শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২১ জুলাই, ২০১৯ আপডেট:

যত দোষ নন্দ ঘোষ বাকি সবাই সাধু

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
যত দোষ নন্দ ঘোষ বাকি সবাই সাধু

নন্দ বাবুর মন ভালো নেই। ডাক্তার বলে দিয়েছেন ক্যান্সার হয়েছে। যে কোনো দিন মারা যাবেন। তবে সময় তিন মাস পেতেও পারেন। এর মাঝে নিজেকে গুছিয়ে নিতে বললেন। সম্পদের বণ্টননামা শেষ করতে বললেন। দুনিয়ার কোনো দেনা-পাওনা রাখা যাবে না। খবরটা শুনে ভেঙে পড়লেন নন্দ বাবু। হঠাৎ করে তার সবকিছুতেই দ্রুত পরিবর্তন শুরু হলো। এই নন্দ বাবুর পুরো নাম নন্দ ঘোষ। একদা পঞ্চ গ্রাম নিয়ে গঠিত পঞ্চায়েতের সভাপতি ছিলেন। এখন ক্ষমতার বাইরে হলেও তার সমর্থন লাগে পঞ্চায়েতে কেউ সভাপতি হতে। গ্রাম পঞ্চায়েতের দায়িত্ব¡ তাকে কেউ দেয়নি। তিনি নিজে নিজেই একদিন গ্রাম পঞ্চায়েত সভাপতির বাড়ি গেলেন। সঙ্গে ছিল লাঠিয়াল বাহিনী। লাঠিয়াল নিয়ে গেলেও নন্দ বাবু ভদ্রলোক মানুষ। তিনি লাঠিয়ালদের বললেন, সবাই চুপ থাকবে। কেউ বাড়াবাড়ি করবে না। ওনার বয়স হয়েছে। আর আমিও খুনোখুনি পছন্দ করি না। তা ছাড়া তোমাদের হম্বিতম্বি দেখলেই বৃদ্ধ সভাপতি হার্টফেলও করতে পারেন। এতে আমাদের বদনাম হবে। তাই তোমরা সবাই লাঠি নিয়ে দাঁড়িয়ে থাকবে। যা করার আমিই করব। বাবুর নির্দেশ অনুযায়ী লাঠিয়ালরা দাঁড়িয়ে থাকল। তারা বাড়াবাড়ি, খুনোখুনিতে গেল না। নন্দ বাবু বললেন, আপনার বয়স হয়েছে স্যার। এবার বিদায় নিন। পঞ্চায়েতের বৃদ্ধ সভাপতি স্বেচ্ছায় সব মেনে নিলেন। ভয়ে তার আত্মা শুকিয়ে গিয়েছিল। বয়স বেশি হওয়ার কারণে বিছানাও ভিজিয়ে ফেললেন। তারপর তড়িঘড়ি পদত্যাগপত্রে স্বাক্ষর করে দেন। নন্দ বাবু এই প্রথম এই পাঁচ গ্রামের দায়িত্ব নিয়েছেন কোনো বড় অঘটন ছাড়াই। তিনিই প্রথম পঞ্চায়েত এভাবে দখল করে দায়িত্ব নিয়েছেন বিষয়টি তেমন নয়। এর আগেও কেউ কেউ একই কায়দায় নিজে নিজে ক্ষমতা নিয়েছিলেন। কিন্তু সেই পঞ্চায়েত-প্রধানদের ভাগ্যে স্বাভাবিক মৃত্যু ছিল না। একজন চর এলাকার জমি নিয়ে বিরোধে খুন হন। তারপর যিনি সাধারণভাবে দায়িত্ব নেন তার বিরুদ্ধে ব্যর্থতার অভিযোগ এনে নন্দ ঘোষ পঞ্চায়েত-প্রধান হয়ে যান। দায়িত্ব নিয়েই নন্দ ঘোষ মানুষের মন জয়ে কাজ শুরু করেন। তিনি সাইকেলে চড়ে গ্রামে ঘুরলেন। উন্নয়ন শুরু করলেন। পরিবর্তন আনলেন। কিছু মানুষের মনও জয় করলেন। তার সভা-পরিষদে যোগ দিলেন পূর্ববর্তী পঞ্চায়েতের বিভিন্ন চিন্তার মানুষেরা। ভালোই ছিল সব। তার পরও নন্দ বাবুর মনে শান্তি নেই। তিনি ছিলেন রোমান্টিক পুরুষ। প্রেমটেমও করতেন গোপনে। কবিতাও লিখতেন। তার এসব কা- মাঝে মাঝে মিডিয়ার দুষ্টু সাংবাদিকরা প্রকাশও করে দেন। এতে মন খারাপ করেন না নন্দ বাবু। তিনি নিজের মতোই চলতে থাকেন। নতুন করে গ্রামের মানুষের উন্নয়নে দীর্ঘমেয়াদি কিছু পরিকল্পনা নেন। বড় বাজারকে ঘিরে একটির পর একটি বাইপাস সড়ক নির্মাণ করেন। গ্রামে ব্রিজ-কালভার্ট করেন। পরিকল্পিত উন্নয়ন বাস্তবায়নে নিজেই মাঠে থাকেন। চারদিকের গ্রাম পঞ্চায়েতদের সহায়তা নিয়ে কাজ বাড়ান। উন্নয়ন কাজে সাফল্যও অর্জন করেন। পাড়া-পড়শিরা তাকে সমর্থন দিয়ে রাখে। কিন্তু এ উন্নয়ন নিয়ে মানুষের মনে শান্তি ছিল না। কারণ, মানুষ কথা বলার অধিকার চায়। ভোটাধিকার চায়। এ কারণে নন্দ বাবুর বিরুদ্ধে আন্দোলন সংগ্রামও শুরু হয়। নন্দ বাবু এ আন্দোলন দমাতে লাঠিয়াল বাহিনী পাঠান। দীর্ঘ শাসনকালে ১০-১২ জন মারাও যান। তার পরও গদি ছাড়বেন না নন্দ বাবু। একদিন গ্রামের ছাত্র-তরুণরা নন্দ বাবুর বিরুদ্ধে মিছিল নিয়ে বের হয়। মানুষও সমর্থন জানায়। পরিস্থিতি সামাল দিতে নন্দ বাবু লাঠিয়াল বাহিনী প্রধানকে ডাকেন। কিন্তু লাঠিয়াল-প্রধান বলে দেন, আপনাকে আমি সহায়তা করতে পারব না। গ্রামের মানুষ গণতন্ত্র চাইছে। মানুষ জেগে উঠেছে। আমি এর বাইরে কীভাবে যাই? নন্দ বাবু বিস্মিত হলেন। কারণ, এই মানুষটিকে বিশ্বাস করে দায়িত্ব দিয়েছিলেন।

বিস্ময়ের ঘোর কাটার আগেই ক্ষমতা ছাড়তে হলো নন্দ বাবুকে। নন্দ বাবু ৯ বছর গ্রাম পঞ্চায়েত-প্রধানের দায়িত্ব পালন করেন। ক্ষমতা ছাড়ার পর সবকিছু বদলে গেল। দাবির মুখে আটক হলেন নন্দ বাবু। তার একসময়ের সহযোদ্ধারা পালালেন। আর সুযোগসন্ধানীরা দলবদল করলেন। আমলারা করল মনবদল। শুধু নন্দ বাবুর পঞ্চগ্রামের মাঝে তার পাশে থাকল নিজের গ্রামের নিরীহ সাধারণ মানুষেরা। আমলা-কামলা কেউই থাকল না। কারাগারে থাকাকালে নন্দ বাবু দেখলেন গ্রাম পঞ্চায়েতের ভোট হচ্ছে। তিনি ভোটে দাঁড়ালেন। তার গ্রামের মানুষ তাকে একচেটিয়া ভোট দিয়ে সদস্য নির্বাচিত করে। তবু কারাগার থেকে তিনি আর ছাড়া পেলেন না। পঞ্চায়েতের বৈঠকেও আসতে পারলেন না। এরপর অনেকদিন কারাগারে থাকলেন। দুঃখ-কষ্টের নতুন জীবনে অনেক কিছুই আবিষ্কার করলেন। তার কাছে মনে হলো, এ দুনিয়ায় কেউ কারও নয়। যাদের কাছে বেশি প্রত্যাশা করেছিলেন, ধনসম্পদ রেখেছিলেন, তারাও বদলে গেছেন। এর মাঝে জেলখানায় থেকে থেকে একদিন দেখলেন তার চেয়ে খারাপ স্টাইলের একটি ভোট হচ্ছে দেশে। সেই ভোটে মূল প্রতিপক্ষ কেউই নেই। নামসর্বস্ব সংঘের অধিকর্তারা অংশ নিচ্ছেন। এমনকি খুনির দলও বাদ নেই। সাধারণ মানুষ এই ভোট নিয়ে কোনো আগ্রহ দেখাল না। ভোট হয়ে গেল। পঞ্চায়েতে নতুন সরকারও হলো। কিন্তু মানুষ কিছুই মানল না। সব মিলিয়ে বিপত্তি বাধল। গ্রাম পঞ্চায়েতের দায়িত্বে নিয়োজিত সরকারি কর্মকর্তারা ক্ষুব্ধ হলো। তারা জনতার মঞ্চ বানাল। তাদের সঙ্গে যুক্ত হলো সাধারণ মানুষ। পঞ্চায়েত-প্রধান অবস্থা বেগতিক দেখে একতরফা সেই ভোট বাতিল করলেন। আবার ভোট ঘোষণা করলেন। নতুন করে ক্ষমতার লড়াই শুরু হলো। গ্রামসভার ভোটে ক্ষমতাসীনদের পরাজয় হয়। কিন্তু অন্য যারা ভোটে ভালো করল তাদের একার পক্ষে ক্ষমতা গ্রহণ করা সম্ভব ছিল না। কারণ তারা নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা পায়নি। এখন ক্ষমতার জন্য কারও সমর্থন দরকার। নন্দ বাবু যেদিকে যাবেন সেই দলই পঞ্চায়েতে সরকার করবে। দুই দলই যোগাযোগ করল নন্দ বাবুর সঙ্গে। যারা তাকে কারাগারে রাখলেন, তিনি তাদের সমর্থন দিলেন না। দিলেন দীর্ঘদিন ক্ষমতার বাইরে থাকা সংগঠনটিকে। তবে শর্ত দিলেন, নন্দ বাবুকে কারামুক্ত করতে হবে। তার দলের একজনকে গ্রাম পঞ্চায়েত কমিটিতে ঠাঁই দিতে হবে। শর্ত গৃহীত হলো। নন্দ বাবু কারামুক্ত হলেন। তার দল ক্ষমতার অংশীদার হলো। কারামুক্ত হয়ে নন্দ বাবু কিছুদিন চারপাশ দেখলেন। তিনি বিস্মিত হলেন। অনেক কিছু বদলে গেছে আবার অনেক কিছু তার আমলের মতোই আছে।

নন্দ বাবু এবারও গ্রাম পঞ্চায়েতের সদস্য। তার দলও নিজ গ্রামে আঞ্চলিক প্রভাব রাখে। আশপাশের অন্য গ্রামে টুকটাক অবস্থান আছে। বাস্তবতা দেখে নন্দ বাবু আবার গ্রাম পঞ্চায়েতে ক্ষমতার রাজনীতি শুরু করেন। এখন তিনি আর জোর করে ক্ষমতার দখলদার নন। এখন তিনি নির্বাচিত। তাই তার বিরুদ্ধে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে বসতে তার কোনো সমস্যা নেই। সবাই তাকে কাছে রাখতে চায়। আবার বিশ্বাসও করে না। পুরনো মামলাগুলো আর শেষ হয় না। পুরনো মামলা নতুন করে চালুর হুমকিও থাকত। নন্দ বাবু মন খারাপ করে মাঝে মাঝে রাজনীতি থেকে দূরে সরে প্রেমটেমে জড়াতেন। হৈচৈ হতো। তিনি চুপচাপ সব হজম করতেন। আবার জড়াতেন রাজনৈতিক ব্যস্ততায়। বিশেষ করে পঞ্চায়েতের ভোট এলেই নন্দ বাবুকে নিয়ে টানাটানি শুরু হতো। এ টানাটানিতে পাড়া-পড়শিরাও জড়াত। লাঠিয়াল বাহিনীর দৌড়ঝাঁপ হতো। মাঝে মাঝে তাকে হাসপাতালেও যেতে হতো। রাতে লুকিয়ে থেকে যেতে হতো অন্য দলের মঞ্চে। নাটকের শেষ থাকত না। ক্ষমতাসীনরা লেগে থাকত তার পেছনে। সবাই তাকে চায়। আবার সমালোচনাও করে। এর মাঝে একটি হাফ লাঠিয়াল বাহিনী বছর দুয়েক পঞ্চায়েতে নিজেদের রাজত্ব কায়েম করে। কিন্তু বেশিদিন থাকতে পারল না। তাদেরও ভোট দিয়ে চলে যেতে হলো। নন্দ বাবু তার পুরনো জোটের সঙ্গেই থাকলেন। কারণ, এর মাঝে তিনি সবকিছুতে অভ্যস্ত হয়ে গেছেন। এভাবে চলতে থাকে। আশপাশে প্রতিবেশী গ্রামের প্রধানদেরও বিপদে-আপদে, তাদের নিয়ন্ত্রণে নন্দ বাবুকেই দরকার। নন্দ বাবু মামলার খড়্গের ভয়ে বিভিন্ন আদেশ-উপদেশ-নির্দেশে সবার সঙ্গে মিলেমিশে থাকতেন। এভাবে গ্রাম পঞ্চায়েতের ক্ষমতায় আসা-যাওয়ার খেলায় নন্দ বাবু নিজের অজান্তেই জড়িয়ে গেলেন। তিনি ব্যবহৃত হলেন। আবার ব্যবহার করলেন অন্যদের। বিনিময়ে ক্ষমতার ভাগবাটোয়ারাও পেলেন। এভাবেই নন্দ বাবু নিজের স্টাইলের ভোটেও ক্ষমতাসীনদের সহায়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করতে করতে বুড়ো হয়ে গেলেন। কিন্তু বৃদ্ধ হলেও তারুণ্যের ভাবসাব নিয়ে চলতেন। এ চলাফেরায়ও নানা বিধিনিষেধ ছিল। প্রয়োজনে নন্দ বাবুর হাসপাতালের সিদ্ধান্তও ক্ষমতা থেকে আসতে থাকল। সবকিছুতে ক্লান্ত হয়ে উঠলেন নন্দ বাবু। এ ক্লান্তি থেকে বৃদ্ধ মানুষটি সত্যি সত্যি অসুস্থ হয়ে পড়লেন। গ্রামবাসীও জানল, নন্দ বাবুর অবস্থা আর ভালো নয়। তিনি ক্যান্সার রোগী। যে কোনো দিন চলে যাবেন। প্রথম প্রথম নন্দ বাবুর বিশ্বাস করতে কষ্ট হতো। কিন্তু বাস্তবতা না মেনে উপায় কী? এ অবস্থায় আত্মীয়স্বজন ও গ্রাম পঞ্চায়েতের জন্য করা দলের সিনিয়র ঘনিষ্ঠ সবাইকে বাড়িতে ডাকলেন। তারপর তাদের অসিয়ত করে গেলেন তার মৃত্যুর পর কে কী পাবে। আবেগাপ্লুত হয়ে বক্তব্য দিলেন। বললেন, তোমরা জেনে রাখো ক্ষমতা চিরস্থায়ী নয়। ক্ষমতা আমি যেভাবে নিয়েছি এর আগেও কেউ কেউ একইভাবে ক্ষমতা নিয়েছিল। আমার মতো মানুষেরা ক্ষমতা ছাড়ার পর দুনিয়ার কোথাও বেঁচে থাকে না। একমাত্র আমিই জীবিত পঞ্চায়েত-প্রধান, যিনি ক্ষমতা ছাড়ার পরও টিকে আছি। বাকি কেউই কোনোকালে টিকতে পারেনি। সবারই নিষ্ঠুর পরিণতি হয়েছে। নন্দ বাবু দুঃখ করলেন, সবাই আমাকে ব্যবহার করল, গালাগাল করল, কিন্তু কোনো কিছুই ঠিক হলো না। বরং অনেক কিছুই আমার আমলের চেয়েও খারাপ। মানুষের জন্য কষ্ট হয়। তিনি বললেন, সবাই বলে, আমি খুন করেছি। আমি কোথায় খুন করলাম? কয়জন মারা গেল আমার পঞ্চায়েত শাসনকালে? এখন প্রতি সপ্তাহে কতজন যায়?

নন্দ বাবু চলে গেলেন। তার মৃত্যুর পর সব আনুষ্ঠানিকতা ভালোভাবেই সম্পন্ন হয়। নন্দ বাবুর গ্রামের মানুষ তাকে সবচেয়ে বেশি শ্রদ্ধা দেখাল। মানুষের জীবন অদ্ভুত। এ জীবনে আমাদের অনেক কিছু মোকাবিলা করতে হয়। নন্দ বাবুর মৃত্যুর পর শোরগোল উঠল চারদিকে। কেউ বলে, তিনি খারাপ ছিলেন, কেউ বলে ভালো ছিলেন। এ বিতর্ক নন্দ বাবুর গ্রামের এক বুড়ির কানেও যায়। বুড়ি বললেন, বাছারা, তোমরা কী নিয়ে বিতর্ক করছ? তারুণ্য, বয়স্ক সবাই বলল, আমরা বিতর্ক করছি নন্দ বাবুকে নিয়ে। তিনি ভীষণ খারাপ ছিলেন, বলল অন্য গ্রামের মানুষেরা। তারা বলল, নন্দ বাবু ছিল স্বৈরাচার। বুড়ি শুনলেন, নন্দ বাবু আচার পছন্দ করতেন। বুড়ি বললেন, বাবারা, নন্দ বাবু আচার খেতেন। সবাই তো আচার খায়। দোষ নন্দের একার কেন হবে? এবার সবাই বলল, আরে বুড়ি, তুমি কিছুই বোঝ না। তিনি নিজেই স্বৈরাচার ছিলেন। বুড়ি বললেন, তিনি তো নিজেই আচার ছিলেন। এই কারণে বলি, সবাই কেন নন্দ বাবুর কাছে ভিড় করত। আচার সবারই লাগে। তাই সব গ্রামের মানুষ নন্দ বাবুর কাছে আসত আচার নিতে। তিনি তো সবাইকে আচার দিয়েছেন। আমাদের নন্দকে ছাড়া কারওই চলত না। যারা আচার পেত তারা খুশি থাকত। আর যারা পেত না তারা মামলার ভয় দেখাত। অসুস্থতার কথা বলে সদর হাসপাতালে ভর্তি করাত। আহারে বেচারার ওপর অনেক ঝামেলা যেত পঞ্চায়েতের ভোট এলেই। সবাই আবার বলল, আরে বুড়ি, তুমি দেখি কিছুই বোঝ না। বুড়ি বললেন, আমি সব বুঝি। যত দোষ নন্দ ঘোষ। বাকি সবাই সাধু! আচার সবাই খাবে। দোষ দেবে নন্দ ব্যাটাকে। নন্দ ব্যাটাই যত খারাপের মূল। নন্দ কবে বিদায় নিয়েছে পঞ্চায়েত থেকে, কই কিছুই তো ঠিক হলো না। চুরি-চামারি তো বেড়ে গেছে গ্রামে। বুড়ি আরও বললেন, সেদিন একজন এসে বলে, এই বুড়ি, আমি তোমাদের মেম্বার। তোমরা আমাকে মানবে। তোমাদের সুখ-দুঃখ আমি দেখব। বুড়ি বললেন, তোমাকে কে ঘোষণা দিল বাপু? দারোগা, পুলিশ জানে তো? লোকটি বলল, আরে বুড়ি, দারোগা, পুলিশই আমাকে ঘোষণা দিয়েছে। বুড়ি গ্রামবাসীর সামনে আর কথা বাড়াল না। বাড়ির দিকে পা বাড়াল।

পাদটীকা : পুরোটাই গল্প। আশা করছি কেউ বাস্তবতার সঙ্গে মেলাবেন না। তবে বাস্তবতা নিয়ে সিগমন্ড ফ্রয়েডের একটি কথা নিয়ে আসতে চাই। সিগমন্ড ফ্রয়েড বলেছেন-

‘অব্যক্ত অনুভূতি কখনো মরে না। তাদের জীবন্ত সমাধিস্থ করলে বার বার ফিরে আসে আরও ভয়াবহ রূপ নিয়ে।’

 

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

এই মাত্র | রাজনীতি

কাজের ফাঁকে ঘুম আসে? জানুন মুক্তির উপায়
কাজের ফাঁকে ঘুম আসে? জানুন মুক্তির উপায়

৬ মিনিট আগে | জীবন ধারা

নতুন অ্যালবামে প্রকাশ করে যুক্তরাষ্ট্রে যাবে অর্থহীন
নতুন অ্যালবামে প্রকাশ করে যুক্তরাষ্ট্রে যাবে অর্থহীন

১০ মিনিট আগে | শোবিজ

শেষ মুহূর্তের নাটকীয় গোলে অ্যাতলেটিকোকে হারাল লিভারপুল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয় গোলে অ্যাতলেটিকোকে হারাল লিভারপুল

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কেইনের জোড়া গোলে চেলসিকে হারাল বায়ার্ন
কেইনের জোড়া গোলে চেলসিকে হারাল বায়ার্ন

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বহুতল ভবনের ছাদ থেকে পড়ে বৃদ্ধ নিহত
রাজধানীতে বহুতল ভবনের ছাদ থেকে পড়ে বৃদ্ধ নিহত

৩৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি

৩৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

৪০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীর গুলিতে ৩ পুলিশ কর্মকর্তা নিহত
যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীর গুলিতে ৩ পুলিশ কর্মকর্তা নিহত

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে বজ্রবৃষ্টির আভাস
সারাদেশে বজ্রবৃষ্টির আভাস

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাণের স্পন্দনে জেগে উঠুক দেশের ফুটবল
প্রাণের স্পন্দনে জেগে উঠুক দেশের ফুটবল

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইসলামী রাজনীতির প্রধান উৎস আল-কোরআন
ইসলামী রাজনীতির প্রধান উৎস আল-কোরআন

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নারায়ণগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান ডালিম গ্রেফতার
নারায়ণগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান ডালিম গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে শিশু খাদ্য উৎপাদন কারখানায় অভিযান, জরিমানা
টঙ্গীতে শিশু খাদ্য উৎপাদন কারখানায় অভিযান, জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চকরিয়ায় অপহরণ চক্রের সদস্য অস্ত্রসহ আটক, নারী উদ্ধার
চকরিয়ায় অপহরণ চক্রের সদস্য অস্ত্রসহ আটক, নারী উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২
প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের
ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি
৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন
জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান
রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের
গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২
নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ
চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা
সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই
ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ
হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা