শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৯ এপ্রিল, ২০২০ আপডেট:

এই মৃত্যুপুরী আমার পৃথিবী নয়

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
এই মৃত্যুপুরী আমার পৃথিবী নয়

চীনের উহানে, চীন বলেছে, আড়াই হাজার লোক মরেছে করোনাভাইরাসে। কিন্তু কিছু গবেষক জানাচ্ছেন এক উহানেই মারা গেছে চল্লিশ হাজারের চেয়েও বেশি লোক। যদি চীন জানাতো সঠিক তথ্য, যদি জানাতো যে এই ভাইরাস বিশ্বময় ছড়িয়ে পড়তে যাচ্ছে, যদি বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা চীন দ্বারা প্রভাবিত না হয়ে নিরপেক্ষ হতো, তবে হয়তো চীনের বাইরের দুনিয়া, বিশেষ করে ইউরোপ এবং আমেরিকা আগেভাগেই সতর্ক হতে পারতো। সতর্ক না হওয়ার কারণেই আজ ইতালিতে ১৭ হাজারের চেয়েও বেশি, স্পেনে ১৪ হাজারের চেয়ে বেশি, যুক্তরাষ্ট্রে ১২ হাজারের চেয়ে বেশি মানুষের মৃত্যু হয়েছে। মৃত্যু এখানেই শেষ নয়, হচ্ছেই।

আজ সারা পৃথিবী ঘরবন্দী হয়ে বসে আছে। কিন্তু এভাবে তো অর্থনৈতিক অবস্থা ধসে পড়বে। সে কারণেই ইমিউনিটি পাসপোর্টের কথা উঠেছে। যারা একবার করোনাভাইরাসের শিকার হয়েছে এবং যুদ্ধ করে সুস্থ হয়ে উঠেছে, তাদের শরীরে এন্টিবডি পরীক্ষা করে দেখা হচ্ছে, দেখা হচ্ছে ফের ভয়াবহ রকম আক্রান্ত হওয়ার কোনও রকম আশংকা তাদের আছে কিনা। না থাকলে তাদের ইমিউনিটি পাসপোর্ট দেওয়া হবে। সেই ইমিউনিটি পাসপোর্ট নিয়ে তারা বাইরে যাবে, কাজ কম্ম অফিস আদালত ব্যবসা বাণিজ্য করবে। আর যাদের ইমিউনিটি নেই, তারা ঘরবন্দী থাকবে। যতদিন না ভ্যাকসিন না আসে, ততদিন।

পাল্টে যাওয়া পৃথিবীর দিকে তাকালে খুব স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্নের উদয় হয়, এই ভয়াবহ ভাইরাসের বিশ্বময় সংক্রমণ কি রোধ করা যেত না? উহানে যখন মানুষ আক্রান্ত হচ্ছে, তখন থেকেই যদি বন্ধ করে দেওয়া হতো চীনের সংগে বাইরের দেশের যাওয়া আসা, তাহলেই তো ভাইরাস চীনের বাইরে আসতে পারতো না। মনে আছে কিছু কিছু দেশ দেশপ্রেম দেখাতে গিয়ে উহান থেকে নিজেদের নাগরিককে বয়ে এনেছে? দেশপ্রেমের সংগে কিন্তু ভাইরাস ঢুকে গেছে দেশে দেশে। চীন থেকে কয়েক লক্ষ মানুষও বিনাবাধায় ছড়িয়ে গেছে সারা পৃথিবীতে। তার ফল আজ ভোগ করছে গোটা পৃথিবী। মানুষের ভুলের কারণেই মানুষের এমন অগুনতি অকাল মৃত্যু।

এই ভাইরাস গরিব ধনী উঁচু জাত নীচু জাত কালো সাদা হলুদ বাদামি হিন্দু মুসলমান খ্রিস্টান ইহুদি আস্তিক নাস্তিক কিছুই মানছে না। সবাইকে কামড় বসাচ্ছে। প্রভাবশালী ধনীরা যেমন আক্রান্ত, সাধারণ ছাপোষা মানুষও আক্রান্ত। ব্রিটেনের রাজপুত্র, প্রধানমন্ত্রী আক্রান্ত, ইজরাইলের স্বাস্থ্যমন্ত্রী আক্রান্ত। নিউইয়র্কে বাংলাদেশের ৭০ জন মানুষ এর মধ্যে মারা গেছে। প্রিয় নিউইয়র্ক এখন এক মৃত্যুপুরী। কত লক্ষ লোক চীন থেকে, ইতালি থেকে ভাইরাস শরীরে নিয়ে ঢুকেছে নিউইয়র্কে। ঢুকে সংক্রমিত করছে আরও লক্ষ লোককে। যে সংক্রমণ শুধু হাঁচি আর কাশিতে নয়, কথা বললেও ছড়ায়, নিশ্বাস-প্রশ্বাসেও ছড়ায়, বাতাসেও টিকে থাকে কয়েক ঘণ্টা, শুধু এক মিটার দূরত্বে নয়, ছড়িয়ে পড়ে ছয় মিটার দূরত্বেও- এই ভাইরাসকে নির্মূল করার কোনও উপায় আপাতত কারও জানা নেই।

আমাদের সবাই এই ভাইরাসের কবলে পড়বো। এক গবেষক শুরুতেই বলেছিলেন, পৃথিবীর শতকরা আশি ভাগ মানুষকে এই ভাইরাস আক্রমণ করবে। মৃত্যু ছাড়া কি অন্য কিছু আছে আমাদের সামনে? ভ্যাকসিন আছে। কিন্তু ভ্যাকসিন বের হতে হতে দেড় বছর। হাতে পেতে পেতে জানি না আর কত মাস বা বছর। তার আগ অবধি আমাদের মতো মানুষ যাদের বয়স হয়েছে, যাদের ডায়াবেটিস, যাদের উচ্চরক্তচাপ, যাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম, তাদের নিশ্চয়ই লকডাউনে বাঁচতে হবে। কিন্তু ভাইরাস কি আমাদের ঘরেও ছলেবলে কৌশলে ঢুকে পড়বে না, লখিন্দরের লোহার ঘরে যেমন ঢুকেছিল সাপ?

চীন এখন উহানকে লকডাউন থেকে মুক্ত করে দিয়েছে। বন্য জন্তু বিক্রি করার দোকানও নাকি খুলেছে। বাদুড়, প্যাঙ্গোলিন এসবও নাকি বিক্রি হচ্ছে। সত্যিই কি? চীন সরকার তো নিষিদ্ধ করেছিল এসবের ব্যবসা! আসলে চীন থেকে আসা তথ্য কোনটি সঠিক, কোনটি নয়- তা বোঝা দুরূহ। চীন যদি সেই বাদুড়, সেই প্যাঙ্গোলিন ইত্যাদি, যেসব থেকে ভাইরাস এসেছিল, সেসব ধরে ধরে আবার বিক্রি করতে থাকে এবং খেতে থাকে, জানি না হয়তো করোনার চেয়ে হাজার গুণ খারাপ ভাইরাস একদিন ওদের ভিতর থেকে বেরিয়ে আসবে। মানুষের তখন হয়তো বিলুপ্ত হয়ে যাওয়া ছাড়া আর উপায় থাকবে না।

চীনে এখন করোনাভাইরাসের রোগী কমতে কমতে শূন্যতে। অন্যদিকে আমেরিকায় আক্রান্তের সংখ্যা হু হু করে বাড়ছে, একই সংগে মৃত্যুর সংখ্যাও। চীন যা পেরেছে, তা ইউরোপ বা আমেরিকা কেন পারেনি? তাহলে কি চীনই করোনা-পরবর্তী বিশ্বের সুপারপাওয়ার? আসলে অস্ত্রশস্ত্র থাকলেই সুপারপাওয়ার হওয়া যায় না। আমেরিকা নিজের নাগরিকদের বাঁচাতে গিয়ে হিমশিম খাচ্ছে। সাহায্য করতে চীন এগিয়ে এসেছে। চীন ইউরোপকেও ডাক্তারদের প্রয়োজনীয় প্রতিরক্ষা পোশাক দিয়েছে। এইসব সাহায্যের দরকার হতো না, যদি চীন বিশ্ববাসীকে প্রথমেই সঠিক তথ্য জানাতো। অথবা ইউরোপ এবং আমেরিকার যদি মহামারী বন্ধ করার সব সরঞ্জাম মজুত থাকতো।

আমেরিকা যে কত সায়েন্স ফিকশন বানিয়েছে। সায়েন্স ফিকশনগুলো দেখিয়েছে ভিন্ন গ্রহ থেকে এলিয়েন এসে আক্রমণ করছে আমাদের গ্রহ, অথবা ব্যাকটেরিয়া বা ভাইরাস ছড়িয়ে পৃথিবীর মানুষ প্রজাতিকে বিলুপ্ত করে দেওয়ার চক্রান্ত হচ্ছে, তখন কে বাঁচায় পৃথিবীকে? আমেরিকা বাঁচায়। হায়! বাস্তবে প্রতিদিন একটি ভাইরাসের আক্রমণে হাজার হাজার লোক মরছে আমেরিকায়, আর প্রেসিডেন্ট অর্থহীন বাকোয়াজ করে যাচ্ছে প্রতিদিন!

এই ধরনের ব্যাকটেরিয়া বা ভাইরাসের আক্রমণে আসলে যার টাকা আছে, যার প্রতিপত্তি আছে তার চেয়ে যার ইমিউনিটি আছে, সে-ই বাঁচবে। বাকিরা মরে যাবে। এ এক নতুন পৃথিবী। সব হতাশা আর নিরাশার মধ্যেও কিছু আশা থাকতে হয়। আশা ছাড়া পৃথিবী অন্ধকার। আশা এই যে, ভ্যাকসিন আবিষ্কার হয়ে গেছে প্রায়। এখন পরীক্ষা-নিরীক্ষা চলবে। পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর আমরা পাবো সেই ভ্যাকসিন। ভ্যাকসিন পর্যন্ত যেন ভাইরাসের বিবর্তন না হয়। ইতিমধ্যে আমেরিকার ডাক্তাররা বলছেন, এই ভাইরাস সম্ভবত এখন মস্তিষ্কে আক্রমণ করছে, হৃৎপিন্ড ও বন্ধ করছে। এমনও তো হতে পারতো এই ভাইরাস এয়ারবর্ন। অর্থাৎ বাতাসের সর্বত্র এই ভাইরাস। শ্বাস নিলেই বাতাসের সংগে ভাইরাস ঢুকে পড়ছে ফুসফুসে। ফুসফুসকে অকেজো করে দিচ্ছে কয়েক মিনিটের মধ্যে। কিন্তু তা নয়, করোনাভাইরাস শুধু ভাইরাস বহনকারীদের আশপাশের বাতাসের মধ্যে আছে, সর্বত্র নেই। আশা এই যে, এখনও পৃথিবীতে এমন বিজ্ঞানী এবং গবেষক আছেন, যাঁরা মানুষকে মারাত্মক সব ভাইরাসের কবল থেকে বাঁচিয়েছেন এবং এখনও বাঁচাবার জন্য চেষ্টা করছেন।

বাংলাদেশে এখনও করোনা আক্রান্তের সংখ্যাটা কম। বাংলাদেশও কি চীনের মতো ভুল তথ্য দিচ্ছে জানি না। ভারতে এখন ৫০০০ করোনা আক্রান্ত মানুষ। সংখ্যা বেড়েছে তাবলিগ জামাতের তিন দিনব্যাপী ধর্মীয় সভার কারণে। ভারতের মানুষ এই তাবলিগ জামাতের লোকদের ওপর ভীষণই ক্ষিপ্ত। মানুষের এই দুঃসময়ে ধর্মান্ধরাই সবচেয়ে অহিতকর কাজ করে চলেছে। শুধু বাংলাদেশ বা ভারতে নয়, পৃথিবীর সর্বত্র। এখনও অনেক ধর্মান্ধরা মন্দির, মসজিদ, গির্জা, সিনেগগ খুলছে, সমবেত প্রার্থনায় শামিল হচ্ছে। এই যে এত বলা হচ্ছে ঘরের বাহির না হতে বা বাইরে ১০ জনের বেশি জমায়েত না করতে, আর যে কেউ শুনলেও ধর্মান্ধরা শুনছে না। তাবলিগ জামাতের মতো বিবেকবুদ্ধিবর্জিত লোক শুধু মুসলমানদের মধ্যে নয়, সব ধর্মের মানুষদের মধ্যেই আছে। আমেরিকার লুজিয়ানায় টম স্পেল নামের এক পুরোহিত গির্জা খুলে হাজার মানুষকে জড়ো করছেন। স্পষ্টই বলে দিয়েছেন, তিনি লকডাউন মানেন না, মানবেন না। ইজরাইলের স্বাস্থ্যমন্ত্রী সিনেগগ খুলে মানুষ জড়ো করছেন, প্রার্থনার আয়োজন করছেন, ঈশ্বরকে ডাকলে নাকি করোনা ধরবে না। এখন মন্ত্রীর শরীরে করোনা। দিল্লিতে তাবলিগ জামাতের আমির ১৩ থেকে ১৫ই মার্চের সম্মেলনে বলেছিলেন, মসজিদে এলে করোনা ধরবে না। কী দেখা গেছে? তাদের শত শত লোকের শরীরে ভাইরাস। তারা উদার হস্তে আরও মানুষের মধ্যে ছড়িয়েছে সে ভাইরাস। কর্নাটকে মার্চের ১১ তারিখেও আইন অমান্য করে খোলা হয়েছে লক্ষ্মী রংগনাথ স্বামী মন্দির, দুই হাজার লোকের উৎসব হয়েছে সেদিন মন্দিরে।

জানি না এই লকডাউন কতদিন চলবে। চীনের উহানে যেমন লকডাউনের আইন উঠিয়ে দেওয়া হয়েছে। মানুষ এখন ঘর থেকে বেরোচ্ছে, ইস্কুল কলেজে যাচ্ছে, দোকানপাটে, অফিস-আদালতে যাচ্ছে- সেই জীবন চীনের বাইরের মানুষ কবে পাবে? এর উত্তর কেউ জানে না। চীনকেই আমার মনে হচ্ছে এই পৃথিবীর সুপারপাওয়ার। পৃথিবীর অন্য কোনও দেশ যা পারেনি, চীন তা পেরেছে। যদি চীন ভুল তথ্য দিয়ে পৃথিবীকে বিভ্রান্ত করেও থাকে, এই তথ্য তো ভুল নয় যে চীনের যে শহর ছিল মাত্র দু-তিন মাস আগেও মৃত্যুপুরী, আজ সে শহর মানুষের ভিড়ে কলকোলাহলে জীবন্ত।

করোনাভাইরাসের পরবর্তী বিশ্ব নিশ্চয়ই এমন হবে, আর অস্ত্রের পেছনে নয়, বড় বাজেট যাবে স্বাস্থ্যখাতে। অস্ত্র দিয়ে বাঁচা যায় না, স্বাস্থ্য দিয়েই বাঁচা যায়। আগে তো বেঁচে থাকা, তারপর তো বাণিজ্য!

                লেখক : নির্বাসিত লেখিকা

এই বিভাগের আরও খবর
সালাম প্রদানের ফজিলত
সালাম প্রদানের ফজিলত
অ্যান্টিবায়োটিক
অ্যান্টিবায়োটিক
ইউক্রেন যুদ্ধ
ইউক্রেন যুদ্ধ
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
আলো ঢাকতে ধোঁয়ার বড়াই
আলো ঢাকতে ধোঁয়ার বড়াই
সহিষ্ণুতার শিক্ষা দেয় ইসলাম
সহিষ্ণুতার শিক্ষা দেয় ইসলাম
গ্যাস অনুসন্ধান
গ্যাস অনুসন্ধান
শিল্পে স্থবিরতা
শিল্পে স্থবিরতা
প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন
প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা
সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা
সর্বশেষ খবর
কক্সবাজারে ৪ লাখ ইয়াবা উদ্ধার
কক্সবাজারে ৪ লাখ ইয়াবা উদ্ধার

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

চোটে লম্বা সময়ের জন্য মাঠের বাইরে ডি ব্রুইনে
চোটে লম্বা সময়ের জন্য মাঠের বাইরে ডি ব্রুইনে

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিপুল সংখ্যক জামিনের ব্যাখ্যা চাইলেন প্রধান বিচারপতি
বিপুল সংখ্যক জামিনের ব্যাখ্যা চাইলেন প্রধান বিচারপতি

১ মিনিট আগে | জাতীয়

ক্রেতা ও বন্ধকদাতাদের ৪ কোটি টাকার স্বর্ণ নিয়ে উধাও ব্যবসায়ী
ক্রেতা ও বন্ধকদাতাদের ৪ কোটি টাকার স্বর্ণ নিয়ে উধাও ব্যবসায়ী

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নড়াইলে স্বেচ্ছাসেবক দল নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
নড়াইলে স্বেচ্ছাসেবক দল নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরে দীর্ঘদিন পড়ে থাকা ১৯ বিপজ্জনক কন্টেইনার ধ্বংস
চট্টগ্রাম বন্দরে দীর্ঘদিন পড়ে থাকা ১৯ বিপজ্জনক কন্টেইনার ধ্বংস

৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

অনিয়মের অভিযোগে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ অবরুদ্ধ
অনিয়মের অভিযোগে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ অবরুদ্ধ

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘নারীবিদ্বেষী’ মন্তব্যে সালমানকে নিয়ে বিতর্ক
‘নারীবিদ্বেষী’ মন্তব্যে সালমানকে নিয়ে বিতর্ক

১৬ মিনিট আগে | শোবিজ

শিনজো আবে হত্যাকাণ্ড, দোষ স্বীকার করলেন অভিযুক্ত ইয়ামাগামি
শিনজো আবে হত্যাকাণ্ড, দোষ স্বীকার করলেন অভিযুক্ত ইয়ামাগামি

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানদের বিপক্ষে ইমনের ফাইফার
আফগানদের বিপক্ষে ইমনের ফাইফার

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় আইন-শৃঙ্খলা কমিটির বিশেষ সভা
নওগাঁয় আইন-শৃঙ্খলা কমিটির বিশেষ সভা

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনে প্রতি ভোটকেন্দ্রে থাকবেন ১৩ আনসার সদস্য : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচনে প্রতি ভোটকেন্দ্রে থাকবেন ১৩ আনসার সদস্য : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজধানীতে ছয়তলা ভবনের ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু
রাজধানীতে ছয়তলা ভবনের ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

জবাবদিহিতা নিশ্চিতে গণমাধ্যমের সঙ্গে মতবিনিময় করলেন গোবিপ্রবি উপাচার্য
জবাবদিহিতা নিশ্চিতে গণমাধ্যমের সঙ্গে মতবিনিময় করলেন গোবিপ্রবি উপাচার্য

২৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

১ হাজার কর্মী ছাঁটাই করতে যাচ্ছে প্যারামাউন্ট স্কাইড্যান্স
১ হাজার কর্মী ছাঁটাই করতে যাচ্ছে প্যারামাউন্ট স্কাইড্যান্স

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ীতে নসিমনের ধাক্কায় নারী নিহত
রাজবাড়ীতে নসিমনের ধাক্কায় নারী নিহত

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সেই প্রদীপ লালের ছেলে পেলেন গ্রাম পুলিশের চাকরি
সেই প্রদীপ লালের ছেলে পেলেন গ্রাম পুলিশের চাকরি

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মির্জা ফখরুলের সঙ্গে সারাহ কুকের সাক্ষাৎ
মির্জা ফখরুলের সঙ্গে সারাহ কুকের সাক্ষাৎ

৩৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিরল খনিজে চীনা আধিপত্যের লাগাম কি টানতে পারবেন ট্রাম্প?
বিরল খনিজে চীনা আধিপত্যের লাগাম কি টানতে পারবেন ট্রাম্প?

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডেঙ্গুতে মারা গেলেন তিনবারের বিশ্বজয়ী হাফেজ ত্বকী
ডেঙ্গুতে মারা গেলেন তিনবারের বিশ্বজয়ী হাফেজ ত্বকী

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

মাকে হত্যার দায়ে ছেলের মৃত্যুদণ্ড
মাকে হত্যার দায়ে ছেলের মৃত্যুদণ্ড

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতের আইনজীবীর হেনস্তার শিকার তিন সাংবাদিক, কারাগারে পাঠাতে চাইলেন বিচারক
জামায়াতের আইনজীবীর হেনস্তার শিকার তিন সাংবাদিক, কারাগারে পাঠাতে চাইলেন বিচারক

৩৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

হাঁটুর চোটে আবারো ছিটকে গেলেন কার্ভাহাল, লাগবে অস্ত্রোপচার
হাঁটুর চোটে আবারো ছিটকে গেলেন কার্ভাহাল, লাগবে অস্ত্রোপচার

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় হাইব্রিড জাতের মরিচ চাষে ঝুঁকছেন কৃষকরা
বগুড়ায় হাইব্রিড জাতের মরিচ চাষে ঝুঁকছেন কৃষকরা

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রীপুরে কারখানা খুলে দেয়ার দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ, সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ
শ্রীপুরে কারখানা খুলে দেয়ার দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ, সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন সুষ্ঠু করতে ইসিকে ১৮ দফা জামায়াতের
নির্বাচন সুষ্ঠু করতে ইসিকে ১৮ দফা জামায়াতের

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভ্রমণ আনন্দময় করতে বিমানবন্দরে যা করবেন
ভ্রমণ আনন্দময় করতে বিমানবন্দরে যা করবেন

১ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

বোরকা বিতর্কে জোব্বা পরে কোরআন হাতে ক্লাস নিয়ে আরেক শিক্ষকের প্রতিবাদ
বোরকা বিতর্কে জোব্বা পরে কোরআন হাতে ক্লাস নিয়ে আরেক শিক্ষকের প্রতিবাদ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভর্তি প্রক্রিয়ায় লটারি প্রথা বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন
ভর্তি প্রক্রিয়ায় লটারি প্রথা বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মনিরামপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্য সচেতনতা বিষয়ক আলোচনা সভা
মনিরামপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্য সচেতনতা বিষয়ক আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সর্বাধিক পঠিত
ইনানী নয়, কক্সবাজার শহর থেকেই সেন্টমার্টিন যাবে জাহাজ
ইনানী নয়, কক্সবাজার শহর থেকেই সেন্টমার্টিন যাবে জাহাজ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৮ সালের নির্বাচনে ‘ভাইস প্রেসিডেন্ট’ পদে লড়বেন না ট্রাম্প
২০২৮ সালের নির্বাচনে ‘ভাইস প্রেসিডেন্ট’ পদে লড়বেন না ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাফিসা কামালের অরবিটালসসহ ৮ ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে মানিলন্ডারিং আইনে মামলা
নাফিসা কামালের অরবিটালসসহ ৮ ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে মানিলন্ডারিং আইনে মামলা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সঙ্গে ফের চালু হচ্ছে ইরান ও তুরস্কের সরাসরি ট্রেন সার্ভিস
পাকিস্তানের সঙ্গে ফের চালু হচ্ছে ইরান ও তুরস্কের সরাসরি ট্রেন সার্ভিস

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’-এর প্রভাবে দেশজুড়ে বৃষ্টির আভাস
ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’-এর প্রভাবে দেশজুড়ে বৃষ্টির আভাস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় তুর্কি বাহিনীকে মেনে নেওয়া হবে না, মুখ খুললেন ইসরায়েলি পররাষ্ট্রমন্ত্রী
গাজায় তুর্কি বাহিনীকে মেনে নেওয়া হবে না, মুখ খুললেন ইসরায়েলি পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মস্কোকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি বেলজিয়ামের
মস্কোকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি বেলজিয়ামের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের রণাঙ্গনে কেন ব্যর্থ পশ্চিমা ড্রোন?
ইউক্রেনের রণাঙ্গনে কেন ব্যর্থ পশ্চিমা ড্রোন?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পারমাণবিক অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ চুক্তি বাতিল করলেন পুতিন
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পারমাণবিক অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ চুক্তি বাতিল করলেন পুতিন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হুতি কারাগার থেকে পাঁচ বছর পর মুক্তি পেলেন ইয়েমেনি মডেল ইনতিসার
হুতি কারাগার থেকে পাঁচ বছর পর মুক্তি পেলেন ইয়েমেনি মডেল ইনতিসার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ
ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপ নিয়ে মেসির ইঙ্গিত: খেলতে চান, তবে শর্ত একটাই!
বিশ্বকাপ নিয়ে মেসির ইঙ্গিত: খেলতে চান, তবে শর্ত একটাই!

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সালমানের মৃত্যুর সঠিক তদন্ত ও ন্যায়বিচার চেয়ে যা বললেন শাবনূর
সালমানের মৃত্যুর সঠিক তদন্ত ও ন্যায়বিচার চেয়ে যা বললেন শাবনূর

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টঙ্গীর ইমাম মুহিবুল্লাহ মিয়াজীকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা : জিএমপি
টঙ্গীর ইমাম মুহিবুল্লাহ মিয়াজীকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা : জিএমপি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পুলিশের মাঠ প্রশাসনে রদবদল, ১৩ এসপিকে বদলি
পুলিশের মাঠ প্রশাসনে রদবদল, ১৩ এসপিকে বদলি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অরুণাচল সীমান্তে চীনের ৩৬ এয়ারক্রাফ্ট শেল্টার, চিন্তায় ভারত
অরুণাচল সীমান্তে চীনের ৩৬ এয়ারক্রাফ্ট শেল্টার, চিন্তায় ভারত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে নোবেল পুরষ্কারে মনোনয়ন দেবেন জাপানি প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পকে নোবেল পুরষ্কারে মনোনয়ন দেবেন জাপানি প্রধানমন্ত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হার দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের
হার দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধবিরতির পরও হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল
যুদ্ধবিরতির পরও হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা না করে যুদ্ধ শেষ করুন, পুতিনকে ট্রাম্প
পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা না করে যুদ্ধ শেষ করুন, পুতিনকে ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিকে ধ্বংস করতে গিয়ে আওয়ামী লীগই নিশ্চিহ্নের পথে : মঈন খান
বিএনপিকে ধ্বংস করতে গিয়ে আওয়ামী লীগই নিশ্চিহ্নের পথে : মঈন খান

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্ধুত্ব নয়, অনির্বাণের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কে ছিলেন সোহিনী
বন্ধুত্ব নয়, অনির্বাণের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কে ছিলেন সোহিনী

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সীমান্ত থেকে পাঠানো চোরাচালানের বেলুন গুলি করে নামাবে লিথুয়ানিয়া
সীমান্ত থেকে পাঠানো চোরাচালানের বেলুন গুলি করে নামাবে লিথুয়ানিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯২ বছর বয়সে অষ্টমবারের মতো ক্যামেরুনের প্রেসিডেন্ট হলেন পল
৯২ বছর বয়সে অষ্টমবারের মতো ক্যামেরুনের প্রেসিডেন্ট হলেন পল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার

১৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জ্যামাইকা-কিউবার দিকে ধেয়ে যাচ্ছে হারিকেন মেলিসা
জ্যামাইকা-কিউবার দিকে ধেয়ে যাচ্ছে হারিকেন মেলিসা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোটের সুপারিশ ঐকমত্য কমিশনের
জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোটের সুপারিশ ঐকমত্য কমিশনের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ঢুকছে মিশরের ভারি উদ্ধার সরঞ্জাম
গাজায় ঢুকছে মিশরের ভারি উদ্ধার সরঞ্জাম

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘কাঠগোলাপ’ প্রদর্শিত হলে আইনানুগ ব্যবস্থা
‘কাঠগোলাপ’ প্রদর্শিত হলে আইনানুগ ব্যবস্থা

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

উত্তর কোরিয়ার সঙ্গে ‘পরিকল্পিতভাবে’ সম্পর্ক জোরদার হচ্ছে, বললেন পুতিন
উত্তর কোরিয়ার সঙ্গে ‘পরিকল্পিতভাবে’ সম্পর্ক জোরদার হচ্ছে, বললেন পুতিন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
মাত্রাতিরিক্ত খরচে বিরক্ত পর্যটক
মাত্রাতিরিক্ত খরচে বিরক্ত পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদ্রোহী ঠেকাতে কঠোর বিএনপি
বিদ্রোহী ঠেকাতে কঠোর বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

‘একাধিক বিয়ে’ লজ্জা নয় সাহস
‘একাধিক বিয়ে’ লজ্জা নয় সাহস

শোবিজ

মৎস্য খামারি যখন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী
মৎস্য খামারি যখন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বেগম খালেদা জিয়া অথবা তারেক রহমানকে প্রার্থী চান নেতা-কর্মীরা
বেগম খালেদা জিয়া অথবা তারেক রহমানকে প্রার্থী চান নেতা-কর্মীরা

নগর জীবন

চোখের জলে শেষ বিদায় আজাদকে
চোখের জলে শেষ বিদায় আজাদকে

প্রথম পৃষ্ঠা

আপৎসীমার কাছাকাছি খাদ্যের মজুত
আপৎসীমার কাছাকাছি খাদ্যের মজুত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিনিময়ের বদলে আসছে নতুন প্ল্যাটফর্ম
বিনিময়ের বদলে আসছে নতুন প্ল্যাটফর্ম

শিল্প বাণিজ্য

মেয়েটিকে মনে মনে পছন্দ করতাম : মাহফুজ
মেয়েটিকে মনে মনে পছন্দ করতাম : মাহফুজ

শোবিজ

বিষেই শেষ সুন্দরবনের প্রাণপ্রকৃতি
বিষেই শেষ সুন্দরবনের প্রাণপ্রকৃতি

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষে রণক্ষেত্র ক্যাম্পাস
দুই বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষে রণক্ষেত্র ক্যাম্পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

মিঠুনের মেয়ে বিদ্যা
মিঠুনের মেয়ে বিদ্যা

শোবিজ

বিএনপির ছয় মনোনয়নপ্রত্যাশী ময়দানে : জামায়াতের একক
বিএনপির ছয় মনোনয়নপ্রত্যাশী ময়দানে : জামায়াতের একক

নগর জীবন

১৬ মাস পর ঢাকায় আসছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত
১৬ মাস পর ঢাকায় আসছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যয়ের লাগাম টানতে পারছে না সরকার
ব্যয়ের লাগাম টানতে পারছে না সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

হারে সিরিজ শুরু লিটনদের
হারে সিরিজ শুরু লিটনদের

মাঠে ময়দানে

শাপলা প্রতীকেই নির্বাচন করবে এনসিপি
শাপলা প্রতীকেই নির্বাচন করবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’

সম্পাদকীয়

ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ
ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

খড় কাটা নিয়ে গোলাগুলি, যুবক নিহত
খড় কাটা নিয়ে গোলাগুলি, যুবক নিহত

দেশগ্রাম

জেনে রাখা ভালো
জেনে রাখা ভালো

স্বাস্থ্য

সালিশের নামে প্রকাশ্যে ন্যাড়া পাঁচ তরুণকে
সালিশের নামে প্রকাশ্যে ন্যাড়া পাঁচ তরুণকে

দেশগ্রাম

ঢাকায় এসবার ব্যাংকের অফিস খুলতে চায় মস্কো
ঢাকায় এসবার ব্যাংকের অফিস খুলতে চায় মস্কো

শিল্প বাণিজ্য

গৃহবধূকে তুলে নেওয়ার বিচার দাবিতে থানায় গ্রামবাসী
গৃহবধূকে তুলে নেওয়ার বিচার দাবিতে থানায় গ্রামবাসী

দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে নির্ভরতার প্রতীক পার্কভিউ হসপিটাল
চট্টগ্রামে নির্ভরতার প্রতীক পার্কভিউ হসপিটাল

শিল্প বাণিজ্য

নির্যাতনে মৃত্যু কলেজছাত্রের
নির্যাতনে মৃত্যু কলেজছাত্রের

দেশগ্রাম

আউটসোর্সিং স্টাফসহ ১১ জনের কারাদণ্ড
আউটসোর্সিং স্টাফসহ ১১ জনের কারাদণ্ড

দেশগ্রাম

অ্যান্টিবায়োটিক
অ্যান্টিবায়োটিক

সম্পাদকীয়

কেটেছে জটিলতা, গভীর রাত পর্যন্ত আসবে পণ্য
কেটেছে জটিলতা, গভীর রাত পর্যন্ত আসবে পণ্য

দেশগ্রাম