শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ৩০ জানুয়ারি, ২০২০ আপডেট:

দাসত্বের নবসংস্করণ মোসাহেবি

পীর হাবিবুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
দাসত্বের নবসংস্করণ মোসাহেবি

গোটা রাজনৈতিক ও সামাজিক ব্যবস্থার দিকে তাকালে আজকাল মনে হয় দাসপ্রথা সেই কবে বিলুপ্ত হলেও দাসত্বের মানসিকতা আমাদের বদল হয়নি। একালে দাসত্বের আধুনিক বা নবসংস্করণের নাম মোসাহেবি বা চাটুকারিতা। জনগণ তার প্রাপ্য মর্যাদা ও অধিকার না পেয়ে কেউ কেউ লাভ-লোভের মোহে এক অসুস্থ সংস্কৃতিতে ক্ষমতাবান প্রভুদের সামনে মোসাহেব চরিত্রে আবির্ভূত হচ্ছে দাসের মানসিকতায়। ভদ্রতা, বিনয়, সম্মান আর মোসাহেবি, চাটুকারিতা এক নয়। এখানে সংখ্যাগরিষ্ঠ জনগণ অসহায়। হয় এ সংস্কৃতিতে ভাসতে হবে না হয় তাকে তার অধিকারবঞ্চিত হয়েই থাকতে হবে- এমন পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। এখানে যোগ্যরা পরাজিত, অযোগ্যরা বিজয়ী হচ্ছে। সর্বনাশ হচ্ছে দেশ ও সমাজের। প্রকৃত কর্মীদের দলে মূল্যায়ন নেই। আত্মমর্যাদাসম্পন্ন মানুষদের কোথাও ঠাঁই নেই। কেবল মোসাহেব, চাটুকার, চাপাবাজদের সুবর্ণ সময় এখন। সামন্তবাদ বা জমিদারি প্রথা উচ্ছেদ হলেও মানসিকতা থেকে আমাদের মোসাহেবি চরিত্র বদলায় না। দাসযুগের কলঙ্কিত ইতিহাস সবার জানা। আনতে চাই না। সামন্তবাদের শোষণের অবর্ণনীয় বেদনাও সবার জানা, বলতে চাই না। ব্রিটিশ উপনিবেশ থেকে সেই কবে শৃঙ্খলমুক্ত হয়েছে প্রিয় স্বদেশসহ বিশ্ববাসী। আমরা দীর্ঘ লড়াই-সংগ্রামের মধ্য দিয়ে পাকিস্তান হানাদার বাহিনীর কবল থেকে সুমহান মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে রক্তগঙ্গায় ভেসে স্বাধীনতা অর্জন করেছি কিন্তু ব্রিটিশ ও পাকিস্তানের কালাকানুন থেকে যেমন বের হতে পারিনি তেমনি আমরা আমাদের মানসিকতাকে আত্মমর্যাদার সঙ্গে স্বাধীন দৃঢ়চেতা মর্যাদায় দাঁড় করাতে পারিনি। মোসাহেবি করে করুণাশ্রিত জীবনে ব্যক্তিগত লাভের পাল্লাই ভারী করছি।

জাতীয়তাবাদী আন্দোলনের মহান নেতা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে বাঙালি জাতীয়তাবাদের উন্মেষ ঘটিয়ে এ জাতির স্বাধীনতা যেখানে অর্জন, সেখানে আজ দীর্ঘ প্রায় অর্ধশত বছরের মুখোমুখি দাঁড়িয়ে উপলব্ধি করলে দেখি সেই চাটুকারিতা, মোসাহেবি চরিত্র আমাদের বদলায়নি। অন্যদিকে স্বাধীন দেশের সংবিধান আমাদের জনগণকে ক্ষমতার মালিক করলেও প্রতিটি নাগরিকের সমঅধিকার নিশ্চিত করলেও আমরা তা এখনো কার্যকর করতে পারিনি। রাষ্ট্র জনগণের মালিকানা ও নাগরিকের সমঅধিকার নিশ্চিত করতে পারেনি। আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধের আদর্শ থেকে দিনে দিনে আমরা বিচ্যুত হয়েছি। ক্ষমতা শপথ ভেঙেছে বারবার। গণমানুষের অধিকার নিশ্চিত না করে মুষ্টিমেয়র অধিকার নিশ্চিত করেছে। ধর্মের নামে, রাজনীতির নামে, ক্ষমতা ও অর্থবিত্তের নামে বৈষম্য দিনে দিনে বাড়ছে। মানুষের অধিকার, প্রাপ্য পাওনা রাষ্ট্র দিতে যেমন ব্যর্থ, তেমনি রাজনীতিবিদ বা জনপ্রতিনিধিদের ক্ষমতা নিরঙ্কুশ করতে পারেনি। প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী কর্মকর্তাদের সেবকের বদলে শাসক বা প্রভুর ভূমিকায় অবতীর্ণ হওয়ার সংস্কৃতির নজিরবিহীন উত্থান ঘটিয়েছে। সরকার আসে সরকার যায়, জনগণ ক্ষমতার মালিক হওয়া দূরে থাক, সংবিধান ও আইনের অধিকার থেকে মানুষ বঞ্চিত হয়। নাগরিক অধিকারহারা হয় মানুষ। একসময় বারো ভূঁইয়ার শাসন থেকে সেই কবে মুক্ত স্বাধীন দেশের মানুষ আজ কত কত ভূঁইয়ার শাসনে পিষ্ট হচ্ছে।

রাজনীতিবিদরা, এমপি-মন্ত্রীরা সব সরকারের কালেই সমালোচিত হন। জনগণের নির্বাচিত প্রতিনিধি বলেই হোক, আর জনগণের কাছের মানুষ বলেই হোক তাদের মানুষ সহজেই কাঠগড়ায় দাঁড় করায়। তারা যে ভুল করেননি তা নয়। রাজনীতিবিদরাই দেশ চালাবেন। গণতন্ত্রে এটাই শেষ কথা। কিন্তু রাজনীতিবিদরা ব্যর্থ হলে দেশ ও জনগণকে চড়া মাশুল গুনতে হয়। স্বাধীনতা-উত্তর যুদ্ধবিধ্বস্ত সদ্যস্বাধীন বাংলাদেশে নানা ষড়যন্ত্র, রাজনৈতিক নেতৃত্বের নানামুখী ব্যর্থতাও জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে পরিবার-পরিজনসহ নৃশংস হত্যাকান্ডের মাধ্যমে বিচারহীনতার সংস্কৃতি, খুনিদের উল্লাস, দম্ভ আর কঠোর সামরিক শাসনকবলিত বাংলাদেশে একাত্তরে পরাজিত সাম্প্রদায়িক শক্তির পুনরাবির্ভাবের খেসারত এখনো জাতিকে দিতে হচ্ছে। কালের যাত্রাপথে রাজনীতি আজ রাজনীতিবিদদের হাতে নেই। রাজনীতিবিদ সৃষ্টির প্রক্রিয়া বা গণনেতাদের সৃষ্টির পথও রুদ্ধ। রাজনৈতিক দুর্বৃত্তায়নের যুগ থেকে রাজদুর্নীতির যুগে হঠাৎ নেতা, নেতা হওয়ায় হঠাৎ অর্থবিত্ত ক্ষমতার মালিক হয়ে দম্ভ, সিন্ডিকেট গড়ে তোলা, রাজনীতির প্রতি মানুষকে বীতশ্রদ্ধই করছে না, সবখানে দাসত্বের সংস্কৃতির সেই মানসিকতা থেকে অযোগ্য মোসাহেব তৈরি করে জনগণের মাঝখানে দূরত্বের দেয়াল তৈরি করছে। আমাদের রাজনীতির সেই আদর্শের মহাপুরুষদের বা আইডলদের উত্তরাধিকারিত্ব চিন্তা-চেতনা-কর্মে না রাখার সুবাদে এক অসুস্থ পরিবেশ তৈরি হয়েছে। এতে রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠান ভঙ্গুর হওয়ায়, দলকানা, দলদাস মিলে সব পেশার প্রতিনিধিরা গড়ে তুলছেন সিন্ডিকেট। সিন্ডিকেটে নিয়ন্ত্রিত হচ্ছে সবকিছু। সিন্ডিকেট থাবার কবলে বাংলাদেশ আজ যেন বর্ণহীন।

বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার অর্থনৈতিক মুক্তির লক্ষ্যে উন্নয়নের মহাযাত্রার এত এত উন্নয়ন মেগা প্রকল্প, এত এত বরাদ্দ! প্রকৃত দেশপ্রেমিক ব্যবসায়ীরা বিনিয়োগ করেন। ঝুঁকিতে থাকেন। ব্যাপক কর্মসংস্থানের ক্ষেত্র তৈরি করেন। অর্থনৈতিক উন্নয়নে বিশাল ভূমিকা রাখেন। তারা ব্যাংকের টাকা লুটপাট করেন না। ঋণ শোধ করেন। বিদেশে অবৈধভাবে টাকা পাচার করেন না। স্বদেশেই বিনিয়োগ করেন। মামলা করে ট্যাক্সের টাকা আটকে রাখেন না। দিয়ে দেন। অথচ একটি ডাকাত শ্রেণি সিন্ডিকেট করে রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক দুর্বৃত্তদের সহায়তায় হাজার হাজার কোটি টাকা বিদেশে পাচার করে। মানি লন্ডারিং করে। ব্যাংকের টাকা লুট করে নিয়ে যায়। শেয়ারবাজারে খারাপ কোম্পানির শেয়ার এনে বাজারকে কবরে শুইয়ে বিনিয়োগকারীদের পথে বসিয়ে লুটে নিয়ে যায়। কোথাও কারও বিচার হয় না। তদন্ত ও শাস্তি হয় না। ব্যাংকের টাকা মেরে দেশে দেশে বেগমপাড়া করে দুর্নীতিবাজ লুটেরাদের সঙ্গে মিলে যারা বসতি গড়ে, তাদের পাকড়াও করা হয় না। একেকটি উন্নয়ন কাজের ব্যয় শুরুতে যা ধরা হয় শেষ হতে হতে তা কয়েক গুণ বেড়ে যায়। হরিলুটের ভয়াবহ চিত্র দেশ দেখছে। দুর্নীতি দমন কমিশন নেমেও যেন পারছে না। ক্ষমতার দৃশ্যপটে মন্ত্রী-এমপিরা থাকলেও নেপথ্যে ভয়াবহ সিন্ডিকেট সব নিয়ন্ত্রণ করছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এত তিরস্কার, এত সতর্ক ও হুমকি দিলেও থামছে না, তারা বেপরোয়া।

একটি সিন্ডিকেট যেন অর্থনীতি তাদের হাতে নিয়েছে। সরকারের যেখানে যে দায়িত্ব পাচ্ছে, সুযোগ পাচ্ছে সে যেন এমন সুযোগ আর আসবে না, এমন মনোভাব নিয়ে যা পারি কামাই বলে নিয়ে নিচ্ছে। রক্তে লেখা সংগ্রামের ইতিহাস, তবু গণতন্ত্র প্রাতিষ্ঠানিকতা পায়নি। সুশাসন নিশ্চিত হয়নি। সব সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান শক্তিশালী নয়। মানুষের জীবনের, নারীর সম্ভ্রমের নিরাপত্তা নেই। একদল আমলা বা সরকারি কর্মকর্তা সর্বময় ক্ষমতার মালিকের আচরণ করছেন। মন্ত্রণালয়ের প্রধান নির্বাহী মন্ত্রী হলেও অনেক মন্ত্রণালয়ে একেকজন সচিব তাদের আমলই দিচ্ছেন না। সচিবদের জবাবদিহি করতে হয় না। করতে হয় মন্ত্রীদের সংসদের ভিতরে ও বাইরে। সচিবদের জীবন পুরো দাপুটের। অবসরে গিয়ে জোটে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ। তারপর রাজনীতিতে এমপি-মন্ত্রী হওয়ারও সুযোগ ঘটে অনেকের। মাঝখানে রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠান, রাজনৈতিক ব্যবস্থা উন্নয়নের গতিপ্রবাহ ভঙ্গুর হয়। অনেক সরকারি ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, প্রকৌশলী, চিকিৎসক ও নানা সিন্ডিকেট উন্নয়ন বরাদ্দ ও প্রকল্পের স্বচ্ছ বাস্তবায়নের চেয়ে নিজেদের ক্ষমতা ও ভাগ্যবদলে তৎপর। স্বাস্থ্যসেবা মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছে দিতে প্রধানমন্ত্রী তৃণমূলে হাসপাতাল বর্ধিত করছেন। ভবনের পর ভবন হচ্ছে। অত্যাধুনিক সব মেশিন, যন্ত্রপাতি যাচ্ছে। নেই প্রয়োজনীয় চিকিৎসক, টেকনিশিয়ান, নার্স ও স্বাস্থ্যসেবা। দুর্নীতির সর্বগ্রাসী রূপের ভয়াবহতা তৃণমূলেও গেছে। সৎ রাজনীতিবিদ, সৎ ব্যবসায়ী, সৎ সরকারি কর্মকর্তারা কোথাও কোনো সিন্ডিকেটে নেই। সৎরা যেখানেই যাচ্ছেন তাদের বদলি হয়ে যেতে হয়। দুর্নীতিবাজরা সিন্ডিকেটের ছায়ায় বহাল থাকেন। একজন গেলে অন্যজন আসেন একই পথে। জনগণ আর সৎ ব্যবসায়ী, রাজনীতিবিদ ও মানুষ অসহায়। আদর্শিক রাজনীতি না থাকায় এক করুণ সামাজিক চিত্রের মুখোমুখি দেশ। মনে হচ্ছে একা একজন শেখ হাসিনা বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নিয়ে লড়ছেন। আর গোটা দেশ আজ আওয়ামী লীগ ও শেখ হাসিনা-বন্দনা করলেও তাদের বড় একটা অংশ সুবিধাবাদী, মোসাহেব। চাটুকার। চারদিকে দেয়াল তুলে জনগণ থেকে সরকারকে আড়াল করে রাখতে চাইছেন। সবখানে তাদের সিন্ডিকেটের দেয়াল। দাসত্বের মানসিকতায় ব্যক্তিগত লাভ-লোভে তারা এ দেয়াল গড়েছেন শক্তিশালী সিন্ডিকেটে। এখানে অসৎ রাজনীতিবিদ, সরকারি কর্মকর্তা, অসৎ ব্যাংক লুটেরা, শেয়ারবাজার লুটেরা, ঋণখেলাপি, বিদেশে অর্থ পাচারকারী, মানি লন্ডারিং করা খলনায়ক, দলকানা নানা পেশার চেনা-অচেনা মুখ অসৎ ব্যবসায়ীরা বাস করে। ব্যাংক ও শেয়ারবাজারের অসৎ দায়িত্বশীলরা এখানে সমাদর পায়।

একসময় মানবকল্যাণে আদর্শিক রাজনীতিবিদরা রাজনীতি করতেন গণমানুষ নিয়ে দেশ ও মানুষের প্রতি দায়বদ্ধ হয়ে। তাদের শুভাকাক্সক্ষী, স্বজন ব্যবসায়ীরা আর্থিক সহযোগিতা দিতেন। জায়গা-সম্পত্তি বিক্রি করে শেষ হতেন। এখন রাষ্ট্রপতির ভাষায় আজকে সামান্য নেতা হলেই গাড়িবাড়ি টাকা হয়ে যায়। রাজনীতিতে এসে তারা বিত্তশালী হচ্ছেন। লোভের আগুনে সমাজকে পুড়িয়ে দিচ্ছেন। দাসত্বের মানসিকতায় বেড়ে ওঠা মোসাহেবরা যেখানেই যাচ্ছেন নেতা-মন্ত্রী-এমপি থেকে নানা জায়গায় ক্ষমতাবানদের পায়ে পড়ছেন। সালাম আর সালাম। অথচ একসময় সালাম মানুষ বাবা-মাকে করতেন, শিক্ষকদের করতেন, আত্মীয়-মুরব্বিদের করতেন। শ্রদ্ধায় সম্মানে। নেতার প্রতি কর্মী ও মানুষের গভীর শ্রদ্ধা আবেগ ছিল। এত সালাম ছিল না। এখন সেই শ্রদ্ধা, আবেগ ও মূল্যবোধ নেই। চাটুকার, মোসাহেবদের সালামে কোনো কার্পণ্য নেই। বাবা-মা, শিক্ষকদের সালাম না করুক, যেখানে স্বার্থ, লাভ, লোভ সেখানেই পায়ে ধরে সালাম করে। ক্ষমতা নেই, ভুলেও সে পথে যায় না, সালাম দূরে থাক। আটরশি, সায়েদাবাদী নানা দরবার শরিফের সালাম এখন দেশজুড়ে ছড়িয়ে পড়েছে।

একসময় বাড়ি বাড়ি কোরআন তেলাওয়াতে ঘুম ভাঙত। নামাজ-রোজা ধর্মচর্চা পারিবারিক ব্যক্তিগত জীবনে ছিল। ধর্মে ধর্মে বিষ নয়, সংঘাত নয়, কি সুন্দর হৃদয়ের বাঁধন। সম্প্রীতি। আজ বাড়ি বাড়ি আলহাজ। সমাজে সাম্প্রদায়িকতা। মিথ্যাচার। মায়া-মমতাহীনতা। বিশ্বাসহীনতা, লোভ-হিংসা। জেদাজেদি, অহংকার। রাজনীতিতে ধর্ম। অসাম্প্রদায়িক আওয়ামী লীগ নেতারা যান আজহারীর ওয়াজে। যেখানে যুদ্ধাপরাধী সাঈদীর মুক্তি চাওয়া হয়। ঘরে ঘরে জামায়াতের সাঈদীর জন্ম চাওয়া হয়। ধর্ম প্রতিমন্ত্রী অবশেষে বলেছেন, আজহারী জামায়াত প্রোডাক্ট। জামায়াতের রাজনীতি প্রচার করেন। একসময় আলেমদের মানুষ কী শ্রদ্ধা করতেন। এখনো কত সম্মান তাদের। সবাই করেন। কিন্তু ওয়াজে ওয়াজে পাওয়া যায় ধর্মের ভুল ব্যাখ্যা। একজন আরেকজনকে আক্রমণ। মুসলমান মুসলমানকে বলে কাফের! অথচ আল্লাহই সর্বশক্তিমান শেষ বিচারের মালিক। ওয়াজে আরও থাকে চরম বিনোদন। ধর্মের ভাবগাম্ভীর্য ও শান্তির লালিত বাণী এদের কাছে পরাস্ত। আলেম-ওলামাদের এটা দেখা দরকার। শুধু সরকার ও প্রশাসন পারবে না। ধর্মের প্রচার হবে। ধর্মের নামে বাণিজ্য, হিংসা, বিদ্বেষ, সাম্প্রদায়িকতার বিষ ও রাজনীতি কেন? বন্ধুদের জন্মদিনে কিশোরীকে দাওয়াত দিয়ে কোমল পানীয়ের সঙ্গে নেশাজাতীয় দ্রব্য খাইয়ে অচেতন করে চার বন্ধু মিলে ধর্ষণ করে লাইভ ভিডিও করেছে। কি ভয়াবহ। কি দম্ভ আজ সমাজে। দুর্নীতিবাজদের, ধর্ষকদের। মূল্যবোধহীন, আদর্শহীন, সিন্ডিকেটকবলিত দেশ যেন দুর্নীতিবাজ ও ধর্ষকের উল্লাসমঞ্চ। একাত্তরে হানাদার বাহিনীর হাতে আমাদের মা-বোনদের ভয়াবহ গণধর্ষণের বেদনা এ জাতি কোনো দিন ভুলতে পারবে? ঘাটাইলে বন্ধুকে মেরে তিন কিশোরীকে গণধর্ষণ করা হয়েছে। সুবর্ণচরে বাকপ্রতিবন্ধী শিশু ধর্ষিত হচ্ছে। সড়কে হচ্ছে। ঢাবি ছাত্রী হচ্ছেন। মক্তবে, মাদ্রাসায়, বিদ্যালয়ে ইমাম, আলেম, শিক্ষক ভবঘুরে কে নেই ধর্ষকের তালিকায় আজ? এ দেশের জন্য কি এত রক্তদান? জাতির পিতা মহান বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের এত আত্মত্যাগ?

আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধের আকাক্সক্ষা বা যে অসাম্প্রদায়িক, গণতান্ত্রিক শোষণমুক্ত মানবিক রাষ্ট্র বা সমাজ ও আদর্শিক রাজনীতি তাই কেবল দিতে পারে এর থেকে মুক্তি। দুর্নীতিবাজ ও দাসত্বের মানসিকতার মোসাহেব আর অসৎদের হাত থেকে রাজনীতিকে মুক্ত করা অনিবার্য। রাজনীতিবিদদেরই রাজনীতিকে তাদের হাতে ফিরিয়ে নিতে হবে। রাজনীতিবিদরা হবেন গণনেতা, সরকারি কর্মকর্তা হবেন সেবক। জনগণই হবে ক্ষমতার মালিক। পেশাদারদের যার যার পেশায় ইবাদতের মতো দায়িত্ব পালন করতে হবে। সংবিধান ও আইনের কার্যকারিতা নিশ্চিত করা অপরিহার্য। সংবিধান ও আইনের ঊর্ধ্বে কেউ নন। এটা নিশ্চিত করে সুশাসনের আদর্শিক রাজনীতির আলোকিত পথে দেশ ও সমাজকে ফিরিয়ে আনতে হবে। সরকারকে হতে হবে জবাবদিহিমূলক। সব প্রতিষ্ঠানকে শক্তিশালী করতে হবে। গণতন্ত্রের বড় কথা প্রতিপক্ষের কথাও শোনার ধৈর্য। সরকারে যে-ই থাকুন তার থাকতে হবে। দেশটা সবার, অর্থনৈতিক উন্নয়নের এ ধারা অব্যাহত ও নিরাপদ রাখতে সব অসৎ লুটেরা রাজনীতিবিদ আমলাসহ নানা পেশার সিন্ডিকেট ভেঙে দিতে হবে। অপরাধী যত বড়ই হোক, যেখানে অপরাধ করুক তাকে আইনের আওতায় আনতে হবে। ক্ষমতাকে শপথ রক্ষা করেই পথ হাঁটতে হবে।

 

                লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
পুরান ঢাকার অধিকাংশ ভবন ঝুঁকিপূর্ণ : রাজউক চেয়ারম্যান
পুরান ঢাকার অধিকাংশ ভবন ঝুঁকিপূর্ণ : রাজউক চেয়ারম্যান

১৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

সংঘাত সমাধানের ভিত্তি হতে পারে মার্কিন শান্তি পরিকল্পনা: পুতিন
সংঘাত সমাধানের ভিত্তি হতে পারে মার্কিন শান্তি পরিকল্পনা: পুতিন

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাঙ্গাইলে ১৫ কিলোমিটার ম্যারাথন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
টাঙ্গাইলে ১৫ কিলোমিটার ম্যারাথন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেট বিভাগের কোন জেলায় বেড়েছে কত ভোটার
সিলেট বিভাগের কোন জেলায় বেড়েছে কত ভোটার

৪১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত
আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত

৪৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

সুদানে সংঘাত বন্ধের আহ্বান গুতেরেসের
সুদানে সংঘাত বন্ধের আহ্বান গুতেরেসের

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁপাইনবাবগঞ্জ সিটিজেএ নির্বাচনে সভাপতি রফিক, সম্পাদক জুয়েল
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সিটিজেএ নির্বাচনে সভাপতি রফিক, সম্পাদক জুয়েল

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুফিবাদে কেন বিশ্বাস করেন এ আর রহমান?
সুফিবাদে কেন বিশ্বাস করেন এ আর রহমান?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২৪ ঘণ্টার মধ্যে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস
২৪ ঘণ্টার মধ্যে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একাধিক গাড়ির চাপায় ক্ষতবিক্ষত এক ব্যক্তি, মুখের ডান পাশ ছাড়া যাচ্ছে না চেনা
একাধিক গাড়ির চাপায় ক্ষতবিক্ষত এক ব্যক্তি, মুখের ডান পাশ ছাড়া যাচ্ছে না চেনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাবনায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সাহিত্য আড্ডা
পাবনায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সাহিত্য আড্ডা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ঢাকার বাতাস আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিকালে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক
বিকালে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউরোপের প্রতি সাত শিশু কিশোরের মধ্যে মানসিক সমস্যায় ভুগছেন একজন
ইউরোপের প্রতি সাত শিশু কিশোরের মধ্যে মানসিক সমস্যায় ভুগছেন একজন

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পথশয্যায় থাকা মানুষের মাঝে মশারি বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের
পথশয্যায় থাকা মানুষের মাঝে মশারি বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন হবে ঐতিহাসিক : ইসি সানাউল্লাহ
ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন হবে ঐতিহাসিক : ইসি সানাউল্লাহ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘এরা নারীবাদী কথার অর্থই জানে না’
‘এরা নারীবাদী কথার অর্থই জানে না’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আদা চায়ের কার্যকারিতা
আদা চায়ের কার্যকারিতা

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

জাতীয় স্মৃতিসৌধে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদন
জাতীয় স্মৃতিসৌধে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ধানের শীষ অধিকার, ন্যায়বিচার ও স্বাধীন মতপ্রকাশের প্রতীক’
‘ধানের শীষ অধিকার, ন্যায়বিচার ও স্বাধীন মতপ্রকাশের প্রতীক’

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিশোরগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল ২ ভাইয়ের
কিশোরগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল ২ ভাইয়ের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে ট্যাপেন্টাডলসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার
জয়পুরহাটে ট্যাপেন্টাডলসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএ টি-টোয়েন্টিতে না খেলার কারণ জানালেন তাইজুল
এসএ টি-টোয়েন্টিতে না খেলার কারণ জানালেন তাইজুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা
ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নেত্রীর বাসায় ককটেল নিক্ষেপ, গ্রেফতার ৪
ডাকসু নেত্রীর বাসায় ককটেল নিক্ষেপ, গ্রেফতার ৪

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ
দেশে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত
আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত

৪১ মিনিট আগে | নগর জীবন

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা