শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১১ জুন, ২০১৯

‘সর্বজনীন স্বাস্থ্য সুরক্ষা’ ও জাতীয় বাজেট

ডা. কাজী রকিব
প্রিন্ট ভার্সন
‘সর্বজনীন স্বাস্থ্য সুরক্ষা’ ও জাতীয় বাজেট

রোগ নিয়ন্ত্রণ ও নিরাময়ের ক্ষেত্রে বাংলাদেশের বেশ কিছু অর্জন রয়েছে যা আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত ও প্রশংসিত। এর মধ্যে রয়েছে নবজাতক, শিশু ও মাতৃ মৃত্যুহার কমানো, টিকাদান কর্মসূূচির সফলতা, খর্বকায় শিশুর হার কমে আসা এবং পাকা পায়খানা স্থাপনের হার বৃদ্ধি। ক্যান্সার, হৃদরোগের চিকিৎসাসহ অনেক জটিল রোগের চিকিৎসাও এখন দেশেই সম্ভব হচ্ছে। মানুষের গড় আয়ু বৃদ্ধি পেয়েছে উল্লেখ করার মতো। কিন্তু স্বাস্থ্যসেবা নিয়ে জনতুষ্টি আসেনি। স্বাস্থ্যসেবা নিতে গিয়ে দারিদ্র্যসীমার নিচে চলে যাওয়া জনগোষ্ঠীর হার কমছে না এবং এ ক্ষেত্রে ব্যক্তির পকেট খরচের হার ক্রমান্বয়ে বৃদ্ধি পাচ্ছে যা অনেক প্রান্তিক জনগোষ্ঠীকে নিঃস্ব করে দিচ্ছে। এখানে মনে রাখতে হবে, স্বাস্থ্যসেবা প্রদান চিকিৎসক ও চিকিৎসা-সংশ্লিষ্ট পেশার সঙ্গে যুক্ত কর্মীবাহিনীর দায়িত্ব হলেও এটা তাদের একার বিষয় নয়। এটা বহুলাংশে নির্ভর করে এ বিষয়ের নীতিনির্ধারক তথা সরকার ও তদারককারী সংস্থা অর্থাৎ মন্ত্রণালয় থেকে মাঠ পর্যায় পর্যন্ত বিস্তৃত প্রশাসনের দূরদর্শিতা, কর্মসূচি প্রণয়নের দক্ষতা ও তা বাস্তবায়নের সুব্যবস্থাপনার ওপর। এ ছাড়া নির্ভর করে জনগণের শিক্ষা ও স্বাস্থ্য সচেতনতা, খাদ্যাভ্যাস, পুষ্টির উন্নয়ন, প্রকৃতি ও পরিবেশ এবং সর্বোপরি জনগণের অর্থনৈতিক ভিত্তির ওপর। বাংলাদেশের গত দুই দশকের বাজেট পর্যালোচনায় দেখা যায়, স্বাস্থ্য খাতের বাজেট জাতীয় বাজেটের ৪.২৬ থেকে ৬.৮০%-এর মধ্যে সীমাবদ্ধ ছিল। বিভিন্ন দেশের ২০১৪ সালের জাতীয় বাজেটে স্বাস্থ্য খাতে মোট দেশজ উৎপাদন (জিডিপি)-এর অংশ ছিল বাংলাদেশে ০.৮, ভারতে ১.৪, নেপালে ২.৩, শ্রীলঙ্কায় ২, ব্রাজিলে ৩.৭ ও চীনে ৩.১%। এখানে উল্লেখ্য, ভারত সরকার ২০২৫ সাল নাগাদ এ হার ২.৫%-এ উন্নীত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রতিবেদন অনুযায়ী ২০১৫ সালে স্বাস্থ্যসেবার মাথাপিছু খরচ ছিল (টঝ ডলার হিসেবে) আফগানিস্তানে ৬০, বাংলাদেশে ৩২, ভুটানে ৯১, ব্রাজিলে ৭৮০, ভারতে ৬৩, ইরানে ৩৬৬, ইথিওপিয়ায় ২৪, নেপালে ৪৪ ও পাকিস্তানে ৩৮। ২০১৭ সালে প্রকাশিত ২০১০ সালের এক সার্ভেতে দেখা যায় স্বাস্থ্যের অর্থায়নে বাংলাদেশে ব্যক্তির পকেট খরচ ছিল ৬৩.৩%। বর্তমানে যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬৭%। কিন্তু আমাদের পাশের দেশ নেপালে ৪৮, শ্রীলঙ্কায় ৪২ আর মালদ্বীপে এ হার মাত্র ১৮%। (সূত্র : প্রথম আলো, ৪ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯)। বিভিন্ন পরিসংখ্যান ও প্রকাশনা থেকে দেখা যায়, মাথাপিছু খরচ ও জিডিপির অংশ হিসেবে সর্বোচ্চ খরচ হয় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের। অন্যান্য উন্নত বিশ্বের মাথাপিছু খরচের তুলনায় যুক্তরাষ্ট্রের খরচ দ্বিগুণের বেশি। যুক্তরাষ্ট্রে জিডিপির অংশ সরকারি (৮.৫%) ও বেসরকারি (৮.৫%) সমান সমান এবং মোট জিডিপির ১৭% খরচ হয় স্বাস্থ্য খাতে। যদিও উন্নত বিশ্বে ২০১৭ সালে স্বাস্থ্য খাতে জিডিপির গড় খরচ ছিল ১০.২২% এবং সে ক্ষেত্রে ব্যক্তির বা বেসরকারি খাতের খরচ ছিল ২.৭%। অন্যপক্ষে মধ্যম আয় ও নিম্নমধ্যম আয়ের অন্যান্য দেশের তুলনায় স্বাস্থ্য খাতে কিউবার বরাদ্দ বেশি (২০০৫-২০১৪ পর্যন্ত ১০ বছরে গড়ে জিডিপির প্রায় ১০%) এবং ২০১৭ সালে স্বাস্থ্য, শিক্ষা ও সমাজকল্যাণমূলক কাজে তারা ব্যয় করেছে জাতীয় বাজেটের ৫১%। শিক্ষা ও স্বাস্থ্যে দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে সবচেয়ে কম ব্যয় করে বাংলাদেশ। নবজাতক ও শিশু মৃত্যুর হার ও প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবাসহ স্বাস্থ্য সূচকের অনেক জায়গায় যুক্তরাষ্ট্রের চেয়ে তুলনামূলক কম খরচ করেও এগিয়ে আছে উন্নত বিশ্বের বেশ কিছু দেশ এবং কিউবা। কারণ এ ক্ষেত্রে বাজেট ছাড়াও স্বাস্থ্যসেবার নীতি নির্ধারণ ও ব্যবস্থাপনাও গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। ফলে অনেক দিন ধরেই যুক্তরাষ্ট্রে দাবি উঠেছে ব্যক্তির ব্যয় কমিয়ে মানসম্পন্ন স্বাস্থ্যসেবা প্রদানের মাধ্যমে স্বাস্থ্যসেবা উন্নয়ন করার। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, সর্বজনীন স্বাস্থ্য সুরক্ষা ও টেকসই উন্নয়নের জন্য জাতীয় বাজেটে জিডিপির বরাদ্দ বৃদ্ধি জরুরি। যদি স্বাস্থ্য খাতে বরাদ্দ বৃদ্ধি করা হয় তবে স্বাস্থ্যসেবা নিতে গিয়ে দরিদ্র হওয়ার হার কমে যাবে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মহাপরিচালকের মতে স্বাস্থ্যসেবার ব্যয়কে খরচ হিসেবে মনে না করে একে বিনিয়োগ হিসেবে ভাবতে হবে, কারণ এর মাধ্যমে দারিদ্র্য কমে, চাকরি বৃদ্ধি পায়, কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি পায় এবং বাড়ে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি। ফলে তৈরি হয় সুস্থ, সবল ও নীতিনিষ্ঠ সমাজ। বিশ্বব্যাংকের এক প্রতিবেদন অনুযায়ী ২০১৫ সালে নানা রোগব্যাধিতে বাংলাদেশে মৃতের সংখ্যা ছিল ৮ লাখ ৪৩ হাজার। এর মধ্যে পরিবেশ দূষণের কারণে মৃত্যু হয়েছে ২ লাখ ৩৪ হাজার মানুষের, যার মধ্যে বায়ুদূষণে মৃত্যু মোট মৃতের প্রায় ২১%। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার এক প্রতিবেদনে দেখা যায়, স্বাস্থ্য খাতে বৈশ্বিক হিসাব  অনুযায়ী স্বাস্থ্যসেবায় বর্তমানে জিডিপির (সরকারি ও ব্যক্তির খরচসহ) প্রায় ১০% খরচ হচ্ছে এবং এতে ব্যক্তির পকেট থেকে খরচ হচ্ছে ৩৫% আর সরকার থেকে হচ্ছে ৫১%। এ অবস্থায় বাকি খরচ অন্যান্য ক্ষেত্র থেকে মেটানোর পরও বিশ্বে প্রতি বছর ১০ কোটি মানুষ চরম দারিদ্র্যসীমায় চলে যাচ্ছে। এক তথ্যানুযায়ী বাংলাদেশে স্বাস্থ্যসেবার খরচ মেটাতে গিয়ে প্রতি বছর দারিদ্র্যসীমার নিচে চলে যায় প্রায় ৬০ লাখ মানুষ (যা মোট জনসংখ্যার ৩.৮%)। জাতিসংঘের মতে টেকসই উন্নয়নের লক্ষ্যে ২০৩০ সালের মধ্যে ‘সর্বজনীন স্বাস্থ্য’ নিশ্চিত করতে প্রয়োজন স্বাস্থ্য খাতকে শক্তিশালী করা, এ খাতে যথাযথ বাজেট বরাদ্দ এবং প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করা। ২৭ এপ্রিল, ২০১৯ জাতীয় প্রেস ক্লাবে ‘সর্বজনীন স্বাস্থ্য সুরক্ষা’র ওপর এক মতবিনিময় সভায় বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যান্ড ডেন্টাল কউন্সিলের সভাপতি অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ সহিদুল্লা বলেন, ‘ব্যক্তির মাত্রাতিরিক্ত চিকিৎসা ব্যয় কমানোর জন্য রাষ্ট্রের বিনিয়োগ বৃদ্ধি প্রয়োজন। তবে শুধু বিনিয়োগ বৃদ্ধি করলেই হবে না, রাষ্ট্রীয় অর্থ ব্যয়ের দক্ষতা এবং স্বচ্ছতাও নিশ্চিত করতে হবে।’ সুতরাং বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে ‘সর্বজনীন স্বাস্থ্য সুরক্ষা’ নিশ্চিত করতে অন্যান্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের পাশাপাশি আসন্ন জাতীয় বাজেট থেকেই স্বাস্থ্য খাতে বাজেট বৃদ্ধি করে ক্রমান্বয়ে ১২% বরাদ্দ প্রদান এবং বাজেটে জিডিপির অংশ ৩-৫%-এ উন্নীত করা আজ সময়ের দাবি।

 

লেখক : সাধারণ সম্পাদক, ডক্টরস ফর হেলথ অ্যান্ড এনভায়রনমেন্ট এবং সাবেক সদস্য, কেন্দ্রীয় কার্যকরী পরিষদ, বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশন (বিএমএ)।

এই বিভাগের আরও খবর
জলবায়ু দারিদ্র্য
জলবায়ু দারিদ্র্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
মানবতন্ত্রী সালাহ্উদ্দীন আহমদ
মানবতন্ত্রী সালাহ্উদ্দীন আহমদ
হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ
হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
নাদির শাহর প্রমোদবালা ও আমাদের দেশপ্রেম
নাদির শাহর প্রমোদবালা ও আমাদের দেশপ্রেম
মূল্যস্ফীতি ও কর্মহীনতা
মূল্যস্ফীতি ও কর্মহীনতা
ফল বিপর্যয়
ফল বিপর্যয়
কোথায় হারাল সেই কাচারিঘরগুলো
কোথায় হারাল সেই কাচারিঘরগুলো
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়
প্রয়োজন প্রযুক্তির দায়িত্বশীল ব্যবহার
প্রয়োজন প্রযুক্তির দায়িত্বশীল ব্যবহার
ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই
ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই
সর্বশেষ খবর
‘হত্যাযজ্ঞ ও ধ্বংসের স্থপতি’ ইসরায়েলের ১৭ বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস
‘হত্যাযজ্ঞ ও ধ্বংসের স্থপতি’ ইসরায়েলের ১৭ বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘কারাগার শুধু শাস্তির নয়, সংশোধন ও পুনর্বাসনের স্থান’
‘কারাগার শুধু শাস্তির নয়, সংশোধন ও পুনর্বাসনের স্থান’

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রেন্টের বিদায়ের ধাক্কা সামলাতে পারছে না লিভারপুল
ট্রেন্টের বিদায়ের ধাক্কা সামলাতে পারছে না লিভারপুল

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কানাডার টরেন্টোতে বাচনিকের যুগপূর্তি উৎসব ‌‘বাচনিক বৈভব’
কানাডার টরেন্টোতে বাচনিকের যুগপূর্তি উৎসব ‌‘বাচনিক বৈভব’

১০ মিনিট আগে | পরবাস

ক্যামেরুনের তেলবাহী ট্যাংকারে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, দুজন নিখোঁজ
ক্যামেরুনের তেলবাহী ট্যাংকারে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, দুজন নিখোঁজ

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান
ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে হামলা মানেই যুক্তরাষ্ট্রে হামলা: নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তির পথে রিয়াদ
সৌদিতে হামলা মানেই যুক্তরাষ্ট্রে হামলা: নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তির পথে রিয়াদ

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সহিংস রাজনৈতিক সংস্কৃতি নারী ও তরুণদের দূরে ঠেলে দিচ্ছে’
‘সহিংস রাজনৈতিক সংস্কৃতি নারী ও তরুণদের দূরে ঠেলে দিচ্ছে’

৩৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিয়ের ছবিতে মুখ লুকানোয় কটাক্ষের শিকার জাইরা
বিয়ের ছবিতে মুখ লুকানোয় কটাক্ষের শিকার জাইরা

৪০ মিনিট আগে | শোবিজ

খুদে ফুটবলার শাহীনের পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
খুদে ফুটবলার শাহীনের পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

৪৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সপ্তাহের শেষে কমতে পারে গরম, সাগরে লঘুচাপের আভাস
সপ্তাহের শেষে কমতে পারে গরম, সাগরে লঘুচাপের আভাস

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রথম হাইপারস্পেকট্রাল স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করল পাকিস্তান
প্রথম হাইপারস্পেকট্রাল স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করল পাকিস্তান

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসিতে এনসিপির ৪ সদস্যের প্রতিনিধি দল
ইসিতে এনসিপির ৪ সদস্যের প্রতিনিধি দল

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বোয়ালমারীর কাদিরদী বাজারে অগ্নিকাণ্ডে ১৭ দোকান পুড়ে ছাই
বোয়ালমারীর কাদিরদী বাজারে অগ্নিকাণ্ডে ১৭ দোকান পুড়ে ছাই

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারিনার সাথে দাম্পত্যে সুখী সাইফ, তবু অমৃতার স্মৃতিতে বারবার ফিরে যান
কারিনার সাথে দাম্পত্যে সুখী সাইফ, তবু অমৃতার স্মৃতিতে বারবার ফিরে যান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিইউবিটি স্পোর্টস উইক ও ডিনস কাপ ক্রিকেট টুর্নামেন্ট সম্পন্ন
বিইউবিটি স্পোর্টস উইক ও ডিনস কাপ ক্রিকেট টুর্নামেন্ট সম্পন্ন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘আমি এখন আগের থেকেও বেশি ফিট’
‘আমি এখন আগের থেকেও বেশি ফিট’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ৩ দিনে ডিএমপির ৪৫৮১ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ৩ দিনে ডিএমপির ৪৫৮১ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মহাকাশ থেকে দেখা গেল আটলান্টিকের রহস্যময় কাঠামো
মহাকাশ থেকে দেখা গেল আটলান্টিকের রহস্যময় কাঠামো

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

বর্জ্য গ্যাস থেকে পরিবেশবান্ধব জ্বালানি আবিষ্কার
বর্জ্য গ্যাস থেকে পরিবেশবান্ধব জ্বালানি আবিষ্কার

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

হামাস নিরস্ত্র না হওয়া পর্যন্ত গাজা যুদ্ধ শেষ হবে না: নেতানিয়াহু
হামাস নিরস্ত্র না হওয়া পর্যন্ত গাজা যুদ্ধ শেষ হবে না: নেতানিয়াহু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আর নয় বিজ্ঞাপন, গুগল সার্চ ইঞ্জিনে যুক্ত হলো নতুন ফিচার
আর নয় বিজ্ঞাপন, গুগল সার্চ ইঞ্জিনে যুক্ত হলো নতুন ফিচার

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

লিবিয়া থেকে দেশে ফিরছেন আরও তিন শতাধিক বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরছেন আরও তিন শতাধিক বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাৎক্ষণিক যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান–আফগানিস্তান, তবে...
তাৎক্ষণিক যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান–আফগানিস্তান, তবে...

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্দরে অচলাবস্থা, কর্মবিরতিতে সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট ও পরিবহন মালিকরা
বন্দরে অচলাবস্থা, কর্মবিরতিতে সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট ও পরিবহন মালিকরা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল
শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতীক বাছাইয়ে আজই এনসিপির শেষ দিন
প্রতীক বাছাইয়ে আজই এনসিপির শেষ দিন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপারেশন সিঁদুর ছিল শুরু মাত্র, পাকিস্তানের প্রতি ইঞ্চি মাটি এখন ব্রহ্মসের আওতায়: রাজনাথ সিং
অপারেশন সিঁদুর ছিল শুরু মাত্র, পাকিস্তানের প্রতি ইঞ্চি মাটি এখন ব্রহ্মসের আওতায়: রাজনাথ সিং

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির মধ্যে একই পরিবারের ১১ সদস্যকে হত্যা করল ইসরায়েল
যুদ্ধবিরতির মধ্যে একই পরিবারের ১১ সদস্যকে হত্যা করল ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রহ্মস হুমকির উত্তরে পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সতর্কবার্তা
ব্রহ্মস হুমকির উত্তরে পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন
শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা
বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা
দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার
লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি
২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার
আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক
নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি
চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি

১৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম
হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’
‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের
মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে ২৪ ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তির গণ-আত্মহত্যার চেষ্টা, নেপথ্যে যা...
ভারতে ২৪ ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তির গণ-আত্মহত্যার চেষ্টা, নেপথ্যে যা...

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ
ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট
গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে
ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ অনুষ্ঠান ঘিরে সংঘর্ষ: ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
জুলাই সনদ অনুষ্ঠান ঘিরে সংঘর্ষ: ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক
সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে চিকিৎসা ক্ষেত্রে আমূল পরিবর্তন আনবে: তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে চিকিৎসা ক্ষেত্রে আমূল পরিবর্তন আনবে: তারেক রহমান

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দীপাবলিতে স্বপ্নের বাড়িতে উঠছেন রণবীর-আলিয়া
দীপাবলিতে স্বপ্নের বাড়িতে উঠছেন রণবীর-আলিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৪৫ বছর ছদ্মবেশে বিলাসী জীবন, অবশেষে বিচারের মুখে গুম-খুনের হোতা গোয়েন্দাপ্রধান
৪৫ বছর ছদ্মবেশে বিলাসী জীবন, অবশেষে বিচারের মুখে গুম-খুনের হোতা গোয়েন্দাপ্রধান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু
শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রক্তচাপসহ পাঁচটি রোগ নিয়ন্ত্রণ করবে এলাচ
রক্তচাপসহ পাঁচটি রোগ নিয়ন্ত্রণ করবে এলাচ

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি
আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র
ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস
বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন
অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন

শোবিজ

এখনো সিঙ্গেল ইধিকা
এখনো সিঙ্গেল ইধিকা

শোবিজ

বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ
বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ

মাঠে ময়দানে

অভিনয় নিয়ে আফজাল
অভিনয় নিয়ে আফজাল

শোবিজ

মোশাররফ করিমের গল্প
মোশাররফ করিমের গল্প

শোবিজ

প্রচারে বিএনপি জামায়াত এনসিপি ইসলামি দল
প্রচারে বিএনপি জামায়াত এনসিপি ইসলামি দল

নগর জীবন

প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই
প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই

শোবিজ

প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ
প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ

দেশগ্রাম

ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি
ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি

দেশগ্রাম

পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান
পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান

পূর্ব-পশ্চিম

নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের
নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের

দেশগ্রাম

কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!
কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!

পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরে ভয়াবহ আগুন
বিমানবন্দরে ভয়াবহ আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা
মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা

দেশগ্রাম

উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা
উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা

দেশগ্রাম

ভক্তের পদচারণে মুখর সাঁইজির আখড়া
ভক্তের পদচারণে মুখর সাঁইজির আখড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে বেড়েছে অবৈধ অস্ত্রের ব্যবহার
চট্টগ্রামে বেড়েছে অবৈধ অস্ত্রের ব্যবহার

নগর জীবন

ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ
ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ

দেশগ্রাম

ক্যাশলেস সোসাইটি গড়া এখন সময়ের দাবি
ক্যাশলেস সোসাইটি গড়া এখন সময়ের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে
কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে

দেশগ্রাম

চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার
চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার

পূর্ব-পশ্চিম

আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং
আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং

দেশগ্রাম

সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর
সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর

দেশগ্রাম

ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের
ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের

পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ গুলি, আহত ৩০
বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ গুলি, আহত ৩০

দেশগ্রাম

গাজা পুনর্গঠনে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান এরদোগানের
গাজা পুনর্গঠনে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান এরদোগানের

পূর্ব-পশ্চিম

ইকসু রোডম্যাপের দাবিতে বিক্ষোভ
ইকসু রোডম্যাপের দাবিতে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম