শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

কেন এত এলোমেলো?

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
কেন এত এলোমেলো?

লিখেছিলাম, ‘অফিস-আদালতে বঙ্গবন্ধুর ছবি’। লেখাটি নিয়ে দারুণ আলোচনা হয়েছে। আমরা যেখানে বিশ্বাসযোগ্য সত্যের পেছনে জান কোরবান করেছিলাম সেখানে ধীরে ধীরে এমন একটা জায়গায় এসে পৌঁছেছি যেখানে সত্য-মিথ্যা, আসল-নকল পরখ করার কেউ নেই। ক্ষমতাবান শক্তিশালীরা যখন যা বলে, যা করে তাই যেন চিরসত্য, তাই যেন অলঙ্ঘনীয়। দেশের প্রতি ধীরে ধীরে সাধারণ মানুষের আগ্রহ একেবারে তলানিতে ঠেকেছে। দেশের সাধারণ মানুষের এই বোধ যখন হারিয়ে যায় তখন যা কিছুই হোক তেমন কোনো কাজ হয় না- আমাদের দেশে তেমনটাই হয়েছে। একদিকে সরকার, সরকারি দল সে যে কি মহা উন্নয়নের ঢেঁকুর তুলছে যা বলার মতো নয়। অন্যদিকে সমালোচকরা কোনো কিছুতেই ভালো দেখছেন না। এটা খুবই সত্য, ভালোর চেয়ে খারাপ বেশি। দুর্বার পাল্লা দিয়ে ধাবমান খারাপের সামনে ভালো খুব একটা চোখে পড়ার মতো নয়। সড়ক দুর্ঘটনা লাগামহীন, ডেঙ্গু নিয়ে যে তেলেসমাতি- এসব আমাদের কল্পনার বাইরে। আইনশৃঙ্খলা আল্লাহর হাতে, আল্লাহ যেভাবে চালাচ্ছেন আমরা সেভাবে চলছি। সামাজিক বন্ধন ধীরে ধীরে এত নিম্নপর্যায়ে নেমে গেছে যেটা ভাবার মতো নয়। ৪০-৫০ বছর আগে কারও বাচ্চা হারালে যার বাচ্চা হারাত তার চেয়ে বেশি চিন্তায় পড়ত কোনো বাচ্চা কেউ পেলে। কীভাবে বাচ্চাকে বাবা-মার কাছে পৌঁছানো যাবে এটাই হতো প্রাপকের চিন্তা। যতক্ষণ যার সন্তান তার কাছে পৌঁছাতে না পারত ততক্ষণ প্রাপক স্বস্তি পেত না, শান্তি পেত না। আর এখন শিশু অপহরণ করে মুক্তিপণ দাবি করা হয়। অনেক ক্ষেত্রে মুক্তিপণ পেয়েও শিশুর জীবননাশ করা হয়। কি দুর্ভাগ্য! কোথায় আমাদের মানবিক মূল্যবোধ? প্রতিটি প্রাণী মায়ের পেট থেকে জন্মায়। নারী সব মানবের মা। মাতাহীন, পিতাহীন এ পৃথিবীতে আসার কোনো বিকল্প নেই। যত বড় দুর্ধর্ষ ক্ষমতাধর পুরুষ হোন না কেন তার জন্ম মায়ের পেটে। আর সব মা-ই নারী। সব নারীই পুরুষের সম্মানের পাত্র। কিন্তু সেই পুরুষরাই নারীকে সবচেয়ে বেশি অপমান-অপদস্থ করে, নির্যাতন-ধর্ষণ-অসম্মান করে। নারীর প্রতি জুলুমে আল্লাহর আরশ কেঁপে ওঠে। কিন্তু নিষ্ঠুর নির্মম পুরুষের হৃদয় টলে না- এক বলিহারি অবস্থা।

আমরা যারা মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেওয়ার সুযোগ পেয়েছিলাম তারা স্বপ্নেও এমন অধঃপতন ভাবিনি। আমরা আমাদের অর্থনৈতিক-সামাজিক-রাজনৈতিক উন্নতির সঙ্গে সবচেয়ে বেশি মানবিক উন্নতির আশা করেছিলাম। কিন্তু কেন যেন সেই দিকটিতে আমরা বড় বেশি পিছিয়ে পড়েছি। বলা যায় বর্তমান নারীর ক্ষমতায়নের স্বর্ণযুগ। কিন্তু রাস্তাঘাটে, অফিস-আদালতে, গ্রামেগঞ্জে এখনকার মতো আর কখনো নারীরা এত অবহেলিত ছিল না। কি সুন্দর পোশাক পরে মেয়েরা স্কুলে যায়। কত স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়। আগে ম্যাট্রিক পাস করলে প্রথম বিভাগ পেলে তাকে দেখতে আসত। দশ গ্রাম খুঁজলে একজন এমএ পাওয়া যেত না। আর এখন ঘরে ঘরে এমএ। আমাদের বাড়িতেই তো পাঁচটা না ছয়টা এমএ- একমাত্র আমি ছাড়া। যখন ছোট ছিলাম ম্যাট্রিক পাস কারও সঙ্গে কথা হলে কী যে তৃপ্তিবোধ করতাম আর এখন ভূরি ভূরি এমএ, ডক্টরেটদের সঙ্গে কথা বললে কোনো স্বস্তি পাওয়া যায় না। অনেকে এমএ পাস করে সিক্স-সেভেনের জ্ঞান অর্জন করতে পারেনি। ডিগ্রি অনেক কিন্তু জ্ঞান একেবারে শূন্যের কোঠায়। না বৈষয়িক, না মানবিক- কোনো জ্ঞান নেই। কারও কাছে কোনো কিছু পাওয়া যায় না। পাকিস্তান ছিল আমাদের চোখের কাঁটা। সব সময় খচখচ করত। কিন্তু পাকিস্তানি অফিসারদের সঙ্গে কথা বলে অনেক ক্ষেত্রেই ভালো লাগত। এখন কথা বলে সেই তৃপ্তি নেই। শুধু অস্বস্তি আর অস্বস্তি। দু-চারজন যে যোগ্য নেই তা নয়, কিন্তু যোগ্যরা অনেক পেছনে। কারণ যোগ্যতা-দক্ষতার এখন আর কোনো দাম নেই। চাটুকারদের স্থান এখন সবার ওপরে। চাটুকার যে আগে ছিল না তা নয়, চাটুকার আগেও ছিল। কিন্তু চাটুকারদের অত প্রাধান্য ছিল না, এত ক্ষমতা ছিল না। এখন চাটুকারদেরই জয়জয়কার। এই অচলায়তন ভাঙতে না পারলে দেশের পরিণতি খুবই খারাপ। এসব নিয়ে যখন ভাবী তখন খুব একটা স্বস্তি পাই না, বড় খারাপ লাগে। আইয়ুবের পতনের আগে আগে উন্নয়নের দশক পালন করা হয়েছিল। তখন আমাদের মাথাপিছু ৪০০-৫০০ টাকা বৈদেশিক ঋণ ছিল। এখন সেই ঋণ লাখ টাকায় পৌঁছে গেছে। গত ১০-১৫ বছর ১০০ টাকার কাজ ১২০০-১৫০০ টাকায় করা হচ্ছে। যার একটা অংশ লগ্নিকারীরা বরাদ্দের সময় পার্সেন্টেজ হিসাবে নিচ্ছে, ক্ষমতাবানদের একটা অংশ, দেখাশোনাকারীদের একটা অংশ, ভাগ-বাটোয়ারা করে যারা কাজ করে তাদের একটা অংশ। প্রাক্কলিত হাজার কোটির এক-দেড় শ কোটি শেষ পর্যন্ত মাঠ পর্যায়ে পৌঁছে। বাকি সব খায় ইন্দুর-বায়তানে। উন্নয়নের নামে আরও কিছুদিন এভাবে লুটপাট চললে একসময় আমরা বিদেশি ঋণে দেউলিয়া হয়ে যাব। আমাদের আর ঋণ শোধের ক্ষমতা থাকবে না। যেমন একসময় ব্যাংকের সুদ ১৬-১৭-১৮ শতাংশ থাকায় ব্যবসা-বাণিজ্য লাটে উঠেছিল। লুটেরা ছাড়া কারও হাতে কোনো অর্থ নেই। ব্যাংকের টাকা ভাগ-বাটোয়ারা করে সব কটি আর্থিক প্রতিষ্ঠানকে দেউলিয়া করার পথে। যত চেষ্টাই করি, হতাশাব্যঞ্জক একটা অবস্থার বাইরে যেতে পারছি না।

পরীক্ষিত বন্ধু, বিশাল প্রতিবেশী ভারত কাশ্মীরে ভারতীয় সংবিধানের ৩৭০ ধারা হঠাৎ করে বাতিল করে এক অনিশ্চিত অবস্থার সৃষ্টি করেছে। অন্যদিকে আসামে জনগণনায় ১৯ লাখ মানুষকে রাষ্ট্রহীন করায় উপমহাদেশে এক মারাত্মক অস্থিরতার সৃষ্টি হয়েছে। অন্যদিকে মিয়ানমার থেকে আসা ছিন্নমূল মানুষদের একসময় আশ্রয় দিয়ে প্রধানমন্ত্রী অভাবনীয় মানবতার কাজ করেছিলেন। কিন্তু রোহিঙ্গা ইস্যুতে জাতীয় ঐক্য প্রতিষ্ঠার অভাবনীয় সুযোগ হাতছাড়া করে এক ভয়াবহ পরিস্থিতি আলিঙ্গন করতে চলেছেন। পররাষ্ট্রমন্ত্রীর দায়িত্বহীন কথা দেশবাসীকে ভীষণ মর্মাহত করেছে। ‘শরণার্থী শিবিরে রোহিঙ্গারা আরামেই আছেন’ এমন উক্তি কোনো সুস্থ মানুষ করতে পারেন না। তারা এটা করছে ওটা করছে- আশ্রয় দিয়ে আমাদের এমন দোষারোপ করাও ভালো কথা নয়। ৫০ বছরও হয়নি আমরা ১ কোটি মানুষ ভারতে আশ্রয় নিয়েছিলাম। ভারতের একজন মানুষও আমাদের ওভাবে দোষারোপ করেনি। আমরা খুব বেশি সুবোধ বালক-বালিকা ছিলাম না। ভারতের শরণার্থী শিবির থেকে কত মানুষ পাসপোর্ট করে, ট্র্যাভেল ডকুমেন্ট বানিয়ে পৃথিবীর নানা দেশে ছড়িয়ে ছিটিয়ে পড়েছে। সে সময় কিন্তু ভারতের পশ্চিমবঙ্গে চারু মজুমদারের নকশাল আন্দোলন মারাত্মক দানা বেঁধেছিল। মিয়ানমারের নিরীহ আশ্রয় প্রার্থীদের এনজিওগুলো সুবিধা নেওয়ার জন্য এদিক-ওদিক করার চেষ্টা করলে সেটা রোহিঙ্গাদের কি দোষ- সে দোষ তো আমাদের নজরদারির দুর্বলতার। সেদিন একটি রোহিঙ্গা মেয়েকে কক্সবাজার বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বহিষ্কার করেছে। পৃথিবীতে শিক্ষা অর্জনের চেয়ে ভালো কাজ আর কী আছে? সেই শিক্ষা অর্জনে বাধা বাংলাদেশের সভ্যতা কোনোভাবেই অনুমোদন করে না। এখানে ওখানে রোহিঙ্গাদের পাসপোর্ট করতে পাওয়া যাচ্ছে, বাইরে যাওয়ার সময় ধরা পড়ছে। কোনো রোহিঙ্গা যদি বাইরে গিয়ে উন্নত জীবনযাপন করতে পারে সেখানে আমরা বাধা দেওয়ার কে? অনেক অকাজ করে কেউ কেউ মনে করছেন তারা খুব কাজের কাজ করছেন। এ থেকে আমরা কী করে মুক্ত হব? মুখ দেখাদেখি না করে যত দিন উপযুক্ত মানুষকে উপযুক্ত স্থানে বহাল করা না হবে তত দিন এসব থেকে মুক্তি নেই। যাদের চিন্তাচেতনাই স্পষ্ট নয়, যাদের চেতনা মানবিক নয়, তারা মানুষের কী ভালো করবে? ভালো মানুষের ভালো করা সোজা, কিন্তু দুষ্টু মানুষের অন্যের ভালো করা সোজা নয়।

অধঃপতন আর কাকে বলে, যে ছাত্রলীগ পাকিস্তানের বিরুদ্ধে দুর্বার গণআন্দোলন করে একপর্যায়ে প্রত্যক্ষ যুদ্ধ করে দেশ স্বাধীন করেছিল সেই ছাত্রলীগ সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক দুর্নীতিগ্রস্ত, লোভী, বহিষ্কৃত। সাধারণ ছাত্রদের বা ছাত্রলীগের কাউন্সিলরদের প্রত্যক্ষ ভোটে নির্বাচিত হলে না হয় সান্ত্বনা ছিল, কোমলমতি ছাত্রছাত্রীদের নেতা নির্বাচনে ভুল হয়েছে- কিছুটা হলেও একটা সান্ত্বনা থাকত। কিন্তু তেমন হয়নি। এখন তো চাটুকারিতা ছাড়া, তেল ছাড়া কেউ নেতৃত্ব পায় না। ছাত্রলীগের কমিটি প্রধানমন্ত্রী দ্বারা মনোনীত বা নির্বাচিত। প্রধানমন্ত্রীর নির্বাচন এমন হলে আমরা যাব কোথায়? আমরা কোথায় বিচার পাব? আমাদের ভরসার স্থল কোথায়? চারদিকে অন্ধকার ছাড়া আর তো কিছু দেখা যাচ্ছে না। বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নয়নের টাকার ভাগ, অন্যান্য প্রজেক্টে কমিশন এসব তো শিক্ষার্থীদের হওয়ার কথা না। শিক্ষার্থীরা হবে পাহারাদার। দেশ ও জাতিকে ঝলমলে আলোর পথ দেখাবে, তারাই যদি এমন হয় পচা-দুর্গন্ধযুক্ত তাহলে আমরা সুবাতাস পাব কোথায়? মানুষের মনে প্রশ্ন, দুর্নীতি, অর্থ আত্মসাৎ এসবের কি কোনো অংশীদার নেই? নিশ্চয়ই কেউ না তো কেউ আছে। যার আশকারায় নেতারা অমনটা করতে সাহসী হয়েছে। আমরাও তো ছাত্র নেতৃত্ব করেছি। করটিয়া কলেজের ছাত্র থাকতে কলেজ উন্নয়নের ভাগ চাইবার কথা কল্পনায়ও আসেনি। কন্ট্রাক্টরি বা কোনো আর্থিক লাভ স্বপ্নেও ভাবিনি। আর আজকাল নাকি জেলা-উপজেলার নেতা হতে ২০ লাখ খরচ করে ৫০ লাখ উপার্জন করে- এটা কী করে সম্ভব এখনো আমাদের মাথায় আসে না। ছাত্রলীগের সভাপতি অতিসম্প্রতি সিলেট সফরে বিমানবন্দরের কাচের দরজা ভাঙার কথা শুনে বড়ই অবাক হয়েছি। যে যাই বলুক, ঘুষ-দুর্নীতি-সন্ত্রাসী কর্মকান্ডে ছাত্রলীগ অনেক দক্ষ ও ক্ষমতাবান হলেও সাধারণ ছাত্রছাত্রীদের কাছে খুব একটা জনপ্রিয় সংগঠন নয়। ২০০-৪০০ মোটরসাইকেল এবং পান্ডাদের নিয়ে বিমানবন্দরের কাচের দরজা ভাঙলে জনপ্রিয়তা প্রমাণ করে না। জনপ্রিয়তা সম্পূর্ণই আলাদা জিনিস। অনেকে হয়তো ভুলেই গেছেন, ’৯০-এর ১৬ ডিসেম্বর নির্বাসন থেকে ঢাকা ফিরেছিলাম। ঢাকা বিমানবন্দরে এর আগে কোনো দিন অত মানুষ দেখেনি। সেদিন বিমানবন্দরে কোনো শৃঙ্খলা ছিল না। সে সময় গোয়েন্দা বাহিনীর কাছে নাকি খবর ছিল আমাকে ঢাকা বিমানবন্দরে গুলি করে হত্যা করা হবে। সাহাবুদ্দীন সরকার অনেকটা উদ্বিগ্ন ছিল। যেজন্য বিমানে ওঠা পর্যন্ত বাধা দিয়ে চলেছিলেন।। আমি রাজি না হওয়ায় বাধ্য হয়ে আনা হয়েছিল। লাখের ওপর মানুষ বিমানবন্দরের টারমার্কের ভিতরে ঢুকে গিয়েছিল। আমি বিমান থেকে সিঁড়ির শেষ ধাপে নেমে চমকে গিয়েছিলাম, কী করে মায়ের বুকে পা রাখব। দেশের মাটি আর মা আমার কাছে সমান। স্ত্রী নাসরীন উতালা হয়ে জিজ্ঞাসা করেছিলেন, ‘কী হয়েছে, তুমি এভাবে ফিরে এলে যে?’ বলেছিলাম, মায়ের বুকে পা রাখতে ইচ্ছা করছে না, সাহস পাচ্ছি না। আর আমার শরীরও কিছুটা কাঁপছিল। আবার নেমে এসে সিঁড়ির শেষ ধাপ থেকে তপ্ত বিমানবন্দরে গড়িয়ে পড়েছিলাম। বুকে হেঁটে ছিলাম বেশ কিছুটা। গড়াগড়ি গিয়েছিলাম। তখন বেলা ২টা। মানুষ ওখানে খালি পায়ে কংক্রিটের ওপর দাঁড়িয়ে থাকতে পারছিল না। আমি অবলীলায় গড়াগড়ি গিয়েছিলাম। কোথাও একটা ফোসকাও পড়েনি। বেরিয়ে আসার সময় হাজার হাজার মানুষের ধাক্কাধাক্কিতে একটা কাচের দরজায় চির ধরেছিল। আমি ভীষণ মর্মাহত হয়েছিলাম। অত উত্তেজনার মাঝেও আমার বক্তৃতার একপর্যায়ে বলেছিলাম, ‘উচ্ছৃঙ্খল কোনো জাতি উন্নতি করতে পারে না, সমৃদ্ধি অর্জন করে না। আমাদের শৃঙ্খলার পরিচয় দিতে হবে।’ জানি না, ছাত্রলীগের সভাপতি বা সাধারণ সম্পাদক কতটা জনপ্রিয় যে তার সমর্থকরা বিমানবন্দরের নিরাপত্তা বেষ্টনী ভেঙে বিমানবন্দরের দরজা-জানালা ভেঙে ফেলে। সময় তো আসতেও পারে, সরকার বদল হলে তখন তারা কী করবেন? কতটা বীরত্বের পরিচয় দেবেন বা কতটা শৃঙ্খলার- সেটা দেখার অপেক্ষায় থাকলাম।

লেখক : রাজনীতিক।

www.ksjleague.com

 

এই বিভাগের আরও খবর
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
নির্বাচন ও গণভোট
নির্বাচন ও গণভোট
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
সর্বশেষ খবর
বিমানবন্দর এলাকার দুই জায়গায় ককটেল বিস্ফোরণ
বিমানবন্দর এলাকার দুই জায়গায় ককটেল বিস্ফোরণ

৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু

৪২ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইমাম প্রশিক্ষণে সৌদি সরকারের সহায়তার আশ্বাস
ইমাম প্রশিক্ষণে সৌদি সরকারের সহায়তার আশ্বাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাকসু নির্বাচন বানচালের অভিযোগে প্রশাসনিক ভবনে তালা
শাকসু নির্বাচন বানচালের অভিযোগে প্রশাসনিক ভবনে তালা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল আরও ৭ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার
নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল আরও ৭ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রশাসন নিশ্চুপ থাকলে বিপদ আরও বাড়বে : গয়েশ্বর
প্রশাসন নিশ্চুপ থাকলে বিপদ আরও বাড়বে : গয়েশ্বর

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন
নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার
আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাচেলর পয়েন্টের নতুন চমক স্পর্শিয়া
ব্যাচেলর পয়েন্টের নতুন চমক স্পর্শিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার
৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনগণই আওয়ামী লীগকে লকডাউন করেছে : সেলিমুজ্জামান
জনগণই আওয়ামী লীগকে লকডাউন করেছে : সেলিমুজ্জামান

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নোংরা পরিবেশে ড্রিংক তৈরির অভিযোগে কারখানা সিলগালা
নোংরা পরিবেশে ড্রিংক তৈরির অভিযোগে কারখানা সিলগালা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ
শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজাপুরে শেখ হাসিনার ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল
রাজাপুরে শেখ হাসিনার ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল
স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কলাপাড়ায় স্কুলভিত্তিক আবহাওয়া ক্লাবের উদ্বোধন
কলাপাড়ায় স্কুলভিত্তিক আবহাওয়া ক্লাবের উদ্বোধন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জকসু নির্বাচন ঘিরে উন্মুক্ত লাইব্রেরি বন্ধে বিক্ষোভ
জকসু নির্বাচন ঘিরে উন্মুক্ত লাইব্রেরি বন্ধে বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গোপালগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ৬ কর্মকর্তা বরখাস্ত
গোপালগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ৬ কর্মকর্তা বরখাস্ত

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি
বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামজার জোড়া গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ
হামজার জোড়া গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাজা শেষে ৭২ প্রবাসীকে দেশে পাঠাল মালয়েশিয়াস্থ হাইকমিশন
সাজা শেষে ৭২ প্রবাসীকে দেশে পাঠাল মালয়েশিয়াস্থ হাইকমিশন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটের নামে অরাজকতা সৃষ্টি করছে একটি দল : তৃপ্তি
গণভোটের নামে অরাজকতা সৃষ্টি করছে একটি দল : তৃপ্তি

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাবিতে ছাত্রলীগ নেতা আটক
রাবিতে ছাত্রলীগ নেতা আটক

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিলেটকে চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গু
সিলেটকে চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গু

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার আবেদনের সময় বৃদ্ধি
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার আবেদনের সময় বৃদ্ধি

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন
উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ
অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা
জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন
গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান
বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর
মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ

১৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা
চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত
প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত
তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’
‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি
যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম
ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা
বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা
শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প
নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ নভেম্বর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে বাসে অগ্নিসংযোগ করল দুর্বৃত্তরা
পল্লবীতে বাসে অগ্নিসংযোগ করল দুর্বৃত্তরা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির
ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুশ এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার তথ্য চুরির চেষ্টা করেছে পাকিস্তানি গুপ্তচর?
রুশ এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার তথ্য চুরির চেষ্টা করেছে পাকিস্তানি গুপ্তচর?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ধ্যায় স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি
সন্ধ্যায় স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’
যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’

শোবিজ

হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া
হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন
তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন

শোবিজ

জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’
জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান
পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান

মাঠে ময়দানে

সমুদ্রবিলাসে প্রভা
সমুদ্রবিলাসে প্রভা

শোবিজ

নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি
নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়
উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা
টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা

পেছনের পৃষ্ঠা

চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা
চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই
রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়
ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে
নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি
নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি

নগর জীবন

রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ
রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ

নগর জীবন

বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করল বিশ্ববিখ্যাত আইসক্রিম ব্র্যান্ড বাসকিন-রবিনস
বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করল বিশ্ববিখ্যাত আইসক্রিম ব্র্যান্ড বাসকিন-রবিনস

নগর জীবন

ডিপজলের বিরুদ্ধে এবার হত্যাচেষ্টা মামলা
ডিপজলের বিরুদ্ধে এবার হত্যাচেষ্টা মামলা

নগর জীবন

সালাউদ্দিন টুকুর ছাতা উপহার
সালাউদ্দিন টুকুর ছাতা উপহার

দেশগ্রাম

ইকোনমিক জোন হবে আশাশুনি
ইকোনমিক জোন হবে আশাশুনি

দেশগ্রাম

নির্বাচন হতে হবে নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক
নির্বাচন হতে হবে নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক

নগর জীবন

আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের
আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের

পূর্ব-পশ্চিম

নূরুল কবীর সম্পাদক পরিষদ সভাপতি
নূরুল কবীর সম্পাদক পরিষদ সভাপতি

নগর জীবন

স্বাগত জানিয়েছে ১২ দলীয় জোট
স্বাগত জানিয়েছে ১২ দলীয় জোট

নগর জীবন

মানুষের প্রথম ও মৌলিক অধিকার হচ্ছে স্বাধীনতা
মানুষের প্রথম ও মৌলিক অধিকার হচ্ছে স্বাধীনতা

নগর জীবন

বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু
বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু

নগর জীবন

চলতি মাসেই সাংবাদিক সুরক্ষা আইন পাস হবে
চলতি মাসেই সাংবাদিক সুরক্ষা আইন পাস হবে

নগর জীবন

ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন
ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন

দেশগ্রাম