শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৭ মে, ২০২০ আপডেট:

এমনিতেই ভীত, আর ভয় দেখাবেন না

প্রভাষ আমিন
প্রিন্ট ভার্সন
এমনিতেই ভীত, আর ভয় দেখাবেন না

করোনা এসে পাল্টে দিয়েছে গণমাধ্যমের চিত্র। ডাক্তার, পুলিশের মতো গণমাধ্যম- কর্মীরাও করোনার ফ্রন্টলাইন ফাইটার। সরকার-ঘোষিত সাধারণ ছুটিতে অনেক কিছুই বন্ধ বা সীমিত আছে। কিন্তু অন্য অনেক জরুরি সেবার মতো সর্বক্ষণ চালু আছে গণমাধ্যমও। পৃথিবীর যত বড় দুর্যোগই হোক, গণমাধ্যম কিন্তু সরব থাকে। তবে এবারের দুর্যোগটি ভিন্নমাত্রার। করোনা আক্রান্ত গণমাধ্যমকর্মীদের অনেকেই। এরই মধ্যে তিন গণমাধ্যমকর্মী মারা গেছেন। আক্রান্ত হয়েছেন আরও অনেকে। ডাক্তার, পুলিশসহ আরও অনেকের মতো সাংবাদিকদেরও মাঠে থেকে কাজ করতে হয়। তাই তাদের ঝুঁকির মাত্রাটাও বেশি। আর ঝুঁকিটা শুধু ব্যক্তি গণমাধ্যমকর্মীর নয়, তার পরিবারের সদস্যদেরও। ডাক্তার, পুলিশসহ সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য নানা রকমের ইন্স্যুরেন্স বা আর্থিক প্রণোদনা থাকলেও সমান ঝুঁকি নিয়ে কাজ করে যাওয়া গণমাধ্যমকর্মীদের জন্য দুই ফোঁটা চোখের জল তো দূরের কথা, শুকনো শোকও বরাদ্দ নেই।

শারীরিক ঝুঁকি তো আছেই, আছে চাকরির ঝুঁকিও। এ করোনা দুর্যোগে গণমাধ্যম প্রতিষ্ঠান বন্ধ হয়ে যাওয়া, সংকুচিত করে আনা, ছাঁটাই, অনিয়মিত বেতন- সব ধরনের অনিয়মই চলছে। তবে এখনকার চেয়ে এ দুর্যোগের প্রভাবে সামনের দিনগুলো গণমাধ্যমের কী অবস্থা হবে, তা নিয়ে শঙ্কিত অনেকে। বিজ্ঞাপনদাতারা বিজ্ঞাপন দেবেন কিনা, সময়মতো বিজ্ঞাপনের বিল দেবেন কিনা, বিল না পেলে মালিকরা বেতন দেবেন কোত্থেকে; এমন অনেক শঙ্কা গণমাধ্যমকর্মীদের মনে। এরই মধ্যে অধিকাংশ অনলাইনের কর্মীরা বাসায় থেকে অফিস করছেন। অনেক দৈনিকও কর্মীসংখ্যা কমিয়ে এনেছে। টেলিভিশনগুলোও ভাগ করে কাজ করছে। ঘরে থেকে হোক আর মাঠে থেকে; আতঙ্কটা কিন্তু থাকছেই মনে।

করোনা সংক্রমণের শঙ্কা, চাকরির ঝুঁকি; সব মিলিয়ে গণমাধ্যমকর্মীরা একটা ভয়ের সময় পার করছেন। কিন্তু এই সময়েও যখন ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন নিয়ে কথা বলতে হয়, সাংবাদিকদের হাতকড়া নিয়ে কথা বলতে হয়, গুম হয়ে যাওয়া সাংবাদিকের মুক্তির দাবি করতে হয়; তখন আমাদের ভয় তো যায়ই না, বরং আরও চেপে বসে। ১০ মার্চ ঢাকা থেকে হারিয়ে গিয়েছিলেন ফটোসাংবাদিক শফিকুল ইসলাম কাজল। অনেক খোঁজাখুঁজি করেও তাঁর সন্ধান মেলেনি। পরিবারের পক্ষ থেকে মামলা করা হলেও কোনো অগ্রগতি হয়নি। এর মধ্যে করোনা আতঙ্ক চলে এলে পরিবার ছাড়া আর সবাই ভুলে যান কাজলকে। কেন কাজল হারিয়ে গেলেন, তার কোনো উত্তর মেলেনি। পাপিয়াসংক্রান্ত একটি নিউজ নিয়ে সংসদ সদস্য সাইফুজ্জামান শিখর মানবজমিন সম্পাদকসহ অনেকের বিরুদ্ধে মামলা করেছিলেন। সেই মামলার আসামি ছিলেন শফিকুল ইসলাম কাজল। তিনি অবশ্য নিউজটি করেননি। তিনি শুধু শেয়ার করেছিলেন।

সেই মামলার দুই দিনের মধ্যে হারিয়ে গিয়েছিলেন শফিকুল ইসলাম কাজল। অনেকে তাই কাজলের হারিয়ে যাওয়ার সঙ্গে সংসদ সদস্য সাইফুজ্জামান শিখরের মামলার যোগসূত্র খুঁজছিলেন। আমি এ ধারণার সঙ্গে কোনোভাবেই একমত ছিলাম না। কারণ যিনি গুম করবেন, তিনি মামলা করবেন না। আর মামলাই যেহেতু করে ফেলেছেন, তাহলে আর গুম করতে হবে কেন? কোনো সাংবাদিকের বিরুদ্ধে মামলা হলে অনেকেই দেখি তীব্র প্রতিবাদ জানান। আমিও জানাই। তবে আমি মনে করি, গুমের চেয়ে মামলা ভালো, অন্তত নিরাপদ। আর সংক্ষুব্ধ যে কারও প্রচলিত আইনে মামলা করার অধিকার আছে।

আমার হাতে কলম আছে বলেই আমি কারও বিরুদ্ধে যা ইচ্ছা তাই লিখে দেব, আর তিনি মামলা করলে আমি প্রতিবাদ করব; তা তো হয় না। আমি মনে করি, সংক্ষুব্ধ যে কারও প্রচলিত আইনের আশ্রয় নেওয়ার অধিকার আছে। তাই সাইফুজ্জামান শিখরের মামলা করাকে আমি অত খারাপ বলে মনে করিনি। বা কাজলের গুমের সঙ্গে সাইফুজ্জামান শিখরের মামলার কোনো যোগসূত্র খুঁজিনি। আমি মামলাকে ভয় পাই না, গুমকে ভয় পাই। একবার গুম হলে ফিরে আসার কোনো গ্যারান্টি নেই।

ক্রসফায়ারে তবু লাশ পাওয়া যায়, মৃত্যু দিন থাকে, কবর থাকে। কিন্তু গুম মানে হতে পারে, একেবারে হারিয়ে যাওয়া, পরিবারের অনন্ত অপেক্ষা। গুমকে আমি খুব ভয় পাই, কারণ গুমের জন্য কাউকে দায়ীও করা যায় না। খোঁজখবরও করা যায় না। অচেনা লোকজন তুলে নিয়ে যায়। তারপর আর কেউ দায়িত্ব স্বীকার করে না। পুলিশের কাছে গেলে বলে, আমরা খুঁজে বের করার চেষ্টা করছি। ব্যস, এ চেষ্টাতেই শেষ পুলিশের দায়িত্ব! আবার কারও কারও জঙ্গি তৎপরতায় অংশ নিতে স্বেচ্ছায় আত্মগোপনে যাওয়া গুম পরিস্থিতিকে আরও জটিল করে তোলে। কে যে গুম হয়েছে আর কে যে স্বেচ্ছায় পালিয়েছে; বোঝা মুশকিল হয়ে যায়। তবে শফিকুল ইসলাম কাজল ভাগ্যবান। ৫৪ দিন পর হলেও তিনি ফিরে এসেছেন। আর ফিরে আসার জন্য তিনি বেছে নিয়েছিলেন মুক্ত গণমাধ্যম দিবসটিকেই। আমরা তাঁর ফিরে আসাকে নিয়েছিলাম মুক্ত গণমাধ্যম দিবসের উপহার হিসেবেই। অবশ্য বাংলাদেশে গুম বা ক্রসফায়ারের সঙ্গে আমরা যে একটি আষাঢ়ে গল্প উপহার পাই, এবারও তার ব্যতিক্রম হয়নি। ৫৪ দিন পর ভারত থেকে অনুপ্রবেশের সময় বেনাপোলের সাদিপুর সীমান্তে বিজিবি কাজলকে আটক করেছে। অন্যসব গল্পের মতো এটাও বিশ্বাসযোগ্য নয়। তবু আমরা সে গল্প বিশ্বাস করেছি। যদিও আমাদের মনে অনেক প্রশ্ন ছিল।

তিনি কি নিজে থেকেই হারিয়ে গিয়েছিলেন, নাকি কেউ তাঁকে তুলে নিয়ে গিয়েছিল, এই ৫৪ দিন তিনি কোথায় ছিলেন, কেমন ছিলেন, কীভাবে তিনি পাসপোর্ট-ভিসা ছাড়া ভারতে গেলেন, যাওয়ার সময় কেউ তাঁকে আটকাল না কেন, এই লকডাউনের মধ্যে ফিরে আসতে গেলেন কেন, বাংলাদেশের লোকজন পালিয়ে ভারতেই যায় কেন? এমন অনেক প্রশ্ন ছিল মনে। কিন্তু কাজল অক্ষত অবস্থায় ফিরে এসেছেন, এতেই আমি সন্তুষ্ট। উত্তর আশা করা তো দূরের কথা, এসব প্রশ্ন আমি তুলিইনি। তুলিনি কেন, তা নিয়ে প্রচুর গালি শুনতে হয়েছে। বলা হচ্ছে, ভয় এবং পক্ষপাতিত্ব ছাড়া যেদিন সাংবাদিকতার কথা বলা হচ্ছে, সেদিনও ভয়ে আমরা কোনো প্রশ্ন তুলছিলাম না। আমি সব অভিযোগ স্বীকার করেই বলেছি, আমি ভীতু। আমার সহকর্মী বেঁচে আছেন, এতেই আমি সন্তুষ্ট ছিলাম। কিন্তু পরে যখন তাঁকে পিছমোড়া করে হাতকড়া পরিয়ে আদালতে তোলা হয়, আমার মনটা ভীষণ খারাপ হয়ে যায়। ৫৪ দিন পর একজন সাংবাদিকের ফিরে আসাকে আমরা সেলিব্রেট করার সুযোগই পেলাম না। পুলিশ তাঁকে হাতকড়া পরিয়ে আদালতে তুলল আর আদালত জামিন বাতিল করে কারাগারে পাঠিয়ে দিল। পুলিশ বা বিচারক কি মঙ্গলগ্রহে থাকেন? তাঁরা কি জানেন না কাজল কীভাবে হারিয়ে গিয়েছিলেন, কীভাবে ফিরে এসেছেন? বাংলাদেশের একজন সাংবাদিককে নিজ দেশে ফিরতেও অনুপ্রবেশের মামলায় আসামি হতে হয়! ৫৪ দিন পর ফিরে আসা কাজলের মুক্তির দাবিও করতে হবে, এটা সত্যিই আশা করিনি। কাজলের হাতকড়া পরানো ছবি দেখে মনে হয়েছে, এটা সাংবাদিকদের ভয় দেখানোর চেষ্টা। তার পরও কাজল যে বেঁচে আছেন, এতেই আমি খুশি। কাজল যদি ফিরে না আসতেন, ভয় ও পক্ষপাতহীন সাংবাদিকতা দিয়ে কি আমরা তাঁকে ফিরিয়ে আনতে পারতাম? ৫৪ দিন চেষ্টা করে তো পারিনি। আমার ভাই অত সাহস নেই। আমি বিশ্বাস করি, বেঁচে থাকার চেয়ে বড় সাহস আর কিছু নেই।

শুধু যে কাজলকে হাতকড়া পরিয়ে বা কারাগারে পাঠিয়ে আমাদের ভয় দেখানো হয়েছে তা কিন্তু নয়। এই করোনা দুর্যোগেও ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের যথেচ্ছ প্রয়োগ হচ্ছে। সরকারবিরোধিতার অপরাধে দেশি-বিদেশি ১১ জনকে আসামি করে মামলায় কার্টুনিস্ট, লেখক, অ্যাকটিভিস্টকে গ্রেফতারও করা হযেছে। সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহারের জন্য নীতিমালা করা হয়েছে। ডাক্তার ও স্বাস্থ্যকর্মীদের গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলতে বারণ করা হয়েছে। এ সবই মতপ্রকাশের স্বাধীনতার পথে অন্তরায়।

তবে আমি সব সময় বলি, সম্পূর্ণ স্বাধীনতা বলে কিছু নেই। কখনোই আপনি যা ইচ্ছা তা বলতে পারবেন না। আপনাকে অবশ্যই দায়িত্বশীল হতে হবে। আমাদের সংবিধানেও ‘রাষ্ট্রের নিরাপত্তা, বিদেশি রাষ্ট্রসমূহের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক, জনশৃঙ্খলা, শালীনতা ও নৈতিকতার স্বার্থে কিংবা আদালত-অবমাননা, মানহানি বা অপরাধ-সংঘটনে প্ররোচনা সম্পর্কে আইনের দ্বারা আরোপিত যুক্তিসংগত বাধানিষেধ-সাপেক্ষে (ক) প্রত্যেক নাগরিকের বাক্ ও ভাব প্রকাশের স্বাধীনতার অধিকারের, এবং (খ) সংবাদক্ষেত্রের স্বাধীনতার নিশ্চয়তা’ দেওয়া হয়েছে। তার মানে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন থাকুক আর না-ই থাকুক; আপনি কিন্তু যা ইচ্ছা তা বলতে পারবেন না। একজন মানুষ হিসেবে আপনার বলা কথার সঙ্গে আপনার বিবেক এবং দায়িত্বশীলতার সম্মিলন ঘটাতেই হবে।

সাংবাদিক হিসেবে দায়িত্বশীলতা বেশি জরুরি। তবে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের ব্যাপক প্রসারের কারণে এখন সাধারণ মানুষের দায়িত্বশীলতাটাও কম জরুরি নয়। আবার গণমাধ্যমের মতপ্রকাশের স্বাধীনতা যেমন জরুরি, তেমন সাধারণ মানুষের মতপ্রকাশের অধিকার নিশ্চিত করাটাও জরুরি। আমাদের এখানে সমস্যাটা হলো, আমরা সরকার আর রাষ্ট্রের পার্থক্যটা ভুলে যাই। সরকার-বিরোধিতাকে আমরা রাষ্ট্রবিরোধিতা মনে করে ঝাঁপিয়ে পড়ি। সরকারের সমালোচনা করার অধিকার কিন্তু সবারই আছে। এমনকি সরকারপ্রধানকে নিয়ে কার্টুন করারও অধিকার আছে। এই বাংলাদেশে একসময় শিশির ভট্টাচার্য তারকা খ্যাতি পেয়েছিলেন রাজনৈতিক কার্টুন করেই। কিন্তু আজ আমাদের সহিষ্ণুতা জিরো টলারেন্সে নেমে গেছে। হয় তুমি আমার পক্ষ, নয় তুমি শত্রুপক্ষ। আর শত্রুপক্ষ হলে তোমার মতপ্রকাশের স্বাধীনতা সীমিত। যে কোনো মহামারীর সময় দায়িত্বশীল গণমাধ্যম খুব গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে। সত্য আটকাতে দরজা বন্ধ করলেই জানালা দিয়ে লাফিয়ে ছড়ায় গুজব। ভুল বা মিথ্যা তথ্য বা গুজব ছড়ানো যেমন অপরাধ; তেমন সত্য তুলে ধরা, সরকারের সমালোচনা করা, মতপ্রকাশও সবার অধিকার। কিন্তু একজন সাংবাদিককে হাতকড়া পরিয়ে কারাগারে পাঠিয়ে বা ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের যথেচ্ছ ব্যবহারে আসলে সাংবাদিকদের ভয় দেখানোর চেষ্টা হচ্ছে। অথচ আমি শুরুতেই বলেছি, আমি একদম সাহসী নই। আমি খুব ভীতু। করোনার আতঙ্কেই আমরা কাবু, সঙ্গে আছে গণমাধ্যমের ভবিষ্যৎ নিয়ে অনিশ্চয়তা। নতুন করে আমাদের আর ভয় দেখাতে হবে না।

কেন জানি না, আমার খালি সুকুমার রায়ের ছড়া ‘বাবুরাম সাপুড়ে’র কথা মনে পড়ছে-

বাবুরাম সাপুড়ে,/কোথা যাস্ বাপুরে?

আয় বাবা দেখে যা,/দুটো সাপ রেখে যা!

যে সাপের চোখ্ নেই,/শিং নেই নোখ্ নেই,

ছোটে না কি হাঁটে না,/কাউকে যে কাটে না,

করে নাকো ফোঁস্ ফাঁস্,/মারে নাকো ঢুঁশ্ ঢাঁশ,

নেই কোন উৎপাত,/খায় শুধু দুধ ভাত-

সেই সাপ জ্যান্ত/গোটা দুই আনত!

তেড়ে মেরে ডান্ডা/ক’রে দিই ঠান্ডা।

                লেখক : সাংবাদিক।

এই বিভাগের আরও খবর
মাদকের ট্রানজিট রুট
মাদকের ট্রানজিট রুট
বিদেশে পাঠ্যবই মুদ্রণ
বিদেশে পাঠ্যবই মুদ্রণ
ত্রিভুবনের প্রিয় মুহাম্মদ এলো রে দুনিয়ায়
ত্রিভুবনের প্রিয় মুহাম্মদ এলো রে দুনিয়ায়
নড়বড়ে সেতু ঘুমন্ত প্রশাসন
নড়বড়ে সেতু ঘুমন্ত প্রশাসন
মব জাস্টিস, চাঁদাবাজি-দখল ও নির্বাচন প্রসঙ্গ
মব জাস্টিস, চাঁদাবাজি-দখল ও নির্বাচন প্রসঙ্গ
বায়ুদূষণ
বায়ুদূষণ
নির্বাচনের রোডম্যাপ
নির্বাচনের রোডম্যাপ
জুলাই সনদ নিয়ে কি ঐকমত্য হবে?
জুলাই সনদ নিয়ে কি ঐকমত্য হবে?
সিরাত অধ্যয়নের মূলনীতি
সিরাত অধ্যয়নের মূলনীতি
নির্বাচনের অপেক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ
নির্বাচনের অপেক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ
পুরুষতান্ত্রিকতায় দুর্বিষহ নারীজীবন
পুরুষতান্ত্রিকতায় দুর্বিষহ নারীজীবন
প্রকৌশলীদের আন্দোলন
প্রকৌশলীদের আন্দোলন
সর্বশেষ খবর
নির্বাচন নিয়ে কোনো ষড়যন্ত্রই সফল হবে না : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন নিয়ে কোনো ষড়যন্ত্রই সফল হবে না : নবীউল্লাহ নবী

২০ মিনিট আগে | রাজনীতি

চবিতে প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের প্রতি সংহতি জানিয়ে মশাল মিছিল
চবিতে প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের প্রতি সংহতি জানিয়ে মশাল মিছিল

২২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মব জাস্টিস, চাঁদাবাজি-দখল ও নির্বাচন প্রসঙ্গ
মব জাস্টিস, চাঁদাবাজি-দখল ও নির্বাচন প্রসঙ্গ

২৬ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

ছাদ থেকে লাফ, ফতুল্লায় নারীর আত্মহত্যা
ছাদ থেকে লাফ, ফতুল্লায় নারীর আত্মহত্যা

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন বিতর্কে বিজয়ী কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া কলেজ
এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন বিতর্কে বিজয়ী কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া কলেজ

৩৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নারায়ণগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মা-মেয়ের মৃত্যু
নারায়ণগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মা-মেয়ের মৃত্যু

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে ফ্যাসিস্টদের পুনরুত্থান হতে দেব না: নওশাদ
বাংলাদেশে ফ্যাসিস্টদের পুনরুত্থান হতে দেব না: নওশাদ

৪৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

ব্রাজিলিয়ান ও আর্জেন্টাইনের গোলে টেবিলের শীর্ষে চেলসি
ব্রাজিলিয়ান ও আর্জেন্টাইনের গোলে টেবিলের শীর্ষে চেলসি

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নামাজ শেষে ঘরে বসা অবস্থায় গৃহবধূ খুন
নামাজ শেষে ঘরে বসা অবস্থায় গৃহবধূ খুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমি সব মুহূর্তের চ্যালেঞ্জ নিতে চাই: তাসকিন
আমি সব মুহূর্তের চ্যালেঞ্জ নিতে চাই: তাসকিন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যোগ করা সময়ে ব্রুনো ফার্নান্দেজের গোলে ইউনাইটেডের নাটকীয় জয়
যোগ করা সময়ে ব্রুনো ফার্নান্দেজের গোলে ইউনাইটেডের নাটকীয় জয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকগঞ্জ পৌরসভায় রাস্তা বন্ধের প্রতিবাদে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ
মানিকগঞ্জ পৌরসভায় রাস্তা বন্ধের প্রতিবাদে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা নগরে পূর্ব শত্রুতার জেরে যুবককে কুপিয়ে হত্যা
কুমিল্লা নগরে পূর্ব শত্রুতার জেরে যুবককে কুপিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যশোর মণিরামপুরে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
যশোর মণিরামপুরে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চার বছর পর শুরু হলো জাতীয় চ্যাম্পিয়নশিপ ফুটবল, মুন্সিগঞ্জে উদ্বোধন
চার বছর পর শুরু হলো জাতীয় চ্যাম্পিয়নশিপ ফুটবল, মুন্সিগঞ্জে উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবমেরিন ক্যাবল ছিঁড়ে ৫ দিন ধরে বিদ্যুতবিহীন মেহেন্দিগঞ্জ
সাবমেরিন ক্যাবল ছিঁড়ে ৫ দিন ধরে বিদ্যুতবিহীন মেহেন্দিগঞ্জ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় নবীনগর পূর্ব ইউনিয়ন কৃষকদলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় নবীনগর পূর্ব ইউনিয়ন কৃষকদলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভিয়েতনামে ১২ হাজার বছর আগের মানুষের কঙ্কাল আবিষ্কার
ভিয়েতনামে ১২ হাজার বছর আগের মানুষের কঙ্কাল আবিষ্কার

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ঝিনাইদহে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের আঞ্চলিক কেন্দ্র উদ্বোধন
ঝিনাইদহে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের আঞ্চলিক কেন্দ্র উদ্বোধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিরাপত্তা চেয়ে নারী বাইকারদের র‌্যালি
নিরাপত্তা চেয়ে নারী বাইকারদের র‌্যালি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুক্তিপণের টাকা পরিশোধ করে বাড়ি ফিরেছে অপহৃত সাত জেলে
মুক্তিপণের টাকা পরিশোধ করে বাড়ি ফিরেছে অপহৃত সাত জেলে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিন্দগঞ্জে ৫ কেজি ওজনের কষ্টিপাথর সদৃশ মূর্তি উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে ৫ কেজি ওজনের কষ্টিপাথর সদৃশ মূর্তি উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেকদের অনুপ্রেরণায় শিক্ষার্থীদের এগিয়ে নিতে উদ্যোগ
সাবেকদের অনুপ্রেরণায় শিক্ষার্থীদের এগিয়ে নিতে উদ্যোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে জুলাই যোদ্ধা স্মৃতিচারণ ও সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত
বরিশালে জুলাই যোদ্ধা স্মৃতিচারণ ও সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাকসু নির্বাচনে নতুন তিনটি প্যানেলের আত্মপ্রকাশ
জাকসু নির্বাচনে নতুন তিনটি প্যানেলের আত্মপ্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুড়িগ্রামে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
কুড়িগ্রামে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে তিন ভাইকে কুপিয়ে জখম, নিহত ১
সিলেটে তিন ভাইকে কুপিয়ে জখম, নিহত ১

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শ্রীপুরে পৌর বিএনপির কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত
শ্রীপুরে পৌর বিএনপির কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে দুই ডাকাত গ্রেফতার
বাগেরহাটে দুই ডাকাত গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সপ্তাহজুড়ে বজ্রসহ বৃষ্টি ও ভারি বর্ষণের আভাস
সপ্তাহজুড়ে বজ্রসহ বৃষ্টি ও ভারি বর্ষণের আভাস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
নুরের ওপর হামলার ঘটনা তদন্ত করা হবে : প্রেস সচিব
নুরের ওপর হামলার ঘটনা তদন্ত করা হবে : প্রেস সচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেরুন রঙের পোশাক পরিহিত যুবক ডিবির কেউ নয় : ডিএমপির ডিবিপ্রধান
মেরুন রঙের পোশাক পরিহিত যুবক ডিবির কেউ নয় : ডিএমপির ডিবিপ্রধান

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নুরুল হক নুরের নাকের হাড় ভেঙে গেছে, মেডিকেল বোর্ড গঠন
নুরুল হক নুরের নাকের হাড় ভেঙে গেছে, মেডিকেল বোর্ড গঠন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘উনি আমারে ৪ আগস্ট বাংলামোটরে গুলি করছে’ বলেই অভিযুক্তকে জাপটে ধরলেন যুবক
‘উনি আমারে ৪ আগস্ট বাংলামোটরে গুলি করছে’ বলেই অভিযুক্তকে জাপটে ধরলেন যুবক

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচন নিয়ে বিএনপি-জামায়াত-এনসিপির সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক রবিবার
নির্বাচন নিয়ে বিএনপি-জামায়াত-এনসিপির সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক রবিবার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয় ভাঙচুর-অগ্নিসংযোগ
জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয় ভাঙচুর-অগ্নিসংযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নুরকে হামলার নেপথ্যে গভীর ষড়যন্ত্র দেখছেন গোলাম মাওলা রনি
নুরকে হামলার নেপথ্যে গভীর ষড়যন্ত্র দেখছেন গোলাম মাওলা রনি

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুটি রাজনৈতিক দলের সংঘর্ষে সৃষ্ট সহিংস পরিস্থিতি নিয়ে আইএসপিআরের বক্তব্য
দুটি রাজনৈতিক দলের সংঘর্ষে সৃষ্ট সহিংস পরিস্থিতি নিয়ে আইএসপিআরের বক্তব্য

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাগলা মসজিদের দানবাক্সে এবার মিলল ৩২ বস্তা টাকা, চলছে গণনা
পাগলা মসজিদের দানবাক্সে এবার মিলল ৩২ বস্তা টাকা, চলছে গণনা

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলা বললেই কি বাংলাদেশি’, মোদী সরকারের জবাব চাইল আদালত
‘বাংলা বললেই কি বাংলাদেশি’, মোদী সরকারের জবাব চাইল আদালত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের জন্য নিজেদের আকাশসীমা ও বন্দর নিষিদ্ধ করল তুরস্ক
ইসরায়েলের জন্য নিজেদের আকাশসীমা ও বন্দর নিষিদ্ধ করল তুরস্ক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড্রোন দিয়ে রাশিয়ার দুই সেতু উড়িয়ে দিল ইউক্রেন (ভিডিও)
ড্রোন দিয়ে রাশিয়ার দুই সেতু উড়িয়ে দিল ইউক্রেন (ভিডিও)

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার সারা দেশে বিক্ষোভ করবে গণঅধিকার পরিষদ, ঢাকায় সমাবেশ
শনিবার সারা দেশে বিক্ষোভ করবে গণঅধিকার পরিষদ, ঢাকায় সমাবেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেউ চিরকাল বন্ধু বা শত্রু থাকে না, ট্রাম্পের শুল্কারোপের মাঝে ইঙ্গিতপূর্ণ মন্তব্য রাজনাথের
কেউ চিরকাল বন্ধু বা শত্রু থাকে না, ট্রাম্পের শুল্কারোপের মাঝে ইঙ্গিতপূর্ণ মন্তব্য রাজনাথের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় পার্টি নিষিদ্ধের দাবির আইনগত দিক যাচাই করে দেখা হবে : অ্যাটর্নি জেনারেল
জাতীয় পার্টি নিষিদ্ধের দাবির আইনগত দিক যাচাই করে দেখা হবে : অ্যাটর্নি জেনারেল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিমান্ড শেষে কারাগারে তৌহিদ আফ্রিদি
রিমান্ড শেষে কারাগারে তৌহিদ আফ্রিদি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাফার জোনের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করলেন জেলেনস্কি
বাফার জোনের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করলেন জেলেনস্কি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘জামায়াত দেশপ্রেমিক দলকে নিয়ে জোটবদ্ধভাবে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে’
‌‘জামায়াত দেশপ্রেমিক দলকে নিয়ে জোটবদ্ধভাবে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে’

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সকাল থেকেই কাকরাইলে জাপার কার্যালয়ের সামনে পুলিশের অবস্থান
সকাল থেকেই কাকরাইলে জাপার কার্যালয়ের সামনে পুলিশের অবস্থান

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কমলা হ্যারিসের নিরাপত্তা সুবিধা বাতিল করলেন ট্রাম্প
কমলা হ্যারিসের নিরাপত্তা সুবিধা বাতিল করলেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের বেশির ভাগ শুল্ক অবৈধ: মার্কিন আদালত
ট্রাম্পের বেশির ভাগ শুল্ক অবৈধ: মার্কিন আদালত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার নামে ভুয়া অডিও কল, মন্ত্রণালয়ের প্রতিবাদ
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার নামে ভুয়া অডিও কল, মন্ত্রণালয়ের প্রতিবাদ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খোলা হয়েছে কিশোরগঞ্জের ঐতিহাসিক পাগলা মসজিদের দানবাক্স
খোলা হয়েছে কিশোরগঞ্জের ঐতিহাসিক পাগলা মসজিদের দানবাক্স

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাদা পাথর ফিরছে জায়গায়
সাদা পাথর ফিরছে জায়গায়

১১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নুরের ওপর হামলার ঘটনায় মির্জা ফখরুলের নিন্দা
নুরের ওপর হামলার ঘটনায় মির্জা ফখরুলের নিন্দা

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জনজীবনে অশ্লীলতার থাবা
জনজীবনে অশ্লীলতার থাবা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন বানচালের প্রচেষ্টা দৃঢ়ভাবে প্রতিহত করা হবে : সরকারের বিবৃতি
নির্বাচন বানচালের প্রচেষ্টা দৃঢ়ভাবে প্রতিহত করা হবে : সরকারের বিবৃতি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস
৪ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই নির্বাচন হবে : প্রেস সচিব
১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই নির্বাচন হবে : প্রেস সচিব

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির নির্বাচন কেউ ঠেকাতে পারবে না : সালাহউদ্দিন
ফেব্রুয়ারির নির্বাচন কেউ ঠেকাতে পারবে না : সালাহউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাড়ছে পোশাকের ক্রয়াদেশ
বাড়ছে পোশাকের ক্রয়াদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

রণক্ষেত্র কাকরাইল, উত্তপ্ত রাজনীতি
রণক্ষেত্র কাকরাইল, উত্তপ্ত রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিঃস্ব থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
নিঃস্ব থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক বাড়াচ্ছে আগ্নেয়াস্ত্র
আতঙ্ক বাড়াচ্ছে আগ্নেয়াস্ত্র

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে ভোটে অনড় সরকার
ফেব্রুয়ারিতে ভোটে অনড় সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

যে প্রক্রিয়ায় এবার ভোট গ্রহণ
যে প্রক্রিয়ায় এবার ভোট গ্রহণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন জামায়াতের হোসেন আলী
বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন জামায়াতের হোসেন আলী

নগর জীবন

আশরাফুলদের বড় জয়
আশরাফুলদের বড় জয়

মাঠে ময়দানে

১৪ হাজারের ক্লাবে কাইরন পোলার্ড
১৪ হাজারের ক্লাবে কাইরন পোলার্ড

মাঠে ময়দানে

ভিকারুননিসায় মোনালিসা বিতর্ক প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
ভিকারুননিসায় মোনালিসা বিতর্ক প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

নগর জীবন

মিশে গেছেন মিচেল
মিশে গেছেন মিচেল

মাঠে ময়দানে

মব জাস্টিস, চাঁদাবাজি-দখল ও নির্বাচন প্রসঙ্গ
মব জাস্টিস, চাঁদাবাজি-দখল ও নির্বাচন প্রসঙ্গ

সম্পাদকীয়

মব ভায়োলেন্স করে জাপার অগ্রযাত্রা দমিয়ে রাখা যাবে না
মব ভায়োলেন্স করে জাপার অগ্রযাত্রা দমিয়ে রাখা যাবে না

নগর জীবন

স্ত্রী-সন্তান কারাগারে, স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রী-সন্তান কারাগারে, স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

নুরের ওপর হামলা ফেব্রুয়ারির নির্বাচনের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র
নুরের ওপর হামলা ফেব্রুয়ারির নির্বাচনের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র

নগর জীবন

নির্বাচন নিয়ে কোনো ষড়যন্ত্রই সফল হবে না
নির্বাচন নিয়ে কোনো ষড়যন্ত্রই সফল হবে না

নগর জীবন

বৃহত্তর সুন্নি জোটের আত্মপ্রকাশ
বৃহত্তর সুন্নি জোটের আত্মপ্রকাশ

নগর জীবন

দেশপ্রেমিক দলগুলোকে নিয়ে নির্বাচনে অংশ নেবে জামায়াত
দেশপ্রেমিক দলগুলোকে নিয়ে নির্বাচনে অংশ নেবে জামায়াত

নগর জীবন

সংস্কার দুই মাসের মধ্যে বাস্তবায়ন করতে হবে
সংস্কার দুই মাসের মধ্যে বাস্তবায়ন করতে হবে

নগর জীবন

ত্রিভুবনের প্রিয় মুহাম্মদ এলো রে দুনিয়ায়
ত্রিভুবনের প্রিয় মুহাম্মদ এলো রে দুনিয়ায়

সম্পাদকীয়

চীনের সঙ্গে নদী প্রকল্পে এগিয়ে যাওয়া উচিত
চীনের সঙ্গে নদী প্রকল্পে এগিয়ে যাওয়া উচিত

নগর জীবন

বিদেশে পাঠ্যবই মুদ্রণ
বিদেশে পাঠ্যবই মুদ্রণ

সম্পাদকীয়

ভোটের অধিকার নিশ্চিত করতে হবে
ভোটের অধিকার নিশ্চিত করতে হবে

নগর জীবন

পরিবেশ সাংবাদিক ফোরামের সভাপতি মোস্তফা কামাল সম্পাদক হাসান হাফিজ
পরিবেশ সাংবাদিক ফোরামের সভাপতি মোস্তফা কামাল সম্পাদক হাসান হাফিজ

নগর জীবন

যুবাদের ইংল্যান্ড মিশনের দল ঘোষণা
যুবাদের ইংল্যান্ড মিশনের দল ঘোষণা

মাঠে ময়দানে

মেহেরপুর বিএনপির সম্মেলন মিল্টন সভাপতি, কামরুল সম্পাদক
মেহেরপুর বিএনপির সম্মেলন মিল্টন সভাপতি, কামরুল সম্পাদক

দেশগ্রাম

বাংলাদেশিদের মন্দ বলা হচ্ছে কেন
বাংলাদেশিদের মন্দ বলা হচ্ছে কেন

প্রথম পৃষ্ঠা

২০ পরিবারের ১১ ব্যক্তিগত সাঁকো!
২০ পরিবারের ১১ ব্যক্তিগত সাঁকো!

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্বমানের সেবায় ঢেলে সাজানো হচ্ছে স্বাস্থ্য খাত
বিশ্বমানের সেবায় ঢেলে সাজানো হচ্ছে স্বাস্থ্য খাত

বিশেষ আয়োজন

ফুলহ্যামকে হারাল চেলসি
ফুলহ্যামকে হারাল চেলসি

মাঠে ময়দানে