শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৬ জুলাই, ২০১৯ আপডেট:

হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের মহাপ্রয়াণ

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের মহাপ্রয়াণ

এ যেন মৃত্যুর মিছিল প্রতিদিন বেড়েই চলেছে। কোনো বিরাম নেই। আমাদের সখীপুর উপজেলা সভাপতি আতোয়ার রহমান কদিন আগে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় আহত হয়ে হাসপাতালে ছিলেন। তিনি গতকাল ইহজগৎ ত্যাগ করেছেন। ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন। অন্যদিকে প্রবীণ আইনজীবী আমাদের নেতা ৭৬-৭৭ বছরের হাসান আলী রেজাকে কদিন থেকে পাওয়া যাচ্ছিল না। তাই মনটা বেশ খারাপ। কোনো কিছুই ভালো লাগছে না। আমরা সবাই উৎকণ্ঠিত, উদ্বিগ্ন। তার পরিবার-পরিজন দুশ্চিন্তায় দিশাহারা। প্রশাসনের সঙ্গে আমার খুব একটা যোগাযোগ নেই। তাদের কাজ করতে অসুবিধা হবে মনে করে কোনো ব্যাপারে কিছু বলি না। তবু একজন মানুষের জীবন নিয়ে হেলাখেলা করা যায় না। সূরা আল মায়েদায় আল্লাহতায়ালা বলেছেন, ‘সমাজে ফ্যাসাদ এবং হত্যা ব্যতিরেকে কেউ যদি কাউকে হত্যা বা খুন করে তাহলে সে যেন সারা মানবজাতিকে হত্যা করল। আবার কেউ যদি একটি প্রাণ বাঁচাতে বা রক্ষা করতে পারে তাহলে সে বিশ্বের সব প্রাণিকুলকে বাঁচাল বা রক্ষা করল।’ আল্লাহ এটা বনি ইসরাইলদের উদ্দেশে বলেছিলেন। তাই যখনই কোনো বিষয় আসে তা আবার জীবনসংক্রান্ত হলে প্রাণপণে চেষ্টা করি। টাঙ্গাইলের এসপিকে ফোন করেছিলাম। তিনি খুবই আগ্রহ দেখিয়েছিলেন। নির্বাচনের পর স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে কথা হয়নি। আসাদুজ্জামান খান কামালকে সব সময় ছোট ভাইয়ের মতোই দেখি। ভদ্রলোক অসম্ভব সম্মান করেন। তাই তাকে ফোন করেছিলাম। মনে হয় দুবার রিংয়ের পরই-

- হ্যালো, লিডার কেমন আছেন? কী করতে পারি? বলেছিলাম,

- বিপদে পড়ে ফোন করেছি।

- হঠাৎ আবার কী বিপদ?

- না, আমাদের এক প্রবীণ নেতা টাঙ্গাইল জজ কোর্টের আইনজীবী। ৭৬-৭৭ বছরের হাসান আলী রেজাকে তিন দিন হলো পাওয়া যাচ্ছে না। আপনার যদি কিছু করার থাকে করুন। তিনি সঙ্গে সঙ্গে আইজি, ডিআইজিসহ অনেকের সঙ্গে কথা বলেছিলেন। এমনকি টাঙ্গাইলের এসপির সঙ্গেও। দুই দিন আগে টাঙ্গাইল থানার ওসিকে জিজ্ঞাসা করেছিলাম। ওসি আবার আমার এক প্রিয় মুক্তিযোদ্ধার ছেলে। বলেছিলেন, ‘স্যার, আমরা সব ক্লু পেয়ে গেছি। ইচ্ছা করেই বলছি না। দু-এক দিনের মধ্যে সবকিছু জানা যাবে।’ বলেছিলাম, লোকটিকে কি জীবিত পাওয়ার সম্ভাবনা আছে? ওসি বলেছিলেন, ‘সম্ভাবনা আছে।’ খুবই আশান্বিত হয়েছিলাম। কিন্তু গত পরশু পাঁচ দিনের দিন হাসান আলী রেজার লাশ আকুর টাকুর পাড়ার লৌহজং নদীতে ভেসে উঠলে এলাকার মানুষ খবর দিলে থানার লোকজন লাশ পানি থেকে ওঠালে হাসান আলী রেজার ছেলেরা, আমাদের লোকজন এবং বারের উকিলরা তাকে শনাক্ত করেন। টাঙ্গাইল কোর্ট মসজিদে গত পরশু রবিবার সকাল ১০টায় ছিল হাসান আলী রেজার নামাজে জানাজা। টাঙ্গাইল কোর্ট মসজিদ কাদেরিয়া বাহিনীর প্রাতঃস্মরণীয় মুক্তিযোদ্ধা ব্রিগেডিয়ার ফজলুর রহমান এবং আমার বাবা গোড়াপত্তন করেছিলেন। মসজিদ করার জন্য ব্রিগেডিয়ার ফজলুর রহমানকে মামলায়ও পড়তে হয়েছিল। বাবাও আসামি ছিলেন। এখন সেটা জেলা সদরের অন্যতম মসজিদ। খুব সম্ভবত সরকারি খরচে নতুন করে তৈরি করার কাজ শুরু হয়েছে। এর আগে এসপি, ডিসির দু-তিনটি ইফতার মাহফিলে অংশ নিয়ে কোর্ট মসজিদে মাগরিবের নামাজ আদায় করেছিলাম। জীবনে এই প্রথম সেখানে হাসান আলী রেজার নামাজে জানাজায় শরিক হয়েছি। জানাজায় মেয়র মিরন ছিলেন, ছিলেন টাঙ্গাইলের জেলা জজ। বহুদিন পরে কাদেরিয়া বাহিনীর প্রশাসক আবু মোহাম্মদ এনায়েত করিম, বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল কালাম আজাদ বীরবিক্রম, ফজলুল হক বীরপ্রতীক, কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের যুগ্মসম্পাদক অধ্যক্ষ ইকবাল সিদ্দিকী, বারের সভাপতি আলো, সেক্রেটারি ও আরও অনেকে জানাজায় শরিক হয়েছিলেন। বলতে গেলে কয়েক শ অ্যাডভোকেটসহ হাজারের ওপর সাধারণ মানুষ হাসান আলী রেজার জানাজায় শামিল হয়েছিলেন। কীভাবে তিনি গুম হলেন বারের উকিলরা যেভাবে তৎপর তাতে আমার মনে হয় অবশ্যই প্রকৃত অপরাধী ধরা পড়বে এবং বিচার হবে। মনটা ছিল বড় ভারাক্রান্ত। নামাজে জানাজা শেষে গাড়িতে উঠতে যাব তখন কে একজন বলল, এরশাদ মারা গেছেন। জনাব এরশাদ সেনাবাহিনীর প্রধান হয়েছিলেন। উচিত ছিল না। কিন্তু হয়েছিলেন। তিনি সংবিধান লঙ্ঘন করে রাষ্ট্রপতি হয়েছিলেন। সেটাও হওয়ার কথা ছিল না। কিন্তু হয়েছিলেন। ’৯০-এ ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর তিনি এ পর্যন্ত রাজনীতিতে টিকে ছিলেন- এমন ঘটনাও দ্বিতীয়টি নেই। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে তিন দলীয় জোট তাকে যেভাবে টেনে হিঁচড়ে ক্ষমতা থেকে নামিয়েছিল তার তুলনা হয় না। কোনো সেনাশাসক বা স্বৈরাচার ক্ষমতা থেকে বিতাড়িত হওয়ার পর কখনো কোনো দিন রাজনীতিতে টেকেনি। সেটা ইস্কান্দার মির্জা, আইয়ুব খান, ইয়াহিয়া কেউ না, একমাত্র এরশাদ ছাড়া। প্রেসিডেন্ট হিসেবে ৯ বছর দাপটে দেশ শাসন করে ক্ষমতাচ্যুত হয়েও রাজনীতিতে টিকে ছিলেন। তিনি যদি মিজান চৌধুরী, শাহ মোয়াজ্জেম হোসেনকে আরও কিছুদিন দল চালাতে দিতেন এবং জেলভীতি ত্যাগ করতে পারতেন তিনিই হয়তো পৃথিবীতে এক নতুন ইতিহাস সৃষ্টি করতেন। যা হয়নি তা নিয়ে চেঁচামেচি করে লাভ নেই। তবে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাকে ওভাবে রাজনৈতিক সুযোগ না দিলেও পারতেন। স্বৈরাচারকে তিনি জায়গা দিয়ে লাভবান হয়েছেন এটা অনেকে ভাবলেও দূর ভবিষ্যতে এটা মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর রাজনৈতিক জীবনে দেখার মতো একটি কালো দাগ হিসেবে বিবেচিত হবে। হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের মৃত্যু নিয়ে এত টানাটানি করা ভালো হয়নি। ফুসফুস কাজ করছে না, কিডনি বিকল, লিভার সাড়া দিচ্ছে না তার পরও তাকে জোর করে রাখার কোনো মানে হয় না। এটা অত্যন্ত শরিয়তবিরোধী। তবু শেষ পর্যন্ত তাকে যে মরতে দেওয়া হয়েছে সেজন্য আল্লাহর প্রতি হাজারো শুকরিয়া জানাই। কী যে হয়েছে, দেশে সমাজে এখন কারও জীবনের নিরাপত্তা নেই, স্বাভাবিক মৃত্যুর অধিকার পর্যন্ত আমরা হারিয়ে ফেলেছি; এরশাদও তাদের একজন।

সে যাক, হুসেইন মুহম্মদ এরশাদকে আমি খুব একটা চিনতাম না, জানতাম না। তাকে প্রেসিডেন্ট হিসেবে কোনো দিন দেখিনি। মানুষের দোয়া এবং ভালোবাসায় ’৯০-এ যখন দেশে ফিরি তখন তিনি ক্ষমতাচ্যুত। ৬ ডিসেম্বর পদত্যাগ করেছিলেন। আমি সেদিন লন্ডনে। দু-তিন দিন পর দিল্লি হয়ে ১৬ ডিসেম্বর ঢাকায় এসেছি। লাখ লাখ মানুষ ঢাকা বিমানবন্দরে আমাকে স্বাগত জানিয়েছিলেন। আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে ৩২ ধানমন্ডির বাড়িতে পৌঁছতে ৭ ঘণ্টা লেগেছিল। ঢাকায় আমার থাকার জায়গা ছিল না। আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা খুব চিন্তিত ছিলেন। ৩২-এর বাড়িতেই থাকতে বলেছিলেন। আমি স্মৃতিকাতর, আবেগী মানুষ। ৩২-এর বাড়ি ছিল আমার কাছে সবচাইতে পবিত্র। সেখানে থাকার কোনো চিন্তা কোনো দিন ছিল না। পরে মোহাম্মদপুরে দুলাল-শাহানার বাড়িতে উঠি। সেখান থেকে চার দিন পর বাবর রোডে যারা ছিল তারা পালিয়ে গেলে আবার সেই বাড়িতে উঠি। বৈধ-অবৈধ নানা কথার পরও এখনো সেখানেই আছি।

ছেলেবেলায় স্কুল পালানো, বাড়ি পালানো একেবারে অবাধ্য নাদান ছিলাম। কলেজে যাওয়ার আগে বই আমাকে একেবারেই টানত না। কলেজে গিয়ে লেখাপড়ায় যখন আকৃষ্ট হলাম দু-তিন বছর ঘুরতে না ঘুরতেই মুক্তিযুদ্ধ শুরু হয়ে গেল। মাত্র কয়েকদিনের যুদ্ধে পাকিস্তান বদলে বাংলাদেশ হলো। বাঁধনছাড়া আমি মানুষের ভালোবাসায় দায়িত্ব ও কর্তব্যে কেমন যেন আটকে গেলাম। বঙ্গবন্ধু আমাকে সন্তানের মতো স্নেহ করতেন। আমিও তাকে উন্মাদের মতো ভালোবাসতাম, বিশ্বাস করতাম, কথা শুনতাম। কী করে কী হয়ে গেল। একদিন মুয়াজ্জিনের ‘আস্সালাতু খাইরুম মিনান্নাউম’-এর সঙ্গে সঙ্গে বঙ্গবন্ধু হারিয়ে গেলেন। আমার এবং আমার পরিবারের জীবন ছারখার হয়ে গেল। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিবাদে প্রতিরোধ গড়ে তুললাম। চলল বেশ কয়েক বছর। হঠাৎ ’৭৭-এ ইন্দিরা গান্ধীর পতন হলে মোরারজি দেশাই ক্ষমতায় এলেন। আবার সব ভেঙে খানখান হয়ে গেল। কারও কোনো ঠিক-ঠিকানা, কোনো নিশ্চয়তা নেই। ছুটলাম পাটনায়। বিশাল হৃদয় সমর গুহ নেতাজি সুভাষ বোসের একসময়ের সহকারী, আমায় নিয়ে গেলেন সর্বোদয় নেতা জয়প্রকাশ নারায়ণের কাছে। তারই চেষ্টায় মোরারজি দেশাইর হাত থেকে বেঁচে গেলাম। শুধু আমি নই, ’৭৭-৮১ পর্যন্ত আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনাসহ অন্য যারা ভারতে ছিলেন তারাও সে যাত্রায় বেঁচে গেলেন। ’৯০-এ দেশে ফিরলাম। তখন এরশাদ ক্ষমতাচ্যুত। কয়েক বছর তিনি জেল খাটেন। কিন্তু জেল থেকে বার বার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন। সেই মানুষটা চলে গেলেন। আরও অনেক ভালোভাবে তিনি যেতে পারতেন। কিন্তু তা হলো না। এরশাদের সঙ্গে আমার কোনো পরিচয় ছিল না। চিঠির মাধ্যমে যোগাযোগ হয়েছিল ’৮৫ সালে। প্রায় ১৫-২০ জন মিলে চার বছর পরিশ্রম করে মুক্তিযুদ্ধের ওপর হাজার পৃষ্ঠার ‘স্বাধীনতা ’৭১’ লিখেছিলাম। কলকাতার দে’জ পাবলিকেশন থেকে ‘স্বাধীনতা ’৭১’ ছাপা হলে বইটি নিয়ে বেশ সাড়া পড়ে। বাংলাদেশে কয়েকটি কপি পাঠানো হলে ঢাকা বিমানবন্দর ও বেনাপোলে বইসহ বাহকদের আটক করা হয়। পরে যদিও বাহকদের ছেড়ে দেওয়া হয়, কিন্তু ‘স্বাধীনতা ’৭১’ এরশাদ সরকারের হাতে বন্দী থাকে। একসময় বেশ ক্ষুব্ধ হয়ে রাষ্ট্রপতি এরশাদকে চিঠি দিয়েছিলাম। একদিন হঠাৎই সে চিঠির উত্তর আসে। চিঠি পড়ে অভিভূত হই। তাই তার বিদায়ের দিনে তার সেই অসাধারণ চিঠি এখানে তুলে দিলাম-

‘প্রিয় সিদ্দিকী সাহেব,

আপনার পত্র এবং সহজ সরল ও আন্তরিক মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ। আমার সুযোগ হয়েছে আপনার বইটি পড়ার। বিমানবন্দরের গতানুগতিক নিয়মবিধির কারণেই বইটি হয়তো আটক করা হয়েছিল। অবিলম্বে তা ছেড়ে দেওয়ার জন্য আমি ইতিমধ্যেই নির্দেশ দিয়েছি।

বাংলাদেশের মানুষের স্বাধিকার প্রতিষ্ঠা, তাঁদের অর্থনৈতিক মুক্তি এবং সর্বোপরি স্বাধীনতার রক্তলাল সূর্যখচিত পতাকাকে ছিনিয়ে আনার জন্য আপনি জীবনপণ সংগ্রামে অবতীর্ণ হয়েছিলেন। আমার সকল প্রচেষ্টা, সকল উদ্যম সেই কষ্টার্জিত স্বাধীনতাকে অর্থবহ করে তোলার লক্ষ্যেই নিয়োজিত। এতকাল ধরে যাঁরা ছিলেন বঞ্চিত, অবহেলিত তাঁদের ভাগ্যের উন্নয়ন, বিশেষ করে গ্রাম বাংলার কোটি কোটি মূঢ়, ম্লান, মূক মুখে আমি হাসি ফোটানোর চেষ্টা করে চলেছি। মুক্তিযুদ্ধের মহান চেতনার স্থায়ী রূপ প্রদান ও মুক্তিযোদ্ধাদের সত্যিকার ও বাস্তব কল্যাণ সাধনের প্রয়াস পেয়েছি আমি আমার ক্ষুদ্র শক্তিতে। এসব প্রয়াসের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে মুক্তিযুদ্ধের জানা-অজানা বীর শহীদদের জন্য জাতীয় স্মৃতিসৌধ নির্মাণ, মূল নকশা অনুযায়ী রাষ্ট্রভাষা আন্দোলনের অমর শহীদানের উদ্দেশে নিবেদিত ঐতিহাসিক কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের সম্প্রসারণ ও সংস্কার সাধন, পাঠ্যপুস্তকে বীরশ্রেষ্ঠদের জীবনী অন্তর্ভুক্ত করা, মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য একটি স্বতন্ত্র মন্ত্রণালয় স্থাপন, শহীদ মুক্তিযোদ্ধা পরিবার ও পঙ্গু মুক্তিযোদ্ধাদের পুনর্বাসন ইত্যাদি। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও আদর্শ সমুন্নত রাখার যে প্রচেষ্টা আমি চালিয়ে যাচ্ছি তা অবশ্যই অব্যাহত থাকবে।

একটি স্বাধীন দেশে একে অপরের মতের প্রতি শ্রদ্ধাবোধ প্রদর্শন এবং সহনশীলতা অপরিহার্য বলে আমি বিশ্বাস করি। আমি সর্বান্তঃকরণে বিশ্বাস করি যে, দল-মত-নির্বিশেষে সবাই দেশপ্রেমিক। মতের অমিল হওয়া মানেই দেশদ্রোহিতা নয়। কতিপয় মৌলিক প্রশ্নে সমঝোতায় উপনীত হয়ে আমার প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী গণতন্ত্রে উত্তরণের মধ্য দিয়ে দেশে একটি সুস্থ পরিবেশ সৃষ্টি করার জন্য আমি চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি।

দুঃখের বিষয়, জাতির এই ক্রান্তিলগ্নে আপনার মতো একজন নিবেদিতপ্রাণ অকুতোভয় মুক্তিযোদ্ধার মূল্যবান সেবা থেকে দেশ আজ বঞ্চিত।

আমি আপনার ও আপনার স্ত্রীর শুভ কামনা করি।

এরশাদ।’

হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ জেল থেকে বেরোবার পর ধীরে ধীরে ঘনিষ্ঠতা হয়। রংপুরে তার বাড়ি। তার মা আর আমার মায়ের চেহারা প্রায় এক। পরে ভালো করে খেয়াল করেছি বয়সী মায়েদের চেহারা প্রায় সবার একই রকম। তাই তিনি ঢাকা থেকে রংপুর যাওয়ার পথে, অনেক সময় রংপুর থেকে ঢাকা ফেরার পথে আমার মাকে দেখতে টাঙ্গাইলের বাসায় আসতেন। আজ তিনি নেই, অনেক কথা মনে পড়ে। হঠাৎই কাল রাতে আমার বহুদিনের মুক্তিযুদ্ধের সাথী চেয়ারম্যান আতোয়ার রহমান পরপারে চলে যাওয়ায় মনটা আরও ভারী হয়ে গেছে। একটু পরই জানাজায় যাচ্ছি। তাই দীর্ঘ তিন-চার দশক ভালোমন্দের ব্যাপক আলোচিত এরশাদকে নিয়ে পরের সংখ্যায় কিছু লেখার ইচ্ছা রাখি। পরম দয়াময় আল্লাহ হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ, বীর মুক্তিযোদ্ধা মিঞা মো. হাসান আলী রেজা ও আতোয়ার রহমানকে ক্ষমা করে বেহেশতবাসী করুন।

লেখক : রাজনীতিক।

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
মৃত্যু আসতে পারে যে কোনো সময়
মৃত্যু আসতে পারে যে কোনো সময়
অপনীতির অবসান
অপনীতির অবসান
গুপ্ত স্বৈরাচার
গুপ্ত স্বৈরাচার
নির্বাচন : আশায় বাঁধি বুক
নির্বাচন : আশায় বাঁধি বুক
গোলাপের সুবাস গেল কই
গোলাপের সুবাস গেল কই
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ব্যবসায় দুর্দিন
ব্যবসায় দুর্দিন
দেশবাসী কী চায়
দেশবাসী কী চায়
ব্ল্যাক ট্রায়াঙ্গেল ও মাদক বাস্তবতা
ব্ল্যাক ট্রায়াঙ্গেল ও মাদক বাস্তবতা
মানবকল্যাণে আহেদ আলী বিশ্বাস ট্রাস্ট
মানবকল্যাণে আহেদ আলী বিশ্বাস ট্রাস্ট
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
অজ্ঞাত লাশ বাড়ছে
অজ্ঞাত লাশ বাড়ছে
সর্বশেষ খবর
আফগানিস্তানে ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২৭
আফগানিস্তানে ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২৭

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত যুবকের মৃত্যু
গাজীপুরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত যুবকের মৃত্যু

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩০০ টাকায় দেখা যাবে বাংলাদেশ-নেপাল ম্যাচ
৩০০ টাকায় দেখা যাবে বাংলাদেশ-নেপাল ম্যাচ

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রেকর্ড উষ্ণতম অক্টোবর দেখলো হংকং
রেকর্ড উষ্ণতম অক্টোবর দেখলো হংকং

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

৫৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঢাবিকে ‘বিশেষ মর্যাদা’ প্রদানসহ ১০ দফা স্মারকলিপি সাদা দলের
ঢাবিকে ‘বিশেষ মর্যাদা’ প্রদানসহ ১০ দফা স্মারকলিপি সাদা দলের

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বকাপে দুর্দান্ত নৈপুণ্য, ডিএসপি দীপ্তি শর্মাকে পুলিশের অভিনন্দন
বিশ্বকাপে দুর্দান্ত নৈপুণ্য, ডিএসপি দীপ্তি শর্মাকে পুলিশের অভিনন্দন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৃঙ্খলা ভঙ্গের কারণে রউফকে শাস্তি দিলো আইসিসি
শৃঙ্খলা ভঙ্গের কারণে রউফকে শাস্তি দিলো আইসিসি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হলিউড অভিনেত্রী ডায়ান ল্যাডের মৃত্যু
হলিউড অভিনেত্রী ডায়ান ল্যাডের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাবিতে সহিংসতায় ছাত্রলীগ নেতাসহ ৪০৩ জনকে শোকজ
ঢাবিতে সহিংসতায় ছাত্রলীগ নেতাসহ ৪০৩ জনকে শোকজ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নভেম্বরের ৩ দিনেই রেমিট্যান্স এলো ৩৫০ মিলিয়ন ডলার
নভেম্বরের ৩ দিনেই রেমিট্যান্স এলো ৩৫০ মিলিয়ন ডলার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজীপুরে যুবক খুন, গ্রেফতার ২
গাজীপুরে যুবক খুন, গ্রেফতার ২

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপিকে ‌‘শাপলা কলি’ দিয়ে ইসির বিজ্ঞপ্তি
এনসিপিকে ‌‘শাপলা কলি’ দিয়ে ইসির বিজ্ঞপ্তি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদকাসক্তি কেড়ে নিল শন উইলিয়ামসের ক্যারিয়ার
মাদকাসক্তি কেড়ে নিল শন উইলিয়ামসের ক্যারিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দিল্লিতে প্রতি ৭ জনের ১ জনের মৃত্যু বায়ুদূষণে: গবেষণা
দিল্লিতে প্রতি ৭ জনের ১ জনের মৃত্যু বায়ুদূষণে: গবেষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসিকে সেরা বলে বিনয়ী হতে চাই না : রোনালদো
মেসিকে সেরা বলে বিনয়ী হতে চাই না : রোনালদো

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজকের আলোচিত ১০ খবর
আজকের আলোচিত ১০ খবর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই দল যা-ই বলে, সরকার তা-ই করে : মির্জা আব্বাস
দুই দল যা-ই বলে, সরকার তা-ই করে : মির্জা আব্বাস

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিমান বাংলাদেশকে এয়ারবাস কেনার প্রস্তাব চার ইউরোপীয় রাষ্ট্রদূতের
বিমান বাংলাদেশকে এয়ারবাস কেনার প্রস্তাব চার ইউরোপীয় রাষ্ট্রদূতের

২ ঘণ্টা আগে | এভিয়েশন

গোপনে পরমাণু পরীক্ষা করার বিষয়ে কি বলছে পাকিস্তান
গোপনে পরমাণু পরীক্ষা করার বিষয়ে কি বলছে পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক
পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরাক আগ্রাসনের ‘মূল হোতা’ সাবেক মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্টের মৃত্যু
ইরাক আগ্রাসনের ‘মূল হোতা’ সাবেক মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্টের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তরিকুল ইসলাম ছিলেন দলের দুর্দিনের কাণ্ডারি: তৃপ্তি
তরিকুল ইসলাম ছিলেন দলের দুর্দিনের কাণ্ডারি: তৃপ্তি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রামপালে ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেলের ৩ আরোহী নিহত
রামপালে ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেলের ৩ আরোহী নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০৮৩ সাল পর্যন্ত পৃথিবী সঙ্গী দুই চাঁদ!
২০৮৩ সাল পর্যন্ত পৃথিবী সঙ্গী দুই চাঁদ!

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ভিয়েতনামে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৪০
ভিয়েতনামে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৪০

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪ জেলায় অতিভারি বৃষ্টি ও ভূমিধসের শঙ্কা
৪ জেলায় অতিভারি বৃষ্টি ও ভূমিধসের শঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনে নিয়োগ পেলেন বিচারপতি আহমেদ সোহেল
জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনে নিয়োগ পেলেন বিচারপতি আহমেদ সোহেল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘১৭ বছর রাজপথে নির্যাতিত ত্যাগী কর্মীদের চোখে আজ আশার আলো’
‘১৭ বছর রাজপথে নির্যাতিত ত্যাগী কর্মীদের চোখে আজ আশার আলো’

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভারতে ট্রেন দুর্ঘটনায় ৬ জন নিহত
ভারতে ট্রেন দুর্ঘটনায় ৬ জন নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা
হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সুপ্রিম কোর্টের ১০ আইনজীবীকে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
সুপ্রিম কোর্টের ১০ আইনজীবীকে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত
ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপির সবচেয়ে কম বয়সী প্রার্থী শ্রাবণ
বিএনপির সবচেয়ে কম বয়সী প্রার্থী শ্রাবণ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা
কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা

৯ ঘণ্টা আগে | টক শো

মনোনয়ন পেয়ে আনন্দ মিছিল করতে নিষেধ করলেন শামা ওবায়েদ
মনোনয়ন পেয়ে আনন্দ মিছিল করতে নিষেধ করলেন শামা ওবায়েদ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি
যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খুলনা বিভাগে বাবার আসনে তিন পুত্র বিএনপির প্রার্থী
খুলনা বিভাগে বাবার আসনে তিন পুত্র বিএনপির প্রার্থী

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?
ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মনোনয়নকে কেন্দ্র করে সহিংসতা, বিএনপির চার নেতা বহিষ্কার
মনোনয়নকে কেন্দ্র করে সহিংসতা, বিএনপির চার নেতা বহিষ্কার

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইলহান ওমরকে যুক্তরাষ্ট্র ছাড়তে বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প
ইলহান ওমরকে যুক্তরাষ্ট্র ছাড়তে বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত
মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল
নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বন্ধের হুমকি আদানি পাওয়ারের
১১ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বন্ধের হুমকি আদানি পাওয়ারের

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক বিমান বানিয়ে যতো লাভ করল ইরান
এক বিমান বানিয়ে যতো লাভ করল ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা কবে, জানালেন শফিকুর রহমান
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা কবে, জানালেন শফিকুর রহমান

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক
নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রাম-৪: জামায়াত-বিএনপির হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন আপন দুই ভাই
কুড়িগ্রাম-৪: জামায়াত-বিএনপির হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন আপন দুই ভাই

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমির হামজার সঙ্গে নির্বাচনী লড়াইয়ে বিএনপির জাকির হোসেন
আমির হামজার সঙ্গে নির্বাচনী লড়াইয়ে বিএনপির জাকির হোসেন

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার
যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে জেলায় কোনো প্রার্থীই দেয়নি বিএনপি
যে জেলায় কোনো প্রার্থীই দেয়নি বিএনপি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমেরিকাকে যে কঠিন শর্ত দিলেন ইরানের খামেনি
আমেরিকাকে যে কঠিন শর্ত দিলেন ইরানের খামেনি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোট করলেও নিজ দলের প্রতীকে ভোট, অধ্যাদেশ জারি
জোট করলেও নিজ দলের প্রতীকে ভোট, অধ্যাদেশ জারি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন কনকচাঁপা
বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন কনকচাঁপা

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

যে কারণে ৭৫ শতাংশ ভারতীয় শিক্ষার্থীর ভিসা আবেদন বাতিল কানাডার
যে কারণে ৭৫ শতাংশ ভারতীয় শিক্ষার্থীর ভিসা আবেদন বাতিল কানাডার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মনোনয়ন পেয়ে যে বার্তা দিলেন ইশরাক
মনোনয়ন পেয়ে যে বার্তা দিলেন ইশরাক

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শিগগিরই আসছে ২৫০০ কোটি টাকার ৭ম বিনিয়োগ সুকুক
শিগগিরই আসছে ২৫০০ কোটি টাকার ৭ম বিনিয়োগ সুকুক

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৪১ ডেপুটি ও ৬৭ সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল নিয়োগ দিল সরকার
৪১ ডেপুটি ও ৬৭ সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল নিয়োগ দিল সরকার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সমুদ্র তীরে শতাব্দী পুরনো জাহাজের ধ্বংসাবশেষের খোঁজ
সমুদ্র তীরে শতাব্দী পুরনো জাহাজের ধ্বংসাবশেষের খোঁজ

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দেশের তিন বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
দেশের তিন বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন গেলেন সালাহউদ্দিন
লন্ডন গেলেন সালাহউদ্দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

আলু এখন কৃষকের বোঝা
আলু এখন কৃষকের বোঝা

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোচনায় রাজি জামায়াতে ইসলামী
আলোচনায় রাজি জামায়াতে ইসলামী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির এমপি প্রার্থী হচ্ছেন যাঁরা
বিএনপির এমপি প্রার্থী হচ্ছেন যাঁরা

ভোটের মাঠে

এক হৃদয়ভাঙা গল্পের নায়িকা
এক হৃদয়ভাঙা গল্পের নায়িকা

মাঠে ময়দানে

ঘাটে ফিরছে ইলিশভর্তি ট্রলার
ঘাটে ফিরছে ইলিশভর্তি ট্রলার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রধান উপদেষ্টার দূরদর্শী সিদ্ধান্ত এবং রাজনৈতিক দলের দায়িত্ব
প্রধান উপদেষ্টার দূরদর্শী সিদ্ধান্ত এবং রাজনৈতিক দলের দায়িত্ব

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাস গড়ার পথে মামদানি
ইতিহাস গড়ার পথে মামদানি

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিজিটাল ব্যাংক লাইসেন্সের জন্য ১২ প্রতিষ্ঠানের আবেদন জমা
ডিজিটাল ব্যাংক লাইসেন্সের জন্য ১২ প্রতিষ্ঠানের আবেদন জমা

নগর জীবন

ফের ভয়াবহ গ্যাসসংকট
ফের ভয়াবহ গ্যাসসংকট

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ বছরে বে-টার্মিনাল চালু
পাঁচ বছরে বে-টার্মিনাল চালু

নগর জীবন

উত্তাপ ছড়াচ্ছে বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ
উত্তাপ ছড়াচ্ছে বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

মসজিদ থেকে রক্তাক্ত স্বামীকে বাসায় নিয়ে আসেন স্থানীয়রা
মসজিদ থেকে রক্তাক্ত স্বামীকে বাসায় নিয়ে আসেন স্থানীয়রা

পেছনের পৃষ্ঠা

৩০০ আসনে প্রার্থী দেবে এনসিপি
৩০০ আসনে প্রার্থী দেবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সিন্ডিকেটে আটকা পড়ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার
সিন্ডিকেটে আটকা পড়ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কমুক্ত সংবিধান গড়ার চ্যালেঞ্জ
বিতর্কমুক্ত সংবিধান গড়ার চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

দুবলার চরে রাস উৎসব শুরু
দুবলার চরে রাস উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা কেন্দ্র করে ভাঙচুর সড়ক অবরোধ
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা কেন্দ্র করে ভাঙচুর সড়ক অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্যে দলগুলোকে এক সপ্তাহ দিল সরকার
ঐকমত্যে দলগুলোকে এক সপ্তাহ দিল সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত হচ্ছে ১০৮৯ ইবতেদায়ি মাদ্রাসা
এমপিওভুক্ত হচ্ছে ১০৮৯ ইবতেদায়ি মাদ্রাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর
পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর

দেশগ্রাম

মুগডালে রং, চার প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
মুগডালে রং, চার প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

দেশগ্রাম

অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

দেশগ্রাম

নির্বাচন ঘিরে অর্থনৈতিক চাপ আরও বাড়বে
নির্বাচন ঘিরে অর্থনৈতিক চাপ আরও বাড়বে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি নেতার অফিসে বোমা হামলায় শিক্ষক নিহত
বিএনপি নেতার অফিসে বোমা হামলায় শিক্ষক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

বালাশী-বাহাদুরাবাদ সড়ক, রেলসেতুর দাবি
বালাশী-বাহাদুরাবাদ সড়ক, রেলসেতুর দাবি

দেশগ্রাম

কমলা হ্যারিসকে প্রার্থী করা ভুল ছিল : জর্জ ক্লুনি
কমলা হ্যারিসকে প্রার্থী করা ভুল ছিল : জর্জ ক্লুনি

পূর্ব-পশ্চিম