শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২০ আপডেট:

বাংলাদেশের মাটিতে প্রথমবার টিউলিপ ফুলের বাণিজ্যিক আবাদ

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
বাংলাদেশের মাটিতে প্রথমবার টিউলিপ ফুলের বাণিজ্যিক আবাদ

ফুলচাষে এক বিপ্লব ঘটে গেছে আমাদের দেশে। বাংলাদেশ ফ্লাওয়ার সোসাইটির হিসাব অনুযায়ী, ২০১৮-১৯ সালে সারা দেশে ২৪টি জেলার প্রায় তিন হাজারের বেশি হেক্টর জমিতে বাণিজ্যিকভাবে ফুলচাষ হচ্ছে। ফুলচাষ ও ব্যবসার সঙ্গে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে প্রায় ২০ লাখ মানুষ জড়িত। শুধু ফেব্রুয়ারিকে ঘিরেই ২০০ কোটি টাকার ফুলের বাজার তৈরি হয়েছে দেশে। ফুলচাষে কৃষকের এ বিপ্লব খুব কাছ থেকে দেখেছি। বিটিভির সেই ‘মাটি ও মানুষ’ থেকে ফুলচাষের এ বিস্তার নিয়ে প্রতিবেদন তৈরি করে এসেছি বিভিন্ন সময়ে। রজনীগন্ধা ফুল দিয়ে শুরু হলেও গাঁদা ও গোলাপের পাশাপাশি ক্রমেই চাষ শুরু হলো ইউরোপিয়ান কাট ফ্লাওয়ারের। বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো ইউরোপিয়ান কাট ফ্লাওয়ার যেমন ক্রিসেনথিমাম, জারবেরা, কার্নিশা, এ ফুলগুলো যার হাত ধরে চাষ এবং পরে সম্প্রসারিত হয় তার প্রধান কারিগর বেলজিয়ান উন্নয়নকর্মী জন পল পেরিন। ফুল নিয়ে কাজের সূত্রে তার সঙ্গে আমার বন্ধুত্ব। পেরিনের গভীর চেষ্টা ছিল এ দেশের মাটিতে বাণিজ্যিকভাবে টিউলিপ চাষ করা। কিন্তু আবহাওয়া অনুকূলে না থাকায় সে সময় টিউলিপ চাষে সফলতা পাননি পেরিন। কিন্তু প্রায় চল্লিশ বছর পর বিস্ময়কর ঘটনাটি ঘটে গেছে গাজীপুরের শ্রীপুরে। পাঠক, আপনাদের সে গল্পই আজ শোনাব।

ফুলের প্রতি ভালোবাসা নেই এমন মানুষ পাওয়া যাবে না। তবে ফুল ভালোবেসে ফুলের চাষাবাদ শুরু করেছেন এমন যে কজন আছেন তাদের একজন শ্রীপুরের কেউয়া গ্রামের দেলোয়ার হোসেন। ফুলের প্রতি ভালোবাসা তার সেই শৈশব থেকেই। কৃষক পিতার কাছ থেকে পাওয়া কৃষির প্রতি টান। সব মিলিয়ে ফুলের কৃষির দিকে ঝুঁকে পড়েন তিনি। অভিজ্ঞতা থেকে বলছি, যে কাজের প্রতি ভালোবাসা থাকে সে কাজে সাফল্য আসেই। ব্যতিক্রম ঘটেনি দেলোয়ারের ক্ষেত্রেও। কৃষির অন্যান্য পর্বের পাশাপাশি ফুলচাষ নিয়েই তার কাজকারবার। শুরুতেই গদখালি থেকে ২০ হাজার গ্লাডিওলাস ফুলের বাল্ব এনে ৩৫ হাজার ফুল ফুটিয়ে সফলও হয়েছেন তিনি। সেই থেকে ফুল নিয়ে মেতে আছেন তিনি, বলা চলে রীতিমতো গবেষণা চালাচ্ছেন। যাই হোক, গল্পের শুরুটা সৃষ্টির আনন্দ নিয়ে। এখন থেকে পঁচিশ দিন আগে একটি টিউলিপ ফুল বাংলাদেশকে জানিয়েছিল অপার ভালোবাসা। সেদিনই প্রথম বাংলাদেশের মাটিতে টিউলিপ ফোটানোর বাণিজ্যিক উদ্যোগ সফল হলো। ভিতরটায় দোলা দিয়ে গেল তরুণ দম্পতি দেলোয়ার হোসেন আর শেলী হোসেনের। তারাই প্রথমবারের মতো জয় করলেন ইউরোপীয় টিউলিপের মন। নেদারল্যান্ডসের কুকেনহফের সেই স্বর্গীয় নিঃসর্গের কথা হৃদয়ে মাটি ও মানুষ অনুষ্ঠানের সব দর্শকেরই নিশ্চয়ই মনে আছে। ফুলকে ঘিরে এমন রঙিন আর বিশাল আয়োজন আর আছে বলে আমার জানা নেই। যে আয়োজনের পুরোটাই টিউলিপকে ঘিরে। সেখানে সারা পৃথিবীর ফুলবাণিজ্যের সবচেয়ে বড় হিসাবটি কষা হয়। কিন্তু যে হিসাব কোনো ক্যালকুলেটরে কিংবা খাতার পাতায় লিখে শেষ করা যায় না... সেটি হলো ফুলকে ঘিরে মানুষের ভালোবাসা ও শিহরণের হিসাব। ক্ষণিকের মুগ্ধতায় জীবনকে ভরিয়ে দিতে সেখানে জড়ো হন লাখ লাখ মানুষ। আমি আগেই বলেছি বাংলাদেশের বাস্তবতায় টিউলিপ এক স্বপ্ন ও আকাক্সক্ষার নাম। প্রায় তিন যুগ আগে ইউরোপের টিউলিপ বিছানো বিস্তীর্ণ দিগন্তের মতো একটি নিঃসর্গ বাংলাদেশে রচনার স্বপ্ন দেখেছিলেন জন পল প্যারেইন। তিনি একটি উন্নয়ন সংস্থার হয়ে বাংলাদেশে কাজ করছিলেন। এদেশের উর্বর মাটিতে সব ফুল-ফসলই ফলানো সম্ভব, এমন বিশ্বাস নিয়েই সাভারে রোপণ করেছিলেন ইউরোপিয়ান কাট ফ্লাওয়ার ক্রিসেনথিমাম, জারবেরা, কার্নিশান ও টিউলিপ। অন্যান্য ফুলগুলোর ক্ষেত্রে সফলতা পেলেও কয়েকবারের চেষ্টায় টিউলিপ ফোটানোর স্বপ্ন পূরণ হয়নি তার। সে যাত্রায় চাপা পড়ে যায় ইউরোপীয় স্বপ্নবাজ সেই তরুণ উন্নয়ন কর্মীর স্বপ্ন। আর বাংলাদেশের মানুষের কাছে টিউলিপ থেকে যায় অজানা অচেনা। টিউলিপ আমরা দেখেছি বিদেশি ক্যালেন্ডারের পাতায় কিংবা সিনেমায়। মনে পড়ছে অমিতাভ বচ্চন ও রেখা অভিনীত সিলসিলা চলচ্চিত্রের সে মনকাড়া গানের দৃশ্যের কথা (দেখা এক খোয়াব তো এ সিলসিলা হোয়ে) যে দৃশ্য দেখে মনে মনে ভেবেছি- আহ! এমন নিঃসর্গ যদি আমার দেশের মাটিতেও রচিত হতো! এখন জন পল প্যারেইন কোথায় আছেন জানি না, যোগাযোগ নেই। টিউলিপের এই বাগান দেখে এসে তার খোঁজ করে চলেছি। কিন্তু খুঁজে পাইনি। তাকে জানাতে চাই, বন্ধু তোমার স্বপ্ন সফল হয়েছে বাংলাদেশের মাটিতে। তোমার কাজটি করে দেখিয়েছে তরুণ দম্পতি দেলোয়ার আর শেলী। এ দুজনের কাউকে রেখে কারও কথা বলা যায় না। দুজন দুজনের পরিপূরক। আমরা পয়লা ফাগুন আর ভালোবাসা দিবসের এ উচ্ছ্বাসমাখা সময়ে খুঁজে পেয়েছি অসাধারণ এক গল্পের এ দুই চরিত্রকে। গল্পটি টিউলিপ ফোটানোর। ২০১৬ সালে নেদারল্যান্ডসের ফুলবাণিজ্যের বড় বড় কেন্দ্রগুলো থেকে অনুষ্ঠান ধারণ করতে ঘুরে দেখে এসেছি। রয়েল ভ্যানজান্টা তার একটি। এ রয়েল ভানজান্টা থেকেই এ দম্পতির মাধ্যমে টিউলিপের ১ হাজার বাল্ব প্রথম বাংলাদেশে আসে। আপনারা নিশ্চয়ই জানেন, বাল্ব হচ্ছে কন্দ। টিউলিপের কন্দ দেখতে ঠিক পিয়াজের মতো। একেকটি কন্দ থেকেই জন্ম নেয় একেকটি গাছ। মাত্র পঁচিশ দিনে কুঁড়ি থেকে ফুল হয়ে অদ্ভুত রঙের শোভা ছড়াচ্ছে টিউলিপ। এরই মধ্যে বাংলাদেশের মাটি ও আবহাওয়ায় টিউলিপের অভ্যস্ত হয়ে ওঠার পর্বগুলো কাছ থেকে দেখেছেন দেলোয়ার। বলছেন, দেশের শীতপ্রধান অঞ্চলে এর বাণিজ্যিক চাষের আরও বেশি সম্ভাবনা রয়েছে। বিশেষ করে উত্তরাঞ্চলের পঞ্চগড় এলাকায় টিউলিপের চাষ হতে পারে। গাজীপুরের মতো ইন্ডাস্ট্রিয়াল এলাকায় যেখানে এমনিতেই তাপমাত্রা বেশি, সেখানে শেড নেটে যেহেতু টিউলিপ ফোটানো সম্ভব হয়েছে। সেক্ষেত্রে উত্তরাঞ্চলে নেটহাউসে বা নিয়ন্ত্রিত তাপমাত্রায় অনায়াসেই বাণিজ্যিকভাবে টিউলিপ আবাদ হতে পারে। বলা চলে দেলোয়ার ফুলচাষের নতুন এক অধ্যায়ের সূচনা করেছেন। দেলোয়ারের স্ত্রী শেলী হোসেন ফুল চাষের এ বাণিজ্যিক প্রয়াসে আন্তর্জাতিক যোগাযোগ থেকে শুরু করে অনেকগুলো বিষয় দেখাশোনা করেন। এরই মধ্যে বাণিজ্যিক উদ্যোগগুলোতে দারুণ সম্ভাবনার আলো দেখছেন তিনিও। তবে বেশ কিছু সমস্যার কথাও জানালেন তারা, ফুলচাষের জন্য ওয়াটার সলিবল ফার্টিলাইজারের প্রয়োজন। এক্ষেত্রে সরকারি নীতিমালা ও উদ্যোগের কথা বললেন। পটাশিয়াম নাইট্রেট আমদানির ক্ষেত্রেও রয়েছে বেশ জটিলতা। আর দেশের বাইরে থেকে ফুলের বাল্ব আনতেও খরচ পড়ে বেশি। প্রতিটি বাল্বের কোরেন্টাইন খরচই ৫ টাকা। এ বিষয়গুলো একটু সহজ হলে ফুলচাষে বাংলাদেশ আরও কয়েক ধাপ সহজেই এগিয়ে যেত বলে মনে করেন এই দম্পতি। এক হাজার টিউলিপ ফুটে আছে দেলোয়ার ও শেলীর পরম যতেœর খেতটিতে। লাল, হলুদ, বেগুনি, মিশ্রসহ কয়েকটি রঙের আভা ছড়াচ্ছে ফুলগুলো। যেন গভীর মগ্নতায় অন্যরকম এক ভালোবাসার প্রার্থনায় তারা ফুটিয়েছেন এ টিউলিপ। গল্প এখানেই শেষ হয়নি। ফুলের ভালোবাসায় মানুষকে সিক্ত করতে আর বাণিজ্যিক কৃষি সম্ভাবনাকে দিনে দিনে এগিয়ে নিতে তারা এক যুগেরও বেশি সময় ধরে নানা উদ্যোগ নিচ্ছেন। চলতে চাইছেন সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে। আর বারবারই প্রমাণ করতে চাইছেন, কৃষি সাফল্যের জন্যও চাই অকৃত্রিম ভালোবাসা আর প্রেম। তাদের বিশাল ও বাণিজ্যিক উদ্যোগের গল্পগুলো পরে শোনানো যাবে, ফুল নিয়ে তাদের আরও স্বপ্নের গল্প এখানেই রচিত হয়েছে। টিউলিপকে ঘিরে অ্যাগ্রোট্যুরিজম স্পট গড়ে তোলার স্বপ্নও রয়েছে তাদের।

আবার মনে করিয়ে দেই লিলিয়ামের কথা। নেদারল্যান্ডসের রয়েল ভ্যানজেন্টায় আমি দেখে এসেছিলাম লিলিয়ামের বেশ কয়েকটি নতুন জাত নিয়ে কাজ চলছিল। আমাদের দেশে লিলিয়াম তখনো স্বপ্নের পর্যায়ে। সেই স্বপ্নের বাস্তবায়নে যারা আজ অনেকদূর অগ্রসর তার মধ্যে এ দম্পতিও রয়েছেন। টিউলিপের পাশেই ঘন সবুজ আভা ছড়িয়ে দাঁড়িয়ে আছে লিলিয়াম গাছ। ফুল ফুটতে আরও কয়েকদিন বাকি। লিলিয়াম ফুটলে সে গল্পও শোনাব আপনাদের।

গাছে গাছে পলাশ শিমুল ফুটল, এসে গেল ফাগুন। ফাগুনের রঙে রঙিন হয়ে উঠেছে প্রকৃতি। সবখানে বাজছে ফাগুনের মাতাল করা সুর। পশ্চিমা দেশের হাওয়ায় আমাদের দেশেও এসে ভিড়েছে ভ্যালেন্টাইনস ডে। আমাদের দেশে ভ্যালেন্টাইনস ডে’র সৌরভ ছড়িয়েছে ভালোবাসা দিবস হিসেবে। ভালোবাসার মোড়কে বহুমুখী বাণিজ্যের পসরা দেখা যায় এই দিবসকে ঘিরে। এর মধ্যে অন্যতম জায়গায় থাকে ফুল। ফুলের রাজ্য খ্যাত যশোরের গদখালি যেমন ফুলের সৌরভে বহু মানুষের ভাগ্য পাল্টে দিয়েছে, একইভাবে স্বপ্নে ভরপুর করেছে সারা দেশের বহু উদ্যোক্তাকে। দেলোয়ার ও শেলী তাদেরই অংশ। তারাও এখন বহু মানুষকে স্বপ্ন দেখাচ্ছেন, ফুলের ভালোবাসায় সিক্ত করছেন। পরস্পরের প্রতি আস্থা সম্মান ও ভালোবাসায় পূর্ণ এই দম্পতির হাত ধরে টিউলিপ ফুলের অসাধারণ অভিষেক ঘটেছে বাংলাদেশে। তারা দুজনই জীবনের ছন্দকে চালু রাখতে ফুলের সঙ্গে এ গভীর বন্ধন আরও মজবুত করতে চান। আমরা বিশ্বাস করি, তাদের মাধ্যমে টিউলিপ ছড়িয়ে পড়বে সারা দেশে। একদিন আমাদের দেশেও রচিত হবে কুকেনহফের মতো ফুলের স্বর্গরাজ্য। সবাইকে পয়লা ফাগুন ও ভালোবাসা দিবসের উষ্ণ শুভেচ্ছা। 

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব।

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান
আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন
ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন
আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ
ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ
সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা
অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা
বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা

প্রথম পৃষ্ঠা