শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ৩১ মার্চ, ২০২০ আপডেট:

ম্যাডাম! আপনি সেবক, মালিক নন

আফরোজা পারভীন
প্রিন্ট ভার্সন
ম্যাডাম! আপনি সেবক, মালিক নন

যে দুজনকে কান ধরে দাঁড় করানো হয়েছে তাদের দেখে খুব কষ্ট হলো। লজ্জাও হলো। কান্নাও পেল। ভাবলাম, কতটা অমানুষ আমরা হয়েছি!  ওদের মুখগুলো শুকনো। মনে হয় সারা দিন খায়নি। ওদের একজন ভ্যানচালক, আরেকজন তরকারি বিক্রেতা। আমি নিশ্চিত এখন ওদের যাত্রী নেই, ক্রেতা নেই। হাঁ করে বসে থাকে যাত্রী আর ক্রেতার আশায়। পেট তো করোনা আসছে বললে শোনে না। ওদের খেতে হবে। ঘরে স্ত্রী আছে, সন্তান আছে, তাদের খাওয়ানোর দায়িত্ব ওদের। বাইরে বের না হয়ে কী করবে ওরা! ঘরের দরজায় যদি খাবারের পোঁটলা, নিদেনপক্ষে চাল আর নুন কেউ পৌঁছে দিত ওরা বের হতো না আমি নিশ্চিত। মরার ভয় সবার আছে, জীবনের মায়া আছে। জীবন সবার কাছে সমান প্রিয়। ওই সহকারী কমিশনার ভূমি ম্যাডামের যেমন তার শিশু সন্তান বা পিতার মুখের দিকে তাকালে বাঁচতে ইচ্ছা করে, ওই ভ্যানচালক আর তরকারি বিক্রেতারও বাঁচতে ইচ্ছা করে। মনে হয়, আহা! জীবন কত মধুময়! ম্যাডাম মাস্ক না থাকায় ওদের শাস্তি দিলেন। উনি কি জানতে চেয়েছিলেন ওরা কেন মাস্ক পরেনি? ওদের মাস্ক আছে কিনা? উনি কি ওদের দুটো মাস্ক দিয়েছেন? সরকার কি মাস্ক পরা বাধ্যতামূলক করেছে? আমি তো জানি মাস্ক আক্রান্তদের জন্যই বাধ্যতামূলক। উনি কি জানতে চেয়েছিলেন কেন ভ্যান চালাচ্ছে, তরকারি বিক্রি করছে? কেন বাড়ির বাইরে এসেছে? দুটো টাকা দিয়ে বা এক কেজি চাল দিয়ে সাহায্য করেছিলেন? উনি তো পারতেন দুজনের হাতে ২ কেজি চাল আর দুটো মাস্ক দিয়ে ওদের হাসিমুখের ছবি তুলে পোস্ট দিতে। তাতে অন্যরা উৎসাহিত হতো। তাতে কি খুব বেশি খরচা হতো? সে খরচের বিনিময়ে উনি ওদের, ওদের পরিবারের দোয়া পেতেন। দেশের মানুষের প্রশংসা পেতেন। আর মিডিয়া এখন এমন শক্তিশালী যে উনি ছবি পোস্ট না দিলেও সে খবর ঠিকই মিডিয়ায় চলে আসত। যেমন এসেছে একজন ইউএনও ম্যাডামের ক্রেতা সেজে বাজারে গিয়ে জিনিসপত্র কিনে বাজারের মূল্যবৃদ্ধি যাচাইয়ের খবর। আরেকজন ইউএনওর দরিদ্রের পাশে গিয়ে তাদের সাহায্যের খবর। প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, ‘সব মন্ত্রী, এমপি, জেলা-উপজেলা-ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যানদের বলছি, মানুষের দরজায় গিয়ে ভোট চেয়েছেন এবার মানুষের ঘরে খাবার পৌঁছে দিন।’ জনপ্রতিনিধিরা মানুষের দরজায় গিয়ে ভোট চেয়েছেন কি চাননি সে বিতর্কে না গিয়ে বলছি, প্রধানমন্ত্রীর এই সরাসরি নির্দেশনার পরও কোনো জনপ্রতিনিধি খেটে খাওয়া মানুষের বাড়ির দরজায় গিয়েছেন বলে শুনিনি। জানতে চাননি ওরা কেমন আছে। খেয়ে আছে না না খেয়ে আছে। ওদের বাচ্চার দুধ আছে কিনা! ওরা কি বাতাস খেয়ে থাকবে? বাতাস খেয়ে বাঁচার ফরমুলা কি আবিষ্কার হয়েছে? হয়নি। হলেও বাতাস ওরা পেত না। রাতারাতি বাতাস নিয়ে বাণিজ্য শুরু হতো। ম্যাডামের হাতে মোবাইল ছিল সেটা দিয়ে ছবি তুলেছেন। তার আগে ওদের কান ধরিয়েছেন। লজ্জা করে না? আমার তো করে। প্রশাসন ক্যাডারের একজন সদস্য হিসেবে করে, মানুষ হিসেবে করে। ঐতিহ্যবাহী প্রশাসন ক্যাডারের সম্মান আর মর্যাদা আপনারা ধুলায় লুটিয়ে দিচ্ছেন। ভুলে যাচ্ছেন আপনারা প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী, সেবক। মালিক নন। মালিক ওই ভ্যানচালক, ওই তরকারি বিক্রেতা, কৃষক, শ্রমিক, দেশের জনগণ। বঙ্গবন্ধু বলেছেন, ‘আপনি চাকরি করেন, আপনার মাইনা দেয় ওই গরিব কৃষক। আপনার মাইনা দেয় ওই গরিব শ্রমিক। আপনার সংসার চলে ওই টাকায়। ওদের সম্মান দিয়ে কথা বলুন।’ আপনারা তো আবার পাঠ্যবইয়ের বাইরে কিছু পড়েন না। ওদের মাস্ক পরার কথা বুঝিয়ে বিদায় করে দিলেই তো হতো। ছবি তুললেন কেন! সে ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় ছাড়লেন কেন! আপনি কতটা কাজের কাজ করছেন, কত বড় কর্মী তা দেখানোর জন্য, নাকি আপনার কতটা ক্ষমতা তা দেখানোর জন্য? ওই ফোনটা তো এদের কষ্টের টাকায় কেনা। প্রতিটি মানুষের সম্মান আছে। ওদের সম্মান আপনার চেয়ে কিছু কম নয়। ওরা কাজ করে বলেই আপনি, আমি চেয়ারে বসি, গাড়ি চড়ি, ভালো খাই। আমরা তো চাল-ডাল কিনে দিব্বি ঘরে বসেছি, খাচ্ছি, টিভি দেখছি আর হা-হুতাশ করছি। ওদের কিন্তু খাওয়ার জন্য জীবনের ঝুঁকি নিয়ে বের হতে হচ্ছে। হ্যাঁ, আপনি দুর্যোগ মুহূর্তে কর্তব্য পালন করছেন সেজন্য প্রশংসা করছি। কিন্তু এমন আচরণ কেন যাতে মানুষ কষ্ট পায়, কাঁদে! মোবাইল কোর্ট করছেন। দ-বিধি, ফৌজদারি কার্যবিধি পড়েননি? সংবিধানের ৩৫.৫ ধারা পড়েছেন? সংবিধান পড়াটা তো দরকার। আর যখন আইনশৃঙ্খলা রক্ষার কাজে গেছেন তখন তো আইনকানুনও জানা দরকার। ঢাকা শহর লকডাউন হয়নি এখনো, লকডাউন হয়নি গ্রামগঞ্জ। কারফিউও জারি হয়নি। একান্ত প্রয়োজন ছাড়া বাইরে বের না হওয়ার জন্য বলা হয়েছে। পেটের ক্ষুধার চেয়ে জরুরি আর কী হতে পারে! মাস্ক না থাকলে ওরা পরবে কী করে? আচ্ছা ম্যাডাম! মোবাইল কোর্ট করার আগে কি আপনারা এলাকায় জানিয়েছিলেন মাস্ক পরার কথা মাইকিং বা অন্য উপায়ে? ওদের টিভি নেই, ফেসবুক করে না। তাহলে ওরা জানবে কী করে!

শুনুন ম্যাডাম! আপনার আর কুড়িগ্রামের ডিসির মতো অসুস্থ মানসিকতার মানুষদের জন্য পুরো প্রশাসন আজ প্রশ্নবিদ্ধ। কুড়িগ্রামের ডিসি রাতের অন্ধকারে সাংবাদিক পেটান। সরোবর নিজের নামে নামকরণ করতে চান। নিজের জায়গাজমিতে সরোবর, পুকুর, ডোবা, নর্দমা যে কোনো কিছু কেটে নিজের নামে নামকরণ করুক সমস্যা নেই। কিন্তু এ কেমন নির্লজ্জ আচরণ! কেমন নীচ-হীন, লোভ, ক্ষমতার অপব্যবহার, দম্ভ! আপনারা না নারী! আপনাদের আচরণ তো আরও বেশি সহনশীল, সংযত আর আন্তরিক হওয়ার কথা। হওয়া উচিত ন্যায়নিষ্ঠ। থাকার কথা শৃঙ্খলাবোধ। আমি বলছি না পুরুষ কর্মকর্তাদের তা হওয়ার কথা নয়। কিন্তু নারীরা তো স্বভাবগতভাবে চিরদিনই কোমল আর মানবিক। আপনারা কান ধরাচ্ছেন, পুলিশ রিকশাওয়ালাদের পেটাচ্ছে। মানহানি করছে, মানবাধিকার লঙ্ঘিত হচ্ছে। আপনাদের আচরণে যার যেমন ইচ্ছা গালি দিচ্ছে, যা খুশি বলছে। কারও কোনো ভালো কাজই চোখে পড়ছে না। ডাক্তার, পুলিশ, প্রশাসন, সেনাবাহিনী, নার্স, গণমাধ্যমকর্মীরা জীবন বাজি রেখে কাজ করছেন। তাদের ভালো কাজ আলোচিত হচ্ছে না। আলোচিত হচ্ছে না বলে মানুষ মনোবল হারাচ্ছে। মীরজাদী সেব্রিনা নিয়মিত প্রেস ব্রিফিং করছেন। তার সাহসী ভূমিকা নিয়ে আলোচনা হচ্ছে না, আলোচনা হচ্ছে তার শাড়ি নিয়ে। আপনারা, হ্যাঁ আপনারা নারীদের আরও নিচে নামাচ্ছেন। প্রশাসনকে নিচে নামাচ্ছেন। আর ভাই-বোনরা! আপনাদেরও বলি, মহিলা অপরাধ করেছে, মানছি। তাই বলে তাকে অমন অকথ্য অশ্রাব্য ভাষায় গালিগালাজ করবেন না। যদি করেন আপনাকে আর ওতে তফাত থাকল কোথায়! অনেক সরকারি কর্মকর্তা ভালো কাজ করছেন, দরিদ্রের পাশে দাঁড়াচ্ছেন, তাদের কথাও বলুন। তাদের খবর ভাইরাল করুন। তাতে জনগণ স্বস্তি পাবে। ভাববে তাদের পাশে দাঁড়ানোর মানুষ আছে। সাধারণ ছুটি ঘোষণার আগে ঢাকা লকডাউন করা হয়নি। এখনো হয়নি। গায়ে গায়ে জড়াজড়ি করে ট্রেনে-বাসে-লঞ্চে করে মানুষ ঢাকা ছেড়েছে। দেখে শিউরে উঠেছি। খালেদা জিয়ার মুক্তির দিন পিজি হাসপাতাল থেকে শুরু করে তাঁর গুলশানের বাসভবন পর্যন্ত বিশাল মানবজটের সৃষ্টি হয়েছিল। এই করোনা রাজ্যে ভোট হয়েছে। আর দোষ হলো গরিব ভ্যানচালক আর তরকারি বিক্রেতার! যাদের পেটে ভাত নেই। আগে ওদের ভাতের নিশ্চয়তা দিন। ম্যাডাম! আপনাকে বলছি- আইনকানুন না জানেন, পারিবারিক শিক্ষাও কি আপনি পাননি? গুরুজনকে মান্য করতে হয়, সম্মান করতে হয় তাও জানেন না! ওই লোকগুলো তো আপনার বয়সে অনেক বড়। আপনার মাস্ক ছিল কি? আপনার পাশে যে ছিল তার মাস্কও তো যথাস্থানে ছিল না। আপনাদের কান ধরাবে কে? আগে নিজেদের ঠিক করুন। আপনি যে কাজ করেছেন তাতে বদলি বা ওএসডি কোনো সাজা নয়। প্রয়োজন দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি।

দেখছি আর অবাক হচ্ছি, কোনো সংশোধন নেই। কুড়িগ্রাম কেসের ১৫ দিন যেতে না যেতে এ ঘটনা। তার মানে অমানবিকতা আপনাদের রন্ধ্রে রন্ধ্রে ঢুকে গেছে। এর থেকে মুক্তির উপায় কী? নিয়োগ প্রক্রিয়ায় মানবিকতা, নৈতিকতা, হৃদয়বৃত্তির পরীক্ষা নেওয়ার কোনো ব্যবস্থা করা যায় কিনা বিশেষজ্ঞরা ভেবে দেখতে পারেন।

 

                লেখক : কথাশিল্পী।

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা
ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন
দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১৫ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ
ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ

পূর্ব-পশ্চিম

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ
চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ

পূর্ব-পশ্চিম

ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার
ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

মামলার জালে শোবিজ তারকারা
মামলার জালে শোবিজ তারকারা

শোবিজ