শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৬ আগস্ট, ২০১৯

দুর্ভাগ্য স্বাস্থ্যমন্ত্রী সাংবাদিক ধমকায়

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
দুর্ভাগ্য স্বাস্থ্যমন্ত্রী সাংবাদিক ধমকায়

দেখতে দেখতে কত পথ পেরিয়ে এসেছি, কত সময় পার করেছি বুঝতেই পারিনি। সেদিন আমার প্রাণের ধন ইয়ামণির ছেলে জিহাদ তার ২০তম জন্মদিনে কেক নিয়ে এসেছিল। কেক মুখে চমকে উঠেছিলাম, যার মাকে ২০ মিনিটের দেখেছি তার ছেলের ২০ বছর। কেমন করে দিনগুলো চলে গেল ভাবতেই পারিনি। এখনো মনে হয় যুদ্ধ করলাম, বঙ্গবন্ধু এলেন তার পায়ের কাছে অস্ত্র বিছিয়ে দিলাম। বঙ্গবন্ধু নিহত হলে মা বলেছিলেন, ‘তুই আর কোনো ঘরে লুকিয়ে থাকিস না। ঘর থেকে তোকে ধরে নিয়ে গেলে আমি কাঁদতে পারব না। প্রতিবাদ করা অবস্থায় তোকে যদি শত্রুরা মেরেও ফেলে আমি বুকভরে কাঁদতে পারব। বলতে পারব আমার ছেলে বজ্র জাতির পিতার হত্যার বদলা নিতে গিয়ে জীবন দিয়েছে।’ মায়ের কথায় সাহস পেয়ে লিফলেট ছেড়েছিলাম, ‘খুনিরা কামাল-জামাল-রাসেলকে হত্যা করতে পারলেও আমি কাদের সিদ্দিকী বঙ্গবন্ধুর চতুর্থ সন্তান। যতক্ষণ দেহে আছে প্রাণ যুদ্ধ হবে বাংলায়। পিতৃহত্যার বদলা নেবই নেব।’ গতকাল ছিল সেই শেখ কামালের ৭১তম জন্মদিন। যে ছিল মুজিব পরিবারে সবচেয়ে বিনয়ী, সুশীল, শালীন। সে একগাদা দুর্নামের বোঝা নিয়ে ইহকাল ত্যাগ করেছে। প্রার্থনা করি, আল্লাহ তাকে বেহেশতবাসী করুন। এক কাপড়ে ঘর থেকে বেরিয়েছিলাম। কত ঝাড়-জঙ্গলে কাটিয়েছি। ইন্দিরা গান্ধীর সরকার পতন হলে মোরারজি দেশাইয়ের সঙ্গে জিয়াউর রহমানের চুক্তির ফলে ’৭৫-এ ৬ হাজার প্রতিরোধ যোদ্ধাকে জিয়াউর রহমানের হাতে তুলে দেয়। মৌলভী সৈয়দসহ ১০৪ জনকে হালুয়াঘাট-নুরুন্দী-কলাকোপা নানা স্থানে হত্যা করে। অনেককে প্রায় তিন বছর নির্যাতন ক্যাম্পে রেখে মুক্তি দেয়, আরও ৪-৫ হাজার প্রতিরোধ সংগ্রামী ভারতসহ অন্যান্য জায়গায় আত্মগোপন করে। সর্বোদয় নেতা জয়প্রকাশ নারায়ণের কারণে প্রধানমন্ত্রী মোরারজি দেশাই আমাদের সঙ্গে আর তেমন কিছু করতে পারেননি। প্রথম শিলিগুড়ি, তারপর বর্ধমান, কলকাতা-দিল্লিতে প্রায় ১২ বছর, তিন বছর আসাম-মেঘালয়ের ঝাড়-জঙ্গলে। আমাদের তখন চরম দুর্দিন। শুশু শান্তিনিকেতনে, শাহানা নাইনে। অনেক কষ্টের মধ্যে সেলিমের সঙ্গে শুশুর বিয়ে হয়। আরিফ আহমেদ দুলাল আকুরটাকুর পাড়ায় আমাদের বাড়ির পাশের ছেলে। মুক্তিযুদ্ধে দারুণ ভূমিকা রেখেছে। ’৭৫-এ বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিরোধ প্রতিবাদেও সে আমার ছায়াসঙ্গী। স্বার্থের টানে কতজন কোথায় চলে গেছে। কিন্তু আজও সে ছায়ার মতোই আছে। তার সঙ্গেই কীভাবে শাহানার বিয়ে হয়। যেদিন ওর বাচ্চা হওয়ার কথা সেদিন আমি ছিলাম, আমার মা ছিলেন। মা-ই দুলাল-শাহানার সন্তানের নাম রেখেছিলেন ইয়া। আমি আমার জীবনে অত ছোট আর কোনো শিশু দেখিনি। খুব সম্ভবত ২০ মিনিটের ইয়াকে মা কোলে করে আমার সামনে এনেছিলেন। ইয়ার জ্বলজ্বলে চোখ দেখে মনে হয়েছিল, ও যেন বলছে, ‘মামা তুমি কী কর?’ ঠিক একই রকম মনে হয়েছিল মা কুশিমণিকে প্রথম যখন দেখেছিলাম। তার জ্বলজ্বলে চোখ আমায় বলেছিল, ‘বাবা, আমি তোমার হারিয়ে যাওয়া সেই বুকের ধন।’ দেশে ফেরার পর পাঁচ-ছয় মাসের আমার এক বাচ্চা আমাদেরই দোষে সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে মায়ের পেটে নষ্ট হয়ে গিয়েছিল। তার জন্য কত কেঁদেছি। এখনো কাঁদি। লিখতে গিয়েও বুক কাঁদছে, চোখে পানি। আজ সত্যিই কুশিমণি আমার সেই হারিয়ে যাওয়া সন্তানের স্থান পূরণ করেছে। দয়াময় আল্লাহ আপনি ওকে আপনার রহমতের ছায়াতলে রাখুন।

২ আগস্ট সখীপুর গিয়েছিলাম পরম ভক্ত সখীপুর কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি আতোয়ার সড়ক দুর্ঘটনায় মারা গেছে তার স্মরণসভায়। কোনো কিছুই ভালো লাগছিল না। আগস্ট আমার জীবন ধ্বংস করে দিয়েছে। কর্মী কাদের সিদ্দিকী, সেবক কাদের সিদ্দিকী, মুক্তিযোদ্ধা কাদের সিদ্দিকী, রাজনীতিক কাদের সিদ্দিকীর মৃত্যু ১৫ আগস্টই হয়ে গেছে। আল্লাহ জীবন দেন, আল্লাহই জীবন নেন। সেটা আল্লাহর জীবন এখনো রয়েছে। কিন্তু একজন রাজনৈতিক কর্মীর জীবন বঙ্গবন্ধুর মৃত্যুর সঙ্গে সঙ্গেই চলে গেছে। পয়লা আগস্ট বড় ভাইকে দেখতে গিয়েছিলাম। বড় ভাই লতিফ সিদ্দিকী আমার জীবন বদলে দিয়েছেন। আমাকে মানুষ বানাতে কত মারধর করেছেন। রাজনীতির কারণে কত গালাগাল, কত সমালোচনা। তবু কেন যেন কখনো তার প্রতি খারাপ লাগেনি। এখন আরও বেশি কষ্ট লাগে। কি মানুষ কিছুই পেলেন না, যা তার পাওনা। একটা বেহুদা মামলায় তিনি জেলে। অথচ এখন তার জেলে থাকার কথা নয়। মন্ত্রণালয়ের কাজ কোনো ব্যক্তির নয়। সরকারের কাজ সমষ্টিগত। কোনো ভুলত্রুটি, অন্যায় হলে কমবেশি সবাই দায়ী। এখানে মন্ত্রী লতিফ সিদ্দিকী আর গ্রহীতা আর কারও খবর নেইÑ এটা হতে পারে না। ২৩ লাখ টাকা ক্ষতি হয়েছে লতিফ সিদ্দিকীর কারণে। তাও আবার সুপ্রিম কোর্ট প্রাপককে দলিল করে দিতে বলেছিল। লতিফ সিদ্দিকীকে দেখে যদি রাজনীতিতে না আসতাম আমি মুক্তিযোদ্ধা হতাম না, ভালোমন্দ যাই হোক আজকের অবস্থায় আসতাম না। পীর হাবিবকে সন্তানের মতো ভালোবাসি। তার লেখা আগ্রহ নিয়ে পড়ি, নঈম নিজামও তেমনি। এখন ওরা বড় হয়েছে। যখন ছোট ছিল তখনো আমরা বেশ বড় ছিলাম। এখনো যখন নঈম নিজামরা আমাদের বড় ভাবে, সম্মান করে, তখন ভালোই লাগে। কিন্তু নঈম নিজামদের আঙ্গুলের সমানও যারা না, তারা যখন দাপট দেখায় তখন কষ্ট না পেয়ে পারি না। পীর হাবিবের লেখা নিয়েই শুরু। আজ কদিন জওহরলাল নেহরুর ওপর ওর লেখা চলছে। কিছুদিন আগে সিরাজুল আলম খানকে নিয়ে একটি বই আলোচনায় এসেছিল, অনেক তোলপাড় হয়েছে। আমরা কেন যে সত্যকে স্বীকার করতে পারি না বা চাই না! তোফায়েল আহমেদের প্রতিক্রিয়া পড়েছি। আরও আরও নেতা সিরাজুল আলম খান সম্পর্কে প্রতিক্রিয়া দিয়েছেন। নিশ্চয়ই তোফায়েল আহমেদ আজ মহীরুহ, ’৬৯-এর ছাত্র আন্দোলনের মহানায়ক। ’৭১-এর ২৫ মার্চ আমি ছিলাম খন্ডিত ছাত্রলীগের জেলা কমিটির সাধারণ সম্পাদক। আর ১৬ ডিসেম্বর সেই আমি কোথায় এসে দাঁড়িয়েছিলাম। মাত্র আট-নয় মাসের ব্যবধানে কর্মক্ষেত্রের বিশালতায় আমাকে একটা জায়গা করে দিয়েছিল। যারা মানেনি যারা স্বীকার করেনি তারা খুব একটা লাভবান হয়নি। বাংলাদেশের যেখানে সেখানে মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে আমার ছবি-টবি শোভা পেলেও টাঙ্গাইলের মুক্তিযোদ্ধাদের কোনো সংসদে আমার ছবি নেই, বঙ্গবন্ধুরও নেই। হ্যাঁ, আলাদা ছবি আছে, প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শেখ হাসিনারও আছে। কিন্তু মুক্তিযোদ্ধাদের ওপর বঙ্গবন্ধুর যে বিশাল প্রভাব তিনি যে আমাদের কাছ থেকে অস্ত্র নিয়েছেন, আমরা যে তাকে গার্ড অব অনার দিয়েছি, সে সময়ের কোনো ছবি নেই। আমাকে মুছতে গিয়ে আমাকে অস্বীকার করতে গিয়ে বঙ্গবন্ধুকে মুছে ফেলা হয়েছে। হিংসা কাউকে বড় করে না বরং পতন ঘটায়। যে যত গালাগাল করুন বাংলাদেশ হওয়ার কারণে যারা পোদ্দারি করেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবকে গালাগাল করেন, মওলানা ভাসানীকে অস্বীকার করেন, যুবনেতাদের নামে বিষ খান, যারা হাজার হাজার কোটি টাকার মালিক হয়েছেন তাদের বলি, বাংলাদেশ না হলে তারা ভাঙা কাপেও চা খেতে পারতেন না। শেখ মুজিব না হলে বাংলাদেশ হতো না। আর শেখ মুজিব নিজে নিজে হননি। যাদের ত্যাগে স্বাধীনতা, শেখ মুজিবকে যারা বঙ্গবন্ধু বানিয়েছেন আজকের প্রেক্ষাপটে তাদের অস্বীকার করে আর যা কিছুই হোক, সত্য ইতিহাস হবে না। আমার লেখায় অনেক কিছু বাদ পড়ে যাবে, অনেক নাম বাদ পড়বে আমার দুর্বলতার কারণে। কিন্তু সত্য ইতিহাস এটাই- যুবনেতা কে এম ওবায়দুর রহমান, শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন, শেখ ফজলুল হক মণি, সিরাজুল আলম খান... তোফায়েল আহমেদ, নূরে আলম সিদ্দিকী, আ স ম আবদুর রব, আবদুল কদ্দুস মাখন, নীলফামারীর আবদুর রউফ, নোয়াখালীর মোহাম্মদ আলী, লতিফ সিদ্দিকী, শাজাহান সিরাজ, আল মুজাহিদী, ফেরদৌস আহমদ কোরেশী আরও আরও যুবনেতা, ছাত্রনেতা যারা ষাটের দশকে ওভাবে দুর্বার না হলে মুক্তিযুদ্ধের ক্ষেত্র প্রস্তুত হতো না। এখন যে যাই করুন সেই সময়ের জন্য তারা বাংলাদেশের শ্রেষ্ঠ মানুষ, তাদের সম্মান হবে আকাশের কাছাকাছি। আমার কথা না হয় ছেড়েই দিলাম। মুক্তিযুদ্ধ না হলে আমাকে শিয়াল-কুকুরও পুঁছত না। আমার না ছিল শিক্ষা-দীক্ষা, না ছিল বিদ্যা-বুদ্ধি, জ্ঞান-গরিমা। এখনই বা কী আছে। মিথ্যা বলতে বুক কাঁপে, সত্য লুকাতে ভয় পাই। অন্যের মতো বলতে পারি না আমিই সব, আমিই সব করেছি। কী দাম আছে আমার। একসময় যারা আমার বোঁচকা টানতে গর্ব করত তারা কোথায় আর আমি কোথায়! মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আমার জন্য খাবার নিয়ে বসে থাকতেন। স্বাধীনতার পর আমাকে বুকে চেপে জারজার হয়ে কেঁদেছেন, ‘আব্বাকে ফিরিয়ে আনুন’ বলে; আজ আল্লাহ সব ক্ষমতা তাকে দিয়েছেনÑ এখানে আমার কী করার আছে। আমি নির্বাসনে থাকতে যে ছেলে আমার জন্য চিৎকার করে গলা ফাটিয়েছে সেই আমার প্রাণের ধন কুঁড়িমণির ভোট ডাকাতি করেছে; কোনো প্রতিকার করতে পারিনিÑ এটাই বাস্তব। তবে আসল সত্য এটা নয়। সত্য সত্যই। সত্যকে কেউ যেমন অসত্য করতে পারে না তেমনি মিথ্যাকে কখনো সত্য বানানো যায় না।

ব্যাপক জাতীয় পরিবর্তনের আশায় ড. কামাল হোসেনের নেতৃত্বে কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ জাতীয় ঐক্যফ্রন্টে যোগদান করেছিল। কিন্তু ড. কামাল হোসেন নেতৃত্ব করতে চান না। এক কথায় তিনি কিছুই করতে চান না। সেজন্য জোট ছেড়ে দিয়েছি। জোট ছেড়েছি বলে ড. কামাল হোসেনকে গালাগাল করতে হবে তেমন ভাবি না। কারণ ড. কামাল হোসেন কামাল হোসেনই। সময় হয়েছে এপার থেকে ওপার যাওয়ার, তাই বলে যেতে চাই। আমরা বিএনপির নেতৃত্বে জোটে যাইনি। কিন্তু শেষ পর্যন্ত নেতৃত্ব চলে গিয়েছিল বিএনপির হাতে। কে কী বলবেন জানি না। নেত্রী শেখ হাসিনার জীবনের সব থেকে বড় রাজনৈতিক ক্ষতি ৩০ ডিসেম্বরের জাতীয় নির্বাচন। তার পরও বলব, যা হয়েছে ভালোই হয়েছে। বিএনপির বিন্দুমাত্র বদল বা পরিবর্তন হয়নি। কারও যদি কিছু হয়ে থাকে সে একমাত্র বেগম খালেদা জিয়ার হয়েছে। দলের নিচের কর্র্মীরা সবাই ত্যাগী, সৎ, নিবেদিত। নেতারা বিপরীত। বিশুদ্ধ নির্বাচন হলে শতকরা ৭০-৮০ ভাগ ভোট পেয়ে ঐক্যফ্রন্ট জিতত আর দেশ চলে যেত তারেক জিয়ার হাতে। যেটা অনেক মানুষই চায় না।

কেন যেন মানুষের স্বস্তি নেই, শান্তি নেই। বহুদিন প্রধানমন্ত্রী দেশের বাইরে। কেন বাইরে, কী প্রয়োজন, তা কতটা জরুরি কেউ বুঝতে পারছে না। অন্যদিকে খুন-ধর্ষণ-দুর্ঘটনা তো লেগেই আছে। তার ওপর বন্যা আর ডেঙ্গু আমাদের একেবারে জেরবার করে ফেলেছে। এমন ডেঙ্গু বাংলাদেশ কখনো দেখেনি। অথচ প্রতিকার নেই। ডেঙ্গুর প্রকোপ থেকে বাঁচাতে না সিটি করপোরেশন, না স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়- কারও যেন কিছু করার নেই। এর মধ্যে আবার স্বাস্থ্যমন্ত্রী সবাইকে নিয়ে প্রমোদ ভ্রমণে বিদেশ গিয়েছিলেন। দেশে ফিরলে সাংবাদিকরা জিজ্ঞাসা করতে গেলে তার সে কী তেজ- কল্পনারও অতীত। ভদ্রলোকের বাবা মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তানে ছিলেন। হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের সময় মারাত্মক ক্ষমতাবান ঢাকা সিটি মেয়র, ’৯০-এ গণআন্দোলনে জনগণ থেকে বাঁচতে ইঁদুরের মতো পালিয়ে ছিলেন। যেমনটা একসময় জনগণের দুর্বার চাপে ’৬৯-এ আগরতলা মামলার বিচারপতিরা পালিয়ে জান বাঁচিয়েছিলেন। জনাব মালেকের অফিসে জনগণের রোষের চিহ্ন এখনো খুঁজলে পাওয়া যাবে। তার ছেলে বর্তমান স্বাস্থ্যমন্ত্রী। বুঝতে পারি না, তার পাটার জোর কোথায়? সামান্যতম মনুষ্যত্ব, রুচি থাকলে সাংবাদিকদের সঙ্গে অমন দুর্ব্যবহার করে! বঙ্গবন্ধু বা অন্য কেউ থাকলে যেদিন ঘটনাটি ঘটেছে সেদিন অথবা পরদিন ভদ্রলোককে মন্ত্রিসভা থেকে বিদায় করে দেওয়া হতো। কী হবে জানি না, এসব লোক নিয়ে আর যা কিছু হোক, দেশের সেবা হয় না। এদের ব্যবসা করতে দিলেই ভালো। এরা প্রকৃত ব্যবসায়ীও নয়, জনগণকে লুটেপুটে খায়।

ডেঙ্গু নিয়ে সারা দেশ চিন্তিত। তবে এটা সত্য, ফগার মেশিনের ধোঁয়ায় ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণ করা যাবে না। এডিস মশার জন্ম নিয়ন্ত্রণ করে ডেঙ্গু নির্মূল করতে হবে। আগে বিমানবহরে ফগার ছিল, এখন ধোঁয়া ছিটানো মেশিনকে ফগার বলে। কোনো লাভ নেই বরং ধোঁয়া ছিটানোয় আশপাশের লোকজন, স্কুল-কলেজের বাচ্চাদের ক্ষতি হচ্ছে। বঙ্গবন্ধু নিহত হওয়ার পর বহু বছর ভারতে ছিলাম। দিল্লিতে কেউ মশারি চেনে না, ব্যবহার করে না। কোনো মশাই নেই। গাজিয়াবাদ থেকে হারিয়ানাÑ দেখেছি সকাল-বিকাল যেখানেই অচল পানি সেখানেই দু-এক ফোঁটা কেরোসিন। যন্ত্র বা অস্ত্রের মধ্যে টিনের কৌটা, এক-আধা কেজি কেরোসিন আর কাঠিতে কাপড় বাঁধা। একেবারে ছোট্ট কাপড় কেরোসিনে ডুবিয়ে তুললে দু-তিন ফোঁটার বেশি তেল সে কাপড়ে ধরে না। প্রথম বুঝিনি কেন কেরোসিন দেয়। পরে বুঝলাম পানির ওপর কেরোসিনের ফোঁটা পড়ার সঙ্গে সঙ্গে তা ছড়িয়ে যায়। ওর ওপর আর মশা-মাছি বসতে পারে না। ডিম পাড়া বন্ধ, মশা নেই। কলকাতার যে ডিপটি মেয়র এসেছিলেন ভদ্রলোক নিশ্চয়ই কথাটি বলেছেন। আমারও মনে হয় ৫-১০ হাজার ছোট্ট কৌটা দিয়ে লোক লাগিয়ে দিলে তিন দিনে মশার প্রকোপ ও ডেঙ্গুর ভয়াবহতা অনেক কমে যাবে। মাসখানেক আগে টিভিতে এক ভদ্রলোক বলেছিলেন, ‘পত্রিকায় দেখেছি এ পর্যন্ত ঢাকা সিটি দক্ষিণ ৪৭ কোটি টাকা খরচ করেছে। কোনো কাজ হয়নি। ওই টাকা পাড়ায় পাড়ায় ক্লাব-সমিতি-স্কুল-কলেজ-মাদ্রাসার হাতে দিয়ে দিলেও অনেক কাজ হতো।’ কথাটা অসার নয়। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কবে ফিরবেন, জানি না। তাড়াতাড়ি ফিরুন, দেশকে বাঁচান। আমরা আপনার পথ চেয়ে আছি।

লেখক : রাজনীতিক।

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
নির্বাচন ও গণভোট
নির্বাচন ও গণভোট
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
সর্বশেষ খবর
সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ
সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ

৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা
বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চা পাতা তুলতে গিয়ে ভাল্লুকের আক্রমণের শিকার নারী
চা পাতা তুলতে গিয়ে ভাল্লুকের আক্রমণের শিকার নারী

৬ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

কলাপাড়ায় জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে সাইকেল র‍্যালি
কলাপাড়ায় জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে সাইকেল র‍্যালি

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাকচাপায় কিশোর নিহত
ট্রাকচাপায় কিশোর নিহত

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের জার্সিতে প্রথম জয় পেতে মরিয়া সমিত সোম
বাংলাদেশের জার্সিতে প্রথম জয় পেতে মরিয়া সমিত সোম

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ কোটির পাথিরানাকে ছেড়ে দিল চেন্নাই
১৩ কোটির পাথিরানাকে ছেড়ে দিল চেন্নাই

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গীবাড়ীতে পাক হানাদারমুক্ত দিবসে র‌্যালি ও আলোচনা সভা
টঙ্গীবাড়ীতে পাক হানাদারমুক্ত দিবসে র‌্যালি ও আলোচনা সভা

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন
গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত
দিনাজপুরে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভোট দেওয়ার জন্য দেশের মানুষ মুখিয়ে আছে: মোশারফ হোসেন
ভোট দেওয়ার জন্য দেশের মানুষ মুখিয়ে আছে: মোশারফ হোসেন

৩০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে বিএনপি নেতাকে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে বিএনপি নেতাকে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টেকনাফে পলাতক দুই আসামি গ্রেফতার
টেকনাফে পলাতক দুই আসামি গ্রেফতার

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্লাস্টিকমুক্ত ক্যাম্পাস গড়ার আহ্বান রিজওয়ানা হাসানের
প্লাস্টিকমুক্ত ক্যাম্পাস গড়ার আহ্বান রিজওয়ানা হাসানের

৩৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভাড়া নিয়ে শ্রমিক ও শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ, ১০ বাস ভাঙচুর
ভাড়া নিয়ে শ্রমিক ও শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ, ১০ বাস ভাঙচুর

৪০ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাকার রাস্তায় রিকশাচালকের আসনে পাকিস্তানি অভিনেতা
ঢাকার রাস্তায় রিকশাচালকের আসনে পাকিস্তানি অভিনেতা

৪১ মিনিট আগে | শোবিজ

মুখস্থ নয়, সন্তানদের প্রকৃত শিক্ষায় গড়তে হবে: গণশিক্ষা উপদেষ্টা
মুখস্থ নয়, সন্তানদের প্রকৃত শিক্ষায় গড়তে হবে: গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

চমেকে পুনর্মিলনী ১৭ ও ১৮ জানুয়ারি
চমেকে পুনর্মিলনী ১৭ ও ১৮ জানুয়ারি

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনীতি আর আগের মতো চলবে না: আমীর খসরু
রাজনীতি আর আগের মতো চলবে না: আমীর খসরু

৫০ মিনিট আগে | রাজনীতি

সিংড়ায় শীতের আগমনে লেপ–তোষকের দোকানে ভিড়
সিংড়ায় শীতের আগমনে লেপ–তোষকের দোকানে ভিড়

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধর্মকে রাজনীতিতে আনবেন না: ডা. জাহিদ
ধর্মকে রাজনীতিতে আনবেন না: ডা. জাহিদ

৫৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ভাল ফলাফলের পাশাপাশি ভাল মানুষ হতে হবে : ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান
ভাল ফলাফলের পাশাপাশি ভাল মানুষ হতে হবে : ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে ১১ জনের প্রাণহানি, নিখোঁজ ১২
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে ১১ জনের প্রাণহানি, নিখোঁজ ১২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘‌বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের প্রতিষ্ঠিত করতে নানা উদ্যোগ নেওয়া হবে’
‘‌বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের প্রতিষ্ঠিত করতে নানা উদ্যোগ নেওয়া হবে’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতি একটি সুষ্ঠু সুন্দর অবাধ নির্বাচনের জন্য অপেক্ষা করছে: দুলু
জাতি একটি সুষ্ঠু সুন্দর অবাধ নির্বাচনের জন্য অপেক্ষা করছে: দুলু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লড়াই এখনো শেষ হয়নি : সেলিমা রহমান
লড়াই এখনো শেষ হয়নি : সেলিমা রহমান

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মিরপুরে বিআরটিএ এলাকায় ককটেল বিস্ফোরণ
মিরপুরে বিআরটিএ এলাকায় ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘আগামী নির্বাচনে নোয়াখালীর ৬টি আসন বিএনপিকে উপহার দেওয়া হবে’
‘আগামী নির্বাচনে নোয়াখালীর ৬টি আসন বিএনপিকে উপহার দেওয়া হবে’

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

হাতিরঝিলে ককটেল বিস্ফোরণ, মোটরসাইকেলে আগুন
হাতিরঝিলে ককটেল বিস্ফোরণ, মোটরসাইকেলে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৩১ দফা রাষ্ট্রের পুনর্গঠনের সার্বজনীন নির্দেশনা: মনিরুল হক
৩১ দফা রাষ্ট্রের পুনর্গঠনের সার্বজনীন নির্দেশনা: মনিরুল হক

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

২০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী
এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!
অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে
একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

আমাদের সবাইকে ভালো মানুষ হতে হবে
আমাদের সবাইকে ভালো মানুষ হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা