শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৫ মার্চ, ২০২০ আপডেট:

করোনাভাইরাসের জবানবন্দি

ড. মোহাম্মদ আবদুল মজিদ
প্রিন্ট ভার্সন
করোনাভাইরাসের জবানবন্দি

আমি করোনাভাইরাস! আমাকে সবাই  নিদুভাইরাস শ্রেণির করোনাভাইরদা পরিবারভুক্ত করোনাভাইরিনা উপগোত্রের একটি সংক্রমণ ভাইরাস প্রজাতি বলে জানে। ল্যাটিন শব্দ করোনা থেকে আমার নাম রাখা হয়েছে যার অর্থ মুকুট। কারণ ইলেকট্রন অণুবীক্ষণ যন্ত্রে আমাকে দেখতে অনেকটা মুকুটের মতো। প্রথম দিকে মুরগির মধ্যে সংক্রামক ব্রঙ্কাইটিস ভাইরাস হিসেবে, পরে সাধারণ সর্দি-কাশিতে আক্রান্ত রোগীদের মধ্যে আমাকে পাওয়া  যায়। আজকাল ভাইরাস, ভাইরাল শব্দগুলো বেশ মুখে মুখে শোনা যায়। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের কাছে ভাইরাস সম্প্রদায়ের তাই অশেষ কৃতজ্ঞতা। মুরগি মিলন, কানকাটা রমজানের মতো নানান নামে আমাকে শনাক্ত করা হয়, সর্বশেষ ২০১৯ সালে ‘নভেল করোনাভাইরাস’-এর ভিত্তিতে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা সদয় হয়ে আমার নামজারি করেছে ‘কভিড নাইন্টিন’ হিসেবে। ডিজিটাল যুগে ডাকনামকেও সাংকেতিককরণের সংস্কৃতি শুরু হয়েছে (যেমন থার্ড জেনারেশন- থ্রি জি, অ্যাকসেস টু ইনফরমেশনÑ এটুআই ইত্যাদি)।

এ মুহূর্তে বিশ্বের প্রায় ২০০ দেশে আমার উপস্থিতির পরিপ্রেক্ষিতে, আপনাদের এই স্ব^নামধন্য সমাজে আমার প্রাদুর্ভাব নিয়ে যেভাবে আমার চৌদ্দগুষ্টি উদ্ধারের চেষ্টা চলছে, যেভাবে আমি বিশ্বব্যাপী মহাভাবনার কারণ হয়ে দাঁড়াচ্ছি সে পরিপ্রেক্ষিতে আমার এ বিবৃতি। তবে বলে রাখা ভালো, ‘রিমান্ডে’ নিয়ে কোনো বিশেষ ধারায় আমাকে এ জবানবন্দি দিতে বাধ্য করা হয়নি। স্বেচ্ছায় সজ্ঞানে এ বক্তব্য দিতে আমি বরং নিজেকে দায়িত্বশীল মনে করেছি।

আপনারা জানেন, আমি আরএনএ ভাইরাসের মধ্যে সিনিয়র ও ক্রিটিকাল এবং এ মুহূর্তে ফেসবুক ও গুগল গংদের গণনায় বহুল উচ্চারিত। আমার দুই ফার্স্ট কাজিনÑ সার্স আর মার্স আমার জুনিয়র। ওরা আঞ্চলিক। আমার মতো বিশ্বব্যাপী আতঙ্ক সৃষ্টি ও আক্রমণ শানাতে পারেনি। পৃথিবীর প্রায় সব দেশ সফর আমার কর্মপরিকল্পনায় আছে। আমি সত্যিই দুঃখিত, আমার ভয়ে নাকি দেশে দেশে অনেক আয়োজন ‘পুনর্বিন্যাস’, সভা সম্মেলন সংক্ষিপ্ত, বড় বড়দের বিদেশ ভ্রমণ বাতিল, বর্ডার সিল, বিমান চলাচল বন্ধ হচ্ছে। আমার অপ্রতিরোধ্য অগ্রযাত্রা নাকি বিশ্ব অর্থনীতির জন্য অশনিসংকেত। আপনারা হয়তো জানেন না, এটা নিয়ে আমাদের মধ্যে ইতিমধ্যে গোপন দরকষাকষিও শুরু হয়েছে। এত দিন যারা বাণিজ্যযুদ্ধে ছিলেন তারা এখন আমার উৎস নিয়ে পরস্পর  দোষারোপে মেতে উঠছেন, যে আঞ্চলিক ফোরাম কমায় ছিলেন তারা এখন ভিডিও শীর্ষ সম্মেলনে, মুখ দেখাদেখি বন্ধ এমন অনেকে এখন পরস্পর সমর্থনের জিকির তুলছেন। কোনো কোনো  দেশে দুর্দান্ত আন্দোলন মাঠেই মারা যেতে চলেছে। আমার আশঙ্কা, অনেকে তাদের অব্যাহত অদক্ষতা, অপারগতা, অযোগ্যতা ও দুর্নীতি এমনকি ঋণ খেলাপের দায়ভার অজুহাত উপলক্ষ হিসেবে আমার ওপর চাপিয়ে পার পেয়ে যেতে চাইবেন, আমি নাকি এমন একটা ইস্যু হতে পেরেছি যা মাথাব্যথার মোক্ষম অনেক ব্যাপারস্যাপার থেকে অনেকের দৃষ্টি সরানোর সমূহ সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। আমাকে মোকাবিলার নামে, আমার আবির্ভাবে জরুরি অবস্থা ঘোষণা ও প্রচুর আয়ব্যয়ের ব্যবস্থা করা হচ্ছে। আন্তর্জাতিক সংস্থা ও চিন্তা চৌবাচ্চারা ব্রেইন স্টর্মিংয়ের কাজ পেতে যাচ্ছে। আমি অধিকাংশের জন্য সর্বনাশ হলেও কতিপয়ের পৌষ মাস হতে চলেছি। এই কয়দিন আগে আপনারা দেখেছেন আমার দূরসম্পর্কের ভাই-ভাতিজা ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়া এমনকি আপনাদের নিকট নিত্যব্যঞ্জন পিয়াজের কারণে কীভাবে আপনাদের পকেটের মানি লন্ডারড হয়েছে। শোনা যাচ্ছে চীনে চালু বিদেশি বন্ড ও কোম্পানির কাগজ (স্টক) ম্যানিপুলেট হয়ে এখন সব চীনার হাতে চলে গেছে। আমি বিলক্ষণ দেখতে পাচ্ছি আমার জন্য আপনাদের স্বাস্থ্য খাতে যতটা না ঝুঁকি তৈরি হবে তার চাইতে বড় বিপর্যয় ঘটবে ছোট ও মাঝারি খাতের আয়ব্যয়, ব্যবসা-বাণিজ্য, বিনিয়োগ উৎপাদন, পর্যটন, পরিসম্পদ অবকাঠামো নির্মাণ তথা সামষ্টিক আর্থিক খাতে। এসবের উপলক্ষ নাকি আমি। তাই আমার প্রথম মিনতি সবার কাছে  আমাকে অহেতুক ভয়ের হেতুতে পরিণত করবেন না, আপনাদের নিজেদের নির্দেশনামতো চলা, মেলামেশা, স্বভাব সংস্কারে সচেতন সতর্ক থাকলেই আমার অপ্রতিরোধ্য অগ্রযাত্রা প্রতিরোধ করা সম্ভব হবে, আমি খুশিমনে মিলিয়ে যাব। আমি ভুল বোঝাবুঝির শিকার হচ্ছি। আমার দুঃখ অন্য অনেক ব্যাপারের মতো আপনারা আমার আগমনের কারণ (কজ) বা উপলক্ষ জানা এবং তা থেকে শিক্ষা নেওয়া, অনুশোচনা, আত্মশুদ্ধি, উপলব্ধির পরিবর্তে শুধু অবস্থা-ব্যবস্থা নিয়ে, প্রতিক্রিয়া বা ফলাফল (ইফেক্ট) নিয়ে মাতামাতি করেন। দুঃখ এই, ইতিহাস থেকে কেউ শিক্ষা নিতে চায় না। অনেকে শিক্ষা নেওয়া দূরের কথা  ইতিহাসকে নিজের মতো বানিয়ে নিতেও কসুর করেন না। আপনারা আশা করি ইতিমধ্যে লক্ষ্য করেছেন, প্রায় শতবর্ষ পরপর, যেমন আমার পরদাদার দাদা প্লেগ ১৭২০ সালে, দাদার দাদা কলেরা ১৮২০ সালে, দাদার তালতো ভাই স্প্যানিশ ফ্লু ১৯২০ সালে এবং এবার ২০২০ সালে আমি করোনা জোরেশোরে আবির্ভূত হয়েছি। প্লেগ, কলেরা ও স্প্যানিশ ফ্লুতে লাখ লাখ লোকের প্রাণহানির রেকর্ড আছে। ভয় পাবেন না, কোনো কোনো ক্রিকেটারের মতো কারও রেকর্ড ভাঙার ইচ্ছা আমার নেই, তা ছাড়া সবকিছুর মধ্যে পলিটিক্স ঢুকিয়ে ভেদবুদ্ধির আশ্রয় নিয়ে ক্ষয়ক্ষতির ও সেবা সরবরাহে ধোঁয়াশে তথ্য পরিসংখ্যান পরিবেশনে পারঙ্গমতা বিশ্বব্যাপী প্রসারিত হচ্ছে। মিডিয়া ও সামাজিক মাধ্যমের অগ্রগামী ভূমিকার কথা বলা বহুল্য।

মহামারী আসলে অনেক বাড়াবাড়ির প্রতিফল। প্রকৃতির প্রতিশোধ। এটা অনস্বীকার্য যে, যে কোনো ক্ষেত্রে বাড়াবাড়ি  ভিন্নতর পরিস্থিতির উদ্ভব  ঘটায়। যেমন মাত্রা অতিক্রম  করলেই সাহস হঠকারিতায়, আত্মোৎসর্গ আত্মহত্যায়, প্রতিযোগিতা  হিংসায়, স্বৈরাচার অতিক্ষমতাবানে পরিণত  হতে পারে। অবস্থাবিশেষ সমালোচনা পরচর্চায়, প্রশংসা চাটুবাদে, তেজ ক্রোধে, দেশপ্রেম  দেশদ্রোহিতায় এবং অতিধর্মপ্রীতি  ধর্মান্ধতার  স্তরে  নেমে  আসতে  পারে। খাদ্য স্বভাব ও উপায় উপকরণ থেকে শুরু করে মৌলিক অধিকার অস্বীকৃতি, সুশাসন নির্বাসন, পারস্পরিক দোষারোপে জবাবদিহিবিহিনতায়, পরিবেশ দূষণ- দুষ্কর্মে সদাচার, সহমর্মিতার, সত্যম শিবম সুন্দরের  সআবস্থানের সুযোগ যখন হয় তিরোহিত, প্রতিবিধানে জাগতিক বা বাহ্যিক বিচারব্যবস্থা হয় অপারগ, তখন তার মতো প্রতিশোধ প্রতিবিধানের একটা পথ বেছে নেয় প্রকৃতি। আমিও তেমন এক প্রকার উপায় বা উপলক্ষ। তাবৎ ঐশী গ্রন্থে সৃষ্টিকর্তা স্মরণ করিয়ে দিয়েছেন যখন যে জনপদ, সম্প্রদায় নানানভাবে বাড়াবাড়ি করেছে স্বভাবে, বুদ্ধি ও বিচার বিবেচনায় তখন তাদের ওপর নিপতিত হয়েছে অশেষ দুর্ভোগ। উদ্ধত উ™£ান্ত অনেক জনপদকে উল্টিয়ে দেওয়ার উপমা টেনে, ফল ফসল ও জীবনের অশেষ ক্ষয়ক্ষতির দ্বারা অনুশোচনার উপলব্ধিকে করা হয়েছে জাগ্রত। সুতরাং আমাকে নয়, আমাদের সৃষ্টিকর্তাকে ভয় করা প্রয়োজন। অনুশোচনা, অনুতাপ থেকে মার্জনা প্রার্থনা, প্রকৃতির সম্পদ অপব্যবহার, সুযোগের অপপ্রয়োগ, অন্যের অধিকার  হরণের মতো আত্মবিধ্বংসী প্রবণতা থেকে ফিরে আসার অয়োময় প্রতিজ্ঞা আজকের একান্ত প্রত্যাশা।

আপনারা জানেন, প্রিভেনশন ইজ বেটার দ্যান কিউর। নিরাময়ের চাইতে প্রতিরোধই শ্রেয়। সুতরাং আতঙ্কিত না হয়ে আমাকে মোকাবিলায় সচেতনতাকে, পরামর্শমতো নিয়ন্ত্রিতভাবে চলাচলে আপনি নিজে যেমন সুরক্ষা পাবেন অন্যকেও তেমন বিপদমুক্ত রাখতে পারবেন। সময়ের প্রয়োজনে আমার সংক্রমণ পদ্ধতিটি জটিলতর হতেই হয়েছে। আমি সহজ হলে তো এত দিনে আমাকে বুড়ো আঙ্গুল দেখাতে পারতেন। আমার প্রতিষেধক ভ্যাকসিন যিনি বা যারা আবিষ্কার করবেন তাদের নোবেল পুরস্কার পাওয়ার সম্ভাবনার জন্য অগ্রিম অভিনন্দন ও শুভ কামনা রইল।

পরিশেষে আপনাদের জন্য কিছু দাওয়াই দিয়ে যেতে চাই। মনে রাখবেন, করোনায় আক্রান্ত হওয়ার প্রাথমিক লক্ষণ : জ্বর, অবসাদ, শুষ্ক কাশি, শ্বাসকষ্ট, গলাব্যথা, কিছু রোগীর ক্ষেত্রে উপরোক্ত সব উপসর্গ দেখা গেলেও জ্বর থাকে না। আক্রান্তদের নির্দিষ্ট চিকিৎসা বা প্রতিষেধক নেই। তবে আক্রান্ত হলেও আপনি সেরে উঠতে পারেন। শুধু শ্বাসতন্ত্রের মাধ্যমে বাহিত হয়ে মারাত্মক সংক্রমণ তৈরি হলে কারও মৃত্যু হতে পারে। আপনি আক্রান্ত কিনা নিজেই নিজের পরীক্ষা করতে পারেনÑ লম্বা একটা শ্বাস নিয়ে তা ১০ সেকেন্ড ধরে রাখুন। যদি এই সময়ের মাঝে আপনার কাশি ও বুকে ব্যথা অনুভব না হয় তা হলে আপনি করোনামুক্ত ও সুস্থ আছেন। সব কর্তৃপক্ষের উচিত সম্ভাব্য সবাইকে শনাক্তকরণের পরীক্ষা পদ্ধতি প্রক্রিয়া সহজসাধ্য বা নাগালের মধ্যে আনা। মনে রাখবেন, বাতাসে নয়, মাটিতে অবস্থান করে বলেই করোনা বাতাসে ছড়ায় না। কোনো ধাতব তলে বা বস্তুতে করোনা পড়লে প্রায় ১২ ঘণ্টা জীবিত থাকতে পারে। তাই সাবান দিয়ে হাত ধুলেই যথেষ্ট হবে। কাপড়ে করোনা প্রায় ৯ ঘণ্টা জীবিত থাকতে পারে। তাই কাপড় ধুয়ে নিলে বা রোদে ২ ঘণ্টা থাকলে এটি মারা যাবে। হাতে বা ত্বকে করোনা  ১০ মিনিটের মতো জীবিত থাকতে পারে। তাই অ্যালকোহল-মিশ্রিত জীবাণুনাশক, সাবান হাতে মেখে নিলেই জীবাণুটি মারা যাবে। করোনা গরম আবহাওয়ায় বাঁচে না। ২৭০ সেলসিয়াস তাপমাত্রা এটিকে মারতে পারে। কাজেই ভালো না লাগলেও এখন বেশি বেশি গরম পানি পান করবেন, আইসক্রিম থেকে দূরত্ব বজায় রাখবেন। লবণমিশ্রিত গরম পানি দিয়ে গড়গড়া করলে গলার মিউকাস পরিষ্কার হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে টনসিলের জীবাণুসহ করোনাও দূর হবে, ফুসফুস সংক্রমিত হবে না। আক্রান্ত হয়েছেন জানলে অন্তত ১৫ মিনিট পরপর পানি পান করুন। মানে খাদ্যনালি ভেজা রাখুন। ভাইরাসটি কোনোভাবে মুখের ভিতর এলে তা পানির সঙ্গে পাকস্থলিতে চলে যাবে; যা পাকস্থলির অ্যাসিডে সহজেই মরে যাবে। আর নাকে-মুখে আঙ্গুল বা হাত দেওয়ার অভ্যাস পরিত্যাগ করতে হবে। কারণ, মানবশরীরে জীবাণু প্রবেশের সদর দরজা হলো নাক-মুখ-চোখ!

 

লেখক : সরকারের সাবেক সচিব, এনবিআরের সাবেক চেয়ারম্যান।

এই বিভাগের আরও খবর
পরিচালনা পর্ষদ
পরিচালনা পর্ষদ
সেনাপ্রধানের আশ্বাস
সেনাপ্রধানের আশ্বাস
হে যুবক খোদাকে চেন কি?
হে যুবক খোদাকে চেন কি?
দেশের বিজ্ঞাপনজগৎ : প্রজন্ম থেকে শিখছে প্রজন্ম
দেশের বিজ্ঞাপনজগৎ : প্রজন্ম থেকে শিখছে প্রজন্ম
রাহুল সাংকৃত্যায়নের দৃষ্টিতে মুহাম্মদ (সা.)
রাহুল সাংকৃত্যায়নের দৃষ্টিতে মুহাম্মদ (সা.)
অশান্ত বিশ্ববিদ্যালয়
অশান্ত বিশ্ববিদ্যালয়
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
মহানবী (সা.)কে অনুসরণে রয়েছে সর্বোত্তম কল্যাণ
মহানবী (সা.)কে অনুসরণে রয়েছে সর্বোত্তম কল্যাণ
কালোহাতগুলোও সাদা হোক
কালোহাতগুলোও সাদা হোক
বিএসসি ও ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারদের পাল্টাপাল্টি দাবি
বিএসসি ও ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারদের পাল্টাপাল্টি দাবি
হাত অবশ করার প্রার্থনা
হাত অবশ করার প্রার্থনা
বিএনপি : রাজনীতির হ্যামিলনের বাঁশিওয়ালা
বিএনপি : রাজনীতির হ্যামিলনের বাঁশিওয়ালা
সর্বশেষ খবর
বিশ্ববাজারে রেকর্ড উচ্চতায় স্বর্ণের দাম
বিশ্ববাজারে রেকর্ড উচ্চতায় স্বর্ণের দাম

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
যশোরে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হত্যা মামলায় অভিনেতা সিদ্দিক তিন দিনের রিমান্ডে
হত্যা মামলায় অভিনেতা সিদ্দিক তিন দিনের রিমান্ডে

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

যেসব কারণে ডলারের বদলে স্বর্ণ জমাচ্ছে বিশ্বের কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলো
যেসব কারণে ডলারের বদলে স্বর্ণ জমাচ্ছে বিশ্বের কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলো

১৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ডিএসসিসির সঙ্গে নার্সিং ও মিডওয়াইফারি অধিদপ্তরের সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর
ডিএসসিসির সঙ্গে নার্সিং ও মিডওয়াইফারি অধিদপ্তরের সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর

১৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

হামজা-শমিতকে ছাড়াই বাংলাদেশের দল ঘোষণা
হামজা-শমিতকে ছাড়াই বাংলাদেশের দল ঘোষণা

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সফলভাবে গোয়েন্দা স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করল ইসরায়েল
সফলভাবে গোয়েন্দা স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করল ইসরায়েল

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোলায় স্ত্রী-সন্তানকে জবাই করে হত্যার দায়ে স্বামী ও দেবরের যাবজ্জীবন
ভোলায় স্ত্রী-সন্তানকে জবাই করে হত্যার দায়ে স্বামী ও দেবরের যাবজ্জীবন

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক আইজিপি মামুনের জবানবন্দি হাসিনার দুঃশাসনের অকাট্য দলিল : চিফ প্রসিকিউটর
সাবেক আইজিপি মামুনের জবানবন্দি হাসিনার দুঃশাসনের অকাট্য দলিল : চিফ প্রসিকিউটর

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

খাগড়াছড়িতে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত-আহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তা প্রদান
খাগড়াছড়িতে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত-আহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তা প্রদান

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে অবৈধ বালু উত্তোলন, ১৪ জন কারাগারে
সিলেটে অবৈধ বালু উত্তোলন, ১৪ জন কারাগারে

৪০ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

অনলাইনে মনোনয়ন দাখিলের বিধান আরপিও থেকে বাতিল
অনলাইনে মনোনয়ন দাখিলের বিধান আরপিও থেকে বাতিল

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলায় গ্রেফতার দেখানো হলো হাজী সেলিম-সৈকতকে
হত্যা মামলায় গ্রেফতার দেখানো হলো হাজী সেলিম-সৈকতকে

৪৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

গাজীপুরে ট্রেনের ধাক্কায় ড্রাম ট্রাকের চালক ও মালিক নিহত
গাজীপুরে ট্রেনের ধাক্কায় ড্রাম ট্রাকের চালক ও মালিক নিহত

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা ও শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
গোপালগঞ্জে কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা ও শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় বিএনপির উদ্যোগে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় বিএনপির উদ্যোগে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডাকসুতে সুষ্ঠু নির্বাচন হলে ছাত্রদল বিজয়ী হবে : রিজভী
ডাকসুতে সুষ্ঠু নির্বাচন হলে ছাত্রদল বিজয়ী হবে : রিজভী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানে রাজনৈতিক সমাবেশে আত্মঘাতী বোমা হামলায় নিহত ১১
পাকিস্তানে রাজনৈতিক সমাবেশে আত্মঘাতী বোমা হামলায় নিহত ১১

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অতিরিক্ত কাজ জীবনের রং কেড়ে নেয়: এ আর রহমান
অতিরিক্ত কাজ জীবনের রং কেড়ে নেয়: এ আর রহমান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নাটোরে হঠাৎ ডায়রিয়ার প্রাদুর্ভাব, হাসপাতালে দেড় শতাধিক রোগী
নাটোরে হঠাৎ ডায়রিয়ার প্রাদুর্ভাব, হাসপাতালে দেড় শতাধিক রোগী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুসিকে নবনিযুক্ত প্রশাসকের সাথে সংবাদকর্মীদের মতবিনিময়
কুসিকে নবনিযুক্ত প্রশাসকের সাথে সংবাদকর্মীদের মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিরাজগঞ্জে ফেনসিডিলসহ ৩ নারী গ্রেফতার
সিরাজগঞ্জে ফেনসিডিলসহ ৩ নারী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খুব তাড়াতাড়ি আমাকে সিনেমায় দেখা যাবে : তানজিন তিশা
খুব তাড়াতাড়ি আমাকে সিনেমায় দেখা যাবে : তানজিন তিশা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ড্রেজারের আঘাতে বিলীন হচ্ছে দুই শত বছরের পুরনো কবরস্থান
ড্রেজারের আঘাতে বিলীন হচ্ছে দুই শত বছরের পুরনো কবরস্থান

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

টানা ৫ দিন বজ্রসহ ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
টানা ৫ দিন বজ্রসহ ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোলায় মৎস্য উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে কর্মশালা অনুষ্ঠিত
ভোলায় মৎস্য উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাঁজা সেবন নিয়ে ঝগড়ায় পানিতে ডুবে এক যুবকের মৃত্যু
গাঁজা সেবন নিয়ে ঝগড়ায় পানিতে ডুবে এক যুবকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘দেশের জন্য জীবন দেওয়া তরুণদের আত্মত্যাগ বৃথা যাবে না’
‘দেশের জন্য জীবন দেওয়া তরুণদের আত্মত্যাগ বৃথা যাবে না’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীপুরে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে র‍্যালি ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত
শ্রীপুরে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে র‍্যালি ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
মধ্যরাতে আটকা পড়ে ছাদে আগুন দিল চোর, উদ্ধারে ফায়ার সার্ভিস
মধ্যরাতে আটকা পড়ে ছাদে আগুন দিল চোর, উদ্ধারে ফায়ার সার্ভিস

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের অবসরের ৬ মাসের মধ্যে ভাতা দেওয়ার নির্দেশ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের অবসরের ৬ মাসের মধ্যে ভাতা দেওয়ার নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে চীন, রাশিয়া ও উত্তর কোরিয়া, অভিযোগ ট্রাম্পের
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে চীন, রাশিয়া ও উত্তর কোরিয়া, অভিযোগ ট্রাম্পের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার তেল আমদানি, ৩৯ মাসে ভারতের লাভ ১২৬০ কোটি ডলার
রাশিয়ার তেল আমদানি, ৩৯ মাসে ভারতের লাভ ১২৬০ কোটি ডলার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের বিরুদ্ধে এসসিও সদস্যপদ স্থগিতের অভিযোগ আজারবাইজানের
ভারতের বিরুদ্ধে এসসিও সদস্যপদ স্থগিতের অভিযোগ আজারবাইজানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় বিমানে ‘বার্ড স্ট্রাইক’, অল্পের জন্য প্রাণে বাঁচলেন দেড় শতাধিক যাত্রী
ভারতীয় বিমানে ‘বার্ড স্ট্রাইক’, অল্পের জন্য প্রাণে বাঁচলেন দেড় শতাধিক যাত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাস থেকে জাবির ছাত্রীকে ধাক্কা
চলন্ত বাস থেকে জাবির ছাত্রীকে ধাক্কা

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রেন্ট ক্রিস্টেনসেনকে ঢাকার নতুন রাষ্ট্রদূত মনোনয়ন দিলেন ট্রাম্প
ব্রেন্ট ক্রিস্টেনসেনকে ঢাকার নতুন রাষ্ট্রদূত মনোনয়ন দিলেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জেনারেল শাকিলের সঙ্গে হাসিনার কনভারসেশন শুনলে গা হিম হয়ে আসে: ফারুকী
জেনারেল শাকিলের সঙ্গে হাসিনার কনভারসেশন শুনলে গা হিম হয়ে আসে: ফারুকী

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলা থেকে আসা মাদকবাহী নৌকায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ১১
ভেনেজুয়েলা থেকে আসা মাদকবাহী নৌকায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ১১

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ইলিশ বিক্রি হলো ১২ হাজারে
এক ইলিশ বিক্রি হলো ১২ হাজারে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকারের নির্ধারিত দাম ২২ টাকা, বিক্রি হচ্ছে ১৪ টাকা কেজি
সরকারের নির্ধারিত দাম ২২ টাকা, বিক্রি হচ্ছে ১৪ টাকা কেজি

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্ব নারকেল দিবসে আলোচনায় কোটি টাকার ‘ডাবল কোকোনাট’
বিশ্ব নারকেল দিবসে আলোচনায় কোটি টাকার ‘ডাবল কোকোনাট’

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইসরায়েলে চারটি হামলা চালিয়েছে হুথি
ইসরায়েলে চারটি হামলা চালিয়েছে হুথি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নুরকে সুচিকিৎসার জন্য বিদেশে পাঠানোর নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
নুরকে সুচিকিৎসার জন্য বিদেশে পাঠানোর নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৯ সেপ্টেম্বর ডাকসু নির্বাচন হতে বাধা নেই : আপিল বিভাগ
৯ সেপ্টেম্বর ডাকসু নির্বাচন হতে বাধা নেই : আপিল বিভাগ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারিক সিদ্দিকের মেয়ে বুশরার আয়কর নথি জব্দ
তারিক সিদ্দিকের মেয়ে বুশরার আয়কর নথি জব্দ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রে উৎপাদনে নতুন রেকর্ড
রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রে উৎপাদনে নতুন রেকর্ড

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিএসসি’র প্রশ্নফাঁস চক্রের অন্যতম হোতা গ্রেফতার
পিএসসি’র প্রশ্নফাঁস চক্রের অন্যতম হোতা গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানকে হারিয়ে ফাইনালে এক পা আফগানিস্তানের
পাকিস্তানকে হারিয়ে ফাইনালে এক পা আফগানিস্তানের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্টুডেন্ট ভিসায় যুক্তরাজ্যে এসে অ্যাসাইলাম নিলে বহিষ্কার
স্টুডেন্ট ভিসায় যুক্তরাজ্যে এসে অ্যাসাইলাম নিলে বহিষ্কার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুড়িলে পোশাক শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ
কুড়িলে পোশাক শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জমি কিনে আইনি জটিলতায় শাহরুখ কন্যা
জমি কিনে আইনি জটিলতায় শাহরুখ কন্যা

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ সেপ্টেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও ৪ কোটি ৭৫ লাখ ডলার কিনল বাংলাদেশ ব্যাংক
আরও ৪ কোটি ৭৫ লাখ ডলার কিনল বাংলাদেশ ব্যাংক

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভূমিকম্পে আবারও কেঁপে উঠল আফগানিস্তান, বাড়ছে মৃত্যু ও ক্ষয়ক্ষতির শঙ্কা
ভূমিকম্পে আবারও কেঁপে উঠল আফগানিস্তান, বাড়ছে মৃত্যু ও ক্ষয়ক্ষতির শঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ ম্যাচে বাংলাদেশের একাদশে আসছে পরিবর্তন
শেষ ম্যাচে বাংলাদেশের একাদশে আসছে পরিবর্তন

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা ৫ দিন বজ্রসহ ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
টানা ৫ দিন বজ্রসহ ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে উৎসবমুখর পরিবেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে'
'ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে উৎসবমুখর পরিবেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে'

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুবিধাবাদী মুক্তিযোদ্ধারা কেন চুপ ছিল, প্রশ্ন টুকুর
সুবিধাবাদী মুক্তিযোদ্ধারা কেন চুপ ছিল, প্রশ্ন টুকুর

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
পেছাচ্ছে নতুন পে-স্কেল ঘোষণা
পেছাচ্ছে নতুন পে-স্কেল ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা-কামালের নির্দেশে গণহত্যা
হাসিনা-কামালের নির্দেশে গণহত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলনের প্রস্তুতি নিচ্ছে এনসিপি
আন্দোলনের প্রস্তুতি নিচ্ছে এনসিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

আলু ব্যবসায়ী কৃষক সবার মাথায় হাত
আলু ব্যবসায়ী কৃষক সবার মাথায় হাত

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির প্রার্থী তিন, একক নিয়ে সরব জামায়াত
বিএনপির প্রার্থী তিন, একক নিয়ে সরব জামায়াত

নগর জীবন

রাজনীতিতে সন্ত্রাসের গডফাদার
রাজনীতিতে সন্ত্রাসের গডফাদার

প্রথম পৃষ্ঠা

রণক্ষেত্র উত্তরা ইপিজেড, এক শ্রমিক নিহত
রণক্ষেত্র উত্তরা ইপিজেড, এক শ্রমিক নিহত

প্রথম পৃষ্ঠা

হোয়াইটওয়াশের ম্যাচ আজ
হোয়াইটওয়াশের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা বুয়েট শিক্ষার্থীদের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা বুয়েট শিক্ষার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপির ছয় প্রার্থী অন্য দলের একজন করে
মাঠে বিএনপির ছয় প্রার্থী অন্য দলের একজন করে

নগর জীবন

পরকীয়া সন্দেহে সাবেক স্বামীর হাতে স্ত্রী খুন
পরকীয়া সন্দেহে সাবেক স্বামীর হাতে স্ত্রী খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

পুরো গ্রাম নিশ্চিহ্ন বাঁচল শুধু একজন
পুরো গ্রাম নিশ্চিহ্ন বাঁচল শুধু একজন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে তদবিরের পাহাড়
ভোটের আগে তদবিরের পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

ত্রিভুজ প্রেমের বলি চিকিৎসক আমিরুল
ত্রিভুজ প্রেমের বলি চিকিৎসক আমিরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

স্কুলমাঠে ধান চাষ, বঞ্চিত শিক্ষার্থীরা
স্কুলমাঠে ধান চাষ, বঞ্চিত শিক্ষার্থীরা

দেশগ্রাম

বিচার বিভাগের নিয়ন্ত্রণ সুপ্রিম কোর্টে
বিচার বিভাগের নিয়ন্ত্রণ সুপ্রিম কোর্টে

প্রথম পৃষ্ঠা

পাখির কলরবে পাল্টেছে জীবন
পাখির কলরবে পাল্টেছে জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতেই হবে নির্বাচন
ফেব্রুয়ারিতেই হবে নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্রাইসিস হলে শুধু আমাদের ডাকেন
ক্রাইসিস হলে শুধু আমাদের ডাকেন

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তমকে নিয়ে যত আলোচনা
উত্তমকে নিয়ে যত আলোচনা

শোবিজ

নির্বাচন করবেন বুলবুল
নির্বাচন করবেন বুলবুল

মাঠে ময়দানে

শাবনূরের চরিত্রে আঁচল
শাবনূরের চরিত্রে আঁচল

শোবিজ

চটপটে তটিনী...
চটপটে তটিনী...

শোবিজ

সাংবাদিক নির্যাতনে সেই ডিসি কারাগারে
সাংবাদিক নির্যাতনে সেই ডিসি কারাগারে

প্রথম পৃষ্ঠা

সবার ওপরে রশিদ খান
সবার ওপরে রশিদ খান

মাঠে ময়দানে

আমি খুবই সুখী মানুষ, দুঃস্বপ্ন দেখি না
আমি খুবই সুখী মানুষ, দুঃস্বপ্ন দেখি না

শোবিজ

বাংলাদেশের ভিয়েতনাম পরীক্ষা
বাংলাদেশের ভিয়েতনাম পরীক্ষা

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ছাড়েনি লেস্টার সিটি
হামজাকে ছাড়েনি লেস্টার সিটি

মাঠে ময়দানে

নানামুখী চ্যালেঞ্জ পোস্টাল ভোটে
নানামুখী চ্যালেঞ্জ পোস্টাল ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা