শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০২ এপ্রিল, ২০২০ আপডেট:

ভাইরাস ডায়রি ২

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
ভাইরাস ডায়রি ২

মার্চ ২৯

আমরা কি আবার আমাদের সেই আগের জীবন ফিরে পাবো? পাবো না। পৃথিবী কি আগের মতোই আবার...? না। কিছুই আর আগের মতো নেই। পৃথিবী বদলে গেছে, আমাদেরও বদলে দিয়েছে। কিন্তু এইভাবে লকডাউন করে কতদিন কাটাতে পারবো আমরা? বেশি দিন নয়। এইভাবে হাত ধুয়ে ধুয়ে, মাস্ক পরে পরে, মানুষকে কমপক্ষে সাড়ে তিন ফুট দূরে রেখে রেখে কত দিন ভাইরাসের নাগাল থেকে দূরে থাকতে পারবো? বেশি দিন নয়। করোনা আমাদের সবাইকেই একদিন না একদিন ধরবেই। কারও রেহাই নেই। করোনার কবল থেকে কেউ বেঁচে ফিরবে, কেউ ফিরবে না।

আমরা সবাই অপেক্ষা করছি ভ্যাক্সিনের। তাই না? বিজ্ঞানীরা বলেছেন ভাক্সিন আসতে ১৮ মাস লাগবে। আমরা কি ভেবে নিচ্ছি ১৮ মাস পর ৭০০ কোটি লোক ভ্যাক্সিন পেয়ে যাবো? মোটেও না। প্রডাকশানে সময় নেবে। ধরা যাক ৭০ লাখ ভ্যাক্সিন একদিনে তৈরি হলো। তাহলে ৭০০ কোটি লোকের জন্য ভ্যাক্সিন বানাতে ১০০০ দিন লাগবে। ১০০০ দিন মানে কিন্তু প্রায় ৩ বছর। তো এখন থেকে ১৮ মাসকে যোগ করে সেটি দাঁড়ায় ৪ বছর। যতদিন না ভ্যাক্সিন পাচ্ছি, আমরা কেউ কি ভাইরাসকে পাশ কাটিয়ে যেতে পারবো? আমার মনে হয় না। অনেক বিজ্ঞানীও মনে করেন না। তাঁরা মনে করেন পৃথিবীর সবাই এই ভাইরাসে আক্রান্ত হবে, কেউ কেউ মনে করেন, সবাই না হলেও ৮০ ভাগ মানুষ আক্রান্ত হবে।

সোজা কথা মৃত্যু আসছে। আমরা যারা রিস্ক গ্রুপের তাদের কাছে খুব দ্রুত আসছে। মৃত্যু নিয়ে হাহাকার না করে বরং যে কটা দিন পাচ্ছি, তাকে কাজে লাগানো বুদ্ধিমানের কাজ। প্রতিটি দিনকে যেন ভেবে নিই এ আমার শেষ দিন।

 

মার্চ ৩০

মাঝে মাঝে মনে হয় আমি হয়তো ঘুমিয়ে আছি, পৃথিবীতে যা ঘটছে, তা ঘটছে আমার স্বপ্নের মধ্যে। ঘুম ভাঙলেই দেখবো সবকিছু আগের মতোই আছে।

মার্চ ৩১

১৯২৬ সালে হরিয়ানার মিওয়াট অঞ্চলে মোহাম্মদ ইলিয়াস নামের এক লোক তাবলিগ জামাত শুরু করেছিল। ভারতে পৃথিবীর সবচেয়ে বড় মাদ্রাসা দেওবন্দের জন্ম। ইসলামের প্রচারে প্রসারে ভারতের ভূমিকা বিরাট।

তাবলিগ জামাত এখন পৃথিবীতে এত ছড়িয়ে গেছে যে ১৫০টা দেশ থেকে প্রায় কয়েক কোটি লোক এতে অংশ নেয়। ফেব্রুয়ারির ২৭ তারিখে ৪ দিনব্যাপী তাবলিগ জামাতের সম্মেলন হলো মালয়েশিয়ায়। ১৬০০০ লোক অংশগ্রহণ করেছিল। ১৫০০ ছিল বিদেশি। ভারত, পাকিস্তান আর বাংলাদেশের লোক তো ছিলই, চীন থেকে, দক্ষিণ কোরিয়া থেকে আসা লোকও ছিল। মালয়েশিয়ার দুই তৃতীয়াংশ করোনা রোগীর ভাইরাস এসেছে ওই তাবলিগ জামাত থেকে। এই খবরগুলো চারদিকে প্রচার হওয়ার পরও তাবলিগ জামাত দিল্লিতে সম্মেলন করার অনুমতি পেয়ে যায় কী করে জানি না। এখন দিল্লিতে নানান দেশের তাবলিগি গুলো ভাইরাস ছড়িয়েছে। কত হাজার লোককে যে ওরা সংক্রামিত করেছে তার কোনও হিসেব আছে? তারা কি জানে না করোনার কারণে সারা বিশ্বের মানুষ গণহারে মারা পড়ছে? তাদের কি জমায়েত বন্ধ করা উচিত ছিল না? সামান্য বোধশক্তি কি তাদের নেই? তবলিগিরা জেনে বুঝে ভাইরাস ছড়ায়নি। কিন্তু অজ্ঞানতার অন্ধকারে লোকগুলো এমন ডুবে আছে যে বিশ্বময় যে মহামারি লেগেছে, তা নিয়ে এতটুকু দুশ্চিন্তা নেই। এ সময় তাদের ধর্মীয় সভা করাটা ছিল মানবতার জন্য হুমকি।

সৌদি আরবকে স্যালুট দিই। কাবা বন্ধ করে দিতে এতটুকু দ্বিধা করেনি। উমরাহ বন্ধ করেছে। নবীর রওজা শরিফ দর্শন বন্ধ করেছে, মসজিদ বন্ধ করেছে। ভারতে এখনও অনেক মসজিদ খোলা। লোকেরা নামাজ পড়তে মসজিদে ভিড় করে। লকডাউন মানছে না, সোশ্যাল ডিস্ট্যান্সিং মানছে না। ভারতের একটুখানি সৌদি আরবের মতো হওয়া দরকার।

উজবেকিস্তান, কাজাকস্তান, তাজিকিস্তানÑ এই দেশগুলোয় কিন্তু তাবলিগ জামাত নিষিদ্ধ। তাবলিগ হাদিস কোরান যেভাবে বলে, সেভাবে চলে। ১৪০০ বছর আগে মানুষ যেভাবে জীবনযাপন করত, সেভাবে জীবনযাপন করে। আক্ষরিক অর্থেই মৌলবাদী। যে দেশ আধুনিক হতে চায়, সে দেশ মৌলবাদী আন্দোলনকে প্রশ্রয় দেয় না। আল কায়দার মতো সন্ত্রাসী দল তাবলিগের আইডি ব্যবহার করে সন্ত্রাসের উদ্দেশে এক দেশ থেকে আরেক দেশে ভ্রমণ করেছে। তারা কি সমাজের কোনও উপকার করছে? প্রগতির বিরুদ্ধে গিয়ে সমাজকে পেছনে টেনে রাখলে উপকার নয়, অপকার হয় মানুষের। যত্র তত্র ভাইরাস ছড়িয়ে কত নিরীহ মানুষের মৃত্যুর কারণ হয়েছে। কী ভয়ংকর অপকারই না ওরা করলো মানবজাতির!

কখনো ধর্ম পালনের ভ্রান্তি মানুষকে স্বার্থপর, নিষ্ঠুর, হিংসুক বানায়, খুব বোকাও বানায়। না হয় বুঝলাম ওরা বোকা। সরকার কী করে শুরু থেকে বিমান যাত্রা চালু রেখেছিল, সেই সব দেশেও দিব্যি বিমান যাওয়া আসা করেছে যেসব দেশে ভাইরাস দাবানলের মতো ছড়িয়ে পড়েছে। সময়মতো উচিত কাজটি করা হয়নি বলে শত শত তাজা জীবন আজ অকালে ঝরে পড়ছে।

এপ্রিল ১

এই যে লকডাউনে রয়েছি গোটা দেশ, কী লাভ যদি দেশের বাইরে থেকে নিশ্চিন্তে ভাইরাস বাহক দেশে চলে আসে, গোটা দেশে ঘুরে বেড়ায়, হাজার হাজার মানুষের সংস্পর্শে আসে! লকডাউন শেষ পর্যন্ত কোনও কাজেই লাগলো না। মালয়েশিয়ার তবলিগ জামাতে অংশ নিয়ে বাংলাদেশের মানুষ তো ফিরে গেছে দেশে, তাদের কি কোয়ারান্টাইন করা হয়েছিল? নিশ্চয়ই হয়নি।

খুব দুঃখজনক এই যে, ধর্মান্ধ লোকেরা কিছুতেই নিজেদের সওয়াব, স্বার্থ, নিজেদের আখের গোছানো ছাড়া পৃথিবীর সমস্যা, মানব জাতির হাহাকারের দিকে ফিরে তাকায় না। ইহজগত নিয়ে তারা ভাবে না, তারা পরকাল এবং অলৌকিকতা নিয়ে ঘোরের মধ্যে থাকে, আর জান্নাতবাসী হওয়ার জন্য যা কিছু করা দরকার বলে মনে করে তা যে করে হোক করে, বিধর্মীকে বা কাফেরকে খুন করে হলেও করে। তারা যুক্তিবাদী লোকদের আনা গণতন্ত্র ভোগ করে, সংগ্রাম করে অর্জন করা বাক স্বাধীনতা ভোগ করে, স্বাস্থ্যসেবা চিকিৎসা ভোগ করে, উদারতা মানবতা ইত্যাদি সভ্য সমাজের গুণগুলি ভোগ করে আর ক্রমাগতই মানুষের মগজধোলাই করে চলে অনুদারতা, অযুক্তি, অবিজ্ঞান দিয়ে। এভাবেই চলছে, কোনও সরকার ওদের বাধা দেয় না।

দিল্লির ধর্মীয় সভা থেকে প্রচুর লোক শরীরে ভাইরাস নিয়ে ফিরে গেছে ভারতের সর্বত্র, কাশ্মীর থেকে কন্যাকুমারী। তারা আত্মীয়স্বজন বন্ধু পরিচিত সবার মধ্যে ছড়িয়েছে এই ভাইরাস। হিন্দু ধর্মান্ধরা গোমূত্র পানের পার্টি করছে, গোমূত্র পান করে করোনা থেকে মুক্তি পেতে চাইছে, সারা গায়ে গোবর লেপে বসে আছে করোনা কাছে আসতে পারবে না এই বিশ্বাস নিয়ে। তথাকথিত ধার্মিকদের যুক্তিবুদ্ধিহীনতা অসহ্য হয়ে ওঠে, বিশেষ করে এই মহামারির সময়।

লক্ষ করছি গণতান্ত্রিক দেশগুলোয় করোনাভাইরাস তেমনভাবে রোধ করা সম্ভব হচ্ছে না। আমেরিকাও ঠিকঠাক লকডাউন করতে পারছে না। আমেরিকায় ভয়ঙ্করভাবে আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে। চীন কিন্তু ঠিকঠাক পেরেছিল। অগণতান্ত্রিক দেশেই তাহলে সম্ভব হচ্ছে মহামারি রোধ করা। চীনে তো সম্ভব হতো না মড়ক চলাকালীন তাবলিগ জামাতের মতো কোনও ধর্মীয় সভা করা! সৌদি আরবেও সম্ভব হতো না। শুধু এই ভারতীয় উপমহাদেশই সব সম্ভবের দেশ।

                লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অধীনদের নামাজের আদেশ দেওয়ার গুরুত্ব
অধীনদের নামাজের আদেশ দেওয়ার গুরুত্ব

৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ নভেম্বর)

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপের আশা টিকিয়ে রাখল আয়ারল্যান্ড
বিশ্বকাপের আশা টিকিয়ে রাখল আয়ারল্যান্ড

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনের আরও দুটি গ্রাম দখলের দাবি রাশিয়ার
ইউক্রেনের আরও দুটি গ্রাম দখলের দাবি রাশিয়ার

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে বনে এলিয়েন নামে!
যে বনে এলিয়েন নামে!

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাড়ি-নিয়ে ঝগড়া, বিয়ের এক ঘণ্টা আগে হবু স্ত্রীকে হত্যা!
শাড়ি-নিয়ে ঝগড়া, বিয়ের এক ঘণ্টা আগে হবু স্ত্রীকে হত্যা!

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় থাকা দেশের নাগরিকরা গ্রিন কার্ডও পাবে না?
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় থাকা দেশের নাগরিকরা গ্রিন কার্ডও পাবে না?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তোলগা আকাশ প্রতিরক্ষার সফল পরীক্ষা চালাল তুরস্ক
তোলগা আকাশ প্রতিরক্ষার সফল পরীক্ষা চালাল তুরস্ক

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দারুণ জয়ে বাছাইপর্ব শেষ করল ফ্রান্স
দারুণ জয়ে বাছাইপর্ব শেষ করল ফ্রান্স

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেইনের জোড়া গোলে শেষ ম্যাচেও জয় ইংল্যান্ডের
কেইনের জোড়া গোলে শেষ ম্যাচেও জয় ইংল্যান্ডের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইস্তিগফার পাপ মোচন ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যম
ইস্তিগফার পাপ মোচন ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যম

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুক্তরাজ্যে স্থায়ী বসবাসের সুযোগ পেতে থাকতে হবে ২০ বছর!
যুক্তরাজ্যে স্থায়ী বসবাসের সুযোগ পেতে থাকতে হবে ২০ বছর!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেরানীগঞ্জে ডাম্পিং এলাকায় অগ্নিসংযোগ
কেরানীগঞ্জে ডাম্পিং এলাকায় অগ্নিসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেসির চোখ এখনও বিশ্বকাপে!
মেসির চোখ এখনও বিশ্বকাপে!

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধামরাইয়ে পার্কিং করা বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন
ধামরাইয়ে পার্কিং করা বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জবি ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হলেন সেই কারানির্যাতিত খাদিজা
জবি ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হলেন সেই কারানির্যাতিত খাদিজা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টঙ্গীতে সাউন্ড গ্রেনেড বিস্ফোরণ
টঙ্গীতে সাউন্ড গ্রেনেড বিস্ফোরণ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তুরস্ক গাজার দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত: হাকান ফিদান
তুরস্ক গাজার দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত: হাকান ফিদান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা রিজওয়ানার বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
উপদেষ্টা রিজওয়ানার বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে হস্তক্ষেপ করার অভিযোগ মোদি প্রশাসনের বিরুদ্ধে!
বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে হস্তক্ষেপ করার অভিযোগ মোদি প্রশাসনের বিরুদ্ধে!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় যুবককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা
খুলনায় যুবককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মধ্য বাড্ডায় বাসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ
মধ্য বাড্ডায় বাসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ১৪তম কমিউনিকেশন সামিট  অনুষ্ঠিত
ঢাকায় ১৪তম কমিউনিকেশন সামিট  অনুষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক
শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার
১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন
সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর

প্রথম পৃষ্ঠা

দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার
দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম