শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১২ মার্চ, ২০২০

ট্রাম্পের ভারত সফর রহস্য

সুখরঞ্জন দাশগুপ্ত
প্রিন্ট ভার্সন
ট্রাম্পের ভারত সফর রহস্য

আমেরিকার প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ভারত দর্শনের পেছনে কী উদ্দেশ্য জড়িত? এ প্রশ্ন অনেকের মনে। আগামী নভেম্বরে আমেরিকার রাষ্ট্রপতি নির্বাচন। এ নির্বাচনে আমেরিকায় প্রায় ১ কোটি ভারতীয় বংশোদ্ভূূত গুজরাটি ভোটার আছেন। তাদের আত্মীয়-পরিজনের মন জয় করার জন্যই ওয়াশিংটন থেকে সোজা দিল্লি না গিয়ে ট্রাম্প সোজা এসে নামলেন মোদির শহর গুজরাটের আহমেদাবাদে। আর আহমেদাবাদের ২০ মাইল পথ ধরে হাজার হাজার মানুষের সংবর্ধনা নিলেন, মোতেরা স্টেডিয়ামে যাওয়ার পথে। ১ লাখ লোকের সমাবেশে তিনি ভারতের বন্ধুত্বের কথা বলার সঙ্গে সঙ্গে এও বললেন, পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান তার বন্ধু। তিনি কাশ্মীর সমস্যা নিয়ে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত। কাশ্মীর অনেকেরই গলার কাঁটা। মোতেরা থেকে আগ্রায় এসে তাজমহল পরিদর্শন করে দিল্লিতে রাষ্ট্রপতি ভবনে পৌঁছে ওয়াইনের গ্লাসে চুমুক দেওয়ার সময় খবর এসে পৌঁছল যে, দিল্লি সাম্প্রদায়িক দাঙ্গায় জ্বলছে। এ বিষয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে ট্রাম্প বলে গেলেন, এটি ভারতের অভ্যন্তরীণ বিষয় তাই এতে তিনি নাক গলাবেন না।

আমেরিকার ১ কোটি ভারতীয় বংশোদ্ভূত মানুষের ভোট পাওয়ার জন্য তিনি এতই আগ্রহী যে, তাই তিনি ভারত সফর শুরু করলেন গুজরাট থেকে। ৭৫ বছর আগে জওহরলাল নেহরুর উদ্যোগে প্রস্তুত হয়েছিল নির্জোট আন্দোলন। সে আন্দোলনের জেরে পূর্ব আফ্রিকা, ল্যাটিন আমেরিকা, মধ্যপ্রাচ্যের প্রভৃতি দেশ একের পর এক স্বাধীন হয় আর ব্রিটিশ তার সাম্রাজ্য গুটিয়ে নেয়। আফ্রিকার দেশগুলো স্বাধীন হওয়ার পর ভারতের বিভিন্ন রাজ্য থেকে অনেকে চলে যান আমেরিকা এবং কিছু লোক চলে যান লন্ডন ও তার আশপাশ এলাকায়। স্বয়ং মহাত্মা গান্ধীও গুজরাট থেকে দক্ষিণ আফ্রিকায় গিয়ে আইন ব্যবসা করতেন। গুজরাটিরা খুবই স্বাধীন ব্যবসার পক্ষপাতী, আমেরিকায় পূর্ব আফ্রিকা থেকে সবচেয়ে বেশি লোক যায়। মোদি নিজে গুজরাট ও দিল্লিতে আরএসএস স্কুলে পড়াশোনা শেষ করে প্রায় ১৫ বছর ধরে আরএসএসের আদর্শ প্রচারের জন্য আমেরিকার বিভিন্ন জায়গায় গিয়েছেন। সে সুবাদে তার সঙ্গে গুজরাটি ব্যবসায়ীদের পরিচয় হয়। মোদির নিজের ভাষায় বেলুড়মঠে এসে সন্ন্যাসধর্ম গ্রহণ করেন কারণ তিনি সন্ন্যাসী হতে চেয়েছিলেন। তখন বেলুড়মঠের প্রধান সন্ন্যাসী ছিলেন ভরত মহারাজ। ভরত মহারাজ তাকে দীক্ষা দেননি। ভারতীয় বংশোদ্ভূত গুজরাটি ব্যবসায়ীদের ভোট পাওয়া ট্রাম্পের সহায়ক, ২০১৫ সালে নিউইয়র্ক শহরে প্রবাসী গুজরাটিরা তাকে বিপুল সংবর্ধনা জানায়। আর গত বছর হিউস্টনে গিয়ে হাজার হাজার গুজরাটির সামনে ট্রাম্পের হাত ধরে মোদি দৌড়েছেন। তিনি প্রবাসী গুজরাটিদের এ বার্তা দিয়ে এসেছেন- ট্রাম্প আমার বন্ধু, ট্রাম্পকে তোমরা ভোট দাও, আর ফেব্রুয়ারির শেষ সপ্তাহে ট্রাম্পকে গুজরাটে এনে আর একবার বুঝিয়ে দিলেন- বন্ধু ভয় নেই, তুমি আমেরিকার গুজরাটিদের ভোট পাবে। এটাই হলো ট্রাম্প সফরের উল্লেখযোগ্য সাফল্য। ভারতের অর্থনীতিবিদরা মনে করেন, ট্রাম্পের কয়েক ঘণ্টা গুজরাট সফরে ভারত সরকার খরচ করেছে ৩০০ কোটি টাকা। আহমেদাবাদ শহর সুন্দর করে সাজানো হয়েছিল। জনসভার পর ট্রাম্পকে নিয়ে যাওয়া হয় সবরমতী গান্ধী আশ্রমে। গান্ধী আশ্রমে ট্রাম্পের একটি মন্তব্যকে কেন্দ্র করে ভারতের বিশিষ্ট রাজনীতিবিদ, অর্থনীতিবিদ, সাংবাদিক এবং ভারত ও আমেরিকার বড় বড় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষাবিদরা মোদিকে ধিক্কার জানিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে বলেছেন, গান্ধীজি ছিলেন অহিংসার পূজারি আর তার রাজ্যে গিয়ে অস্ত্র বিক্রির কথা বলা শুধু নৈতিকতাবিরোধীই নয়, গান্ধীজিকে অপমান করা। ভারতের বিশিষ্ট কলামিস্টরা বিভিন্ন সংবাদপত্র ও টেলিভিশনের পর্দায় ট্রাম্পের এ ধরনের হীন ব্যবসায়িক মনোভাবের তীব্র নিন্দা করেছেন। ২০০২ সালে গুজরাটের হিন্দু-মুসলমান দাঙ্গার সময় আমেরিকার দুই সাবেক প্রেসিডেন্ট জর্জ বুশ (জুনিয়র) ও বারাক ওবামা মোদি ও অমিত শাহকে আমেরিকা সফরে নিষিদ্ধ করে দেন। সেই দাঙ্গার ক্ষত এখনো গুজরাটবাসী হাড়ে হাড়ে টের পাচ্ছেন। ২০১৪ সালে লোকসভা নির্বাচনের তিন সপ্তাহ আগে ভারতে নিযুক্ত আমেরিকান রাষ্ট্রদূত যিনি বেশ কয়েক বছর ধরে দক্ষিণ আফ্রিকায় CIA -এর ভারপ্রাপ্ত অফিসার ছিলেন সেই ন্যান্সি পাওয়েল মোদি ও আমিত শাহর ওপর থেকে আমেরিকা সফরের নিষেধাজ্ঞা তুলে নেন। ২০০১ সালে বাংলাদেশের নির্বাচনের সময় ন্যান্সি পাওয়েল ঢাকায় বসে শেখ হাসিনা ও আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করে খালেদাকে ক্ষমতায় আনেন, ২০০২ সালে গুজরাট দাঙ্গার সময় ভারতের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন বিজেপির অটল বিহারি বাজপেয়ি। সেদিন সংসদে দাঁড়িয়ে বাজপেয়ি বলেছিলেন, মোদি রাজধর্ম পালন করছেন না। সেদিন তিনি মোদিকে মুখ্যমন্ত্রীর পদ থেকে সরাতেও চেয়েছিলেন। অযোধ্যায় ১৯৯২ সালে বাবরি মসজিদ ভাঙার নায়ক লালকৃষ্ণ আদভানির চাপে বাজপেয়ি তা পারেননি। এই ন্যান্সি পাওয়েলই যখন ঢাকা থেকে কলকাতায় বদলি হয়ে আসেন তখন তার কাজের অগ্রাধিকারের মধ্যে ছিল বামপন্থিদের হটিয়ে মমতাকে ক্ষমতায় আনা। সে ব্যাপারেও ন্যান্সি পাওয়েল সফল। কলকাতা থেকে তাকে দিল্লিতে বদলি করা হলে দিল্লিতে বসে কেরল, পশ্চিমবঙ্গ ও ত্রিপুরায় বামপন্থিদের উচ্ছেদ করতে সচেষ্ট হয়েছেন। সে সময় মনমোহন সিংয়ের নিরাপত্তা উপদেষ্টা শিবশঙ্কর মেনন ওবামা প্রশাসনকে বলে ন্যান্সি পাওয়েলকে দিল্লি থেকে ওয়াশিংটনে ফেরত পাঠিয়ে দেন। ন্যান্সি যেখানেই গিয়েছেন সেখানেই তিনি সরকার উৎখাত করে নিজের পছন্দমতো সরকার গঠন করে গেছেন এ উপমহাদেশে।

ভারতের এক ডজনের অধিক অবসরপ্রাপ্ত কূটনীতিবিদ ট্রাম্পের ৩৬ ঘণ্টা সফরকে কেন্দ্র করে মোদি সরকারের কঠোর সমালোচনা করেছেন। বিভিন্ন টিভি চ্যানেলে তারা এমন সব মন্তব্য করেছেন যা ভারতের পক্ষে খুবই ক্ষতিকর। এসব কূটনীতিবিদ তাঁদের দীর্ঘ কর্মজীবনে দেখেছেন এবং কাজও করেছেন নিজেদের প্রদর্শিত নির্জোট আন্দোলনের দেখানো পথেই। মোদি ৭৫ বছরের বিদেশনীতি ভেঙে দিয়েছেন। তাই ভারত এখন আমেরিকার তাঁবেদারি ছাড়া আর কিছুই বোঝে না। নির্জোট আন্দোলন কেন করা হয়েছিল, সে ব্যাপারে সাউথ ব্লক নীরব কারণ মোদি তাদের বলেছেন যেহেতু নির্জোট আন্দোলনের প্রতিষ্ঠাতা নেহরু তাই তাঁর প্রদর্শিত পথে মোদি সরকার হাঁটবে না।

বিশ্বে একটি প্রচলিত ধারণা আছে, কোনো রাষ্ট্রে আগমনকারী পর্যটক সেই রাষ্ট্রের বিশেষ স্থান পরিদর্শন করার পর সে স্থানের বিষয় তাঁর মন্তব্য ভিজিটরস্ বুকে লিখে যান। আর তাতে সেই স্থানের গুরুত্বের কথাও তাঁরা লেখেন। কিন্তু এ ক্ষেত্রে ট্রাম্প নিদর্শন রেখে গেলেন।

ট্রাম্প সবরমতী আশ্রমে গেলেন, মালা দিলেন গান্ধীর প্রতিকৃতিতে এমনকি চরকা কাটার চেষ্টাও করলেন তবে আশ্রমের ভিজিটরস বুকে গান্ধীর কথা না লিখে শুধু বন্ধু নরেন্দ্র মোদির কথাই লিখলেন, যার জেরে বিতর্কের মুখে পড়তে হলো ট্রাম্পকে, গান্ধীর স্মৃতিবিজড়িত আশ্রমে ট্রাম্প আসবেন কিনা সে বিষয়ে সফরের আগের দিন পর্যন্ত অনিশ্চয়তা ছিল কিন্তু নয়াদিল্লির তরফে ওয়াশিংটনকে জানিয়ে দেওয়া হয়, আহমেদাবাদে এসে সবরমতীতে না গেলে ভারতে ভুল বার্তা যাবে, গান্ধী আশ্রমে যেতে রাজি হন ট্রাম্প, খদ্দরের উত্তরীয় পরিয়ে তাদের স্বাগত জানানো হয়, গাইড ছাড়া মোদি নিজেই ট্রাম্প ও তার স্ত্রী মেলানিয়াকে আশ্রম ঘুরিয়ে দেখান। ট্রাম্পের সফরের আর একটা উদ্দেশ্য ছিল চীনকে চাপের মধ্যে রাখা। ট্রাম্প কথা দিয়েছিলেন ভারতে এসে মোদির সঙ্গে সিএএ, এনআরসি, কাশ্মীর ও সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা নিয়ে কথা বলবেন কিন্তু বাস্তবে তিনি যা করে গেলেন সে বিষয়ে আনন্দবাজার পত্রিকায় সম্পাদকীয়তে বলা হয়েছে, আহমেদাবাদের বর্ণাঢ্য শোভা, ট্রাম্প মোদির যৌথ সবরমতী আশ্রম পরিভ্রমণ, পরস্পরের ওপর মুগ্ধ প্রশংসাবাক্য বর্ষণ, অগণিত আলিঙ্গন- সব মিলিয়ে ভারত সরকারের এক বিলাসবহুল বিজয় মুহূর্ত। ভারতকে যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এখন স্ট্র্যাটেজিক গ্লোবাল পার্টনার হিসেবে গণ্য করছে এটাও কূটনৈতিক লাভ, অন্তত এবারের সফরে ভারত যে পাকিস্তানের সঙ্গে এক ব্র্যাকেট থেকে বের হয়ে আসতে পারল, এয়ারফোর্স ওয়ান যে ইসলামাবাদ না ছুঁয়ে সরাসরি ওয়াশিংটন ডিসি থেকে দিল্লি এবং দিল্লি থেকে ওয়াশিংটন ডিসি যাতায়াত করল এটাও কম কথা নয়, ভারতের পক্ষ থেকে মার্কিন অস্ত্র কেনা ও দুই দেশের অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তাসংক্রান্ত সহযোগিতা নতুন কথা নয়। এটা পূর্বাবধি শক্তপোক্ত। কিন্তু প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প এই অতি আগ্রহী মোদি-ভজনা থেকে কী পেলেন?

লেখক : ভারতীয় প্রবীণ সাংবাদিক।

এই বিভাগের আরও খবর
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
জনশক্তির নতুন বাজার
জনশক্তির নতুন বাজার
রাজনৈতিক দুর্বৃত্তপনা
রাজনৈতিক দুর্বৃত্তপনা
এরশাদ : মানুষের হৃদয়ে কনক প্রদীপ
এরশাদ : মানুষের হৃদয়ে কনক প্রদীপ
সাহসকে সালাম : মানবাধিকার প্রহরীদের ধন্যবাদ
সাহসকে সালাম : মানবাধিকার প্রহরীদের ধন্যবাদ
উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ
উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ
বিমানে বোমা আতঙ্ক
বিমানে বোমা আতঙ্ক
থেঁতলে পিটিয়ে গুলিতে হত্যা
থেঁতলে পিটিয়ে গুলিতে হত্যা
তাবিজ ব্যবসার বিরুদ্ধে আইনি প্রতিরোধ চাই
তাবিজ ব্যবসার বিরুদ্ধে আইনি প্রতিরোধ চাই
মানবাধিকার ও ইসলামি দৃষ্টিভঙ্গি
মানবাধিকার ও ইসলামি দৃষ্টিভঙ্গি
অন্যের শর্তে যেন দেশ না চলে
অন্যের শর্তে যেন দেশ না চলে
‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা
‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
পিএসজিকে গুঁড়িয়ে ক্লাব বিশ্বকাপ ফাইনালে চেলসি রূপকথা
পিএসজিকে গুঁড়িয়ে ক্লাব বিশ্বকাপ ফাইনালে চেলসি রূপকথা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বেসরকারি খাত পিছিয়ে, বিদেশি বিনিয়োগে জোর
বেসরকারি খাত পিছিয়ে, বিদেশি বিনিয়োগে জোর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিরা খেলে কি সত্যিই দ্রুত ওজন কমে?
জিরা খেলে কি সত্যিই দ্রুত ওজন কমে?

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফের বন্যার শঙ্কায় টেক্সাসে উদ্ধার কাজ স্থগিত
ফের বন্যার শঙ্কায় টেক্সাসে উদ্ধার কাজ স্থগিত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে গোলমরিচ খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়বে
যেভাবে গোলমরিচ খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়বে

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

লন্ডনে ওড়ার পরই ভেঙে পড়ল প্লেন, জ্বলল আগুন
লন্ডনে ওড়ার পরই ভেঙে পড়ল প্লেন, জ্বলল আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উইম্বলডনে আলকারাজকে হারিয়ে ইতিহাস গড়লেন সিনার
উইম্বলডনে আলকারাজকে হারিয়ে ইতিহাস গড়লেন সিনার

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলি হামলায় ইরানের প্রেসিডেন্ট আহত হয়েছিলেন?
ইসরায়েলি হামলায় ইরানের প্রেসিডেন্ট আহত হয়েছিলেন?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সশস্ত্র বাহিনীকে শক্তিশালী করতে ইরানি পার্লামেন্টে নতুন বিল
সশস্ত্র বাহিনীকে শক্তিশালী করতে ইরানি পার্লামেন্টে নতুন বিল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হোবার্টকে হারাল রংপুর রাইডার্স
শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হোবার্টকে হারাল রংপুর রাইডার্স

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগামী দুই দিনে সারাদেশে বজ্রসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা
আগামী দুই দিনে সারাদেশে বজ্রসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ইউনিয়ন বিএনপি'র কাউন্সিল স্থগিতের দাবি
গাইবান্ধায় ইউনিয়ন বিএনপি'র কাউন্সিল স্থগিতের দাবি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৮ শিক্ষকের ২০ শিক্ষার্থী, পাস করেনি কেউই
২৮ শিক্ষকের ২০ শিক্ষার্থী, পাস করেনি কেউই

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে সমতায় ফিরল টাইগাররা
লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে সমতায় ফিরল টাইগাররা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‌‘আওয়ামী লীগ কোনোদিন বাংলার বুকে রাজনীতি করার সুযোগ পাবে না’
‌‘আওয়ামী লীগ কোনোদিন বাংলার বুকে রাজনীতি করার সুযোগ পাবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমভাঙার কষ্টে পাহাড়ে ছয় দিন একা ঘুরলেন চীনা যুবক, উদ্ধার করল পুলিশ
প্রেমভাঙার কষ্টে পাহাড়ে ছয় দিন একা ঘুরলেন চীনা যুবক, উদ্ধার করল পুলিশ

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সিলেটে সোমবার যেসব এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে সোমবার যেসব এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কর্নেল ইভাল হত্যা: রুশ গুপ্তচরদের হত্যা করল ইউক্রেন
কর্নেল ইভাল হত্যা: রুশ গুপ্তচরদের হত্যা করল ইউক্রেন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবু সাইদ হত্যা: পলাতক ২৪ জনের বিরুদ্ধে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের আদেশ
আবু সাইদ হত্যা: পলাতক ২৪ জনের বিরুদ্ধে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের আদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১ লাখ ৪০ হাজার বছর আগের খুলি উদ্ধার
১ লাখ ৪০ হাজার বছর আগের খুলি উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গোবিপ্রবিতে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
গোবিপ্রবিতে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শহীদ পেশাজীবী পরিবারের সম্মাননা অনুষ্ঠান উপলক্ষে বাংলাদেশ সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদের প্রস্তুতি সভা
শহীদ পেশাজীবী পরিবারের সম্মাননা অনুষ্ঠান উপলক্ষে বাংলাদেশ সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদের প্রস্তুতি সভা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গোপালগঞ্জে আগুনে পুড়ে গেছে ৭ দোকান
গোপালগঞ্জে আগুনে পুড়ে গেছে ৭ দোকান

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে পোস্টার ও পোস্টকার্ড প্রকাশ তথ্য মন্ত্রণালয়ের
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে পোস্টার ও পোস্টকার্ড প্রকাশ তথ্য মন্ত্রণালয়ের

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে নেপালকে হারাল বাংলাদেশ
শেষ মুহূর্তের গোলে নেপালকে হারাল বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের সামষ্টিক অর্থনীতি খুবই ভালো অবস্থায় আছে: বিশ্বব্যাংক
বাংলাদেশের সামষ্টিক অর্থনীতি খুবই ভালো অবস্থায় আছে: বিশ্বব্যাংক

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঝিনাইগাতীতে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল তিন মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর
ঝিনাইগাতীতে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল তিন মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরে কনটেইনার হ্যান্ডলিং বেড়েছে ৩৬ শতাংশ
চট্টগ্রাম বন্দরে কনটেইনার হ্যান্ডলিং বেড়েছে ৩৬ শতাংশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংস্কার কমিশন মানুষের মনের ভাষা বুঝবে না : আমীর খসরু
সংস্কার কমিশন মানুষের মনের ভাষা বুঝবে না : আমীর খসরু

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক সহ-সভাপতি গ্রেফতার
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক সহ-সভাপতি গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে চলেছে ভারত: রিপোর্ট
বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে চলেছে ভারত: রিপোর্ট

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌আজ থেকে সারা দেশে চিরুনি অভিযান
‌আজ থেকে সারা দেশে চিরুনি অভিযান

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ড হাসপাতাল ‘শাটডাউন’ ঘোষণা
মিটফোর্ড হাসপাতাল ‘শাটডাউন’ ঘোষণা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামিন পেলেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস
জামিন পেলেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সেনা কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেসির ক্ষমতা বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন
সেনা কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেসির ক্ষমতা বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বনানীতে সড়ক অবরোধ সিএনজি চালকদের, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ
বনানীতে সড়ক অবরোধ সিএনজি চালকদের, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রকে পাল্টা ব্যবস্থার হুমকি ইউরোপীয় কমিশনের
যুক্তরাষ্ট্রকে পাল্টা ব্যবস্থার হুমকি ইউরোপীয় কমিশনের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদিকে আম উপহার পাঠাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
মোদিকে আম উপহার পাঠাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমারে উলফার ঘাঁটিতে ভারতীয় সেনাবাহিনীর হামলার অভিযোগ, নিহত ১৯
মিয়ানমারে উলফার ঘাঁটিতে ভারতীয় সেনাবাহিনীর হামলার অভিযোগ, নিহত ১৯

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগে পুলিশ ভেরিফিকেশনের নতুন পরিপত্র
বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগে পুলিশ ভেরিফিকেশনের নতুন পরিপত্র

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুগান্তরের সম্পাদককে ৫ দিনের মধ্যে ক্ষমা চাইতে আইনি নোটিশ
যুগান্তরের সম্পাদককে ৫ দিনের মধ্যে ক্ষমা চাইতে আইনি নোটিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্যারিসের প্রেমের সেতুতে তালা দিলেন মেহজাবীন
প্যারিসের প্রেমের সেতুতে তালা দিলেন মেহজাবীন

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এনবিআরের আন্দোলনকে সরকারবিরোধী রূপ দেওয়ার ষড়যন্ত্র ছিল: জ্বালানি উপদেষ্টা
এনবিআরের আন্দোলনকে সরকারবিরোধী রূপ দেওয়ার ষড়যন্ত্র ছিল: জ্বালানি উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবিলম্বে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ৬০ ব্রিটিশ এমপির চিঠি
অবিলম্বে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ৬০ ব্রিটিশ এমপির চিঠি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের রাজ্যসভায় মনোনীত চার সাংসদের নাম ঘোষণা
ভারতের রাজ্যসভায় মনোনীত চার সাংসদের নাম ঘোষণা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতালির বিমানবন্দরে বিমানের ইঞ্জিনে ঝাঁপিয়ে মৃত্যু
ইতালির বিমানবন্দরে বিমানের ইঞ্জিনে ঝাঁপিয়ে মৃত্যু

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্পর্শকাতর সময়ে জাতীয় ঐক্যের ন্যূনতম জায়গাটা থাকা প্রয়োজন : জামায়াত আমির
স্পর্শকাতর সময়ে জাতীয় ঐক্যের ন্যূনতম জায়গাটা থাকা প্রয়োজন : জামায়াত আমির

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইনশৃঙ্খলা চ্যালেঞ্জিং হলেও নির্বাচন সম্ভব : বিবিসি বাংলাকে সিইসি
আইনশৃঙ্খলা চ্যালেঞ্জিং হলেও নির্বাচন সম্ভব : বিবিসি বাংলাকে সিইসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরকীয়া সন্দেহে স্ত্রীর গায়ে ছুরি, হাসপাতালে অভিনেত্রী
পরকীয়া সন্দেহে স্ত্রীর গায়ে ছুরি, হাসপাতালে অভিনেত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৪৯৭৮ হাজি ফেরত পাবেন ৮ কোটি ২৯ লাখ টাকা
৪৯৭৮ হাজি ফেরত পাবেন ৮ কোটি ২৯ লাখ টাকা

১২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও দুই আসামি গ্রেফতার
ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও দুই আসামি গ্রেফতার

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঐকমত্যে পৌঁছে ৩০ জুলাইয়ের মধ্যে জাতীয় সনদ : আলী রীয়াজ
ঐকমত্যে পৌঁছে ৩০ জুলাইয়ের মধ্যে জাতীয় সনদ : আলী রীয়াজ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান-আইএইএ সহযোগিতা ‘নতুন রূপে চলবে’: আরাগচি
ইরান-আইএইএ সহযোগিতা ‘নতুন রূপে চলবে’: আরাগচি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেস্ট ক্রিকেটে ১০ বছর পর ঘটলো সেই বিরল ঘটনা
টেস্ট ক্রিকেটে ১০ বছর পর ঘটলো সেই বিরল ঘটনা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যে কারণে কমেডিয়ান রোজির নাগরিকত্ব কেড়ে নিতে চান ট্রাম্প
যে কারণে কমেডিয়ান রোজির নাগরিকত্ব কেড়ে নিতে চান ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শতবর্ষী মাহাথির ক্লান্তিজনিত কারণে হাসপাতালে ভর্তি
শতবর্ষী মাহাথির ক্লান্তিজনিত কারণে হাসপাতালে ভর্তি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবদলের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
যুবদলের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অগণতান্ত্রিক অপশক্তির প্রধান টার্গেট তারেক রহমান
অগণতান্ত্রিক অপশক্তির প্রধান টার্গেট তারেক রহমান

১৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ জুলাই)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএসএফের গুলি থেকে রেহাই পাচ্ছে না নারী-পুরুষ কেউ
বিএসএফের গুলি থেকে রেহাই পাচ্ছে না নারী-পুরুষ কেউ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সতর্ক অবস্থানে বিএনপি
সতর্ক অবস্থানে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ
উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ

সম্পাদকীয়

দিলদারের আব্দুল্লাহ্ ৫ কোটি টাকার ব্যবসা করেছিল
দিলদারের আব্দুল্লাহ্ ৫ কোটি টাকার ব্যবসা করেছিল

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বাবা মন্ত্রী, ছেলে ছায়া মন্ত্রী
বাবা মন্ত্রী, ছেলে ছায়া মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

চেয়েছিলাম অধিকার হয়ে গেলাম রাজাকার
চেয়েছিলাম অধিকার হয়ে গেলাম রাজাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

কোনো ব্যক্তি বা দলের চরিত্র হনন নিন্দনীয়
কোনো ব্যক্তি বা দলের চরিত্র হনন নিন্দনীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

এক ট্রলারে ৬৫ মণ ইলিশ
এক ট্রলারে ৬৫ মণ ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বসে থেকেই মশা মারার খরচ ৯২ কোটি টাকা
বসে থেকেই মশা মারার খরচ ৯২ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

এরশাদ : মানুষের হৃদয়ে কনক প্রদীপ
এরশাদ : মানুষের হৃদয়ে কনক প্রদীপ

সম্পাদকীয়

সাহসকে সালাম : মানবাধিকার প্রহরীদের ধন্যবাদ
সাহসকে সালাম : মানবাধিকার প্রহরীদের ধন্যবাদ

সম্পাদকীয়

সিমন্সের বেতন ১০ কোটিরও বেশি
সিমন্সের বেতন ১০ কোটিরও বেশি

মাঠে ময়দানে

ঢাকাই সিনেমার সোনালি দিন হারিয়েছে যেভাবে
ঢাকাই সিনেমার সোনালি দিন হারিয়েছে যেভাবে

শোবিজ

টি-২০তে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সেরা বোলিং মুস্তাফিজের
টি-২০তে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সেরা বোলিং মুস্তাফিজের

মাঠে ময়দানে

শেষ মুহূর্তে তৃষ্ণার গোলে বাংলাদেশের জয়
শেষ মুহূর্তে তৃষ্ণার গোলে বাংলাদেশের জয়

মাঠে ময়দানে

শামীম ও রিশাদের প্রশংসায় লিটন
শামীম ও রিশাদের প্রশংসায় লিটন

মাঠে ময়দানে

ইউরোপা লিগ থেকে ক্রিস্টাল প্যালেসের অবনমন
ইউরোপা লিগ থেকে ক্রিস্টাল প্যালেসের অবনমন

মাঠে ময়দানে

বদলে যাচ্ছে রাজস্ব বোর্ডের নাম
বদলে যাচ্ছে রাজস্ব বোর্ডের নাম

পেছনের পৃষ্ঠা

যেভাবে শুটিংয়ে যেতেন পূর্ণিমা
যেভাবে শুটিংয়ে যেতেন পূর্ণিমা

শোবিজ

টিকিটের দাম বেড়ে সর্বনিম্ন ৩০০ সর্বোচ্চ ৩,৫০০ টাকা
টিকিটের দাম বেড়ে সর্বনিম্ন ৩০০ সর্বোচ্চ ৩,৫০০ টাকা

মাঠে ময়দানে

স্বপ্নপূরণের সাথী হওয়ায় বসুন্ধরা গ্রুপের প্রতি কৃতজ্ঞতা
স্বপ্নপূরণের সাথী হওয়ায় বসুন্ধরা গ্রুপের প্রতি কৃতজ্ঞতা

নগর জীবন

১৮০ দিনে ২১৭ খুন রাজধানীতে
১৮০ দিনে ২১৭ খুন রাজধানীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

নানা চ্যালেঞ্জে কারখানা বন্ধের ঝুঁকি
নানা চ্যালেঞ্জে কারখানা বন্ধের ঝুঁকি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বাস্থ্য খাতে বিপ্লব আনছে টিএমএসএস
স্বাস্থ্য খাতে বিপ্লব আনছে টিএমএসএস

নগর জীবন

‘আনন্দমেলা’য় প্রথমবার প্রীতম
‘আনন্দমেলা’য় প্রথমবার প্রীতম

শোবিজ

সোহাগ হত্যায় সীমান্তে ধরা দুই আসামি
সোহাগ হত্যায় সীমান্তে ধরা দুই আসামি

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা চ্যালেঞ্জিং হলেও নির্বাচন সম্ভব
আইনশৃঙ্খলা চ্যালেঞ্জিং হলেও নির্বাচন সম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকা শক্তিশালী হচ্ছে ডলারের দরপতন প্রায় ৩ টাকা
টাকা শক্তিশালী হচ্ছে ডলারের দরপতন প্রায় ৩ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশব্যাপী চিরুনি অভিযান শুরু
দেশব্যাপী চিরুনি অভিযান শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজ্যসভার সদস্য হর্ষবর্ধন
রাজ্যসভার সদস্য হর্ষবর্ধন

প্রথম পৃষ্ঠা