শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

কেন এত এলোমেলো?

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
কেন এত এলোমেলো?

লিখেছিলাম, ‘অফিস-আদালতে বঙ্গবন্ধুর ছবি’। লেখাটি নিয়ে দারুণ আলোচনা হয়েছে। আমরা যেখানে বিশ্বাসযোগ্য সত্যের পেছনে জান কোরবান করেছিলাম সেখানে ধীরে ধীরে এমন একটা জায়গায় এসে পৌঁছেছি যেখানে সত্য-মিথ্যা, আসল-নকল পরখ করার কেউ নেই। ক্ষমতাবান শক্তিশালীরা যখন যা বলে, যা করে তাই যেন চিরসত্য, তাই যেন অলঙ্ঘনীয়। দেশের প্রতি ধীরে ধীরে সাধারণ মানুষের আগ্রহ একেবারে তলানিতে ঠেকেছে। দেশের সাধারণ মানুষের এই বোধ যখন হারিয়ে যায় তখন যা কিছুই হোক তেমন কোনো কাজ হয় না- আমাদের দেশে তেমনটাই হয়েছে। একদিকে সরকার, সরকারি দল সে যে কি মহা উন্নয়নের ঢেঁকুর তুলছে যা বলার মতো নয়। অন্যদিকে সমালোচকরা কোনো কিছুতেই ভালো দেখছেন না। এটা খুবই সত্য, ভালোর চেয়ে খারাপ বেশি। দুর্বার পাল্লা দিয়ে ধাবমান খারাপের সামনে ভালো খুব একটা চোখে পড়ার মতো নয়। সড়ক দুর্ঘটনা লাগামহীন, ডেঙ্গু নিয়ে যে তেলেসমাতি- এসব আমাদের কল্পনার বাইরে। আইনশৃঙ্খলা আল্লাহর হাতে, আল্লাহ যেভাবে চালাচ্ছেন আমরা সেভাবে চলছি। সামাজিক বন্ধন ধীরে ধীরে এত নিম্নপর্যায়ে নেমে গেছে যেটা ভাবার মতো নয়। ৪০-৫০ বছর আগে কারও বাচ্চা হারালে যার বাচ্চা হারাত তার চেয়ে বেশি চিন্তায় পড়ত কোনো বাচ্চা কেউ পেলে। কীভাবে বাচ্চাকে বাবা-মার কাছে পৌঁছানো যাবে এটাই হতো প্রাপকের চিন্তা। যতক্ষণ যার সন্তান তার কাছে পৌঁছাতে না পারত ততক্ষণ প্রাপক স্বস্তি পেত না, শান্তি পেত না। আর এখন শিশু অপহরণ করে মুক্তিপণ দাবি করা হয়। অনেক ক্ষেত্রে মুক্তিপণ পেয়েও শিশুর জীবননাশ করা হয়। কি দুর্ভাগ্য! কোথায় আমাদের মানবিক মূল্যবোধ? প্রতিটি প্রাণী মায়ের পেট থেকে জন্মায়। নারী সব মানবের মা। মাতাহীন, পিতাহীন এ পৃথিবীতে আসার কোনো বিকল্প নেই। যত বড় দুর্ধর্ষ ক্ষমতাধর পুরুষ হোন না কেন তার জন্ম মায়ের পেটে। আর সব মা-ই নারী। সব নারীই পুরুষের সম্মানের পাত্র। কিন্তু সেই পুরুষরাই নারীকে সবচেয়ে বেশি অপমান-অপদস্থ করে, নির্যাতন-ধর্ষণ-অসম্মান করে। নারীর প্রতি জুলুমে আল্লাহর আরশ কেঁপে ওঠে। কিন্তু নিষ্ঠুর নির্মম পুরুষের হৃদয় টলে না- এক বলিহারি অবস্থা।

আমরা যারা মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেওয়ার সুযোগ পেয়েছিলাম তারা স্বপ্নেও এমন অধঃপতন ভাবিনি। আমরা আমাদের অর্থনৈতিক-সামাজিক-রাজনৈতিক উন্নতির সঙ্গে সবচেয়ে বেশি মানবিক উন্নতির আশা করেছিলাম। কিন্তু কেন যেন সেই দিকটিতে আমরা বড় বেশি পিছিয়ে পড়েছি। বলা যায় বর্তমান নারীর ক্ষমতায়নের স্বর্ণযুগ। কিন্তু রাস্তাঘাটে, অফিস-আদালতে, গ্রামেগঞ্জে এখনকার মতো আর কখনো নারীরা এত অবহেলিত ছিল না। কি সুন্দর পোশাক পরে মেয়েরা স্কুলে যায়। কত স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়। আগে ম্যাট্রিক পাস করলে প্রথম বিভাগ পেলে তাকে দেখতে আসত। দশ গ্রাম খুঁজলে একজন এমএ পাওয়া যেত না। আর এখন ঘরে ঘরে এমএ। আমাদের বাড়িতেই তো পাঁচটা না ছয়টা এমএ- একমাত্র আমি ছাড়া। যখন ছোট ছিলাম ম্যাট্রিক পাস কারও সঙ্গে কথা হলে কী যে তৃপ্তিবোধ করতাম আর এখন ভূরি ভূরি এমএ, ডক্টরেটদের সঙ্গে কথা বললে কোনো স্বস্তি পাওয়া যায় না। অনেকে এমএ পাস করে সিক্স-সেভেনের জ্ঞান অর্জন করতে পারেনি। ডিগ্রি অনেক কিন্তু জ্ঞান একেবারে শূন্যের কোঠায়। না বৈষয়িক, না মানবিক- কোনো জ্ঞান নেই। কারও কাছে কোনো কিছু পাওয়া যায় না। পাকিস্তান ছিল আমাদের চোখের কাঁটা। সব সময় খচখচ করত। কিন্তু পাকিস্তানি অফিসারদের সঙ্গে কথা বলে অনেক ক্ষেত্রেই ভালো লাগত। এখন কথা বলে সেই তৃপ্তি নেই। শুধু অস্বস্তি আর অস্বস্তি। দু-চারজন যে যোগ্য নেই তা নয়, কিন্তু যোগ্যরা অনেক পেছনে। কারণ যোগ্যতা-দক্ষতার এখন আর কোনো দাম নেই। চাটুকারদের স্থান এখন সবার ওপরে। চাটুকার যে আগে ছিল না তা নয়, চাটুকার আগেও ছিল। কিন্তু চাটুকারদের অত প্রাধান্য ছিল না, এত ক্ষমতা ছিল না। এখন চাটুকারদেরই জয়জয়কার। এই অচলায়তন ভাঙতে না পারলে দেশের পরিণতি খুবই খারাপ। এসব নিয়ে যখন ভাবী তখন খুব একটা স্বস্তি পাই না, বড় খারাপ লাগে। আইয়ুবের পতনের আগে আগে উন্নয়নের দশক পালন করা হয়েছিল। তখন আমাদের মাথাপিছু ৪০০-৫০০ টাকা বৈদেশিক ঋণ ছিল। এখন সেই ঋণ লাখ টাকায় পৌঁছে গেছে। গত ১০-১৫ বছর ১০০ টাকার কাজ ১২০০-১৫০০ টাকায় করা হচ্ছে। যার একটা অংশ লগ্নিকারীরা বরাদ্দের সময় পার্সেন্টেজ হিসাবে নিচ্ছে, ক্ষমতাবানদের একটা অংশ, দেখাশোনাকারীদের একটা অংশ, ভাগ-বাটোয়ারা করে যারা কাজ করে তাদের একটা অংশ। প্রাক্কলিত হাজার কোটির এক-দেড় শ কোটি শেষ পর্যন্ত মাঠ পর্যায়ে পৌঁছে। বাকি সব খায় ইন্দুর-বায়তানে। উন্নয়নের নামে আরও কিছুদিন এভাবে লুটপাট চললে একসময় আমরা বিদেশি ঋণে দেউলিয়া হয়ে যাব। আমাদের আর ঋণ শোধের ক্ষমতা থাকবে না। যেমন একসময় ব্যাংকের সুদ ১৬-১৭-১৮ শতাংশ থাকায় ব্যবসা-বাণিজ্য লাটে উঠেছিল। লুটেরা ছাড়া কারও হাতে কোনো অর্থ নেই। ব্যাংকের টাকা ভাগ-বাটোয়ারা করে সব কটি আর্থিক প্রতিষ্ঠানকে দেউলিয়া করার পথে। যত চেষ্টাই করি, হতাশাব্যঞ্জক একটা অবস্থার বাইরে যেতে পারছি না।

পরীক্ষিত বন্ধু, বিশাল প্রতিবেশী ভারত কাশ্মীরে ভারতীয় সংবিধানের ৩৭০ ধারা হঠাৎ করে বাতিল করে এক অনিশ্চিত অবস্থার সৃষ্টি করেছে। অন্যদিকে আসামে জনগণনায় ১৯ লাখ মানুষকে রাষ্ট্রহীন করায় উপমহাদেশে এক মারাত্মক অস্থিরতার সৃষ্টি হয়েছে। অন্যদিকে মিয়ানমার থেকে আসা ছিন্নমূল মানুষদের একসময় আশ্রয় দিয়ে প্রধানমন্ত্রী অভাবনীয় মানবতার কাজ করেছিলেন। কিন্তু রোহিঙ্গা ইস্যুতে জাতীয় ঐক্য প্রতিষ্ঠার অভাবনীয় সুযোগ হাতছাড়া করে এক ভয়াবহ পরিস্থিতি আলিঙ্গন করতে চলেছেন। পররাষ্ট্রমন্ত্রীর দায়িত্বহীন কথা দেশবাসীকে ভীষণ মর্মাহত করেছে। ‘শরণার্থী শিবিরে রোহিঙ্গারা আরামেই আছেন’ এমন উক্তি কোনো সুস্থ মানুষ করতে পারেন না। তারা এটা করছে ওটা করছে- আশ্রয় দিয়ে আমাদের এমন দোষারোপ করাও ভালো কথা নয়। ৫০ বছরও হয়নি আমরা ১ কোটি মানুষ ভারতে আশ্রয় নিয়েছিলাম। ভারতের একজন মানুষও আমাদের ওভাবে দোষারোপ করেনি। আমরা খুব বেশি সুবোধ বালক-বালিকা ছিলাম না। ভারতের শরণার্থী শিবির থেকে কত মানুষ পাসপোর্ট করে, ট্র্যাভেল ডকুমেন্ট বানিয়ে পৃথিবীর নানা দেশে ছড়িয়ে ছিটিয়ে পড়েছে। সে সময় কিন্তু ভারতের পশ্চিমবঙ্গে চারু মজুমদারের নকশাল আন্দোলন মারাত্মক দানা বেঁধেছিল। মিয়ানমারের নিরীহ আশ্রয় প্রার্থীদের এনজিওগুলো সুবিধা নেওয়ার জন্য এদিক-ওদিক করার চেষ্টা করলে সেটা রোহিঙ্গাদের কি দোষ- সে দোষ তো আমাদের নজরদারির দুর্বলতার। সেদিন একটি রোহিঙ্গা মেয়েকে কক্সবাজার বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বহিষ্কার করেছে। পৃথিবীতে শিক্ষা অর্জনের চেয়ে ভালো কাজ আর কী আছে? সেই শিক্ষা অর্জনে বাধা বাংলাদেশের সভ্যতা কোনোভাবেই অনুমোদন করে না। এখানে ওখানে রোহিঙ্গাদের পাসপোর্ট করতে পাওয়া যাচ্ছে, বাইরে যাওয়ার সময় ধরা পড়ছে। কোনো রোহিঙ্গা যদি বাইরে গিয়ে উন্নত জীবনযাপন করতে পারে সেখানে আমরা বাধা দেওয়ার কে? অনেক অকাজ করে কেউ কেউ মনে করছেন তারা খুব কাজের কাজ করছেন। এ থেকে আমরা কী করে মুক্ত হব? মুখ দেখাদেখি না করে যত দিন উপযুক্ত মানুষকে উপযুক্ত স্থানে বহাল করা না হবে তত দিন এসব থেকে মুক্তি নেই। যাদের চিন্তাচেতনাই স্পষ্ট নয়, যাদের চেতনা মানবিক নয়, তারা মানুষের কী ভালো করবে? ভালো মানুষের ভালো করা সোজা, কিন্তু দুষ্টু মানুষের অন্যের ভালো করা সোজা নয়।

অধঃপতন আর কাকে বলে, যে ছাত্রলীগ পাকিস্তানের বিরুদ্ধে দুর্বার গণআন্দোলন করে একপর্যায়ে প্রত্যক্ষ যুদ্ধ করে দেশ স্বাধীন করেছিল সেই ছাত্রলীগ সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক দুর্নীতিগ্রস্ত, লোভী, বহিষ্কৃত। সাধারণ ছাত্রদের বা ছাত্রলীগের কাউন্সিলরদের প্রত্যক্ষ ভোটে নির্বাচিত হলে না হয় সান্ত্বনা ছিল, কোমলমতি ছাত্রছাত্রীদের নেতা নির্বাচনে ভুল হয়েছে- কিছুটা হলেও একটা সান্ত্বনা থাকত। কিন্তু তেমন হয়নি। এখন তো চাটুকারিতা ছাড়া, তেল ছাড়া কেউ নেতৃত্ব পায় না। ছাত্রলীগের কমিটি প্রধানমন্ত্রী দ্বারা মনোনীত বা নির্বাচিত। প্রধানমন্ত্রীর নির্বাচন এমন হলে আমরা যাব কোথায়? আমরা কোথায় বিচার পাব? আমাদের ভরসার স্থল কোথায়? চারদিকে অন্ধকার ছাড়া আর তো কিছু দেখা যাচ্ছে না। বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নয়নের টাকার ভাগ, অন্যান্য প্রজেক্টে কমিশন এসব তো শিক্ষার্থীদের হওয়ার কথা না। শিক্ষার্থীরা হবে পাহারাদার। দেশ ও জাতিকে ঝলমলে আলোর পথ দেখাবে, তারাই যদি এমন হয় পচা-দুর্গন্ধযুক্ত তাহলে আমরা সুবাতাস পাব কোথায়? মানুষের মনে প্রশ্ন, দুর্নীতি, অর্থ আত্মসাৎ এসবের কি কোনো অংশীদার নেই? নিশ্চয়ই কেউ না তো কেউ আছে। যার আশকারায় নেতারা অমনটা করতে সাহসী হয়েছে। আমরাও তো ছাত্র নেতৃত্ব করেছি। করটিয়া কলেজের ছাত্র থাকতে কলেজ উন্নয়নের ভাগ চাইবার কথা কল্পনায়ও আসেনি। কন্ট্রাক্টরি বা কোনো আর্থিক লাভ স্বপ্নেও ভাবিনি। আর আজকাল নাকি জেলা-উপজেলার নেতা হতে ২০ লাখ খরচ করে ৫০ লাখ উপার্জন করে- এটা কী করে সম্ভব এখনো আমাদের মাথায় আসে না। ছাত্রলীগের সভাপতি অতিসম্প্রতি সিলেট সফরে বিমানবন্দরের কাচের দরজা ভাঙার কথা শুনে বড়ই অবাক হয়েছি। যে যাই বলুক, ঘুষ-দুর্নীতি-সন্ত্রাসী কর্মকান্ডে ছাত্রলীগ অনেক দক্ষ ও ক্ষমতাবান হলেও সাধারণ ছাত্রছাত্রীদের কাছে খুব একটা জনপ্রিয় সংগঠন নয়। ২০০-৪০০ মোটরসাইকেল এবং পান্ডাদের নিয়ে বিমানবন্দরের কাচের দরজা ভাঙলে জনপ্রিয়তা প্রমাণ করে না। জনপ্রিয়তা সম্পূর্ণই আলাদা জিনিস। অনেকে হয়তো ভুলেই গেছেন, ’৯০-এর ১৬ ডিসেম্বর নির্বাসন থেকে ঢাকা ফিরেছিলাম। ঢাকা বিমানবন্দরে এর আগে কোনো দিন অত মানুষ দেখেনি। সেদিন বিমানবন্দরে কোনো শৃঙ্খলা ছিল না। সে সময় গোয়েন্দা বাহিনীর কাছে নাকি খবর ছিল আমাকে ঢাকা বিমানবন্দরে গুলি করে হত্যা করা হবে। সাহাবুদ্দীন সরকার অনেকটা উদ্বিগ্ন ছিল। যেজন্য বিমানে ওঠা পর্যন্ত বাধা দিয়ে চলেছিলেন।। আমি রাজি না হওয়ায় বাধ্য হয়ে আনা হয়েছিল। লাখের ওপর মানুষ বিমানবন্দরের টারমার্কের ভিতরে ঢুকে গিয়েছিল। আমি বিমান থেকে সিঁড়ির শেষ ধাপে নেমে চমকে গিয়েছিলাম, কী করে মায়ের বুকে পা রাখব। দেশের মাটি আর মা আমার কাছে সমান। স্ত্রী নাসরীন উতালা হয়ে জিজ্ঞাসা করেছিলেন, ‘কী হয়েছে, তুমি এভাবে ফিরে এলে যে?’ বলেছিলাম, মায়ের বুকে পা রাখতে ইচ্ছা করছে না, সাহস পাচ্ছি না। আর আমার শরীরও কিছুটা কাঁপছিল। আবার নেমে এসে সিঁড়ির শেষ ধাপ থেকে তপ্ত বিমানবন্দরে গড়িয়ে পড়েছিলাম। বুকে হেঁটে ছিলাম বেশ কিছুটা। গড়াগড়ি গিয়েছিলাম। তখন বেলা ২টা। মানুষ ওখানে খালি পায়ে কংক্রিটের ওপর দাঁড়িয়ে থাকতে পারছিল না। আমি অবলীলায় গড়াগড়ি গিয়েছিলাম। কোথাও একটা ফোসকাও পড়েনি। বেরিয়ে আসার সময় হাজার হাজার মানুষের ধাক্কাধাক্কিতে একটা কাচের দরজায় চির ধরেছিল। আমি ভীষণ মর্মাহত হয়েছিলাম। অত উত্তেজনার মাঝেও আমার বক্তৃতার একপর্যায়ে বলেছিলাম, ‘উচ্ছৃঙ্খল কোনো জাতি উন্নতি করতে পারে না, সমৃদ্ধি অর্জন করে না। আমাদের শৃঙ্খলার পরিচয় দিতে হবে।’ জানি না, ছাত্রলীগের সভাপতি বা সাধারণ সম্পাদক কতটা জনপ্রিয় যে তার সমর্থকরা বিমানবন্দরের নিরাপত্তা বেষ্টনী ভেঙে বিমানবন্দরের দরজা-জানালা ভেঙে ফেলে। সময় তো আসতেও পারে, সরকার বদল হলে তখন তারা কী করবেন? কতটা বীরত্বের পরিচয় দেবেন বা কতটা শৃঙ্খলার- সেটা দেখার অপেক্ষায় থাকলাম।

লেখক : রাজনীতিক।

www.ksjleague.com

 

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
তারেক রহমান তৃণমূলকে ধানের শীষ উপহার দিয়েছেন : সরওয়ার আলমগীর
তারেক রহমান তৃণমূলকে ধানের শীষ উপহার দিয়েছেন : সরওয়ার আলমগীর

এই মাত্র | ভোটের হাওয়া

মুন্সীগঞ্জে অটিজম শিশুদের জন্য সুবর্ণ স্কুল
মুন্সীগঞ্জে অটিজম শিশুদের জন্য সুবর্ণ স্কুল

১৭ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে ডাকাতির ঘটনায় গ্রেফতার ৪
রূপগঞ্জে ডাকাতির ঘটনায় গ্রেফতার ৪

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্থানীয় সরকার উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের হাইকমিশনারের সৌজন্য সাক্ষাৎ
স্থানীয় সরকার উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের হাইকমিশনারের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার কতবার ফাঁসি হবে তা কেউ বলতে পারবে না : আমান
শেখ হাসিনার কতবার ফাঁসি হবে তা কেউ বলতে পারবে না : আমান

১৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

চুয়েটে নিরাপত্তা বিষয়ক জাতীয় কর্মশালা
চুয়েটে নিরাপত্তা বিষয়ক জাতীয় কর্মশালা

১৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কুয়াকাটা মহাসড়কে যাত্রীবাহী বাস থকে জাটকা জব্দ
কুয়াকাটা মহাসড়কে যাত্রীবাহী বাস থকে জাটকা জব্দ

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পটুয়াখালীতে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পটুয়াখালীতে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইতে কর্মীদের ঘরে ঘরে যাওয়ার আহ্বান কাজী আলাউদ্দিনের
ধানের শীষে ভোট চাইতে কর্মীদের ঘরে ঘরে যাওয়ার আহ্বান কাজী আলাউদ্দিনের

২৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বাঞ্ছারামপুরে ওয়ালী আশরাফের মৃত্যুবার্ষিকী পালন
বাঞ্ছারামপুরে ওয়ালী আশরাফের মৃত্যুবার্ষিকী পালন

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

মাদারীপুরে ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে টাকা ছিনতাই
মাদারীপুরে ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে টাকা ছিনতাই

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ে ভারসাম্যহীন নারীকে ধর্ষণ, আটক চার
পঞ্চগড়ে ভারসাম্যহীন নারীকে ধর্ষণ, আটক চার

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যশোর-১ আসনে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ
যশোর-১ আসনে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ

৩১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

নেশার টাকা না পেয়ে বাড়িতে আগুন, পিতার অভিযোগে পুত্রের কারাদণ্ড
নেশার টাকা না পেয়ে বাড়িতে আগুন, পিতার অভিযোগে পুত্রের কারাদণ্ড

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শততম টেস্টে মুশফিককে সম্মাননা জানালেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
শততম টেস্টে মুশফিককে সম্মাননা জানালেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বন্দী বিনিময় চুক্তির মাধ্যমে ফিরিয়ে রায় কার্যকর করতে হবে : দুলু
শেখ হাসিনাকে বন্দী বিনিময় চুক্তির মাধ্যমে ফিরিয়ে রায় কার্যকর করতে হবে : দুলু

৪৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

প্রত্যেক জেলায় জেলা ক্রিকেট সংস্থা গঠন করা হবে: আসিফ আকবর
প্রত্যেক জেলায় জেলা ক্রিকেট সংস্থা গঠন করা হবে: আসিফ আকবর

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে জেলা প্রশাসকের সাথে সাংবাদিকদের মতবিনিময়
গাজীপুরে জেলা প্রশাসকের সাথে সাংবাদিকদের মতবিনিময়

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রিভলভার হাতে রহস্য ভেদে ফিরছেন কোয়েল
রিভলভার হাতে রহস্য ভেদে ফিরছেন কোয়েল

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গোবিন্দগঞ্জে শিক্ষা কর্মসূচির অভিজ্ঞতা বিনিময় সভা
গোবিন্দগঞ্জে শিক্ষা কর্মসূচির অভিজ্ঞতা বিনিময় সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাইফের স্ট্যালিয়ন্সকে হারাল তাসকিনের নর্দান ওয়ারিয়র্স
সাইফের স্ট্যালিয়ন্সকে হারাল তাসকিনের নর্দান ওয়ারিয়র্স

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লাঠির আঘাতে প্রাণ গেল স্কুলছাত্রের
লাঠির আঘাতে প্রাণ গেল স্কুলছাত্রের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিরামপুরে ট্রেনের যাত্রাবিরতির দাবিতে মানববন্ধন
বিরামপুরে ট্রেনের যাত্রাবিরতির দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তা’মীরুল মিল্লাত মাদরাসার টঙ্গী শাখা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা
তা’মীরুল মিল্লাত মাদরাসার টঙ্গী শাখা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রলারসহ ১৬ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি
ট্রলারসহ ১৬ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে ইসবগুলের ভুসি কতটা কার্যকর?
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে ইসবগুলের ভুসি কতটা কার্যকর?

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

টিফিন বক্সে অমিতাভকে নিয়মিত চিঠি লিখতেন জয়া
টিফিন বক্সে অমিতাভকে নিয়মিত চিঠি লিখতেন জয়া

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

৮ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন