শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০২ এপ্রিল, ২০২০ আপডেট:

ঘরে থাকুন জীবন বাঁচান

নাজনীন মুন্নী
প্রিন্ট ভার্সন
ঘরে থাকুন জীবন বাঁচান

মরে গেলে কেউ এসে ছোঁবে না আপনাকে। যাদের বুক জড়িয়ে  আজীবন বেঁচেছেন, তারা আপনাকে শেষবার বুকে জড়িয়ে চিৎকার করে সব হারানোর কান্না কাঁদবে না। এমন দিনও আসবে কে ভেবেছে কবে? ভাবনার সীমা পেরিয়ে সেই দিন বাস্তবে দেখছে সবাই। ১৯ ঘণ্টা লাশ পড়ে ছিল, কেউ ধরেনি। এখন মরে গেলে আর আপনি কারও স্বজন নন, ভয়াবহ এক মরণ ছোবল। যে আপনি কোনো দিন নামাজ কাজা করেননি। আল্লাহর সব নির্দেশ পালন করেছেন অক্ষরে অক্ষরে, সেই আপনার জানাজা পড়তে ভয় পাবে সবাই। শেষ পর্যন্ত হয়তো জানাজাটাও হবে না। এমন দিন কি ভাবতে পারেন আপনি! সেই দিনও এসেছে। সম্প্রতি মিরপুরের কবরস্থানে লাশ দাফন করতে দেয়নি কেউ। না, করোনায় মৃত্যু ছিল না তার। মৃত্যু হয়েছিল হার্ট অ্যাটাকে। তার পরও তার স্বাভাবিক কবর হয়নি। খিলগাঁও তালতলা কবরস্থানে গেটে ব্যানার ঝুলছে- ‘করোনা আক্রান্ত মৃতদেহ দাফন করা হবে না’ এই ঘোষণায়। আমরা কি তাহলে মাটিও পাব না মরলে?

কি ভয়াবহ এক দুঃসময় আমাদের। একদিকে শত শত মানুষ মরে যাওয়ার খবর। অন্যদিকে করোনায় আক্রান্ত হওয়ার আতঙ্ক। সব ছাপিয়ে সবচেয়ে বড় ভয়, চিকিৎসাটাই তো পাওয়া যাবে না। করোনার কবলে পড়েছেন কিনা  তা নিশ্চিত হওয়াই এখন সবচেয়ে কষ্টকর। চিকিৎসা তো দূর! করোনা শনাক্তে এ দেশে এখন পর্যন্ত আছে কেবল কয়েকটি ফোন নম্বর, যাকে বলে হটলাইন। গেল মার্চের এক মাসে এ হটলাইনে ফোন এসেছে প্রায় ৮০ হাজার। কিন্তু টেস্ট করার সৌভাগ্য হয়েছে কজনের অনুমান করত পারেন? নিশ্চয়ই অবাক হবেন শুনলে। সংখ্যা মাত্র ১ হাজার। আমি খুব অসহায় বোধ করি যথন ভাবী বাকি প্রায় ৭৯ হাজার, আসলে সেটা লাখো ছাড়াতে পারে- তারা কেমন করে দিন পার করছে? তারা সুস্থ হলো তো? শেষ পর্যন্ত জানতে পারল কি তারা আসলেই করোনায় আক্রান্ত নাকি সর্দিজ্বর? দেশজুড়ে আমরা যে কেবলই সর্দিজ্বরে মানুষ মরে যাওয়ার খবর পাই আজকাল প্রতিদিন!!

ডাক্তাররা সাবধান। অনেকেই ছুটি নিয়ে বাসায়। অনেকে হয়েছেন অসুস্থও। করোনা রোগী তো দূর, সাধারণ রোগীরাও দেখা পাচ্ছেন না ডাক্তারের। অবস্থা এমন বেগতিক যে করোনা না হলেও বিনা চিকিৎসায় মারা যেতে হবে অনেককে। যাচ্ছেও মারা। প্রতিদিনই আসছে তিন-চার হাসপাতাল ঘুরেও চিকিৎসা না পেয়ে মরে যাওয়ার খবর। শিশু থেকে টগবগে যুবক, নারী থেকে বৃদ্ধ আমরা কেবল শুনছি চিকিৎসা না পেয়ে মরে যাওয়ার খবর। হাসপাতালগুলো বুক চিতিয়ে বলছে ঠান্ডা জ্বরের রোগী তারা হাসপাতালে ঢুকতে দেবেন না। গোপন কিছু নয়, রীতিমতো প্রকাশ্যে সাইনবোর্ড টানিয়ে তাদের এই ঘোষণা! প্রবল জ্বর নিয়ে দিনমান লাইনে দাঁড়িয়ে কাকুতি-মিনতি করলেও কেউ পারছে না জানতে আসলে সে করোনার দখলে নাকি সামান্য সর্দি-কাশি। শেষ পর্যন্ত কি তাহলে সেদিকেই যাচ্ছে সময় যখন এই যুগে এসেও বিনা চিকিৎসায় মরে যেতে হবে? এমন দুর্যোগে বসে আছি ঘরে। না ভয়ে নয়, আমার ছোঁয়ায়, আমাদের ছোঁয়ায় যাতে বিষাক্ত না হয় কারও জীবন এই কারণে। আমরা ১৬ জন সাংবাদিক পড়তে গেছি কলকাতায়, এর আগে আরও কয়েকজন গেছেন রাষ্ট্রীয় সফরে। সবাই স্বেচ্ছায় নিজেদের বন্দী করেছি ঘরে। ১৪ দিনের স্বেচ্ছানির্বাসন! প্রতিদিন ভোরে চোখ মেলে প্রথমেই মনে হয় শ্বাস নিতে পারছি তো? গলাটা কি আজ একটু ব্যথা? জ্বর কেমন তা মাপতে থারমোমিটার খোঁজার তর সয় না। এমন আতঙ্ক। এমন আতঙ্ক। আপনাদের কি সেই ভয় হয় না? বদ্ধঘরে চোখ মেলে দেখি হাজারো, লাখো মানুষের গ্রামে ছুটে যাওয়ার দৃশ্য। দেখি কেবল ঘরে রাখতে রাস্তায় সশস্ত্র বাহিনী। এর পরও আমরা ঘরে নেই। আমাদের খেটে খেতে হয়, আমাদের কাজে বাইরে যেতে হয়, আমাদের বাজার, আমাদের ব্যাংক, আমাদের হাজারো বাহানা। সেই বাহানায় আমরা বাইরে। আমরা তোয়াক্কা করি না করোনা। অমরা ভাবী আমরা বীর বাঙালি! আমরা সব হজম করে ফেলি- এটা পারব না! হাজারো মানুষ এক হচ্ছে এক প্যাকেট খাবারের জন্য। মানুষগুলো কেবল খেয়ে বেঁচে থাকাটা জানে। তারা কেবল পেটটাকে ভয় পায়, আর কিছু না। কিন্তু আপনি? একটু সহায়তার নাম করে তাদের ঘর থেকে ডেকে নিয়ে আসছেন সহায়তা দিতে নয়, হত্যা করতে। আপনি কি তা বুঝতে পারেন? আপনার সহায়তার হাতকে আমরা বাহবা জানাই। কিন্তু আপনি আর একটু কষ্ট করে সেই হাতটা কি তার বাড়ি পর্যন্ত নিতে পারছেন না? আমরা কেমন করে এত নির্বোধ আর অসচেতন হতে পারি?

এই যে এত অসুবিধা, অজুহাত আমাদের, এই যে তোয়াক্কা না করা এসবই করেছিল আমেরিকা, ইউরোপ। দেখছেন কি তাদের অহংকারের ফল? প্রতিদিন মারা যাচ্ছে শত মত মানুষ।  আক্রান্ত হাজার ছাড়িয়ে লাখের ঘর ছুঁইছুঁই করছে। প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, যদি মৃতের সংখ্যা ১ লাখে বেঁধে রাখা যায় তবে তারা সফল। ১ লাখ মানুষ মরে গেলে যারা নিজেদের সফল ভাবছেন, তাহলে সেখানে কত মানুষ মারা যাওয়ার কথা? স্বপ্নের দেশ আমেরিকা এখন দুঃস্বপ্নের মৃত্যুপুরী। এখন পর্যন্ত সেখানে মারা গেছে প্রায় ৪ হাজার মানুষ। যার মধ্যে ৩৫ জন বাংলাদেশি। এক দিনে ক্ষমতাধর এই দেশে মারা গেছে ৭৭০ জন। আক্রান্ত প্রায় ২ লাখ। এখানেই কিন্তু শেষ নয়, সামনের দুই সপ্তাহ আরও ভযাবহ বলে জানিয়েছে দেশটি। কত মানুষ যে নেই হয়ে যাবে, কে রাখবে সে হিসাব। যে ভয়াবহ তান্ডব চলছে যুক্তরাষ্ট্রে তা থামাবে সেই শক্তি কার? বিশ্বের ক্ষমতাধর দেশের এমন অসহায় রূপ কে দেখেছে কবে? এ তো কেবল যুক্তরাষ্ট্রের কথা। পুরো বিশ্বের প্রায় সব দেশে বইছে করোনা বিষের হাওয়া। ১ এপ্রিল পর্যন্ত বিশ্বে প্রায় ৯ লাখ মানুষ করোনায় আক্রান্ত। মারা গেছে ৪৩ হাজারের বেশি। সুস্থ হয়েছে প্রায় ১ লাখ ৮৫ হাজার। মৃত্যুর সঙ্গে দেখা না করে যারা ফিরে এসেছেন তারাই কেবল বলতে পারবেন ঘটনা কতখানি কষ্টকর। আর যারা করোনার সঙ্গে হেরে যাচ্ছেন যুদ্ধে কখনো কি ভেবেছেন বুঝে ওঠার আগেই করোনা নামের মৃত্যুদূত কেড়ে নেবে প্রাণ?

বিশ্বের ধনী আর সক্ষম দেশগুলোর এমন অসহায় অবস্থা কি আমাদের সচেতন করে না? এর পরও আমরা ভাবী আমরা বেঁচে যাব? এখনো আমাদের হাসপাতাল প্রস্তুত নয়, পরীক্ষার কিট পর্যাপ্ত নয়, চাইলেই যে কেউ করত পারবে না টেস্ট, নেই পর্যাপ্ত ডাক্তার, ডাক্তারের নিরাপত্তা। কেমন করে বাঁচবেন আপনি? কেমন করে বাঁচব আমরা? কেমন করে বাঁচবে আমাদের দেশ? কষ্ট হবে, খারাপ লাগবে তার পরও থাকুন ঘরে। ঘরই এখন পারে বাঁচাতে- আমাকে, আপনাকে, পুরো দেশকে। হাত জোড় করে বলি- ঘরে থাকুন। আমাদের বাঁচান ।

                লেখক : সাংবাদিক।

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
৩৬৭ রানে এগিয়ে থেকে তৃতীয় দিন শেষ করল বাংলাদেশ
৩৬৭ রানে এগিয়ে থেকে তৃতীয় দিন শেষ করল বাংলাদেশ

৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হবিগঞ্জে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
হবিগঞ্জে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত : জাহিদ
ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত : জাহিদ

৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

টেকনাফে ইয়াবাসহ ৪ কারবারি আটক
টেকনাফে ইয়াবাসহ ৪ কারবারি আটক

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বিলিয়ন কিলোমিটার পাড়ি দেওয়া ধূমকেতুর বিরল ছবি হাতে পেল নাসা
বিলিয়ন কিলোমিটার পাড়ি দেওয়া ধূমকেতুর বিরল ছবি হাতে পেল নাসা

১৮ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

মানব ইতিহাসের ৫ প্রলয়ংকারী সুনামি
মানব ইতিহাসের ৫ প্রলয়ংকারী সুনামি

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় হতদরিদ্র পরিবারের এক নারীর চিকিৎসায় ছাত্রদলের অর্থ সহায়তা
ভাঙ্গায় হতদরিদ্র পরিবারের এক নারীর চিকিৎসায় ছাত্রদলের অর্থ সহায়তা

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : সিদ্ধিরগঞ্জে একাধিক ভবনে ফাটল
ভূমিকম্প : সিদ্ধিরগঞ্জে একাধিক ভবনে ফাটল

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বিনামূল্যে মেডিকেল ক্যাম্প
তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বিনামূল্যে মেডিকেল ক্যাম্প

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে জামায়াতের প্রতিনিধি সম্মেলন অনুষ্ঠিত
মুন্সীগঞ্জে জামায়াতের প্রতিনিধি সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৩১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ব্রাকসু ভোটের নতুন তারিখ ঘোষণা
ব্রাকসু ভোটের নতুন তারিখ ঘোষণা

৩১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মেট্রোরেলের ট্র্যাক থেকে অবিস্ফোরিত ককটেল উদ্ধার
মেট্রোরেলের ট্র্যাক থেকে অবিস্ফোরিত ককটেল উদ্ধার

৪৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

শতবর্ষের ১০ প্রাণঘাতী ভূমিকম্প
শতবর্ষের ১০ প্রাণঘাতী ভূমিকম্প

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাকসু নির্বাচনের ভোটার তালিকায় গরমিল
শাকসু নির্বাচনের ভোটার তালিকায় গরমিল

৫১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে হতাহতের ঘটনায় প্রধান উপদেষ্টার গভীর শোক
ভূমিকম্পে হতাহতের ঘটনায় প্রধান উপদেষ্টার গভীর শোক

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

সাকিবের রেকর্ড ছুঁয়ে ফেললেন তাইজুল
সাকিবের রেকর্ড ছুঁয়ে ফেললেন তাইজুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্যোগের প্রভাব কমাতে পাহাড় ও জলাশয় রক্ষা করতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
দুর্যোগের প্রভাব কমাতে পাহাড় ও জলাশয় রক্ষা করতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বংশালে নিহত তিনজনের পরিচয় মিলেছে
ভূমিকম্পে বংশালে নিহত তিনজনের পরিচয় মিলেছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেশবপুরে বিরল কালোমুখো হনুমান রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘ
কেশবপুরে বিরল কালোমুখো হনুমান রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সেমিফাইনালে ভারতের বিপক্ষে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
সেমিফাইনালে ভারতের বিপক্ষে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প: সিদ্ধিরগঞ্জে আদমজী ইপিজেডে ৭ শ্রমিক অসুস্থ
ভূমিকম্প: সিদ্ধিরগঞ্জে আদমজী ইপিজেডে ৭ শ্রমিক অসুস্থ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় অপরাধ দমনে অভিযান, গ্রেফতার ২৩
নওগাঁয় অপরাধ দমনে অভিযান, গ্রেফতার ২৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে ভূমিকম্প আতঙ্কে শতাধিক শ্রমিক আহত
টঙ্গীতে ভূমিকম্প আতঙ্কে শতাধিক শ্রমিক আহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সশস্ত্র বাহিনী দিবস উদযাপিত হচ্ছে
সশস্ত্র বাহিনী দিবস উদযাপিত হচ্ছে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

২২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল
মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা