শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ৩১ মার্চ, ২০২০ আপডেট:

ম্যাডাম! আপনি সেবক, মালিক নন

আফরোজা পারভীন
প্রিন্ট ভার্সন
ম্যাডাম! আপনি সেবক, মালিক নন

যে দুজনকে কান ধরে দাঁড় করানো হয়েছে তাদের দেখে খুব কষ্ট হলো। লজ্জাও হলো। কান্নাও পেল। ভাবলাম, কতটা অমানুষ আমরা হয়েছি!  ওদের মুখগুলো শুকনো। মনে হয় সারা দিন খায়নি। ওদের একজন ভ্যানচালক, আরেকজন তরকারি বিক্রেতা। আমি নিশ্চিত এখন ওদের যাত্রী নেই, ক্রেতা নেই। হাঁ করে বসে থাকে যাত্রী আর ক্রেতার আশায়। পেট তো করোনা আসছে বললে শোনে না। ওদের খেতে হবে। ঘরে স্ত্রী আছে, সন্তান আছে, তাদের খাওয়ানোর দায়িত্ব ওদের। বাইরে বের না হয়ে কী করবে ওরা! ঘরের দরজায় যদি খাবারের পোঁটলা, নিদেনপক্ষে চাল আর নুন কেউ পৌঁছে দিত ওরা বের হতো না আমি নিশ্চিত। মরার ভয় সবার আছে, জীবনের মায়া আছে। জীবন সবার কাছে সমান প্রিয়। ওই সহকারী কমিশনার ভূমি ম্যাডামের যেমন তার শিশু সন্তান বা পিতার মুখের দিকে তাকালে বাঁচতে ইচ্ছা করে, ওই ভ্যানচালক আর তরকারি বিক্রেতারও বাঁচতে ইচ্ছা করে। মনে হয়, আহা! জীবন কত মধুময়! ম্যাডাম মাস্ক না থাকায় ওদের শাস্তি দিলেন। উনি কি জানতে চেয়েছিলেন ওরা কেন মাস্ক পরেনি? ওদের মাস্ক আছে কিনা? উনি কি ওদের দুটো মাস্ক দিয়েছেন? সরকার কি মাস্ক পরা বাধ্যতামূলক করেছে? আমি তো জানি মাস্ক আক্রান্তদের জন্যই বাধ্যতামূলক। উনি কি জানতে চেয়েছিলেন কেন ভ্যান চালাচ্ছে, তরকারি বিক্রি করছে? কেন বাড়ির বাইরে এসেছে? দুটো টাকা দিয়ে বা এক কেজি চাল দিয়ে সাহায্য করেছিলেন? উনি তো পারতেন দুজনের হাতে ২ কেজি চাল আর দুটো মাস্ক দিয়ে ওদের হাসিমুখের ছবি তুলে পোস্ট দিতে। তাতে অন্যরা উৎসাহিত হতো। তাতে কি খুব বেশি খরচা হতো? সে খরচের বিনিময়ে উনি ওদের, ওদের পরিবারের দোয়া পেতেন। দেশের মানুষের প্রশংসা পেতেন। আর মিডিয়া এখন এমন শক্তিশালী যে উনি ছবি পোস্ট না দিলেও সে খবর ঠিকই মিডিয়ায় চলে আসত। যেমন এসেছে একজন ইউএনও ম্যাডামের ক্রেতা সেজে বাজারে গিয়ে জিনিসপত্র কিনে বাজারের মূল্যবৃদ্ধি যাচাইয়ের খবর। আরেকজন ইউএনওর দরিদ্রের পাশে গিয়ে তাদের সাহায্যের খবর। প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, ‘সব মন্ত্রী, এমপি, জেলা-উপজেলা-ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যানদের বলছি, মানুষের দরজায় গিয়ে ভোট চেয়েছেন এবার মানুষের ঘরে খাবার পৌঁছে দিন।’ জনপ্রতিনিধিরা মানুষের দরজায় গিয়ে ভোট চেয়েছেন কি চাননি সে বিতর্কে না গিয়ে বলছি, প্রধানমন্ত্রীর এই সরাসরি নির্দেশনার পরও কোনো জনপ্রতিনিধি খেটে খাওয়া মানুষের বাড়ির দরজায় গিয়েছেন বলে শুনিনি। জানতে চাননি ওরা কেমন আছে। খেয়ে আছে না না খেয়ে আছে। ওদের বাচ্চার দুধ আছে কিনা! ওরা কি বাতাস খেয়ে থাকবে? বাতাস খেয়ে বাঁচার ফরমুলা কি আবিষ্কার হয়েছে? হয়নি। হলেও বাতাস ওরা পেত না। রাতারাতি বাতাস নিয়ে বাণিজ্য শুরু হতো। ম্যাডামের হাতে মোবাইল ছিল সেটা দিয়ে ছবি তুলেছেন। তার আগে ওদের কান ধরিয়েছেন। লজ্জা করে না? আমার তো করে। প্রশাসন ক্যাডারের একজন সদস্য হিসেবে করে, মানুষ হিসেবে করে। ঐতিহ্যবাহী প্রশাসন ক্যাডারের সম্মান আর মর্যাদা আপনারা ধুলায় লুটিয়ে দিচ্ছেন। ভুলে যাচ্ছেন আপনারা প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী, সেবক। মালিক নন। মালিক ওই ভ্যানচালক, ওই তরকারি বিক্রেতা, কৃষক, শ্রমিক, দেশের জনগণ। বঙ্গবন্ধু বলেছেন, ‘আপনি চাকরি করেন, আপনার মাইনা দেয় ওই গরিব কৃষক। আপনার মাইনা দেয় ওই গরিব শ্রমিক। আপনার সংসার চলে ওই টাকায়। ওদের সম্মান দিয়ে কথা বলুন।’ আপনারা তো আবার পাঠ্যবইয়ের বাইরে কিছু পড়েন না। ওদের মাস্ক পরার কথা বুঝিয়ে বিদায় করে দিলেই তো হতো। ছবি তুললেন কেন! সে ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় ছাড়লেন কেন! আপনি কতটা কাজের কাজ করছেন, কত বড় কর্মী তা দেখানোর জন্য, নাকি আপনার কতটা ক্ষমতা তা দেখানোর জন্য? ওই ফোনটা তো এদের কষ্টের টাকায় কেনা। প্রতিটি মানুষের সম্মান আছে। ওদের সম্মান আপনার চেয়ে কিছু কম নয়। ওরা কাজ করে বলেই আপনি, আমি চেয়ারে বসি, গাড়ি চড়ি, ভালো খাই। আমরা তো চাল-ডাল কিনে দিব্বি ঘরে বসেছি, খাচ্ছি, টিভি দেখছি আর হা-হুতাশ করছি। ওদের কিন্তু খাওয়ার জন্য জীবনের ঝুঁকি নিয়ে বের হতে হচ্ছে। হ্যাঁ, আপনি দুর্যোগ মুহূর্তে কর্তব্য পালন করছেন সেজন্য প্রশংসা করছি। কিন্তু এমন আচরণ কেন যাতে মানুষ কষ্ট পায়, কাঁদে! মোবাইল কোর্ট করছেন। দ-বিধি, ফৌজদারি কার্যবিধি পড়েননি? সংবিধানের ৩৫.৫ ধারা পড়েছেন? সংবিধান পড়াটা তো দরকার। আর যখন আইনশৃঙ্খলা রক্ষার কাজে গেছেন তখন তো আইনকানুনও জানা দরকার। ঢাকা শহর লকডাউন হয়নি এখনো, লকডাউন হয়নি গ্রামগঞ্জ। কারফিউও জারি হয়নি। একান্ত প্রয়োজন ছাড়া বাইরে বের না হওয়ার জন্য বলা হয়েছে। পেটের ক্ষুধার চেয়ে জরুরি আর কী হতে পারে! মাস্ক না থাকলে ওরা পরবে কী করে? আচ্ছা ম্যাডাম! মোবাইল কোর্ট করার আগে কি আপনারা এলাকায় জানিয়েছিলেন মাস্ক পরার কথা মাইকিং বা অন্য উপায়ে? ওদের টিভি নেই, ফেসবুক করে না। তাহলে ওরা জানবে কী করে!

শুনুন ম্যাডাম! আপনার আর কুড়িগ্রামের ডিসির মতো অসুস্থ মানসিকতার মানুষদের জন্য পুরো প্রশাসন আজ প্রশ্নবিদ্ধ। কুড়িগ্রামের ডিসি রাতের অন্ধকারে সাংবাদিক পেটান। সরোবর নিজের নামে নামকরণ করতে চান। নিজের জায়গাজমিতে সরোবর, পুকুর, ডোবা, নর্দমা যে কোনো কিছু কেটে নিজের নামে নামকরণ করুক সমস্যা নেই। কিন্তু এ কেমন নির্লজ্জ আচরণ! কেমন নীচ-হীন, লোভ, ক্ষমতার অপব্যবহার, দম্ভ! আপনারা না নারী! আপনাদের আচরণ তো আরও বেশি সহনশীল, সংযত আর আন্তরিক হওয়ার কথা। হওয়া উচিত ন্যায়নিষ্ঠ। থাকার কথা শৃঙ্খলাবোধ। আমি বলছি না পুরুষ কর্মকর্তাদের তা হওয়ার কথা নয়। কিন্তু নারীরা তো স্বভাবগতভাবে চিরদিনই কোমল আর মানবিক। আপনারা কান ধরাচ্ছেন, পুলিশ রিকশাওয়ালাদের পেটাচ্ছে। মানহানি করছে, মানবাধিকার লঙ্ঘিত হচ্ছে। আপনাদের আচরণে যার যেমন ইচ্ছা গালি দিচ্ছে, যা খুশি বলছে। কারও কোনো ভালো কাজই চোখে পড়ছে না। ডাক্তার, পুলিশ, প্রশাসন, সেনাবাহিনী, নার্স, গণমাধ্যমকর্মীরা জীবন বাজি রেখে কাজ করছেন। তাদের ভালো কাজ আলোচিত হচ্ছে না। আলোচিত হচ্ছে না বলে মানুষ মনোবল হারাচ্ছে। মীরজাদী সেব্রিনা নিয়মিত প্রেস ব্রিফিং করছেন। তার সাহসী ভূমিকা নিয়ে আলোচনা হচ্ছে না, আলোচনা হচ্ছে তার শাড়ি নিয়ে। আপনারা, হ্যাঁ আপনারা নারীদের আরও নিচে নামাচ্ছেন। প্রশাসনকে নিচে নামাচ্ছেন। আর ভাই-বোনরা! আপনাদেরও বলি, মহিলা অপরাধ করেছে, মানছি। তাই বলে তাকে অমন অকথ্য অশ্রাব্য ভাষায় গালিগালাজ করবেন না। যদি করেন আপনাকে আর ওতে তফাত থাকল কোথায়! অনেক সরকারি কর্মকর্তা ভালো কাজ করছেন, দরিদ্রের পাশে দাঁড়াচ্ছেন, তাদের কথাও বলুন। তাদের খবর ভাইরাল করুন। তাতে জনগণ স্বস্তি পাবে। ভাববে তাদের পাশে দাঁড়ানোর মানুষ আছে। সাধারণ ছুটি ঘোষণার আগে ঢাকা লকডাউন করা হয়নি। এখনো হয়নি। গায়ে গায়ে জড়াজড়ি করে ট্রেনে-বাসে-লঞ্চে করে মানুষ ঢাকা ছেড়েছে। দেখে শিউরে উঠেছি। খালেদা জিয়ার মুক্তির দিন পিজি হাসপাতাল থেকে শুরু করে তাঁর গুলশানের বাসভবন পর্যন্ত বিশাল মানবজটের সৃষ্টি হয়েছিল। এই করোনা রাজ্যে ভোট হয়েছে। আর দোষ হলো গরিব ভ্যানচালক আর তরকারি বিক্রেতার! যাদের পেটে ভাত নেই। আগে ওদের ভাতের নিশ্চয়তা দিন। ম্যাডাম! আপনাকে বলছি- আইনকানুন না জানেন, পারিবারিক শিক্ষাও কি আপনি পাননি? গুরুজনকে মান্য করতে হয়, সম্মান করতে হয় তাও জানেন না! ওই লোকগুলো তো আপনার বয়সে অনেক বড়। আপনার মাস্ক ছিল কি? আপনার পাশে যে ছিল তার মাস্কও তো যথাস্থানে ছিল না। আপনাদের কান ধরাবে কে? আগে নিজেদের ঠিক করুন। আপনি যে কাজ করেছেন তাতে বদলি বা ওএসডি কোনো সাজা নয়। প্রয়োজন দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি।

দেখছি আর অবাক হচ্ছি, কোনো সংশোধন নেই। কুড়িগ্রাম কেসের ১৫ দিন যেতে না যেতে এ ঘটনা। তার মানে অমানবিকতা আপনাদের রন্ধ্রে রন্ধ্রে ঢুকে গেছে। এর থেকে মুক্তির উপায় কী? নিয়োগ প্রক্রিয়ায় মানবিকতা, নৈতিকতা, হৃদয়বৃত্তির পরীক্ষা নেওয়ার কোনো ব্যবস্থা করা যায় কিনা বিশেষজ্ঞরা ভেবে দেখতে পারেন।

 

                লেখক : কথাশিল্পী।

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের
দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর
রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর

খবর