শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১১ জুন, ২০১৯ আপডেট:

এ কেমন তামাশা?

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
এ কেমন তামাশা?

পবিত্র ঈদ সারা মুসলিম জাহানের জন্য এক মহাপবিত্র অনুষ্ঠান। ধনী-গরিব-রাজা-বাদশাহ-ফকির-মিসকিন সব মুসলমান পরম আনন্দে ঈদ উদ্যাপন করে। মুক্তিযুদ্ধে এত মারামারি-কাটাকাটি-হানাহানির মধ্যেও ঈদ থেমে থাকেনি। কিন্তু ইদানীং পবিত্র ঈদ নিয়েও যে কি রংতামাশা ভাবলে পাগল হয়ে যেতে হয়। এটা কোনো কথা হলো? এটা কোনো বিবেচনা হলো? আমাদের মাননীয় ধর্মমন্ত্রী রাত ৯টায় বললেন, কোথাও চাঁদ দেখা যায়নি। তাই ঈদ হবে বৃহস্পতিবার, বুধবার নয়। আবার রাত ১১টায় ঘোষণা এলো, ঈদ হবে বুধবার। যত উন্নতই হই, মুহূর্তে সবার ঘরে খবর পৌঁছানোর সামর্থ্য এখনো আমাদের হয়নি। শতকরা ৯০ জন রোজাদার মঙ্গলবার রাতে রোজা থাকার জন্য তারাবি পড়েছে। অন্তত শতকরা ৫০ জন সাহরি খেয়েছে। ইসলামের বিধিবিধান খুবই উদার। তাই বলে হারাম কাজে ধর্মের স্বীকৃতি নেই। রোজা শেষ, ঈদ হবে। এর পরও তারাবি পড়লে, সাহরি খেলে সেটা কি হারাম কাজ নয়? সবখানে সরকারি অব্যবস্থা, সবখানেই রাজনীতি। এখন কি ধর্মেও রাজনীতি? রাজনীতির প্রভাব? ঈদ নিয়ে বাড়াবাড়ি, ঈদ নিয়ে তামাশায় মানুষ যে কতটা ক্ষুব্ধ, মর্মাহত তা বোঝার ক্ষমতাও বোধহয় ক্ষমতাবানদের নেই। প্রতিবেশী ভারত যথাসময়ে ঈদের ঘোষণা দিয়েছিল। রাস্তাঘাটে মানুষ বলাবলি করে, আলোচনা করেÑ ভারতই নাকি আমাদের প্রধান গুরু। এ তো দেখছি গুরুমারা শিষ্যের চাইতে খারাপ। যদি ৮টা-৯টায় চাঁদ দেখা না গিয়ে থাকে প্রথম দিনের চাঁদ তো বেশি সময় থাকে না, ডুবে যায় বা হারিয়ে যায়। মধ্যরাতে তারা চাঁদ দেখল কী করে? অনেক ডিসির কাছে ধর্ম মন্ত্রণালয়ের চিঠি রয়েছে। তারা চাঁদ দেখে চিঠি পাঠিয়েছেন। তাহলে কেন এমন হলো? মুসলমান হিসেবে সৌদি আরবে ঈদ হয়ে গেলে আমাদের রোজা রাখার উপায় আছে? চিরশত্রু পাকিস্তান, তাদের জটিলতা হলো না, চিরবন্ধু ভারতের জটিলতা হলো না। ইন্দোনেশিয়া-মালয়েশিয়া-মিয়ানমারে কোনো বিতর্ক নেই, যত বিতর্ক-দ্বন্দ্ব সে কি শুধু আমাদের নিয়ে? এশিয়ার কোনো দেশে ঈদের চাঁদ দেখা নিয়ে কোনো দ্বন্দ্ব-বিভ্রান্তি হলো না, সন্দেহ হলো না, শুধু কি আমাদের যতসব দ্বন্দ্ব, যতসব বিতর্ক? এর কি কোনো প্রতিকার নেই? নাকি আওয়ামী লীগ নেত্রী বঙ্গবন্ধুর কন্যাকে সবাই মিলে অপ্রিয় করতে এই অযোগ্যরা আদাজল খেয়ে নেমেছে?

ওদিকে ঈদ এলেই দুর্ঘটনা, মৃত্যু আর মৃত্যু। এবারও ৭০ জনের মতো ঈদের আগেই নিহত হয়েছে। এসবের কি কিছুই দেখবার নেই, কিছুই করার নেই? যে যাই বলুন, এভাবে তো মানুষজনকে রাস্তাঘাটে অঘোরে মরতে দেওয়া যায় না। অন্যদিকে সরকারের খাতায় ধানের দাম ১০৪০ টাকা, কৃষক পায় ৫০০ টাকা! বাকিটা মিল মালিকদের পেটে। মিলাররা কেনে ৫০০ টাকায়, সরকার তাদের কাছ থেকে কিনবে ১০৪০ টাকায়। এ কি দেশের বিচার! এমনকি সব সময় চলতে পারে? এভাবে তো বেশিদিন চলতে পারে না।

এবার রেল যোগাযোগে প্রচন্ড বিশৃঙ্খলা দেখা দিয়েছিল। যাত্রীদের অবর্ণনীয় কষ্টের শেষ ছিল না। ফিরতি পথেও ৩-৪-৫ ঘণ্টা দেরিতে চলেছে সবকটি ট্রেন। এতে যারপরনাই দুঃখ প্রকাশ করেছেন নতুন রেলমন্ত্রী প্রিয় মো. নূরুল ইসলাম সুজন। কিন্তু তার দুঃখ প্রকাশে কোনো লাভ নেই। এক লাইনের রেলে সময় ঠিক রাখা যায় না, ঠিকভাবে গাড়ি চলে না। রেলমন্ত্রী এক দিনে তো আর নতুন লাইন বসাতে পারবেন না। তাই ওসব ভেবে লাভ নেই। আমি দীর্ঘ ১৬ বছর ভারতে নির্বাসনে ছিলাম। মাঝেমধ্যেই বর্ধমান থেকে কলকাতা যেতাম। ননস্টপ লোকালে ১ ঘণ্টা ২০ মিনিট, প্রতি স্টেশনে থেমে থেমে লোকাল গাড়ি ২ ঘণ্টায় হাওড়া থেকে বর্ধমান, বর্ধমান থেকে হাওড়া যাতায়াত করে। অন্যদিকে এক্সপ্রেস ময়ূরাক্ষি, ব্ল্যাক ডায়মন্ড, শান্তিনিকেতন, বিধান, বিশ্বভারতী ফার্স্ট প্যাসেঞ্জারে সময় লাগে ১ ঘণ্টা ৫ মিনিট। বসে-দাঁড়িয়ে যেভাবেই যাতায়াত করুক না কেন ঘড়ি মেলানোর মতো সময় রক্ষা করে চলে। সেসব জায়গায় কোনোখানে ৪ লাইন, কোনোখানে ৬ লাইন। হাওড়া ও শিয়ালদার কাছাকাছি আরও ২-১ লাইন বেশি। সেখানে রেল ব্যবস্থাপনা আলাদা। আমাদের রেল ব্যবস্থাপনায় সবেধন নীলমণি এক লাইন। এক লাইনের রেলে ফুটানির দিন শেষ হয়ে গেছে। নতুন মন্ত্রী পঞ্চগড় সীমান্তের বাংলাবান্ধা পর্যন্ত রেললাইন নিয়ে যেতে চান। খুবই প্রশংসনীয় উদ্যোগ। জিনিসপত্র আনা-নেওয়া ও মানুষের যাতায়াত এতে সহজ হবে। শুধু সড়কপথে নির্ভরতা অনেকটা কমে যাবে। দিনাজপুর-ঠাকুরগাঁও অথবা পঞ্চগড় থেকে হাইস্পিড ট্রেন চললে রাজধানীর সঙ্গে ওই অঞ্চলের যোগাযোগের একটা মারাত্মক বিপ্লব ঘটবে। তাই কাজগুলো সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনা নিয়ে করা উচিত।

সড়কপথে এবার এক ঐতিহাসিক রেকর্ডের সম্ভাবনা ছিল। ক্রিকেটে বাংলাদেশের দক্ষিণ আফ্রিকার সঙ্গে জয় যেমন গৌরব আর অহংকারের, তেমনি এবার সড়ক নিয়ে মৃত্যুর হাত থেকে ফিরে আসা সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী প্রিয় ওবায়দুল কাদের সে রকম গর্ব করতে পারতেন। জানি জনাব ওবায়দুল কাদেরের বিরুদ্ধে ক্ষমতাশালী অনেক লোক আছে। নানা ষড়যন্ত্রও আছে। কিন্তু তাই বলে এমন হবে, কোনো প্রতিকার হবে না তা কী করে হয়? মাননীয় সেতুমন্ত্রী মালিকদের লোভী বলেছেন। তা তিনি বলতেই পারেন। দেশে এখন নীতি-নৈতিকতা নেই, মায়া-মমতা-মানবতা নেই। তাই যে যখন পারে হাতিয়ে নেয়। আমার কথা সেটা নয়, আমার কথা ৪ জুন ড. কামাল হোসেনের অনুরোধে ঢাকায় গিয়েছিলাম। প্রায় ১২-১৫ বছর পর পৌনে ২ ঘণ্টায় ঢাকায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর গণভবনের গেটে পৌঁছেছিলাম। সত্যিই এটা একটা রেকর্ড। কিন্তু ব্যতিক্রম হলো টাঙ্গাইল থেকে বেরিয়ে বাইপাসে দেখি এক মারাত্মক জট। যমুনা সেতু থেকে মির্জাপুর-দেওহাটা পর্যন্ত গাড়ির সারি। ৫৫-৬৫ কিলোমিটার সকাল ৮টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত ১২ ঘণ্টা যানজট ছিল। কারণ যমুনা সেতুর টোল মেশিন খারাপ ছিল। মেশিন খারাপ ছিল তো সাধারণ মানুষ কী করবে? গাড়ি-ঘোড়ার চালকদের কী দোষ, মেশিন খারাপ। টোল ফ্রি করে দিলেই হতো। ঈদ উপলক্ষে যমুনার টোল এক দিন ফ্রি করে দিলে রাষ্ট্রের কী এমন ক্ষতি হতো? নাকি মাননীয় সেতুমন্ত্রীকে নাজেহাল করার জন্য এমনটা করা হয়েছিল? নাকি আমি মাননীয় সেতুমন্ত্রীকে স্বস্তিদায়ক সড়কের জন্য ধন্যবাদ জানিয়েছিলাম বলে মাঠে এ দীর্ঘ যানজট? কাকে বলব, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকেই বলি। সকালে ঢাকায় গিয়ে বিকালে ফিরে তখনো টাঙ্গাইলের বাওঐখোলা থেকে যমুনা সেতু ৩৫ কিলোমিটার যানজট ছিল। ঢাকা থেকে বার বার ভাবছিলাম সখীপুরের ভিতর দিয়ে বাসাইল হয়ে ঘারিন্দা দিয়ে টাঙ্গাইল চলে যাব। তাই গোড়াই থেকে ডানে যেতে চেয়েছিলাম। একবার মনে হলো পাকুল্যা পর্যন্ত যেতে পারলে তো দেলদুয়ার হয়ে টাঙ্গাইল যাওয়া যায়। ৩০-৩৫ মিনিট লাগে। পাকুল্যা এসে দেখলাম রাস্তা ফাঁকা। তাই সাহস করে এগোলাম। কারণ আরও ২-৩ কিলোমিটার পর নাটিয়াপাড়া থেকে ডানে-বাঁয়ে দুই দিকে রাস্তা আছে। না, নাটিয়াপাড়াও ফাঁকা। এলাম বাওঐখোলা। এসে দেখি সকাল ৯টায় যাওয়ার পথে যেমন দেখে গেছি ঠিক তেমন রয়েছে। শত শত গাড়ি ঠায় দাঁড়িয়ে আছে। অনেক সময় মাথায় কাজ করে না। বাওঐখোলা থেকে ১ কিলোমিটার এগোতে দেড় ঘণ্টা লেগেছে। তারপর মনে হলো ডান পাশ দিয়ে গেলেই তো পারতাম। করাতিপাড়া থেকে ডান পাশে এসে ৬-৭ মিনিটে ৮ কিলোমিটার পাড়ি দিয়ে টাঙ্গাইল এসেছিলাম। আমি ওভাবে এলে কী হবে, বঙ্গবন্ধু সেতু গোলচত্বরে এক নারীর প্রসব বেদনা শুরু হয়। হাবিব হোসেন কুড়িগ্রাম সদর উপজেলার পোরার ভিটার ফারুক হোসেনের ছেলে। তার স্ত্রী আফরোজা বেগমের প্রসব বেদনা শুরু হলে ৯৯৯ নম্বরে ফোন করা হয়। ভূঞাপুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে নার্সসহ একটা অ্যাম্বুলেন্স আসে। কিন্তু তার আগেই এই দরিদ্র রিকশাচালকের স্ত্রী আফরোজা বেগম পথিমধ্যে সন্তান প্রসব করেন। এটা যে কত হৃদয়বিদারক ও একটা সভ্যসমাজের জন্য লজ্জার যদি ভেবে দেখা না হয় কিছুই করার নেই। কোনো বিমান সংস্থায় আকাশে কোনো মা সন্তান প্রসব করলে সেই সন্তানের সেই বিমান সংস্থা পরিবার-পরিজনসহ সারা জীবন চলাচল ফ্রি এবং যে দেশের জাহাজে সে জন্মগ্রহণ করে সে দেশের সে সম্মানী নাগরিক। হাবিব এবং আফরোজার কন্যা স্মরণী মহাসড়কে জন্মে সে কি আমাদের জাতিকে কোনো দিশা দেখাবে, দেশ এবং সরকার কি তাকে কোনো সম্মান জানাবে? ডান পাশে ভুল সড়কে আসতে কাটাকাটা বিঁধছিল। বছর তিন আগে আমার পুরো পরিবার টাঙ্গাইল এলাম। হেমায়েতপুর থেকে ছিল রাস্তা ব্লক। তাই ডান পাশ হয়ে সাভার ডেইরি ফার্ম, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় পার হয়ে বর্তমান সাভার-নবীনগর ক্যান্টনমেন্টের কাছে এলে প্রিয় সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের সঙ্গে দেখা। নেমে এসে বলেছিলেন, ‘কাদের ভাই, আপনিও এ পাশে?’ আমি কিছুটা লজ্জা পেয়েছিলাম। ১০-১৫ গজ সামনেই এপাশ-ওপাশ করার ফাঁক ছিল। আমি রং ট্র্যাক থেকে রাইট ট্র্যাকে এসেছিলাম। সেখান থেকে নবীনগর মোড় বড়জোর ১ কিলোমিটার। এই ১ কিলোমিটার পাড়ি দিতে ২ ঘণ্টা লেগেছিল। যে ছোট্ট বাচ্চা কুশি, যার জন্য সব করতে পারি সে হাঁসফাঁস করছিল। তার মা অসুস্থ। তখন আর লজ্জা করছিল না। মনে হচ্ছিল সেতুমন্ত্রী রং ট্র্যাক থেকে লোকজনকে যখন রাইট ট্র্যাকে আনেন তখন কি তার মনে হয় ১-২ মিনিটের রাস্তা পাড়ি দিতে কেন ২ ঘণ্টা লাগে? সেবার চন্দ্রা পর্যন্ত পৌঁছতে ঢাকা থেকে আমার ৭ ঘণ্টা লেগেছিল। সে ঈদ আমার হয়নি। মারাত্মক জ্বরে আক্রান্ত হয়ে চন্দ্রায় রাস্তার পাশে এক গরিবের বাড়িতে রাত কাটিয়েছিলাম। ছেলেমেয়ে আরও ৪ ঘণ্টায় টাঙ্গাইল পৌঁছেছিল। আমি সারা রাত পড়ে ছিলাম চন্দ্রায়। পাশে ছিল গ্রাম্য ডাক্তার খুরশীদ আলম, বাড়ইপাড়ার আলী হোসেন ও অন্যরা। পরদিন টাঙ্গাইল এসে যাই সদর হাসপাতালে। সেখান থেকে সুহৃদ মেজর মান্নান এমপি ভালোবেসে হেলিকপ্টারে টাঙ্গাইল থেকে ঢাকা নিয়ে বঙ্গবন্ধু মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালে ভর্তি করেছিলেন। তাই মনে হয় সহজে পার পেয়ে গিয়েছিলাম। গতকাল ছিল জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের প্রধান নেতা ড. কামাল হোসেনের সঙ্গে ঐক্যফ্রন্টের দলগুলোর এক গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক। লেখাটা আগেই দিতে হলো বলে আলোচনার বিষয়বস্তু পাঠকদের জানাতে পারলাম না। আমরা ৯ মে ঐক্যফ্রন্টের প্রধান নেতা ড. কামাল হোসেন এবং সব দলের শীর্ষ নেতাদের জানিয়েছি। দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে আইনের শাসন বলবৎ করতে ইস্পাতকঠিন জাতীয় ঐক্যের খুবই প্রয়োজন। সেই আশা ও বিশ্বাসে আমরা জাতীয় ঐক্যফ্রন্টে যোগদান করেছিলাম। নির্বাচনে অভাবনীয় ঘটনা ঘটেছে। নির্বাচন প্রত্যাখ্যান করা, পুনর্নির্বাচনের ঐক্যফ্রন্টের দাবি ছিল জনগণের দাবি। কিন্তু পরে গণফোরামের দুজন এবং বিএনপির পাঁচজনের সংসদে যোগদান ঐক্যফ্রন্ট সম্পর্কে সাধারণ মানুষের মনে এক তীব্র প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি করেছে। শুধু সরকার জবাবদিহি করবে, কথা রক্ষা করবে; বিরোধীরা করবে না-  সে তো হতে পারে না। ঐক্যফ্রন্ট উপজেলা নির্বাচন বয়কট করেছে। বিএনপির পাঁচজন ঝড়ে বক মরার মতো দয়ার দান সংসদ সদস্য সংসদে গেলেন। কিন্তু বিএনপির মহাসচিব গেলেন না। যারা সংসদে গিয়েছেন তারা যদি দলের সিদ্ধান্তে গিয়ে থাকেন তাহলে মহাসচিব কি সে সিদ্ধান্ত অমান্য করেছেন? প্রশ্নগুলো পরিষ্কার হওয়া দরকার। যে নির্বাচন পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ তামাশা বলে দেশবাসী মনে করে সেই নির্বাচন প্রত্যাখ্যান করে উপনির্বাচনে ঐক্যফ্রন্টের শরিক দল বিএনপির অংশগ্রহণ কী করে হয়? এতে কি মানুষের আস্থা থাকবে? প্রশ্নটা এখানেই। আমাদের চাওয়া বেশি কিছু নয়। আমরা জনগণের কাছে বিশ্বস্ত থাকতে চাই। তাদের মালিক নয়, সেবক হতে চাই। একজন মুসলমান যেভাবে আল্লাহর ইবাদত-বন্দেগি করে, একজন হিন্দু যেভাবে ভগবানের আরাধনা করে আমরা কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ ঠিক তেমনি পবিত্রতা নিয়ে জনগণের সেবক হতে চাই, সেবা করতে চাই। আমরা দেশের পাহারাদার হতে চাই-  এটুকুই আমাদের কামনা, আমাদের বাসনা।

লেখক : রাজনীতিক।

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
বস্ত্র খাত হুমকিতে
বস্ত্র খাত হুমকিতে
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
পীরের সোহবতে প্রজ্ঞাবান আলেম
পীরের সোহবতে প্রজ্ঞাবান আলেম
লাল বাহাদুর শাস্ত্রীর ‘ছোটি সি কাম’
লাল বাহাদুর শাস্ত্রীর ‘ছোটি সি কাম’
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
বৈদেশিক মিশন
বৈদেশিক মিশন
আইনশৃঙ্খলা
আইনশৃঙ্খলা
আল্লাহর নামে অসত্য কসম গুনাহের কাজ
আল্লাহর নামে অসত্য কসম গুনাহের কাজ
অধ্যাত্ম প্রেম
অধ্যাত্ম প্রেম
নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়
নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামসহ পাঁচ জেলায় ২০ জুলাই পরিবহণ ধর্মঘট
চট্টগ্রামসহ পাঁচ জেলায় ২০ জুলাই পরিবহণ ধর্মঘট

৫৩ সেকেন্ড আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিলেবাস সংস্কারে ইউনিসেফের সঙ্গে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চুক্তি
সিলেবাস সংস্কারে ইউনিসেফের সঙ্গে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চুক্তি

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪
ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা
শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা

২০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল
ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু
নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু

৪৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা
যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল
জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য
জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা
রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া
বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন
৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল
মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১
মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়
চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস
দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক
ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়
সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা
সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে চার স্কুলে ব্যতিক্রমী বইমেলা
চট্টগ্রামে চার স্কুলে ব্যতিক্রমী বইমেলা

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ
মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নকল করে শাস্তি পেলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮২ শিক্ষার্থী
নকল করে শাস্তি পেলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮২ শিক্ষার্থী

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লালমনিরহাটে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
লালমনিরহাটে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি সংঘাতের উস্কানির ফাঁদে পা দেবে না : প্রিন্স
বিএনপি সংঘাতের উস্কানির ফাঁদে পা দেবে না : প্রিন্স

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!
সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং
ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা
মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন
১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’
‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের
২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের
ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত
ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প
ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী
ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি
নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি
কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা
সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা

১৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের
বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই
এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস
বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা
৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ
ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান
পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে
নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ
সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম
সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে
ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত
বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!
হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া
ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব
জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব

পেছনের পৃষ্ঠা

পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা
পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির
কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির

পেছনের পৃষ্ঠা

অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে
অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য
ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা
কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি
দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি
পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত
বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা
প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান

সম্পাদকীয়

সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস
সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস

মাঠে ময়দানে

বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!
বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!

পেছনের পৃষ্ঠা

দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী
দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী

মাঠে ময়দানে

নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল
নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামীর বাংলাদেশ হবে বৈষম্যহীন জনতার
আগামীর বাংলাদেশ হবে বৈষম্যহীন জনতার

নগর জীবন

মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা
মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি

সম্পাদকীয়

রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার
রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির
ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির

পেছনের পৃষ্ঠা

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

ব্যাডমিন্টনে ৫০০’র ওপরে ম্যাচ
ব্যাডমিন্টনে ৫০০’র ওপরে ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

ওয়েস্ট ইন্ডিজ অলআউট ২৭ রানে
ওয়েস্ট ইন্ডিজ অলআউট ২৭ রানে

মাঠে ময়দানে

বিচার-পুনর্বাসনসহ চার দাবি ওমান ফেরত প্রবাসীদের
বিচার-পুনর্বাসনসহ চার দাবি ওমান ফেরত প্রবাসীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোচনায় আরপিও সংশোধন
আলোচনায় আরপিও সংশোধন

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তির হ্যাটট্রিকে শীর্ষে বাংলাদেশ
শান্তির হ্যাটট্রিকে শীর্ষে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

টি ভি তে
টি ভি তে

মাঠে ময়দানে