শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ৩০ জানুয়ারি, ২০২০ আপডেট:

দাসত্বের নবসংস্করণ মোসাহেবি

পীর হাবিবুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
দাসত্বের নবসংস্করণ মোসাহেবি

গোটা রাজনৈতিক ও সামাজিক ব্যবস্থার দিকে তাকালে আজকাল মনে হয় দাসপ্রথা সেই কবে বিলুপ্ত হলেও দাসত্বের মানসিকতা আমাদের বদল হয়নি। একালে দাসত্বের আধুনিক বা নবসংস্করণের নাম মোসাহেবি বা চাটুকারিতা। জনগণ তার প্রাপ্য মর্যাদা ও অধিকার না পেয়ে কেউ কেউ লাভ-লোভের মোহে এক অসুস্থ সংস্কৃতিতে ক্ষমতাবান প্রভুদের সামনে মোসাহেব চরিত্রে আবির্ভূত হচ্ছে দাসের মানসিকতায়। ভদ্রতা, বিনয়, সম্মান আর মোসাহেবি, চাটুকারিতা এক নয়। এখানে সংখ্যাগরিষ্ঠ জনগণ অসহায়। হয় এ সংস্কৃতিতে ভাসতে হবে না হয় তাকে তার অধিকারবঞ্চিত হয়েই থাকতে হবে- এমন পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। এখানে যোগ্যরা পরাজিত, অযোগ্যরা বিজয়ী হচ্ছে। সর্বনাশ হচ্ছে দেশ ও সমাজের। প্রকৃত কর্মীদের দলে মূল্যায়ন নেই। আত্মমর্যাদাসম্পন্ন মানুষদের কোথাও ঠাঁই নেই। কেবল মোসাহেব, চাটুকার, চাপাবাজদের সুবর্ণ সময় এখন। সামন্তবাদ বা জমিদারি প্রথা উচ্ছেদ হলেও মানসিকতা থেকে আমাদের মোসাহেবি চরিত্র বদলায় না। দাসযুগের কলঙ্কিত ইতিহাস সবার জানা। আনতে চাই না। সামন্তবাদের শোষণের অবর্ণনীয় বেদনাও সবার জানা, বলতে চাই না। ব্রিটিশ উপনিবেশ থেকে সেই কবে শৃঙ্খলমুক্ত হয়েছে প্রিয় স্বদেশসহ বিশ্ববাসী। আমরা দীর্ঘ লড়াই-সংগ্রামের মধ্য দিয়ে পাকিস্তান হানাদার বাহিনীর কবল থেকে সুমহান মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে রক্তগঙ্গায় ভেসে স্বাধীনতা অর্জন করেছি কিন্তু ব্রিটিশ ও পাকিস্তানের কালাকানুন থেকে যেমন বের হতে পারিনি তেমনি আমরা আমাদের মানসিকতাকে আত্মমর্যাদার সঙ্গে স্বাধীন দৃঢ়চেতা মর্যাদায় দাঁড় করাতে পারিনি। মোসাহেবি করে করুণাশ্রিত জীবনে ব্যক্তিগত লাভের পাল্লাই ভারী করছি।

জাতীয়তাবাদী আন্দোলনের মহান নেতা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে বাঙালি জাতীয়তাবাদের উন্মেষ ঘটিয়ে এ জাতির স্বাধীনতা যেখানে অর্জন, সেখানে আজ দীর্ঘ প্রায় অর্ধশত বছরের মুখোমুখি দাঁড়িয়ে উপলব্ধি করলে দেখি সেই চাটুকারিতা, মোসাহেবি চরিত্র আমাদের বদলায়নি। অন্যদিকে স্বাধীন দেশের সংবিধান আমাদের জনগণকে ক্ষমতার মালিক করলেও প্রতিটি নাগরিকের সমঅধিকার নিশ্চিত করলেও আমরা তা এখনো কার্যকর করতে পারিনি। রাষ্ট্র জনগণের মালিকানা ও নাগরিকের সমঅধিকার নিশ্চিত করতে পারেনি। আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধের আদর্শ থেকে দিনে দিনে আমরা বিচ্যুত হয়েছি। ক্ষমতা শপথ ভেঙেছে বারবার। গণমানুষের অধিকার নিশ্চিত না করে মুষ্টিমেয়র অধিকার নিশ্চিত করেছে। ধর্মের নামে, রাজনীতির নামে, ক্ষমতা ও অর্থবিত্তের নামে বৈষম্য দিনে দিনে বাড়ছে। মানুষের অধিকার, প্রাপ্য পাওনা রাষ্ট্র দিতে যেমন ব্যর্থ, তেমনি রাজনীতিবিদ বা জনপ্রতিনিধিদের ক্ষমতা নিরঙ্কুশ করতে পারেনি। প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী কর্মকর্তাদের সেবকের বদলে শাসক বা প্রভুর ভূমিকায় অবতীর্ণ হওয়ার সংস্কৃতির নজিরবিহীন উত্থান ঘটিয়েছে। সরকার আসে সরকার যায়, জনগণ ক্ষমতার মালিক হওয়া দূরে থাক, সংবিধান ও আইনের অধিকার থেকে মানুষ বঞ্চিত হয়। নাগরিক অধিকারহারা হয় মানুষ। একসময় বারো ভূঁইয়ার শাসন থেকে সেই কবে মুক্ত স্বাধীন দেশের মানুষ আজ কত কত ভূঁইয়ার শাসনে পিষ্ট হচ্ছে।

রাজনীতিবিদরা, এমপি-মন্ত্রীরা সব সরকারের কালেই সমালোচিত হন। জনগণের নির্বাচিত প্রতিনিধি বলেই হোক, আর জনগণের কাছের মানুষ বলেই হোক তাদের মানুষ সহজেই কাঠগড়ায় দাঁড় করায়। তারা যে ভুল করেননি তা নয়। রাজনীতিবিদরাই দেশ চালাবেন। গণতন্ত্রে এটাই শেষ কথা। কিন্তু রাজনীতিবিদরা ব্যর্থ হলে দেশ ও জনগণকে চড়া মাশুল গুনতে হয়। স্বাধীনতা-উত্তর যুদ্ধবিধ্বস্ত সদ্যস্বাধীন বাংলাদেশে নানা ষড়যন্ত্র, রাজনৈতিক নেতৃত্বের নানামুখী ব্যর্থতাও জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে পরিবার-পরিজনসহ নৃশংস হত্যাকান্ডের মাধ্যমে বিচারহীনতার সংস্কৃতি, খুনিদের উল্লাস, দম্ভ আর কঠোর সামরিক শাসনকবলিত বাংলাদেশে একাত্তরে পরাজিত সাম্প্রদায়িক শক্তির পুনরাবির্ভাবের খেসারত এখনো জাতিকে দিতে হচ্ছে। কালের যাত্রাপথে রাজনীতি আজ রাজনীতিবিদদের হাতে নেই। রাজনীতিবিদ সৃষ্টির প্রক্রিয়া বা গণনেতাদের সৃষ্টির পথও রুদ্ধ। রাজনৈতিক দুর্বৃত্তায়নের যুগ থেকে রাজদুর্নীতির যুগে হঠাৎ নেতা, নেতা হওয়ায় হঠাৎ অর্থবিত্ত ক্ষমতার মালিক হয়ে দম্ভ, সিন্ডিকেট গড়ে তোলা, রাজনীতির প্রতি মানুষকে বীতশ্রদ্ধই করছে না, সবখানে দাসত্বের সংস্কৃতির সেই মানসিকতা থেকে অযোগ্য মোসাহেব তৈরি করে জনগণের মাঝখানে দূরত্বের দেয়াল তৈরি করছে। আমাদের রাজনীতির সেই আদর্শের মহাপুরুষদের বা আইডলদের উত্তরাধিকারিত্ব চিন্তা-চেতনা-কর্মে না রাখার সুবাদে এক অসুস্থ পরিবেশ তৈরি হয়েছে। এতে রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠান ভঙ্গুর হওয়ায়, দলকানা, দলদাস মিলে সব পেশার প্রতিনিধিরা গড়ে তুলছেন সিন্ডিকেট। সিন্ডিকেটে নিয়ন্ত্রিত হচ্ছে সবকিছু। সিন্ডিকেট থাবার কবলে বাংলাদেশ আজ যেন বর্ণহীন।

বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার অর্থনৈতিক মুক্তির লক্ষ্যে উন্নয়নের মহাযাত্রার এত এত উন্নয়ন মেগা প্রকল্প, এত এত বরাদ্দ! প্রকৃত দেশপ্রেমিক ব্যবসায়ীরা বিনিয়োগ করেন। ঝুঁকিতে থাকেন। ব্যাপক কর্মসংস্থানের ক্ষেত্র তৈরি করেন। অর্থনৈতিক উন্নয়নে বিশাল ভূমিকা রাখেন। তারা ব্যাংকের টাকা লুটপাট করেন না। ঋণ শোধ করেন। বিদেশে অবৈধভাবে টাকা পাচার করেন না। স্বদেশেই বিনিয়োগ করেন। মামলা করে ট্যাক্সের টাকা আটকে রাখেন না। দিয়ে দেন। অথচ একটি ডাকাত শ্রেণি সিন্ডিকেট করে রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক দুর্বৃত্তদের সহায়তায় হাজার হাজার কোটি টাকা বিদেশে পাচার করে। মানি লন্ডারিং করে। ব্যাংকের টাকা লুট করে নিয়ে যায়। শেয়ারবাজারে খারাপ কোম্পানির শেয়ার এনে বাজারকে কবরে শুইয়ে বিনিয়োগকারীদের পথে বসিয়ে লুটে নিয়ে যায়। কোথাও কারও বিচার হয় না। তদন্ত ও শাস্তি হয় না। ব্যাংকের টাকা মেরে দেশে দেশে বেগমপাড়া করে দুর্নীতিবাজ লুটেরাদের সঙ্গে মিলে যারা বসতি গড়ে, তাদের পাকড়াও করা হয় না। একেকটি উন্নয়ন কাজের ব্যয় শুরুতে যা ধরা হয় শেষ হতে হতে তা কয়েক গুণ বেড়ে যায়। হরিলুটের ভয়াবহ চিত্র দেশ দেখছে। দুর্নীতি দমন কমিশন নেমেও যেন পারছে না। ক্ষমতার দৃশ্যপটে মন্ত্রী-এমপিরা থাকলেও নেপথ্যে ভয়াবহ সিন্ডিকেট সব নিয়ন্ত্রণ করছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এত তিরস্কার, এত সতর্ক ও হুমকি দিলেও থামছে না, তারা বেপরোয়া।

একটি সিন্ডিকেট যেন অর্থনীতি তাদের হাতে নিয়েছে। সরকারের যেখানে যে দায়িত্ব পাচ্ছে, সুযোগ পাচ্ছে সে যেন এমন সুযোগ আর আসবে না, এমন মনোভাব নিয়ে যা পারি কামাই বলে নিয়ে নিচ্ছে। রক্তে লেখা সংগ্রামের ইতিহাস, তবু গণতন্ত্র প্রাতিষ্ঠানিকতা পায়নি। সুশাসন নিশ্চিত হয়নি। সব সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান শক্তিশালী নয়। মানুষের জীবনের, নারীর সম্ভ্রমের নিরাপত্তা নেই। একদল আমলা বা সরকারি কর্মকর্তা সর্বময় ক্ষমতার মালিকের আচরণ করছেন। মন্ত্রণালয়ের প্রধান নির্বাহী মন্ত্রী হলেও অনেক মন্ত্রণালয়ে একেকজন সচিব তাদের আমলই দিচ্ছেন না। সচিবদের জবাবদিহি করতে হয় না। করতে হয় মন্ত্রীদের সংসদের ভিতরে ও বাইরে। সচিবদের জীবন পুরো দাপুটের। অবসরে গিয়ে জোটে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ। তারপর রাজনীতিতে এমপি-মন্ত্রী হওয়ারও সুযোগ ঘটে অনেকের। মাঝখানে রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠান, রাজনৈতিক ব্যবস্থা উন্নয়নের গতিপ্রবাহ ভঙ্গুর হয়। অনেক সরকারি ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, প্রকৌশলী, চিকিৎসক ও নানা সিন্ডিকেট উন্নয়ন বরাদ্দ ও প্রকল্পের স্বচ্ছ বাস্তবায়নের চেয়ে নিজেদের ক্ষমতা ও ভাগ্যবদলে তৎপর। স্বাস্থ্যসেবা মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছে দিতে প্রধানমন্ত্রী তৃণমূলে হাসপাতাল বর্ধিত করছেন। ভবনের পর ভবন হচ্ছে। অত্যাধুনিক সব মেশিন, যন্ত্রপাতি যাচ্ছে। নেই প্রয়োজনীয় চিকিৎসক, টেকনিশিয়ান, নার্স ও স্বাস্থ্যসেবা। দুর্নীতির সর্বগ্রাসী রূপের ভয়াবহতা তৃণমূলেও গেছে। সৎ রাজনীতিবিদ, সৎ ব্যবসায়ী, সৎ সরকারি কর্মকর্তারা কোথাও কোনো সিন্ডিকেটে নেই। সৎরা যেখানেই যাচ্ছেন তাদের বদলি হয়ে যেতে হয়। দুর্নীতিবাজরা সিন্ডিকেটের ছায়ায় বহাল থাকেন। একজন গেলে অন্যজন আসেন একই পথে। জনগণ আর সৎ ব্যবসায়ী, রাজনীতিবিদ ও মানুষ অসহায়। আদর্শিক রাজনীতি না থাকায় এক করুণ সামাজিক চিত্রের মুখোমুখি দেশ। মনে হচ্ছে একা একজন শেখ হাসিনা বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নিয়ে লড়ছেন। আর গোটা দেশ আজ আওয়ামী লীগ ও শেখ হাসিনা-বন্দনা করলেও তাদের বড় একটা অংশ সুবিধাবাদী, মোসাহেব। চাটুকার। চারদিকে দেয়াল তুলে জনগণ থেকে সরকারকে আড়াল করে রাখতে চাইছেন। সবখানে তাদের সিন্ডিকেটের দেয়াল। দাসত্বের মানসিকতায় ব্যক্তিগত লাভ-লোভে তারা এ দেয়াল গড়েছেন শক্তিশালী সিন্ডিকেটে। এখানে অসৎ রাজনীতিবিদ, সরকারি কর্মকর্তা, অসৎ ব্যাংক লুটেরা, শেয়ারবাজার লুটেরা, ঋণখেলাপি, বিদেশে অর্থ পাচারকারী, মানি লন্ডারিং করা খলনায়ক, দলকানা নানা পেশার চেনা-অচেনা মুখ অসৎ ব্যবসায়ীরা বাস করে। ব্যাংক ও শেয়ারবাজারের অসৎ দায়িত্বশীলরা এখানে সমাদর পায়।

একসময় মানবকল্যাণে আদর্শিক রাজনীতিবিদরা রাজনীতি করতেন গণমানুষ নিয়ে দেশ ও মানুষের প্রতি দায়বদ্ধ হয়ে। তাদের শুভাকাক্সক্ষী, স্বজন ব্যবসায়ীরা আর্থিক সহযোগিতা দিতেন। জায়গা-সম্পত্তি বিক্রি করে শেষ হতেন। এখন রাষ্ট্রপতির ভাষায় আজকে সামান্য নেতা হলেই গাড়িবাড়ি টাকা হয়ে যায়। রাজনীতিতে এসে তারা বিত্তশালী হচ্ছেন। লোভের আগুনে সমাজকে পুড়িয়ে দিচ্ছেন। দাসত্বের মানসিকতায় বেড়ে ওঠা মোসাহেবরা যেখানেই যাচ্ছেন নেতা-মন্ত্রী-এমপি থেকে নানা জায়গায় ক্ষমতাবানদের পায়ে পড়ছেন। সালাম আর সালাম। অথচ একসময় সালাম মানুষ বাবা-মাকে করতেন, শিক্ষকদের করতেন, আত্মীয়-মুরব্বিদের করতেন। শ্রদ্ধায় সম্মানে। নেতার প্রতি কর্মী ও মানুষের গভীর শ্রদ্ধা আবেগ ছিল। এত সালাম ছিল না। এখন সেই শ্রদ্ধা, আবেগ ও মূল্যবোধ নেই। চাটুকার, মোসাহেবদের সালামে কোনো কার্পণ্য নেই। বাবা-মা, শিক্ষকদের সালাম না করুক, যেখানে স্বার্থ, লাভ, লোভ সেখানেই পায়ে ধরে সালাম করে। ক্ষমতা নেই, ভুলেও সে পথে যায় না, সালাম দূরে থাক। আটরশি, সায়েদাবাদী নানা দরবার শরিফের সালাম এখন দেশজুড়ে ছড়িয়ে পড়েছে।

একসময় বাড়ি বাড়ি কোরআন তেলাওয়াতে ঘুম ভাঙত। নামাজ-রোজা ধর্মচর্চা পারিবারিক ব্যক্তিগত জীবনে ছিল। ধর্মে ধর্মে বিষ নয়, সংঘাত নয়, কি সুন্দর হৃদয়ের বাঁধন। সম্প্রীতি। আজ বাড়ি বাড়ি আলহাজ। সমাজে সাম্প্রদায়িকতা। মিথ্যাচার। মায়া-মমতাহীনতা। বিশ্বাসহীনতা, লোভ-হিংসা। জেদাজেদি, অহংকার। রাজনীতিতে ধর্ম। অসাম্প্রদায়িক আওয়ামী লীগ নেতারা যান আজহারীর ওয়াজে। যেখানে যুদ্ধাপরাধী সাঈদীর মুক্তি চাওয়া হয়। ঘরে ঘরে জামায়াতের সাঈদীর জন্ম চাওয়া হয়। ধর্ম প্রতিমন্ত্রী অবশেষে বলেছেন, আজহারী জামায়াত প্রোডাক্ট। জামায়াতের রাজনীতি প্রচার করেন। একসময় আলেমদের মানুষ কী শ্রদ্ধা করতেন। এখনো কত সম্মান তাদের। সবাই করেন। কিন্তু ওয়াজে ওয়াজে পাওয়া যায় ধর্মের ভুল ব্যাখ্যা। একজন আরেকজনকে আক্রমণ। মুসলমান মুসলমানকে বলে কাফের! অথচ আল্লাহই সর্বশক্তিমান শেষ বিচারের মালিক। ওয়াজে আরও থাকে চরম বিনোদন। ধর্মের ভাবগাম্ভীর্য ও শান্তির লালিত বাণী এদের কাছে পরাস্ত। আলেম-ওলামাদের এটা দেখা দরকার। শুধু সরকার ও প্রশাসন পারবে না। ধর্মের প্রচার হবে। ধর্মের নামে বাণিজ্য, হিংসা, বিদ্বেষ, সাম্প্রদায়িকতার বিষ ও রাজনীতি কেন? বন্ধুদের জন্মদিনে কিশোরীকে দাওয়াত দিয়ে কোমল পানীয়ের সঙ্গে নেশাজাতীয় দ্রব্য খাইয়ে অচেতন করে চার বন্ধু মিলে ধর্ষণ করে লাইভ ভিডিও করেছে। কি ভয়াবহ। কি দম্ভ আজ সমাজে। দুর্নীতিবাজদের, ধর্ষকদের। মূল্যবোধহীন, আদর্শহীন, সিন্ডিকেটকবলিত দেশ যেন দুর্নীতিবাজ ও ধর্ষকের উল্লাসমঞ্চ। একাত্তরে হানাদার বাহিনীর হাতে আমাদের মা-বোনদের ভয়াবহ গণধর্ষণের বেদনা এ জাতি কোনো দিন ভুলতে পারবে? ঘাটাইলে বন্ধুকে মেরে তিন কিশোরীকে গণধর্ষণ করা হয়েছে। সুবর্ণচরে বাকপ্রতিবন্ধী শিশু ধর্ষিত হচ্ছে। সড়কে হচ্ছে। ঢাবি ছাত্রী হচ্ছেন। মক্তবে, মাদ্রাসায়, বিদ্যালয়ে ইমাম, আলেম, শিক্ষক ভবঘুরে কে নেই ধর্ষকের তালিকায় আজ? এ দেশের জন্য কি এত রক্তদান? জাতির পিতা মহান বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের এত আত্মত্যাগ?

আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধের আকাক্সক্ষা বা যে অসাম্প্রদায়িক, গণতান্ত্রিক শোষণমুক্ত মানবিক রাষ্ট্র বা সমাজ ও আদর্শিক রাজনীতি তাই কেবল দিতে পারে এর থেকে মুক্তি। দুর্নীতিবাজ ও দাসত্বের মানসিকতার মোসাহেব আর অসৎদের হাত থেকে রাজনীতিকে মুক্ত করা অনিবার্য। রাজনীতিবিদদেরই রাজনীতিকে তাদের হাতে ফিরিয়ে নিতে হবে। রাজনীতিবিদরা হবেন গণনেতা, সরকারি কর্মকর্তা হবেন সেবক। জনগণই হবে ক্ষমতার মালিক। পেশাদারদের যার যার পেশায় ইবাদতের মতো দায়িত্ব পালন করতে হবে। সংবিধান ও আইনের কার্যকারিতা নিশ্চিত করা অপরিহার্য। সংবিধান ও আইনের ঊর্ধ্বে কেউ নন। এটা নিশ্চিত করে সুশাসনের আদর্শিক রাজনীতির আলোকিত পথে দেশ ও সমাজকে ফিরিয়ে আনতে হবে। সরকারকে হতে হবে জবাবদিহিমূলক। সব প্রতিষ্ঠানকে শক্তিশালী করতে হবে। গণতন্ত্রের বড় কথা প্রতিপক্ষের কথাও শোনার ধৈর্য। সরকারে যে-ই থাকুন তার থাকতে হবে। দেশটা সবার, অর্থনৈতিক উন্নয়নের এ ধারা অব্যাহত ও নিরাপদ রাখতে সব অসৎ লুটেরা রাজনীতিবিদ আমলাসহ নানা পেশার সিন্ডিকেট ভেঙে দিতে হবে। অপরাধী যত বড়ই হোক, যেখানে অপরাধ করুক তাকে আইনের আওতায় আনতে হবে। ক্ষমতাকে শপথ রক্ষা করেই পথ হাঁটতে হবে।

 

                লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
ধর্মীয় সহনশীলতা ও ইসলাম
ধর্মীয় সহনশীলতা ও ইসলাম
দেশব্যাপী সাঁড়াশি অভিযান
দেশব্যাপী সাঁড়াশি অভিযান
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
টাইফয়েড নির্মূলের লড়াই বনাম গুজব
টাইফয়েড নির্মূলের লড়াই বনাম গুজব
নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার
নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার
রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!
রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!
একীভূত ব্যাংক
একীভূত ব্যাংক
নির্বাচনের ঢেউ
নির্বাচনের ঢেউ
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মাদকে বিপথগামী লাখ লাখ মানুষ
মাদকে বিপথগামী লাখ লাখ মানুষ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
সর্বশেষ খবর
জানুয়ারির মধ্যেই শেষ হচ্ছে আবু সাঈদ হত্যার বিচার : প্রসিকিউশন
জানুয়ারির মধ্যেই শেষ হচ্ছে আবু সাঈদ হত্যার বিচার : প্রসিকিউশন

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

কিরনের মনোনয়ন প্রাপ্তিতে মালয়েশিয়ায় আলোচনা ও দোয়া অনুষ্ঠান
কিরনের মনোনয়ন প্রাপ্তিতে মালয়েশিয়ায় আলোচনা ও দোয়া অনুষ্ঠান

১২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

জোট গঠনের অভিযোগ শর্মার, কসম কেটে অস্বীকার ওমরের
জোট গঠনের অভিযোগ শর্মার, কসম কেটে অস্বীকার ওমরের

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্র অবস্থায় ইন্টার্নশিপের গুরুত্ব
ছাত্র অবস্থায় ইন্টার্নশিপের গুরুত্ব

১৭ মিনিট আগে | ক্যারিয়ার

কেরানীগঞ্জে ইয়াবাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে ইয়াবাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার

১৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

পুরান ঢাকায় গুলিতে নিহত ব্যক্তি 'শীর্ষ সন্ত্রাসী' মামুন: পুলিশ
পুরান ঢাকায় গুলিতে নিহত ব্যক্তি 'শীর্ষ সন্ত্রাসী' মামুন: পুলিশ

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

পুরান ঢাকায় সিনেমা স্টাইলে গুলি, যা দেখা গেল সিসি ক্যামেরায়
পুরান ঢাকায় সিনেমা স্টাইলে গুলি, যা দেখা গেল সিসি ক্যামেরায়

২৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির প্রজ্ঞাপন জারি
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির প্রজ্ঞাপন জারি

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

দেশের সব জায়গায় চাঁদাবাজি হচ্ছে: ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন
দেশের সব জায়গায় চাঁদাবাজি হচ্ছে: ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

গণ-অভ্যুত্থানের পরেও অনেকে স্বৈরতন্ত্রের ভূত কাঁধে নিয়ে হাঁটছেন: সাইফুল হক
গণ-অভ্যুত্থানের পরেও অনেকে স্বৈরতন্ত্রের ভূত কাঁধে নিয়ে হাঁটছেন: সাইফুল হক

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

সেবাগ্রহীতাদের সাথে দুর্ব্যবহার করলে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে
সেবাগ্রহীতাদের সাথে দুর্ব্যবহার করলে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

পুরান ঢাকায় দুর্বৃত্তদের গুলিতে নিহত ব্যক্তির পরিচয় মিলেছে
পুরান ঢাকায় দুর্বৃত্তদের গুলিতে নিহত ব্যক্তির পরিচয় মিলেছে

৩৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিদেশ সফরে যাওয়ায় আমাকে প্লট দেওয়া হয়নি : রবি চৌধুরী
খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিদেশ সফরে যাওয়ায় আমাকে প্লট দেওয়া হয়নি : রবি চৌধুরী

৪২ মিনিট আগে | শোবিজ

গোবিন্দগঞ্জ উপজেলা আইন-শৃঙ্খলা কমিটির সভা
গোবিন্দগঞ্জ উপজেলা আইন-শৃঙ্খলা কমিটির সভা

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জিএমপির সাবেক কমিশনার নাজমুল করিম খান বরখাস্ত
জিএমপির সাবেক কমিশনার নাজমুল করিম খান বরখাস্ত

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

আসুন সবাই মিলে বাংলাদেশকে সত্যিকারের গণতান্ত্রিক দেশে পরিণত করি : মঈন খান
আসুন সবাই মিলে বাংলাদেশকে সত্যিকারের গণতান্ত্রিক দেশে পরিণত করি : মঈন খান

৪৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

দশম গ্রেডসহ তিন দাবি, তৃতীয় দিনের মতো শহীদ মিনারে প্রাথমিক শিক্ষকদের অবস্থান
দশম গ্রেডসহ তিন দাবি, তৃতীয় দিনের মতো শহীদ মিনারে প্রাথমিক শিক্ষকদের অবস্থান

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

কৃষি কর্মকর্তার ওপর হামলার প্রতিবাদে কুমিল্লায় মানববন্ধন
কৃষি কর্মকর্তার ওপর হামলার প্রতিবাদে কুমিল্লায় মানববন্ধন

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুন্দরবন ভ্রমণে গিয়ে নিখোঁজ পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার
সুন্দরবন ভ্রমণে গিয়ে নিখোঁজ পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতে আটক তিন বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
ভারতে আটক তিন বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

থাই-মালয়েশিয়া সীমান্তে নৌকাডুবে ১১ রোহিঙ্গা নিহত, নিখোঁজ অনেকে
থাই-মালয়েশিয়া সীমান্তে নৌকাডুবে ১১ রোহিঙ্গা নিহত, নিখোঁজ অনেকে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভদ্ররা চুপ থাকে, অভদ্ররা ভাবে জবাব দিতে পারে না : প্রভা
ভদ্ররা চুপ থাকে, অভদ্ররা ভাবে জবাব দিতে পারে না : প্রভা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পদ্মার চরে ‘অপারেশন ফার্স্ট লাইট’, গ্রেপ্তার ৬৭
পদ্মার চরে ‘অপারেশন ফার্স্ট লাইট’, গ্রেপ্তার ৬৭

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কম্পিউটার চালু হতে সময় লাগে, এই সময়ের বেতন দাবিতে কর্মীদের মামলা
কম্পিউটার চালু হতে সময় লাগে, এই সময়ের বেতন দাবিতে কর্মীদের মামলা

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বসুন্ধরা আবাসিকে ‘হেরিটেজ সুইটস’-এর তৃতীয় শাখা উদ্বোধন
বসুন্ধরা আবাসিকে ‘হেরিটেজ সুইটস’-এর তৃতীয় শাখা উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এমপি হলেও আছি, না হলেও আপনাদের পাশে আছি : শামীম
এমপি হলেও আছি, না হলেও আপনাদের পাশে আছি : শামীম

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অস্ট্রেলিয়ায় যথাযোগ্য মর্যাদায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
অস্ট্রেলিয়ায় যথাযোগ্য মর্যাদায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

রাজধানীতে আওয়ামী লীগের আরও ৩৪ নেতাকর্মী গ্রেফতার
রাজধানীতে আওয়ামী লীগের আরও ৩৪ নেতাকর্মী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পঙ্গু ছেলে ও ক্যানসারে আক্রান্ত মায়ের পাশে তারেক রহমান
পঙ্গু ছেলে ও ক্যানসারে আক্রান্ত মায়ের পাশে তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুন্দরবনে কোস্ট গার্ডের অভিযানে নিখোঁজ পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার
সুন্দরবনে কোস্ট গার্ডের অভিযানে নিখোঁজ পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকা-১৭ আসনে লড়বেন শহিদ জহির রায়হানের ছেলে, যা বললেন মা সুচন্দা
ঢাকা-১৭ আসনে লড়বেন শহিদ জহির রায়হানের ছেলে, যা বললেন মা সুচন্দা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ওবায়দুল কাদের ও মডেল মেঘলার ফোনালাপ ফাঁস
ওবায়দুল কাদের ও মডেল মেঘলার ফোনালাপ ফাঁস

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পে-কমিশনের সিদ্ধান্ত নেবে আগামী সরকার : অর্থ উপদেষ্টা
পে-কমিশনের সিদ্ধান্ত নেবে আগামী সরকার : অর্থ উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বদলে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পদবি!
বদলে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পদবি!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ৫ নেতাকে সব পদ থেকে বহিষ্কার
বিএনপির ৫ নেতাকে সব পদ থেকে বহিষ্কার

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সালাহউদ্দিন আহমদের অনুরোধে অনশন ভাঙলেন আমজনতার তারেক
সালাহউদ্দিন আহমদের অনুরোধে অনশন ভাঙলেন আমজনতার তারেক

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে দুই বাসে আগুন
রাজধানীতে দুই বাসে আগুন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মামদানি নাগরিকত্ব হারাচ্ছেন?
মামদানি নাগরিকত্ব হারাচ্ছেন?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষে যে বার্তা দিলেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
সচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষে যে বার্তা দিলেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক বোর্ডের জরুরি নির্দেশনা
মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক বোর্ডের জরুরি নির্দেশনা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক দিনে পদ ফিরে পেলেন বিএনপির ৪০ নেতা
এক দিনে পদ ফিরে পেলেন বিএনপির ৪০ নেতা

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাবির রেজিস্ট্রারের সঙ্গে জিএস আম্মারের বাগবিতণ্ডার ভিডিও ভাইরাল
রাবির রেজিস্ট্রারের সঙ্গে জিএস আম্মারের বাগবিতণ্ডার ভিডিও ভাইরাল

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার সাথে আপস করিনি তাই বিএনপিতে যোগদান করেছি : স্নিগ্ধ
হাসিনার সাথে আপস করিনি তাই বিএনপিতে যোগদান করেছি : স্নিগ্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ মামলায় হাইকোর্টে জামিন পেলেন আইভী
৫ মামলায় হাইকোর্টে জামিন পেলেন আইভী

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও ১৪ জেলায় নতুন ডিসি
আরও ১৪ জেলায় নতুন ডিসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন নাগরিকদের ২ হাজার ডলার দেওয়ার ঘোষণা ট্রাম্পের
মার্কিন নাগরিকদের ২ হাজার ডলার দেওয়ার ঘোষণা ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হার্ট অ্যাটাক করে হাসপাতালে ফারুক আহমেদ
হার্ট অ্যাটাক করে হাসপাতালে ফারুক আহমেদ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাফনের কাপড় হাতে শপথ ‘১০ম গ্রেড ছাড়া ফিরবেন না শিক্ষকরা’
কাফনের কাপড় হাতে শপথ ‘১০ম গ্রেড ছাড়া ফিরবেন না শিক্ষকরা’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজার সুড়ঙ্গে আটকে থাকা ২০০ ফিলিস্তিনির নিরাপদ প্রত্যাবাসনের চেষ্টা তুরস্কের
গাজার সুড়ঙ্গে আটকে থাকা ২০০ ফিলিস্তিনির নিরাপদ প্রত্যাবাসনের চেষ্টা তুরস্কের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২ বছর পর ফিরছে ‘রাউডি রাঠোর’, থাকছেন না অক্ষয় কুমার
১২ বছর পর ফিরছে ‘রাউডি রাঠোর’, থাকছেন না অক্ষয় কুমার

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তেল রপ্তানিতে ইরানের নতুন রেকর্ড
তেল রপ্তানিতে ইরানের নতুন রেকর্ড

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেট্রোরেলের সব কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছুটি বাতিল
মেট্রোরেলের সব কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছুটি বাতিল

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চলতি সপ্তাহে পেঁয়াজের দাম না কমলে আমদানি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
চলতি সপ্তাহে পেঁয়াজের দাম না কমলে আমদানি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানের শীষে ভোট চেয়ে মোশারফ হোসেনের গণসংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে মোশারফ হোসেনের গণসংযোগ

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

প্রাথমিক শিক্ষকদের সিদ্ধান্ত বদল, কর্মবিরতি চলবে
প্রাথমিক শিক্ষকদের সিদ্ধান্ত বদল, কর্মবিরতি চলবে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাপমাত্রা ১২ ডিগ্রিতে নামতে পারে যেসব অঞ্চলে
তাপমাত্রা ১২ ডিগ্রিতে নামতে পারে যেসব অঞ্চলে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির আইনজীবী সংগঠনের আত্মপ্রকাশ
এনসিপির আইনজীবী সংগঠনের আত্মপ্রকাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলে ভূগর্ভস্থ গোপন কারাগার, বন্দী ফিলিস্তিনিরা
ইসরায়েলে ভূগর্ভস্থ গোপন কারাগার, বন্দী ফিলিস্তিনিরা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘১৩ নভেম্বর আওয়ামী লীগ মাঠে নামলে জনগণ প্রতিশোধ নেবে’
‘১৩ নভেম্বর আওয়ামী লীগ মাঠে নামলে জনগণ প্রতিশোধ নেবে’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরাইলে ফের হামলা শুরু করবে হুথি?
ইসরাইলে ফের হামলা শুরু করবে হুথি?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গণভোটের নাটক ও গোপনে আঁতাত
গণভোটের নাটক ও গোপনে আঁতাত

প্রথম পৃষ্ঠা

কীভাবে হবে মীমাংসা
কীভাবে হবে মীমাংসা

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি দাতিনা মাছ বিক্রি ১ লাখ টাকায়
একটি দাতিনা মাছ বিক্রি ১ লাখ টাকায়

পেছনের পৃষ্ঠা

আদানির বকেয়া বিদ্যুৎ বিল পরিশোধে আজ সিদ্ধান্ত
আদানির বকেয়া বিদ্যুৎ বিল পরিশোধে আজ সিদ্ধান্ত

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!
রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার
নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার

সম্পাদকীয়

বেড়িবাঁধে সরকারি জমি বিক্রি, দুই নেতার সিন্ডিকেট
বেড়িবাঁধে সরকারি জমি বিক্রি, দুই নেতার সিন্ডিকেট

পেছনের পৃষ্ঠা

তৃণমূলে চাঙা বিএনপি
তৃণমূলে চাঙা বিএনপি

নগর জীবন

বিচারিক ক্ষমতা চায় সেনাবাহিনী, ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্র ২৮,৬৬৩
বিচারিক ক্ষমতা চায় সেনাবাহিনী, ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্র ২৮,৬৬৩

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ্মা ব্যাংক কেলেঙ্কারি
পদ্মা ব্যাংক কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু
কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

নকল বিতর্কে শাকিব খান
নকল বিতর্কে শাকিব খান

শোবিজ

কেন পালালেন তেজস্বী
কেন পালালেন তেজস্বী

শোবিজ

ভোটের আগে জাল নোট ছড়ানোর চেষ্টা
ভোটের আগে জাল নোট ছড়ানোর চেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

ইজিবাইকে ওড়না পেঁচিয়ে তরুণীর মৃত্যু
ইজিবাইকে ওড়না পেঁচিয়ে তরুণীর মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্ধারিত দিনই হাসিনার রায় ঘোষণার তারিখ
নির্ধারিত দিনই হাসিনার রায় ঘোষণার তারিখ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনায় তাহসান
আলোচনায় তাহসান

শোবিজ

‘হানি ট্র্যাপ’ চক্রের সদস্য গ্রেপ্তার
‘হানি ট্র্যাপ’ চক্রের সদস্য গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

১০ হাজার কোটি টাকা আত্মসাতে এস আলমের বিরুদ্ধে মামলা
১০ হাজার কোটি টাকা আত্মসাতে এস আলমের বিরুদ্ধে মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজীবন সম্মাননায় জুয়েল আইচ
আজীবন সম্মাননায় জুয়েল আইচ

শোবিজ

তামিমের সেঞ্চুরিতে সিরিজ হার এড়াল যুবারা
তামিমের সেঞ্চুরিতে সিরিজ হার এড়াল যুবারা

মাঠে ময়দানে

তামার পদক জিতলেন মারজিয়া
তামার পদক জিতলেন মারজিয়া

মাঠে ময়দানে

স্বপ্ন নিয়ে বিশ্বকাপের অপেক্ষায়
স্বপ্ন নিয়ে বিশ্বকাপের অপেক্ষায়

মাঠে ময়দানে

লিগে রোনালদোর শত গোল
লিগে রোনালদোর শত গোল

মাঠে ময়দানে

রাইবাকিনা ক্যারিয়ারসেরা অবস্থানে
রাইবাকিনা ক্যারিয়ারসেরা অবস্থানে

মাঠে ময়দানে

প্রথম নারী চলচ্চিত্র নির্মাতারা
প্রথম নারী চলচ্চিত্র নির্মাতারা

শোবিজ

বাংলাদেশিসহ ৯০ অভিবাসী নিয়ে নৌকাডুবি
বাংলাদেশিসহ ৯০ অভিবাসী নিয়ে নৌকাডুবি

পেছনের পৃষ্ঠা

সালমানের বিরুদ্ধে ৯৭ মিলিয়ন ডলার পাচারের অভিযোগ
সালমানের বিরুদ্ধে ৯৭ মিলিয়ন ডলার পাচারের অভিযোগ

নগর জীবন

করপোরেট ফুটসাল কাপে চ্যাম্পিয়ন ফ্যাশন হাউস
করপোরেট ফুটসাল কাপে চ্যাম্পিয়ন ফ্যাশন হাউস

মাঠে ময়দানে