শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ৩১ মার্চ, ২০২০ আপডেট:

ম্যাডাম! আপনি সেবক, মালিক নন

আফরোজা পারভীন
প্রিন্ট ভার্সন
ম্যাডাম! আপনি সেবক, মালিক নন

যে দুজনকে কান ধরে দাঁড় করানো হয়েছে তাদের দেখে খুব কষ্ট হলো। লজ্জাও হলো। কান্নাও পেল। ভাবলাম, কতটা অমানুষ আমরা হয়েছি!  ওদের মুখগুলো শুকনো। মনে হয় সারা দিন খায়নি। ওদের একজন ভ্যানচালক, আরেকজন তরকারি বিক্রেতা। আমি নিশ্চিত এখন ওদের যাত্রী নেই, ক্রেতা নেই। হাঁ করে বসে থাকে যাত্রী আর ক্রেতার আশায়। পেট তো করোনা আসছে বললে শোনে না। ওদের খেতে হবে। ঘরে স্ত্রী আছে, সন্তান আছে, তাদের খাওয়ানোর দায়িত্ব ওদের। বাইরে বের না হয়ে কী করবে ওরা! ঘরের দরজায় যদি খাবারের পোঁটলা, নিদেনপক্ষে চাল আর নুন কেউ পৌঁছে দিত ওরা বের হতো না আমি নিশ্চিত। মরার ভয় সবার আছে, জীবনের মায়া আছে। জীবন সবার কাছে সমান প্রিয়। ওই সহকারী কমিশনার ভূমি ম্যাডামের যেমন তার শিশু সন্তান বা পিতার মুখের দিকে তাকালে বাঁচতে ইচ্ছা করে, ওই ভ্যানচালক আর তরকারি বিক্রেতারও বাঁচতে ইচ্ছা করে। মনে হয়, আহা! জীবন কত মধুময়! ম্যাডাম মাস্ক না থাকায় ওদের শাস্তি দিলেন। উনি কি জানতে চেয়েছিলেন ওরা কেন মাস্ক পরেনি? ওদের মাস্ক আছে কিনা? উনি কি ওদের দুটো মাস্ক দিয়েছেন? সরকার কি মাস্ক পরা বাধ্যতামূলক করেছে? আমি তো জানি মাস্ক আক্রান্তদের জন্যই বাধ্যতামূলক। উনি কি জানতে চেয়েছিলেন কেন ভ্যান চালাচ্ছে, তরকারি বিক্রি করছে? কেন বাড়ির বাইরে এসেছে? দুটো টাকা দিয়ে বা এক কেজি চাল দিয়ে সাহায্য করেছিলেন? উনি তো পারতেন দুজনের হাতে ২ কেজি চাল আর দুটো মাস্ক দিয়ে ওদের হাসিমুখের ছবি তুলে পোস্ট দিতে। তাতে অন্যরা উৎসাহিত হতো। তাতে কি খুব বেশি খরচা হতো? সে খরচের বিনিময়ে উনি ওদের, ওদের পরিবারের দোয়া পেতেন। দেশের মানুষের প্রশংসা পেতেন। আর মিডিয়া এখন এমন শক্তিশালী যে উনি ছবি পোস্ট না দিলেও সে খবর ঠিকই মিডিয়ায় চলে আসত। যেমন এসেছে একজন ইউএনও ম্যাডামের ক্রেতা সেজে বাজারে গিয়ে জিনিসপত্র কিনে বাজারের মূল্যবৃদ্ধি যাচাইয়ের খবর। আরেকজন ইউএনওর দরিদ্রের পাশে গিয়ে তাদের সাহায্যের খবর। প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, ‘সব মন্ত্রী, এমপি, জেলা-উপজেলা-ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যানদের বলছি, মানুষের দরজায় গিয়ে ভোট চেয়েছেন এবার মানুষের ঘরে খাবার পৌঁছে দিন।’ জনপ্রতিনিধিরা মানুষের দরজায় গিয়ে ভোট চেয়েছেন কি চাননি সে বিতর্কে না গিয়ে বলছি, প্রধানমন্ত্রীর এই সরাসরি নির্দেশনার পরও কোনো জনপ্রতিনিধি খেটে খাওয়া মানুষের বাড়ির দরজায় গিয়েছেন বলে শুনিনি। জানতে চাননি ওরা কেমন আছে। খেয়ে আছে না না খেয়ে আছে। ওদের বাচ্চার দুধ আছে কিনা! ওরা কি বাতাস খেয়ে থাকবে? বাতাস খেয়ে বাঁচার ফরমুলা কি আবিষ্কার হয়েছে? হয়নি। হলেও বাতাস ওরা পেত না। রাতারাতি বাতাস নিয়ে বাণিজ্য শুরু হতো। ম্যাডামের হাতে মোবাইল ছিল সেটা দিয়ে ছবি তুলেছেন। তার আগে ওদের কান ধরিয়েছেন। লজ্জা করে না? আমার তো করে। প্রশাসন ক্যাডারের একজন সদস্য হিসেবে করে, মানুষ হিসেবে করে। ঐতিহ্যবাহী প্রশাসন ক্যাডারের সম্মান আর মর্যাদা আপনারা ধুলায় লুটিয়ে দিচ্ছেন। ভুলে যাচ্ছেন আপনারা প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী, সেবক। মালিক নন। মালিক ওই ভ্যানচালক, ওই তরকারি বিক্রেতা, কৃষক, শ্রমিক, দেশের জনগণ। বঙ্গবন্ধু বলেছেন, ‘আপনি চাকরি করেন, আপনার মাইনা দেয় ওই গরিব কৃষক। আপনার মাইনা দেয় ওই গরিব শ্রমিক। আপনার সংসার চলে ওই টাকায়। ওদের সম্মান দিয়ে কথা বলুন।’ আপনারা তো আবার পাঠ্যবইয়ের বাইরে কিছু পড়েন না। ওদের মাস্ক পরার কথা বুঝিয়ে বিদায় করে দিলেই তো হতো। ছবি তুললেন কেন! সে ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় ছাড়লেন কেন! আপনি কতটা কাজের কাজ করছেন, কত বড় কর্মী তা দেখানোর জন্য, নাকি আপনার কতটা ক্ষমতা তা দেখানোর জন্য? ওই ফোনটা তো এদের কষ্টের টাকায় কেনা। প্রতিটি মানুষের সম্মান আছে। ওদের সম্মান আপনার চেয়ে কিছু কম নয়। ওরা কাজ করে বলেই আপনি, আমি চেয়ারে বসি, গাড়ি চড়ি, ভালো খাই। আমরা তো চাল-ডাল কিনে দিব্বি ঘরে বসেছি, খাচ্ছি, টিভি দেখছি আর হা-হুতাশ করছি। ওদের কিন্তু খাওয়ার জন্য জীবনের ঝুঁকি নিয়ে বের হতে হচ্ছে। হ্যাঁ, আপনি দুর্যোগ মুহূর্তে কর্তব্য পালন করছেন সেজন্য প্রশংসা করছি। কিন্তু এমন আচরণ কেন যাতে মানুষ কষ্ট পায়, কাঁদে! মোবাইল কোর্ট করছেন। দ-বিধি, ফৌজদারি কার্যবিধি পড়েননি? সংবিধানের ৩৫.৫ ধারা পড়েছেন? সংবিধান পড়াটা তো দরকার। আর যখন আইনশৃঙ্খলা রক্ষার কাজে গেছেন তখন তো আইনকানুনও জানা দরকার। ঢাকা শহর লকডাউন হয়নি এখনো, লকডাউন হয়নি গ্রামগঞ্জ। কারফিউও জারি হয়নি। একান্ত প্রয়োজন ছাড়া বাইরে বের না হওয়ার জন্য বলা হয়েছে। পেটের ক্ষুধার চেয়ে জরুরি আর কী হতে পারে! মাস্ক না থাকলে ওরা পরবে কী করে? আচ্ছা ম্যাডাম! মোবাইল কোর্ট করার আগে কি আপনারা এলাকায় জানিয়েছিলেন মাস্ক পরার কথা মাইকিং বা অন্য উপায়ে? ওদের টিভি নেই, ফেসবুক করে না। তাহলে ওরা জানবে কী করে!

শুনুন ম্যাডাম! আপনার আর কুড়িগ্রামের ডিসির মতো অসুস্থ মানসিকতার মানুষদের জন্য পুরো প্রশাসন আজ প্রশ্নবিদ্ধ। কুড়িগ্রামের ডিসি রাতের অন্ধকারে সাংবাদিক পেটান। সরোবর নিজের নামে নামকরণ করতে চান। নিজের জায়গাজমিতে সরোবর, পুকুর, ডোবা, নর্দমা যে কোনো কিছু কেটে নিজের নামে নামকরণ করুক সমস্যা নেই। কিন্তু এ কেমন নির্লজ্জ আচরণ! কেমন নীচ-হীন, লোভ, ক্ষমতার অপব্যবহার, দম্ভ! আপনারা না নারী! আপনাদের আচরণ তো আরও বেশি সহনশীল, সংযত আর আন্তরিক হওয়ার কথা। হওয়া উচিত ন্যায়নিষ্ঠ। থাকার কথা শৃঙ্খলাবোধ। আমি বলছি না পুরুষ কর্মকর্তাদের তা হওয়ার কথা নয়। কিন্তু নারীরা তো স্বভাবগতভাবে চিরদিনই কোমল আর মানবিক। আপনারা কান ধরাচ্ছেন, পুলিশ রিকশাওয়ালাদের পেটাচ্ছে। মানহানি করছে, মানবাধিকার লঙ্ঘিত হচ্ছে। আপনাদের আচরণে যার যেমন ইচ্ছা গালি দিচ্ছে, যা খুশি বলছে। কারও কোনো ভালো কাজই চোখে পড়ছে না। ডাক্তার, পুলিশ, প্রশাসন, সেনাবাহিনী, নার্স, গণমাধ্যমকর্মীরা জীবন বাজি রেখে কাজ করছেন। তাদের ভালো কাজ আলোচিত হচ্ছে না। আলোচিত হচ্ছে না বলে মানুষ মনোবল হারাচ্ছে। মীরজাদী সেব্রিনা নিয়মিত প্রেস ব্রিফিং করছেন। তার সাহসী ভূমিকা নিয়ে আলোচনা হচ্ছে না, আলোচনা হচ্ছে তার শাড়ি নিয়ে। আপনারা, হ্যাঁ আপনারা নারীদের আরও নিচে নামাচ্ছেন। প্রশাসনকে নিচে নামাচ্ছেন। আর ভাই-বোনরা! আপনাদেরও বলি, মহিলা অপরাধ করেছে, মানছি। তাই বলে তাকে অমন অকথ্য অশ্রাব্য ভাষায় গালিগালাজ করবেন না। যদি করেন আপনাকে আর ওতে তফাত থাকল কোথায়! অনেক সরকারি কর্মকর্তা ভালো কাজ করছেন, দরিদ্রের পাশে দাঁড়াচ্ছেন, তাদের কথাও বলুন। তাদের খবর ভাইরাল করুন। তাতে জনগণ স্বস্তি পাবে। ভাববে তাদের পাশে দাঁড়ানোর মানুষ আছে। সাধারণ ছুটি ঘোষণার আগে ঢাকা লকডাউন করা হয়নি। এখনো হয়নি। গায়ে গায়ে জড়াজড়ি করে ট্রেনে-বাসে-লঞ্চে করে মানুষ ঢাকা ছেড়েছে। দেখে শিউরে উঠেছি। খালেদা জিয়ার মুক্তির দিন পিজি হাসপাতাল থেকে শুরু করে তাঁর গুলশানের বাসভবন পর্যন্ত বিশাল মানবজটের সৃষ্টি হয়েছিল। এই করোনা রাজ্যে ভোট হয়েছে। আর দোষ হলো গরিব ভ্যানচালক আর তরকারি বিক্রেতার! যাদের পেটে ভাত নেই। আগে ওদের ভাতের নিশ্চয়তা দিন। ম্যাডাম! আপনাকে বলছি- আইনকানুন না জানেন, পারিবারিক শিক্ষাও কি আপনি পাননি? গুরুজনকে মান্য করতে হয়, সম্মান করতে হয় তাও জানেন না! ওই লোকগুলো তো আপনার বয়সে অনেক বড়। আপনার মাস্ক ছিল কি? আপনার পাশে যে ছিল তার মাস্কও তো যথাস্থানে ছিল না। আপনাদের কান ধরাবে কে? আগে নিজেদের ঠিক করুন। আপনি যে কাজ করেছেন তাতে বদলি বা ওএসডি কোনো সাজা নয়। প্রয়োজন দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি।

দেখছি আর অবাক হচ্ছি, কোনো সংশোধন নেই। কুড়িগ্রাম কেসের ১৫ দিন যেতে না যেতে এ ঘটনা। তার মানে অমানবিকতা আপনাদের রন্ধ্রে রন্ধ্রে ঢুকে গেছে। এর থেকে মুক্তির উপায় কী? নিয়োগ প্রক্রিয়ায় মানবিকতা, নৈতিকতা, হৃদয়বৃত্তির পরীক্ষা নেওয়ার কোনো ব্যবস্থা করা যায় কিনা বিশেষজ্ঞরা ভেবে দেখতে পারেন।

 

                লেখক : কথাশিল্পী।

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান
রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের
গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২
নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ
গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক
টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার
দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক
ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে
সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি
বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব
ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১
শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু
ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার
চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে
রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’
‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া
যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই মার্কিন নাগরিক ২ দিনের রিমান্ডে
সেই মার্কিন নাগরিক ২ দিনের রিমান্ডে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেমিট্যান্স প্রবাহে ২৮.৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
রেমিট্যান্স প্রবাহে ২৮.৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্ব বাণিজ্যে রূপান্তর ঘটাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা
বিশ্ব বাণিজ্যে রূপান্তর ঘটাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা
জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের
বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা