শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২০ আপডেট:

বাংলাদেশের মাটিতে প্রথমবার টিউলিপ ফুলের বাণিজ্যিক আবাদ

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
বাংলাদেশের মাটিতে প্রথমবার টিউলিপ ফুলের বাণিজ্যিক আবাদ

ফুলচাষে এক বিপ্লব ঘটে গেছে আমাদের দেশে। বাংলাদেশ ফ্লাওয়ার সোসাইটির হিসাব অনুযায়ী, ২০১৮-১৯ সালে সারা দেশে ২৪টি জেলার প্রায় তিন হাজারের বেশি হেক্টর জমিতে বাণিজ্যিকভাবে ফুলচাষ হচ্ছে। ফুলচাষ ও ব্যবসার সঙ্গে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে প্রায় ২০ লাখ মানুষ জড়িত। শুধু ফেব্রুয়ারিকে ঘিরেই ২০০ কোটি টাকার ফুলের বাজার তৈরি হয়েছে দেশে। ফুলচাষে কৃষকের এ বিপ্লব খুব কাছ থেকে দেখেছি। বিটিভির সেই ‘মাটি ও মানুষ’ থেকে ফুলচাষের এ বিস্তার নিয়ে প্রতিবেদন তৈরি করে এসেছি বিভিন্ন সময়ে। রজনীগন্ধা ফুল দিয়ে শুরু হলেও গাঁদা ও গোলাপের পাশাপাশি ক্রমেই চাষ শুরু হলো ইউরোপিয়ান কাট ফ্লাওয়ারের। বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো ইউরোপিয়ান কাট ফ্লাওয়ার যেমন ক্রিসেনথিমাম, জারবেরা, কার্নিশা, এ ফুলগুলো যার হাত ধরে চাষ এবং পরে সম্প্রসারিত হয় তার প্রধান কারিগর বেলজিয়ান উন্নয়নকর্মী জন পল পেরিন। ফুল নিয়ে কাজের সূত্রে তার সঙ্গে আমার বন্ধুত্ব। পেরিনের গভীর চেষ্টা ছিল এ দেশের মাটিতে বাণিজ্যিকভাবে টিউলিপ চাষ করা। কিন্তু আবহাওয়া অনুকূলে না থাকায় সে সময় টিউলিপ চাষে সফলতা পাননি পেরিন। কিন্তু প্রায় চল্লিশ বছর পর বিস্ময়কর ঘটনাটি ঘটে গেছে গাজীপুরের শ্রীপুরে। পাঠক, আপনাদের সে গল্পই আজ শোনাব।

ফুলের প্রতি ভালোবাসা নেই এমন মানুষ পাওয়া যাবে না। তবে ফুল ভালোবেসে ফুলের চাষাবাদ শুরু করেছেন এমন যে কজন আছেন তাদের একজন শ্রীপুরের কেউয়া গ্রামের দেলোয়ার হোসেন। ফুলের প্রতি ভালোবাসা তার সেই শৈশব থেকেই। কৃষক পিতার কাছ থেকে পাওয়া কৃষির প্রতি টান। সব মিলিয়ে ফুলের কৃষির দিকে ঝুঁকে পড়েন তিনি। অভিজ্ঞতা থেকে বলছি, যে কাজের প্রতি ভালোবাসা থাকে সে কাজে সাফল্য আসেই। ব্যতিক্রম ঘটেনি দেলোয়ারের ক্ষেত্রেও। কৃষির অন্যান্য পর্বের পাশাপাশি ফুলচাষ নিয়েই তার কাজকারবার। শুরুতেই গদখালি থেকে ২০ হাজার গ্লাডিওলাস ফুলের বাল্ব এনে ৩৫ হাজার ফুল ফুটিয়ে সফলও হয়েছেন তিনি। সেই থেকে ফুল নিয়ে মেতে আছেন তিনি, বলা চলে রীতিমতো গবেষণা চালাচ্ছেন। যাই হোক, গল্পের শুরুটা সৃষ্টির আনন্দ নিয়ে। এখন থেকে পঁচিশ দিন আগে একটি টিউলিপ ফুল বাংলাদেশকে জানিয়েছিল অপার ভালোবাসা। সেদিনই প্রথম বাংলাদেশের মাটিতে টিউলিপ ফোটানোর বাণিজ্যিক উদ্যোগ সফল হলো। ভিতরটায় দোলা দিয়ে গেল তরুণ দম্পতি দেলোয়ার হোসেন আর শেলী হোসেনের। তারাই প্রথমবারের মতো জয় করলেন ইউরোপীয় টিউলিপের মন। নেদারল্যান্ডসের কুকেনহফের সেই স্বর্গীয় নিঃসর্গের কথা হৃদয়ে মাটি ও মানুষ অনুষ্ঠানের সব দর্শকেরই নিশ্চয়ই মনে আছে। ফুলকে ঘিরে এমন রঙিন আর বিশাল আয়োজন আর আছে বলে আমার জানা নেই। যে আয়োজনের পুরোটাই টিউলিপকে ঘিরে। সেখানে সারা পৃথিবীর ফুলবাণিজ্যের সবচেয়ে বড় হিসাবটি কষা হয়। কিন্তু যে হিসাব কোনো ক্যালকুলেটরে কিংবা খাতার পাতায় লিখে শেষ করা যায় না... সেটি হলো ফুলকে ঘিরে মানুষের ভালোবাসা ও শিহরণের হিসাব। ক্ষণিকের মুগ্ধতায় জীবনকে ভরিয়ে দিতে সেখানে জড়ো হন লাখ লাখ মানুষ। আমি আগেই বলেছি বাংলাদেশের বাস্তবতায় টিউলিপ এক স্বপ্ন ও আকাক্সক্ষার নাম। প্রায় তিন যুগ আগে ইউরোপের টিউলিপ বিছানো বিস্তীর্ণ দিগন্তের মতো একটি নিঃসর্গ বাংলাদেশে রচনার স্বপ্ন দেখেছিলেন জন পল প্যারেইন। তিনি একটি উন্নয়ন সংস্থার হয়ে বাংলাদেশে কাজ করছিলেন। এদেশের উর্বর মাটিতে সব ফুল-ফসলই ফলানো সম্ভব, এমন বিশ্বাস নিয়েই সাভারে রোপণ করেছিলেন ইউরোপিয়ান কাট ফ্লাওয়ার ক্রিসেনথিমাম, জারবেরা, কার্নিশান ও টিউলিপ। অন্যান্য ফুলগুলোর ক্ষেত্রে সফলতা পেলেও কয়েকবারের চেষ্টায় টিউলিপ ফোটানোর স্বপ্ন পূরণ হয়নি তার। সে যাত্রায় চাপা পড়ে যায় ইউরোপীয় স্বপ্নবাজ সেই তরুণ উন্নয়ন কর্মীর স্বপ্ন। আর বাংলাদেশের মানুষের কাছে টিউলিপ থেকে যায় অজানা অচেনা। টিউলিপ আমরা দেখেছি বিদেশি ক্যালেন্ডারের পাতায় কিংবা সিনেমায়। মনে পড়ছে অমিতাভ বচ্চন ও রেখা অভিনীত সিলসিলা চলচ্চিত্রের সে মনকাড়া গানের দৃশ্যের কথা (দেখা এক খোয়াব তো এ সিলসিলা হোয়ে) যে দৃশ্য দেখে মনে মনে ভেবেছি- আহ! এমন নিঃসর্গ যদি আমার দেশের মাটিতেও রচিত হতো! এখন জন পল প্যারেইন কোথায় আছেন জানি না, যোগাযোগ নেই। টিউলিপের এই বাগান দেখে এসে তার খোঁজ করে চলেছি। কিন্তু খুঁজে পাইনি। তাকে জানাতে চাই, বন্ধু তোমার স্বপ্ন সফল হয়েছে বাংলাদেশের মাটিতে। তোমার কাজটি করে দেখিয়েছে তরুণ দম্পতি দেলোয়ার আর শেলী। এ দুজনের কাউকে রেখে কারও কথা বলা যায় না। দুজন দুজনের পরিপূরক। আমরা পয়লা ফাগুন আর ভালোবাসা দিবসের এ উচ্ছ্বাসমাখা সময়ে খুঁজে পেয়েছি অসাধারণ এক গল্পের এ দুই চরিত্রকে। গল্পটি টিউলিপ ফোটানোর। ২০১৬ সালে নেদারল্যান্ডসের ফুলবাণিজ্যের বড় বড় কেন্দ্রগুলো থেকে অনুষ্ঠান ধারণ করতে ঘুরে দেখে এসেছি। রয়েল ভ্যানজান্টা তার একটি। এ রয়েল ভানজান্টা থেকেই এ দম্পতির মাধ্যমে টিউলিপের ১ হাজার বাল্ব প্রথম বাংলাদেশে আসে। আপনারা নিশ্চয়ই জানেন, বাল্ব হচ্ছে কন্দ। টিউলিপের কন্দ দেখতে ঠিক পিয়াজের মতো। একেকটি কন্দ থেকেই জন্ম নেয় একেকটি গাছ। মাত্র পঁচিশ দিনে কুঁড়ি থেকে ফুল হয়ে অদ্ভুত রঙের শোভা ছড়াচ্ছে টিউলিপ। এরই মধ্যে বাংলাদেশের মাটি ও আবহাওয়ায় টিউলিপের অভ্যস্ত হয়ে ওঠার পর্বগুলো কাছ থেকে দেখেছেন দেলোয়ার। বলছেন, দেশের শীতপ্রধান অঞ্চলে এর বাণিজ্যিক চাষের আরও বেশি সম্ভাবনা রয়েছে। বিশেষ করে উত্তরাঞ্চলের পঞ্চগড় এলাকায় টিউলিপের চাষ হতে পারে। গাজীপুরের মতো ইন্ডাস্ট্রিয়াল এলাকায় যেখানে এমনিতেই তাপমাত্রা বেশি, সেখানে শেড নেটে যেহেতু টিউলিপ ফোটানো সম্ভব হয়েছে। সেক্ষেত্রে উত্তরাঞ্চলে নেটহাউসে বা নিয়ন্ত্রিত তাপমাত্রায় অনায়াসেই বাণিজ্যিকভাবে টিউলিপ আবাদ হতে পারে। বলা চলে দেলোয়ার ফুলচাষের নতুন এক অধ্যায়ের সূচনা করেছেন। দেলোয়ারের স্ত্রী শেলী হোসেন ফুল চাষের এ বাণিজ্যিক প্রয়াসে আন্তর্জাতিক যোগাযোগ থেকে শুরু করে অনেকগুলো বিষয় দেখাশোনা করেন। এরই মধ্যে বাণিজ্যিক উদ্যোগগুলোতে দারুণ সম্ভাবনার আলো দেখছেন তিনিও। তবে বেশ কিছু সমস্যার কথাও জানালেন তারা, ফুলচাষের জন্য ওয়াটার সলিবল ফার্টিলাইজারের প্রয়োজন। এক্ষেত্রে সরকারি নীতিমালা ও উদ্যোগের কথা বললেন। পটাশিয়াম নাইট্রেট আমদানির ক্ষেত্রেও রয়েছে বেশ জটিলতা। আর দেশের বাইরে থেকে ফুলের বাল্ব আনতেও খরচ পড়ে বেশি। প্রতিটি বাল্বের কোরেন্টাইন খরচই ৫ টাকা। এ বিষয়গুলো একটু সহজ হলে ফুলচাষে বাংলাদেশ আরও কয়েক ধাপ সহজেই এগিয়ে যেত বলে মনে করেন এই দম্পতি। এক হাজার টিউলিপ ফুটে আছে দেলোয়ার ও শেলীর পরম যতেœর খেতটিতে। লাল, হলুদ, বেগুনি, মিশ্রসহ কয়েকটি রঙের আভা ছড়াচ্ছে ফুলগুলো। যেন গভীর মগ্নতায় অন্যরকম এক ভালোবাসার প্রার্থনায় তারা ফুটিয়েছেন এ টিউলিপ। গল্প এখানেই শেষ হয়নি। ফুলের ভালোবাসায় মানুষকে সিক্ত করতে আর বাণিজ্যিক কৃষি সম্ভাবনাকে দিনে দিনে এগিয়ে নিতে তারা এক যুগেরও বেশি সময় ধরে নানা উদ্যোগ নিচ্ছেন। চলতে চাইছেন সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে। আর বারবারই প্রমাণ করতে চাইছেন, কৃষি সাফল্যের জন্যও চাই অকৃত্রিম ভালোবাসা আর প্রেম। তাদের বিশাল ও বাণিজ্যিক উদ্যোগের গল্পগুলো পরে শোনানো যাবে, ফুল নিয়ে তাদের আরও স্বপ্নের গল্প এখানেই রচিত হয়েছে। টিউলিপকে ঘিরে অ্যাগ্রোট্যুরিজম স্পট গড়ে তোলার স্বপ্নও রয়েছে তাদের।

আবার মনে করিয়ে দেই লিলিয়ামের কথা। নেদারল্যান্ডসের রয়েল ভ্যানজেন্টায় আমি দেখে এসেছিলাম লিলিয়ামের বেশ কয়েকটি নতুন জাত নিয়ে কাজ চলছিল। আমাদের দেশে লিলিয়াম তখনো স্বপ্নের পর্যায়ে। সেই স্বপ্নের বাস্তবায়নে যারা আজ অনেকদূর অগ্রসর তার মধ্যে এ দম্পতিও রয়েছেন। টিউলিপের পাশেই ঘন সবুজ আভা ছড়িয়ে দাঁড়িয়ে আছে লিলিয়াম গাছ। ফুল ফুটতে আরও কয়েকদিন বাকি। লিলিয়াম ফুটলে সে গল্পও শোনাব আপনাদের।

গাছে গাছে পলাশ শিমুল ফুটল, এসে গেল ফাগুন। ফাগুনের রঙে রঙিন হয়ে উঠেছে প্রকৃতি। সবখানে বাজছে ফাগুনের মাতাল করা সুর। পশ্চিমা দেশের হাওয়ায় আমাদের দেশেও এসে ভিড়েছে ভ্যালেন্টাইনস ডে। আমাদের দেশে ভ্যালেন্টাইনস ডে’র সৌরভ ছড়িয়েছে ভালোবাসা দিবস হিসেবে। ভালোবাসার মোড়কে বহুমুখী বাণিজ্যের পসরা দেখা যায় এই দিবসকে ঘিরে। এর মধ্যে অন্যতম জায়গায় থাকে ফুল। ফুলের রাজ্য খ্যাত যশোরের গদখালি যেমন ফুলের সৌরভে বহু মানুষের ভাগ্য পাল্টে দিয়েছে, একইভাবে স্বপ্নে ভরপুর করেছে সারা দেশের বহু উদ্যোক্তাকে। দেলোয়ার ও শেলী তাদেরই অংশ। তারাও এখন বহু মানুষকে স্বপ্ন দেখাচ্ছেন, ফুলের ভালোবাসায় সিক্ত করছেন। পরস্পরের প্রতি আস্থা সম্মান ও ভালোবাসায় পূর্ণ এই দম্পতির হাত ধরে টিউলিপ ফুলের অসাধারণ অভিষেক ঘটেছে বাংলাদেশে। তারা দুজনই জীবনের ছন্দকে চালু রাখতে ফুলের সঙ্গে এ গভীর বন্ধন আরও মজবুত করতে চান। আমরা বিশ্বাস করি, তাদের মাধ্যমে টিউলিপ ছড়িয়ে পড়বে সারা দেশে। একদিন আমাদের দেশেও রচিত হবে কুকেনহফের মতো ফুলের স্বর্গরাজ্য। সবাইকে পয়লা ফাগুন ও ভালোবাসা দিবসের উষ্ণ শুভেচ্ছা। 

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব।

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
নির্বাচন ও গণভোট
নির্বাচন ও গণভোট
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
সর্বশেষ খবর
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বলিউডের বর্ষীয়ান অভিনেত্রী কামিনী কৌশলের মৃত্যু
বলিউডের বর্ষীয়ান অভিনেত্রী কামিনী কৌশলের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খিলগাঁওয়ে কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
খিলগাঁওয়ে কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর
শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা
কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি
মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি
সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত
কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ
মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা
কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন
ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার
অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?
‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা
পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী
নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত
রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দাঁড়িপাল্লার বিজয় নিশ্চিত করতে ময়দানে আপোষহীন থাকতে হবে’
‘দাঁড়িপাল্লার বিজয় নিশ্চিত করতে ময়দানে আপোষহীন থাকতে হবে’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রকাশ হলো মাহমুদ মানজুরের বই ‘গীতিজীবন’
প্রকাশ হলো মাহমুদ মানজুরের বই ‘গীতিজীবন’

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় শুরু হচ্ছে এনসিএলের চার দিনের ম্যাচ
বগুড়ায় শুরু হচ্ছে এনসিএলের চার দিনের ম্যাচ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বান্দরবানে খাদে পড়ে প্রাণ গেলো পর্যটকের
বান্দরবানে খাদে পড়ে প্রাণ গেলো পর্যটকের

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার দাবি দুলুর
ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার দাবি দুলুর

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট
সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

৯ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ
সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা
এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত
জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত
জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা
হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক
ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার
যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার

পেছনের পৃষ্ঠা

সেই কাদের
সেই কাদের

শোবিজ

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

আমন খেতে ইঁদুরের হানা
আমন খেতে ইঁদুরের হানা

দেশগ্রাম

মেহেরপুর সীমান্তে ১২ জনকে ফেরত দিল বিএসএফ
মেহেরপুর সীমান্তে ১২ জনকে ফেরত দিল বিএসএফ

পেছনের পৃষ্ঠা

জেনেভা ক্যাম্পে ককটেলের গোপন কারখানার সন্ধান
জেনেভা ক্যাম্পে ককটেলের গোপন কারখানার সন্ধান

নগর জীবন

কৃষককে কুপিয়ে গরু লুট
কৃষককে কুপিয়ে গরু লুট

দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলের মৃত্যু রক্তক্ষরণে
বিচারকের ছেলের মৃত্যু রক্তক্ষরণে

পেছনের পৃষ্ঠা