শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৬ আগস্ট, ২০১৯

দুর্ভাগ্য স্বাস্থ্যমন্ত্রী সাংবাদিক ধমকায়

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
দুর্ভাগ্য স্বাস্থ্যমন্ত্রী সাংবাদিক ধমকায়

দেখতে দেখতে কত পথ পেরিয়ে এসেছি, কত সময় পার করেছি বুঝতেই পারিনি। সেদিন আমার প্রাণের ধন ইয়ামণির ছেলে জিহাদ তার ২০তম জন্মদিনে কেক নিয়ে এসেছিল। কেক মুখে চমকে উঠেছিলাম, যার মাকে ২০ মিনিটের দেখেছি তার ছেলের ২০ বছর। কেমন করে দিনগুলো চলে গেল ভাবতেই পারিনি। এখনো মনে হয় যুদ্ধ করলাম, বঙ্গবন্ধু এলেন তার পায়ের কাছে অস্ত্র বিছিয়ে দিলাম। বঙ্গবন্ধু নিহত হলে মা বলেছিলেন, ‘তুই আর কোনো ঘরে লুকিয়ে থাকিস না। ঘর থেকে তোকে ধরে নিয়ে গেলে আমি কাঁদতে পারব না। প্রতিবাদ করা অবস্থায় তোকে যদি শত্রুরা মেরেও ফেলে আমি বুকভরে কাঁদতে পারব। বলতে পারব আমার ছেলে বজ্র জাতির পিতার হত্যার বদলা নিতে গিয়ে জীবন দিয়েছে।’ মায়ের কথায় সাহস পেয়ে লিফলেট ছেড়েছিলাম, ‘খুনিরা কামাল-জামাল-রাসেলকে হত্যা করতে পারলেও আমি কাদের সিদ্দিকী বঙ্গবন্ধুর চতুর্থ সন্তান। যতক্ষণ দেহে আছে প্রাণ যুদ্ধ হবে বাংলায়। পিতৃহত্যার বদলা নেবই নেব।’ গতকাল ছিল সেই শেখ কামালের ৭১তম জন্মদিন। যে ছিল মুজিব পরিবারে সবচেয়ে বিনয়ী, সুশীল, শালীন। সে একগাদা দুর্নামের বোঝা নিয়ে ইহকাল ত্যাগ করেছে। প্রার্থনা করি, আল্লাহ তাকে বেহেশতবাসী করুন। এক কাপড়ে ঘর থেকে বেরিয়েছিলাম। কত ঝাড়-জঙ্গলে কাটিয়েছি। ইন্দিরা গান্ধীর সরকার পতন হলে মোরারজি দেশাইয়ের সঙ্গে জিয়াউর রহমানের চুক্তির ফলে ’৭৫-এ ৬ হাজার প্রতিরোধ যোদ্ধাকে জিয়াউর রহমানের হাতে তুলে দেয়। মৌলভী সৈয়দসহ ১০৪ জনকে হালুয়াঘাট-নুরুন্দী-কলাকোপা নানা স্থানে হত্যা করে। অনেককে প্রায় তিন বছর নির্যাতন ক্যাম্পে রেখে মুক্তি দেয়, আরও ৪-৫ হাজার প্রতিরোধ সংগ্রামী ভারতসহ অন্যান্য জায়গায় আত্মগোপন করে। সর্বোদয় নেতা জয়প্রকাশ নারায়ণের কারণে প্রধানমন্ত্রী মোরারজি দেশাই আমাদের সঙ্গে আর তেমন কিছু করতে পারেননি। প্রথম শিলিগুড়ি, তারপর বর্ধমান, কলকাতা-দিল্লিতে প্রায় ১২ বছর, তিন বছর আসাম-মেঘালয়ের ঝাড়-জঙ্গলে। আমাদের তখন চরম দুর্দিন। শুশু শান্তিনিকেতনে, শাহানা নাইনে। অনেক কষ্টের মধ্যে সেলিমের সঙ্গে শুশুর বিয়ে হয়। আরিফ আহমেদ দুলাল আকুরটাকুর পাড়ায় আমাদের বাড়ির পাশের ছেলে। মুক্তিযুদ্ধে দারুণ ভূমিকা রেখেছে। ’৭৫-এ বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিরোধ প্রতিবাদেও সে আমার ছায়াসঙ্গী। স্বার্থের টানে কতজন কোথায় চলে গেছে। কিন্তু আজও সে ছায়ার মতোই আছে। তার সঙ্গেই কীভাবে শাহানার বিয়ে হয়। যেদিন ওর বাচ্চা হওয়ার কথা সেদিন আমি ছিলাম, আমার মা ছিলেন। মা-ই দুলাল-শাহানার সন্তানের নাম রেখেছিলেন ইয়া। আমি আমার জীবনে অত ছোট আর কোনো শিশু দেখিনি। খুব সম্ভবত ২০ মিনিটের ইয়াকে মা কোলে করে আমার সামনে এনেছিলেন। ইয়ার জ্বলজ্বলে চোখ দেখে মনে হয়েছিল, ও যেন বলছে, ‘মামা তুমি কী কর?’ ঠিক একই রকম মনে হয়েছিল মা কুশিমণিকে প্রথম যখন দেখেছিলাম। তার জ্বলজ্বলে চোখ আমায় বলেছিল, ‘বাবা, আমি তোমার হারিয়ে যাওয়া সেই বুকের ধন।’ দেশে ফেরার পর পাঁচ-ছয় মাসের আমার এক বাচ্চা আমাদেরই দোষে সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে মায়ের পেটে নষ্ট হয়ে গিয়েছিল। তার জন্য কত কেঁদেছি। এখনো কাঁদি। লিখতে গিয়েও বুক কাঁদছে, চোখে পানি। আজ সত্যিই কুশিমণি আমার সেই হারিয়ে যাওয়া সন্তানের স্থান পূরণ করেছে। দয়াময় আল্লাহ আপনি ওকে আপনার রহমতের ছায়াতলে রাখুন।

২ আগস্ট সখীপুর গিয়েছিলাম পরম ভক্ত সখীপুর কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি আতোয়ার সড়ক দুর্ঘটনায় মারা গেছে তার স্মরণসভায়। কোনো কিছুই ভালো লাগছিল না। আগস্ট আমার জীবন ধ্বংস করে দিয়েছে। কর্মী কাদের সিদ্দিকী, সেবক কাদের সিদ্দিকী, মুক্তিযোদ্ধা কাদের সিদ্দিকী, রাজনীতিক কাদের সিদ্দিকীর মৃত্যু ১৫ আগস্টই হয়ে গেছে। আল্লাহ জীবন দেন, আল্লাহই জীবন নেন। সেটা আল্লাহর জীবন এখনো রয়েছে। কিন্তু একজন রাজনৈতিক কর্মীর জীবন বঙ্গবন্ধুর মৃত্যুর সঙ্গে সঙ্গেই চলে গেছে। পয়লা আগস্ট বড় ভাইকে দেখতে গিয়েছিলাম। বড় ভাই লতিফ সিদ্দিকী আমার জীবন বদলে দিয়েছেন। আমাকে মানুষ বানাতে কত মারধর করেছেন। রাজনীতির কারণে কত গালাগাল, কত সমালোচনা। তবু কেন যেন কখনো তার প্রতি খারাপ লাগেনি। এখন আরও বেশি কষ্ট লাগে। কি মানুষ কিছুই পেলেন না, যা তার পাওনা। একটা বেহুদা মামলায় তিনি জেলে। অথচ এখন তার জেলে থাকার কথা নয়। মন্ত্রণালয়ের কাজ কোনো ব্যক্তির নয়। সরকারের কাজ সমষ্টিগত। কোনো ভুলত্রুটি, অন্যায় হলে কমবেশি সবাই দায়ী। এখানে মন্ত্রী লতিফ সিদ্দিকী আর গ্রহীতা আর কারও খবর নেইÑ এটা হতে পারে না। ২৩ লাখ টাকা ক্ষতি হয়েছে লতিফ সিদ্দিকীর কারণে। তাও আবার সুপ্রিম কোর্ট প্রাপককে দলিল করে দিতে বলেছিল। লতিফ সিদ্দিকীকে দেখে যদি রাজনীতিতে না আসতাম আমি মুক্তিযোদ্ধা হতাম না, ভালোমন্দ যাই হোক আজকের অবস্থায় আসতাম না। পীর হাবিবকে সন্তানের মতো ভালোবাসি। তার লেখা আগ্রহ নিয়ে পড়ি, নঈম নিজামও তেমনি। এখন ওরা বড় হয়েছে। যখন ছোট ছিল তখনো আমরা বেশ বড় ছিলাম। এখনো যখন নঈম নিজামরা আমাদের বড় ভাবে, সম্মান করে, তখন ভালোই লাগে। কিন্তু নঈম নিজামদের আঙ্গুলের সমানও যারা না, তারা যখন দাপট দেখায় তখন কষ্ট না পেয়ে পারি না। পীর হাবিবের লেখা নিয়েই শুরু। আজ কদিন জওহরলাল নেহরুর ওপর ওর লেখা চলছে। কিছুদিন আগে সিরাজুল আলম খানকে নিয়ে একটি বই আলোচনায় এসেছিল, অনেক তোলপাড় হয়েছে। আমরা কেন যে সত্যকে স্বীকার করতে পারি না বা চাই না! তোফায়েল আহমেদের প্রতিক্রিয়া পড়েছি। আরও আরও নেতা সিরাজুল আলম খান সম্পর্কে প্রতিক্রিয়া দিয়েছেন। নিশ্চয়ই তোফায়েল আহমেদ আজ মহীরুহ, ’৬৯-এর ছাত্র আন্দোলনের মহানায়ক। ’৭১-এর ২৫ মার্চ আমি ছিলাম খন্ডিত ছাত্রলীগের জেলা কমিটির সাধারণ সম্পাদক। আর ১৬ ডিসেম্বর সেই আমি কোথায় এসে দাঁড়িয়েছিলাম। মাত্র আট-নয় মাসের ব্যবধানে কর্মক্ষেত্রের বিশালতায় আমাকে একটা জায়গা করে দিয়েছিল। যারা মানেনি যারা স্বীকার করেনি তারা খুব একটা লাভবান হয়নি। বাংলাদেশের যেখানে সেখানে মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে আমার ছবি-টবি শোভা পেলেও টাঙ্গাইলের মুক্তিযোদ্ধাদের কোনো সংসদে আমার ছবি নেই, বঙ্গবন্ধুরও নেই। হ্যাঁ, আলাদা ছবি আছে, প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শেখ হাসিনারও আছে। কিন্তু মুক্তিযোদ্ধাদের ওপর বঙ্গবন্ধুর যে বিশাল প্রভাব তিনি যে আমাদের কাছ থেকে অস্ত্র নিয়েছেন, আমরা যে তাকে গার্ড অব অনার দিয়েছি, সে সময়ের কোনো ছবি নেই। আমাকে মুছতে গিয়ে আমাকে অস্বীকার করতে গিয়ে বঙ্গবন্ধুকে মুছে ফেলা হয়েছে। হিংসা কাউকে বড় করে না বরং পতন ঘটায়। যে যত গালাগাল করুন বাংলাদেশ হওয়ার কারণে যারা পোদ্দারি করেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবকে গালাগাল করেন, মওলানা ভাসানীকে অস্বীকার করেন, যুবনেতাদের নামে বিষ খান, যারা হাজার হাজার কোটি টাকার মালিক হয়েছেন তাদের বলি, বাংলাদেশ না হলে তারা ভাঙা কাপেও চা খেতে পারতেন না। শেখ মুজিব না হলে বাংলাদেশ হতো না। আর শেখ মুজিব নিজে নিজে হননি। যাদের ত্যাগে স্বাধীনতা, শেখ মুজিবকে যারা বঙ্গবন্ধু বানিয়েছেন আজকের প্রেক্ষাপটে তাদের অস্বীকার করে আর যা কিছুই হোক, সত্য ইতিহাস হবে না। আমার লেখায় অনেক কিছু বাদ পড়ে যাবে, অনেক নাম বাদ পড়বে আমার দুর্বলতার কারণে। কিন্তু সত্য ইতিহাস এটাই- যুবনেতা কে এম ওবায়দুর রহমান, শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন, শেখ ফজলুল হক মণি, সিরাজুল আলম খান... তোফায়েল আহমেদ, নূরে আলম সিদ্দিকী, আ স ম আবদুর রব, আবদুল কদ্দুস মাখন, নীলফামারীর আবদুর রউফ, নোয়াখালীর মোহাম্মদ আলী, লতিফ সিদ্দিকী, শাজাহান সিরাজ, আল মুজাহিদী, ফেরদৌস আহমদ কোরেশী আরও আরও যুবনেতা, ছাত্রনেতা যারা ষাটের দশকে ওভাবে দুর্বার না হলে মুক্তিযুদ্ধের ক্ষেত্র প্রস্তুত হতো না। এখন যে যাই করুন সেই সময়ের জন্য তারা বাংলাদেশের শ্রেষ্ঠ মানুষ, তাদের সম্মান হবে আকাশের কাছাকাছি। আমার কথা না হয় ছেড়েই দিলাম। মুক্তিযুদ্ধ না হলে আমাকে শিয়াল-কুকুরও পুঁছত না। আমার না ছিল শিক্ষা-দীক্ষা, না ছিল বিদ্যা-বুদ্ধি, জ্ঞান-গরিমা। এখনই বা কী আছে। মিথ্যা বলতে বুক কাঁপে, সত্য লুকাতে ভয় পাই। অন্যের মতো বলতে পারি না আমিই সব, আমিই সব করেছি। কী দাম আছে আমার। একসময় যারা আমার বোঁচকা টানতে গর্ব করত তারা কোথায় আর আমি কোথায়! মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আমার জন্য খাবার নিয়ে বসে থাকতেন। স্বাধীনতার পর আমাকে বুকে চেপে জারজার হয়ে কেঁদেছেন, ‘আব্বাকে ফিরিয়ে আনুন’ বলে; আজ আল্লাহ সব ক্ষমতা তাকে দিয়েছেনÑ এখানে আমার কী করার আছে। আমি নির্বাসনে থাকতে যে ছেলে আমার জন্য চিৎকার করে গলা ফাটিয়েছে সেই আমার প্রাণের ধন কুঁড়িমণির ভোট ডাকাতি করেছে; কোনো প্রতিকার করতে পারিনিÑ এটাই বাস্তব। তবে আসল সত্য এটা নয়। সত্য সত্যই। সত্যকে কেউ যেমন অসত্য করতে পারে না তেমনি মিথ্যাকে কখনো সত্য বানানো যায় না।

ব্যাপক জাতীয় পরিবর্তনের আশায় ড. কামাল হোসেনের নেতৃত্বে কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ জাতীয় ঐক্যফ্রন্টে যোগদান করেছিল। কিন্তু ড. কামাল হোসেন নেতৃত্ব করতে চান না। এক কথায় তিনি কিছুই করতে চান না। সেজন্য জোট ছেড়ে দিয়েছি। জোট ছেড়েছি বলে ড. কামাল হোসেনকে গালাগাল করতে হবে তেমন ভাবি না। কারণ ড. কামাল হোসেন কামাল হোসেনই। সময় হয়েছে এপার থেকে ওপার যাওয়ার, তাই বলে যেতে চাই। আমরা বিএনপির নেতৃত্বে জোটে যাইনি। কিন্তু শেষ পর্যন্ত নেতৃত্ব চলে গিয়েছিল বিএনপির হাতে। কে কী বলবেন জানি না। নেত্রী শেখ হাসিনার জীবনের সব থেকে বড় রাজনৈতিক ক্ষতি ৩০ ডিসেম্বরের জাতীয় নির্বাচন। তার পরও বলব, যা হয়েছে ভালোই হয়েছে। বিএনপির বিন্দুমাত্র বদল বা পরিবর্তন হয়নি। কারও যদি কিছু হয়ে থাকে সে একমাত্র বেগম খালেদা জিয়ার হয়েছে। দলের নিচের কর্র্মীরা সবাই ত্যাগী, সৎ, নিবেদিত। নেতারা বিপরীত। বিশুদ্ধ নির্বাচন হলে শতকরা ৭০-৮০ ভাগ ভোট পেয়ে ঐক্যফ্রন্ট জিতত আর দেশ চলে যেত তারেক জিয়ার হাতে। যেটা অনেক মানুষই চায় না।

কেন যেন মানুষের স্বস্তি নেই, শান্তি নেই। বহুদিন প্রধানমন্ত্রী দেশের বাইরে। কেন বাইরে, কী প্রয়োজন, তা কতটা জরুরি কেউ বুঝতে পারছে না। অন্যদিকে খুন-ধর্ষণ-দুর্ঘটনা তো লেগেই আছে। তার ওপর বন্যা আর ডেঙ্গু আমাদের একেবারে জেরবার করে ফেলেছে। এমন ডেঙ্গু বাংলাদেশ কখনো দেখেনি। অথচ প্রতিকার নেই। ডেঙ্গুর প্রকোপ থেকে বাঁচাতে না সিটি করপোরেশন, না স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়- কারও যেন কিছু করার নেই। এর মধ্যে আবার স্বাস্থ্যমন্ত্রী সবাইকে নিয়ে প্রমোদ ভ্রমণে বিদেশ গিয়েছিলেন। দেশে ফিরলে সাংবাদিকরা জিজ্ঞাসা করতে গেলে তার সে কী তেজ- কল্পনারও অতীত। ভদ্রলোকের বাবা মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তানে ছিলেন। হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের সময় মারাত্মক ক্ষমতাবান ঢাকা সিটি মেয়র, ’৯০-এ গণআন্দোলনে জনগণ থেকে বাঁচতে ইঁদুরের মতো পালিয়ে ছিলেন। যেমনটা একসময় জনগণের দুর্বার চাপে ’৬৯-এ আগরতলা মামলার বিচারপতিরা পালিয়ে জান বাঁচিয়েছিলেন। জনাব মালেকের অফিসে জনগণের রোষের চিহ্ন এখনো খুঁজলে পাওয়া যাবে। তার ছেলে বর্তমান স্বাস্থ্যমন্ত্রী। বুঝতে পারি না, তার পাটার জোর কোথায়? সামান্যতম মনুষ্যত্ব, রুচি থাকলে সাংবাদিকদের সঙ্গে অমন দুর্ব্যবহার করে! বঙ্গবন্ধু বা অন্য কেউ থাকলে যেদিন ঘটনাটি ঘটেছে সেদিন অথবা পরদিন ভদ্রলোককে মন্ত্রিসভা থেকে বিদায় করে দেওয়া হতো। কী হবে জানি না, এসব লোক নিয়ে আর যা কিছু হোক, দেশের সেবা হয় না। এদের ব্যবসা করতে দিলেই ভালো। এরা প্রকৃত ব্যবসায়ীও নয়, জনগণকে লুটেপুটে খায়।

ডেঙ্গু নিয়ে সারা দেশ চিন্তিত। তবে এটা সত্য, ফগার মেশিনের ধোঁয়ায় ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণ করা যাবে না। এডিস মশার জন্ম নিয়ন্ত্রণ করে ডেঙ্গু নির্মূল করতে হবে। আগে বিমানবহরে ফগার ছিল, এখন ধোঁয়া ছিটানো মেশিনকে ফগার বলে। কোনো লাভ নেই বরং ধোঁয়া ছিটানোয় আশপাশের লোকজন, স্কুল-কলেজের বাচ্চাদের ক্ষতি হচ্ছে। বঙ্গবন্ধু নিহত হওয়ার পর বহু বছর ভারতে ছিলাম। দিল্লিতে কেউ মশারি চেনে না, ব্যবহার করে না। কোনো মশাই নেই। গাজিয়াবাদ থেকে হারিয়ানাÑ দেখেছি সকাল-বিকাল যেখানেই অচল পানি সেখানেই দু-এক ফোঁটা কেরোসিন। যন্ত্র বা অস্ত্রের মধ্যে টিনের কৌটা, এক-আধা কেজি কেরোসিন আর কাঠিতে কাপড় বাঁধা। একেবারে ছোট্ট কাপড় কেরোসিনে ডুবিয়ে তুললে দু-তিন ফোঁটার বেশি তেল সে কাপড়ে ধরে না। প্রথম বুঝিনি কেন কেরোসিন দেয়। পরে বুঝলাম পানির ওপর কেরোসিনের ফোঁটা পড়ার সঙ্গে সঙ্গে তা ছড়িয়ে যায়। ওর ওপর আর মশা-মাছি বসতে পারে না। ডিম পাড়া বন্ধ, মশা নেই। কলকাতার যে ডিপটি মেয়র এসেছিলেন ভদ্রলোক নিশ্চয়ই কথাটি বলেছেন। আমারও মনে হয় ৫-১০ হাজার ছোট্ট কৌটা দিয়ে লোক লাগিয়ে দিলে তিন দিনে মশার প্রকোপ ও ডেঙ্গুর ভয়াবহতা অনেক কমে যাবে। মাসখানেক আগে টিভিতে এক ভদ্রলোক বলেছিলেন, ‘পত্রিকায় দেখেছি এ পর্যন্ত ঢাকা সিটি দক্ষিণ ৪৭ কোটি টাকা খরচ করেছে। কোনো কাজ হয়নি। ওই টাকা পাড়ায় পাড়ায় ক্লাব-সমিতি-স্কুল-কলেজ-মাদ্রাসার হাতে দিয়ে দিলেও অনেক কাজ হতো।’ কথাটা অসার নয়। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কবে ফিরবেন, জানি না। তাড়াতাড়ি ফিরুন, দেশকে বাঁচান। আমরা আপনার পথ চেয়ে আছি।

লেখক : রাজনীতিক।

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
রাজধানীতে ১০ মাসে ১৯৮ হত্যাকাণ্ড: ডিএমপি
রাজধানীতে ১০ মাসে ১৯৮ হত্যাকাণ্ড: ডিএমপি

১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

৫৮ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাটে সাংবাদিকদের সংগঠন ‘প্রেস ফাইভ’-এর আত্মপ্রকাশ
লালমনিরহাটে সাংবাদিকদের সংগঠন ‘প্রেস ফাইভ’-এর আত্মপ্রকাশ

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রীসহ মহীউদ্দীন খান আলমগীরের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ
স্ত্রীসহ মহীউদ্দীন খান আলমগীরের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

নায়িকাকে জড়িয়ে ধরায় কারাদণ্ড
নায়িকাকে জড়িয়ে ধরায় কারাদণ্ড

৬ মিনিট আগে | শোবিজ

পাকিস্তানে নিরাপত্তা বাহিনীর অভিযানে নিহত ১৫
পাকিস্তানে নিরাপত্তা বাহিনীর অভিযানে নিহত ১৫

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানমন্ডি ৩২ নম্বর শান্ত, কড়া পাহারায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বর শান্ত, কড়া পাহারায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৩৯৫ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৩৯৫ মামলা

৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

পাচারের অভিযোগ, ভারতীয় নাগরিকদের ভিসামুক্ত প্রবেশ বন্ধ করল ইরান
পাচারের অভিযোগ, ভারতীয় নাগরিকদের ভিসামুক্ত প্রবেশ বন্ধ করল ইরান

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রশক্তির ‘ঐক্যবদ্ধ জবিয়ান’ প্যানেল ঘোষণা, কে কোন পদে লড়ছেন
ছাত্রশক্তির ‘ঐক্যবদ্ধ জবিয়ান’ প্যানেল ঘোষণা, কে কোন পদে লড়ছেন

১২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মেলবোর্নে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য প্রদর্শনীতে ১২ বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠান
মেলবোর্নে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য প্রদর্শনীতে ১২ বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠান

১৮ মিনিট আগে | পরবাস

গোপালগঞ্জে বিষ প্রয়োগে পেঁয়াজের এক বিঘা বীজতলা নষ্টের অভিযোগ
গোপালগঞ্জে বিষ প্রয়োগে পেঁয়াজের এক বিঘা বীজতলা নষ্টের অভিযোগ

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে অস্ত্র-মাদকসহ একটি চক্রের সবাই গ্রেফতার: ডিবি
রাজধানীতে অস্ত্র-মাদকসহ একটি চক্রের সবাই গ্রেফতার: ডিবি

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

নোয়াখালীতে নতুন জেলা প্রশাসক শফিকুল ইসলামের দায়িত্ব গ্রহণ
নোয়াখালীতে নতুন জেলা প্রশাসক শফিকুল ইসলামের দায়িত্ব গ্রহণ

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘অদম্য জবিয়ান ঐক্য’ প্যানেল ঘোষণা জবি ছাত্রশিবিরের
‘অদম্য জবিয়ান ঐক্য’ প্যানেল ঘোষণা জবি ছাত্রশিবিরের

৩৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কূটনৈতিক উত্তেজনা, জাপানে যাওয়ার প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট বাতিল করেছে চীন
কূটনৈতিক উত্তেজনা, জাপানে যাওয়ার প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট বাতিল করেছে চীন

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনাজপুর-১ আসনে বিএনপির প্রার্থী মনজুরুল ইসলামের গণসংযোগ
দিনাজপুর-১ আসনে বিএনপির প্রার্থী মনজুরুল ইসলামের গণসংযোগ

৩৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

৬৭৮ কোটি টাকা মানিলন্ডারিং : ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ডের মালিকের বিরুদ্ধে সিআইডির মামলা
৬৭৮ কোটি টাকা মানিলন্ডারিং : ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ডের মালিকের বিরুদ্ধে সিআইডির মামলা

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

দুই সরকারি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নতুন পরিচালক
দুই সরকারি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নতুন পরিচালক

৪৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে কুইজ প্রতিযোগিতা
পঞ্চগড়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে কুইজ প্রতিযোগিতা

৫৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সহজ জয়ে বিশ্বকাপের মূল পর্বে নেদারল্যান্ডস
সহজ জয়ে বিশ্বকাপের মূল পর্বে নেদারল্যান্ডস

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ধানের শীষকে বিজয়ী করতে বাঞ্ছারামপুরে বিএনপির পাঁচ নেতার ঐক্য
ধানের শীষকে বিজয়ী করতে বাঞ্ছারামপুরে বিএনপির পাঁচ নেতার ঐক্য

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যে কারণে নিকারাগুয়ার ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা যুক্তরাষ্ট্রের
যে কারণে নিকারাগুয়ার ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা যুক্তরাষ্ট্রের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ
সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনাল এলাকায় আজও কঠোর নিরাপত্তা
ট্রাইব্যুনাল এলাকায় আজও কঠোর নিরাপত্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় কাঁচামাল বোঝাই পিকআপে আগুন
আশুলিয়ায় কাঁচামাল বোঝাই পিকআপে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিংড়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে সাহিত্য আসর
সিংড়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে সাহিত্য আসর

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক
রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব
শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে