শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৩ নভেম্বর, ২০১৯

বাংলাদেশ-ভারত ক্রিকেট কূটনীতি ও তিস্তা চুক্তির সম্ভাবনা

নজরুল ইসলাম
প্রিন্ট ভার্সন

বাংলাদেশ-ভারত ক্রিকেট কূটনীতি ও তিস্তা চুক্তির সম্ভাবনা

আন্তর্জাতিক সম্পর্ক অধ্যয়নে ক্রীড়া কূটনীতি (Sports Diplomacy) একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়; যা মূলত খেলাধুলার মাধ্যমেই সম্পন্ন হয়। ১৯৭১ সালের এপ্রিলে চীনের মাটিতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের টেবিল টেনিস খেলার মাধ্যমে পিং-পং ডিপ্লোম্যাসি(Ping-pong Diplomacy) ব্যাপক আলোচনা লাভ করে। ফলে যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের মধ্যে ২০ বছর পর কূটনৈতিক সম্পর্ক পুনঃস্থাপিত হয়। বাংলাদেশের স্বাধীনতাযুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়ার বিপরীত অবস্থানই মূলত পিং-পং ডিপ্লোম্যাসির নেপথ্যে ভূমিকা পালন করে। ১৯৪৭ সালে দেশভাগের পর বিভিন্ন ইস্যুতে ভারত-পাকিস্তানের দ্বন্দ্ব শুরু হয়; যা পরবর্তীতে দক্ষিণ এশিয়ার ক্রিকেট রাজনীতিতেও প্রভাব বিস্তার করে। এখানে ক্রিকেটের জনপ্রিয়তার ইতিহাসও দীর্ঘদিনের। ভারত-পাকিস্তানের পাশাপাশি শ্রীলঙ্কা, বাংলাদেশ ও আফগানিস্তানের শক্তিশালী অবস্থান দক্ষিণ এশিয়ার ক্রিকেটকে দিন দিন আরও জটিলতর করে তুলছে। এমনকি ক্রিকেট দেশগুলোর ঐতিহাসিক সুসম্পর্ককেও চ্যালেঞ্জের মুখে ঠেলে দিচ্ছে। ক্রিকেটই হচ্ছে দেশগুলোর জাতীয় ঐক্যের অন্যতম ভরসা। ক্রিকেটের পাশাপাশি খেলোয়াড়রাও রাজনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ প্রভাবক হিসেবে ভূমিকা পালন করেন। চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী ভারত-পাকিস্তান এ পর্যন্ত তিনবার ক্রিকেট কূটনীতির মাধ্যমে কাশ্মীর সীমান্তে উত্তেজনা প্রশমন, সীমান্ত চুক্তি, সন্ত্রাস দমন চুক্তি, হটলাইন স্থাপন, কূটনৈতিক সম্পর্ক পুনঃস্থাপনসহ বিভিন্ন বিরোধ সমাধান করে। তিনবারই ভারতের আমন্ত্রণে পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট জিয়াউল হক (১৯৮৭), প্রধানমন্ত্রী ইউসুফ রাজা গিলানি (২০১১) ও প্রেসিডেন্ট পারভেজ মোশাররফ (২০১৫) ভারতের মাটিতে সরাসরি খেলা উপভোগ করেন। কাশ্মীর সীমান্ত উত্তেজনার এক চরম মুহূর্তে পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট জিয়াউল হক ১৯৮৭ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি স্ত্রী-সন্তানসহ ৬০ সদস্যের একটি বিশাল বহর নিয়ে ভারত সফর করেন। পরদিন জিয়াউল হক জয়পুর টেস্টের দ্বিতীয় দিনের প্রথম সেশন খেলা দেখেন। বুলেটপ্রুফ বক্সে বসে তাকে সঙ্গ দিয়েছিলেন ভারতের প্রবীণ টেস্ট খেলোয়াড় অমরনাথ লালা। খেলা-পরবর্তী সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে জেনারেল জিয়া বলেন, ‘মাঝেমধ্যে ক্রিকেটের স্পিন ও গুগলির ব্যবধান না বুঝলেও আমি ভারতে এসেছি শান্তির বার্তা নিয়ে।’ তার পর থেকেই ‘ক্রিকেট কূটনীতি’ এশিয়ার রাজনীতিতে ব্যাপক আলোচিত। আমাদের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা স্পিন-গুগলির ব্যবধানসহ ক্রিকেটের প্রায় সবকিছুই বোঝেন। নিয়মিত খবর রাখেন বাংলাদেশের ক্রিকেট ও ক্রিকেটারদের। ভালো খেলা বা জয়ের উল্লাসে তৎক্ষণাৎ অভিনন্দন জানান সরাসরি কিংবা টেলিফোনে। তার সরকারের আমলে বাংলাদেশ টেস্ট ও এক দিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সদস্যপদ লাভ করে। পাশাপাশি কূটনৈতিক রাজনীতিতেও তিনি বর্তমান বিশ্বের অন্যতম সফল একজন প্রধানমন্ত্রী। যার কারণে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে তিনি একাধিকবার প্রশংসিত ও পুরস্কৃত হয়েছেন। বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক ঐতিহাসিক, বন্ধুত্বপূর্ণ ও বহুমাত্রিক। ১৯৭১ সালের স্বাধীনতাযুদ্ধে ভারতের সহযোগিতা এ দেশের জনগণ চিরকাল কৃতজ্ঞচিত্তে স্মরণ করবে। কিন্তু দীর্ঘদিনের কিছু অমীমাংসিত ও গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু দেশ দুটির জনগণের মনে কিছুটা হলেও অস্বস্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। সদ্যস্বাধীন বাংলাদেশ থেকে দ্রুততর সময়ের মধ্যে মিত্রবাহিনীর সৈন্য ফেরত পাঠানোর মাধ্যমে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্কের একটি ইতিবাচক সূচনা করেন; যা পৃথিবীর ইতিহাসে বিরল এবং ইন্দিরা-মুজিবের আন্তরিকতার ফসলও বটে। ’৭২ সালের ১৯ মার্চ বাংলাদেশ-ভারতের মধ্যে শান্তি ও সহযোগিতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে ২৫ বছর মেয়াদি একটি ‘মৈত্রী মুক্তি’ স্বাক্ষরিত হয়। ১৯৯৭ সালের ১৯ মার্চ চুক্তিটির মেয়াদ শেষ হলেও শেখ হাসিনা সরকার চুক্তিটির মেয়াদ বৃদ্ধি করেনি। অতীতে এ চুক্তির অধীনেই বাংলাদেশ-ভারতের ৫৪টি অভিন্ন নদ-নদীর পানি বণ্টনের জন্য যৌথ নদী কমিশন গঠিত হয়। হাসিনা সরকারের প্রথম মেয়াদে গঙ্গার পানি চুক্তিসহ বেশকিছু গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুর সমাধান হলেও তিস্তার পানি সমস্যা, ’৭৪ সালের ইন্দিরা-মুজিব সীমান্ত চুক্তির বাস্তবায়নসহ বেশকিছু গুরুত্বপূর্ণ দ্বিপক্ষীয় ইস্যু অমীমাংসিত থেকে যায়। এ সময় ভারতের সঙ্গে মার্কিন কোম্পানির সহায়তায় তেল-গ্যাস রপ্তানি চুক্তিতে রাজি না হওয়ায় হাসিনা সরকারের সঙ্গে সম্পর্কের অবনতি ঘটে।

২০০১ সালে তেল-গ্যাস রপ্তানিসহ বিভিন্ন ইস্যুতে একটি নমনীয় নির্বাচনী ইশতেহারের মাধ্যমে বিএনপি-জামায়াত জোট সরকার গঠন করে। কিন্তু অল্প সময়ের মধ্যে বাংলাদেশের অভ্যন্তরে ধর্মীয় মৌলবাদের উত্থান, সেভেন সিস্টার্সকেন্দ্রিক স্বাধীনতাকামী ভারতীয় বিদ্রোহীদের সমর্থন ও চট্টগ্রামে ১০ ট্রাক অস্ত্র উদ্ধারের ঘটনাসহ বিভিন্ন ইস্যুতে ভারতের সঙ্গে খালেদা জিয়া সরকারের সম্পর্কের অবনতি ঘটে। ফলে বাংলাদেশ-ভারতের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় ইস্যুতে তেমন উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি হয়নি। ২০০৯ সালে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে মহাজোট সরকার গঠন করার পর মুজিব-ইন্দিরা সীমান্ত চুক্তি বাস্তবায়ন, তিস্তার পানি বণ্টন চুক্তিসহ বিভিন্ন ইস্যুতে বাংলাদেশ-ভারতের মধ্যে ইতিবাচক আলোচনা শুরু হয়; যার পরিপ্রেক্ষিতে ২০১১ সালে ভারতের প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং বাংলাদেশ সফর করেন। এ সময় পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি বাংলাদেশে আসার কথা থাকলেও না এসে তিস্তার পানি চুক্তি ইস্যুতে দি¦মত পোষণ করেন। ফলে সীমান্ত প্রটোকলসহ বেশকিছু ইস্যুতে চুক্তি স্বাক্ষরিত হলেও কাক্সিক্ষত তিস্তার পানি বণ্টন ইস্যু সমাধান হয়নি। ২০১৫ সালের ৭ মে ভারতের সংসদের নিম্নকক্ষ লোকসভা সংবিধানের ১১৯তম সংশোধনীর মাধ্যমে ইন্দিরা-মুজিব সীমান্ত চুক্তি পাস হয়। জুনে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ঢাকায় সফর করেন। তারপর ৩১ জুলাই মধ্যরাতে বাংলাদেশ ১১১টি (১৭,১৬০ একর) ও ভারত ৫১টি (৭,১১০ একর) ছিটমহল অধিগ্রহণের মাধ্যমে ৬৮ বছরের বাংলাদেশ-ভারত সীমান্ত সমস্যার সমাধান হয়। কিন্তু তিস্তার পানি বণ্টন সমস্যার সমাধান না হওয়ায় বাংলাদেশের জনগণের মধ্যে ভারতের প্রতি বিরূপ মনোভাব বৃদ্ধি পেতে থাকে। ২০১৮ সালের মে মাসে ভারতের প্রধানমন্ত্রী মোদির আমন্ত্রণে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কলকাতায় সফর করেন। কিন্তু রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তন অনুষ্ঠানে হাসিনা-মোদি-মমতা একই মঞ্চে উপস্থিত হলেও তিস্তা ইস্যুতে ইতিবাচক তেমন কোনো অগ্রগতি হয়নি। তিস্তা ইস্যুতে মমতার এই অনড় অবস্থান ভারতের বিজেপি সরকারের জন্য বেশ বিব্রতকর। এ অবস্থায় পশ্চিমবঙ্গে মমতার রাজনীতিকে চ্যালেঞ্জ করার জন্য বিজেপি বিভিন্ন কৌশলও খুঁজতে থাকে। ‘প্রিন্স অব কলকাতা’ খ্যাত সৌরভ গাঙ্গুলি ভারতের ক্রিকেট ইতিহাসে একজন জনপ্রিয় অধিনায়ক। পাশাপাশি কলকাতায় বাঙালিদের মাঝেও তার জনপ্রিয়তা আকাশচুম্বী। পরপর দুই মেয়াদে কলকাতার ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন অব বেঙ্গলের (সিএবি) সভাপতির দায়িত্ব পালনকালে সৌরভ গাঙ্গুলি ভারতীয় কেন্দ্রীয় ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিসিআই) প্রেসিডেন্ট অথবা কোচের দায়িত্ব পালনে আগ্রহ প্রকাশ করেন। বিজেপি পশ্চিমবঙ্গে মমতার বিকল্প জনপ্রিয় ব্যক্তিত্ব হিসেবে সৌরভ গাঙ্গুলিকে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিসিআই) বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত করে। পাশাপাশি ক্রিকেট বোর্ডের সচিব ও কোষাধ্যক্ষ পদে বিজেপির সভাপতি ও কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের ছেলে জয় শাহ ও কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অনুরাগ ঠাকরের ভাই অরুণ ধুমাল নির্বাচিত হন। এভাবেই সৌরভ বিজেপির প্রভাববলয়ে সরাসরি সম্পৃক্ত হন। এ সময় সৌরভকে টুইটারে অভিনন্দন জানিয়ে মমতা বলেন, ‘ক্রিকেট বোর্ডের প্রেসিডেন্ট পদে সর্বসম্মতিভাবে নির্বাচিত হওয়ার জন্য অভিনন্দন সৌরভকে। তুমি ভারত ও বাংলাকে গর্বিত করেছ। আরেকটা দুর্দান্ত ইনিংসের অপেক্ষায় থাকলাম তোমার।’ ধারণা করা হচ্ছে, ২০২১ সালের পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভার নির্বাচনে বিজেপি সৌরভের জনপ্রিয়তাকে কাজে লাগানোর পাশাপাশি বাংলাদেশ-ভারতের সম্পর্কের ক্ষেত্রেও তাকে ‘ক্রীড়াদূত’ হিসেবে মনোনয়ন দেয়। কারণ, দুই বাংলায় জনপ্রিয় ক্রিকেটার হিসেবে শেখ হাসিনা ও মমতার কাছে সৌরভের গ্রহণযোগ্যতাও রয়েছে ব্যাপক। ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের ইতিহাসে কনিষ্ঠতম প্রেসিডেন্ট হিসেবে সৌরভ গাঙ্গুলি দায়িত্ব গ্রহণের পর শেখ হাসিনা, নরেন্দ্র মোদি ও মমতা ব্যানার্জিকে কলকাতায় বাংলাদেশ-ভারতের মধ্যকার দ্বিতীয় টেস্ট খেলা দেখার আমন্ত্রণ জানান। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর সম্মতির পর ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও শেখ হাসিনাকে আনুষ্ঠানিক আমন্ত্রণ জানান। গতকাল ২২ নভেম্বর কলকাতার ইডেন গার্ডেনকে স্মরণীয় করে তোলার জন্য ভারতে প্রথমবারের মতো দিবারাত্রির টেস্ট ম্যাচ, গোলাপি বল ব্যবহার, সোনার কয়েনে টস, হেলিকপ্টারে প্যারাকমান্ডোর মাধ্যমে ট্রফির আগমন, ঢাকায় বাংলাদেশের অভিষেক টেস্ট ম্যাচে অংশগ্রহণকারী বাংলাদেশ-ভারতের সব খেলোয়াড়কে সংবর্ধনার ব্যবস্থা করা হয়। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী ইডেনের ঐতিহাসিক ঘণ্টা বাজিয়ে খেলা উদ্বোধন করেন এবং কিছুক্ষণ খেলা দেখেন। ইডেনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি উপস্থিত ছিলেন। খেলা দেখার পাশাপাশি তারা দুই দেশের সম্পর্কোন্নয়নে কথা বলেছেন বলে আমাদের বিশ্বাস। ২২ নভেম্বর কলকাতার ইডেন গার্ডেনকে কেন্দ্র করে যে কোনো সময় তিস্তার পানি বণ্টন ইস্যুতে একটি ইতিবাচক ঘোষণা আসতে পারে- এমন আশায় আমরা বুক বাঁধতে চাই। জয় হোক ইডেন গার্ডেনের। জয় হোক বাংলাদেশ-ভারত ক্রিকেট কূটনীতির।

লেখক : পিএইচডি গবেষক ও শিক্ষক, স্পোর্টস সায়েন্স বিভাগ, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়।

[email protected]

 

এই বিভাগের আরও খবর
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
নির্বাচন ও গণভোট
নির্বাচন ও গণভোট
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
সর্বশেষ খবর
ত্বকের উজ্জ্বলতায়
ত্বকের উজ্জ্বলতায়

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

প্রখ্যাত মার্কিন কোচ জন বিমকে গুলি করে হত্যা
প্রখ্যাত মার্কিন কোচ জন বিমকে গুলি করে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাহাদ-নীড়দের জন্য গ্র্যান্ডমাস্টার টুর্নামেন্ট
ফাহাদ-নীড়দের জন্য গ্র্যান্ডমাস্টার টুর্নামেন্ট

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডেভিস কাপ টেনিসে ভালো ফলের প্রত্যাশা বাংলাদেশের
ডেভিস কাপ টেনিসে ভালো ফলের প্রত্যাশা বাংলাদেশের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে কয়েদির মৃত্যু
ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে কয়েদির মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পরীক্ষার্থীদের জন্য নীরব পরিবেশ নিশ্চিতে সব ফ্লাইট বন্ধ রাখল দক্ষিণ কোরিয়া
পরীক্ষার্থীদের জন্য নীরব পরিবেশ নিশ্চিতে সব ফ্লাইট বন্ধ রাখল দক্ষিণ কোরিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বলিউডের বর্ষীয়ান অভিনেত্রী কামিনী কৌশলের মৃত্যু
বলিউডের বর্ষীয়ান অভিনেত্রী কামিনী কৌশলের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খিলগাঁওয়ে কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
খিলগাঁওয়ে কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর
শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা
কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি
মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি
সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত
কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ
মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা
কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন
ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার
অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?
‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা
পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

১০ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী
নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত
রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট
সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

১৪ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ
সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা
এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে
ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা
বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’
শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত
জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত
জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক
ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার
যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার

পেছনের পৃষ্ঠা

সেই কাদের
সেই কাদের

শোবিজ

আমন খেতে ইঁদুরের হানা
আমন খেতে ইঁদুরের হানা

দেশগ্রাম