শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৬ আগস্ট, ২০১৯

দুর্ভাগ্য স্বাস্থ্যমন্ত্রী সাংবাদিক ধমকায়

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
দুর্ভাগ্য স্বাস্থ্যমন্ত্রী সাংবাদিক ধমকায়

দেখতে দেখতে কত পথ পেরিয়ে এসেছি, কত সময় পার করেছি বুঝতেই পারিনি। সেদিন আমার প্রাণের ধন ইয়ামণির ছেলে জিহাদ তার ২০তম জন্মদিনে কেক নিয়ে এসেছিল। কেক মুখে চমকে উঠেছিলাম, যার মাকে ২০ মিনিটের দেখেছি তার ছেলের ২০ বছর। কেমন করে দিনগুলো চলে গেল ভাবতেই পারিনি। এখনো মনে হয় যুদ্ধ করলাম, বঙ্গবন্ধু এলেন তার পায়ের কাছে অস্ত্র বিছিয়ে দিলাম। বঙ্গবন্ধু নিহত হলে মা বলেছিলেন, ‘তুই আর কোনো ঘরে লুকিয়ে থাকিস না। ঘর থেকে তোকে ধরে নিয়ে গেলে আমি কাঁদতে পারব না। প্রতিবাদ করা অবস্থায় তোকে যদি শত্রুরা মেরেও ফেলে আমি বুকভরে কাঁদতে পারব। বলতে পারব আমার ছেলে বজ্র জাতির পিতার হত্যার বদলা নিতে গিয়ে জীবন দিয়েছে।’ মায়ের কথায় সাহস পেয়ে লিফলেট ছেড়েছিলাম, ‘খুনিরা কামাল-জামাল-রাসেলকে হত্যা করতে পারলেও আমি কাদের সিদ্দিকী বঙ্গবন্ধুর চতুর্থ সন্তান। যতক্ষণ দেহে আছে প্রাণ যুদ্ধ হবে বাংলায়। পিতৃহত্যার বদলা নেবই নেব।’ গতকাল ছিল সেই শেখ কামালের ৭১তম জন্মদিন। যে ছিল মুজিব পরিবারে সবচেয়ে বিনয়ী, সুশীল, শালীন। সে একগাদা দুর্নামের বোঝা নিয়ে ইহকাল ত্যাগ করেছে। প্রার্থনা করি, আল্লাহ তাকে বেহেশতবাসী করুন। এক কাপড়ে ঘর থেকে বেরিয়েছিলাম। কত ঝাড়-জঙ্গলে কাটিয়েছি। ইন্দিরা গান্ধীর সরকার পতন হলে মোরারজি দেশাইয়ের সঙ্গে জিয়াউর রহমানের চুক্তির ফলে ’৭৫-এ ৬ হাজার প্রতিরোধ যোদ্ধাকে জিয়াউর রহমানের হাতে তুলে দেয়। মৌলভী সৈয়দসহ ১০৪ জনকে হালুয়াঘাট-নুরুন্দী-কলাকোপা নানা স্থানে হত্যা করে। অনেককে প্রায় তিন বছর নির্যাতন ক্যাম্পে রেখে মুক্তি দেয়, আরও ৪-৫ হাজার প্রতিরোধ সংগ্রামী ভারতসহ অন্যান্য জায়গায় আত্মগোপন করে। সর্বোদয় নেতা জয়প্রকাশ নারায়ণের কারণে প্রধানমন্ত্রী মোরারজি দেশাই আমাদের সঙ্গে আর তেমন কিছু করতে পারেননি। প্রথম শিলিগুড়ি, তারপর বর্ধমান, কলকাতা-দিল্লিতে প্রায় ১২ বছর, তিন বছর আসাম-মেঘালয়ের ঝাড়-জঙ্গলে। আমাদের তখন চরম দুর্দিন। শুশু শান্তিনিকেতনে, শাহানা নাইনে। অনেক কষ্টের মধ্যে সেলিমের সঙ্গে শুশুর বিয়ে হয়। আরিফ আহমেদ দুলাল আকুরটাকুর পাড়ায় আমাদের বাড়ির পাশের ছেলে। মুক্তিযুদ্ধে দারুণ ভূমিকা রেখেছে। ’৭৫-এ বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিরোধ প্রতিবাদেও সে আমার ছায়াসঙ্গী। স্বার্থের টানে কতজন কোথায় চলে গেছে। কিন্তু আজও সে ছায়ার মতোই আছে। তার সঙ্গেই কীভাবে শাহানার বিয়ে হয়। যেদিন ওর বাচ্চা হওয়ার কথা সেদিন আমি ছিলাম, আমার মা ছিলেন। মা-ই দুলাল-শাহানার সন্তানের নাম রেখেছিলেন ইয়া। আমি আমার জীবনে অত ছোট আর কোনো শিশু দেখিনি। খুব সম্ভবত ২০ মিনিটের ইয়াকে মা কোলে করে আমার সামনে এনেছিলেন। ইয়ার জ্বলজ্বলে চোখ দেখে মনে হয়েছিল, ও যেন বলছে, ‘মামা তুমি কী কর?’ ঠিক একই রকম মনে হয়েছিল মা কুশিমণিকে প্রথম যখন দেখেছিলাম। তার জ্বলজ্বলে চোখ আমায় বলেছিল, ‘বাবা, আমি তোমার হারিয়ে যাওয়া সেই বুকের ধন।’ দেশে ফেরার পর পাঁচ-ছয় মাসের আমার এক বাচ্চা আমাদেরই দোষে সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে মায়ের পেটে নষ্ট হয়ে গিয়েছিল। তার জন্য কত কেঁদেছি। এখনো কাঁদি। লিখতে গিয়েও বুক কাঁদছে, চোখে পানি। আজ সত্যিই কুশিমণি আমার সেই হারিয়ে যাওয়া সন্তানের স্থান পূরণ করেছে। দয়াময় আল্লাহ আপনি ওকে আপনার রহমতের ছায়াতলে রাখুন।

২ আগস্ট সখীপুর গিয়েছিলাম পরম ভক্ত সখীপুর কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি আতোয়ার সড়ক দুর্ঘটনায় মারা গেছে তার স্মরণসভায়। কোনো কিছুই ভালো লাগছিল না। আগস্ট আমার জীবন ধ্বংস করে দিয়েছে। কর্মী কাদের সিদ্দিকী, সেবক কাদের সিদ্দিকী, মুক্তিযোদ্ধা কাদের সিদ্দিকী, রাজনীতিক কাদের সিদ্দিকীর মৃত্যু ১৫ আগস্টই হয়ে গেছে। আল্লাহ জীবন দেন, আল্লাহই জীবন নেন। সেটা আল্লাহর জীবন এখনো রয়েছে। কিন্তু একজন রাজনৈতিক কর্মীর জীবন বঙ্গবন্ধুর মৃত্যুর সঙ্গে সঙ্গেই চলে গেছে। পয়লা আগস্ট বড় ভাইকে দেখতে গিয়েছিলাম। বড় ভাই লতিফ সিদ্দিকী আমার জীবন বদলে দিয়েছেন। আমাকে মানুষ বানাতে কত মারধর করেছেন। রাজনীতির কারণে কত গালাগাল, কত সমালোচনা। তবু কেন যেন কখনো তার প্রতি খারাপ লাগেনি। এখন আরও বেশি কষ্ট লাগে। কি মানুষ কিছুই পেলেন না, যা তার পাওনা। একটা বেহুদা মামলায় তিনি জেলে। অথচ এখন তার জেলে থাকার কথা নয়। মন্ত্রণালয়ের কাজ কোনো ব্যক্তির নয়। সরকারের কাজ সমষ্টিগত। কোনো ভুলত্রুটি, অন্যায় হলে কমবেশি সবাই দায়ী। এখানে মন্ত্রী লতিফ সিদ্দিকী আর গ্রহীতা আর কারও খবর নেইÑ এটা হতে পারে না। ২৩ লাখ টাকা ক্ষতি হয়েছে লতিফ সিদ্দিকীর কারণে। তাও আবার সুপ্রিম কোর্ট প্রাপককে দলিল করে দিতে বলেছিল। লতিফ সিদ্দিকীকে দেখে যদি রাজনীতিতে না আসতাম আমি মুক্তিযোদ্ধা হতাম না, ভালোমন্দ যাই হোক আজকের অবস্থায় আসতাম না। পীর হাবিবকে সন্তানের মতো ভালোবাসি। তার লেখা আগ্রহ নিয়ে পড়ি, নঈম নিজামও তেমনি। এখন ওরা বড় হয়েছে। যখন ছোট ছিল তখনো আমরা বেশ বড় ছিলাম। এখনো যখন নঈম নিজামরা আমাদের বড় ভাবে, সম্মান করে, তখন ভালোই লাগে। কিন্তু নঈম নিজামদের আঙ্গুলের সমানও যারা না, তারা যখন দাপট দেখায় তখন কষ্ট না পেয়ে পারি না। পীর হাবিবের লেখা নিয়েই শুরু। আজ কদিন জওহরলাল নেহরুর ওপর ওর লেখা চলছে। কিছুদিন আগে সিরাজুল আলম খানকে নিয়ে একটি বই আলোচনায় এসেছিল, অনেক তোলপাড় হয়েছে। আমরা কেন যে সত্যকে স্বীকার করতে পারি না বা চাই না! তোফায়েল আহমেদের প্রতিক্রিয়া পড়েছি। আরও আরও নেতা সিরাজুল আলম খান সম্পর্কে প্রতিক্রিয়া দিয়েছেন। নিশ্চয়ই তোফায়েল আহমেদ আজ মহীরুহ, ’৬৯-এর ছাত্র আন্দোলনের মহানায়ক। ’৭১-এর ২৫ মার্চ আমি ছিলাম খন্ডিত ছাত্রলীগের জেলা কমিটির সাধারণ সম্পাদক। আর ১৬ ডিসেম্বর সেই আমি কোথায় এসে দাঁড়িয়েছিলাম। মাত্র আট-নয় মাসের ব্যবধানে কর্মক্ষেত্রের বিশালতায় আমাকে একটা জায়গা করে দিয়েছিল। যারা মানেনি যারা স্বীকার করেনি তারা খুব একটা লাভবান হয়নি। বাংলাদেশের যেখানে সেখানে মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে আমার ছবি-টবি শোভা পেলেও টাঙ্গাইলের মুক্তিযোদ্ধাদের কোনো সংসদে আমার ছবি নেই, বঙ্গবন্ধুরও নেই। হ্যাঁ, আলাদা ছবি আছে, প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শেখ হাসিনারও আছে। কিন্তু মুক্তিযোদ্ধাদের ওপর বঙ্গবন্ধুর যে বিশাল প্রভাব তিনি যে আমাদের কাছ থেকে অস্ত্র নিয়েছেন, আমরা যে তাকে গার্ড অব অনার দিয়েছি, সে সময়ের কোনো ছবি নেই। আমাকে মুছতে গিয়ে আমাকে অস্বীকার করতে গিয়ে বঙ্গবন্ধুকে মুছে ফেলা হয়েছে। হিংসা কাউকে বড় করে না বরং পতন ঘটায়। যে যত গালাগাল করুন বাংলাদেশ হওয়ার কারণে যারা পোদ্দারি করেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবকে গালাগাল করেন, মওলানা ভাসানীকে অস্বীকার করেন, যুবনেতাদের নামে বিষ খান, যারা হাজার হাজার কোটি টাকার মালিক হয়েছেন তাদের বলি, বাংলাদেশ না হলে তারা ভাঙা কাপেও চা খেতে পারতেন না। শেখ মুজিব না হলে বাংলাদেশ হতো না। আর শেখ মুজিব নিজে নিজে হননি। যাদের ত্যাগে স্বাধীনতা, শেখ মুজিবকে যারা বঙ্গবন্ধু বানিয়েছেন আজকের প্রেক্ষাপটে তাদের অস্বীকার করে আর যা কিছুই হোক, সত্য ইতিহাস হবে না। আমার লেখায় অনেক কিছু বাদ পড়ে যাবে, অনেক নাম বাদ পড়বে আমার দুর্বলতার কারণে। কিন্তু সত্য ইতিহাস এটাই- যুবনেতা কে এম ওবায়দুর রহমান, শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন, শেখ ফজলুল হক মণি, সিরাজুল আলম খান... তোফায়েল আহমেদ, নূরে আলম সিদ্দিকী, আ স ম আবদুর রব, আবদুল কদ্দুস মাখন, নীলফামারীর আবদুর রউফ, নোয়াখালীর মোহাম্মদ আলী, লতিফ সিদ্দিকী, শাজাহান সিরাজ, আল মুজাহিদী, ফেরদৌস আহমদ কোরেশী আরও আরও যুবনেতা, ছাত্রনেতা যারা ষাটের দশকে ওভাবে দুর্বার না হলে মুক্তিযুদ্ধের ক্ষেত্র প্রস্তুত হতো না। এখন যে যাই করুন সেই সময়ের জন্য তারা বাংলাদেশের শ্রেষ্ঠ মানুষ, তাদের সম্মান হবে আকাশের কাছাকাছি। আমার কথা না হয় ছেড়েই দিলাম। মুক্তিযুদ্ধ না হলে আমাকে শিয়াল-কুকুরও পুঁছত না। আমার না ছিল শিক্ষা-দীক্ষা, না ছিল বিদ্যা-বুদ্ধি, জ্ঞান-গরিমা। এখনই বা কী আছে। মিথ্যা বলতে বুক কাঁপে, সত্য লুকাতে ভয় পাই। অন্যের মতো বলতে পারি না আমিই সব, আমিই সব করেছি। কী দাম আছে আমার। একসময় যারা আমার বোঁচকা টানতে গর্ব করত তারা কোথায় আর আমি কোথায়! মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আমার জন্য খাবার নিয়ে বসে থাকতেন। স্বাধীনতার পর আমাকে বুকে চেপে জারজার হয়ে কেঁদেছেন, ‘আব্বাকে ফিরিয়ে আনুন’ বলে; আজ আল্লাহ সব ক্ষমতা তাকে দিয়েছেনÑ এখানে আমার কী করার আছে। আমি নির্বাসনে থাকতে যে ছেলে আমার জন্য চিৎকার করে গলা ফাটিয়েছে সেই আমার প্রাণের ধন কুঁড়িমণির ভোট ডাকাতি করেছে; কোনো প্রতিকার করতে পারিনিÑ এটাই বাস্তব। তবে আসল সত্য এটা নয়। সত্য সত্যই। সত্যকে কেউ যেমন অসত্য করতে পারে না তেমনি মিথ্যাকে কখনো সত্য বানানো যায় না।

ব্যাপক জাতীয় পরিবর্তনের আশায় ড. কামাল হোসেনের নেতৃত্বে কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ জাতীয় ঐক্যফ্রন্টে যোগদান করেছিল। কিন্তু ড. কামাল হোসেন নেতৃত্ব করতে চান না। এক কথায় তিনি কিছুই করতে চান না। সেজন্য জোট ছেড়ে দিয়েছি। জোট ছেড়েছি বলে ড. কামাল হোসেনকে গালাগাল করতে হবে তেমন ভাবি না। কারণ ড. কামাল হোসেন কামাল হোসেনই। সময় হয়েছে এপার থেকে ওপার যাওয়ার, তাই বলে যেতে চাই। আমরা বিএনপির নেতৃত্বে জোটে যাইনি। কিন্তু শেষ পর্যন্ত নেতৃত্ব চলে গিয়েছিল বিএনপির হাতে। কে কী বলবেন জানি না। নেত্রী শেখ হাসিনার জীবনের সব থেকে বড় রাজনৈতিক ক্ষতি ৩০ ডিসেম্বরের জাতীয় নির্বাচন। তার পরও বলব, যা হয়েছে ভালোই হয়েছে। বিএনপির বিন্দুমাত্র বদল বা পরিবর্তন হয়নি। কারও যদি কিছু হয়ে থাকে সে একমাত্র বেগম খালেদা জিয়ার হয়েছে। দলের নিচের কর্র্মীরা সবাই ত্যাগী, সৎ, নিবেদিত। নেতারা বিপরীত। বিশুদ্ধ নির্বাচন হলে শতকরা ৭০-৮০ ভাগ ভোট পেয়ে ঐক্যফ্রন্ট জিতত আর দেশ চলে যেত তারেক জিয়ার হাতে। যেটা অনেক মানুষই চায় না।

কেন যেন মানুষের স্বস্তি নেই, শান্তি নেই। বহুদিন প্রধানমন্ত্রী দেশের বাইরে। কেন বাইরে, কী প্রয়োজন, তা কতটা জরুরি কেউ বুঝতে পারছে না। অন্যদিকে খুন-ধর্ষণ-দুর্ঘটনা তো লেগেই আছে। তার ওপর বন্যা আর ডেঙ্গু আমাদের একেবারে জেরবার করে ফেলেছে। এমন ডেঙ্গু বাংলাদেশ কখনো দেখেনি। অথচ প্রতিকার নেই। ডেঙ্গুর প্রকোপ থেকে বাঁচাতে না সিটি করপোরেশন, না স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়- কারও যেন কিছু করার নেই। এর মধ্যে আবার স্বাস্থ্যমন্ত্রী সবাইকে নিয়ে প্রমোদ ভ্রমণে বিদেশ গিয়েছিলেন। দেশে ফিরলে সাংবাদিকরা জিজ্ঞাসা করতে গেলে তার সে কী তেজ- কল্পনারও অতীত। ভদ্রলোকের বাবা মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তানে ছিলেন। হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের সময় মারাত্মক ক্ষমতাবান ঢাকা সিটি মেয়র, ’৯০-এ গণআন্দোলনে জনগণ থেকে বাঁচতে ইঁদুরের মতো পালিয়ে ছিলেন। যেমনটা একসময় জনগণের দুর্বার চাপে ’৬৯-এ আগরতলা মামলার বিচারপতিরা পালিয়ে জান বাঁচিয়েছিলেন। জনাব মালেকের অফিসে জনগণের রোষের চিহ্ন এখনো খুঁজলে পাওয়া যাবে। তার ছেলে বর্তমান স্বাস্থ্যমন্ত্রী। বুঝতে পারি না, তার পাটার জোর কোথায়? সামান্যতম মনুষ্যত্ব, রুচি থাকলে সাংবাদিকদের সঙ্গে অমন দুর্ব্যবহার করে! বঙ্গবন্ধু বা অন্য কেউ থাকলে যেদিন ঘটনাটি ঘটেছে সেদিন অথবা পরদিন ভদ্রলোককে মন্ত্রিসভা থেকে বিদায় করে দেওয়া হতো। কী হবে জানি না, এসব লোক নিয়ে আর যা কিছু হোক, দেশের সেবা হয় না। এদের ব্যবসা করতে দিলেই ভালো। এরা প্রকৃত ব্যবসায়ীও নয়, জনগণকে লুটেপুটে খায়।

ডেঙ্গু নিয়ে সারা দেশ চিন্তিত। তবে এটা সত্য, ফগার মেশিনের ধোঁয়ায় ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণ করা যাবে না। এডিস মশার জন্ম নিয়ন্ত্রণ করে ডেঙ্গু নির্মূল করতে হবে। আগে বিমানবহরে ফগার ছিল, এখন ধোঁয়া ছিটানো মেশিনকে ফগার বলে। কোনো লাভ নেই বরং ধোঁয়া ছিটানোয় আশপাশের লোকজন, স্কুল-কলেজের বাচ্চাদের ক্ষতি হচ্ছে। বঙ্গবন্ধু নিহত হওয়ার পর বহু বছর ভারতে ছিলাম। দিল্লিতে কেউ মশারি চেনে না, ব্যবহার করে না। কোনো মশাই নেই। গাজিয়াবাদ থেকে হারিয়ানাÑ দেখেছি সকাল-বিকাল যেখানেই অচল পানি সেখানেই দু-এক ফোঁটা কেরোসিন। যন্ত্র বা অস্ত্রের মধ্যে টিনের কৌটা, এক-আধা কেজি কেরোসিন আর কাঠিতে কাপড় বাঁধা। একেবারে ছোট্ট কাপড় কেরোসিনে ডুবিয়ে তুললে দু-তিন ফোঁটার বেশি তেল সে কাপড়ে ধরে না। প্রথম বুঝিনি কেন কেরোসিন দেয়। পরে বুঝলাম পানির ওপর কেরোসিনের ফোঁটা পড়ার সঙ্গে সঙ্গে তা ছড়িয়ে যায়। ওর ওপর আর মশা-মাছি বসতে পারে না। ডিম পাড়া বন্ধ, মশা নেই। কলকাতার যে ডিপটি মেয়র এসেছিলেন ভদ্রলোক নিশ্চয়ই কথাটি বলেছেন। আমারও মনে হয় ৫-১০ হাজার ছোট্ট কৌটা দিয়ে লোক লাগিয়ে দিলে তিন দিনে মশার প্রকোপ ও ডেঙ্গুর ভয়াবহতা অনেক কমে যাবে। মাসখানেক আগে টিভিতে এক ভদ্রলোক বলেছিলেন, ‘পত্রিকায় দেখেছি এ পর্যন্ত ঢাকা সিটি দক্ষিণ ৪৭ কোটি টাকা খরচ করেছে। কোনো কাজ হয়নি। ওই টাকা পাড়ায় পাড়ায় ক্লাব-সমিতি-স্কুল-কলেজ-মাদ্রাসার হাতে দিয়ে দিলেও অনেক কাজ হতো।’ কথাটা অসার নয়। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কবে ফিরবেন, জানি না। তাড়াতাড়ি ফিরুন, দেশকে বাঁচান। আমরা আপনার পথ চেয়ে আছি।

লেখক : রাজনীতিক।

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

এই মাত্র | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

১২ মিনিট আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

৩৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

৫৫ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন
নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

১৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি
টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি

পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ভিয়েতনামে বন্যায় মৃত্যু বেড়ে ৯০ নিখোঁজ ১২
ভিয়েতনামে বন্যায় মৃত্যু বেড়ে ৯০ নিখোঁজ ১২

পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

ঋতুপর্ণাদের ‘মিশন অস্ট্রেলিয়া’
ঋতুপর্ণাদের ‘মিশন অস্ট্রেলিয়া’

মাঠে ময়দানে