শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২১ জুলাই, ২০১৯ আপডেট:

যত দোষ নন্দ ঘোষ বাকি সবাই সাধু

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
যত দোষ নন্দ ঘোষ বাকি সবাই সাধু

নন্দ বাবুর মন ভালো নেই। ডাক্তার বলে দিয়েছেন ক্যান্সার হয়েছে। যে কোনো দিন মারা যাবেন। তবে সময় তিন মাস পেতেও পারেন। এর মাঝে নিজেকে গুছিয়ে নিতে বললেন। সম্পদের বণ্টননামা শেষ করতে বললেন। দুনিয়ার কোনো দেনা-পাওনা রাখা যাবে না। খবরটা শুনে ভেঙে পড়লেন নন্দ বাবু। হঠাৎ করে তার সবকিছুতেই দ্রুত পরিবর্তন শুরু হলো। এই নন্দ বাবুর পুরো নাম নন্দ ঘোষ। একদা পঞ্চ গ্রাম নিয়ে গঠিত পঞ্চায়েতের সভাপতি ছিলেন। এখন ক্ষমতার বাইরে হলেও তার সমর্থন লাগে পঞ্চায়েতে কেউ সভাপতি হতে। গ্রাম পঞ্চায়েতের দায়িত্ব¡ তাকে কেউ দেয়নি। তিনি নিজে নিজেই একদিন গ্রাম পঞ্চায়েত সভাপতির বাড়ি গেলেন। সঙ্গে ছিল লাঠিয়াল বাহিনী। লাঠিয়াল নিয়ে গেলেও নন্দ বাবু ভদ্রলোক মানুষ। তিনি লাঠিয়ালদের বললেন, সবাই চুপ থাকবে। কেউ বাড়াবাড়ি করবে না। ওনার বয়স হয়েছে। আর আমিও খুনোখুনি পছন্দ করি না। তা ছাড়া তোমাদের হম্বিতম্বি দেখলেই বৃদ্ধ সভাপতি হার্টফেলও করতে পারেন। এতে আমাদের বদনাম হবে। তাই তোমরা সবাই লাঠি নিয়ে দাঁড়িয়ে থাকবে। যা করার আমিই করব। বাবুর নির্দেশ অনুযায়ী লাঠিয়ালরা দাঁড়িয়ে থাকল। তারা বাড়াবাড়ি, খুনোখুনিতে গেল না। নন্দ বাবু বললেন, আপনার বয়স হয়েছে স্যার। এবার বিদায় নিন। পঞ্চায়েতের বৃদ্ধ সভাপতি স্বেচ্ছায় সব মেনে নিলেন। ভয়ে তার আত্মা শুকিয়ে গিয়েছিল। বয়স বেশি হওয়ার কারণে বিছানাও ভিজিয়ে ফেললেন। তারপর তড়িঘড়ি পদত্যাগপত্রে স্বাক্ষর করে দেন। নন্দ বাবু এই প্রথম এই পাঁচ গ্রামের দায়িত্ব নিয়েছেন কোনো বড় অঘটন ছাড়াই। তিনিই প্রথম পঞ্চায়েত এভাবে দখল করে দায়িত্ব নিয়েছেন বিষয়টি তেমন নয়। এর আগেও কেউ কেউ একই কায়দায় নিজে নিজে ক্ষমতা নিয়েছিলেন। কিন্তু সেই পঞ্চায়েত-প্রধানদের ভাগ্যে স্বাভাবিক মৃত্যু ছিল না। একজন চর এলাকার জমি নিয়ে বিরোধে খুন হন। তারপর যিনি সাধারণভাবে দায়িত্ব নেন তার বিরুদ্ধে ব্যর্থতার অভিযোগ এনে নন্দ ঘোষ পঞ্চায়েত-প্রধান হয়ে যান। দায়িত্ব নিয়েই নন্দ ঘোষ মানুষের মন জয়ে কাজ শুরু করেন। তিনি সাইকেলে চড়ে গ্রামে ঘুরলেন। উন্নয়ন শুরু করলেন। পরিবর্তন আনলেন। কিছু মানুষের মনও জয় করলেন। তার সভা-পরিষদে যোগ দিলেন পূর্ববর্তী পঞ্চায়েতের বিভিন্ন চিন্তার মানুষেরা। ভালোই ছিল সব। তার পরও নন্দ বাবুর মনে শান্তি নেই। তিনি ছিলেন রোমান্টিক পুরুষ। প্রেমটেমও করতেন গোপনে। কবিতাও লিখতেন। তার এসব কা- মাঝে মাঝে মিডিয়ার দুষ্টু সাংবাদিকরা প্রকাশও করে দেন। এতে মন খারাপ করেন না নন্দ বাবু। তিনি নিজের মতোই চলতে থাকেন। নতুন করে গ্রামের মানুষের উন্নয়নে দীর্ঘমেয়াদি কিছু পরিকল্পনা নেন। বড় বাজারকে ঘিরে একটির পর একটি বাইপাস সড়ক নির্মাণ করেন। গ্রামে ব্রিজ-কালভার্ট করেন। পরিকল্পিত উন্নয়ন বাস্তবায়নে নিজেই মাঠে থাকেন। চারদিকের গ্রাম পঞ্চায়েতদের সহায়তা নিয়ে কাজ বাড়ান। উন্নয়ন কাজে সাফল্যও অর্জন করেন। পাড়া-পড়শিরা তাকে সমর্থন দিয়ে রাখে। কিন্তু এ উন্নয়ন নিয়ে মানুষের মনে শান্তি ছিল না। কারণ, মানুষ কথা বলার অধিকার চায়। ভোটাধিকার চায়। এ কারণে নন্দ বাবুর বিরুদ্ধে আন্দোলন সংগ্রামও শুরু হয়। নন্দ বাবু এ আন্দোলন দমাতে লাঠিয়াল বাহিনী পাঠান। দীর্ঘ শাসনকালে ১০-১২ জন মারাও যান। তার পরও গদি ছাড়বেন না নন্দ বাবু। একদিন গ্রামের ছাত্র-তরুণরা নন্দ বাবুর বিরুদ্ধে মিছিল নিয়ে বের হয়। মানুষও সমর্থন জানায়। পরিস্থিতি সামাল দিতে নন্দ বাবু লাঠিয়াল বাহিনী প্রধানকে ডাকেন। কিন্তু লাঠিয়াল-প্রধান বলে দেন, আপনাকে আমি সহায়তা করতে পারব না। গ্রামের মানুষ গণতন্ত্র চাইছে। মানুষ জেগে উঠেছে। আমি এর বাইরে কীভাবে যাই? নন্দ বাবু বিস্মিত হলেন। কারণ, এই মানুষটিকে বিশ্বাস করে দায়িত্ব দিয়েছিলেন।

বিস্ময়ের ঘোর কাটার আগেই ক্ষমতা ছাড়তে হলো নন্দ বাবুকে। নন্দ বাবু ৯ বছর গ্রাম পঞ্চায়েত-প্রধানের দায়িত্ব পালন করেন। ক্ষমতা ছাড়ার পর সবকিছু বদলে গেল। দাবির মুখে আটক হলেন নন্দ বাবু। তার একসময়ের সহযোদ্ধারা পালালেন। আর সুযোগসন্ধানীরা দলবদল করলেন। আমলারা করল মনবদল। শুধু নন্দ বাবুর পঞ্চগ্রামের মাঝে তার পাশে থাকল নিজের গ্রামের নিরীহ সাধারণ মানুষেরা। আমলা-কামলা কেউই থাকল না। কারাগারে থাকাকালে নন্দ বাবু দেখলেন গ্রাম পঞ্চায়েতের ভোট হচ্ছে। তিনি ভোটে দাঁড়ালেন। তার গ্রামের মানুষ তাকে একচেটিয়া ভোট দিয়ে সদস্য নির্বাচিত করে। তবু কারাগার থেকে তিনি আর ছাড়া পেলেন না। পঞ্চায়েতের বৈঠকেও আসতে পারলেন না। এরপর অনেকদিন কারাগারে থাকলেন। দুঃখ-কষ্টের নতুন জীবনে অনেক কিছুই আবিষ্কার করলেন। তার কাছে মনে হলো, এ দুনিয়ায় কেউ কারও নয়। যাদের কাছে বেশি প্রত্যাশা করেছিলেন, ধনসম্পদ রেখেছিলেন, তারাও বদলে গেছেন। এর মাঝে জেলখানায় থেকে থেকে একদিন দেখলেন তার চেয়ে খারাপ স্টাইলের একটি ভোট হচ্ছে দেশে। সেই ভোটে মূল প্রতিপক্ষ কেউই নেই। নামসর্বস্ব সংঘের অধিকর্তারা অংশ নিচ্ছেন। এমনকি খুনির দলও বাদ নেই। সাধারণ মানুষ এই ভোট নিয়ে কোনো আগ্রহ দেখাল না। ভোট হয়ে গেল। পঞ্চায়েতে নতুন সরকারও হলো। কিন্তু মানুষ কিছুই মানল না। সব মিলিয়ে বিপত্তি বাধল। গ্রাম পঞ্চায়েতের দায়িত্বে নিয়োজিত সরকারি কর্মকর্তারা ক্ষুব্ধ হলো। তারা জনতার মঞ্চ বানাল। তাদের সঙ্গে যুক্ত হলো সাধারণ মানুষ। পঞ্চায়েত-প্রধান অবস্থা বেগতিক দেখে একতরফা সেই ভোট বাতিল করলেন। আবার ভোট ঘোষণা করলেন। নতুন করে ক্ষমতার লড়াই শুরু হলো। গ্রামসভার ভোটে ক্ষমতাসীনদের পরাজয় হয়। কিন্তু অন্য যারা ভোটে ভালো করল তাদের একার পক্ষে ক্ষমতা গ্রহণ করা সম্ভব ছিল না। কারণ তারা নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা পায়নি। এখন ক্ষমতার জন্য কারও সমর্থন দরকার। নন্দ বাবু যেদিকে যাবেন সেই দলই পঞ্চায়েতে সরকার করবে। দুই দলই যোগাযোগ করল নন্দ বাবুর সঙ্গে। যারা তাকে কারাগারে রাখলেন, তিনি তাদের সমর্থন দিলেন না। দিলেন দীর্ঘদিন ক্ষমতার বাইরে থাকা সংগঠনটিকে। তবে শর্ত দিলেন, নন্দ বাবুকে কারামুক্ত করতে হবে। তার দলের একজনকে গ্রাম পঞ্চায়েত কমিটিতে ঠাঁই দিতে হবে। শর্ত গৃহীত হলো। নন্দ বাবু কারামুক্ত হলেন। তার দল ক্ষমতার অংশীদার হলো। কারামুক্ত হয়ে নন্দ বাবু কিছুদিন চারপাশ দেখলেন। তিনি বিস্মিত হলেন। অনেক কিছু বদলে গেছে আবার অনেক কিছু তার আমলের মতোই আছে।

নন্দ বাবু এবারও গ্রাম পঞ্চায়েতের সদস্য। তার দলও নিজ গ্রামে আঞ্চলিক প্রভাব রাখে। আশপাশের অন্য গ্রামে টুকটাক অবস্থান আছে। বাস্তবতা দেখে নন্দ বাবু আবার গ্রাম পঞ্চায়েতে ক্ষমতার রাজনীতি শুরু করেন। এখন তিনি আর জোর করে ক্ষমতার দখলদার নন। এখন তিনি নির্বাচিত। তাই তার বিরুদ্ধে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে বসতে তার কোনো সমস্যা নেই। সবাই তাকে কাছে রাখতে চায়। আবার বিশ্বাসও করে না। পুরনো মামলাগুলো আর শেষ হয় না। পুরনো মামলা নতুন করে চালুর হুমকিও থাকত। নন্দ বাবু মন খারাপ করে মাঝে মাঝে রাজনীতি থেকে দূরে সরে প্রেমটেমে জড়াতেন। হৈচৈ হতো। তিনি চুপচাপ সব হজম করতেন। আবার জড়াতেন রাজনৈতিক ব্যস্ততায়। বিশেষ করে পঞ্চায়েতের ভোট এলেই নন্দ বাবুকে নিয়ে টানাটানি শুরু হতো। এ টানাটানিতে পাড়া-পড়শিরাও জড়াত। লাঠিয়াল বাহিনীর দৌড়ঝাঁপ হতো। মাঝে মাঝে তাকে হাসপাতালেও যেতে হতো। রাতে লুকিয়ে থেকে যেতে হতো অন্য দলের মঞ্চে। নাটকের শেষ থাকত না। ক্ষমতাসীনরা লেগে থাকত তার পেছনে। সবাই তাকে চায়। আবার সমালোচনাও করে। এর মাঝে একটি হাফ লাঠিয়াল বাহিনী বছর দুয়েক পঞ্চায়েতে নিজেদের রাজত্ব কায়েম করে। কিন্তু বেশিদিন থাকতে পারল না। তাদেরও ভোট দিয়ে চলে যেতে হলো। নন্দ বাবু তার পুরনো জোটের সঙ্গেই থাকলেন। কারণ, এর মাঝে তিনি সবকিছুতে অভ্যস্ত হয়ে গেছেন। এভাবে চলতে থাকে। আশপাশে প্রতিবেশী গ্রামের প্রধানদেরও বিপদে-আপদে, তাদের নিয়ন্ত্রণে নন্দ বাবুকেই দরকার। নন্দ বাবু মামলার খড়্গের ভয়ে বিভিন্ন আদেশ-উপদেশ-নির্দেশে সবার সঙ্গে মিলেমিশে থাকতেন। এভাবে গ্রাম পঞ্চায়েতের ক্ষমতায় আসা-যাওয়ার খেলায় নন্দ বাবু নিজের অজান্তেই জড়িয়ে গেলেন। তিনি ব্যবহৃত হলেন। আবার ব্যবহার করলেন অন্যদের। বিনিময়ে ক্ষমতার ভাগবাটোয়ারাও পেলেন। এভাবেই নন্দ বাবু নিজের স্টাইলের ভোটেও ক্ষমতাসীনদের সহায়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করতে করতে বুড়ো হয়ে গেলেন। কিন্তু বৃদ্ধ হলেও তারুণ্যের ভাবসাব নিয়ে চলতেন। এ চলাফেরায়ও নানা বিধিনিষেধ ছিল। প্রয়োজনে নন্দ বাবুর হাসপাতালের সিদ্ধান্তও ক্ষমতা থেকে আসতে থাকল। সবকিছুতে ক্লান্ত হয়ে উঠলেন নন্দ বাবু। এ ক্লান্তি থেকে বৃদ্ধ মানুষটি সত্যি সত্যি অসুস্থ হয়ে পড়লেন। গ্রামবাসীও জানল, নন্দ বাবুর অবস্থা আর ভালো নয়। তিনি ক্যান্সার রোগী। যে কোনো দিন চলে যাবেন। প্রথম প্রথম নন্দ বাবুর বিশ্বাস করতে কষ্ট হতো। কিন্তু বাস্তবতা না মেনে উপায় কী? এ অবস্থায় আত্মীয়স্বজন ও গ্রাম পঞ্চায়েতের জন্য করা দলের সিনিয়র ঘনিষ্ঠ সবাইকে বাড়িতে ডাকলেন। তারপর তাদের অসিয়ত করে গেলেন তার মৃত্যুর পর কে কী পাবে। আবেগাপ্লুত হয়ে বক্তব্য দিলেন। বললেন, তোমরা জেনে রাখো ক্ষমতা চিরস্থায়ী নয়। ক্ষমতা আমি যেভাবে নিয়েছি এর আগেও কেউ কেউ একইভাবে ক্ষমতা নিয়েছিল। আমার মতো মানুষেরা ক্ষমতা ছাড়ার পর দুনিয়ার কোথাও বেঁচে থাকে না। একমাত্র আমিই জীবিত পঞ্চায়েত-প্রধান, যিনি ক্ষমতা ছাড়ার পরও টিকে আছি। বাকি কেউই কোনোকালে টিকতে পারেনি। সবারই নিষ্ঠুর পরিণতি হয়েছে। নন্দ বাবু দুঃখ করলেন, সবাই আমাকে ব্যবহার করল, গালাগাল করল, কিন্তু কোনো কিছুই ঠিক হলো না। বরং অনেক কিছুই আমার আমলের চেয়েও খারাপ। মানুষের জন্য কষ্ট হয়। তিনি বললেন, সবাই বলে, আমি খুন করেছি। আমি কোথায় খুন করলাম? কয়জন মারা গেল আমার পঞ্চায়েত শাসনকালে? এখন প্রতি সপ্তাহে কতজন যায়?

নন্দ বাবু চলে গেলেন। তার মৃত্যুর পর সব আনুষ্ঠানিকতা ভালোভাবেই সম্পন্ন হয়। নন্দ বাবুর গ্রামের মানুষ তাকে সবচেয়ে বেশি শ্রদ্ধা দেখাল। মানুষের জীবন অদ্ভুত। এ জীবনে আমাদের অনেক কিছু মোকাবিলা করতে হয়। নন্দ বাবুর মৃত্যুর পর শোরগোল উঠল চারদিকে। কেউ বলে, তিনি খারাপ ছিলেন, কেউ বলে ভালো ছিলেন। এ বিতর্ক নন্দ বাবুর গ্রামের এক বুড়ির কানেও যায়। বুড়ি বললেন, বাছারা, তোমরা কী নিয়ে বিতর্ক করছ? তারুণ্য, বয়স্ক সবাই বলল, আমরা বিতর্ক করছি নন্দ বাবুকে নিয়ে। তিনি ভীষণ খারাপ ছিলেন, বলল অন্য গ্রামের মানুষেরা। তারা বলল, নন্দ বাবু ছিল স্বৈরাচার। বুড়ি শুনলেন, নন্দ বাবু আচার পছন্দ করতেন। বুড়ি বললেন, বাবারা, নন্দ বাবু আচার খেতেন। সবাই তো আচার খায়। দোষ নন্দের একার কেন হবে? এবার সবাই বলল, আরে বুড়ি, তুমি কিছুই বোঝ না। তিনি নিজেই স্বৈরাচার ছিলেন। বুড়ি বললেন, তিনি তো নিজেই আচার ছিলেন। এই কারণে বলি, সবাই কেন নন্দ বাবুর কাছে ভিড় করত। আচার সবারই লাগে। তাই সব গ্রামের মানুষ নন্দ বাবুর কাছে আসত আচার নিতে। তিনি তো সবাইকে আচার দিয়েছেন। আমাদের নন্দকে ছাড়া কারওই চলত না। যারা আচার পেত তারা খুশি থাকত। আর যারা পেত না তারা মামলার ভয় দেখাত। অসুস্থতার কথা বলে সদর হাসপাতালে ভর্তি করাত। আহারে বেচারার ওপর অনেক ঝামেলা যেত পঞ্চায়েতের ভোট এলেই। সবাই আবার বলল, আরে বুড়ি, তুমি দেখি কিছুই বোঝ না। বুড়ি বললেন, আমি সব বুঝি। যত দোষ নন্দ ঘোষ। বাকি সবাই সাধু! আচার সবাই খাবে। দোষ দেবে নন্দ ব্যাটাকে। নন্দ ব্যাটাই যত খারাপের মূল। নন্দ কবে বিদায় নিয়েছে পঞ্চায়েত থেকে, কই কিছুই তো ঠিক হলো না। চুরি-চামারি তো বেড়ে গেছে গ্রামে। বুড়ি আরও বললেন, সেদিন একজন এসে বলে, এই বুড়ি, আমি তোমাদের মেম্বার। তোমরা আমাকে মানবে। তোমাদের সুখ-দুঃখ আমি দেখব। বুড়ি বললেন, তোমাকে কে ঘোষণা দিল বাপু? দারোগা, পুলিশ জানে তো? লোকটি বলল, আরে বুড়ি, দারোগা, পুলিশই আমাকে ঘোষণা দিয়েছে। বুড়ি গ্রামবাসীর সামনে আর কথা বাড়াল না। বাড়ির দিকে পা বাড়াল।

পাদটীকা : পুরোটাই গল্প। আশা করছি কেউ বাস্তবতার সঙ্গে মেলাবেন না। তবে বাস্তবতা নিয়ে সিগমন্ড ফ্রয়েডের একটি কথা নিয়ে আসতে চাই। সিগমন্ড ফ্রয়েড বলেছেন-

‘অব্যক্ত অনুভূতি কখনো মরে না। তাদের জীবন্ত সমাধিস্থ করলে বার বার ফিরে আসে আরও ভয়াবহ রূপ নিয়ে।’

 

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
সর্বশেষ খবর
ঢেঁড়স ভেজানো পানি কি সত্যিই এত উপকারী?
ঢেঁড়স ভেজানো পানি কি সত্যিই এত উপকারী?

৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

মোংলায় লিফলেট বিতরণ ও ধানের শীষের প্রচারণা
মোংলায় লিফলেট বিতরণ ও ধানের শীষের প্রচারণা

৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭০০
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭০০

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালের তিন অসহায় নারীর স্বামীকে রিক্সা বিতরণ
বরিশালের তিন অসহায় নারীর স্বামীকে রিক্সা বিতরণ

১১ মিনিট আগে | নগর জীবন

২৮ বছর পর হলান্ডের নেতৃত্বে বিশ্বকাপের দুয়ারে নরওয়ে
২৮ বছর পর হলান্ডের নেতৃত্বে বিশ্বকাপের দুয়ারে নরওয়ে

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নগদ–ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক
নগদ–ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক

২২ মিনিট আগে | নগর জীবন

গাজীপুর জেলা কারাগারে হাজতির মৃত্যু
গাজীপুর জেলা কারাগারে হাজতির মৃত্যু

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কমিটি গঠনের কার্যক্রম স্থগিতের নির্দেশ
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কমিটি গঠনের কার্যক্রম স্থগিতের নির্দেশ

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাবিতে প্রথমবার আদি নববর্ষ উৎসব উদযাপন
ঢাবিতে প্রথমবার আদি নববর্ষ উৎসব উদযাপন

৩৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন বর্ষীয়ান অভিনেতা প্রেম চোপড়া
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন বর্ষীয়ান অভিনেতা প্রেম চোপড়া

৩৭ মিনিট আগে | শোবিজ

মওলানা ভাসানী ছিলেন অসাধারণ চিন্তার রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব : আলাল
মওলানা ভাসানী ছিলেন অসাধারণ চিন্তার রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব : আলাল

৩৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

কারওয়ান বাজারে দুটি ককটেল বিস্ফোরণ
কারওয়ান বাজারে দুটি ককটেল বিস্ফোরণ

৪১ মিনিট আগে | নগর জীবন

সীতাকুণ্ডে যাত্রীবাহী বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে, নিহত ৫
সীতাকুণ্ডে যাত্রীবাহী বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে, নিহত ৫

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে পৃথক দুর্ঘটনায় ৬ জনের মৃত্যু, আহত ২১
চট্টগ্রামে পৃথক দুর্ঘটনায় ৬ জনের মৃত্যু, আহত ২১

৪৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাজনীতি হোক অনগ্রসর মানুষকে সামনের দিকে এগিয়ে নেয়ার : মাজেদ বাবু
রাজনীতি হোক অনগ্রসর মানুষকে সামনের দিকে এগিয়ে নেয়ার : মাজেদ বাবু

৪৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

হারের দায় ব্যাটসম্যানদের দিচ্ছেন গম্ভীর
হারের দায় ব্যাটসম্যানদের দিচ্ছেন গম্ভীর

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন করলেন প্রধান উপদেষ্টা
নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন করলেন প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএম কলেজে পদোন্নতির দাবিতে কর্মবিরতি
বিএম কলেজে পদোন্নতির দাবিতে কর্মবিরতি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে সম্মেলনে তুলে ধরা হলো সৌদির এআই অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে সম্মেলনে তুলে ধরা হলো সৌদির এআই অগ্রগতি

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বরিশালে তিনটি বেহুন্দি জাল পুড়িয়ে ধ্বংস
বরিশালে তিনটি বেহুন্দি জাল পুড়িয়ে ধ্বংস

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিবপুরে আওয়ামী ফ্যাসিবাদবিরোধী গণসমাবেশ
শিবপুরে আওয়ামী ফ্যাসিবাদবিরোধী গণসমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

র‌্যাবের অভিযান টের পেয়ে সন্ত্রাসীর ছোড়া গুলি লাগলো গৃহবধূর বুকে
র‌্যাবের অভিযান টের পেয়ে সন্ত্রাসীর ছোড়া গুলি লাগলো গৃহবধূর বুকে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাবি উপাচার্যের সঙ্গে বসুন্ধরা শুভসংঘ নতুন কমিটির সৌজন্য সাক্ষাৎ
ঢাবি উপাচার্যের সঙ্গে বসুন্ধরা শুভসংঘ নতুন কমিটির সৌজন্য সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৪ হাজার প্রবাসীকে নিজ দেশে ফেরত পাঠাল সৌদিআরব
১৪ হাজার প্রবাসীকে নিজ দেশে ফেরত পাঠাল সৌদিআরব

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোহিঙ্গা ভোটার চিহ্নিত করতে মাঠ কর্মকর্তাদের নির্দেশ ইসির
রোহিঙ্গা ভোটার চিহ্নিত করতে মাঠ কর্মকর্তাদের নির্দেশ ইসির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দরিদ্র ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের শিক্ষাবৃত্তি দিল রাসিক
দরিদ্র ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের শিক্ষাবৃত্তি দিল রাসিক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গোবিপ্রবির রবি ও সোমবারের পরীক্ষা স্থগিত
গোবিপ্রবির রবি ও সোমবারের পরীক্ষা স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রেষণে জনবল নিয়োগে বাংলাদেশ ও কাতার সশস্ত্র বাহিনীর মধ্যে চুক্তি স্বাক্ষর
প্রেষণে জনবল নিয়োগে বাংলাদেশ ও কাতার সশস্ত্র বাহিনীর মধ্যে চুক্তি স্বাক্ষর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ট্রেলিয়ার তৃতীয় আদিবাসী টেস্ট ক্রিকেটার ডগেট
অস্ট্রেলিয়ার তৃতীয় আদিবাসী টেস্ট ক্রিকেটার ডগেট

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রংপুরে সরকারি সেবা নিয়ে অবহিতকরণ সভা
রংপুরে সরকারি সেবা নিয়ে অবহিতকরণ সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

১৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

১৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

১৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া
ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া

মাঠে ময়দানে