শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৬ আগস্ট, ২০১৯

দুর্ভাগ্য স্বাস্থ্যমন্ত্রী সাংবাদিক ধমকায়

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
দুর্ভাগ্য স্বাস্থ্যমন্ত্রী সাংবাদিক ধমকায়

দেখতে দেখতে কত পথ পেরিয়ে এসেছি, কত সময় পার করেছি বুঝতেই পারিনি। সেদিন আমার প্রাণের ধন ইয়ামণির ছেলে জিহাদ তার ২০তম জন্মদিনে কেক নিয়ে এসেছিল। কেক মুখে চমকে উঠেছিলাম, যার মাকে ২০ মিনিটের দেখেছি তার ছেলের ২০ বছর। কেমন করে দিনগুলো চলে গেল ভাবতেই পারিনি। এখনো মনে হয় যুদ্ধ করলাম, বঙ্গবন্ধু এলেন তার পায়ের কাছে অস্ত্র বিছিয়ে দিলাম। বঙ্গবন্ধু নিহত হলে মা বলেছিলেন, ‘তুই আর কোনো ঘরে লুকিয়ে থাকিস না। ঘর থেকে তোকে ধরে নিয়ে গেলে আমি কাঁদতে পারব না। প্রতিবাদ করা অবস্থায় তোকে যদি শত্রুরা মেরেও ফেলে আমি বুকভরে কাঁদতে পারব। বলতে পারব আমার ছেলে বজ্র জাতির পিতার হত্যার বদলা নিতে গিয়ে জীবন দিয়েছে।’ মায়ের কথায় সাহস পেয়ে লিফলেট ছেড়েছিলাম, ‘খুনিরা কামাল-জামাল-রাসেলকে হত্যা করতে পারলেও আমি কাদের সিদ্দিকী বঙ্গবন্ধুর চতুর্থ সন্তান। যতক্ষণ দেহে আছে প্রাণ যুদ্ধ হবে বাংলায়। পিতৃহত্যার বদলা নেবই নেব।’ গতকাল ছিল সেই শেখ কামালের ৭১তম জন্মদিন। যে ছিল মুজিব পরিবারে সবচেয়ে বিনয়ী, সুশীল, শালীন। সে একগাদা দুর্নামের বোঝা নিয়ে ইহকাল ত্যাগ করেছে। প্রার্থনা করি, আল্লাহ তাকে বেহেশতবাসী করুন। এক কাপড়ে ঘর থেকে বেরিয়েছিলাম। কত ঝাড়-জঙ্গলে কাটিয়েছি। ইন্দিরা গান্ধীর সরকার পতন হলে মোরারজি দেশাইয়ের সঙ্গে জিয়াউর রহমানের চুক্তির ফলে ’৭৫-এ ৬ হাজার প্রতিরোধ যোদ্ধাকে জিয়াউর রহমানের হাতে তুলে দেয়। মৌলভী সৈয়দসহ ১০৪ জনকে হালুয়াঘাট-নুরুন্দী-কলাকোপা নানা স্থানে হত্যা করে। অনেককে প্রায় তিন বছর নির্যাতন ক্যাম্পে রেখে মুক্তি দেয়, আরও ৪-৫ হাজার প্রতিরোধ সংগ্রামী ভারতসহ অন্যান্য জায়গায় আত্মগোপন করে। সর্বোদয় নেতা জয়প্রকাশ নারায়ণের কারণে প্রধানমন্ত্রী মোরারজি দেশাই আমাদের সঙ্গে আর তেমন কিছু করতে পারেননি। প্রথম শিলিগুড়ি, তারপর বর্ধমান, কলকাতা-দিল্লিতে প্রায় ১২ বছর, তিন বছর আসাম-মেঘালয়ের ঝাড়-জঙ্গলে। আমাদের তখন চরম দুর্দিন। শুশু শান্তিনিকেতনে, শাহানা নাইনে। অনেক কষ্টের মধ্যে সেলিমের সঙ্গে শুশুর বিয়ে হয়। আরিফ আহমেদ দুলাল আকুরটাকুর পাড়ায় আমাদের বাড়ির পাশের ছেলে। মুক্তিযুদ্ধে দারুণ ভূমিকা রেখেছে। ’৭৫-এ বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিরোধ প্রতিবাদেও সে আমার ছায়াসঙ্গী। স্বার্থের টানে কতজন কোথায় চলে গেছে। কিন্তু আজও সে ছায়ার মতোই আছে। তার সঙ্গেই কীভাবে শাহানার বিয়ে হয়। যেদিন ওর বাচ্চা হওয়ার কথা সেদিন আমি ছিলাম, আমার মা ছিলেন। মা-ই দুলাল-শাহানার সন্তানের নাম রেখেছিলেন ইয়া। আমি আমার জীবনে অত ছোট আর কোনো শিশু দেখিনি। খুব সম্ভবত ২০ মিনিটের ইয়াকে মা কোলে করে আমার সামনে এনেছিলেন। ইয়ার জ্বলজ্বলে চোখ দেখে মনে হয়েছিল, ও যেন বলছে, ‘মামা তুমি কী কর?’ ঠিক একই রকম মনে হয়েছিল মা কুশিমণিকে প্রথম যখন দেখেছিলাম। তার জ্বলজ্বলে চোখ আমায় বলেছিল, ‘বাবা, আমি তোমার হারিয়ে যাওয়া সেই বুকের ধন।’ দেশে ফেরার পর পাঁচ-ছয় মাসের আমার এক বাচ্চা আমাদেরই দোষে সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে মায়ের পেটে নষ্ট হয়ে গিয়েছিল। তার জন্য কত কেঁদেছি। এখনো কাঁদি। লিখতে গিয়েও বুক কাঁদছে, চোখে পানি। আজ সত্যিই কুশিমণি আমার সেই হারিয়ে যাওয়া সন্তানের স্থান পূরণ করেছে। দয়াময় আল্লাহ আপনি ওকে আপনার রহমতের ছায়াতলে রাখুন।

২ আগস্ট সখীপুর গিয়েছিলাম পরম ভক্ত সখীপুর কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি আতোয়ার সড়ক দুর্ঘটনায় মারা গেছে তার স্মরণসভায়। কোনো কিছুই ভালো লাগছিল না। আগস্ট আমার জীবন ধ্বংস করে দিয়েছে। কর্মী কাদের সিদ্দিকী, সেবক কাদের সিদ্দিকী, মুক্তিযোদ্ধা কাদের সিদ্দিকী, রাজনীতিক কাদের সিদ্দিকীর মৃত্যু ১৫ আগস্টই হয়ে গেছে। আল্লাহ জীবন দেন, আল্লাহই জীবন নেন। সেটা আল্লাহর জীবন এখনো রয়েছে। কিন্তু একজন রাজনৈতিক কর্মীর জীবন বঙ্গবন্ধুর মৃত্যুর সঙ্গে সঙ্গেই চলে গেছে। পয়লা আগস্ট বড় ভাইকে দেখতে গিয়েছিলাম। বড় ভাই লতিফ সিদ্দিকী আমার জীবন বদলে দিয়েছেন। আমাকে মানুষ বানাতে কত মারধর করেছেন। রাজনীতির কারণে কত গালাগাল, কত সমালোচনা। তবু কেন যেন কখনো তার প্রতি খারাপ লাগেনি। এখন আরও বেশি কষ্ট লাগে। কি মানুষ কিছুই পেলেন না, যা তার পাওনা। একটা বেহুদা মামলায় তিনি জেলে। অথচ এখন তার জেলে থাকার কথা নয়। মন্ত্রণালয়ের কাজ কোনো ব্যক্তির নয়। সরকারের কাজ সমষ্টিগত। কোনো ভুলত্রুটি, অন্যায় হলে কমবেশি সবাই দায়ী। এখানে মন্ত্রী লতিফ সিদ্দিকী আর গ্রহীতা আর কারও খবর নেইÑ এটা হতে পারে না। ২৩ লাখ টাকা ক্ষতি হয়েছে লতিফ সিদ্দিকীর কারণে। তাও আবার সুপ্রিম কোর্ট প্রাপককে দলিল করে দিতে বলেছিল। লতিফ সিদ্দিকীকে দেখে যদি রাজনীতিতে না আসতাম আমি মুক্তিযোদ্ধা হতাম না, ভালোমন্দ যাই হোক আজকের অবস্থায় আসতাম না। পীর হাবিবকে সন্তানের মতো ভালোবাসি। তার লেখা আগ্রহ নিয়ে পড়ি, নঈম নিজামও তেমনি। এখন ওরা বড় হয়েছে। যখন ছোট ছিল তখনো আমরা বেশ বড় ছিলাম। এখনো যখন নঈম নিজামরা আমাদের বড় ভাবে, সম্মান করে, তখন ভালোই লাগে। কিন্তু নঈম নিজামদের আঙ্গুলের সমানও যারা না, তারা যখন দাপট দেখায় তখন কষ্ট না পেয়ে পারি না। পীর হাবিবের লেখা নিয়েই শুরু। আজ কদিন জওহরলাল নেহরুর ওপর ওর লেখা চলছে। কিছুদিন আগে সিরাজুল আলম খানকে নিয়ে একটি বই আলোচনায় এসেছিল, অনেক তোলপাড় হয়েছে। আমরা কেন যে সত্যকে স্বীকার করতে পারি না বা চাই না! তোফায়েল আহমেদের প্রতিক্রিয়া পড়েছি। আরও আরও নেতা সিরাজুল আলম খান সম্পর্কে প্রতিক্রিয়া দিয়েছেন। নিশ্চয়ই তোফায়েল আহমেদ আজ মহীরুহ, ’৬৯-এর ছাত্র আন্দোলনের মহানায়ক। ’৭১-এর ২৫ মার্চ আমি ছিলাম খন্ডিত ছাত্রলীগের জেলা কমিটির সাধারণ সম্পাদক। আর ১৬ ডিসেম্বর সেই আমি কোথায় এসে দাঁড়িয়েছিলাম। মাত্র আট-নয় মাসের ব্যবধানে কর্মক্ষেত্রের বিশালতায় আমাকে একটা জায়গা করে দিয়েছিল। যারা মানেনি যারা স্বীকার করেনি তারা খুব একটা লাভবান হয়নি। বাংলাদেশের যেখানে সেখানে মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে আমার ছবি-টবি শোভা পেলেও টাঙ্গাইলের মুক্তিযোদ্ধাদের কোনো সংসদে আমার ছবি নেই, বঙ্গবন্ধুরও নেই। হ্যাঁ, আলাদা ছবি আছে, প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শেখ হাসিনারও আছে। কিন্তু মুক্তিযোদ্ধাদের ওপর বঙ্গবন্ধুর যে বিশাল প্রভাব তিনি যে আমাদের কাছ থেকে অস্ত্র নিয়েছেন, আমরা যে তাকে গার্ড অব অনার দিয়েছি, সে সময়ের কোনো ছবি নেই। আমাকে মুছতে গিয়ে আমাকে অস্বীকার করতে গিয়ে বঙ্গবন্ধুকে মুছে ফেলা হয়েছে। হিংসা কাউকে বড় করে না বরং পতন ঘটায়। যে যত গালাগাল করুন বাংলাদেশ হওয়ার কারণে যারা পোদ্দারি করেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবকে গালাগাল করেন, মওলানা ভাসানীকে অস্বীকার করেন, যুবনেতাদের নামে বিষ খান, যারা হাজার হাজার কোটি টাকার মালিক হয়েছেন তাদের বলি, বাংলাদেশ না হলে তারা ভাঙা কাপেও চা খেতে পারতেন না। শেখ মুজিব না হলে বাংলাদেশ হতো না। আর শেখ মুজিব নিজে নিজে হননি। যাদের ত্যাগে স্বাধীনতা, শেখ মুজিবকে যারা বঙ্গবন্ধু বানিয়েছেন আজকের প্রেক্ষাপটে তাদের অস্বীকার করে আর যা কিছুই হোক, সত্য ইতিহাস হবে না। আমার লেখায় অনেক কিছু বাদ পড়ে যাবে, অনেক নাম বাদ পড়বে আমার দুর্বলতার কারণে। কিন্তু সত্য ইতিহাস এটাই- যুবনেতা কে এম ওবায়দুর রহমান, শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন, শেখ ফজলুল হক মণি, সিরাজুল আলম খান... তোফায়েল আহমেদ, নূরে আলম সিদ্দিকী, আ স ম আবদুর রব, আবদুল কদ্দুস মাখন, নীলফামারীর আবদুর রউফ, নোয়াখালীর মোহাম্মদ আলী, লতিফ সিদ্দিকী, শাজাহান সিরাজ, আল মুজাহিদী, ফেরদৌস আহমদ কোরেশী আরও আরও যুবনেতা, ছাত্রনেতা যারা ষাটের দশকে ওভাবে দুর্বার না হলে মুক্তিযুদ্ধের ক্ষেত্র প্রস্তুত হতো না। এখন যে যাই করুন সেই সময়ের জন্য তারা বাংলাদেশের শ্রেষ্ঠ মানুষ, তাদের সম্মান হবে আকাশের কাছাকাছি। আমার কথা না হয় ছেড়েই দিলাম। মুক্তিযুদ্ধ না হলে আমাকে শিয়াল-কুকুরও পুঁছত না। আমার না ছিল শিক্ষা-দীক্ষা, না ছিল বিদ্যা-বুদ্ধি, জ্ঞান-গরিমা। এখনই বা কী আছে। মিথ্যা বলতে বুক কাঁপে, সত্য লুকাতে ভয় পাই। অন্যের মতো বলতে পারি না আমিই সব, আমিই সব করেছি। কী দাম আছে আমার। একসময় যারা আমার বোঁচকা টানতে গর্ব করত তারা কোথায় আর আমি কোথায়! মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আমার জন্য খাবার নিয়ে বসে থাকতেন। স্বাধীনতার পর আমাকে বুকে চেপে জারজার হয়ে কেঁদেছেন, ‘আব্বাকে ফিরিয়ে আনুন’ বলে; আজ আল্লাহ সব ক্ষমতা তাকে দিয়েছেনÑ এখানে আমার কী করার আছে। আমি নির্বাসনে থাকতে যে ছেলে আমার জন্য চিৎকার করে গলা ফাটিয়েছে সেই আমার প্রাণের ধন কুঁড়িমণির ভোট ডাকাতি করেছে; কোনো প্রতিকার করতে পারিনিÑ এটাই বাস্তব। তবে আসল সত্য এটা নয়। সত্য সত্যই। সত্যকে কেউ যেমন অসত্য করতে পারে না তেমনি মিথ্যাকে কখনো সত্য বানানো যায় না।

ব্যাপক জাতীয় পরিবর্তনের আশায় ড. কামাল হোসেনের নেতৃত্বে কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ জাতীয় ঐক্যফ্রন্টে যোগদান করেছিল। কিন্তু ড. কামাল হোসেন নেতৃত্ব করতে চান না। এক কথায় তিনি কিছুই করতে চান না। সেজন্য জোট ছেড়ে দিয়েছি। জোট ছেড়েছি বলে ড. কামাল হোসেনকে গালাগাল করতে হবে তেমন ভাবি না। কারণ ড. কামাল হোসেন কামাল হোসেনই। সময় হয়েছে এপার থেকে ওপার যাওয়ার, তাই বলে যেতে চাই। আমরা বিএনপির নেতৃত্বে জোটে যাইনি। কিন্তু শেষ পর্যন্ত নেতৃত্ব চলে গিয়েছিল বিএনপির হাতে। কে কী বলবেন জানি না। নেত্রী শেখ হাসিনার জীবনের সব থেকে বড় রাজনৈতিক ক্ষতি ৩০ ডিসেম্বরের জাতীয় নির্বাচন। তার পরও বলব, যা হয়েছে ভালোই হয়েছে। বিএনপির বিন্দুমাত্র বদল বা পরিবর্তন হয়নি। কারও যদি কিছু হয়ে থাকে সে একমাত্র বেগম খালেদা জিয়ার হয়েছে। দলের নিচের কর্র্মীরা সবাই ত্যাগী, সৎ, নিবেদিত। নেতারা বিপরীত। বিশুদ্ধ নির্বাচন হলে শতকরা ৭০-৮০ ভাগ ভোট পেয়ে ঐক্যফ্রন্ট জিতত আর দেশ চলে যেত তারেক জিয়ার হাতে। যেটা অনেক মানুষই চায় না।

কেন যেন মানুষের স্বস্তি নেই, শান্তি নেই। বহুদিন প্রধানমন্ত্রী দেশের বাইরে। কেন বাইরে, কী প্রয়োজন, তা কতটা জরুরি কেউ বুঝতে পারছে না। অন্যদিকে খুন-ধর্ষণ-দুর্ঘটনা তো লেগেই আছে। তার ওপর বন্যা আর ডেঙ্গু আমাদের একেবারে জেরবার করে ফেলেছে। এমন ডেঙ্গু বাংলাদেশ কখনো দেখেনি। অথচ প্রতিকার নেই। ডেঙ্গুর প্রকোপ থেকে বাঁচাতে না সিটি করপোরেশন, না স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়- কারও যেন কিছু করার নেই। এর মধ্যে আবার স্বাস্থ্যমন্ত্রী সবাইকে নিয়ে প্রমোদ ভ্রমণে বিদেশ গিয়েছিলেন। দেশে ফিরলে সাংবাদিকরা জিজ্ঞাসা করতে গেলে তার সে কী তেজ- কল্পনারও অতীত। ভদ্রলোকের বাবা মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তানে ছিলেন। হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের সময় মারাত্মক ক্ষমতাবান ঢাকা সিটি মেয়র, ’৯০-এ গণআন্দোলনে জনগণ থেকে বাঁচতে ইঁদুরের মতো পালিয়ে ছিলেন। যেমনটা একসময় জনগণের দুর্বার চাপে ’৬৯-এ আগরতলা মামলার বিচারপতিরা পালিয়ে জান বাঁচিয়েছিলেন। জনাব মালেকের অফিসে জনগণের রোষের চিহ্ন এখনো খুঁজলে পাওয়া যাবে। তার ছেলে বর্তমান স্বাস্থ্যমন্ত্রী। বুঝতে পারি না, তার পাটার জোর কোথায়? সামান্যতম মনুষ্যত্ব, রুচি থাকলে সাংবাদিকদের সঙ্গে অমন দুর্ব্যবহার করে! বঙ্গবন্ধু বা অন্য কেউ থাকলে যেদিন ঘটনাটি ঘটেছে সেদিন অথবা পরদিন ভদ্রলোককে মন্ত্রিসভা থেকে বিদায় করে দেওয়া হতো। কী হবে জানি না, এসব লোক নিয়ে আর যা কিছু হোক, দেশের সেবা হয় না। এদের ব্যবসা করতে দিলেই ভালো। এরা প্রকৃত ব্যবসায়ীও নয়, জনগণকে লুটেপুটে খায়।

ডেঙ্গু নিয়ে সারা দেশ চিন্তিত। তবে এটা সত্য, ফগার মেশিনের ধোঁয়ায় ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণ করা যাবে না। এডিস মশার জন্ম নিয়ন্ত্রণ করে ডেঙ্গু নির্মূল করতে হবে। আগে বিমানবহরে ফগার ছিল, এখন ধোঁয়া ছিটানো মেশিনকে ফগার বলে। কোনো লাভ নেই বরং ধোঁয়া ছিটানোয় আশপাশের লোকজন, স্কুল-কলেজের বাচ্চাদের ক্ষতি হচ্ছে। বঙ্গবন্ধু নিহত হওয়ার পর বহু বছর ভারতে ছিলাম। দিল্লিতে কেউ মশারি চেনে না, ব্যবহার করে না। কোনো মশাই নেই। গাজিয়াবাদ থেকে হারিয়ানাÑ দেখেছি সকাল-বিকাল যেখানেই অচল পানি সেখানেই দু-এক ফোঁটা কেরোসিন। যন্ত্র বা অস্ত্রের মধ্যে টিনের কৌটা, এক-আধা কেজি কেরোসিন আর কাঠিতে কাপড় বাঁধা। একেবারে ছোট্ট কাপড় কেরোসিনে ডুবিয়ে তুললে দু-তিন ফোঁটার বেশি তেল সে কাপড়ে ধরে না। প্রথম বুঝিনি কেন কেরোসিন দেয়। পরে বুঝলাম পানির ওপর কেরোসিনের ফোঁটা পড়ার সঙ্গে সঙ্গে তা ছড়িয়ে যায়। ওর ওপর আর মশা-মাছি বসতে পারে না। ডিম পাড়া বন্ধ, মশা নেই। কলকাতার যে ডিপটি মেয়র এসেছিলেন ভদ্রলোক নিশ্চয়ই কথাটি বলেছেন। আমারও মনে হয় ৫-১০ হাজার ছোট্ট কৌটা দিয়ে লোক লাগিয়ে দিলে তিন দিনে মশার প্রকোপ ও ডেঙ্গুর ভয়াবহতা অনেক কমে যাবে। মাসখানেক আগে টিভিতে এক ভদ্রলোক বলেছিলেন, ‘পত্রিকায় দেখেছি এ পর্যন্ত ঢাকা সিটি দক্ষিণ ৪৭ কোটি টাকা খরচ করেছে। কোনো কাজ হয়নি। ওই টাকা পাড়ায় পাড়ায় ক্লাব-সমিতি-স্কুল-কলেজ-মাদ্রাসার হাতে দিয়ে দিলেও অনেক কাজ হতো।’ কথাটা অসার নয়। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কবে ফিরবেন, জানি না। তাড়াতাড়ি ফিরুন, দেশকে বাঁচান। আমরা আপনার পথ চেয়ে আছি।

লেখক : রাজনীতিক।

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
সর্বশেষ খবর
সাবেক মন্ত্রী মায়া ও তার স্ত্রীর নামে দুদকের দুই মামলা
সাবেক মন্ত্রী মায়া ও তার স্ত্রীর নামে দুদকের দুই মামলা

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ফ্যাসিবাদী শক্তি মোকাবিলায় জনগণ সক্রিয় থাকবে : আমানউল্লাহ
ফ্যাসিবাদী শক্তি মোকাবিলায় জনগণ সক্রিয় থাকবে : আমানউল্লাহ

৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

দুই দিনে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করলেন ৩১ প্রার্থী
দুই দিনে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করলেন ৩১ প্রার্থী

৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জামালপুরে ইয়াবাসহ নারী আটক
জামালপুরে ইয়াবাসহ নারী আটক

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে অভ্যন্তরীণ ও দূরপাল্লা রুটের বাস চলাচল বন্ধ, ভোগান্তি চরমে
বরিশালে অভ্যন্তরীণ ও দূরপাল্লা রুটের বাস চলাচল বন্ধ, ভোগান্তি চরমে

১৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘ভুয়া ভিডিও’ সম্পর্কে সচেতন হতে অর্থ মন্ত্রণালয়ের অনুরোধ
‘ভুয়া ভিডিও’ সম্পর্কে সচেতন হতে অর্থ মন্ত্রণালয়ের অনুরোধ

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

এবার ১০ গোলে বাংলাদেশের হার
এবার ১০ গোলে বাংলাদেশের হার

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কুয়েতে হোমনা প্রবাসীদের মিলনমেলা ও পিঠা উৎসব
কুয়েতে হোমনা প্রবাসীদের মিলনমেলা ও পিঠা উৎসব

২৮ মিনিট আগে | পরবাস

গৌরনদীতে তিন মরদেহ উদ্ধার: দুটি হত্যা, একটি আত্মহত্যা
গৌরনদীতে তিন মরদেহ উদ্ধার: দুটি হত্যা, একটি আত্মহত্যা

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৪
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৪

৩২ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইথিওপিয়ায় প্রথমবারের মতো মারাত্মক মারবার্গ ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব
ইথিওপিয়ায় প্রথমবারের মতো মারাত্মক মারবার্গ ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম কলেজে শিক্ষক সংকটে বিঘ্নিত গুণগত শিক্ষা
চট্টগ্রাম কলেজে শিক্ষক সংকটে বিঘ্নিত গুণগত শিক্ষা

৩৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

খুলনা-বরিশাল বিভাগে পরিবহন ধর্মঘটের ডাক
খুলনা-বরিশাল বিভাগে পরিবহন ধর্মঘটের ডাক

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের ঢাবি শাখার নেতা গ্রেফতার
নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের ঢাবি শাখার নেতা গ্রেফতার

৩৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

গোপালগঞ্জে মহাসড়কে গাছ ফেলে অবরোধের চেষ্টা, গ্রেফতার ৬
গোপালগঞ্জে মহাসড়কে গাছ ফেলে অবরোধের চেষ্টা, গ্রেফতার ৬

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

রূপগঞ্জের গোলাম ফারুক খোকন বিএসটিএমপিআইএ'র সভাপতি
রূপগঞ্জের গোলাম ফারুক খোকন বিএসটিএমপিআইএ'র সভাপতি

৪৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

২০২৬ সালে ব্যাংক বন্ধ থাকবে ২৮ দিন
২০২৬ সালে ব্যাংক বন্ধ থাকবে ২৮ দিন

৪৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

জুলাই সনদ আদেশ সংশোধন করে কেবল মতৈক্যের বিষয়গুলো গণভোটে দিন: সাইফুল হক
জুলাই সনদ আদেশ সংশোধন করে কেবল মতৈক্যের বিষয়গুলো গণভোটে দিন: সাইফুল হক

৪৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

৫০ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চট্টগ্রাম–কক্সবাজার রেললাইনে গাছ ফেলে নাশকতার চেষ্টা
চট্টগ্রাম–কক্সবাজার রেললাইনে গাছ ফেলে নাশকতার চেষ্টা

৫২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশরাফুল হত্যা: ফাঁসির দাবিতে উত্তাল গোপালপুর
আশরাফুল হত্যা: ফাঁসির দাবিতে উত্তাল গোপালপুর

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

৩০ বছর পর হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার
৩০ বছর পর হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ফ্যাসিবাদবিরোধী শক্তির মতভেদ ঐক্য ভাঙবে না: তুলি-আরমান
ফ্যাসিবাদবিরোধী শক্তির মতভেদ ঐক্য ভাঙবে না: তুলি-আরমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনে যারা পেশি শক্তি দেখাবে, তারাই ক্ষতিগ্রস্ত হবে : ইসি সানাউল্লাহ
নির্বাচনে যারা পেশি শক্তি দেখাবে, তারাই ক্ষতিগ্রস্ত হবে : ইসি সানাউল্লাহ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
চট্টগ্রামে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নীলফামারীতে ‘পদোন্নতি বঞ্চিত’ প্রভাষকদের কর্মবিরতি পালন
নীলফামারীতে ‘পদোন্নতি বঞ্চিত’ প্রভাষকদের কর্মবিরতি পালন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ৪৫ বাংলাদেশিসহ ১২৩ বিদেশি কর্মী আটক
মালয়েশিয়ায় ৪৫ বাংলাদেশিসহ ১২৩ বিদেশি কর্মী আটক

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সর্বাধিক পঠিত
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

১২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ
যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে
আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও
সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমেরিকা থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে এমভি উইকোটাটি
আমেরিকা থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে এমভি উইকোটাটি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া
ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া

মাঠে ময়দানে

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা