শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৮ নভেম্বর, ২০১৯

৩ ও ৭ নভেম্বরের অভিঘাত থেকে মুক্ত হতে হবে

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
৩ ও ৭ নভেম্বরের অভিঘাত থেকে মুক্ত হতে হবে

স্বাধীনতা-উত্তর বহমান বাংলাদেশের বাঁকে ১৯৭৫ সালের ৩ ও ৭ নভেম্বরের দুটি ঘটনার পারস্পরিক সম্পর্ক ও তার অভিঘাত থেকে জাতি এবং রাষ্ট্র হিসেবে আমরা এখনো বের হতে পারিনি। যেমনটি পারিনি ’৭৫ সালের ১৫ আগস্টের পরিণতি থেকে। স্বাধীনতা অর্জনের সুবর্ণজয়ন্তী পালনের দুই বছর আগেও আজ আমাদের ভাবতে হচ্ছে আবার না, কখন সেই ’৭৫-এর অপশক্তি রাষ্ট্রের ওপর চেপে বসে। যেমনটি ’৭৫-এর পরে তারা বসেছিল এবং দীর্ঘদিন ক্ষমতায় থেকে আমাদের সর্বশ্রেষ্ঠ অর্জনগুলো তছনছ করে ছেড়েছে। তাই নভেম্বরের প্রথমার্ধে কোনো লেখা লিখতে বসলে অভিঘাতের সেই তারিখ ৩ ও ৭ নভেম্বরের কথা মনে পড়ে। ভাবী, ’৭১ সালে আমরা তখনকার তরুণরা অসামান্য ঝুঁকি নিয়ে ত্যাগ স্বীকার করে বাংলাদেশকে স্বাধীন করেছিলাম। আজকের তরুণরা যদি একটু জেগে ওঠে, সজাগ হয় তাহলে ওই ’৭৫-এ আবির্ভূত অপশক্তি থেকে মুক্ত হয়ে আবার আমরা স্বাধীনতার পূর্ণতায় দেশকে ফিরিয়ে নিতে পারি, যার স্বরূপটি তৈরি হয়েছিল ’৭২-এর সংবিধানের মধ্য দিয়ে। ’৭১-এ আমরা সফল হয়েছিলাম বলেই আজকের তরুণরা বিশ্বব্যাপী মাথা উঁচু করে বলতে পারছে আমরা স্বাধীন বাংলাদেশের গর্বিত নাগরিক, যে বাংলাদেশের তরুণ সমাজ পাকিস্তানি দখলদার বাহিনীর যুদ্ধ ও হত্যাযজ্ঞের কাছে মাথা নত না করে মাত্র নয় মাসে স্বাধীনতা ছিনিয়ে এনেছিল। তাই ’৭১-এর তরুণদের ত্যাগের ফসল ’৭৫ সালে যারা ছিনতাই করেছে এবং এখনো ছদ্মবেশী রাজনীতির আশ্রয়ে ষড়যন্ত্র করে চলেছে তাদের চূড়ান্তভাবে পরাজিত করার দায়িত্বটা আজকের তরুণ সমাজকে নিতে হবে। এই যুদ্ধটা হলো সঠিক উপলব্ধি, বুদ্ধি আর কৌশলের যুদ্ধ, ’৭১-এর মতো ভয়াবহ ধ্বংসযজ্ঞের যুদ্ধ নয়। আজকের যুদ্ধটা মূলত রাজনৈতিক যুদ্ধ, আর ’৭১-এ ছিল সশস্ত্র যুদ্ধ। আজকের যুদ্ধটা কঠিন ও সময়সাপেক্ষ। তবে ’৭১-এর মতো ভয়াবহ নয়।

’৭১-এ শত্রু চেনা সহজ ছিল আজকে তেমনটি নয়। কারণ শত্রুরা আজ বাংলাদেশি চাদর পরে আছে। এই চাদর পরা বাংলাদেশিরা নিজেদের আবার মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তি বলে দাবি করে। যদিও ২০০১-২০০৬ মেয়াদে নিজেদের দুই-তৃতীয়াংশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা থাকা সত্ত্বেও যে দুজন যুদ্ধাপরাধী জামায়াতের মন্ত্রী বানিয়েছিলেন, তারা প্রকাশ্যে বলেছে, এ দেশে কোনো মুক্তিযুদ্ধ হয়নি। আগ বাড়িয়ে যাদের মন্ত্রিত্ব দেওয়া হলো, সেই মন্ত্রীরা যখন বলে এ দেশে কোনো মুক্তিযুদ্ধ হয়নি তখন তারা নিজেদের মুক্তিযুদ্ধের পক্ষশক্তি বলে মিডিয়ায় বুলি আওড়ালে সেটিকে কী বলা যায়। কিন্তু তারা এ রকম প্রতারণার আশ্রয় নিয়ে লাভবান হয়েছে বলেই আগস্ট ও নভেম্বর এলে এদের মুখোশ উন্মোচন করার জন্যই সে সময়ের ঘটনাবলি এবং পরবর্তীতে তাদের কার্যকলাপ তুলে ধরার প্রয়োজন হয়। তাই ’৭৫ সালের ৩ ও ৭ নভেম্বরে কী ঘটেছিল এবং তার প্রধান পৃষ্ঠপোষক, সুবিধাভোগী ও উত্তরসূরিদের আজকের পরিচয়টি সঠিক এবং যৌক্তিকভাবে তুলে ধরার জন্যই আজকের লেখা। তবে ৩ ও ৭ নভেম্বরের কথা বলতে গেলেই ১৫ আগস্টের কথাও অবধারিতভাবে আসবে। কারণ, এ তিনটি ঘটনা একই সূত্রে গাঁথা। ’৭৫ সালের ১৫ আগস্ট কারা জাতির পিতাকে হত্যা করেছিল তা দেশের সর্বোচ্চ আদালত রায়ের মাধ্যমে স্পষ্ট করে বলে দিয়েছে। শুধু আদালত নয়, দেশি-বিদেশি গবেষক, লেখক ও সাংবাদিকদের প্রাঞ্জল বর্ণনায়ও তা এখন পাওয়া যাচ্ছে। সবকিছু মিলে এটা এখন দিনের মতো পরিষ্কার যে, ১৫ আগস্ট, ৩ ও ৭ নভেম্বরের হত্যাকা- যারা ঘটিয়েছে তাদের উদ্দেশ্য ছিল মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে অর্জিত বাংলাদেশকে হত্যা করা। এসব হত্যাকা-ের সুবিধাভোগী হিসেবে যারা ’৭৫ ও আশির দশকে এবং পরবর্তীতে জামায়াতকে নিয়ে ক্ষমতায় থেকেছে তাদের রাষ্ট্র পরিচালনা ও রাজনীতির প্রতিটি কর্মকা- প্রমাণ করে এখানে তারা বাংলাদেশের নামের খোলসে আরেকটি পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার আপ্রাণ চেষ্টা করেছে। ’৭৫ সালের ১৫ আগস্টের পর রাষ্ট্রপতির পদ দখল করলেন খোন্দকার মোশতাক। সেনাবাহিনী প্রধান হলেন বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জেনারেল জিয়াউর রহমান। আর ১৫ আগেস্টের খুনি মেজররা বঙ্গভবনে বসে রাষ্ট্রের সর্বত্র ছড়ি ঘোরাতে শুরু করলেন। বিশৃঙ্খলা, উচ্ছৃঙ্খলতা এবং সশস্ত্র বাহিনীর চেইন অব কমান্ড ভেঙে পড়ে। এটা এখন সবাই জানেন মুক্তিযুদ্ধ চলার সময় থেকেই জিয়াউর রহমান ভীষণ উচ্চাভিলাষী ছিলেন। তাই ’৭৫ সালের ২৪ আগস্ট সেনাবাহিনী প্রধান হয়ে তিনি উচ্চাভিলাষ চরিতার্থ করার লক্ষ্যে একাধারে খুনি মেজরদের ওপর নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠার কূটকৌশল অবলম্বন এবং সেনাবাহিনীর অভ্যন্তরে প্রতিদ্বন্দ্বী মুক্তিযোদ্ধা জেনারেলদের কোণঠাসা করার কৌশল গ্রহণ করেন। তাতে তিনি নির্ভরশীল হয়ে পড়েন পাকিস্তান থেকে প্রত্যাবর্তিত অমুক্তিযোদ্ধা অফিসারদের ওপর। ফলে সেনাবাহিনীর ভিতরে অন্তর্দ্বন্দ্ব, হতাশা, অস্থিরতা এবং অসন্তোষ চরম আকার ধারণ করে। সেনাবাহিনীসহ রাষ্ট্রের প্রশাসনের ভিতরে পরস্পরবিরোধী বহুমুখী গ্রুপের সৃষ্টি হয়। যার প্রথম গ্রুপে ছিলেন জেনারেল জিয়া ও তার অনুসারীরা। দ্বিতীয় গ্রুপে ছিলেন জেনারেল খালেদ মোশাররফ ও কর্নেল শাফায়াত জামিল, ঢাকার ব্রিগেড কমান্ডার। তৃতীয় গ্রুপে ছিলেন কর্নেল তাহের ও তার জাসদের গণবাহিনী এবং বিপ্লবী সৈনিক সংস্থা। চতুর্থ গ্রুপে ছিলেন বঙ্গভবনে অবস্থানকারী ১৫ আগস্টের খুনি মেজররা ও মোশতাক। ক্ষমতা নিরঙ্কুশ করতে না পারায় জেনারেল জিয়া সব গ্রুপের প্রতিই ভিতরে ভিতরে ক্ষুব্ধ ছিলেন। কিন্তু বঙ্গভবনে খুনি মেজররা ও কর্নেল তাহেরের সঙ্গে জিয়া প্রকাশ্যে ও গোপনে সব সময় একটা যোগাযোগ রক্ষা করে চলছিলেন। খুনি মেজরদের উচ্ছৃঙ্খলতা ও ঔদ্ধত্য আচরণ এবং জিয়া কর্তৃক ওদের আশ্রয়-প্রশ্রয় দেওয়ার কারণে সেনানিবাসের বেশির ভাগ অফিসার জেনারেল খালেদ মোশাররফ ও কর্নেল শাফায়াতের দিকে ঝুঁকে পড়েন। সৈনিকের মধ্যে ছিল বহুমুখী বিভ্রান্তি। অনিশ্চয়তা ও অস্থিরতার মধ্যেও খালেদ মোশাররফ ও শাফায়াত জামিলের নেতৃত্বে ৩ নভেম্বর ভোর হতে হতেই আরেকটি রক্তপাতহীন ও নীরব অভ্যুত্থান সম্পন্ন হয়ে যায়। জেনারেল জিয়াকে তার বাসায়ই গৃহবন্দী করা হয়। বঙ্গভবনের মেজররা সারা দিন দরকষাকষি শেষে সন্ধ্যার পরপর দেশ ত্যাগ করে চলে যায়। এই সময়ের মধ্যেই অর্থাৎ খালেদ মোশাররফের ক্যু শুরু হওয়ার প্রথম ধাপেই ২ নভেম্বর দিবাগত রাতে, ৩ নভেম্বরের শুরুতে দেশের সবচেয়ে নিরাপদ স্থান ঢাকার কেন্দ্রীয় কারাগারের ভিতরে হত্যা করা হয় জাতীয় চার নেতাকে, অত্যন্ত নৃশংস ও বর্বরতার সঙ্গে। পরিস্থিতির বিশ্লেষণে মনে হয় ১৫ আগস্টে চার নেতাকে অন্যদের সঙ্গে হত্যা না করে মোশতাক একটা সুযোগ নেওয়ার পথ খোলা রেখেছিলেন, যদি ওই চার নেতাকে দলে ভেড়ানো যায় তাহলে সেটা হতো মোশতাকের জন্য সোনায় সোহাগা। কিন্তু প্রথম চেষ্টায় তা সম্ভব না হওয়ায় চার নেতাকে জেলে ঢোকানো হয়, যাতে সময় সুযোগ মতো খুনিরা যে কোনো প্ল্যান কার্যকর করতে পারে। ওই সময়ের যে বিবরণ পাওয়া যায় তাতে দেখা যায় খালেদ মোশাররফের ক্যু শুরু হওয়ার কয়েক ঘণ্টা পরে জেলখানায় হত্যাকা- সংঘটিত হয়। ১৫ আগস্টের হত্যাকা-ের মাধ্যমে দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্রকারীরা মুক্তিযুদ্ধের সব আদর্শ বাতিল করে পাকিস্তানের আদর্শ ফিরিয়ে আনতে চেয়েছিল। এ চার নেতাই বঙ্গবন্ধুর অবর্তমানে মুক্তিযুদ্ধের আদর্শকে আপসহীনভাবে এগিয়ে নিতে পারতেন। শত্রুপক্ষ ঠিকই তা বুঝেছিল। তাই দেখা গেল খুনিরা যখন বুঝতে পারল তারা আর ক্ষমতায় থাকতে পারছে না, তখনই পূর্বপরিকল্পনা অনুযায়ী জেলের ভিতরে চার নেতাকে হত্যা করা হলো যাতে বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধের আদর্শসংবলিত রাষ্ট্র হতে না পারে। জেনারেল খালেদ মোশাররফ যদি এই ষড়যন্ত্রটি উপলব্ধি করতে পারতেন এবং দূরদৃষ্টি ও কৌশলের মাধ্যমে ঘাতক দল জেলখানায় পৌঁছানোর আগেই জেলখানা থেকে চার জাতীয় নেতাকে মুক্ত করে সাংবিধান পুনরুজ্জীবিত করার ঘোষণা দিতেন, তাহালে স্বাধীনতার শত্রুদের সব ষড়যন্ত্র ব্যর্থ হয়ে যেত। জেনারেল জিয়া ৬ নভেম্বর দিবাগত রাত ১২টার পরপরই মুক্ত হয়ে যান। আর খালেদ মোশাররফসহ তিনজন সর্বোচ্চ খেতাবপ্রাপ্ত মুুক্তিযোদ্ধাকে হত্যা করা হয় ৭ নভেম্বর সকালে নাশতা খাওয়ার সময়। জেনারেল খালেদ মোশাররফকে কার হুকুমে হত্যা করা হলো? জেনালেন জিয়া ও কর্নেল তাহের যথেষ্ট সময় পেয়েও কেন খালেদ মোশাররফকে বাঁচিয়ে রাখতে পারলেন না। এসব প্রশ্নের উত্তর আজও পাওয়া যায়নি। কিছু উচ্ছৃঙ্খল সেনা সদস্য এবং পূর্বপরিকল্পনা অনুসারে কিছু তথাকথিত জনতা কয়েকটি ট্রাকে ঢাকা শহরে স্লোগান দিল বাংলাদেশ জিন্দাবাদ, পাকিস্তান জিন্দাবাদ। আর এটাকেই একটি রাজনৈতিক পক্ষ আজও বিপ্লব ও সংহতি দিবস বলে যাচ্ছে। কিন্তু তারা কখনো বলতে পারেনি তাদের এই বিপ্লবের নেতা কে, আদর্শ কী। কী ছিল তাদের লক্ষ্য। ’৭৫ সালের ১৫ আগস্ট ও ৭ নভেম্বরের ঘটনার পেছনে পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআইর প্রত্যক্ষ হাত ছিল। তার প্রমাণ পাওয়া পায় যখন দেখি জিয়াউর রহমান ক্ষমতায় বসে জাতির পিতার স্বঘোষিত খুনিদের বিচার আইন করে বন্ধ করে দেন। হত্যাকারীদের উৎসাহিত করার জন্য বড় বড় চাকরির মাধ্যমে পুরস্কৃত করেন। ’৭২-এর সংবিধান রাতারাতি পরিবর্তন করে পাকিস্তানি আদলের সংবিধান তৈরি করেন। একই সঙ্গে মুক্তিযুদ্ধের সব ইতিহাস মুছে ফেলে পাকিস্তানের দোসর জামায়াতের মতো যুদ্ধাপরাধীদের স্বাধীন বাংলাদেশে রাজনীতি করার সুযোগ করে দেন। এ কাজগুলো তো বাংলাদেশের কোনো মানুষ করতে পারে না, সমর্থনও করতে পারে না। কিন্তু সেটাই হয়েছে এবং এখনো সেই প্রচেষ্টা অব্যাহত আছে। ’৭৫ সালের ১৫ আগস্ট, ৩ ও ৭ নভেম্বরে সংঘটিত রাষ্ট্রীয় কলঙ্ক যত দিন আমরা পরিপূর্ণভাবে মুছে ফেলতে না পারব, তত দিন আমাদের রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তা ও স্বাধীনতা বিপদমুক্ত হবে না। সংঘাতহীন উন্নত শান্তিময় বাংলাদেশ চাইলে ’৭৫ সালের ১৫ আগস্ট, ৩ ও ৭ নভেম্বরের কলঙ্ক ও অভিঘাত থেকে মুক্ত হতে হবে।

লেখক : রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল
ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা
ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়