শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৮ মার্চ, ২০২০ আপডেট:

এই সপ্তাহে শুরু হয়েছে চার কিংবা পাঁচের নামতা!

আমিনুল ইসলাম
প্রিন্ট ভার্সন
এই সপ্তাহে শুরু হয়েছে চার কিংবা পাঁচের নামতা!

আমেরিকায় এখন সবচাইতে বেশি করোনা রোগী। ইতালি ও চীনের চাইতেও আমেরিকায় এখন করোনা রোগীর সংখ্যা বেশি; প্রায় ৮৫ হাজার! এই যখন অবস্থা, তখন বাংলাদেশের ভাগ্যে কী অপেক্ষা করছে; তা সহজেই অনুমান করা যায়। এ লেখাটি বর্তমান করোনা পরিস্থিতি নিয়ে। তবে পুরো ব্যাপারটা ব্যাখ্যা করার জন্য অন্য আরও অনেক কিছু ব্যাখ্যা করা প্রয়োজন। বিজ্ঞান যেখানে উত্তর দিতে অপারগ, কল্পকাহিনির শুরু সেখন থেকেই।

একটা সময় মনে করা হতো কোনো অদৃশ্য শক্তি মানুষের ওপর বিরক্ত হয়ে ঘূর্ণিঝড়-ভূমিকম্প এসব দিচ্ছে। মানুষ তখন ঘূর্ণিঝড় হলে অদৃশ্য শক্তি যেন তাদের ওপর বিরক্ত না হয়, এজন্য প্রার্থনা করত, মানত করত। একটা সময় মানুষ প্রশ্ন করা শুরু করল- কেন এমন হয়? যেই না মানুষ প্রশ্ন করা শুরু করল, সেই সঙ্গে তখনকার সময়ের ধ্যান-ধারণাগুলোর সমালোচনা করা শুরু করল; দেখা গেল মানুষ নতুন নতুন সব আবিষ্কার কিংবা উত্তর নিয়ে হাজির হচ্ছে। এই যেমন একটা সময় মানুষ বুঝতে শিখল ঘূর্ণিঝড় আসলে কোনো অদৃশ্য শক্তির কাজ নয় বরং বায়ুর চাপ কিংবা ইত্যাদি কারণে ঘূর্ণিঝড় হয়। অর্থাৎ মানুষ তাদের প্রশ্নের উত্তরগুলো জানতে শুরু করল। যে প্রশ্নের উত্তরই তারা দিতে পারত না; সেটা থেকে যেত অলৌকিক কিছু কিংবা কল্পকাহিনির আড়ালে।

একটা সময় মানুষ মনে করত সূর্য পৃথিবীর চারদিকে ঘোরে। এরপর মানুষ নিজেরাই প্রশ্ন করতে শুরু করেছে- কেন? উল্টোও তো হতে পারে? এরপর এই মানুষই আবার আবিষ্কার করেছে- আসলে সূর্য নয়, পৃথিবী সূর্যের চারদিকে ঘুরে। এই যেমন ধরুন বারমুডা ট্রায়াঙ্গেল নামে একটা জায়গা আছে; সেখানে অতীতে অনেক বিমান ও সমুদ্রজাহাজ গিয়ে আর ফেরত আসেনি। বিজ্ঞানীরা সেই প্রশ্নের সমাধান দিতে না পারার কারণে এ নিয়ে তৈরি হয়েছে হাজার রকম কল্পকাহিনি।

বেশিদূর যেতে হবে না। এই তো বছর কয়েক আগে মালয়েশিয়ান এয়ারলাইনসের একটা বিমান উধাও হয়ে গেল। আজ অবধি সেই বিমানের কোনো খোঁজ কেউ করতে পারেনি। বিমানটা শেষ পর্যন্ত কোথায় গিয়ে বিধ্বস্ত হলো- এ প্রশ্নের সঠিক উত্তর আজ অবধি কেউ দিতে পারেনি। যার কারণে এই নিয়েও এখন নানান সব কল্পকাহিনি চালু আছে।

অর্থাৎ বিজ্ঞানীরা যখনই কোনো একটা প্রশ্নের সঠিক উত্তর দিতে পারেননি, তখনই সেটা নিয়ে কল্পকাহিনি চালু হয়েছে। এখন প্রশ্ন হচ্ছে- সঠিক উত্তর দেওয়ার জন্য তো প্রশ্ন করতে হবে আগে। প্রশ্ন না করে নিশ্চয় আপনি ওই প্রশ্নের উত্তর দিতে পারবেন না।

আমাদের দেশের কিংবা ভারতীয় উপমহাদেশ অথবা মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর সমস্যা হচ্ছে- সেখানে আপনি প্রচলিত কোনো কিছু নিয়ে প্রশ্নই করতে পারবেন না! যেমন ধরুন অতীতে পদার্থবিদ্যা কিংবা গণিতের অনেক সূত্র ভারতীয় কিংবা আরবের বিজ্ঞানীরা আবিষ্কার করেছেন।

তাহলে ভারতীয় উপমহাদেশ কিংবা আরবরা জ্ঞান-বিজ্ঞানে এত পিছিয়ে কেন?

এর কারণ হচ্ছে, সেখানকার রাজা-বাদশাহ ও সরকারগুলো এ ধরনের আবিষ্কারকে কোনো দিন পছন্দ করেনি। কারণ এ ধরনের আবিষ্কার প্রচলিত কল্পকাহিনিগুলোর উত্তর দিয়ে দিতে সক্ষম। আর আপনি যদি এসব কল্পকাহিনির উত্তর দিয়ে দেন, তাহলে মানুষ সবকিছু জেনে-বুঝে যাবে; তখন রাজা-বাদশাহরা আর মানুষের শাসন-শোষণ করতে পারবে না!

যার কারণে এসব আবিষ্কারকে আমাদের মতো দেশগুলোয় কখনো ব্যবহার করা হয়নি উল্টো যারা আবিষ্কার করেছেন, তাদের মৃত্যুদ- দেওয়া হয়েছে।

অথচ ওই আবিষ্কার কিংবা তত্ত্বগুলো নিয়ে ইউরোপ-আমেরিকানরা জ্ঞান-বিজ্ঞান প্রযুক্তিতে অনেক এগিয়ে গেছে। বলছি না, ইউরোপ-আমেরিকার রাজা-বাদশাহরা এমন ছিল না। তারাও ছিল। তারাও তাদের দেশের বিজ্ঞানীদের আবিষ্কারকে স্বাগত জানাত না। একটা সময় তারা তাদের ভুল বুঝতে পেরে ওই জায়গা থেকে সরে এসেছে এবং সব ধরনের প্রশ্নকে তারা স্বাগত জানাতে শুরু করেছে।

আর আমাদের দেশে? আপনি প্রশ্ন করবেন! তাহলেই হয়েছে! উল্টো আপনাকে জেলে ভরে দেবে কিংবা বেঘোরে প্রাণটাও চলে যেতে পারে। যে জায়গাগুলোয় সবচাইতে বেশি জ্ঞান-বিজ্ঞানের চর্চা হওয়া উচিত, বিশ্ববিদ্যালয়গুলো হচ্ছে অন্যতম। সেই বিশ্ববিদ্যালয়গুলোয় ছাত্ররা যদি শিক্ষককে প্রশ্ন করেন, শিক্ষক উল্টো বকা দিয়ে বসেন! আমি নিজেই হাজারবার এ অভিজ্ঞতার সম্মুখীন হয়েছি। যদি বকা নাও দেন, একটা প্রচ্ছন্ন হুমকি তো আছেই- পরীক্ষায় ফেল করিয়ে দেবেন কিংবা কম নম্বর দেবেন!

এটাই আমাদের সংস্কৃতি! কোনো প্রশ্ন করা যাবে না! সবকিছু মেনে নাও! আমি দেশ এবং বিদেশ মিলিয়ে চারটি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়েছি। ইউরোপের তিনটি বিশ্ববিদ্যালয় পৃথিবীর যে কোনো র‌্যাংকিংয়ে সেরা ১০০ বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে আছে। সুইডেনের লুন্ড ইউনিভার্সিটি, নেদারল্যান্ডসের লাইডেন ইউনিভার্সিটি আর ইংল্যান্ডের অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটি। এসব লিখতে ইচ্ছা করে না। এতে মানুষ আবার মনে করে বসতে পারে, আমি নিজেকে জাহির করার জন্য বলছি। নিজেকে জাহির করার কোনো ইচ্ছা আমার নেই। স্রেফ ব্যাপারটা বুঝিয়ে বলার জন্য লেখা। ইংল্যান্ডের অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটিতে পড়তে গিয়েছি। প্রোগ্রামের হেড প্রথম দিন আমাদের বললেন, আমরা যা বলি, সবকিছু মেনে নেবে না। শিক্ষকরা যা পড়ান, সবকিছু মেনে নেবে না। সব তত্ত্ব বা থিওরি এক কথায় মেনে নেবে না। মনের মাঝে যে প্রশ্নেরই উদয় হবে, করে ফেলবে। প্রশ্ন না করলে আমরা এগোবো কী করে?

এই হচ্ছে জগৎসেরা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকের কথা- প্রশ্ন না করলে এগোবো কী করে?

আর আমরা! আপনাদের জানিয়ে রাখি, গতকাল বাংলাদেশ সরকার একটা ঘোষণা দিয়েছে। আপনারা অনেকেই হয়তো জানেন না। সেই সরকারি ঘোষণায় বলা হয়েছে- দেশের সব মূলধারার টেলিভিশন ও সংবাদপত্রগুলো যাতে করোনা নিয়ে কোনো গুজব ছড়াতে না পারে এজন্য দেশের নানান সব মন্ত্রণালয়ের একেকজন সচিবকে একেকটা টেলিভিশনের জন্য নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। কোন সচিব, কোন টেলিভিশনের তদারকি করবেন, সে নামগুলোও দিয়ে দেওয়া হয়েছে।

অর্থাৎ সরকার ধরে নিয়েছে, দেশের মূলধারার টেলিভিশনগুলো করোনা নিয়ে গুজব ছড়াচ্ছে!

কি চমৎকার ব্যাপার, তাই না?

এই যে গতকাল দেশের বিভিন্ন বাড়ি থেকে মাঝরাতে আজান দেওয়া হলো (মাঝরাতে আজান দিলে নাকি করোনা হয় না!); এ গুজব কি টেলিভিশনগুলো ছড়িয়েছে?

এই যে এত দিন ধরে বলা হলো মুসলমানদের করোনা হয় না; এ গুজব কি টেলিভিশনগুলো ছড়িয়েছে?

এই যে এত দিন ধরে বলা হলো করোনা হচ্ছে অমুসলিমদের ওপর গজব; এ গুজব কি টেলিভিশনগুলো ছড়িয়েছে?

তাহলে আপনাদের সব রাগ-ক্ষোভ কেন টেলিভিশনগুলোর ওপর গিয়ে পড়েছে? টেলিভিশনগুলোর ওপর নজরদারি করার জন্য আলাদা করে কেন সচিব নিয়োগ দিতে হয়েছে?

উত্তরটা কিন্তু খুব সোজা! কারণ টেলিভিশনগুলো খবর করছে- দেশের নানা প্রান্তে করোনা সন্দেহে মানুষ মারা যাচ্ছে। করোনা রোগীর সংখ্যা নিয়ে প্রশ্ন তোলা হচ্ছে কিংবা যতটা সম্ভব মানুষকে তারা সচেতন করার চেষ্টা করছে! সেটা কেন আপনাদের ভালো লাগবে?

আপনাদের তো সেটা ভালো লাগার কথা নয়! টেলিভিশন কিংবা মূলধারার মিডিয়া কিংবা লেখক হিসেবে আমি নিজেও প্রশ্ন করি কিংবা প্রশ্ন করতে পছন্দ করি। প্রশ্ন করলেই না উত্তর পাওয়া যাবে; এগোনো যাবে। সেই প্রশ্ন আপনাদের ভালো লাগবে কেন?

প্রশ্নের উত্তর জেনে গেলে যে আপনাদের সমস্যা! তাই না?

গুজব তো আসলে আপনারাই ছড়ান। আপনারা চান দেশে গুজব থাকুক। যাতে খুব সহজে সাধারণ মানুষকে দমন করা যায়। এরপর আপনাদের লোকজন এসে প্রথম তিনের নামতা পড়বে এক সপ্তাহজুড়ে! গত এক সপ্তাহে প্রতিদিন তিনজন করে করোনা রোগী এ বাংলাদেশে পাওয়া গেছে। এই সপ্তাহে অবশ্য শুরু হয়েছে চার কিংবা পাঁচের নামতা!

আপনারা মনে করছেন, এ দেশের মানুষ এখনো ক্লাস ফোর কিংবা ফাইভে পড়ে; এদের চার কিংবা পাঁচের নামতা পড়িয়ে চুপ রাখা যাবে!

ভালো করে জেনে রাখুন, এ দেশের মানুষ এখন চার-পাঁচের নামতা নয়; ৪০-৫০-এর নামতাও গড়গড় করে বলে দিতে পারে। যে সচিবগুলো নিয়োগ দিয়েছেন টেলিভিশনগুলোকে তদারকি করার জন্য; তাদের কি অন্য কোনো দায়িত্ব দেওয়া যেত না? করোনা সন্দেহে অনেক মানুষকে হাসপাতালগুলো নিতে চাইছে না। ডাক্তাররা নিজদের প্রটেক্ট করার জন্য সঠিক পোশাক পাচ্ছেন না। আপনাদের তো উচিত ছিল এ ব্যাপারগুলো দেখার জন্য আলাদা করে সচিব নিয়োগ দেওয়া। তা না করে কিনা আপনারা টেলিভিশনগুলো যাতে গুজব না ছড়ায় এজন্য সচিব নিয়োগ দিয়েছেন!

কথায় আছে- ‘বিপদে বন্ধুর পরিচয়’।

বাংলাদেশ শুধু একা নয়, পুরো পৃথিবী এখন মহাবিপদের মাঝ দিয়ে যাচ্ছে। এ বিপদের সময় আপনারা কেমন আচরণ করছেন, এর ওপর নির্ভর করবে- আপনারা আমাদের বন্ধু নাকি শত্রু! (ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)।

এই বিভাগের আরও খবর
বস্ত্র খাত হুমকিতে
বস্ত্র খাত হুমকিতে
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
পীরের সোহবতে প্রজ্ঞাবান আলেম
পীরের সোহবতে প্রজ্ঞাবান আলেম
লাল বাহাদুর শাস্ত্রীর ‘ছোটি সি কাম’
লাল বাহাদুর শাস্ত্রীর ‘ছোটি সি কাম’
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
বৈদেশিক মিশন
বৈদেশিক মিশন
আইনশৃঙ্খলা
আইনশৃঙ্খলা
আল্লাহর নামে অসত্য কসম গুনাহের কাজ
আল্লাহর নামে অসত্য কসম গুনাহের কাজ
অধ্যাত্ম প্রেম
অধ্যাত্ম প্রেম
নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়
নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামসহ পাঁচ জেলায় ২০ জুলাই পরিবহণ ধর্মঘট
চট্টগ্রামসহ পাঁচ জেলায় ২০ জুলাই পরিবহণ ধর্মঘট

২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিলেবাস সংস্কারে ইউনিসেফের সঙ্গে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চুক্তি
সিলেবাস সংস্কারে ইউনিসেফের সঙ্গে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চুক্তি

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪
ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা
শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা

২১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল
ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু
নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু

৪৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা
যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল
জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য
জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা
রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া
বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন
৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল
মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১
মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়
চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস
দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক
ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়
সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা
সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে চার স্কুলে ব্যতিক্রমী বইমেলা
চট্টগ্রামে চার স্কুলে ব্যতিক্রমী বইমেলা

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ
মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নকল করে শাস্তি পেলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮২ শিক্ষার্থী
নকল করে শাস্তি পেলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮২ শিক্ষার্থী

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লালমনিরহাটে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
লালমনিরহাটে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি সংঘাতের উস্কানির ফাঁদে পা দেবে না : প্রিন্স
বিএনপি সংঘাতের উস্কানির ফাঁদে পা দেবে না : প্রিন্স

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!
সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং
ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা
মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন
১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’
‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের
২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের
ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত
ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প
ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী
ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি
নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি
কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা
সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা

১৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের
বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই
এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস
বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা
৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ
ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান
পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে
নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ
সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম
সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে
ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত
বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!
হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া
ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব
জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব

পেছনের পৃষ্ঠা

পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা
পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির
কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির

পেছনের পৃষ্ঠা

অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে
অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য
ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা
কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি
দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি
পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত
বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা
প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান

সম্পাদকীয়

সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস
সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস

মাঠে ময়দানে

বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!
বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!

পেছনের পৃষ্ঠা

দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী
দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী

মাঠে ময়দানে

নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল
নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামীর বাংলাদেশ হবে বৈষম্যহীন জনতার
আগামীর বাংলাদেশ হবে বৈষম্যহীন জনতার

নগর জীবন

মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা
মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি

সম্পাদকীয়

রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার
রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির
ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির

পেছনের পৃষ্ঠা

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

ব্যাডমিন্টনে ৫০০’র ওপরে ম্যাচ
ব্যাডমিন্টনে ৫০০’র ওপরে ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

ওয়েস্ট ইন্ডিজ অলআউট ২৭ রানে
ওয়েস্ট ইন্ডিজ অলআউট ২৭ রানে

মাঠে ময়দানে

বিচার-পুনর্বাসনসহ চার দাবি ওমান ফেরত প্রবাসীদের
বিচার-পুনর্বাসনসহ চার দাবি ওমান ফেরত প্রবাসীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোচনায় আরপিও সংশোধন
আলোচনায় আরপিও সংশোধন

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তির হ্যাটট্রিকে শীর্ষে বাংলাদেশ
শান্তির হ্যাটট্রিকে শীর্ষে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

টি ভি তে
টি ভি তে

মাঠে ময়দানে