শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৫ আগস্ট, ২০১৯ আপডেট:

জাতির পিতার স্বপ্নের বাংলাদেশ

তোফায়েল আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
জাতির পিতার স্বপ্নের বাংলাদেশ

প্রতি বছর যখন বাঙালি জাতির জীবনে ১৫ আগস্ট ফিরে আসে, স্মৃতির পাতায় তখন অনেক কথা ভেসে ওঠে। যে নেতা জীবনের যৌবন কাটিয়েছেন পাকিস্তানের কারাগারে, ফাঁসির মঞ্চে গিয়ে মৃত্যুকে আলিঙ্গন করেছেন, পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার পর হৃদয় দিয়ে উপলব্ধি করেছেন, ‘এই পাকিস্তান বাঙালিদের জন্য হয়নি, একদিন বাংলার ভাগ্যনিয়ন্তা বাঙালিদেরই হতে হবে’; যে নেতা সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য-আদর্শ সামনে নিয়ে ১৯৪৮-এর ৪ জানুয়ারি ছাত্রলীগ, ’৪৯-এর ২৩ জুন আওয়ামী লীগ প্রতিষ্ঠা করেন, মহান ভাষা আন্দোলনের মধ্য দিয়ে মহত্তর স্বাধীনতার বীজ রোপণ করেন, সর্বোপরি যে নেতার জন্ম না হলে এই দেশ স্বাধীন হতো না, গভীর পরিতাপের বিষয় সেই নেতাকেই ’৭৫-এর ১৫ আগস্ট তারই প্রতিষ্ঠিত স্বাধীন বাংলাদেশে বুলেটের নির্মম আঘাতে সপরিবারে হত্যা করা হয়।

বাঙালি জাতির জীবনে ১৫ আগস্ট একটি কালো দিন-‘জাতীয় শোক দিবস’। যে নেতার হৃদয়জুড়ে ছিল বাংলাদেশের মানুষ। তাঁর হৃদয়ের মণিকোঠায় সব সময় বাংলাদেশের গরিব-দুঃখী মানুষের অবস্থান। যাদের মুক্তির জন্য তিনি জীবনের প্রায় ১৩টি বছর পাকিস্তানের কারাগারের অন্ধকার প্রকোষ্ঠে কাটিয়েছেন। আমার দুর্লভ সৌভাগ্য সেই মহান নেতার সান্নিধ্যে থেকে কাজ করার সুযোগ পেয়েছি। বারবার মনের কোণে ভেসে ওঠে সেই দিনগুলোর কথা, যখন বঙ্গবন্ধুকে ‘রাষ্ট্র বনাম শেখ মুজিব ও অন্যান্য’ মামলায় ফাঁসি দেওয়ার চেষ্টা করেছিল। আমরা জাগ্রত ছাত্রসমাজ শত শহীদের রক্তের বিনিময়ে প্রবল গণঅভ্যুত্থান সৃষ্টি করে সেই মামলার আসামিদের নিঃশর্ত মুক্তিদানে স্বৈরশাসককে বাধ্য করেছিলাম। সেদিনের তুমুল গণআন্দোলনের একপর্যায়ে বঙ্গবন্ধুর প্যারোলে মুক্তির কথা উঠেছিল। প্যারোলে মুক্তিদান প্রসঙ্গে সেদিন শ্রদ্ধেয় বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন নেছা মুজিব ঐতিহাসিক ভূমিকা পালন করেছিলেন। তিনি প্যারোলে মুক্তি নিতে নিষেধ করেছিলেন এবং বঙ্গবন্ধু প্যারোলে মুক্তিদানে স্বৈরশাসকের প্রস্তাব ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করেছিলেন। সংগ্রামী ছাত্রজনতার গণবিস্ফোরণেই তিনি ‘মুক্তমানব’ হিসেবে কারাগার থেকে বেরিয়ে এসেছিলেন। আমরা সর্বদলীয় ছাত্রসংগ্রাম পরিষদ ’৬৯-এর ২৩ ফেব্রুয়ারি রেসকোর্স ময়দানে (বর্তমান সোহরাওয়ার্দী উদ্যান) ১০ লক্ষাধিক লোকের জনসমুদ্রে গণনায়ক শেখ মুজিবকে ‘বঙ্গবন্ধু’ উপাধিতে ভূষিত করেছিলাম। মুক্তি পেয়ে বঙ্গবন্ধু লাহোরে অনুষ্ঠিত গোলটেবিল বৈঠকে যোগদান করেন এবং বাংলার মানুষের প্রাণের দাবি-‘সার্বভৌম পার্লামেন্ট নির্বাচন’, ‘এক মাথা এক ভোট’ এবং ‘জনসংখ্যার ভিত্তিতে আসন বণ্টন’-আদায় করেন। বঙ্গবন্ধুর আদায়কৃত দাবি অনুযায়ী তথাকথিত ‘সংখ্যাসাম্য’ বাতিল হয় এবং জনসংখ্যার ভিত্তিতে আসন বণ্টনে সংখ্যাগুরু হিসেবে আমরা জাতীয় পরিষদে ১৬৯টি আসন লাভ করি। বঙ্গবন্ধু ছয় দফা ও ১১ দফাকে সামনে রেখে আসন্ন নির্বাচনকে গণভোট তথা রেফারেন্ডামে পরিণত করেন। ঐতিহাসিক ’৭০-এর এই নির্বাচনে আমার মতো পাড়াগাঁয়ের এক অখ্যাত ছেলে, সবেমাত্র বিশ্ববিদ্যালয়ের লেখাপড়া শেষ করেছি, আমাকে তিনি পাকিস্তান জাতীয় পরিষদের সদস্য হিসেবে মনোনয়ন দেন এবং মাত্র ২৭ বছর বয়সে আমি পাকিস্তান জাতীয় পরিষদের সদস্য নির্বাচিত হই।

’৭০-এর ১২ নভেম্বর আমাদের উপকূলীয় অঞ্চলে ভয়াল ঘূর্ণিঝড় এবং জলোচ্ছ্বাসে ১০ লক্ষাধিক লোক মৃত্যুবরণ করেন। উপকূলীয় দুর্গত এলাকা সফর শেষে হোটেল শাহবাগে দেশি-বিদেশি সাংবাদিকদের উপস্থিতিতে সংবাদ সম্মেলনে বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন, ‘দুর্গত এলাকা আমি সফর করে এসেছি। আমরা যে কত অসহায় এই একটা সাইক্লোন তা প্রমাণ করেছে। আমরা এভাবে আর জীবন দিতে চাই না। আমরা স্বাধিকারের জন্য, আমাদের মুক্তির জন্য আত্মত্যাগ করতে চাই।’ আসন্ন নির্বাচন সম্পর্কে সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তরে বলেছিলেন, ‘এই নির্বাচনে আমি অংশগ্রহণ করব। এই নির্বাচন হবে আমার জন্য একটা গণভোট। এই নির্বাচনের মধ্য দিয়ে প্রমাণিত হবে-কে বাংলাদেশের নেতা এবং কীভাবে এই অঞ্চল পরিচালিত হবে।’ আমার আসনসহ ঘূর্ণিঝড় উপদ্রুত উপকূলীয় এলাকার জাতীয় পরিষদের ১৭টি আসনে পূর্বঘোষিত ৭ ডিসেম্বরের নির্বাচন স্থগিত করা হয়। পরবর্তীকালে আমার নির্বাচন হয়েছিল ১৭ জানুয়ারি। তার আগে বঙ্গবন্ধু আমাকে ডেকে নিয়ে আসেন। তিনি সারা বাংলাদেশ সফর করেন। আমি বঙ্গবন্ধুর সফরসঙ্গী ছিলাম। একই ট্রেনে গিয়েছি। তার পাশে থেকেছি। একই জনসভায় বঙ্গবন্ধুর আগে বক্তৃতা করেছি। আবার তিনি বক্তৃতা করার সময় চলে গিয়েছি আরেক জনসভায়। বঙ্গবন্ধু যখন এক জনসভা শেষ করে আরেকটিতে আসছেন তখন আমি চলে গেছি আরেকটি জনসভায়। নির্বাচনী জনসভাগুলোতে বঙ্গবন্ধু ছোট্ট করে বক্তৃতা করতেন। বলতেন, ‘আমি যদি আমার জীবনের যৌবন পাকিস্তানের কারাগারে কাটাতে পারি, আমি যদি বারবার ফাঁসির মঞ্চে গিয়ে মৃত্যুকে আলিঙ্গন করতে পারি, আমি কি আপনাদের কাছে একটা ভোট চাইতে পারি না।’ তখন লাখ লাখ লোক হাত উত্তোলন করে বঙ্গবন্ধুকে সমর্থন জানাত। ‘জয় বাংলা’ স্লোগান দিয়ে সভা শেষ করে তিনি আরেক সভায় যেতেন। মনে পড়ে, কুড়িগ্রামে মিটিং শেষ করে আমরা রংপুর দিয়ে যাচ্ছি। তখন গভীর রাত। দেখি, পথের ধারে লণ্ঠন হাতে দাঁড়িয়ে এক বয়স্ক লোক। বঙ্গবন্ধু গাড়ি থামালেন, লোকটিকে কাছে ডেকে নিলেন। আদর করলেন। লোকটি বললেন, ‘আমি ঘণ্টার পর ঘণ্টা অপেক্ষা করেছি শুধু আপনাকে একটু দেখার জন্য। আজ আমার জীবন ধন্য হয়েছে।’ পরের জনসভায় বঙ্গবন্ধু বলেছেন, ‘একজন মানুষের জীবনে আর কী চাওয়ার থাকে, যখন আমাকে একনজর দেখার জন্য গভীর রাত পর্যন্ত মানুষ লণ্ঠন হাতে রাস্তায় দাঁড়িয়ে থাকে।’ এভাবে নির্বাচনের দিন পর্যন্ত বঙ্গবন্ধুর পাশে ছিলাম। বিদেশি সাংবাদিকরা যখন জিজ্ঞাসা করেছিল, ‘আপনি কতটি আসনে জয়ী হওয়ার আশা করেন?’ বঙ্গবন্ধু উত্তর দিয়েছিলেন, ‘আমি অবাক হব যদি আমি দুটি আসনে হারি।’ অবাক ব্যাপার দুটি আসনেই আমরা হেরেছিলাম। জাতীয় পরিষদে ১৬৯টি আসনের মধ্যে ১৬৭টি আসনে আমরা বিজয়ী হয়েছিলাম। বাংলার মানুষের অনুভূতি তথা নার্ভ বঙ্গবন্ধু ভালো জানতেন। এই নির্বাচনে বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ পাকিস্তান জাতীয় পরিষদে একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা লাভ করেছিল এবং বঙ্গবন্ধুর ভবিষ্যদ্বাণী অক্ষরে অক্ষরে মিলে গিয়েছিল।

নির্বাচনের পর ’৭১-এর ৩ জানুয়ারি রেসকোর্স ময়দানে শপথ অনুষ্ঠান হয়। যদিও তখনো আমি নির্বাচিত হইনি। তবুও বঙ্গবন্ধুর নির্দেশে জনপ্রতিনিধিদের ব্যতিক্রমধর্মী সেই শপথ অনুষ্ঠানে আমিও শপথ গ্রহণ করি। শপথ গ্রহণ করান স্বয়ং বঙ্গবন্ধু। সেদিন শপথনামা পাঠের পর বঙ্গবন্ধু ঐতিহাসিক বক্তৃতায় বলেন, ‘আজ থেকে ছয় দফা ও ১১ দফা আমার বা আমার দলের না। এটা এখন জনগণের সম্পত্তিতে পরিণত হয়েছে। যদি কেউ ছয় দফা ও ১১ দফার সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করে, তাহলে বাংলার মানুষ তাকে জ্যান্ত কবর দেবে।’ সত্যিকার অর্থেই ছয় দফাকে বঙ্গবন্ধু জনগণের সম্পত্তিতে রূপান্তরিত করেছিলেন। ছয় দফার ভিত্তিতে সংবিধান প্রণয়নে বঙ্গবন্ধুর দৃঢ় অঙ্গীকারে সন্ত্রস্ত হয়ে পাকিস্তানের কায়েমি স্বার্থবাদী গোষ্ঠী ছল-চাতুরী ও প্রতারণার আশ্রয় নিয়েছিল। বিশ্বাসঘাতকতা করে পূর্বঘোষিত জাতীয় পরিষদের অধিবেশন ১ মার্চ একতরফাভাবে অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত ঘোষণা করে। যার ফলে পুরো বাংলাদেশ উত্তাল হয়ে ওঠে এবং বঙ্গবন্ধু ৭ মার্চ তার ভুবনবিখ্যাত ঐতিহাসিক ভাষণটি প্রদান করেন। এই ভাষণ প্রদানের আগের রাতেও বঙ্গবন্ধু বিচলিত ও চিন্তিত ছিলেন। সেদিনও বঙ্গবন্ধুর সহধর্মিণী বঙ্গমাতা ঐতিহাসিক ভূমিকা পালন করে বলেছিলেন, ‘যে জনগণের জন্য তোমার সারা জীবনের সংগ্রাম, সেই জনগণের সার্বিক মুক্তির জন্য তোমার মনে যে কথা আছে সেগুলোই তুমি বলবে।’ বঙ্গবন্ধু বিচক্ষণতার সঙ্গে বক্তব্য রেখে শাসকগোষ্ঠীর উদ্দেশে চারটি শর্ত আরোপ করেন এবং স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়ে বলেন, ‘এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম’। শুরু হয় পরিপূর্ণ স্বাধীনতার জন্য সর্বব্যাপী অসহযোগ আন্দোলন। অসহযোগের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের মানুষ বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে প্রতিদিন সশস্ত্র প্রস্তুতি নিতে শুরু করে। শুরু হয় আলোচনার নামে টালবাহানা, কালক্ষেপণ ও বাঙালি নিধনে পাকিস্তান সেনাবাহিনী কর্তৃক প্রণীত নীলনকশা ‘অপারেশন সার্চলাইট’ অনুযায়ী গণহত্যার প্রস্তুতি। ২৫ মার্চ রাতে জিরো আওয়ারে পাকবাহিনী ঢাকার চারটি স্থান-বঙ্গবন্ধুর বাসভবন, রাজারবাগ পুলিশ লাইন্স, তৎকালীন ইপিআর এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস টার্গেট করে গোলাবর্ষণ শুরু করার পরপরই বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করে বলেন, ‘আজ থেকে বাংলাদেশ স্বাধীন...’। পাকবাহিনী বঙ্গবন্ধুকে গ্রেফতার করে। শুরু হয় সশস্ত্র প্রতিরোধ যুদ্ধ। মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে মুজিব বাহিনীর অন্যতম অধিনায়ক হিসেবে মুক্তিযোদ্ধাদের ট্রেনিং সমাপ্ত করে শপথ করাতাম এই বলে যে, ‘বঙ্গবন্ধু মুজিব, তুমি কোথায় আছ, কেমন আছ, আমরা জানি না। কিন্তু যতক্ষণ তোমার স্বপ্নের বাংলাদেশকে আমরা হানাদার মুক্ত করতে না পারব, ততক্ষণ আমরা মায়ের কোলে ফিরে যাব না।’

দীর্ঘ নয় মাস ১৪ দিন বঙ্গবন্ধু পাকিস্তানের মিয়ানওয়ালি কারাগারে বন্দী ছিলেন। বন্দী অবস্থায়ও বঙ্গবন্ধু ছিলেন দৃঢ়। যেই সেলে বন্দী ছিলেন সেই সেলের সামনে কবর খুঁড়ে দাঁড় করিয়ে বঙ্গবন্ধুকে বলা হয়েছিল, ‘কবরে যেতে চান, না পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হতে চান।’ তিনি বলেছিলেন, ‘কবরের ভয় আমাকে দেখিও না। আমি তো জানি তোমরা আমাকে ফাঁসি দেবে। কিন্তু আমি এও জানি, যে বাংলার দামাল ছেলেরা হাসিমুখে মৃত্যুকে আলিঙ্গন করতে পারে, সেই বাঙালি জাতিকে কেউ দাবিয়ে রাখতে পারবে না।’ শুধু বলেছিলেন, ‘আমাকে হত্যা করে এখানে না, আমার বাংলার মানুষের কাছে আমার লাশটি পৌঁছে দিও। যে বাংলার মাটিতে আমি লালিত-পালিত হয়েছি, যে বাংলার আকাশে-বাতাসে বর্ধিত হয়েছি, মৃত্যুর পরে সেই বাংলার মাটিতে আমি চিরনিদ্রায় শায়িত থাকতে চাই।’ যেদিন ১৬ ডিসেম্বর দেশ স্বাধীন হয় সেদিন আমরা বিজয়ের পরিপূর্ণ স্বাদ পাইনি। কেননা জাতির পিতা তখনো পাকিস্তানের কারাগারে বন্দী। ’৭২-এর ৮ জানুয়ারি যেদিন তিনি মুক্তিলাভ করেন এবং ১০ জানুয়ারি যেদিন তিনি ফিরে এলেন সেদিন আমরা স্বাধীনতার পরিপূর্ণতা লাভ করেছি। কত কথা মনে পড়ে। ১২ জানুয়ারি বঙ্গবন্ধু প্রধানমন্ত্রী হলেন। ১৪ জানুয়ারি আমার মতো একজন সবেমাত্র ২৮ পেরিয়ে ২৯ বছরে পদার্পণ করেছি, নবীন কর্মীকে প্রতিমন্ত্রীর মর্যাদায় রাজনৈতিক সচিব করে তার পাশে রেখেছেন। পাশে থেকে দেখেছি বিধ্বস্ত বাংলাদেশ পুনর্গঠনে তাঁর নিরলস পরিশ্রম। বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন ছিল এই বিধ্বস্ত বাংলাদেশকে একদিন তিনি ক্ষুধামুক্ত, দারিদ্যমুক্ত, শস্য-শামলা, সোনার বাংলায় রূপান্তরিত করবেন। সেই লক্ষ্য নিয়েই তিনি কাজ করেছেন।

দেশ স্বাধীন করেই বঙ্গবন্ধু দায়িত্ব শেষ করেননি। দেশ স্বাধীনের পর শূন্য হাতে যাত্রা শুরু করেন। গোলাঘরে চাল নেই, ব্যাংকে টাকা নেই, বৈদেশিক মুদ্রা নেই, রাস্তা-ঘাট, পুল-কালভার্ট সব ধ্বংসপ্রাপ্ত। যোগাযোগ ব্যবস্থা ধ্বংসপ্রাপ্ত। প্লেন, স্টিমার, কিছুই নেই। কিন্তু অতি তাড়াতাড়ি তিনি যোগাযোগ ব্যবস্থা বিশেষ করে ভৈরব ব্রিজ, হার্ডিঞ্জ ব্রিজ যেগুলো শত্রুবাহিনী ধ্বংস করেছিল সেগুলো পুনঃস্থাপন করেন। বঙ্গবন্ধু সরকারের দায়িত্বভার গ্রহণের সময় বাংলাদেশ ছিল যুদ্ধবিধ্বস্ত এক জনপদ। বিধ্বস্ত বাংলাদেশ পুনর্গঠনে তিনি সর্বশক্তি নিয়োগ করেন। তাঁরই একক প্রচেষ্টায় ভারতীয় সেনাবাহিনী ’৭২-এর ১২ মার্চ বাংলাদেশ ত্যাগ করে। ’৭২-এর ৪ নভেম্বর মাত্র সাত মাসে বিশে^র অন্যতম শ্রেষ্ঠ সংবিধান প্রণয়ন করেন। সংবিধান বলবৎ হওয়ার পর গণপরিষদ ভেঙে জাতীয় সংসদের সফল নির্বাচন অনুষ্ঠান করে সরকার গঠন করেন। আন্তর্জাতিক বিশ্বে তিনি ছিলেন মর্যাদাশালী নেতা। যে কারণে তাঁর দক্ষ ও দূরদর্শিতায় স্বল্প সময়েই বাংলাদেশ বিশে^র ১১৬টি দেশের স্বীকৃতি পায়। বঙ্গবন্ধুর শাসনামলে বাংলাদেশ ‘কমনওয়েলথ অব নেশন্স’, ‘জোটনিরপেক্ষ আন্দোলন’, ‘ইসলামিক সম্মেলন সংস্থা’ ও ‘জাতিসংঘ’সহ অনেক আন্তর্জাতিক সংস্থার সদস্যপদ লাভ করে। আজ বিশেষভাবে মনে পড়ছে বঙ্গবন্ধুর সফরসঙ্গী হয়ে বিদেশ সফরের দিনগুলোর কথা। সফরসঙ্গী হিসেবে কাছে থেকে দেখেছি প্রতিটি সম্মেলন ও অধিবেশনে বঙ্গবন্ধু ছিলেন আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু। ’৭২-এর ৬ ফেব্রুয়ারি ছিল বঙ্গবন্ধুর প্রথম বিদেশ সফর। প্রতিবেশী ভারতের কলকাতা মহানগরীর ব্রিগেড ময়দানে ২০ লক্ষাধিক মানুষের গণমহাসমুদ্রে অসাধারণ বক্তৃতা করেছিলেন। সেদিন শ্রীমতি ইন্দিরা গান্ধীর সঙ্গে রাজভবনে দ্বিপক্ষীয় আলোচনার পর শ্রীমতি ইন্দিরা গান্ধীকে ’৭২-এর ১৭ মার্চ বঙ্গবন্ধুর জন্মদিনে বাংলাদেশ সফরের আমন্ত্রণ জানান। বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন, ‘মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আমি চাই ১৭ মার্চ আমার জন্মদিনে আপনি বাংলাদেশ সফর করুন। কিন্তু মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, আপনি যাওয়ার আগে আমার অনুরোধ আপনি আপনার সেনাবাহিনী বাংলাদেশ থেকে প্রত্যাহার করবেন।’ ’৭২-এর ১৭ মার্চ শ্রীমতি ইন্দিরা গান্ধী বাংলাদেশে এসেছিলেন এবং ১২ মার্চ বিদায়ী কুচকাওয়াজের মধ্য দিয়ে ভারতীয় সেনাবাহিনী প্রত্যাহৃত হয়েছিল। তারপর ১ মার্চ ছিল মুক্তিযুদ্ধের আরেক মিত্রদেশ সোভিয়েত ইউনিয়ন সফর। মহান মুক্তিযুদ্ধের দিনগুলোতে সোভিয়েত ইউনিয়ন ও যুগোসøাভিয়া আমাদের সার্বিক সমর্থন জুগিয়েছিল। সেদিন সোভিয়েত ইউনিয়নের শীর্ষ নেতৃত্ব সোভিয়েত ইউনিয়নের কমিউনিস্ট পার্টির সাধারণ সম্পাদক লিওনিদ ইলিচ ব্রেজনেভ, সোভিয়েত রাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নিকোলাই পোদগর্নি, সরকারের প্রধানমন্ত্রী আলেক্সেই কোসিগিন এবং পররাষ্ট্রমন্ত্রী আন্দ্রে গ্রোমিকো-ক্রেমলিনে বঙ্গবন্ধুকে অভ্যর্থনা জ্ঞাপন করেন। এরপর বঙ্গবন্ধু যুগোস্লাভিয়া সফরে গিয়েছিলেন। সফরসঙ্গী হিসেবে বঙ্গবন্ধুর পাশে থেকে দেখেছি যুগোস্লাভিয়ার প্রেসিডেন্ট মার্শাল টিটো প্রটোকল ভঙ্গ করে বিমানবন্দরে বঙ্গবন্ধুকে অভ্যর্থনা জানিয়েছিলেন। কারণ, সেদিন বঙ্গবন্ধু ছিলেন প্রধানমন্ত্রী আর মার্শাল টিটো প্রেসিডেন্ট। সেখান থেকে বঙ্গবন্ধু গিয়েছিলেন ’৭৩-এর ৩ আগস্ট কানাডার রাজধানী অটোয়াতে। সেখানে ৩২টি দেশের রাষ্ট্র ও সরকার প্রধানের অংশগ্রহণে অনুষ্ঠিত হয়েছিল কমনওয়েলথ সম্মেলন। কিন্তু সব নেতার মধ্যে আকর্ষণের কেন্দ্র্রবিন্দু ছিলেন সদ্য স্বাধীন গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের স্থপতি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। ’৭৩-এর ৯ সেপ্টেম্বর আলজেরিয়ার রাজধানী আলজিয়ার্সে অনুষ্ঠিত জোটনিরপেক্ষ সম্মেলনে সর্বমোট ছয়জন নেতার নামে তোরণ নির্মিত হয়েছিল। তন্মধ্যে জীবিত দুই নেতা ছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান অন্যজন মার্শাল জোসেফ ব্রোজ টিটো। আর প্রয়াত চারজন নেতা ছিলেন মিসরের জামাল আবদুল নাসের, ইন্দোনেশিয়ার ড. সুকর্ন, ঘানার প্রেসিডেন্ট কাউমি নক্রুমা এবং ভারতের প-িত জওহরলাল নেহরু। আলজেরিয়ার মঞ্চে দাঁড়িয়েই বঙ্গবন্ধু ঘোষণা করেছিলেন, ‘বিশ্ব আজ দুই ভাগে বিভক্ত। শোষক আর শোষিত। আমি শোষিতের পক্ষে।’ ’৭৩-এর ৯ অক্টোবর বঙ্গবন্ধু জাপান সফরে যান। ওই সফরে আমাদের সঙ্গে ছিলেন শেখ রেহানা ও শেখ রাসেল। জাপান সফরের মধ্য দিয়ে যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কের সূচনা হয়, তা আজো অটুট রয়েছে। বাংলাদেশের উন্নয়ন খাতে বিশেষ অবদান রেখে চলেছে জাপান। ’৭৪-এর ২২ ফেব্রুয়ারি যেদিন তিনি ইসলামিক সম্মেলনে যান সেদিন লাহোর বিমানবন্দরে দেখেছি মানুষ রাস্তার দুই পাশে দাঁড়িয়ে সেøাগান তুলেছে-‘জিয়ে মুজিব জিয়ে মুজিব’, অর্থাৎ মুজিব জিন্দাবাদ মুজিব জিন্দাবাদ। লাহোরে এই সম্মেলনের মূল কেন্দ্রবিন্দু ছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব। এমনকি যতক্ষণ তিনি লাহোরে না পৌঁছেছেন, ততক্ষণ সম্মেলন শুরুই হয়নি। বঙ্গবন্ধুর জন্য একদিন সম্মেলন স্থগিত ছিল। বিশেষভাবে মনে পড়ে ’৭৪-এর ২৫ সেপ্টেম্বরের কথা। যেদিন জাতির পিতা জাতিসংঘে মাতৃভাষা বাংলায় বক্তৃতা করে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেন। বঙ্গবন্ধুকে প্রথমেই অনুরোধ করা হয়েছিল ‘মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, আপনি ইংরেজিতে বক্তৃতা করবেন।’ বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন, ‘আমি মাতৃভাষা বাংলায় বক্তৃতা করতে চাই।’ জাতিসংঘে ভাষণ প্রদানের পর বঙ্গবন্ধু জাতিসংঘের মহাসচিব কুর্ট ওয়াল্ডহেইমের সঙ্গে বৈঠক করেন। এরপর ১ অক্টোবর ওয়াশিংটনে হোয়াইট হাউসে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জেরাল্ড ফোর্ডের সঙ্গে বঙ্গবন্ধু সাক্ষাৎ করেন। যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফেরার পথে ছয় দিনের সফরে ’৭৪-এর ৩ অক্টোবর বঙ্গবন্ধু ইরাকের রাজধানী বাগদাদে পৌঁছান। সেখানেও রাষ্ট্রপ্রধানসহ সবাই বঙ্গবন্ধুর বিশাল ব্যক্তিত্বে মুগ্ধ হন। আমরা বড়পীর আবদুল কাদের জিলানি (রহ.)-এর মাজার জিয়ারতকালে মাজারের খাদেম বঙ্গবন্ধুকে মাজারের গিলাফ উপহার দেন। ’৭৫-এর ২৯ এপ্রিল থেকে ৬ মে পর্যন্ত জ্যামাইকার কিংস্টনে অনুষ্ঠিত কমনওয়েলথ শীর্ষ সম্মেলনে বঙ্গবন্ধু রেখেছিলেন তাঁর সরব উপস্থিতির উজ্জ্বল স্বাক্ষর ও প্রশংসনীয় নেতৃত্ব।

পাকিস্তানের কারাগার থেকে মুক্তি লাভের পর লন্ডনে বিদেশি সাংবাদিকরা জিজ্ঞাসা করেছিল, ‘আপনি যে বাংলাদেশে যাবেন, আপনার বাংলাদেশ তো যুদ্ধবিধ্বস্ত ধ্বংসস্তূপ। কিছুই নেই।’ তখন বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন, ‘আমার বাংলার মাটি ও মানুষ যদি থাকে, তবে এই ধ্বংসস্তূপ থেকেই একদিন আমি আমার বাংলাদেশকে ক্ষুধামুক্ত, দারিদ্র্যমুক্ত, সুজলা-সুফলা, শস্য-শ্যামলা সোনার বাংলায় পরিণত করব।’ আজ বাংলাদেশের যে উন্নয়ন কর্মকা- তার ভিত্তি বঙ্গবন্ধুর হাতেই হয়েছিল। বঙ্গবন্ধুর শাসনামলে শক্তিশালী পরিকল্পনা কমিশন গঠন এবং তাঁর নির্দেশেই প্রথম পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা গৃহীত হয়েছিল। আজ যে বঙ্গবন্ধু-১ স্যাটেলাইট মহাকাশে উৎক্ষেপণ করা হয়েছে, তারও ভিত্তি স্থাপন করেছেন বঙ্গবন্ধু ’৭৫-এ বেতবুনিয়া ভূ-উপগ্রহ কেন্দ্র স্থাপনের মাধ্যমে। সেদিন আমি বঙ্গবন্ধুর সফরসঙ্গী ছিলাম। বাংলাদেশ গড়ার জন্য বঙ্গবন্ধু মাত্র সাড়ে তিন বছর সময় পেয়েছেন। এ সময়ে ১১৬টি দেশের স্বীকৃতি আদায় করে বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বাধীন সরকার। বঙ্গবন্ধু সরকারের অর্থনৈতিক কর্মকা- পরিচালিত হয়েছে দুটি ভাগে। প্রথমভাগে পুনর্বাসন ও পুনর্গঠন এবং দ্বিতীয়ভাগে আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন। ১৯৭৪-’৭৫-এ বোরো মৌসুমে ২২ লাখ ৪৯ হাজার টন চাল উৎপাদিত হয়, যা ’৭৩-’৭৪-এর চেয়ে ২৯ হাজার টন বেশি। বঙ্গবন্ধু সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন ডিসেম্বরে ঘোষণা দেবেন দেশ খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ। জাতির পিতা বিধ্বস্ত দেশ পরিচালনার দায়িত্বভার গ্রহণ করে দেশটাকে যখন স্বাভাবিক করেছিলেন এবং সামগ্রিক আর্থ-সামাজিক মুক্তির লক্ষ্যে যখন দ্বিতীয় বিপ্লবের কর্মসূচি দিয়েছিলেন, ঠিক তখনই ঘাতকের নির্মম বুলেটে একাত্তরের পরাজিত শক্তি, বাংলার মিরজাফর বেইমান বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা করে। মুক্তিযুদ্ধের পরাজিত শক্তি জানত পুরো পরিবারটি ছিল বাঙালির জাতীয় মুক্তিসংগ্রামের অংশ। ওই সময় বঙ্গবন্ধুর দুই কন্যা শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা প্রবাসে থাকায় ঘাতকদের হাত থেকে রেহাই পান। বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করে খুনিচক্র মনে করেছিল বঙ্গবন্ধুর আদর্শ এবং আওয়ামী লীগকে ধ্বংস করে দেবে। কিন্তু বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা স্বজন হারানোর বেদনা নিয়ে দীর্ঘ নির্বাসন শেষে ’৮১-এর ১৭ মে বাংলাদেশের মাটি স্পর্শ করেন। আমরা সেদিন আওয়ামী লীগের রক্তে ভেজা পতাকা তার হাতে তুলে দিয়েছিলাম। বঙ্গবন্ধুর অসমাপ্ত কাজ তথা অর্থনৈতিক মুক্তির, যে অর্থনৈতিক মুক্তি বঙ্গবন্ধু সমাপ্ত করতে পারেননি তার দায়িত্বভার গ্রহণ করে নিষ্ঠার সঙ্গে, সততার সঙ্গে উদয়াস্ত পরিশ্রম করে বাংলাদেশকে আজ তিনি মর্যাদাপূর্ণ অবস্থানে, অনন্য উচ্চতায় আসীন করেছেন। সে দিন বেশি দূরে নয়, যেদিন বঙ্গবন্ধুর দ্বিতীয় স্বপ্ন ক্ষুধামুক্ত, দারিদ্যমুক্ত, সমৃদ্ধশালী সোনার বাংলা প্রতিষ্ঠিত হবে।

   লেখক : আওয়ামী লীগ নেতা; সংসদ     সদস্য; সভাপতি, বাণিজ্য মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয়     স্থায়ী কমিটি।

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
বাড়ছে বেকারত্ব
বাড়ছে বেকারত্ব
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
সোমবার রোজা রাখা
সোমবার রোজা রাখা
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?
সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সারের কৃত্রিম সংকট সৃষ্টির প্রতিবাদে কুড়িগ্রামে মানববন্ধন
সারের কৃত্রিম সংকট সৃষ্টির প্রতিবাদে কুড়িগ্রামে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?
স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় বাসের ধাক্কায় অটোরিকশার চালকসহ নিহত ২
কুমিল্লায় বাসের ধাক্কায় অটোরিকশার চালকসহ নিহত ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম
ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে মাদক বিক্রেতাদের ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
রাজধানীতে মাদক বিক্রেতাদের ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অসহায় পরিবারকে সেলাই মেশিন ও ব্যবসা উপকরণ দিলেন জেলা প্রশাসক
অসহায় পরিবারকে সেলাই মেশিন ও ব্যবসা উপকরণ দিলেন জেলা প্রশাসক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় এবার ৮১৮টি মণ্ডপে দুর্গাপূজা
কুমিল্লায় এবার ৮১৮টি মণ্ডপে দুর্গাপূজা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু
পুকুরে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানকে ১৫৫ রানের টার্গেট দিল বাংলাদেশ
আফগানিস্তানকে ১৫৫ রানের টার্গেট দিল বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জনগণ ঐক্যবদ্ধ হলে কোনো হুংকারেই নির্বাচন ঠেকানো যাবে না: জাহিদ হোসেন
জনগণ ঐক্যবদ্ধ হলে কোনো হুংকারেই নির্বাচন ঠেকানো যাবে না: জাহিদ হোসেন

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জের ডাকাতি মামলার আসামি শ্রীপুরে গ্রেফতার
সিরাজগঞ্জের ডাকাতি মামলার আসামি শ্রীপুরে গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিবচরে যুবককে কু‌পি‌য়ে হত্যা: ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন
শিবচরে যুবককে কু‌পি‌য়ে হত্যা: ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাবন্দিদের করানো হচ্ছে ডোপ টেস্ট
কারাবন্দিদের করানো হচ্ছে ডোপ টেস্ট

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের ডাবল সেঞ্চুরি
টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের ডাবল সেঞ্চুরি

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে জব্দকৃত ৬০ কেজি গাঁজা ধ্বংস
চাঁদপুরে জব্দকৃত ৬০ কেজি গাঁজা ধ্বংস

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারী শিক্ষার্থীদের নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিতে শাবিপ্রবিতে স্মারকলিপি
নারী শিক্ষার্থীদের নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিতে শাবিপ্রবিতে স্মারকলিপি

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীমঙ্গলে জামায়াতের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সভা
শ্রীমঙ্গলে জামায়াতের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সভা

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নতুন নেতৃত্বে গোবিপ্রবি সাহিত্য সংসদ
নতুন নেতৃত্বে গোবিপ্রবি সাহিত্য সংসদ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুড়িগ্রামে বন্যায় নিম্নাঞ্চল প্লাবিত
কুড়িগ্রামে বন্যায় নিম্নাঞ্চল প্লাবিত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকাস্থ চীনের ভিসা অফিস বন্ধ থাকবে ৮ দিন
ঢাকাস্থ চীনের ভিসা অফিস বন্ধ থাকবে ৮ দিন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডোপ টেস্টে পজিটিভ, নিষিদ্ধ ডাচ পেসার
ডোপ টেস্টে পজিটিভ, নিষিদ্ধ ডাচ পেসার

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৬৫
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৬৫

৫ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বিস্ফোরক মামলায় মির্জা ফখরুলসহ ৬৬ জনকে অব্যাহতি
বিস্ফোরক মামলায় মির্জা ফখরুলসহ ৬৬ জনকে অব্যাহতি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে ১৫০০ শিক্ষার্থীর মাঝে স্কুল ড্রেস বিতরণ
লক্ষ্মীপুরে ১৫০০ শিক্ষার্থীর মাঝে স্কুল ড্রেস বিতরণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় দুলাল হত্যাকাণ্ডের রহস্য ফাঁস
কুমিল্লায় দুলাল হত্যাকাণ্ডের রহস্য ফাঁস

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা
ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে
অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা
রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২
এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের
সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল
আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প
ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ
কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী
মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক
পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন
আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত
ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না
চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না

১০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩
ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট
তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন
নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব
এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা
নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’
‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত
বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন
দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন

১৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

‘আমার নাম স্বস্তিকা, আমি বুড়িমা নই’
‘আমার নাম স্বস্তিকা, আমি বুড়িমা নই’

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা
গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা

১২ ঘণ্টা আগে | টক শো

সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি

১৭ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?
নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?

১৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এটি সরকারি স্কুল!
এটি সরকারি স্কুল!

নগর জীবন

মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা
মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ
প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে
বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা
বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা

নগর জীবন

চালের দাম বৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা
চালের দাম বৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা

প্রথম পৃষ্ঠা

কষ্টে নগর দরিদ্ররা
কষ্টে নগর দরিদ্ররা

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর
বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর

নগর জীবন

অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

নগর জীবন

দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক
দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক

নগর জীবন

সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে
সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে

নগর জীবন

তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত
তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত

নগর জীবন

বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ

নগর জীবন

শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক
শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক

নগর জীবন

জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার
জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করেছে
আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করেছে

নগর জীবন

এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ
এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ

নগর জীবন

জাতিসংঘের সতর্কবার্তা
জাতিসংঘের সতর্কবার্তা

নগর জীবন

মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা
মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা

পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

পূর্ব-পশ্চিম

গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮
গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮

পূর্ব-পশ্চিম

রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ
রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ

দেশগ্রাম

দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা
দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা

দেশগ্রাম

কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২
কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২

দেশগ্রাম

পাকিস্তানে বিস্ফোরণে পাঁচ সেনা নিহত
পাকিস্তানে বিস্ফোরণে পাঁচ সেনা নিহত

পূর্ব-পশ্চিম

মাদক মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
মাদক মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

দেশগ্রাম

সারের কৃত্রিম সংকট প্রতিবাদে বিক্ষোভ
সারের কৃত্রিম সংকট প্রতিবাদে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

ইয়াবাসহ তিন মাদক কারবারি আটক
ইয়াবাসহ তিন মাদক কারবারি আটক

দেশগ্রাম