শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৩ নভেম্বর, ২০১৯

বাংলাদেশ-ভারত ক্রিকেট কূটনীতি ও তিস্তা চুক্তির সম্ভাবনা

নজরুল ইসলাম
প্রিন্ট ভার্সন

বাংলাদেশ-ভারত ক্রিকেট কূটনীতি ও তিস্তা চুক্তির সম্ভাবনা

আন্তর্জাতিক সম্পর্ক অধ্যয়নে ক্রীড়া কূটনীতি (Sports Diplomacy) একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়; যা মূলত খেলাধুলার মাধ্যমেই সম্পন্ন হয়। ১৯৭১ সালের এপ্রিলে চীনের মাটিতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের টেবিল টেনিস খেলার মাধ্যমে পিং-পং ডিপ্লোম্যাসি(Ping-pong Diplomacy) ব্যাপক আলোচনা লাভ করে। ফলে যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের মধ্যে ২০ বছর পর কূটনৈতিক সম্পর্ক পুনঃস্থাপিত হয়। বাংলাদেশের স্বাধীনতাযুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়ার বিপরীত অবস্থানই মূলত পিং-পং ডিপ্লোম্যাসির নেপথ্যে ভূমিকা পালন করে। ১৯৪৭ সালে দেশভাগের পর বিভিন্ন ইস্যুতে ভারত-পাকিস্তানের দ্বন্দ্ব শুরু হয়; যা পরবর্তীতে দক্ষিণ এশিয়ার ক্রিকেট রাজনীতিতেও প্রভাব বিস্তার করে। এখানে ক্রিকেটের জনপ্রিয়তার ইতিহাসও দীর্ঘদিনের। ভারত-পাকিস্তানের পাশাপাশি শ্রীলঙ্কা, বাংলাদেশ ও আফগানিস্তানের শক্তিশালী অবস্থান দক্ষিণ এশিয়ার ক্রিকেটকে দিন দিন আরও জটিলতর করে তুলছে। এমনকি ক্রিকেট দেশগুলোর ঐতিহাসিক সুসম্পর্ককেও চ্যালেঞ্জের মুখে ঠেলে দিচ্ছে। ক্রিকেটই হচ্ছে দেশগুলোর জাতীয় ঐক্যের অন্যতম ভরসা। ক্রিকেটের পাশাপাশি খেলোয়াড়রাও রাজনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ প্রভাবক হিসেবে ভূমিকা পালন করেন। চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী ভারত-পাকিস্তান এ পর্যন্ত তিনবার ক্রিকেট কূটনীতির মাধ্যমে কাশ্মীর সীমান্তে উত্তেজনা প্রশমন, সীমান্ত চুক্তি, সন্ত্রাস দমন চুক্তি, হটলাইন স্থাপন, কূটনৈতিক সম্পর্ক পুনঃস্থাপনসহ বিভিন্ন বিরোধ সমাধান করে। তিনবারই ভারতের আমন্ত্রণে পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট জিয়াউল হক (১৯৮৭), প্রধানমন্ত্রী ইউসুফ রাজা গিলানি (২০১১) ও প্রেসিডেন্ট পারভেজ মোশাররফ (২০১৫) ভারতের মাটিতে সরাসরি খেলা উপভোগ করেন। কাশ্মীর সীমান্ত উত্তেজনার এক চরম মুহূর্তে পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট জিয়াউল হক ১৯৮৭ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি স্ত্রী-সন্তানসহ ৬০ সদস্যের একটি বিশাল বহর নিয়ে ভারত সফর করেন। পরদিন জিয়াউল হক জয়পুর টেস্টের দ্বিতীয় দিনের প্রথম সেশন খেলা দেখেন। বুলেটপ্রুফ বক্সে বসে তাকে সঙ্গ দিয়েছিলেন ভারতের প্রবীণ টেস্ট খেলোয়াড় অমরনাথ লালা। খেলা-পরবর্তী সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে জেনারেল জিয়া বলেন, ‘মাঝেমধ্যে ক্রিকেটের স্পিন ও গুগলির ব্যবধান না বুঝলেও আমি ভারতে এসেছি শান্তির বার্তা নিয়ে।’ তার পর থেকেই ‘ক্রিকেট কূটনীতি’ এশিয়ার রাজনীতিতে ব্যাপক আলোচিত। আমাদের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা স্পিন-গুগলির ব্যবধানসহ ক্রিকেটের প্রায় সবকিছুই বোঝেন। নিয়মিত খবর রাখেন বাংলাদেশের ক্রিকেট ও ক্রিকেটারদের। ভালো খেলা বা জয়ের উল্লাসে তৎক্ষণাৎ অভিনন্দন জানান সরাসরি কিংবা টেলিফোনে। তার সরকারের আমলে বাংলাদেশ টেস্ট ও এক দিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সদস্যপদ লাভ করে। পাশাপাশি কূটনৈতিক রাজনীতিতেও তিনি বর্তমান বিশ্বের অন্যতম সফল একজন প্রধানমন্ত্রী। যার কারণে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে তিনি একাধিকবার প্রশংসিত ও পুরস্কৃত হয়েছেন। বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক ঐতিহাসিক, বন্ধুত্বপূর্ণ ও বহুমাত্রিক। ১৯৭১ সালের স্বাধীনতাযুদ্ধে ভারতের সহযোগিতা এ দেশের জনগণ চিরকাল কৃতজ্ঞচিত্তে স্মরণ করবে। কিন্তু দীর্ঘদিনের কিছু অমীমাংসিত ও গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু দেশ দুটির জনগণের মনে কিছুটা হলেও অস্বস্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। সদ্যস্বাধীন বাংলাদেশ থেকে দ্রুততর সময়ের মধ্যে মিত্রবাহিনীর সৈন্য ফেরত পাঠানোর মাধ্যমে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্কের একটি ইতিবাচক সূচনা করেন; যা পৃথিবীর ইতিহাসে বিরল এবং ইন্দিরা-মুজিবের আন্তরিকতার ফসলও বটে। ’৭২ সালের ১৯ মার্চ বাংলাদেশ-ভারতের মধ্যে শান্তি ও সহযোগিতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে ২৫ বছর মেয়াদি একটি ‘মৈত্রী মুক্তি’ স্বাক্ষরিত হয়। ১৯৯৭ সালের ১৯ মার্চ চুক্তিটির মেয়াদ শেষ হলেও শেখ হাসিনা সরকার চুক্তিটির মেয়াদ বৃদ্ধি করেনি। অতীতে এ চুক্তির অধীনেই বাংলাদেশ-ভারতের ৫৪টি অভিন্ন নদ-নদীর পানি বণ্টনের জন্য যৌথ নদী কমিশন গঠিত হয়। হাসিনা সরকারের প্রথম মেয়াদে গঙ্গার পানি চুক্তিসহ বেশকিছু গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুর সমাধান হলেও তিস্তার পানি সমস্যা, ’৭৪ সালের ইন্দিরা-মুজিব সীমান্ত চুক্তির বাস্তবায়নসহ বেশকিছু গুরুত্বপূর্ণ দ্বিপক্ষীয় ইস্যু অমীমাংসিত থেকে যায়। এ সময় ভারতের সঙ্গে মার্কিন কোম্পানির সহায়তায় তেল-গ্যাস রপ্তানি চুক্তিতে রাজি না হওয়ায় হাসিনা সরকারের সঙ্গে সম্পর্কের অবনতি ঘটে।

২০০১ সালে তেল-গ্যাস রপ্তানিসহ বিভিন্ন ইস্যুতে একটি নমনীয় নির্বাচনী ইশতেহারের মাধ্যমে বিএনপি-জামায়াত জোট সরকার গঠন করে। কিন্তু অল্প সময়ের মধ্যে বাংলাদেশের অভ্যন্তরে ধর্মীয় মৌলবাদের উত্থান, সেভেন সিস্টার্সকেন্দ্রিক স্বাধীনতাকামী ভারতীয় বিদ্রোহীদের সমর্থন ও চট্টগ্রামে ১০ ট্রাক অস্ত্র উদ্ধারের ঘটনাসহ বিভিন্ন ইস্যুতে ভারতের সঙ্গে খালেদা জিয়া সরকারের সম্পর্কের অবনতি ঘটে। ফলে বাংলাদেশ-ভারতের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় ইস্যুতে তেমন উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি হয়নি। ২০০৯ সালে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে মহাজোট সরকার গঠন করার পর মুজিব-ইন্দিরা সীমান্ত চুক্তি বাস্তবায়ন, তিস্তার পানি বণ্টন চুক্তিসহ বিভিন্ন ইস্যুতে বাংলাদেশ-ভারতের মধ্যে ইতিবাচক আলোচনা শুরু হয়; যার পরিপ্রেক্ষিতে ২০১১ সালে ভারতের প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং বাংলাদেশ সফর করেন। এ সময় পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি বাংলাদেশে আসার কথা থাকলেও না এসে তিস্তার পানি চুক্তি ইস্যুতে দি¦মত পোষণ করেন। ফলে সীমান্ত প্রটোকলসহ বেশকিছু ইস্যুতে চুক্তি স্বাক্ষরিত হলেও কাক্সিক্ষত তিস্তার পানি বণ্টন ইস্যু সমাধান হয়নি। ২০১৫ সালের ৭ মে ভারতের সংসদের নিম্নকক্ষ লোকসভা সংবিধানের ১১৯তম সংশোধনীর মাধ্যমে ইন্দিরা-মুজিব সীমান্ত চুক্তি পাস হয়। জুনে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ঢাকায় সফর করেন। তারপর ৩১ জুলাই মধ্যরাতে বাংলাদেশ ১১১টি (১৭,১৬০ একর) ও ভারত ৫১টি (৭,১১০ একর) ছিটমহল অধিগ্রহণের মাধ্যমে ৬৮ বছরের বাংলাদেশ-ভারত সীমান্ত সমস্যার সমাধান হয়। কিন্তু তিস্তার পানি বণ্টন সমস্যার সমাধান না হওয়ায় বাংলাদেশের জনগণের মধ্যে ভারতের প্রতি বিরূপ মনোভাব বৃদ্ধি পেতে থাকে। ২০১৮ সালের মে মাসে ভারতের প্রধানমন্ত্রী মোদির আমন্ত্রণে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কলকাতায় সফর করেন। কিন্তু রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তন অনুষ্ঠানে হাসিনা-মোদি-মমতা একই মঞ্চে উপস্থিত হলেও তিস্তা ইস্যুতে ইতিবাচক তেমন কোনো অগ্রগতি হয়নি। তিস্তা ইস্যুতে মমতার এই অনড় অবস্থান ভারতের বিজেপি সরকারের জন্য বেশ বিব্রতকর। এ অবস্থায় পশ্চিমবঙ্গে মমতার রাজনীতিকে চ্যালেঞ্জ করার জন্য বিজেপি বিভিন্ন কৌশলও খুঁজতে থাকে। ‘প্রিন্স অব কলকাতা’ খ্যাত সৌরভ গাঙ্গুলি ভারতের ক্রিকেট ইতিহাসে একজন জনপ্রিয় অধিনায়ক। পাশাপাশি কলকাতায় বাঙালিদের মাঝেও তার জনপ্রিয়তা আকাশচুম্বী। পরপর দুই মেয়াদে কলকাতার ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন অব বেঙ্গলের (সিএবি) সভাপতির দায়িত্ব পালনকালে সৌরভ গাঙ্গুলি ভারতীয় কেন্দ্রীয় ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিসিআই) প্রেসিডেন্ট অথবা কোচের দায়িত্ব পালনে আগ্রহ প্রকাশ করেন। বিজেপি পশ্চিমবঙ্গে মমতার বিকল্প জনপ্রিয় ব্যক্তিত্ব হিসেবে সৌরভ গাঙ্গুলিকে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিসিআই) বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত করে। পাশাপাশি ক্রিকেট বোর্ডের সচিব ও কোষাধ্যক্ষ পদে বিজেপির সভাপতি ও কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের ছেলে জয় শাহ ও কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অনুরাগ ঠাকরের ভাই অরুণ ধুমাল নির্বাচিত হন। এভাবেই সৌরভ বিজেপির প্রভাববলয়ে সরাসরি সম্পৃক্ত হন। এ সময় সৌরভকে টুইটারে অভিনন্দন জানিয়ে মমতা বলেন, ‘ক্রিকেট বোর্ডের প্রেসিডেন্ট পদে সর্বসম্মতিভাবে নির্বাচিত হওয়ার জন্য অভিনন্দন সৌরভকে। তুমি ভারত ও বাংলাকে গর্বিত করেছ। আরেকটা দুর্দান্ত ইনিংসের অপেক্ষায় থাকলাম তোমার।’ ধারণা করা হচ্ছে, ২০২১ সালের পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভার নির্বাচনে বিজেপি সৌরভের জনপ্রিয়তাকে কাজে লাগানোর পাশাপাশি বাংলাদেশ-ভারতের সম্পর্কের ক্ষেত্রেও তাকে ‘ক্রীড়াদূত’ হিসেবে মনোনয়ন দেয়। কারণ, দুই বাংলায় জনপ্রিয় ক্রিকেটার হিসেবে শেখ হাসিনা ও মমতার কাছে সৌরভের গ্রহণযোগ্যতাও রয়েছে ব্যাপক। ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের ইতিহাসে কনিষ্ঠতম প্রেসিডেন্ট হিসেবে সৌরভ গাঙ্গুলি দায়িত্ব গ্রহণের পর শেখ হাসিনা, নরেন্দ্র মোদি ও মমতা ব্যানার্জিকে কলকাতায় বাংলাদেশ-ভারতের মধ্যকার দ্বিতীয় টেস্ট খেলা দেখার আমন্ত্রণ জানান। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর সম্মতির পর ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও শেখ হাসিনাকে আনুষ্ঠানিক আমন্ত্রণ জানান। গতকাল ২২ নভেম্বর কলকাতার ইডেন গার্ডেনকে স্মরণীয় করে তোলার জন্য ভারতে প্রথমবারের মতো দিবারাত্রির টেস্ট ম্যাচ, গোলাপি বল ব্যবহার, সোনার কয়েনে টস, হেলিকপ্টারে প্যারাকমান্ডোর মাধ্যমে ট্রফির আগমন, ঢাকায় বাংলাদেশের অভিষেক টেস্ট ম্যাচে অংশগ্রহণকারী বাংলাদেশ-ভারতের সব খেলোয়াড়কে সংবর্ধনার ব্যবস্থা করা হয়। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী ইডেনের ঐতিহাসিক ঘণ্টা বাজিয়ে খেলা উদ্বোধন করেন এবং কিছুক্ষণ খেলা দেখেন। ইডেনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি উপস্থিত ছিলেন। খেলা দেখার পাশাপাশি তারা দুই দেশের সম্পর্কোন্নয়নে কথা বলেছেন বলে আমাদের বিশ্বাস। ২২ নভেম্বর কলকাতার ইডেন গার্ডেনকে কেন্দ্র করে যে কোনো সময় তিস্তার পানি বণ্টন ইস্যুতে একটি ইতিবাচক ঘোষণা আসতে পারে- এমন আশায় আমরা বুক বাঁধতে চাই। জয় হোক ইডেন গার্ডেনের। জয় হোক বাংলাদেশ-ভারত ক্রিকেট কূটনীতির।

লেখক : পিএইচডি গবেষক ও শিক্ষক, স্পোর্টস সায়েন্স বিভাগ, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়।

[email protected]

 

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
সর্বশেষ খবর
বিআরটিএ শিশু ও তরুণদের রক্ষায় কাজ করছে: চেয়ারম্যান
বিআরটিএ শিশু ও তরুণদের রক্ষায় কাজ করছে: চেয়ারম্যান

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

কমওয়ার্ড’র সেরার স্বীকৃতি পেল মাস্টহেড পিআর
কমওয়ার্ড’র সেরার স্বীকৃতি পেল মাস্টহেড পিআর

১৬ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ
জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে ছাত্রশক্তির মশাল মিছিল
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে ছাত্রশক্তির মশাল মিছিল

২৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাঙামাটিতে বন্যহাতির আক্রমণে নারী নিহত
রাঙামাটিতে বন্যহাতির আক্রমণে নারী নিহত

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশে প্রতি ১০ শিশুর চারজনের রক্তে ‘উদ্বেগজনক’ মাত্রায় সিসা
দেশে প্রতি ১০ শিশুর চারজনের রক্তে ‘উদ্বেগজনক’ মাত্রায় সিসা

২৭ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

আবুধাবি টি-টেন লিগে খেলার সুযোগে উচ্ছ্বসিত সাইফ
আবুধাবি টি-টেন লিগে খেলার সুযোগে উচ্ছ্বসিত সাইফ

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চায়ের আড্ডায় টুকুর গণসংযোগ
চায়ের আড্ডায় টুকুর গণসংযোগ

৩৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

লেবাননে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষীদের ওপর ফের ইসরায়েলি গুলি
লেবাননে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষীদের ওপর ফের ইসরায়েলি গুলি

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বান্দরবানে পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার
বান্দরবানে পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসী কর্মীদের সন্তানদের শিক্ষায় ১২ কোটি ১৫ লাখ টাকার সহায়তা দিয়েছে সরকার
প্রবাসী কর্মীদের সন্তানদের শিক্ষায় ১২ কোটি ১৫ লাখ টাকার সহায়তা দিয়েছে সরকার

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকাসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন
ঢাকাসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

পেট ফাঁপা কমানো এবং হজমশক্তি বৃদ্ধির ঘরোয়া উপায়
পেট ফাঁপা কমানো এবং হজমশক্তি বৃদ্ধির ঘরোয়া উপায়

৪৮ মিনিট আগে | জীবন ধারা

ঢেঁড়স ভেজানো পানি কি সত্যিই এত উপকারী?
ঢেঁড়স ভেজানো পানি কি সত্যিই এত উপকারী?

৫৪ মিনিট আগে | জীবন ধারা

মোংলায় লিফলেট বিতরণ ও ধানের শীষের প্রচারণা
মোংলায় লিফলেট বিতরণ ও ধানের শীষের প্রচারণা

৫৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭০০
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭০০

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালের তিন অসহায় নারীর স্বামীকে রিকশা বিতরণ
বরিশালের তিন অসহায় নারীর স্বামীকে রিকশা বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৮ বছর পর হলান্ডের নেতৃত্বে বিশ্বকাপের দুয়ারে নরওয়ে
২৮ বছর পর হলান্ডের নেতৃত্বে বিশ্বকাপের দুয়ারে নরওয়ে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নগদ–ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক
নগদ–ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজীপুর জেলা কারাগারে হাজতির মৃত্যু
গাজীপুর জেলা কারাগারে হাজতির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কমিটি গঠনের কার্যক্রম স্থগিতের নির্দেশ
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কমিটি গঠনের কার্যক্রম স্থগিতের নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবিতে প্রথমবার আদি নববর্ষ উৎসব উদযাপন
ঢাবিতে প্রথমবার আদি নববর্ষ উৎসব উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন বর্ষীয়ান অভিনেতা প্রেম চোপড়া
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন বর্ষীয়ান অভিনেতা প্রেম চোপড়া

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মওলানা ভাসানী ছিলেন অসাধারণ চিন্তার রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব : আলাল
মওলানা ভাসানী ছিলেন অসাধারণ চিন্তার রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব : আলাল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কারওয়ান বাজারে দুটি ককটেল বিস্ফোরণ
কারওয়ান বাজারে দুটি ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সীতাকুণ্ডে যাত্রীবাহী বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে, নিহত ৫
সীতাকুণ্ডে যাত্রীবাহী বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে, নিহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে পৃথক দুর্ঘটনায় ৬ জনের মৃত্যু, আহত ২১
চট্টগ্রামে পৃথক দুর্ঘটনায় ৬ জনের মৃত্যু, আহত ২১

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাজনীতি হোক অনগ্রসর মানুষকে সামনের দিকে এগিয়ে নেয়ার : মাজেদ বাবু
রাজনীতি হোক অনগ্রসর মানুষকে সামনের দিকে এগিয়ে নেয়ার : মাজেদ বাবু

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

হারের দায় ব্যাটসম্যানদের দিচ্ছেন গম্ভীর
হারের দায় ব্যাটসম্যানদের দিচ্ছেন গম্ভীর

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন করলেন প্রধান উপদেষ্টা
নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন করলেন প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

১৭ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

১৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

১৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার
১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া
ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া

মাঠে ময়দানে