শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১১ জুন, ২০১৯ আপডেট:

এ কেমন তামাশা?

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
এ কেমন তামাশা?

পবিত্র ঈদ সারা মুসলিম জাহানের জন্য এক মহাপবিত্র অনুষ্ঠান। ধনী-গরিব-রাজা-বাদশাহ-ফকির-মিসকিন সব মুসলমান পরম আনন্দে ঈদ উদ্যাপন করে। মুক্তিযুদ্ধে এত মারামারি-কাটাকাটি-হানাহানির মধ্যেও ঈদ থেমে থাকেনি। কিন্তু ইদানীং পবিত্র ঈদ নিয়েও যে কি রংতামাশা ভাবলে পাগল হয়ে যেতে হয়। এটা কোনো কথা হলো? এটা কোনো বিবেচনা হলো? আমাদের মাননীয় ধর্মমন্ত্রী রাত ৯টায় বললেন, কোথাও চাঁদ দেখা যায়নি। তাই ঈদ হবে বৃহস্পতিবার, বুধবার নয়। আবার রাত ১১টায় ঘোষণা এলো, ঈদ হবে বুধবার। যত উন্নতই হই, মুহূর্তে সবার ঘরে খবর পৌঁছানোর সামর্থ্য এখনো আমাদের হয়নি। শতকরা ৯০ জন রোজাদার মঙ্গলবার রাতে রোজা থাকার জন্য তারাবি পড়েছে। অন্তত শতকরা ৫০ জন সাহরি খেয়েছে। ইসলামের বিধিবিধান খুবই উদার। তাই বলে হারাম কাজে ধর্মের স্বীকৃতি নেই। রোজা শেষ, ঈদ হবে। এর পরও তারাবি পড়লে, সাহরি খেলে সেটা কি হারাম কাজ নয়? সবখানে সরকারি অব্যবস্থা, সবখানেই রাজনীতি। এখন কি ধর্মেও রাজনীতি? রাজনীতির প্রভাব? ঈদ নিয়ে বাড়াবাড়ি, ঈদ নিয়ে তামাশায় মানুষ যে কতটা ক্ষুব্ধ, মর্মাহত তা বোঝার ক্ষমতাও বোধহয় ক্ষমতাবানদের নেই। প্রতিবেশী ভারত যথাসময়ে ঈদের ঘোষণা দিয়েছিল। রাস্তাঘাটে মানুষ বলাবলি করে, আলোচনা করেÑ ভারতই নাকি আমাদের প্রধান গুরু। এ তো দেখছি গুরুমারা শিষ্যের চাইতে খারাপ। যদি ৮টা-৯টায় চাঁদ দেখা না গিয়ে থাকে প্রথম দিনের চাঁদ তো বেশি সময় থাকে না, ডুবে যায় বা হারিয়ে যায়। মধ্যরাতে তারা চাঁদ দেখল কী করে? অনেক ডিসির কাছে ধর্ম মন্ত্রণালয়ের চিঠি রয়েছে। তারা চাঁদ দেখে চিঠি পাঠিয়েছেন। তাহলে কেন এমন হলো? মুসলমান হিসেবে সৌদি আরবে ঈদ হয়ে গেলে আমাদের রোজা রাখার উপায় আছে? চিরশত্রু পাকিস্তান, তাদের জটিলতা হলো না, চিরবন্ধু ভারতের জটিলতা হলো না। ইন্দোনেশিয়া-মালয়েশিয়া-মিয়ানমারে কোনো বিতর্ক নেই, যত বিতর্ক-দ্বন্দ্ব সে কি শুধু আমাদের নিয়ে? এশিয়ার কোনো দেশে ঈদের চাঁদ দেখা নিয়ে কোনো দ্বন্দ্ব-বিভ্রান্তি হলো না, সন্দেহ হলো না, শুধু কি আমাদের যতসব দ্বন্দ্ব, যতসব বিতর্ক? এর কি কোনো প্রতিকার নেই? নাকি আওয়ামী লীগ নেত্রী বঙ্গবন্ধুর কন্যাকে সবাই মিলে অপ্রিয় করতে এই অযোগ্যরা আদাজল খেয়ে নেমেছে?

ওদিকে ঈদ এলেই দুর্ঘটনা, মৃত্যু আর মৃত্যু। এবারও ৭০ জনের মতো ঈদের আগেই নিহত হয়েছে। এসবের কি কিছুই দেখবার নেই, কিছুই করার নেই? যে যাই বলুন, এভাবে তো মানুষজনকে রাস্তাঘাটে অঘোরে মরতে দেওয়া যায় না। অন্যদিকে সরকারের খাতায় ধানের দাম ১০৪০ টাকা, কৃষক পায় ৫০০ টাকা! বাকিটা মিল মালিকদের পেটে। মিলাররা কেনে ৫০০ টাকায়, সরকার তাদের কাছ থেকে কিনবে ১০৪০ টাকায়। এ কি দেশের বিচার! এমনকি সব সময় চলতে পারে? এভাবে তো বেশিদিন চলতে পারে না।

এবার রেল যোগাযোগে প্রচন্ড বিশৃঙ্খলা দেখা দিয়েছিল। যাত্রীদের অবর্ণনীয় কষ্টের শেষ ছিল না। ফিরতি পথেও ৩-৪-৫ ঘণ্টা দেরিতে চলেছে সবকটি ট্রেন। এতে যারপরনাই দুঃখ প্রকাশ করেছেন নতুন রেলমন্ত্রী প্রিয় মো. নূরুল ইসলাম সুজন। কিন্তু তার দুঃখ প্রকাশে কোনো লাভ নেই। এক লাইনের রেলে সময় ঠিক রাখা যায় না, ঠিকভাবে গাড়ি চলে না। রেলমন্ত্রী এক দিনে তো আর নতুন লাইন বসাতে পারবেন না। তাই ওসব ভেবে লাভ নেই। আমি দীর্ঘ ১৬ বছর ভারতে নির্বাসনে ছিলাম। মাঝেমধ্যেই বর্ধমান থেকে কলকাতা যেতাম। ননস্টপ লোকালে ১ ঘণ্টা ২০ মিনিট, প্রতি স্টেশনে থেমে থেমে লোকাল গাড়ি ২ ঘণ্টায় হাওড়া থেকে বর্ধমান, বর্ধমান থেকে হাওড়া যাতায়াত করে। অন্যদিকে এক্সপ্রেস ময়ূরাক্ষি, ব্ল্যাক ডায়মন্ড, শান্তিনিকেতন, বিধান, বিশ্বভারতী ফার্স্ট প্যাসেঞ্জারে সময় লাগে ১ ঘণ্টা ৫ মিনিট। বসে-দাঁড়িয়ে যেভাবেই যাতায়াত করুক না কেন ঘড়ি মেলানোর মতো সময় রক্ষা করে চলে। সেসব জায়গায় কোনোখানে ৪ লাইন, কোনোখানে ৬ লাইন। হাওড়া ও শিয়ালদার কাছাকাছি আরও ২-১ লাইন বেশি। সেখানে রেল ব্যবস্থাপনা আলাদা। আমাদের রেল ব্যবস্থাপনায় সবেধন নীলমণি এক লাইন। এক লাইনের রেলে ফুটানির দিন শেষ হয়ে গেছে। নতুন মন্ত্রী পঞ্চগড় সীমান্তের বাংলাবান্ধা পর্যন্ত রেললাইন নিয়ে যেতে চান। খুবই প্রশংসনীয় উদ্যোগ। জিনিসপত্র আনা-নেওয়া ও মানুষের যাতায়াত এতে সহজ হবে। শুধু সড়কপথে নির্ভরতা অনেকটা কমে যাবে। দিনাজপুর-ঠাকুরগাঁও অথবা পঞ্চগড় থেকে হাইস্পিড ট্রেন চললে রাজধানীর সঙ্গে ওই অঞ্চলের যোগাযোগের একটা মারাত্মক বিপ্লব ঘটবে। তাই কাজগুলো সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনা নিয়ে করা উচিত।

সড়কপথে এবার এক ঐতিহাসিক রেকর্ডের সম্ভাবনা ছিল। ক্রিকেটে বাংলাদেশের দক্ষিণ আফ্রিকার সঙ্গে জয় যেমন গৌরব আর অহংকারের, তেমনি এবার সড়ক নিয়ে মৃত্যুর হাত থেকে ফিরে আসা সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী প্রিয় ওবায়দুল কাদের সে রকম গর্ব করতে পারতেন। জানি জনাব ওবায়দুল কাদেরের বিরুদ্ধে ক্ষমতাশালী অনেক লোক আছে। নানা ষড়যন্ত্রও আছে। কিন্তু তাই বলে এমন হবে, কোনো প্রতিকার হবে না তা কী করে হয়? মাননীয় সেতুমন্ত্রী মালিকদের লোভী বলেছেন। তা তিনি বলতেই পারেন। দেশে এখন নীতি-নৈতিকতা নেই, মায়া-মমতা-মানবতা নেই। তাই যে যখন পারে হাতিয়ে নেয়। আমার কথা সেটা নয়, আমার কথা ৪ জুন ড. কামাল হোসেনের অনুরোধে ঢাকায় গিয়েছিলাম। প্রায় ১২-১৫ বছর পর পৌনে ২ ঘণ্টায় ঢাকায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর গণভবনের গেটে পৌঁছেছিলাম। সত্যিই এটা একটা রেকর্ড। কিন্তু ব্যতিক্রম হলো টাঙ্গাইল থেকে বেরিয়ে বাইপাসে দেখি এক মারাত্মক জট। যমুনা সেতু থেকে মির্জাপুর-দেওহাটা পর্যন্ত গাড়ির সারি। ৫৫-৬৫ কিলোমিটার সকাল ৮টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত ১২ ঘণ্টা যানজট ছিল। কারণ যমুনা সেতুর টোল মেশিন খারাপ ছিল। মেশিন খারাপ ছিল তো সাধারণ মানুষ কী করবে? গাড়ি-ঘোড়ার চালকদের কী দোষ, মেশিন খারাপ। টোল ফ্রি করে দিলেই হতো। ঈদ উপলক্ষে যমুনার টোল এক দিন ফ্রি করে দিলে রাষ্ট্রের কী এমন ক্ষতি হতো? নাকি মাননীয় সেতুমন্ত্রীকে নাজেহাল করার জন্য এমনটা করা হয়েছিল? নাকি আমি মাননীয় সেতুমন্ত্রীকে স্বস্তিদায়ক সড়কের জন্য ধন্যবাদ জানিয়েছিলাম বলে মাঠে এ দীর্ঘ যানজট? কাকে বলব, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকেই বলি। সকালে ঢাকায় গিয়ে বিকালে ফিরে তখনো টাঙ্গাইলের বাওঐখোলা থেকে যমুনা সেতু ৩৫ কিলোমিটার যানজট ছিল। ঢাকা থেকে বার বার ভাবছিলাম সখীপুরের ভিতর দিয়ে বাসাইল হয়ে ঘারিন্দা দিয়ে টাঙ্গাইল চলে যাব। তাই গোড়াই থেকে ডানে যেতে চেয়েছিলাম। একবার মনে হলো পাকুল্যা পর্যন্ত যেতে পারলে তো দেলদুয়ার হয়ে টাঙ্গাইল যাওয়া যায়। ৩০-৩৫ মিনিট লাগে। পাকুল্যা এসে দেখলাম রাস্তা ফাঁকা। তাই সাহস করে এগোলাম। কারণ আরও ২-৩ কিলোমিটার পর নাটিয়াপাড়া থেকে ডানে-বাঁয়ে দুই দিকে রাস্তা আছে। না, নাটিয়াপাড়াও ফাঁকা। এলাম বাওঐখোলা। এসে দেখি সকাল ৯টায় যাওয়ার পথে যেমন দেখে গেছি ঠিক তেমন রয়েছে। শত শত গাড়ি ঠায় দাঁড়িয়ে আছে। অনেক সময় মাথায় কাজ করে না। বাওঐখোলা থেকে ১ কিলোমিটার এগোতে দেড় ঘণ্টা লেগেছে। তারপর মনে হলো ডান পাশ দিয়ে গেলেই তো পারতাম। করাতিপাড়া থেকে ডান পাশে এসে ৬-৭ মিনিটে ৮ কিলোমিটার পাড়ি দিয়ে টাঙ্গাইল এসেছিলাম। আমি ওভাবে এলে কী হবে, বঙ্গবন্ধু সেতু গোলচত্বরে এক নারীর প্রসব বেদনা শুরু হয়। হাবিব হোসেন কুড়িগ্রাম সদর উপজেলার পোরার ভিটার ফারুক হোসেনের ছেলে। তার স্ত্রী আফরোজা বেগমের প্রসব বেদনা শুরু হলে ৯৯৯ নম্বরে ফোন করা হয়। ভূঞাপুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে নার্সসহ একটা অ্যাম্বুলেন্স আসে। কিন্তু তার আগেই এই দরিদ্র রিকশাচালকের স্ত্রী আফরোজা বেগম পথিমধ্যে সন্তান প্রসব করেন। এটা যে কত হৃদয়বিদারক ও একটা সভ্যসমাজের জন্য লজ্জার যদি ভেবে দেখা না হয় কিছুই করার নেই। কোনো বিমান সংস্থায় আকাশে কোনো মা সন্তান প্রসব করলে সেই সন্তানের সেই বিমান সংস্থা পরিবার-পরিজনসহ সারা জীবন চলাচল ফ্রি এবং যে দেশের জাহাজে সে জন্মগ্রহণ করে সে দেশের সে সম্মানী নাগরিক। হাবিব এবং আফরোজার কন্যা স্মরণী মহাসড়কে জন্মে সে কি আমাদের জাতিকে কোনো দিশা দেখাবে, দেশ এবং সরকার কি তাকে কোনো সম্মান জানাবে? ডান পাশে ভুল সড়কে আসতে কাটাকাটা বিঁধছিল। বছর তিন আগে আমার পুরো পরিবার টাঙ্গাইল এলাম। হেমায়েতপুর থেকে ছিল রাস্তা ব্লক। তাই ডান পাশ হয়ে সাভার ডেইরি ফার্ম, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় পার হয়ে বর্তমান সাভার-নবীনগর ক্যান্টনমেন্টের কাছে এলে প্রিয় সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের সঙ্গে দেখা। নেমে এসে বলেছিলেন, ‘কাদের ভাই, আপনিও এ পাশে?’ আমি কিছুটা লজ্জা পেয়েছিলাম। ১০-১৫ গজ সামনেই এপাশ-ওপাশ করার ফাঁক ছিল। আমি রং ট্র্যাক থেকে রাইট ট্র্যাকে এসেছিলাম। সেখান থেকে নবীনগর মোড় বড়জোর ১ কিলোমিটার। এই ১ কিলোমিটার পাড়ি দিতে ২ ঘণ্টা লেগেছিল। যে ছোট্ট বাচ্চা কুশি, যার জন্য সব করতে পারি সে হাঁসফাঁস করছিল। তার মা অসুস্থ। তখন আর লজ্জা করছিল না। মনে হচ্ছিল সেতুমন্ত্রী রং ট্র্যাক থেকে লোকজনকে যখন রাইট ট্র্যাকে আনেন তখন কি তার মনে হয় ১-২ মিনিটের রাস্তা পাড়ি দিতে কেন ২ ঘণ্টা লাগে? সেবার চন্দ্রা পর্যন্ত পৌঁছতে ঢাকা থেকে আমার ৭ ঘণ্টা লেগেছিল। সে ঈদ আমার হয়নি। মারাত্মক জ্বরে আক্রান্ত হয়ে চন্দ্রায় রাস্তার পাশে এক গরিবের বাড়িতে রাত কাটিয়েছিলাম। ছেলেমেয়ে আরও ৪ ঘণ্টায় টাঙ্গাইল পৌঁছেছিল। আমি সারা রাত পড়ে ছিলাম চন্দ্রায়। পাশে ছিল গ্রাম্য ডাক্তার খুরশীদ আলম, বাড়ইপাড়ার আলী হোসেন ও অন্যরা। পরদিন টাঙ্গাইল এসে যাই সদর হাসপাতালে। সেখান থেকে সুহৃদ মেজর মান্নান এমপি ভালোবেসে হেলিকপ্টারে টাঙ্গাইল থেকে ঢাকা নিয়ে বঙ্গবন্ধু মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালে ভর্তি করেছিলেন। তাই মনে হয় সহজে পার পেয়ে গিয়েছিলাম। গতকাল ছিল জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের প্রধান নেতা ড. কামাল হোসেনের সঙ্গে ঐক্যফ্রন্টের দলগুলোর এক গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক। লেখাটা আগেই দিতে হলো বলে আলোচনার বিষয়বস্তু পাঠকদের জানাতে পারলাম না। আমরা ৯ মে ঐক্যফ্রন্টের প্রধান নেতা ড. কামাল হোসেন এবং সব দলের শীর্ষ নেতাদের জানিয়েছি। দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে আইনের শাসন বলবৎ করতে ইস্পাতকঠিন জাতীয় ঐক্যের খুবই প্রয়োজন। সেই আশা ও বিশ্বাসে আমরা জাতীয় ঐক্যফ্রন্টে যোগদান করেছিলাম। নির্বাচনে অভাবনীয় ঘটনা ঘটেছে। নির্বাচন প্রত্যাখ্যান করা, পুনর্নির্বাচনের ঐক্যফ্রন্টের দাবি ছিল জনগণের দাবি। কিন্তু পরে গণফোরামের দুজন এবং বিএনপির পাঁচজনের সংসদে যোগদান ঐক্যফ্রন্ট সম্পর্কে সাধারণ মানুষের মনে এক তীব্র প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি করেছে। শুধু সরকার জবাবদিহি করবে, কথা রক্ষা করবে; বিরোধীরা করবে না-  সে তো হতে পারে না। ঐক্যফ্রন্ট উপজেলা নির্বাচন বয়কট করেছে। বিএনপির পাঁচজন ঝড়ে বক মরার মতো দয়ার দান সংসদ সদস্য সংসদে গেলেন। কিন্তু বিএনপির মহাসচিব গেলেন না। যারা সংসদে গিয়েছেন তারা যদি দলের সিদ্ধান্তে গিয়ে থাকেন তাহলে মহাসচিব কি সে সিদ্ধান্ত অমান্য করেছেন? প্রশ্নগুলো পরিষ্কার হওয়া দরকার। যে নির্বাচন পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ তামাশা বলে দেশবাসী মনে করে সেই নির্বাচন প্রত্যাখ্যান করে উপনির্বাচনে ঐক্যফ্রন্টের শরিক দল বিএনপির অংশগ্রহণ কী করে হয়? এতে কি মানুষের আস্থা থাকবে? প্রশ্নটা এখানেই। আমাদের চাওয়া বেশি কিছু নয়। আমরা জনগণের কাছে বিশ্বস্ত থাকতে চাই। তাদের মালিক নয়, সেবক হতে চাই। একজন মুসলমান যেভাবে আল্লাহর ইবাদত-বন্দেগি করে, একজন হিন্দু যেভাবে ভগবানের আরাধনা করে আমরা কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ ঠিক তেমনি পবিত্রতা নিয়ে জনগণের সেবক হতে চাই, সেবা করতে চাই। আমরা দেশের পাহারাদার হতে চাই-  এটুকুই আমাদের কামনা, আমাদের বাসনা।

লেখক : রাজনীতিক।

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
আগুন থেকে রক্ষা পাওয়ার আমল
আগুন থেকে রক্ষা পাওয়ার আমল
চট্টগ্রাম বন্দরে অচলাবস্থা
চট্টগ্রাম বন্দরে অচলাবস্থা
একের পর এক আগুন
একের পর এক আগুন
আগুন : দুর্ঘটনা না অন্তর্ঘাত
আগুন : দুর্ঘটনা না অন্তর্ঘাত
প্রয়োজন অর্থনীতিবান্ধব রাজনীতি
প্রয়োজন অর্থনীতিবান্ধব রাজনীতি
আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি
আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি
জলবায়ু দারিদ্র্য
জলবায়ু দারিদ্র্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
মানবতন্ত্রী সালাহ্উদ্দীন আহমদ
মানবতন্ত্রী সালাহ্উদ্দীন আহমদ
হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ
হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
নাদির শাহর প্রমোদবালা ও আমাদের দেশপ্রেম
নাদির শাহর প্রমোদবালা ও আমাদের দেশপ্রেম
সর্বশেষ খবর
অকল্যান্ডে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য ক্যারিয়ার কর্মশালা
অকল্যান্ডে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য ক্যারিয়ার কর্মশালা

১ মিনিট আগে | পরবাস

‘শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ধর্মীয় শিক্ষা থাকলে দুদকের প্রয়োজন হতো না’
‘শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ধর্মীয় শিক্ষা থাকলে দুদকের প্রয়োজন হতো না’

২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

লক্ষ্মীপুরে পরিসংখ্যান দিবসে র‌্যালি
লক্ষ্মীপুরে পরিসংখ্যান দিবসে র‌্যালি

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘রাজনীতির মধ্যে সততা আনা না গেলে রাজনীতি কখনোই সুন্দর হবে না’
‘রাজনীতির মধ্যে সততা আনা না গেলে রাজনীতি কখনোই সুন্দর হবে না’

৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জে বিশ্ব পরিসংখ্যান দিবস পালিত
সিরাজগঞ্জে বিশ্ব পরিসংখ্যান দিবস পালিত

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শাহজালালে অগ্নিকাণ্ড : রফতানিকারকদের ৬ দাবি
শাহজালালে অগ্নিকাণ্ড : রফতানিকারকদের ৬ দাবি

২৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বাড়ির সামনে ‘ডাকাত’ বলে চিৎকার, এরপর যুবককে পিটিয়ে হত্যা
বাড়ির সামনে ‘ডাকাত’ বলে চিৎকার, এরপর যুবককে পিটিয়ে হত্যা

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাসপোর্ট ফিরে পেয়ে রিয়া বললেন ‘প্রস্তুত দ্বিতীয় চ্যাপ্টারের জন্য’
পাসপোর্ট ফিরে পেয়ে রিয়া বললেন ‘প্রস্তুত দ্বিতীয় চ্যাপ্টারের জন্য’

২৭ মিনিট আগে | শোবিজ

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া ভাতা ৫ শতাংশ যথেষ্ট নয় : এ্যানী
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া ভাতা ৫ শতাংশ যথেষ্ট নয় : এ্যানী

৩৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

রোবট, এআই, ও বৈদ্যুতিক গাড়ি, সব এক মঞ্চে ‘ফিক্স ২০২৫’ প্রযুক্তি মেলায়
রোবট, এআই, ও বৈদ্যুতিক গাড়ি, সব এক মঞ্চে ‘ফিক্স ২০২৫’ প্রযুক্তি মেলায়

৫০ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে স্মৃতিসৌধে প্রবেশে নির্দেশনা
মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে স্মৃতিসৌধে প্রবেশে নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুইড গেমের অভিনেতার সঙ্গে কিং খান
স্কুইড গেমের অভিনেতার সঙ্গে কিং খান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া কলেজে সংঘর্ষের ঘটনায় গ্রেফতার ২৪
কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া কলেজে সংঘর্ষের ঘটনায় গ্রেফতার ২৪

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৩৮ বছর বয়সে অভিষেক হলো আফ্রিদির
৩৮ বছর বয়সে অভিষেক হলো আফ্রিদির

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুবায়েদ হত্যা: জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে দুই দিনের শোক ঘোষণা
জুবায়েদ হত্যা: জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে দুই দিনের শোক ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকার বাতাস অস্বাস্থ্যকর, দূষণে শীর্ষে দিল্লি
ঢাকার বাতাস অস্বাস্থ্যকর, দূষণে শীর্ষে দিল্লি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কমলাপুর স্টেশনে ছুরি হাতে ভাইরাল সেই যুবক গ্রেফতার
কমলাপুর স্টেশনে ছুরি হাতে ভাইরাল সেই যুবক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বলিউডে কার আয় কত? অভিনেত্রীদের পারিশ্রমিক তালিকা প্রকাশ
বলিউডে কার আয় কত? অভিনেত্রীদের পারিশ্রমিক তালিকা প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৩০১ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৩০১ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যাত্রাবাড়ীতে পুলিশ সদস্যকে ছুরিকাঘাত করে ছিনতাই
যাত্রাবাড়ীতে পুলিশ সদস্যকে ছুরিকাঘাত করে ছিনতাই

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালালে অগ্নিকাণ্ড : তিন দিনের বিশেষ ফ্লাইটের চার্জ মওকুফ
শাহজালালে অগ্নিকাণ্ড : তিন দিনের বিশেষ ফ্লাইটের চার্জ মওকুফ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাত্র দুই সপ্তাহে ৫০০ কোটির মাইলফলক ‘কান্তারা চ্যাপ্টার ওয়ান’র
মাত্র দুই সপ্তাহে ৫০০ কোটির মাইলফলক ‘কান্তারা চ্যাপ্টার ওয়ান’র

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাখাইনে চীন-ভারতের বিনিয়োগ নিতে আগ্রহী আরাকান আর্মি
রাখাইনে চীন-ভারতের বিনিয়োগ নিতে আগ্রহী আরাকান আর্মি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজশাহীতে শিশুকে ধর্ষণ চেষ্টা, অভিযুক্ত গ্রেফতার
রাজশাহীতে শিশুকে ধর্ষণ চেষ্টা, অভিযুক্ত গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভুল রায়ে ৪৩ বছর কারাভোগ, এবার ভারতে নির্বাসন
ভুল রায়ে ৪৩ বছর কারাভোগ, এবার ভারতে নির্বাসন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কামালের পক্ষে রাষ্ট্রনিযুক্ত আইনজীবীর যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শুরু
হাসিনা-কামালের পক্ষে রাষ্ট্রনিযুক্ত আইনজীবীর যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে নিগারদের বাঁচা-মরার লড়াই আজ
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে নিগারদের বাঁচা-মরার লড়াই আজ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানসম্মত তথ্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ: নারায়ণগঞ্জ ডিসি
মানসম্মত তথ্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ: নারায়ণগঞ্জ ডিসি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পর্নোগ্রাফির সঙ্গে জড়িত বাংলাদেশি যুগল গ্রেফতার
পর্নোগ্রাফির সঙ্গে জড়িত বাংলাদেশি যুগল গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হত্যাচেষ্টা মামলায় গ্রেফতার মাইটিভির সাথী-তৌহিদ
হত্যাচেষ্টা মামলায় গ্রেফতার মাইটিভির সাথী-তৌহিদ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক
ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল

১৫ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

নতুন পদক্ষেপ, লাহোরে নাটকীয়ভাবে কমল ৭০ শতাংশ বায়ুদূষণ
নতুন পদক্ষেপ, লাহোরে নাটকীয়ভাবে কমল ৭০ শতাংশ বায়ুদূষণ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্র ও সংবিধান থেকে নজর সরাতে পিআর আন্দোলন: নাহিদ ইসলাম
রাষ্ট্র ও সংবিধান থেকে নজর সরাতে পিআর আন্দোলন: নাহিদ ইসলাম

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্টার্কের ১৭৬.৫ কিমি গতির ডেলিভারি: বিশ্বরেকর্ড না কি প্রযুক্তিগত ত্রুটি?
স্টার্কের ১৭৬.৫ কিমি গতির ডেলিভারি: বিশ্বরেকর্ড না কি প্রযুক্তিগত ত্রুটি?

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আর্জেন্টিনাকে কাঁদিয়ে অনূর্ধ্ব–২০ বিশ্বকাপ শিরোপা জিতলো মরক্কো
আর্জেন্টিনাকে কাঁদিয়ে অনূর্ধ্ব–২০ বিশ্বকাপ শিরোপা জিতলো মরক্কো

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোমাঞ্চকর জয়ে ভারতকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ইংল্যান্ড
রোমাঞ্চকর জয়ে ভারতকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ইংল্যান্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধবিরতির মধ্যে এবার গাজায় ইসরায়েলের দুই সেনা নিহত
যুদ্ধবিরতির মধ্যে এবার গাজায় ইসরায়েলের দুই সেনা নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুরান ঢাকায় ছুরিকাঘাতে জবি ছাত্রদল নেতা খুন
পুরান ঢাকায় ছুরিকাঘাতে জবি ছাত্রদল নেতা খুন

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আগুনে ক্ষতিগ্রস্তদের তিন দিন অতিরিক্ত ফ্লাইটের চার্জ মওকুফ
আগুনে ক্ষতিগ্রস্তদের তিন দিন অতিরিক্ত ফ্লাইটের চার্জ মওকুফ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিচ নিয়ে মুশফিকের রহস্যময় পোস্ট
পিচ নিয়ে মুশফিকের রহস্যময় পোস্ট

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী স্ত্রী ভরণপোষণ চাইতে পারবেন না
আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী স্ত্রী ভরণপোষণ চাইতে পারবেন না

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করেছে গণফোরাম
জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করেছে গণফোরাম

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত শিক্ষকদের ক্লাসে ফিরে যাওয়ার আহ্বান শিক্ষা উপদেষ্টার
আন্দোলনরত শিক্ষকদের ক্লাসে ফিরে যাওয়ার আহ্বান শিক্ষা উপদেষ্টার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াতসহ সমমনা রাজনৈতিক দলগুলোর নতুন কর্মসূচি
জামায়াতসহ সমমনা রাজনৈতিক দলগুলোর নতুন কর্মসূচি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সেনাবাহিনীকে দোষারোপ করে উচ্ছ্বাস জাতির স্নায়ুতন্ত্রে আঘাতের শামিল
সেনাবাহিনীকে দোষারোপ করে উচ্ছ্বাস জাতির স্নায়ুতন্ত্রে আঘাতের শামিল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোসাদ গুপ্তচরকে ফাঁসি দিল ইরান
মোসাদ গুপ্তচরকে ফাঁসি দিল ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মা হলেন পরিণীতি চোপড়া
মা হলেন পরিণীতি চোপড়া

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাকিস্তান-আফগানিস্তান যুদ্ধবিরতি টিকবে কতো দিন?
পাকিস্তান-আফগানিস্তান যুদ্ধবিরতি টিকবে কতো দিন?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘ রেজল্যুশন-২২৩১ আনুষ্ঠানিকভাবে সমাপ্ত ঘোষণা, ইরান-রাশিয়া-চীনের যৌথ চিঠি
জাতিসংঘ রেজল্যুশন-২২৩১ আনুষ্ঠানিকভাবে সমাপ্ত ঘোষণা, ইরান-রাশিয়া-চীনের যৌথ চিঠি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারীদের বিশেষায়িত ব্যাংক আরব আমিরাতের কাছে বিক্রি করল পাকিস্তান
নারীদের বিশেষায়িত ব্যাংক আরব আমিরাতের কাছে বিক্রি করল পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যাযজ্ঞে যুক্ত ১৭ ইসরায়েলি বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস
হত্যাযজ্ঞে যুক্ত ১৭ ইসরায়েলি বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাস জয়ী নাকি পরাজিত?
হামাস জয়ী নাকি পরাজিত?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাওয়ার ব্যাংক থেকে ইন্ডিগোর বিমানে আগুন!
পাওয়ার ব্যাংক থেকে ইন্ডিগোর বিমানে আগুন!

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

শুক্র-শনিবারেও আমদানিকৃত মালামাল খালাস হবে
শুক্র-শনিবারেও আমদানিকৃত মালামাল খালাস হবে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের পূর্বাভাস
বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের পূর্বাভাস

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হংকংয়ে সমুদ্রে ছিটকে পড়ল কার্গো প্লেন, নিহত ২
হংকংয়ে সমুদ্রে ছিটকে পড়ল কার্গো প্লেন, নিহত ২

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাম বেড়ে স্বর্ণের ভরি ২ লাখ ১৭ হাজার
দাম বেড়ে স্বর্ণের ভরি ২ লাখ ১৭ হাজার

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৪৭ বার যুদ্ধবিরতি চুক্তি ভেঙেছে ইসরায়েল
৪৭ বার যুদ্ধবিরতি চুক্তি ভেঙেছে ইসরায়েল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কোন ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন
কোন ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি
আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি

সম্পাদকীয়

সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে
সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থানীয় মেম্বার বললেন টাকা লাগবে না, শুটিং করুন
স্থানীয় মেম্বার বললেন টাকা লাগবে না, শুটিং করুন

শোবিজ

ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত
ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্যারিস রোডে ভ্রাম্যমাণ বইয়ের দোকান
প্যারিস রোডে ভ্রাম্যমাণ বইয়ের দোকান

প্রাণের ক্যাম্পাস

কে এই বীরা বেদী
কে এই বীরা বেদী

শোবিজ

ইলিয়াস কাঞ্চনের আলোচিত তিন নায়িকা
ইলিয়াস কাঞ্চনের আলোচিত তিন নায়িকা

শোবিজ

পাখির অভয়ারণ্য কানাইপুকুর গ্রাম
পাখির অভয়ারণ্য কানাইপুকুর গ্রাম

নগর জীবন

কুমিল্লায় সংঘর্ষ অস্ত্রের মহড়া
কুমিল্লায় সংঘর্ষ অস্ত্রের মহড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

অনৈতিক নিয়োগে ক্ষতি ৩০ হাজার কোটি টাকা
অনৈতিক নিয়োগে ক্ষতি ৩০ হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

সমনেই আটকে আছে বিচার
সমনেই আটকে আছে বিচার

পেছনের পৃষ্ঠা

নাসুমে বাড়ল স্পিন শক্তি
নাসুমে বাড়ল স্পিন শক্তি

মাঠে ময়দানে

খাবারের সন্ধানে এসে প্রাণ হারাচ্ছে অতিথি পাখি
খাবারের সন্ধানে এসে প্রাণ হারাচ্ছে অতিথি পাখি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজ শুভ দীপাবলি
আজ শুভ দীপাবলি

পেছনের পৃষ্ঠা

তলানিতে পাসপোর্টের মান
তলানিতে পাসপোর্টের মান

পেছনের পৃষ্ঠা

গণমাধ্যমকর্মীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
গণমাধ্যমকর্মীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

নিগারদের সামনে আজ শ্রীলঙ্কা
নিগারদের সামনে আজ শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

বিএনপিতে ছয়, অন্য দলের একক প্রার্থীর প্রচার
বিএনপিতে ছয়, অন্য দলের একক প্রার্থীর প্রচার

নগর জীবন

গোল্ডেন বুট নিশ্চিত করেছেন লিওনেল মেসি
গোল্ডেন বুট নিশ্চিত করেছেন লিওনেল মেসি

মাঠে ময়দানে

দেশের সবচেয়ে উঁচু শহীদ মিনার
দেশের সবচেয়ে উঁচু শহীদ মিনার

প্রাণের ক্যাম্পাস

সাস্টের আন্তর্জাতিক সম্মেলনে গেস্ট অব অনার প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আবদুর রব
সাস্টের আন্তর্জাতিক সম্মেলনে গেস্ট অব অনার প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আবদুর রব

প্রাণের ক্যাম্পাস

বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী মাঠে
বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী মাঠে

নগর জীবন

আইয়ুব বাচ্চুকে নিয়ে নয়া উদ্যোগ
আইয়ুব বাচ্চুকে নিয়ে নয়া উদ্যোগ

শোবিজ

বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবে ‘ইকো জেনেসিস’
বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবে ‘ইকো জেনেসিস’

প্রাণের ক্যাম্পাস

দক্ষিণ কোরিয়ায় আইএইউপির ৬০তম বার্ষিক সভা
দক্ষিণ কোরিয়ায় আইএইউপির ৬০তম বার্ষিক সভা

প্রাণের ক্যাম্পাস

সাবিলার নবযাত্রা
সাবিলার নবযাত্রা

শোবিজ

মিরপুরের কালো উইকেট
মিরপুরের কালো উইকেট

মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে জ্ঞানের উদ্দীপনা
দেশজুড়ে জ্ঞানের উদ্দীপনা

প্রাণের ক্যাম্পাস