শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০২ এপ্রিল, ২০২০ আপডেট:

ঘরে থাকুন জীবন বাঁচান

নাজনীন মুন্নী
প্রিন্ট ভার্সন
ঘরে থাকুন জীবন বাঁচান

মরে গেলে কেউ এসে ছোঁবে না আপনাকে। যাদের বুক জড়িয়ে  আজীবন বেঁচেছেন, তারা আপনাকে শেষবার বুকে জড়িয়ে চিৎকার করে সব হারানোর কান্না কাঁদবে না। এমন দিনও আসবে কে ভেবেছে কবে? ভাবনার সীমা পেরিয়ে সেই দিন বাস্তবে দেখছে সবাই। ১৯ ঘণ্টা লাশ পড়ে ছিল, কেউ ধরেনি। এখন মরে গেলে আর আপনি কারও স্বজন নন, ভয়াবহ এক মরণ ছোবল। যে আপনি কোনো দিন নামাজ কাজা করেননি। আল্লাহর সব নির্দেশ পালন করেছেন অক্ষরে অক্ষরে, সেই আপনার জানাজা পড়তে ভয় পাবে সবাই। শেষ পর্যন্ত হয়তো জানাজাটাও হবে না। এমন দিন কি ভাবতে পারেন আপনি! সেই দিনও এসেছে। সম্প্রতি মিরপুরের কবরস্থানে লাশ দাফন করতে দেয়নি কেউ। না, করোনায় মৃত্যু ছিল না তার। মৃত্যু হয়েছিল হার্ট অ্যাটাকে। তার পরও তার স্বাভাবিক কবর হয়নি। খিলগাঁও তালতলা কবরস্থানে গেটে ব্যানার ঝুলছে- ‘করোনা আক্রান্ত মৃতদেহ দাফন করা হবে না’ এই ঘোষণায়। আমরা কি তাহলে মাটিও পাব না মরলে?

কি ভয়াবহ এক দুঃসময় আমাদের। একদিকে শত শত মানুষ মরে যাওয়ার খবর। অন্যদিকে করোনায় আক্রান্ত হওয়ার আতঙ্ক। সব ছাপিয়ে সবচেয়ে বড় ভয়, চিকিৎসাটাই তো পাওয়া যাবে না। করোনার কবলে পড়েছেন কিনা  তা নিশ্চিত হওয়াই এখন সবচেয়ে কষ্টকর। চিকিৎসা তো দূর! করোনা শনাক্তে এ দেশে এখন পর্যন্ত আছে কেবল কয়েকটি ফোন নম্বর, যাকে বলে হটলাইন। গেল মার্চের এক মাসে এ হটলাইনে ফোন এসেছে প্রায় ৮০ হাজার। কিন্তু টেস্ট করার সৌভাগ্য হয়েছে কজনের অনুমান করত পারেন? নিশ্চয়ই অবাক হবেন শুনলে। সংখ্যা মাত্র ১ হাজার। আমি খুব অসহায় বোধ করি যথন ভাবী বাকি প্রায় ৭৯ হাজার, আসলে সেটা লাখো ছাড়াতে পারে- তারা কেমন করে দিন পার করছে? তারা সুস্থ হলো তো? শেষ পর্যন্ত জানতে পারল কি তারা আসলেই করোনায় আক্রান্ত নাকি সর্দিজ্বর? দেশজুড়ে আমরা যে কেবলই সর্দিজ্বরে মানুষ মরে যাওয়ার খবর পাই আজকাল প্রতিদিন!!

ডাক্তাররা সাবধান। অনেকেই ছুটি নিয়ে বাসায়। অনেকে হয়েছেন অসুস্থও। করোনা রোগী তো দূর, সাধারণ রোগীরাও দেখা পাচ্ছেন না ডাক্তারের। অবস্থা এমন বেগতিক যে করোনা না হলেও বিনা চিকিৎসায় মারা যেতে হবে অনেককে। যাচ্ছেও মারা। প্রতিদিনই আসছে তিন-চার হাসপাতাল ঘুরেও চিকিৎসা না পেয়ে মরে যাওয়ার খবর। শিশু থেকে টগবগে যুবক, নারী থেকে বৃদ্ধ আমরা কেবল শুনছি চিকিৎসা না পেয়ে মরে যাওয়ার খবর। হাসপাতালগুলো বুক চিতিয়ে বলছে ঠান্ডা জ্বরের রোগী তারা হাসপাতালে ঢুকতে দেবেন না। গোপন কিছু নয়, রীতিমতো প্রকাশ্যে সাইনবোর্ড টানিয়ে তাদের এই ঘোষণা! প্রবল জ্বর নিয়ে দিনমান লাইনে দাঁড়িয়ে কাকুতি-মিনতি করলেও কেউ পারছে না জানতে আসলে সে করোনার দখলে নাকি সামান্য সর্দি-কাশি। শেষ পর্যন্ত কি তাহলে সেদিকেই যাচ্ছে সময় যখন এই যুগে এসেও বিনা চিকিৎসায় মরে যেতে হবে? এমন দুর্যোগে বসে আছি ঘরে। না ভয়ে নয়, আমার ছোঁয়ায়, আমাদের ছোঁয়ায় যাতে বিষাক্ত না হয় কারও জীবন এই কারণে। আমরা ১৬ জন সাংবাদিক পড়তে গেছি কলকাতায়, এর আগে আরও কয়েকজন গেছেন রাষ্ট্রীয় সফরে। সবাই স্বেচ্ছায় নিজেদের বন্দী করেছি ঘরে। ১৪ দিনের স্বেচ্ছানির্বাসন! প্রতিদিন ভোরে চোখ মেলে প্রথমেই মনে হয় শ্বাস নিতে পারছি তো? গলাটা কি আজ একটু ব্যথা? জ্বর কেমন তা মাপতে থারমোমিটার খোঁজার তর সয় না। এমন আতঙ্ক। এমন আতঙ্ক। আপনাদের কি সেই ভয় হয় না? বদ্ধঘরে চোখ মেলে দেখি হাজারো, লাখো মানুষের গ্রামে ছুটে যাওয়ার দৃশ্য। দেখি কেবল ঘরে রাখতে রাস্তায় সশস্ত্র বাহিনী। এর পরও আমরা ঘরে নেই। আমাদের খেটে খেতে হয়, আমাদের কাজে বাইরে যেতে হয়, আমাদের বাজার, আমাদের ব্যাংক, আমাদের হাজারো বাহানা। সেই বাহানায় আমরা বাইরে। আমরা তোয়াক্কা করি না করোনা। অমরা ভাবী আমরা বীর বাঙালি! আমরা সব হজম করে ফেলি- এটা পারব না! হাজারো মানুষ এক হচ্ছে এক প্যাকেট খাবারের জন্য। মানুষগুলো কেবল খেয়ে বেঁচে থাকাটা জানে। তারা কেবল পেটটাকে ভয় পায়, আর কিছু না। কিন্তু আপনি? একটু সহায়তার নাম করে তাদের ঘর থেকে ডেকে নিয়ে আসছেন সহায়তা দিতে নয়, হত্যা করতে। আপনি কি তা বুঝতে পারেন? আপনার সহায়তার হাতকে আমরা বাহবা জানাই। কিন্তু আপনি আর একটু কষ্ট করে সেই হাতটা কি তার বাড়ি পর্যন্ত নিতে পারছেন না? আমরা কেমন করে এত নির্বোধ আর অসচেতন হতে পারি?

এই যে এত অসুবিধা, অজুহাত আমাদের, এই যে তোয়াক্কা না করা এসবই করেছিল আমেরিকা, ইউরোপ। দেখছেন কি তাদের অহংকারের ফল? প্রতিদিন মারা যাচ্ছে শত মত মানুষ।  আক্রান্ত হাজার ছাড়িয়ে লাখের ঘর ছুঁইছুঁই করছে। প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, যদি মৃতের সংখ্যা ১ লাখে বেঁধে রাখা যায় তবে তারা সফল। ১ লাখ মানুষ মরে গেলে যারা নিজেদের সফল ভাবছেন, তাহলে সেখানে কত মানুষ মারা যাওয়ার কথা? স্বপ্নের দেশ আমেরিকা এখন দুঃস্বপ্নের মৃত্যুপুরী। এখন পর্যন্ত সেখানে মারা গেছে প্রায় ৪ হাজার মানুষ। যার মধ্যে ৩৫ জন বাংলাদেশি। এক দিনে ক্ষমতাধর এই দেশে মারা গেছে ৭৭০ জন। আক্রান্ত প্রায় ২ লাখ। এখানেই কিন্তু শেষ নয়, সামনের দুই সপ্তাহ আরও ভযাবহ বলে জানিয়েছে দেশটি। কত মানুষ যে নেই হয়ে যাবে, কে রাখবে সে হিসাব। যে ভয়াবহ তান্ডব চলছে যুক্তরাষ্ট্রে তা থামাবে সেই শক্তি কার? বিশ্বের ক্ষমতাধর দেশের এমন অসহায় রূপ কে দেখেছে কবে? এ তো কেবল যুক্তরাষ্ট্রের কথা। পুরো বিশ্বের প্রায় সব দেশে বইছে করোনা বিষের হাওয়া। ১ এপ্রিল পর্যন্ত বিশ্বে প্রায় ৯ লাখ মানুষ করোনায় আক্রান্ত। মারা গেছে ৪৩ হাজারের বেশি। সুস্থ হয়েছে প্রায় ১ লাখ ৮৫ হাজার। মৃত্যুর সঙ্গে দেখা না করে যারা ফিরে এসেছেন তারাই কেবল বলতে পারবেন ঘটনা কতখানি কষ্টকর। আর যারা করোনার সঙ্গে হেরে যাচ্ছেন যুদ্ধে কখনো কি ভেবেছেন বুঝে ওঠার আগেই করোনা নামের মৃত্যুদূত কেড়ে নেবে প্রাণ?

বিশ্বের ধনী আর সক্ষম দেশগুলোর এমন অসহায় অবস্থা কি আমাদের সচেতন করে না? এর পরও আমরা ভাবী আমরা বেঁচে যাব? এখনো আমাদের হাসপাতাল প্রস্তুত নয়, পরীক্ষার কিট পর্যাপ্ত নয়, চাইলেই যে কেউ করত পারবে না টেস্ট, নেই পর্যাপ্ত ডাক্তার, ডাক্তারের নিরাপত্তা। কেমন করে বাঁচবেন আপনি? কেমন করে বাঁচব আমরা? কেমন করে বাঁচবে আমাদের দেশ? কষ্ট হবে, খারাপ লাগবে তার পরও থাকুন ঘরে। ঘরই এখন পারে বাঁচাতে- আমাকে, আপনাকে, পুরো দেশকে। হাত জোড় করে বলি- ঘরে থাকুন। আমাদের বাঁচান ।

                লেখক : সাংবাদিক।

এই বিভাগের আরও খবর
রাজপথে শিক্ষকরা
রাজপথে শিক্ষকরা
জাতীয় সনদ
জাতীয় সনদ
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
নতুন ট্যারিফ
নতুন ট্যারিফ
গুদাম-গার্মেন্টে আগুন
গুদাম-গার্মেন্টে আগুন
বুড়িগঙ্গা বাঁচান
বুড়িগঙ্গা বাঁচান
চার ইমামের ইমানি দৃঢ়তা
চার ইমামের ইমানি দৃঢ়তা
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল
রাজধানীর যানজট
রাজধানীর যানজট
ক্ষুধামুক্ত বিশ্ব
ক্ষুধামুক্ত বিশ্ব
কোয়ান্টামতত্ত্ব ও কোয়ান্টাম তথ্য
কোয়ান্টামতত্ত্ব ও কোয়ান্টাম তথ্য
সর্বশেষ খবর
জিএসপি প্লাস সুবিধা পেতে নেদারল্যান্ডসের সহায়তা চেয়েছে বাংলাদেশ
জিএসপি প্লাস সুবিধা পেতে নেদারল্যান্ডসের সহায়তা চেয়েছে বাংলাদেশ

৩০ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

নাইক্ষ্যংছড়িতে ১ লাখ পিস ইয়াবা জব্দ
নাইক্ষ্যংছড়িতে ১ লাখ পিস ইয়াবা জব্দ

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হামাসকে কড়া হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প
হামাসকে কড়া হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাফল্যের ধারা অব্যাহত রেখেছে সামসুল হক খান স্কুল অ্যান্ড কলেজ
সাফল্যের ধারা অব্যাহত রেখেছে সামসুল হক খান স্কুল অ্যান্ড কলেজ

২১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতেই হবে
সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতেই হবে

৪১ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ, বৃষ্টির আভাস নেই
মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ, বৃষ্টির আভাস নেই

৪৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ
প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ

৫৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইসরায়েল সমর্থকরা নিষিদ্ধ হলো ইউরোপা লিগের ম্যাচে
ইসরায়েল সমর্থকরা নিষিদ্ধ হলো ইউরোপা লিগের ম্যাচে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সংসদ ভবন এলাকায় সব ধরনের ড্রোন ওড়ানো নিষেধ
সংসদ ভবন এলাকায় সব ধরনের ড্রোন ওড়ানো নিষেধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্প-পুতিনের দীর্ঘ ফোনালাপ, হাঙ্গেরিতে বৈঠকের ঘোষণা
ট্রাম্প-পুতিনের দীর্ঘ ফোনালাপ, হাঙ্গেরিতে বৈঠকের ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার
ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষর আজ
জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষর আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪
কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নভেম্বরে সেনেগাল ও তিউনিসিয়ার বিপক্ষে খেলবে ব্রাজিল
নভেম্বরে সেনেগাল ও তিউনিসিয়ার বিপক্ষে খেলবে ব্রাজিল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেনিয়ার বিরোধীদলীয় নেতা রাইলা ওডিঙ্গা মারা গেছেন
কেনিয়ার বিরোধীদলীয় নেতা রাইলা ওডিঙ্গা মারা গেছেন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকসু নির্বাচনে জয়ের পথে শিবির
রাকসু নির্বাচনে জয়ের পথে শিবির

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ অক্টোবর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খেলায় ফিরলেন টেম্বা বাভুমা
খেলায় ফিরলেন টেম্বা বাভুমা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইনসাফ কায়েমে মহানবী (সা.)-এর আদর্শ
ইনসাফ কায়েমে মহানবী (সা.)-এর আদর্শ

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

স্থায়ী যুদ্ধবিরতির বল ‘আফগান তালেবানের কোর্টে’: পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী
স্থায়ী যুদ্ধবিরতির বল ‘আফগান তালেবানের কোর্টে’: পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাজ্যে অভিবাসনে ভাষাগত দক্ষতার নতুন নিয়ম
যুক্তরাজ্যে অভিবাসনে ভাষাগত দক্ষতার নতুন নিয়ম

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের প্রস্তুতি : ছুটির দিনেও ইসি কর্মকর্তাদের অফিস করার নির্দেশ
নির্বাচনের প্রস্তুতি : ছুটির দিনেও ইসি কর্মকর্তাদের অফিস করার নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার
নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে পিকআপ ভ্যান-মাহিন্দ্রা সংঘর্ষে নিহত ২
টাঙ্গাইলে পিকআপ ভ্যান-মাহিন্দ্রা সংঘর্ষে নিহত ২

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাংলাদেশকে ১০ উইকেটে হারিয়ে সেমিফাইনালে অস্ট্রেলিয়া
বাংলাদেশকে ১০ উইকেটে হারিয়ে সেমিফাইনালে অস্ট্রেলিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত
যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল
লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক
শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’
‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের
ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি
তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?
এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট
চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি
২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর
শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?
সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-তুরস্ক-ফ্রান্স থেকে ১৩২ যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া
চীন-তুরস্ক-ফ্রান্স থেকে ১৩২ যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র
কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩৬ দিন অন্ধকারে থাকবে কানাডার যে এলাকা
১৩৬ দিন অন্ধকারে থাকবে কানাডার যে এলাকা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা
২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা

১৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত
ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘এবার এইচএসসির ফলের বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে’
‘এবার এইচএসসির ফলের বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওয়ানডে দলে ফিরলেন সৌম্য, বাদ নাঈম-নাহিদ
ওয়ানডে দলে ফিরলেন সৌম্য, বাদ নাঈম-নাহিদ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেল চলাচলের নতুন সময়সূচি প্রকাশ
মেট্রোরেল চলাচলের নতুন সময়সূচি প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যশোর বোর্ডে ২০ কলেজে শতভাগ ফেল
যশোর বোর্ডে ২০ কলেজে শতভাগ ফেল

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন
বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত
বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল
লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক
চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শতাব্দীর সেরা ডিভোর্সে ১ বিলিয়ন ডলার থেকে মুক্তি পেলেন দ. কোরিয়ার ধনকুবের
শতাব্দীর সেরা ডিভোর্সে ১ বিলিয়ন ডলার থেকে মুক্তি পেলেন দ. কোরিয়ার ধনকুবের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিয়ন্ত্রণে আসেনি সিইপিজেডের আগুন, ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে কারখানার ভবন
নিয়ন্ত্রণে আসেনি সিইপিজেডের আগুন, ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে কারখানার ভবন

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ তেল কেনা বন্ধ, ট্রাম্পের দাবির জবাবে যা বললো ভারত
রুশ তেল কেনা বন্ধ, ট্রাম্পের দাবির জবাবে যা বললো ভারত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এইচএসসির ফল পুনঃনিরীক্ষণে নতুন নিয়ম, জেনে নিন কীভাবে
এইচএসসির ফল পুনঃনিরীক্ষণে নতুন নিয়ম, জেনে নিন কীভাবে

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার
নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন

নগর জীবন

নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না
নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না

পেছনের পৃষ্ঠা

ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম
ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া
নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন
সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী
বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী

নগর জীবন

মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট
মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না
জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে
ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে
ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে

নগর জীবন

পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ
পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা

সম্পাদকীয়

ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ
ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়
মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে
খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে

প্রথম পৃষ্ঠা

শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ
শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ

নগর জীবন

আয়ুপথ
আয়ুপথ

সাহিত্য

ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল

সম্পাদকীয়

জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে
জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে

নগর জীবন

নতজানু
নতজানু

সাহিত্য

হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি
হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি

নগর জীবন

নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার
নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক
শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক

প্রথম পৃষ্ঠা

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

পূর্ব-পশ্চিম

সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা
সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়
ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়

নগর জীবন

১৬ দিনেই হাসপাতালে ভর্তি ১০ হাজার ডেঙ্গু রোগী
১৬ দিনেই হাসপাতালে ভর্তি ১০ হাজার ডেঙ্গু রোগী

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘খুঁজি তোকে’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘খুঁজি তোকে’

শোবিজ