শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ৩০ জানুয়ারি, ২০২০ আপডেট:

দাসত্বের নবসংস্করণ মোসাহেবি

পীর হাবিবুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
দাসত্বের নবসংস্করণ মোসাহেবি

গোটা রাজনৈতিক ও সামাজিক ব্যবস্থার দিকে তাকালে আজকাল মনে হয় দাসপ্রথা সেই কবে বিলুপ্ত হলেও দাসত্বের মানসিকতা আমাদের বদল হয়নি। একালে দাসত্বের আধুনিক বা নবসংস্করণের নাম মোসাহেবি বা চাটুকারিতা। জনগণ তার প্রাপ্য মর্যাদা ও অধিকার না পেয়ে কেউ কেউ লাভ-লোভের মোহে এক অসুস্থ সংস্কৃতিতে ক্ষমতাবান প্রভুদের সামনে মোসাহেব চরিত্রে আবির্ভূত হচ্ছে দাসের মানসিকতায়। ভদ্রতা, বিনয়, সম্মান আর মোসাহেবি, চাটুকারিতা এক নয়। এখানে সংখ্যাগরিষ্ঠ জনগণ অসহায়। হয় এ সংস্কৃতিতে ভাসতে হবে না হয় তাকে তার অধিকারবঞ্চিত হয়েই থাকতে হবে- এমন পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। এখানে যোগ্যরা পরাজিত, অযোগ্যরা বিজয়ী হচ্ছে। সর্বনাশ হচ্ছে দেশ ও সমাজের। প্রকৃত কর্মীদের দলে মূল্যায়ন নেই। আত্মমর্যাদাসম্পন্ন মানুষদের কোথাও ঠাঁই নেই। কেবল মোসাহেব, চাটুকার, চাপাবাজদের সুবর্ণ সময় এখন। সামন্তবাদ বা জমিদারি প্রথা উচ্ছেদ হলেও মানসিকতা থেকে আমাদের মোসাহেবি চরিত্র বদলায় না। দাসযুগের কলঙ্কিত ইতিহাস সবার জানা। আনতে চাই না। সামন্তবাদের শোষণের অবর্ণনীয় বেদনাও সবার জানা, বলতে চাই না। ব্রিটিশ উপনিবেশ থেকে সেই কবে শৃঙ্খলমুক্ত হয়েছে প্রিয় স্বদেশসহ বিশ্ববাসী। আমরা দীর্ঘ লড়াই-সংগ্রামের মধ্য দিয়ে পাকিস্তান হানাদার বাহিনীর কবল থেকে সুমহান মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে রক্তগঙ্গায় ভেসে স্বাধীনতা অর্জন করেছি কিন্তু ব্রিটিশ ও পাকিস্তানের কালাকানুন থেকে যেমন বের হতে পারিনি তেমনি আমরা আমাদের মানসিকতাকে আত্মমর্যাদার সঙ্গে স্বাধীন দৃঢ়চেতা মর্যাদায় দাঁড় করাতে পারিনি। মোসাহেবি করে করুণাশ্রিত জীবনে ব্যক্তিগত লাভের পাল্লাই ভারী করছি।

জাতীয়তাবাদী আন্দোলনের মহান নেতা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে বাঙালি জাতীয়তাবাদের উন্মেষ ঘটিয়ে এ জাতির স্বাধীনতা যেখানে অর্জন, সেখানে আজ দীর্ঘ প্রায় অর্ধশত বছরের মুখোমুখি দাঁড়িয়ে উপলব্ধি করলে দেখি সেই চাটুকারিতা, মোসাহেবি চরিত্র আমাদের বদলায়নি। অন্যদিকে স্বাধীন দেশের সংবিধান আমাদের জনগণকে ক্ষমতার মালিক করলেও প্রতিটি নাগরিকের সমঅধিকার নিশ্চিত করলেও আমরা তা এখনো কার্যকর করতে পারিনি। রাষ্ট্র জনগণের মালিকানা ও নাগরিকের সমঅধিকার নিশ্চিত করতে পারেনি। আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধের আদর্শ থেকে দিনে দিনে আমরা বিচ্যুত হয়েছি। ক্ষমতা শপথ ভেঙেছে বারবার। গণমানুষের অধিকার নিশ্চিত না করে মুষ্টিমেয়র অধিকার নিশ্চিত করেছে। ধর্মের নামে, রাজনীতির নামে, ক্ষমতা ও অর্থবিত্তের নামে বৈষম্য দিনে দিনে বাড়ছে। মানুষের অধিকার, প্রাপ্য পাওনা রাষ্ট্র দিতে যেমন ব্যর্থ, তেমনি রাজনীতিবিদ বা জনপ্রতিনিধিদের ক্ষমতা নিরঙ্কুশ করতে পারেনি। প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী কর্মকর্তাদের সেবকের বদলে শাসক বা প্রভুর ভূমিকায় অবতীর্ণ হওয়ার সংস্কৃতির নজিরবিহীন উত্থান ঘটিয়েছে। সরকার আসে সরকার যায়, জনগণ ক্ষমতার মালিক হওয়া দূরে থাক, সংবিধান ও আইনের অধিকার থেকে মানুষ বঞ্চিত হয়। নাগরিক অধিকারহারা হয় মানুষ। একসময় বারো ভূঁইয়ার শাসন থেকে সেই কবে মুক্ত স্বাধীন দেশের মানুষ আজ কত কত ভূঁইয়ার শাসনে পিষ্ট হচ্ছে।

রাজনীতিবিদরা, এমপি-মন্ত্রীরা সব সরকারের কালেই সমালোচিত হন। জনগণের নির্বাচিত প্রতিনিধি বলেই হোক, আর জনগণের কাছের মানুষ বলেই হোক তাদের মানুষ সহজেই কাঠগড়ায় দাঁড় করায়। তারা যে ভুল করেননি তা নয়। রাজনীতিবিদরাই দেশ চালাবেন। গণতন্ত্রে এটাই শেষ কথা। কিন্তু রাজনীতিবিদরা ব্যর্থ হলে দেশ ও জনগণকে চড়া মাশুল গুনতে হয়। স্বাধীনতা-উত্তর যুদ্ধবিধ্বস্ত সদ্যস্বাধীন বাংলাদেশে নানা ষড়যন্ত্র, রাজনৈতিক নেতৃত্বের নানামুখী ব্যর্থতাও জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে পরিবার-পরিজনসহ নৃশংস হত্যাকান্ডের মাধ্যমে বিচারহীনতার সংস্কৃতি, খুনিদের উল্লাস, দম্ভ আর কঠোর সামরিক শাসনকবলিত বাংলাদেশে একাত্তরে পরাজিত সাম্প্রদায়িক শক্তির পুনরাবির্ভাবের খেসারত এখনো জাতিকে দিতে হচ্ছে। কালের যাত্রাপথে রাজনীতি আজ রাজনীতিবিদদের হাতে নেই। রাজনীতিবিদ সৃষ্টির প্রক্রিয়া বা গণনেতাদের সৃষ্টির পথও রুদ্ধ। রাজনৈতিক দুর্বৃত্তায়নের যুগ থেকে রাজদুর্নীতির যুগে হঠাৎ নেতা, নেতা হওয়ায় হঠাৎ অর্থবিত্ত ক্ষমতার মালিক হয়ে দম্ভ, সিন্ডিকেট গড়ে তোলা, রাজনীতির প্রতি মানুষকে বীতশ্রদ্ধই করছে না, সবখানে দাসত্বের সংস্কৃতির সেই মানসিকতা থেকে অযোগ্য মোসাহেব তৈরি করে জনগণের মাঝখানে দূরত্বের দেয়াল তৈরি করছে। আমাদের রাজনীতির সেই আদর্শের মহাপুরুষদের বা আইডলদের উত্তরাধিকারিত্ব চিন্তা-চেতনা-কর্মে না রাখার সুবাদে এক অসুস্থ পরিবেশ তৈরি হয়েছে। এতে রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠান ভঙ্গুর হওয়ায়, দলকানা, দলদাস মিলে সব পেশার প্রতিনিধিরা গড়ে তুলছেন সিন্ডিকেট। সিন্ডিকেটে নিয়ন্ত্রিত হচ্ছে সবকিছু। সিন্ডিকেট থাবার কবলে বাংলাদেশ আজ যেন বর্ণহীন।

বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার অর্থনৈতিক মুক্তির লক্ষ্যে উন্নয়নের মহাযাত্রার এত এত উন্নয়ন মেগা প্রকল্প, এত এত বরাদ্দ! প্রকৃত দেশপ্রেমিক ব্যবসায়ীরা বিনিয়োগ করেন। ঝুঁকিতে থাকেন। ব্যাপক কর্মসংস্থানের ক্ষেত্র তৈরি করেন। অর্থনৈতিক উন্নয়নে বিশাল ভূমিকা রাখেন। তারা ব্যাংকের টাকা লুটপাট করেন না। ঋণ শোধ করেন। বিদেশে অবৈধভাবে টাকা পাচার করেন না। স্বদেশেই বিনিয়োগ করেন। মামলা করে ট্যাক্সের টাকা আটকে রাখেন না। দিয়ে দেন। অথচ একটি ডাকাত শ্রেণি সিন্ডিকেট করে রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক দুর্বৃত্তদের সহায়তায় হাজার হাজার কোটি টাকা বিদেশে পাচার করে। মানি লন্ডারিং করে। ব্যাংকের টাকা লুট করে নিয়ে যায়। শেয়ারবাজারে খারাপ কোম্পানির শেয়ার এনে বাজারকে কবরে শুইয়ে বিনিয়োগকারীদের পথে বসিয়ে লুটে নিয়ে যায়। কোথাও কারও বিচার হয় না। তদন্ত ও শাস্তি হয় না। ব্যাংকের টাকা মেরে দেশে দেশে বেগমপাড়া করে দুর্নীতিবাজ লুটেরাদের সঙ্গে মিলে যারা বসতি গড়ে, তাদের পাকড়াও করা হয় না। একেকটি উন্নয়ন কাজের ব্যয় শুরুতে যা ধরা হয় শেষ হতে হতে তা কয়েক গুণ বেড়ে যায়। হরিলুটের ভয়াবহ চিত্র দেশ দেখছে। দুর্নীতি দমন কমিশন নেমেও যেন পারছে না। ক্ষমতার দৃশ্যপটে মন্ত্রী-এমপিরা থাকলেও নেপথ্যে ভয়াবহ সিন্ডিকেট সব নিয়ন্ত্রণ করছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এত তিরস্কার, এত সতর্ক ও হুমকি দিলেও থামছে না, তারা বেপরোয়া।

একটি সিন্ডিকেট যেন অর্থনীতি তাদের হাতে নিয়েছে। সরকারের যেখানে যে দায়িত্ব পাচ্ছে, সুযোগ পাচ্ছে সে যেন এমন সুযোগ আর আসবে না, এমন মনোভাব নিয়ে যা পারি কামাই বলে নিয়ে নিচ্ছে। রক্তে লেখা সংগ্রামের ইতিহাস, তবু গণতন্ত্র প্রাতিষ্ঠানিকতা পায়নি। সুশাসন নিশ্চিত হয়নি। সব সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান শক্তিশালী নয়। মানুষের জীবনের, নারীর সম্ভ্রমের নিরাপত্তা নেই। একদল আমলা বা সরকারি কর্মকর্তা সর্বময় ক্ষমতার মালিকের আচরণ করছেন। মন্ত্রণালয়ের প্রধান নির্বাহী মন্ত্রী হলেও অনেক মন্ত্রণালয়ে একেকজন সচিব তাদের আমলই দিচ্ছেন না। সচিবদের জবাবদিহি করতে হয় না। করতে হয় মন্ত্রীদের সংসদের ভিতরে ও বাইরে। সচিবদের জীবন পুরো দাপুটের। অবসরে গিয়ে জোটে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ। তারপর রাজনীতিতে এমপি-মন্ত্রী হওয়ারও সুযোগ ঘটে অনেকের। মাঝখানে রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠান, রাজনৈতিক ব্যবস্থা উন্নয়নের গতিপ্রবাহ ভঙ্গুর হয়। অনেক সরকারি ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, প্রকৌশলী, চিকিৎসক ও নানা সিন্ডিকেট উন্নয়ন বরাদ্দ ও প্রকল্পের স্বচ্ছ বাস্তবায়নের চেয়ে নিজেদের ক্ষমতা ও ভাগ্যবদলে তৎপর। স্বাস্থ্যসেবা মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছে দিতে প্রধানমন্ত্রী তৃণমূলে হাসপাতাল বর্ধিত করছেন। ভবনের পর ভবন হচ্ছে। অত্যাধুনিক সব মেশিন, যন্ত্রপাতি যাচ্ছে। নেই প্রয়োজনীয় চিকিৎসক, টেকনিশিয়ান, নার্স ও স্বাস্থ্যসেবা। দুর্নীতির সর্বগ্রাসী রূপের ভয়াবহতা তৃণমূলেও গেছে। সৎ রাজনীতিবিদ, সৎ ব্যবসায়ী, সৎ সরকারি কর্মকর্তারা কোথাও কোনো সিন্ডিকেটে নেই। সৎরা যেখানেই যাচ্ছেন তাদের বদলি হয়ে যেতে হয়। দুর্নীতিবাজরা সিন্ডিকেটের ছায়ায় বহাল থাকেন। একজন গেলে অন্যজন আসেন একই পথে। জনগণ আর সৎ ব্যবসায়ী, রাজনীতিবিদ ও মানুষ অসহায়। আদর্শিক রাজনীতি না থাকায় এক করুণ সামাজিক চিত্রের মুখোমুখি দেশ। মনে হচ্ছে একা একজন শেখ হাসিনা বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নিয়ে লড়ছেন। আর গোটা দেশ আজ আওয়ামী লীগ ও শেখ হাসিনা-বন্দনা করলেও তাদের বড় একটা অংশ সুবিধাবাদী, মোসাহেব। চাটুকার। চারদিকে দেয়াল তুলে জনগণ থেকে সরকারকে আড়াল করে রাখতে চাইছেন। সবখানে তাদের সিন্ডিকেটের দেয়াল। দাসত্বের মানসিকতায় ব্যক্তিগত লাভ-লোভে তারা এ দেয়াল গড়েছেন শক্তিশালী সিন্ডিকেটে। এখানে অসৎ রাজনীতিবিদ, সরকারি কর্মকর্তা, অসৎ ব্যাংক লুটেরা, শেয়ারবাজার লুটেরা, ঋণখেলাপি, বিদেশে অর্থ পাচারকারী, মানি লন্ডারিং করা খলনায়ক, দলকানা নানা পেশার চেনা-অচেনা মুখ অসৎ ব্যবসায়ীরা বাস করে। ব্যাংক ও শেয়ারবাজারের অসৎ দায়িত্বশীলরা এখানে সমাদর পায়।

একসময় মানবকল্যাণে আদর্শিক রাজনীতিবিদরা রাজনীতি করতেন গণমানুষ নিয়ে দেশ ও মানুষের প্রতি দায়বদ্ধ হয়ে। তাদের শুভাকাক্সক্ষী, স্বজন ব্যবসায়ীরা আর্থিক সহযোগিতা দিতেন। জায়গা-সম্পত্তি বিক্রি করে শেষ হতেন। এখন রাষ্ট্রপতির ভাষায় আজকে সামান্য নেতা হলেই গাড়িবাড়ি টাকা হয়ে যায়। রাজনীতিতে এসে তারা বিত্তশালী হচ্ছেন। লোভের আগুনে সমাজকে পুড়িয়ে দিচ্ছেন। দাসত্বের মানসিকতায় বেড়ে ওঠা মোসাহেবরা যেখানেই যাচ্ছেন নেতা-মন্ত্রী-এমপি থেকে নানা জায়গায় ক্ষমতাবানদের পায়ে পড়ছেন। সালাম আর সালাম। অথচ একসময় সালাম মানুষ বাবা-মাকে করতেন, শিক্ষকদের করতেন, আত্মীয়-মুরব্বিদের করতেন। শ্রদ্ধায় সম্মানে। নেতার প্রতি কর্মী ও মানুষের গভীর শ্রদ্ধা আবেগ ছিল। এত সালাম ছিল না। এখন সেই শ্রদ্ধা, আবেগ ও মূল্যবোধ নেই। চাটুকার, মোসাহেবদের সালামে কোনো কার্পণ্য নেই। বাবা-মা, শিক্ষকদের সালাম না করুক, যেখানে স্বার্থ, লাভ, লোভ সেখানেই পায়ে ধরে সালাম করে। ক্ষমতা নেই, ভুলেও সে পথে যায় না, সালাম দূরে থাক। আটরশি, সায়েদাবাদী নানা দরবার শরিফের সালাম এখন দেশজুড়ে ছড়িয়ে পড়েছে।

একসময় বাড়ি বাড়ি কোরআন তেলাওয়াতে ঘুম ভাঙত। নামাজ-রোজা ধর্মচর্চা পারিবারিক ব্যক্তিগত জীবনে ছিল। ধর্মে ধর্মে বিষ নয়, সংঘাত নয়, কি সুন্দর হৃদয়ের বাঁধন। সম্প্রীতি। আজ বাড়ি বাড়ি আলহাজ। সমাজে সাম্প্রদায়িকতা। মিথ্যাচার। মায়া-মমতাহীনতা। বিশ্বাসহীনতা, লোভ-হিংসা। জেদাজেদি, অহংকার। রাজনীতিতে ধর্ম। অসাম্প্রদায়িক আওয়ামী লীগ নেতারা যান আজহারীর ওয়াজে। যেখানে যুদ্ধাপরাধী সাঈদীর মুক্তি চাওয়া হয়। ঘরে ঘরে জামায়াতের সাঈদীর জন্ম চাওয়া হয়। ধর্ম প্রতিমন্ত্রী অবশেষে বলেছেন, আজহারী জামায়াত প্রোডাক্ট। জামায়াতের রাজনীতি প্রচার করেন। একসময় আলেমদের মানুষ কী শ্রদ্ধা করতেন। এখনো কত সম্মান তাদের। সবাই করেন। কিন্তু ওয়াজে ওয়াজে পাওয়া যায় ধর্মের ভুল ব্যাখ্যা। একজন আরেকজনকে আক্রমণ। মুসলমান মুসলমানকে বলে কাফের! অথচ আল্লাহই সর্বশক্তিমান শেষ বিচারের মালিক। ওয়াজে আরও থাকে চরম বিনোদন। ধর্মের ভাবগাম্ভীর্য ও শান্তির লালিত বাণী এদের কাছে পরাস্ত। আলেম-ওলামাদের এটা দেখা দরকার। শুধু সরকার ও প্রশাসন পারবে না। ধর্মের প্রচার হবে। ধর্মের নামে বাণিজ্য, হিংসা, বিদ্বেষ, সাম্প্রদায়িকতার বিষ ও রাজনীতি কেন? বন্ধুদের জন্মদিনে কিশোরীকে দাওয়াত দিয়ে কোমল পানীয়ের সঙ্গে নেশাজাতীয় দ্রব্য খাইয়ে অচেতন করে চার বন্ধু মিলে ধর্ষণ করে লাইভ ভিডিও করেছে। কি ভয়াবহ। কি দম্ভ আজ সমাজে। দুর্নীতিবাজদের, ধর্ষকদের। মূল্যবোধহীন, আদর্শহীন, সিন্ডিকেটকবলিত দেশ যেন দুর্নীতিবাজ ও ধর্ষকের উল্লাসমঞ্চ। একাত্তরে হানাদার বাহিনীর হাতে আমাদের মা-বোনদের ভয়াবহ গণধর্ষণের বেদনা এ জাতি কোনো দিন ভুলতে পারবে? ঘাটাইলে বন্ধুকে মেরে তিন কিশোরীকে গণধর্ষণ করা হয়েছে। সুবর্ণচরে বাকপ্রতিবন্ধী শিশু ধর্ষিত হচ্ছে। সড়কে হচ্ছে। ঢাবি ছাত্রী হচ্ছেন। মক্তবে, মাদ্রাসায়, বিদ্যালয়ে ইমাম, আলেম, শিক্ষক ভবঘুরে কে নেই ধর্ষকের তালিকায় আজ? এ দেশের জন্য কি এত রক্তদান? জাতির পিতা মহান বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের এত আত্মত্যাগ?

আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধের আকাক্সক্ষা বা যে অসাম্প্রদায়িক, গণতান্ত্রিক শোষণমুক্ত মানবিক রাষ্ট্র বা সমাজ ও আদর্শিক রাজনীতি তাই কেবল দিতে পারে এর থেকে মুক্তি। দুর্নীতিবাজ ও দাসত্বের মানসিকতার মোসাহেব আর অসৎদের হাত থেকে রাজনীতিকে মুক্ত করা অনিবার্য। রাজনীতিবিদদেরই রাজনীতিকে তাদের হাতে ফিরিয়ে নিতে হবে। রাজনীতিবিদরা হবেন গণনেতা, সরকারি কর্মকর্তা হবেন সেবক। জনগণই হবে ক্ষমতার মালিক। পেশাদারদের যার যার পেশায় ইবাদতের মতো দায়িত্ব পালন করতে হবে। সংবিধান ও আইনের কার্যকারিতা নিশ্চিত করা অপরিহার্য। সংবিধান ও আইনের ঊর্ধ্বে কেউ নন। এটা নিশ্চিত করে সুশাসনের আদর্শিক রাজনীতির আলোকিত পথে দেশ ও সমাজকে ফিরিয়ে আনতে হবে। সরকারকে হতে হবে জবাবদিহিমূলক। সব প্রতিষ্ঠানকে শক্তিশালী করতে হবে। গণতন্ত্রের বড় কথা প্রতিপক্ষের কথাও শোনার ধৈর্য। সরকারে যে-ই থাকুন তার থাকতে হবে। দেশটা সবার, অর্থনৈতিক উন্নয়নের এ ধারা অব্যাহত ও নিরাপদ রাখতে সব অসৎ লুটেরা রাজনীতিবিদ আমলাসহ নানা পেশার সিন্ডিকেট ভেঙে দিতে হবে। অপরাধী যত বড়ই হোক, যেখানে অপরাধ করুক তাকে আইনের আওতায় আনতে হবে। ক্ষমতাকে শপথ রক্ষা করেই পথ হাঁটতে হবে।

 

                লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার
রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার

এই মাত্র | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল

১১ মিনিট আগে | পরবাস

নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার
নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার

১৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন
হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন

৪২ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি
শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব
খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন
ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : আমানউল্লাহ আমান
নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : আমানউল্লাহ আমান

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন
২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি
সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম
স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে
নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে

দেশগ্রাম

শূন্যতা-পূর্ণতা
শূন্যতা-পূর্ণতা

সাহিত্য

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুলপুরাণের জোছনা
ভুলপুরাণের জোছনা

সাহিত্য

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

শিলাকে বলছি
শিলাকে বলছি

সাহিত্য

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির
সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির

দেশগ্রাম

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

যদি তুমি
যদি তুমি

সাহিত্য

ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু
ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু

প্রথম পৃষ্ঠা

হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন কাল
হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন কাল

দেশগ্রাম

হেমন্তবন্দনা
হেমন্তবন্দনা

সাহিত্য

আমাদের চাওয়ায় ভুল ছিল
আমাদের চাওয়ায় ভুল ছিল

সাহিত্য

লেনদেন
লেনদেন

সাহিত্য

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ মিছিল
বিক্ষোভ মিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা