শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০১ আগস্ট, ২০১৯ আপডেট:

মশার উপদ্রব আর কতকাল!

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
মশার উপদ্রব আর কতকাল!

ডেঙ্গি হয়েছিল আমার। ২০১৪ সালে। সাত দিন হাসপাতালে থাকতে হয়েছিল। ডেঙ্গি আমার লিভার নষ্ট করেছে আর ডায়াবেটিস এনেছে। লিভার ফাংশন টেস্ট আর ব্লাড সুগার প্রায় তিনশ’র কাছে চলে গিয়েছিল। ডেঙ্গি হওয়ার আগে কিন্তু আমার সব টেস্ট ঠিকঠাক ছিল। ডাক্তার বলেছিলেন ডেঙ্গি সেরে যাওয়ার পর লিভার আর প্যানক্রিয়াস আগের অবস্থায় ফিরে আসবে। ডেঙ্গি ভাইরাস বিদেয় নিয়েছে, লিভার আর প্যানক্রিয়াস আগের অবস্থায় আজও আসেনি। ডাক্তাররা বুঝেছেন, আর আসবেও না ওসব আগের অবস্থায়। প্রতি বছর ডেঙ্গির চরিত্র বদলাচ্ছে। একেক বছর একেক রকম ক্ষতি করছে। একজন ডাক্তার সেদিন আমাকে বললেন, ‘তোমার বোধহয় ২০১৪ সালে হওয়া ডেঙ্গিটা দ্বিতীয় ডেঙ্গি ছিল। প্রথম ডেঙ্গি হয়তো চুপচাপ হয়ে গিয়েছিল, টের পাওনি। দ্বিতীয় ডেঙ্গিই ভয়ঙ্কর হয়। ভেতরের কলকব্জায় থাবা বসায়। তৃতীয় তো হামেশাই মৃত্যু ডেকে আনে।’ অনেকটা হার্ট অ্যাটাকের মতো, প্রথম আর দ্বিতীয় হার্ট অ্যাটাকের পর কায়ক্লেশে বেঁচে গেলেও তৃতীয়টায় বাঁচা সম্ভব হয় না।

বাংলাদেশে বন্যা হচ্ছে। বন্যায় ভেসে ভেসে নানা রোগ আসে। ডায়রিয়া কলেরা ইত্যাদি তো বাঁধা। ১২ হাজার লোক পেটের রোগে ভুগছে বাংলাদেশে। এসবের মধ্যে এ বছর আবার ডেঙ্গির উপদ্রব। মনে আছে, যখন ময়মনসিংহ শহরের এস কে হাসপাতালে চাকরি করতাম, বন্যার পর পর প্রতিদিন শত শত কলেরা রোগীর চিকিৎসা করতাম। হাসপাতালটি সংক্রামক রোগের হাসপাতাল ছিল। প্রতিদিন রোগীদের স্যালাইন লাগিয়ে কূল পেতাম না। ওদিকে ব্রহ্মপুত্র-পাড়ের মানুষদের ত্রাণ বিতরণ করছি, এদিকে চিকিৎসা করছি। চোখের সামনে মরে যেত রোগী, চোখের জল মুছতে মুছতে আরেক রোগীকে প্রাণপণে চেষ্টা করতাম বাঁচাতে।

আমার মনে হয় কলেরা বা ম্যালেরিয়ার চেয়ে ডেঙ্গি ভয়ঙ্কর। প্রতিদিন, শুনেছি, গড়ে ৬৫০ জন মানুষ ডেঙ্গি-জ্বর নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হচ্ছে। সরকারি হিসেবে ১০ হাজার ডেঙ্গি রোগী এখন বাংলাদেশে। হিসেবে নেই, এমন রোগীর সংখ্যা যোগ করলে নিশ্চয়ই দ্বিগুণ হবে সংখ্যা। ডেঙ্গি মশা নাকি কোনও ওষুধেই মরছে না। অবাক লাগে, বাঘ ভালুক নয়, মানুষের সবচেয়ে ভয়ঙ্কর শিকারি ছোট্ট মশা। কামান দাগালেও মশা মারা যায় না। এমনকী ২৩০ মিলিয়ন ডলার খরচ করে যে সাবমেরিন কেনা হয়েছে, সেই সাবমেরিন দিয়েও কোনও ডেঙ্গি মশার একটি পাখারও কোনও ক্ষতি করা যাবে না। ছোট্ট মশারা বড় বড় মানুষ মেরে ফেলছে। জামালপুর, নেত্রকোনা, টাঙ্গাইল, ফরিদপুর, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, বগুড়া, ব্রাহ্মণবাড়িয়া এসব অঞ্চলে এ পর্যন্ত মৃতের সংখ্যা ১২০। মৃত্যুর সংখ্যা আরও বাড়বে হয়তো। মানুষ কেন মশা নির্মূল করতে পারছে না? ভারত চন্দ্রযান পাঠিয়ে দিয়েছে প্রায় চার লাখ কিলোমিটার দূরের চাঁদে জল আছে কিনা পরীক্ষা করতে, কিন্তু ভারতের ভেতরেই মানুষ খাবার জলের অভাবে ভুগছে। বাংলাদেশ তো নানা হাবিজাবি খাতে টাকা-পয়সা খরচ করছে। অথচ মানুষের সবচেয়ে ভয়ঙ্কর শিকারি মশাকে দূর করতে পারছে না। মশাকে দূর করতে না পারলে ডেঙ্গি দূর হবে না। সাফ কথা।

১০ কোটি বছর ধরে এই পৃথিবীতে ঘুরে বেড়াচ্ছে মশা। মেয়ে-মশারা তাদের ডিমের বৃদ্ধির জন্য মানুষের রক্ত পান করে। কালো সাদা হলুদ বাদামি ছোট বড় সবারই রক্ত তাদের চাই। অনেক প্রাণনাশক রোগ তারা বহন করে, এগুলোর মধ্যে আছে ম্যালেরিয়া, জিকা, পশ্চিম নাইল, ইয়েলো ফিভার, ডেঙ্গি। মশা গবেষক টিমথি ওয়াইনগার্ড বলেছেন মশারা সাত লাখ মানুষকে প্রতি বছর হত্যা করছে।

কয়েক বছর ধরে গবেষণা চলছে ঘাতক মশা নির্মূল করার জন্য। মশার জিন বদলে দেওয়ার পরিকল্পনা করছেন বিজ্ঞানীরা। মশারা এমন জিন পাবে, যে জিনের কারণে জন্ম দেবে বন্ধ্যা সন্তান, বন্ধ্যা সন্তান জন্মাবে, কিন্তু আর কোনও সন্তান তারা জন্ম দিতে পারবে না। এভাবেই, সম্ভবত একমাত্র এভাবেই বিলুপ্ত করা সম্ভব মশা নামের প্রজাতিকে। কিন্তু যারাই আমাদের অপকার করছে, তাদের যদি ধ্বংস করে ফেলি, তাহলে কি প্রকৃতি থাকবে? অনেকে প্রশ্ন করছে আমরা কি ডিজনিল্যান্ডে বাস করতে চাই, নাকি প্রকৃতিতে! সেও ঠিক। প্রকৃতিতে শুধু মানুষ থাকবে কেন, অন্যান্য সব প্রাণীও থাকবে। প্রাণীদের কেউ কেউ আমাদের বন্ধু, কেউ কেউ শত্রু। মশা সম্ভবত সবচেয়ে বড় শত্রু। আমাদের ল্যাবে জিন থাকলে আমরা উলি ম্যামথ বা ডায়নোসরকেও জগতে ফিরিয়ে আনতে পারি। মশাকে যদি এমনই দরকার হয়, তাহলে যেসব মশা কামড়ায় না, সেসব মশাকেও কিন্তু ফিরিয়ে আনতে পারি, যদি প্রকৃতির জন্য এতই ব্যাকুল হই।

মশাকে যদি বিলুপ্ত করি, মশাবাহিত রোগে আমরা ভুগবো না বটে, কিন্তু অন্য কোনও পোকা মাকড়, অন্য কোনও পতঙ্গ নতুন কোনও প্রাণনাশক রোগ নিয়ে উপস্থিত যে হবে না, তার কোনও নিশ্চয়তা আছে? আমরা কি তবে একের পর এক প্রজাতি বিলুপ্ত করেই যাবো? যে যাই বলুক, আমি কিন্তু মশার বিলুপ্তির পক্ষে। পৃথিবী থেকে বহু প্রজাতি বিলুপ্ত হয়ে গেছে, তাতে প্রকৃতির ভারসাম্য কিছু মাত্র নষ্ট হয়নি। এখন মশা বিলুপ্ত হলে নতুন কোনও প্রাণনাশক প্রাণীর জন্ম হতে পারে, সে কারণে কি মশাকে বিলুপ্ত করবো না? প্রকৃতির ভারসাম্য রক্ষা করা বলতে অনেকে কিন্তু মানুষের মৃত্যুকে বোঝায়। মানুষকেও তো মরতে হবে, তা না হলে পৃথিবীর মতো ছোট একটি গ্রহে এত মানুষের জায়গা কী করে হবে! মানুষ একসময় ২০ বা ২১ বছর বয়সে যক্ষ্মা রোগে মারা যেত। আমরা কি যক্ষ্মাকে জয় করিনি? ডেঙ্গি, ম্যালেরিয়া, চিকুনগুনিয়ার মরণ থাবা থেকে কেন বাঁচতে চাইবো না?

লিভারপুলের ট্রপিক্যাল মেডিসিনের ডিন ডক্টর রুবার্ট বয়েছ ১৯০৯ সালে বলেছিলেন, মানব সভ্যতা টিকে থাকবে কি না, তা নির্ভর করছে একটি প্রশ্নের ওপর, ‘মানুষ না মশা?’ রুবার্ট বয়েছের প্রশ্নের উত্তরে আমি বলবো, মানুষ। আমি জানি মানুষ কোনও আহামরি প্রজাতি নয়। কিন্তু মশার চেয়ে তো অনেককে নিঃসন্দেহে ভালো বলা যায়। আমি খারাপ মানুষদের কথা বলতে চাইছি না, ওরা ডেঙ্গি মশার চেয়ে শতগুণে খারাপ, এতে আমার কোনও দ্বিমত নেই। ডেঙ্গি যত ক্ষতি করে মানুষের, মন্দ লোক তার চেয়ে বেশি ক্ষতি করে সাধারণ মানুষের।

শুনছি হাঁটি হাঁটি পা পা করে এবোলা আসছে আমাদের আংগিনায়। এবোলা শুরু হয়েছিল গিনিয়া আর গণপ্রজাতন্ত্রী কংগোতে। এ পর্যন্ত ১১ হাজারের চেয়ে বেশি লোক মরেছে আফ্রিকায়। এবোলা তো মারাত্মক প্রাণনাশক, এবোলার সঙ্গে অন্যান্য প্রাণনাশক ভাইরাসও আসছে, ইয়েলো ফিভার আসছে, এভিয়ান ইনফ্লুয়েঞ্জা আসছে। এবোলা সাংঘাতিক সংক্রামক। এবোলা শরীরের ভেতরে রক্তক্ষরণ করিয়ে মানুষের মৃত্যু ঘটায়। ডেঙ্গিতে না হয় কখনও কখনও বাঁচা যায়, এবোলাতে মৃত্যু প্রায় অবধারিত। মনে আছে কয়েক বছর আগে আমেরিকায় সদ্য আফ্রিকা ফেরত এক লোককে পাওয়া গিয়েছিল যার শরীরে এবোলা ছিল। লোকটি আফ্রিকায় গিয়েছিল এবোলায় আক্রান্ত মানুষদের সেবা করতে, ফিরেছে এবোলা নিয়ে। তাকে নিউ ইয়র্কের বেল্ভিউ হাসপাতালে রাখা হয়েছিল। হাসপাতালে কাউকে তখন ঢুকতেই দেওয়া হচ্ছিল না। হাসপাতাল ঘিরে ছিল মিডিয়ার লোক। মুহূর্তে মুহূর্তে খবর নিচ্ছিল এবোলা আক্রান্ত লোকটির কী অবস্থা, এবোলা কি আমেরিকায় ছড়িয়ে পড়বে! এবোলা আক্রান্ত লোকটিকে সম্পূর্ণ একা একটি ঘরে রাখা হয়েছিল, তার আশপাশে কোনও ডাক্তার বা নার্সকে যেতে হলে নভোচারীদের পোশাক পরে যেতে হতো।

ভারতের ৩০,০০০ লোক বাস করে উগান্ডায়। উগান্ডায় এবোলা আছে সেই খবর পাওয়া গেছে। ভারতের লোকেরা উগান্ডা থেকে ভারতে আসছে। ভাইরাসও তাদের সংগে আসছে। ভারতে ভাইরাস এলে, তা বাংলাদেশে আসবেই। ভারত রাজনৈতিকভাবে এক দেশ না হলেও রোগ-শোকের বেলায় কিন্তু এক দেশ। ভারতে বন্যা হলে বাংলাদেশেও বন্যা হবে, ভারতের হাওয়া দূষিত হলে বাংলাদেশের হাওয়াও দূষিত হবে, ভারতে ভাইরাস এলে বাংলাদেশেও আসবে।

নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান
আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন
ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন
আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ
ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ
সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা
বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা
অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা