শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৮ মার্চ, ২০২০ আপডেট:

এই সপ্তাহে শুরু হয়েছে চার কিংবা পাঁচের নামতা!

আমিনুল ইসলাম
প্রিন্ট ভার্সন
এই সপ্তাহে শুরু হয়েছে চার কিংবা পাঁচের নামতা!

আমেরিকায় এখন সবচাইতে বেশি করোনা রোগী। ইতালি ও চীনের চাইতেও আমেরিকায় এখন করোনা রোগীর সংখ্যা বেশি; প্রায় ৮৫ হাজার! এই যখন অবস্থা, তখন বাংলাদেশের ভাগ্যে কী অপেক্ষা করছে; তা সহজেই অনুমান করা যায়। এ লেখাটি বর্তমান করোনা পরিস্থিতি নিয়ে। তবে পুরো ব্যাপারটা ব্যাখ্যা করার জন্য অন্য আরও অনেক কিছু ব্যাখ্যা করা প্রয়োজন। বিজ্ঞান যেখানে উত্তর দিতে অপারগ, কল্পকাহিনির শুরু সেখন থেকেই।

একটা সময় মনে করা হতো কোনো অদৃশ্য শক্তি মানুষের ওপর বিরক্ত হয়ে ঘূর্ণিঝড়-ভূমিকম্প এসব দিচ্ছে। মানুষ তখন ঘূর্ণিঝড় হলে অদৃশ্য শক্তি যেন তাদের ওপর বিরক্ত না হয়, এজন্য প্রার্থনা করত, মানত করত। একটা সময় মানুষ প্রশ্ন করা শুরু করল- কেন এমন হয়? যেই না মানুষ প্রশ্ন করা শুরু করল, সেই সঙ্গে তখনকার সময়ের ধ্যান-ধারণাগুলোর সমালোচনা করা শুরু করল; দেখা গেল মানুষ নতুন নতুন সব আবিষ্কার কিংবা উত্তর নিয়ে হাজির হচ্ছে। এই যেমন একটা সময় মানুষ বুঝতে শিখল ঘূর্ণিঝড় আসলে কোনো অদৃশ্য শক্তির কাজ নয় বরং বায়ুর চাপ কিংবা ইত্যাদি কারণে ঘূর্ণিঝড় হয়। অর্থাৎ মানুষ তাদের প্রশ্নের উত্তরগুলো জানতে শুরু করল। যে প্রশ্নের উত্তরই তারা দিতে পারত না; সেটা থেকে যেত অলৌকিক কিছু কিংবা কল্পকাহিনির আড়ালে।

একটা সময় মানুষ মনে করত সূর্য পৃথিবীর চারদিকে ঘোরে। এরপর মানুষ নিজেরাই প্রশ্ন করতে শুরু করেছে- কেন? উল্টোও তো হতে পারে? এরপর এই মানুষই আবার আবিষ্কার করেছে- আসলে সূর্য নয়, পৃথিবী সূর্যের চারদিকে ঘুরে। এই যেমন ধরুন বারমুডা ট্রায়াঙ্গেল নামে একটা জায়গা আছে; সেখানে অতীতে অনেক বিমান ও সমুদ্রজাহাজ গিয়ে আর ফেরত আসেনি। বিজ্ঞানীরা সেই প্রশ্নের সমাধান দিতে না পারার কারণে এ নিয়ে তৈরি হয়েছে হাজার রকম কল্পকাহিনি।

বেশিদূর যেতে হবে না। এই তো বছর কয়েক আগে মালয়েশিয়ান এয়ারলাইনসের একটা বিমান উধাও হয়ে গেল। আজ অবধি সেই বিমানের কোনো খোঁজ কেউ করতে পারেনি। বিমানটা শেষ পর্যন্ত কোথায় গিয়ে বিধ্বস্ত হলো- এ প্রশ্নের সঠিক উত্তর আজ অবধি কেউ দিতে পারেনি। যার কারণে এই নিয়েও এখন নানান সব কল্পকাহিনি চালু আছে।

অর্থাৎ বিজ্ঞানীরা যখনই কোনো একটা প্রশ্নের সঠিক উত্তর দিতে পারেননি, তখনই সেটা নিয়ে কল্পকাহিনি চালু হয়েছে। এখন প্রশ্ন হচ্ছে- সঠিক উত্তর দেওয়ার জন্য তো প্রশ্ন করতে হবে আগে। প্রশ্ন না করে নিশ্চয় আপনি ওই প্রশ্নের উত্তর দিতে পারবেন না।

আমাদের দেশের কিংবা ভারতীয় উপমহাদেশ অথবা মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর সমস্যা হচ্ছে- সেখানে আপনি প্রচলিত কোনো কিছু নিয়ে প্রশ্নই করতে পারবেন না! যেমন ধরুন অতীতে পদার্থবিদ্যা কিংবা গণিতের অনেক সূত্র ভারতীয় কিংবা আরবের বিজ্ঞানীরা আবিষ্কার করেছেন।

তাহলে ভারতীয় উপমহাদেশ কিংবা আরবরা জ্ঞান-বিজ্ঞানে এত পিছিয়ে কেন?

এর কারণ হচ্ছে, সেখানকার রাজা-বাদশাহ ও সরকারগুলো এ ধরনের আবিষ্কারকে কোনো দিন পছন্দ করেনি। কারণ এ ধরনের আবিষ্কার প্রচলিত কল্পকাহিনিগুলোর উত্তর দিয়ে দিতে সক্ষম। আর আপনি যদি এসব কল্পকাহিনির উত্তর দিয়ে দেন, তাহলে মানুষ সবকিছু জেনে-বুঝে যাবে; তখন রাজা-বাদশাহরা আর মানুষের শাসন-শোষণ করতে পারবে না!

যার কারণে এসব আবিষ্কারকে আমাদের মতো দেশগুলোয় কখনো ব্যবহার করা হয়নি উল্টো যারা আবিষ্কার করেছেন, তাদের মৃত্যুদ- দেওয়া হয়েছে।

অথচ ওই আবিষ্কার কিংবা তত্ত্বগুলো নিয়ে ইউরোপ-আমেরিকানরা জ্ঞান-বিজ্ঞান প্রযুক্তিতে অনেক এগিয়ে গেছে। বলছি না, ইউরোপ-আমেরিকার রাজা-বাদশাহরা এমন ছিল না। তারাও ছিল। তারাও তাদের দেশের বিজ্ঞানীদের আবিষ্কারকে স্বাগত জানাত না। একটা সময় তারা তাদের ভুল বুঝতে পেরে ওই জায়গা থেকে সরে এসেছে এবং সব ধরনের প্রশ্নকে তারা স্বাগত জানাতে শুরু করেছে।

আর আমাদের দেশে? আপনি প্রশ্ন করবেন! তাহলেই হয়েছে! উল্টো আপনাকে জেলে ভরে দেবে কিংবা বেঘোরে প্রাণটাও চলে যেতে পারে। যে জায়গাগুলোয় সবচাইতে বেশি জ্ঞান-বিজ্ঞানের চর্চা হওয়া উচিত, বিশ্ববিদ্যালয়গুলো হচ্ছে অন্যতম। সেই বিশ্ববিদ্যালয়গুলোয় ছাত্ররা যদি শিক্ষককে প্রশ্ন করেন, শিক্ষক উল্টো বকা দিয়ে বসেন! আমি নিজেই হাজারবার এ অভিজ্ঞতার সম্মুখীন হয়েছি। যদি বকা নাও দেন, একটা প্রচ্ছন্ন হুমকি তো আছেই- পরীক্ষায় ফেল করিয়ে দেবেন কিংবা কম নম্বর দেবেন!

এটাই আমাদের সংস্কৃতি! কোনো প্রশ্ন করা যাবে না! সবকিছু মেনে নাও! আমি দেশ এবং বিদেশ মিলিয়ে চারটি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়েছি। ইউরোপের তিনটি বিশ্ববিদ্যালয় পৃথিবীর যে কোনো র‌্যাংকিংয়ে সেরা ১০০ বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে আছে। সুইডেনের লুন্ড ইউনিভার্সিটি, নেদারল্যান্ডসের লাইডেন ইউনিভার্সিটি আর ইংল্যান্ডের অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটি। এসব লিখতে ইচ্ছা করে না। এতে মানুষ আবার মনে করে বসতে পারে, আমি নিজেকে জাহির করার জন্য বলছি। নিজেকে জাহির করার কোনো ইচ্ছা আমার নেই। স্রেফ ব্যাপারটা বুঝিয়ে বলার জন্য লেখা। ইংল্যান্ডের অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটিতে পড়তে গিয়েছি। প্রোগ্রামের হেড প্রথম দিন আমাদের বললেন, আমরা যা বলি, সবকিছু মেনে নেবে না। শিক্ষকরা যা পড়ান, সবকিছু মেনে নেবে না। সব তত্ত্ব বা থিওরি এক কথায় মেনে নেবে না। মনের মাঝে যে প্রশ্নেরই উদয় হবে, করে ফেলবে। প্রশ্ন না করলে আমরা এগোবো কী করে?

এই হচ্ছে জগৎসেরা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকের কথা- প্রশ্ন না করলে এগোবো কী করে?

আর আমরা! আপনাদের জানিয়ে রাখি, গতকাল বাংলাদেশ সরকার একটা ঘোষণা দিয়েছে। আপনারা অনেকেই হয়তো জানেন না। সেই সরকারি ঘোষণায় বলা হয়েছে- দেশের সব মূলধারার টেলিভিশন ও সংবাদপত্রগুলো যাতে করোনা নিয়ে কোনো গুজব ছড়াতে না পারে এজন্য দেশের নানান সব মন্ত্রণালয়ের একেকজন সচিবকে একেকটা টেলিভিশনের জন্য নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। কোন সচিব, কোন টেলিভিশনের তদারকি করবেন, সে নামগুলোও দিয়ে দেওয়া হয়েছে।

অর্থাৎ সরকার ধরে নিয়েছে, দেশের মূলধারার টেলিভিশনগুলো করোনা নিয়ে গুজব ছড়াচ্ছে!

কি চমৎকার ব্যাপার, তাই না?

এই যে গতকাল দেশের বিভিন্ন বাড়ি থেকে মাঝরাতে আজান দেওয়া হলো (মাঝরাতে আজান দিলে নাকি করোনা হয় না!); এ গুজব কি টেলিভিশনগুলো ছড়িয়েছে?

এই যে এত দিন ধরে বলা হলো মুসলমানদের করোনা হয় না; এ গুজব কি টেলিভিশনগুলো ছড়িয়েছে?

এই যে এত দিন ধরে বলা হলো করোনা হচ্ছে অমুসলিমদের ওপর গজব; এ গুজব কি টেলিভিশনগুলো ছড়িয়েছে?

তাহলে আপনাদের সব রাগ-ক্ষোভ কেন টেলিভিশনগুলোর ওপর গিয়ে পড়েছে? টেলিভিশনগুলোর ওপর নজরদারি করার জন্য আলাদা করে কেন সচিব নিয়োগ দিতে হয়েছে?

উত্তরটা কিন্তু খুব সোজা! কারণ টেলিভিশনগুলো খবর করছে- দেশের নানা প্রান্তে করোনা সন্দেহে মানুষ মারা যাচ্ছে। করোনা রোগীর সংখ্যা নিয়ে প্রশ্ন তোলা হচ্ছে কিংবা যতটা সম্ভব মানুষকে তারা সচেতন করার চেষ্টা করছে! সেটা কেন আপনাদের ভালো লাগবে?

আপনাদের তো সেটা ভালো লাগার কথা নয়! টেলিভিশন কিংবা মূলধারার মিডিয়া কিংবা লেখক হিসেবে আমি নিজেও প্রশ্ন করি কিংবা প্রশ্ন করতে পছন্দ করি। প্রশ্ন করলেই না উত্তর পাওয়া যাবে; এগোনো যাবে। সেই প্রশ্ন আপনাদের ভালো লাগবে কেন?

প্রশ্নের উত্তর জেনে গেলে যে আপনাদের সমস্যা! তাই না?

গুজব তো আসলে আপনারাই ছড়ান। আপনারা চান দেশে গুজব থাকুক। যাতে খুব সহজে সাধারণ মানুষকে দমন করা যায়। এরপর আপনাদের লোকজন এসে প্রথম তিনের নামতা পড়বে এক সপ্তাহজুড়ে! গত এক সপ্তাহে প্রতিদিন তিনজন করে করোনা রোগী এ বাংলাদেশে পাওয়া গেছে। এই সপ্তাহে অবশ্য শুরু হয়েছে চার কিংবা পাঁচের নামতা!

আপনারা মনে করছেন, এ দেশের মানুষ এখনো ক্লাস ফোর কিংবা ফাইভে পড়ে; এদের চার কিংবা পাঁচের নামতা পড়িয়ে চুপ রাখা যাবে!

ভালো করে জেনে রাখুন, এ দেশের মানুষ এখন চার-পাঁচের নামতা নয়; ৪০-৫০-এর নামতাও গড়গড় করে বলে দিতে পারে। যে সচিবগুলো নিয়োগ দিয়েছেন টেলিভিশনগুলোকে তদারকি করার জন্য; তাদের কি অন্য কোনো দায়িত্ব দেওয়া যেত না? করোনা সন্দেহে অনেক মানুষকে হাসপাতালগুলো নিতে চাইছে না। ডাক্তাররা নিজদের প্রটেক্ট করার জন্য সঠিক পোশাক পাচ্ছেন না। আপনাদের তো উচিত ছিল এ ব্যাপারগুলো দেখার জন্য আলাদা করে সচিব নিয়োগ দেওয়া। তা না করে কিনা আপনারা টেলিভিশনগুলো যাতে গুজব না ছড়ায় এজন্য সচিব নিয়োগ দিয়েছেন!

কথায় আছে- ‘বিপদে বন্ধুর পরিচয়’।

বাংলাদেশ শুধু একা নয়, পুরো পৃথিবী এখন মহাবিপদের মাঝ দিয়ে যাচ্ছে। এ বিপদের সময় আপনারা কেমন আচরণ করছেন, এর ওপর নির্ভর করবে- আপনারা আমাদের বন্ধু নাকি শত্রু! (ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)।

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

৮ মিনিট আগে | পরবাস

নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি
শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব
খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন
ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : আমানউল্লাহ আমান
নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : আমানউল্লাহ আমান

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন
২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি
সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম
স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে দোয়া ও আলোচনা সভা
মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে দোয়া ও আলোচনা সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এস এ গ্রুপের সঙ্গে করপোরেট চুক্তি করল বাংলালিংক
এস এ গ্রুপের সঙ্গে করপোরেট চুক্তি করল বাংলালিংক

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ভারতীয় বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আবারও বাড়ালো পাকিস্তান
ভারতীয় বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আবারও বাড়ালো পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেলজিয়ামে নিষিদ্ধ হচ্ছে ই-সিগারেট
বেলজিয়ামে নিষিদ্ধ হচ্ছে ই-সিগারেট

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্লোবাল সাসটেইনেবিলিটি মূল্যায়নে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিল ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়
গ্লোবাল সাসটেইনেবিলিটি মূল্যায়নে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিল ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা