শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৯ মার্চ, ২০২০ আপডেট:

করোনাভাইরাস : জানা-অজানা

অধ্যাপক ডা. এ বি এম আবদুল্লাহ
প্রিন্ট ভার্সন
করোনাভাইরাস : জানা-অজানা

করোনাভাইরাস কী?

করোনাভাইরাস আসলে একটি ভাইরাসের গোত্র বা পরিবারের নাম। এ পরিবারের মধ্যে ছয়টি ভাইরাস আগে থেকেই রয়েছে এবং নতুন করোনাভাইরাস অর্থাৎ কভিড-১৯সহ করোনাভাইরাস পরিবারের মোট সদস্য সংখ্যা এখন সাত। যার মধ্যে চারটির লক্ষণ সাধারণ সর্দি-কাশির মতোই। তবে মার্স ও সার্চ সবচেয়ে প্রাণঘাতী ছিল।

কভিড-১৯ কী? আক্রান্ত রোগীর লক্ষণ কী?

নতুন করোনাভাইরাস দিয়ে সৃষ্ট রোগের নামকরণ হয়েছে কভিড-১৯। সর্বপ্রথম ২০১৯ সালের ডিসেম্বরে চীনের উহানে ছড়িয়ে পড়ে। তবে এখন পর্যন্ত মার্স ও সার্চের মতো প্রাণঘাতী নয়। অন্যান্য ভাইরাস জ্বরের মতোই কভিড-১৯-এর শুরুর দিকের লক্ষণগুলো হলো জ্বর, ক্লান্তিভাব, শুষ্ক কাশি। এ ছাড়া শরীর ব্যথা, নাক বন্ধ, নাক দিয়ে পানি পড়া, গলা ব্যথা, পাতলা পায়খানাও থাকতে পারে। সময়ের সঙ্গে কিছু মানুষের ক্ষেত্রে তীব্রতা বাড়ে এবং মৃদু থেকে তীব্র শ্বাসকষ্ট দেখা যায়। আবার কারও কারও ক্ষেত্রে এ ভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার পরও কোনোরকম লক্ষণ প্রকাশ পায় না বা মৃদু লক্ষণ থাকতে পারে।

করোনাভাইরাস, ফ্লু বা সাধারণ সর্দি-কাশির তফাত কী?

করোনাভাইরাস আর সাধারণ ফ্লু বা সাধারণ সর্দি-কাশির উপসর্গগুলোর মধ্যে বেশকিছু মিল রয়েছে। কভিড-১৯-এর প্রধান উপসর্গ জ্বর, কাশি। তবে ইনফ্লুয়েঞ্জা বা ফ্লু হলে গলা ব্যথার মতো উপসর্গও থাকে। আবার নভেল করোনাভাইরাসে আক্রান্ত অনেকের ক্ষেত্রে শ্বাসকষ্ট থাকতে পারে, যা ফ্লুতে দেখা যায় না। ফলে পরীক্ষা না করে কভিড-১৯ আছে কিনা বোঝা মুশকিল।

এ ভাইরাস কীভাবে ছড়ায়?

করোনাভাইরাস বা কভিড-১৯ আক্রান্ত ব্যক্তির শ্বাস-প্রশ্বাসজনিত কণার মধ্যে এ ভাইরাসটি থাকে। আক্রান্ত ব্যক্তি হাঁচি-কাশি দিলে ৩ ফুটের মধ্যে কেউ থাকলে এ ভাইরাস ছড়াতে পারে। বাতাসে এ ভাইরাসটি ছড়ায় না, বরং শ্বাস-প্রশ্বাসজনিত কণার মাধ্যমে ছড়ায়। কণাটি ভারী হওয়ায় এটি বাতাসে ভেসে বেড়াতে পারে না, তাই এটি মাটি, মেঝে বা অন্য কোনো বস্তুর ওপর পড়ে এবং দীর্ঘ সময় জীবিত থাকতে পারে। সেখান থেকে স্পর্শের মাধ্যমে অন্য কারোর করোনা সংক্রমণ হতে পারে।

সংক্রমণের ঝুঁকি কাদের বেশি?

করোনাভাইরাস সংক্রমণ যে কারোর হতে পারে। তবে ইমিউনিটি সিস্টেম যাদের দুর্বল বা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা যাদের কম যেমন ডায়াবেটিস, কিডনি বিকল, হৃদরোগী, অ্যাজমা বা শ্বাসকষ্টজনিত রোগে ভুগছেন যারা, বিশেষ করে বৃদ্ধরা সাধারণত মারাত্মক করোনা ঝুঁকিতে থাকেন। ধূমপায়ী পুরুষের মধ্যে এ ভাইরাসের মারাত্মক প্রভাব লক্ষ্য করা গেছে। ধূমপানের ফলে শ্বাসনালি ও ফুসফুসের কার্যক্ষমতা কিছুটা কম থাকে বিধায় এরা শ্বাসনালি ও ফুসফুসকে আক্রমণ করে দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। এ ছাড়া স্বাস্থ্যসেবা দানের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট পেশাজীবীদের করোনা সংক্রমণের ঝুঁকি অনেক বেশি।

শিশুরা কতটা ঝুঁকিতে?

যে কোনো বয়সের মানুষই এ ভাইরাসে আক্রান্ত হতে পারে। শিশুদের শরীরে নভেল করোনাভাইরাসের সংক্রমণ সাধারণত কমই হয়। আক্রান্ত বাবা-মা বা পরিবারের কেউ আক্রান্ত হলে এবং বারবার তাদের সংস্পর্শে এলে শিশুদের ঝুঁকি বাড়ে। তবে শিশুদের মধ্যে যাদের অ্যাজমা রয়েছে বা অন্য কোনো জন্মগত বা দীর্ঘমেয়াদি রোগ আছে, তাদের অবশ্যই সতর্ক থাকতে হবে।

কতটা ভয়ঙ্কর এ ভাইরাস? ভাইরাসে আক্রান্ত ব্যক্তি কি পরিপূর্ণ সুস্থ হতে পারেন?

শ্বাসতন্ত্রের অন্যান্য অসুস্থতার মতো এ ভাইরাসের ক্ষেত্রেও সর্দি, কাশি, গলা ব্যথা, জ্বরসহ হালকা লক্ষণ দেখা দিতে পারে। কিছু কিছু ক্ষেত্রে এ ভাইরাসের সংক্রমণ মারাত্মক হতে পারে। এর ফলে নিউমোনিয়া, শ্বাসকষ্ট ও অর্গান বিপর্যয়ের মতো ঘটনাও ঘটতে পারে। আশার কথা, করোনাভাইরাস আক্রান্ত ৮০ শতাংশ রোগীই ভালো হয়ে যায়, এমনকি কোনো চিকিৎসা না নিলেও অথবা ঘরে বসে সর্দি-জ্বরের মতো চিকিৎসা নিলেও। এ ভাইরাসে আক্রান্ত মাত্র ২০ শতাংশ রোগীকে হাসপাতালে নেওয়ার প্রয়োজন হতে পারে এবং ২-৩ শতাংশকে আইসিইউতে চিকিৎসার প্রয়োজন হয়। যাদের রোগের প্রকোপ কম, তাদের সুস্থ হতে এক সপ্তাহ লাগতে পারে।

তাপমাত্রার সঙ্গে করোনার বিস্তারের সম্পর্ক আছে কি?

তাপমাত্রার সঙ্গে করোনার সম্পর্ক নেই। প্রথম দিকে ধারণা করা হতো, শীতপ্রধান দেশে এর বিস্তার বেশি, তবে দেখা যাচ্ছে সময়ের সঙ্গে সব দেশেই এ ভাইরাসের বিস্তার বাড়ছে। মূলত ৭০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় এ ভাইরাস টিকতে পারে না, বাস্তবে এত তাপমাত্রা কোনো দেশেই নেই।

হাত থেকে কীভাবে নভেল করোনাভাইরাস ছড়াতে পারে? কেন বারবার সাবান দিয়ে হাত ধোয়া গুরুত্বপূর্ণ? কভিড-১৯ আক্রান্ত ব্যক্তির হাঁচি-কাশির সময় মুখে হাত দিলে বা কফ-থুথু হাতে লেগে গেলে, ওই হাত দিয়ে যা কিছু ধরা হবে যেমন টেবিল, চেয়ার, দরজার হাতল, কি-বোর্ড ইত্যাদিতে ভাইরাস থেকে যেতে পারে এবং এগুলো যে কেউ স্পর্শ করলে সেখানে থেকে ভাইরাস ছড়াতে পারে। যে কোনো বস্তুর ওপর এ ভাইরাস বেশ কয়েক দিন পর্যন্ত বেঁচে থাকতে পারে। আর সে কারণে ঝুঁকি এড়াতে ঘন ঘন সাবান দিয়ে হাত ধোয়ার বিকল্প নেই।

চোখ, নাক বা মুখ স্পর্শ না করার পরামর্শ দেওয়া হয় কেন?

আক্রান্ত ব্যক্তি মাস্ক ছাড়া হাঁচি-কাশি দিলে ভাইরাস বেরিয়ে মেঝে, চেয়ার, টেবিলসহ নির্জীব জিনিসে ছড়িয়ে পড়ে। এগুলো ৪৮ ঘণ্টার মতো বেঁচে থাকতে পারে। তখন অন্য কেউ সে জিনিসগুলোকে স্পর্শ করে সে হাত দিয়ে তার চোখ, নাক বা মুখ স্পর্শ করলে জীবাণুগুলো দেহে প্রবেশ করে ওই ব্যক্তিটিকে সংক্রমিত করতে পারে। এজন্য হাত না ধুয়ে চোখ, নাক বা মুখ স্পর্শ না করতে পরামর্শ দেওয়া হয়।

আক্রান্ত মা কি বাচ্চাকে বুকের দুধ খাওয়াতে পারবেন?

বুকের দুধের মাধ্যমে করোনা ছড়ানোর কোনো তথ্য বা প্রমাণ এখনো নেই। তবে আক্রান্ত মা অবশ্যই দুধ খাওয়ানোর সময় মাস্ক পরবেন, সাবান দিয়ে হাত ও স্তন ভালোভাবে পরিষ্কার করে নিতে হবে। খেয়াল রাখতে হবে, বাচ্চা কোলে থাকা অবস্থায় হাঁচি-কাশি দেবেন না। করোনায় নিউমোনিয়ার মতো জটিলতা হতে পারে।

নিউমোনিয়ার ভ্যাকসিন নেওয়া থাকলেও কি করোনা সংক্রমণ হতে পারে? করোনায় নিউমোনিয়ার মতো জটিলতা হলেও নতুন এ ভাইরাসের বিপরীতে নিউমোনিয়ার ভ্যাকসিন যেমন নিউমোকক্কাল ভ্যাকসিন বা হিমোফিলাস ইনফ্লুয়েঞ্জা টাইপ ‘বি’র ভ্যাকসিন কাউকে সুরক্ষা দেবে না। তবে কেউ আগে থেকে এ ভ্যাকসিন নিয়ে থাকলে তা তার স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী হবে।

স্বেচ্ছায় কোয়ারেন্টাইনে থাকতে কী করতে হবে? কোয়ারেন্টাইনে থাকলে কি করোনার ভয় থাকে না?

যেসব দেশে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রয়েছে, সেসব দেশ থেকে আগতদের সবারই ১৪ দিন কোয়ারেন্টাইনে থাকা উচিত। কোয়ারেন্টাইন মানে হলো, এ ১৪ দিন তিনি নিজে ঘরের বাইরে যাবেন না, আবার বাড়িতে অন্য কারও সঙ্গে মিশবেন না। ঘরে অবস্থানকালে পরিবারের অন্যদের সংস্পর্শও এড়িয়ে চলতে হবে। কোয়ারেন্টাইনে থাকা রোগীর খাবার ঘরের দরজার বাইরে রেখে আসতে হবে, কেউ ভিতরে ঢুকবে না। ঘরের বাইরের অন্য কোনো প্রয়োজন দেখা দিলে নিজে না গিয়ে কারও সহায়তা নেওয়াই ভালো। ঘরে পোষা প্রাণী থাকলে তাদের সংস্পর্শে না যাওয়াই ভালো। এক কথায় নিজে নিজেকেই অন্যদের থেকে পৃথক করে রাখা। এতে পরিবার বা সমাজের অন্যরা আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকিতে থাকে না। কোয়ারেন্টাইনে থাকা অবস্থায় যদি কারোর জ্বর, সর্দি, কাশি, গলা ব্যথা ইত্যাদি লক্ষণ বা উপসর্গ দেখা দেয়, তাহলে আইইডিসিআরের হটলাইনে যোগাযোগ করার নির্দেশনা রয়েছে।

কখন পরীক্ষা-নিরীক্ষা করাতে হবে?

বিদেশ থেকে আগত বা তার সংস্পর্শে থাকা কারও যদি জ্বর, কাশি, শ্বাসকষ্ট দেখা দেয় তাদের পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা প্রয়োজন। তাই যাদের রোগের লক্ষণ নেই তাদের পরীক্ষা করার কোনো প্রয়োজন নেই। এতে রোগ শনাক্ত হবে না।

করোনা মানেই কি মৃত্যু?

করোনা মানেই মৃত্যু নয়। বরং সঠিক সময়ে চিকিৎসা শুরু হলে আক্রান্ত ব্যক্তির রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ভালো থাকলে শিশুসহ সবাই ক্রমে সুস্থ হয়ে ওঠে। এজন্য দেহে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর চেষ্টা করা উচিত। ভালো হবে প্রতিদিন সুষম খাবার, টাটকা শাকসবজি ও ফলমূল খেতে পারলে। এ ছাড়া নিয়মিত ব্যায়াম করা উচিত। ধূমপান ও মদপান একদম নয়।

সবার কি মাস্ক পরার প্রয়োজন আছে?

সুস্থ সাধারণ মানুষের মাস্ক ব্যবহারের কোনো প্রয়োজন নেই। কারণ এ ভাইরাস বাতাসের মাধ্যমে ছড়ায় না, বরং তা হাঁচি-কাশি এবং জীবাণুযুক্ত হাতের স্পর্শে বেশি বেশি ছাড়ায়। তাই গণহারে, রাস্তাঘাটে ঢালাও মাস্ক পরে চলাফেরার কোনো যুক্তিই নেই। বরং আক্রান্ত ব্যক্তি অন্যকে রক্ষার জন্য বাধ্যতামূলক মাস্ক পরবেন, যাতে আক্রান্ত ব্যক্তির মুখ বা নাক থেকে ভাইরাস বা জীবাণু অন্য মানুষে ছড়িয়ে না পড়ে। পাশাপাশি আক্রান্ত বা কোয়ারেন্টাইনে রাখা রোগীদের সেবাদানকারী ডাক্তার, নার্সসহ অন্য স্বাস্থ্যকর্মীদের অবশ্যই মাস্ক পরতে হবে। তা ছাড়া বিদেশফেরত যাদের বাড়িতে নিজেদের কোয়ারেন্টাইনে থাকতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, তারা এবং তাদের সেবাদানকারী পরিবারের লোকজন এবং আশপাশের লোকজন শুধু একই ঘরে থাকার সময় মাস্ক ব্যবহার করতে পারেন। তবে শুধু মাস্ক পরলেই হবে না, সেই সঙ্গে কিছু নিয়মও মানতে হবে। যেমন কিছুক্ষণ পরপর সাবান-পানি দিয়ে হাত ধোয়া অব্যাহত রাখতে হবে, নিয়মিত মাস্ক পরিবর্তন করতে হবে, ব্যবহারের পর মাস্ক যেখানে সেখানে না ফেলে ঢাকনাযুক্ত পাত্রে ফেলতে হবে এবং পরবর্তীতে তা পুড়িয়ে ফেলা ভালো।

কীভাবে প্রতিরোধ করা যায়?

১. আক্রান্ত ব্যক্তি হাঁচি-কাশি দিলে টিস্যু ব্যবহার করবেন এবং সে টিস্যু পুড়িয়ে ফেলতে হবে, যাতে সেখান থেকে ভাইরাস না ছড়ায়। কেউ যদি রুমাল ব্যবহার করেন, তাহলে সে রুমাল ও হাত সাবান দিয়ে ধুয়ে নেবেন। ভালোভাবে হাত না ধুলে সেখান থেকে ভাইরাস ছড়াবে। তাই সব সময় সাবান দিয়ে অন্তত ২০ সেকেন্ড ধরে দুই হাত ধুয়ে নেবেন অথবা চাইলে হ্যান্ড স্যানিটাইজার ব্যবহার করা যায়। হাতের কাছে কিছু না থাকলে কনুইয়ের ভাঁজে নাক-মুখ ঢাকতে হবে। ২. অপরিষ্কার হাতে নাক, মুখ ও চোখ স্পর্শ করবেন না। ৩. বাইরে থেকে ঘরে ঢুকে সাবান দিয়ে হাত ধুয়ে তারপর অন্য কিছু ধরবেন। কারণ এ হাত দিয়ে যা কিছু ধরা হবে সেখানেই ভাইরাস থেকে যেতে পারে। টেবিল, চেয়ার, দরজার হাতল, কি-বোর্ডে ভাইরাস থেকে যেতে পারে। সেখান থেকে ভাইরাস ছড়াতে পারে। তাই এগুলো পরিষ্কার রাখতে হবে। ৪. খাবার ভালোভাবে সিদ্ধ করে খাওয়া দরকার। ডিম পোচ করে না খেয়ে ভালোভাবে ভাজি করে খাওয়া উচিত। ফলমূল ভালো করে ধুয়ে খেতে হবে, কোনো সবজি দিয়ে সালাদ করার আগে সেগুলো ভালোভাবে ধুয়ে নিতে হবে। ৫. অনেকের গৃহপালিত পশুপাখি থাকে। কোনো পশুপাখি অসুস্থ হয়ে পড়লে বা রোগাক্রান্ত মনে হলে সেটিকে সরিয়ে নিতে হবে। সেই প্রাণীকে কেউ স্পর্শ করলে ভালোভাবে হাত ধুয়ে নিতে হবে। ৬. কুশলবিনিময়ের ক্ষেত্রে করমর্দন, কোলাকুলি থেকে বিরত থাকুন। ৭. জনসমাগম এড়িয়ে চলুন। যথাসম্ভব ঘরে বা বাড়িতে থাকুন, খুব বেশি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে বের না হওয়াই ভালো।

করোনাভাইরাস নিয়ে ভয় পাবেন না, আতঙ্কিত হবেন না। ভয়ের পরিবর্তে মানুষ যদি অধিকতর সচেতন থাকে, তাহলে করোনাভাইরাস প্রতিরোধ করা কঠিন কিছু নয়। এ ভাইরাস একজন থেকে আরেকজনের মধ্যে সংক্রমণের সুযোগ যদি না পায়, তাহলে তা ছড়াবে না। আবার দ্রুত সময়ের মধ্যে শনাক্ত করা গেলে ব্যবস্থাপনা কাজ অনেক সহজ হয়ে যায়। নতুন এ করোনাভাইরাসের জন্য এখনো কোনো টিকা বা চিকিৎসা উদ্ভাবন না হলেও আনুষঙ্গিক অন্যান্য চিকিৎসা ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে মৃত্যু ঠেকানো সম্ভব।

               লেখক : মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত চিকিৎসক।

এই বিভাগের আরও খবর
কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয়
কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয়
পাল্টা শুল্কে অসম প্রতিযোগিতা
পাল্টা শুল্কে অসম প্রতিযোগিতা
ইসলাম শিশুদের প্রতি দায়বোধে উদ্বুদ্ধ করে
ইসলাম শিশুদের প্রতি দায়বোধে উদ্বুদ্ধ করে
কৃষিতে পুঁজির নতুন ধারা ও সম্ভাবনা
কৃষিতে পুঁজির নতুন ধারা ও সম্ভাবনা
মুক্তিযুদ্ধের চেতনা সমষ্টিগত মুক্তির স্বপ্ন
মুক্তিযুদ্ধের চেতনা সমষ্টিগত মুক্তির স্বপ্ন
কুয়েটে অচলাবস্থা
কুয়েটে অচলাবস্থা
সরকারি চাকরি আইন
সরকারি চাকরি আইন
মুসলমানদের বিরুদ্ধে পশ্চিমাদের বড় অপবাদের নাম জঙ্গিবাদ
মুসলমানদের বিরুদ্ধে পশ্চিমাদের বড় অপবাদের নাম জঙ্গিবাদ
মৃত্যুতে নামহীন, স্মৃতিতে অম্লান
মৃত্যুতে নামহীন, স্মৃতিতে অম্লান
বাঁকা পথে ভালো কিছু অর্জন করা যায় না
বাঁকা পথে ভালো কিছু অর্জন করা যায় না
বিদেশে অর্থ পাচার
বিদেশে অর্থ পাচার
জাতীয় নির্বাচন
জাতীয় নির্বাচন
সর্বশেষ খবর
সবার আগে নির্বাহী, আইন ও বিচার বিভাগের সমস্যা সমাধান করতে হবে: আসিফ নজরুল
সবার আগে নির্বাহী, আইন ও বিচার বিভাগের সমস্যা সমাধান করতে হবে: আসিফ নজরুল

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও মাদ্রাসাগুলোর জাতীয়করণের দাবি
এমপিওভুক্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও মাদ্রাসাগুলোর জাতীয়করণের দাবি

৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিএনপি সবসময়ই জনস্বাস্থ্য ও মানবিক দায়িত্ব পালনে জনগণের পাশে থাকবে : নবীউল্লাহ নবী
বিএনপি সবসময়ই জনস্বাস্থ্য ও মানবিক দায়িত্ব পালনে জনগণের পাশে থাকবে : নবীউল্লাহ নবী

১৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

চুয়াডাঙ্গায় দুই পাচারকারী আটক
চুয়াডাঙ্গায় দুই পাচারকারী আটক

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে ১৪ রাজনৈতিক দল-জোট
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে ১৪ রাজনৈতিক দল-জোট

৩১ মিনিট আগে | রাজনীতি

প্রাণে বেঁচে যাওয়া শামুকখোল ও নিশি বকের ঠাঁই হল বনবিভাগে
প্রাণে বেঁচে যাওয়া শামুকখোল ও নিশি বকের ঠাঁই হল বনবিভাগে

৩১ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বগুড়ায় সরকারি সড়কে বাঁশের খুঁটি পুতে দখলের চেষ্টা
বগুড়ায় সরকারি সড়কে বাঁশের খুঁটি পুতে দখলের চেষ্টা

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে দুই মাদক কারবারি আটক
নোয়াখালীতে দুই মাদক কারবারি আটক

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘আগামী নির্বাচনগুলোতে অতীতের তুলনায় আরও বেশি নারী প্রার্থী দেখা যাবে’
‘আগামী নির্বাচনগুলোতে অতীতের তুলনায় আরও বেশি নারী প্রার্থী দেখা যাবে’

৪৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পিকআপের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
পিকআপের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে জুলাই পুনর্জাগরণে সমাজ গঠনে শপথ পাঠ
চাঁদপুরে জুলাই পুনর্জাগরণে সমাজ গঠনে শপথ পাঠ

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কু‌ষ্টিয়ায় আওয়ামী লীগ নেতা‌ আটক
কু‌ষ্টিয়ায় আওয়ামী লীগ নেতা‌ আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৪৮৬
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৪৮৬

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুড়িগ্রামে ট্রাক-ট্যাংকলড়ি-কাভার্ডভ্যান-ট্রাক্টর শ্রমিক ইউনিয়নের সভা
কুড়িগ্রামে ট্রাক-ট্যাংকলড়ি-কাভার্ডভ্যান-ট্রাক্টর শ্রমিক ইউনিয়নের সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'নারী-শিশুর প্রতি সহিংসতা রোধে কঠোর অবস্থান নিতে হবে'
'নারী-শিশুর প্রতি সহিংসতা রোধে কঠোর অবস্থান নিতে হবে'

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডেঙ্গুতে আরও ৩ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৩৩১ জন ভর্তি
ডেঙ্গুতে আরও ৩ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৩৩১ জন ভর্তি

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

রাজনীতির কেন্দ্রবিন্দুতে পরিবেশকে আনতে হবে : সৈয়দা রিজওয়ানা
রাজনীতির কেন্দ্রবিন্দুতে পরিবেশকে আনতে হবে : সৈয়দা রিজওয়ানা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাপের কামড়ে প্রাণ গেল শিশুর
সাপের কামড়ে প্রাণ গেল শিশুর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেঘনা নদীতে ডুবেছে ৬টি বাল্কহেড
মেঘনা নদীতে ডুবেছে ৬টি বাল্কহেড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা দুর্নীতিবিরোধী কার্যক্রমে সোচ্চার হয়েছি : বাণিজ্য উপদেষ্টা
আমরা দুর্নীতিবিরোধী কার্যক্রমে সোচ্চার হয়েছি : বাণিজ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলাকাবাসীর চাপে মুচলেকা দিয়ে মাদক ব্যবসা ছাড়ার অঙ্গীকার ৭ জনের
এলাকাবাসীর চাপে মুচলেকা দিয়ে মাদক ব্যবসা ছাড়ার অঙ্গীকার ৭ জনের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়াকফ এস্টেটগুলোকে ডিজিটালাইজেশনের আওতায় আনা হচ্ছে : ধর্ম উপদেষ্টা
ওয়াকফ এস্টেটগুলোকে ডিজিটালাইজেশনের আওতায় আনা হচ্ছে : ধর্ম উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক বিয়ের বরযাত্রীরা খেয়ে ফেলল অন্য বিয়ের খাবার
এক বিয়ের বরযাত্রীরা খেয়ে ফেলল অন্য বিয়ের খাবার

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

শিগগিরই গঠিত হচ্ছে তথ্য কমিশন
শিগগিরই গঠিত হচ্ছে তথ্য কমিশন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমান বিধ্বস্ত: বার্ন ইনস্টিটিউট থেকে ছাড়পত্র পেল দগ্ধ দুই শিক্ষার্থী
বিমান বিধ্বস্ত: বার্ন ইনস্টিটিউট থেকে ছাড়পত্র পেল দগ্ধ দুই শিক্ষার্থী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে ‘জুলাই পুনর্জাগরণে সমাজ গঠন’ শীর্ষক আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান
লক্ষ্মীপুরে ‘জুলাই পুনর্জাগরণে সমাজ গঠন’ শীর্ষক আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে সাড়ে ৩'শ শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা দিলো ছাত্রশিবির
লক্ষ্মীপুরে সাড়ে ৩'শ শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা দিলো ছাত্রশিবির

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সব অস্ত্র এখনো উদ্ধার করতে পারিনি, চেষ্টা করছি : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
সব অস্ত্র এখনো উদ্ধার করতে পারিনি, চেষ্টা করছি : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেটে সাড়ে ৩ কোটি টাকার চোরাই পণ্য জব্দ
সিলেটে সাড়ে ৩ কোটি টাকার চোরাই পণ্য জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

গাজীপুরে নৌকাডুবিতে নিখোঁজ একজনের লাশ উদ্ধার
গাজীপুরে নৌকাডুবিতে নিখোঁজ একজনের লাশ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আজ স্টিভ জবসের মেয়ের  রাজকীয় বিয়ে, খরচ কত জানেন?
আজ স্টিভ জবসের মেয়ের  রাজকীয় বিয়ে, খরচ কত জানেন?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যারা বিএনপি না করে তারা তো সেটাই চাইবে
যারা বিএনপি না করে তারা তো সেটাই চাইবে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বদলে যাচ্ছে কারাগার
বদলে যাচ্ছে কারাগার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ফের আকাশ থেকে ত্রাণ ফেলতে যাচ্ছে জর্ডান ও আমিরাত
গাজায় ফের আকাশ থেকে ত্রাণ ফেলতে যাচ্ছে জর্ডান ও আমিরাত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীকে ক্যাবিনেট মন্ত্রী ও এক-তৃতীয়াংশ এমপির চাপ
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীকে ক্যাবিনেট মন্ত্রী ও এক-তৃতীয়াংশ এমপির চাপ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতালির রাস্তায় ভেঙে পড়ল বিমান
ইতালির রাস্তায় ভেঙে পড়ল বিমান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যারা পিআর চায়, তারা জানেই না পিআর কী: মির্জা ফখরুল
যারা পিআর চায়, তারা জানেই না পিআর কী: মির্জা ফখরুল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশের কাছে হেরে পাকিস্তান দলে ফিরলেন বাবর-রিজওয়ান
বাংলাদেশের কাছে হেরে পাকিস্তান দলে ফিরলেন বাবর-রিজওয়ান

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাইলস্টোন দুর্ঘটনাকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগ অপরাজনীতি শুরু করেছে : এ্যানি
মাইলস্টোন দুর্ঘটনাকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগ অপরাজনীতি শুরু করেছে : এ্যানি

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্যাম্বোডিয়ার সঙ্গে সীমান্ত সংঘর্ষ ‘যুদ্ধে রূপ নিতে পারে’ : থাই প্রধানমন্ত্রী
ক্যাম্বোডিয়ার সঙ্গে সীমান্ত সংঘর্ষ ‘যুদ্ধে রূপ নিতে পারে’ : থাই প্রধানমন্ত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এআই প্রযুক্তি আগামী সংসদ নির্বাচনে বড় চ্যালেঞ্জ : সিইসি
এআই প্রযুক্তি আগামী সংসদ নির্বাচনে বড় চ্যালেঞ্জ : সিইসি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহান আল্লাহর অফুরন্ত অনুগ্রহের নিদর্শন মাছ
মহান আল্লাহর অফুরন্ত অনুগ্রহের নিদর্শন মাছ

৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইসরায়েলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
ইসরায়েলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুক পেজ জনপ্রিয় করার কৌশল
ফেসবুক পেজ জনপ্রিয় করার কৌশল

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কুমিল্লায় সন্ত্রাসী মামুনকে কুপিয়ে হত্যা
কুমিল্লায় সন্ত্রাসী মামুনকে কুপিয়ে হত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলোচনায় বসা নিয়ে দরকষাকষি!
আলোচনায় বসা নিয়ে দরকষাকষি!

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দুধ দিয়ে গোসল করে পদত্যাগ করলেন ছাত্রলীগ নেতা
দুধ দিয়ে গোসল করে পদত্যাগ করলেন ছাত্রলীগ নেতা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৬ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৬ জুলাই)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোপের ৫৭ বলে সেঞ্চুরির জবাবে ডেভিডের ৩৭ বলে সেঞ্চুরি
হোপের ৫৭ বলে সেঞ্চুরির জবাবে ডেভিডের ৩৭ বলে সেঞ্চুরি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খাগড়াছড়িতে দুই গ্রুপের গোলাগুলিতে নিহত ৪, ইউপিডিএফের অস্বীকার
খাগড়াছড়িতে দুই গ্রুপের গোলাগুলিতে নিহত ৪, ইউপিডিএফের অস্বীকার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরিয়ায় মার্কিন অভিযান, দুই ছেলেসহ শীর্ষ আইএস নেতা নিহত
সিরিয়ায় মার্কিন অভিযান, দুই ছেলেসহ শীর্ষ আইএস নেতা নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিতে নীতিগত সম্মতি থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়ার
যুদ্ধবিরতিতে নীতিগত সম্মতি থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়ার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সাইয়ারা’ ঝড় বলিউডে: ৭ দিনে আয় ২৭৮ কোটি টাকা
‘সাইয়ারা’ ঝড় বলিউডে: ৭ দিনে আয় ২৭৮ কোটি টাকা

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

১৫ জেলায় জলোচ্ছ্বাসের শঙ্কা
১৫ জেলায় জলোচ্ছ্বাসের শঙ্কা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের আন্দোলনে নামছে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা
ফের আন্দোলনে নামছে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকার একটি দলকে পৃষ্ঠপোষকতার মধ্য দিয়ে পক্ষপাতদুষ্ট আচরণ করছে : নুর
সরকার একটি দলকে পৃষ্ঠপোষকতার মধ্য দিয়ে পক্ষপাতদুষ্ট আচরণ করছে : নুর

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারকা থেকে ট্যাক্সিচালক—জীবনের নতুন অধ্যায়ের স্বপ্ন দেখছেন ফাহাদ
তারকা থেকে ট্যাক্সিচালক—জীবনের নতুন অধ্যায়ের স্বপ্ন দেখছেন ফাহাদ

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বার্ন ইনস্টিটিউটে এখনো সংকটাপন্ন ৫ জন
বার্ন ইনস্টিটিউটে এখনো সংকটাপন্ন ৫ জন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছিনতাইয়ের ঘটনায় ভুক্তভোগীর সঙ্গে অসদাচরণ, পুলিশের দুঃখ প্রকাশ
ছিনতাইয়ের ঘটনায় ভুক্তভোগীর সঙ্গে অসদাচরণ, পুলিশের দুঃখ প্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাসাইকুডার পরিবর্তে আধুনিক সফটওয়্যার আনা হবে
অ্যাসাইকুডার পরিবর্তে আধুনিক সফটওয়্যার আনা হবে

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির উদ্বেগ পিআর
বিএনপির উদ্বেগ পিআর

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যারিস্টার যখন মৎস্য খামারি
ব্যারিস্টার যখন মৎস্য খামারি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝিনাইদহে আলোচনায় ট্রাফিক পরিদর্শকের বিলাসবহুল বাড়ি
ঝিনাইদহে আলোচনায় ট্রাফিক পরিদর্শকের বিলাসবহুল বাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

দৌড়াও, থেমো না, আমি আছি
দৌড়াও, থেমো না, আমি আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

পাহাড়ি সন্ত্রাসীদের হাতে মারণাস্ত্র
পাহাড়ি সন্ত্রাসীদের হাতে মারণাস্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাটির নিচে অনন্য ফ্রেন্ডশিপ সেন্টার
মাটির নিচে অনন্য ফ্রেন্ডশিপ সেন্টার

শনিবারের সকাল

ঢাকার প্রথম সিলভার জুবিলির হিট পরিচালক
ঢাকার প্রথম সিলভার জুবিলির হিট পরিচালক

শোবিজ

দেশবাসীর প্রত্যাশা, কথা রাখবেন ড. ইউনূস
দেশবাসীর প্রত্যাশা, কথা রাখবেন ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

মোগল আমলের সালিশখানা
মোগল আমলের সালিশখানা

শনিবারের সকাল

ডিবি হেফাজতে তিন সমন্বয়ক
ডিবি হেফাজতে তিন সমন্বয়ক

প্রথম পৃষ্ঠা

স্কুল বন্ধ করে এনসিপির সমাবেশের নোটিস, প্রতিক্রিয়া
স্কুল বন্ধ করে এনসিপির সমাবেশের নোটিস, প্রতিক্রিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

ওবামাকে প্রাণনাশের হুমকি
ওবামাকে প্রাণনাশের হুমকি

পেছনের পৃষ্ঠা

এক টাকায় দুটি লেবু!
এক টাকায় দুটি লেবু!

পেছনের পৃষ্ঠা

অষ্টম শ্রেণিতে চালু হচ্ছে বৃত্তি পরীক্ষা
অষ্টম শ্রেণিতে চালু হচ্ছে বৃত্তি পরীক্ষা

পেছনের পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে জমজমাট চামড়া ও জুতা শিল্পের প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে জমজমাট চামড়া ও জুতা শিল্পের প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা

খানাখন্দে ভরা রাজধানীর সড়ক
খানাখন্দে ভরা রাজধানীর সড়ক

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবেক এমপিদের গাড়ি নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত
সাবেক এমপিদের গাড়ি নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন মাটি তৈরিতে বাধা প্লাস্টিক
নতুন মাটি তৈরিতে বাধা প্লাস্টিক

পরিবেশ ও জীবন

পদ্মার ভাঙনে আবার আতঙ্ক
পদ্মার ভাঙনে আবার আতঙ্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলনে সফল, জীবনযুদ্ধে পরাজিত রতন
জুলাই আন্দোলনে সফল, জীবনযুদ্ধে পরাজিত রতন

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত দেশও নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে
জামায়াত দেশও নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকা হওয়া কি এতই সহজ
নায়ক-নায়িকা হওয়া কি এতই সহজ

শোবিজ

কিংবদন্তি রেসলার হাল্ক হোগান মারা গেছেন
কিংবদন্তি রেসলার হাল্ক হোগান মারা গেছেন

মাঠে ময়দানে

ঝুঁকিতে শিশুরা, উৎকণ্ঠায় স্বজন
ঝুঁকিতে শিশুরা, উৎকণ্ঠায় স্বজন

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজি বন্ধ করতে বললে গালাগাল করে
চাঁদাবাজি বন্ধ করতে বললে গালাগাল করে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারী কামান, রকেট ও ক্লাস্টার বোমা বর্ষণ
ভারী কামান, রকেট ও ক্লাস্টার বোমা বর্ষণ

প্রথম পৃষ্ঠা

আরও একটি সিরিজ খেলতে চান লিটন
আরও একটি সিরিজ খেলতে চান লিটন

মাঠে ময়দানে

দেব-শুভশ্রীর ভালোবাসা
দেব-শুভশ্রীর ভালোবাসা

শোবিজ

যে কোনো সময় প্রকাশের ক্ষমতা পেল ইসি
যে কোনো সময় প্রকাশের ক্ষমতা পেল ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা