শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

কেন এত এলোমেলো?

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
কেন এত এলোমেলো?

লিখেছিলাম, ‘অফিস-আদালতে বঙ্গবন্ধুর ছবি’। লেখাটি নিয়ে দারুণ আলোচনা হয়েছে। আমরা যেখানে বিশ্বাসযোগ্য সত্যের পেছনে জান কোরবান করেছিলাম সেখানে ধীরে ধীরে এমন একটা জায়গায় এসে পৌঁছেছি যেখানে সত্য-মিথ্যা, আসল-নকল পরখ করার কেউ নেই। ক্ষমতাবান শক্তিশালীরা যখন যা বলে, যা করে তাই যেন চিরসত্য, তাই যেন অলঙ্ঘনীয়। দেশের প্রতি ধীরে ধীরে সাধারণ মানুষের আগ্রহ একেবারে তলানিতে ঠেকেছে। দেশের সাধারণ মানুষের এই বোধ যখন হারিয়ে যায় তখন যা কিছুই হোক তেমন কোনো কাজ হয় না- আমাদের দেশে তেমনটাই হয়েছে। একদিকে সরকার, সরকারি দল সে যে কি মহা উন্নয়নের ঢেঁকুর তুলছে যা বলার মতো নয়। অন্যদিকে সমালোচকরা কোনো কিছুতেই ভালো দেখছেন না। এটা খুবই সত্য, ভালোর চেয়ে খারাপ বেশি। দুর্বার পাল্লা দিয়ে ধাবমান খারাপের সামনে ভালো খুব একটা চোখে পড়ার মতো নয়। সড়ক দুর্ঘটনা লাগামহীন, ডেঙ্গু নিয়ে যে তেলেসমাতি- এসব আমাদের কল্পনার বাইরে। আইনশৃঙ্খলা আল্লাহর হাতে, আল্লাহ যেভাবে চালাচ্ছেন আমরা সেভাবে চলছি। সামাজিক বন্ধন ধীরে ধীরে এত নিম্নপর্যায়ে নেমে গেছে যেটা ভাবার মতো নয়। ৪০-৫০ বছর আগে কারও বাচ্চা হারালে যার বাচ্চা হারাত তার চেয়ে বেশি চিন্তায় পড়ত কোনো বাচ্চা কেউ পেলে। কীভাবে বাচ্চাকে বাবা-মার কাছে পৌঁছানো যাবে এটাই হতো প্রাপকের চিন্তা। যতক্ষণ যার সন্তান তার কাছে পৌঁছাতে না পারত ততক্ষণ প্রাপক স্বস্তি পেত না, শান্তি পেত না। আর এখন শিশু অপহরণ করে মুক্তিপণ দাবি করা হয়। অনেক ক্ষেত্রে মুক্তিপণ পেয়েও শিশুর জীবননাশ করা হয়। কি দুর্ভাগ্য! কোথায় আমাদের মানবিক মূল্যবোধ? প্রতিটি প্রাণী মায়ের পেট থেকে জন্মায়। নারী সব মানবের মা। মাতাহীন, পিতাহীন এ পৃথিবীতে আসার কোনো বিকল্প নেই। যত বড় দুর্ধর্ষ ক্ষমতাধর পুরুষ হোন না কেন তার জন্ম মায়ের পেটে। আর সব মা-ই নারী। সব নারীই পুরুষের সম্মানের পাত্র। কিন্তু সেই পুরুষরাই নারীকে সবচেয়ে বেশি অপমান-অপদস্থ করে, নির্যাতন-ধর্ষণ-অসম্মান করে। নারীর প্রতি জুলুমে আল্লাহর আরশ কেঁপে ওঠে। কিন্তু নিষ্ঠুর নির্মম পুরুষের হৃদয় টলে না- এক বলিহারি অবস্থা।

আমরা যারা মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেওয়ার সুযোগ পেয়েছিলাম তারা স্বপ্নেও এমন অধঃপতন ভাবিনি। আমরা আমাদের অর্থনৈতিক-সামাজিক-রাজনৈতিক উন্নতির সঙ্গে সবচেয়ে বেশি মানবিক উন্নতির আশা করেছিলাম। কিন্তু কেন যেন সেই দিকটিতে আমরা বড় বেশি পিছিয়ে পড়েছি। বলা যায় বর্তমান নারীর ক্ষমতায়নের স্বর্ণযুগ। কিন্তু রাস্তাঘাটে, অফিস-আদালতে, গ্রামেগঞ্জে এখনকার মতো আর কখনো নারীরা এত অবহেলিত ছিল না। কি সুন্দর পোশাক পরে মেয়েরা স্কুলে যায়। কত স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়। আগে ম্যাট্রিক পাস করলে প্রথম বিভাগ পেলে তাকে দেখতে আসত। দশ গ্রাম খুঁজলে একজন এমএ পাওয়া যেত না। আর এখন ঘরে ঘরে এমএ। আমাদের বাড়িতেই তো পাঁচটা না ছয়টা এমএ- একমাত্র আমি ছাড়া। যখন ছোট ছিলাম ম্যাট্রিক পাস কারও সঙ্গে কথা হলে কী যে তৃপ্তিবোধ করতাম আর এখন ভূরি ভূরি এমএ, ডক্টরেটদের সঙ্গে কথা বললে কোনো স্বস্তি পাওয়া যায় না। অনেকে এমএ পাস করে সিক্স-সেভেনের জ্ঞান অর্জন করতে পারেনি। ডিগ্রি অনেক কিন্তু জ্ঞান একেবারে শূন্যের কোঠায়। না বৈষয়িক, না মানবিক- কোনো জ্ঞান নেই। কারও কাছে কোনো কিছু পাওয়া যায় না। পাকিস্তান ছিল আমাদের চোখের কাঁটা। সব সময় খচখচ করত। কিন্তু পাকিস্তানি অফিসারদের সঙ্গে কথা বলে অনেক ক্ষেত্রেই ভালো লাগত। এখন কথা বলে সেই তৃপ্তি নেই। শুধু অস্বস্তি আর অস্বস্তি। দু-চারজন যে যোগ্য নেই তা নয়, কিন্তু যোগ্যরা অনেক পেছনে। কারণ যোগ্যতা-দক্ষতার এখন আর কোনো দাম নেই। চাটুকারদের স্থান এখন সবার ওপরে। চাটুকার যে আগে ছিল না তা নয়, চাটুকার আগেও ছিল। কিন্তু চাটুকারদের অত প্রাধান্য ছিল না, এত ক্ষমতা ছিল না। এখন চাটুকারদেরই জয়জয়কার। এই অচলায়তন ভাঙতে না পারলে দেশের পরিণতি খুবই খারাপ। এসব নিয়ে যখন ভাবী তখন খুব একটা স্বস্তি পাই না, বড় খারাপ লাগে। আইয়ুবের পতনের আগে আগে উন্নয়নের দশক পালন করা হয়েছিল। তখন আমাদের মাথাপিছু ৪০০-৫০০ টাকা বৈদেশিক ঋণ ছিল। এখন সেই ঋণ লাখ টাকায় পৌঁছে গেছে। গত ১০-১৫ বছর ১০০ টাকার কাজ ১২০০-১৫০০ টাকায় করা হচ্ছে। যার একটা অংশ লগ্নিকারীরা বরাদ্দের সময় পার্সেন্টেজ হিসাবে নিচ্ছে, ক্ষমতাবানদের একটা অংশ, দেখাশোনাকারীদের একটা অংশ, ভাগ-বাটোয়ারা করে যারা কাজ করে তাদের একটা অংশ। প্রাক্কলিত হাজার কোটির এক-দেড় শ কোটি শেষ পর্যন্ত মাঠ পর্যায়ে পৌঁছে। বাকি সব খায় ইন্দুর-বায়তানে। উন্নয়নের নামে আরও কিছুদিন এভাবে লুটপাট চললে একসময় আমরা বিদেশি ঋণে দেউলিয়া হয়ে যাব। আমাদের আর ঋণ শোধের ক্ষমতা থাকবে না। যেমন একসময় ব্যাংকের সুদ ১৬-১৭-১৮ শতাংশ থাকায় ব্যবসা-বাণিজ্য লাটে উঠেছিল। লুটেরা ছাড়া কারও হাতে কোনো অর্থ নেই। ব্যাংকের টাকা ভাগ-বাটোয়ারা করে সব কটি আর্থিক প্রতিষ্ঠানকে দেউলিয়া করার পথে। যত চেষ্টাই করি, হতাশাব্যঞ্জক একটা অবস্থার বাইরে যেতে পারছি না।

পরীক্ষিত বন্ধু, বিশাল প্রতিবেশী ভারত কাশ্মীরে ভারতীয় সংবিধানের ৩৭০ ধারা হঠাৎ করে বাতিল করে এক অনিশ্চিত অবস্থার সৃষ্টি করেছে। অন্যদিকে আসামে জনগণনায় ১৯ লাখ মানুষকে রাষ্ট্রহীন করায় উপমহাদেশে এক মারাত্মক অস্থিরতার সৃষ্টি হয়েছে। অন্যদিকে মিয়ানমার থেকে আসা ছিন্নমূল মানুষদের একসময় আশ্রয় দিয়ে প্রধানমন্ত্রী অভাবনীয় মানবতার কাজ করেছিলেন। কিন্তু রোহিঙ্গা ইস্যুতে জাতীয় ঐক্য প্রতিষ্ঠার অভাবনীয় সুযোগ হাতছাড়া করে এক ভয়াবহ পরিস্থিতি আলিঙ্গন করতে চলেছেন। পররাষ্ট্রমন্ত্রীর দায়িত্বহীন কথা দেশবাসীকে ভীষণ মর্মাহত করেছে। ‘শরণার্থী শিবিরে রোহিঙ্গারা আরামেই আছেন’ এমন উক্তি কোনো সুস্থ মানুষ করতে পারেন না। তারা এটা করছে ওটা করছে- আশ্রয় দিয়ে আমাদের এমন দোষারোপ করাও ভালো কথা নয়। ৫০ বছরও হয়নি আমরা ১ কোটি মানুষ ভারতে আশ্রয় নিয়েছিলাম। ভারতের একজন মানুষও আমাদের ওভাবে দোষারোপ করেনি। আমরা খুব বেশি সুবোধ বালক-বালিকা ছিলাম না। ভারতের শরণার্থী শিবির থেকে কত মানুষ পাসপোর্ট করে, ট্র্যাভেল ডকুমেন্ট বানিয়ে পৃথিবীর নানা দেশে ছড়িয়ে ছিটিয়ে পড়েছে। সে সময় কিন্তু ভারতের পশ্চিমবঙ্গে চারু মজুমদারের নকশাল আন্দোলন মারাত্মক দানা বেঁধেছিল। মিয়ানমারের নিরীহ আশ্রয় প্রার্থীদের এনজিওগুলো সুবিধা নেওয়ার জন্য এদিক-ওদিক করার চেষ্টা করলে সেটা রোহিঙ্গাদের কি দোষ- সে দোষ তো আমাদের নজরদারির দুর্বলতার। সেদিন একটি রোহিঙ্গা মেয়েকে কক্সবাজার বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বহিষ্কার করেছে। পৃথিবীতে শিক্ষা অর্জনের চেয়ে ভালো কাজ আর কী আছে? সেই শিক্ষা অর্জনে বাধা বাংলাদেশের সভ্যতা কোনোভাবেই অনুমোদন করে না। এখানে ওখানে রোহিঙ্গাদের পাসপোর্ট করতে পাওয়া যাচ্ছে, বাইরে যাওয়ার সময় ধরা পড়ছে। কোনো রোহিঙ্গা যদি বাইরে গিয়ে উন্নত জীবনযাপন করতে পারে সেখানে আমরা বাধা দেওয়ার কে? অনেক অকাজ করে কেউ কেউ মনে করছেন তারা খুব কাজের কাজ করছেন। এ থেকে আমরা কী করে মুক্ত হব? মুখ দেখাদেখি না করে যত দিন উপযুক্ত মানুষকে উপযুক্ত স্থানে বহাল করা না হবে তত দিন এসব থেকে মুক্তি নেই। যাদের চিন্তাচেতনাই স্পষ্ট নয়, যাদের চেতনা মানবিক নয়, তারা মানুষের কী ভালো করবে? ভালো মানুষের ভালো করা সোজা, কিন্তু দুষ্টু মানুষের অন্যের ভালো করা সোজা নয়।

অধঃপতন আর কাকে বলে, যে ছাত্রলীগ পাকিস্তানের বিরুদ্ধে দুর্বার গণআন্দোলন করে একপর্যায়ে প্রত্যক্ষ যুদ্ধ করে দেশ স্বাধীন করেছিল সেই ছাত্রলীগ সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক দুর্নীতিগ্রস্ত, লোভী, বহিষ্কৃত। সাধারণ ছাত্রদের বা ছাত্রলীগের কাউন্সিলরদের প্রত্যক্ষ ভোটে নির্বাচিত হলে না হয় সান্ত্বনা ছিল, কোমলমতি ছাত্রছাত্রীদের নেতা নির্বাচনে ভুল হয়েছে- কিছুটা হলেও একটা সান্ত্বনা থাকত। কিন্তু তেমন হয়নি। এখন তো চাটুকারিতা ছাড়া, তেল ছাড়া কেউ নেতৃত্ব পায় না। ছাত্রলীগের কমিটি প্রধানমন্ত্রী দ্বারা মনোনীত বা নির্বাচিত। প্রধানমন্ত্রীর নির্বাচন এমন হলে আমরা যাব কোথায়? আমরা কোথায় বিচার পাব? আমাদের ভরসার স্থল কোথায়? চারদিকে অন্ধকার ছাড়া আর তো কিছু দেখা যাচ্ছে না। বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নয়নের টাকার ভাগ, অন্যান্য প্রজেক্টে কমিশন এসব তো শিক্ষার্থীদের হওয়ার কথা না। শিক্ষার্থীরা হবে পাহারাদার। দেশ ও জাতিকে ঝলমলে আলোর পথ দেখাবে, তারাই যদি এমন হয় পচা-দুর্গন্ধযুক্ত তাহলে আমরা সুবাতাস পাব কোথায়? মানুষের মনে প্রশ্ন, দুর্নীতি, অর্থ আত্মসাৎ এসবের কি কোনো অংশীদার নেই? নিশ্চয়ই কেউ না তো কেউ আছে। যার আশকারায় নেতারা অমনটা করতে সাহসী হয়েছে। আমরাও তো ছাত্র নেতৃত্ব করেছি। করটিয়া কলেজের ছাত্র থাকতে কলেজ উন্নয়নের ভাগ চাইবার কথা কল্পনায়ও আসেনি। কন্ট্রাক্টরি বা কোনো আর্থিক লাভ স্বপ্নেও ভাবিনি। আর আজকাল নাকি জেলা-উপজেলার নেতা হতে ২০ লাখ খরচ করে ৫০ লাখ উপার্জন করে- এটা কী করে সম্ভব এখনো আমাদের মাথায় আসে না। ছাত্রলীগের সভাপতি অতিসম্প্রতি সিলেট সফরে বিমানবন্দরের কাচের দরজা ভাঙার কথা শুনে বড়ই অবাক হয়েছি। যে যাই বলুক, ঘুষ-দুর্নীতি-সন্ত্রাসী কর্মকান্ডে ছাত্রলীগ অনেক দক্ষ ও ক্ষমতাবান হলেও সাধারণ ছাত্রছাত্রীদের কাছে খুব একটা জনপ্রিয় সংগঠন নয়। ২০০-৪০০ মোটরসাইকেল এবং পান্ডাদের নিয়ে বিমানবন্দরের কাচের দরজা ভাঙলে জনপ্রিয়তা প্রমাণ করে না। জনপ্রিয়তা সম্পূর্ণই আলাদা জিনিস। অনেকে হয়তো ভুলেই গেছেন, ’৯০-এর ১৬ ডিসেম্বর নির্বাসন থেকে ঢাকা ফিরেছিলাম। ঢাকা বিমানবন্দরে এর আগে কোনো দিন অত মানুষ দেখেনি। সেদিন বিমানবন্দরে কোনো শৃঙ্খলা ছিল না। সে সময় গোয়েন্দা বাহিনীর কাছে নাকি খবর ছিল আমাকে ঢাকা বিমানবন্দরে গুলি করে হত্যা করা হবে। সাহাবুদ্দীন সরকার অনেকটা উদ্বিগ্ন ছিল। যেজন্য বিমানে ওঠা পর্যন্ত বাধা দিয়ে চলেছিলেন।। আমি রাজি না হওয়ায় বাধ্য হয়ে আনা হয়েছিল। লাখের ওপর মানুষ বিমানবন্দরের টারমার্কের ভিতরে ঢুকে গিয়েছিল। আমি বিমান থেকে সিঁড়ির শেষ ধাপে নেমে চমকে গিয়েছিলাম, কী করে মায়ের বুকে পা রাখব। দেশের মাটি আর মা আমার কাছে সমান। স্ত্রী নাসরীন উতালা হয়ে জিজ্ঞাসা করেছিলেন, ‘কী হয়েছে, তুমি এভাবে ফিরে এলে যে?’ বলেছিলাম, মায়ের বুকে পা রাখতে ইচ্ছা করছে না, সাহস পাচ্ছি না। আর আমার শরীরও কিছুটা কাঁপছিল। আবার নেমে এসে সিঁড়ির শেষ ধাপ থেকে তপ্ত বিমানবন্দরে গড়িয়ে পড়েছিলাম। বুকে হেঁটে ছিলাম বেশ কিছুটা। গড়াগড়ি গিয়েছিলাম। তখন বেলা ২টা। মানুষ ওখানে খালি পায়ে কংক্রিটের ওপর দাঁড়িয়ে থাকতে পারছিল না। আমি অবলীলায় গড়াগড়ি গিয়েছিলাম। কোথাও একটা ফোসকাও পড়েনি। বেরিয়ে আসার সময় হাজার হাজার মানুষের ধাক্কাধাক্কিতে একটা কাচের দরজায় চির ধরেছিল। আমি ভীষণ মর্মাহত হয়েছিলাম। অত উত্তেজনার মাঝেও আমার বক্তৃতার একপর্যায়ে বলেছিলাম, ‘উচ্ছৃঙ্খল কোনো জাতি উন্নতি করতে পারে না, সমৃদ্ধি অর্জন করে না। আমাদের শৃঙ্খলার পরিচয় দিতে হবে।’ জানি না, ছাত্রলীগের সভাপতি বা সাধারণ সম্পাদক কতটা জনপ্রিয় যে তার সমর্থকরা বিমানবন্দরের নিরাপত্তা বেষ্টনী ভেঙে বিমানবন্দরের দরজা-জানালা ভেঙে ফেলে। সময় তো আসতেও পারে, সরকার বদল হলে তখন তারা কী করবেন? কতটা বীরত্বের পরিচয় দেবেন বা কতটা শৃঙ্খলার- সেটা দেখার অপেক্ষায় থাকলাম।

লেখক : রাজনীতিক।

www.ksjleague.com

 

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
৩৬৭ রানে এগিয়ে থেকে তৃতীয় দিন শেষ করল বাংলাদেশ
৩৬৭ রানে এগিয়ে থেকে তৃতীয় দিন শেষ করল বাংলাদেশ

৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হবিগঞ্জে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
হবিগঞ্জে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত : জাহিদ
ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত : জাহিদ

৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

টেকনাফে ইয়াবাসহ ৪ কারবারি আটক
টেকনাফে ইয়াবাসহ ৪ কারবারি আটক

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বিলিয়ন কিলোমিটার পাড়ি দেওয়া ধূমকেতুর বিরল ছবি হাতে পেল নাসা
বিলিয়ন কিলোমিটার পাড়ি দেওয়া ধূমকেতুর বিরল ছবি হাতে পেল নাসা

১৮ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

মানব ইতিহাসের ৫ প্রলয়ংকারী সুনামি
মানব ইতিহাসের ৫ প্রলয়ংকারী সুনামি

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় হতদরিদ্র পরিবারের এক নারীর চিকিৎসায় ছাত্রদলের অর্থ সহায়তা
ভাঙ্গায় হতদরিদ্র পরিবারের এক নারীর চিকিৎসায় ছাত্রদলের অর্থ সহায়তা

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : সিদ্ধিরগঞ্জে একাধিক ভবনে ফাটল
ভূমিকম্প : সিদ্ধিরগঞ্জে একাধিক ভবনে ফাটল

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বিনামূল্যে মেডিকেল ক্যাম্প
তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বিনামূল্যে মেডিকেল ক্যাম্প

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে জামায়াতের প্রতিনিধি সম্মেলন অনুষ্ঠিত
মুন্সীগঞ্জে জামায়াতের প্রতিনিধি সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৩১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ব্রাকসু ভোটের নতুন তারিখ ঘোষণা
ব্রাকসু ভোটের নতুন তারিখ ঘোষণা

৩১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মেট্রোরেলের ট্র্যাক থেকে অবিস্ফোরিত ককটেল উদ্ধার
মেট্রোরেলের ট্র্যাক থেকে অবিস্ফোরিত ককটেল উদ্ধার

৪৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

শতবর্ষের ১০ প্রাণঘাতী ভূমিকম্প
শতবর্ষের ১০ প্রাণঘাতী ভূমিকম্প

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাকসু নির্বাচনের ভোটার তালিকায় গরমিল
শাকসু নির্বাচনের ভোটার তালিকায় গরমিল

৫১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে হতাহতের ঘটনায় প্রধান উপদেষ্টার গভীর শোক
ভূমিকম্পে হতাহতের ঘটনায় প্রধান উপদেষ্টার গভীর শোক

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

সাকিবের রেকর্ড ছুঁয়ে ফেললেন তাইজুল
সাকিবের রেকর্ড ছুঁয়ে ফেললেন তাইজুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্যোগের প্রভাব কমাতে পাহাড় ও জলাশয় রক্ষা করতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
দুর্যোগের প্রভাব কমাতে পাহাড় ও জলাশয় রক্ষা করতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বংশালে নিহত তিনজনের পরিচয় মিলেছে
ভূমিকম্পে বংশালে নিহত তিনজনের পরিচয় মিলেছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেশবপুরে বিরল কালোমুখো হনুমান রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘ
কেশবপুরে বিরল কালোমুখো হনুমান রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সেমিফাইনালে ভারতের বিপক্ষে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
সেমিফাইনালে ভারতের বিপক্ষে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প: সিদ্ধিরগঞ্জে আদমজী ইপিজেডে ৭ শ্রমিক অসুস্থ
ভূমিকম্প: সিদ্ধিরগঞ্জে আদমজী ইপিজেডে ৭ শ্রমিক অসুস্থ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় অপরাধ দমনে অভিযান, গ্রেফতার ২৩
নওগাঁয় অপরাধ দমনে অভিযান, গ্রেফতার ২৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে ভূমিকম্প আতঙ্কে শতাধিক শ্রমিক আহত
টঙ্গীতে ভূমিকম্প আতঙ্কে শতাধিক শ্রমিক আহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সশস্ত্র বাহিনী দিবস উদযাপিত হচ্ছে
সশস্ত্র বাহিনী দিবস উদযাপিত হচ্ছে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

২২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল
মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা