শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১১ জুন, ২০১৯

‘সর্বজনীন স্বাস্থ্য সুরক্ষা’ ও জাতীয় বাজেট

ডা. কাজী রকিব
প্রিন্ট ভার্সন
‘সর্বজনীন স্বাস্থ্য সুরক্ষা’ ও জাতীয় বাজেট

রোগ নিয়ন্ত্রণ ও নিরাময়ের ক্ষেত্রে বাংলাদেশের বেশ কিছু অর্জন রয়েছে যা আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত ও প্রশংসিত। এর মধ্যে রয়েছে নবজাতক, শিশু ও মাতৃ মৃত্যুহার কমানো, টিকাদান কর্মসূূচির সফলতা, খর্বকায় শিশুর হার কমে আসা এবং পাকা পায়খানা স্থাপনের হার বৃদ্ধি। ক্যান্সার, হৃদরোগের চিকিৎসাসহ অনেক জটিল রোগের চিকিৎসাও এখন দেশেই সম্ভব হচ্ছে। মানুষের গড় আয়ু বৃদ্ধি পেয়েছে উল্লেখ করার মতো। কিন্তু স্বাস্থ্যসেবা নিয়ে জনতুষ্টি আসেনি। স্বাস্থ্যসেবা নিতে গিয়ে দারিদ্র্যসীমার নিচে চলে যাওয়া জনগোষ্ঠীর হার কমছে না এবং এ ক্ষেত্রে ব্যক্তির পকেট খরচের হার ক্রমান্বয়ে বৃদ্ধি পাচ্ছে যা অনেক প্রান্তিক জনগোষ্ঠীকে নিঃস্ব করে দিচ্ছে। এখানে মনে রাখতে হবে, স্বাস্থ্যসেবা প্রদান চিকিৎসক ও চিকিৎসা-সংশ্লিষ্ট পেশার সঙ্গে যুক্ত কর্মীবাহিনীর দায়িত্ব হলেও এটা তাদের একার বিষয় নয়। এটা বহুলাংশে নির্ভর করে এ বিষয়ের নীতিনির্ধারক তথা সরকার ও তদারককারী সংস্থা অর্থাৎ মন্ত্রণালয় থেকে মাঠ পর্যায় পর্যন্ত বিস্তৃত প্রশাসনের দূরদর্শিতা, কর্মসূচি প্রণয়নের দক্ষতা ও তা বাস্তবায়নের সুব্যবস্থাপনার ওপর। এ ছাড়া নির্ভর করে জনগণের শিক্ষা ও স্বাস্থ্য সচেতনতা, খাদ্যাভ্যাস, পুষ্টির উন্নয়ন, প্রকৃতি ও পরিবেশ এবং সর্বোপরি জনগণের অর্থনৈতিক ভিত্তির ওপর। বাংলাদেশের গত দুই দশকের বাজেট পর্যালোচনায় দেখা যায়, স্বাস্থ্য খাতের বাজেট জাতীয় বাজেটের ৪.২৬ থেকে ৬.৮০%-এর মধ্যে সীমাবদ্ধ ছিল। বিভিন্ন দেশের ২০১৪ সালের জাতীয় বাজেটে স্বাস্থ্য খাতে মোট দেশজ উৎপাদন (জিডিপি)-এর অংশ ছিল বাংলাদেশে ০.৮, ভারতে ১.৪, নেপালে ২.৩, শ্রীলঙ্কায় ২, ব্রাজিলে ৩.৭ ও চীনে ৩.১%। এখানে উল্লেখ্য, ভারত সরকার ২০২৫ সাল নাগাদ এ হার ২.৫%-এ উন্নীত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রতিবেদন অনুযায়ী ২০১৫ সালে স্বাস্থ্যসেবার মাথাপিছু খরচ ছিল (টঝ ডলার হিসেবে) আফগানিস্তানে ৬০, বাংলাদেশে ৩২, ভুটানে ৯১, ব্রাজিলে ৭৮০, ভারতে ৬৩, ইরানে ৩৬৬, ইথিওপিয়ায় ২৪, নেপালে ৪৪ ও পাকিস্তানে ৩৮। ২০১৭ সালে প্রকাশিত ২০১০ সালের এক সার্ভেতে দেখা যায় স্বাস্থ্যের অর্থায়নে বাংলাদেশে ব্যক্তির পকেট খরচ ছিল ৬৩.৩%। বর্তমানে যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬৭%। কিন্তু আমাদের পাশের দেশ নেপালে ৪৮, শ্রীলঙ্কায় ৪২ আর মালদ্বীপে এ হার মাত্র ১৮%। (সূত্র : প্রথম আলো, ৪ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯)। বিভিন্ন পরিসংখ্যান ও প্রকাশনা থেকে দেখা যায়, মাথাপিছু খরচ ও জিডিপির অংশ হিসেবে সর্বোচ্চ খরচ হয় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের। অন্যান্য উন্নত বিশ্বের মাথাপিছু খরচের তুলনায় যুক্তরাষ্ট্রের খরচ দ্বিগুণের বেশি। যুক্তরাষ্ট্রে জিডিপির অংশ সরকারি (৮.৫%) ও বেসরকারি (৮.৫%) সমান সমান এবং মোট জিডিপির ১৭% খরচ হয় স্বাস্থ্য খাতে। যদিও উন্নত বিশ্বে ২০১৭ সালে স্বাস্থ্য খাতে জিডিপির গড় খরচ ছিল ১০.২২% এবং সে ক্ষেত্রে ব্যক্তির বা বেসরকারি খাতের খরচ ছিল ২.৭%। অন্যপক্ষে মধ্যম আয় ও নিম্নমধ্যম আয়ের অন্যান্য দেশের তুলনায় স্বাস্থ্য খাতে কিউবার বরাদ্দ বেশি (২০০৫-২০১৪ পর্যন্ত ১০ বছরে গড়ে জিডিপির প্রায় ১০%) এবং ২০১৭ সালে স্বাস্থ্য, শিক্ষা ও সমাজকল্যাণমূলক কাজে তারা ব্যয় করেছে জাতীয় বাজেটের ৫১%। শিক্ষা ও স্বাস্থ্যে দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে সবচেয়ে কম ব্যয় করে বাংলাদেশ। নবজাতক ও শিশু মৃত্যুর হার ও প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবাসহ স্বাস্থ্য সূচকের অনেক জায়গায় যুক্তরাষ্ট্রের চেয়ে তুলনামূলক কম খরচ করেও এগিয়ে আছে উন্নত বিশ্বের বেশ কিছু দেশ এবং কিউবা। কারণ এ ক্ষেত্রে বাজেট ছাড়াও স্বাস্থ্যসেবার নীতি নির্ধারণ ও ব্যবস্থাপনাও গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। ফলে অনেক দিন ধরেই যুক্তরাষ্ট্রে দাবি উঠেছে ব্যক্তির ব্যয় কমিয়ে মানসম্পন্ন স্বাস্থ্যসেবা প্রদানের মাধ্যমে স্বাস্থ্যসেবা উন্নয়ন করার। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, সর্বজনীন স্বাস্থ্য সুরক্ষা ও টেকসই উন্নয়নের জন্য জাতীয় বাজেটে জিডিপির বরাদ্দ বৃদ্ধি জরুরি। যদি স্বাস্থ্য খাতে বরাদ্দ বৃদ্ধি করা হয় তবে স্বাস্থ্যসেবা নিতে গিয়ে দরিদ্র হওয়ার হার কমে যাবে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মহাপরিচালকের মতে স্বাস্থ্যসেবার ব্যয়কে খরচ হিসেবে মনে না করে একে বিনিয়োগ হিসেবে ভাবতে হবে, কারণ এর মাধ্যমে দারিদ্র্য কমে, চাকরি বৃদ্ধি পায়, কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি পায় এবং বাড়ে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি। ফলে তৈরি হয় সুস্থ, সবল ও নীতিনিষ্ঠ সমাজ। বিশ্বব্যাংকের এক প্রতিবেদন অনুযায়ী ২০১৫ সালে নানা রোগব্যাধিতে বাংলাদেশে মৃতের সংখ্যা ছিল ৮ লাখ ৪৩ হাজার। এর মধ্যে পরিবেশ দূষণের কারণে মৃত্যু হয়েছে ২ লাখ ৩৪ হাজার মানুষের, যার মধ্যে বায়ুদূষণে মৃত্যু মোট মৃতের প্রায় ২১%। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার এক প্রতিবেদনে দেখা যায়, স্বাস্থ্য খাতে বৈশ্বিক হিসাব  অনুযায়ী স্বাস্থ্যসেবায় বর্তমানে জিডিপির (সরকারি ও ব্যক্তির খরচসহ) প্রায় ১০% খরচ হচ্ছে এবং এতে ব্যক্তির পকেট থেকে খরচ হচ্ছে ৩৫% আর সরকার থেকে হচ্ছে ৫১%। এ অবস্থায় বাকি খরচ অন্যান্য ক্ষেত্র থেকে মেটানোর পরও বিশ্বে প্রতি বছর ১০ কোটি মানুষ চরম দারিদ্র্যসীমায় চলে যাচ্ছে। এক তথ্যানুযায়ী বাংলাদেশে স্বাস্থ্যসেবার খরচ মেটাতে গিয়ে প্রতি বছর দারিদ্র্যসীমার নিচে চলে যায় প্রায় ৬০ লাখ মানুষ (যা মোট জনসংখ্যার ৩.৮%)। জাতিসংঘের মতে টেকসই উন্নয়নের লক্ষ্যে ২০৩০ সালের মধ্যে ‘সর্বজনীন স্বাস্থ্য’ নিশ্চিত করতে প্রয়োজন স্বাস্থ্য খাতকে শক্তিশালী করা, এ খাতে যথাযথ বাজেট বরাদ্দ এবং প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করা। ২৭ এপ্রিল, ২০১৯ জাতীয় প্রেস ক্লাবে ‘সর্বজনীন স্বাস্থ্য সুরক্ষা’র ওপর এক মতবিনিময় সভায় বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যান্ড ডেন্টাল কউন্সিলের সভাপতি অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ সহিদুল্লা বলেন, ‘ব্যক্তির মাত্রাতিরিক্ত চিকিৎসা ব্যয় কমানোর জন্য রাষ্ট্রের বিনিয়োগ বৃদ্ধি প্রয়োজন। তবে শুধু বিনিয়োগ বৃদ্ধি করলেই হবে না, রাষ্ট্রীয় অর্থ ব্যয়ের দক্ষতা এবং স্বচ্ছতাও নিশ্চিত করতে হবে।’ সুতরাং বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে ‘সর্বজনীন স্বাস্থ্য সুরক্ষা’ নিশ্চিত করতে অন্যান্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের পাশাপাশি আসন্ন জাতীয় বাজেট থেকেই স্বাস্থ্য খাতে বাজেট বৃদ্ধি করে ক্রমান্বয়ে ১২% বরাদ্দ প্রদান এবং বাজেটে জিডিপির অংশ ৩-৫%-এ উন্নীত করা আজ সময়ের দাবি।

 

লেখক : সাধারণ সম্পাদক, ডক্টরস ফর হেলথ অ্যান্ড এনভায়রনমেন্ট এবং সাবেক সদস্য, কেন্দ্রীয় কার্যকরী পরিষদ, বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশন (বিএমএ)।

এই বিভাগের আরও খবর
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
নির্বাচন ও গণভোট
নির্বাচন ও গণভোট
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
সর্বশেষ খবর
আশুগঞ্জে ১২০ কেজি গাঁজাসহ পাচারকারী গ্রেফতার, পিকআপ জব্দ
আশুগঞ্জে ১২০ কেজি গাঁজাসহ পাচারকারী গ্রেফতার, পিকআপ জব্দ

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে কারাগারে ভারতীয় জেলের মৃত্যু
বাগেরহাটে কারাগারে ভারতীয় জেলের মৃত্যু

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আগামী নির্বাচন ভবিষ্যৎ বাংলাদেশ নির্ধারণে কাজ করবে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
আগামী নির্বাচন ভবিষ্যৎ বাংলাদেশ নির্ধারণে কাজ করবে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

রংপুরে সুজনের জেলা ও মহানগর কমিটি গঠন
রংপুরে সুজনের জেলা ও মহানগর কমিটি গঠন

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় মহিলা দলের কর্মীসভা
গাইবান্ধায় মহিলা দলের কর্মীসভা

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিকদের সবসময় ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: মুন্সীগঞ্জে ফারুক ওয়াসিফ
সাংবাদিকদের সবসময় ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: মুন্সীগঞ্জে ফারুক ওয়াসিফ

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুড়িয়ে দেওয়া হলো কৃষকের ৬ বিঘা জমির ধান, গ্রেপ্তার ১
পুড়িয়ে দেওয়া হলো কৃষকের ৬ বিঘা জমির ধান, গ্রেপ্তার ১

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কোনো অপশক্তিই নির্বাচন বানচাল করতে পারবে না : আইজিপি
কোনো অপশক্তিই নির্বাচন বানচাল করতে পারবে না : আইজিপি

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৬ কর্মকর্তাকে রদবদল
পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৬ কর্মকর্তাকে রদবদল

১৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

জনগণকে যারা বাদ দিয়েছে, তারাই আজ জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন : খোকন
জনগণকে যারা বাদ দিয়েছে, তারাই আজ জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন : খোকন

২২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নওগাঁয় কৃষক দলের বর্ধিত সভা
নওগাঁয় কৃষক দলের বর্ধিত সভা

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
রূপগঞ্জে অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় প্রোডাকটিভিটি ও কোয়ালিটি এনহ্যান্সমেন্ট কর্মশালা অনুষ্ঠিত
ঢাকায় প্রোডাকটিভিটি ও কোয়ালিটি এনহ্যান্সমেন্ট কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৩১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

৩২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

গাজীপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় সিএনজি আরোহী নিহত
গাজীপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় সিএনজি আরোহী নিহত

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সোহানের দ্রুততম সেঞ্চুরিতে উড়ে গেল হংকং
সোহানের দ্রুততম সেঞ্চুরিতে উড়ে গেল হংকং

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে আকাশ হত্যায় তিনজন গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে আকাশ হত্যায় তিনজন গ্রেপ্তার

৪০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৫০০ মিটার সেতুর অভাবে তিন জেলার মানুষের ভোগান্তি
৫০০ মিটার সেতুর অভাবে তিন জেলার মানুষের ভোগান্তি

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের পরিপূর্ণ বিকাশ নিশ্চিতে কাজ করছে সরকার : প্রাথমিক উপদেষ্টা
শিক্ষার্থীদের পরিপূর্ণ বিকাশ নিশ্চিতে কাজ করছে সরকার : প্রাথমিক উপদেষ্টা

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সহিংসতা মামলায় ভাঙ্গায় গ্রেফতার ২২
সহিংসতা মামলায় ভাঙ্গায় গ্রেফতার ২২

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টির চেষ্টায় আওয়ামী ফ্যাসিস্টরা: বিএনপি নেতা মনজুর
অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টির চেষ্টায় আওয়ামী ফ্যাসিস্টরা: বিএনপি নেতা মনজুর

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিরোজপুরে জুলাই স্মৃতিস্তম্ভে আগুন
পিরোজপুরে জুলাই স্মৃতিস্তম্ভে আগুন

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কৃষকের আঙ্গিনায় নবান্নের ঘ্রাণ
কৃষকের আঙ্গিনায় নবান্নের ঘ্রাণ

৫৪ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

জনগণ ভোট দেওয়ার জন্য উন্মুখ হয়ে আছে: মেজর হাফিজ
জনগণ ভোট দেওয়ার জন্য উন্মুখ হয়ে আছে: মেজর হাফিজ

৫৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকা–চট্টগ্রাম মহাসড়কে লরির ধাক্কায় উল্টে গেল কাভার্ড ভ্যান, আহত ২
ঢাকা–চট্টগ্রাম মহাসড়কে লরির ধাক্কায় উল্টে গেল কাভার্ড ভ্যান, আহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে সেই আশরাফুলের দাফন সম্পন্ন
রংপুরে সেই আশরাফুলের দাফন সম্পন্ন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার ‘পিএস মাহসুদ’ চালু
শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার ‘পিএস মাহসুদ’ চালু

১ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা
বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

১৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে
ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

১৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে
একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা