শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০১ আগস্ট, ২০১৯ আপডেট:

মশার উপদ্রব আর কতকাল!

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
মশার উপদ্রব আর কতকাল!

ডেঙ্গি হয়েছিল আমার। ২০১৪ সালে। সাত দিন হাসপাতালে থাকতে হয়েছিল। ডেঙ্গি আমার লিভার নষ্ট করেছে আর ডায়াবেটিস এনেছে। লিভার ফাংশন টেস্ট আর ব্লাড সুগার প্রায় তিনশ’র কাছে চলে গিয়েছিল। ডেঙ্গি হওয়ার আগে কিন্তু আমার সব টেস্ট ঠিকঠাক ছিল। ডাক্তার বলেছিলেন ডেঙ্গি সেরে যাওয়ার পর লিভার আর প্যানক্রিয়াস আগের অবস্থায় ফিরে আসবে। ডেঙ্গি ভাইরাস বিদেয় নিয়েছে, লিভার আর প্যানক্রিয়াস আগের অবস্থায় আজও আসেনি। ডাক্তাররা বুঝেছেন, আর আসবেও না ওসব আগের অবস্থায়। প্রতি বছর ডেঙ্গির চরিত্র বদলাচ্ছে। একেক বছর একেক রকম ক্ষতি করছে। একজন ডাক্তার সেদিন আমাকে বললেন, ‘তোমার বোধহয় ২০১৪ সালে হওয়া ডেঙ্গিটা দ্বিতীয় ডেঙ্গি ছিল। প্রথম ডেঙ্গি হয়তো চুপচাপ হয়ে গিয়েছিল, টের পাওনি। দ্বিতীয় ডেঙ্গিই ভয়ঙ্কর হয়। ভেতরের কলকব্জায় থাবা বসায়। তৃতীয় তো হামেশাই মৃত্যু ডেকে আনে।’ অনেকটা হার্ট অ্যাটাকের মতো, প্রথম আর দ্বিতীয় হার্ট অ্যাটাকের পর কায়ক্লেশে বেঁচে গেলেও তৃতীয়টায় বাঁচা সম্ভব হয় না।

বাংলাদেশে বন্যা হচ্ছে। বন্যায় ভেসে ভেসে নানা রোগ আসে। ডায়রিয়া কলেরা ইত্যাদি তো বাঁধা। ১২ হাজার লোক পেটের রোগে ভুগছে বাংলাদেশে। এসবের মধ্যে এ বছর আবার ডেঙ্গির উপদ্রব। মনে আছে, যখন ময়মনসিংহ শহরের এস কে হাসপাতালে চাকরি করতাম, বন্যার পর পর প্রতিদিন শত শত কলেরা রোগীর চিকিৎসা করতাম। হাসপাতালটি সংক্রামক রোগের হাসপাতাল ছিল। প্রতিদিন রোগীদের স্যালাইন লাগিয়ে কূল পেতাম না। ওদিকে ব্রহ্মপুত্র-পাড়ের মানুষদের ত্রাণ বিতরণ করছি, এদিকে চিকিৎসা করছি। চোখের সামনে মরে যেত রোগী, চোখের জল মুছতে মুছতে আরেক রোগীকে প্রাণপণে চেষ্টা করতাম বাঁচাতে।

আমার মনে হয় কলেরা বা ম্যালেরিয়ার চেয়ে ডেঙ্গি ভয়ঙ্কর। প্রতিদিন, শুনেছি, গড়ে ৬৫০ জন মানুষ ডেঙ্গি-জ্বর নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হচ্ছে। সরকারি হিসেবে ১০ হাজার ডেঙ্গি রোগী এখন বাংলাদেশে। হিসেবে নেই, এমন রোগীর সংখ্যা যোগ করলে নিশ্চয়ই দ্বিগুণ হবে সংখ্যা। ডেঙ্গি মশা নাকি কোনও ওষুধেই মরছে না। অবাক লাগে, বাঘ ভালুক নয়, মানুষের সবচেয়ে ভয়ঙ্কর শিকারি ছোট্ট মশা। কামান দাগালেও মশা মারা যায় না। এমনকী ২৩০ মিলিয়ন ডলার খরচ করে যে সাবমেরিন কেনা হয়েছে, সেই সাবমেরিন দিয়েও কোনও ডেঙ্গি মশার একটি পাখারও কোনও ক্ষতি করা যাবে না। ছোট্ট মশারা বড় বড় মানুষ মেরে ফেলছে। জামালপুর, নেত্রকোনা, টাঙ্গাইল, ফরিদপুর, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, বগুড়া, ব্রাহ্মণবাড়িয়া এসব অঞ্চলে এ পর্যন্ত মৃতের সংখ্যা ১২০। মৃত্যুর সংখ্যা আরও বাড়বে হয়তো। মানুষ কেন মশা নির্মূল করতে পারছে না? ভারত চন্দ্রযান পাঠিয়ে দিয়েছে প্রায় চার লাখ কিলোমিটার দূরের চাঁদে জল আছে কিনা পরীক্ষা করতে, কিন্তু ভারতের ভেতরেই মানুষ খাবার জলের অভাবে ভুগছে। বাংলাদেশ তো নানা হাবিজাবি খাতে টাকা-পয়সা খরচ করছে। অথচ মানুষের সবচেয়ে ভয়ঙ্কর শিকারি মশাকে দূর করতে পারছে না। মশাকে দূর করতে না পারলে ডেঙ্গি দূর হবে না। সাফ কথা।

১০ কোটি বছর ধরে এই পৃথিবীতে ঘুরে বেড়াচ্ছে মশা। মেয়ে-মশারা তাদের ডিমের বৃদ্ধির জন্য মানুষের রক্ত পান করে। কালো সাদা হলুদ বাদামি ছোট বড় সবারই রক্ত তাদের চাই। অনেক প্রাণনাশক রোগ তারা বহন করে, এগুলোর মধ্যে আছে ম্যালেরিয়া, জিকা, পশ্চিম নাইল, ইয়েলো ফিভার, ডেঙ্গি। মশা গবেষক টিমথি ওয়াইনগার্ড বলেছেন মশারা সাত লাখ মানুষকে প্রতি বছর হত্যা করছে।

কয়েক বছর ধরে গবেষণা চলছে ঘাতক মশা নির্মূল করার জন্য। মশার জিন বদলে দেওয়ার পরিকল্পনা করছেন বিজ্ঞানীরা। মশারা এমন জিন পাবে, যে জিনের কারণে জন্ম দেবে বন্ধ্যা সন্তান, বন্ধ্যা সন্তান জন্মাবে, কিন্তু আর কোনও সন্তান তারা জন্ম দিতে পারবে না। এভাবেই, সম্ভবত একমাত্র এভাবেই বিলুপ্ত করা সম্ভব মশা নামের প্রজাতিকে। কিন্তু যারাই আমাদের অপকার করছে, তাদের যদি ধ্বংস করে ফেলি, তাহলে কি প্রকৃতি থাকবে? অনেকে প্রশ্ন করছে আমরা কি ডিজনিল্যান্ডে বাস করতে চাই, নাকি প্রকৃতিতে! সেও ঠিক। প্রকৃতিতে শুধু মানুষ থাকবে কেন, অন্যান্য সব প্রাণীও থাকবে। প্রাণীদের কেউ কেউ আমাদের বন্ধু, কেউ কেউ শত্রু। মশা সম্ভবত সবচেয়ে বড় শত্রু। আমাদের ল্যাবে জিন থাকলে আমরা উলি ম্যামথ বা ডায়নোসরকেও জগতে ফিরিয়ে আনতে পারি। মশাকে যদি এমনই দরকার হয়, তাহলে যেসব মশা কামড়ায় না, সেসব মশাকেও কিন্তু ফিরিয়ে আনতে পারি, যদি প্রকৃতির জন্য এতই ব্যাকুল হই।

মশাকে যদি বিলুপ্ত করি, মশাবাহিত রোগে আমরা ভুগবো না বটে, কিন্তু অন্য কোনও পোকা মাকড়, অন্য কোনও পতঙ্গ নতুন কোনও প্রাণনাশক রোগ নিয়ে উপস্থিত যে হবে না, তার কোনও নিশ্চয়তা আছে? আমরা কি তবে একের পর এক প্রজাতি বিলুপ্ত করেই যাবো? যে যাই বলুক, আমি কিন্তু মশার বিলুপ্তির পক্ষে। পৃথিবী থেকে বহু প্রজাতি বিলুপ্ত হয়ে গেছে, তাতে প্রকৃতির ভারসাম্য কিছু মাত্র নষ্ট হয়নি। এখন মশা বিলুপ্ত হলে নতুন কোনও প্রাণনাশক প্রাণীর জন্ম হতে পারে, সে কারণে কি মশাকে বিলুপ্ত করবো না? প্রকৃতির ভারসাম্য রক্ষা করা বলতে অনেকে কিন্তু মানুষের মৃত্যুকে বোঝায়। মানুষকেও তো মরতে হবে, তা না হলে পৃথিবীর মতো ছোট একটি গ্রহে এত মানুষের জায়গা কী করে হবে! মানুষ একসময় ২০ বা ২১ বছর বয়সে যক্ষ্মা রোগে মারা যেত। আমরা কি যক্ষ্মাকে জয় করিনি? ডেঙ্গি, ম্যালেরিয়া, চিকুনগুনিয়ার মরণ থাবা থেকে কেন বাঁচতে চাইবো না?

লিভারপুলের ট্রপিক্যাল মেডিসিনের ডিন ডক্টর রুবার্ট বয়েছ ১৯০৯ সালে বলেছিলেন, মানব সভ্যতা টিকে থাকবে কি না, তা নির্ভর করছে একটি প্রশ্নের ওপর, ‘মানুষ না মশা?’ রুবার্ট বয়েছের প্রশ্নের উত্তরে আমি বলবো, মানুষ। আমি জানি মানুষ কোনও আহামরি প্রজাতি নয়। কিন্তু মশার চেয়ে তো অনেককে নিঃসন্দেহে ভালো বলা যায়। আমি খারাপ মানুষদের কথা বলতে চাইছি না, ওরা ডেঙ্গি মশার চেয়ে শতগুণে খারাপ, এতে আমার কোনও দ্বিমত নেই। ডেঙ্গি যত ক্ষতি করে মানুষের, মন্দ লোক তার চেয়ে বেশি ক্ষতি করে সাধারণ মানুষের।

শুনছি হাঁটি হাঁটি পা পা করে এবোলা আসছে আমাদের আংগিনায়। এবোলা শুরু হয়েছিল গিনিয়া আর গণপ্রজাতন্ত্রী কংগোতে। এ পর্যন্ত ১১ হাজারের চেয়ে বেশি লোক মরেছে আফ্রিকায়। এবোলা তো মারাত্মক প্রাণনাশক, এবোলার সঙ্গে অন্যান্য প্রাণনাশক ভাইরাসও আসছে, ইয়েলো ফিভার আসছে, এভিয়ান ইনফ্লুয়েঞ্জা আসছে। এবোলা সাংঘাতিক সংক্রামক। এবোলা শরীরের ভেতরে রক্তক্ষরণ করিয়ে মানুষের মৃত্যু ঘটায়। ডেঙ্গিতে না হয় কখনও কখনও বাঁচা যায়, এবোলাতে মৃত্যু প্রায় অবধারিত। মনে আছে কয়েক বছর আগে আমেরিকায় সদ্য আফ্রিকা ফেরত এক লোককে পাওয়া গিয়েছিল যার শরীরে এবোলা ছিল। লোকটি আফ্রিকায় গিয়েছিল এবোলায় আক্রান্ত মানুষদের সেবা করতে, ফিরেছে এবোলা নিয়ে। তাকে নিউ ইয়র্কের বেল্ভিউ হাসপাতালে রাখা হয়েছিল। হাসপাতালে কাউকে তখন ঢুকতেই দেওয়া হচ্ছিল না। হাসপাতাল ঘিরে ছিল মিডিয়ার লোক। মুহূর্তে মুহূর্তে খবর নিচ্ছিল এবোলা আক্রান্ত লোকটির কী অবস্থা, এবোলা কি আমেরিকায় ছড়িয়ে পড়বে! এবোলা আক্রান্ত লোকটিকে সম্পূর্ণ একা একটি ঘরে রাখা হয়েছিল, তার আশপাশে কোনও ডাক্তার বা নার্সকে যেতে হলে নভোচারীদের পোশাক পরে যেতে হতো।

ভারতের ৩০,০০০ লোক বাস করে উগান্ডায়। উগান্ডায় এবোলা আছে সেই খবর পাওয়া গেছে। ভারতের লোকেরা উগান্ডা থেকে ভারতে আসছে। ভাইরাসও তাদের সংগে আসছে। ভারতে ভাইরাস এলে, তা বাংলাদেশে আসবেই। ভারত রাজনৈতিকভাবে এক দেশ না হলেও রোগ-শোকের বেলায় কিন্তু এক দেশ। ভারতে বন্যা হলে বাংলাদেশেও বন্যা হবে, ভারতের হাওয়া দূষিত হলে বাংলাদেশের হাওয়াও দূষিত হবে, ভারতে ভাইরাস এলে বাংলাদেশেও আসবে।

নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
বাড়ছে বেকারত্ব
বাড়ছে বেকারত্ব
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
সোমবার রোজা রাখা
সোমবার রোজা রাখা
জাকসু নির্বাচন
জাকসু নির্বাচন
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
সারসংকট
সারসংকট
ওষুধের দাম
ওষুধের দাম
সর্বশেষ খবর
সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা
সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা

৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

জাফলংয়ে নিখোঁজ পর্যটকের লাশ উদ্ধার
জাফলংয়ে নিখোঁজ পর্যটকের লাশ উদ্ধার

১৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

বাংলাদেশ রাষ্ট্রবিজ্ঞান ছাত্র ফোরামের আত্মপ্রকাশ
বাংলাদেশ রাষ্ট্রবিজ্ঞান ছাত্র ফোরামের আত্মপ্রকাশ

৩১ মিনিট আগে | নগর জীবন

পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকা অ্যাডভার্টাইজিং স্কুলের আত্মপ্রকাশ
ঢাকা অ্যাডভার্টাইজিং স্কুলের আত্মপ্রকাশ

৪৪ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা
গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা

৪৭ মিনিট আগে | টক শো

মালয়েশিয়া দিবস: জাতীয় ঐক্যের বার্তা ও বহুসংস্কৃতির উদযাপন
মালয়েশিয়া দিবস: জাতীয় ঐক্যের বার্তা ও বহুসংস্কৃতির উদযাপন

৫২ মিনিট আগে | পরবাস

মাদারীপুরে ব্যবসায়ীর মরদেহ উদ্ধার
মাদারীপুরে ব্যবসায়ীর মরদেহ উদ্ধার

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে চার আসন বহালের দাবিতে নির্বাচন অফিসে অবস্থান কর্মসূচি
বাগেরহাটে চার আসন বহালের দাবিতে নির্বাচন অফিসে অবস্থান কর্মসূচি

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বুয়েটের সঙ্গে জিপিএইচ ইস্পাতের সমঝোতা স্মারক সই
বুয়েটের সঙ্গে জিপিএইচ ইস্পাতের সমঝোতা স্মারক সই

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

মালয়েশিয়ায় প্রবাসীদের ভোটদান নিয়ে মতবিনিময় সভা
মালয়েশিয়ায় প্রবাসীদের ভোটদান নিয়ে মতবিনিময় সভা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত
বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্যার জন উইলসন স্কুলের ৩০ বছর পূর্তি উদযাপন
স্যার জন উইলসন স্কুলের ৩০ বছর পূর্তি উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিখোঁজের তিন দিন পর নদী থেকে লাশ উদ্ধার
নিখোঁজের তিন দিন পর নদী থেকে লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা
নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে নারীদের ক্যান্সারের প্রকোপ বেশি, মৃত্যুহার বেশি পুরুষের
ভারতে নারীদের ক্যান্সারের প্রকোপ বেশি, মৃত্যুহার বেশি পুরুষের

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন
আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকেশ্বরী মন্দির পরিদর্শন প্রধান উপদেষ্টার
ঢাকেশ্বরী মন্দির পরিদর্শন প্রধান উপদেষ্টার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাকসু নির্বাচন ঘিরে উৎসবমুখর চবি, দ্বিতীয় দিনে মনোনয়ন নিলেন ১৪১ প্রার্থী
চাকসু নির্বাচন ঘিরে উৎসবমুখর চবি, দ্বিতীয় দিনে মনোনয়ন নিলেন ১৪১ প্রার্থী

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন
দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন

২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

‘ওজোনস্তর রক্ষায় রাজনৈতিক সদিচ্ছা ও আন্তর্জাতিক সহযোগিতা অপরিহার্য’
‘ওজোনস্তর রক্ষায় রাজনৈতিক সদিচ্ছা ও আন্তর্জাতিক সহযোগিতা অপরিহার্য’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাকের ধাক্কায় প্রাণ গেল মা-মেয়ের
ট্রাকের ধাক্কায় প্রাণ গেল মা-মেয়ের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মানিকগঞ্জে এবার ৫৫৩ মণ্ডপে দুর্গাপূজার আয়োজন
মানিকগঞ্জে এবার ৫৫৩ মণ্ডপে দুর্গাপূজার আয়োজন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারে এক লাখ ৭০ হাজার ইয়াবাসহ গ্রেফতার ৩
কক্সবাজারে এক লাখ ৭০ হাজার ইয়াবাসহ গ্রেফতার ৩

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
আফগানিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের
সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উজানে বৃষ্টিপাত, সিলেটে বাড়ছে নদীর পানি
উজানে বৃষ্টিপাত, সিলেটে বাড়ছে নদীর পানি

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’
‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে
অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা
রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান
ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল
আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২
এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প
ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ
কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!
স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী
মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস
পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিকি-ক্যাটরিনার ঘরে আসছে নতুন অতিথি
ভিকি-ক্যাটরিনার ঘরে আসছে নতুন অতিথি

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’
প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি
শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ
গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩
ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মৌসুমি বাধা মানছে না আম
মৌসুমি বাধা মানছে না আম

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল
অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

নগর জীবন

বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ
সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি
ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব
রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব

পেছনের পৃষ্ঠা

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’

শোবিজ

একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম

শোবিজ

দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে
দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে
আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি

শোবিজ

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন

অর্থনীতিতে নারীর অদৃশ্য ঘাম
অর্থনীতিতে নারীর অদৃশ্য ঘাম

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

দেশগ্রাম

ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে
ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে

নগর জীবন