শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ৩১ মার্চ, ২০২০ আপডেট:

ম্যাডাম! আপনি সেবক, মালিক নন

আফরোজা পারভীন
প্রিন্ট ভার্সন
ম্যাডাম! আপনি সেবক, মালিক নন

যে দুজনকে কান ধরে দাঁড় করানো হয়েছে তাদের দেখে খুব কষ্ট হলো। লজ্জাও হলো। কান্নাও পেল। ভাবলাম, কতটা অমানুষ আমরা হয়েছি!  ওদের মুখগুলো শুকনো। মনে হয় সারা দিন খায়নি। ওদের একজন ভ্যানচালক, আরেকজন তরকারি বিক্রেতা। আমি নিশ্চিত এখন ওদের যাত্রী নেই, ক্রেতা নেই। হাঁ করে বসে থাকে যাত্রী আর ক্রেতার আশায়। পেট তো করোনা আসছে বললে শোনে না। ওদের খেতে হবে। ঘরে স্ত্রী আছে, সন্তান আছে, তাদের খাওয়ানোর দায়িত্ব ওদের। বাইরে বের না হয়ে কী করবে ওরা! ঘরের দরজায় যদি খাবারের পোঁটলা, নিদেনপক্ষে চাল আর নুন কেউ পৌঁছে দিত ওরা বের হতো না আমি নিশ্চিত। মরার ভয় সবার আছে, জীবনের মায়া আছে। জীবন সবার কাছে সমান প্রিয়। ওই সহকারী কমিশনার ভূমি ম্যাডামের যেমন তার শিশু সন্তান বা পিতার মুখের দিকে তাকালে বাঁচতে ইচ্ছা করে, ওই ভ্যানচালক আর তরকারি বিক্রেতারও বাঁচতে ইচ্ছা করে। মনে হয়, আহা! জীবন কত মধুময়! ম্যাডাম মাস্ক না থাকায় ওদের শাস্তি দিলেন। উনি কি জানতে চেয়েছিলেন ওরা কেন মাস্ক পরেনি? ওদের মাস্ক আছে কিনা? উনি কি ওদের দুটো মাস্ক দিয়েছেন? সরকার কি মাস্ক পরা বাধ্যতামূলক করেছে? আমি তো জানি মাস্ক আক্রান্তদের জন্যই বাধ্যতামূলক। উনি কি জানতে চেয়েছিলেন কেন ভ্যান চালাচ্ছে, তরকারি বিক্রি করছে? কেন বাড়ির বাইরে এসেছে? দুটো টাকা দিয়ে বা এক কেজি চাল দিয়ে সাহায্য করেছিলেন? উনি তো পারতেন দুজনের হাতে ২ কেজি চাল আর দুটো মাস্ক দিয়ে ওদের হাসিমুখের ছবি তুলে পোস্ট দিতে। তাতে অন্যরা উৎসাহিত হতো। তাতে কি খুব বেশি খরচা হতো? সে খরচের বিনিময়ে উনি ওদের, ওদের পরিবারের দোয়া পেতেন। দেশের মানুষের প্রশংসা পেতেন। আর মিডিয়া এখন এমন শক্তিশালী যে উনি ছবি পোস্ট না দিলেও সে খবর ঠিকই মিডিয়ায় চলে আসত। যেমন এসেছে একজন ইউএনও ম্যাডামের ক্রেতা সেজে বাজারে গিয়ে জিনিসপত্র কিনে বাজারের মূল্যবৃদ্ধি যাচাইয়ের খবর। আরেকজন ইউএনওর দরিদ্রের পাশে গিয়ে তাদের সাহায্যের খবর। প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, ‘সব মন্ত্রী, এমপি, জেলা-উপজেলা-ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যানদের বলছি, মানুষের দরজায় গিয়ে ভোট চেয়েছেন এবার মানুষের ঘরে খাবার পৌঁছে দিন।’ জনপ্রতিনিধিরা মানুষের দরজায় গিয়ে ভোট চেয়েছেন কি চাননি সে বিতর্কে না গিয়ে বলছি, প্রধানমন্ত্রীর এই সরাসরি নির্দেশনার পরও কোনো জনপ্রতিনিধি খেটে খাওয়া মানুষের বাড়ির দরজায় গিয়েছেন বলে শুনিনি। জানতে চাননি ওরা কেমন আছে। খেয়ে আছে না না খেয়ে আছে। ওদের বাচ্চার দুধ আছে কিনা! ওরা কি বাতাস খেয়ে থাকবে? বাতাস খেয়ে বাঁচার ফরমুলা কি আবিষ্কার হয়েছে? হয়নি। হলেও বাতাস ওরা পেত না। রাতারাতি বাতাস নিয়ে বাণিজ্য শুরু হতো। ম্যাডামের হাতে মোবাইল ছিল সেটা দিয়ে ছবি তুলেছেন। তার আগে ওদের কান ধরিয়েছেন। লজ্জা করে না? আমার তো করে। প্রশাসন ক্যাডারের একজন সদস্য হিসেবে করে, মানুষ হিসেবে করে। ঐতিহ্যবাহী প্রশাসন ক্যাডারের সম্মান আর মর্যাদা আপনারা ধুলায় লুটিয়ে দিচ্ছেন। ভুলে যাচ্ছেন আপনারা প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী, সেবক। মালিক নন। মালিক ওই ভ্যানচালক, ওই তরকারি বিক্রেতা, কৃষক, শ্রমিক, দেশের জনগণ। বঙ্গবন্ধু বলেছেন, ‘আপনি চাকরি করেন, আপনার মাইনা দেয় ওই গরিব কৃষক। আপনার মাইনা দেয় ওই গরিব শ্রমিক। আপনার সংসার চলে ওই টাকায়। ওদের সম্মান দিয়ে কথা বলুন।’ আপনারা তো আবার পাঠ্যবইয়ের বাইরে কিছু পড়েন না। ওদের মাস্ক পরার কথা বুঝিয়ে বিদায় করে দিলেই তো হতো। ছবি তুললেন কেন! সে ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় ছাড়লেন কেন! আপনি কতটা কাজের কাজ করছেন, কত বড় কর্মী তা দেখানোর জন্য, নাকি আপনার কতটা ক্ষমতা তা দেখানোর জন্য? ওই ফোনটা তো এদের কষ্টের টাকায় কেনা। প্রতিটি মানুষের সম্মান আছে। ওদের সম্মান আপনার চেয়ে কিছু কম নয়। ওরা কাজ করে বলেই আপনি, আমি চেয়ারে বসি, গাড়ি চড়ি, ভালো খাই। আমরা তো চাল-ডাল কিনে দিব্বি ঘরে বসেছি, খাচ্ছি, টিভি দেখছি আর হা-হুতাশ করছি। ওদের কিন্তু খাওয়ার জন্য জীবনের ঝুঁকি নিয়ে বের হতে হচ্ছে। হ্যাঁ, আপনি দুর্যোগ মুহূর্তে কর্তব্য পালন করছেন সেজন্য প্রশংসা করছি। কিন্তু এমন আচরণ কেন যাতে মানুষ কষ্ট পায়, কাঁদে! মোবাইল কোর্ট করছেন। দ-বিধি, ফৌজদারি কার্যবিধি পড়েননি? সংবিধানের ৩৫.৫ ধারা পড়েছেন? সংবিধান পড়াটা তো দরকার। আর যখন আইনশৃঙ্খলা রক্ষার কাজে গেছেন তখন তো আইনকানুনও জানা দরকার। ঢাকা শহর লকডাউন হয়নি এখনো, লকডাউন হয়নি গ্রামগঞ্জ। কারফিউও জারি হয়নি। একান্ত প্রয়োজন ছাড়া বাইরে বের না হওয়ার জন্য বলা হয়েছে। পেটের ক্ষুধার চেয়ে জরুরি আর কী হতে পারে! মাস্ক না থাকলে ওরা পরবে কী করে? আচ্ছা ম্যাডাম! মোবাইল কোর্ট করার আগে কি আপনারা এলাকায় জানিয়েছিলেন মাস্ক পরার কথা মাইকিং বা অন্য উপায়ে? ওদের টিভি নেই, ফেসবুক করে না। তাহলে ওরা জানবে কী করে!

শুনুন ম্যাডাম! আপনার আর কুড়িগ্রামের ডিসির মতো অসুস্থ মানসিকতার মানুষদের জন্য পুরো প্রশাসন আজ প্রশ্নবিদ্ধ। কুড়িগ্রামের ডিসি রাতের অন্ধকারে সাংবাদিক পেটান। সরোবর নিজের নামে নামকরণ করতে চান। নিজের জায়গাজমিতে সরোবর, পুকুর, ডোবা, নর্দমা যে কোনো কিছু কেটে নিজের নামে নামকরণ করুক সমস্যা নেই। কিন্তু এ কেমন নির্লজ্জ আচরণ! কেমন নীচ-হীন, লোভ, ক্ষমতার অপব্যবহার, দম্ভ! আপনারা না নারী! আপনাদের আচরণ তো আরও বেশি সহনশীল, সংযত আর আন্তরিক হওয়ার কথা। হওয়া উচিত ন্যায়নিষ্ঠ। থাকার কথা শৃঙ্খলাবোধ। আমি বলছি না পুরুষ কর্মকর্তাদের তা হওয়ার কথা নয়। কিন্তু নারীরা তো স্বভাবগতভাবে চিরদিনই কোমল আর মানবিক। আপনারা কান ধরাচ্ছেন, পুলিশ রিকশাওয়ালাদের পেটাচ্ছে। মানহানি করছে, মানবাধিকার লঙ্ঘিত হচ্ছে। আপনাদের আচরণে যার যেমন ইচ্ছা গালি দিচ্ছে, যা খুশি বলছে। কারও কোনো ভালো কাজই চোখে পড়ছে না। ডাক্তার, পুলিশ, প্রশাসন, সেনাবাহিনী, নার্স, গণমাধ্যমকর্মীরা জীবন বাজি রেখে কাজ করছেন। তাদের ভালো কাজ আলোচিত হচ্ছে না। আলোচিত হচ্ছে না বলে মানুষ মনোবল হারাচ্ছে। মীরজাদী সেব্রিনা নিয়মিত প্রেস ব্রিফিং করছেন। তার সাহসী ভূমিকা নিয়ে আলোচনা হচ্ছে না, আলোচনা হচ্ছে তার শাড়ি নিয়ে। আপনারা, হ্যাঁ আপনারা নারীদের আরও নিচে নামাচ্ছেন। প্রশাসনকে নিচে নামাচ্ছেন। আর ভাই-বোনরা! আপনাদেরও বলি, মহিলা অপরাধ করেছে, মানছি। তাই বলে তাকে অমন অকথ্য অশ্রাব্য ভাষায় গালিগালাজ করবেন না। যদি করেন আপনাকে আর ওতে তফাত থাকল কোথায়! অনেক সরকারি কর্মকর্তা ভালো কাজ করছেন, দরিদ্রের পাশে দাঁড়াচ্ছেন, তাদের কথাও বলুন। তাদের খবর ভাইরাল করুন। তাতে জনগণ স্বস্তি পাবে। ভাববে তাদের পাশে দাঁড়ানোর মানুষ আছে। সাধারণ ছুটি ঘোষণার আগে ঢাকা লকডাউন করা হয়নি। এখনো হয়নি। গায়ে গায়ে জড়াজড়ি করে ট্রেনে-বাসে-লঞ্চে করে মানুষ ঢাকা ছেড়েছে। দেখে শিউরে উঠেছি। খালেদা জিয়ার মুক্তির দিন পিজি হাসপাতাল থেকে শুরু করে তাঁর গুলশানের বাসভবন পর্যন্ত বিশাল মানবজটের সৃষ্টি হয়েছিল। এই করোনা রাজ্যে ভোট হয়েছে। আর দোষ হলো গরিব ভ্যানচালক আর তরকারি বিক্রেতার! যাদের পেটে ভাত নেই। আগে ওদের ভাতের নিশ্চয়তা দিন। ম্যাডাম! আপনাকে বলছি- আইনকানুন না জানেন, পারিবারিক শিক্ষাও কি আপনি পাননি? গুরুজনকে মান্য করতে হয়, সম্মান করতে হয় তাও জানেন না! ওই লোকগুলো তো আপনার বয়সে অনেক বড়। আপনার মাস্ক ছিল কি? আপনার পাশে যে ছিল তার মাস্কও তো যথাস্থানে ছিল না। আপনাদের কান ধরাবে কে? আগে নিজেদের ঠিক করুন। আপনি যে কাজ করেছেন তাতে বদলি বা ওএসডি কোনো সাজা নয়। প্রয়োজন দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি।

দেখছি আর অবাক হচ্ছি, কোনো সংশোধন নেই। কুড়িগ্রাম কেসের ১৫ দিন যেতে না যেতে এ ঘটনা। তার মানে অমানবিকতা আপনাদের রন্ধ্রে রন্ধ্রে ঢুকে গেছে। এর থেকে মুক্তির উপায় কী? নিয়োগ প্রক্রিয়ায় মানবিকতা, নৈতিকতা, হৃদয়বৃত্তির পরীক্ষা নেওয়ার কোনো ব্যবস্থা করা যায় কিনা বিশেষজ্ঞরা ভেবে দেখতে পারেন।

 

                লেখক : কথাশিল্পী।

এই বিভাগের আরও খবর
বস্ত্র খাত হুমকিতে
বস্ত্র খাত হুমকিতে
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
পীরের সোহবতে প্রজ্ঞাবান আলেম
পীরের সোহবতে প্রজ্ঞাবান আলেম
লাল বাহাদুর শাস্ত্রীর ‘ছোটি সি কাম’
লাল বাহাদুর শাস্ত্রীর ‘ছোটি সি কাম’
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
বৈদেশিক মিশন
বৈদেশিক মিশন
আইনশৃঙ্খলা
আইনশৃঙ্খলা
আল্লাহর নামে অসত্য কসম গুনাহের কাজ
আল্লাহর নামে অসত্য কসম গুনাহের কাজ
অধ্যাত্ম প্রেম
অধ্যাত্ম প্রেম
নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়
নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
সর্বশেষ খবর
সিলেবাস সংস্কারে ইউনিসেফের সঙ্গে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চুক্তি
সিলেবাস সংস্কারে ইউনিসেফের সঙ্গে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চুক্তি

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪
ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা
শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা

১১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল
ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু
নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

৫৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা
যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল
জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য
জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা
রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া
বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন
৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল
মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১
মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়
চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস
দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক
ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়
সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা
সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে চার স্কুলে ব্যতিক্রমী বইমেলা
চট্টগ্রামে চার স্কুলে ব্যতিক্রমী বইমেলা

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ
মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নকল করে শাস্তি পেলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮২ শিক্ষার্থী
নকল করে শাস্তি পেলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮২ শিক্ষার্থী

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লালমনিরহাটে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
লালমনিরহাটে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি সংঘাতের উস্কানির ফাঁদে পা দেবে না : প্রিন্স
বিএনপি সংঘাতের উস্কানির ফাঁদে পা দেবে না : প্রিন্স

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কসবায় শিক্ষার্থীকে ইভটিজিংয়ের অপরাধে যুবকের কারাদণ্ড
কসবায় শিক্ষার্থীকে ইভটিজিংয়ের অপরাধে যুবকের কারাদণ্ড

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!
সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং
ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা
মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন
১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’
‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের
২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের
ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত
ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প
ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী
ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি
নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি
কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা
সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা

১৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের
বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই
এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস
বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা
৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ
ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান
পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে
নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ
সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম
সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে
ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত
বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!
হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া
ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা
পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব
জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব

পেছনের পৃষ্ঠা

কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির
কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য
ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে
অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি
দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি
পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা
কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত
বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!
বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!

পেছনের পৃষ্ঠা

সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস
সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস

মাঠে ময়দানে

ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান

সম্পাদকীয়

সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি

সম্পাদকীয়

নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল
নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাডমিন্টনে ৫০০’র ওপরে ম্যাচ
ব্যাডমিন্টনে ৫০০’র ওপরে ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা
মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী
দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী

মাঠে ময়দানে

আলোচনায় আরপিও সংশোধন
আলোচনায় আরপিও সংশোধন

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা
প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির
ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির

পেছনের পৃষ্ঠা

ওয়েস্ট ইন্ডিজ অলআউট ২৭ রানে
ওয়েস্ট ইন্ডিজ অলআউট ২৭ রানে

মাঠে ময়দানে

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

আগামীর বাংলাদেশ হবে বৈষম্যহীন জনতার
আগামীর বাংলাদেশ হবে বৈষম্যহীন জনতার

নগর জীবন

নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার
রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তির হ্যাটট্রিকে শীর্ষে বাংলাদেশ
শান্তির হ্যাটট্রিকে শীর্ষে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

বিচার-পুনর্বাসনসহ চার দাবি ওমান ফেরত প্রবাসীদের
বিচার-পুনর্বাসনসহ চার দাবি ওমান ফেরত প্রবাসীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

টি ভি তে
টি ভি তে

মাঠে ময়দানে