শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০১ আগস্ট, ২০১৯ আপডেট:

মশার উপদ্রব আর কতকাল!

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
মশার উপদ্রব আর কতকাল!

ডেঙ্গি হয়েছিল আমার। ২০১৪ সালে। সাত দিন হাসপাতালে থাকতে হয়েছিল। ডেঙ্গি আমার লিভার নষ্ট করেছে আর ডায়াবেটিস এনেছে। লিভার ফাংশন টেস্ট আর ব্লাড সুগার প্রায় তিনশ’র কাছে চলে গিয়েছিল। ডেঙ্গি হওয়ার আগে কিন্তু আমার সব টেস্ট ঠিকঠাক ছিল। ডাক্তার বলেছিলেন ডেঙ্গি সেরে যাওয়ার পর লিভার আর প্যানক্রিয়াস আগের অবস্থায় ফিরে আসবে। ডেঙ্গি ভাইরাস বিদেয় নিয়েছে, লিভার আর প্যানক্রিয়াস আগের অবস্থায় আজও আসেনি। ডাক্তাররা বুঝেছেন, আর আসবেও না ওসব আগের অবস্থায়। প্রতি বছর ডেঙ্গির চরিত্র বদলাচ্ছে। একেক বছর একেক রকম ক্ষতি করছে। একজন ডাক্তার সেদিন আমাকে বললেন, ‘তোমার বোধহয় ২০১৪ সালে হওয়া ডেঙ্গিটা দ্বিতীয় ডেঙ্গি ছিল। প্রথম ডেঙ্গি হয়তো চুপচাপ হয়ে গিয়েছিল, টের পাওনি। দ্বিতীয় ডেঙ্গিই ভয়ঙ্কর হয়। ভেতরের কলকব্জায় থাবা বসায়। তৃতীয় তো হামেশাই মৃত্যু ডেকে আনে।’ অনেকটা হার্ট অ্যাটাকের মতো, প্রথম আর দ্বিতীয় হার্ট অ্যাটাকের পর কায়ক্লেশে বেঁচে গেলেও তৃতীয়টায় বাঁচা সম্ভব হয় না।

বাংলাদেশে বন্যা হচ্ছে। বন্যায় ভেসে ভেসে নানা রোগ আসে। ডায়রিয়া কলেরা ইত্যাদি তো বাঁধা। ১২ হাজার লোক পেটের রোগে ভুগছে বাংলাদেশে। এসবের মধ্যে এ বছর আবার ডেঙ্গির উপদ্রব। মনে আছে, যখন ময়মনসিংহ শহরের এস কে হাসপাতালে চাকরি করতাম, বন্যার পর পর প্রতিদিন শত শত কলেরা রোগীর চিকিৎসা করতাম। হাসপাতালটি সংক্রামক রোগের হাসপাতাল ছিল। প্রতিদিন রোগীদের স্যালাইন লাগিয়ে কূল পেতাম না। ওদিকে ব্রহ্মপুত্র-পাড়ের মানুষদের ত্রাণ বিতরণ করছি, এদিকে চিকিৎসা করছি। চোখের সামনে মরে যেত রোগী, চোখের জল মুছতে মুছতে আরেক রোগীকে প্রাণপণে চেষ্টা করতাম বাঁচাতে।

আমার মনে হয় কলেরা বা ম্যালেরিয়ার চেয়ে ডেঙ্গি ভয়ঙ্কর। প্রতিদিন, শুনেছি, গড়ে ৬৫০ জন মানুষ ডেঙ্গি-জ্বর নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হচ্ছে। সরকারি হিসেবে ১০ হাজার ডেঙ্গি রোগী এখন বাংলাদেশে। হিসেবে নেই, এমন রোগীর সংখ্যা যোগ করলে নিশ্চয়ই দ্বিগুণ হবে সংখ্যা। ডেঙ্গি মশা নাকি কোনও ওষুধেই মরছে না। অবাক লাগে, বাঘ ভালুক নয়, মানুষের সবচেয়ে ভয়ঙ্কর শিকারি ছোট্ট মশা। কামান দাগালেও মশা মারা যায় না। এমনকী ২৩০ মিলিয়ন ডলার খরচ করে যে সাবমেরিন কেনা হয়েছে, সেই সাবমেরিন দিয়েও কোনও ডেঙ্গি মশার একটি পাখারও কোনও ক্ষতি করা যাবে না। ছোট্ট মশারা বড় বড় মানুষ মেরে ফেলছে। জামালপুর, নেত্রকোনা, টাঙ্গাইল, ফরিদপুর, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, বগুড়া, ব্রাহ্মণবাড়িয়া এসব অঞ্চলে এ পর্যন্ত মৃতের সংখ্যা ১২০। মৃত্যুর সংখ্যা আরও বাড়বে হয়তো। মানুষ কেন মশা নির্মূল করতে পারছে না? ভারত চন্দ্রযান পাঠিয়ে দিয়েছে প্রায় চার লাখ কিলোমিটার দূরের চাঁদে জল আছে কিনা পরীক্ষা করতে, কিন্তু ভারতের ভেতরেই মানুষ খাবার জলের অভাবে ভুগছে। বাংলাদেশ তো নানা হাবিজাবি খাতে টাকা-পয়সা খরচ করছে। অথচ মানুষের সবচেয়ে ভয়ঙ্কর শিকারি মশাকে দূর করতে পারছে না। মশাকে দূর করতে না পারলে ডেঙ্গি দূর হবে না। সাফ কথা।

১০ কোটি বছর ধরে এই পৃথিবীতে ঘুরে বেড়াচ্ছে মশা। মেয়ে-মশারা তাদের ডিমের বৃদ্ধির জন্য মানুষের রক্ত পান করে। কালো সাদা হলুদ বাদামি ছোট বড় সবারই রক্ত তাদের চাই। অনেক প্রাণনাশক রোগ তারা বহন করে, এগুলোর মধ্যে আছে ম্যালেরিয়া, জিকা, পশ্চিম নাইল, ইয়েলো ফিভার, ডেঙ্গি। মশা গবেষক টিমথি ওয়াইনগার্ড বলেছেন মশারা সাত লাখ মানুষকে প্রতি বছর হত্যা করছে।

কয়েক বছর ধরে গবেষণা চলছে ঘাতক মশা নির্মূল করার জন্য। মশার জিন বদলে দেওয়ার পরিকল্পনা করছেন বিজ্ঞানীরা। মশারা এমন জিন পাবে, যে জিনের কারণে জন্ম দেবে বন্ধ্যা সন্তান, বন্ধ্যা সন্তান জন্মাবে, কিন্তু আর কোনও সন্তান তারা জন্ম দিতে পারবে না। এভাবেই, সম্ভবত একমাত্র এভাবেই বিলুপ্ত করা সম্ভব মশা নামের প্রজাতিকে। কিন্তু যারাই আমাদের অপকার করছে, তাদের যদি ধ্বংস করে ফেলি, তাহলে কি প্রকৃতি থাকবে? অনেকে প্রশ্ন করছে আমরা কি ডিজনিল্যান্ডে বাস করতে চাই, নাকি প্রকৃতিতে! সেও ঠিক। প্রকৃতিতে শুধু মানুষ থাকবে কেন, অন্যান্য সব প্রাণীও থাকবে। প্রাণীদের কেউ কেউ আমাদের বন্ধু, কেউ কেউ শত্রু। মশা সম্ভবত সবচেয়ে বড় শত্রু। আমাদের ল্যাবে জিন থাকলে আমরা উলি ম্যামথ বা ডায়নোসরকেও জগতে ফিরিয়ে আনতে পারি। মশাকে যদি এমনই দরকার হয়, তাহলে যেসব মশা কামড়ায় না, সেসব মশাকেও কিন্তু ফিরিয়ে আনতে পারি, যদি প্রকৃতির জন্য এতই ব্যাকুল হই।

মশাকে যদি বিলুপ্ত করি, মশাবাহিত রোগে আমরা ভুগবো না বটে, কিন্তু অন্য কোনও পোকা মাকড়, অন্য কোনও পতঙ্গ নতুন কোনও প্রাণনাশক রোগ নিয়ে উপস্থিত যে হবে না, তার কোনও নিশ্চয়তা আছে? আমরা কি তবে একের পর এক প্রজাতি বিলুপ্ত করেই যাবো? যে যাই বলুক, আমি কিন্তু মশার বিলুপ্তির পক্ষে। পৃথিবী থেকে বহু প্রজাতি বিলুপ্ত হয়ে গেছে, তাতে প্রকৃতির ভারসাম্য কিছু মাত্র নষ্ট হয়নি। এখন মশা বিলুপ্ত হলে নতুন কোনও প্রাণনাশক প্রাণীর জন্ম হতে পারে, সে কারণে কি মশাকে বিলুপ্ত করবো না? প্রকৃতির ভারসাম্য রক্ষা করা বলতে অনেকে কিন্তু মানুষের মৃত্যুকে বোঝায়। মানুষকেও তো মরতে হবে, তা না হলে পৃথিবীর মতো ছোট একটি গ্রহে এত মানুষের জায়গা কী করে হবে! মানুষ একসময় ২০ বা ২১ বছর বয়সে যক্ষ্মা রোগে মারা যেত। আমরা কি যক্ষ্মাকে জয় করিনি? ডেঙ্গি, ম্যালেরিয়া, চিকুনগুনিয়ার মরণ থাবা থেকে কেন বাঁচতে চাইবো না?

লিভারপুলের ট্রপিক্যাল মেডিসিনের ডিন ডক্টর রুবার্ট বয়েছ ১৯০৯ সালে বলেছিলেন, মানব সভ্যতা টিকে থাকবে কি না, তা নির্ভর করছে একটি প্রশ্নের ওপর, ‘মানুষ না মশা?’ রুবার্ট বয়েছের প্রশ্নের উত্তরে আমি বলবো, মানুষ। আমি জানি মানুষ কোনও আহামরি প্রজাতি নয়। কিন্তু মশার চেয়ে তো অনেককে নিঃসন্দেহে ভালো বলা যায়। আমি খারাপ মানুষদের কথা বলতে চাইছি না, ওরা ডেঙ্গি মশার চেয়ে শতগুণে খারাপ, এতে আমার কোনও দ্বিমত নেই। ডেঙ্গি যত ক্ষতি করে মানুষের, মন্দ লোক তার চেয়ে বেশি ক্ষতি করে সাধারণ মানুষের।

শুনছি হাঁটি হাঁটি পা পা করে এবোলা আসছে আমাদের আংগিনায়। এবোলা শুরু হয়েছিল গিনিয়া আর গণপ্রজাতন্ত্রী কংগোতে। এ পর্যন্ত ১১ হাজারের চেয়ে বেশি লোক মরেছে আফ্রিকায়। এবোলা তো মারাত্মক প্রাণনাশক, এবোলার সঙ্গে অন্যান্য প্রাণনাশক ভাইরাসও আসছে, ইয়েলো ফিভার আসছে, এভিয়ান ইনফ্লুয়েঞ্জা আসছে। এবোলা সাংঘাতিক সংক্রামক। এবোলা শরীরের ভেতরে রক্তক্ষরণ করিয়ে মানুষের মৃত্যু ঘটায়। ডেঙ্গিতে না হয় কখনও কখনও বাঁচা যায়, এবোলাতে মৃত্যু প্রায় অবধারিত। মনে আছে কয়েক বছর আগে আমেরিকায় সদ্য আফ্রিকা ফেরত এক লোককে পাওয়া গিয়েছিল যার শরীরে এবোলা ছিল। লোকটি আফ্রিকায় গিয়েছিল এবোলায় আক্রান্ত মানুষদের সেবা করতে, ফিরেছে এবোলা নিয়ে। তাকে নিউ ইয়র্কের বেল্ভিউ হাসপাতালে রাখা হয়েছিল। হাসপাতালে কাউকে তখন ঢুকতেই দেওয়া হচ্ছিল না। হাসপাতাল ঘিরে ছিল মিডিয়ার লোক। মুহূর্তে মুহূর্তে খবর নিচ্ছিল এবোলা আক্রান্ত লোকটির কী অবস্থা, এবোলা কি আমেরিকায় ছড়িয়ে পড়বে! এবোলা আক্রান্ত লোকটিকে সম্পূর্ণ একা একটি ঘরে রাখা হয়েছিল, তার আশপাশে কোনও ডাক্তার বা নার্সকে যেতে হলে নভোচারীদের পোশাক পরে যেতে হতো।

ভারতের ৩০,০০০ লোক বাস করে উগান্ডায়। উগান্ডায় এবোলা আছে সেই খবর পাওয়া গেছে। ভারতের লোকেরা উগান্ডা থেকে ভারতে আসছে। ভাইরাসও তাদের সংগে আসছে। ভারতে ভাইরাস এলে, তা বাংলাদেশে আসবেই। ভারত রাজনৈতিকভাবে এক দেশ না হলেও রোগ-শোকের বেলায় কিন্তু এক দেশ। ভারতে বন্যা হলে বাংলাদেশেও বন্যা হবে, ভারতের হাওয়া দূষিত হলে বাংলাদেশের হাওয়াও দূষিত হবে, ভারতে ভাইরাস এলে বাংলাদেশেও আসবে।

নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সর্বশেষ খবর
গাজীপুরে কালভার্টের পাশে পড়ে থাকা নবজাতকের লাশ উদ্ধার
গাজীপুরে কালভার্টের পাশে পড়ে থাকা নবজাতকের লাশ উদ্ধার

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধার দুই এমপিওভুক্ত বিদ্যালয়ে এসএসসিতে শতভাগ ফেল
গাইবান্ধার দুই এমপিওভুক্ত বিদ্যালয়ে এসএসসিতে শতভাগ ফেল

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে জামায়াতের নির্বাচনী দায়িত্বশীলদের প্রশিক্ষণ কর্মসূচি
মেহেরপুরে জামায়াতের নির্বাচনী দায়িত্বশীলদের প্রশিক্ষণ কর্মসূচি

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জেমিনিতে ছবি দিলেই তৈরি হবে ভিডিও
জেমিনিতে ছবি দিলেই তৈরি হবে ভিডিও

৯ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে
ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালুকায় দাখিল পরীক্ষায় শীর্ষ অবস্থানে দারুননাজাত মডেল মাদ্রাসা
ভালুকায় দাখিল পরীক্ষায় শীর্ষ অবস্থানে দারুননাজাত মডেল মাদ্রাসা

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া
চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

রাবিতে বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস পালিত
রাবিতে বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস পালিত

২৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিপ্লবত্তোর বাংলাদেশে বেসরকারি স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়নের অঙ্গীকার মহিউদ্দিন-মুকিত পরিষদের
বিপ্লবত্তোর বাংলাদেশে বেসরকারি স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়নের অঙ্গীকার মহিউদ্দিন-মুকিত পরিষদের

৪০ মিনিট আগে | নগর জীবন

পুলিশের বিশেষ অভিযানে আরও ১৪১৮ জন গ্রেফতার
পুলিশের বিশেষ অভিযানে আরও ১৪১৮ জন গ্রেফতার

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা
টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

থিম্পুতে চলছে এসপিবিএ ভুটান আর্টক্যাম্প ২০২৫
থিম্পুতে চলছে এসপিবিএ ভুটান আর্টক্যাম্প ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সীমান্তে ২ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
সীমান্তে ২ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু
নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৬ মাসে ২৫ কোটি টাকা জরিমানা, বন্ধ ৬৯৯ ইটভাটা
৬ মাসে ২৫ কোটি টাকা জরিমানা, বন্ধ ৬৯৯ ইটভাটা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে এতিম শিক্ষার্থী ও ছিন্নমূল মানুষের মাঝে আহার বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের
মুন্সীগঞ্জে এতিম শিক্ষার্থী ও ছিন্নমূল মানুষের মাঝে আহার বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে যা খাবেন
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে যা খাবেন

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পি-২২: পাহাড়ে ঘুরে বেড়ানো সিংহ হয়ে উঠল পরিবেশ আন্দোলনের মুখ
পি-২২: পাহাড়ে ঘুরে বেড়ানো সিংহ হয়ে উঠল পরিবেশ আন্দোলনের মুখ

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নতুন ইকোসিস্টেম উন্মোচন করেছে ‘গ্রামীণফোন ওয়ান’
নতুন ইকোসিস্টেম উন্মোচন করেছে ‘গ্রামীণফোন ওয়ান’

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

এসএসসি: লালমনিরহাটে তিন শিক্ষার্থীর আত্মহত্যার চেষ্টা
এসএসসি: লালমনিরহাটে তিন শিক্ষার্থীর আত্মহত্যার চেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাবিপ্রবিতে আয়োজিত হচ্ছে ‘রেইজ ফর জাস্টিস’ ম্যারাথন, চলছে রেজিস্ট্রেশন
শাবিপ্রবিতে আয়োজিত হচ্ছে ‘রেইজ ফর জাস্টিস’ ম্যারাথন, চলছে রেজিস্ট্রেশন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মোংলায় বাঘের আক্রমণে গরুর মৃত্যু
মোংলায় বাঘের আক্রমণে গরুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি
ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ বলে ৫ উইকেট, ক্রিকেটে নতুন বিশ্বরেকর্ড গড়লেন ক্যাম্ফার
৫ বলে ৫ উইকেট, ক্রিকেটে নতুন বিশ্বরেকর্ড গড়লেন ক্যাম্ফার

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এসএসসির ফলাফল পুনঃনিরীক্ষণ আবেদন শুরু
এসএসসির ফলাফল পুনঃনিরীক্ষণ আবেদন শুরু

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৫ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস, বাড়বে গরমের অনুভূতি
৫ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস, বাড়বে গরমের অনুভূতি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংস্কারের নামে জনগণকে বিভ্রান্ত না করে দ্রুত নির্বাচনের দাবি রিজভীর
সংস্কারের নামে জনগণকে বিভ্রান্ত না করে দ্রুত নির্বাচনের দাবি রিজভীর

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪ নদীবন্দরে সতর্কতা, দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা
৪ নদীবন্দরে সতর্কতা, দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা
প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে দুই তারকাকে ছাড়াই নামবে পিএসজি
ফাইনালে দুই তারকাকে ছাড়াই নামবে পিএসজি

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা
প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল
ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী
১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া
এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস
৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জয়পুরহাটে সেরা গার্লস ক্যাডেট কলেজ
জয়পুরহাটে সেরা গার্লস ক্যাডেট কলেজ

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দিনাজপুর বোর্ডে ১৩ বিদ্যালয়ে কেউ পাস করেনি
দিনাজপুর বোর্ডে ১৩ বিদ্যালয়ে কেউ পাস করেনি

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আইসিসিতে শেখ হাসিনার বিচার চাইল অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল
আইসিসিতে শেখ হাসিনার বিচার চাইল অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫
একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএসসির ফল পুনঃনিরীক্ষণের আবেদন করবেন যেভাবে
এসএসসির ফল পুনঃনিরীক্ষণের আবেদন করবেন যেভাবে

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাপের হাড়ে ফাটল, এক্স-রে করে পাঠানো হচ্ছে ঢাকায়
সাপের হাড়ে ফাটল, এক্স-রে করে পাঠানো হচ্ছে ঢাকায়

২১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

রাজনীতিতে যারা একেবারে এতিম, তারাই পিআর পদ্ধতি চায় : রিজভী
রাজনীতিতে যারা একেবারে এতিম, তারাই পিআর পদ্ধতি চায় : রিজভী

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাত-পা ছাড়াই জন্ম নেওয়া সেই লিতুন এসএসসিতে পেলেন জিপিএ-৫
হাত-পা ছাড়াই জন্ম নেওয়া সেই লিতুন এসএসসিতে পেলেন জিপিএ-৫

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু
হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই

সম্পাদকীয়

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা