শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২১ জুলাই, ২০১৯ আপডেট:

যত দোষ নন্দ ঘোষ বাকি সবাই সাধু

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
যত দোষ নন্দ ঘোষ বাকি সবাই সাধু

নন্দ বাবুর মন ভালো নেই। ডাক্তার বলে দিয়েছেন ক্যান্সার হয়েছে। যে কোনো দিন মারা যাবেন। তবে সময় তিন মাস পেতেও পারেন। এর মাঝে নিজেকে গুছিয়ে নিতে বললেন। সম্পদের বণ্টননামা শেষ করতে বললেন। দুনিয়ার কোনো দেনা-পাওনা রাখা যাবে না। খবরটা শুনে ভেঙে পড়লেন নন্দ বাবু। হঠাৎ করে তার সবকিছুতেই দ্রুত পরিবর্তন শুরু হলো। এই নন্দ বাবুর পুরো নাম নন্দ ঘোষ। একদা পঞ্চ গ্রাম নিয়ে গঠিত পঞ্চায়েতের সভাপতি ছিলেন। এখন ক্ষমতার বাইরে হলেও তার সমর্থন লাগে পঞ্চায়েতে কেউ সভাপতি হতে। গ্রাম পঞ্চায়েতের দায়িত্ব¡ তাকে কেউ দেয়নি। তিনি নিজে নিজেই একদিন গ্রাম পঞ্চায়েত সভাপতির বাড়ি গেলেন। সঙ্গে ছিল লাঠিয়াল বাহিনী। লাঠিয়াল নিয়ে গেলেও নন্দ বাবু ভদ্রলোক মানুষ। তিনি লাঠিয়ালদের বললেন, সবাই চুপ থাকবে। কেউ বাড়াবাড়ি করবে না। ওনার বয়স হয়েছে। আর আমিও খুনোখুনি পছন্দ করি না। তা ছাড়া তোমাদের হম্বিতম্বি দেখলেই বৃদ্ধ সভাপতি হার্টফেলও করতে পারেন। এতে আমাদের বদনাম হবে। তাই তোমরা সবাই লাঠি নিয়ে দাঁড়িয়ে থাকবে। যা করার আমিই করব। বাবুর নির্দেশ অনুযায়ী লাঠিয়ালরা দাঁড়িয়ে থাকল। তারা বাড়াবাড়ি, খুনোখুনিতে গেল না। নন্দ বাবু বললেন, আপনার বয়স হয়েছে স্যার। এবার বিদায় নিন। পঞ্চায়েতের বৃদ্ধ সভাপতি স্বেচ্ছায় সব মেনে নিলেন। ভয়ে তার আত্মা শুকিয়ে গিয়েছিল। বয়স বেশি হওয়ার কারণে বিছানাও ভিজিয়ে ফেললেন। তারপর তড়িঘড়ি পদত্যাগপত্রে স্বাক্ষর করে দেন। নন্দ বাবু এই প্রথম এই পাঁচ গ্রামের দায়িত্ব নিয়েছেন কোনো বড় অঘটন ছাড়াই। তিনিই প্রথম পঞ্চায়েত এভাবে দখল করে দায়িত্ব নিয়েছেন বিষয়টি তেমন নয়। এর আগেও কেউ কেউ একই কায়দায় নিজে নিজে ক্ষমতা নিয়েছিলেন। কিন্তু সেই পঞ্চায়েত-প্রধানদের ভাগ্যে স্বাভাবিক মৃত্যু ছিল না। একজন চর এলাকার জমি নিয়ে বিরোধে খুন হন। তারপর যিনি সাধারণভাবে দায়িত্ব নেন তার বিরুদ্ধে ব্যর্থতার অভিযোগ এনে নন্দ ঘোষ পঞ্চায়েত-প্রধান হয়ে যান। দায়িত্ব নিয়েই নন্দ ঘোষ মানুষের মন জয়ে কাজ শুরু করেন। তিনি সাইকেলে চড়ে গ্রামে ঘুরলেন। উন্নয়ন শুরু করলেন। পরিবর্তন আনলেন। কিছু মানুষের মনও জয় করলেন। তার সভা-পরিষদে যোগ দিলেন পূর্ববর্তী পঞ্চায়েতের বিভিন্ন চিন্তার মানুষেরা। ভালোই ছিল সব। তার পরও নন্দ বাবুর মনে শান্তি নেই। তিনি ছিলেন রোমান্টিক পুরুষ। প্রেমটেমও করতেন গোপনে। কবিতাও লিখতেন। তার এসব কা- মাঝে মাঝে মিডিয়ার দুষ্টু সাংবাদিকরা প্রকাশও করে দেন। এতে মন খারাপ করেন না নন্দ বাবু। তিনি নিজের মতোই চলতে থাকেন। নতুন করে গ্রামের মানুষের উন্নয়নে দীর্ঘমেয়াদি কিছু পরিকল্পনা নেন। বড় বাজারকে ঘিরে একটির পর একটি বাইপাস সড়ক নির্মাণ করেন। গ্রামে ব্রিজ-কালভার্ট করেন। পরিকল্পিত উন্নয়ন বাস্তবায়নে নিজেই মাঠে থাকেন। চারদিকের গ্রাম পঞ্চায়েতদের সহায়তা নিয়ে কাজ বাড়ান। উন্নয়ন কাজে সাফল্যও অর্জন করেন। পাড়া-পড়শিরা তাকে সমর্থন দিয়ে রাখে। কিন্তু এ উন্নয়ন নিয়ে মানুষের মনে শান্তি ছিল না। কারণ, মানুষ কথা বলার অধিকার চায়। ভোটাধিকার চায়। এ কারণে নন্দ বাবুর বিরুদ্ধে আন্দোলন সংগ্রামও শুরু হয়। নন্দ বাবু এ আন্দোলন দমাতে লাঠিয়াল বাহিনী পাঠান। দীর্ঘ শাসনকালে ১০-১২ জন মারাও যান। তার পরও গদি ছাড়বেন না নন্দ বাবু। একদিন গ্রামের ছাত্র-তরুণরা নন্দ বাবুর বিরুদ্ধে মিছিল নিয়ে বের হয়। মানুষও সমর্থন জানায়। পরিস্থিতি সামাল দিতে নন্দ বাবু লাঠিয়াল বাহিনী প্রধানকে ডাকেন। কিন্তু লাঠিয়াল-প্রধান বলে দেন, আপনাকে আমি সহায়তা করতে পারব না। গ্রামের মানুষ গণতন্ত্র চাইছে। মানুষ জেগে উঠেছে। আমি এর বাইরে কীভাবে যাই? নন্দ বাবু বিস্মিত হলেন। কারণ, এই মানুষটিকে বিশ্বাস করে দায়িত্ব দিয়েছিলেন।

বিস্ময়ের ঘোর কাটার আগেই ক্ষমতা ছাড়তে হলো নন্দ বাবুকে। নন্দ বাবু ৯ বছর গ্রাম পঞ্চায়েত-প্রধানের দায়িত্ব পালন করেন। ক্ষমতা ছাড়ার পর সবকিছু বদলে গেল। দাবির মুখে আটক হলেন নন্দ বাবু। তার একসময়ের সহযোদ্ধারা পালালেন। আর সুযোগসন্ধানীরা দলবদল করলেন। আমলারা করল মনবদল। শুধু নন্দ বাবুর পঞ্চগ্রামের মাঝে তার পাশে থাকল নিজের গ্রামের নিরীহ সাধারণ মানুষেরা। আমলা-কামলা কেউই থাকল না। কারাগারে থাকাকালে নন্দ বাবু দেখলেন গ্রাম পঞ্চায়েতের ভোট হচ্ছে। তিনি ভোটে দাঁড়ালেন। তার গ্রামের মানুষ তাকে একচেটিয়া ভোট দিয়ে সদস্য নির্বাচিত করে। তবু কারাগার থেকে তিনি আর ছাড়া পেলেন না। পঞ্চায়েতের বৈঠকেও আসতে পারলেন না। এরপর অনেকদিন কারাগারে থাকলেন। দুঃখ-কষ্টের নতুন জীবনে অনেক কিছুই আবিষ্কার করলেন। তার কাছে মনে হলো, এ দুনিয়ায় কেউ কারও নয়। যাদের কাছে বেশি প্রত্যাশা করেছিলেন, ধনসম্পদ রেখেছিলেন, তারাও বদলে গেছেন। এর মাঝে জেলখানায় থেকে থেকে একদিন দেখলেন তার চেয়ে খারাপ স্টাইলের একটি ভোট হচ্ছে দেশে। সেই ভোটে মূল প্রতিপক্ষ কেউই নেই। নামসর্বস্ব সংঘের অধিকর্তারা অংশ নিচ্ছেন। এমনকি খুনির দলও বাদ নেই। সাধারণ মানুষ এই ভোট নিয়ে কোনো আগ্রহ দেখাল না। ভোট হয়ে গেল। পঞ্চায়েতে নতুন সরকারও হলো। কিন্তু মানুষ কিছুই মানল না। সব মিলিয়ে বিপত্তি বাধল। গ্রাম পঞ্চায়েতের দায়িত্বে নিয়োজিত সরকারি কর্মকর্তারা ক্ষুব্ধ হলো। তারা জনতার মঞ্চ বানাল। তাদের সঙ্গে যুক্ত হলো সাধারণ মানুষ। পঞ্চায়েত-প্রধান অবস্থা বেগতিক দেখে একতরফা সেই ভোট বাতিল করলেন। আবার ভোট ঘোষণা করলেন। নতুন করে ক্ষমতার লড়াই শুরু হলো। গ্রামসভার ভোটে ক্ষমতাসীনদের পরাজয় হয়। কিন্তু অন্য যারা ভোটে ভালো করল তাদের একার পক্ষে ক্ষমতা গ্রহণ করা সম্ভব ছিল না। কারণ তারা নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা পায়নি। এখন ক্ষমতার জন্য কারও সমর্থন দরকার। নন্দ বাবু যেদিকে যাবেন সেই দলই পঞ্চায়েতে সরকার করবে। দুই দলই যোগাযোগ করল নন্দ বাবুর সঙ্গে। যারা তাকে কারাগারে রাখলেন, তিনি তাদের সমর্থন দিলেন না। দিলেন দীর্ঘদিন ক্ষমতার বাইরে থাকা সংগঠনটিকে। তবে শর্ত দিলেন, নন্দ বাবুকে কারামুক্ত করতে হবে। তার দলের একজনকে গ্রাম পঞ্চায়েত কমিটিতে ঠাঁই দিতে হবে। শর্ত গৃহীত হলো। নন্দ বাবু কারামুক্ত হলেন। তার দল ক্ষমতার অংশীদার হলো। কারামুক্ত হয়ে নন্দ বাবু কিছুদিন চারপাশ দেখলেন। তিনি বিস্মিত হলেন। অনেক কিছু বদলে গেছে আবার অনেক কিছু তার আমলের মতোই আছে।

নন্দ বাবু এবারও গ্রাম পঞ্চায়েতের সদস্য। তার দলও নিজ গ্রামে আঞ্চলিক প্রভাব রাখে। আশপাশের অন্য গ্রামে টুকটাক অবস্থান আছে। বাস্তবতা দেখে নন্দ বাবু আবার গ্রাম পঞ্চায়েতে ক্ষমতার রাজনীতি শুরু করেন। এখন তিনি আর জোর করে ক্ষমতার দখলদার নন। এখন তিনি নির্বাচিত। তাই তার বিরুদ্ধে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে বসতে তার কোনো সমস্যা নেই। সবাই তাকে কাছে রাখতে চায়। আবার বিশ্বাসও করে না। পুরনো মামলাগুলো আর শেষ হয় না। পুরনো মামলা নতুন করে চালুর হুমকিও থাকত। নন্দ বাবু মন খারাপ করে মাঝে মাঝে রাজনীতি থেকে দূরে সরে প্রেমটেমে জড়াতেন। হৈচৈ হতো। তিনি চুপচাপ সব হজম করতেন। আবার জড়াতেন রাজনৈতিক ব্যস্ততায়। বিশেষ করে পঞ্চায়েতের ভোট এলেই নন্দ বাবুকে নিয়ে টানাটানি শুরু হতো। এ টানাটানিতে পাড়া-পড়শিরাও জড়াত। লাঠিয়াল বাহিনীর দৌড়ঝাঁপ হতো। মাঝে মাঝে তাকে হাসপাতালেও যেতে হতো। রাতে লুকিয়ে থেকে যেতে হতো অন্য দলের মঞ্চে। নাটকের শেষ থাকত না। ক্ষমতাসীনরা লেগে থাকত তার পেছনে। সবাই তাকে চায়। আবার সমালোচনাও করে। এর মাঝে একটি হাফ লাঠিয়াল বাহিনী বছর দুয়েক পঞ্চায়েতে নিজেদের রাজত্ব কায়েম করে। কিন্তু বেশিদিন থাকতে পারল না। তাদেরও ভোট দিয়ে চলে যেতে হলো। নন্দ বাবু তার পুরনো জোটের সঙ্গেই থাকলেন। কারণ, এর মাঝে তিনি সবকিছুতে অভ্যস্ত হয়ে গেছেন। এভাবে চলতে থাকে। আশপাশে প্রতিবেশী গ্রামের প্রধানদেরও বিপদে-আপদে, তাদের নিয়ন্ত্রণে নন্দ বাবুকেই দরকার। নন্দ বাবু মামলার খড়্গের ভয়ে বিভিন্ন আদেশ-উপদেশ-নির্দেশে সবার সঙ্গে মিলেমিশে থাকতেন। এভাবে গ্রাম পঞ্চায়েতের ক্ষমতায় আসা-যাওয়ার খেলায় নন্দ বাবু নিজের অজান্তেই জড়িয়ে গেলেন। তিনি ব্যবহৃত হলেন। আবার ব্যবহার করলেন অন্যদের। বিনিময়ে ক্ষমতার ভাগবাটোয়ারাও পেলেন। এভাবেই নন্দ বাবু নিজের স্টাইলের ভোটেও ক্ষমতাসীনদের সহায়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করতে করতে বুড়ো হয়ে গেলেন। কিন্তু বৃদ্ধ হলেও তারুণ্যের ভাবসাব নিয়ে চলতেন। এ চলাফেরায়ও নানা বিধিনিষেধ ছিল। প্রয়োজনে নন্দ বাবুর হাসপাতালের সিদ্ধান্তও ক্ষমতা থেকে আসতে থাকল। সবকিছুতে ক্লান্ত হয়ে উঠলেন নন্দ বাবু। এ ক্লান্তি থেকে বৃদ্ধ মানুষটি সত্যি সত্যি অসুস্থ হয়ে পড়লেন। গ্রামবাসীও জানল, নন্দ বাবুর অবস্থা আর ভালো নয়। তিনি ক্যান্সার রোগী। যে কোনো দিন চলে যাবেন। প্রথম প্রথম নন্দ বাবুর বিশ্বাস করতে কষ্ট হতো। কিন্তু বাস্তবতা না মেনে উপায় কী? এ অবস্থায় আত্মীয়স্বজন ও গ্রাম পঞ্চায়েতের জন্য করা দলের সিনিয়র ঘনিষ্ঠ সবাইকে বাড়িতে ডাকলেন। তারপর তাদের অসিয়ত করে গেলেন তার মৃত্যুর পর কে কী পাবে। আবেগাপ্লুত হয়ে বক্তব্য দিলেন। বললেন, তোমরা জেনে রাখো ক্ষমতা চিরস্থায়ী নয়। ক্ষমতা আমি যেভাবে নিয়েছি এর আগেও কেউ কেউ একইভাবে ক্ষমতা নিয়েছিল। আমার মতো মানুষেরা ক্ষমতা ছাড়ার পর দুনিয়ার কোথাও বেঁচে থাকে না। একমাত্র আমিই জীবিত পঞ্চায়েত-প্রধান, যিনি ক্ষমতা ছাড়ার পরও টিকে আছি। বাকি কেউই কোনোকালে টিকতে পারেনি। সবারই নিষ্ঠুর পরিণতি হয়েছে। নন্দ বাবু দুঃখ করলেন, সবাই আমাকে ব্যবহার করল, গালাগাল করল, কিন্তু কোনো কিছুই ঠিক হলো না। বরং অনেক কিছুই আমার আমলের চেয়েও খারাপ। মানুষের জন্য কষ্ট হয়। তিনি বললেন, সবাই বলে, আমি খুন করেছি। আমি কোথায় খুন করলাম? কয়জন মারা গেল আমার পঞ্চায়েত শাসনকালে? এখন প্রতি সপ্তাহে কতজন যায়?

নন্দ বাবু চলে গেলেন। তার মৃত্যুর পর সব আনুষ্ঠানিকতা ভালোভাবেই সম্পন্ন হয়। নন্দ বাবুর গ্রামের মানুষ তাকে সবচেয়ে বেশি শ্রদ্ধা দেখাল। মানুষের জীবন অদ্ভুত। এ জীবনে আমাদের অনেক কিছু মোকাবিলা করতে হয়। নন্দ বাবুর মৃত্যুর পর শোরগোল উঠল চারদিকে। কেউ বলে, তিনি খারাপ ছিলেন, কেউ বলে ভালো ছিলেন। এ বিতর্ক নন্দ বাবুর গ্রামের এক বুড়ির কানেও যায়। বুড়ি বললেন, বাছারা, তোমরা কী নিয়ে বিতর্ক করছ? তারুণ্য, বয়স্ক সবাই বলল, আমরা বিতর্ক করছি নন্দ বাবুকে নিয়ে। তিনি ভীষণ খারাপ ছিলেন, বলল অন্য গ্রামের মানুষেরা। তারা বলল, নন্দ বাবু ছিল স্বৈরাচার। বুড়ি শুনলেন, নন্দ বাবু আচার পছন্দ করতেন। বুড়ি বললেন, বাবারা, নন্দ বাবু আচার খেতেন। সবাই তো আচার খায়। দোষ নন্দের একার কেন হবে? এবার সবাই বলল, আরে বুড়ি, তুমি কিছুই বোঝ না। তিনি নিজেই স্বৈরাচার ছিলেন। বুড়ি বললেন, তিনি তো নিজেই আচার ছিলেন। এই কারণে বলি, সবাই কেন নন্দ বাবুর কাছে ভিড় করত। আচার সবারই লাগে। তাই সব গ্রামের মানুষ নন্দ বাবুর কাছে আসত আচার নিতে। তিনি তো সবাইকে আচার দিয়েছেন। আমাদের নন্দকে ছাড়া কারওই চলত না। যারা আচার পেত তারা খুশি থাকত। আর যারা পেত না তারা মামলার ভয় দেখাত। অসুস্থতার কথা বলে সদর হাসপাতালে ভর্তি করাত। আহারে বেচারার ওপর অনেক ঝামেলা যেত পঞ্চায়েতের ভোট এলেই। সবাই আবার বলল, আরে বুড়ি, তুমি দেখি কিছুই বোঝ না। বুড়ি বললেন, আমি সব বুঝি। যত দোষ নন্দ ঘোষ। বাকি সবাই সাধু! আচার সবাই খাবে। দোষ দেবে নন্দ ব্যাটাকে। নন্দ ব্যাটাই যত খারাপের মূল। নন্দ কবে বিদায় নিয়েছে পঞ্চায়েত থেকে, কই কিছুই তো ঠিক হলো না। চুরি-চামারি তো বেড়ে গেছে গ্রামে। বুড়ি আরও বললেন, সেদিন একজন এসে বলে, এই বুড়ি, আমি তোমাদের মেম্বার। তোমরা আমাকে মানবে। তোমাদের সুখ-দুঃখ আমি দেখব। বুড়ি বললেন, তোমাকে কে ঘোষণা দিল বাপু? দারোগা, পুলিশ জানে তো? লোকটি বলল, আরে বুড়ি, দারোগা, পুলিশই আমাকে ঘোষণা দিয়েছে। বুড়ি গ্রামবাসীর সামনে আর কথা বাড়াল না। বাড়ির দিকে পা বাড়াল।

পাদটীকা : পুরোটাই গল্প। আশা করছি কেউ বাস্তবতার সঙ্গে মেলাবেন না। তবে বাস্তবতা নিয়ে সিগমন্ড ফ্রয়েডের একটি কথা নিয়ে আসতে চাই। সিগমন্ড ফ্রয়েড বলেছেন-

‘অব্যক্ত অনুভূতি কখনো মরে না। তাদের জীবন্ত সমাধিস্থ করলে বার বার ফিরে আসে আরও ভয়াবহ রূপ নিয়ে।’

 

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
বিছনাকান্দির দুঃখ
বিছনাকান্দির দুঃখ
গণপরিবহনে নৈরাজ্য
গণপরিবহনে নৈরাজ্য
বিনিয়োগ পরিবেশ প্রয়োজন
বিনিয়োগ পরিবেশ প্রয়োজন
ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড স্মৃতি ও শিক্ষা
ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড স্মৃতি ও শিক্ষা
এনজিও-সহায়ক নীতিমালা দরকার
এনজিও-সহায়ক নীতিমালা দরকার
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
অভিনন্দন টিম বাংলাদেশ
অভিনন্দন টিম বাংলাদেশ
বিনিয়োগে মন্দা
বিনিয়োগে মন্দা
অস্তিত্বসংকটে শুঁটকিশিল্প
অস্তিত্বসংকটে শুঁটকিশিল্প
দরুদ পাঠে সুরভিত জীবন
দরুদ পাঠে সুরভিত জীবন
আহা গ্রিন ক্লিন হেলদি সিটি!
আহা গ্রিন ক্লিন হেলদি সিটি!
আড়াই হাজার বছর আগের মাছচাষি
আড়াই হাজার বছর আগের মাছচাষি
সর্বশেষ খবর
সৌদিতে সাত দিনে ২২ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে সাত দিনে ২২ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেফতার

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে নকল ব্যান্ডরোলযুক্ত সিগারেট জব্দ
বরিশালে নকল ব্যান্ডরোলযুক্ত সিগারেট জব্দ

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় ডাকাতির চেষ্টাকালে গ্রেফতার ৩
কুমিল্লায় ডাকাতির চেষ্টাকালে গ্রেফতার ৩

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিল্পকলায় ‘কিনু কাহারের থেটার’
শিল্পকলায় ‘কিনু কাহারের থেটার’

২৩ মিনিট আগে | শোবিজ

রাবিতে সুইমিংপুলে ডুবে ছাত্রী মৃত্যু
রাবিতে সুইমিংপুলে ডুবে ছাত্রী মৃত্যু

৩২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

হ্যাটট্রিক জয়ের পরও সতর্ক ইউনাইটেড কোচ
হ্যাটট্রিক জয়ের পরও সতর্ক ইউনাইটেড কোচ

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাট-২ আসনে ভোটের মাঠে এলডিপির কেন্দ্রীয় নেত্রী কারিমা
জয়পুরহাট-২ আসনে ভোটের মাঠে এলডিপির কেন্দ্রীয় নেত্রী কারিমা

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কার দুই বিমানবালাকে মারধরের অভিযোগে সৌদি যুবক গ্রেফতার
শ্রীলঙ্কার দুই বিমানবালাকে মারধরের অভিযোগে সৌদি যুবক গ্রেফতার

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুতুবদিয়ায় ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
কুতুবদিয়ায় ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাবি ভর্তি পরীক্ষার আবেদন শুরু ২০ নভেম্বর
রাবি ভর্তি পরীক্ষার আবেদন শুরু ২০ নভেম্বর

৪০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাঞ্জেলিক এয়ার ফ্রেশনারের নতুন দুই ভ্যারিয়েন্ট উন্মোচন
অ্যাঞ্জেলিক এয়ার ফ্রেশনারের নতুন দুই ভ্যারিয়েন্ট উন্মোচন

৪৪ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

বিজয়নগরে গাঁজাসহ গ্রেফতার ২
বিজয়নগরে গাঁজাসহ গ্রেফতার ২

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুবকদের কর্মসংস্থান সৃষ্টির লক্ষ্যে সৎ ও যোগ্য নেতৃত্ব নির্বাচিত করতে হবে : মাসুদ সাঈদী
যুবকদের কর্মসংস্থান সৃষ্টির লক্ষ্যে সৎ ও যোগ্য নেতৃত্ব নির্বাচিত করতে হবে : মাসুদ সাঈদী

৪৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্র ও মালয়েশিয়ার নতুন বাণিজ্যচুক্তি সই
যুক্তরাষ্ট্র ও মালয়েশিয়ার নতুন বাণিজ্যচুক্তি সই

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাইবান্ধায় ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যে ছট পূজা উদযাপন
গাইবান্ধায় ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যে ছট পূজা উদযাপন

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি কার্যালয়ে প্রস্তুতি জোরদার: তারেক রহমানের অফিস কার্যক্রমের জন্য সাজছে পল্টন অফিস
বিএনপি কার্যালয়ে প্রস্তুতি জোরদার: তারেক রহমানের অফিস কার্যক্রমের জন্য সাজছে পল্টন অফিস

৫০ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিএমইউ হাসপাতালের নতুন পরিচালক ইরতেকা রহমান
বিএমইউ হাসপাতালের নতুন পরিচালক ইরতেকা রহমান

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

বিজয়নগরে তরুণীর মরদেহ উদ্ধার
বিজয়নগরে তরুণীর মরদেহ উদ্ধার

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থীদের অধিকার আদায়ে সর্বোচ্চ কাজ করবো : রাকসু ভিপি
শিক্ষার্থীদের অধিকার আদায়ে সর্বোচ্চ কাজ করবো : রাকসু ভিপি

৫৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

৪৭তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশ
৪৭তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাবির চিকিৎসা মনোবিজ্ঞান বিভাগের সভাপতির পদত্যাগ দাবিতে আন্দোলন
রাবির চিকিৎসা মনোবিজ্ঞান বিভাগের সভাপতির পদত্যাগ দাবিতে আন্দোলন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিভাসুতে আন্তর্জাতিক বৈজ্ঞানিক সম্মেলন শুরু
সিভাসুতে আন্তর্জাতিক বৈজ্ঞানিক সম্মেলন শুরু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আবারও পাকিস্তান প্রধানমন্ত্রী-সেনাপ্রধানের ভূয়সী প্রশংসা করলেন ট্রাম্প
আবারও পাকিস্তান প্রধানমন্ত্রী-সেনাপ্রধানের ভূয়সী প্রশংসা করলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাভার্ডভ্যান থেকে চালকের লাশ উদ্ধার
কাভার্ডভ্যান থেকে চালকের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নতুন কমিটিকে অভিনন্দন জানিয়ে লক্ষ্মীপুরে ছাত্রদলের আনন্দ মিছিল
নতুন কমিটিকে অভিনন্দন জানিয়ে লক্ষ্মীপুরে ছাত্রদলের আনন্দ মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে স্বর্ণের দোকান নিরাপত্তা জোরদারে ১৩ সদস্যের কমিটি গঠন
রংপুরে স্বর্ণের দোকান নিরাপত্তা জোরদারে ১৩ সদস্যের কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নন-ক্যাডার বিধি সংশোধন, বিসিএসের নম্বর প্রকাশসহ ১৫ দফা দাবি এনসিপির
নন-ক্যাডার বিধি সংশোধন, বিসিএসের নম্বর প্রকাশসহ ১৫ দফা দাবি এনসিপির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়পুরহাটে চাতালের হাউজে পড়ে শিশুর মৃত্যু
জয়পুরহাটে চাতালের হাউজে পড়ে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে লিফলেট বিতরণ
বাগেরহাটে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে লিফলেট বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাকসু নির্বাচনের দাবিতে অনশনে এক শিক্ষার্থী
বাকসু নির্বাচনের দাবিতে অনশনে এক শিক্ষার্থী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
২৩ বছর পর দেশে ফিরছেন অভি, বরিশাল-২ আসনে প্রার্থী হওয়ার গুঞ্জন
২৩ বছর পর দেশে ফিরছেন অভি, বরিশাল-২ আসনে প্রার্থী হওয়ার গুঞ্জন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফার্মগেটে মেট্রোরেলের পিলারের বিয়ারিং প্যাড পড়ে পথচারীর মৃত্যু
ফার্মগেটে মেট্রোরেলের পিলারের বিয়ারিং প্যাড পড়ে পথচারীর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় নেমেই নেচে উঠলেন ট্রাম্প, ভিডিও ভাইরাল
মালয়েশিয়ায় নেমেই নেচে উঠলেন ট্রাম্প, ভিডিও ভাইরাল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’, যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে
ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’, যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’
যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার স্বজন পরিচয়ে ইউরোপে আশ্রয় চান পলাতক পুলিশ কর্মকর্তা
হাসিনার স্বজন পরিচয়ে ইউরোপে আশ্রয় চান পলাতক পুলিশ কর্মকর্তা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান শাহর স্ত্রী সামিরাকে নির্দোষ বললেন ডন
সালমান শাহর স্ত্রী সামিরাকে নির্দোষ বললেন ডন

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সীমাহীন পাল্লার পরমাণু মিসাইলের সফল পরীক্ষা চালানোর দাবি রাশিয়ার
সীমাহীন পাল্লার পরমাণু মিসাইলের সফল পরীক্ষা চালানোর দাবি রাশিয়ার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্রান্সে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ-হত্যার দায়ে প্রথম কোনো নারীর যাবজ্জীবন
ফ্রান্সে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ-হত্যার দায়ে প্রথম কোনো নারীর যাবজ্জীবন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোট হলেও দলীয় প্রতীকে ভোটে আপত্তি বিএনপির, ইসিতে চিঠি
জোট হলেও দলীয় প্রতীকে ভোটে আপত্তি বিএনপির, ইসিতে চিঠি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৫ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ পাবে নিহতের পরিবার : ফাওজুল কবির
৫ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ পাবে নিহতের পরিবার : ফাওজুল কবির

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হঠাৎ মেট্রোরেল বন্ধে দুর্ভোগ
হঠাৎ মেট্রোরেল বন্ধে দুর্ভোগ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচন কমিশনের সামনে ‘ককটেল বিস্ফোরণ’, যুবক আটক
নির্বাচন কমিশনের সামনে ‘ককটেল বিস্ফোরণ’, যুবক আটক

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য

১৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

৪ দিন পরেই বাতিল হবে অতিরিক্ত সিমকার্ড, বিটিআরসির জরুরি বার্তা
৪ দিন পরেই বাতিল হবে অতিরিক্ত সিমকার্ড, বিটিআরসির জরুরি বার্তা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাইপ বোরিং করতে গিয়ে বের হচ্ছে গ্যাস, রান্না করছেন অনেকে
পাইপ বোরিং করতে গিয়ে বের হচ্ছে গ্যাস, রান্না করছেন অনেকে

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রোনালদোর ৯৫০তম গোলে আল নাসরের টানা ছয় জয়
রোনালদোর ৯৫০তম গোলে আল নাসরের টানা ছয় জয়

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে লড়ার ইঙ্গিত কমলা হ্যারিসের
আবারও প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে লড়ার ইঙ্গিত কমলা হ্যারিসের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সাইয়ারা’র পর নতুন ছবিতে অনীত, আয়ুষ্মানের শুভেচ্ছাবার্তা
‘সাইয়ারা’র পর নতুন ছবিতে অনীত, আয়ুষ্মানের শুভেচ্ছাবার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শান্তি আলোচনা ব্যর্থ হলে আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে ‘যুদ্ধের’ হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
শান্তি আলোচনা ব্যর্থ হলে আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে ‘যুদ্ধের’ হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেমিট্যান্স যোদ্ধাদের পাসপোর্ট ফি কমাতে পদক্ষেপ নিচ্ছে সরকার
রেমিট্যান্স যোদ্ধাদের পাসপোর্ট ফি কমাতে পদক্ষেপ নিচ্ছে সরকার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিজার্ভ বৃদ্ধিকে স্বাগত জানাল আইএমএফ
রিজার্ভ বৃদ্ধিকে স্বাগত জানাল আইএমএফ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যে দামে কেনা যাবে এক ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে এক ভরি স্বর্ণ

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বেশি পানি পানে হতে পারে কিডনির ক্ষতি
বেশি পানি পানে হতে পারে কিডনির ক্ষতি

৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

‘সব দলের অংশগ্রহণেই অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচন সম্ভব’
‘সব দলের অংশগ্রহণেই অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচন সম্ভব’

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উত্তরা উত্তর থেকে আগারগাঁও অংশে শুরু মেট্রো চলাচল
উত্তরা উত্তর থেকে আগারগাঁও অংশে শুরু মেট্রো চলাচল

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিদেশের শ্রমবাজারে অশনিসংকেত
বিদেশের শ্রমবাজারে অশনিসংকেত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জোটগতভাবে ৩০০ আসনে নির্বাচনের ঘোষণা সিপিবির
জোটগতভাবে ৩০০ আসনে নির্বাচনের ঘোষণা সিপিবির

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইন্ডাস্ট্রিতে টিকে থাকতে বোকা সাজার ভান করি: জাহ্নবী
ইন্ডাস্ট্রিতে টিকে থাকতে বোকা সাজার ভান করি: জাহ্নবী

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একটা দল শেখ হাসিনার মতোই মিথ্যাচার করছে: রিজভী
একটা দল শেখ হাসিনার মতোই মিথ্যাচার করছে: রিজভী

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
একটি ফোন কলের অপেক্ষা
একটি ফোন কলের অপেক্ষা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী বেগম জিয়া অথবা তারেক রহমান
বিএনপির প্রার্থী বেগম জিয়া অথবা তারেক রহমান

নগর জীবন

নিঃস্ব থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
নিঃস্ব থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

মন্ত্রণালয় ও মাঠ প্রশাসনে আসছে ব্যাপক পরিবর্তন
মন্ত্রণালয় ও মাঠ প্রশাসনে আসছে ব্যাপক পরিবর্তন

প্রথম পৃষ্ঠা

অবকাঠামো ছাড়াই বিদ্যুতের গাড়ি!
অবকাঠামো ছাড়াই বিদ্যুতের গাড়ি!

পেছনের পৃষ্ঠা

তাবিথের নেতৃত্বে বাফুফের প্রথম বছর
তাবিথের নেতৃত্বে বাফুফের প্রথম বছর

মাঠে ময়দানে

এক মঞ্চে জাতীয় নেতারা
এক মঞ্চে জাতীয় নেতারা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক মেয়রসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক মেয়রসহ চারজন

নগর জীবন

তদন্ত করবেন চার দেশের বিশেষজ্ঞরা
তদন্ত করবেন চার দেশের বিশেষজ্ঞরা

পেছনের পৃষ্ঠা

দূরত্ব ও সময় মেপে টাকা নেয় সিন্ডিকেট
দূরত্ব ও সময় মেপে টাকা নেয় সিন্ডিকেট

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজামী, মীর কাসেমদের ফাঁসি মিথ্যা মামলায়
নিজামী, মীর কাসেমদের ফাঁসি মিথ্যা মামলায়

প্রথম পৃষ্ঠা

একজন ক্ষণজন্মা ধূমকেতু
একজন ক্ষণজন্মা ধূমকেতু

শোবিজ

বিনামূল্যের ট্রলিতেও দিতে হয় টাকা
বিনামূল্যের ট্রলিতেও দিতে হয় টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফুরফুরে মেজাজে বুবলী
ফুরফুরে মেজাজে বুবলী

শোবিজ

বিল গেটসের চোখে সুপারহিরো অমিতাভ
বিল গেটসের চোখে সুপারহিরো অমিতাভ

শোবিজ

জাতীয় ক্রিকেটে দুরন্ত সেঞ্চুরি আরিফুলের
জাতীয় ক্রিকেটে দুরন্ত সেঞ্চুরি আরিফুলের

মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানের পেট্রোলিয়াম মন্ত্রী আসছেন আজ
পাকিস্তানের পেট্রোলিয়াম মন্ত্রী আসছেন আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

চুয়াডাঙ্গায় বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে ৪০ অসচ্ছল নারীকে সেলাই মেশিন
চুয়াডাঙ্গায় বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে ৪০ অসচ্ছল নারীকে সেলাই মেশিন

নগর জীবন

ওয়ানডেতে শচীনের পরেই কোহলি
ওয়ানডেতে শচীনের পরেই কোহলি

মাঠে ময়দানে

অ্যালানার ৭ উইকেট
অ্যালানার ৭ উইকেট

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবদল নেতা নিহত

নগর জীবন

সাগরে জেগে ওঠা রূপকথার রাজ্য
সাগরে জেগে ওঠা রূপকথার রাজ্য

দেশগ্রাম

অভিভাবকশূন্য মিডিয়া ইন্ডাস্ট্র্রি
অভিভাবকশূন্য মিডিয়া ইন্ডাস্ট্র্রি

শোবিজ

বিআইডব্লিউটিসি কর্মকর্তা কর্মচারীদের বিক্ষোভ
বিআইডব্লিউটিসি কর্মকর্তা কর্মচারীদের বিক্ষোভ

নগর জীবন

গ্যাসের খোঁজে তোড়জোড়
গ্যাসের খোঁজে তোড়জোড়

পেছনের পৃষ্ঠা

অনুশীলনে টাইগাররা
অনুশীলনে টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

বিরতিতে জাহ্নবী
বিরতিতে জাহ্নবী

শোবিজ

নিগারদের বিশ্বকাপ শেষ আজ
নিগারদের বিশ্বকাপ শেষ আজ

মাঠে ময়দানে

জামায়াত অফিস ভাঙচুর-হত্যাচেষ্টা সাংবাদিক কারাগারে
জামায়াত অফিস ভাঙচুর-হত্যাচেষ্টা সাংবাদিক কারাগারে

দেশগ্রাম