শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৪ ডিসেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

দেশবাসী মন্ত্রীর পদত্যাগ চায়

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
দেশবাসী মন্ত্রীর পদত্যাগ চায়

পুরো এক সপ্তাহ শৈত্যপ্রবাহে সারা দেশ জেরবার। যারা ধনবান, কাপড়-চোপড় আছে, যারা ঘরে বসে কাজ করে তাদের কথা না হয় ছেড়েই দিলাম। কিন্তু বাইরে যাদের কাজ করে খেতে হয় তাদের এ যেন এক মস্ত গজব। আমাদের সখীপুরের নেতা কীর্তনখোলার আবদুস সবুর প্রায় দুই মাস আগে তার মাদ্রাসার ধর্মসভার তারিখ নিয়ে কথা বলেছিল। আমার সঙ্গে কথা বলেই সে তারিখ ঠিক করেছিল। কিন্তু এমন শৈত্যপ্রবাহ পড়বে, এমন ঠান্ডা পড়বে কল্পনাও করা যায়নি। এদিকে আমার শরীরটা হঠাৎ করেই খারাপ হয়ে গিয়েছিল। খারাপ শরীর নিয়েই টাঙ্গাইল থেকে ৬টায় রওনা হয়ে রাত ১১টায় ফিরেছিলাম। আল্লাহর ইচ্ছা এবং তাঁর দয়ায় ৯টার দিকে সভায় কিছু সময় বসেছিলাম, এমনকি দু-চার কথা বলেছিলাম। এও বলেছি, কোনো নারী যদি নবী হতেন তাহলে সবার আগে নবী হতেন রাবেয়া বসরি। তাঁর মতো পুণ্যবান মহিলা এ জগৎসংসারে আর দ্বিতীয়জন নেই। মনটা গত দুই সপ্তাহ থেকে খারাপ। হঠাৎ করে শরীরটা খারাপ হয়ে এক নাস্তানাবুদ অবস্থা। এর মধ্যে ২১ ডিসেম্বর বাংলাদেশের প্রবীণ দল আওয়ামী লীগের সম্মেলন হয়ে গেল। একটা রাজনৈতিক দলের সম্মেলন সে দলকে নবজীবন দান করে। আওয়ামী লীগের এ সম্মেলনে সেটা কেমন হলো সবাই জানেন। এখন আর আওয়ামী লীগের তেমন কিছু হওয়ার কোনো সম্ভাবনা নেই। ভাই ওবায়দুল কাদের আগেই বলেছিলেন, এই দলের সব পদের অদলবদল হতে পারে, কিন্তু সভাপতি পদের কোনো অদলবদল হবে না। কথাটা প্রায় ধ্রুবসত্য। এখন নেত্রী শেখ হাসিনা আওয়ামী লীগের জন্য অবশ্যম্ভাবী। সত্যিই তাঁর কোনো বিকল্প নেই। তবু অন্য কাউকে সভাপতি করে তিনি প্রধানমন্ত্রী থাকতে পারতেন। যারা দলে কাজ করবেন তাদের কারোরই মন্ত্রিসভায় থাকা উচিত নয়। যা হবে না তা নিয়ে কথা বলে লাভ নেই। সাধারণ সম্পাদক নিয়ে মাঝেমধ্যে আলোচনা হতো। ঠিক এই মুহূর্তে এবং সামনের কিছুদিন ওবায়দুল কাদেরেরও বিকল্প নেই। নির্বাচনী প্রহসনের পর একটা বছর তিনি দারুণভাবে চালিয়েছেন। অসুস্থতার পর সুস্থ হয়ে তাঁর মেধার আরও বিকাশ ঘটেছে। নেত্রী শেখ হাসিনা এবারই প্রথম তাঁর সঠিক সাধারণ সম্পাদক পছন্দ করেছেন। আওয়ামী লীগের সদ্যসমাপ্ত কাউন্সিলে নবনির্বাচিত সবাইকে অভিনন্দন জানাই। তাঁরা একটা গণতান্ত্রিক পরিবেশ গড়ে তুলতে পারলে দেশের জন্য খুবই মঙ্গল হবে। নেত্রী হাসিনা পুনর্নির্বাচিত হওয়ায় আন্তরিক অভিনন্দন। আন্তরিক অভিনন্দন জানাই ওবায়দুল কাদেরকে। সেদিন তিন-চার বার ফোন করেছিলাম, পাইনি। কিন্তু তিনি যখন ফিরতি ফোন করেন তখন ফোনটা আমার কাছে ছিল না। তিনি দুবার ফোন করেছিলেন। কথা হয়নি। দু-তিন দিন পর তাঁর সঙ্গে কথা বলার ইচ্ছা রাখি। তবে অনেকের না থাকলেও ফিরতি ফোন দেওয়ার তাঁর এক দারুণ শুভ অভ্যাস রয়েছে। তাঁর এ অভ্যাস যত দিন থাকবে তত দিন শত্রুর কাছেও তিনি সম্মান পাবেন। রাজনীতিতে শুধু সমর্থক নয়, যে রাজনীতিক সমালোচক ও বিরোধীদের আস্থা ও সম্মান কুড়াতে পারেন তিনি প্রকৃত রাজনীতিক। আমি আবারও ওবায়দুল কাদেরকে আমার, আমার দল এবং পরিবারের পক্ষ থেকে অভিনন্দন, শুভেচ্ছা জানাচ্ছি ও তাঁর সফলতা কামনা করছি।

শুরুতেই বলেছিলাম বেশ কিছুদিন মনটা খারাপ। পাঠক আপনারাই বলুন, ভালো থাকি কী করে? আন্তর্জাতিক যুদ্ধাপরাধ ট্রাইব্যুনালের প্রধান প্রসিকিউটর গোলাম আরিফ টিপু নাকি একজন ‘রাজাকার’। আন্তর্জাতিক যুদ্ধাপরাধ ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউটর যদি রাজাকার হন তাহলে যুদ্ধাপরাধের বিচার এটা কিন্তু চ্যালেঞ্জ করা যায়। উদ্দেশ্য যদি তেমন হয় তাহলে কাজটি যথার্থই হয়েছে। সিরাজগঞ্জের লতিফ মির্জা গণবাহিনী করে অনেক লোককে হত্যা করেছেন। তারা প্রায় সবাই আওয়ামী লীগ ও মুক্তিযোদ্ধা। তাঁর নামও রাজাকার তালিকায়। কোনো উদ্দেশ্য করে এ তালিকা যদি প্রকাশ করা হয়ে থাকে তাহলে সে উদ্দেশ্য সফল হয়েছে। নেত্রী হাসিনার সরকার যে ব্যর্থ তাও এতে প্রমাণিত হয়েছে। মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী এত দিন কী করে মন্ত্রিসভায় আছেন সেটাই ভেবে পাই না। এখন আর তাঁর মন্ত্রিসভায় থাকা উচিত নয়। তিনি সরকারে থাকলে, মন্ত্রিসভায় থাকলে ন্যায় ও সত্যের অপমান হবে, অন্যায় প্রতিষ্ঠিত হবে। তিনি বলেছেন, তিনি তালিকা করেননি। পাকিস্তানিদের করা যে তালিকা ছিল সেটাই শুধু প্রকাশ করেছেন। তাই তো তিনি করবেন। তিনি রাজাকার বানাবার কে? তাঁর তো রাজাকার বানাবার কোনো ক্ষমতা নেই। যখন রাজাকার হয়েছে তখন তিনি খুব একটা নামিদামি ছিলেন না। তবে হ্যাঁ, দু-চারটা মুক্তিযোদ্ধা বানানোর ক্ষমতা তখন তাঁর ছিল, এখনো আছে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় তাঁকে তালিকা দিয়েছে। সেই তালিকায় রাজাকার, আলবদর, শান্তি কমিটির যেমন নাম আছে, সেই তালিকায় মিসক্রিয়েন্টেরও নাম আছে মানে যারা পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ছিল, যারা মুক্তিযোদ্ধা ছিল, মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে ছিল। চোখ বন্ধ করে তালিকা ছেপে দিলে রাজাকারের পক্ষে যারা ছিল বাংলাদেশের বিপক্ষে যারা কাজ করেছিল তাদের পক্ষে তো আসবেই। সেটা আসার কথা ছিল মিসক্রিয়েন্ট হিসেবে পাকিস্তানের দুশমন হিসেবে, রাজাকার হিসেবে নয়। ’৭৫-এ বঙ্গবন্ধু আমাকে জেলা গভর্নর বানিয়ে ছিলেন। খুব সম্ভবত সেটা ছিল জুলাইয়ের ১৬ তারিখ। ওই রাতেই টাঙ্গাইল এসেছিলাম। বাবা-মাকে দেখতে, তাদের দোয়া নিতে, হুজুর মওলানা ভাসানীকে সালাম জানাতে। ওই রাতেই এসপি ও ডিসিকে বলেছিলাম, নেতাদের পলিটিক্যাল ফাইল, রাজাকার-আলবদর-শান্তি কমিটির তালিকা আমার কাছে পাঠান। পরদিন দুপুরের মধ্যে ডিসি-এসপি দুজনকে দিয়ে প্রায় ৭০-৮০ খানা ফাইল পাঠিয়েছিলেন। পাঁচ-ছয় দিন দেখে সেগুলো কপি করে দিতে বলেছিলাম। তারা সব কটি কপি করে দিয়েছিলেন। অবাক হয়েছিলাম, আমরা সল্লা স্কুলে মিটিং করতে গিয়েছিলাম। তারও বিবরণ ছিল। উদ্যোক্তাদের চেষ্টা ছিল চেয়ারম্যানের বাড়ি পুড়িয়ে দেওয়ার। চেয়ারম্যান ছিলেন খুবই চালাক এবং আওয়ামী লীগ করতেন। তাই নেতাদের নিয়ে আগেই তার বাড়িতে ভূরিভোজ করিয়েছিলেন। পেট ভরে খেয়ে মাঠে এসে সবাই দেখে জট, কেউ কথা শুনছে না। আমরা বসেছিলাম সবার মাঝখানে। অনেক বলেকয়ে, বুঝিয়ে শেষে সভা করা হয়েছিল। চেয়ারম্যান দুদু মিয়া চমৎকার এক বক্তৃতা করেছিলেন। তিনি বলেছিলেন, ‘আমি ও ওই শালার চেয়ারম্যান। আমি সারা দুনিয়া বক্তৃতা দিয়ে বেড়াই কেউ কিছু বলে না। ওই শালায়ও চেয়ারম্যান। শালার বাড়ি জ্বালিয়ে দিতে চায়। নিশ্চয়ই শালায় খচ্চর হবে। না হলে আমার বাড়ি পোড়ায় না জ্বালায় না। ওই শালার বাড়ি জ্বালাতে চায় কেন?’ শ্রোতারা শান্ত হয়ে এসেছিল। অনেকে ভেবেছিলেন দুদু মিয়া তাদের পক্ষে বলছেন। তখন তিনি এক গল্প বললেন। আপনারা শোনেন, ‘এক গ্রামে একজনের খুব অসুখ হইছিল। কোনো ওষুধে কাজ হয় না। কত জায়গায় কত বৈদ্যি আসে কত ওষুধ দেয়, কিন্তু রোগী ভালো হয় না। বিছানায় পড়ে থাকতে থাকতে লোকটার জীবন শেষ। একদিন অনেক দূর থেকে এক বৈদ্যি আসে। চোখ-জিহ্বা-হাত-পা টিপে টিপে দেখে সে ওষুধ দেয়। ওষুধ দিয়ে চলে যাওয়ার সময় রোগী কাতর হয়ে বলে, “বৈদ্যিমশাই ওষুধ দিলাইন, পথ্যি দিলাইন না”। বৈদ্যিমশাই দরজার কাছ থেকে ফিরে এসে বললেন, “সত্যিই তো বড় ভুল হয়ে গেছে। আপনি সিদ্ধ চাল খাবেন না, আতপ চালের ভাত গুরুপাক। হাঁটাচলা করা যাবে না, বইস্যা থাকা যাবে না, কাইত হতে পারবেন না, চিত হয়ে শুবেন না,  উপুড় হবেন না”। রোগী অস্থির হয়ে বলে উঠল, “তাইলে আমি কীবা করমু”। বৈদ্যিমশাই বললেন, “হায় হায়! কীবাও করন যাইব না। ওইটাই তো সব থেইক্যা বড় অসুখ। এটা একেবারেই করা যাবে না”।’ মাননীয় প্রধানমন্ত্রী! সময় থাকতে মন্ত্রীসহ যাঁরা এ তালিকার সঙ্গে জড়িত তাঁদের বিদায় করুন। এঁদের এখনই বিদায় না করলে আপনার যেমন সর্বনাশ হবে, তেমনি দেশের মারাত্মক ক্ষতি হবে। তাই সময় থাকতেই সাবধান!

১১ ডিসেম্বর ছিল টাঙ্গাইল হানাদারমুক্ত দিবস। সেদিন টাঙ্গাইলেই ছিলাম। হানাদারমুক্ত দিবসের অনুষ্ঠানে টাঙ্গাইলের মানুষ বড় আঘাত পেয়েছে। সে নিয়ে সমালোচনাও হচ্ছে প্রচুর। আমরা আওয়ামী লীগ করি না বলে অনুষ্ঠানে আমাদের দাওয়াত করেনি। ভালো করেছে। কিন্তু রাজাকারদের মুক্তিযোদ্ধা আর মুক্তিযোদ্ধাদের রাজাকার বানানো মানুষ পছন্দ করে না। এখন যারা ভোট ছাড়া এমপি হয়েছেন তাঁদের বেশ কয়েকজন স্বাধীনতাবিরোধীর ছেলে। তাঁরা টাঙ্গাইল স্বাধীন করলে তো চলবে না। জনাব আবদুর রাজ্জাক এখন অবশ্যই মন্ত্রী হতে পারেন। কিন্তু যুদ্ধের সময় তিনি ছিলেন একজন অতি সাধারণ যোদ্ধা। তাঁর ভাগ্যে একটি যুদ্ধও জোটেনি। তাঁকে দিয়ে টাঙ্গাইল স্বাধীন করে ফেলবেন! দাইন্যার কমান্ডার নিয়ত আলী জনাব রাজ্জাকের চেয়ে অনেক শক্তিশালী মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার ছিলেন। ব্রিগেডিয়ার ফজলুর রহমানের মোছের এক বাড়িতে এখনকার নেতা আবদুর রাজ্জাকের মতো ১০টা কুপোকাত হতেন। আমি এসব কথা বলি না। আমি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে বলি, ইতিহাস বিকৃত হওয়ায় আপনি এত ব্যথিত ও উদ্বিগ্ন। অথচ প্রতি পদে পদে আমাকে মুছে ফেলার জন্য যা করা হচ্ছে তা কি ইতিহাস বিকৃত নয়? আমাকে বাদ দিয়ে মুক্তিযুদ্ধকে সাবলীল করবেন তা কী করে সম্ভব? আমাকে বাদ দিলে বঙ্গবন্ধুও তো বাদ পড়েন। দু-একটা ছবি তো এখনো আছে, পিতা-পুত্র আমরা কীভাবে সটান দাঁড়িয়ে আছি। ১১ তারিখ কয়েক শ মুক্তিযোদ্ধাকে এনে তাঁদের বসার চেয়ার পর্যন্ত দেওয়া হয়নি। একজন মুক্তিযোদ্ধাকেও মঞ্চে নেওয়া হয়নি। এসব কীসের হানাদারমুক্ত দিবসের অনুষ্ঠান? নাচানাচি হচ্ছে, গান হচ্ছে, কবিতা হচ্ছে। ৩০ লাখ শহীদ, ২ লাখ মা-বোনের ইজ্জতের বিনিময়ে অর্জিত স্বাধীনতা গানের কলির মতো বারবার উচ্চারিত হচ্ছে। কিন্তু সেখানে কোনো দরদের চিহ্ন নেই। গায়ক যেমনি গান গায় তেমনি যেন ৩০ লাখ শহীদ গানের সুরের সঙ্গে মিলে যাচ্ছে। বড় ভয় হয়। নারী যোদ্ধাদের নিয়ে প্রত্যক্ষ মাঠে কামান-বন্দুক-রাইফেল হাতে তাঁদের যুদ্ধের মাঠেও নামানো হয়েছে। বাংলাদেশের নারীদের মুক্তিযুদ্ধে প্রকৃত ভূমিকা মহিমান্বিত হচ্ছে। মায়েরা বোনেরা মেয়েরা যুদ্ধকে যে মনেপ্রাণে সমর্থন করেছেন। স্বামীর জন্য সন্তানের জন্য ভাইয়ের জন্য যে দোয়া করেছেন সেটাই ছিল মুক্তিযুদ্ধে নারীদের প্রকৃত অবদান। আমার বিশ্বাস, মুক্তিযুদ্ধের বিরুদ্ধে ২-৪ লাখ পুরুষ থাকলেও ২-১ হাজার নারী ছিল না। রাজাকার শান্তি কমিটির ঘরের মেয়েরাও মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে দোয়া করেছে। তা ছাড়া আহতদের সেবা-শুশ্রুষা, মুক্তিযোদ্ধাদের খাবার এসব নারীদের আরও মহিমান্বিত করেছে। কিন্তু যুদ্ধক্ষেত্রে নারীদের ভূমিকা তুলে ধরতে গিয়ে বরং তাঁদের অনেক ছোট করা হচ্ছে। কিন্তু এ ব্যাপারটা থেকে অনেককেই বিরত করা যাচ্ছে না।

লেখক : রাজনীতিক।

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
বিমানে বোমা আতঙ্ক
বিমানে বোমা আতঙ্ক
থেঁতলে পিটিয়ে গুলিতে হত্যা
থেঁতলে পিটিয়ে গুলিতে হত্যা
তাবিজ ব্যবসার বিরুদ্ধে আইনি প্রতিরোধ চাই
তাবিজ ব্যবসার বিরুদ্ধে আইনি প্রতিরোধ চাই
মানবাধিকার ও ইসলামি দৃষ্টিভঙ্গি
মানবাধিকার ও ইসলামি দৃষ্টিভঙ্গি
অন্যের শর্তে যেন দেশ না চলে
অন্যের শর্তে যেন দেশ না চলে
‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা
‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা
এসএসসির ফলাফল
এসএসসির ফলাফল
বিদেশি বিনিয়োগ
বিদেশি বিনিয়োগ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
যানজটমুক্তির প্রত্যাশা
যানজটমুক্তির প্রত্যাশা
কোথায় পাব হোসাইনি রঙের মানুষ
কোথায় পাব হোসাইনি রঙের মানুষ
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
সর্বশেষ খবর
ছবি থেকে ভিডিও তৈরির সুবিধা আনলো গুগলের জেমিনি
ছবি থেকে ভিডিও তৈরির সুবিধা আনলো গুগলের জেমিনি

এই মাত্র | টেক ওয়ার্ল্ড

রাতে বৃষ্টির পরও ঢাকার বাতাস আজ অস্বাস্থ্যকর
রাতে বৃষ্টির পরও ঢাকার বাতাস আজ অস্বাস্থ্যকর

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

দেশে ইকোফ্লোর পোর্টেবল পাওয়ার স্টেশন আনলো বেস্ট ইলেকট্রনিক্স
দেশে ইকোফ্লোর পোর্টেবল পাওয়ার স্টেশন আনলো বেস্ট ইলেকট্রনিক্স

১০ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

ফিলিস্তিনপন্থী সংগঠনকে নিষিদ্ধের প্রতিবাদে যুক্তরাজ্যে বিক্ষোভ
ফিলিস্তিনপন্থী সংগঠনকে নিষিদ্ধের প্রতিবাদে যুক্তরাজ্যে বিক্ষোভ

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেস্ট ক্রিকেটে ১০ বছর পর ঘটলো সেই বিরল ঘটনা
টেস্ট ক্রিকেটে ১০ বছর পর ঘটলো সেই বিরল ঘটনা

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গীতে চার ছিনতাইকারী আটক, দুইজনকে গণধোলাই
টঙ্গীতে চার ছিনতাইকারী আটক, দুইজনকে গণধোলাই

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রকে পাল্টা ব্যবস্থার হুমকি ইউরোপীয় কমিশনের
যুক্তরাষ্ট্রকে পাল্টা ব্যবস্থার হুমকি ইউরোপীয় কমিশনের

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ডন-৩’ সিনেমায় শাহরুখ ফিরছেন কোন চরিত্রে?
‘ডন-৩’ সিনেমায় শাহরুখ ফিরছেন কোন চরিত্রে?

৫৯ মিনিট আগে | শোবিজ

পঞ্চম ম্যাচেও জোড়া গোলের কীর্তি মেসির, দারুণ জয় মিয়ামির
পঞ্চম ম্যাচেও জোড়া গোলের কীর্তি মেসির, দারুণ জয় মিয়ামির

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অবিলম্বে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ৬০ ব্রিটিশ এমপির চিঠি
অবিলম্বে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ৬০ ব্রিটিশ এমপির চিঠি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাভাস্কারের মুখে আবার ‘স্টুপিড!’ — এবার কার উদ্দেশে?
গাভাস্কারের মুখে আবার ‘স্টুপিড!’ — এবার কার উদ্দেশে?

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিরিজ শুরুর আগেই স্কোয়াডে পরিবর্তন অস্ট্রেলিয়ার
সিরিজ শুরুর আগেই স্কোয়াডে পরিবর্তন অস্ট্রেলিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে চলেছে ভারত: রিপোর্ট
বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে চলেছে ভারত: রিপোর্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-আইএইএ সহযোগিতা ‘নতুন রূপে চলবে’: আরাগচি
ইরান-আইএইএ সহযোগিতা ‘নতুন রূপে চলবে’: আরাগচি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় জ্বালানি সংকট চরমে পৌঁছেছে: জাতিসংঘ
গাজায় জ্বালানি সংকট চরমে পৌঁছেছে: জাতিসংঘ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘কেউ কেউ সংস্কারের ধোঁয়া তুলে নির্বাচনকে ব্যাহত করতে চাইছে’
‘কেউ কেউ সংস্কারের ধোঁয়া তুলে নির্বাচনকে ব্যাহত করতে চাইছে’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএসএফের গুলি থেকে রেহাই পাচ্ছে না নারী-পুরুষ কেউ
বিএসএফের গুলি থেকে রেহাই পাচ্ছে না নারী-পুরুষ কেউ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্লাব ফুটবলে নেই আগ্রহ, অন্য কিছুতে নজর ডাচ কোচের
ক্লাব ফুটবলে নেই আগ্রহ, অন্য কিছুতে নজর ডাচ কোচের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ জুলাই)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনুপ্রেরণার আলো ছড়ালেন হৃতিক
অনুপ্রেরণার আলো ছড়ালেন হৃতিক

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আল-কোরআনের ভাষারীতি
আল-কোরআনের ভাষারীতি

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইসলামের দৃষ্টিতে রসিকতা ও রসবোধ
ইসলামের দৃষ্টিতে রসিকতা ও রসবোধ

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হাসপাতালে ভর্তি কিয়ারা আদভানি
হাসপাতালে ভর্তি কিয়ারা আদভানি

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিয়ের পাত্রী ও মাহরাম নারীর কতটুকু দেখা যাবে
বিয়ের পাত্রী ও মাহরাম নারীর কতটুকু দেখা যাবে

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

২০২৫ সালে থাইল্যান্ডে মাংকিপক্সে আক্রান্ত ৪০ জন, মৃত্যু ১৩
২০২৫ সালে থাইল্যান্ডে মাংকিপক্সে আক্রান্ত ৪০ জন, মৃত্যু ১৩

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ১১০
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ১১০

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০০ বছরের বছরের পুরনো কফিন মিসরকে ফেরত দিল বেলজিয়াম
২০০০ বছরের বছরের পুরনো কফিন মিসরকে ফেরত দিল বেলজিয়াম

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও মেক্সিকোর ওপর ৩০ শতাংশ শুল্ক ঘোষণা ট্রাম্পের
ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও মেক্সিকোর ওপর ৩০ শতাংশ শুল্ক ঘোষণা ট্রাম্পের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিউনিসিয়ায় প্রেসিডেন্টের খবর না দেখায় ছয় মাসের কারাদণ্ড
তিউনিসিয়ায় প্রেসিডেন্টের খবর না দেখায় ছয় মাসের কারাদণ্ড

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী নির্বাচন হবে অত্যন্ত কঠিন
আগামী নির্বাচন হবে অত্যন্ত কঠিন

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সর্বাধিক পঠিত
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লেনদেনের দ্বন্দ্বে ভাঙারি ব্যবসায়ীকে হত্যা : ডিএমপি
লেনদেনের দ্বন্দ্বে ভাঙারি ব্যবসায়ীকে হত্যা : ডিএমপি

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবদল নেতা ফাহিমকে বহিষ্কার, আইনি ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান
চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবদল নেতা ফাহিমকে বহিষ্কার, আইনি ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অতিরিক্ত সচিবসহ তিনজন ওএসডি
অতিরিক্ত সচিবসহ তিনজন ওএসডি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরান ঢাকায় সোহাগ হত্যা: আসামি রবিনের স্বীকারোক্তি, ৫ দিনের রিমান্ডে টিটন
পুরান ঢাকায় সোহাগ হত্যা: আসামি রবিনের স্বীকারোক্তি, ৫ দিনের রিমান্ডে টিটন

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পরিবারের ইচ্ছায় ধর্ষককে প্রকাশ্যে ফাঁসিতে ঝুলাল ইরান
পরিবারের ইচ্ছায় ধর্ষককে প্রকাশ্যে ফাঁসিতে ঝুলাল ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত : র‌্যাব
মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত : র‌্যাব

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে
খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের
মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা
ফের দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদা না দেওয়ায় বাসস্ট্যান্ডে গেলেই গাড়ি ভাঙচুর সেই ফাহিমের
চাঁদা না দেওয়ায় বাসস্ট্যান্ডে গেলেই গাড়ি ভাঙচুর সেই ফাহিমের

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব
এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অপরাধীদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তা সরকারের কাছেই প্রশ্ন: তারেক রহমান
অপরাধীদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তা সরকারের কাছেই প্রশ্ন: তারেক রহমান

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে চলেছে ভারত: রিপোর্ট
বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে চলেছে ভারত: রিপোর্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যৌন হয়রানি: শিক্ষকের শাস্তি না হওয়ায় নিজেকে জ্বালিয়ে দিলেন ছাত্রী
যৌন হয়রানি: শিক্ষকের শাস্তি না হওয়ায় নিজেকে জ্বালিয়ে দিলেন ছাত্রী

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার
সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতে গুহা থেকে দুই সন্তানসহ রুশ নারীকে উদ্ধার
ভারতে গুহা থেকে দুই সন্তানসহ রুশ নারীকে উদ্ধার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী
সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস
দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও এক আসামি গ্রেফতার
ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও এক আসামি গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গরম মোকাবিলায় হাতে তৈরি এয়ার কুলার ব্যবহার করছেন আফগান ট্যাক্সি চালকরা
গরম মোকাবিলায় হাতে তৈরি এয়ার কুলার ব্যবহার করছেন আফগান ট্যাক্সি চালকরা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ লাখ পিস প্যান্টের অর্ডার স্থগিত ওয়ালমার্টের
১০ লাখ পিস প্যান্টের অর্ডার স্থগিত ওয়ালমার্টের

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সম্পূর্ণ সত্য বললে চৌধুরী মামুনকে ক্ষমার বিষয়টি বিবেচনা করা হবে : ট্রাইব্যুনাল
সম্পূর্ণ সত্য বললে চৌধুরী মামুনকে ক্ষমার বিষয়টি বিবেচনা করা হবে : ট্রাইব্যুনাল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ডের ঘটনায় কিছু দল ফায়দা লোটার চেষ্টা করছে: রিজভী
মিটফোর্ডের ঘটনায় কিছু দল ফায়দা লোটার চেষ্টা করছে: রিজভী

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোয়েন্দা সংস্থা এলাকা ভিত্তিক তালিকা করে অপরাধীদের চিহ্নিত করছে: আইজিপি
গোয়েন্দা সংস্থা এলাকা ভিত্তিক তালিকা করে অপরাধীদের চিহ্নিত করছে: আইজিপি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শরীরে পোকা, পচে গেছে মস্তিষ্ক— অভিনেত্রী হুমাইরার ময়নাতদন্তে চাঞ্চল্যকর তথ্য
শরীরে পোকা, পচে গেছে মস্তিষ্ক— অভিনেত্রী হুমাইরার ময়নাতদন্তে চাঞ্চল্যকর তথ্য

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কঠোর বিএনপি অপরাধ করলেই শাস্তি
কঠোর বিএনপি অপরাধ করলেই শাস্তি

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভুক্তভোগীর পরিবারের ইচ্ছায় প্রকাশ্যে ধর্ষকের ফাঁসি কার্যকর
ভুক্তভোগীর পরিবারের ইচ্ছায় প্রকাশ্যে ধর্ষকের ফাঁসি কার্যকর

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রিন্ট সর্বাধিক
বড় ঝুঁকিতে পোশাক খাত
বড় ঝুঁকিতে পোশাক খাত

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যা করে ১১ টুকরা করা স্বামী গ্রেপ্তার
স্ত্রীকে হত্যা করে ১১ টুকরা করা স্বামী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজি না ব্যবসার দ্বন্দ্ব, স্বজন ও পুলিশের ভিন্ন দাবি
চাঁদাবাজি না ব্যবসার দ্বন্দ্ব, স্বজন ও পুলিশের ভিন্ন দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

নৃশংস হত্যায় তোলপাড়
নৃশংস হত্যায় তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

চোরাই মোবাইলের ভয়ংকর চক্র
চোরাই মোবাইলের ভয়ংকর চক্র

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৫ কোটি টাকা চাঁদা না পেয়ে পল্লবীতে তাণ্ডব
৫ কোটি টাকা চাঁদা না পেয়ে পল্লবীতে তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

যত আলো  তত অন্ধকার
যত আলো তত অন্ধকার

শোবিজ

কাটল না শুল্কসংকট
কাটল না শুল্কসংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমিকার সঙ্গে প্রেমিকও আটক
প্রেমিকার সঙ্গে প্রেমিকও আটক

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলায় সাজা কমছে যেভাবে
হত্যা মামলায় সাজা কমছে যেভাবে

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলুম নির্যাতন হত্যা গুম কামালের বড় গুণ
জুলুম নির্যাতন হত্যা গুম কামালের বড় গুণ

প্রথম পৃষ্ঠা

পূর্বাচল এক্সপ্রেসওয়ে অটোরিকশার দখলে
পূর্বাচল এক্সপ্রেসওয়ে অটোরিকশার দখলে

পেছনের পৃষ্ঠা

কিলিং মিশনে তিনজন, কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
কিলিং মিশনে তিনজন, কেউ গ্রেপ্তার হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ুন ফরীদির পারিশ্রমিক ১০১ টাকা
হুমায়ুন ফরীদির পারিশ্রমিক ১০১ টাকা

শোবিজ

নদীর তীরের স্টেডিয়াম ঘিরে ক্রীড়াঙ্গনে নতুন স্বপ্ন
নদীর তীরের স্টেডিয়াম ঘিরে ক্রীড়াঙ্গনে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-২০ ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ স্কোর সাব্বিরের
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-২০ ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ স্কোর সাব্বিরের

মাঠে ময়দানে

পুতুলকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বাধ্যতামূলক ছুটি
পুতুলকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বাধ্যতামূলক ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

ববির সমুদ্রবিলাস
ববির সমুদ্রবিলাস

শোবিজ

রংপুর রাইডার্সের প্রতিপক্ষ হোবার্ট হারিকেন্স
রংপুর রাইডার্সের প্রতিপক্ষ হোবার্ট হারিকেন্স

মাঠে ময়দানে

সম্পূর্ণ সত্য প্রকাশ করলে ক্ষমা পাবেন চৌধুরী মামুন
সম্পূর্ণ সত্য প্রকাশ করলে ক্ষমা পাবেন চৌধুরী মামুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাম্বুলায় টি-২০ অভিষেক বাংলাদেশের
ডাম্বুলায় টি-২০ অভিষেক বাংলাদেশের

মাঠে ময়দানে

অধিনায়ক কেন ম্যাচে নেই
অধিনায়ক কেন ম্যাচে নেই

মাঠে ময়দানে

ভুয়া খবরের নেপথ্যে পরকীয়া
ভুয়া খবরের নেপথ্যে পরকীয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনেমার মানুষে তারা...
সিনেমার মানুষে তারা...

শোবিজ

তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের
তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বাদল দিনের প্রথম কদম ফুল
বাদল দিনের প্রথম কদম ফুল

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপালের এগিয়ে যাওয়ার লড়াই
বাংলাদেশ-নেপালের এগিয়ে যাওয়ার লড়াই

মাঠে ময়দানে

সাম্প্রতিক হত্যা-সহিংসতায় সিপিবির উদ্বেগ
সাম্প্রতিক হত্যা-সহিংসতায় সিপিবির উদ্বেগ

নগর জীবন

ধান রোপণে ব্যস্ত নারীরা
ধান রোপণে ব্যস্ত নারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা