শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৩ নভেম্বর, ২০১৯

বাংলাদেশ-ভারত ক্রিকেট কূটনীতি ও তিস্তা চুক্তির সম্ভাবনা

নজরুল ইসলাম
প্রিন্ট ভার্সন

বাংলাদেশ-ভারত ক্রিকেট কূটনীতি ও তিস্তা চুক্তির সম্ভাবনা

আন্তর্জাতিক সম্পর্ক অধ্যয়নে ক্রীড়া কূটনীতি (Sports Diplomacy) একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়; যা মূলত খেলাধুলার মাধ্যমেই সম্পন্ন হয়। ১৯৭১ সালের এপ্রিলে চীনের মাটিতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের টেবিল টেনিস খেলার মাধ্যমে পিং-পং ডিপ্লোম্যাসি(Ping-pong Diplomacy) ব্যাপক আলোচনা লাভ করে। ফলে যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের মধ্যে ২০ বছর পর কূটনৈতিক সম্পর্ক পুনঃস্থাপিত হয়। বাংলাদেশের স্বাধীনতাযুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়ার বিপরীত অবস্থানই মূলত পিং-পং ডিপ্লোম্যাসির নেপথ্যে ভূমিকা পালন করে। ১৯৪৭ সালে দেশভাগের পর বিভিন্ন ইস্যুতে ভারত-পাকিস্তানের দ্বন্দ্ব শুরু হয়; যা পরবর্তীতে দক্ষিণ এশিয়ার ক্রিকেট রাজনীতিতেও প্রভাব বিস্তার করে। এখানে ক্রিকেটের জনপ্রিয়তার ইতিহাসও দীর্ঘদিনের। ভারত-পাকিস্তানের পাশাপাশি শ্রীলঙ্কা, বাংলাদেশ ও আফগানিস্তানের শক্তিশালী অবস্থান দক্ষিণ এশিয়ার ক্রিকেটকে দিন দিন আরও জটিলতর করে তুলছে। এমনকি ক্রিকেট দেশগুলোর ঐতিহাসিক সুসম্পর্ককেও চ্যালেঞ্জের মুখে ঠেলে দিচ্ছে। ক্রিকেটই হচ্ছে দেশগুলোর জাতীয় ঐক্যের অন্যতম ভরসা। ক্রিকেটের পাশাপাশি খেলোয়াড়রাও রাজনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ প্রভাবক হিসেবে ভূমিকা পালন করেন। চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী ভারত-পাকিস্তান এ পর্যন্ত তিনবার ক্রিকেট কূটনীতির মাধ্যমে কাশ্মীর সীমান্তে উত্তেজনা প্রশমন, সীমান্ত চুক্তি, সন্ত্রাস দমন চুক্তি, হটলাইন স্থাপন, কূটনৈতিক সম্পর্ক পুনঃস্থাপনসহ বিভিন্ন বিরোধ সমাধান করে। তিনবারই ভারতের আমন্ত্রণে পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট জিয়াউল হক (১৯৮৭), প্রধানমন্ত্রী ইউসুফ রাজা গিলানি (২০১১) ও প্রেসিডেন্ট পারভেজ মোশাররফ (২০১৫) ভারতের মাটিতে সরাসরি খেলা উপভোগ করেন। কাশ্মীর সীমান্ত উত্তেজনার এক চরম মুহূর্তে পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট জিয়াউল হক ১৯৮৭ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি স্ত্রী-সন্তানসহ ৬০ সদস্যের একটি বিশাল বহর নিয়ে ভারত সফর করেন। পরদিন জিয়াউল হক জয়পুর টেস্টের দ্বিতীয় দিনের প্রথম সেশন খেলা দেখেন। বুলেটপ্রুফ বক্সে বসে তাকে সঙ্গ দিয়েছিলেন ভারতের প্রবীণ টেস্ট খেলোয়াড় অমরনাথ লালা। খেলা-পরবর্তী সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে জেনারেল জিয়া বলেন, ‘মাঝেমধ্যে ক্রিকেটের স্পিন ও গুগলির ব্যবধান না বুঝলেও আমি ভারতে এসেছি শান্তির বার্তা নিয়ে।’ তার পর থেকেই ‘ক্রিকেট কূটনীতি’ এশিয়ার রাজনীতিতে ব্যাপক আলোচিত। আমাদের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা স্পিন-গুগলির ব্যবধানসহ ক্রিকেটের প্রায় সবকিছুই বোঝেন। নিয়মিত খবর রাখেন বাংলাদেশের ক্রিকেট ও ক্রিকেটারদের। ভালো খেলা বা জয়ের উল্লাসে তৎক্ষণাৎ অভিনন্দন জানান সরাসরি কিংবা টেলিফোনে। তার সরকারের আমলে বাংলাদেশ টেস্ট ও এক দিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সদস্যপদ লাভ করে। পাশাপাশি কূটনৈতিক রাজনীতিতেও তিনি বর্তমান বিশ্বের অন্যতম সফল একজন প্রধানমন্ত্রী। যার কারণে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে তিনি একাধিকবার প্রশংসিত ও পুরস্কৃত হয়েছেন। বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক ঐতিহাসিক, বন্ধুত্বপূর্ণ ও বহুমাত্রিক। ১৯৭১ সালের স্বাধীনতাযুদ্ধে ভারতের সহযোগিতা এ দেশের জনগণ চিরকাল কৃতজ্ঞচিত্তে স্মরণ করবে। কিন্তু দীর্ঘদিনের কিছু অমীমাংসিত ও গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু দেশ দুটির জনগণের মনে কিছুটা হলেও অস্বস্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। সদ্যস্বাধীন বাংলাদেশ থেকে দ্রুততর সময়ের মধ্যে মিত্রবাহিনীর সৈন্য ফেরত পাঠানোর মাধ্যমে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্কের একটি ইতিবাচক সূচনা করেন; যা পৃথিবীর ইতিহাসে বিরল এবং ইন্দিরা-মুজিবের আন্তরিকতার ফসলও বটে। ’৭২ সালের ১৯ মার্চ বাংলাদেশ-ভারতের মধ্যে শান্তি ও সহযোগিতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে ২৫ বছর মেয়াদি একটি ‘মৈত্রী মুক্তি’ স্বাক্ষরিত হয়। ১৯৯৭ সালের ১৯ মার্চ চুক্তিটির মেয়াদ শেষ হলেও শেখ হাসিনা সরকার চুক্তিটির মেয়াদ বৃদ্ধি করেনি। অতীতে এ চুক্তির অধীনেই বাংলাদেশ-ভারতের ৫৪টি অভিন্ন নদ-নদীর পানি বণ্টনের জন্য যৌথ নদী কমিশন গঠিত হয়। হাসিনা সরকারের প্রথম মেয়াদে গঙ্গার পানি চুক্তিসহ বেশকিছু গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুর সমাধান হলেও তিস্তার পানি সমস্যা, ’৭৪ সালের ইন্দিরা-মুজিব সীমান্ত চুক্তির বাস্তবায়নসহ বেশকিছু গুরুত্বপূর্ণ দ্বিপক্ষীয় ইস্যু অমীমাংসিত থেকে যায়। এ সময় ভারতের সঙ্গে মার্কিন কোম্পানির সহায়তায় তেল-গ্যাস রপ্তানি চুক্তিতে রাজি না হওয়ায় হাসিনা সরকারের সঙ্গে সম্পর্কের অবনতি ঘটে।

২০০১ সালে তেল-গ্যাস রপ্তানিসহ বিভিন্ন ইস্যুতে একটি নমনীয় নির্বাচনী ইশতেহারের মাধ্যমে বিএনপি-জামায়াত জোট সরকার গঠন করে। কিন্তু অল্প সময়ের মধ্যে বাংলাদেশের অভ্যন্তরে ধর্মীয় মৌলবাদের উত্থান, সেভেন সিস্টার্সকেন্দ্রিক স্বাধীনতাকামী ভারতীয় বিদ্রোহীদের সমর্থন ও চট্টগ্রামে ১০ ট্রাক অস্ত্র উদ্ধারের ঘটনাসহ বিভিন্ন ইস্যুতে ভারতের সঙ্গে খালেদা জিয়া সরকারের সম্পর্কের অবনতি ঘটে। ফলে বাংলাদেশ-ভারতের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় ইস্যুতে তেমন উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি হয়নি। ২০০৯ সালে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে মহাজোট সরকার গঠন করার পর মুজিব-ইন্দিরা সীমান্ত চুক্তি বাস্তবায়ন, তিস্তার পানি বণ্টন চুক্তিসহ বিভিন্ন ইস্যুতে বাংলাদেশ-ভারতের মধ্যে ইতিবাচক আলোচনা শুরু হয়; যার পরিপ্রেক্ষিতে ২০১১ সালে ভারতের প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং বাংলাদেশ সফর করেন। এ সময় পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি বাংলাদেশে আসার কথা থাকলেও না এসে তিস্তার পানি চুক্তি ইস্যুতে দি¦মত পোষণ করেন। ফলে সীমান্ত প্রটোকলসহ বেশকিছু ইস্যুতে চুক্তি স্বাক্ষরিত হলেও কাক্সিক্ষত তিস্তার পানি বণ্টন ইস্যু সমাধান হয়নি। ২০১৫ সালের ৭ মে ভারতের সংসদের নিম্নকক্ষ লোকসভা সংবিধানের ১১৯তম সংশোধনীর মাধ্যমে ইন্দিরা-মুজিব সীমান্ত চুক্তি পাস হয়। জুনে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ঢাকায় সফর করেন। তারপর ৩১ জুলাই মধ্যরাতে বাংলাদেশ ১১১টি (১৭,১৬০ একর) ও ভারত ৫১টি (৭,১১০ একর) ছিটমহল অধিগ্রহণের মাধ্যমে ৬৮ বছরের বাংলাদেশ-ভারত সীমান্ত সমস্যার সমাধান হয়। কিন্তু তিস্তার পানি বণ্টন সমস্যার সমাধান না হওয়ায় বাংলাদেশের জনগণের মধ্যে ভারতের প্রতি বিরূপ মনোভাব বৃদ্ধি পেতে থাকে। ২০১৮ সালের মে মাসে ভারতের প্রধানমন্ত্রী মোদির আমন্ত্রণে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কলকাতায় সফর করেন। কিন্তু রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তন অনুষ্ঠানে হাসিনা-মোদি-মমতা একই মঞ্চে উপস্থিত হলেও তিস্তা ইস্যুতে ইতিবাচক তেমন কোনো অগ্রগতি হয়নি। তিস্তা ইস্যুতে মমতার এই অনড় অবস্থান ভারতের বিজেপি সরকারের জন্য বেশ বিব্রতকর। এ অবস্থায় পশ্চিমবঙ্গে মমতার রাজনীতিকে চ্যালেঞ্জ করার জন্য বিজেপি বিভিন্ন কৌশলও খুঁজতে থাকে। ‘প্রিন্স অব কলকাতা’ খ্যাত সৌরভ গাঙ্গুলি ভারতের ক্রিকেট ইতিহাসে একজন জনপ্রিয় অধিনায়ক। পাশাপাশি কলকাতায় বাঙালিদের মাঝেও তার জনপ্রিয়তা আকাশচুম্বী। পরপর দুই মেয়াদে কলকাতার ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন অব বেঙ্গলের (সিএবি) সভাপতির দায়িত্ব পালনকালে সৌরভ গাঙ্গুলি ভারতীয় কেন্দ্রীয় ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিসিআই) প্রেসিডেন্ট অথবা কোচের দায়িত্ব পালনে আগ্রহ প্রকাশ করেন। বিজেপি পশ্চিমবঙ্গে মমতার বিকল্প জনপ্রিয় ব্যক্তিত্ব হিসেবে সৌরভ গাঙ্গুলিকে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিসিআই) বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত করে। পাশাপাশি ক্রিকেট বোর্ডের সচিব ও কোষাধ্যক্ষ পদে বিজেপির সভাপতি ও কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের ছেলে জয় শাহ ও কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অনুরাগ ঠাকরের ভাই অরুণ ধুমাল নির্বাচিত হন। এভাবেই সৌরভ বিজেপির প্রভাববলয়ে সরাসরি সম্পৃক্ত হন। এ সময় সৌরভকে টুইটারে অভিনন্দন জানিয়ে মমতা বলেন, ‘ক্রিকেট বোর্ডের প্রেসিডেন্ট পদে সর্বসম্মতিভাবে নির্বাচিত হওয়ার জন্য অভিনন্দন সৌরভকে। তুমি ভারত ও বাংলাকে গর্বিত করেছ। আরেকটা দুর্দান্ত ইনিংসের অপেক্ষায় থাকলাম তোমার।’ ধারণা করা হচ্ছে, ২০২১ সালের পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভার নির্বাচনে বিজেপি সৌরভের জনপ্রিয়তাকে কাজে লাগানোর পাশাপাশি বাংলাদেশ-ভারতের সম্পর্কের ক্ষেত্রেও তাকে ‘ক্রীড়াদূত’ হিসেবে মনোনয়ন দেয়। কারণ, দুই বাংলায় জনপ্রিয় ক্রিকেটার হিসেবে শেখ হাসিনা ও মমতার কাছে সৌরভের গ্রহণযোগ্যতাও রয়েছে ব্যাপক। ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের ইতিহাসে কনিষ্ঠতম প্রেসিডেন্ট হিসেবে সৌরভ গাঙ্গুলি দায়িত্ব গ্রহণের পর শেখ হাসিনা, নরেন্দ্র মোদি ও মমতা ব্যানার্জিকে কলকাতায় বাংলাদেশ-ভারতের মধ্যকার দ্বিতীয় টেস্ট খেলা দেখার আমন্ত্রণ জানান। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর সম্মতির পর ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও শেখ হাসিনাকে আনুষ্ঠানিক আমন্ত্রণ জানান। গতকাল ২২ নভেম্বর কলকাতার ইডেন গার্ডেনকে স্মরণীয় করে তোলার জন্য ভারতে প্রথমবারের মতো দিবারাত্রির টেস্ট ম্যাচ, গোলাপি বল ব্যবহার, সোনার কয়েনে টস, হেলিকপ্টারে প্যারাকমান্ডোর মাধ্যমে ট্রফির আগমন, ঢাকায় বাংলাদেশের অভিষেক টেস্ট ম্যাচে অংশগ্রহণকারী বাংলাদেশ-ভারতের সব খেলোয়াড়কে সংবর্ধনার ব্যবস্থা করা হয়। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী ইডেনের ঐতিহাসিক ঘণ্টা বাজিয়ে খেলা উদ্বোধন করেন এবং কিছুক্ষণ খেলা দেখেন। ইডেনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি উপস্থিত ছিলেন। খেলা দেখার পাশাপাশি তারা দুই দেশের সম্পর্কোন্নয়নে কথা বলেছেন বলে আমাদের বিশ্বাস। ২২ নভেম্বর কলকাতার ইডেন গার্ডেনকে কেন্দ্র করে যে কোনো সময় তিস্তার পানি বণ্টন ইস্যুতে একটি ইতিবাচক ঘোষণা আসতে পারে- এমন আশায় আমরা বুক বাঁধতে চাই। জয় হোক ইডেন গার্ডেনের। জয় হোক বাংলাদেশ-ভারত ক্রিকেট কূটনীতির।

লেখক : পিএইচডি গবেষক ও শিক্ষক, স্পোর্টস সায়েন্স বিভাগ, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়।

[email protected]

 

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

১ সেকেন্ড আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

১০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

১৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

১৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

২৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

৩২ মিনিট আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী

৪২ মিনিট আগে | রাজনীতি

শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি
শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব
খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব

৫১ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন
ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : আমানউল্লাহ আমান
নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : আমানউল্লাহ আমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন
২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি
সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম
স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে দোয়া ও আলোচনা সভা
মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে দোয়া ও আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এস এ গ্রুপের সঙ্গে করপোরেট চুক্তি করল বাংলালিংক
এস এ গ্রুপের সঙ্গে করপোরেট চুক্তি করল বাংলালিংক

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ভারতীয় বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আবারও বাড়ালো পাকিস্তান
ভারতীয় বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আবারও বাড়ালো পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেলজিয়ামে নিষিদ্ধ হচ্ছে ই-সিগারেট
বেলজিয়ামে নিষিদ্ধ হচ্ছে ই-সিগারেট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্লোবাল সাসটেইনেবিলিটি মূল্যায়নে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিল ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়
গ্লোবাল সাসটেইনেবিলিটি মূল্যায়নে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিল ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পোস্টাল ব্যালটে ভোট দিতে সাড়ে ৩ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ব্যালটে ভোট দিতে সাড়ে ৩ হাজার নিবন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাইমস হায়ার এডুকেশনের ইন্টারডিসিপ্লিনারি সায়েন্স র‌্যাঙ্কিংয়ে নোবিপ্রবি
টাইমস হায়ার এডুকেশনের ইন্টারডিসিপ্লিনারি সায়েন্স র‌্যাঙ্কিংয়ে নোবিপ্রবি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আফগান সীমান্তে পাকিস্তানের অভিযান, নিহত ৩০
আফগান সীমান্তে পাকিস্তানের অভিযান, নিহত ৩০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দিতে সরকারের আচরণ অস্বাভাবিক: আমজনতার দল
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দিতে সরকারের আচরণ অস্বাভাবিক: আমজনতার দল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা