শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ৩০ জানুয়ারি, ২০২০ আপডেট:

দাসত্বের নবসংস্করণ মোসাহেবি

পীর হাবিবুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
দাসত্বের নবসংস্করণ মোসাহেবি

গোটা রাজনৈতিক ও সামাজিক ব্যবস্থার দিকে তাকালে আজকাল মনে হয় দাসপ্রথা সেই কবে বিলুপ্ত হলেও দাসত্বের মানসিকতা আমাদের বদল হয়নি। একালে দাসত্বের আধুনিক বা নবসংস্করণের নাম মোসাহেবি বা চাটুকারিতা। জনগণ তার প্রাপ্য মর্যাদা ও অধিকার না পেয়ে কেউ কেউ লাভ-লোভের মোহে এক অসুস্থ সংস্কৃতিতে ক্ষমতাবান প্রভুদের সামনে মোসাহেব চরিত্রে আবির্ভূত হচ্ছে দাসের মানসিকতায়। ভদ্রতা, বিনয়, সম্মান আর মোসাহেবি, চাটুকারিতা এক নয়। এখানে সংখ্যাগরিষ্ঠ জনগণ অসহায়। হয় এ সংস্কৃতিতে ভাসতে হবে না হয় তাকে তার অধিকারবঞ্চিত হয়েই থাকতে হবে- এমন পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। এখানে যোগ্যরা পরাজিত, অযোগ্যরা বিজয়ী হচ্ছে। সর্বনাশ হচ্ছে দেশ ও সমাজের। প্রকৃত কর্মীদের দলে মূল্যায়ন নেই। আত্মমর্যাদাসম্পন্ন মানুষদের কোথাও ঠাঁই নেই। কেবল মোসাহেব, চাটুকার, চাপাবাজদের সুবর্ণ সময় এখন। সামন্তবাদ বা জমিদারি প্রথা উচ্ছেদ হলেও মানসিকতা থেকে আমাদের মোসাহেবি চরিত্র বদলায় না। দাসযুগের কলঙ্কিত ইতিহাস সবার জানা। আনতে চাই না। সামন্তবাদের শোষণের অবর্ণনীয় বেদনাও সবার জানা, বলতে চাই না। ব্রিটিশ উপনিবেশ থেকে সেই কবে শৃঙ্খলমুক্ত হয়েছে প্রিয় স্বদেশসহ বিশ্ববাসী। আমরা দীর্ঘ লড়াই-সংগ্রামের মধ্য দিয়ে পাকিস্তান হানাদার বাহিনীর কবল থেকে সুমহান মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে রক্তগঙ্গায় ভেসে স্বাধীনতা অর্জন করেছি কিন্তু ব্রিটিশ ও পাকিস্তানের কালাকানুন থেকে যেমন বের হতে পারিনি তেমনি আমরা আমাদের মানসিকতাকে আত্মমর্যাদার সঙ্গে স্বাধীন দৃঢ়চেতা মর্যাদায় দাঁড় করাতে পারিনি। মোসাহেবি করে করুণাশ্রিত জীবনে ব্যক্তিগত লাভের পাল্লাই ভারী করছি।

জাতীয়তাবাদী আন্দোলনের মহান নেতা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে বাঙালি জাতীয়তাবাদের উন্মেষ ঘটিয়ে এ জাতির স্বাধীনতা যেখানে অর্জন, সেখানে আজ দীর্ঘ প্রায় অর্ধশত বছরের মুখোমুখি দাঁড়িয়ে উপলব্ধি করলে দেখি সেই চাটুকারিতা, মোসাহেবি চরিত্র আমাদের বদলায়নি। অন্যদিকে স্বাধীন দেশের সংবিধান আমাদের জনগণকে ক্ষমতার মালিক করলেও প্রতিটি নাগরিকের সমঅধিকার নিশ্চিত করলেও আমরা তা এখনো কার্যকর করতে পারিনি। রাষ্ট্র জনগণের মালিকানা ও নাগরিকের সমঅধিকার নিশ্চিত করতে পারেনি। আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধের আদর্শ থেকে দিনে দিনে আমরা বিচ্যুত হয়েছি। ক্ষমতা শপথ ভেঙেছে বারবার। গণমানুষের অধিকার নিশ্চিত না করে মুষ্টিমেয়র অধিকার নিশ্চিত করেছে। ধর্মের নামে, রাজনীতির নামে, ক্ষমতা ও অর্থবিত্তের নামে বৈষম্য দিনে দিনে বাড়ছে। মানুষের অধিকার, প্রাপ্য পাওনা রাষ্ট্র দিতে যেমন ব্যর্থ, তেমনি রাজনীতিবিদ বা জনপ্রতিনিধিদের ক্ষমতা নিরঙ্কুশ করতে পারেনি। প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী কর্মকর্তাদের সেবকের বদলে শাসক বা প্রভুর ভূমিকায় অবতীর্ণ হওয়ার সংস্কৃতির নজিরবিহীন উত্থান ঘটিয়েছে। সরকার আসে সরকার যায়, জনগণ ক্ষমতার মালিক হওয়া দূরে থাক, সংবিধান ও আইনের অধিকার থেকে মানুষ বঞ্চিত হয়। নাগরিক অধিকারহারা হয় মানুষ। একসময় বারো ভূঁইয়ার শাসন থেকে সেই কবে মুক্ত স্বাধীন দেশের মানুষ আজ কত কত ভূঁইয়ার শাসনে পিষ্ট হচ্ছে।

রাজনীতিবিদরা, এমপি-মন্ত্রীরা সব সরকারের কালেই সমালোচিত হন। জনগণের নির্বাচিত প্রতিনিধি বলেই হোক, আর জনগণের কাছের মানুষ বলেই হোক তাদের মানুষ সহজেই কাঠগড়ায় দাঁড় করায়। তারা যে ভুল করেননি তা নয়। রাজনীতিবিদরাই দেশ চালাবেন। গণতন্ত্রে এটাই শেষ কথা। কিন্তু রাজনীতিবিদরা ব্যর্থ হলে দেশ ও জনগণকে চড়া মাশুল গুনতে হয়। স্বাধীনতা-উত্তর যুদ্ধবিধ্বস্ত সদ্যস্বাধীন বাংলাদেশে নানা ষড়যন্ত্র, রাজনৈতিক নেতৃত্বের নানামুখী ব্যর্থতাও জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে পরিবার-পরিজনসহ নৃশংস হত্যাকান্ডের মাধ্যমে বিচারহীনতার সংস্কৃতি, খুনিদের উল্লাস, দম্ভ আর কঠোর সামরিক শাসনকবলিত বাংলাদেশে একাত্তরে পরাজিত সাম্প্রদায়িক শক্তির পুনরাবির্ভাবের খেসারত এখনো জাতিকে দিতে হচ্ছে। কালের যাত্রাপথে রাজনীতি আজ রাজনীতিবিদদের হাতে নেই। রাজনীতিবিদ সৃষ্টির প্রক্রিয়া বা গণনেতাদের সৃষ্টির পথও রুদ্ধ। রাজনৈতিক দুর্বৃত্তায়নের যুগ থেকে রাজদুর্নীতির যুগে হঠাৎ নেতা, নেতা হওয়ায় হঠাৎ অর্থবিত্ত ক্ষমতার মালিক হয়ে দম্ভ, সিন্ডিকেট গড়ে তোলা, রাজনীতির প্রতি মানুষকে বীতশ্রদ্ধই করছে না, সবখানে দাসত্বের সংস্কৃতির সেই মানসিকতা থেকে অযোগ্য মোসাহেব তৈরি করে জনগণের মাঝখানে দূরত্বের দেয়াল তৈরি করছে। আমাদের রাজনীতির সেই আদর্শের মহাপুরুষদের বা আইডলদের উত্তরাধিকারিত্ব চিন্তা-চেতনা-কর্মে না রাখার সুবাদে এক অসুস্থ পরিবেশ তৈরি হয়েছে। এতে রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠান ভঙ্গুর হওয়ায়, দলকানা, দলদাস মিলে সব পেশার প্রতিনিধিরা গড়ে তুলছেন সিন্ডিকেট। সিন্ডিকেটে নিয়ন্ত্রিত হচ্ছে সবকিছু। সিন্ডিকেট থাবার কবলে বাংলাদেশ আজ যেন বর্ণহীন।

বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার অর্থনৈতিক মুক্তির লক্ষ্যে উন্নয়নের মহাযাত্রার এত এত উন্নয়ন মেগা প্রকল্প, এত এত বরাদ্দ! প্রকৃত দেশপ্রেমিক ব্যবসায়ীরা বিনিয়োগ করেন। ঝুঁকিতে থাকেন। ব্যাপক কর্মসংস্থানের ক্ষেত্র তৈরি করেন। অর্থনৈতিক উন্নয়নে বিশাল ভূমিকা রাখেন। তারা ব্যাংকের টাকা লুটপাট করেন না। ঋণ শোধ করেন। বিদেশে অবৈধভাবে টাকা পাচার করেন না। স্বদেশেই বিনিয়োগ করেন। মামলা করে ট্যাক্সের টাকা আটকে রাখেন না। দিয়ে দেন। অথচ একটি ডাকাত শ্রেণি সিন্ডিকেট করে রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক দুর্বৃত্তদের সহায়তায় হাজার হাজার কোটি টাকা বিদেশে পাচার করে। মানি লন্ডারিং করে। ব্যাংকের টাকা লুট করে নিয়ে যায়। শেয়ারবাজারে খারাপ কোম্পানির শেয়ার এনে বাজারকে কবরে শুইয়ে বিনিয়োগকারীদের পথে বসিয়ে লুটে নিয়ে যায়। কোথাও কারও বিচার হয় না। তদন্ত ও শাস্তি হয় না। ব্যাংকের টাকা মেরে দেশে দেশে বেগমপাড়া করে দুর্নীতিবাজ লুটেরাদের সঙ্গে মিলে যারা বসতি গড়ে, তাদের পাকড়াও করা হয় না। একেকটি উন্নয়ন কাজের ব্যয় শুরুতে যা ধরা হয় শেষ হতে হতে তা কয়েক গুণ বেড়ে যায়। হরিলুটের ভয়াবহ চিত্র দেশ দেখছে। দুর্নীতি দমন কমিশন নেমেও যেন পারছে না। ক্ষমতার দৃশ্যপটে মন্ত্রী-এমপিরা থাকলেও নেপথ্যে ভয়াবহ সিন্ডিকেট সব নিয়ন্ত্রণ করছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এত তিরস্কার, এত সতর্ক ও হুমকি দিলেও থামছে না, তারা বেপরোয়া।

একটি সিন্ডিকেট যেন অর্থনীতি তাদের হাতে নিয়েছে। সরকারের যেখানে যে দায়িত্ব পাচ্ছে, সুযোগ পাচ্ছে সে যেন এমন সুযোগ আর আসবে না, এমন মনোভাব নিয়ে যা পারি কামাই বলে নিয়ে নিচ্ছে। রক্তে লেখা সংগ্রামের ইতিহাস, তবু গণতন্ত্র প্রাতিষ্ঠানিকতা পায়নি। সুশাসন নিশ্চিত হয়নি। সব সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান শক্তিশালী নয়। মানুষের জীবনের, নারীর সম্ভ্রমের নিরাপত্তা নেই। একদল আমলা বা সরকারি কর্মকর্তা সর্বময় ক্ষমতার মালিকের আচরণ করছেন। মন্ত্রণালয়ের প্রধান নির্বাহী মন্ত্রী হলেও অনেক মন্ত্রণালয়ে একেকজন সচিব তাদের আমলই দিচ্ছেন না। সচিবদের জবাবদিহি করতে হয় না। করতে হয় মন্ত্রীদের সংসদের ভিতরে ও বাইরে। সচিবদের জীবন পুরো দাপুটের। অবসরে গিয়ে জোটে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ। তারপর রাজনীতিতে এমপি-মন্ত্রী হওয়ারও সুযোগ ঘটে অনেকের। মাঝখানে রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠান, রাজনৈতিক ব্যবস্থা উন্নয়নের গতিপ্রবাহ ভঙ্গুর হয়। অনেক সরকারি ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, প্রকৌশলী, চিকিৎসক ও নানা সিন্ডিকেট উন্নয়ন বরাদ্দ ও প্রকল্পের স্বচ্ছ বাস্তবায়নের চেয়ে নিজেদের ক্ষমতা ও ভাগ্যবদলে তৎপর। স্বাস্থ্যসেবা মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছে দিতে প্রধানমন্ত্রী তৃণমূলে হাসপাতাল বর্ধিত করছেন। ভবনের পর ভবন হচ্ছে। অত্যাধুনিক সব মেশিন, যন্ত্রপাতি যাচ্ছে। নেই প্রয়োজনীয় চিকিৎসক, টেকনিশিয়ান, নার্স ও স্বাস্থ্যসেবা। দুর্নীতির সর্বগ্রাসী রূপের ভয়াবহতা তৃণমূলেও গেছে। সৎ রাজনীতিবিদ, সৎ ব্যবসায়ী, সৎ সরকারি কর্মকর্তারা কোথাও কোনো সিন্ডিকেটে নেই। সৎরা যেখানেই যাচ্ছেন তাদের বদলি হয়ে যেতে হয়। দুর্নীতিবাজরা সিন্ডিকেটের ছায়ায় বহাল থাকেন। একজন গেলে অন্যজন আসেন একই পথে। জনগণ আর সৎ ব্যবসায়ী, রাজনীতিবিদ ও মানুষ অসহায়। আদর্শিক রাজনীতি না থাকায় এক করুণ সামাজিক চিত্রের মুখোমুখি দেশ। মনে হচ্ছে একা একজন শেখ হাসিনা বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নিয়ে লড়ছেন। আর গোটা দেশ আজ আওয়ামী লীগ ও শেখ হাসিনা-বন্দনা করলেও তাদের বড় একটা অংশ সুবিধাবাদী, মোসাহেব। চাটুকার। চারদিকে দেয়াল তুলে জনগণ থেকে সরকারকে আড়াল করে রাখতে চাইছেন। সবখানে তাদের সিন্ডিকেটের দেয়াল। দাসত্বের মানসিকতায় ব্যক্তিগত লাভ-লোভে তারা এ দেয়াল গড়েছেন শক্তিশালী সিন্ডিকেটে। এখানে অসৎ রাজনীতিবিদ, সরকারি কর্মকর্তা, অসৎ ব্যাংক লুটেরা, শেয়ারবাজার লুটেরা, ঋণখেলাপি, বিদেশে অর্থ পাচারকারী, মানি লন্ডারিং করা খলনায়ক, দলকানা নানা পেশার চেনা-অচেনা মুখ অসৎ ব্যবসায়ীরা বাস করে। ব্যাংক ও শেয়ারবাজারের অসৎ দায়িত্বশীলরা এখানে সমাদর পায়।

একসময় মানবকল্যাণে আদর্শিক রাজনীতিবিদরা রাজনীতি করতেন গণমানুষ নিয়ে দেশ ও মানুষের প্রতি দায়বদ্ধ হয়ে। তাদের শুভাকাক্সক্ষী, স্বজন ব্যবসায়ীরা আর্থিক সহযোগিতা দিতেন। জায়গা-সম্পত্তি বিক্রি করে শেষ হতেন। এখন রাষ্ট্রপতির ভাষায় আজকে সামান্য নেতা হলেই গাড়িবাড়ি টাকা হয়ে যায়। রাজনীতিতে এসে তারা বিত্তশালী হচ্ছেন। লোভের আগুনে সমাজকে পুড়িয়ে দিচ্ছেন। দাসত্বের মানসিকতায় বেড়ে ওঠা মোসাহেবরা যেখানেই যাচ্ছেন নেতা-মন্ত্রী-এমপি থেকে নানা জায়গায় ক্ষমতাবানদের পায়ে পড়ছেন। সালাম আর সালাম। অথচ একসময় সালাম মানুষ বাবা-মাকে করতেন, শিক্ষকদের করতেন, আত্মীয়-মুরব্বিদের করতেন। শ্রদ্ধায় সম্মানে। নেতার প্রতি কর্মী ও মানুষের গভীর শ্রদ্ধা আবেগ ছিল। এত সালাম ছিল না। এখন সেই শ্রদ্ধা, আবেগ ও মূল্যবোধ নেই। চাটুকার, মোসাহেবদের সালামে কোনো কার্পণ্য নেই। বাবা-মা, শিক্ষকদের সালাম না করুক, যেখানে স্বার্থ, লাভ, লোভ সেখানেই পায়ে ধরে সালাম করে। ক্ষমতা নেই, ভুলেও সে পথে যায় না, সালাম দূরে থাক। আটরশি, সায়েদাবাদী নানা দরবার শরিফের সালাম এখন দেশজুড়ে ছড়িয়ে পড়েছে।

একসময় বাড়ি বাড়ি কোরআন তেলাওয়াতে ঘুম ভাঙত। নামাজ-রোজা ধর্মচর্চা পারিবারিক ব্যক্তিগত জীবনে ছিল। ধর্মে ধর্মে বিষ নয়, সংঘাত নয়, কি সুন্দর হৃদয়ের বাঁধন। সম্প্রীতি। আজ বাড়ি বাড়ি আলহাজ। সমাজে সাম্প্রদায়িকতা। মিথ্যাচার। মায়া-মমতাহীনতা। বিশ্বাসহীনতা, লোভ-হিংসা। জেদাজেদি, অহংকার। রাজনীতিতে ধর্ম। অসাম্প্রদায়িক আওয়ামী লীগ নেতারা যান আজহারীর ওয়াজে। যেখানে যুদ্ধাপরাধী সাঈদীর মুক্তি চাওয়া হয়। ঘরে ঘরে জামায়াতের সাঈদীর জন্ম চাওয়া হয়। ধর্ম প্রতিমন্ত্রী অবশেষে বলেছেন, আজহারী জামায়াত প্রোডাক্ট। জামায়াতের রাজনীতি প্রচার করেন। একসময় আলেমদের মানুষ কী শ্রদ্ধা করতেন। এখনো কত সম্মান তাদের। সবাই করেন। কিন্তু ওয়াজে ওয়াজে পাওয়া যায় ধর্মের ভুল ব্যাখ্যা। একজন আরেকজনকে আক্রমণ। মুসলমান মুসলমানকে বলে কাফের! অথচ আল্লাহই সর্বশক্তিমান শেষ বিচারের মালিক। ওয়াজে আরও থাকে চরম বিনোদন। ধর্মের ভাবগাম্ভীর্য ও শান্তির লালিত বাণী এদের কাছে পরাস্ত। আলেম-ওলামাদের এটা দেখা দরকার। শুধু সরকার ও প্রশাসন পারবে না। ধর্মের প্রচার হবে। ধর্মের নামে বাণিজ্য, হিংসা, বিদ্বেষ, সাম্প্রদায়িকতার বিষ ও রাজনীতি কেন? বন্ধুদের জন্মদিনে কিশোরীকে দাওয়াত দিয়ে কোমল পানীয়ের সঙ্গে নেশাজাতীয় দ্রব্য খাইয়ে অচেতন করে চার বন্ধু মিলে ধর্ষণ করে লাইভ ভিডিও করেছে। কি ভয়াবহ। কি দম্ভ আজ সমাজে। দুর্নীতিবাজদের, ধর্ষকদের। মূল্যবোধহীন, আদর্শহীন, সিন্ডিকেটকবলিত দেশ যেন দুর্নীতিবাজ ও ধর্ষকের উল্লাসমঞ্চ। একাত্তরে হানাদার বাহিনীর হাতে আমাদের মা-বোনদের ভয়াবহ গণধর্ষণের বেদনা এ জাতি কোনো দিন ভুলতে পারবে? ঘাটাইলে বন্ধুকে মেরে তিন কিশোরীকে গণধর্ষণ করা হয়েছে। সুবর্ণচরে বাকপ্রতিবন্ধী শিশু ধর্ষিত হচ্ছে। সড়কে হচ্ছে। ঢাবি ছাত্রী হচ্ছেন। মক্তবে, মাদ্রাসায়, বিদ্যালয়ে ইমাম, আলেম, শিক্ষক ভবঘুরে কে নেই ধর্ষকের তালিকায় আজ? এ দেশের জন্য কি এত রক্তদান? জাতির পিতা মহান বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের এত আত্মত্যাগ?

আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধের আকাক্সক্ষা বা যে অসাম্প্রদায়িক, গণতান্ত্রিক শোষণমুক্ত মানবিক রাষ্ট্র বা সমাজ ও আদর্শিক রাজনীতি তাই কেবল দিতে পারে এর থেকে মুক্তি। দুর্নীতিবাজ ও দাসত্বের মানসিকতার মোসাহেব আর অসৎদের হাত থেকে রাজনীতিকে মুক্ত করা অনিবার্য। রাজনীতিবিদদেরই রাজনীতিকে তাদের হাতে ফিরিয়ে নিতে হবে। রাজনীতিবিদরা হবেন গণনেতা, সরকারি কর্মকর্তা হবেন সেবক। জনগণই হবে ক্ষমতার মালিক। পেশাদারদের যার যার পেশায় ইবাদতের মতো দায়িত্ব পালন করতে হবে। সংবিধান ও আইনের কার্যকারিতা নিশ্চিত করা অপরিহার্য। সংবিধান ও আইনের ঊর্ধ্বে কেউ নন। এটা নিশ্চিত করে সুশাসনের আদর্শিক রাজনীতির আলোকিত পথে দেশ ও সমাজকে ফিরিয়ে আনতে হবে। সরকারকে হতে হবে জবাবদিহিমূলক। সব প্রতিষ্ঠানকে শক্তিশালী করতে হবে। গণতন্ত্রের বড় কথা প্রতিপক্ষের কথাও শোনার ধৈর্য। সরকারে যে-ই থাকুন তার থাকতে হবে। দেশটা সবার, অর্থনৈতিক উন্নয়নের এ ধারা অব্যাহত ও নিরাপদ রাখতে সব অসৎ লুটেরা রাজনীতিবিদ আমলাসহ নানা পেশার সিন্ডিকেট ভেঙে দিতে হবে। অপরাধী যত বড়ই হোক, যেখানে অপরাধ করুক তাকে আইনের আওতায় আনতে হবে। ক্ষমতাকে শপথ রক্ষা করেই পথ হাঁটতে হবে।

 

                লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

১৬ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

৩৭ মিনিট আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

৪৫ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?
মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ
চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক
সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি
দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি
মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল
সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ
আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি
রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার বাণিজ্য সহযোগীদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আসছে
রাশিয়ার বাণিজ্য সহযোগীদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আসছে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'
'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জামায়াত পিআর চায় আর বিএনপি ফেয়ার ইলেকশন: মোশারফ হোসেন
জামায়াত পিআর চায় আর বিএনপি ফেয়ার ইলেকশন: মোশারফ হোসেন

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

চট্টগ্রামে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ১
চট্টগ্রামে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ১

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন কাল
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন কাল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা
সোনারগাঁয়ে কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে