শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৪ মে, ২০১৯

জবাবদিহি শুধু সরকারের নয়, বিরোধীদেরও থাকতে হবে

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
জবাবদিহি শুধু সরকারের নয়, বিরোধীদেরও থাকতে হবে

চোখে অস্ত্রোপচার করেছি তাও দুই সপ্তাহ। বলতেই হবে অসাধারণ চমৎকার অস্ত্রোপচার। কোনো রকম পারিপার্শ্বিক উপসর্গ নেই, কোনো অতিরিক্ত কষ্ট নেই। চোখে ওষুধ দিতে দিতে জেরবার- এই যা কষ্ট। তাছাড়া অন্যকিছুতে কোনো অসুবিধা নেই। মাহে রমজানে তারাবি এবং নামাজ নষ্ট হোক এটা আমার কাম্য ছিল না। অস্ত্রোপচারের পর প্রথম শুনেছিলাম নিচে তাকানো যাবে না, মাথা নিচু করা যাবে না, গোসল করা যাবে না অথবা চোখে পানি লাগানো যাবে না। যে কারণে নামাজ পড়তে অজু করা নিয়ে সমস্যা। কিন্তু তবু চালিয়ে গেছি। ৫-৬ দিন আগে শুনলাম, অপারেশনের দিনও গোসল করতে অথবা চোখে পানি লাগাতে কোনো আপত্তি নেই। আপত্তি হলো পানির বিশুদ্ধতা নিয়ে। জীবাণুযুক্ত পানিতে যত আপত্তি, জীবাণুমুক্ত পানিতে নয়।। অধ্যাপক জাফর খালেদের আরপি ডা. সাইফুল ইসলামের পরামর্শ পানি ফুটিয়ে ঠা-া করে গোসল করতে কোনো আপত্তি নেই। ১৫ দিন পেরিয়ে গেছে। দু-এক দিন হলো মাথায় পানি দিয়েছি। তবে সেজদা দিয়ে নামাজ পড়া, মাথা নিচু করা নিয়ে যে সাবধান বাণী উচ্চারণ করেছিলেন সে ব্যাপারে এক মারাত্মক অভিজ্ঞতা অর্জন করেছি। চেয়ারে বসে না বুঝে অনেক ঝুকে সেজদা দিয়ে ২-৩ বার নামাজ পড়ার পরই দেখলাম দারুণ যন্ত্রণা, মাথা ছিঁড়ে যাচ্ছে চোখ বেরিয়ে যেতে চাচ্ছে। দুই দিন ভীষণ কষ্ট করেছি। তারপর কোনো রকমে আল্লাহর অশেষ দয়ায় আস্তে আস্তে কষ্ট কমেছে। এখন অনেকটাই ভালো।

দেশের সুনাম হোক দেশের লোকজন উৎসাহবোধ করুক এটা সব সময় চেয়ে এসেছি, এখনো কায়মনে চাই। ৮-১০ বছর আগে জ-িসে আক্রান্ত হয়ে যখন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ছিলাম কতজন বলেছিলেন, ‘মরবেন নাকি, এখনো এখানে? সিঙ্গাপুর অথবা থাইল্যান্ড চলে যান। নিজে বাঁচলে বাপের নাম।’ হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ যেদিন দেখতে গিয়েছিলেন তার প্রথম কথা ছিল, ‘বঙ্গবীর আর এক মুহূর্ত নয়, বাঁচতে চাইলে সিঙ্গাপুর চলে যান।’ কিন্তু আমি যেতে পারিনি। এক. মন সায় দেয়নি, দুই. সিঙ্গাপুর গিয়ে চিকিৎসা করার সামর্থ্য ছিল না। অধ্যাপক এ বি এম আবদুল্লাহ চিকিৎসা করেছিলেন। এক মাস পর হাসপাতাল থেকে বাড়ি ফিরেছিলাম। অনেক বছর হয়ে গেল ভালোই আছি। বিলোরুবিন আগে যা ছিল তাই আছে ১.২। নিজের দেশ নিজেদের চিকিৎসক বড় ভালো লেগেছে। চোখের ছানিতে বহুদিন একটা মানসিক চাপ ছিল, অস্ত্রোপচার হয়ে যাওয়ায় সে চাপটা আর নেই, কেটে গেছে।

কয়েক পর্ব না লেখায় পাঠকরা বেশ উতালা হয়েছিলেন। তাই তারা যাতে চিন্তায় না পড়েন সে জন্য লিখছি। গতকাল ছিল বাবার ২০তম মৃত্যুবার্ষিকী। পবিত্র মাহে রমজানে কবরের পাশে মসজিদে ইফতার করেছি। গ্রামের লোকজনের সঙ্গে ইফতারে শরিক হয়ে খুবই ভালো লেগেছে। সন্তান হিসেবে বাবাকে পেয়েছিলাম অনেক দিন। আমার ৫০-৫২ বছরে বাবা চলে গেছেন। দীর্ঘ সময় বাবা-মা পাওয়া এক সৌভাগ্যবান সন্তান আমি। জীবনকালে কত কষ্ট করেছেন। বাবা অপাত্র থাকতেই দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় হঠাৎ করে দাদু আলাউদ্দিন সিদ্দিকী মারা যান। তার মৃত্যু আমাদের পরিবারকে এলোমেলো করে দেয়। সব থাকতেও চলেনি। আর্থিক কষ্ট না থাকলেও সচ্ছলতা ছিল না। জমিতে ফসল ফলাতে না পারলে জমিদারের তুন্দুলনাস্তি, আমাদেরও তেমন ছিল। মিলাদ শেষে ঘরে ফিরতে মনে হচ্ছিল এই তো সেদিন বাবাকে রেখে এলাম ছাতিহাটির পারিবারিক কবরে। দেখতে দেখতে ২০ বছর হয়ে গেল। মনটা ভালো লাগছিল না। সারা জীবন ছিলাম দেশের পাগল, নেতার পাগল। এখন যখন দেশের খুব একটা সম্ভাবনা দেখি না তখন মনটা বিষিয়ে যায়, খারাপ লাগে। আশা ছিল দেশে একটা সুস্থ সুন্দর মানুষের কাছে গ্রহণযোগ্য নির্বাচন হবে। সে আশায় ড. কামাল হোসেনের নেতৃত্বে ঐক্যফ্রন্টে কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ নিয়ে যোগ দিয়েছিলাম। তেমন কিছুই করতে পারলাম না। তবু কোথাও কোনোখানে ফাঁকি দিতে চেষ্টা করিনি। ঐক্যফ্রন্ট গঠিত হয়েছিল ১৩ অক্টোবর, কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ তাতে যোগ দেয় ৫ নভেম্বর। একটা অবাধ সুন্দর নির্বাচন হোক এই ছিল আমার আশা, দলের প্রত্যাশা। ঐক্যফ্রন্টের ডাকা সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের সভায় গিয়েছিলাম। সেখানে শুধু দেশনেত্রী খালেদা আর তারেক রহমান। সেই উত্তাল জনসমুদ্রে বলেছিলাম, আমি বিএনপি করতে আসিনি, ড. কামাল হোসেনের নেতৃত্বে জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের সভায় এসেছি। আপনারা কিছু সময়ের জন্য বিএনপি ভুলে যান। জাতির মুক্তির লক্ষ্যে জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট হওয়ার চেষ্টা করুন। বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি আজ আর কোনো দল-গোষ্ঠী বা ব্যক্তির দাবি নয়। খালেদা জিয়ার মুক্তি এক জাতীয় দাবিতে পরিণত হয়েছে। তাকে যে ঠুনকো মামলায় সাজা দেওয়া হয়েছে দেশের মানুষ তা গ্রহণ করেনি। সরকারি আইন আদালতে তার শাস্তি হলেও জনতার আদালতে নিঃশর্ত মুক্তি পাবেন। তাই আপনারা জনতার আদালতে যান, জনতাকে উদ্বুদ্ধ করুন। কেউ শুনেছে, কেউ শুনেনি। তারপর গিয়েছিলাম, রাজশাহীর ঐতিহাসিক মাদ্রাসা মাঠে। রাজশাহীর ইতিহাসে কখনো অত লোক একত্র হয়েছিল কিনা বলতে পারব না। সেখানে দৃঢ় কণ্ঠে বলেছিলাম, গণতন্ত্রের জন্য, মা-বোনের সম্মান-সম্ভ্রমের জন্য সর্বোপরি সাধারণ মানুষের জানমালের গ্যারান্টি দিতে দেশ স্বাধীন হয়েছে, স্বাধীনতার নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। আমি যেমন তাকে নেতা মেনে মুক্তিযুদ্ধ করেছি, তেমনি বীরউত্তম জিয়াউর রহমানও করেছেন। তাই কিছু স্বার্থান্বেষী তাদের স্বার্থ চরিতার্থ করতে বঙ্গবন্ধু আর জিয়াউর রহমানকে নিয়ে যে দ্বন্দ্বের সৃষ্টি করেছে আমি আপ্রাণ চেষ্টা করব সে দ্বন্দ্ব গুচিয়ে দিতে। আল্লাহ আমাকে তৌফিক দিলে সে দ্বন্দ্ব আমরা গুচিয়ে দেব। মাঠভর্তি বিএনপি সমর্থকরা আমার সে বক্তব্যকে সমর্থন জানিয়ে ছিল। ফেরার পথে আওয়ামী লীগের অফিসের সামনে কয়েকজন আমায় গালাগাল করলে কেন তাদের গালি সেদিনও বুঝিনি, আজও বুঝি না। একজনের মুখে শুনেছিলাম। তার অভিযোগ ছিল, ‘আপনি বঙ্গবন্ধু আর জিয়াউর রহমানকে সমান করলেন?’ সমান না বড় কিংবা ছোট করার কোনো ইচ্ছে আমার নেই। যা সত্য তা বলতে এবং করতে পছন্দ করি। আমি বলেছিলাম, বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে আমি যেমন যুদ্ধ করেছি, বীরউত্তম জিয়াউর রহমানও ঠিক তেমনি করেছেন। মুক্তিযুদ্ধে আমাদের প্রকৃত নেতা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান- এ কথা বললে কোথায় সমান বা কেউ বড়-ছোট হয় আমি বুঝতে পারিনি। এরপর এলো নির্বাচন। এমন নির্বাচন পৃথিবী দেখেনি। এতে নির্বাচনের ক্ষতি হয়েছে, প্রাচীন রাজনৈতিক দল হিসেবে আওয়ামী লীগ এবং তার নেতা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। ভোটের পবিত্রতা নষ্ট হয়েছে। জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট নির্বাচনী প্রহসনের সঙ্গে সঙ্গে তা প্রত্যাখ্যান করে এবং আবার নির্বাচন দাবি করেছিল- এটাই ছিল যথার্থ। মানুষও ভেবেছিল নির্বাচনের নামে যা হয়েছে তাতে দাঙ্গা হাঙ্গামা না করে আবার নির্বাচনের জন্য একটা প্রস্তুতি নেওয়াই ভালো। ৩০ ডিসেম্বর অসুস্থ নির্বাচনে বেশ কিছু মানুষের জীবনহানি ঘটেছে। সুবর্ণচরসহ কয়েক জায়গায় মা-বোনেরা সম্ভ্রম হারায়। জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের পক্ষ থেকে আমরা মাইজদীকোর্ট এবং হারাগাছে ঠিকই গেছি। কিন্তু সব জায়গায় যাইনি, যেতে পারিনি। যেটা জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের বিরাট ব্যর্থতা বা দুর্বলতা। নির্বাচন-পরবর্তী পাঁচ মাস রাজনৈতিক বন্ধ্যত্ব কেমন যেন এক গুমোট ভাবের সৃষ্টি করেছে। শুধু সরকার দেশবাসীর কাছে দায়বদ্ধ জবাবদিহি করবে আমরা করব না, বিরোধী দল করবে না তা হতে পারে না। জনগণ দেশের মালিক। তাদের কাছে আমরা সবাই দায়বদ্ধ। সবাইকে জবাবদিহি করতে হবে। এর কোনো বিকল্প নেই। কিন্তু মনে হয় আমরা সেদিকে তেমন কোনো খেয়াল করছি না। খেয়াল খুশিমতো যা খুশি তাই করছি। নির্বাচন প্রত্যাখ্যান করার কিছুদিনের মধ্যে গণফোরামের নেতা সুলতান মোহাম্মদ মনসুর শপথ নেওয়ার পাঁয়তারা করলে তাকে বহিষ্কারের হুমকি দেওয়া হলে তিনি সেটা উপেক্ষা করেই এক সময় শপথ নেন। কোনো প্রতিরোধ করা হলো না। এরপর আরেকজন মোকাব্বির খান, তাকে বহিষ্কারের কথা বলা হলো। তিনি পিছিয়ে গেলেন। কদিন পর আবার এগিয়ে এসে শপথ নিলে আমাদের নেতা সংবিধান প্রণেতা ড. কামাল হোসেন তাকে গেট আউট করলেন। তার কদিন পর গণফোরামের বিশেষ কাউন্সিলে মোকাব্বির আমাদের নেতার পাশে বসে মুচকি হাসলেন। মানুষ বিরক্ত, মানুষের মনে প্রশ্ন। আরেক দিকে বিএনপির এক নেতা সংসদ সদস্য হিসেবে শপথ নিলে বিএনপি তাকে বহিষ্কার করে। পরদিন আরও চারজন শপথ নিলে তাদের স্বাগত জানানো হয়। অথচ দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর শপথ নিলেন না। সাধারণ মানুষ এক মহা বিভ্রান্তিতে পড়ে গেল। রাস্তাঘাটে মুখ দেখানো যায় না- প্রশ্নের পর প্রশ্ন। কোনো উত্তর নেই। ফ্রন্ট যেখানে বলেছে, ৩০ তারিখের ভোট ২৯ তারিখেই হয়ে গেছে, যেখানে সংসদ অবৈধ, সেখানে ফ্রন্টের সদস্যরা বৈধ হয় কী করে? ভাত খেতে থালা থেকে ভাত পড়ার মতো ৮ জনকে আমরা রাখতে পারলাম না। সরকারি দল যদি দয়া করে ৮০ জনকে পাস করিয়ে দিত তাহলে এই নির্বাচনকে আমরা কী বলতাম? ২০১৪ সালের নির্বাচন যেটা ছিল দায়সারা, এবার তো তারও চেয়ে সীমাহীন দায়সারা। সেটাও বহাল তবিয়তে তার সময়কাল পার করছে। ২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বরের নির্বাচনও কি তাহলে পার করবে? মানুষকে এভাবে আমরা মূল্যহীন অমানুষ করে ছাড়ব? নানা প্রশ্নে জর্জড়িত হয়ে শেষ পর্যন্ত ৯ মে এক বর্ধিত সভায় কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের শীর্ষ নেতাদের সামনে কয়েকটি অসংগতি তুলে ধরেছে। আগামী ৯ জুনের মধ্যে সেসব অসংগতি দূর না হলে কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ ফ্রন্ট থেকে তাকে প্রত্যাহার করে নেবে। এ নিয়ে নানা মনির নানা মত। তারপরও আমরা দেশবাসীর কাছে স্বচ্ছ ও পরিষ্কার থাকতে আমাদের কথা নেতৃবৃন্দের সামনে তুলে ধরেছি। দেখা যাক, কথা দিয়ে কথা রাখার রাজনীতিতে আমরা আবার ফিরে যেতে পারি কিনা।

লেখক : রাজনীতিক।

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবির নওয়াব ফয়জুন্নেছা চৌধুরানী হলে ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণা
জবির নওয়াব ফয়জুন্নেছা চৌধুরানী হলে ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণা

৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

তেঁতুলিয়ায় বেড়েছে শীতের আমেজ, তাপমাত্রা ১৩.৯ ডিগ্রি
তেঁতুলিয়ায় বেড়েছে শীতের আমেজ, তাপমাত্রা ১৩.৯ ডিগ্রি

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উত্তরায় বাংলাদেশের প্রথম হায়াত প্লেস হোটেলের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু
উত্তরায় বাংলাদেশের প্রথম হায়াত প্লেস হোটেলের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু

১৪ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

বায়ুদূষণের শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান কত?
বায়ুদূষণের শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান কত?

২৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাঙামাটিতে কোটা–বিরোধী ঐক্যজোটের ৩৬ ঘণ্টার হরতাল চলছে
রাঙামাটিতে কোটা–বিরোধী ঐক্যজোটের ৩৬ ঘণ্টার হরতাল চলছে

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে জোড়া খুনের আসামি জিয়া গ্রেফতার
মুন্সীগঞ্জে জোড়া খুনের আসামি জিয়া গ্রেফতার

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সংবিধানে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
সংবিধানে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম মরক্কান হিসেবে আফ্রিকার বর্ষসেরা হাকিমি
প্রথম মরক্কান হিসেবে আফ্রিকার বর্ষসেরা হাকিমি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে তিন ধাপ এগুলো বাংলাদেশে
ভারতকে হারিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে তিন ধাপ এগুলো বাংলাদেশে

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ ঢাকায় আসছেন কমনওয়েলথ মহাসচিব
আজ ঢাকায় আসছেন কমনওয়েলথ মহাসচিব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই
সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আজ ঢাকার কোথায় কোন কর্মসূচি?
আজ ঢাকার কোথায় কোন কর্মসূচি?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পল্লবীতে দুর্বৃত্তদের ছোড়া ককটেল বিস্ফোরণে এএসআই আহত
পল্লবীতে দুর্বৃত্তদের ছোড়া ককটেল বিস্ফোরণে এএসআই আহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেটিং সংস্থার সঙ্গে জড়িত থাকায় ধারাভাষ্যকারের চাকরি হারালেন ম্যাকগ্রা
বেটিং সংস্থার সঙ্গে জড়িত থাকায় ধারাভাষ্যকারের চাকরি হারালেন ম্যাকগ্রা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা
বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ
আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ
হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’
‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবিধানে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
সংবিধানে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

২২ ঘণ্টা আগে | টক শো

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি
গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে শর্ত শিথিল করতে বলেছি : আসিফ নজরুল
মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে শর্ত শিথিল করতে বলেছি : আসিফ নজরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিক খাসোগি হত্যাকাণ্ড নিয়ে সৌদি যুবরাজের পক্ষ নিলেন ট্রাম্প
সাংবাদিক খাসোগি হত্যাকাণ্ড নিয়ে সৌদি যুবরাজের পক্ষ নিলেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ