শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

কেন এত এলোমেলো?

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
কেন এত এলোমেলো?

লিখেছিলাম, ‘অফিস-আদালতে বঙ্গবন্ধুর ছবি’। লেখাটি নিয়ে দারুণ আলোচনা হয়েছে। আমরা যেখানে বিশ্বাসযোগ্য সত্যের পেছনে জান কোরবান করেছিলাম সেখানে ধীরে ধীরে এমন একটা জায়গায় এসে পৌঁছেছি যেখানে সত্য-মিথ্যা, আসল-নকল পরখ করার কেউ নেই। ক্ষমতাবান শক্তিশালীরা যখন যা বলে, যা করে তাই যেন চিরসত্য, তাই যেন অলঙ্ঘনীয়। দেশের প্রতি ধীরে ধীরে সাধারণ মানুষের আগ্রহ একেবারে তলানিতে ঠেকেছে। দেশের সাধারণ মানুষের এই বোধ যখন হারিয়ে যায় তখন যা কিছুই হোক তেমন কোনো কাজ হয় না- আমাদের দেশে তেমনটাই হয়েছে। একদিকে সরকার, সরকারি দল সে যে কি মহা উন্নয়নের ঢেঁকুর তুলছে যা বলার মতো নয়। অন্যদিকে সমালোচকরা কোনো কিছুতেই ভালো দেখছেন না। এটা খুবই সত্য, ভালোর চেয়ে খারাপ বেশি। দুর্বার পাল্লা দিয়ে ধাবমান খারাপের সামনে ভালো খুব একটা চোখে পড়ার মতো নয়। সড়ক দুর্ঘটনা লাগামহীন, ডেঙ্গু নিয়ে যে তেলেসমাতি- এসব আমাদের কল্পনার বাইরে। আইনশৃঙ্খলা আল্লাহর হাতে, আল্লাহ যেভাবে চালাচ্ছেন আমরা সেভাবে চলছি। সামাজিক বন্ধন ধীরে ধীরে এত নিম্নপর্যায়ে নেমে গেছে যেটা ভাবার মতো নয়। ৪০-৫০ বছর আগে কারও বাচ্চা হারালে যার বাচ্চা হারাত তার চেয়ে বেশি চিন্তায় পড়ত কোনো বাচ্চা কেউ পেলে। কীভাবে বাচ্চাকে বাবা-মার কাছে পৌঁছানো যাবে এটাই হতো প্রাপকের চিন্তা। যতক্ষণ যার সন্তান তার কাছে পৌঁছাতে না পারত ততক্ষণ প্রাপক স্বস্তি পেত না, শান্তি পেত না। আর এখন শিশু অপহরণ করে মুক্তিপণ দাবি করা হয়। অনেক ক্ষেত্রে মুক্তিপণ পেয়েও শিশুর জীবননাশ করা হয়। কি দুর্ভাগ্য! কোথায় আমাদের মানবিক মূল্যবোধ? প্রতিটি প্রাণী মায়ের পেট থেকে জন্মায়। নারী সব মানবের মা। মাতাহীন, পিতাহীন এ পৃথিবীতে আসার কোনো বিকল্প নেই। যত বড় দুর্ধর্ষ ক্ষমতাধর পুরুষ হোন না কেন তার জন্ম মায়ের পেটে। আর সব মা-ই নারী। সব নারীই পুরুষের সম্মানের পাত্র। কিন্তু সেই পুরুষরাই নারীকে সবচেয়ে বেশি অপমান-অপদস্থ করে, নির্যাতন-ধর্ষণ-অসম্মান করে। নারীর প্রতি জুলুমে আল্লাহর আরশ কেঁপে ওঠে। কিন্তু নিষ্ঠুর নির্মম পুরুষের হৃদয় টলে না- এক বলিহারি অবস্থা।

আমরা যারা মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেওয়ার সুযোগ পেয়েছিলাম তারা স্বপ্নেও এমন অধঃপতন ভাবিনি। আমরা আমাদের অর্থনৈতিক-সামাজিক-রাজনৈতিক উন্নতির সঙ্গে সবচেয়ে বেশি মানবিক উন্নতির আশা করেছিলাম। কিন্তু কেন যেন সেই দিকটিতে আমরা বড় বেশি পিছিয়ে পড়েছি। বলা যায় বর্তমান নারীর ক্ষমতায়নের স্বর্ণযুগ। কিন্তু রাস্তাঘাটে, অফিস-আদালতে, গ্রামেগঞ্জে এখনকার মতো আর কখনো নারীরা এত অবহেলিত ছিল না। কি সুন্দর পোশাক পরে মেয়েরা স্কুলে যায়। কত স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়। আগে ম্যাট্রিক পাস করলে প্রথম বিভাগ পেলে তাকে দেখতে আসত। দশ গ্রাম খুঁজলে একজন এমএ পাওয়া যেত না। আর এখন ঘরে ঘরে এমএ। আমাদের বাড়িতেই তো পাঁচটা না ছয়টা এমএ- একমাত্র আমি ছাড়া। যখন ছোট ছিলাম ম্যাট্রিক পাস কারও সঙ্গে কথা হলে কী যে তৃপ্তিবোধ করতাম আর এখন ভূরি ভূরি এমএ, ডক্টরেটদের সঙ্গে কথা বললে কোনো স্বস্তি পাওয়া যায় না। অনেকে এমএ পাস করে সিক্স-সেভেনের জ্ঞান অর্জন করতে পারেনি। ডিগ্রি অনেক কিন্তু জ্ঞান একেবারে শূন্যের কোঠায়। না বৈষয়িক, না মানবিক- কোনো জ্ঞান নেই। কারও কাছে কোনো কিছু পাওয়া যায় না। পাকিস্তান ছিল আমাদের চোখের কাঁটা। সব সময় খচখচ করত। কিন্তু পাকিস্তানি অফিসারদের সঙ্গে কথা বলে অনেক ক্ষেত্রেই ভালো লাগত। এখন কথা বলে সেই তৃপ্তি নেই। শুধু অস্বস্তি আর অস্বস্তি। দু-চারজন যে যোগ্য নেই তা নয়, কিন্তু যোগ্যরা অনেক পেছনে। কারণ যোগ্যতা-দক্ষতার এখন আর কোনো দাম নেই। চাটুকারদের স্থান এখন সবার ওপরে। চাটুকার যে আগে ছিল না তা নয়, চাটুকার আগেও ছিল। কিন্তু চাটুকারদের অত প্রাধান্য ছিল না, এত ক্ষমতা ছিল না। এখন চাটুকারদেরই জয়জয়কার। এই অচলায়তন ভাঙতে না পারলে দেশের পরিণতি খুবই খারাপ। এসব নিয়ে যখন ভাবী তখন খুব একটা স্বস্তি পাই না, বড় খারাপ লাগে। আইয়ুবের পতনের আগে আগে উন্নয়নের দশক পালন করা হয়েছিল। তখন আমাদের মাথাপিছু ৪০০-৫০০ টাকা বৈদেশিক ঋণ ছিল। এখন সেই ঋণ লাখ টাকায় পৌঁছে গেছে। গত ১০-১৫ বছর ১০০ টাকার কাজ ১২০০-১৫০০ টাকায় করা হচ্ছে। যার একটা অংশ লগ্নিকারীরা বরাদ্দের সময় পার্সেন্টেজ হিসাবে নিচ্ছে, ক্ষমতাবানদের একটা অংশ, দেখাশোনাকারীদের একটা অংশ, ভাগ-বাটোয়ারা করে যারা কাজ করে তাদের একটা অংশ। প্রাক্কলিত হাজার কোটির এক-দেড় শ কোটি শেষ পর্যন্ত মাঠ পর্যায়ে পৌঁছে। বাকি সব খায় ইন্দুর-বায়তানে। উন্নয়নের নামে আরও কিছুদিন এভাবে লুটপাট চললে একসময় আমরা বিদেশি ঋণে দেউলিয়া হয়ে যাব। আমাদের আর ঋণ শোধের ক্ষমতা থাকবে না। যেমন একসময় ব্যাংকের সুদ ১৬-১৭-১৮ শতাংশ থাকায় ব্যবসা-বাণিজ্য লাটে উঠেছিল। লুটেরা ছাড়া কারও হাতে কোনো অর্থ নেই। ব্যাংকের টাকা ভাগ-বাটোয়ারা করে সব কটি আর্থিক প্রতিষ্ঠানকে দেউলিয়া করার পথে। যত চেষ্টাই করি, হতাশাব্যঞ্জক একটা অবস্থার বাইরে যেতে পারছি না।

পরীক্ষিত বন্ধু, বিশাল প্রতিবেশী ভারত কাশ্মীরে ভারতীয় সংবিধানের ৩৭০ ধারা হঠাৎ করে বাতিল করে এক অনিশ্চিত অবস্থার সৃষ্টি করেছে। অন্যদিকে আসামে জনগণনায় ১৯ লাখ মানুষকে রাষ্ট্রহীন করায় উপমহাদেশে এক মারাত্মক অস্থিরতার সৃষ্টি হয়েছে। অন্যদিকে মিয়ানমার থেকে আসা ছিন্নমূল মানুষদের একসময় আশ্রয় দিয়ে প্রধানমন্ত্রী অভাবনীয় মানবতার কাজ করেছিলেন। কিন্তু রোহিঙ্গা ইস্যুতে জাতীয় ঐক্য প্রতিষ্ঠার অভাবনীয় সুযোগ হাতছাড়া করে এক ভয়াবহ পরিস্থিতি আলিঙ্গন করতে চলেছেন। পররাষ্ট্রমন্ত্রীর দায়িত্বহীন কথা দেশবাসীকে ভীষণ মর্মাহত করেছে। ‘শরণার্থী শিবিরে রোহিঙ্গারা আরামেই আছেন’ এমন উক্তি কোনো সুস্থ মানুষ করতে পারেন না। তারা এটা করছে ওটা করছে- আশ্রয় দিয়ে আমাদের এমন দোষারোপ করাও ভালো কথা নয়। ৫০ বছরও হয়নি আমরা ১ কোটি মানুষ ভারতে আশ্রয় নিয়েছিলাম। ভারতের একজন মানুষও আমাদের ওভাবে দোষারোপ করেনি। আমরা খুব বেশি সুবোধ বালক-বালিকা ছিলাম না। ভারতের শরণার্থী শিবির থেকে কত মানুষ পাসপোর্ট করে, ট্র্যাভেল ডকুমেন্ট বানিয়ে পৃথিবীর নানা দেশে ছড়িয়ে ছিটিয়ে পড়েছে। সে সময় কিন্তু ভারতের পশ্চিমবঙ্গে চারু মজুমদারের নকশাল আন্দোলন মারাত্মক দানা বেঁধেছিল। মিয়ানমারের নিরীহ আশ্রয় প্রার্থীদের এনজিওগুলো সুবিধা নেওয়ার জন্য এদিক-ওদিক করার চেষ্টা করলে সেটা রোহিঙ্গাদের কি দোষ- সে দোষ তো আমাদের নজরদারির দুর্বলতার। সেদিন একটি রোহিঙ্গা মেয়েকে কক্সবাজার বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বহিষ্কার করেছে। পৃথিবীতে শিক্ষা অর্জনের চেয়ে ভালো কাজ আর কী আছে? সেই শিক্ষা অর্জনে বাধা বাংলাদেশের সভ্যতা কোনোভাবেই অনুমোদন করে না। এখানে ওখানে রোহিঙ্গাদের পাসপোর্ট করতে পাওয়া যাচ্ছে, বাইরে যাওয়ার সময় ধরা পড়ছে। কোনো রোহিঙ্গা যদি বাইরে গিয়ে উন্নত জীবনযাপন করতে পারে সেখানে আমরা বাধা দেওয়ার কে? অনেক অকাজ করে কেউ কেউ মনে করছেন তারা খুব কাজের কাজ করছেন। এ থেকে আমরা কী করে মুক্ত হব? মুখ দেখাদেখি না করে যত দিন উপযুক্ত মানুষকে উপযুক্ত স্থানে বহাল করা না হবে তত দিন এসব থেকে মুক্তি নেই। যাদের চিন্তাচেতনাই স্পষ্ট নয়, যাদের চেতনা মানবিক নয়, তারা মানুষের কী ভালো করবে? ভালো মানুষের ভালো করা সোজা, কিন্তু দুষ্টু মানুষের অন্যের ভালো করা সোজা নয়।

অধঃপতন আর কাকে বলে, যে ছাত্রলীগ পাকিস্তানের বিরুদ্ধে দুর্বার গণআন্দোলন করে একপর্যায়ে প্রত্যক্ষ যুদ্ধ করে দেশ স্বাধীন করেছিল সেই ছাত্রলীগ সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক দুর্নীতিগ্রস্ত, লোভী, বহিষ্কৃত। সাধারণ ছাত্রদের বা ছাত্রলীগের কাউন্সিলরদের প্রত্যক্ষ ভোটে নির্বাচিত হলে না হয় সান্ত্বনা ছিল, কোমলমতি ছাত্রছাত্রীদের নেতা নির্বাচনে ভুল হয়েছে- কিছুটা হলেও একটা সান্ত্বনা থাকত। কিন্তু তেমন হয়নি। এখন তো চাটুকারিতা ছাড়া, তেল ছাড়া কেউ নেতৃত্ব পায় না। ছাত্রলীগের কমিটি প্রধানমন্ত্রী দ্বারা মনোনীত বা নির্বাচিত। প্রধানমন্ত্রীর নির্বাচন এমন হলে আমরা যাব কোথায়? আমরা কোথায় বিচার পাব? আমাদের ভরসার স্থল কোথায়? চারদিকে অন্ধকার ছাড়া আর তো কিছু দেখা যাচ্ছে না। বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নয়নের টাকার ভাগ, অন্যান্য প্রজেক্টে কমিশন এসব তো শিক্ষার্থীদের হওয়ার কথা না। শিক্ষার্থীরা হবে পাহারাদার। দেশ ও জাতিকে ঝলমলে আলোর পথ দেখাবে, তারাই যদি এমন হয় পচা-দুর্গন্ধযুক্ত তাহলে আমরা সুবাতাস পাব কোথায়? মানুষের মনে প্রশ্ন, দুর্নীতি, অর্থ আত্মসাৎ এসবের কি কোনো অংশীদার নেই? নিশ্চয়ই কেউ না তো কেউ আছে। যার আশকারায় নেতারা অমনটা করতে সাহসী হয়েছে। আমরাও তো ছাত্র নেতৃত্ব করেছি। করটিয়া কলেজের ছাত্র থাকতে কলেজ উন্নয়নের ভাগ চাইবার কথা কল্পনায়ও আসেনি। কন্ট্রাক্টরি বা কোনো আর্থিক লাভ স্বপ্নেও ভাবিনি। আর আজকাল নাকি জেলা-উপজেলার নেতা হতে ২০ লাখ খরচ করে ৫০ লাখ উপার্জন করে- এটা কী করে সম্ভব এখনো আমাদের মাথায় আসে না। ছাত্রলীগের সভাপতি অতিসম্প্রতি সিলেট সফরে বিমানবন্দরের কাচের দরজা ভাঙার কথা শুনে বড়ই অবাক হয়েছি। যে যাই বলুক, ঘুষ-দুর্নীতি-সন্ত্রাসী কর্মকান্ডে ছাত্রলীগ অনেক দক্ষ ও ক্ষমতাবান হলেও সাধারণ ছাত্রছাত্রীদের কাছে খুব একটা জনপ্রিয় সংগঠন নয়। ২০০-৪০০ মোটরসাইকেল এবং পান্ডাদের নিয়ে বিমানবন্দরের কাচের দরজা ভাঙলে জনপ্রিয়তা প্রমাণ করে না। জনপ্রিয়তা সম্পূর্ণই আলাদা জিনিস। অনেকে হয়তো ভুলেই গেছেন, ’৯০-এর ১৬ ডিসেম্বর নির্বাসন থেকে ঢাকা ফিরেছিলাম। ঢাকা বিমানবন্দরে এর আগে কোনো দিন অত মানুষ দেখেনি। সেদিন বিমানবন্দরে কোনো শৃঙ্খলা ছিল না। সে সময় গোয়েন্দা বাহিনীর কাছে নাকি খবর ছিল আমাকে ঢাকা বিমানবন্দরে গুলি করে হত্যা করা হবে। সাহাবুদ্দীন সরকার অনেকটা উদ্বিগ্ন ছিল। যেজন্য বিমানে ওঠা পর্যন্ত বাধা দিয়ে চলেছিলেন।। আমি রাজি না হওয়ায় বাধ্য হয়ে আনা হয়েছিল। লাখের ওপর মানুষ বিমানবন্দরের টারমার্কের ভিতরে ঢুকে গিয়েছিল। আমি বিমান থেকে সিঁড়ির শেষ ধাপে নেমে চমকে গিয়েছিলাম, কী করে মায়ের বুকে পা রাখব। দেশের মাটি আর মা আমার কাছে সমান। স্ত্রী নাসরীন উতালা হয়ে জিজ্ঞাসা করেছিলেন, ‘কী হয়েছে, তুমি এভাবে ফিরে এলে যে?’ বলেছিলাম, মায়ের বুকে পা রাখতে ইচ্ছা করছে না, সাহস পাচ্ছি না। আর আমার শরীরও কিছুটা কাঁপছিল। আবার নেমে এসে সিঁড়ির শেষ ধাপ থেকে তপ্ত বিমানবন্দরে গড়িয়ে পড়েছিলাম। বুকে হেঁটে ছিলাম বেশ কিছুটা। গড়াগড়ি গিয়েছিলাম। তখন বেলা ২টা। মানুষ ওখানে খালি পায়ে কংক্রিটের ওপর দাঁড়িয়ে থাকতে পারছিল না। আমি অবলীলায় গড়াগড়ি গিয়েছিলাম। কোথাও একটা ফোসকাও পড়েনি। বেরিয়ে আসার সময় হাজার হাজার মানুষের ধাক্কাধাক্কিতে একটা কাচের দরজায় চির ধরেছিল। আমি ভীষণ মর্মাহত হয়েছিলাম। অত উত্তেজনার মাঝেও আমার বক্তৃতার একপর্যায়ে বলেছিলাম, ‘উচ্ছৃঙ্খল কোনো জাতি উন্নতি করতে পারে না, সমৃদ্ধি অর্জন করে না। আমাদের শৃঙ্খলার পরিচয় দিতে হবে।’ জানি না, ছাত্রলীগের সভাপতি বা সাধারণ সম্পাদক কতটা জনপ্রিয় যে তার সমর্থকরা বিমানবন্দরের নিরাপত্তা বেষ্টনী ভেঙে বিমানবন্দরের দরজা-জানালা ভেঙে ফেলে। সময় তো আসতেও পারে, সরকার বদল হলে তখন তারা কী করবেন? কতটা বীরত্বের পরিচয় দেবেন বা কতটা শৃঙ্খলার- সেটা দেখার অপেক্ষায় থাকলাম।

লেখক : রাজনীতিক।

www.ksjleague.com

 

এই বিভাগের আরও খবর
বস্ত্র খাত হুমকিতে
বস্ত্র খাত হুমকিতে
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
পীরের সোহবতে প্রজ্ঞাবান আলেম
পীরের সোহবতে প্রজ্ঞাবান আলেম
লাল বাহাদুর শাস্ত্রীর ‘ছোটি সি কাম’
লাল বাহাদুর শাস্ত্রীর ‘ছোটি সি কাম’
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
বৈদেশিক মিশন
বৈদেশিক মিশন
আইনশৃঙ্খলা
আইনশৃঙ্খলা
আল্লাহর নামে অসত্য কসম গুনাহের কাজ
আল্লাহর নামে অসত্য কসম গুনাহের কাজ
অধ্যাত্ম প্রেম
অধ্যাত্ম প্রেম
নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়
নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
সর্বশেষ খবর
সিলেবাস সংস্কারে ইউনিসেফের সঙ্গে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চুক্তি
সিলেবাস সংস্কারে ইউনিসেফের সঙ্গে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চুক্তি

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪
ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা
শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা

১৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল
ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু
নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু

৪০ মিনিট আগে | রাজনীতি

জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা
যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল
জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য
জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা
রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া
বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন
৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল
মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১
মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়
চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস
দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক
ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়
সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা
সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে চার স্কুলে ব্যতিক্রমী বইমেলা
চট্টগ্রামে চার স্কুলে ব্যতিক্রমী বইমেলা

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ
মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নকল করে শাস্তি পেলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮২ শিক্ষার্থী
নকল করে শাস্তি পেলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮২ শিক্ষার্থী

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লালমনিরহাটে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
লালমনিরহাটে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি সংঘাতের উস্কানির ফাঁদে পা দেবে না : প্রিন্স
বিএনপি সংঘাতের উস্কানির ফাঁদে পা দেবে না : প্রিন্স

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কসবায় শিক্ষার্থীকে ইভটিজিংয়ের অপরাধে যুবকের কারাদণ্ড
কসবায় শিক্ষার্থীকে ইভটিজিংয়ের অপরাধে যুবকের কারাদণ্ড

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!
সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং
ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা
মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন
১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’
‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের
২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের
ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত
ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প
ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী
ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি
নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি
কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা
সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা

১৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের
বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই
এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস
বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা
৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ
ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান
পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে
নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ
সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম
সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে
ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত
বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!
হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া
ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব
জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব

পেছনের পৃষ্ঠা

পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা
পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির
কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির

পেছনের পৃষ্ঠা

অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে
অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য
ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা
কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি
দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি
পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত
বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা
প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান

সম্পাদকীয়

সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস
সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস

মাঠে ময়দানে

বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!
বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!

পেছনের পৃষ্ঠা

দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী
দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী

মাঠে ময়দানে

নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল
নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামীর বাংলাদেশ হবে বৈষম্যহীন জনতার
আগামীর বাংলাদেশ হবে বৈষম্যহীন জনতার

নগর জীবন

মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা
মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি

সম্পাদকীয়

রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার
রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির
ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির

পেছনের পৃষ্ঠা

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

ব্যাডমিন্টনে ৫০০’র ওপরে ম্যাচ
ব্যাডমিন্টনে ৫০০’র ওপরে ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

ওয়েস্ট ইন্ডিজ অলআউট ২৭ রানে
ওয়েস্ট ইন্ডিজ অলআউট ২৭ রানে

মাঠে ময়দানে

বিচার-পুনর্বাসনসহ চার দাবি ওমান ফেরত প্রবাসীদের
বিচার-পুনর্বাসনসহ চার দাবি ওমান ফেরত প্রবাসীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোচনায় আরপিও সংশোধন
আলোচনায় আরপিও সংশোধন

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তির হ্যাটট্রিকে শীর্ষে বাংলাদেশ
শান্তির হ্যাটট্রিকে শীর্ষে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

টি ভি তে
টি ভি তে

মাঠে ময়দানে