শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১১ জুন, ২০১৯

‘সর্বজনীন স্বাস্থ্য সুরক্ষা’ ও জাতীয় বাজেট

ডা. কাজী রকিব
প্রিন্ট ভার্সন
‘সর্বজনীন স্বাস্থ্য সুরক্ষা’ ও জাতীয় বাজেট

রোগ নিয়ন্ত্রণ ও নিরাময়ের ক্ষেত্রে বাংলাদেশের বেশ কিছু অর্জন রয়েছে যা আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত ও প্রশংসিত। এর মধ্যে রয়েছে নবজাতক, শিশু ও মাতৃ মৃত্যুহার কমানো, টিকাদান কর্মসূূচির সফলতা, খর্বকায় শিশুর হার কমে আসা এবং পাকা পায়খানা স্থাপনের হার বৃদ্ধি। ক্যান্সার, হৃদরোগের চিকিৎসাসহ অনেক জটিল রোগের চিকিৎসাও এখন দেশেই সম্ভব হচ্ছে। মানুষের গড় আয়ু বৃদ্ধি পেয়েছে উল্লেখ করার মতো। কিন্তু স্বাস্থ্যসেবা নিয়ে জনতুষ্টি আসেনি। স্বাস্থ্যসেবা নিতে গিয়ে দারিদ্র্যসীমার নিচে চলে যাওয়া জনগোষ্ঠীর হার কমছে না এবং এ ক্ষেত্রে ব্যক্তির পকেট খরচের হার ক্রমান্বয়ে বৃদ্ধি পাচ্ছে যা অনেক প্রান্তিক জনগোষ্ঠীকে নিঃস্ব করে দিচ্ছে। এখানে মনে রাখতে হবে, স্বাস্থ্যসেবা প্রদান চিকিৎসক ও চিকিৎসা-সংশ্লিষ্ট পেশার সঙ্গে যুক্ত কর্মীবাহিনীর দায়িত্ব হলেও এটা তাদের একার বিষয় নয়। এটা বহুলাংশে নির্ভর করে এ বিষয়ের নীতিনির্ধারক তথা সরকার ও তদারককারী সংস্থা অর্থাৎ মন্ত্রণালয় থেকে মাঠ পর্যায় পর্যন্ত বিস্তৃত প্রশাসনের দূরদর্শিতা, কর্মসূচি প্রণয়নের দক্ষতা ও তা বাস্তবায়নের সুব্যবস্থাপনার ওপর। এ ছাড়া নির্ভর করে জনগণের শিক্ষা ও স্বাস্থ্য সচেতনতা, খাদ্যাভ্যাস, পুষ্টির উন্নয়ন, প্রকৃতি ও পরিবেশ এবং সর্বোপরি জনগণের অর্থনৈতিক ভিত্তির ওপর। বাংলাদেশের গত দুই দশকের বাজেট পর্যালোচনায় দেখা যায়, স্বাস্থ্য খাতের বাজেট জাতীয় বাজেটের ৪.২৬ থেকে ৬.৮০%-এর মধ্যে সীমাবদ্ধ ছিল। বিভিন্ন দেশের ২০১৪ সালের জাতীয় বাজেটে স্বাস্থ্য খাতে মোট দেশজ উৎপাদন (জিডিপি)-এর অংশ ছিল বাংলাদেশে ০.৮, ভারতে ১.৪, নেপালে ২.৩, শ্রীলঙ্কায় ২, ব্রাজিলে ৩.৭ ও চীনে ৩.১%। এখানে উল্লেখ্য, ভারত সরকার ২০২৫ সাল নাগাদ এ হার ২.৫%-এ উন্নীত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রতিবেদন অনুযায়ী ২০১৫ সালে স্বাস্থ্যসেবার মাথাপিছু খরচ ছিল (টঝ ডলার হিসেবে) আফগানিস্তানে ৬০, বাংলাদেশে ৩২, ভুটানে ৯১, ব্রাজিলে ৭৮০, ভারতে ৬৩, ইরানে ৩৬৬, ইথিওপিয়ায় ২৪, নেপালে ৪৪ ও পাকিস্তানে ৩৮। ২০১৭ সালে প্রকাশিত ২০১০ সালের এক সার্ভেতে দেখা যায় স্বাস্থ্যের অর্থায়নে বাংলাদেশে ব্যক্তির পকেট খরচ ছিল ৬৩.৩%। বর্তমানে যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬৭%। কিন্তু আমাদের পাশের দেশ নেপালে ৪৮, শ্রীলঙ্কায় ৪২ আর মালদ্বীপে এ হার মাত্র ১৮%। (সূত্র : প্রথম আলো, ৪ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯)। বিভিন্ন পরিসংখ্যান ও প্রকাশনা থেকে দেখা যায়, মাথাপিছু খরচ ও জিডিপির অংশ হিসেবে সর্বোচ্চ খরচ হয় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের। অন্যান্য উন্নত বিশ্বের মাথাপিছু খরচের তুলনায় যুক্তরাষ্ট্রের খরচ দ্বিগুণের বেশি। যুক্তরাষ্ট্রে জিডিপির অংশ সরকারি (৮.৫%) ও বেসরকারি (৮.৫%) সমান সমান এবং মোট জিডিপির ১৭% খরচ হয় স্বাস্থ্য খাতে। যদিও উন্নত বিশ্বে ২০১৭ সালে স্বাস্থ্য খাতে জিডিপির গড় খরচ ছিল ১০.২২% এবং সে ক্ষেত্রে ব্যক্তির বা বেসরকারি খাতের খরচ ছিল ২.৭%। অন্যপক্ষে মধ্যম আয় ও নিম্নমধ্যম আয়ের অন্যান্য দেশের তুলনায় স্বাস্থ্য খাতে কিউবার বরাদ্দ বেশি (২০০৫-২০১৪ পর্যন্ত ১০ বছরে গড়ে জিডিপির প্রায় ১০%) এবং ২০১৭ সালে স্বাস্থ্য, শিক্ষা ও সমাজকল্যাণমূলক কাজে তারা ব্যয় করেছে জাতীয় বাজেটের ৫১%। শিক্ষা ও স্বাস্থ্যে দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে সবচেয়ে কম ব্যয় করে বাংলাদেশ। নবজাতক ও শিশু মৃত্যুর হার ও প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবাসহ স্বাস্থ্য সূচকের অনেক জায়গায় যুক্তরাষ্ট্রের চেয়ে তুলনামূলক কম খরচ করেও এগিয়ে আছে উন্নত বিশ্বের বেশ কিছু দেশ এবং কিউবা। কারণ এ ক্ষেত্রে বাজেট ছাড়াও স্বাস্থ্যসেবার নীতি নির্ধারণ ও ব্যবস্থাপনাও গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। ফলে অনেক দিন ধরেই যুক্তরাষ্ট্রে দাবি উঠেছে ব্যক্তির ব্যয় কমিয়ে মানসম্পন্ন স্বাস্থ্যসেবা প্রদানের মাধ্যমে স্বাস্থ্যসেবা উন্নয়ন করার। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, সর্বজনীন স্বাস্থ্য সুরক্ষা ও টেকসই উন্নয়নের জন্য জাতীয় বাজেটে জিডিপির বরাদ্দ বৃদ্ধি জরুরি। যদি স্বাস্থ্য খাতে বরাদ্দ বৃদ্ধি করা হয় তবে স্বাস্থ্যসেবা নিতে গিয়ে দরিদ্র হওয়ার হার কমে যাবে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মহাপরিচালকের মতে স্বাস্থ্যসেবার ব্যয়কে খরচ হিসেবে মনে না করে একে বিনিয়োগ হিসেবে ভাবতে হবে, কারণ এর মাধ্যমে দারিদ্র্য কমে, চাকরি বৃদ্ধি পায়, কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি পায় এবং বাড়ে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি। ফলে তৈরি হয় সুস্থ, সবল ও নীতিনিষ্ঠ সমাজ। বিশ্বব্যাংকের এক প্রতিবেদন অনুযায়ী ২০১৫ সালে নানা রোগব্যাধিতে বাংলাদেশে মৃতের সংখ্যা ছিল ৮ লাখ ৪৩ হাজার। এর মধ্যে পরিবেশ দূষণের কারণে মৃত্যু হয়েছে ২ লাখ ৩৪ হাজার মানুষের, যার মধ্যে বায়ুদূষণে মৃত্যু মোট মৃতের প্রায় ২১%। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার এক প্রতিবেদনে দেখা যায়, স্বাস্থ্য খাতে বৈশ্বিক হিসাব  অনুযায়ী স্বাস্থ্যসেবায় বর্তমানে জিডিপির (সরকারি ও ব্যক্তির খরচসহ) প্রায় ১০% খরচ হচ্ছে এবং এতে ব্যক্তির পকেট থেকে খরচ হচ্ছে ৩৫% আর সরকার থেকে হচ্ছে ৫১%। এ অবস্থায় বাকি খরচ অন্যান্য ক্ষেত্র থেকে মেটানোর পরও বিশ্বে প্রতি বছর ১০ কোটি মানুষ চরম দারিদ্র্যসীমায় চলে যাচ্ছে। এক তথ্যানুযায়ী বাংলাদেশে স্বাস্থ্যসেবার খরচ মেটাতে গিয়ে প্রতি বছর দারিদ্র্যসীমার নিচে চলে যায় প্রায় ৬০ লাখ মানুষ (যা মোট জনসংখ্যার ৩.৮%)। জাতিসংঘের মতে টেকসই উন্নয়নের লক্ষ্যে ২০৩০ সালের মধ্যে ‘সর্বজনীন স্বাস্থ্য’ নিশ্চিত করতে প্রয়োজন স্বাস্থ্য খাতকে শক্তিশালী করা, এ খাতে যথাযথ বাজেট বরাদ্দ এবং প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করা। ২৭ এপ্রিল, ২০১৯ জাতীয় প্রেস ক্লাবে ‘সর্বজনীন স্বাস্থ্য সুরক্ষা’র ওপর এক মতবিনিময় সভায় বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যান্ড ডেন্টাল কউন্সিলের সভাপতি অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ সহিদুল্লা বলেন, ‘ব্যক্তির মাত্রাতিরিক্ত চিকিৎসা ব্যয় কমানোর জন্য রাষ্ট্রের বিনিয়োগ বৃদ্ধি প্রয়োজন। তবে শুধু বিনিয়োগ বৃদ্ধি করলেই হবে না, রাষ্ট্রীয় অর্থ ব্যয়ের দক্ষতা এবং স্বচ্ছতাও নিশ্চিত করতে হবে।’ সুতরাং বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে ‘সর্বজনীন স্বাস্থ্য সুরক্ষা’ নিশ্চিত করতে অন্যান্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের পাশাপাশি আসন্ন জাতীয় বাজেট থেকেই স্বাস্থ্য খাতে বাজেট বৃদ্ধি করে ক্রমান্বয়ে ১২% বরাদ্দ প্রদান এবং বাজেটে জিডিপির অংশ ৩-৫%-এ উন্নীত করা আজ সময়ের দাবি।

 

লেখক : সাধারণ সম্পাদক, ডক্টরস ফর হেলথ অ্যান্ড এনভায়রনমেন্ট এবং সাবেক সদস্য, কেন্দ্রীয় কার্যকরী পরিষদ, বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশন (বিএমএ)।

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প: সিদ্ধিরগঞ্জে আদমজী ইপিজেডে ৭ শ্রমিক অসুস্থ
ভূমিকম্প: সিদ্ধিরগঞ্জে আদমজী ইপিজেডে ৭ শ্রমিক অসুস্থ

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় অপরাধ দমনে অভিযান, গ্রেফতার ২৩
নওগাঁয় অপরাধ দমনে অভিযান, গ্রেফতার ২৩

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে ভূমিকম্প আতঙ্কে শতাধিক শ্রমিক আহত
টঙ্গীতে ভূমিকম্প আতঙ্কে শতাধিক শ্রমিক আহত

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সশস্ত্র বাহিনী দিবস উদযাপিত হচ্ছে
সশস্ত্র বাহিনী দিবস উদযাপিত হচ্ছে

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকীতে অসহায় মানুষদের নিয়ে ফল উৎসব
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকীতে অসহায় মানুষদের নিয়ে ফল উৎসব

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাছের বাজারে চড়া দাম, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজারে চড়া দাম, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প : কুমিল্লায় ৮০ নারী শ্রমিক হাসপাতালে
ভূমিকম্প : কুমিল্লায় ৮০ নারী শ্রমিক হাসপাতালে

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিনে এতিম শিক্ষার্থীর মাঝে কোরআন বিতরণ
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিনে এতিম শিক্ষার্থীর মাঝে কোরআন বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফলোঅন না করিয়ে ফের ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
ফলোঅন না করিয়ে ফের ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাল ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
কাল ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘লোকজন হয়তো জিজ্ঞেস করবে, শাহরুখ খান কে’
‘লোকজন হয়তো জিজ্ঞেস করবে, শাহরুখ খান কে’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নালিতাবাড়ীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মাদকবিরোধী কর্মসূচি ও আলোচনা সভা
নালিতাবাড়ীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মাদকবিরোধী কর্মসূচি ও আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

অগ্নিকাণ্ডে জলবায়ু সম্মেলন স্থগিত, ফের শুরু কখন?
অগ্নিকাণ্ডে জলবায়ু সম্মেলন স্থগিত, ফের শুরু কখন?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কম্বোডিয়ায় সেতু থেকে বাস নদীতে, নিহত ১৬
কম্বোডিয়ায় সেতু থেকে বাস নদীতে, নিহত ১৬

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরে লঘুচাপের আভাস
সাগরে লঘুচাপের আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফয়সালাবাদে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত ১৬
ফয়সালাবাদে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত ১৬

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মেসির ম্যাচ দিয়েই খুলছে ইন্টার মায়ামির স্বপ্নের স্টেডিয়াম
মেসির ম্যাচ দিয়েই খুলছে ইন্টার মায়ামির স্বপ্নের স্টেডিয়াম

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে শীতের সবজির দাম চড়া
শেরপুরে শীতের সবজির দাম চড়া

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ
মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রল ঢেলে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রল ঢেলে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল
মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা