শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ৩০ জানুয়ারি, ২০২০ আপডেট:

দাসত্বের নবসংস্করণ মোসাহেবি

পীর হাবিবুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
দাসত্বের নবসংস্করণ মোসাহেবি

গোটা রাজনৈতিক ও সামাজিক ব্যবস্থার দিকে তাকালে আজকাল মনে হয় দাসপ্রথা সেই কবে বিলুপ্ত হলেও দাসত্বের মানসিকতা আমাদের বদল হয়নি। একালে দাসত্বের আধুনিক বা নবসংস্করণের নাম মোসাহেবি বা চাটুকারিতা। জনগণ তার প্রাপ্য মর্যাদা ও অধিকার না পেয়ে কেউ কেউ লাভ-লোভের মোহে এক অসুস্থ সংস্কৃতিতে ক্ষমতাবান প্রভুদের সামনে মোসাহেব চরিত্রে আবির্ভূত হচ্ছে দাসের মানসিকতায়। ভদ্রতা, বিনয়, সম্মান আর মোসাহেবি, চাটুকারিতা এক নয়। এখানে সংখ্যাগরিষ্ঠ জনগণ অসহায়। হয় এ সংস্কৃতিতে ভাসতে হবে না হয় তাকে তার অধিকারবঞ্চিত হয়েই থাকতে হবে- এমন পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। এখানে যোগ্যরা পরাজিত, অযোগ্যরা বিজয়ী হচ্ছে। সর্বনাশ হচ্ছে দেশ ও সমাজের। প্রকৃত কর্মীদের দলে মূল্যায়ন নেই। আত্মমর্যাদাসম্পন্ন মানুষদের কোথাও ঠাঁই নেই। কেবল মোসাহেব, চাটুকার, চাপাবাজদের সুবর্ণ সময় এখন। সামন্তবাদ বা জমিদারি প্রথা উচ্ছেদ হলেও মানসিকতা থেকে আমাদের মোসাহেবি চরিত্র বদলায় না। দাসযুগের কলঙ্কিত ইতিহাস সবার জানা। আনতে চাই না। সামন্তবাদের শোষণের অবর্ণনীয় বেদনাও সবার জানা, বলতে চাই না। ব্রিটিশ উপনিবেশ থেকে সেই কবে শৃঙ্খলমুক্ত হয়েছে প্রিয় স্বদেশসহ বিশ্ববাসী। আমরা দীর্ঘ লড়াই-সংগ্রামের মধ্য দিয়ে পাকিস্তান হানাদার বাহিনীর কবল থেকে সুমহান মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে রক্তগঙ্গায় ভেসে স্বাধীনতা অর্জন করেছি কিন্তু ব্রিটিশ ও পাকিস্তানের কালাকানুন থেকে যেমন বের হতে পারিনি তেমনি আমরা আমাদের মানসিকতাকে আত্মমর্যাদার সঙ্গে স্বাধীন দৃঢ়চেতা মর্যাদায় দাঁড় করাতে পারিনি। মোসাহেবি করে করুণাশ্রিত জীবনে ব্যক্তিগত লাভের পাল্লাই ভারী করছি।

জাতীয়তাবাদী আন্দোলনের মহান নেতা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে বাঙালি জাতীয়তাবাদের উন্মেষ ঘটিয়ে এ জাতির স্বাধীনতা যেখানে অর্জন, সেখানে আজ দীর্ঘ প্রায় অর্ধশত বছরের মুখোমুখি দাঁড়িয়ে উপলব্ধি করলে দেখি সেই চাটুকারিতা, মোসাহেবি চরিত্র আমাদের বদলায়নি। অন্যদিকে স্বাধীন দেশের সংবিধান আমাদের জনগণকে ক্ষমতার মালিক করলেও প্রতিটি নাগরিকের সমঅধিকার নিশ্চিত করলেও আমরা তা এখনো কার্যকর করতে পারিনি। রাষ্ট্র জনগণের মালিকানা ও নাগরিকের সমঅধিকার নিশ্চিত করতে পারেনি। আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধের আদর্শ থেকে দিনে দিনে আমরা বিচ্যুত হয়েছি। ক্ষমতা শপথ ভেঙেছে বারবার। গণমানুষের অধিকার নিশ্চিত না করে মুষ্টিমেয়র অধিকার নিশ্চিত করেছে। ধর্মের নামে, রাজনীতির নামে, ক্ষমতা ও অর্থবিত্তের নামে বৈষম্য দিনে দিনে বাড়ছে। মানুষের অধিকার, প্রাপ্য পাওনা রাষ্ট্র দিতে যেমন ব্যর্থ, তেমনি রাজনীতিবিদ বা জনপ্রতিনিধিদের ক্ষমতা নিরঙ্কুশ করতে পারেনি। প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী কর্মকর্তাদের সেবকের বদলে শাসক বা প্রভুর ভূমিকায় অবতীর্ণ হওয়ার সংস্কৃতির নজিরবিহীন উত্থান ঘটিয়েছে। সরকার আসে সরকার যায়, জনগণ ক্ষমতার মালিক হওয়া দূরে থাক, সংবিধান ও আইনের অধিকার থেকে মানুষ বঞ্চিত হয়। নাগরিক অধিকারহারা হয় মানুষ। একসময় বারো ভূঁইয়ার শাসন থেকে সেই কবে মুক্ত স্বাধীন দেশের মানুষ আজ কত কত ভূঁইয়ার শাসনে পিষ্ট হচ্ছে।

রাজনীতিবিদরা, এমপি-মন্ত্রীরা সব সরকারের কালেই সমালোচিত হন। জনগণের নির্বাচিত প্রতিনিধি বলেই হোক, আর জনগণের কাছের মানুষ বলেই হোক তাদের মানুষ সহজেই কাঠগড়ায় দাঁড় করায়। তারা যে ভুল করেননি তা নয়। রাজনীতিবিদরাই দেশ চালাবেন। গণতন্ত্রে এটাই শেষ কথা। কিন্তু রাজনীতিবিদরা ব্যর্থ হলে দেশ ও জনগণকে চড়া মাশুল গুনতে হয়। স্বাধীনতা-উত্তর যুদ্ধবিধ্বস্ত সদ্যস্বাধীন বাংলাদেশে নানা ষড়যন্ত্র, রাজনৈতিক নেতৃত্বের নানামুখী ব্যর্থতাও জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে পরিবার-পরিজনসহ নৃশংস হত্যাকান্ডের মাধ্যমে বিচারহীনতার সংস্কৃতি, খুনিদের উল্লাস, দম্ভ আর কঠোর সামরিক শাসনকবলিত বাংলাদেশে একাত্তরে পরাজিত সাম্প্রদায়িক শক্তির পুনরাবির্ভাবের খেসারত এখনো জাতিকে দিতে হচ্ছে। কালের যাত্রাপথে রাজনীতি আজ রাজনীতিবিদদের হাতে নেই। রাজনীতিবিদ সৃষ্টির প্রক্রিয়া বা গণনেতাদের সৃষ্টির পথও রুদ্ধ। রাজনৈতিক দুর্বৃত্তায়নের যুগ থেকে রাজদুর্নীতির যুগে হঠাৎ নেতা, নেতা হওয়ায় হঠাৎ অর্থবিত্ত ক্ষমতার মালিক হয়ে দম্ভ, সিন্ডিকেট গড়ে তোলা, রাজনীতির প্রতি মানুষকে বীতশ্রদ্ধই করছে না, সবখানে দাসত্বের সংস্কৃতির সেই মানসিকতা থেকে অযোগ্য মোসাহেব তৈরি করে জনগণের মাঝখানে দূরত্বের দেয়াল তৈরি করছে। আমাদের রাজনীতির সেই আদর্শের মহাপুরুষদের বা আইডলদের উত্তরাধিকারিত্ব চিন্তা-চেতনা-কর্মে না রাখার সুবাদে এক অসুস্থ পরিবেশ তৈরি হয়েছে। এতে রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠান ভঙ্গুর হওয়ায়, দলকানা, দলদাস মিলে সব পেশার প্রতিনিধিরা গড়ে তুলছেন সিন্ডিকেট। সিন্ডিকেটে নিয়ন্ত্রিত হচ্ছে সবকিছু। সিন্ডিকেট থাবার কবলে বাংলাদেশ আজ যেন বর্ণহীন।

বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার অর্থনৈতিক মুক্তির লক্ষ্যে উন্নয়নের মহাযাত্রার এত এত উন্নয়ন মেগা প্রকল্প, এত এত বরাদ্দ! প্রকৃত দেশপ্রেমিক ব্যবসায়ীরা বিনিয়োগ করেন। ঝুঁকিতে থাকেন। ব্যাপক কর্মসংস্থানের ক্ষেত্র তৈরি করেন। অর্থনৈতিক উন্নয়নে বিশাল ভূমিকা রাখেন। তারা ব্যাংকের টাকা লুটপাট করেন না। ঋণ শোধ করেন। বিদেশে অবৈধভাবে টাকা পাচার করেন না। স্বদেশেই বিনিয়োগ করেন। মামলা করে ট্যাক্সের টাকা আটকে রাখেন না। দিয়ে দেন। অথচ একটি ডাকাত শ্রেণি সিন্ডিকেট করে রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক দুর্বৃত্তদের সহায়তায় হাজার হাজার কোটি টাকা বিদেশে পাচার করে। মানি লন্ডারিং করে। ব্যাংকের টাকা লুট করে নিয়ে যায়। শেয়ারবাজারে খারাপ কোম্পানির শেয়ার এনে বাজারকে কবরে শুইয়ে বিনিয়োগকারীদের পথে বসিয়ে লুটে নিয়ে যায়। কোথাও কারও বিচার হয় না। তদন্ত ও শাস্তি হয় না। ব্যাংকের টাকা মেরে দেশে দেশে বেগমপাড়া করে দুর্নীতিবাজ লুটেরাদের সঙ্গে মিলে যারা বসতি গড়ে, তাদের পাকড়াও করা হয় না। একেকটি উন্নয়ন কাজের ব্যয় শুরুতে যা ধরা হয় শেষ হতে হতে তা কয়েক গুণ বেড়ে যায়। হরিলুটের ভয়াবহ চিত্র দেশ দেখছে। দুর্নীতি দমন কমিশন নেমেও যেন পারছে না। ক্ষমতার দৃশ্যপটে মন্ত্রী-এমপিরা থাকলেও নেপথ্যে ভয়াবহ সিন্ডিকেট সব নিয়ন্ত্রণ করছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এত তিরস্কার, এত সতর্ক ও হুমকি দিলেও থামছে না, তারা বেপরোয়া।

একটি সিন্ডিকেট যেন অর্থনীতি তাদের হাতে নিয়েছে। সরকারের যেখানে যে দায়িত্ব পাচ্ছে, সুযোগ পাচ্ছে সে যেন এমন সুযোগ আর আসবে না, এমন মনোভাব নিয়ে যা পারি কামাই বলে নিয়ে নিচ্ছে। রক্তে লেখা সংগ্রামের ইতিহাস, তবু গণতন্ত্র প্রাতিষ্ঠানিকতা পায়নি। সুশাসন নিশ্চিত হয়নি। সব সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান শক্তিশালী নয়। মানুষের জীবনের, নারীর সম্ভ্রমের নিরাপত্তা নেই। একদল আমলা বা সরকারি কর্মকর্তা সর্বময় ক্ষমতার মালিকের আচরণ করছেন। মন্ত্রণালয়ের প্রধান নির্বাহী মন্ত্রী হলেও অনেক মন্ত্রণালয়ে একেকজন সচিব তাদের আমলই দিচ্ছেন না। সচিবদের জবাবদিহি করতে হয় না। করতে হয় মন্ত্রীদের সংসদের ভিতরে ও বাইরে। সচিবদের জীবন পুরো দাপুটের। অবসরে গিয়ে জোটে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ। তারপর রাজনীতিতে এমপি-মন্ত্রী হওয়ারও সুযোগ ঘটে অনেকের। মাঝখানে রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠান, রাজনৈতিক ব্যবস্থা উন্নয়নের গতিপ্রবাহ ভঙ্গুর হয়। অনেক সরকারি ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, প্রকৌশলী, চিকিৎসক ও নানা সিন্ডিকেট উন্নয়ন বরাদ্দ ও প্রকল্পের স্বচ্ছ বাস্তবায়নের চেয়ে নিজেদের ক্ষমতা ও ভাগ্যবদলে তৎপর। স্বাস্থ্যসেবা মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছে দিতে প্রধানমন্ত্রী তৃণমূলে হাসপাতাল বর্ধিত করছেন। ভবনের পর ভবন হচ্ছে। অত্যাধুনিক সব মেশিন, যন্ত্রপাতি যাচ্ছে। নেই প্রয়োজনীয় চিকিৎসক, টেকনিশিয়ান, নার্স ও স্বাস্থ্যসেবা। দুর্নীতির সর্বগ্রাসী রূপের ভয়াবহতা তৃণমূলেও গেছে। সৎ রাজনীতিবিদ, সৎ ব্যবসায়ী, সৎ সরকারি কর্মকর্তারা কোথাও কোনো সিন্ডিকেটে নেই। সৎরা যেখানেই যাচ্ছেন তাদের বদলি হয়ে যেতে হয়। দুর্নীতিবাজরা সিন্ডিকেটের ছায়ায় বহাল থাকেন। একজন গেলে অন্যজন আসেন একই পথে। জনগণ আর সৎ ব্যবসায়ী, রাজনীতিবিদ ও মানুষ অসহায়। আদর্শিক রাজনীতি না থাকায় এক করুণ সামাজিক চিত্রের মুখোমুখি দেশ। মনে হচ্ছে একা একজন শেখ হাসিনা বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নিয়ে লড়ছেন। আর গোটা দেশ আজ আওয়ামী লীগ ও শেখ হাসিনা-বন্দনা করলেও তাদের বড় একটা অংশ সুবিধাবাদী, মোসাহেব। চাটুকার। চারদিকে দেয়াল তুলে জনগণ থেকে সরকারকে আড়াল করে রাখতে চাইছেন। সবখানে তাদের সিন্ডিকেটের দেয়াল। দাসত্বের মানসিকতায় ব্যক্তিগত লাভ-লোভে তারা এ দেয়াল গড়েছেন শক্তিশালী সিন্ডিকেটে। এখানে অসৎ রাজনীতিবিদ, সরকারি কর্মকর্তা, অসৎ ব্যাংক লুটেরা, শেয়ারবাজার লুটেরা, ঋণখেলাপি, বিদেশে অর্থ পাচারকারী, মানি লন্ডারিং করা খলনায়ক, দলকানা নানা পেশার চেনা-অচেনা মুখ অসৎ ব্যবসায়ীরা বাস করে। ব্যাংক ও শেয়ারবাজারের অসৎ দায়িত্বশীলরা এখানে সমাদর পায়।

একসময় মানবকল্যাণে আদর্শিক রাজনীতিবিদরা রাজনীতি করতেন গণমানুষ নিয়ে দেশ ও মানুষের প্রতি দায়বদ্ধ হয়ে। তাদের শুভাকাক্সক্ষী, স্বজন ব্যবসায়ীরা আর্থিক সহযোগিতা দিতেন। জায়গা-সম্পত্তি বিক্রি করে শেষ হতেন। এখন রাষ্ট্রপতির ভাষায় আজকে সামান্য নেতা হলেই গাড়িবাড়ি টাকা হয়ে যায়। রাজনীতিতে এসে তারা বিত্তশালী হচ্ছেন। লোভের আগুনে সমাজকে পুড়িয়ে দিচ্ছেন। দাসত্বের মানসিকতায় বেড়ে ওঠা মোসাহেবরা যেখানেই যাচ্ছেন নেতা-মন্ত্রী-এমপি থেকে নানা জায়গায় ক্ষমতাবানদের পায়ে পড়ছেন। সালাম আর সালাম। অথচ একসময় সালাম মানুষ বাবা-মাকে করতেন, শিক্ষকদের করতেন, আত্মীয়-মুরব্বিদের করতেন। শ্রদ্ধায় সম্মানে। নেতার প্রতি কর্মী ও মানুষের গভীর শ্রদ্ধা আবেগ ছিল। এত সালাম ছিল না। এখন সেই শ্রদ্ধা, আবেগ ও মূল্যবোধ নেই। চাটুকার, মোসাহেবদের সালামে কোনো কার্পণ্য নেই। বাবা-মা, শিক্ষকদের সালাম না করুক, যেখানে স্বার্থ, লাভ, লোভ সেখানেই পায়ে ধরে সালাম করে। ক্ষমতা নেই, ভুলেও সে পথে যায় না, সালাম দূরে থাক। আটরশি, সায়েদাবাদী নানা দরবার শরিফের সালাম এখন দেশজুড়ে ছড়িয়ে পড়েছে।

একসময় বাড়ি বাড়ি কোরআন তেলাওয়াতে ঘুম ভাঙত। নামাজ-রোজা ধর্মচর্চা পারিবারিক ব্যক্তিগত জীবনে ছিল। ধর্মে ধর্মে বিষ নয়, সংঘাত নয়, কি সুন্দর হৃদয়ের বাঁধন। সম্প্রীতি। আজ বাড়ি বাড়ি আলহাজ। সমাজে সাম্প্রদায়িকতা। মিথ্যাচার। মায়া-মমতাহীনতা। বিশ্বাসহীনতা, লোভ-হিংসা। জেদাজেদি, অহংকার। রাজনীতিতে ধর্ম। অসাম্প্রদায়িক আওয়ামী লীগ নেতারা যান আজহারীর ওয়াজে। যেখানে যুদ্ধাপরাধী সাঈদীর মুক্তি চাওয়া হয়। ঘরে ঘরে জামায়াতের সাঈদীর জন্ম চাওয়া হয়। ধর্ম প্রতিমন্ত্রী অবশেষে বলেছেন, আজহারী জামায়াত প্রোডাক্ট। জামায়াতের রাজনীতি প্রচার করেন। একসময় আলেমদের মানুষ কী শ্রদ্ধা করতেন। এখনো কত সম্মান তাদের। সবাই করেন। কিন্তু ওয়াজে ওয়াজে পাওয়া যায় ধর্মের ভুল ব্যাখ্যা। একজন আরেকজনকে আক্রমণ। মুসলমান মুসলমানকে বলে কাফের! অথচ আল্লাহই সর্বশক্তিমান শেষ বিচারের মালিক। ওয়াজে আরও থাকে চরম বিনোদন। ধর্মের ভাবগাম্ভীর্য ও শান্তির লালিত বাণী এদের কাছে পরাস্ত। আলেম-ওলামাদের এটা দেখা দরকার। শুধু সরকার ও প্রশাসন পারবে না। ধর্মের প্রচার হবে। ধর্মের নামে বাণিজ্য, হিংসা, বিদ্বেষ, সাম্প্রদায়িকতার বিষ ও রাজনীতি কেন? বন্ধুদের জন্মদিনে কিশোরীকে দাওয়াত দিয়ে কোমল পানীয়ের সঙ্গে নেশাজাতীয় দ্রব্য খাইয়ে অচেতন করে চার বন্ধু মিলে ধর্ষণ করে লাইভ ভিডিও করেছে। কি ভয়াবহ। কি দম্ভ আজ সমাজে। দুর্নীতিবাজদের, ধর্ষকদের। মূল্যবোধহীন, আদর্শহীন, সিন্ডিকেটকবলিত দেশ যেন দুর্নীতিবাজ ও ধর্ষকের উল্লাসমঞ্চ। একাত্তরে হানাদার বাহিনীর হাতে আমাদের মা-বোনদের ভয়াবহ গণধর্ষণের বেদনা এ জাতি কোনো দিন ভুলতে পারবে? ঘাটাইলে বন্ধুকে মেরে তিন কিশোরীকে গণধর্ষণ করা হয়েছে। সুবর্ণচরে বাকপ্রতিবন্ধী শিশু ধর্ষিত হচ্ছে। সড়কে হচ্ছে। ঢাবি ছাত্রী হচ্ছেন। মক্তবে, মাদ্রাসায়, বিদ্যালয়ে ইমাম, আলেম, শিক্ষক ভবঘুরে কে নেই ধর্ষকের তালিকায় আজ? এ দেশের জন্য কি এত রক্তদান? জাতির পিতা মহান বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের এত আত্মত্যাগ?

আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধের আকাক্সক্ষা বা যে অসাম্প্রদায়িক, গণতান্ত্রিক শোষণমুক্ত মানবিক রাষ্ট্র বা সমাজ ও আদর্শিক রাজনীতি তাই কেবল দিতে পারে এর থেকে মুক্তি। দুর্নীতিবাজ ও দাসত্বের মানসিকতার মোসাহেব আর অসৎদের হাত থেকে রাজনীতিকে মুক্ত করা অনিবার্য। রাজনীতিবিদদেরই রাজনীতিকে তাদের হাতে ফিরিয়ে নিতে হবে। রাজনীতিবিদরা হবেন গণনেতা, সরকারি কর্মকর্তা হবেন সেবক। জনগণই হবে ক্ষমতার মালিক। পেশাদারদের যার যার পেশায় ইবাদতের মতো দায়িত্ব পালন করতে হবে। সংবিধান ও আইনের কার্যকারিতা নিশ্চিত করা অপরিহার্য। সংবিধান ও আইনের ঊর্ধ্বে কেউ নন। এটা নিশ্চিত করে সুশাসনের আদর্শিক রাজনীতির আলোকিত পথে দেশ ও সমাজকে ফিরিয়ে আনতে হবে। সরকারকে হতে হবে জবাবদিহিমূলক। সব প্রতিষ্ঠানকে শক্তিশালী করতে হবে। গণতন্ত্রের বড় কথা প্রতিপক্ষের কথাও শোনার ধৈর্য। সরকারে যে-ই থাকুন তার থাকতে হবে। দেশটা সবার, অর্থনৈতিক উন্নয়নের এ ধারা অব্যাহত ও নিরাপদ রাখতে সব অসৎ লুটেরা রাজনীতিবিদ আমলাসহ নানা পেশার সিন্ডিকেট ভেঙে দিতে হবে। অপরাধী যত বড়ই হোক, যেখানে অপরাধ করুক তাকে আইনের আওতায় আনতে হবে। ক্ষমতাকে শপথ রক্ষা করেই পথ হাঁটতে হবে।

 

                লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
নূরুল হুদার জবানবন্দি
নূরুল হুদার জবানবন্দি
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
হিজরি সনের তাৎপর্য ও হিজরতের চেতনা
হিজরি সনের তাৎপর্য ও হিজরতের চেতনা
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
সংকটে রপ্তানি খাত
সংকটে রপ্তানি খাত
নতুন বাংলাদেশ
নতুন বাংলাদেশ
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
পিটিয়ে হত্যা
পিটিয়ে হত্যা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সর্বশেষ খবর
ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ
ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস
বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের হামলায় রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপপ্রধান নিহত
ইউক্রেনের হামলায় রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপপ্রধান নিহত

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ার টেকসই উন্নয়নের সঙ্গী ‘গ্রিন সুকুক’
ইন্দোনেশিয়ার টেকসই উন্নয়নের সঙ্গী ‘গ্রিন সুকুক’

১৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

মেয়েদের হলজীবনে পর্দা, প্রতিবন্ধকতা ও‌ প্রতিবিধান
মেয়েদের হলজীবনে পর্দা, প্রতিবন্ধকতা ও‌ প্রতিবিধান

২৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া
তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হজ শেষে ফিরেছেন ৬৪ হাজার ৮৬৪ হাজি
হজ শেষে ফিরেছেন ৬৪ হাজার ৮৬৪ হাজি

৩১ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

এজবাস্টনে ইতিহাস গড়লেন জয়সওয়াল, ভাঙলেন ৫১ বছরের রেকর্ড
এজবাস্টনে ইতিহাস গড়লেন জয়সওয়াল, ভাঙলেন ৫১ বছরের রেকর্ড

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইংল্যান্ডের মাটিতে শুভমান ঝলক, টপকে গেলেন গাভাস্কার-দ্রাবিড়কেও
ইংল্যান্ডের মাটিতে শুভমান ঝলক, টপকে গেলেন গাভাস্কার-দ্রাবিড়কেও

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বোমা হামলার হুমকিতে কানাডার ছয়টি প্রধান বিমানবন্দরে ফ্লাইট ব্যাহত
বোমা হামলার হুমকিতে কানাডার ছয়টি প্রধান বিমানবন্দরে ফ্লাইট ব্যাহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি কোয়ার্টারের বাড়ছে পানির বিল, জুলাই থেকে কার্যকর
সরকারি কোয়ার্টারের বাড়ছে পানির বিল, জুলাই থেকে কার্যকর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন দিনে হাজার ছাড়াল ডেঙ্গুরোগী ভর্তি
তিন দিনে হাজার ছাড়াল ডেঙ্গুরোগী ভর্তি

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

পাবনায় বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত ৩
পাবনায় বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনাস্থা ভোটের মুখে পড়েছেন ইউরোপীয় কমিশন প্রধান উরসুলা
অনাস্থা ভোটের মুখে পড়েছেন ইউরোপীয় কমিশন প্রধান উরসুলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৩ দিনের ছুটিতে দেশ
টানা ৩ দিনের ছুটিতে দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০
গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ জুলাই)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী কয়েকদিন বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা
আগামী কয়েকদিন বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সংঘাত কেবল কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা উচিত: ট্রাম্পকে পুতিন
ইরানের সঙ্গে সংঘাত কেবল কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা উচিত: ট্রাম্পকে পুতিন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসির ফল প্রকাশের জন্য প্রস্তুত
এসএসসির ফল প্রকাশের জন্য প্রস্তুত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৬ জেলায় ঝড়ের আভাস
৬ জেলায় ঝড়ের আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদক ব্যবসায়ীদের হামলায় পুলিশ কনস্টেবলসহ জখম ৩
মাদক ব্যবসায়ীদের হামলায় পুলিশ কনস্টেবলসহ জখম ৩

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি
দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা
আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু
বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!
স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী
পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত
রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’
‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’
যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি
প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!
এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!
থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?
ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?
পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?
এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের
ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ
আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পারমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তিতে প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত ইরানের
পারমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তিতে প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত ইরানের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের
ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান
গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা
ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ
রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব ধরনের সমরাস্ত্রের উৎপাদন বাড়ানোর ঘোষণা রাশিয়ার
সব ধরনের সমরাস্ত্রের উৎপাদন বাড়ানোর ঘোষণা রাশিয়ার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪
বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনকে সামনে রেখে টেলিকম নীতিমালা প্রণয়ন সমীচীন নয় : ফখরুল
নির্বাচনকে সামনে রেখে টেলিকম নীতিমালা প্রণয়ন সমীচীন নয় : ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা
চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এবার বিশ্বকাপের হাতছানি
এবার বিশ্বকাপের হাতছানি

মাঠে ময়দানে

প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে
প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা
বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা
আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা

নগর জীবন

থানায় হামলা ভাঙচুর
থানায় হামলা ভাঙচুর

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন
দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

সম্পাদকীয়

কবরের মতো বন্দিশালা
কবরের মতো বন্দিশালা

প্রথম পৃষ্ঠা

সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য
বগুড়ায় ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য

নগর জীবন

ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা
ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা

দেশগ্রাম

কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর
কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে
এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যয়বহুল তৌসিফ
ব্যয়বহুল তৌসিফ

শোবিজ

‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান
‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান

শোবিজ

বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু
বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু

দেশগ্রাম

স্কুলের বন্ধু
স্কুলের বন্ধু

সাহিত্য

মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড
মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড

দেশগ্রাম

জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে
জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে

দেশগ্রাম

কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল
কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল

সাহিত্য

গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার
গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন
নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন

দেশগ্রাম