শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ৩১ মার্চ, ২০২০ আপডেট:

ম্যাডাম! আপনি সেবক, মালিক নন

আফরোজা পারভীন
প্রিন্ট ভার্সন
ম্যাডাম! আপনি সেবক, মালিক নন

যে দুজনকে কান ধরে দাঁড় করানো হয়েছে তাদের দেখে খুব কষ্ট হলো। লজ্জাও হলো। কান্নাও পেল। ভাবলাম, কতটা অমানুষ আমরা হয়েছি!  ওদের মুখগুলো শুকনো। মনে হয় সারা দিন খায়নি। ওদের একজন ভ্যানচালক, আরেকজন তরকারি বিক্রেতা। আমি নিশ্চিত এখন ওদের যাত্রী নেই, ক্রেতা নেই। হাঁ করে বসে থাকে যাত্রী আর ক্রেতার আশায়। পেট তো করোনা আসছে বললে শোনে না। ওদের খেতে হবে। ঘরে স্ত্রী আছে, সন্তান আছে, তাদের খাওয়ানোর দায়িত্ব ওদের। বাইরে বের না হয়ে কী করবে ওরা! ঘরের দরজায় যদি খাবারের পোঁটলা, নিদেনপক্ষে চাল আর নুন কেউ পৌঁছে দিত ওরা বের হতো না আমি নিশ্চিত। মরার ভয় সবার আছে, জীবনের মায়া আছে। জীবন সবার কাছে সমান প্রিয়। ওই সহকারী কমিশনার ভূমি ম্যাডামের যেমন তার শিশু সন্তান বা পিতার মুখের দিকে তাকালে বাঁচতে ইচ্ছা করে, ওই ভ্যানচালক আর তরকারি বিক্রেতারও বাঁচতে ইচ্ছা করে। মনে হয়, আহা! জীবন কত মধুময়! ম্যাডাম মাস্ক না থাকায় ওদের শাস্তি দিলেন। উনি কি জানতে চেয়েছিলেন ওরা কেন মাস্ক পরেনি? ওদের মাস্ক আছে কিনা? উনি কি ওদের দুটো মাস্ক দিয়েছেন? সরকার কি মাস্ক পরা বাধ্যতামূলক করেছে? আমি তো জানি মাস্ক আক্রান্তদের জন্যই বাধ্যতামূলক। উনি কি জানতে চেয়েছিলেন কেন ভ্যান চালাচ্ছে, তরকারি বিক্রি করছে? কেন বাড়ির বাইরে এসেছে? দুটো টাকা দিয়ে বা এক কেজি চাল দিয়ে সাহায্য করেছিলেন? উনি তো পারতেন দুজনের হাতে ২ কেজি চাল আর দুটো মাস্ক দিয়ে ওদের হাসিমুখের ছবি তুলে পোস্ট দিতে। তাতে অন্যরা উৎসাহিত হতো। তাতে কি খুব বেশি খরচা হতো? সে খরচের বিনিময়ে উনি ওদের, ওদের পরিবারের দোয়া পেতেন। দেশের মানুষের প্রশংসা পেতেন। আর মিডিয়া এখন এমন শক্তিশালী যে উনি ছবি পোস্ট না দিলেও সে খবর ঠিকই মিডিয়ায় চলে আসত। যেমন এসেছে একজন ইউএনও ম্যাডামের ক্রেতা সেজে বাজারে গিয়ে জিনিসপত্র কিনে বাজারের মূল্যবৃদ্ধি যাচাইয়ের খবর। আরেকজন ইউএনওর দরিদ্রের পাশে গিয়ে তাদের সাহায্যের খবর। প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, ‘সব মন্ত্রী, এমপি, জেলা-উপজেলা-ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যানদের বলছি, মানুষের দরজায় গিয়ে ভোট চেয়েছেন এবার মানুষের ঘরে খাবার পৌঁছে দিন।’ জনপ্রতিনিধিরা মানুষের দরজায় গিয়ে ভোট চেয়েছেন কি চাননি সে বিতর্কে না গিয়ে বলছি, প্রধানমন্ত্রীর এই সরাসরি নির্দেশনার পরও কোনো জনপ্রতিনিধি খেটে খাওয়া মানুষের বাড়ির দরজায় গিয়েছেন বলে শুনিনি। জানতে চাননি ওরা কেমন আছে। খেয়ে আছে না না খেয়ে আছে। ওদের বাচ্চার দুধ আছে কিনা! ওরা কি বাতাস খেয়ে থাকবে? বাতাস খেয়ে বাঁচার ফরমুলা কি আবিষ্কার হয়েছে? হয়নি। হলেও বাতাস ওরা পেত না। রাতারাতি বাতাস নিয়ে বাণিজ্য শুরু হতো। ম্যাডামের হাতে মোবাইল ছিল সেটা দিয়ে ছবি তুলেছেন। তার আগে ওদের কান ধরিয়েছেন। লজ্জা করে না? আমার তো করে। প্রশাসন ক্যাডারের একজন সদস্য হিসেবে করে, মানুষ হিসেবে করে। ঐতিহ্যবাহী প্রশাসন ক্যাডারের সম্মান আর মর্যাদা আপনারা ধুলায় লুটিয়ে দিচ্ছেন। ভুলে যাচ্ছেন আপনারা প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী, সেবক। মালিক নন। মালিক ওই ভ্যানচালক, ওই তরকারি বিক্রেতা, কৃষক, শ্রমিক, দেশের জনগণ। বঙ্গবন্ধু বলেছেন, ‘আপনি চাকরি করেন, আপনার মাইনা দেয় ওই গরিব কৃষক। আপনার মাইনা দেয় ওই গরিব শ্রমিক। আপনার সংসার চলে ওই টাকায়। ওদের সম্মান দিয়ে কথা বলুন।’ আপনারা তো আবার পাঠ্যবইয়ের বাইরে কিছু পড়েন না। ওদের মাস্ক পরার কথা বুঝিয়ে বিদায় করে দিলেই তো হতো। ছবি তুললেন কেন! সে ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় ছাড়লেন কেন! আপনি কতটা কাজের কাজ করছেন, কত বড় কর্মী তা দেখানোর জন্য, নাকি আপনার কতটা ক্ষমতা তা দেখানোর জন্য? ওই ফোনটা তো এদের কষ্টের টাকায় কেনা। প্রতিটি মানুষের সম্মান আছে। ওদের সম্মান আপনার চেয়ে কিছু কম নয়। ওরা কাজ করে বলেই আপনি, আমি চেয়ারে বসি, গাড়ি চড়ি, ভালো খাই। আমরা তো চাল-ডাল কিনে দিব্বি ঘরে বসেছি, খাচ্ছি, টিভি দেখছি আর হা-হুতাশ করছি। ওদের কিন্তু খাওয়ার জন্য জীবনের ঝুঁকি নিয়ে বের হতে হচ্ছে। হ্যাঁ, আপনি দুর্যোগ মুহূর্তে কর্তব্য পালন করছেন সেজন্য প্রশংসা করছি। কিন্তু এমন আচরণ কেন যাতে মানুষ কষ্ট পায়, কাঁদে! মোবাইল কোর্ট করছেন। দ-বিধি, ফৌজদারি কার্যবিধি পড়েননি? সংবিধানের ৩৫.৫ ধারা পড়েছেন? সংবিধান পড়াটা তো দরকার। আর যখন আইনশৃঙ্খলা রক্ষার কাজে গেছেন তখন তো আইনকানুনও জানা দরকার। ঢাকা শহর লকডাউন হয়নি এখনো, লকডাউন হয়নি গ্রামগঞ্জ। কারফিউও জারি হয়নি। একান্ত প্রয়োজন ছাড়া বাইরে বের না হওয়ার জন্য বলা হয়েছে। পেটের ক্ষুধার চেয়ে জরুরি আর কী হতে পারে! মাস্ক না থাকলে ওরা পরবে কী করে? আচ্ছা ম্যাডাম! মোবাইল কোর্ট করার আগে কি আপনারা এলাকায় জানিয়েছিলেন মাস্ক পরার কথা মাইকিং বা অন্য উপায়ে? ওদের টিভি নেই, ফেসবুক করে না। তাহলে ওরা জানবে কী করে!

শুনুন ম্যাডাম! আপনার আর কুড়িগ্রামের ডিসির মতো অসুস্থ মানসিকতার মানুষদের জন্য পুরো প্রশাসন আজ প্রশ্নবিদ্ধ। কুড়িগ্রামের ডিসি রাতের অন্ধকারে সাংবাদিক পেটান। সরোবর নিজের নামে নামকরণ করতে চান। নিজের জায়গাজমিতে সরোবর, পুকুর, ডোবা, নর্দমা যে কোনো কিছু কেটে নিজের নামে নামকরণ করুক সমস্যা নেই। কিন্তু এ কেমন নির্লজ্জ আচরণ! কেমন নীচ-হীন, লোভ, ক্ষমতার অপব্যবহার, দম্ভ! আপনারা না নারী! আপনাদের আচরণ তো আরও বেশি সহনশীল, সংযত আর আন্তরিক হওয়ার কথা। হওয়া উচিত ন্যায়নিষ্ঠ। থাকার কথা শৃঙ্খলাবোধ। আমি বলছি না পুরুষ কর্মকর্তাদের তা হওয়ার কথা নয়। কিন্তু নারীরা তো স্বভাবগতভাবে চিরদিনই কোমল আর মানবিক। আপনারা কান ধরাচ্ছেন, পুলিশ রিকশাওয়ালাদের পেটাচ্ছে। মানহানি করছে, মানবাধিকার লঙ্ঘিত হচ্ছে। আপনাদের আচরণে যার যেমন ইচ্ছা গালি দিচ্ছে, যা খুশি বলছে। কারও কোনো ভালো কাজই চোখে পড়ছে না। ডাক্তার, পুলিশ, প্রশাসন, সেনাবাহিনী, নার্স, গণমাধ্যমকর্মীরা জীবন বাজি রেখে কাজ করছেন। তাদের ভালো কাজ আলোচিত হচ্ছে না। আলোচিত হচ্ছে না বলে মানুষ মনোবল হারাচ্ছে। মীরজাদী সেব্রিনা নিয়মিত প্রেস ব্রিফিং করছেন। তার সাহসী ভূমিকা নিয়ে আলোচনা হচ্ছে না, আলোচনা হচ্ছে তার শাড়ি নিয়ে। আপনারা, হ্যাঁ আপনারা নারীদের আরও নিচে নামাচ্ছেন। প্রশাসনকে নিচে নামাচ্ছেন। আর ভাই-বোনরা! আপনাদেরও বলি, মহিলা অপরাধ করেছে, মানছি। তাই বলে তাকে অমন অকথ্য অশ্রাব্য ভাষায় গালিগালাজ করবেন না। যদি করেন আপনাকে আর ওতে তফাত থাকল কোথায়! অনেক সরকারি কর্মকর্তা ভালো কাজ করছেন, দরিদ্রের পাশে দাঁড়াচ্ছেন, তাদের কথাও বলুন। তাদের খবর ভাইরাল করুন। তাতে জনগণ স্বস্তি পাবে। ভাববে তাদের পাশে দাঁড়ানোর মানুষ আছে। সাধারণ ছুটি ঘোষণার আগে ঢাকা লকডাউন করা হয়নি। এখনো হয়নি। গায়ে গায়ে জড়াজড়ি করে ট্রেনে-বাসে-লঞ্চে করে মানুষ ঢাকা ছেড়েছে। দেখে শিউরে উঠেছি। খালেদা জিয়ার মুক্তির দিন পিজি হাসপাতাল থেকে শুরু করে তাঁর গুলশানের বাসভবন পর্যন্ত বিশাল মানবজটের সৃষ্টি হয়েছিল। এই করোনা রাজ্যে ভোট হয়েছে। আর দোষ হলো গরিব ভ্যানচালক আর তরকারি বিক্রেতার! যাদের পেটে ভাত নেই। আগে ওদের ভাতের নিশ্চয়তা দিন। ম্যাডাম! আপনাকে বলছি- আইনকানুন না জানেন, পারিবারিক শিক্ষাও কি আপনি পাননি? গুরুজনকে মান্য করতে হয়, সম্মান করতে হয় তাও জানেন না! ওই লোকগুলো তো আপনার বয়সে অনেক বড়। আপনার মাস্ক ছিল কি? আপনার পাশে যে ছিল তার মাস্কও তো যথাস্থানে ছিল না। আপনাদের কান ধরাবে কে? আগে নিজেদের ঠিক করুন। আপনি যে কাজ করেছেন তাতে বদলি বা ওএসডি কোনো সাজা নয়। প্রয়োজন দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি।

দেখছি আর অবাক হচ্ছি, কোনো সংশোধন নেই। কুড়িগ্রাম কেসের ১৫ দিন যেতে না যেতে এ ঘটনা। তার মানে অমানবিকতা আপনাদের রন্ধ্রে রন্ধ্রে ঢুকে গেছে। এর থেকে মুক্তির উপায় কী? নিয়োগ প্রক্রিয়ায় মানবিকতা, নৈতিকতা, হৃদয়বৃত্তির পরীক্ষা নেওয়ার কোনো ব্যবস্থা করা যায় কিনা বিশেষজ্ঞরা ভেবে দেখতে পারেন।

 

                লেখক : কথাশিল্পী।

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
সিংড়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে সাহিত্য আসর
সিংড়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে সাহিত্য আসর

এই মাত্র | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বড় জয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করলো জার্মানি
বড় জয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করলো জার্মানি

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জাতিসংঘের গাজা প্রস্তাব ফিলিস্তিনিদের অধিকার পূরণে ব্যর্থ : হামাস
জাতিসংঘের গাজা প্রস্তাব ফিলিস্তিনিদের অধিকার পূরণে ব্যর্থ : হামাস

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে ইয়াবার বিশাল চালান জব্দ
সিলেটে ইয়াবার বিশাল চালান জব্দ

৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

গেল ১০ মাসে রাজধানীতে ১৯৮ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে : ডিএমপি
গেল ১০ মাসে রাজধানীতে ১৯৮ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে : ডিএমপি

১২ মিনিট আগে | নগর জীবন

সুদানে গণহত্যা ও সহিংসতা অব্যাহত, জাতিসংঘের উদ্বেগ
সুদানে গণহত্যা ও সহিংসতা অব্যাহত, জাতিসংঘের উদ্বেগ

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

লি‌বিয়া থে‌কে দে‌শে ফি‌রলেন ১৭০ বাংলা‌দে‌শি
লি‌বিয়া থে‌কে দে‌শে ফি‌রলেন ১৭০ বাংলা‌দে‌শি

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গীতে ৬ গুদাম ভস্মীভূত
টঙ্গীতে ৬ গুদাম ভস্মীভূত

৩৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সঙ্গে ‌‘মুখোমুখি’ আলোচনায় প্রস্তুত ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট মাদুরো
ট্রাম্পের সঙ্গে ‌‘মুখোমুখি’ আলোচনায় প্রস্তুত ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট মাদুরো

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ও জামায়াতের সঙ্গে ইসির সংলাপ বুধবার
বিএনপি ও জামায়াতের সঙ্গে ইসির সংলাপ বুধবার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফোনে ইন্টারনেটের গতি বাড়ানোর উপায়
ফোনে ইন্টারনেটের গতি বাড়ানোর উপায়

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

'রাশিয়ার ড্রোন হামলা মোকাবিলায় সক্ষম নয় ইউরোপ'
'রাশিয়ার ড্রোন হামলা মোকাবিলায় সক্ষম নয় ইউরোপ'

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের তাপমাত্রা আগামী সপ্তাহ থেকে ক্রমশ কমবে
দেশের তাপমাত্রা আগামী সপ্তাহ থেকে ক্রমশ কমবে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিষ্টি আলুর পুষ্টিগুণ
মিষ্টি আলুর পুষ্টিগুণ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার ড্রোন হামলা ঠেকানোর মতো সক্ষমতা ইউরোপের নেই : ইইউ
রাশিয়ার ড্রোন হামলা ঠেকানোর মতো সক্ষমতা ইউরোপের নেই : ইইউ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব উপকার পেতে খাবেন আনারস
যেসব উপকার পেতে খাবেন আনারস

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সাবেক মন্ত্রী রেজাউল করিমের ভাই গ্রেফতার
সাবেক মন্ত্রী রেজাউল করিমের ভাই গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরে ফের লঘুচাপের আভাস
সাগরে ফের লঘুচাপের আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে সামাজিক বাধা ভাঙছে ইরানের মেয়েরা
যেভাবে সামাজিক বাধা ভাঙছে ইরানের মেয়েরা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন সফররত নাগরিকদের সতর্ক করল জাপান
চীন সফররত নাগরিকদের সতর্ক করল জাপান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্ষণ মামলায় রনদীর গ্রেফতার
ধর্ষণ মামলায় রনদীর গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত
গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ