শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৭ মে, ২০২০ আপডেট:

এমনিতেই ভীত, আর ভয় দেখাবেন না

প্রভাষ আমিন
প্রিন্ট ভার্সন
এমনিতেই ভীত, আর ভয় দেখাবেন না

করোনা এসে পাল্টে দিয়েছে গণমাধ্যমের চিত্র। ডাক্তার, পুলিশের মতো গণমাধ্যম- কর্মীরাও করোনার ফ্রন্টলাইন ফাইটার। সরকার-ঘোষিত সাধারণ ছুটিতে অনেক কিছুই বন্ধ বা সীমিত আছে। কিন্তু অন্য অনেক জরুরি সেবার মতো সর্বক্ষণ চালু আছে গণমাধ্যমও। পৃথিবীর যত বড় দুর্যোগই হোক, গণমাধ্যম কিন্তু সরব থাকে। তবে এবারের দুর্যোগটি ভিন্নমাত্রার। করোনা আক্রান্ত গণমাধ্যমকর্মীদের অনেকেই। এরই মধ্যে তিন গণমাধ্যমকর্মী মারা গেছেন। আক্রান্ত হয়েছেন আরও অনেকে। ডাক্তার, পুলিশসহ আরও অনেকের মতো সাংবাদিকদেরও মাঠে থেকে কাজ করতে হয়। তাই তাদের ঝুঁকির মাত্রাটাও বেশি। আর ঝুঁকিটা শুধু ব্যক্তি গণমাধ্যমকর্মীর নয়, তার পরিবারের সদস্যদেরও। ডাক্তার, পুলিশসহ সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য নানা রকমের ইন্স্যুরেন্স বা আর্থিক প্রণোদনা থাকলেও সমান ঝুঁকি নিয়ে কাজ করে যাওয়া গণমাধ্যমকর্মীদের জন্য দুই ফোঁটা চোখের জল তো দূরের কথা, শুকনো শোকও বরাদ্দ নেই।

শারীরিক ঝুঁকি তো আছেই, আছে চাকরির ঝুঁকিও। এ করোনা দুর্যোগে গণমাধ্যম প্রতিষ্ঠান বন্ধ হয়ে যাওয়া, সংকুচিত করে আনা, ছাঁটাই, অনিয়মিত বেতন- সব ধরনের অনিয়মই চলছে। তবে এখনকার চেয়ে এ দুর্যোগের প্রভাবে সামনের দিনগুলো গণমাধ্যমের কী অবস্থা হবে, তা নিয়ে শঙ্কিত অনেকে। বিজ্ঞাপনদাতারা বিজ্ঞাপন দেবেন কিনা, সময়মতো বিজ্ঞাপনের বিল দেবেন কিনা, বিল না পেলে মালিকরা বেতন দেবেন কোত্থেকে; এমন অনেক শঙ্কা গণমাধ্যমকর্মীদের মনে। এরই মধ্যে অধিকাংশ অনলাইনের কর্মীরা বাসায় থেকে অফিস করছেন। অনেক দৈনিকও কর্মীসংখ্যা কমিয়ে এনেছে। টেলিভিশনগুলোও ভাগ করে কাজ করছে। ঘরে থেকে হোক আর মাঠে থেকে; আতঙ্কটা কিন্তু থাকছেই মনে।

করোনা সংক্রমণের শঙ্কা, চাকরির ঝুঁকি; সব মিলিয়ে গণমাধ্যমকর্মীরা একটা ভয়ের সময় পার করছেন। কিন্তু এই সময়েও যখন ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন নিয়ে কথা বলতে হয়, সাংবাদিকদের হাতকড়া নিয়ে কথা বলতে হয়, গুম হয়ে যাওয়া সাংবাদিকের মুক্তির দাবি করতে হয়; তখন আমাদের ভয় তো যায়ই না, বরং আরও চেপে বসে। ১০ মার্চ ঢাকা থেকে হারিয়ে গিয়েছিলেন ফটোসাংবাদিক শফিকুল ইসলাম কাজল। অনেক খোঁজাখুঁজি করেও তাঁর সন্ধান মেলেনি। পরিবারের পক্ষ থেকে মামলা করা হলেও কোনো অগ্রগতি হয়নি। এর মধ্যে করোনা আতঙ্ক চলে এলে পরিবার ছাড়া আর সবাই ভুলে যান কাজলকে। কেন কাজল হারিয়ে গেলেন, তার কোনো উত্তর মেলেনি। পাপিয়াসংক্রান্ত একটি নিউজ নিয়ে সংসদ সদস্য সাইফুজ্জামান শিখর মানবজমিন সম্পাদকসহ অনেকের বিরুদ্ধে মামলা করেছিলেন। সেই মামলার আসামি ছিলেন শফিকুল ইসলাম কাজল। তিনি অবশ্য নিউজটি করেননি। তিনি শুধু শেয়ার করেছিলেন।

সেই মামলার দুই দিনের মধ্যে হারিয়ে গিয়েছিলেন শফিকুল ইসলাম কাজল। অনেকে তাই কাজলের হারিয়ে যাওয়ার সঙ্গে সংসদ সদস্য সাইফুজ্জামান শিখরের মামলার যোগসূত্র খুঁজছিলেন। আমি এ ধারণার সঙ্গে কোনোভাবেই একমত ছিলাম না। কারণ যিনি গুম করবেন, তিনি মামলা করবেন না। আর মামলাই যেহেতু করে ফেলেছেন, তাহলে আর গুম করতে হবে কেন? কোনো সাংবাদিকের বিরুদ্ধে মামলা হলে অনেকেই দেখি তীব্র প্রতিবাদ জানান। আমিও জানাই। তবে আমি মনে করি, গুমের চেয়ে মামলা ভালো, অন্তত নিরাপদ। আর সংক্ষুব্ধ যে কারও প্রচলিত আইনে মামলা করার অধিকার আছে।

আমার হাতে কলম আছে বলেই আমি কারও বিরুদ্ধে যা ইচ্ছা তাই লিখে দেব, আর তিনি মামলা করলে আমি প্রতিবাদ করব; তা তো হয় না। আমি মনে করি, সংক্ষুব্ধ যে কারও প্রচলিত আইনের আশ্রয় নেওয়ার অধিকার আছে। তাই সাইফুজ্জামান শিখরের মামলা করাকে আমি অত খারাপ বলে মনে করিনি। বা কাজলের গুমের সঙ্গে সাইফুজ্জামান শিখরের মামলার কোনো যোগসূত্র খুঁজিনি। আমি মামলাকে ভয় পাই না, গুমকে ভয় পাই। একবার গুম হলে ফিরে আসার কোনো গ্যারান্টি নেই।

ক্রসফায়ারে তবু লাশ পাওয়া যায়, মৃত্যু দিন থাকে, কবর থাকে। কিন্তু গুম মানে হতে পারে, একেবারে হারিয়ে যাওয়া, পরিবারের অনন্ত অপেক্ষা। গুমকে আমি খুব ভয় পাই, কারণ গুমের জন্য কাউকে দায়ীও করা যায় না। খোঁজখবরও করা যায় না। অচেনা লোকজন তুলে নিয়ে যায়। তারপর আর কেউ দায়িত্ব স্বীকার করে না। পুলিশের কাছে গেলে বলে, আমরা খুঁজে বের করার চেষ্টা করছি। ব্যস, এ চেষ্টাতেই শেষ পুলিশের দায়িত্ব! আবার কারও কারও জঙ্গি তৎপরতায় অংশ নিতে স্বেচ্ছায় আত্মগোপনে যাওয়া গুম পরিস্থিতিকে আরও জটিল করে তোলে। কে যে গুম হয়েছে আর কে যে স্বেচ্ছায় পালিয়েছে; বোঝা মুশকিল হয়ে যায়। তবে শফিকুল ইসলাম কাজল ভাগ্যবান। ৫৪ দিন পর হলেও তিনি ফিরে এসেছেন। আর ফিরে আসার জন্য তিনি বেছে নিয়েছিলেন মুক্ত গণমাধ্যম দিবসটিকেই। আমরা তাঁর ফিরে আসাকে নিয়েছিলাম মুক্ত গণমাধ্যম দিবসের উপহার হিসেবেই। অবশ্য বাংলাদেশে গুম বা ক্রসফায়ারের সঙ্গে আমরা যে একটি আষাঢ়ে গল্প উপহার পাই, এবারও তার ব্যতিক্রম হয়নি। ৫৪ দিন পর ভারত থেকে অনুপ্রবেশের সময় বেনাপোলের সাদিপুর সীমান্তে বিজিবি কাজলকে আটক করেছে। অন্যসব গল্পের মতো এটাও বিশ্বাসযোগ্য নয়। তবু আমরা সে গল্প বিশ্বাস করেছি। যদিও আমাদের মনে অনেক প্রশ্ন ছিল।

তিনি কি নিজে থেকেই হারিয়ে গিয়েছিলেন, নাকি কেউ তাঁকে তুলে নিয়ে গিয়েছিল, এই ৫৪ দিন তিনি কোথায় ছিলেন, কেমন ছিলেন, কীভাবে তিনি পাসপোর্ট-ভিসা ছাড়া ভারতে গেলেন, যাওয়ার সময় কেউ তাঁকে আটকাল না কেন, এই লকডাউনের মধ্যে ফিরে আসতে গেলেন কেন, বাংলাদেশের লোকজন পালিয়ে ভারতেই যায় কেন? এমন অনেক প্রশ্ন ছিল মনে। কিন্তু কাজল অক্ষত অবস্থায় ফিরে এসেছেন, এতেই আমি সন্তুষ্ট। উত্তর আশা করা তো দূরের কথা, এসব প্রশ্ন আমি তুলিইনি। তুলিনি কেন, তা নিয়ে প্রচুর গালি শুনতে হয়েছে। বলা হচ্ছে, ভয় এবং পক্ষপাতিত্ব ছাড়া যেদিন সাংবাদিকতার কথা বলা হচ্ছে, সেদিনও ভয়ে আমরা কোনো প্রশ্ন তুলছিলাম না। আমি সব অভিযোগ স্বীকার করেই বলেছি, আমি ভীতু। আমার সহকর্মী বেঁচে আছেন, এতেই আমি সন্তুষ্ট ছিলাম। কিন্তু পরে যখন তাঁকে পিছমোড়া করে হাতকড়া পরিয়ে আদালতে তোলা হয়, আমার মনটা ভীষণ খারাপ হয়ে যায়। ৫৪ দিন পর একজন সাংবাদিকের ফিরে আসাকে আমরা সেলিব্রেট করার সুযোগই পেলাম না। পুলিশ তাঁকে হাতকড়া পরিয়ে আদালতে তুলল আর আদালত জামিন বাতিল করে কারাগারে পাঠিয়ে দিল। পুলিশ বা বিচারক কি মঙ্গলগ্রহে থাকেন? তাঁরা কি জানেন না কাজল কীভাবে হারিয়ে গিয়েছিলেন, কীভাবে ফিরে এসেছেন? বাংলাদেশের একজন সাংবাদিককে নিজ দেশে ফিরতেও অনুপ্রবেশের মামলায় আসামি হতে হয়! ৫৪ দিন পর ফিরে আসা কাজলের মুক্তির দাবিও করতে হবে, এটা সত্যিই আশা করিনি। কাজলের হাতকড়া পরানো ছবি দেখে মনে হয়েছে, এটা সাংবাদিকদের ভয় দেখানোর চেষ্টা। তার পরও কাজল যে বেঁচে আছেন, এতেই আমি খুশি। কাজল যদি ফিরে না আসতেন, ভয় ও পক্ষপাতহীন সাংবাদিকতা দিয়ে কি আমরা তাঁকে ফিরিয়ে আনতে পারতাম? ৫৪ দিন চেষ্টা করে তো পারিনি। আমার ভাই অত সাহস নেই। আমি বিশ্বাস করি, বেঁচে থাকার চেয়ে বড় সাহস আর কিছু নেই।

শুধু যে কাজলকে হাতকড়া পরিয়ে বা কারাগারে পাঠিয়ে আমাদের ভয় দেখানো হয়েছে তা কিন্তু নয়। এই করোনা দুর্যোগেও ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের যথেচ্ছ প্রয়োগ হচ্ছে। সরকারবিরোধিতার অপরাধে দেশি-বিদেশি ১১ জনকে আসামি করে মামলায় কার্টুনিস্ট, লেখক, অ্যাকটিভিস্টকে গ্রেফতারও করা হযেছে। সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহারের জন্য নীতিমালা করা হয়েছে। ডাক্তার ও স্বাস্থ্যকর্মীদের গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলতে বারণ করা হয়েছে। এ সবই মতপ্রকাশের স্বাধীনতার পথে অন্তরায়।

তবে আমি সব সময় বলি, সম্পূর্ণ স্বাধীনতা বলে কিছু নেই। কখনোই আপনি যা ইচ্ছা তা বলতে পারবেন না। আপনাকে অবশ্যই দায়িত্বশীল হতে হবে। আমাদের সংবিধানেও ‘রাষ্ট্রের নিরাপত্তা, বিদেশি রাষ্ট্রসমূহের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক, জনশৃঙ্খলা, শালীনতা ও নৈতিকতার স্বার্থে কিংবা আদালত-অবমাননা, মানহানি বা অপরাধ-সংঘটনে প্ররোচনা সম্পর্কে আইনের দ্বারা আরোপিত যুক্তিসংগত বাধানিষেধ-সাপেক্ষে (ক) প্রত্যেক নাগরিকের বাক্ ও ভাব প্রকাশের স্বাধীনতার অধিকারের, এবং (খ) সংবাদক্ষেত্রের স্বাধীনতার নিশ্চয়তা’ দেওয়া হয়েছে। তার মানে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন থাকুক আর না-ই থাকুক; আপনি কিন্তু যা ইচ্ছা তা বলতে পারবেন না। একজন মানুষ হিসেবে আপনার বলা কথার সঙ্গে আপনার বিবেক এবং দায়িত্বশীলতার সম্মিলন ঘটাতেই হবে।

সাংবাদিক হিসেবে দায়িত্বশীলতা বেশি জরুরি। তবে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের ব্যাপক প্রসারের কারণে এখন সাধারণ মানুষের দায়িত্বশীলতাটাও কম জরুরি নয়। আবার গণমাধ্যমের মতপ্রকাশের স্বাধীনতা যেমন জরুরি, তেমন সাধারণ মানুষের মতপ্রকাশের অধিকার নিশ্চিত করাটাও জরুরি। আমাদের এখানে সমস্যাটা হলো, আমরা সরকার আর রাষ্ট্রের পার্থক্যটা ভুলে যাই। সরকার-বিরোধিতাকে আমরা রাষ্ট্রবিরোধিতা মনে করে ঝাঁপিয়ে পড়ি। সরকারের সমালোচনা করার অধিকার কিন্তু সবারই আছে। এমনকি সরকারপ্রধানকে নিয়ে কার্টুন করারও অধিকার আছে। এই বাংলাদেশে একসময় শিশির ভট্টাচার্য তারকা খ্যাতি পেয়েছিলেন রাজনৈতিক কার্টুন করেই। কিন্তু আজ আমাদের সহিষ্ণুতা জিরো টলারেন্সে নেমে গেছে। হয় তুমি আমার পক্ষ, নয় তুমি শত্রুপক্ষ। আর শত্রুপক্ষ হলে তোমার মতপ্রকাশের স্বাধীনতা সীমিত। যে কোনো মহামারীর সময় দায়িত্বশীল গণমাধ্যম খুব গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে। সত্য আটকাতে দরজা বন্ধ করলেই জানালা দিয়ে লাফিয়ে ছড়ায় গুজব। ভুল বা মিথ্যা তথ্য বা গুজব ছড়ানো যেমন অপরাধ; তেমন সত্য তুলে ধরা, সরকারের সমালোচনা করা, মতপ্রকাশও সবার অধিকার। কিন্তু একজন সাংবাদিককে হাতকড়া পরিয়ে কারাগারে পাঠিয়ে বা ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের যথেচ্ছ ব্যবহারে আসলে সাংবাদিকদের ভয় দেখানোর চেষ্টা হচ্ছে। অথচ আমি শুরুতেই বলেছি, আমি একদম সাহসী নই। আমি খুব ভীতু। করোনার আতঙ্কেই আমরা কাবু, সঙ্গে আছে গণমাধ্যমের ভবিষ্যৎ নিয়ে অনিশ্চয়তা। নতুন করে আমাদের আর ভয় দেখাতে হবে না।

কেন জানি না, আমার খালি সুকুমার রায়ের ছড়া ‘বাবুরাম সাপুড়ে’র কথা মনে পড়ছে-

বাবুরাম সাপুড়ে,/কোথা যাস্ বাপুরে?

আয় বাবা দেখে যা,/দুটো সাপ রেখে যা!

যে সাপের চোখ্ নেই,/শিং নেই নোখ্ নেই,

ছোটে না কি হাঁটে না,/কাউকে যে কাটে না,

করে নাকো ফোঁস্ ফাঁস্,/মারে নাকো ঢুঁশ্ ঢাঁশ,

নেই কোন উৎপাত,/খায় শুধু দুধ ভাত-

সেই সাপ জ্যান্ত/গোটা দুই আনত!

তেড়ে মেরে ডান্ডা/ক’রে দিই ঠান্ডা।

                লেখক : সাংবাদিক।

এই বিভাগের আরও খবর
সংকটে রপ্তানি খাত
সংকটে রপ্তানি খাত
নতুন বাংলাদেশ
নতুন বাংলাদেশ
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
পিটিয়ে হত্যা
পিটিয়ে হত্যা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
ভ্যাকসিন-সংকট
ভ্যাকসিন-সংকট
সর্বশেষ খবর
ইন্দোনেশিয়ায় ফেরিডুবিতে ৪ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৩৮
ইন্দোনেশিয়ায় ফেরিডুবিতে ৪ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৩৮

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারী ফুটবল দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
নারী ফুটবল দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বয়সের বাধা পেরিয়ে ধর্মীয় জ্ঞান আহরণ
বয়সের বাধা পেরিয়ে ধর্মীয় জ্ঞান আহরণ

২৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রম বিষয়ক হেল্পলাইনের ১৬৩৫৭ আপগ্রেডেড ভার্সন উদ্বোধন
শ্রম বিষয়ক হেল্পলাইনের ১৬৩৫৭ আপগ্রেডেড ভার্সন উদ্বোধন

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বস্ত্র খাতে আট মাসে বেকার ২৬ হাজার কর্মী
বস্ত্র খাতে আট মাসে বেকার ২৬ হাজার কর্মী

৪২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ
আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ

৪৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

দুপুরের মধ্যে ঢাকাসহ ৯ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
দুপুরের মধ্যে ঢাকাসহ ৯ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

৫৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

চাঁদপুরে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার
চাঁদপুরে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শরীয়তপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ইলেকট্রিক মিস্ত্রির মৃত্যু
শরীয়তপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ইলেকট্রিক মিস্ত্রির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গবেষণায় উৎকর্ষতার স্বীকৃতি পেলেন আইইউবিএটির শিক্ষার্থীরা
গবেষণায় উৎকর্ষতার স্বীকৃতি পেলেন আইইউবিএটির শিক্ষার্থীরা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিজিএফের কার্ড নিয়ে দ্বন্দ্ব, ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
ভিজিএফের কার্ড নিয়ে দ্বন্দ্ব, ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানি কর্মকর্তাদের স্মরণে জাইকার শ্রদ্ধানুষ্ঠান
জাপানি কর্মকর্তাদের স্মরণে জাইকার শ্রদ্ধানুষ্ঠান

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

র‍্যানসমওয়্যার হামলা: গড়ে ১০ লাখ ডলার গুনছে প্রতিষ্ঠানগুলো
র‍্যানসমওয়্যার হামলা: গড়ে ১০ লাখ ডলার গুনছে প্রতিষ্ঠানগুলো

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খেলাপির ঝুঁকিতে ৬০০ কারখানা
খেলাপির ঝুঁকিতে ৬০০ কারখানা

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ জুলাই)

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে মাদরাসার শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ দিলো বসুন্ধরা শুভসংঘ
দিনাজপুরে মাদরাসার শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ দিলো বসুন্ধরা শুভসংঘ

৭ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বগুড়ার শেরপুরে বিএনপির সদস্য নবায়ন ও নতুন সদস্য অন্তর্ভুক্তির কর্মসূচির উদ্বোধন
বগুড়ার শেরপুরে বিএনপির সদস্য নবায়ন ও নতুন সদস্য অন্তর্ভুক্তির কর্মসূচির উদ্বোধন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হেরে যা বললেন মিরাজ
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হেরে যা বললেন মিরাজ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতাকারীদের প্রস্তাব পেয়েছে হামাস, চলছে আলোচনা
গাজা যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতাকারীদের প্রস্তাব পেয়েছে হামাস, চলছে আলোচনা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার
চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে ১৫ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠাল বিএসএফ
ঝিনাইদহে ১৫ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠাল বিএসএফ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্যান্সার থেকে সেরে ওঠা ‘রোলার কোস্টার যাত্রা’: প্রিন্সেস কেট
ক্যান্সার থেকে সেরে ওঠা ‘রোলার কোস্টার যাত্রা’: প্রিন্সেস কেট

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটোর আধুনিক সদর হাসপাতালে সেবাগ্রহীতাদের চরম ভোগান্তি
নাটোর আধুনিক সদর হাসপাতালে সেবাগ্রহীতাদের চরম ভোগান্তি

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কার কাছে হারল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার কাছে হারল বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পার্বত্য চট্টগ্রামের একশ স্কুলে এ বছরই ই-লার্নিং চালুর নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
পার্বত্য চট্টগ্রামের একশ স্কুলে এ বছরই ই-লার্নিং চালুর নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে তিনজনের ডেঙ্গু শনাক্ত
ফেনীতে তিনজনের ডেঙ্গু শনাক্ত

১১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বড়াইগ্রামে গ্রামবাসীর অর্থ ও স্বেচ্ছাশ্রমে রাস্তা সংস্কার
বড়াইগ্রামে গ্রামবাসীর অর্থ ও স্বেচ্ছাশ্রমে রাস্তা সংস্কার

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিআরটিএ’র নতুন নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিআরটিএ’র নতুন নির্দেশনা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!
পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত
সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলপি গ্যাসের দাম আরও কমেছে
এলপি গ্যাসের দাম আরও কমেছে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর্মস্থল থেকে উধাও এসপি আরিফুর বরখাস্ত
কর্মস্থল থেকে উধাও এসপি আরিফুর বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ আগস্ট 'জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস', থাকবে সাধারণ ছুটি
৫ আগস্ট 'জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস', থাকবে সাধারণ ছুটি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন
ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব
রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান
দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান

১৫ ঘণ্টা আগে | টক শো

ইসরায়েলের গণহত্যায় সহায়তা করছে মাইক্রোসফট-অ্যামাজনসহ বহু প্রতিষ্ঠান
ইসরায়েলের গণহত্যায় সহায়তা করছে মাইক্রোসফট-অ্যামাজনসহ বহু প্রতিষ্ঠান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ায় আরও ৩০ হাজার সেনা পাঠাচ্ছে উত্তর কোরিয়া
রাশিয়ায় আরও ৩০ হাজার সেনা পাঠাচ্ছে উত্তর কোরিয়া

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিসা জটিলতার মূল কারণ হলো জাল সনদ : লুৎফে সিদ্দিকী
ভিসা জটিলতার মূল কারণ হলো জাল সনদ : লুৎফে সিদ্দিকী

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদালত অবমাননা : শেখ হাসিনার ৬ মাসের কারাদণ্ড
আদালত অবমাননা : শেখ হাসিনার ৬ মাসের কারাদণ্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুর মৃত্যু অনিবার্য, ইরানি জেনারেলের হুঙ্কার
নেতানিয়াহুর মৃত্যু অনিবার্য, ইরানি জেনারেলের হুঙ্কার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের
হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে সামরিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র
ইউক্রেনে সামরিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান
তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ক্লাব বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে কে কার মুখোমুখি?
ক্লাব বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে কে কার মুখোমুখি?

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাপানে ভয়াবহ সুনামির আশঙ্কা
জাপানে ভয়াবহ সুনামির আশঙ্কা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
প্রথম ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইএইএ’র সঙ্গে সম্পর্ক স্থগিতের আইন অনুমোদন ইরান প্রেসিডেন্টের
আইএইএ’র সঙ্গে সম্পর্ক স্থগিতের আইন অনুমোদন ইরান প্রেসিডেন্টের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের কাছ থেকে লিখিত বার্তা পেল সৌদি আরব
ইরানের কাছ থেকে লিখিত বার্তা পেল সৌদি আরব

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ রেহানার স্বামী-দেবরের জমিসহ ১০ তলা ভবন ক্রোকের নির্দেশ
শেখ রেহানার স্বামী-দেবরের জমিসহ ১০ তলা ভবন ক্রোকের নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রংপুর-৪ আসনে এনসিপির প্রার্থী আখতার হোসেন
রংপুর-৪ আসনে এনসিপির প্রার্থী আখতার হোসেন

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মার্কিন সহায়তা স্থগিত, ইউরোপের সঙ্গে যৌথ অস্ত্র উৎপাদনের চেষ্টায় ইউক্রেন
মার্কিন সহায়তা স্থগিত, ইউরোপের সঙ্গে যৌথ অস্ত্র উৎপাদনের চেষ্টায় ইউক্রেন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটের জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে ক্ষেপলেন সাবেক মেয়র আরিফ
সিলেটের জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে ক্ষেপলেন সাবেক মেয়র আরিফ

১১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্ত্রী-সন্তানকে মাসে ৪ লাখ রুপি দিতে হবে, শামিকে আদালতের নির্দেশ
স্ত্রী-সন্তানকে মাসে ৪ লাখ রুপি দিতে হবে, শামিকে আদালতের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বোমা ফেলে ইরানের পরমাণু শিল্প ধ্বংস করা যাবে না
বোমা ফেলে ইরানের পরমাণু শিল্প ধ্বংস করা যাবে না

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক বছরে মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে: আসিফ নজরুল
এক বছরে মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে: আসিফ নজরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!

প্রথম পৃষ্ঠা

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম
ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ

সম্পাদকীয়

৯৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা
৯৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাতের বেপরোয়া পরিবহন খুবই ভয়ংকর
রাতের বেপরোয়া পরিবহন খুবই ভয়ংকর

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ
রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ

রকমারি নগর পরিক্রমা

সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ
সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফুটবলে ইতিহাস গড়ল দেশের মেয়েরা
ফুটবলে ইতিহাস গড়ল দেশের মেয়েরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নগদের মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ ঘিরে জটিলতা
নগদের মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ ঘিরে জটিলতা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র
হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন হাসপাতাল!
এ কেমন হাসপাতাল!

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্নীতিতে অলরাউন্ডার কামাল
দুর্নীতিতে অলরাউন্ডার কামাল

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমের অন্ধকার অধ্যায়
গুমের অন্ধকার অধ্যায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি
আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’
তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’

শোবিজ

হাসিনার ছয় মাস কারাদণ্ড
হাসিনার ছয় মাস কারাদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস
অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবি-জিনাত রেহানা
ভাবি-জিনাত রেহানা

শোবিজ

শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই
শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই

শোবিজ

মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে
মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!
বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!

পেছনের পৃষ্ঠা

বুঝে না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে
বুঝে না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে

নগর জীবন

এনডিপির মহাসচিব সোহেলকে বহিষ্কার
এনডিপির মহাসচিব সোহেলকে বহিষ্কার

নগর জীবন

এনআইডি সংশোধনে কমেছে ভোগান্তি
এনআইডি সংশোধনে কমেছে ভোগান্তি

নগর জীবন

ধর্ষণের বিচার দাবিতে মানববন্ধন, শ্রমিক দল নেতা বহিষ্কার
ধর্ষণের বিচার দাবিতে মানববন্ধন, শ্রমিক দল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম

আশুগঞ্জ মোকামে কমতে শুরু করেছে ধানের দাম
আশুগঞ্জ মোকামে কমতে শুরু করেছে ধানের দাম

দেশগ্রাম