শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২০ আপডেট:

বাংলাদেশের মাটিতে প্রথমবার টিউলিপ ফুলের বাণিজ্যিক আবাদ

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
বাংলাদেশের মাটিতে প্রথমবার টিউলিপ ফুলের বাণিজ্যিক আবাদ

ফুলচাষে এক বিপ্লব ঘটে গেছে আমাদের দেশে। বাংলাদেশ ফ্লাওয়ার সোসাইটির হিসাব অনুযায়ী, ২০১৮-১৯ সালে সারা দেশে ২৪টি জেলার প্রায় তিন হাজারের বেশি হেক্টর জমিতে বাণিজ্যিকভাবে ফুলচাষ হচ্ছে। ফুলচাষ ও ব্যবসার সঙ্গে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে প্রায় ২০ লাখ মানুষ জড়িত। শুধু ফেব্রুয়ারিকে ঘিরেই ২০০ কোটি টাকার ফুলের বাজার তৈরি হয়েছে দেশে। ফুলচাষে কৃষকের এ বিপ্লব খুব কাছ থেকে দেখেছি। বিটিভির সেই ‘মাটি ও মানুষ’ থেকে ফুলচাষের এ বিস্তার নিয়ে প্রতিবেদন তৈরি করে এসেছি বিভিন্ন সময়ে। রজনীগন্ধা ফুল দিয়ে শুরু হলেও গাঁদা ও গোলাপের পাশাপাশি ক্রমেই চাষ শুরু হলো ইউরোপিয়ান কাট ফ্লাওয়ারের। বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো ইউরোপিয়ান কাট ফ্লাওয়ার যেমন ক্রিসেনথিমাম, জারবেরা, কার্নিশা, এ ফুলগুলো যার হাত ধরে চাষ এবং পরে সম্প্রসারিত হয় তার প্রধান কারিগর বেলজিয়ান উন্নয়নকর্মী জন পল পেরিন। ফুল নিয়ে কাজের সূত্রে তার সঙ্গে আমার বন্ধুত্ব। পেরিনের গভীর চেষ্টা ছিল এ দেশের মাটিতে বাণিজ্যিকভাবে টিউলিপ চাষ করা। কিন্তু আবহাওয়া অনুকূলে না থাকায় সে সময় টিউলিপ চাষে সফলতা পাননি পেরিন। কিন্তু প্রায় চল্লিশ বছর পর বিস্ময়কর ঘটনাটি ঘটে গেছে গাজীপুরের শ্রীপুরে। পাঠক, আপনাদের সে গল্পই আজ শোনাব।

ফুলের প্রতি ভালোবাসা নেই এমন মানুষ পাওয়া যাবে না। তবে ফুল ভালোবেসে ফুলের চাষাবাদ শুরু করেছেন এমন যে কজন আছেন তাদের একজন শ্রীপুরের কেউয়া গ্রামের দেলোয়ার হোসেন। ফুলের প্রতি ভালোবাসা তার সেই শৈশব থেকেই। কৃষক পিতার কাছ থেকে পাওয়া কৃষির প্রতি টান। সব মিলিয়ে ফুলের কৃষির দিকে ঝুঁকে পড়েন তিনি। অভিজ্ঞতা থেকে বলছি, যে কাজের প্রতি ভালোবাসা থাকে সে কাজে সাফল্য আসেই। ব্যতিক্রম ঘটেনি দেলোয়ারের ক্ষেত্রেও। কৃষির অন্যান্য পর্বের পাশাপাশি ফুলচাষ নিয়েই তার কাজকারবার। শুরুতেই গদখালি থেকে ২০ হাজার গ্লাডিওলাস ফুলের বাল্ব এনে ৩৫ হাজার ফুল ফুটিয়ে সফলও হয়েছেন তিনি। সেই থেকে ফুল নিয়ে মেতে আছেন তিনি, বলা চলে রীতিমতো গবেষণা চালাচ্ছেন। যাই হোক, গল্পের শুরুটা সৃষ্টির আনন্দ নিয়ে। এখন থেকে পঁচিশ দিন আগে একটি টিউলিপ ফুল বাংলাদেশকে জানিয়েছিল অপার ভালোবাসা। সেদিনই প্রথম বাংলাদেশের মাটিতে টিউলিপ ফোটানোর বাণিজ্যিক উদ্যোগ সফল হলো। ভিতরটায় দোলা দিয়ে গেল তরুণ দম্পতি দেলোয়ার হোসেন আর শেলী হোসেনের। তারাই প্রথমবারের মতো জয় করলেন ইউরোপীয় টিউলিপের মন। নেদারল্যান্ডসের কুকেনহফের সেই স্বর্গীয় নিঃসর্গের কথা হৃদয়ে মাটি ও মানুষ অনুষ্ঠানের সব দর্শকেরই নিশ্চয়ই মনে আছে। ফুলকে ঘিরে এমন রঙিন আর বিশাল আয়োজন আর আছে বলে আমার জানা নেই। যে আয়োজনের পুরোটাই টিউলিপকে ঘিরে। সেখানে সারা পৃথিবীর ফুলবাণিজ্যের সবচেয়ে বড় হিসাবটি কষা হয়। কিন্তু যে হিসাব কোনো ক্যালকুলেটরে কিংবা খাতার পাতায় লিখে শেষ করা যায় না... সেটি হলো ফুলকে ঘিরে মানুষের ভালোবাসা ও শিহরণের হিসাব। ক্ষণিকের মুগ্ধতায় জীবনকে ভরিয়ে দিতে সেখানে জড়ো হন লাখ লাখ মানুষ। আমি আগেই বলেছি বাংলাদেশের বাস্তবতায় টিউলিপ এক স্বপ্ন ও আকাক্সক্ষার নাম। প্রায় তিন যুগ আগে ইউরোপের টিউলিপ বিছানো বিস্তীর্ণ দিগন্তের মতো একটি নিঃসর্গ বাংলাদেশে রচনার স্বপ্ন দেখেছিলেন জন পল প্যারেইন। তিনি একটি উন্নয়ন সংস্থার হয়ে বাংলাদেশে কাজ করছিলেন। এদেশের উর্বর মাটিতে সব ফুল-ফসলই ফলানো সম্ভব, এমন বিশ্বাস নিয়েই সাভারে রোপণ করেছিলেন ইউরোপিয়ান কাট ফ্লাওয়ার ক্রিসেনথিমাম, জারবেরা, কার্নিশান ও টিউলিপ। অন্যান্য ফুলগুলোর ক্ষেত্রে সফলতা পেলেও কয়েকবারের চেষ্টায় টিউলিপ ফোটানোর স্বপ্ন পূরণ হয়নি তার। সে যাত্রায় চাপা পড়ে যায় ইউরোপীয় স্বপ্নবাজ সেই তরুণ উন্নয়ন কর্মীর স্বপ্ন। আর বাংলাদেশের মানুষের কাছে টিউলিপ থেকে যায় অজানা অচেনা। টিউলিপ আমরা দেখেছি বিদেশি ক্যালেন্ডারের পাতায় কিংবা সিনেমায়। মনে পড়ছে অমিতাভ বচ্চন ও রেখা অভিনীত সিলসিলা চলচ্চিত্রের সে মনকাড়া গানের দৃশ্যের কথা (দেখা এক খোয়াব তো এ সিলসিলা হোয়ে) যে দৃশ্য দেখে মনে মনে ভেবেছি- আহ! এমন নিঃসর্গ যদি আমার দেশের মাটিতেও রচিত হতো! এখন জন পল প্যারেইন কোথায় আছেন জানি না, যোগাযোগ নেই। টিউলিপের এই বাগান দেখে এসে তার খোঁজ করে চলেছি। কিন্তু খুঁজে পাইনি। তাকে জানাতে চাই, বন্ধু তোমার স্বপ্ন সফল হয়েছে বাংলাদেশের মাটিতে। তোমার কাজটি করে দেখিয়েছে তরুণ দম্পতি দেলোয়ার আর শেলী। এ দুজনের কাউকে রেখে কারও কথা বলা যায় না। দুজন দুজনের পরিপূরক। আমরা পয়লা ফাগুন আর ভালোবাসা দিবসের এ উচ্ছ্বাসমাখা সময়ে খুঁজে পেয়েছি অসাধারণ এক গল্পের এ দুই চরিত্রকে। গল্পটি টিউলিপ ফোটানোর। ২০১৬ সালে নেদারল্যান্ডসের ফুলবাণিজ্যের বড় বড় কেন্দ্রগুলো থেকে অনুষ্ঠান ধারণ করতে ঘুরে দেখে এসেছি। রয়েল ভ্যানজান্টা তার একটি। এ রয়েল ভানজান্টা থেকেই এ দম্পতির মাধ্যমে টিউলিপের ১ হাজার বাল্ব প্রথম বাংলাদেশে আসে। আপনারা নিশ্চয়ই জানেন, বাল্ব হচ্ছে কন্দ। টিউলিপের কন্দ দেখতে ঠিক পিয়াজের মতো। একেকটি কন্দ থেকেই জন্ম নেয় একেকটি গাছ। মাত্র পঁচিশ দিনে কুঁড়ি থেকে ফুল হয়ে অদ্ভুত রঙের শোভা ছড়াচ্ছে টিউলিপ। এরই মধ্যে বাংলাদেশের মাটি ও আবহাওয়ায় টিউলিপের অভ্যস্ত হয়ে ওঠার পর্বগুলো কাছ থেকে দেখেছেন দেলোয়ার। বলছেন, দেশের শীতপ্রধান অঞ্চলে এর বাণিজ্যিক চাষের আরও বেশি সম্ভাবনা রয়েছে। বিশেষ করে উত্তরাঞ্চলের পঞ্চগড় এলাকায় টিউলিপের চাষ হতে পারে। গাজীপুরের মতো ইন্ডাস্ট্রিয়াল এলাকায় যেখানে এমনিতেই তাপমাত্রা বেশি, সেখানে শেড নেটে যেহেতু টিউলিপ ফোটানো সম্ভব হয়েছে। সেক্ষেত্রে উত্তরাঞ্চলে নেটহাউসে বা নিয়ন্ত্রিত তাপমাত্রায় অনায়াসেই বাণিজ্যিকভাবে টিউলিপ আবাদ হতে পারে। বলা চলে দেলোয়ার ফুলচাষের নতুন এক অধ্যায়ের সূচনা করেছেন। দেলোয়ারের স্ত্রী শেলী হোসেন ফুল চাষের এ বাণিজ্যিক প্রয়াসে আন্তর্জাতিক যোগাযোগ থেকে শুরু করে অনেকগুলো বিষয় দেখাশোনা করেন। এরই মধ্যে বাণিজ্যিক উদ্যোগগুলোতে দারুণ সম্ভাবনার আলো দেখছেন তিনিও। তবে বেশ কিছু সমস্যার কথাও জানালেন তারা, ফুলচাষের জন্য ওয়াটার সলিবল ফার্টিলাইজারের প্রয়োজন। এক্ষেত্রে সরকারি নীতিমালা ও উদ্যোগের কথা বললেন। পটাশিয়াম নাইট্রেট আমদানির ক্ষেত্রেও রয়েছে বেশ জটিলতা। আর দেশের বাইরে থেকে ফুলের বাল্ব আনতেও খরচ পড়ে বেশি। প্রতিটি বাল্বের কোরেন্টাইন খরচই ৫ টাকা। এ বিষয়গুলো একটু সহজ হলে ফুলচাষে বাংলাদেশ আরও কয়েক ধাপ সহজেই এগিয়ে যেত বলে মনে করেন এই দম্পতি। এক হাজার টিউলিপ ফুটে আছে দেলোয়ার ও শেলীর পরম যতেœর খেতটিতে। লাল, হলুদ, বেগুনি, মিশ্রসহ কয়েকটি রঙের আভা ছড়াচ্ছে ফুলগুলো। যেন গভীর মগ্নতায় অন্যরকম এক ভালোবাসার প্রার্থনায় তারা ফুটিয়েছেন এ টিউলিপ। গল্প এখানেই শেষ হয়নি। ফুলের ভালোবাসায় মানুষকে সিক্ত করতে আর বাণিজ্যিক কৃষি সম্ভাবনাকে দিনে দিনে এগিয়ে নিতে তারা এক যুগেরও বেশি সময় ধরে নানা উদ্যোগ নিচ্ছেন। চলতে চাইছেন সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে। আর বারবারই প্রমাণ করতে চাইছেন, কৃষি সাফল্যের জন্যও চাই অকৃত্রিম ভালোবাসা আর প্রেম। তাদের বিশাল ও বাণিজ্যিক উদ্যোগের গল্পগুলো পরে শোনানো যাবে, ফুল নিয়ে তাদের আরও স্বপ্নের গল্প এখানেই রচিত হয়েছে। টিউলিপকে ঘিরে অ্যাগ্রোট্যুরিজম স্পট গড়ে তোলার স্বপ্নও রয়েছে তাদের।

আবার মনে করিয়ে দেই লিলিয়ামের কথা। নেদারল্যান্ডসের রয়েল ভ্যানজেন্টায় আমি দেখে এসেছিলাম লিলিয়ামের বেশ কয়েকটি নতুন জাত নিয়ে কাজ চলছিল। আমাদের দেশে লিলিয়াম তখনো স্বপ্নের পর্যায়ে। সেই স্বপ্নের বাস্তবায়নে যারা আজ অনেকদূর অগ্রসর তার মধ্যে এ দম্পতিও রয়েছেন। টিউলিপের পাশেই ঘন সবুজ আভা ছড়িয়ে দাঁড়িয়ে আছে লিলিয়াম গাছ। ফুল ফুটতে আরও কয়েকদিন বাকি। লিলিয়াম ফুটলে সে গল্পও শোনাব আপনাদের।

গাছে গাছে পলাশ শিমুল ফুটল, এসে গেল ফাগুন। ফাগুনের রঙে রঙিন হয়ে উঠেছে প্রকৃতি। সবখানে বাজছে ফাগুনের মাতাল করা সুর। পশ্চিমা দেশের হাওয়ায় আমাদের দেশেও এসে ভিড়েছে ভ্যালেন্টাইনস ডে। আমাদের দেশে ভ্যালেন্টাইনস ডে’র সৌরভ ছড়িয়েছে ভালোবাসা দিবস হিসেবে। ভালোবাসার মোড়কে বহুমুখী বাণিজ্যের পসরা দেখা যায় এই দিবসকে ঘিরে। এর মধ্যে অন্যতম জায়গায় থাকে ফুল। ফুলের রাজ্য খ্যাত যশোরের গদখালি যেমন ফুলের সৌরভে বহু মানুষের ভাগ্য পাল্টে দিয়েছে, একইভাবে স্বপ্নে ভরপুর করেছে সারা দেশের বহু উদ্যোক্তাকে। দেলোয়ার ও শেলী তাদেরই অংশ। তারাও এখন বহু মানুষকে স্বপ্ন দেখাচ্ছেন, ফুলের ভালোবাসায় সিক্ত করছেন। পরস্পরের প্রতি আস্থা সম্মান ও ভালোবাসায় পূর্ণ এই দম্পতির হাত ধরে টিউলিপ ফুলের অসাধারণ অভিষেক ঘটেছে বাংলাদেশে। তারা দুজনই জীবনের ছন্দকে চালু রাখতে ফুলের সঙ্গে এ গভীর বন্ধন আরও মজবুত করতে চান। আমরা বিশ্বাস করি, তাদের মাধ্যমে টিউলিপ ছড়িয়ে পড়বে সারা দেশে। একদিন আমাদের দেশেও রচিত হবে কুকেনহফের মতো ফুলের স্বর্গরাজ্য। সবাইকে পয়লা ফাগুন ও ভালোবাসা দিবসের উষ্ণ শুভেচ্ছা। 

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব।

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বস্ত্র খাত হুমকিতে
বস্ত্র খাত হুমকিতে
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
পীরের সোহবতে প্রজ্ঞাবান আলেম
পীরের সোহবতে প্রজ্ঞাবান আলেম
লাল বাহাদুর শাস্ত্রীর ‘ছোটি সি কাম’
লাল বাহাদুর শাস্ত্রীর ‘ছোটি সি কাম’
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
বৈদেশিক মিশন
বৈদেশিক মিশন
আইনশৃঙ্খলা
আইনশৃঙ্খলা
আল্লাহর নামে অসত্য কসম গুনাহের কাজ
আল্লাহর নামে অসত্য কসম গুনাহের কাজ
অধ্যাত্ম প্রেম
অধ্যাত্ম প্রেম
নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়
নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামসহ পাঁচ জেলায় ২০ জুলাই পরিবহণ ধর্মঘট
চট্টগ্রামসহ পাঁচ জেলায় ২০ জুলাই পরিবহণ ধর্মঘট

এই মাত্র | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিলেবাস সংস্কারে ইউনিসেফের সঙ্গে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চুক্তি
সিলেবাস সংস্কারে ইউনিসেফের সঙ্গে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চুক্তি

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪
ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা
শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা

১৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল
ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু
নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু

৪২ মিনিট আগে | রাজনীতি

জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা
যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল
জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য
জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা
রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া
বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন
৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল
মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১
মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়
চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস
দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক
ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়
সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা
সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে চার স্কুলে ব্যতিক্রমী বইমেলা
চট্টগ্রামে চার স্কুলে ব্যতিক্রমী বইমেলা

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ
মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নকল করে শাস্তি পেলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮২ শিক্ষার্থী
নকল করে শাস্তি পেলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮২ শিক্ষার্থী

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লালমনিরহাটে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
লালমনিরহাটে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি সংঘাতের উস্কানির ফাঁদে পা দেবে না : প্রিন্স
বিএনপি সংঘাতের উস্কানির ফাঁদে পা দেবে না : প্রিন্স

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!
সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং
ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা
মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন
১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’
‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের
২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের
ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত
ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প
ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী
ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি
নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি
কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা
সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা

১৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের
বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই
এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস
বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা
৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ
ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান
পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে
নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ
সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম
সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে
ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত
বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!
হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া
ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব
জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব

পেছনের পৃষ্ঠা

পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা
পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির
কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির

পেছনের পৃষ্ঠা

অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে
অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য
ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা
কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি
দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি
পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত
বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা
প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান

সম্পাদকীয়

সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস
সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস

মাঠে ময়দানে

বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!
বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!

পেছনের পৃষ্ঠা

দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী
দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী

মাঠে ময়দানে

নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল
নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামীর বাংলাদেশ হবে বৈষম্যহীন জনতার
আগামীর বাংলাদেশ হবে বৈষম্যহীন জনতার

নগর জীবন

মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা
মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি

সম্পাদকীয়

রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার
রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির
ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির

পেছনের পৃষ্ঠা

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

ব্যাডমিন্টনে ৫০০’র ওপরে ম্যাচ
ব্যাডমিন্টনে ৫০০’র ওপরে ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

ওয়েস্ট ইন্ডিজ অলআউট ২৭ রানে
ওয়েস্ট ইন্ডিজ অলআউট ২৭ রানে

মাঠে ময়দানে

বিচার-পুনর্বাসনসহ চার দাবি ওমান ফেরত প্রবাসীদের
বিচার-পুনর্বাসনসহ চার দাবি ওমান ফেরত প্রবাসীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোচনায় আরপিও সংশোধন
আলোচনায় আরপিও সংশোধন

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তির হ্যাটট্রিকে শীর্ষে বাংলাদেশ
শান্তির হ্যাটট্রিকে শীর্ষে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

টি ভি তে
টি ভি তে

মাঠে ময়দানে