শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১১ জুন, ২০১৯

‘সর্বজনীন স্বাস্থ্য সুরক্ষা’ ও জাতীয় বাজেট

ডা. কাজী রকিব
প্রিন্ট ভার্সন
‘সর্বজনীন স্বাস্থ্য সুরক্ষা’ ও জাতীয় বাজেট

রোগ নিয়ন্ত্রণ ও নিরাময়ের ক্ষেত্রে বাংলাদেশের বেশ কিছু অর্জন রয়েছে যা আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত ও প্রশংসিত। এর মধ্যে রয়েছে নবজাতক, শিশু ও মাতৃ মৃত্যুহার কমানো, টিকাদান কর্মসূূচির সফলতা, খর্বকায় শিশুর হার কমে আসা এবং পাকা পায়খানা স্থাপনের হার বৃদ্ধি। ক্যান্সার, হৃদরোগের চিকিৎসাসহ অনেক জটিল রোগের চিকিৎসাও এখন দেশেই সম্ভব হচ্ছে। মানুষের গড় আয়ু বৃদ্ধি পেয়েছে উল্লেখ করার মতো। কিন্তু স্বাস্থ্যসেবা নিয়ে জনতুষ্টি আসেনি। স্বাস্থ্যসেবা নিতে গিয়ে দারিদ্র্যসীমার নিচে চলে যাওয়া জনগোষ্ঠীর হার কমছে না এবং এ ক্ষেত্রে ব্যক্তির পকেট খরচের হার ক্রমান্বয়ে বৃদ্ধি পাচ্ছে যা অনেক প্রান্তিক জনগোষ্ঠীকে নিঃস্ব করে দিচ্ছে। এখানে মনে রাখতে হবে, স্বাস্থ্যসেবা প্রদান চিকিৎসক ও চিকিৎসা-সংশ্লিষ্ট পেশার সঙ্গে যুক্ত কর্মীবাহিনীর দায়িত্ব হলেও এটা তাদের একার বিষয় নয়। এটা বহুলাংশে নির্ভর করে এ বিষয়ের নীতিনির্ধারক তথা সরকার ও তদারককারী সংস্থা অর্থাৎ মন্ত্রণালয় থেকে মাঠ পর্যায় পর্যন্ত বিস্তৃত প্রশাসনের দূরদর্শিতা, কর্মসূচি প্রণয়নের দক্ষতা ও তা বাস্তবায়নের সুব্যবস্থাপনার ওপর। এ ছাড়া নির্ভর করে জনগণের শিক্ষা ও স্বাস্থ্য সচেতনতা, খাদ্যাভ্যাস, পুষ্টির উন্নয়ন, প্রকৃতি ও পরিবেশ এবং সর্বোপরি জনগণের অর্থনৈতিক ভিত্তির ওপর। বাংলাদেশের গত দুই দশকের বাজেট পর্যালোচনায় দেখা যায়, স্বাস্থ্য খাতের বাজেট জাতীয় বাজেটের ৪.২৬ থেকে ৬.৮০%-এর মধ্যে সীমাবদ্ধ ছিল। বিভিন্ন দেশের ২০১৪ সালের জাতীয় বাজেটে স্বাস্থ্য খাতে মোট দেশজ উৎপাদন (জিডিপি)-এর অংশ ছিল বাংলাদেশে ০.৮, ভারতে ১.৪, নেপালে ২.৩, শ্রীলঙ্কায় ২, ব্রাজিলে ৩.৭ ও চীনে ৩.১%। এখানে উল্লেখ্য, ভারত সরকার ২০২৫ সাল নাগাদ এ হার ২.৫%-এ উন্নীত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রতিবেদন অনুযায়ী ২০১৫ সালে স্বাস্থ্যসেবার মাথাপিছু খরচ ছিল (টঝ ডলার হিসেবে) আফগানিস্তানে ৬০, বাংলাদেশে ৩২, ভুটানে ৯১, ব্রাজিলে ৭৮০, ভারতে ৬৩, ইরানে ৩৬৬, ইথিওপিয়ায় ২৪, নেপালে ৪৪ ও পাকিস্তানে ৩৮। ২০১৭ সালে প্রকাশিত ২০১০ সালের এক সার্ভেতে দেখা যায় স্বাস্থ্যের অর্থায়নে বাংলাদেশে ব্যক্তির পকেট খরচ ছিল ৬৩.৩%। বর্তমানে যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬৭%। কিন্তু আমাদের পাশের দেশ নেপালে ৪৮, শ্রীলঙ্কায় ৪২ আর মালদ্বীপে এ হার মাত্র ১৮%। (সূত্র : প্রথম আলো, ৪ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯)। বিভিন্ন পরিসংখ্যান ও প্রকাশনা থেকে দেখা যায়, মাথাপিছু খরচ ও জিডিপির অংশ হিসেবে সর্বোচ্চ খরচ হয় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের। অন্যান্য উন্নত বিশ্বের মাথাপিছু খরচের তুলনায় যুক্তরাষ্ট্রের খরচ দ্বিগুণের বেশি। যুক্তরাষ্ট্রে জিডিপির অংশ সরকারি (৮.৫%) ও বেসরকারি (৮.৫%) সমান সমান এবং মোট জিডিপির ১৭% খরচ হয় স্বাস্থ্য খাতে। যদিও উন্নত বিশ্বে ২০১৭ সালে স্বাস্থ্য খাতে জিডিপির গড় খরচ ছিল ১০.২২% এবং সে ক্ষেত্রে ব্যক্তির বা বেসরকারি খাতের খরচ ছিল ২.৭%। অন্যপক্ষে মধ্যম আয় ও নিম্নমধ্যম আয়ের অন্যান্য দেশের তুলনায় স্বাস্থ্য খাতে কিউবার বরাদ্দ বেশি (২০০৫-২০১৪ পর্যন্ত ১০ বছরে গড়ে জিডিপির প্রায় ১০%) এবং ২০১৭ সালে স্বাস্থ্য, শিক্ষা ও সমাজকল্যাণমূলক কাজে তারা ব্যয় করেছে জাতীয় বাজেটের ৫১%। শিক্ষা ও স্বাস্থ্যে দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে সবচেয়ে কম ব্যয় করে বাংলাদেশ। নবজাতক ও শিশু মৃত্যুর হার ও প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবাসহ স্বাস্থ্য সূচকের অনেক জায়গায় যুক্তরাষ্ট্রের চেয়ে তুলনামূলক কম খরচ করেও এগিয়ে আছে উন্নত বিশ্বের বেশ কিছু দেশ এবং কিউবা। কারণ এ ক্ষেত্রে বাজেট ছাড়াও স্বাস্থ্যসেবার নীতি নির্ধারণ ও ব্যবস্থাপনাও গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। ফলে অনেক দিন ধরেই যুক্তরাষ্ট্রে দাবি উঠেছে ব্যক্তির ব্যয় কমিয়ে মানসম্পন্ন স্বাস্থ্যসেবা প্রদানের মাধ্যমে স্বাস্থ্যসেবা উন্নয়ন করার। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, সর্বজনীন স্বাস্থ্য সুরক্ষা ও টেকসই উন্নয়নের জন্য জাতীয় বাজেটে জিডিপির বরাদ্দ বৃদ্ধি জরুরি। যদি স্বাস্থ্য খাতে বরাদ্দ বৃদ্ধি করা হয় তবে স্বাস্থ্যসেবা নিতে গিয়ে দরিদ্র হওয়ার হার কমে যাবে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মহাপরিচালকের মতে স্বাস্থ্যসেবার ব্যয়কে খরচ হিসেবে মনে না করে একে বিনিয়োগ হিসেবে ভাবতে হবে, কারণ এর মাধ্যমে দারিদ্র্য কমে, চাকরি বৃদ্ধি পায়, কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি পায় এবং বাড়ে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি। ফলে তৈরি হয় সুস্থ, সবল ও নীতিনিষ্ঠ সমাজ। বিশ্বব্যাংকের এক প্রতিবেদন অনুযায়ী ২০১৫ সালে নানা রোগব্যাধিতে বাংলাদেশে মৃতের সংখ্যা ছিল ৮ লাখ ৪৩ হাজার। এর মধ্যে পরিবেশ দূষণের কারণে মৃত্যু হয়েছে ২ লাখ ৩৪ হাজার মানুষের, যার মধ্যে বায়ুদূষণে মৃত্যু মোট মৃতের প্রায় ২১%। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার এক প্রতিবেদনে দেখা যায়, স্বাস্থ্য খাতে বৈশ্বিক হিসাব  অনুযায়ী স্বাস্থ্যসেবায় বর্তমানে জিডিপির (সরকারি ও ব্যক্তির খরচসহ) প্রায় ১০% খরচ হচ্ছে এবং এতে ব্যক্তির পকেট থেকে খরচ হচ্ছে ৩৫% আর সরকার থেকে হচ্ছে ৫১%। এ অবস্থায় বাকি খরচ অন্যান্য ক্ষেত্র থেকে মেটানোর পরও বিশ্বে প্রতি বছর ১০ কোটি মানুষ চরম দারিদ্র্যসীমায় চলে যাচ্ছে। এক তথ্যানুযায়ী বাংলাদেশে স্বাস্থ্যসেবার খরচ মেটাতে গিয়ে প্রতি বছর দারিদ্র্যসীমার নিচে চলে যায় প্রায় ৬০ লাখ মানুষ (যা মোট জনসংখ্যার ৩.৮%)। জাতিসংঘের মতে টেকসই উন্নয়নের লক্ষ্যে ২০৩০ সালের মধ্যে ‘সর্বজনীন স্বাস্থ্য’ নিশ্চিত করতে প্রয়োজন স্বাস্থ্য খাতকে শক্তিশালী করা, এ খাতে যথাযথ বাজেট বরাদ্দ এবং প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করা। ২৭ এপ্রিল, ২০১৯ জাতীয় প্রেস ক্লাবে ‘সর্বজনীন স্বাস্থ্য সুরক্ষা’র ওপর এক মতবিনিময় সভায় বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যান্ড ডেন্টাল কউন্সিলের সভাপতি অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ সহিদুল্লা বলেন, ‘ব্যক্তির মাত্রাতিরিক্ত চিকিৎসা ব্যয় কমানোর জন্য রাষ্ট্রের বিনিয়োগ বৃদ্ধি প্রয়োজন। তবে শুধু বিনিয়োগ বৃদ্ধি করলেই হবে না, রাষ্ট্রীয় অর্থ ব্যয়ের দক্ষতা এবং স্বচ্ছতাও নিশ্চিত করতে হবে।’ সুতরাং বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে ‘সর্বজনীন স্বাস্থ্য সুরক্ষা’ নিশ্চিত করতে অন্যান্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের পাশাপাশি আসন্ন জাতীয় বাজেট থেকেই স্বাস্থ্য খাতে বাজেট বৃদ্ধি করে ক্রমান্বয়ে ১২% বরাদ্দ প্রদান এবং বাজেটে জিডিপির অংশ ৩-৫%-এ উন্নীত করা আজ সময়ের দাবি।

 

লেখক : সাধারণ সম্পাদক, ডক্টরস ফর হেলথ অ্যান্ড এনভায়রনমেন্ট এবং সাবেক সদস্য, কেন্দ্রীয় কার্যকরী পরিষদ, বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশন (বিএমএ)।

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
বাগেরহাটে শিক্ষার্থীদের ফায়ার ফাইটিং প্রশিক্ষণ
বাগেরহাটে শিক্ষার্থীদের ফায়ার ফাইটিং প্রশিক্ষণ

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

চাঁদা না পেয়ে ব্যবসায়ীকে গুলি করা সেই যুবক গ্রেপ্তার
চাঁদা না পেয়ে ব্যবসায়ীকে গুলি করা সেই যুবক গ্রেপ্তার

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুশফিকের শততম টেস্ট বিনা টিকিটে দেখতে পারবেন শিক্ষার্থী ও শিক্ষকরা
মুশফিকের শততম টেস্ট বিনা টিকিটে দেখতে পারবেন শিক্ষার্থী ও শিক্ষকরা

৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মোদির প্রশংসা করে বিপাকে শশী থারুর
মোদির প্রশংসা করে বিপাকে শশী থারুর

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোটালীপাড়া উপজেলা পরিষদ ও থানায় ককটেল হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ
কোটালীপাড়া উপজেলা পরিষদ ও থানায় ককটেল হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবারও ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে গাছ ফেললো দুর্বৃত্তরা
আবারও ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে গাছ ফেললো দুর্বৃত্তরা

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে কোটি টাকার ভারতীয় জিরা জব্দ
হবিগঞ্জে কোটি টাকার ভারতীয় জিরা জব্দ

১২ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় দেশবাসীকে স্বস্তি দিয়েছে : আমানউল্লাহ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় দেশবাসীকে স্বস্তি দিয়েছে : আমানউল্লাহ

১৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

আখাউড়ায় ‘অপারেশন ডেভিল হান্টে’ আটক ২
আখাউড়ায় ‘অপারেশন ডেভিল হান্টে’ আটক ২

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আলিয়ার বিরুদ্ধে গল্প চুরির অভিযোগ, যা বললেন কাকা মুকেশ ভাট
আলিয়ার বিরুদ্ধে গল্প চুরির অভিযোগ, যা বললেন কাকা মুকেশ ভাট

১৮ মিনিট আগে | শোবিজ

কারাবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু
কারাবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু

১৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

শীতে সুন্দরবনে এক জেলের মৃত্যু
শীতে সুন্দরবনে এক জেলের মৃত্যু

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘হাসিনার রায়ের মাধ্যমে ফ্যাসিবাদের কবর রচিত হয়েছে’
‘হাসিনার রায়ের মাধ্যমে ফ্যাসিবাদের কবর রচিত হয়েছে’

২৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

৭ কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’ প্রতিষ্ঠার নীতিগত সিদ্ধান্ত
৭ কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’ প্রতিষ্ঠার নীতিগত সিদ্ধান্ত

২৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড আইনের শাসনের উদাহরণ: দুলু
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড আইনের শাসনের উদাহরণ: দুলু

২৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা
এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

শেকৃবিতে পুনর্জন্ম কৃষি নিয়ে গোল টেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত
শেকৃবিতে পুনর্জন্ম কৃষি নিয়ে গোল টেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত

৩০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

শেয়ারবাজারে বড় উত্থান
শেয়ারবাজারে বড় উত্থান

৩৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

তিতাস নদী থেকে মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
তিতাস নদী থেকে মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নবান্নকে ঘিরে বগুড়ায় ঐতিহ্যবাহী মাছের মেলা
নবান্নকে ঘিরে বগুড়ায় ঐতিহ্যবাহী মাছের মেলা

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তুরস্কে জেলেনস্কি, কি নিয়ে আলোচনা?
তুরস্কে জেলেনস্কি, কি নিয়ে আলোচনা?

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাটিরাঙ্গায় ইমাম–ওলামাদের নিয়ে বিএনপির মতবিনিময় সভা
মাটিরাঙ্গায় ইমাম–ওলামাদের নিয়ে বিএনপির মতবিনিময় সভা

৫২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মাগুরায় গ্রামীণ ব্যাংক শাখায় অগ্নিকাণ্ড
মাগুরায় গ্রামীণ ব্যাংক শাখায় অগ্নিকাণ্ড

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাবর আজমকে আইসিসির শাস্তি
বাবর আজমকে আইসিসির শাস্তি

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে নার্সকে মারধরের ঘটনায় কর্মবিরতি পালন
হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে নার্সকে মারধরের ঘটনায় কর্মবিরতি পালন

৫৫ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

বগুড়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের শাখা থেকে ৩ ককটেল উদ্ধার
বগুড়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের শাখা থেকে ৩ ককটেল উদ্ধার

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তারুণ্যের উৎসবে বারি’র প্রযুক্তি প্রদর্শনী ও কর্মশালা
তারুণ্যের উৎসবে বারি’র প্রযুক্তি প্রদর্শনী ও কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মুশফিকের প্রশংসায় পঞ্চমুখ টাইগারদের সাবেক কোচ হাথুরুসিংহে
মুশফিকের প্রশংসায় পঞ্চমুখ টাইগারদের সাবেক কোচ হাথুরুসিংহে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’
‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব
শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের চা, মশলা, আমসহ কয়েকটি পণ্যে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প
ভারতের চা, মশলা, আমসহ কয়েকটি পণ্যে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা
লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে