শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৪ মে, ২০১৯

জবাবদিহি শুধু সরকারের নয়, বিরোধীদেরও থাকতে হবে

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
জবাবদিহি শুধু সরকারের নয়, বিরোধীদেরও থাকতে হবে

চোখে অস্ত্রোপচার করেছি তাও দুই সপ্তাহ। বলতেই হবে অসাধারণ চমৎকার অস্ত্রোপচার। কোনো রকম পারিপার্শ্বিক উপসর্গ নেই, কোনো অতিরিক্ত কষ্ট নেই। চোখে ওষুধ দিতে দিতে জেরবার- এই যা কষ্ট। তাছাড়া অন্যকিছুতে কোনো অসুবিধা নেই। মাহে রমজানে তারাবি এবং নামাজ নষ্ট হোক এটা আমার কাম্য ছিল না। অস্ত্রোপচারের পর প্রথম শুনেছিলাম নিচে তাকানো যাবে না, মাথা নিচু করা যাবে না, গোসল করা যাবে না অথবা চোখে পানি লাগানো যাবে না। যে কারণে নামাজ পড়তে অজু করা নিয়ে সমস্যা। কিন্তু তবু চালিয়ে গেছি। ৫-৬ দিন আগে শুনলাম, অপারেশনের দিনও গোসল করতে অথবা চোখে পানি লাগাতে কোনো আপত্তি নেই। আপত্তি হলো পানির বিশুদ্ধতা নিয়ে। জীবাণুযুক্ত পানিতে যত আপত্তি, জীবাণুমুক্ত পানিতে নয়।। অধ্যাপক জাফর খালেদের আরপি ডা. সাইফুল ইসলামের পরামর্শ পানি ফুটিয়ে ঠা-া করে গোসল করতে কোনো আপত্তি নেই। ১৫ দিন পেরিয়ে গেছে। দু-এক দিন হলো মাথায় পানি দিয়েছি। তবে সেজদা দিয়ে নামাজ পড়া, মাথা নিচু করা নিয়ে যে সাবধান বাণী উচ্চারণ করেছিলেন সে ব্যাপারে এক মারাত্মক অভিজ্ঞতা অর্জন করেছি। চেয়ারে বসে না বুঝে অনেক ঝুকে সেজদা দিয়ে ২-৩ বার নামাজ পড়ার পরই দেখলাম দারুণ যন্ত্রণা, মাথা ছিঁড়ে যাচ্ছে চোখ বেরিয়ে যেতে চাচ্ছে। দুই দিন ভীষণ কষ্ট করেছি। তারপর কোনো রকমে আল্লাহর অশেষ দয়ায় আস্তে আস্তে কষ্ট কমেছে। এখন অনেকটাই ভালো।

দেশের সুনাম হোক দেশের লোকজন উৎসাহবোধ করুক এটা সব সময় চেয়ে এসেছি, এখনো কায়মনে চাই। ৮-১০ বছর আগে জ-িসে আক্রান্ত হয়ে যখন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ছিলাম কতজন বলেছিলেন, ‘মরবেন নাকি, এখনো এখানে? সিঙ্গাপুর অথবা থাইল্যান্ড চলে যান। নিজে বাঁচলে বাপের নাম।’ হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ যেদিন দেখতে গিয়েছিলেন তার প্রথম কথা ছিল, ‘বঙ্গবীর আর এক মুহূর্ত নয়, বাঁচতে চাইলে সিঙ্গাপুর চলে যান।’ কিন্তু আমি যেতে পারিনি। এক. মন সায় দেয়নি, দুই. সিঙ্গাপুর গিয়ে চিকিৎসা করার সামর্থ্য ছিল না। অধ্যাপক এ বি এম আবদুল্লাহ চিকিৎসা করেছিলেন। এক মাস পর হাসপাতাল থেকে বাড়ি ফিরেছিলাম। অনেক বছর হয়ে গেল ভালোই আছি। বিলোরুবিন আগে যা ছিল তাই আছে ১.২। নিজের দেশ নিজেদের চিকিৎসক বড় ভালো লেগেছে। চোখের ছানিতে বহুদিন একটা মানসিক চাপ ছিল, অস্ত্রোপচার হয়ে যাওয়ায় সে চাপটা আর নেই, কেটে গেছে।

কয়েক পর্ব না লেখায় পাঠকরা বেশ উতালা হয়েছিলেন। তাই তারা যাতে চিন্তায় না পড়েন সে জন্য লিখছি। গতকাল ছিল বাবার ২০তম মৃত্যুবার্ষিকী। পবিত্র মাহে রমজানে কবরের পাশে মসজিদে ইফতার করেছি। গ্রামের লোকজনের সঙ্গে ইফতারে শরিক হয়ে খুবই ভালো লেগেছে। সন্তান হিসেবে বাবাকে পেয়েছিলাম অনেক দিন। আমার ৫০-৫২ বছরে বাবা চলে গেছেন। দীর্ঘ সময় বাবা-মা পাওয়া এক সৌভাগ্যবান সন্তান আমি। জীবনকালে কত কষ্ট করেছেন। বাবা অপাত্র থাকতেই দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় হঠাৎ করে দাদু আলাউদ্দিন সিদ্দিকী মারা যান। তার মৃত্যু আমাদের পরিবারকে এলোমেলো করে দেয়। সব থাকতেও চলেনি। আর্থিক কষ্ট না থাকলেও সচ্ছলতা ছিল না। জমিতে ফসল ফলাতে না পারলে জমিদারের তুন্দুলনাস্তি, আমাদেরও তেমন ছিল। মিলাদ শেষে ঘরে ফিরতে মনে হচ্ছিল এই তো সেদিন বাবাকে রেখে এলাম ছাতিহাটির পারিবারিক কবরে। দেখতে দেখতে ২০ বছর হয়ে গেল। মনটা ভালো লাগছিল না। সারা জীবন ছিলাম দেশের পাগল, নেতার পাগল। এখন যখন দেশের খুব একটা সম্ভাবনা দেখি না তখন মনটা বিষিয়ে যায়, খারাপ লাগে। আশা ছিল দেশে একটা সুস্থ সুন্দর মানুষের কাছে গ্রহণযোগ্য নির্বাচন হবে। সে আশায় ড. কামাল হোসেনের নেতৃত্বে ঐক্যফ্রন্টে কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ নিয়ে যোগ দিয়েছিলাম। তেমন কিছুই করতে পারলাম না। তবু কোথাও কোনোখানে ফাঁকি দিতে চেষ্টা করিনি। ঐক্যফ্রন্ট গঠিত হয়েছিল ১৩ অক্টোবর, কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ তাতে যোগ দেয় ৫ নভেম্বর। একটা অবাধ সুন্দর নির্বাচন হোক এই ছিল আমার আশা, দলের প্রত্যাশা। ঐক্যফ্রন্টের ডাকা সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের সভায় গিয়েছিলাম। সেখানে শুধু দেশনেত্রী খালেদা আর তারেক রহমান। সেই উত্তাল জনসমুদ্রে বলেছিলাম, আমি বিএনপি করতে আসিনি, ড. কামাল হোসেনের নেতৃত্বে জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের সভায় এসেছি। আপনারা কিছু সময়ের জন্য বিএনপি ভুলে যান। জাতির মুক্তির লক্ষ্যে জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট হওয়ার চেষ্টা করুন। বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি আজ আর কোনো দল-গোষ্ঠী বা ব্যক্তির দাবি নয়। খালেদা জিয়ার মুক্তি এক জাতীয় দাবিতে পরিণত হয়েছে। তাকে যে ঠুনকো মামলায় সাজা দেওয়া হয়েছে দেশের মানুষ তা গ্রহণ করেনি। সরকারি আইন আদালতে তার শাস্তি হলেও জনতার আদালতে নিঃশর্ত মুক্তি পাবেন। তাই আপনারা জনতার আদালতে যান, জনতাকে উদ্বুদ্ধ করুন। কেউ শুনেছে, কেউ শুনেনি। তারপর গিয়েছিলাম, রাজশাহীর ঐতিহাসিক মাদ্রাসা মাঠে। রাজশাহীর ইতিহাসে কখনো অত লোক একত্র হয়েছিল কিনা বলতে পারব না। সেখানে দৃঢ় কণ্ঠে বলেছিলাম, গণতন্ত্রের জন্য, মা-বোনের সম্মান-সম্ভ্রমের জন্য সর্বোপরি সাধারণ মানুষের জানমালের গ্যারান্টি দিতে দেশ স্বাধীন হয়েছে, স্বাধীনতার নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। আমি যেমন তাকে নেতা মেনে মুক্তিযুদ্ধ করেছি, তেমনি বীরউত্তম জিয়াউর রহমানও করেছেন। তাই কিছু স্বার্থান্বেষী তাদের স্বার্থ চরিতার্থ করতে বঙ্গবন্ধু আর জিয়াউর রহমানকে নিয়ে যে দ্বন্দ্বের সৃষ্টি করেছে আমি আপ্রাণ চেষ্টা করব সে দ্বন্দ্ব গুচিয়ে দিতে। আল্লাহ আমাকে তৌফিক দিলে সে দ্বন্দ্ব আমরা গুচিয়ে দেব। মাঠভর্তি বিএনপি সমর্থকরা আমার সে বক্তব্যকে সমর্থন জানিয়ে ছিল। ফেরার পথে আওয়ামী লীগের অফিসের সামনে কয়েকজন আমায় গালাগাল করলে কেন তাদের গালি সেদিনও বুঝিনি, আজও বুঝি না। একজনের মুখে শুনেছিলাম। তার অভিযোগ ছিল, ‘আপনি বঙ্গবন্ধু আর জিয়াউর রহমানকে সমান করলেন?’ সমান না বড় কিংবা ছোট করার কোনো ইচ্ছে আমার নেই। যা সত্য তা বলতে এবং করতে পছন্দ করি। আমি বলেছিলাম, বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে আমি যেমন যুদ্ধ করেছি, বীরউত্তম জিয়াউর রহমানও ঠিক তেমনি করেছেন। মুক্তিযুদ্ধে আমাদের প্রকৃত নেতা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান- এ কথা বললে কোথায় সমান বা কেউ বড়-ছোট হয় আমি বুঝতে পারিনি। এরপর এলো নির্বাচন। এমন নির্বাচন পৃথিবী দেখেনি। এতে নির্বাচনের ক্ষতি হয়েছে, প্রাচীন রাজনৈতিক দল হিসেবে আওয়ামী লীগ এবং তার নেতা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। ভোটের পবিত্রতা নষ্ট হয়েছে। জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট নির্বাচনী প্রহসনের সঙ্গে সঙ্গে তা প্রত্যাখ্যান করে এবং আবার নির্বাচন দাবি করেছিল- এটাই ছিল যথার্থ। মানুষও ভেবেছিল নির্বাচনের নামে যা হয়েছে তাতে দাঙ্গা হাঙ্গামা না করে আবার নির্বাচনের জন্য একটা প্রস্তুতি নেওয়াই ভালো। ৩০ ডিসেম্বর অসুস্থ নির্বাচনে বেশ কিছু মানুষের জীবনহানি ঘটেছে। সুবর্ণচরসহ কয়েক জায়গায় মা-বোনেরা সম্ভ্রম হারায়। জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের পক্ষ থেকে আমরা মাইজদীকোর্ট এবং হারাগাছে ঠিকই গেছি। কিন্তু সব জায়গায় যাইনি, যেতে পারিনি। যেটা জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের বিরাট ব্যর্থতা বা দুর্বলতা। নির্বাচন-পরবর্তী পাঁচ মাস রাজনৈতিক বন্ধ্যত্ব কেমন যেন এক গুমোট ভাবের সৃষ্টি করেছে। শুধু সরকার দেশবাসীর কাছে দায়বদ্ধ জবাবদিহি করবে আমরা করব না, বিরোধী দল করবে না তা হতে পারে না। জনগণ দেশের মালিক। তাদের কাছে আমরা সবাই দায়বদ্ধ। সবাইকে জবাবদিহি করতে হবে। এর কোনো বিকল্প নেই। কিন্তু মনে হয় আমরা সেদিকে তেমন কোনো খেয়াল করছি না। খেয়াল খুশিমতো যা খুশি তাই করছি। নির্বাচন প্রত্যাখ্যান করার কিছুদিনের মধ্যে গণফোরামের নেতা সুলতান মোহাম্মদ মনসুর শপথ নেওয়ার পাঁয়তারা করলে তাকে বহিষ্কারের হুমকি দেওয়া হলে তিনি সেটা উপেক্ষা করেই এক সময় শপথ নেন। কোনো প্রতিরোধ করা হলো না। এরপর আরেকজন মোকাব্বির খান, তাকে বহিষ্কারের কথা বলা হলো। তিনি পিছিয়ে গেলেন। কদিন পর আবার এগিয়ে এসে শপথ নিলে আমাদের নেতা সংবিধান প্রণেতা ড. কামাল হোসেন তাকে গেট আউট করলেন। তার কদিন পর গণফোরামের বিশেষ কাউন্সিলে মোকাব্বির আমাদের নেতার পাশে বসে মুচকি হাসলেন। মানুষ বিরক্ত, মানুষের মনে প্রশ্ন। আরেক দিকে বিএনপির এক নেতা সংসদ সদস্য হিসেবে শপথ নিলে বিএনপি তাকে বহিষ্কার করে। পরদিন আরও চারজন শপথ নিলে তাদের স্বাগত জানানো হয়। অথচ দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর শপথ নিলেন না। সাধারণ মানুষ এক মহা বিভ্রান্তিতে পড়ে গেল। রাস্তাঘাটে মুখ দেখানো যায় না- প্রশ্নের পর প্রশ্ন। কোনো উত্তর নেই। ফ্রন্ট যেখানে বলেছে, ৩০ তারিখের ভোট ২৯ তারিখেই হয়ে গেছে, যেখানে সংসদ অবৈধ, সেখানে ফ্রন্টের সদস্যরা বৈধ হয় কী করে? ভাত খেতে থালা থেকে ভাত পড়ার মতো ৮ জনকে আমরা রাখতে পারলাম না। সরকারি দল যদি দয়া করে ৮০ জনকে পাস করিয়ে দিত তাহলে এই নির্বাচনকে আমরা কী বলতাম? ২০১৪ সালের নির্বাচন যেটা ছিল দায়সারা, এবার তো তারও চেয়ে সীমাহীন দায়সারা। সেটাও বহাল তবিয়তে তার সময়কাল পার করছে। ২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বরের নির্বাচনও কি তাহলে পার করবে? মানুষকে এভাবে আমরা মূল্যহীন অমানুষ করে ছাড়ব? নানা প্রশ্নে জর্জড়িত হয়ে শেষ পর্যন্ত ৯ মে এক বর্ধিত সভায় কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের শীর্ষ নেতাদের সামনে কয়েকটি অসংগতি তুলে ধরেছে। আগামী ৯ জুনের মধ্যে সেসব অসংগতি দূর না হলে কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ ফ্রন্ট থেকে তাকে প্রত্যাহার করে নেবে। এ নিয়ে নানা মনির নানা মত। তারপরও আমরা দেশবাসীর কাছে স্বচ্ছ ও পরিষ্কার থাকতে আমাদের কথা নেতৃবৃন্দের সামনে তুলে ধরেছি। দেখা যাক, কথা দিয়ে কথা রাখার রাজনীতিতে আমরা আবার ফিরে যেতে পারি কিনা।

লেখক : রাজনীতিক।

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ
গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর
মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর
ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ

৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি
অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি

১৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ
গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নন্দীগ্রামে বিবাহিত বনাম অবিবাহিত প্রীতি ফুটবল ম্যাচের উদ্বোধন
নন্দীগ্রামে বিবাহিত বনাম অবিবাহিত প্রীতি ফুটবল ম্যাচের উদ্বোধন

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমান তৃণমূলকে ধানের শীষ উপহার দিয়েছেন: সরওয়ার আলমগীর
তারেক রহমান তৃণমূলকে ধানের শীষ উপহার দিয়েছেন: সরওয়ার আলমগীর

১৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

মুন্সীগঞ্জে অটিজম শিশুদের জন্য সুবর্ণ স্কুল
মুন্সীগঞ্জে অটিজম শিশুদের জন্য সুবর্ণ স্কুল

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে ডাকাতির ঘটনায় গ্রেফতার ৪
রূপগঞ্জে ডাকাতির ঘটনায় গ্রেফতার ৪

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্থানীয় সরকার উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের হাইকমিশনারের সৌজন্য সাক্ষাৎ
স্থানীয় সরকার উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের হাইকমিশনারের সৌজন্য সাক্ষাৎ

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার কতবার ফাঁসি হবে তা কেউ বলতে পারবে না : আমান
শেখ হাসিনার কতবার ফাঁসি হবে তা কেউ বলতে পারবে না : আমান

৩৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

চুয়েটে নিরাপত্তা বিষয়ক জাতীয় কর্মশালা
চুয়েটে নিরাপত্তা বিষয়ক জাতীয় কর্মশালা

৩৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কুয়াকাটা মহাসড়কে যাত্রীবাহী বাস থকে জাটকা জব্দ
কুয়াকাটা মহাসড়কে যাত্রীবাহী বাস থকে জাটকা জব্দ

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পটুয়াখালীতে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পটুয়াখালীতে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইতে কর্মীদের ঘরে ঘরে যাওয়ার আহ্বান কাজী আলাউদ্দিনের
ধানের শীষে ভোট চাইতে কর্মীদের ঘরে ঘরে যাওয়ার আহ্বান কাজী আলাউদ্দিনের

৪৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বাঞ্ছারামপুরে ওয়ালী আশরাফের মৃত্যুবার্ষিকী পালন
বাঞ্ছারামপুরে ওয়ালী আশরাফের মৃত্যুবার্ষিকী পালন

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

মাদারীপুরে ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে টাকা ছিনতাই
মাদারীপুরে ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে টাকা ছিনতাই

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ে ভারসাম্যহীন নারীকে ধর্ষণ, আটক চার
পঞ্চগড়ে ভারসাম্যহীন নারীকে ধর্ষণ, আটক চার

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যশোর-১ আসনে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ
যশোর-১ আসনে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ

৫০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

নেশার টাকা না পেয়ে বাড়িতে আগুন, পিতার অভিযোগে পুত্রের কারাদণ্ড
নেশার টাকা না পেয়ে বাড়িতে আগুন, পিতার অভিযোগে পুত্রের কারাদণ্ড

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শততম টেস্টে মুশফিককে সম্মাননা জানালেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
শততম টেস্টে মুশফিককে সম্মাননা জানালেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বন্দী বিনিময় চুক্তির মাধ্যমে ফিরিয়ে রায় কার্যকর করতে হবে : দুলু
শেখ হাসিনাকে বন্দী বিনিময় চুক্তির মাধ্যমে ফিরিয়ে রায় কার্যকর করতে হবে : দুলু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রত্যেক জেলায় জেলা ক্রিকেট সংস্থা গঠন করা হবে: আসিফ আকবর
প্রত্যেক জেলায় জেলা ক্রিকেট সংস্থা গঠন করা হবে: আসিফ আকবর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে জেলা প্রশাসকের সাথে সাংবাদিকদের মতবিনিময়
গাজীপুরে জেলা প্রশাসকের সাথে সাংবাদিকদের মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিভলভার হাতে রহস্য ভেদে ফিরছেন কোয়েল
রিভলভার হাতে রহস্য ভেদে ফিরছেন কোয়েল

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গোবিন্দগঞ্জে শিক্ষা কর্মসূচির অভিজ্ঞতা বিনিময় সভা
গোবিন্দগঞ্জে শিক্ষা কর্মসূচির অভিজ্ঞতা বিনিময় সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাইফের স্ট্যালিয়ন্সকে হারাল তাসকিনের নর্দান ওয়ারিয়র্স
সাইফের স্ট্যালিয়ন্সকে হারাল তাসকিনের নর্দান ওয়ারিয়র্স

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

৮ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন