শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৯ এপ্রিল, ২০২০ আপডেট:

এই মৃত্যুপুরী আমার পৃথিবী নয়

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
এই মৃত্যুপুরী আমার পৃথিবী নয়

চীনের উহানে, চীন বলেছে, আড়াই হাজার লোক মরেছে করোনাভাইরাসে। কিন্তু কিছু গবেষক জানাচ্ছেন এক উহানেই মারা গেছে চল্লিশ হাজারের চেয়েও বেশি লোক। যদি চীন জানাতো সঠিক তথ্য, যদি জানাতো যে এই ভাইরাস বিশ্বময় ছড়িয়ে পড়তে যাচ্ছে, যদি বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা চীন দ্বারা প্রভাবিত না হয়ে নিরপেক্ষ হতো, তবে হয়তো চীনের বাইরের দুনিয়া, বিশেষ করে ইউরোপ এবং আমেরিকা আগেভাগেই সতর্ক হতে পারতো। সতর্ক না হওয়ার কারণেই আজ ইতালিতে ১৭ হাজারের চেয়েও বেশি, স্পেনে ১৪ হাজারের চেয়ে বেশি, যুক্তরাষ্ট্রে ১২ হাজারের চেয়ে বেশি মানুষের মৃত্যু হয়েছে। মৃত্যু এখানেই শেষ নয়, হচ্ছেই।

আজ সারা পৃথিবী ঘরবন্দী হয়ে বসে আছে। কিন্তু এভাবে তো অর্থনৈতিক অবস্থা ধসে পড়বে। সে কারণেই ইমিউনিটি পাসপোর্টের কথা উঠেছে। যারা একবার করোনাভাইরাসের শিকার হয়েছে এবং যুদ্ধ করে সুস্থ হয়ে উঠেছে, তাদের শরীরে এন্টিবডি পরীক্ষা করে দেখা হচ্ছে, দেখা হচ্ছে ফের ভয়াবহ রকম আক্রান্ত হওয়ার কোনও রকম আশংকা তাদের আছে কিনা। না থাকলে তাদের ইমিউনিটি পাসপোর্ট দেওয়া হবে। সেই ইমিউনিটি পাসপোর্ট নিয়ে তারা বাইরে যাবে, কাজ কম্ম অফিস আদালত ব্যবসা বাণিজ্য করবে। আর যাদের ইমিউনিটি নেই, তারা ঘরবন্দী থাকবে। যতদিন না ভ্যাকসিন না আসে, ততদিন।

পাল্টে যাওয়া পৃথিবীর দিকে তাকালে খুব স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্নের উদয় হয়, এই ভয়াবহ ভাইরাসের বিশ্বময় সংক্রমণ কি রোধ করা যেত না? উহানে যখন মানুষ আক্রান্ত হচ্ছে, তখন থেকেই যদি বন্ধ করে দেওয়া হতো চীনের সংগে বাইরের দেশের যাওয়া আসা, তাহলেই তো ভাইরাস চীনের বাইরে আসতে পারতো না। মনে আছে কিছু কিছু দেশ দেশপ্রেম দেখাতে গিয়ে উহান থেকে নিজেদের নাগরিককে বয়ে এনেছে? দেশপ্রেমের সংগে কিন্তু ভাইরাস ঢুকে গেছে দেশে দেশে। চীন থেকে কয়েক লক্ষ মানুষও বিনাবাধায় ছড়িয়ে গেছে সারা পৃথিবীতে। তার ফল আজ ভোগ করছে গোটা পৃথিবী। মানুষের ভুলের কারণেই মানুষের এমন অগুনতি অকাল মৃত্যু।

এই ভাইরাস গরিব ধনী উঁচু জাত নীচু জাত কালো সাদা হলুদ বাদামি হিন্দু মুসলমান খ্রিস্টান ইহুদি আস্তিক নাস্তিক কিছুই মানছে না। সবাইকে কামড় বসাচ্ছে। প্রভাবশালী ধনীরা যেমন আক্রান্ত, সাধারণ ছাপোষা মানুষও আক্রান্ত। ব্রিটেনের রাজপুত্র, প্রধানমন্ত্রী আক্রান্ত, ইজরাইলের স্বাস্থ্যমন্ত্রী আক্রান্ত। নিউইয়র্কে বাংলাদেশের ৭০ জন মানুষ এর মধ্যে মারা গেছে। প্রিয় নিউইয়র্ক এখন এক মৃত্যুপুরী। কত লক্ষ লোক চীন থেকে, ইতালি থেকে ভাইরাস শরীরে নিয়ে ঢুকেছে নিউইয়র্কে। ঢুকে সংক্রমিত করছে আরও লক্ষ লোককে। যে সংক্রমণ শুধু হাঁচি আর কাশিতে নয়, কথা বললেও ছড়ায়, নিশ্বাস-প্রশ্বাসেও ছড়ায়, বাতাসেও টিকে থাকে কয়েক ঘণ্টা, শুধু এক মিটার দূরত্বে নয়, ছড়িয়ে পড়ে ছয় মিটার দূরত্বেও- এই ভাইরাসকে নির্মূল করার কোনও উপায় আপাতত কারও জানা নেই।

আমাদের সবাই এই ভাইরাসের কবলে পড়বো। এক গবেষক শুরুতেই বলেছিলেন, পৃথিবীর শতকরা আশি ভাগ মানুষকে এই ভাইরাস আক্রমণ করবে। মৃত্যু ছাড়া কি অন্য কিছু আছে আমাদের সামনে? ভ্যাকসিন আছে। কিন্তু ভ্যাকসিন বের হতে হতে দেড় বছর। হাতে পেতে পেতে জানি না আর কত মাস বা বছর। তার আগ অবধি আমাদের মতো মানুষ যাদের বয়স হয়েছে, যাদের ডায়াবেটিস, যাদের উচ্চরক্তচাপ, যাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম, তাদের নিশ্চয়ই লকডাউনে বাঁচতে হবে। কিন্তু ভাইরাস কি আমাদের ঘরেও ছলেবলে কৌশলে ঢুকে পড়বে না, লখিন্দরের লোহার ঘরে যেমন ঢুকেছিল সাপ?

চীন এখন উহানকে লকডাউন থেকে মুক্ত করে দিয়েছে। বন্য জন্তু বিক্রি করার দোকানও নাকি খুলেছে। বাদুড়, প্যাঙ্গোলিন এসবও নাকি বিক্রি হচ্ছে। সত্যিই কি? চীন সরকার তো নিষিদ্ধ করেছিল এসবের ব্যবসা! আসলে চীন থেকে আসা তথ্য কোনটি সঠিক, কোনটি নয়- তা বোঝা দুরূহ। চীন যদি সেই বাদুড়, সেই প্যাঙ্গোলিন ইত্যাদি, যেসব থেকে ভাইরাস এসেছিল, সেসব ধরে ধরে আবার বিক্রি করতে থাকে এবং খেতে থাকে, জানি না হয়তো করোনার চেয়ে হাজার গুণ খারাপ ভাইরাস একদিন ওদের ভিতর থেকে বেরিয়ে আসবে। মানুষের তখন হয়তো বিলুপ্ত হয়ে যাওয়া ছাড়া আর উপায় থাকবে না।

চীনে এখন করোনাভাইরাসের রোগী কমতে কমতে শূন্যতে। অন্যদিকে আমেরিকায় আক্রান্তের সংখ্যা হু হু করে বাড়ছে, একই সংগে মৃত্যুর সংখ্যাও। চীন যা পেরেছে, তা ইউরোপ বা আমেরিকা কেন পারেনি? তাহলে কি চীনই করোনা-পরবর্তী বিশ্বের সুপারপাওয়ার? আসলে অস্ত্রশস্ত্র থাকলেই সুপারপাওয়ার হওয়া যায় না। আমেরিকা নিজের নাগরিকদের বাঁচাতে গিয়ে হিমশিম খাচ্ছে। সাহায্য করতে চীন এগিয়ে এসেছে। চীন ইউরোপকেও ডাক্তারদের প্রয়োজনীয় প্রতিরক্ষা পোশাক দিয়েছে। এইসব সাহায্যের দরকার হতো না, যদি চীন বিশ্ববাসীকে প্রথমেই সঠিক তথ্য জানাতো। অথবা ইউরোপ এবং আমেরিকার যদি মহামারী বন্ধ করার সব সরঞ্জাম মজুত থাকতো।

আমেরিকা যে কত সায়েন্স ফিকশন বানিয়েছে। সায়েন্স ফিকশনগুলো দেখিয়েছে ভিন্ন গ্রহ থেকে এলিয়েন এসে আক্রমণ করছে আমাদের গ্রহ, অথবা ব্যাকটেরিয়া বা ভাইরাস ছড়িয়ে পৃথিবীর মানুষ প্রজাতিকে বিলুপ্ত করে দেওয়ার চক্রান্ত হচ্ছে, তখন কে বাঁচায় পৃথিবীকে? আমেরিকা বাঁচায়। হায়! বাস্তবে প্রতিদিন একটি ভাইরাসের আক্রমণে হাজার হাজার লোক মরছে আমেরিকায়, আর প্রেসিডেন্ট অর্থহীন বাকোয়াজ করে যাচ্ছে প্রতিদিন!

এই ধরনের ব্যাকটেরিয়া বা ভাইরাসের আক্রমণে আসলে যার টাকা আছে, যার প্রতিপত্তি আছে তার চেয়ে যার ইমিউনিটি আছে, সে-ই বাঁচবে। বাকিরা মরে যাবে। এ এক নতুন পৃথিবী। সব হতাশা আর নিরাশার মধ্যেও কিছু আশা থাকতে হয়। আশা ছাড়া পৃথিবী অন্ধকার। আশা এই যে, ভ্যাকসিন আবিষ্কার হয়ে গেছে প্রায়। এখন পরীক্ষা-নিরীক্ষা চলবে। পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর আমরা পাবো সেই ভ্যাকসিন। ভ্যাকসিন পর্যন্ত যেন ভাইরাসের বিবর্তন না হয়। ইতিমধ্যে আমেরিকার ডাক্তাররা বলছেন, এই ভাইরাস সম্ভবত এখন মস্তিষ্কে আক্রমণ করছে, হৃৎপিন্ড ও বন্ধ করছে। এমনও তো হতে পারতো এই ভাইরাস এয়ারবর্ন। অর্থাৎ বাতাসের সর্বত্র এই ভাইরাস। শ্বাস নিলেই বাতাসের সংগে ভাইরাস ঢুকে পড়ছে ফুসফুসে। ফুসফুসকে অকেজো করে দিচ্ছে কয়েক মিনিটের মধ্যে। কিন্তু তা নয়, করোনাভাইরাস শুধু ভাইরাস বহনকারীদের আশপাশের বাতাসের মধ্যে আছে, সর্বত্র নেই। আশা এই যে, এখনও পৃথিবীতে এমন বিজ্ঞানী এবং গবেষক আছেন, যাঁরা মানুষকে মারাত্মক সব ভাইরাসের কবল থেকে বাঁচিয়েছেন এবং এখনও বাঁচাবার জন্য চেষ্টা করছেন।

বাংলাদেশে এখনও করোনা আক্রান্তের সংখ্যাটা কম। বাংলাদেশও কি চীনের মতো ভুল তথ্য দিচ্ছে জানি না। ভারতে এখন ৫০০০ করোনা আক্রান্ত মানুষ। সংখ্যা বেড়েছে তাবলিগ জামাতের তিন দিনব্যাপী ধর্মীয় সভার কারণে। ভারতের মানুষ এই তাবলিগ জামাতের লোকদের ওপর ভীষণই ক্ষিপ্ত। মানুষের এই দুঃসময়ে ধর্মান্ধরাই সবচেয়ে অহিতকর কাজ করে চলেছে। শুধু বাংলাদেশ বা ভারতে নয়, পৃথিবীর সর্বত্র। এখনও অনেক ধর্মান্ধরা মন্দির, মসজিদ, গির্জা, সিনেগগ খুলছে, সমবেত প্রার্থনায় শামিল হচ্ছে। এই যে এত বলা হচ্ছে ঘরের বাহির না হতে বা বাইরে ১০ জনের বেশি জমায়েত না করতে, আর যে কেউ শুনলেও ধর্মান্ধরা শুনছে না। তাবলিগ জামাতের মতো বিবেকবুদ্ধিবর্জিত লোক শুধু মুসলমানদের মধ্যে নয়, সব ধর্মের মানুষদের মধ্যেই আছে। আমেরিকার লুজিয়ানায় টম স্পেল নামের এক পুরোহিত গির্জা খুলে হাজার মানুষকে জড়ো করছেন। স্পষ্টই বলে দিয়েছেন, তিনি লকডাউন মানেন না, মানবেন না। ইজরাইলের স্বাস্থ্যমন্ত্রী সিনেগগ খুলে মানুষ জড়ো করছেন, প্রার্থনার আয়োজন করছেন, ঈশ্বরকে ডাকলে নাকি করোনা ধরবে না। এখন মন্ত্রীর শরীরে করোনা। দিল্লিতে তাবলিগ জামাতের আমির ১৩ থেকে ১৫ই মার্চের সম্মেলনে বলেছিলেন, মসজিদে এলে করোনা ধরবে না। কী দেখা গেছে? তাদের শত শত লোকের শরীরে ভাইরাস। তারা উদার হস্তে আরও মানুষের মধ্যে ছড়িয়েছে সে ভাইরাস। কর্নাটকে মার্চের ১১ তারিখেও আইন অমান্য করে খোলা হয়েছে লক্ষ্মী রংগনাথ স্বামী মন্দির, দুই হাজার লোকের উৎসব হয়েছে সেদিন মন্দিরে।

জানি না এই লকডাউন কতদিন চলবে। চীনের উহানে যেমন লকডাউনের আইন উঠিয়ে দেওয়া হয়েছে। মানুষ এখন ঘর থেকে বেরোচ্ছে, ইস্কুল কলেজে যাচ্ছে, দোকানপাটে, অফিস-আদালতে যাচ্ছে- সেই জীবন চীনের বাইরের মানুষ কবে পাবে? এর উত্তর কেউ জানে না। চীনকেই আমার মনে হচ্ছে এই পৃথিবীর সুপারপাওয়ার। পৃথিবীর অন্য কোনও দেশ যা পারেনি, চীন তা পেরেছে। যদি চীন ভুল তথ্য দিয়ে পৃথিবীকে বিভ্রান্ত করেও থাকে, এই তথ্য তো ভুল নয় যে চীনের যে শহর ছিল মাত্র দু-তিন মাস আগেও মৃত্যুপুরী, আজ সে শহর মানুষের ভিড়ে কলকোলাহলে জীবন্ত।

করোনাভাইরাসের পরবর্তী বিশ্ব নিশ্চয়ই এমন হবে, আর অস্ত্রের পেছনে নয়, বড় বাজেট যাবে স্বাস্থ্যখাতে। অস্ত্র দিয়ে বাঁচা যায় না, স্বাস্থ্য দিয়েই বাঁচা যায়। আগে তো বেঁচে থাকা, তারপর তো বাণিজ্য!

                লেখক : নির্বাসিত লেখিকা

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামে ১৫ মামলার আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ১৫ মামলার আসামি গ্রেফতার

এই মাত্র | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ
বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ

১৮ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযানে আটক ৫
মুন্সীগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযানে আটক ৫

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতীয় নাগরিক সখিনার জামিন, কারামুক্তিতে বাধা নেই
ভারতীয় নাগরিক সখিনার জামিন, কারামুক্তিতে বাধা নেই

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

নর্দান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ-এর নতুন ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মো. মিজানুর রহমান
নর্দান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ-এর নতুন ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মো. মিজানুর রহমান

১৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে বিবিএ কার্নিভাল-৩ অনুষ্ঠিত
পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে বিবিএ কার্নিভাল-৩ অনুষ্ঠিত

২৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নভেম্বরের ২২ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২১৩ কোটি ডলার
নভেম্বরের ২২ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২১৩ কোটি ডলার

৩১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ফ্যাসিজম সহ্য করা হবে না, নিজেরাও ফ্যাসিষ্ট হবো না: তানিয়া রব
ফ্যাসিজম সহ্য করা হবে না, নিজেরাও ফ্যাসিষ্ট হবো না: তানিয়া রব

৩৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নারায়ণগঞ্জে তিতাসের পাইপলাইনে ফাটল, গ্যাস সরবরাহ ব্যাহত
নারায়ণগঞ্জে তিতাসের পাইপলাইনে ফাটল, গ্যাস সরবরাহ ব্যাহত

৪৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ভারতের ওয়ানডে দল ঘোষণা
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ভারতের ওয়ানডে দল ঘোষণা

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেট সীমান্তে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
সিলেট সীমান্তে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

৫৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

খাগড়াছড়িতে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
খাগড়াছড়িতে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা তরুণীসহ আটক ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা তরুণীসহ আটক ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাত কলেজে ক্লাস শুরুর তারিখ জানাল কর্তৃপক্ষ
সাত কলেজে ক্লাস শুরুর তারিখ জানাল কর্তৃপক্ষ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কলাপাড়ায় মহিলা দলের সম্মেলন
কলাপাড়ায় মহিলা দলের সম্মেলন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা শুধু সনদ নয়, এটি জাতি গঠনের শক্তিশালী হাতিয়ার: ড. ওবায়দুল ইসলাম
শিক্ষা শুধু সনদ নয়, এটি জাতি গঠনের শক্তিশালী হাতিয়ার: ড. ওবায়দুল ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আইসিসিবিতে চার দিনব্যাপী সিরামিক এক্সপো
আইসিসিবিতে চার দিনব্যাপী সিরামিক এক্সপো

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বন্ধ কারখানা চালুর দাবিতে শ্রমিকদের মানববন্ধন
বন্ধ কারখানা চালুর দাবিতে শ্রমিকদের মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৮১ দেশি পর্যবেক্ষকের সঙ্গে ইসির সংলাপ ২৫ নভেম্বর
৮১ দেশি পর্যবেক্ষকের সঙ্গে ইসির সংলাপ ২৫ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যামিলি ম্যান থ্রি’: মনোজ নয়, জয়দীপের সিজন?
‘ফ্যামিলি ম্যান থ্রি’: মনোজ নয়, জয়দীপের সিজন?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টিকটক ইউজারদের জন্য চালু হলো টাইম অ্যান্ড ওয়েল-বিয়িং ফিচার
টিকটক ইউজারদের জন্য চালু হলো টাইম অ্যান্ড ওয়েল-বিয়িং ফিচার

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পটুয়াখালীতে হত্যা মামলার আসামিদের গ্রেপ্তার দাবিতে মানববন্ধন
পটুয়াখালীতে হত্যা মামলার আসামিদের গ্রেপ্তার দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের কাল ব্রুনাই চ্যালেঞ্জ
বাংলাদেশের কাল ব্রুনাই চ্যালেঞ্জ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে বাড়ির উঠানের গর্তে মিলল নিখোঁজ বৃদ্ধের লাশ
চট্টগ্রামে বাড়ির উঠানের গর্তে মিলল নিখোঁজ বৃদ্ধের লাশ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান
পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দুমকীতে অবৈধ ইটভাটা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
দুমকীতে অবৈধ ইটভাটা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ধর্ষণের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে, গ্রেফতার ২
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ধর্ষণের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে, গ্রেফতার ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট দিতে চারদিনে ১৫ হাজারের বেশি প্রবাসীর নিবন্ধন
ভোট দিতে চারদিনে ১৫ হাজারের বেশি প্রবাসীর নিবন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা