শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৮ নভেম্বর, ২০১৯

৩ ও ৭ নভেম্বরের অভিঘাত থেকে মুক্ত হতে হবে

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
৩ ও ৭ নভেম্বরের অভিঘাত থেকে মুক্ত হতে হবে

স্বাধীনতা-উত্তর বহমান বাংলাদেশের বাঁকে ১৯৭৫ সালের ৩ ও ৭ নভেম্বরের দুটি ঘটনার পারস্পরিক সম্পর্ক ও তার অভিঘাত থেকে জাতি এবং রাষ্ট্র হিসেবে আমরা এখনো বের হতে পারিনি। যেমনটি পারিনি ’৭৫ সালের ১৫ আগস্টের পরিণতি থেকে। স্বাধীনতা অর্জনের সুবর্ণজয়ন্তী পালনের দুই বছর আগেও আজ আমাদের ভাবতে হচ্ছে আবার না, কখন সেই ’৭৫-এর অপশক্তি রাষ্ট্রের ওপর চেপে বসে। যেমনটি ’৭৫-এর পরে তারা বসেছিল এবং দীর্ঘদিন ক্ষমতায় থেকে আমাদের সর্বশ্রেষ্ঠ অর্জনগুলো তছনছ করে ছেড়েছে। তাই নভেম্বরের প্রথমার্ধে কোনো লেখা লিখতে বসলে অভিঘাতের সেই তারিখ ৩ ও ৭ নভেম্বরের কথা মনে পড়ে। ভাবী, ’৭১ সালে আমরা তখনকার তরুণরা অসামান্য ঝুঁকি নিয়ে ত্যাগ স্বীকার করে বাংলাদেশকে স্বাধীন করেছিলাম। আজকের তরুণরা যদি একটু জেগে ওঠে, সজাগ হয় তাহলে ওই ’৭৫-এ আবির্ভূত অপশক্তি থেকে মুক্ত হয়ে আবার আমরা স্বাধীনতার পূর্ণতায় দেশকে ফিরিয়ে নিতে পারি, যার স্বরূপটি তৈরি হয়েছিল ’৭২-এর সংবিধানের মধ্য দিয়ে। ’৭১-এ আমরা সফল হয়েছিলাম বলেই আজকের তরুণরা বিশ্বব্যাপী মাথা উঁচু করে বলতে পারছে আমরা স্বাধীন বাংলাদেশের গর্বিত নাগরিক, যে বাংলাদেশের তরুণ সমাজ পাকিস্তানি দখলদার বাহিনীর যুদ্ধ ও হত্যাযজ্ঞের কাছে মাথা নত না করে মাত্র নয় মাসে স্বাধীনতা ছিনিয়ে এনেছিল। তাই ’৭১-এর তরুণদের ত্যাগের ফসল ’৭৫ সালে যারা ছিনতাই করেছে এবং এখনো ছদ্মবেশী রাজনীতির আশ্রয়ে ষড়যন্ত্র করে চলেছে তাদের চূড়ান্তভাবে পরাজিত করার দায়িত্বটা আজকের তরুণ সমাজকে নিতে হবে। এই যুদ্ধটা হলো সঠিক উপলব্ধি, বুদ্ধি আর কৌশলের যুদ্ধ, ’৭১-এর মতো ভয়াবহ ধ্বংসযজ্ঞের যুদ্ধ নয়। আজকের যুদ্ধটা মূলত রাজনৈতিক যুদ্ধ, আর ’৭১-এ ছিল সশস্ত্র যুদ্ধ। আজকের যুদ্ধটা কঠিন ও সময়সাপেক্ষ। তবে ’৭১-এর মতো ভয়াবহ নয়।

’৭১-এ শত্রু চেনা সহজ ছিল আজকে তেমনটি নয়। কারণ শত্রুরা আজ বাংলাদেশি চাদর পরে আছে। এই চাদর পরা বাংলাদেশিরা নিজেদের আবার মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তি বলে দাবি করে। যদিও ২০০১-২০০৬ মেয়াদে নিজেদের দুই-তৃতীয়াংশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা থাকা সত্ত্বেও যে দুজন যুদ্ধাপরাধী জামায়াতের মন্ত্রী বানিয়েছিলেন, তারা প্রকাশ্যে বলেছে, এ দেশে কোনো মুক্তিযুদ্ধ হয়নি। আগ বাড়িয়ে যাদের মন্ত্রিত্ব দেওয়া হলো, সেই মন্ত্রীরা যখন বলে এ দেশে কোনো মুক্তিযুদ্ধ হয়নি তখন তারা নিজেদের মুক্তিযুদ্ধের পক্ষশক্তি বলে মিডিয়ায় বুলি আওড়ালে সেটিকে কী বলা যায়। কিন্তু তারা এ রকম প্রতারণার আশ্রয় নিয়ে লাভবান হয়েছে বলেই আগস্ট ও নভেম্বর এলে এদের মুখোশ উন্মোচন করার জন্যই সে সময়ের ঘটনাবলি এবং পরবর্তীতে তাদের কার্যকলাপ তুলে ধরার প্রয়োজন হয়। তাই ’৭৫ সালের ৩ ও ৭ নভেম্বরে কী ঘটেছিল এবং তার প্রধান পৃষ্ঠপোষক, সুবিধাভোগী ও উত্তরসূরিদের আজকের পরিচয়টি সঠিক এবং যৌক্তিকভাবে তুলে ধরার জন্যই আজকের লেখা। তবে ৩ ও ৭ নভেম্বরের কথা বলতে গেলেই ১৫ আগস্টের কথাও অবধারিতভাবে আসবে। কারণ, এ তিনটি ঘটনা একই সূত্রে গাঁথা। ’৭৫ সালের ১৫ আগস্ট কারা জাতির পিতাকে হত্যা করেছিল তা দেশের সর্বোচ্চ আদালত রায়ের মাধ্যমে স্পষ্ট করে বলে দিয়েছে। শুধু আদালত নয়, দেশি-বিদেশি গবেষক, লেখক ও সাংবাদিকদের প্রাঞ্জল বর্ণনায়ও তা এখন পাওয়া যাচ্ছে। সবকিছু মিলে এটা এখন দিনের মতো পরিষ্কার যে, ১৫ আগস্ট, ৩ ও ৭ নভেম্বরের হত্যাকা- যারা ঘটিয়েছে তাদের উদ্দেশ্য ছিল মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে অর্জিত বাংলাদেশকে হত্যা করা। এসব হত্যাকা-ের সুবিধাভোগী হিসেবে যারা ’৭৫ ও আশির দশকে এবং পরবর্তীতে জামায়াতকে নিয়ে ক্ষমতায় থেকেছে তাদের রাষ্ট্র পরিচালনা ও রাজনীতির প্রতিটি কর্মকা- প্রমাণ করে এখানে তারা বাংলাদেশের নামের খোলসে আরেকটি পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার আপ্রাণ চেষ্টা করেছে। ’৭৫ সালের ১৫ আগস্টের পর রাষ্ট্রপতির পদ দখল করলেন খোন্দকার মোশতাক। সেনাবাহিনী প্রধান হলেন বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জেনারেল জিয়াউর রহমান। আর ১৫ আগেস্টের খুনি মেজররা বঙ্গভবনে বসে রাষ্ট্রের সর্বত্র ছড়ি ঘোরাতে শুরু করলেন। বিশৃঙ্খলা, উচ্ছৃঙ্খলতা এবং সশস্ত্র বাহিনীর চেইন অব কমান্ড ভেঙে পড়ে। এটা এখন সবাই জানেন মুক্তিযুদ্ধ চলার সময় থেকেই জিয়াউর রহমান ভীষণ উচ্চাভিলাষী ছিলেন। তাই ’৭৫ সালের ২৪ আগস্ট সেনাবাহিনী প্রধান হয়ে তিনি উচ্চাভিলাষ চরিতার্থ করার লক্ষ্যে একাধারে খুনি মেজরদের ওপর নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠার কূটকৌশল অবলম্বন এবং সেনাবাহিনীর অভ্যন্তরে প্রতিদ্বন্দ্বী মুক্তিযোদ্ধা জেনারেলদের কোণঠাসা করার কৌশল গ্রহণ করেন। তাতে তিনি নির্ভরশীল হয়ে পড়েন পাকিস্তান থেকে প্রত্যাবর্তিত অমুক্তিযোদ্ধা অফিসারদের ওপর। ফলে সেনাবাহিনীর ভিতরে অন্তর্দ্বন্দ্ব, হতাশা, অস্থিরতা এবং অসন্তোষ চরম আকার ধারণ করে। সেনাবাহিনীসহ রাষ্ট্রের প্রশাসনের ভিতরে পরস্পরবিরোধী বহুমুখী গ্রুপের সৃষ্টি হয়। যার প্রথম গ্রুপে ছিলেন জেনারেল জিয়া ও তার অনুসারীরা। দ্বিতীয় গ্রুপে ছিলেন জেনারেল খালেদ মোশাররফ ও কর্নেল শাফায়াত জামিল, ঢাকার ব্রিগেড কমান্ডার। তৃতীয় গ্রুপে ছিলেন কর্নেল তাহের ও তার জাসদের গণবাহিনী এবং বিপ্লবী সৈনিক সংস্থা। চতুর্থ গ্রুপে ছিলেন বঙ্গভবনে অবস্থানকারী ১৫ আগস্টের খুনি মেজররা ও মোশতাক। ক্ষমতা নিরঙ্কুশ করতে না পারায় জেনারেল জিয়া সব গ্রুপের প্রতিই ভিতরে ভিতরে ক্ষুব্ধ ছিলেন। কিন্তু বঙ্গভবনে খুনি মেজররা ও কর্নেল তাহেরের সঙ্গে জিয়া প্রকাশ্যে ও গোপনে সব সময় একটা যোগাযোগ রক্ষা করে চলছিলেন। খুনি মেজরদের উচ্ছৃঙ্খলতা ও ঔদ্ধত্য আচরণ এবং জিয়া কর্তৃক ওদের আশ্রয়-প্রশ্রয় দেওয়ার কারণে সেনানিবাসের বেশির ভাগ অফিসার জেনারেল খালেদ মোশাররফ ও কর্নেল শাফায়াতের দিকে ঝুঁকে পড়েন। সৈনিকের মধ্যে ছিল বহুমুখী বিভ্রান্তি। অনিশ্চয়তা ও অস্থিরতার মধ্যেও খালেদ মোশাররফ ও শাফায়াত জামিলের নেতৃত্বে ৩ নভেম্বর ভোর হতে হতেই আরেকটি রক্তপাতহীন ও নীরব অভ্যুত্থান সম্পন্ন হয়ে যায়। জেনারেল জিয়াকে তার বাসায়ই গৃহবন্দী করা হয়। বঙ্গভবনের মেজররা সারা দিন দরকষাকষি শেষে সন্ধ্যার পরপর দেশ ত্যাগ করে চলে যায়। এই সময়ের মধ্যেই অর্থাৎ খালেদ মোশাররফের ক্যু শুরু হওয়ার প্রথম ধাপেই ২ নভেম্বর দিবাগত রাতে, ৩ নভেম্বরের শুরুতে দেশের সবচেয়ে নিরাপদ স্থান ঢাকার কেন্দ্রীয় কারাগারের ভিতরে হত্যা করা হয় জাতীয় চার নেতাকে, অত্যন্ত নৃশংস ও বর্বরতার সঙ্গে। পরিস্থিতির বিশ্লেষণে মনে হয় ১৫ আগস্টে চার নেতাকে অন্যদের সঙ্গে হত্যা না করে মোশতাক একটা সুযোগ নেওয়ার পথ খোলা রেখেছিলেন, যদি ওই চার নেতাকে দলে ভেড়ানো যায় তাহলে সেটা হতো মোশতাকের জন্য সোনায় সোহাগা। কিন্তু প্রথম চেষ্টায় তা সম্ভব না হওয়ায় চার নেতাকে জেলে ঢোকানো হয়, যাতে সময় সুযোগ মতো খুনিরা যে কোনো প্ল্যান কার্যকর করতে পারে। ওই সময়ের যে বিবরণ পাওয়া যায় তাতে দেখা যায় খালেদ মোশাররফের ক্যু শুরু হওয়ার কয়েক ঘণ্টা পরে জেলখানায় হত্যাকা- সংঘটিত হয়। ১৫ আগস্টের হত্যাকা-ের মাধ্যমে দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্রকারীরা মুক্তিযুদ্ধের সব আদর্শ বাতিল করে পাকিস্তানের আদর্শ ফিরিয়ে আনতে চেয়েছিল। এ চার নেতাই বঙ্গবন্ধুর অবর্তমানে মুক্তিযুদ্ধের আদর্শকে আপসহীনভাবে এগিয়ে নিতে পারতেন। শত্রুপক্ষ ঠিকই তা বুঝেছিল। তাই দেখা গেল খুনিরা যখন বুঝতে পারল তারা আর ক্ষমতায় থাকতে পারছে না, তখনই পূর্বপরিকল্পনা অনুযায়ী জেলের ভিতরে চার নেতাকে হত্যা করা হলো যাতে বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধের আদর্শসংবলিত রাষ্ট্র হতে না পারে। জেনারেল খালেদ মোশাররফ যদি এই ষড়যন্ত্রটি উপলব্ধি করতে পারতেন এবং দূরদৃষ্টি ও কৌশলের মাধ্যমে ঘাতক দল জেলখানায় পৌঁছানোর আগেই জেলখানা থেকে চার জাতীয় নেতাকে মুক্ত করে সাংবিধান পুনরুজ্জীবিত করার ঘোষণা দিতেন, তাহালে স্বাধীনতার শত্রুদের সব ষড়যন্ত্র ব্যর্থ হয়ে যেত। জেনারেল জিয়া ৬ নভেম্বর দিবাগত রাত ১২টার পরপরই মুক্ত হয়ে যান। আর খালেদ মোশাররফসহ তিনজন সর্বোচ্চ খেতাবপ্রাপ্ত মুুক্তিযোদ্ধাকে হত্যা করা হয় ৭ নভেম্বর সকালে নাশতা খাওয়ার সময়। জেনারেল খালেদ মোশাররফকে কার হুকুমে হত্যা করা হলো? জেনালেন জিয়া ও কর্নেল তাহের যথেষ্ট সময় পেয়েও কেন খালেদ মোশাররফকে বাঁচিয়ে রাখতে পারলেন না। এসব প্রশ্নের উত্তর আজও পাওয়া যায়নি। কিছু উচ্ছৃঙ্খল সেনা সদস্য এবং পূর্বপরিকল্পনা অনুসারে কিছু তথাকথিত জনতা কয়েকটি ট্রাকে ঢাকা শহরে স্লোগান দিল বাংলাদেশ জিন্দাবাদ, পাকিস্তান জিন্দাবাদ। আর এটাকেই একটি রাজনৈতিক পক্ষ আজও বিপ্লব ও সংহতি দিবস বলে যাচ্ছে। কিন্তু তারা কখনো বলতে পারেনি তাদের এই বিপ্লবের নেতা কে, আদর্শ কী। কী ছিল তাদের লক্ষ্য। ’৭৫ সালের ১৫ আগস্ট ও ৭ নভেম্বরের ঘটনার পেছনে পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআইর প্রত্যক্ষ হাত ছিল। তার প্রমাণ পাওয়া পায় যখন দেখি জিয়াউর রহমান ক্ষমতায় বসে জাতির পিতার স্বঘোষিত খুনিদের বিচার আইন করে বন্ধ করে দেন। হত্যাকারীদের উৎসাহিত করার জন্য বড় বড় চাকরির মাধ্যমে পুরস্কৃত করেন। ’৭২-এর সংবিধান রাতারাতি পরিবর্তন করে পাকিস্তানি আদলের সংবিধান তৈরি করেন। একই সঙ্গে মুক্তিযুদ্ধের সব ইতিহাস মুছে ফেলে পাকিস্তানের দোসর জামায়াতের মতো যুদ্ধাপরাধীদের স্বাধীন বাংলাদেশে রাজনীতি করার সুযোগ করে দেন। এ কাজগুলো তো বাংলাদেশের কোনো মানুষ করতে পারে না, সমর্থনও করতে পারে না। কিন্তু সেটাই হয়েছে এবং এখনো সেই প্রচেষ্টা অব্যাহত আছে। ’৭৫ সালের ১৫ আগস্ট, ৩ ও ৭ নভেম্বরে সংঘটিত রাষ্ট্রীয় কলঙ্ক যত দিন আমরা পরিপূর্ণভাবে মুছে ফেলতে না পারব, তত দিন আমাদের রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তা ও স্বাধীনতা বিপদমুক্ত হবে না। সংঘাতহীন উন্নত শান্তিময় বাংলাদেশ চাইলে ’৭৫ সালের ১৫ আগস্ট, ৩ ও ৭ নভেম্বরের কলঙ্ক ও অভিঘাত থেকে মুক্ত হতে হবে।

লেখক : রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
ভাঙ্গায় হতদরিদ্র পরিবারের এক নারীর চিকিৎসায় ছাত্রদলের অর্থ সহায়তা
ভাঙ্গায় হতদরিদ্র পরিবারের এক নারীর চিকিৎসায় ছাত্রদলের অর্থ সহায়তা

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : সিদ্ধিরগঞ্জে একাধিক ভবনে ফাটল
ভূমিকম্প : সিদ্ধিরগঞ্জে একাধিক ভবনে ফাটল

৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বিনামূল্যে মেডিকেল ক্যাম্প
তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বিনামূল্যে মেডিকেল ক্যাম্প

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে জামায়াতের প্রতিনিধি সম্মেলন অনুষ্ঠিত
মুন্সীগঞ্জে জামায়াতের প্রতিনিধি সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ব্রাকসু ভোটের নতুন তারিখ ঘোষণা
ব্রাকসু ভোটের নতুন তারিখ ঘোষণা

৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মেট্রোরেলের ট্র্যাক থেকে অবিস্ফোরিত ককটেল উদ্ধার
মেট্রোরেলের ট্র্যাক থেকে অবিস্ফোরিত ককটেল উদ্ধার

২২ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

শতবর্ষের ১০ প্রাণঘাতী ভূমিকম্প
শতবর্ষের ১০ প্রাণঘাতী ভূমিকম্প

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাকসু নির্বাচনের ভোটার তালিকায় গরমিল
শাকসু নির্বাচনের ভোটার তালিকায় গরমিল

২৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে হতাহতের ঘটনায় প্রধান উপদেষ্টার গভীর শোক
ভূমিকম্পে হতাহতের ঘটনায় প্রধান উপদেষ্টার গভীর শোক

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

সাকিবের রেকর্ড ছুঁয়ে ফেললেন তাইজুল
সাকিবের রেকর্ড ছুঁয়ে ফেললেন তাইজুল

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্যোগের প্রভাব কমাতে পাহাড় ও জলাশয় রক্ষা করতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
দুর্যোগের প্রভাব কমাতে পাহাড় ও জলাশয় রক্ষা করতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বংশালে নিহত তিনজনের পরিচয় মিলেছে
ভূমিকম্পে বংশালে নিহত তিনজনের পরিচয় মিলেছে

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

কেশবপুরে বিরল কালোমুখো হনুমান রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘ
কেশবপুরে বিরল কালোমুখো হনুমান রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘ

৫৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সেমিফাইনালে ভারতের বিপক্ষে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
সেমিফাইনালে ভারতের বিপক্ষে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প: সিদ্ধিরগঞ্জে আদমজী ইপিজেডে ৭ শ্রমিক অসুস্থ
ভূমিকম্প: সিদ্ধিরগঞ্জে আদমজী ইপিজেডে ৭ শ্রমিক অসুস্থ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় অপরাধ দমনে অভিযান, গ্রেফতার ২৩
নওগাঁয় অপরাধ দমনে অভিযান, গ্রেফতার ২৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে ভূমিকম্প আতঙ্কে শতাধিক শ্রমিক আহত
টঙ্গীতে ভূমিকম্প আতঙ্কে শতাধিক শ্রমিক আহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সশস্ত্র বাহিনী দিবস উদযাপিত হচ্ছে
সশস্ত্র বাহিনী দিবস উদযাপিত হচ্ছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকীতে অসহায় মানুষদের নিয়ে ফল উৎসব
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকীতে অসহায় মানুষদের নিয়ে ফল উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প : কুমিল্লায় ৮০ নারী শ্রমিক হাসপাতালে
ভূমিকম্প : কুমিল্লায় ৮০ নারী শ্রমিক হাসপাতালে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিনে এতিম শিক্ষার্থীর মাঝে কোরআন বিতরণ
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিনে এতিম শিক্ষার্থীর মাঝে কোরআন বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফলোঅন না করিয়ে ফের ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
ফলোঅন না করিয়ে ফের ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাল ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
কাল ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল
মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী অলির সমর্থকদের সঙ্গে জেন-জি’র সংঘর্ষ
নেপালে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী অলির সমর্থকদের সঙ্গে জেন-জি’র সংঘর্ষ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা