শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২১ জুলাই, ২০১৯ আপডেট:

যত দোষ নন্দ ঘোষ বাকি সবাই সাধু

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
যত দোষ নন্দ ঘোষ বাকি সবাই সাধু

নন্দ বাবুর মন ভালো নেই। ডাক্তার বলে দিয়েছেন ক্যান্সার হয়েছে। যে কোনো দিন মারা যাবেন। তবে সময় তিন মাস পেতেও পারেন। এর মাঝে নিজেকে গুছিয়ে নিতে বললেন। সম্পদের বণ্টননামা শেষ করতে বললেন। দুনিয়ার কোনো দেনা-পাওনা রাখা যাবে না। খবরটা শুনে ভেঙে পড়লেন নন্দ বাবু। হঠাৎ করে তার সবকিছুতেই দ্রুত পরিবর্তন শুরু হলো। এই নন্দ বাবুর পুরো নাম নন্দ ঘোষ। একদা পঞ্চ গ্রাম নিয়ে গঠিত পঞ্চায়েতের সভাপতি ছিলেন। এখন ক্ষমতার বাইরে হলেও তার সমর্থন লাগে পঞ্চায়েতে কেউ সভাপতি হতে। গ্রাম পঞ্চায়েতের দায়িত্ব¡ তাকে কেউ দেয়নি। তিনি নিজে নিজেই একদিন গ্রাম পঞ্চায়েত সভাপতির বাড়ি গেলেন। সঙ্গে ছিল লাঠিয়াল বাহিনী। লাঠিয়াল নিয়ে গেলেও নন্দ বাবু ভদ্রলোক মানুষ। তিনি লাঠিয়ালদের বললেন, সবাই চুপ থাকবে। কেউ বাড়াবাড়ি করবে না। ওনার বয়স হয়েছে। আর আমিও খুনোখুনি পছন্দ করি না। তা ছাড়া তোমাদের হম্বিতম্বি দেখলেই বৃদ্ধ সভাপতি হার্টফেলও করতে পারেন। এতে আমাদের বদনাম হবে। তাই তোমরা সবাই লাঠি নিয়ে দাঁড়িয়ে থাকবে। যা করার আমিই করব। বাবুর নির্দেশ অনুযায়ী লাঠিয়ালরা দাঁড়িয়ে থাকল। তারা বাড়াবাড়ি, খুনোখুনিতে গেল না। নন্দ বাবু বললেন, আপনার বয়স হয়েছে স্যার। এবার বিদায় নিন। পঞ্চায়েতের বৃদ্ধ সভাপতি স্বেচ্ছায় সব মেনে নিলেন। ভয়ে তার আত্মা শুকিয়ে গিয়েছিল। বয়স বেশি হওয়ার কারণে বিছানাও ভিজিয়ে ফেললেন। তারপর তড়িঘড়ি পদত্যাগপত্রে স্বাক্ষর করে দেন। নন্দ বাবু এই প্রথম এই পাঁচ গ্রামের দায়িত্ব নিয়েছেন কোনো বড় অঘটন ছাড়াই। তিনিই প্রথম পঞ্চায়েত এভাবে দখল করে দায়িত্ব নিয়েছেন বিষয়টি তেমন নয়। এর আগেও কেউ কেউ একই কায়দায় নিজে নিজে ক্ষমতা নিয়েছিলেন। কিন্তু সেই পঞ্চায়েত-প্রধানদের ভাগ্যে স্বাভাবিক মৃত্যু ছিল না। একজন চর এলাকার জমি নিয়ে বিরোধে খুন হন। তারপর যিনি সাধারণভাবে দায়িত্ব নেন তার বিরুদ্ধে ব্যর্থতার অভিযোগ এনে নন্দ ঘোষ পঞ্চায়েত-প্রধান হয়ে যান। দায়িত্ব নিয়েই নন্দ ঘোষ মানুষের মন জয়ে কাজ শুরু করেন। তিনি সাইকেলে চড়ে গ্রামে ঘুরলেন। উন্নয়ন শুরু করলেন। পরিবর্তন আনলেন। কিছু মানুষের মনও জয় করলেন। তার সভা-পরিষদে যোগ দিলেন পূর্ববর্তী পঞ্চায়েতের বিভিন্ন চিন্তার মানুষেরা। ভালোই ছিল সব। তার পরও নন্দ বাবুর মনে শান্তি নেই। তিনি ছিলেন রোমান্টিক পুরুষ। প্রেমটেমও করতেন গোপনে। কবিতাও লিখতেন। তার এসব কা- মাঝে মাঝে মিডিয়ার দুষ্টু সাংবাদিকরা প্রকাশও করে দেন। এতে মন খারাপ করেন না নন্দ বাবু। তিনি নিজের মতোই চলতে থাকেন। নতুন করে গ্রামের মানুষের উন্নয়নে দীর্ঘমেয়াদি কিছু পরিকল্পনা নেন। বড় বাজারকে ঘিরে একটির পর একটি বাইপাস সড়ক নির্মাণ করেন। গ্রামে ব্রিজ-কালভার্ট করেন। পরিকল্পিত উন্নয়ন বাস্তবায়নে নিজেই মাঠে থাকেন। চারদিকের গ্রাম পঞ্চায়েতদের সহায়তা নিয়ে কাজ বাড়ান। উন্নয়ন কাজে সাফল্যও অর্জন করেন। পাড়া-পড়শিরা তাকে সমর্থন দিয়ে রাখে। কিন্তু এ উন্নয়ন নিয়ে মানুষের মনে শান্তি ছিল না। কারণ, মানুষ কথা বলার অধিকার চায়। ভোটাধিকার চায়। এ কারণে নন্দ বাবুর বিরুদ্ধে আন্দোলন সংগ্রামও শুরু হয়। নন্দ বাবু এ আন্দোলন দমাতে লাঠিয়াল বাহিনী পাঠান। দীর্ঘ শাসনকালে ১০-১২ জন মারাও যান। তার পরও গদি ছাড়বেন না নন্দ বাবু। একদিন গ্রামের ছাত্র-তরুণরা নন্দ বাবুর বিরুদ্ধে মিছিল নিয়ে বের হয়। মানুষও সমর্থন জানায়। পরিস্থিতি সামাল দিতে নন্দ বাবু লাঠিয়াল বাহিনী প্রধানকে ডাকেন। কিন্তু লাঠিয়াল-প্রধান বলে দেন, আপনাকে আমি সহায়তা করতে পারব না। গ্রামের মানুষ গণতন্ত্র চাইছে। মানুষ জেগে উঠেছে। আমি এর বাইরে কীভাবে যাই? নন্দ বাবু বিস্মিত হলেন। কারণ, এই মানুষটিকে বিশ্বাস করে দায়িত্ব দিয়েছিলেন।

বিস্ময়ের ঘোর কাটার আগেই ক্ষমতা ছাড়তে হলো নন্দ বাবুকে। নন্দ বাবু ৯ বছর গ্রাম পঞ্চায়েত-প্রধানের দায়িত্ব পালন করেন। ক্ষমতা ছাড়ার পর সবকিছু বদলে গেল। দাবির মুখে আটক হলেন নন্দ বাবু। তার একসময়ের সহযোদ্ধারা পালালেন। আর সুযোগসন্ধানীরা দলবদল করলেন। আমলারা করল মনবদল। শুধু নন্দ বাবুর পঞ্চগ্রামের মাঝে তার পাশে থাকল নিজের গ্রামের নিরীহ সাধারণ মানুষেরা। আমলা-কামলা কেউই থাকল না। কারাগারে থাকাকালে নন্দ বাবু দেখলেন গ্রাম পঞ্চায়েতের ভোট হচ্ছে। তিনি ভোটে দাঁড়ালেন। তার গ্রামের মানুষ তাকে একচেটিয়া ভোট দিয়ে সদস্য নির্বাচিত করে। তবু কারাগার থেকে তিনি আর ছাড়া পেলেন না। পঞ্চায়েতের বৈঠকেও আসতে পারলেন না। এরপর অনেকদিন কারাগারে থাকলেন। দুঃখ-কষ্টের নতুন জীবনে অনেক কিছুই আবিষ্কার করলেন। তার কাছে মনে হলো, এ দুনিয়ায় কেউ কারও নয়। যাদের কাছে বেশি প্রত্যাশা করেছিলেন, ধনসম্পদ রেখেছিলেন, তারাও বদলে গেছেন। এর মাঝে জেলখানায় থেকে থেকে একদিন দেখলেন তার চেয়ে খারাপ স্টাইলের একটি ভোট হচ্ছে দেশে। সেই ভোটে মূল প্রতিপক্ষ কেউই নেই। নামসর্বস্ব সংঘের অধিকর্তারা অংশ নিচ্ছেন। এমনকি খুনির দলও বাদ নেই। সাধারণ মানুষ এই ভোট নিয়ে কোনো আগ্রহ দেখাল না। ভোট হয়ে গেল। পঞ্চায়েতে নতুন সরকারও হলো। কিন্তু মানুষ কিছুই মানল না। সব মিলিয়ে বিপত্তি বাধল। গ্রাম পঞ্চায়েতের দায়িত্বে নিয়োজিত সরকারি কর্মকর্তারা ক্ষুব্ধ হলো। তারা জনতার মঞ্চ বানাল। তাদের সঙ্গে যুক্ত হলো সাধারণ মানুষ। পঞ্চায়েত-প্রধান অবস্থা বেগতিক দেখে একতরফা সেই ভোট বাতিল করলেন। আবার ভোট ঘোষণা করলেন। নতুন করে ক্ষমতার লড়াই শুরু হলো। গ্রামসভার ভোটে ক্ষমতাসীনদের পরাজয় হয়। কিন্তু অন্য যারা ভোটে ভালো করল তাদের একার পক্ষে ক্ষমতা গ্রহণ করা সম্ভব ছিল না। কারণ তারা নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা পায়নি। এখন ক্ষমতার জন্য কারও সমর্থন দরকার। নন্দ বাবু যেদিকে যাবেন সেই দলই পঞ্চায়েতে সরকার করবে। দুই দলই যোগাযোগ করল নন্দ বাবুর সঙ্গে। যারা তাকে কারাগারে রাখলেন, তিনি তাদের সমর্থন দিলেন না। দিলেন দীর্ঘদিন ক্ষমতার বাইরে থাকা সংগঠনটিকে। তবে শর্ত দিলেন, নন্দ বাবুকে কারামুক্ত করতে হবে। তার দলের একজনকে গ্রাম পঞ্চায়েত কমিটিতে ঠাঁই দিতে হবে। শর্ত গৃহীত হলো। নন্দ বাবু কারামুক্ত হলেন। তার দল ক্ষমতার অংশীদার হলো। কারামুক্ত হয়ে নন্দ বাবু কিছুদিন চারপাশ দেখলেন। তিনি বিস্মিত হলেন। অনেক কিছু বদলে গেছে আবার অনেক কিছু তার আমলের মতোই আছে।

নন্দ বাবু এবারও গ্রাম পঞ্চায়েতের সদস্য। তার দলও নিজ গ্রামে আঞ্চলিক প্রভাব রাখে। আশপাশের অন্য গ্রামে টুকটাক অবস্থান আছে। বাস্তবতা দেখে নন্দ বাবু আবার গ্রাম পঞ্চায়েতে ক্ষমতার রাজনীতি শুরু করেন। এখন তিনি আর জোর করে ক্ষমতার দখলদার নন। এখন তিনি নির্বাচিত। তাই তার বিরুদ্ধে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে বসতে তার কোনো সমস্যা নেই। সবাই তাকে কাছে রাখতে চায়। আবার বিশ্বাসও করে না। পুরনো মামলাগুলো আর শেষ হয় না। পুরনো মামলা নতুন করে চালুর হুমকিও থাকত। নন্দ বাবু মন খারাপ করে মাঝে মাঝে রাজনীতি থেকে দূরে সরে প্রেমটেমে জড়াতেন। হৈচৈ হতো। তিনি চুপচাপ সব হজম করতেন। আবার জড়াতেন রাজনৈতিক ব্যস্ততায়। বিশেষ করে পঞ্চায়েতের ভোট এলেই নন্দ বাবুকে নিয়ে টানাটানি শুরু হতো। এ টানাটানিতে পাড়া-পড়শিরাও জড়াত। লাঠিয়াল বাহিনীর দৌড়ঝাঁপ হতো। মাঝে মাঝে তাকে হাসপাতালেও যেতে হতো। রাতে লুকিয়ে থেকে যেতে হতো অন্য দলের মঞ্চে। নাটকের শেষ থাকত না। ক্ষমতাসীনরা লেগে থাকত তার পেছনে। সবাই তাকে চায়। আবার সমালোচনাও করে। এর মাঝে একটি হাফ লাঠিয়াল বাহিনী বছর দুয়েক পঞ্চায়েতে নিজেদের রাজত্ব কায়েম করে। কিন্তু বেশিদিন থাকতে পারল না। তাদেরও ভোট দিয়ে চলে যেতে হলো। নন্দ বাবু তার পুরনো জোটের সঙ্গেই থাকলেন। কারণ, এর মাঝে তিনি সবকিছুতে অভ্যস্ত হয়ে গেছেন। এভাবে চলতে থাকে। আশপাশে প্রতিবেশী গ্রামের প্রধানদেরও বিপদে-আপদে, তাদের নিয়ন্ত্রণে নন্দ বাবুকেই দরকার। নন্দ বাবু মামলার খড়্গের ভয়ে বিভিন্ন আদেশ-উপদেশ-নির্দেশে সবার সঙ্গে মিলেমিশে থাকতেন। এভাবে গ্রাম পঞ্চায়েতের ক্ষমতায় আসা-যাওয়ার খেলায় নন্দ বাবু নিজের অজান্তেই জড়িয়ে গেলেন। তিনি ব্যবহৃত হলেন। আবার ব্যবহার করলেন অন্যদের। বিনিময়ে ক্ষমতার ভাগবাটোয়ারাও পেলেন। এভাবেই নন্দ বাবু নিজের স্টাইলের ভোটেও ক্ষমতাসীনদের সহায়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করতে করতে বুড়ো হয়ে গেলেন। কিন্তু বৃদ্ধ হলেও তারুণ্যের ভাবসাব নিয়ে চলতেন। এ চলাফেরায়ও নানা বিধিনিষেধ ছিল। প্রয়োজনে নন্দ বাবুর হাসপাতালের সিদ্ধান্তও ক্ষমতা থেকে আসতে থাকল। সবকিছুতে ক্লান্ত হয়ে উঠলেন নন্দ বাবু। এ ক্লান্তি থেকে বৃদ্ধ মানুষটি সত্যি সত্যি অসুস্থ হয়ে পড়লেন। গ্রামবাসীও জানল, নন্দ বাবুর অবস্থা আর ভালো নয়। তিনি ক্যান্সার রোগী। যে কোনো দিন চলে যাবেন। প্রথম প্রথম নন্দ বাবুর বিশ্বাস করতে কষ্ট হতো। কিন্তু বাস্তবতা না মেনে উপায় কী? এ অবস্থায় আত্মীয়স্বজন ও গ্রাম পঞ্চায়েতের জন্য করা দলের সিনিয়র ঘনিষ্ঠ সবাইকে বাড়িতে ডাকলেন। তারপর তাদের অসিয়ত করে গেলেন তার মৃত্যুর পর কে কী পাবে। আবেগাপ্লুত হয়ে বক্তব্য দিলেন। বললেন, তোমরা জেনে রাখো ক্ষমতা চিরস্থায়ী নয়। ক্ষমতা আমি যেভাবে নিয়েছি এর আগেও কেউ কেউ একইভাবে ক্ষমতা নিয়েছিল। আমার মতো মানুষেরা ক্ষমতা ছাড়ার পর দুনিয়ার কোথাও বেঁচে থাকে না। একমাত্র আমিই জীবিত পঞ্চায়েত-প্রধান, যিনি ক্ষমতা ছাড়ার পরও টিকে আছি। বাকি কেউই কোনোকালে টিকতে পারেনি। সবারই নিষ্ঠুর পরিণতি হয়েছে। নন্দ বাবু দুঃখ করলেন, সবাই আমাকে ব্যবহার করল, গালাগাল করল, কিন্তু কোনো কিছুই ঠিক হলো না। বরং অনেক কিছুই আমার আমলের চেয়েও খারাপ। মানুষের জন্য কষ্ট হয়। তিনি বললেন, সবাই বলে, আমি খুন করেছি। আমি কোথায় খুন করলাম? কয়জন মারা গেল আমার পঞ্চায়েত শাসনকালে? এখন প্রতি সপ্তাহে কতজন যায়?

নন্দ বাবু চলে গেলেন। তার মৃত্যুর পর সব আনুষ্ঠানিকতা ভালোভাবেই সম্পন্ন হয়। নন্দ বাবুর গ্রামের মানুষ তাকে সবচেয়ে বেশি শ্রদ্ধা দেখাল। মানুষের জীবন অদ্ভুত। এ জীবনে আমাদের অনেক কিছু মোকাবিলা করতে হয়। নন্দ বাবুর মৃত্যুর পর শোরগোল উঠল চারদিকে। কেউ বলে, তিনি খারাপ ছিলেন, কেউ বলে ভালো ছিলেন। এ বিতর্ক নন্দ বাবুর গ্রামের এক বুড়ির কানেও যায়। বুড়ি বললেন, বাছারা, তোমরা কী নিয়ে বিতর্ক করছ? তারুণ্য, বয়স্ক সবাই বলল, আমরা বিতর্ক করছি নন্দ বাবুকে নিয়ে। তিনি ভীষণ খারাপ ছিলেন, বলল অন্য গ্রামের মানুষেরা। তারা বলল, নন্দ বাবু ছিল স্বৈরাচার। বুড়ি শুনলেন, নন্দ বাবু আচার পছন্দ করতেন। বুড়ি বললেন, বাবারা, নন্দ বাবু আচার খেতেন। সবাই তো আচার খায়। দোষ নন্দের একার কেন হবে? এবার সবাই বলল, আরে বুড়ি, তুমি কিছুই বোঝ না। তিনি নিজেই স্বৈরাচার ছিলেন। বুড়ি বললেন, তিনি তো নিজেই আচার ছিলেন। এই কারণে বলি, সবাই কেন নন্দ বাবুর কাছে ভিড় করত। আচার সবারই লাগে। তাই সব গ্রামের মানুষ নন্দ বাবুর কাছে আসত আচার নিতে। তিনি তো সবাইকে আচার দিয়েছেন। আমাদের নন্দকে ছাড়া কারওই চলত না। যারা আচার পেত তারা খুশি থাকত। আর যারা পেত না তারা মামলার ভয় দেখাত। অসুস্থতার কথা বলে সদর হাসপাতালে ভর্তি করাত। আহারে বেচারার ওপর অনেক ঝামেলা যেত পঞ্চায়েতের ভোট এলেই। সবাই আবার বলল, আরে বুড়ি, তুমি দেখি কিছুই বোঝ না। বুড়ি বললেন, আমি সব বুঝি। যত দোষ নন্দ ঘোষ। বাকি সবাই সাধু! আচার সবাই খাবে। দোষ দেবে নন্দ ব্যাটাকে। নন্দ ব্যাটাই যত খারাপের মূল। নন্দ কবে বিদায় নিয়েছে পঞ্চায়েত থেকে, কই কিছুই তো ঠিক হলো না। চুরি-চামারি তো বেড়ে গেছে গ্রামে। বুড়ি আরও বললেন, সেদিন একজন এসে বলে, এই বুড়ি, আমি তোমাদের মেম্বার। তোমরা আমাকে মানবে। তোমাদের সুখ-দুঃখ আমি দেখব। বুড়ি বললেন, তোমাকে কে ঘোষণা দিল বাপু? দারোগা, পুলিশ জানে তো? লোকটি বলল, আরে বুড়ি, দারোগা, পুলিশই আমাকে ঘোষণা দিয়েছে। বুড়ি গ্রামবাসীর সামনে আর কথা বাড়াল না। বাড়ির দিকে পা বাড়াল।

পাদটীকা : পুরোটাই গল্প। আশা করছি কেউ বাস্তবতার সঙ্গে মেলাবেন না। তবে বাস্তবতা নিয়ে সিগমন্ড ফ্রয়েডের একটি কথা নিয়ে আসতে চাই। সিগমন্ড ফ্রয়েড বলেছেন-

‘অব্যক্ত অনুভূতি কখনো মরে না। তাদের জীবন্ত সমাধিস্থ করলে বার বার ফিরে আসে আরও ভয়াবহ রূপ নিয়ে।’

 

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
বস্ত্র খাত হুমকিতে
বস্ত্র খাত হুমকিতে
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
পীরের সোহবতে প্রজ্ঞাবান আলেম
পীরের সোহবতে প্রজ্ঞাবান আলেম
লাল বাহাদুর শাস্ত্রীর ‘ছোটি সি কাম’
লাল বাহাদুর শাস্ত্রীর ‘ছোটি সি কাম’
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
বৈদেশিক মিশন
বৈদেশিক মিশন
আইনশৃঙ্খলা
আইনশৃঙ্খলা
আল্লাহর নামে অসত্য কসম গুনাহের কাজ
আল্লাহর নামে অসত্য কসম গুনাহের কাজ
অধ্যাত্ম প্রেম
অধ্যাত্ম প্রেম
নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়
নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
সর্বশেষ খবর
সিলেবাস সংস্কারে ইউনিসেফের সঙ্গে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চুক্তি
সিলেবাস সংস্কারে ইউনিসেফের সঙ্গে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চুক্তি

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪
ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা
শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা

১১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল
ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু
নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

৫৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা
যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল
জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য
জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা
রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া
বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন
৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল
মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১
মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়
চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস
দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক
ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়
সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা
সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে চার স্কুলে ব্যতিক্রমী বইমেলা
চট্টগ্রামে চার স্কুলে ব্যতিক্রমী বইমেলা

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ
মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নকল করে শাস্তি পেলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮২ শিক্ষার্থী
নকল করে শাস্তি পেলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮২ শিক্ষার্থী

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লালমনিরহাটে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
লালমনিরহাটে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি সংঘাতের উস্কানির ফাঁদে পা দেবে না : প্রিন্স
বিএনপি সংঘাতের উস্কানির ফাঁদে পা দেবে না : প্রিন্স

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কসবায় শিক্ষার্থীকে ইভটিজিংয়ের অপরাধে যুবকের কারাদণ্ড
কসবায় শিক্ষার্থীকে ইভটিজিংয়ের অপরাধে যুবকের কারাদণ্ড

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!
সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং
ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা
মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন
১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’
‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের
২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের
ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত
ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প
ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী
ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি
নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি
কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা
সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা

১৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের
বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই
এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস
বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা
৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ
ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান
পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে
নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ
সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম
সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে
ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত
বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!
হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া
ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা
পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব
জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব

পেছনের পৃষ্ঠা

কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির
কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য
ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে
অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি
দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি
পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা
কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত
বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!
বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!

পেছনের পৃষ্ঠা

সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস
সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস

মাঠে ময়দানে

ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান

সম্পাদকীয়

সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি

সম্পাদকীয়

নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল
নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাডমিন্টনে ৫০০’র ওপরে ম্যাচ
ব্যাডমিন্টনে ৫০০’র ওপরে ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা
মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী
দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী

মাঠে ময়দানে

আলোচনায় আরপিও সংশোধন
আলোচনায় আরপিও সংশোধন

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা
প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির
ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির

পেছনের পৃষ্ঠা

ওয়েস্ট ইন্ডিজ অলআউট ২৭ রানে
ওয়েস্ট ইন্ডিজ অলআউট ২৭ রানে

মাঠে ময়দানে

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

আগামীর বাংলাদেশ হবে বৈষম্যহীন জনতার
আগামীর বাংলাদেশ হবে বৈষম্যহীন জনতার

নগর জীবন

নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার
রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তির হ্যাটট্রিকে শীর্ষে বাংলাদেশ
শান্তির হ্যাটট্রিকে শীর্ষে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

বিচার-পুনর্বাসনসহ চার দাবি ওমান ফেরত প্রবাসীদের
বিচার-পুনর্বাসনসহ চার দাবি ওমান ফেরত প্রবাসীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

টি ভি তে
টি ভি তে

মাঠে ময়দানে