শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২০ আপডেট:

বাংলাদেশের মাটিতে প্রথমবার টিউলিপ ফুলের বাণিজ্যিক আবাদ

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
বাংলাদেশের মাটিতে প্রথমবার টিউলিপ ফুলের বাণিজ্যিক আবাদ

ফুলচাষে এক বিপ্লব ঘটে গেছে আমাদের দেশে। বাংলাদেশ ফ্লাওয়ার সোসাইটির হিসাব অনুযায়ী, ২০১৮-১৯ সালে সারা দেশে ২৪টি জেলার প্রায় তিন হাজারের বেশি হেক্টর জমিতে বাণিজ্যিকভাবে ফুলচাষ হচ্ছে। ফুলচাষ ও ব্যবসার সঙ্গে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে প্রায় ২০ লাখ মানুষ জড়িত। শুধু ফেব্রুয়ারিকে ঘিরেই ২০০ কোটি টাকার ফুলের বাজার তৈরি হয়েছে দেশে। ফুলচাষে কৃষকের এ বিপ্লব খুব কাছ থেকে দেখেছি। বিটিভির সেই ‘মাটি ও মানুষ’ থেকে ফুলচাষের এ বিস্তার নিয়ে প্রতিবেদন তৈরি করে এসেছি বিভিন্ন সময়ে। রজনীগন্ধা ফুল দিয়ে শুরু হলেও গাঁদা ও গোলাপের পাশাপাশি ক্রমেই চাষ শুরু হলো ইউরোপিয়ান কাট ফ্লাওয়ারের। বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো ইউরোপিয়ান কাট ফ্লাওয়ার যেমন ক্রিসেনথিমাম, জারবেরা, কার্নিশা, এ ফুলগুলো যার হাত ধরে চাষ এবং পরে সম্প্রসারিত হয় তার প্রধান কারিগর বেলজিয়ান উন্নয়নকর্মী জন পল পেরিন। ফুল নিয়ে কাজের সূত্রে তার সঙ্গে আমার বন্ধুত্ব। পেরিনের গভীর চেষ্টা ছিল এ দেশের মাটিতে বাণিজ্যিকভাবে টিউলিপ চাষ করা। কিন্তু আবহাওয়া অনুকূলে না থাকায় সে সময় টিউলিপ চাষে সফলতা পাননি পেরিন। কিন্তু প্রায় চল্লিশ বছর পর বিস্ময়কর ঘটনাটি ঘটে গেছে গাজীপুরের শ্রীপুরে। পাঠক, আপনাদের সে গল্পই আজ শোনাব।

ফুলের প্রতি ভালোবাসা নেই এমন মানুষ পাওয়া যাবে না। তবে ফুল ভালোবেসে ফুলের চাষাবাদ শুরু করেছেন এমন যে কজন আছেন তাদের একজন শ্রীপুরের কেউয়া গ্রামের দেলোয়ার হোসেন। ফুলের প্রতি ভালোবাসা তার সেই শৈশব থেকেই। কৃষক পিতার কাছ থেকে পাওয়া কৃষির প্রতি টান। সব মিলিয়ে ফুলের কৃষির দিকে ঝুঁকে পড়েন তিনি। অভিজ্ঞতা থেকে বলছি, যে কাজের প্রতি ভালোবাসা থাকে সে কাজে সাফল্য আসেই। ব্যতিক্রম ঘটেনি দেলোয়ারের ক্ষেত্রেও। কৃষির অন্যান্য পর্বের পাশাপাশি ফুলচাষ নিয়েই তার কাজকারবার। শুরুতেই গদখালি থেকে ২০ হাজার গ্লাডিওলাস ফুলের বাল্ব এনে ৩৫ হাজার ফুল ফুটিয়ে সফলও হয়েছেন তিনি। সেই থেকে ফুল নিয়ে মেতে আছেন তিনি, বলা চলে রীতিমতো গবেষণা চালাচ্ছেন। যাই হোক, গল্পের শুরুটা সৃষ্টির আনন্দ নিয়ে। এখন থেকে পঁচিশ দিন আগে একটি টিউলিপ ফুল বাংলাদেশকে জানিয়েছিল অপার ভালোবাসা। সেদিনই প্রথম বাংলাদেশের মাটিতে টিউলিপ ফোটানোর বাণিজ্যিক উদ্যোগ সফল হলো। ভিতরটায় দোলা দিয়ে গেল তরুণ দম্পতি দেলোয়ার হোসেন আর শেলী হোসেনের। তারাই প্রথমবারের মতো জয় করলেন ইউরোপীয় টিউলিপের মন। নেদারল্যান্ডসের কুকেনহফের সেই স্বর্গীয় নিঃসর্গের কথা হৃদয়ে মাটি ও মানুষ অনুষ্ঠানের সব দর্শকেরই নিশ্চয়ই মনে আছে। ফুলকে ঘিরে এমন রঙিন আর বিশাল আয়োজন আর আছে বলে আমার জানা নেই। যে আয়োজনের পুরোটাই টিউলিপকে ঘিরে। সেখানে সারা পৃথিবীর ফুলবাণিজ্যের সবচেয়ে বড় হিসাবটি কষা হয়। কিন্তু যে হিসাব কোনো ক্যালকুলেটরে কিংবা খাতার পাতায় লিখে শেষ করা যায় না... সেটি হলো ফুলকে ঘিরে মানুষের ভালোবাসা ও শিহরণের হিসাব। ক্ষণিকের মুগ্ধতায় জীবনকে ভরিয়ে দিতে সেখানে জড়ো হন লাখ লাখ মানুষ। আমি আগেই বলেছি বাংলাদেশের বাস্তবতায় টিউলিপ এক স্বপ্ন ও আকাক্সক্ষার নাম। প্রায় তিন যুগ আগে ইউরোপের টিউলিপ বিছানো বিস্তীর্ণ দিগন্তের মতো একটি নিঃসর্গ বাংলাদেশে রচনার স্বপ্ন দেখেছিলেন জন পল প্যারেইন। তিনি একটি উন্নয়ন সংস্থার হয়ে বাংলাদেশে কাজ করছিলেন। এদেশের উর্বর মাটিতে সব ফুল-ফসলই ফলানো সম্ভব, এমন বিশ্বাস নিয়েই সাভারে রোপণ করেছিলেন ইউরোপিয়ান কাট ফ্লাওয়ার ক্রিসেনথিমাম, জারবেরা, কার্নিশান ও টিউলিপ। অন্যান্য ফুলগুলোর ক্ষেত্রে সফলতা পেলেও কয়েকবারের চেষ্টায় টিউলিপ ফোটানোর স্বপ্ন পূরণ হয়নি তার। সে যাত্রায় চাপা পড়ে যায় ইউরোপীয় স্বপ্নবাজ সেই তরুণ উন্নয়ন কর্মীর স্বপ্ন। আর বাংলাদেশের মানুষের কাছে টিউলিপ থেকে যায় অজানা অচেনা। টিউলিপ আমরা দেখেছি বিদেশি ক্যালেন্ডারের পাতায় কিংবা সিনেমায়। মনে পড়ছে অমিতাভ বচ্চন ও রেখা অভিনীত সিলসিলা চলচ্চিত্রের সে মনকাড়া গানের দৃশ্যের কথা (দেখা এক খোয়াব তো এ সিলসিলা হোয়ে) যে দৃশ্য দেখে মনে মনে ভেবেছি- আহ! এমন নিঃসর্গ যদি আমার দেশের মাটিতেও রচিত হতো! এখন জন পল প্যারেইন কোথায় আছেন জানি না, যোগাযোগ নেই। টিউলিপের এই বাগান দেখে এসে তার খোঁজ করে চলেছি। কিন্তু খুঁজে পাইনি। তাকে জানাতে চাই, বন্ধু তোমার স্বপ্ন সফল হয়েছে বাংলাদেশের মাটিতে। তোমার কাজটি করে দেখিয়েছে তরুণ দম্পতি দেলোয়ার আর শেলী। এ দুজনের কাউকে রেখে কারও কথা বলা যায় না। দুজন দুজনের পরিপূরক। আমরা পয়লা ফাগুন আর ভালোবাসা দিবসের এ উচ্ছ্বাসমাখা সময়ে খুঁজে পেয়েছি অসাধারণ এক গল্পের এ দুই চরিত্রকে। গল্পটি টিউলিপ ফোটানোর। ২০১৬ সালে নেদারল্যান্ডসের ফুলবাণিজ্যের বড় বড় কেন্দ্রগুলো থেকে অনুষ্ঠান ধারণ করতে ঘুরে দেখে এসেছি। রয়েল ভ্যানজান্টা তার একটি। এ রয়েল ভানজান্টা থেকেই এ দম্পতির মাধ্যমে টিউলিপের ১ হাজার বাল্ব প্রথম বাংলাদেশে আসে। আপনারা নিশ্চয়ই জানেন, বাল্ব হচ্ছে কন্দ। টিউলিপের কন্দ দেখতে ঠিক পিয়াজের মতো। একেকটি কন্দ থেকেই জন্ম নেয় একেকটি গাছ। মাত্র পঁচিশ দিনে কুঁড়ি থেকে ফুল হয়ে অদ্ভুত রঙের শোভা ছড়াচ্ছে টিউলিপ। এরই মধ্যে বাংলাদেশের মাটি ও আবহাওয়ায় টিউলিপের অভ্যস্ত হয়ে ওঠার পর্বগুলো কাছ থেকে দেখেছেন দেলোয়ার। বলছেন, দেশের শীতপ্রধান অঞ্চলে এর বাণিজ্যিক চাষের আরও বেশি সম্ভাবনা রয়েছে। বিশেষ করে উত্তরাঞ্চলের পঞ্চগড় এলাকায় টিউলিপের চাষ হতে পারে। গাজীপুরের মতো ইন্ডাস্ট্রিয়াল এলাকায় যেখানে এমনিতেই তাপমাত্রা বেশি, সেখানে শেড নেটে যেহেতু টিউলিপ ফোটানো সম্ভব হয়েছে। সেক্ষেত্রে উত্তরাঞ্চলে নেটহাউসে বা নিয়ন্ত্রিত তাপমাত্রায় অনায়াসেই বাণিজ্যিকভাবে টিউলিপ আবাদ হতে পারে। বলা চলে দেলোয়ার ফুলচাষের নতুন এক অধ্যায়ের সূচনা করেছেন। দেলোয়ারের স্ত্রী শেলী হোসেন ফুল চাষের এ বাণিজ্যিক প্রয়াসে আন্তর্জাতিক যোগাযোগ থেকে শুরু করে অনেকগুলো বিষয় দেখাশোনা করেন। এরই মধ্যে বাণিজ্যিক উদ্যোগগুলোতে দারুণ সম্ভাবনার আলো দেখছেন তিনিও। তবে বেশ কিছু সমস্যার কথাও জানালেন তারা, ফুলচাষের জন্য ওয়াটার সলিবল ফার্টিলাইজারের প্রয়োজন। এক্ষেত্রে সরকারি নীতিমালা ও উদ্যোগের কথা বললেন। পটাশিয়াম নাইট্রেট আমদানির ক্ষেত্রেও রয়েছে বেশ জটিলতা। আর দেশের বাইরে থেকে ফুলের বাল্ব আনতেও খরচ পড়ে বেশি। প্রতিটি বাল্বের কোরেন্টাইন খরচই ৫ টাকা। এ বিষয়গুলো একটু সহজ হলে ফুলচাষে বাংলাদেশ আরও কয়েক ধাপ সহজেই এগিয়ে যেত বলে মনে করেন এই দম্পতি। এক হাজার টিউলিপ ফুটে আছে দেলোয়ার ও শেলীর পরম যতেœর খেতটিতে। লাল, হলুদ, বেগুনি, মিশ্রসহ কয়েকটি রঙের আভা ছড়াচ্ছে ফুলগুলো। যেন গভীর মগ্নতায় অন্যরকম এক ভালোবাসার প্রার্থনায় তারা ফুটিয়েছেন এ টিউলিপ। গল্প এখানেই শেষ হয়নি। ফুলের ভালোবাসায় মানুষকে সিক্ত করতে আর বাণিজ্যিক কৃষি সম্ভাবনাকে দিনে দিনে এগিয়ে নিতে তারা এক যুগেরও বেশি সময় ধরে নানা উদ্যোগ নিচ্ছেন। চলতে চাইছেন সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে। আর বারবারই প্রমাণ করতে চাইছেন, কৃষি সাফল্যের জন্যও চাই অকৃত্রিম ভালোবাসা আর প্রেম। তাদের বিশাল ও বাণিজ্যিক উদ্যোগের গল্পগুলো পরে শোনানো যাবে, ফুল নিয়ে তাদের আরও স্বপ্নের গল্প এখানেই রচিত হয়েছে। টিউলিপকে ঘিরে অ্যাগ্রোট্যুরিজম স্পট গড়ে তোলার স্বপ্নও রয়েছে তাদের।

আবার মনে করিয়ে দেই লিলিয়ামের কথা। নেদারল্যান্ডসের রয়েল ভ্যানজেন্টায় আমি দেখে এসেছিলাম লিলিয়ামের বেশ কয়েকটি নতুন জাত নিয়ে কাজ চলছিল। আমাদের দেশে লিলিয়াম তখনো স্বপ্নের পর্যায়ে। সেই স্বপ্নের বাস্তবায়নে যারা আজ অনেকদূর অগ্রসর তার মধ্যে এ দম্পতিও রয়েছেন। টিউলিপের পাশেই ঘন সবুজ আভা ছড়িয়ে দাঁড়িয়ে আছে লিলিয়াম গাছ। ফুল ফুটতে আরও কয়েকদিন বাকি। লিলিয়াম ফুটলে সে গল্পও শোনাব আপনাদের।

গাছে গাছে পলাশ শিমুল ফুটল, এসে গেল ফাগুন। ফাগুনের রঙে রঙিন হয়ে উঠেছে প্রকৃতি। সবখানে বাজছে ফাগুনের মাতাল করা সুর। পশ্চিমা দেশের হাওয়ায় আমাদের দেশেও এসে ভিড়েছে ভ্যালেন্টাইনস ডে। আমাদের দেশে ভ্যালেন্টাইনস ডে’র সৌরভ ছড়িয়েছে ভালোবাসা দিবস হিসেবে। ভালোবাসার মোড়কে বহুমুখী বাণিজ্যের পসরা দেখা যায় এই দিবসকে ঘিরে। এর মধ্যে অন্যতম জায়গায় থাকে ফুল। ফুলের রাজ্য খ্যাত যশোরের গদখালি যেমন ফুলের সৌরভে বহু মানুষের ভাগ্য পাল্টে দিয়েছে, একইভাবে স্বপ্নে ভরপুর করেছে সারা দেশের বহু উদ্যোক্তাকে। দেলোয়ার ও শেলী তাদেরই অংশ। তারাও এখন বহু মানুষকে স্বপ্ন দেখাচ্ছেন, ফুলের ভালোবাসায় সিক্ত করছেন। পরস্পরের প্রতি আস্থা সম্মান ও ভালোবাসায় পূর্ণ এই দম্পতির হাত ধরে টিউলিপ ফুলের অসাধারণ অভিষেক ঘটেছে বাংলাদেশে। তারা দুজনই জীবনের ছন্দকে চালু রাখতে ফুলের সঙ্গে এ গভীর বন্ধন আরও মজবুত করতে চান। আমরা বিশ্বাস করি, তাদের মাধ্যমে টিউলিপ ছড়িয়ে পড়বে সারা দেশে। একদিন আমাদের দেশেও রচিত হবে কুকেনহফের মতো ফুলের স্বর্গরাজ্য। সবাইকে পয়লা ফাগুন ও ভালোবাসা দিবসের উষ্ণ শুভেচ্ছা। 

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব।

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
যুদ্ধ নয় শান্তি
যুদ্ধ নয় শান্তি
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
হজের সূচনা যেভাবে হলো
হজের সূচনা যেভাবে হলো
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
সাইবার সুরক্ষা
সাইবার সুরক্ষা
ওএসডি কালচার
ওএসডি কালচার
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা  প্রয়োজন
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা প্রয়োজন
ইসলামে নারীর অধিকার
ইসলামে নারীর অধিকার
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস
গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস

৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস
আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল

২৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ
বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে
যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র
জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ
চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ

৫৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ
পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের
বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫
পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার
মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান
কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬
শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার
গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা
যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের
সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার
কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক
খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী
সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না
‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম
এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহামেডানের দরকার ৪৩
মোহামেডানের দরকার ৪৩

মাঠে ময়দানে