শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৬ আগস্ট, ২০১৯

দুর্ভাগ্য স্বাস্থ্যমন্ত্রী সাংবাদিক ধমকায়

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
দুর্ভাগ্য স্বাস্থ্যমন্ত্রী সাংবাদিক ধমকায়

দেখতে দেখতে কত পথ পেরিয়ে এসেছি, কত সময় পার করেছি বুঝতেই পারিনি। সেদিন আমার প্রাণের ধন ইয়ামণির ছেলে জিহাদ তার ২০তম জন্মদিনে কেক নিয়ে এসেছিল। কেক মুখে চমকে উঠেছিলাম, যার মাকে ২০ মিনিটের দেখেছি তার ছেলের ২০ বছর। কেমন করে দিনগুলো চলে গেল ভাবতেই পারিনি। এখনো মনে হয় যুদ্ধ করলাম, বঙ্গবন্ধু এলেন তার পায়ের কাছে অস্ত্র বিছিয়ে দিলাম। বঙ্গবন্ধু নিহত হলে মা বলেছিলেন, ‘তুই আর কোনো ঘরে লুকিয়ে থাকিস না। ঘর থেকে তোকে ধরে নিয়ে গেলে আমি কাঁদতে পারব না। প্রতিবাদ করা অবস্থায় তোকে যদি শত্রুরা মেরেও ফেলে আমি বুকভরে কাঁদতে পারব। বলতে পারব আমার ছেলে বজ্র জাতির পিতার হত্যার বদলা নিতে গিয়ে জীবন দিয়েছে।’ মায়ের কথায় সাহস পেয়ে লিফলেট ছেড়েছিলাম, ‘খুনিরা কামাল-জামাল-রাসেলকে হত্যা করতে পারলেও আমি কাদের সিদ্দিকী বঙ্গবন্ধুর চতুর্থ সন্তান। যতক্ষণ দেহে আছে প্রাণ যুদ্ধ হবে বাংলায়। পিতৃহত্যার বদলা নেবই নেব।’ গতকাল ছিল সেই শেখ কামালের ৭১তম জন্মদিন। যে ছিল মুজিব পরিবারে সবচেয়ে বিনয়ী, সুশীল, শালীন। সে একগাদা দুর্নামের বোঝা নিয়ে ইহকাল ত্যাগ করেছে। প্রার্থনা করি, আল্লাহ তাকে বেহেশতবাসী করুন। এক কাপড়ে ঘর থেকে বেরিয়েছিলাম। কত ঝাড়-জঙ্গলে কাটিয়েছি। ইন্দিরা গান্ধীর সরকার পতন হলে মোরারজি দেশাইয়ের সঙ্গে জিয়াউর রহমানের চুক্তির ফলে ’৭৫-এ ৬ হাজার প্রতিরোধ যোদ্ধাকে জিয়াউর রহমানের হাতে তুলে দেয়। মৌলভী সৈয়দসহ ১০৪ জনকে হালুয়াঘাট-নুরুন্দী-কলাকোপা নানা স্থানে হত্যা করে। অনেককে প্রায় তিন বছর নির্যাতন ক্যাম্পে রেখে মুক্তি দেয়, আরও ৪-৫ হাজার প্রতিরোধ সংগ্রামী ভারতসহ অন্যান্য জায়গায় আত্মগোপন করে। সর্বোদয় নেতা জয়প্রকাশ নারায়ণের কারণে প্রধানমন্ত্রী মোরারজি দেশাই আমাদের সঙ্গে আর তেমন কিছু করতে পারেননি। প্রথম শিলিগুড়ি, তারপর বর্ধমান, কলকাতা-দিল্লিতে প্রায় ১২ বছর, তিন বছর আসাম-মেঘালয়ের ঝাড়-জঙ্গলে। আমাদের তখন চরম দুর্দিন। শুশু শান্তিনিকেতনে, শাহানা নাইনে। অনেক কষ্টের মধ্যে সেলিমের সঙ্গে শুশুর বিয়ে হয়। আরিফ আহমেদ দুলাল আকুরটাকুর পাড়ায় আমাদের বাড়ির পাশের ছেলে। মুক্তিযুদ্ধে দারুণ ভূমিকা রেখেছে। ’৭৫-এ বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিরোধ প্রতিবাদেও সে আমার ছায়াসঙ্গী। স্বার্থের টানে কতজন কোথায় চলে গেছে। কিন্তু আজও সে ছায়ার মতোই আছে। তার সঙ্গেই কীভাবে শাহানার বিয়ে হয়। যেদিন ওর বাচ্চা হওয়ার কথা সেদিন আমি ছিলাম, আমার মা ছিলেন। মা-ই দুলাল-শাহানার সন্তানের নাম রেখেছিলেন ইয়া। আমি আমার জীবনে অত ছোট আর কোনো শিশু দেখিনি। খুব সম্ভবত ২০ মিনিটের ইয়াকে মা কোলে করে আমার সামনে এনেছিলেন। ইয়ার জ্বলজ্বলে চোখ দেখে মনে হয়েছিল, ও যেন বলছে, ‘মামা তুমি কী কর?’ ঠিক একই রকম মনে হয়েছিল মা কুশিমণিকে প্রথম যখন দেখেছিলাম। তার জ্বলজ্বলে চোখ আমায় বলেছিল, ‘বাবা, আমি তোমার হারিয়ে যাওয়া সেই বুকের ধন।’ দেশে ফেরার পর পাঁচ-ছয় মাসের আমার এক বাচ্চা আমাদেরই দোষে সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে মায়ের পেটে নষ্ট হয়ে গিয়েছিল। তার জন্য কত কেঁদেছি। এখনো কাঁদি। লিখতে গিয়েও বুক কাঁদছে, চোখে পানি। আজ সত্যিই কুশিমণি আমার সেই হারিয়ে যাওয়া সন্তানের স্থান পূরণ করেছে। দয়াময় আল্লাহ আপনি ওকে আপনার রহমতের ছায়াতলে রাখুন।

২ আগস্ট সখীপুর গিয়েছিলাম পরম ভক্ত সখীপুর কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি আতোয়ার সড়ক দুর্ঘটনায় মারা গেছে তার স্মরণসভায়। কোনো কিছুই ভালো লাগছিল না। আগস্ট আমার জীবন ধ্বংস করে দিয়েছে। কর্মী কাদের সিদ্দিকী, সেবক কাদের সিদ্দিকী, মুক্তিযোদ্ধা কাদের সিদ্দিকী, রাজনীতিক কাদের সিদ্দিকীর মৃত্যু ১৫ আগস্টই হয়ে গেছে। আল্লাহ জীবন দেন, আল্লাহই জীবন নেন। সেটা আল্লাহর জীবন এখনো রয়েছে। কিন্তু একজন রাজনৈতিক কর্মীর জীবন বঙ্গবন্ধুর মৃত্যুর সঙ্গে সঙ্গেই চলে গেছে। পয়লা আগস্ট বড় ভাইকে দেখতে গিয়েছিলাম। বড় ভাই লতিফ সিদ্দিকী আমার জীবন বদলে দিয়েছেন। আমাকে মানুষ বানাতে কত মারধর করেছেন। রাজনীতির কারণে কত গালাগাল, কত সমালোচনা। তবু কেন যেন কখনো তার প্রতি খারাপ লাগেনি। এখন আরও বেশি কষ্ট লাগে। কি মানুষ কিছুই পেলেন না, যা তার পাওনা। একটা বেহুদা মামলায় তিনি জেলে। অথচ এখন তার জেলে থাকার কথা নয়। মন্ত্রণালয়ের কাজ কোনো ব্যক্তির নয়। সরকারের কাজ সমষ্টিগত। কোনো ভুলত্রুটি, অন্যায় হলে কমবেশি সবাই দায়ী। এখানে মন্ত্রী লতিফ সিদ্দিকী আর গ্রহীতা আর কারও খবর নেইÑ এটা হতে পারে না। ২৩ লাখ টাকা ক্ষতি হয়েছে লতিফ সিদ্দিকীর কারণে। তাও আবার সুপ্রিম কোর্ট প্রাপককে দলিল করে দিতে বলেছিল। লতিফ সিদ্দিকীকে দেখে যদি রাজনীতিতে না আসতাম আমি মুক্তিযোদ্ধা হতাম না, ভালোমন্দ যাই হোক আজকের অবস্থায় আসতাম না। পীর হাবিবকে সন্তানের মতো ভালোবাসি। তার লেখা আগ্রহ নিয়ে পড়ি, নঈম নিজামও তেমনি। এখন ওরা বড় হয়েছে। যখন ছোট ছিল তখনো আমরা বেশ বড় ছিলাম। এখনো যখন নঈম নিজামরা আমাদের বড় ভাবে, সম্মান করে, তখন ভালোই লাগে। কিন্তু নঈম নিজামদের আঙ্গুলের সমানও যারা না, তারা যখন দাপট দেখায় তখন কষ্ট না পেয়ে পারি না। পীর হাবিবের লেখা নিয়েই শুরু। আজ কদিন জওহরলাল নেহরুর ওপর ওর লেখা চলছে। কিছুদিন আগে সিরাজুল আলম খানকে নিয়ে একটি বই আলোচনায় এসেছিল, অনেক তোলপাড় হয়েছে। আমরা কেন যে সত্যকে স্বীকার করতে পারি না বা চাই না! তোফায়েল আহমেদের প্রতিক্রিয়া পড়েছি। আরও আরও নেতা সিরাজুল আলম খান সম্পর্কে প্রতিক্রিয়া দিয়েছেন। নিশ্চয়ই তোফায়েল আহমেদ আজ মহীরুহ, ’৬৯-এর ছাত্র আন্দোলনের মহানায়ক। ’৭১-এর ২৫ মার্চ আমি ছিলাম খন্ডিত ছাত্রলীগের জেলা কমিটির সাধারণ সম্পাদক। আর ১৬ ডিসেম্বর সেই আমি কোথায় এসে দাঁড়িয়েছিলাম। মাত্র আট-নয় মাসের ব্যবধানে কর্মক্ষেত্রের বিশালতায় আমাকে একটা জায়গা করে দিয়েছিল। যারা মানেনি যারা স্বীকার করেনি তারা খুব একটা লাভবান হয়নি। বাংলাদেশের যেখানে সেখানে মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে আমার ছবি-টবি শোভা পেলেও টাঙ্গাইলের মুক্তিযোদ্ধাদের কোনো সংসদে আমার ছবি নেই, বঙ্গবন্ধুরও নেই। হ্যাঁ, আলাদা ছবি আছে, প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শেখ হাসিনারও আছে। কিন্তু মুক্তিযোদ্ধাদের ওপর বঙ্গবন্ধুর যে বিশাল প্রভাব তিনি যে আমাদের কাছ থেকে অস্ত্র নিয়েছেন, আমরা যে তাকে গার্ড অব অনার দিয়েছি, সে সময়ের কোনো ছবি নেই। আমাকে মুছতে গিয়ে আমাকে অস্বীকার করতে গিয়ে বঙ্গবন্ধুকে মুছে ফেলা হয়েছে। হিংসা কাউকে বড় করে না বরং পতন ঘটায়। যে যত গালাগাল করুন বাংলাদেশ হওয়ার কারণে যারা পোদ্দারি করেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবকে গালাগাল করেন, মওলানা ভাসানীকে অস্বীকার করেন, যুবনেতাদের নামে বিষ খান, যারা হাজার হাজার কোটি টাকার মালিক হয়েছেন তাদের বলি, বাংলাদেশ না হলে তারা ভাঙা কাপেও চা খেতে পারতেন না। শেখ মুজিব না হলে বাংলাদেশ হতো না। আর শেখ মুজিব নিজে নিজে হননি। যাদের ত্যাগে স্বাধীনতা, শেখ মুজিবকে যারা বঙ্গবন্ধু বানিয়েছেন আজকের প্রেক্ষাপটে তাদের অস্বীকার করে আর যা কিছুই হোক, সত্য ইতিহাস হবে না। আমার লেখায় অনেক কিছু বাদ পড়ে যাবে, অনেক নাম বাদ পড়বে আমার দুর্বলতার কারণে। কিন্তু সত্য ইতিহাস এটাই- যুবনেতা কে এম ওবায়দুর রহমান, শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন, শেখ ফজলুল হক মণি, সিরাজুল আলম খান... তোফায়েল আহমেদ, নূরে আলম সিদ্দিকী, আ স ম আবদুর রব, আবদুল কদ্দুস মাখন, নীলফামারীর আবদুর রউফ, নোয়াখালীর মোহাম্মদ আলী, লতিফ সিদ্দিকী, শাজাহান সিরাজ, আল মুজাহিদী, ফেরদৌস আহমদ কোরেশী আরও আরও যুবনেতা, ছাত্রনেতা যারা ষাটের দশকে ওভাবে দুর্বার না হলে মুক্তিযুদ্ধের ক্ষেত্র প্রস্তুত হতো না। এখন যে যাই করুন সেই সময়ের জন্য তারা বাংলাদেশের শ্রেষ্ঠ মানুষ, তাদের সম্মান হবে আকাশের কাছাকাছি। আমার কথা না হয় ছেড়েই দিলাম। মুক্তিযুদ্ধ না হলে আমাকে শিয়াল-কুকুরও পুঁছত না। আমার না ছিল শিক্ষা-দীক্ষা, না ছিল বিদ্যা-বুদ্ধি, জ্ঞান-গরিমা। এখনই বা কী আছে। মিথ্যা বলতে বুক কাঁপে, সত্য লুকাতে ভয় পাই। অন্যের মতো বলতে পারি না আমিই সব, আমিই সব করেছি। কী দাম আছে আমার। একসময় যারা আমার বোঁচকা টানতে গর্ব করত তারা কোথায় আর আমি কোথায়! মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আমার জন্য খাবার নিয়ে বসে থাকতেন। স্বাধীনতার পর আমাকে বুকে চেপে জারজার হয়ে কেঁদেছেন, ‘আব্বাকে ফিরিয়ে আনুন’ বলে; আজ আল্লাহ সব ক্ষমতা তাকে দিয়েছেনÑ এখানে আমার কী করার আছে। আমি নির্বাসনে থাকতে যে ছেলে আমার জন্য চিৎকার করে গলা ফাটিয়েছে সেই আমার প্রাণের ধন কুঁড়িমণির ভোট ডাকাতি করেছে; কোনো প্রতিকার করতে পারিনিÑ এটাই বাস্তব। তবে আসল সত্য এটা নয়। সত্য সত্যই। সত্যকে কেউ যেমন অসত্য করতে পারে না তেমনি মিথ্যাকে কখনো সত্য বানানো যায় না।

ব্যাপক জাতীয় পরিবর্তনের আশায় ড. কামাল হোসেনের নেতৃত্বে কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ জাতীয় ঐক্যফ্রন্টে যোগদান করেছিল। কিন্তু ড. কামাল হোসেন নেতৃত্ব করতে চান না। এক কথায় তিনি কিছুই করতে চান না। সেজন্য জোট ছেড়ে দিয়েছি। জোট ছেড়েছি বলে ড. কামাল হোসেনকে গালাগাল করতে হবে তেমন ভাবি না। কারণ ড. কামাল হোসেন কামাল হোসেনই। সময় হয়েছে এপার থেকে ওপার যাওয়ার, তাই বলে যেতে চাই। আমরা বিএনপির নেতৃত্বে জোটে যাইনি। কিন্তু শেষ পর্যন্ত নেতৃত্ব চলে গিয়েছিল বিএনপির হাতে। কে কী বলবেন জানি না। নেত্রী শেখ হাসিনার জীবনের সব থেকে বড় রাজনৈতিক ক্ষতি ৩০ ডিসেম্বরের জাতীয় নির্বাচন। তার পরও বলব, যা হয়েছে ভালোই হয়েছে। বিএনপির বিন্দুমাত্র বদল বা পরিবর্তন হয়নি। কারও যদি কিছু হয়ে থাকে সে একমাত্র বেগম খালেদা জিয়ার হয়েছে। দলের নিচের কর্র্মীরা সবাই ত্যাগী, সৎ, নিবেদিত। নেতারা বিপরীত। বিশুদ্ধ নির্বাচন হলে শতকরা ৭০-৮০ ভাগ ভোট পেয়ে ঐক্যফ্রন্ট জিতত আর দেশ চলে যেত তারেক জিয়ার হাতে। যেটা অনেক মানুষই চায় না।

কেন যেন মানুষের স্বস্তি নেই, শান্তি নেই। বহুদিন প্রধানমন্ত্রী দেশের বাইরে। কেন বাইরে, কী প্রয়োজন, তা কতটা জরুরি কেউ বুঝতে পারছে না। অন্যদিকে খুন-ধর্ষণ-দুর্ঘটনা তো লেগেই আছে। তার ওপর বন্যা আর ডেঙ্গু আমাদের একেবারে জেরবার করে ফেলেছে। এমন ডেঙ্গু বাংলাদেশ কখনো দেখেনি। অথচ প্রতিকার নেই। ডেঙ্গুর প্রকোপ থেকে বাঁচাতে না সিটি করপোরেশন, না স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়- কারও যেন কিছু করার নেই। এর মধ্যে আবার স্বাস্থ্যমন্ত্রী সবাইকে নিয়ে প্রমোদ ভ্রমণে বিদেশ গিয়েছিলেন। দেশে ফিরলে সাংবাদিকরা জিজ্ঞাসা করতে গেলে তার সে কী তেজ- কল্পনারও অতীত। ভদ্রলোকের বাবা মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তানে ছিলেন। হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের সময় মারাত্মক ক্ষমতাবান ঢাকা সিটি মেয়র, ’৯০-এ গণআন্দোলনে জনগণ থেকে বাঁচতে ইঁদুরের মতো পালিয়ে ছিলেন। যেমনটা একসময় জনগণের দুর্বার চাপে ’৬৯-এ আগরতলা মামলার বিচারপতিরা পালিয়ে জান বাঁচিয়েছিলেন। জনাব মালেকের অফিসে জনগণের রোষের চিহ্ন এখনো খুঁজলে পাওয়া যাবে। তার ছেলে বর্তমান স্বাস্থ্যমন্ত্রী। বুঝতে পারি না, তার পাটার জোর কোথায়? সামান্যতম মনুষ্যত্ব, রুচি থাকলে সাংবাদিকদের সঙ্গে অমন দুর্ব্যবহার করে! বঙ্গবন্ধু বা অন্য কেউ থাকলে যেদিন ঘটনাটি ঘটেছে সেদিন অথবা পরদিন ভদ্রলোককে মন্ত্রিসভা থেকে বিদায় করে দেওয়া হতো। কী হবে জানি না, এসব লোক নিয়ে আর যা কিছু হোক, দেশের সেবা হয় না। এদের ব্যবসা করতে দিলেই ভালো। এরা প্রকৃত ব্যবসায়ীও নয়, জনগণকে লুটেপুটে খায়।

ডেঙ্গু নিয়ে সারা দেশ চিন্তিত। তবে এটা সত্য, ফগার মেশিনের ধোঁয়ায় ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণ করা যাবে না। এডিস মশার জন্ম নিয়ন্ত্রণ করে ডেঙ্গু নির্মূল করতে হবে। আগে বিমানবহরে ফগার ছিল, এখন ধোঁয়া ছিটানো মেশিনকে ফগার বলে। কোনো লাভ নেই বরং ধোঁয়া ছিটানোয় আশপাশের লোকজন, স্কুল-কলেজের বাচ্চাদের ক্ষতি হচ্ছে। বঙ্গবন্ধু নিহত হওয়ার পর বহু বছর ভারতে ছিলাম। দিল্লিতে কেউ মশারি চেনে না, ব্যবহার করে না। কোনো মশাই নেই। গাজিয়াবাদ থেকে হারিয়ানাÑ দেখেছি সকাল-বিকাল যেখানেই অচল পানি সেখানেই দু-এক ফোঁটা কেরোসিন। যন্ত্র বা অস্ত্রের মধ্যে টিনের কৌটা, এক-আধা কেজি কেরোসিন আর কাঠিতে কাপড় বাঁধা। একেবারে ছোট্ট কাপড় কেরোসিনে ডুবিয়ে তুললে দু-তিন ফোঁটার বেশি তেল সে কাপড়ে ধরে না। প্রথম বুঝিনি কেন কেরোসিন দেয়। পরে বুঝলাম পানির ওপর কেরোসিনের ফোঁটা পড়ার সঙ্গে সঙ্গে তা ছড়িয়ে যায়। ওর ওপর আর মশা-মাছি বসতে পারে না। ডিম পাড়া বন্ধ, মশা নেই। কলকাতার যে ডিপটি মেয়র এসেছিলেন ভদ্রলোক নিশ্চয়ই কথাটি বলেছেন। আমারও মনে হয় ৫-১০ হাজার ছোট্ট কৌটা দিয়ে লোক লাগিয়ে দিলে তিন দিনে মশার প্রকোপ ও ডেঙ্গুর ভয়াবহতা অনেক কমে যাবে। মাসখানেক আগে টিভিতে এক ভদ্রলোক বলেছিলেন, ‘পত্রিকায় দেখেছি এ পর্যন্ত ঢাকা সিটি দক্ষিণ ৪৭ কোটি টাকা খরচ করেছে। কোনো কাজ হয়নি। ওই টাকা পাড়ায় পাড়ায় ক্লাব-সমিতি-স্কুল-কলেজ-মাদ্রাসার হাতে দিয়ে দিলেও অনেক কাজ হতো।’ কথাটা অসার নয়। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কবে ফিরবেন, জানি না। তাড়াতাড়ি ফিরুন, দেশকে বাঁচান। আমরা আপনার পথ চেয়ে আছি।

লেখক : রাজনীতিক।

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
বস্ত্র খাত হুমকিতে
বস্ত্র খাত হুমকিতে
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
পীরের সোহবতে প্রজ্ঞাবান আলেম
পীরের সোহবতে প্রজ্ঞাবান আলেম
লাল বাহাদুর শাস্ত্রীর ‘ছোটি সি কাম’
লাল বাহাদুর শাস্ত্রীর ‘ছোটি সি কাম’
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
বৈদেশিক মিশন
বৈদেশিক মিশন
আইনশৃঙ্খলা
আইনশৃঙ্খলা
আল্লাহর নামে অসত্য কসম গুনাহের কাজ
আল্লাহর নামে অসত্য কসম গুনাহের কাজ
অধ্যাত্ম প্রেম
অধ্যাত্ম প্রেম
নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়
নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
সর্বশেষ খবর
সিলেবাস সংস্কারে ইউনিসেফের সঙ্গে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চুক্তি
সিলেবাস সংস্কারে ইউনিসেফের সঙ্গে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চুক্তি

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪
ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা
শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা

১১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল
ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু
নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

৫৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা
যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল
জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য
জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা
রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া
বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন
৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল
মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১
মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়
চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস
দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক
ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়
সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা
সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে চার স্কুলে ব্যতিক্রমী বইমেলা
চট্টগ্রামে চার স্কুলে ব্যতিক্রমী বইমেলা

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ
মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নকল করে শাস্তি পেলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮২ শিক্ষার্থী
নকল করে শাস্তি পেলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮২ শিক্ষার্থী

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লালমনিরহাটে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
লালমনিরহাটে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি সংঘাতের উস্কানির ফাঁদে পা দেবে না : প্রিন্স
বিএনপি সংঘাতের উস্কানির ফাঁদে পা দেবে না : প্রিন্স

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কসবায় শিক্ষার্থীকে ইভটিজিংয়ের অপরাধে যুবকের কারাদণ্ড
কসবায় শিক্ষার্থীকে ইভটিজিংয়ের অপরাধে যুবকের কারাদণ্ড

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!
সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং
ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা
মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন
১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’
‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের
২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের
ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত
ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প
ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী
ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি
নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি
কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা
সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা

১৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের
বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই
এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস
বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা
৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ
ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান
পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে
নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ
সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম
সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে
ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত
বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!
হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া
ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা
পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব
জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব

পেছনের পৃষ্ঠা

কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির
কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য
ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে
অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি
দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি
পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা
কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত
বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!
বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!

পেছনের পৃষ্ঠা

সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস
সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস

মাঠে ময়দানে

ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান

সম্পাদকীয়

সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি

সম্পাদকীয়

নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল
নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাডমিন্টনে ৫০০’র ওপরে ম্যাচ
ব্যাডমিন্টনে ৫০০’র ওপরে ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা
মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী
দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী

মাঠে ময়দানে

আলোচনায় আরপিও সংশোধন
আলোচনায় আরপিও সংশোধন

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা
প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির
ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির

পেছনের পৃষ্ঠা

ওয়েস্ট ইন্ডিজ অলআউট ২৭ রানে
ওয়েস্ট ইন্ডিজ অলআউট ২৭ রানে

মাঠে ময়দানে

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

আগামীর বাংলাদেশ হবে বৈষম্যহীন জনতার
আগামীর বাংলাদেশ হবে বৈষম্যহীন জনতার

নগর জীবন

নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার
রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তির হ্যাটট্রিকে শীর্ষে বাংলাদেশ
শান্তির হ্যাটট্রিকে শীর্ষে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

বিচার-পুনর্বাসনসহ চার দাবি ওমান ফেরত প্রবাসীদের
বিচার-পুনর্বাসনসহ চার দাবি ওমান ফেরত প্রবাসীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

টি ভি তে
টি ভি তে

মাঠে ময়দানে