শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৪ মে, ২০১৯

জবাবদিহি শুধু সরকারের নয়, বিরোধীদেরও থাকতে হবে

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
জবাবদিহি শুধু সরকারের নয়, বিরোধীদেরও থাকতে হবে

চোখে অস্ত্রোপচার করেছি তাও দুই সপ্তাহ। বলতেই হবে অসাধারণ চমৎকার অস্ত্রোপচার। কোনো রকম পারিপার্শ্বিক উপসর্গ নেই, কোনো অতিরিক্ত কষ্ট নেই। চোখে ওষুধ দিতে দিতে জেরবার- এই যা কষ্ট। তাছাড়া অন্যকিছুতে কোনো অসুবিধা নেই। মাহে রমজানে তারাবি এবং নামাজ নষ্ট হোক এটা আমার কাম্য ছিল না। অস্ত্রোপচারের পর প্রথম শুনেছিলাম নিচে তাকানো যাবে না, মাথা নিচু করা যাবে না, গোসল করা যাবে না অথবা চোখে পানি লাগানো যাবে না। যে কারণে নামাজ পড়তে অজু করা নিয়ে সমস্যা। কিন্তু তবু চালিয়ে গেছি। ৫-৬ দিন আগে শুনলাম, অপারেশনের দিনও গোসল করতে অথবা চোখে পানি লাগাতে কোনো আপত্তি নেই। আপত্তি হলো পানির বিশুদ্ধতা নিয়ে। জীবাণুযুক্ত পানিতে যত আপত্তি, জীবাণুমুক্ত পানিতে নয়।। অধ্যাপক জাফর খালেদের আরপি ডা. সাইফুল ইসলামের পরামর্শ পানি ফুটিয়ে ঠা-া করে গোসল করতে কোনো আপত্তি নেই। ১৫ দিন পেরিয়ে গেছে। দু-এক দিন হলো মাথায় পানি দিয়েছি। তবে সেজদা দিয়ে নামাজ পড়া, মাথা নিচু করা নিয়ে যে সাবধান বাণী উচ্চারণ করেছিলেন সে ব্যাপারে এক মারাত্মক অভিজ্ঞতা অর্জন করেছি। চেয়ারে বসে না বুঝে অনেক ঝুকে সেজদা দিয়ে ২-৩ বার নামাজ পড়ার পরই দেখলাম দারুণ যন্ত্রণা, মাথা ছিঁড়ে যাচ্ছে চোখ বেরিয়ে যেতে চাচ্ছে। দুই দিন ভীষণ কষ্ট করেছি। তারপর কোনো রকমে আল্লাহর অশেষ দয়ায় আস্তে আস্তে কষ্ট কমেছে। এখন অনেকটাই ভালো।

দেশের সুনাম হোক দেশের লোকজন উৎসাহবোধ করুক এটা সব সময় চেয়ে এসেছি, এখনো কায়মনে চাই। ৮-১০ বছর আগে জ-িসে আক্রান্ত হয়ে যখন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ছিলাম কতজন বলেছিলেন, ‘মরবেন নাকি, এখনো এখানে? সিঙ্গাপুর অথবা থাইল্যান্ড চলে যান। নিজে বাঁচলে বাপের নাম।’ হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ যেদিন দেখতে গিয়েছিলেন তার প্রথম কথা ছিল, ‘বঙ্গবীর আর এক মুহূর্ত নয়, বাঁচতে চাইলে সিঙ্গাপুর চলে যান।’ কিন্তু আমি যেতে পারিনি। এক. মন সায় দেয়নি, দুই. সিঙ্গাপুর গিয়ে চিকিৎসা করার সামর্থ্য ছিল না। অধ্যাপক এ বি এম আবদুল্লাহ চিকিৎসা করেছিলেন। এক মাস পর হাসপাতাল থেকে বাড়ি ফিরেছিলাম। অনেক বছর হয়ে গেল ভালোই আছি। বিলোরুবিন আগে যা ছিল তাই আছে ১.২। নিজের দেশ নিজেদের চিকিৎসক বড় ভালো লেগেছে। চোখের ছানিতে বহুদিন একটা মানসিক চাপ ছিল, অস্ত্রোপচার হয়ে যাওয়ায় সে চাপটা আর নেই, কেটে গেছে।

কয়েক পর্ব না লেখায় পাঠকরা বেশ উতালা হয়েছিলেন। তাই তারা যাতে চিন্তায় না পড়েন সে জন্য লিখছি। গতকাল ছিল বাবার ২০তম মৃত্যুবার্ষিকী। পবিত্র মাহে রমজানে কবরের পাশে মসজিদে ইফতার করেছি। গ্রামের লোকজনের সঙ্গে ইফতারে শরিক হয়ে খুবই ভালো লেগেছে। সন্তান হিসেবে বাবাকে পেয়েছিলাম অনেক দিন। আমার ৫০-৫২ বছরে বাবা চলে গেছেন। দীর্ঘ সময় বাবা-মা পাওয়া এক সৌভাগ্যবান সন্তান আমি। জীবনকালে কত কষ্ট করেছেন। বাবা অপাত্র থাকতেই দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় হঠাৎ করে দাদু আলাউদ্দিন সিদ্দিকী মারা যান। তার মৃত্যু আমাদের পরিবারকে এলোমেলো করে দেয়। সব থাকতেও চলেনি। আর্থিক কষ্ট না থাকলেও সচ্ছলতা ছিল না। জমিতে ফসল ফলাতে না পারলে জমিদারের তুন্দুলনাস্তি, আমাদেরও তেমন ছিল। মিলাদ শেষে ঘরে ফিরতে মনে হচ্ছিল এই তো সেদিন বাবাকে রেখে এলাম ছাতিহাটির পারিবারিক কবরে। দেখতে দেখতে ২০ বছর হয়ে গেল। মনটা ভালো লাগছিল না। সারা জীবন ছিলাম দেশের পাগল, নেতার পাগল। এখন যখন দেশের খুব একটা সম্ভাবনা দেখি না তখন মনটা বিষিয়ে যায়, খারাপ লাগে। আশা ছিল দেশে একটা সুস্থ সুন্দর মানুষের কাছে গ্রহণযোগ্য নির্বাচন হবে। সে আশায় ড. কামাল হোসেনের নেতৃত্বে ঐক্যফ্রন্টে কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ নিয়ে যোগ দিয়েছিলাম। তেমন কিছুই করতে পারলাম না। তবু কোথাও কোনোখানে ফাঁকি দিতে চেষ্টা করিনি। ঐক্যফ্রন্ট গঠিত হয়েছিল ১৩ অক্টোবর, কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ তাতে যোগ দেয় ৫ নভেম্বর। একটা অবাধ সুন্দর নির্বাচন হোক এই ছিল আমার আশা, দলের প্রত্যাশা। ঐক্যফ্রন্টের ডাকা সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের সভায় গিয়েছিলাম। সেখানে শুধু দেশনেত্রী খালেদা আর তারেক রহমান। সেই উত্তাল জনসমুদ্রে বলেছিলাম, আমি বিএনপি করতে আসিনি, ড. কামাল হোসেনের নেতৃত্বে জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের সভায় এসেছি। আপনারা কিছু সময়ের জন্য বিএনপি ভুলে যান। জাতির মুক্তির লক্ষ্যে জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট হওয়ার চেষ্টা করুন। বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি আজ আর কোনো দল-গোষ্ঠী বা ব্যক্তির দাবি নয়। খালেদা জিয়ার মুক্তি এক জাতীয় দাবিতে পরিণত হয়েছে। তাকে যে ঠুনকো মামলায় সাজা দেওয়া হয়েছে দেশের মানুষ তা গ্রহণ করেনি। সরকারি আইন আদালতে তার শাস্তি হলেও জনতার আদালতে নিঃশর্ত মুক্তি পাবেন। তাই আপনারা জনতার আদালতে যান, জনতাকে উদ্বুদ্ধ করুন। কেউ শুনেছে, কেউ শুনেনি। তারপর গিয়েছিলাম, রাজশাহীর ঐতিহাসিক মাদ্রাসা মাঠে। রাজশাহীর ইতিহাসে কখনো অত লোক একত্র হয়েছিল কিনা বলতে পারব না। সেখানে দৃঢ় কণ্ঠে বলেছিলাম, গণতন্ত্রের জন্য, মা-বোনের সম্মান-সম্ভ্রমের জন্য সর্বোপরি সাধারণ মানুষের জানমালের গ্যারান্টি দিতে দেশ স্বাধীন হয়েছে, স্বাধীনতার নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। আমি যেমন তাকে নেতা মেনে মুক্তিযুদ্ধ করেছি, তেমনি বীরউত্তম জিয়াউর রহমানও করেছেন। তাই কিছু স্বার্থান্বেষী তাদের স্বার্থ চরিতার্থ করতে বঙ্গবন্ধু আর জিয়াউর রহমানকে নিয়ে যে দ্বন্দ্বের সৃষ্টি করেছে আমি আপ্রাণ চেষ্টা করব সে দ্বন্দ্ব গুচিয়ে দিতে। আল্লাহ আমাকে তৌফিক দিলে সে দ্বন্দ্ব আমরা গুচিয়ে দেব। মাঠভর্তি বিএনপি সমর্থকরা আমার সে বক্তব্যকে সমর্থন জানিয়ে ছিল। ফেরার পথে আওয়ামী লীগের অফিসের সামনে কয়েকজন আমায় গালাগাল করলে কেন তাদের গালি সেদিনও বুঝিনি, আজও বুঝি না। একজনের মুখে শুনেছিলাম। তার অভিযোগ ছিল, ‘আপনি বঙ্গবন্ধু আর জিয়াউর রহমানকে সমান করলেন?’ সমান না বড় কিংবা ছোট করার কোনো ইচ্ছে আমার নেই। যা সত্য তা বলতে এবং করতে পছন্দ করি। আমি বলেছিলাম, বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে আমি যেমন যুদ্ধ করেছি, বীরউত্তম জিয়াউর রহমানও ঠিক তেমনি করেছেন। মুক্তিযুদ্ধে আমাদের প্রকৃত নেতা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান- এ কথা বললে কোথায় সমান বা কেউ বড়-ছোট হয় আমি বুঝতে পারিনি। এরপর এলো নির্বাচন। এমন নির্বাচন পৃথিবী দেখেনি। এতে নির্বাচনের ক্ষতি হয়েছে, প্রাচীন রাজনৈতিক দল হিসেবে আওয়ামী লীগ এবং তার নেতা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। ভোটের পবিত্রতা নষ্ট হয়েছে। জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট নির্বাচনী প্রহসনের সঙ্গে সঙ্গে তা প্রত্যাখ্যান করে এবং আবার নির্বাচন দাবি করেছিল- এটাই ছিল যথার্থ। মানুষও ভেবেছিল নির্বাচনের নামে যা হয়েছে তাতে দাঙ্গা হাঙ্গামা না করে আবার নির্বাচনের জন্য একটা প্রস্তুতি নেওয়াই ভালো। ৩০ ডিসেম্বর অসুস্থ নির্বাচনে বেশ কিছু মানুষের জীবনহানি ঘটেছে। সুবর্ণচরসহ কয়েক জায়গায় মা-বোনেরা সম্ভ্রম হারায়। জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের পক্ষ থেকে আমরা মাইজদীকোর্ট এবং হারাগাছে ঠিকই গেছি। কিন্তু সব জায়গায় যাইনি, যেতে পারিনি। যেটা জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের বিরাট ব্যর্থতা বা দুর্বলতা। নির্বাচন-পরবর্তী পাঁচ মাস রাজনৈতিক বন্ধ্যত্ব কেমন যেন এক গুমোট ভাবের সৃষ্টি করেছে। শুধু সরকার দেশবাসীর কাছে দায়বদ্ধ জবাবদিহি করবে আমরা করব না, বিরোধী দল করবে না তা হতে পারে না। জনগণ দেশের মালিক। তাদের কাছে আমরা সবাই দায়বদ্ধ। সবাইকে জবাবদিহি করতে হবে। এর কোনো বিকল্প নেই। কিন্তু মনে হয় আমরা সেদিকে তেমন কোনো খেয়াল করছি না। খেয়াল খুশিমতো যা খুশি তাই করছি। নির্বাচন প্রত্যাখ্যান করার কিছুদিনের মধ্যে গণফোরামের নেতা সুলতান মোহাম্মদ মনসুর শপথ নেওয়ার পাঁয়তারা করলে তাকে বহিষ্কারের হুমকি দেওয়া হলে তিনি সেটা উপেক্ষা করেই এক সময় শপথ নেন। কোনো প্রতিরোধ করা হলো না। এরপর আরেকজন মোকাব্বির খান, তাকে বহিষ্কারের কথা বলা হলো। তিনি পিছিয়ে গেলেন। কদিন পর আবার এগিয়ে এসে শপথ নিলে আমাদের নেতা সংবিধান প্রণেতা ড. কামাল হোসেন তাকে গেট আউট করলেন। তার কদিন পর গণফোরামের বিশেষ কাউন্সিলে মোকাব্বির আমাদের নেতার পাশে বসে মুচকি হাসলেন। মানুষ বিরক্ত, মানুষের মনে প্রশ্ন। আরেক দিকে বিএনপির এক নেতা সংসদ সদস্য হিসেবে শপথ নিলে বিএনপি তাকে বহিষ্কার করে। পরদিন আরও চারজন শপথ নিলে তাদের স্বাগত জানানো হয়। অথচ দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর শপথ নিলেন না। সাধারণ মানুষ এক মহা বিভ্রান্তিতে পড়ে গেল। রাস্তাঘাটে মুখ দেখানো যায় না- প্রশ্নের পর প্রশ্ন। কোনো উত্তর নেই। ফ্রন্ট যেখানে বলেছে, ৩০ তারিখের ভোট ২৯ তারিখেই হয়ে গেছে, যেখানে সংসদ অবৈধ, সেখানে ফ্রন্টের সদস্যরা বৈধ হয় কী করে? ভাত খেতে থালা থেকে ভাত পড়ার মতো ৮ জনকে আমরা রাখতে পারলাম না। সরকারি দল যদি দয়া করে ৮০ জনকে পাস করিয়ে দিত তাহলে এই নির্বাচনকে আমরা কী বলতাম? ২০১৪ সালের নির্বাচন যেটা ছিল দায়সারা, এবার তো তারও চেয়ে সীমাহীন দায়সারা। সেটাও বহাল তবিয়তে তার সময়কাল পার করছে। ২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বরের নির্বাচনও কি তাহলে পার করবে? মানুষকে এভাবে আমরা মূল্যহীন অমানুষ করে ছাড়ব? নানা প্রশ্নে জর্জড়িত হয়ে শেষ পর্যন্ত ৯ মে এক বর্ধিত সভায় কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের শীর্ষ নেতাদের সামনে কয়েকটি অসংগতি তুলে ধরেছে। আগামী ৯ জুনের মধ্যে সেসব অসংগতি দূর না হলে কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ ফ্রন্ট থেকে তাকে প্রত্যাহার করে নেবে। এ নিয়ে নানা মনির নানা মত। তারপরও আমরা দেশবাসীর কাছে স্বচ্ছ ও পরিষ্কার থাকতে আমাদের কথা নেতৃবৃন্দের সামনে তুলে ধরেছি। দেখা যাক, কথা দিয়ে কথা রাখার রাজনীতিতে আমরা আবার ফিরে যেতে পারি কিনা।

লেখক : রাজনীতিক।

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
বাংলাদেশের সমস্যা এক-দুই বছরে সমাধান সম্ভব নয়: পরিবেশ উপদেষ্টা
বাংলাদেশের সমস্যা এক-দুই বছরে সমাধান সম্ভব নয়: পরিবেশ উপদেষ্টা

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

পুরান ঢাকার অধিকাংশ ভবন ঝুঁকিপূর্ণ : রাজউক চেয়ারম্যান
পুরান ঢাকার অধিকাংশ ভবন ঝুঁকিপূর্ণ : রাজউক চেয়ারম্যান

৪০ মিনিট আগে | নগর জীবন

সংঘাত সমাধানের ভিত্তি হতে পারে মার্কিন শান্তি পরিকল্পনা: পুতিন
সংঘাত সমাধানের ভিত্তি হতে পারে মার্কিন শান্তি পরিকল্পনা: পুতিন

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাঙ্গাইলে ১৫ কিলোমিটার ম্যারাথন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
টাঙ্গাইলে ১৫ কিলোমিটার ম্যারাথন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেট বিভাগের কোন জেলায় বেড়েছে কত ভোটার
সিলেট বিভাগের কোন জেলায় বেড়েছে কত ভোটার

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত
আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুদানে সংঘাত বন্ধের আহ্বান গুতেরেসের
সুদানে সংঘাত বন্ধের আহ্বান গুতেরেসের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁপাইনবাবগঞ্জ সিটিজেএ নির্বাচনে সভাপতি রফিক, সম্পাদক জুয়েল
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সিটিজেএ নির্বাচনে সভাপতি রফিক, সম্পাদক জুয়েল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুফিবাদে কেন বিশ্বাস করেন এ আর রহমান?
সুফিবাদে কেন বিশ্বাস করেন এ আর রহমান?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২৪ ঘণ্টার মধ্যে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস
২৪ ঘণ্টার মধ্যে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একাধিক গাড়ির চাপায় ক্ষতবিক্ষত এক ব্যক্তি, মুখের ডান পাশ ছাড়া যাচ্ছে না চেনা
একাধিক গাড়ির চাপায় ক্ষতবিক্ষত এক ব্যক্তি, মুখের ডান পাশ ছাড়া যাচ্ছে না চেনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাবনায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সাহিত্য আড্ডা
পাবনায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সাহিত্য আড্ডা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ঢাকার বাতাস আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিকালে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক
বিকালে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউরোপের প্রতি সাত শিশু কিশোরের মধ্যে মানসিক সমস্যায় ভুগছেন একজন
ইউরোপের প্রতি সাত শিশু কিশোরের মধ্যে মানসিক সমস্যায় ভুগছেন একজন

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পথশয্যায় থাকা মানুষের মাঝে মশারি বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের
পথশয্যায় থাকা মানুষের মাঝে মশারি বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন হবে ঐতিহাসিক : ইসি সানাউল্লাহ
ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন হবে ঐতিহাসিক : ইসি সানাউল্লাহ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘এরা নারীবাদী কথার অর্থই জানে না’
‘এরা নারীবাদী কথার অর্থই জানে না’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আদা চায়ের কার্যকারিতা
আদা চায়ের কার্যকারিতা

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

জাতীয় স্মৃতিসৌধে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদন
জাতীয় স্মৃতিসৌধে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ধানের শীষ অধিকার, ন্যায়বিচার ও স্বাধীন মতপ্রকাশের প্রতীক’
‘ধানের শীষ অধিকার, ন্যায়বিচার ও স্বাধীন মতপ্রকাশের প্রতীক’

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিশোরগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল ২ ভাইয়ের
কিশোরগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল ২ ভাইয়ের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে ট্যাপেন্টাডলসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার
জয়পুরহাটে ট্যাপেন্টাডলসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএ টি-টোয়েন্টিতে না খেলার কারণ জানালেন তাইজুল
এসএ টি-টোয়েন্টিতে না খেলার কারণ জানালেন তাইজুল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত
আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা