শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২১ জুলাই, ২০১৯ আপডেট:

যত দোষ নন্দ ঘোষ বাকি সবাই সাধু

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
যত দোষ নন্দ ঘোষ বাকি সবাই সাধু

নন্দ বাবুর মন ভালো নেই। ডাক্তার বলে দিয়েছেন ক্যান্সার হয়েছে। যে কোনো দিন মারা যাবেন। তবে সময় তিন মাস পেতেও পারেন। এর মাঝে নিজেকে গুছিয়ে নিতে বললেন। সম্পদের বণ্টননামা শেষ করতে বললেন। দুনিয়ার কোনো দেনা-পাওনা রাখা যাবে না। খবরটা শুনে ভেঙে পড়লেন নন্দ বাবু। হঠাৎ করে তার সবকিছুতেই দ্রুত পরিবর্তন শুরু হলো। এই নন্দ বাবুর পুরো নাম নন্দ ঘোষ। একদা পঞ্চ গ্রাম নিয়ে গঠিত পঞ্চায়েতের সভাপতি ছিলেন। এখন ক্ষমতার বাইরে হলেও তার সমর্থন লাগে পঞ্চায়েতে কেউ সভাপতি হতে। গ্রাম পঞ্চায়েতের দায়িত্ব¡ তাকে কেউ দেয়নি। তিনি নিজে নিজেই একদিন গ্রাম পঞ্চায়েত সভাপতির বাড়ি গেলেন। সঙ্গে ছিল লাঠিয়াল বাহিনী। লাঠিয়াল নিয়ে গেলেও নন্দ বাবু ভদ্রলোক মানুষ। তিনি লাঠিয়ালদের বললেন, সবাই চুপ থাকবে। কেউ বাড়াবাড়ি করবে না। ওনার বয়স হয়েছে। আর আমিও খুনোখুনি পছন্দ করি না। তা ছাড়া তোমাদের হম্বিতম্বি দেখলেই বৃদ্ধ সভাপতি হার্টফেলও করতে পারেন। এতে আমাদের বদনাম হবে। তাই তোমরা সবাই লাঠি নিয়ে দাঁড়িয়ে থাকবে। যা করার আমিই করব। বাবুর নির্দেশ অনুযায়ী লাঠিয়ালরা দাঁড়িয়ে থাকল। তারা বাড়াবাড়ি, খুনোখুনিতে গেল না। নন্দ বাবু বললেন, আপনার বয়স হয়েছে স্যার। এবার বিদায় নিন। পঞ্চায়েতের বৃদ্ধ সভাপতি স্বেচ্ছায় সব মেনে নিলেন। ভয়ে তার আত্মা শুকিয়ে গিয়েছিল। বয়স বেশি হওয়ার কারণে বিছানাও ভিজিয়ে ফেললেন। তারপর তড়িঘড়ি পদত্যাগপত্রে স্বাক্ষর করে দেন। নন্দ বাবু এই প্রথম এই পাঁচ গ্রামের দায়িত্ব নিয়েছেন কোনো বড় অঘটন ছাড়াই। তিনিই প্রথম পঞ্চায়েত এভাবে দখল করে দায়িত্ব নিয়েছেন বিষয়টি তেমন নয়। এর আগেও কেউ কেউ একই কায়দায় নিজে নিজে ক্ষমতা নিয়েছিলেন। কিন্তু সেই পঞ্চায়েত-প্রধানদের ভাগ্যে স্বাভাবিক মৃত্যু ছিল না। একজন চর এলাকার জমি নিয়ে বিরোধে খুন হন। তারপর যিনি সাধারণভাবে দায়িত্ব নেন তার বিরুদ্ধে ব্যর্থতার অভিযোগ এনে নন্দ ঘোষ পঞ্চায়েত-প্রধান হয়ে যান। দায়িত্ব নিয়েই নন্দ ঘোষ মানুষের মন জয়ে কাজ শুরু করেন। তিনি সাইকেলে চড়ে গ্রামে ঘুরলেন। উন্নয়ন শুরু করলেন। পরিবর্তন আনলেন। কিছু মানুষের মনও জয় করলেন। তার সভা-পরিষদে যোগ দিলেন পূর্ববর্তী পঞ্চায়েতের বিভিন্ন চিন্তার মানুষেরা। ভালোই ছিল সব। তার পরও নন্দ বাবুর মনে শান্তি নেই। তিনি ছিলেন রোমান্টিক পুরুষ। প্রেমটেমও করতেন গোপনে। কবিতাও লিখতেন। তার এসব কা- মাঝে মাঝে মিডিয়ার দুষ্টু সাংবাদিকরা প্রকাশও করে দেন। এতে মন খারাপ করেন না নন্দ বাবু। তিনি নিজের মতোই চলতে থাকেন। নতুন করে গ্রামের মানুষের উন্নয়নে দীর্ঘমেয়াদি কিছু পরিকল্পনা নেন। বড় বাজারকে ঘিরে একটির পর একটি বাইপাস সড়ক নির্মাণ করেন। গ্রামে ব্রিজ-কালভার্ট করেন। পরিকল্পিত উন্নয়ন বাস্তবায়নে নিজেই মাঠে থাকেন। চারদিকের গ্রাম পঞ্চায়েতদের সহায়তা নিয়ে কাজ বাড়ান। উন্নয়ন কাজে সাফল্যও অর্জন করেন। পাড়া-পড়শিরা তাকে সমর্থন দিয়ে রাখে। কিন্তু এ উন্নয়ন নিয়ে মানুষের মনে শান্তি ছিল না। কারণ, মানুষ কথা বলার অধিকার চায়। ভোটাধিকার চায়। এ কারণে নন্দ বাবুর বিরুদ্ধে আন্দোলন সংগ্রামও শুরু হয়। নন্দ বাবু এ আন্দোলন দমাতে লাঠিয়াল বাহিনী পাঠান। দীর্ঘ শাসনকালে ১০-১২ জন মারাও যান। তার পরও গদি ছাড়বেন না নন্দ বাবু। একদিন গ্রামের ছাত্র-তরুণরা নন্দ বাবুর বিরুদ্ধে মিছিল নিয়ে বের হয়। মানুষও সমর্থন জানায়। পরিস্থিতি সামাল দিতে নন্দ বাবু লাঠিয়াল বাহিনী প্রধানকে ডাকেন। কিন্তু লাঠিয়াল-প্রধান বলে দেন, আপনাকে আমি সহায়তা করতে পারব না। গ্রামের মানুষ গণতন্ত্র চাইছে। মানুষ জেগে উঠেছে। আমি এর বাইরে কীভাবে যাই? নন্দ বাবু বিস্মিত হলেন। কারণ, এই মানুষটিকে বিশ্বাস করে দায়িত্ব দিয়েছিলেন।

বিস্ময়ের ঘোর কাটার আগেই ক্ষমতা ছাড়তে হলো নন্দ বাবুকে। নন্দ বাবু ৯ বছর গ্রাম পঞ্চায়েত-প্রধানের দায়িত্ব পালন করেন। ক্ষমতা ছাড়ার পর সবকিছু বদলে গেল। দাবির মুখে আটক হলেন নন্দ বাবু। তার একসময়ের সহযোদ্ধারা পালালেন। আর সুযোগসন্ধানীরা দলবদল করলেন। আমলারা করল মনবদল। শুধু নন্দ বাবুর পঞ্চগ্রামের মাঝে তার পাশে থাকল নিজের গ্রামের নিরীহ সাধারণ মানুষেরা। আমলা-কামলা কেউই থাকল না। কারাগারে থাকাকালে নন্দ বাবু দেখলেন গ্রাম পঞ্চায়েতের ভোট হচ্ছে। তিনি ভোটে দাঁড়ালেন। তার গ্রামের মানুষ তাকে একচেটিয়া ভোট দিয়ে সদস্য নির্বাচিত করে। তবু কারাগার থেকে তিনি আর ছাড়া পেলেন না। পঞ্চায়েতের বৈঠকেও আসতে পারলেন না। এরপর অনেকদিন কারাগারে থাকলেন। দুঃখ-কষ্টের নতুন জীবনে অনেক কিছুই আবিষ্কার করলেন। তার কাছে মনে হলো, এ দুনিয়ায় কেউ কারও নয়। যাদের কাছে বেশি প্রত্যাশা করেছিলেন, ধনসম্পদ রেখেছিলেন, তারাও বদলে গেছেন। এর মাঝে জেলখানায় থেকে থেকে একদিন দেখলেন তার চেয়ে খারাপ স্টাইলের একটি ভোট হচ্ছে দেশে। সেই ভোটে মূল প্রতিপক্ষ কেউই নেই। নামসর্বস্ব সংঘের অধিকর্তারা অংশ নিচ্ছেন। এমনকি খুনির দলও বাদ নেই। সাধারণ মানুষ এই ভোট নিয়ে কোনো আগ্রহ দেখাল না। ভোট হয়ে গেল। পঞ্চায়েতে নতুন সরকারও হলো। কিন্তু মানুষ কিছুই মানল না। সব মিলিয়ে বিপত্তি বাধল। গ্রাম পঞ্চায়েতের দায়িত্বে নিয়োজিত সরকারি কর্মকর্তারা ক্ষুব্ধ হলো। তারা জনতার মঞ্চ বানাল। তাদের সঙ্গে যুক্ত হলো সাধারণ মানুষ। পঞ্চায়েত-প্রধান অবস্থা বেগতিক দেখে একতরফা সেই ভোট বাতিল করলেন। আবার ভোট ঘোষণা করলেন। নতুন করে ক্ষমতার লড়াই শুরু হলো। গ্রামসভার ভোটে ক্ষমতাসীনদের পরাজয় হয়। কিন্তু অন্য যারা ভোটে ভালো করল তাদের একার পক্ষে ক্ষমতা গ্রহণ করা সম্ভব ছিল না। কারণ তারা নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা পায়নি। এখন ক্ষমতার জন্য কারও সমর্থন দরকার। নন্দ বাবু যেদিকে যাবেন সেই দলই পঞ্চায়েতে সরকার করবে। দুই দলই যোগাযোগ করল নন্দ বাবুর সঙ্গে। যারা তাকে কারাগারে রাখলেন, তিনি তাদের সমর্থন দিলেন না। দিলেন দীর্ঘদিন ক্ষমতার বাইরে থাকা সংগঠনটিকে। তবে শর্ত দিলেন, নন্দ বাবুকে কারামুক্ত করতে হবে। তার দলের একজনকে গ্রাম পঞ্চায়েত কমিটিতে ঠাঁই দিতে হবে। শর্ত গৃহীত হলো। নন্দ বাবু কারামুক্ত হলেন। তার দল ক্ষমতার অংশীদার হলো। কারামুক্ত হয়ে নন্দ বাবু কিছুদিন চারপাশ দেখলেন। তিনি বিস্মিত হলেন। অনেক কিছু বদলে গেছে আবার অনেক কিছু তার আমলের মতোই আছে।

নন্দ বাবু এবারও গ্রাম পঞ্চায়েতের সদস্য। তার দলও নিজ গ্রামে আঞ্চলিক প্রভাব রাখে। আশপাশের অন্য গ্রামে টুকটাক অবস্থান আছে। বাস্তবতা দেখে নন্দ বাবু আবার গ্রাম পঞ্চায়েতে ক্ষমতার রাজনীতি শুরু করেন। এখন তিনি আর জোর করে ক্ষমতার দখলদার নন। এখন তিনি নির্বাচিত। তাই তার বিরুদ্ধে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে বসতে তার কোনো সমস্যা নেই। সবাই তাকে কাছে রাখতে চায়। আবার বিশ্বাসও করে না। পুরনো মামলাগুলো আর শেষ হয় না। পুরনো মামলা নতুন করে চালুর হুমকিও থাকত। নন্দ বাবু মন খারাপ করে মাঝে মাঝে রাজনীতি থেকে দূরে সরে প্রেমটেমে জড়াতেন। হৈচৈ হতো। তিনি চুপচাপ সব হজম করতেন। আবার জড়াতেন রাজনৈতিক ব্যস্ততায়। বিশেষ করে পঞ্চায়েতের ভোট এলেই নন্দ বাবুকে নিয়ে টানাটানি শুরু হতো। এ টানাটানিতে পাড়া-পড়শিরাও জড়াত। লাঠিয়াল বাহিনীর দৌড়ঝাঁপ হতো। মাঝে মাঝে তাকে হাসপাতালেও যেতে হতো। রাতে লুকিয়ে থেকে যেতে হতো অন্য দলের মঞ্চে। নাটকের শেষ থাকত না। ক্ষমতাসীনরা লেগে থাকত তার পেছনে। সবাই তাকে চায়। আবার সমালোচনাও করে। এর মাঝে একটি হাফ লাঠিয়াল বাহিনী বছর দুয়েক পঞ্চায়েতে নিজেদের রাজত্ব কায়েম করে। কিন্তু বেশিদিন থাকতে পারল না। তাদেরও ভোট দিয়ে চলে যেতে হলো। নন্দ বাবু তার পুরনো জোটের সঙ্গেই থাকলেন। কারণ, এর মাঝে তিনি সবকিছুতে অভ্যস্ত হয়ে গেছেন। এভাবে চলতে থাকে। আশপাশে প্রতিবেশী গ্রামের প্রধানদেরও বিপদে-আপদে, তাদের নিয়ন্ত্রণে নন্দ বাবুকেই দরকার। নন্দ বাবু মামলার খড়্গের ভয়ে বিভিন্ন আদেশ-উপদেশ-নির্দেশে সবার সঙ্গে মিলেমিশে থাকতেন। এভাবে গ্রাম পঞ্চায়েতের ক্ষমতায় আসা-যাওয়ার খেলায় নন্দ বাবু নিজের অজান্তেই জড়িয়ে গেলেন। তিনি ব্যবহৃত হলেন। আবার ব্যবহার করলেন অন্যদের। বিনিময়ে ক্ষমতার ভাগবাটোয়ারাও পেলেন। এভাবেই নন্দ বাবু নিজের স্টাইলের ভোটেও ক্ষমতাসীনদের সহায়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করতে করতে বুড়ো হয়ে গেলেন। কিন্তু বৃদ্ধ হলেও তারুণ্যের ভাবসাব নিয়ে চলতেন। এ চলাফেরায়ও নানা বিধিনিষেধ ছিল। প্রয়োজনে নন্দ বাবুর হাসপাতালের সিদ্ধান্তও ক্ষমতা থেকে আসতে থাকল। সবকিছুতে ক্লান্ত হয়ে উঠলেন নন্দ বাবু। এ ক্লান্তি থেকে বৃদ্ধ মানুষটি সত্যি সত্যি অসুস্থ হয়ে পড়লেন। গ্রামবাসীও জানল, নন্দ বাবুর অবস্থা আর ভালো নয়। তিনি ক্যান্সার রোগী। যে কোনো দিন চলে যাবেন। প্রথম প্রথম নন্দ বাবুর বিশ্বাস করতে কষ্ট হতো। কিন্তু বাস্তবতা না মেনে উপায় কী? এ অবস্থায় আত্মীয়স্বজন ও গ্রাম পঞ্চায়েতের জন্য করা দলের সিনিয়র ঘনিষ্ঠ সবাইকে বাড়িতে ডাকলেন। তারপর তাদের অসিয়ত করে গেলেন তার মৃত্যুর পর কে কী পাবে। আবেগাপ্লুত হয়ে বক্তব্য দিলেন। বললেন, তোমরা জেনে রাখো ক্ষমতা চিরস্থায়ী নয়। ক্ষমতা আমি যেভাবে নিয়েছি এর আগেও কেউ কেউ একইভাবে ক্ষমতা নিয়েছিল। আমার মতো মানুষেরা ক্ষমতা ছাড়ার পর দুনিয়ার কোথাও বেঁচে থাকে না। একমাত্র আমিই জীবিত পঞ্চায়েত-প্রধান, যিনি ক্ষমতা ছাড়ার পরও টিকে আছি। বাকি কেউই কোনোকালে টিকতে পারেনি। সবারই নিষ্ঠুর পরিণতি হয়েছে। নন্দ বাবু দুঃখ করলেন, সবাই আমাকে ব্যবহার করল, গালাগাল করল, কিন্তু কোনো কিছুই ঠিক হলো না। বরং অনেক কিছুই আমার আমলের চেয়েও খারাপ। মানুষের জন্য কষ্ট হয়। তিনি বললেন, সবাই বলে, আমি খুন করেছি। আমি কোথায় খুন করলাম? কয়জন মারা গেল আমার পঞ্চায়েত শাসনকালে? এখন প্রতি সপ্তাহে কতজন যায়?

নন্দ বাবু চলে গেলেন। তার মৃত্যুর পর সব আনুষ্ঠানিকতা ভালোভাবেই সম্পন্ন হয়। নন্দ বাবুর গ্রামের মানুষ তাকে সবচেয়ে বেশি শ্রদ্ধা দেখাল। মানুষের জীবন অদ্ভুত। এ জীবনে আমাদের অনেক কিছু মোকাবিলা করতে হয়। নন্দ বাবুর মৃত্যুর পর শোরগোল উঠল চারদিকে। কেউ বলে, তিনি খারাপ ছিলেন, কেউ বলে ভালো ছিলেন। এ বিতর্ক নন্দ বাবুর গ্রামের এক বুড়ির কানেও যায়। বুড়ি বললেন, বাছারা, তোমরা কী নিয়ে বিতর্ক করছ? তারুণ্য, বয়স্ক সবাই বলল, আমরা বিতর্ক করছি নন্দ বাবুকে নিয়ে। তিনি ভীষণ খারাপ ছিলেন, বলল অন্য গ্রামের মানুষেরা। তারা বলল, নন্দ বাবু ছিল স্বৈরাচার। বুড়ি শুনলেন, নন্দ বাবু আচার পছন্দ করতেন। বুড়ি বললেন, বাবারা, নন্দ বাবু আচার খেতেন। সবাই তো আচার খায়। দোষ নন্দের একার কেন হবে? এবার সবাই বলল, আরে বুড়ি, তুমি কিছুই বোঝ না। তিনি নিজেই স্বৈরাচার ছিলেন। বুড়ি বললেন, তিনি তো নিজেই আচার ছিলেন। এই কারণে বলি, সবাই কেন নন্দ বাবুর কাছে ভিড় করত। আচার সবারই লাগে। তাই সব গ্রামের মানুষ নন্দ বাবুর কাছে আসত আচার নিতে। তিনি তো সবাইকে আচার দিয়েছেন। আমাদের নন্দকে ছাড়া কারওই চলত না। যারা আচার পেত তারা খুশি থাকত। আর যারা পেত না তারা মামলার ভয় দেখাত। অসুস্থতার কথা বলে সদর হাসপাতালে ভর্তি করাত। আহারে বেচারার ওপর অনেক ঝামেলা যেত পঞ্চায়েতের ভোট এলেই। সবাই আবার বলল, আরে বুড়ি, তুমি দেখি কিছুই বোঝ না। বুড়ি বললেন, আমি সব বুঝি। যত দোষ নন্দ ঘোষ। বাকি সবাই সাধু! আচার সবাই খাবে। দোষ দেবে নন্দ ব্যাটাকে। নন্দ ব্যাটাই যত খারাপের মূল। নন্দ কবে বিদায় নিয়েছে পঞ্চায়েত থেকে, কই কিছুই তো ঠিক হলো না। চুরি-চামারি তো বেড়ে গেছে গ্রামে। বুড়ি আরও বললেন, সেদিন একজন এসে বলে, এই বুড়ি, আমি তোমাদের মেম্বার। তোমরা আমাকে মানবে। তোমাদের সুখ-দুঃখ আমি দেখব। বুড়ি বললেন, তোমাকে কে ঘোষণা দিল বাপু? দারোগা, পুলিশ জানে তো? লোকটি বলল, আরে বুড়ি, দারোগা, পুলিশই আমাকে ঘোষণা দিয়েছে। বুড়ি গ্রামবাসীর সামনে আর কথা বাড়াল না। বাড়ির দিকে পা বাড়াল।

পাদটীকা : পুরোটাই গল্প। আশা করছি কেউ বাস্তবতার সঙ্গে মেলাবেন না। তবে বাস্তবতা নিয়ে সিগমন্ড ফ্রয়েডের একটি কথা নিয়ে আসতে চাই। সিগমন্ড ফ্রয়েড বলেছেন-

‘অব্যক্ত অনুভূতি কখনো মরে না। তাদের জীবন্ত সমাধিস্থ করলে বার বার ফিরে আসে আরও ভয়াবহ রূপ নিয়ে।’

 

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রুদ্ধশ্বাস ম্যাচে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
রুদ্ধশ্বাস ম্যাচে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

৪৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন
নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান
বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাউবির কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুলের নতুন ডিন ড. সিরাজুল ইসলাম
বাউবির কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুলের নতুন ডিন ড. সিরাজুল ইসলাম

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি
এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা
আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেরপুরে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব
শেরপুরে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৈশ্বিক মান অর্জনে ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের অ্যাক্রেডিটেশন জরুরি : ডুয়েট উপাচার্য
বৈশ্বিক মান অর্জনে ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের অ্যাক্রেডিটেশন জরুরি : ডুয়েট উপাচার্য

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ধানের শীষে ভোট চেয়ে তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
ধানের শীষে ভোট চেয়ে তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

৩১ দফা বাস্তবায়নে বগুড়ায় লিফলেট বিতরণ
৩১ দফা বাস্তবায়নে বগুড়ায় লিফলেট বিতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

১৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

ঋতুপর্ণাদের ‘মিশন অস্ট্রেলিয়া’
ঋতুপর্ণাদের ‘মিশন অস্ট্রেলিয়া’

মাঠে ময়দানে

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

সিটি লিভারপুলের হারের রাতে চেলসির স্বস্তি
সিটি লিভারপুলের হারের রাতে চেলসির স্বস্তি

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে চিকিৎসকের মৃত্যু
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে চিকিৎসকের মৃত্যু

খবর

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

ভিয়েতনামে বন্যায় মৃত্যু বেড়ে ৯০ নিখোঁজ ১২
ভিয়েতনামে বন্যায় মৃত্যু বেড়ে ৯০ নিখোঁজ ১২

পূর্ব-পশ্চিম

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি
টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি

পূর্ব-পশ্চিম

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

‘শত্রুরা খামেনিকে হত্যার পরিকল্পনা করছে’
‘শত্রুরা খামেনিকে হত্যার পরিকল্পনা করছে’

পূর্ব-পশ্চিম

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা