শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৯ এপ্রিল, ২০২০ আপডেট:

এই মৃত্যুপুরী আমার পৃথিবী নয়

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
এই মৃত্যুপুরী আমার পৃথিবী নয়

চীনের উহানে, চীন বলেছে, আড়াই হাজার লোক মরেছে করোনাভাইরাসে। কিন্তু কিছু গবেষক জানাচ্ছেন এক উহানেই মারা গেছে চল্লিশ হাজারের চেয়েও বেশি লোক। যদি চীন জানাতো সঠিক তথ্য, যদি জানাতো যে এই ভাইরাস বিশ্বময় ছড়িয়ে পড়তে যাচ্ছে, যদি বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা চীন দ্বারা প্রভাবিত না হয়ে নিরপেক্ষ হতো, তবে হয়তো চীনের বাইরের দুনিয়া, বিশেষ করে ইউরোপ এবং আমেরিকা আগেভাগেই সতর্ক হতে পারতো। সতর্ক না হওয়ার কারণেই আজ ইতালিতে ১৭ হাজারের চেয়েও বেশি, স্পেনে ১৪ হাজারের চেয়ে বেশি, যুক্তরাষ্ট্রে ১২ হাজারের চেয়ে বেশি মানুষের মৃত্যু হয়েছে। মৃত্যু এখানেই শেষ নয়, হচ্ছেই।

আজ সারা পৃথিবী ঘরবন্দী হয়ে বসে আছে। কিন্তু এভাবে তো অর্থনৈতিক অবস্থা ধসে পড়বে। সে কারণেই ইমিউনিটি পাসপোর্টের কথা উঠেছে। যারা একবার করোনাভাইরাসের শিকার হয়েছে এবং যুদ্ধ করে সুস্থ হয়ে উঠেছে, তাদের শরীরে এন্টিবডি পরীক্ষা করে দেখা হচ্ছে, দেখা হচ্ছে ফের ভয়াবহ রকম আক্রান্ত হওয়ার কোনও রকম আশংকা তাদের আছে কিনা। না থাকলে তাদের ইমিউনিটি পাসপোর্ট দেওয়া হবে। সেই ইমিউনিটি পাসপোর্ট নিয়ে তারা বাইরে যাবে, কাজ কম্ম অফিস আদালত ব্যবসা বাণিজ্য করবে। আর যাদের ইমিউনিটি নেই, তারা ঘরবন্দী থাকবে। যতদিন না ভ্যাকসিন না আসে, ততদিন।

পাল্টে যাওয়া পৃথিবীর দিকে তাকালে খুব স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্নের উদয় হয়, এই ভয়াবহ ভাইরাসের বিশ্বময় সংক্রমণ কি রোধ করা যেত না? উহানে যখন মানুষ আক্রান্ত হচ্ছে, তখন থেকেই যদি বন্ধ করে দেওয়া হতো চীনের সংগে বাইরের দেশের যাওয়া আসা, তাহলেই তো ভাইরাস চীনের বাইরে আসতে পারতো না। মনে আছে কিছু কিছু দেশ দেশপ্রেম দেখাতে গিয়ে উহান থেকে নিজেদের নাগরিককে বয়ে এনেছে? দেশপ্রেমের সংগে কিন্তু ভাইরাস ঢুকে গেছে দেশে দেশে। চীন থেকে কয়েক লক্ষ মানুষও বিনাবাধায় ছড়িয়ে গেছে সারা পৃথিবীতে। তার ফল আজ ভোগ করছে গোটা পৃথিবী। মানুষের ভুলের কারণেই মানুষের এমন অগুনতি অকাল মৃত্যু।

এই ভাইরাস গরিব ধনী উঁচু জাত নীচু জাত কালো সাদা হলুদ বাদামি হিন্দু মুসলমান খ্রিস্টান ইহুদি আস্তিক নাস্তিক কিছুই মানছে না। সবাইকে কামড় বসাচ্ছে। প্রভাবশালী ধনীরা যেমন আক্রান্ত, সাধারণ ছাপোষা মানুষও আক্রান্ত। ব্রিটেনের রাজপুত্র, প্রধানমন্ত্রী আক্রান্ত, ইজরাইলের স্বাস্থ্যমন্ত্রী আক্রান্ত। নিউইয়র্কে বাংলাদেশের ৭০ জন মানুষ এর মধ্যে মারা গেছে। প্রিয় নিউইয়র্ক এখন এক মৃত্যুপুরী। কত লক্ষ লোক চীন থেকে, ইতালি থেকে ভাইরাস শরীরে নিয়ে ঢুকেছে নিউইয়র্কে। ঢুকে সংক্রমিত করছে আরও লক্ষ লোককে। যে সংক্রমণ শুধু হাঁচি আর কাশিতে নয়, কথা বললেও ছড়ায়, নিশ্বাস-প্রশ্বাসেও ছড়ায়, বাতাসেও টিকে থাকে কয়েক ঘণ্টা, শুধু এক মিটার দূরত্বে নয়, ছড়িয়ে পড়ে ছয় মিটার দূরত্বেও- এই ভাইরাসকে নির্মূল করার কোনও উপায় আপাতত কারও জানা নেই।

আমাদের সবাই এই ভাইরাসের কবলে পড়বো। এক গবেষক শুরুতেই বলেছিলেন, পৃথিবীর শতকরা আশি ভাগ মানুষকে এই ভাইরাস আক্রমণ করবে। মৃত্যু ছাড়া কি অন্য কিছু আছে আমাদের সামনে? ভ্যাকসিন আছে। কিন্তু ভ্যাকসিন বের হতে হতে দেড় বছর। হাতে পেতে পেতে জানি না আর কত মাস বা বছর। তার আগ অবধি আমাদের মতো মানুষ যাদের বয়স হয়েছে, যাদের ডায়াবেটিস, যাদের উচ্চরক্তচাপ, যাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম, তাদের নিশ্চয়ই লকডাউনে বাঁচতে হবে। কিন্তু ভাইরাস কি আমাদের ঘরেও ছলেবলে কৌশলে ঢুকে পড়বে না, লখিন্দরের লোহার ঘরে যেমন ঢুকেছিল সাপ?

চীন এখন উহানকে লকডাউন থেকে মুক্ত করে দিয়েছে। বন্য জন্তু বিক্রি করার দোকানও নাকি খুলেছে। বাদুড়, প্যাঙ্গোলিন এসবও নাকি বিক্রি হচ্ছে। সত্যিই কি? চীন সরকার তো নিষিদ্ধ করেছিল এসবের ব্যবসা! আসলে চীন থেকে আসা তথ্য কোনটি সঠিক, কোনটি নয়- তা বোঝা দুরূহ। চীন যদি সেই বাদুড়, সেই প্যাঙ্গোলিন ইত্যাদি, যেসব থেকে ভাইরাস এসেছিল, সেসব ধরে ধরে আবার বিক্রি করতে থাকে এবং খেতে থাকে, জানি না হয়তো করোনার চেয়ে হাজার গুণ খারাপ ভাইরাস একদিন ওদের ভিতর থেকে বেরিয়ে আসবে। মানুষের তখন হয়তো বিলুপ্ত হয়ে যাওয়া ছাড়া আর উপায় থাকবে না।

চীনে এখন করোনাভাইরাসের রোগী কমতে কমতে শূন্যতে। অন্যদিকে আমেরিকায় আক্রান্তের সংখ্যা হু হু করে বাড়ছে, একই সংগে মৃত্যুর সংখ্যাও। চীন যা পেরেছে, তা ইউরোপ বা আমেরিকা কেন পারেনি? তাহলে কি চীনই করোনা-পরবর্তী বিশ্বের সুপারপাওয়ার? আসলে অস্ত্রশস্ত্র থাকলেই সুপারপাওয়ার হওয়া যায় না। আমেরিকা নিজের নাগরিকদের বাঁচাতে গিয়ে হিমশিম খাচ্ছে। সাহায্য করতে চীন এগিয়ে এসেছে। চীন ইউরোপকেও ডাক্তারদের প্রয়োজনীয় প্রতিরক্ষা পোশাক দিয়েছে। এইসব সাহায্যের দরকার হতো না, যদি চীন বিশ্ববাসীকে প্রথমেই সঠিক তথ্য জানাতো। অথবা ইউরোপ এবং আমেরিকার যদি মহামারী বন্ধ করার সব সরঞ্জাম মজুত থাকতো।

আমেরিকা যে কত সায়েন্স ফিকশন বানিয়েছে। সায়েন্স ফিকশনগুলো দেখিয়েছে ভিন্ন গ্রহ থেকে এলিয়েন এসে আক্রমণ করছে আমাদের গ্রহ, অথবা ব্যাকটেরিয়া বা ভাইরাস ছড়িয়ে পৃথিবীর মানুষ প্রজাতিকে বিলুপ্ত করে দেওয়ার চক্রান্ত হচ্ছে, তখন কে বাঁচায় পৃথিবীকে? আমেরিকা বাঁচায়। হায়! বাস্তবে প্রতিদিন একটি ভাইরাসের আক্রমণে হাজার হাজার লোক মরছে আমেরিকায়, আর প্রেসিডেন্ট অর্থহীন বাকোয়াজ করে যাচ্ছে প্রতিদিন!

এই ধরনের ব্যাকটেরিয়া বা ভাইরাসের আক্রমণে আসলে যার টাকা আছে, যার প্রতিপত্তি আছে তার চেয়ে যার ইমিউনিটি আছে, সে-ই বাঁচবে। বাকিরা মরে যাবে। এ এক নতুন পৃথিবী। সব হতাশা আর নিরাশার মধ্যেও কিছু আশা থাকতে হয়। আশা ছাড়া পৃথিবী অন্ধকার। আশা এই যে, ভ্যাকসিন আবিষ্কার হয়ে গেছে প্রায়। এখন পরীক্ষা-নিরীক্ষা চলবে। পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর আমরা পাবো সেই ভ্যাকসিন। ভ্যাকসিন পর্যন্ত যেন ভাইরাসের বিবর্তন না হয়। ইতিমধ্যে আমেরিকার ডাক্তাররা বলছেন, এই ভাইরাস সম্ভবত এখন মস্তিষ্কে আক্রমণ করছে, হৃৎপিন্ড ও বন্ধ করছে। এমনও তো হতে পারতো এই ভাইরাস এয়ারবর্ন। অর্থাৎ বাতাসের সর্বত্র এই ভাইরাস। শ্বাস নিলেই বাতাসের সংগে ভাইরাস ঢুকে পড়ছে ফুসফুসে। ফুসফুসকে অকেজো করে দিচ্ছে কয়েক মিনিটের মধ্যে। কিন্তু তা নয়, করোনাভাইরাস শুধু ভাইরাস বহনকারীদের আশপাশের বাতাসের মধ্যে আছে, সর্বত্র নেই। আশা এই যে, এখনও পৃথিবীতে এমন বিজ্ঞানী এবং গবেষক আছেন, যাঁরা মানুষকে মারাত্মক সব ভাইরাসের কবল থেকে বাঁচিয়েছেন এবং এখনও বাঁচাবার জন্য চেষ্টা করছেন।

বাংলাদেশে এখনও করোনা আক্রান্তের সংখ্যাটা কম। বাংলাদেশও কি চীনের মতো ভুল তথ্য দিচ্ছে জানি না। ভারতে এখন ৫০০০ করোনা আক্রান্ত মানুষ। সংখ্যা বেড়েছে তাবলিগ জামাতের তিন দিনব্যাপী ধর্মীয় সভার কারণে। ভারতের মানুষ এই তাবলিগ জামাতের লোকদের ওপর ভীষণই ক্ষিপ্ত। মানুষের এই দুঃসময়ে ধর্মান্ধরাই সবচেয়ে অহিতকর কাজ করে চলেছে। শুধু বাংলাদেশ বা ভারতে নয়, পৃথিবীর সর্বত্র। এখনও অনেক ধর্মান্ধরা মন্দির, মসজিদ, গির্জা, সিনেগগ খুলছে, সমবেত প্রার্থনায় শামিল হচ্ছে। এই যে এত বলা হচ্ছে ঘরের বাহির না হতে বা বাইরে ১০ জনের বেশি জমায়েত না করতে, আর যে কেউ শুনলেও ধর্মান্ধরা শুনছে না। তাবলিগ জামাতের মতো বিবেকবুদ্ধিবর্জিত লোক শুধু মুসলমানদের মধ্যে নয়, সব ধর্মের মানুষদের মধ্যেই আছে। আমেরিকার লুজিয়ানায় টম স্পেল নামের এক পুরোহিত গির্জা খুলে হাজার মানুষকে জড়ো করছেন। স্পষ্টই বলে দিয়েছেন, তিনি লকডাউন মানেন না, মানবেন না। ইজরাইলের স্বাস্থ্যমন্ত্রী সিনেগগ খুলে মানুষ জড়ো করছেন, প্রার্থনার আয়োজন করছেন, ঈশ্বরকে ডাকলে নাকি করোনা ধরবে না। এখন মন্ত্রীর শরীরে করোনা। দিল্লিতে তাবলিগ জামাতের আমির ১৩ থেকে ১৫ই মার্চের সম্মেলনে বলেছিলেন, মসজিদে এলে করোনা ধরবে না। কী দেখা গেছে? তাদের শত শত লোকের শরীরে ভাইরাস। তারা উদার হস্তে আরও মানুষের মধ্যে ছড়িয়েছে সে ভাইরাস। কর্নাটকে মার্চের ১১ তারিখেও আইন অমান্য করে খোলা হয়েছে লক্ষ্মী রংগনাথ স্বামী মন্দির, দুই হাজার লোকের উৎসব হয়েছে সেদিন মন্দিরে।

জানি না এই লকডাউন কতদিন চলবে। চীনের উহানে যেমন লকডাউনের আইন উঠিয়ে দেওয়া হয়েছে। মানুষ এখন ঘর থেকে বেরোচ্ছে, ইস্কুল কলেজে যাচ্ছে, দোকানপাটে, অফিস-আদালতে যাচ্ছে- সেই জীবন চীনের বাইরের মানুষ কবে পাবে? এর উত্তর কেউ জানে না। চীনকেই আমার মনে হচ্ছে এই পৃথিবীর সুপারপাওয়ার। পৃথিবীর অন্য কোনও দেশ যা পারেনি, চীন তা পেরেছে। যদি চীন ভুল তথ্য দিয়ে পৃথিবীকে বিভ্রান্ত করেও থাকে, এই তথ্য তো ভুল নয় যে চীনের যে শহর ছিল মাত্র দু-তিন মাস আগেও মৃত্যুপুরী, আজ সে শহর মানুষের ভিড়ে কলকোলাহলে জীবন্ত।

করোনাভাইরাসের পরবর্তী বিশ্ব নিশ্চয়ই এমন হবে, আর অস্ত্রের পেছনে নয়, বড় বাজেট যাবে স্বাস্থ্যখাতে। অস্ত্র দিয়ে বাঁচা যায় না, স্বাস্থ্য দিয়েই বাঁচা যায়। আগে তো বেঁচে থাকা, তারপর তো বাণিজ্য!

                লেখক : নির্বাসিত লেখিকা

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের
ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি
৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন
জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান
রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের
গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২
নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ
গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক
টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার
দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক
ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে
সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি
বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব
ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১
শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু
ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার
চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে
রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’
‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের
বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা
জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা