শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২২ আগস্ট, ২০১৯

কাশ্মীরের কথা

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
কাশ্মীরের কথা

কাশ্মীরে বেড়াতে গিয়েছিলাম ’৮৮ সালে। ডাল লেকে হাউজবোটে ছিলাম কয়েকটি দিন। বোটের ভেতরে লেকের পচা পানির গন্ধ আসত। বোটের বাথরুমে স্নান করতে হতো লেকের ওই পচা পানিতেই। শামীম নামে একটা ছেলে কাজ করত হাউজবোটে। ওকে দিয়ে খাবার পানি আনাতাম ঘরে। তখন শীতকাল। শীত থেকে বাঁচার জন্য শামীম তার পরনের আলখাল্লার নিচে একটা হাতলওয়ালা মাটির পাত্রে জ্বলন্ত কয়লা রাখত। ওটা নিয়েই হাঁটাচলা করত। আমার ভয় হতো শামীমের গায়ে কখন না আগুন ধরে যায়। মাটির পাত্রটি একটু হেলে পড়লেই তো দুর্ঘটনা ঘটে যেতে পারে। শামীম দুটো পয়সার জন্য আকুল হয়ে থাকত। শামীমের মতো যুবকদের কাশ্মীরে আরও দেখেছি, দারিদ্র্য তাদের সর্বাঙ্গে। কাশ্মীরের প্রকৃতিকেই শুধু সুন্দর দেখেছি, বসতবাড়ি, দোকানপাট, পাড়া-মহল্লা, কিছুই আধুনিক নয়। মলিনতা, ধূসরতা, বিবর্ণতা কাশ্মীরের সর্বত্র। শালিমার বাগান তখন মরে রয়েছে। মানুষের চোখে-মুখে হতাশা। শিকারায় চড়েছি। চারদিকে সুন্দরী মেয়ে। কারও মুখে হাসি নেই।

কাশ্মীরে কত ধর্মের, কত বর্ণের, কত জাতের, কত দেশ-দেশান্তরের লোক যে এসেছে, বসত করেছে, তার শেষ নেই। জম্মু থেকে কাশ্মীরের একটি সেতুর নামই তো গ্রিক সম্রাট আলেকজান্দারের ঘোড়ার নামে, বুসাফেলাস। সম্রাট অশোক এসেছেন, সঙ্গে বৌদ্ধ ধর্ম নিয়ে এসেছেন। বৌদ্ধ ধর্মের প্রচার কাশ্মীর থেকে লাদাঘ, লাদাঘ থেকে তিব্বতে পৌঁছেছে। পঞ্চম শতাব্দীর আগে কাশ্মীর হয়ে উঠেছিল প্রথমে হিন্দু ধর্ম এবং পরে বৌদ্ধ ধর্মের একটি গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্র। নবম শতাব্দীতে কাশ্মীরে শৈব মতবাদের উত্থান ঘটে। পাহাড়ের গুহায় গুহায় তখন শিবমন্দির। ত্রয়োদশ থেকে পঞ্চদশ শতাব্দীতে কাশ্মীরে ইসলাম ধর্মের বিস্তার ঘটে। কিন্তু তাতে অতীতের ধর্মগুলো হারিয়ে যায়নি, বরং নতুন ইসলামী সংস্কৃতির সঙ্গে মিলেমিশে এক হয়েছে। অনেকে বলে কাশ্মীরিয়ানা বা কাশ্মীরি সুফিবাদের জন্ম এভাবেই।

সুলতান শাসন করার পর, সুলতানকে সরিয়ে মুঘল এলো কাশ্মীর শাসন করতে, মুঘলকে সরিয়ে আফগান দুররানি এলো, তারপর শিখরা দখল করে নেয় কাশ্মীর। ইংরেজের সঙ্গে শিখরা যুদ্ধে পরাজিত হলে ইংরেজের কাছ থেকে জম্মুর রাজা কিনে নেন কাশ্মীর। কাশ্মীর উপত্যকার ওপর লোভ সবার ছিল। বৃহত্তর কাশ্মীরের এক টুকরো এখন ভারতের, এক টুকরো পাকিস্তানের, আরেক টুকরো চীনের।

দেশভাগের পর থেকে ভারত অধিকৃত কাশ্মীর যে আলাদা মর্যাদা পেত ভারতের কাছ থেকে, সেটি সম্প্রতি তুলে নিয়েছে ভারত। সংবিধানের ৩৭০ ধারাটি বাতিল করেছে। কাশ্মীরকে মূল ভারতের অংশ করে নিয়েছে। ৩৭০ ধারাটি সাময়িক ছিল, এই সাময়িক ব্যবস্থাটিই টিকতে টিকতে ৭০ বছর টিকেছে। তোমার প্রতিরক্ষা, তোমার নিরাপত্তা ইত্যাদির দেখভাল করব, কাশ্মীরি ছাড়া বাইরের কেউ কাশ্মীরের জায়গা জমি কিনতে পারবে না এই আইন করে দেব, তোমাকে আলাদা সংবিধান দেব, আলাদা পতাকা দেব, কিন্তু উপত্যকায় বিচ্ছিন্নতাবাদ আর সন্ত্রাসবাদের চাষ করতে থাকবে। তা কেন করতে দেব? পাকিস্তান থেকে সন্ত্রাসীরা আসতেই থাকবে উপত্যকার যুবসমাজকে ভারতবিদ্বেষ দিয়ে মগজধোলাই করে করে সন্ত্রাসী বানাতে। কথায় কথায় পাকিস্তানের পতাকা উড়িয়ে ভারতের বিরুদ্ধে ঘৃণা ছুড়বে, তা আর কতকাল করতে দেব? এখন তো অবশ্য পাকিস্তান থেকে আর সন্ত্রাসীদের আসতে হয় না ভারতের বিরুদ্ধে সন্ত্রাস করার জন্য। এখন সন্ত্রাসী কাশ্মীরেই জন্মাচ্ছে। পুলওয়ামারের সন্ত্রাসী তো ভারত অধিকৃত কাশ্মীরেরই ছিল, যে সন্ত্রাসী আত্মঘাতী বোমা হয়ে ৪০ জন ভারতীয় জওয়ানকে হত্যা করেছে। ৩৭০ ধারাটি উঠে যাওয়ার পর ভারতীয়রা এখন তীর্থযাত্রায় বাধার সম্মুখীন হবে না, কাশ্মীরে জমি জায়গা কিনতে চাইলে কিনতে পারবে, কাশ্মীরি হিন্দুরা নিজেদের বাড়িঘরে ফেরত যেতে পারবে। উন্নয়ন হবে কাশ্মীরের। ভারতীয় হিন্দুরা ভীষণ খুশি। এত খুশি যে, মোদি সরকারের জনপ্রিয়তা এখন তুঙ্গে। কিন্তু মুসলমানদের অধিকাংশই ভীষণ হতাশ। তাদের দুশ্চিন্তা, কাশ্মীরে এখন হিন্দুরা যাবে আর অবাধে জমি জমা কিনবে। কাশ্মীর আর কাশ্মীরি মুসলমানদের থাকবে না। কাশ্মীরকে ভারতের অবিচ্ছেদ্য অংশ করে ফেলায় অনেকে আবার ভীষণ অখুশি। কাশ্মীরের নেতাদের গৃহবন্দি করে রাখা, ইন্টারনেট ফোন ইত্যাদি যোগাযোগ বন্ধ করে দেওয়া, কার্ফু চালু রাখা, স্কুল-কলেজ, অফিস-আদালত, রাস্তা-ঘাট, বাজার-হাট সব বন্ধ করে দেওয়া, ঘরে ঘরে গিয়ে কাশ্মীরি যুবকদের ধরে নিয়ে যাওয়া, বহু বছর ধরে তো কাশ্মীরি যুবকদের নিয়েছে মিলিটারি, বহু যুবকের হদিস আর পাওয়া যায়নি- এভাবে কি কেউ কোনো আইন পরিবর্তন করে? গণতান্ত্রিক পদ্ধতি না মেনে জোর-জবরদস্তি করে ভালো ব্যবস্থা আনে কেউ অন্যের জন্য? না, এই পদ্ধতিটি পরিবর্তন আনার জন্য ভালো নয় মোটেও। কাশ্মীরি নেতাদের সঙ্গে কথা বলে, ওঁরা রাজি হলে যদি ৩৭০ ধারা উঠিয়ে নেওয়া হতো, তাহলে চমৎকার হতো। কেউ কেউ বলে কাশ্মীরি এক একজন নেতা কাশ্মীরকে বেচে খাচ্ছিলেন, প্রাচুর্যে ডুবে ছিলেন একেক জন। ওঁরা কোনো দিনই কাশ্মীরের আলাদা মর্যাদাকে বাতিল করায় রাজি হতেন না।

এই পরিবর্তনে সব কাশ্মীরি পন্ডিত খুশি, তা নয় কিন্তু। কাশ্মীরি পন্ডিতদের একটি অংশ জানিয়েছেন, উপত্যকার মানুষের সঙ্গে আলোচনা না করে কেন্দ্রীয় সরকার যেভাবে   একতরফা জম্মু ও কাশ্মীরের সাংবিধানিক মর্যাদা ও অধিকারে হস্তক্ষেপ করেছে, তা অত্যন্ত আপত্তিকর। এই নিন্দায় সুর মিলিয়েছেন কাশ্মীরের ডোগরা এবং শিখ অধিবাসীদের একটি অংশ।

আলোচনা করে নিলে হয়তো কোনো দিনই সম্ভব ছিল না ৩৭০ নামের এই ধারাটি বাতিল করার। ক্রীতদাস প্রথা বাতিল করার সময় জনগণের সমর্থন খুবই কম ছিল। ভারতবর্ষে সতীদাহ বন্ধ হয়েছে, বিধবা বিবাহ চালু হয়েছে, কোনোটিই মানুষের সমর্থন নিয়ে নয়। কিছু কিছু ভালো কাজ দ্রুত করে ফেলতে হয়, মূর্খ অন্ধ মানবাধিকারবিরোধী নারীবিরোধী মৌলবাদীরা বাধা দিলেও করে ফেলতে হয়, বছরের পর বছর, যুগের পর যুগ ফেলে রাখতে হয় না। কিছুদিন আগে তিন তালাক বাতিল হলো ভারতে। পৃথিবীর প্রায় প্রতিটি মুসলিম দেশে তিন তালাকের আইন নিষিদ্ধ। কিন্তু ভারতের মুসলিমদের ভোট নিলে কিন্তু অধিকাংশই তিন তালাকের পক্ষেই বলত। বড় বড় শিক্ষিত মুসলিম নেতাই তো তিন তালাক বাতিল করা চাননি। অভিন্ন দেওয়ানি বিধি ভারতের অধিকাংশ মুসলমানই চান না। তাহলে কি সমানাধিকারের ভিত্তিতে অভিন্ন দেওয়ানি বিধি ভারতে আনতে হবে না? মুসলমান মেয়েরা ধর্মীয় আইনের কারণে সমানাধিকার থেকে বঞ্চিত হতেই থাকবে? মুসলমান পুরুষেরা বহুবিবাহ করতেই থাকবে? সন্তানের ওপর মায়ের চেয়ে বেশি বাবার অধিকারই বহাল থাকবে?

কাশ্মীরে নতুন নিয়মটি আসায় কাশ্মীরের কী কী ক্ষতি হলো? অকাশ্মীরীরাও কাশ্মীরিদের কাছ থেকে জমি কিনতে পারবে, এ ছাড়া আমি তো আর কিছু দেখছি না আপত্তিকর। আপত্তিরই বা কী আছে! কাশ্মীরিদের কেন কাশ্মীরেই বাস করতে হবে? ভারতের যে কোনো অঞ্চলে কাশ্মীরিরা বাস করছে না? করছে। ভারতের যে কোনো স্কুলে কলেজে কাশ্মীরিদের পড়ার অধিকার আছে, যে কোনো অফিসে চাকরি করার অধিকার আছে, যে কোনো জায়গায় ব্যবসা করার অধিকার আছে। তাহলে চিড়িয়াখানার মতো কাশ্মীরিদের কেন কাশ্মীরেই পড়ে থাকতে হবে?

৩৭০ ধারা বাতিল করার আগে কাশ্মীর কী এমন স্বর্গ ছিল, কী এমন সুখ শান্তি ছিল ওখানে যে হঠাৎ নষ্ট হয়ে গেল সব? মানুষ যারা এই কারণে কাঁদছে তারা কেন কাঁদছে? দীর্ঘকাল যাবৎ ভারতীয় সেনা আর কাশ্মীরের যুবকদের মধ্যে যুদ্ধ চলছে, গুলি আর ইটপাটকেলের অসম যুদ্ধ। গুম হচ্ছে, খুন হচ্ছে। রক্তপাতের শেষ ছিল না।

ভারত অধিকৃত কাশ্মীরের কেউ কেউ ভারতের অংশ হতে চায়, কেউ পাকিস্তানের সংগে মিশে যেতে চায়, কেউ আলাদা কাশ্মীর রাজ্য চায়। এই তিন ইচ্ছের একটি ইচ্ছেকে মূল্য দিতে গেলেই গোল বাধবে। পাকিস্তানের সংগে ভারত কেন তার কাশ্মীরকে যেতে দেবে! পাকিস্তান অধিকৃত আজাদ কাশ্মীর তো আছেই, যেখানে পাকিস্তানি সেনারা ভারতবিরোধী সন্ত্রাসের ঘাঁটি বানিয়ে রেখেছে। কাশ্মীরের এই একাংশ কোথায় যেত? কী খেত? তার চেয়ে এই ভালো। কাশ্মীরের দায়িত্ব আপাতত ভারতের কেন্দ্রীয় সরকার নিল। এটিই অবশ্য শেষ কথা নয়, সুপ্রিম কোর্ট রাজি না হলে ৩৭০ ধারা রদ করা যাবে না।

একবার ভারত ভাগ করেই সন্ত্রাসী প্রতিবেশীর জন্ম দিয়েছে ভারত। আর কত সীমানায় গড়ে উঠতে দেবে সন্ত্রাসের আঁতুড়ঘর! সম্ভবত কাশ্মীর বিচ্ছিন্ন হয়ে গেলে সীমানার আরও অনেক রাজ্য জোরেশোরে বিচ্ছিন্ন হওয়ার চেষ্টা করবে। এতটা ভারত সামলাতে পারবে না। একটা বড় দেশকে টিকিয়ে রাখতে হলে যা করতে হয় ভারত তাই করার চেষ্টা করছে। ১৯৪৭ সালের ভুলটি এই দেশ আর করতে চায় না। পাকিস্তান কিন্তু ক্ষেপে উঠেছে। মুসলমান মুসলমান ভাই ভাইয়ের রাজনীতি ছড়িয়ে দেওয়ার চেষ্টা হচ্ছে। ভারত অধিকৃত কাশ্মীরকে অগণতান্ত্রিকভাবে লুফে নিয়ে এখন আজাদ কাশ্মীরের দিকে হাত বাড়াবে ভারত- পাকিস্তান অভিযোগ করে বেড়াচ্ছে। ভারত পাকিস্তানে ঝগড়া হলে বড় ভয় হয়। হাতে ওদের পারমাণবিক বোমা। ট্রিগার টিপ্লেই হলো। মরে সব ছাই হয়ে যাবে।

আশা করছি কাশ্মীর নিয়ে লড়াইটা বন্ধ হবে। দুই দেশে বন্ধুত্ব হবে। কাশ্মীরিরা আনন্দে থাকবে। মিলিটারিরা অত্যাচার করবে না ওদের। ওরাও সন্ত্রাস করবে না। মানুষই পারে অশান্তি আনতে। এই মানুষই পারে শান্তি আনতে। অশান্তিটা পলিটিক্সের অংশ। শান্তি কবে পলিটিক্সের অংশ হবে?

         লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
'তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে প্রতিটি পরিবারের হাতে ফ্যামিলি কার্ড দেওয়া হবে'
'তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে প্রতিটি পরিবারের হাতে ফ্যামিলি কার্ড দেওয়া হবে'

৩৭ সেকেন্ড আগে | ভোটের হাওয়া

বিচারপ্রার্থীদের দুর্ভোগ লাঘবে চালু হচ্ছে ‘ই-ফ্যামেলি কোর্ট’
বিচারপ্রার্থীদের দুর্ভোগ লাঘবে চালু হচ্ছে ‘ই-ফ্যামেলি কোর্ট’

৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কোষের বার্ধক্য থামাতে ন্যানোফ্লাওয়ার প্রযুক্তি উদ্ভাবন
কোষের বার্ধক্য থামাতে ন্যানোফ্লাওয়ার প্রযুক্তি উদ্ভাবন

১২ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

দৌলতপুরে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বৃক্ষরোপণ
দৌলতপুরে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বৃক্ষরোপণ

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাগেরহাটে কবি হিমেল বরকতের পঞ্চম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত
বাগেরহাটে কবি হিমেল বরকতের পঞ্চম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্তদের প্রতি সমবেদনা জানালেন কংগ্রেসওম্যান গ্রেস মেং
বাংলাদেশে ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্তদের প্রতি সমবেদনা জানালেন কংগ্রেসওম্যান গ্রেস মেং

৩০ মিনিট আগে | পরবাস

ধানের শীষকে বিজয়ী করতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে লড়তে হবে : মাজেদ বাবু
ধানের শীষকে বিজয়ী করতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে লড়তে হবে : মাজেদ বাবু

৩২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকায় ভূমিকম্পে নিহত বগুড়ার রাফিউলের দাফন সম্পন্ন
ঢাকায় ভূমিকম্পে নিহত বগুড়ার রাফিউলের দাফন সম্পন্ন

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আধুনিক নগরজীবন মানুষকে অসুস্থ করছে, সতর্ক করলেন বিজ্ঞানীরা
আধুনিক নগরজীবন মানুষকে অসুস্থ করছে, সতর্ক করলেন বিজ্ঞানীরা

৩৯ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

শার্শার নিজামপুর ইউনিয়নে তৃপ্তির গণসংযোগ
শার্শার নিজামপুর ইউনিয়নে তৃপ্তির গণসংযোগ

৪২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

‘নির্বাচনকে নানাভাবে বাধাগ্রস্ত করার চেষ্টা চলছে’
‘নির্বাচনকে নানাভাবে বাধাগ্রস্ত করার চেষ্টা চলছে’

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টেলিগ্রাফ কিনতে ৫০ কোটি পাউন্ডের চুক্তি স্বাক্ষর করলো ডেইলি মেইল
টেলিগ্রাফ কিনতে ৫০ কোটি পাউন্ডের চুক্তি স্বাক্ষর করলো ডেইলি মেইল

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে নতুন আলো ব্রি ধান ১০৩
গোপালগঞ্জে নতুন আলো ব্রি ধান ১০৩

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিমান বাহিনীর খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের উত্তরাধিকারীদের সংবর্ধনা
বিমান বাহিনীর খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের উত্তরাধিকারীদের সংবর্ধনা

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জ উন্নয়ন সোসাইটির বৃত্তি পরীক্ষার সনদ প্রদান
মুন্সীগঞ্জ উন্নয়ন সোসাইটির বৃত্তি পরীক্ষার সনদ প্রদান

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাইবেরিয়ার বরফে মিলল ৪০ হাজার বছরের প্রাচীন আরএনএ
সাইবেরিয়ার বরফে মিলল ৪০ হাজার বছরের প্রাচীন আরএনএ

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

বিক্রি হয়ে গেল দ্য টেলিগ্রাফ
বিক্রি হয়ে গেল দ্য টেলিগ্রাফ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্যাতিত নারীদের পাশে দাঁড়াতে হবে: ফরিদপুরে কৃষক দল নেতা
নির্যাতিত নারীদের পাশে দাঁড়াতে হবে: ফরিদপুরে কৃষক দল নেতা

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর উদ্যোগে ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত
নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর উদ্যোগে ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মিরসরাইয়ে বিজিবির অভিযানে ভারতীয় ৩১ গরু আটক
মিরসরাইয়ে বিজিবির অভিযানে ভারতীয় ৩১ গরু আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তিন মাদক কারবারি গ্রেফতার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তিন মাদক কারবারি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীতে ভূমিকম্পের আতঙ্ক কটেনি এলাকাবাসীর
নরসিংদীতে ভূমিকম্পের আতঙ্ক কটেনি এলাকাবাসীর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ ও ভুটানের মধ্যে ২ সমঝোতা স্মারক সই
বাংলাদেশ ও ভুটানের মধ্যে ২ সমঝোতা স্মারক সই

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের ৩ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার বদলি
পুলিশের ৩ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার বদলি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার
চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এমন ভূমিকম্প আগে কখনও অনুভব করিনি : ফারুকী
এমন ভূমিকম্প আগে কখনও অনুভব করিনি : ফারুকী

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা