শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২০ আপডেট:

বাংলাদেশের মাটিতে প্রথমবার টিউলিপ ফুলের বাণিজ্যিক আবাদ

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
বাংলাদেশের মাটিতে প্রথমবার টিউলিপ ফুলের বাণিজ্যিক আবাদ

ফুলচাষে এক বিপ্লব ঘটে গেছে আমাদের দেশে। বাংলাদেশ ফ্লাওয়ার সোসাইটির হিসাব অনুযায়ী, ২০১৮-১৯ সালে সারা দেশে ২৪টি জেলার প্রায় তিন হাজারের বেশি হেক্টর জমিতে বাণিজ্যিকভাবে ফুলচাষ হচ্ছে। ফুলচাষ ও ব্যবসার সঙ্গে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে প্রায় ২০ লাখ মানুষ জড়িত। শুধু ফেব্রুয়ারিকে ঘিরেই ২০০ কোটি টাকার ফুলের বাজার তৈরি হয়েছে দেশে। ফুলচাষে কৃষকের এ বিপ্লব খুব কাছ থেকে দেখেছি। বিটিভির সেই ‘মাটি ও মানুষ’ থেকে ফুলচাষের এ বিস্তার নিয়ে প্রতিবেদন তৈরি করে এসেছি বিভিন্ন সময়ে। রজনীগন্ধা ফুল দিয়ে শুরু হলেও গাঁদা ও গোলাপের পাশাপাশি ক্রমেই চাষ শুরু হলো ইউরোপিয়ান কাট ফ্লাওয়ারের। বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো ইউরোপিয়ান কাট ফ্লাওয়ার যেমন ক্রিসেনথিমাম, জারবেরা, কার্নিশা, এ ফুলগুলো যার হাত ধরে চাষ এবং পরে সম্প্রসারিত হয় তার প্রধান কারিগর বেলজিয়ান উন্নয়নকর্মী জন পল পেরিন। ফুল নিয়ে কাজের সূত্রে তার সঙ্গে আমার বন্ধুত্ব। পেরিনের গভীর চেষ্টা ছিল এ দেশের মাটিতে বাণিজ্যিকভাবে টিউলিপ চাষ করা। কিন্তু আবহাওয়া অনুকূলে না থাকায় সে সময় টিউলিপ চাষে সফলতা পাননি পেরিন। কিন্তু প্রায় চল্লিশ বছর পর বিস্ময়কর ঘটনাটি ঘটে গেছে গাজীপুরের শ্রীপুরে। পাঠক, আপনাদের সে গল্পই আজ শোনাব।

ফুলের প্রতি ভালোবাসা নেই এমন মানুষ পাওয়া যাবে না। তবে ফুল ভালোবেসে ফুলের চাষাবাদ শুরু করেছেন এমন যে কজন আছেন তাদের একজন শ্রীপুরের কেউয়া গ্রামের দেলোয়ার হোসেন। ফুলের প্রতি ভালোবাসা তার সেই শৈশব থেকেই। কৃষক পিতার কাছ থেকে পাওয়া কৃষির প্রতি টান। সব মিলিয়ে ফুলের কৃষির দিকে ঝুঁকে পড়েন তিনি। অভিজ্ঞতা থেকে বলছি, যে কাজের প্রতি ভালোবাসা থাকে সে কাজে সাফল্য আসেই। ব্যতিক্রম ঘটেনি দেলোয়ারের ক্ষেত্রেও। কৃষির অন্যান্য পর্বের পাশাপাশি ফুলচাষ নিয়েই তার কাজকারবার। শুরুতেই গদখালি থেকে ২০ হাজার গ্লাডিওলাস ফুলের বাল্ব এনে ৩৫ হাজার ফুল ফুটিয়ে সফলও হয়েছেন তিনি। সেই থেকে ফুল নিয়ে মেতে আছেন তিনি, বলা চলে রীতিমতো গবেষণা চালাচ্ছেন। যাই হোক, গল্পের শুরুটা সৃষ্টির আনন্দ নিয়ে। এখন থেকে পঁচিশ দিন আগে একটি টিউলিপ ফুল বাংলাদেশকে জানিয়েছিল অপার ভালোবাসা। সেদিনই প্রথম বাংলাদেশের মাটিতে টিউলিপ ফোটানোর বাণিজ্যিক উদ্যোগ সফল হলো। ভিতরটায় দোলা দিয়ে গেল তরুণ দম্পতি দেলোয়ার হোসেন আর শেলী হোসেনের। তারাই প্রথমবারের মতো জয় করলেন ইউরোপীয় টিউলিপের মন। নেদারল্যান্ডসের কুকেনহফের সেই স্বর্গীয় নিঃসর্গের কথা হৃদয়ে মাটি ও মানুষ অনুষ্ঠানের সব দর্শকেরই নিশ্চয়ই মনে আছে। ফুলকে ঘিরে এমন রঙিন আর বিশাল আয়োজন আর আছে বলে আমার জানা নেই। যে আয়োজনের পুরোটাই টিউলিপকে ঘিরে। সেখানে সারা পৃথিবীর ফুলবাণিজ্যের সবচেয়ে বড় হিসাবটি কষা হয়। কিন্তু যে হিসাব কোনো ক্যালকুলেটরে কিংবা খাতার পাতায় লিখে শেষ করা যায় না... সেটি হলো ফুলকে ঘিরে মানুষের ভালোবাসা ও শিহরণের হিসাব। ক্ষণিকের মুগ্ধতায় জীবনকে ভরিয়ে দিতে সেখানে জড়ো হন লাখ লাখ মানুষ। আমি আগেই বলেছি বাংলাদেশের বাস্তবতায় টিউলিপ এক স্বপ্ন ও আকাক্সক্ষার নাম। প্রায় তিন যুগ আগে ইউরোপের টিউলিপ বিছানো বিস্তীর্ণ দিগন্তের মতো একটি নিঃসর্গ বাংলাদেশে রচনার স্বপ্ন দেখেছিলেন জন পল প্যারেইন। তিনি একটি উন্নয়ন সংস্থার হয়ে বাংলাদেশে কাজ করছিলেন। এদেশের উর্বর মাটিতে সব ফুল-ফসলই ফলানো সম্ভব, এমন বিশ্বাস নিয়েই সাভারে রোপণ করেছিলেন ইউরোপিয়ান কাট ফ্লাওয়ার ক্রিসেনথিমাম, জারবেরা, কার্নিশান ও টিউলিপ। অন্যান্য ফুলগুলোর ক্ষেত্রে সফলতা পেলেও কয়েকবারের চেষ্টায় টিউলিপ ফোটানোর স্বপ্ন পূরণ হয়নি তার। সে যাত্রায় চাপা পড়ে যায় ইউরোপীয় স্বপ্নবাজ সেই তরুণ উন্নয়ন কর্মীর স্বপ্ন। আর বাংলাদেশের মানুষের কাছে টিউলিপ থেকে যায় অজানা অচেনা। টিউলিপ আমরা দেখেছি বিদেশি ক্যালেন্ডারের পাতায় কিংবা সিনেমায়। মনে পড়ছে অমিতাভ বচ্চন ও রেখা অভিনীত সিলসিলা চলচ্চিত্রের সে মনকাড়া গানের দৃশ্যের কথা (দেখা এক খোয়াব তো এ সিলসিলা হোয়ে) যে দৃশ্য দেখে মনে মনে ভেবেছি- আহ! এমন নিঃসর্গ যদি আমার দেশের মাটিতেও রচিত হতো! এখন জন পল প্যারেইন কোথায় আছেন জানি না, যোগাযোগ নেই। টিউলিপের এই বাগান দেখে এসে তার খোঁজ করে চলেছি। কিন্তু খুঁজে পাইনি। তাকে জানাতে চাই, বন্ধু তোমার স্বপ্ন সফল হয়েছে বাংলাদেশের মাটিতে। তোমার কাজটি করে দেখিয়েছে তরুণ দম্পতি দেলোয়ার আর শেলী। এ দুজনের কাউকে রেখে কারও কথা বলা যায় না। দুজন দুজনের পরিপূরক। আমরা পয়লা ফাগুন আর ভালোবাসা দিবসের এ উচ্ছ্বাসমাখা সময়ে খুঁজে পেয়েছি অসাধারণ এক গল্পের এ দুই চরিত্রকে। গল্পটি টিউলিপ ফোটানোর। ২০১৬ সালে নেদারল্যান্ডসের ফুলবাণিজ্যের বড় বড় কেন্দ্রগুলো থেকে অনুষ্ঠান ধারণ করতে ঘুরে দেখে এসেছি। রয়েল ভ্যানজান্টা তার একটি। এ রয়েল ভানজান্টা থেকেই এ দম্পতির মাধ্যমে টিউলিপের ১ হাজার বাল্ব প্রথম বাংলাদেশে আসে। আপনারা নিশ্চয়ই জানেন, বাল্ব হচ্ছে কন্দ। টিউলিপের কন্দ দেখতে ঠিক পিয়াজের মতো। একেকটি কন্দ থেকেই জন্ম নেয় একেকটি গাছ। মাত্র পঁচিশ দিনে কুঁড়ি থেকে ফুল হয়ে অদ্ভুত রঙের শোভা ছড়াচ্ছে টিউলিপ। এরই মধ্যে বাংলাদেশের মাটি ও আবহাওয়ায় টিউলিপের অভ্যস্ত হয়ে ওঠার পর্বগুলো কাছ থেকে দেখেছেন দেলোয়ার। বলছেন, দেশের শীতপ্রধান অঞ্চলে এর বাণিজ্যিক চাষের আরও বেশি সম্ভাবনা রয়েছে। বিশেষ করে উত্তরাঞ্চলের পঞ্চগড় এলাকায় টিউলিপের চাষ হতে পারে। গাজীপুরের মতো ইন্ডাস্ট্রিয়াল এলাকায় যেখানে এমনিতেই তাপমাত্রা বেশি, সেখানে শেড নেটে যেহেতু টিউলিপ ফোটানো সম্ভব হয়েছে। সেক্ষেত্রে উত্তরাঞ্চলে নেটহাউসে বা নিয়ন্ত্রিত তাপমাত্রায় অনায়াসেই বাণিজ্যিকভাবে টিউলিপ আবাদ হতে পারে। বলা চলে দেলোয়ার ফুলচাষের নতুন এক অধ্যায়ের সূচনা করেছেন। দেলোয়ারের স্ত্রী শেলী হোসেন ফুল চাষের এ বাণিজ্যিক প্রয়াসে আন্তর্জাতিক যোগাযোগ থেকে শুরু করে অনেকগুলো বিষয় দেখাশোনা করেন। এরই মধ্যে বাণিজ্যিক উদ্যোগগুলোতে দারুণ সম্ভাবনার আলো দেখছেন তিনিও। তবে বেশ কিছু সমস্যার কথাও জানালেন তারা, ফুলচাষের জন্য ওয়াটার সলিবল ফার্টিলাইজারের প্রয়োজন। এক্ষেত্রে সরকারি নীতিমালা ও উদ্যোগের কথা বললেন। পটাশিয়াম নাইট্রেট আমদানির ক্ষেত্রেও রয়েছে বেশ জটিলতা। আর দেশের বাইরে থেকে ফুলের বাল্ব আনতেও খরচ পড়ে বেশি। প্রতিটি বাল্বের কোরেন্টাইন খরচই ৫ টাকা। এ বিষয়গুলো একটু সহজ হলে ফুলচাষে বাংলাদেশ আরও কয়েক ধাপ সহজেই এগিয়ে যেত বলে মনে করেন এই দম্পতি। এক হাজার টিউলিপ ফুটে আছে দেলোয়ার ও শেলীর পরম যতেœর খেতটিতে। লাল, হলুদ, বেগুনি, মিশ্রসহ কয়েকটি রঙের আভা ছড়াচ্ছে ফুলগুলো। যেন গভীর মগ্নতায় অন্যরকম এক ভালোবাসার প্রার্থনায় তারা ফুটিয়েছেন এ টিউলিপ। গল্প এখানেই শেষ হয়নি। ফুলের ভালোবাসায় মানুষকে সিক্ত করতে আর বাণিজ্যিক কৃষি সম্ভাবনাকে দিনে দিনে এগিয়ে নিতে তারা এক যুগেরও বেশি সময় ধরে নানা উদ্যোগ নিচ্ছেন। চলতে চাইছেন সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে। আর বারবারই প্রমাণ করতে চাইছেন, কৃষি সাফল্যের জন্যও চাই অকৃত্রিম ভালোবাসা আর প্রেম। তাদের বিশাল ও বাণিজ্যিক উদ্যোগের গল্পগুলো পরে শোনানো যাবে, ফুল নিয়ে তাদের আরও স্বপ্নের গল্প এখানেই রচিত হয়েছে। টিউলিপকে ঘিরে অ্যাগ্রোট্যুরিজম স্পট গড়ে তোলার স্বপ্নও রয়েছে তাদের।

আবার মনে করিয়ে দেই লিলিয়ামের কথা। নেদারল্যান্ডসের রয়েল ভ্যানজেন্টায় আমি দেখে এসেছিলাম লিলিয়ামের বেশ কয়েকটি নতুন জাত নিয়ে কাজ চলছিল। আমাদের দেশে লিলিয়াম তখনো স্বপ্নের পর্যায়ে। সেই স্বপ্নের বাস্তবায়নে যারা আজ অনেকদূর অগ্রসর তার মধ্যে এ দম্পতিও রয়েছেন। টিউলিপের পাশেই ঘন সবুজ আভা ছড়িয়ে দাঁড়িয়ে আছে লিলিয়াম গাছ। ফুল ফুটতে আরও কয়েকদিন বাকি। লিলিয়াম ফুটলে সে গল্পও শোনাব আপনাদের।

গাছে গাছে পলাশ শিমুল ফুটল, এসে গেল ফাগুন। ফাগুনের রঙে রঙিন হয়ে উঠেছে প্রকৃতি। সবখানে বাজছে ফাগুনের মাতাল করা সুর। পশ্চিমা দেশের হাওয়ায় আমাদের দেশেও এসে ভিড়েছে ভ্যালেন্টাইনস ডে। আমাদের দেশে ভ্যালেন্টাইনস ডে’র সৌরভ ছড়িয়েছে ভালোবাসা দিবস হিসেবে। ভালোবাসার মোড়কে বহুমুখী বাণিজ্যের পসরা দেখা যায় এই দিবসকে ঘিরে। এর মধ্যে অন্যতম জায়গায় থাকে ফুল। ফুলের রাজ্য খ্যাত যশোরের গদখালি যেমন ফুলের সৌরভে বহু মানুষের ভাগ্য পাল্টে দিয়েছে, একইভাবে স্বপ্নে ভরপুর করেছে সারা দেশের বহু উদ্যোক্তাকে। দেলোয়ার ও শেলী তাদেরই অংশ। তারাও এখন বহু মানুষকে স্বপ্ন দেখাচ্ছেন, ফুলের ভালোবাসায় সিক্ত করছেন। পরস্পরের প্রতি আস্থা সম্মান ও ভালোবাসায় পূর্ণ এই দম্পতির হাত ধরে টিউলিপ ফুলের অসাধারণ অভিষেক ঘটেছে বাংলাদেশে। তারা দুজনই জীবনের ছন্দকে চালু রাখতে ফুলের সঙ্গে এ গভীর বন্ধন আরও মজবুত করতে চান। আমরা বিশ্বাস করি, তাদের মাধ্যমে টিউলিপ ছড়িয়ে পড়বে সারা দেশে। একদিন আমাদের দেশেও রচিত হবে কুকেনহফের মতো ফুলের স্বর্গরাজ্য। সবাইকে পয়লা ফাগুন ও ভালোবাসা দিবসের উষ্ণ শুভেচ্ছা। 

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব।

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
টঙ্গীতে সাউন্ড গ্রেনেড বিস্ফোরণ
টঙ্গীতে সাউন্ড গ্রেনেড বিস্ফোরণ

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

তুরস্ক গাজার দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত: হাকান ফিদান
তুরস্ক গাজার দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত: হাকান ফিদান

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা রিজওয়ানার বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
উপদেষ্টা রিজওয়ানার বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণ

১৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকেও হিন্দুত্ববাদ প্রচারে বাধ্য করছে মোদি প্রশাসন?
বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকেও হিন্দুত্ববাদ প্রচারে বাধ্য করছে মোদি প্রশাসন?

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় যুবককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা
খুলনায় যুবককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মধ্য বাড্ডায় বাসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ
মধ্য বাড্ডায় বাসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ১৪তম কমিউনিকেশন সামিট  অনুষ্ঠিত
ঢাকায় ১৪তম কমিউনিকেশন সামিট  অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক
শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিইউপিতে প্রাইম ব্যাংকের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত
বিইউপিতে প্রাইম ব্যাংকের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে
বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আর্মেনিয়াকে ৯ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপে পর্তুগাল, নেভেস ও ফার্নান্দেসের হ্যাটট্রিক
আর্মেনিয়াকে ৯ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপে পর্তুগাল, নেভেস ও ফার্নান্দেসের হ্যাটট্রিক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিআরটিএ শিশু ও তরুণদের রক্ষায় কাজ করছে: চেয়ারম্যান
বিআরটিএ শিশু ও তরুণদের রক্ষায় কাজ করছে: চেয়ারম্যান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কমওয়ার্ড’র সেরার স্বীকৃতি পেল মাস্টহেড পিআর
কমওয়ার্ড’র সেরার স্বীকৃতি পেল মাস্টহেড পিআর

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ
জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে ছাত্রশক্তির মশাল মিছিল
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে ছাত্রশক্তির মশাল মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাঙামাটিতে বন্যহাতির আক্রমণে নারী নিহত
রাঙামাটিতে বন্যহাতির আক্রমণে নারী নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে প্রতি ১০ শিশুর চারজনের রক্তে ‘উদ্বেগজনক’ মাত্রায় সিসা
দেশে প্রতি ১০ শিশুর চারজনের রক্তে ‘উদ্বেগজনক’ মাত্রায় সিসা

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

আবুধাবি টি-টেন লিগে খেলার সুযোগে উচ্ছ্বসিত সাইফ
আবুধাবি টি-টেন লিগে খেলার সুযোগে উচ্ছ্বসিত সাইফ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চায়ের আড্ডায় টুকুর গণসংযোগ
চায়ের আড্ডায় টুকুর গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

লেবাননে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষীদের ওপর ফের ইসরায়েলি গুলি
লেবাননে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষীদের ওপর ফের ইসরায়েলি গুলি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বান্দরবানে পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার
বান্দরবানে পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসী কর্মীদের সন্তানদের শিক্ষায় ১২ কোটি ১৫ লাখ টাকার সহায়তা দিয়েছে সরকার
প্রবাসী কর্মীদের সন্তানদের শিক্ষায় ১২ কোটি ১৫ লাখ টাকার সহায়তা দিয়েছে সরকার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকাসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন
ঢাকাসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেট ফাঁপা কমানো এবং হজমশক্তি বৃদ্ধির ঘরোয়া উপায়
পেট ফাঁপা কমানো এবং হজমশক্তি বৃদ্ধির ঘরোয়া উপায়

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ঢেঁড়স ভেজানো পানি কি সত্যিই এত উপকারী?
ঢেঁড়স ভেজানো পানি কি সত্যিই এত উপকারী?

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

মোংলায় লিফলেট বিতরণ ও ধানের শীষের প্রচারণা
মোংলায় লিফলেট বিতরণ ও ধানের শীষের প্রচারণা

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭০০
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭০০

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালের তিন অসহায় নারীর স্বামীকে রিকশা বিতরণ
বরিশালের তিন অসহায় নারীর স্বামীকে রিকশা বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

১৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

১৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

১৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার
১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও
সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

লিবিয়া উপকূলে ফের নৌকাডুবি
লিবিয়া উপকূলে ফের নৌকাডুবি

পেছনের পৃষ্ঠা

দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার
দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে সব ধরনের যানবাহন চলবে
সারা দেশে সব ধরনের যানবাহন চলবে

নগর জীবন

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

বেওয়ারিশ জুলাই শহীদদের শনাক্তে বিদেশি ফরেনসিক টিম
বেওয়ারিশ জুলাই শহীদদের শনাক্তে বিদেশি ফরেনসিক টিম

নগর জীবন

অবহিতকরণ সভা
অবহিতকরণ সভা

দেশগ্রাম

লোকসানের বোঝা নিয়েই আবার আলু আবাদ
লোকসানের বোঝা নিয়েই আবার আলু আবাদ

দেশগ্রাম

গ্যাস সংকটে নাকাল দেশ
গ্যাস সংকটে নাকাল দেশ

নগর জীবন

নগদ-ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক
নগদ-ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক

নগর জীবন

তিন মাসে পাঁচ বার চুরি
তিন মাসে পাঁচ বার চুরি

দেশগ্রাম

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

চিলির নির্বাচনে ডানপন্থিদের প্রভাব বাড়ছে
চিলির নির্বাচনে ডানপন্থিদের প্রভাব বাড়ছে

পূর্ব-পশ্চিম

প্রবীণ ও অসহায় গণি জমাদ্দার দম্পতির পাশে তারেক রহমান
প্রবীণ ও অসহায় গণি জমাদ্দার দম্পতির পাশে তারেক রহমান

নগর জীবন

বকেয়া ৫ হাজার কোটি টাকা
বকেয়া ৫ হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

বার অ্যাসোসিয়েশনের বিক্ষোভ
বার অ্যাসোসিয়েশনের বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

আশ্রয়প্রার্থীদের জন্য কঠোর হচ্ছে যুক্তরাজ্য
আশ্রয়প্রার্থীদের জন্য কঠোর হচ্ছে যুক্তরাজ্য

পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম সরকারি কলেজে বিঘ্নিত হচ্ছে শিক্ষাক্রম
চট্টগ্রাম সরকারি কলেজে বিঘ্নিত হচ্ছে শিক্ষাক্রম

নগর জীবন

তথ্যনির্ভর বাংলাদেশ গঠনে ঠাকুরগাঁওয়ে আলোচনা সভা
তথ্যনির্ভর বাংলাদেশ গঠনে ঠাকুরগাঁওয়ে আলোচনা সভা

দেশগ্রাম

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ীরা বন্ডের অপব্যবহারকারীদের শাস্তি চান
ব্যবসায়ীরা বন্ডের অপব্যবহারকারীদের শাস্তি চান

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রাম্প বনাম বিবিসির লড়াই
ট্রাম্প বনাম বিবিসির লড়াই

পূর্ব-পশ্চিম

নিখোঁজ পর্যটকের লাশ উদ্ধার
নিখোঁজ পর্যটকের লাশ উদ্ধার

দেশগ্রাম

৩০ একর সরকারি জমি উদ্ধার, গ্রেপ্তার ৩
৩০ একর সরকারি জমি উদ্ধার, গ্রেপ্তার ৩

পেছনের পৃষ্ঠা

জলবায়ু অর্থায়ন দয়া বা ঋণ হিসেবে চাই না
জলবায়ু অর্থায়ন দয়া বা ঋণ হিসেবে চাই না

নগর জীবন