শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০২ জুলাই, ২০২০ আপডেট:

বিয়ে নারীকে কী দেয়?

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
বিয়ে নারীকে কী দেয়?

তারকা জেমসের প্রথম স্ত্রী রথিকে মনে আছে? ফটোসুন্দরী হয়েছিলেন, এক সময় বিজ্ঞাপনচিত্রে, নাটকে, টেলিছবিতে এমন কি চলচ্চিত্রেও অভিনয় করেছেন। সেই রথিকে বিয়ের পর অভিনয় ছাড়তে হয়েছিল, কারণ স্বামীর আদেশ। স্বামী জেমস সোজা বলে দিয়েছিলেন নাটক সিনেমা করা চলবে না। শেষ অবধি দুটো সন্তান জন্মাবার পর জেমস তালাক দেন স্ত্রীকে। অন্য একটি বিয়েও তখন তিনি করে নিয়েছেন। সন্তান নিয়ে রথিকে বাড়ি থেকে বেরিয়ে যেতে হয় ২০০৩ সালে। সেই থেকে তিনি নিজেই সন্তান বড় করেছেন। আমাদের জনপ্রিয় জেমস সন্তান লালন-পালনে কোনও রকম সাহায্য করেননি, নিজের ধন-দৌলতের কিছুই খরচ করেননি তাদের জন্য। বিয়ের পর রথিকে তাঁর অভিনয় থেকে সরে আসতে হয়েছিল, জেমসকে কিন্তু তাঁর গান থেকে সরে আসতে হয়নি। আজও সমাজে এমন ঘটনা ঘটে। মেয়েদের স্বাধীন এবং স্বনির্ভর হওয়ার পথে শিক্ষিত সচেতন পুরুষ বলে যাঁদের বিশ্বাস করি, তাঁরাই সবচেয়ে বড় বাধা হয়ে দাঁড়ান।

বিয়ে প্রথাটি আমাদের এই উপমহাদেশে নারী-পুরুষের বৈষম্যের ওপর এই একবিংশ শতাব্দীতেও দাঁড়িয়ে আছে। পৃথিবীর সকল প্রাণী যেমন প্রতিনিয়ত বিবর্তিত হচ্ছে, প্রাণীর তৈরি নিয়ম-নীতিগুলোরও বিবর্তন ঘটছে। কিন্তু বিয়ের বিবর্তন প্রায় হচ্ছে না বললেই চলে। এখনও মেয়েকে শ্বশুরবাড়িতে গিয়ে উঠতে হয়। হিন্দু মেয়েদের সিঁথিতে সিঁদুর পরতে হয়, নানা কুসংস্কারের প্রতীক শাঁখা, পলা, লোহাও পরতে হয় হাতে। গলায় পরতে হয় মঙ্গলসূত্র। দীর্ঘদিন যাবৎ নারীর সমানাধিকারের জন্য দেশে বিদেশে আন্দোলন চলছে, ওতে প্রভাবিত হয়ে কিছু শিক্ষিত এবং সচেতন মেয়ে শাঁখা সিঁদুর পরা বাদ দিয়েছেন। কোথায় প্রগতিশীলরা অন্তত মেয়েদের এই স্বাধীনতাকে সাদরে গ্রহণ করবেন, তা নয়, গৌহাটি হাই কোর্টের বিচারকরাই সেদিন প্রমাণ করলেন এখনও বৈষম্যকে আঁকড়ে ধরে আছে সমাজের প্রভাবশালী ক্ষমতাধর মানুষেরা। গৌহাটির হাই কোর্ট বিবাহ বিচ্ছেদের একটি মামলায় বিচ্ছেদ মঞ্জুর করার পক্ষে কারণ দেখালেন, স্ত্রীটি যেহেতু শাঁখা সিঁদুর পরছেন না, সেহেতু ধারণা করা যায় তিনি তাঁর স্বামীকে আর স্বামী হিসেবে মনে করেন না। বিচারকদের মতে শাঁখা-সিঁদুর না-পরা মানে নিজেকে অবিবাহিতা মনে করা বা সেই বিয়ে মেনে না-নেওয়া। এটা কুসংস্কারাচ্ছন্ন এবং নারীবিরোধী মানুষের বিচার হতে পারে, একে আদালতের বিচার বলে তো মানা যায় না। যে আদালতের কাজ লিঙ্গসাম্য প্রতিষ্ঠা করা, মানবাধিকার এবং নারীর সমানাধিকার রক্ষা করা, সেই আদালতই যদি বিয়ের চিহ্ন হিসেবে শাঁখা-সিঁদুর পরা মেয়েদের জন্য বাধ্যতামূলক বলে মনে করেন, তাহলে নিশ্চয়ই তা দুর্ভাগ্যজনক। পুরুষতান্ত্রিক মানসিকতার পরিবর্তন যতদিন না হবে, ততদিন নারীকে ভুগতে হবে। দুর্ভাগ্যজনক তো বটেই। ভুলেই গিয়েছিলাম আদালত সমাজের বাইরের কিছু নয়। এর বিচারকরাও এই সমাজেরই লোক।

মুশকিল হলো, বাপ মায়ের বাড়িতে বিয়ে করে বউ তোলে পুরুষেরা, আজও। পুরুষেরা প্রাপ্তবয়স্ক হতে চায় না। তারা মা বাপের ‘কোলের শিশু’ হয়ে আজীবন কাটিয়ে দিতে চায়। বাপ মা ভাই বোন গায়ে গতরে বড় হওয়া পুরুষটির দেখভাল করে, তারপর যোগ হয় বধূ। আরেক সেবাদাসী। প্রাপ্তবয়স্কের মতো নিজের দায়িত্ব নেওয়ার কাজটি আজও আমাদের বেশির ভাগ পুরুষ দ্বারা সম্ভব হচ্ছে না। বধূটি সম্পূর্ণ একটি নতুন পরিবেশে হিমশিম খায়। সবার মন রক্ষা করে চলতে হবে, না হলে লোকে তাকে মন্দ বলবে। নিজের স্বকীয়তা স্বাধীনতা সম্পূর্ণ বিসর্জন দিয়ে শ্বশুরবাড়িতে থাকতে হয় মেয়েদের। এক্ষুনি আমি জানি শয়ে শয়ে মেয়ে এসে বলবে তাদের শ্বশুর শাশুড়ি কত ভালো, একেবারেই তাদের স্বাধীনতা বিসর্জন দিতে হয়নি। কিন্তু কথা হচ্ছে, একটি মেয়েকে কেন স্বামীর আত্মীয়স্বজনের সংগে বাস করতে হবে, স্বামীকে তো মেয়ের আত্মীয়স্বজনের সঙ্গে বাস করতে এবং সবার মন জুগিয়ে চলতে বলা হয় না! বিয়ে হলে একটি মেয়েকে আত্মীয়স্বজন, বন্ধুবান্ধব, পাড়া প্রতিবেশী, চেনা পরিবেশ, চেনা এলাকা ত্যাগ করে স্বামীর বাড়িতে আশ্রয় নিতে হয়। একটি পুরুষকে বিয়ের কারণে কিছুই ত্যাগ করতে হয় না। অসাম্যের একটা সীমা থাকা দরকার। বিয়ে সব সীমা ছাড়িয়ে যায়।

আসামের যে লোকটি স্ত্রীকে তালাক দিয়েছেন, তাঁর অভিযোগ ছিল, স্ত্রী শ্বশুরবাড়িতে বাস করতে চান না। এটিই লোকটির তালাক দেওয়ার কারণ। স্ত্রী যদি পছন্দ না করেন স্বামী ছাড়া অন্য কারও সংগে বাস করতে, তখন প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষেরা স্ত্রী নিয়ে আলাদা সংসার করেন, কিন্তু মা বাপের কোলের শিশুরা মা বাপের সংগে বাস করার জন্য গোঁ ধরেন, স্ত্রীকে ত্যাগ করতে আপত্তি নেই তাঁদের। আমাদের পুরুষেরা কি শুধু মা বাপের কোলের শিশু? তাঁরা তো ছলে বলে কৌশলে স্ত্রীদেরও কোলের শিশু বনে যান। স্ত্রীরা তাঁদের নাওয়া খাওয়া থেকে শুরু করে তাঁদের জুতো-মোজারও তদারকি করবেন- এটাই চান তাঁরা।

আসামের অপদার্থ লোকটির প্রাপ্তবয়স্ক এবং দায়িত্বশীল পুরুষ হওয়ার কোনও ইচ্ছে নেই। তাই তালাকের আয়োজন। দুজন মানুষ একত্রে বাস করতে না চাইলে, দুজনের মধ্যে ভালোবাসা অবশিষ্ট না থাকলে, কেউ একজনও ভেবে-চিন্তে তালাকের সিদ্ধান্ত নিলে কোনও রকম সমস্যা ছাড়াই তালাক সম্পন্ন হওয়া উচিত। হয়েছেও তাই। তালাক নিয়ে আপত্তি নেই। কিন্তু বিচারকের মন্তব্যটি নিয়ে আপত্তির আওয়াজ কানে আসছে। বিচারক বলেছেন বিবাহিত মেয়েদের শাঁখা সিঁদুর পরতে হবে। ওদিকে বিবাহিত পুরুষ মানেই কিন্তু অবিবাহিত পুরুষ। একটি পুরুষকে দেখে কেউ বলতে পারবে না সে বিবাহিত না কি অবিবাহিত। বিবাহিত এবং অবিবাহিত পুরুষেরা দেখতে একই। বিবাহিত পুরুষদের সকাল সন্ধ্যে কোনও বিবাহের চিহ্ন বহন করতে হয় না। তাদের কোনও শাঁখা সিঁদুর পরতে হয় না। অসাম্যের একটা সীমা থাকা দরকার। সীমা যে নেই, আমরা জানি। বলছি, মেয়েদের, এমনকি স্বামীকে ভালোবাসেন এমন মেয়েদেরও যদি ইচ্ছে না করে শাঁখা সিঁদুর পরতে? তাহলে নিশ্চয়ই তাদের স্বাধীনতা থাকা উচিত ওসব না পরার? বিয়েটা বন্দিত্ব না হয়ে মুক্তি কেন হতে পারে না?

ইউরোপ আমেরিকায় বিবাহিত ক্রিশ্চান আর ইহুদি পুরুষ এবং নারী উভয়েই অনামিকায় বিয়ের অঙ্গুরি পরে। ওটিই তাদের বিয়ের চিহ্ন। কোনও দম্পতির যদি ইচ্ছে না হয় অঙ্গুরি পরার, পরে না। সব ধর্মের মানুষদের মধ্যে এই স্বাধীনতা থাকা উচিত। মুসলমান পুরুষকে তো নয়ই, মুসলমান মেয়েকেও বিয়ের কোনও চিহ্ন বহন করতে হয় না, ব্যাপারটি ভালো। কিন্তু বিয়ের চিহ্ন বহন করতে হয় না বলে মুসলমান মেয়েরা যে অন্য ধর্মের মেয়েদের চেয়ে অধিক স্বাধীনতা ভোগ করে তা নয়। মুসলমান মেয়েরাও একই রকম পুরুষতান্ত্রিক সমাজের ভুক্তভোগী।

বিয়েটা দিন দিন ক্রমশ অপ্রয়োজনীয় হয়ে উঠছে। প্রভু-দাসীর সম্পর্ককে আইনত বৈধ করার জন্য বিয়ে নামক ব্যবস্থা শুরু হয়েছিল। মেয়েদের দুর্বল, পরনির্ভর ভাবা হতো বলে, মেয়েদের শুধু যোনি আর জরায়ু ভাবা হতো বলে শুরু হয়েছিল। মেয়েদের শরীরকে পুরুষের অধিকারভুক্ত করার জন্য শুরু হয়েছিল। ওইসব কারণের প্রতিটি এখন অকেজো এবং অর্থহীন। যে মেয়ে দুর্বল নয়, যে মেয়ে স্বনির্ভর, যে মেয়ের পরিচয় যোনি আর জরায়ু নয়, যে মেয়ে নিজের স্বাধীনতা এবং অধিকারে বিশ্বাস করে, যে মেয়ে প্রভু-দাসীর সম্পর্ক মানে না, সমতা এবং সমানাধিকারে বিশ্বাস করে, সে মেয়ে বিয়েটা কোন দুঃখে করবে? বিয়েটা দরকার কিছু কোলের শিশু হওয়ার বাসনায় বুড়ো আঙ্গুল চুষছে যে পুরুষগুলো, তাদের।

বিয়ের মতো একটি প্রাচীন প্রথাকে টিকিয়ে রাখতে হলে এর পরিবর্তন এবং বিবর্তন জরুরি। এর নারীবিদ্বেষী আদি রূপটিকে বিদেয় করে নারী-পুরুষের সমানাধিকারের ভিত্তিতে একে আধুনিক করতে হবে। বিয়ে যেন স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্ককে প্রভু-দাসীর সম্পর্ক না করে। দুজনের ভালোবাসা আর বিশ্বাসের ওপর যেন গড়ে ওঠে এই সম্পর্ক। কারও মানবাধিকার যেন খর্ব না হয় এই বিয়ের কারণে। বিয়ে যেন বন্দি না করে মেয়েদের, এ যেন হয়ে ওঠে বরং সব রকম বন্দিত্ব থেকে মুক্তি, এ যেন হয়ে ওঠে স্বাধীনতার আরেক নাম।

                লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
নির্বাচন ও গণভোট
নির্বাচন ও গণভোট
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
সর্বশেষ খবর
‘‌বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের প্রতিষ্ঠিত করতে নানা উদ্যোগ নেওয়া হবে’
‘‌বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের প্রতিষ্ঠিত করতে নানা উদ্যোগ নেওয়া হবে’

এই মাত্র | রাজনীতি

জাতি একটি সুষ্ঠু সুন্দর অবাধ নির্বাচনের জন্য অপেক্ষা করছে: দুলু
জাতি একটি সুষ্ঠু সুন্দর অবাধ নির্বাচনের জন্য অপেক্ষা করছে: দুলু

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লড়াই এখনো শেষ হয়নি : সেলিমা রহমান
লড়াই এখনো শেষ হয়নি : সেলিমা রহমান

৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

মিরপুরে বিআরটিএ এলাকায় ককটেল বিস্ফোরণ
মিরপুরে বিআরটিএ এলাকায় ককটেল বিস্ফোরণ

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘আগামী নির্বাচনে নোয়াখালীর ৬টি আসন বিএনপিকে উপহার দেওয়া হবে’
‘আগামী নির্বাচনে নোয়াখালীর ৬টি আসন বিএনপিকে উপহার দেওয়া হবে’

৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

হাতিরঝিলে ককটেল বিস্ফোরণ, মোটরসাইকেলে আগুন
হাতিরঝিলে ককটেল বিস্ফোরণ, মোটরসাইকেলে আগুন

১৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

৩১ দফা রাষ্ট্রের পুনর্গঠনের সার্বজনীন নির্দেশনা: মনিরুল হক
৩১ দফা রাষ্ট্রের পুনর্গঠনের সার্বজনীন নির্দেশনা: মনিরুল হক

২০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সিলেটে বিপুল পরিমাণ মাদক ধ্বংস
সিলেটে বিপুল পরিমাণ মাদক ধ্বংস

২১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

নারায়ণগঞ্জে প্রকাশ্যে গুলি, যুবক আহত
নারায়ণগঞ্জে প্রকাশ্যে গুলি, যুবক আহত

২৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

নোয়াখালী বিভাগ হলে দেশের চিত্র পাল্টে যাবে : বরকত উল্লাহ বুলু
নোয়াখালী বিভাগ হলে দেশের চিত্র পাল্টে যাবে : বরকত উল্লাহ বুলু

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফজলুর রহমান মেমোরিয়াল কলেজের দুই যুগ পূর্তিতে বর্ণাঢ্য আয়োজন
ফজলুর রহমান মেমোরিয়াল কলেজের দুই যুগ পূর্তিতে বর্ণাঢ্য আয়োজন

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে তাঁতী দলের আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা
সোনারগাঁয়ে তাঁতী দলের আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা

৩৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘নিরাপত্তার স্বার্থে’ জাবিতে রাত ১০টার পর যেকোনো অনুষ্ঠান নিষিদ্ধ
‘নিরাপত্তার স্বার্থে’ জাবিতে রাত ১০টার পর যেকোনো অনুষ্ঠান নিষিদ্ধ

৩৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘ধানের শীষে ভোট দিয়ে দেশকে রক্ষা করুন’
‘ধানের শীষে ভোট দিয়ে দেশকে রক্ষা করুন’

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় জামায়াতে ইসলামীর ওলামা সম্মেলন অনুষ্ঠিত
মোংলায় জামায়াতে ইসলামীর ওলামা সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সরাইলে দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষ, আহত ২০
সরাইলে দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষ, আহত ২০

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কাতারের মধ্যস্থতায় শান্তিচুক্তির পথে কঙ্গো ও এম২৩ বিদ্রোহীরা
কাতারের মধ্যস্থতায় শান্তিচুক্তির পথে কঙ্গো ও এম২৩ বিদ্রোহীরা

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বনাথে বিনামূল্যে চিকিৎসাসেবা পেলেন দুই সহস্রাধিক মানুষ
বিশ্বনাথে বিনামূল্যে চিকিৎসাসেবা পেলেন দুই সহস্রাধিক মানুষ

৫৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

বারী সিদ্দিকীর জন্মদিনে কেক কাটলেন হিমু পাঠক আড্ডার সদস্যরা
বারী সিদ্দিকীর জন্মদিনে কেক কাটলেন হিমু পাঠক আড্ডার সদস্যরা

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তফসিলের আগে লটারির মাধ্যমে মাঠ প্রশাসনকে আবারও ঢেলে সাজাবে সরকার
তফসিলের আগে লটারির মাধ্যমে মাঠ প্রশাসনকে আবারও ঢেলে সাজাবে সরকার

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

শার্শায় ধানের শীষের প্রার্থী তৃপ্তির উঠান বৈঠক
শার্শায় ধানের শীষের প্রার্থী তৃপ্তির উঠান বৈঠক

৫৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

দিনাজপুরে জামায়াত প্রার্থীর মোটরসাইকেল র‌্যালি
দিনাজপুরে জামায়াত প্রার্থীর মোটরসাইকেল র‌্যালি

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নতুন কুঁড়ির শিশুশিল্পীরা খ্যাতি অর্জন করবে: তথ্য উপদেষ্টা
নতুন কুঁড়ির শিশুশিল্পীরা খ্যাতি অর্জন করবে: তথ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দলের দুর্দিনে রোজি কবির ছিলেন ভরসা : খসরু
দলের দুর্দিনে রোজি কবির ছিলেন ভরসা : খসরু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিডরে ক্ষতিগ্রস্ত বেড়িবাঁধগুলো আজও পুনর্নির্মাণ হয়নি
সিডরে ক্ষতিগ্রস্ত বেড়িবাঁধগুলো আজও পুনর্নির্মাণ হয়নি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ
যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বনাথে মোক্তার আলী ফাউন্ডেশনের বৃত্তি পরীক্ষা সম্পন্ন
বিশ্বনাথে মোক্তার আলী ফাউন্ডেশনের বৃত্তি পরীক্ষা সম্পন্ন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে
আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাসের চাকায় পিষ্ট হয়ে নিহত ১
বাসের চাকায় পিষ্ট হয়ে নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে মান্নানের গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

২৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

১৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে
একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

আমাদের সবাইকে ভালো মানুষ হতে হবে
আমাদের সবাইকে ভালো মানুষ হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা