শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৩ নভেম্বর, ২০১৯

বাংলাদেশ-ভারত ক্রিকেট কূটনীতি ও তিস্তা চুক্তির সম্ভাবনা

নজরুল ইসলাম
প্রিন্ট ভার্সন

বাংলাদেশ-ভারত ক্রিকেট কূটনীতি ও তিস্তা চুক্তির সম্ভাবনা

আন্তর্জাতিক সম্পর্ক অধ্যয়নে ক্রীড়া কূটনীতি (Sports Diplomacy) একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়; যা মূলত খেলাধুলার মাধ্যমেই সম্পন্ন হয়। ১৯৭১ সালের এপ্রিলে চীনের মাটিতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের টেবিল টেনিস খেলার মাধ্যমে পিং-পং ডিপ্লোম্যাসি(Ping-pong Diplomacy) ব্যাপক আলোচনা লাভ করে। ফলে যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের মধ্যে ২০ বছর পর কূটনৈতিক সম্পর্ক পুনঃস্থাপিত হয়। বাংলাদেশের স্বাধীনতাযুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়ার বিপরীত অবস্থানই মূলত পিং-পং ডিপ্লোম্যাসির নেপথ্যে ভূমিকা পালন করে। ১৯৪৭ সালে দেশভাগের পর বিভিন্ন ইস্যুতে ভারত-পাকিস্তানের দ্বন্দ্ব শুরু হয়; যা পরবর্তীতে দক্ষিণ এশিয়ার ক্রিকেট রাজনীতিতেও প্রভাব বিস্তার করে। এখানে ক্রিকেটের জনপ্রিয়তার ইতিহাসও দীর্ঘদিনের। ভারত-পাকিস্তানের পাশাপাশি শ্রীলঙ্কা, বাংলাদেশ ও আফগানিস্তানের শক্তিশালী অবস্থান দক্ষিণ এশিয়ার ক্রিকেটকে দিন দিন আরও জটিলতর করে তুলছে। এমনকি ক্রিকেট দেশগুলোর ঐতিহাসিক সুসম্পর্ককেও চ্যালেঞ্জের মুখে ঠেলে দিচ্ছে। ক্রিকেটই হচ্ছে দেশগুলোর জাতীয় ঐক্যের অন্যতম ভরসা। ক্রিকেটের পাশাপাশি খেলোয়াড়রাও রাজনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ প্রভাবক হিসেবে ভূমিকা পালন করেন। চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী ভারত-পাকিস্তান এ পর্যন্ত তিনবার ক্রিকেট কূটনীতির মাধ্যমে কাশ্মীর সীমান্তে উত্তেজনা প্রশমন, সীমান্ত চুক্তি, সন্ত্রাস দমন চুক্তি, হটলাইন স্থাপন, কূটনৈতিক সম্পর্ক পুনঃস্থাপনসহ বিভিন্ন বিরোধ সমাধান করে। তিনবারই ভারতের আমন্ত্রণে পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট জিয়াউল হক (১৯৮৭), প্রধানমন্ত্রী ইউসুফ রাজা গিলানি (২০১১) ও প্রেসিডেন্ট পারভেজ মোশাররফ (২০১৫) ভারতের মাটিতে সরাসরি খেলা উপভোগ করেন। কাশ্মীর সীমান্ত উত্তেজনার এক চরম মুহূর্তে পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট জিয়াউল হক ১৯৮৭ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি স্ত্রী-সন্তানসহ ৬০ সদস্যের একটি বিশাল বহর নিয়ে ভারত সফর করেন। পরদিন জিয়াউল হক জয়পুর টেস্টের দ্বিতীয় দিনের প্রথম সেশন খেলা দেখেন। বুলেটপ্রুফ বক্সে বসে তাকে সঙ্গ দিয়েছিলেন ভারতের প্রবীণ টেস্ট খেলোয়াড় অমরনাথ লালা। খেলা-পরবর্তী সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে জেনারেল জিয়া বলেন, ‘মাঝেমধ্যে ক্রিকেটের স্পিন ও গুগলির ব্যবধান না বুঝলেও আমি ভারতে এসেছি শান্তির বার্তা নিয়ে।’ তার পর থেকেই ‘ক্রিকেট কূটনীতি’ এশিয়ার রাজনীতিতে ব্যাপক আলোচিত। আমাদের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা স্পিন-গুগলির ব্যবধানসহ ক্রিকেটের প্রায় সবকিছুই বোঝেন। নিয়মিত খবর রাখেন বাংলাদেশের ক্রিকেট ও ক্রিকেটারদের। ভালো খেলা বা জয়ের উল্লাসে তৎক্ষণাৎ অভিনন্দন জানান সরাসরি কিংবা টেলিফোনে। তার সরকারের আমলে বাংলাদেশ টেস্ট ও এক দিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সদস্যপদ লাভ করে। পাশাপাশি কূটনৈতিক রাজনীতিতেও তিনি বর্তমান বিশ্বের অন্যতম সফল একজন প্রধানমন্ত্রী। যার কারণে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে তিনি একাধিকবার প্রশংসিত ও পুরস্কৃত হয়েছেন। বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক ঐতিহাসিক, বন্ধুত্বপূর্ণ ও বহুমাত্রিক। ১৯৭১ সালের স্বাধীনতাযুদ্ধে ভারতের সহযোগিতা এ দেশের জনগণ চিরকাল কৃতজ্ঞচিত্তে স্মরণ করবে। কিন্তু দীর্ঘদিনের কিছু অমীমাংসিত ও গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু দেশ দুটির জনগণের মনে কিছুটা হলেও অস্বস্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। সদ্যস্বাধীন বাংলাদেশ থেকে দ্রুততর সময়ের মধ্যে মিত্রবাহিনীর সৈন্য ফেরত পাঠানোর মাধ্যমে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্কের একটি ইতিবাচক সূচনা করেন; যা পৃথিবীর ইতিহাসে বিরল এবং ইন্দিরা-মুজিবের আন্তরিকতার ফসলও বটে। ’৭২ সালের ১৯ মার্চ বাংলাদেশ-ভারতের মধ্যে শান্তি ও সহযোগিতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে ২৫ বছর মেয়াদি একটি ‘মৈত্রী মুক্তি’ স্বাক্ষরিত হয়। ১৯৯৭ সালের ১৯ মার্চ চুক্তিটির মেয়াদ শেষ হলেও শেখ হাসিনা সরকার চুক্তিটির মেয়াদ বৃদ্ধি করেনি। অতীতে এ চুক্তির অধীনেই বাংলাদেশ-ভারতের ৫৪টি অভিন্ন নদ-নদীর পানি বণ্টনের জন্য যৌথ নদী কমিশন গঠিত হয়। হাসিনা সরকারের প্রথম মেয়াদে গঙ্গার পানি চুক্তিসহ বেশকিছু গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুর সমাধান হলেও তিস্তার পানি সমস্যা, ’৭৪ সালের ইন্দিরা-মুজিব সীমান্ত চুক্তির বাস্তবায়নসহ বেশকিছু গুরুত্বপূর্ণ দ্বিপক্ষীয় ইস্যু অমীমাংসিত থেকে যায়। এ সময় ভারতের সঙ্গে মার্কিন কোম্পানির সহায়তায় তেল-গ্যাস রপ্তানি চুক্তিতে রাজি না হওয়ায় হাসিনা সরকারের সঙ্গে সম্পর্কের অবনতি ঘটে।

২০০১ সালে তেল-গ্যাস রপ্তানিসহ বিভিন্ন ইস্যুতে একটি নমনীয় নির্বাচনী ইশতেহারের মাধ্যমে বিএনপি-জামায়াত জোট সরকার গঠন করে। কিন্তু অল্প সময়ের মধ্যে বাংলাদেশের অভ্যন্তরে ধর্মীয় মৌলবাদের উত্থান, সেভেন সিস্টার্সকেন্দ্রিক স্বাধীনতাকামী ভারতীয় বিদ্রোহীদের সমর্থন ও চট্টগ্রামে ১০ ট্রাক অস্ত্র উদ্ধারের ঘটনাসহ বিভিন্ন ইস্যুতে ভারতের সঙ্গে খালেদা জিয়া সরকারের সম্পর্কের অবনতি ঘটে। ফলে বাংলাদেশ-ভারতের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় ইস্যুতে তেমন উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি হয়নি। ২০০৯ সালে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে মহাজোট সরকার গঠন করার পর মুজিব-ইন্দিরা সীমান্ত চুক্তি বাস্তবায়ন, তিস্তার পানি বণ্টন চুক্তিসহ বিভিন্ন ইস্যুতে বাংলাদেশ-ভারতের মধ্যে ইতিবাচক আলোচনা শুরু হয়; যার পরিপ্রেক্ষিতে ২০১১ সালে ভারতের প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং বাংলাদেশ সফর করেন। এ সময় পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি বাংলাদেশে আসার কথা থাকলেও না এসে তিস্তার পানি চুক্তি ইস্যুতে দি¦মত পোষণ করেন। ফলে সীমান্ত প্রটোকলসহ বেশকিছু ইস্যুতে চুক্তি স্বাক্ষরিত হলেও কাক্সিক্ষত তিস্তার পানি বণ্টন ইস্যু সমাধান হয়নি। ২০১৫ সালের ৭ মে ভারতের সংসদের নিম্নকক্ষ লোকসভা সংবিধানের ১১৯তম সংশোধনীর মাধ্যমে ইন্দিরা-মুজিব সীমান্ত চুক্তি পাস হয়। জুনে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ঢাকায় সফর করেন। তারপর ৩১ জুলাই মধ্যরাতে বাংলাদেশ ১১১টি (১৭,১৬০ একর) ও ভারত ৫১টি (৭,১১০ একর) ছিটমহল অধিগ্রহণের মাধ্যমে ৬৮ বছরের বাংলাদেশ-ভারত সীমান্ত সমস্যার সমাধান হয়। কিন্তু তিস্তার পানি বণ্টন সমস্যার সমাধান না হওয়ায় বাংলাদেশের জনগণের মধ্যে ভারতের প্রতি বিরূপ মনোভাব বৃদ্ধি পেতে থাকে। ২০১৮ সালের মে মাসে ভারতের প্রধানমন্ত্রী মোদির আমন্ত্রণে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কলকাতায় সফর করেন। কিন্তু রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তন অনুষ্ঠানে হাসিনা-মোদি-মমতা একই মঞ্চে উপস্থিত হলেও তিস্তা ইস্যুতে ইতিবাচক তেমন কোনো অগ্রগতি হয়নি। তিস্তা ইস্যুতে মমতার এই অনড় অবস্থান ভারতের বিজেপি সরকারের জন্য বেশ বিব্রতকর। এ অবস্থায় পশ্চিমবঙ্গে মমতার রাজনীতিকে চ্যালেঞ্জ করার জন্য বিজেপি বিভিন্ন কৌশলও খুঁজতে থাকে। ‘প্রিন্স অব কলকাতা’ খ্যাত সৌরভ গাঙ্গুলি ভারতের ক্রিকেট ইতিহাসে একজন জনপ্রিয় অধিনায়ক। পাশাপাশি কলকাতায় বাঙালিদের মাঝেও তার জনপ্রিয়তা আকাশচুম্বী। পরপর দুই মেয়াদে কলকাতার ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন অব বেঙ্গলের (সিএবি) সভাপতির দায়িত্ব পালনকালে সৌরভ গাঙ্গুলি ভারতীয় কেন্দ্রীয় ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিসিআই) প্রেসিডেন্ট অথবা কোচের দায়িত্ব পালনে আগ্রহ প্রকাশ করেন। বিজেপি পশ্চিমবঙ্গে মমতার বিকল্প জনপ্রিয় ব্যক্তিত্ব হিসেবে সৌরভ গাঙ্গুলিকে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিসিআই) বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত করে। পাশাপাশি ক্রিকেট বোর্ডের সচিব ও কোষাধ্যক্ষ পদে বিজেপির সভাপতি ও কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের ছেলে জয় শাহ ও কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অনুরাগ ঠাকরের ভাই অরুণ ধুমাল নির্বাচিত হন। এভাবেই সৌরভ বিজেপির প্রভাববলয়ে সরাসরি সম্পৃক্ত হন। এ সময় সৌরভকে টুইটারে অভিনন্দন জানিয়ে মমতা বলেন, ‘ক্রিকেট বোর্ডের প্রেসিডেন্ট পদে সর্বসম্মতিভাবে নির্বাচিত হওয়ার জন্য অভিনন্দন সৌরভকে। তুমি ভারত ও বাংলাকে গর্বিত করেছ। আরেকটা দুর্দান্ত ইনিংসের অপেক্ষায় থাকলাম তোমার।’ ধারণা করা হচ্ছে, ২০২১ সালের পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভার নির্বাচনে বিজেপি সৌরভের জনপ্রিয়তাকে কাজে লাগানোর পাশাপাশি বাংলাদেশ-ভারতের সম্পর্কের ক্ষেত্রেও তাকে ‘ক্রীড়াদূত’ হিসেবে মনোনয়ন দেয়। কারণ, দুই বাংলায় জনপ্রিয় ক্রিকেটার হিসেবে শেখ হাসিনা ও মমতার কাছে সৌরভের গ্রহণযোগ্যতাও রয়েছে ব্যাপক। ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের ইতিহাসে কনিষ্ঠতম প্রেসিডেন্ট হিসেবে সৌরভ গাঙ্গুলি দায়িত্ব গ্রহণের পর শেখ হাসিনা, নরেন্দ্র মোদি ও মমতা ব্যানার্জিকে কলকাতায় বাংলাদেশ-ভারতের মধ্যকার দ্বিতীয় টেস্ট খেলা দেখার আমন্ত্রণ জানান। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর সম্মতির পর ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও শেখ হাসিনাকে আনুষ্ঠানিক আমন্ত্রণ জানান। গতকাল ২২ নভেম্বর কলকাতার ইডেন গার্ডেনকে স্মরণীয় করে তোলার জন্য ভারতে প্রথমবারের মতো দিবারাত্রির টেস্ট ম্যাচ, গোলাপি বল ব্যবহার, সোনার কয়েনে টস, হেলিকপ্টারে প্যারাকমান্ডোর মাধ্যমে ট্রফির আগমন, ঢাকায় বাংলাদেশের অভিষেক টেস্ট ম্যাচে অংশগ্রহণকারী বাংলাদেশ-ভারতের সব খেলোয়াড়কে সংবর্ধনার ব্যবস্থা করা হয়। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী ইডেনের ঐতিহাসিক ঘণ্টা বাজিয়ে খেলা উদ্বোধন করেন এবং কিছুক্ষণ খেলা দেখেন। ইডেনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি উপস্থিত ছিলেন। খেলা দেখার পাশাপাশি তারা দুই দেশের সম্পর্কোন্নয়নে কথা বলেছেন বলে আমাদের বিশ্বাস। ২২ নভেম্বর কলকাতার ইডেন গার্ডেনকে কেন্দ্র করে যে কোনো সময় তিস্তার পানি বণ্টন ইস্যুতে একটি ইতিবাচক ঘোষণা আসতে পারে- এমন আশায় আমরা বুক বাঁধতে চাই। জয় হোক ইডেন গার্ডেনের। জয় হোক বাংলাদেশ-ভারত ক্রিকেট কূটনীতির।

লেখক : পিএইচডি গবেষক ও শিক্ষক, স্পোর্টস সায়েন্স বিভাগ, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়।

[email protected]

 

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স
মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স

১ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে কিবরিয়াকে হত্যা : নয়ন
নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে কিবরিয়াকে হত্যা : নয়ন

৪২ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে ১০ মাসে ১৯৮ হত্যাকাণ্ড: ডিএমপি
রাজধানীতে ১০ মাসে ১৯৮ হত্যাকাণ্ড: ডিএমপি

৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাটে সাংবাদিকদের সংগঠন ‘প্রেস ফাইভ’-এর আত্মপ্রকাশ
লালমনিরহাটে সাংবাদিকদের সংগঠন ‘প্রেস ফাইভ’-এর আত্মপ্রকাশ

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রীসহ মহীউদ্দীন খান আলমগীরের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ
স্ত্রীসহ মহীউদ্দীন খান আলমগীরের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

নায়িকাকে জড়িয়ে ধরায় কারাদণ্ড
নায়িকাকে জড়িয়ে ধরায় কারাদণ্ড

৯ মিনিট আগে | শোবিজ

পাকিস্তানে নিরাপত্তা বাহিনীর অভিযানে নিহত ১৫
পাকিস্তানে নিরাপত্তা বাহিনীর অভিযানে নিহত ১৫

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানমন্ডি ৩২ নম্বর শান্ত, কড়া পাহারায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বর শান্ত, কড়া পাহারায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৩৯৫ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৩৯৫ মামলা

১৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

পাচারের অভিযোগ, ভারতীয় নাগরিকদের ভিসামুক্ত প্রবেশ বন্ধ করল ইরান
পাচারের অভিযোগ, ভারতীয় নাগরিকদের ভিসামুক্ত প্রবেশ বন্ধ করল ইরান

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রশক্তির ‘ঐক্যবদ্ধ জবিয়ান’ প্যানেল ঘোষণা, কে কোন পদে লড়ছেন
ছাত্রশক্তির ‘ঐক্যবদ্ধ জবিয়ান’ প্যানেল ঘোষণা, কে কোন পদে লড়ছেন

১৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মেলবোর্নে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য প্রদর্শনীতে ১২ বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠান
মেলবোর্নে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য প্রদর্শনীতে ১২ বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠান

২১ মিনিট আগে | পরবাস

গোপালগঞ্জে বিষ প্রয়োগে পেঁয়াজের এক বিঘা বীজতলা নষ্টের অভিযোগ
গোপালগঞ্জে বিষ প্রয়োগে পেঁয়াজের এক বিঘা বীজতলা নষ্টের অভিযোগ

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে অস্ত্র-মাদকসহ একটি চক্রের সবাই গ্রেফতার: ডিবি
রাজধানীতে অস্ত্র-মাদকসহ একটি চক্রের সবাই গ্রেফতার: ডিবি

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

নোয়াখালীতে নতুন জেলা প্রশাসক শফিকুল ইসলামের দায়িত্ব গ্রহণ
নোয়াখালীতে নতুন জেলা প্রশাসক শফিকুল ইসলামের দায়িত্ব গ্রহণ

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘অদম্য জবিয়ান ঐক্য’ প্যানেল ঘোষণা জবি ছাত্রশিবিরের
‘অদম্য জবিয়ান ঐক্য’ প্যানেল ঘোষণা জবি ছাত্রশিবিরের

৩৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কূটনৈতিক উত্তেজনা, জাপানে যাওয়ার প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট বাতিল করেছে চীন
কূটনৈতিক উত্তেজনা, জাপানে যাওয়ার প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট বাতিল করেছে চীন

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনাজপুর-১ আসনে বিএনপির প্রার্থী মনজুরুল ইসলামের গণসংযোগ
দিনাজপুর-১ আসনে বিএনপির প্রার্থী মনজুরুল ইসলামের গণসংযোগ

৪১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

৬৭৮ কোটি টাকা মানিলন্ডারিং : ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ডের মালিকের বিরুদ্ধে সিআইডির মামলা
৬৭৮ কোটি টাকা মানিলন্ডারিং : ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ডের মালিকের বিরুদ্ধে সিআইডির মামলা

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

দুই সরকারি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নতুন পরিচালক
দুই সরকারি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নতুন পরিচালক

৫২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে কুইজ প্রতিযোগিতা
পঞ্চগড়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে কুইজ প্রতিযোগিতা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সহজ জয়ে বিশ্বকাপের মূল পর্বে নেদারল্যান্ডস
সহজ জয়ে বিশ্বকাপের মূল পর্বে নেদারল্যান্ডস

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধানের শীষকে বিজয়ী করতে বাঞ্ছারামপুরে বিএনপির পাঁচ নেতার ঐক্য
ধানের শীষকে বিজয়ী করতে বাঞ্ছারামপুরে বিএনপির পাঁচ নেতার ঐক্য

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যে কারণে নিকারাগুয়ার ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা যুক্তরাষ্ট্রের
যে কারণে নিকারাগুয়ার ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা যুক্তরাষ্ট্রের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ
সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনাল এলাকায় আজও কঠোর নিরাপত্তা
ট্রাইব্যুনাল এলাকায় আজও কঠোর নিরাপত্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক
রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব
শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে