শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৫ জুলাই, ২০২০ আপডেট:

আমি অভিশাপ দেব না কাউকে

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
আমি অভিশাপ দেব না কাউকে

এই করোনাকালে কোনো ভালো খবর পাই না। দিনটা শুরু হয় মৃত্যুর খবর দিয়ে। আবার ঘুমাতে যাই কারও চলে যাওয়ার খবর শুনে। ব্যবসায়ী আজমত মইনের কথা বলি। দারুণ মানুষ ছিলেন। কখনো কোনো অনুষ্ঠানে দেখা হলে নিজেই এগিয়ে এসে কথা বলতেন। ভীষণ বিনয়ী। তার মৌলভীবাজারের চা-বাগানেও গিয়েছিলাম। করোনাকালে প্রথমে মারা গেলেন আজমত মইনের বাবা গোলাম মইন। এরপর আক্রান্ত হলেন তিনি। অবস্থার অবনতি হলো হুট করে। আজমত মইন চলে গেলেন। বাবা আর বড় সন্তানে থেমে থাকল না এই পরিবারের ওপর আঘাত। এরপর ছোট ভাইটিও মারা যান। এক পরিবার থেকেই চলে গেলেন তিনজন। এভাবে অনেক পরিবার তাদের প্রিয়জনকে হারাচ্ছেন এখন। স্বামী-স্ত্রী দুজনই চলে গেছেন অনেক পরিবারে। আবার কেউ হারাচ্ছেন সন্তান। হায়! মানুষের মৃত্যু কত সহজ হয়ে গেছে। বেঁচে আছি এর চেয়ে বড় খবর যেন আর কিছু না। বড় অদ্ভুত সময় পার করছে সবাই। শুধু করোনায় নয়, এমনিতেও অনেকে মারা যাচ্ছেন। ব্যবসায়ী লতিফুর রহমান গ্রামের বাড়িতে গিয়েছিলেন। ফিরে আসার কথা ছিল ঢাকায়। কিন্তু এলেন না। চলে গেলেন ঘুমের মাঝে। সাংবাদিক ফারুক কাজীও গেলেন একইভাবে। সহকর্মী মাশুক চৌধুরীর বিষয়টি ছিল আলাদা। করোনাকালের শুরুতে গত মার্চে তাকে বললাম, আপনার শরীরটা ভালো নেই। অনেক অসুখ-বিসুখে ভুগছেন। অফিসে আসার দরকার নেই। বাসায় ছিলেন তিনি। মাঝে খবর দিলেন বাসায় মন টেকে না। অফিসে আসতে চান। সম্মতি দিলাম না। রোজার ঈদের আগে আমি আক্রান্ত হলাম করোনায়। অফিসে যাওয়া বন্ধ হলো। ঈদের ছুটি শেষে মাশুক ভাই অফিসে এলেন। আইসোলেশন থেকে খবর পেলাম তার অফিসে আসার। খবর পাঠালাম আসার দরকার নেই। অফিসে আসা বন্ধ করলেন। কিছুদিন পর অসুস্থ হলেন। হাসপাতালে গেলেন। করোনা টেস্ট নেগেটিভ। কিন্তু নিউমোনিয়া। ব্যস, খুব দ্রুত চলে গেলেন। এই মানুষটির সঙ্গে পরিচয় ’৮৬ সাল থেকে। সাদামাটা মানুষ। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বাংলা বিভাগে পাস করে দৈনিক গণকণ্ঠে যোগ দেন। পরে দৈনিক সংবাদ, দৈনিক দেশসহ অনেক পত্রিকায় কাজ করেছেন। আমার সঙ্গে একদিন জাতীয় প্রেস ক্লাবে দেখা। জানতে চাইলাম কেমন আছেন? জবাব শুনে বুঝলাম বেশি ভালো নেই। এরপর আমার অনুরোধে বাংলাদেশ প্রতিদিনে যোগ দেন। বছর তিন আগে অফিসে কাজ করতে করতে অসুস্থ হয়ে পড়লেন। এ্যাপোলো হসপিটালসে পাঠালাম তখনই। আশঙ্কায় ছিলাম। কিন্তু শেষ পর্যন্ত সুস্থ হয়ে উঠলেন। অফিস করতেন। কাজ করতেন মন দিয়ে। এই করোনাকাল আর অতিক্রম করতে পারেননি কবি মাশুক চৌধুরী। চলে গেলেন চিরতরে। আর আসবেন না কোনো দিন।

নিজেও এবার কঠিন সময় পার করেছি। হয়তো আপাতত রক্ষা পেয়েছি পরম করুণাময়ের অসীম রহমত ও দয়ায়। মানুষের অনেক দোয়া ছিল। প্রার্থনা ছিল। দেশ-বিদেশ সবখানে প্রিয়জনদের উৎকণ্ঠা ছিল। আজ মনে হচ্ছে, সবার ভালোবাসা ছিল বলেই বেঁচে আছি। জীবনে অনেকবার মৃত্যুর মুখোমুখি হয়েছি। ভয়াবহ দুর্ঘটনায় পড়েছি বারবার। রক্ষা করেছেন আল্লাহ রব্বুল আলামিন। সবসময় স্বাভাবিকভাবে সবকিছু মোকাবিলা করেছি। কোনো দিন ভীত হইনি। জীবন-মৃত্যুর মালিক একজনই। যখন সময় হবে যেতে হবেই। মধ্যরাতে ঘুম ভেঙে জেগে উঠে চিন্তা করতাম আমি কি বেঁচে আছি? বিছানা থেকে উঠে হাঁটাহাঁটি করতাম। নানা চিন্তা ভর করত মনে। চিকিৎসকের পরামর্শ ছিল মন চাঙা রাখার। একবার ভেঙে পড়লে সব শেষ হয়ে যায়। জীবন-মৃত্যুর কঠিনতম সময় পার করেছি। জানি না আগামী দিনগুলো কেমন যাবে। কীভাবে কাটবে। পৃথিবী থেকে ৫ লাখের বেশি মানুষ চলে গেছেন। আর ফিরবেন না। বাংলাদেশে শুরুতে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। মৃত্যুবিভীষিকায় মানুষ এখন স্বাভাবিকভাবে সবকিছু মোকাবিলার চেষ্টা করছেন। বাস্তবতা মেনে নিয়েছেন সবাই। চিন্তা করছেন আগামীর কাঠিন্য নিয়ে। জীবন ও জীবিকা নিয়ে। ছয় মাস আগেও কেউ ভাবেননি এমন হবে। সময় সবকিছু বদলে দিয়েছে। সেদিন শুনলাম একজন নারীর মৃত্যু খবর। দুই সন্তানই থাকেন আমেরিকায়। বয়স্ক মানুষটি একাকী থাকেন ঢাকার অভিজাত এলাকায়। এই করোনাকালে তিনি চলে গেলেন। দুই সন্তানের কেউই আসতে পারেননি। যোগ দিতে পারেননি মায়ের শেষ বিদায়ের অনুষ্ঠানে। মানুষ আসলেই নিঃসঙ্গ। আমাদের সব আছে। কিন্তু কিছুই নেই। চলে যাওয়ার সময় কিছুই থাকে না। দিন দিন সময় আরও বদলে যাচ্ছে। যা ভাবী না তা-ই হচ্ছে। মানুষের চিন্তাভাবনায়ও চলে এসেছে অনেক পরিবর্তন। কিন্তু সে পরিবর্তন এত বড় আকাশকে ছুঁয়ে দেখতে পারেনি। মানুষের মনের সংকীর্ণতা দূর করতে পারেনি। করোনাকালেও প্রতিহিংসার বিষ ছড়িয়ে রেখেছে চারপাশে। আপন-পর বলে এখানে কিছু নেই। স্বার্থপরতার আড়ালে সবকিছু ঢেকে গেছে। মানবতাকে করছে প্রশ্নবিদ্ধ। সম্পর্কের বন্ধনগুলোকে করছে আলগা। কেউ জানি না কোথায় ছিলাম আর কোথায় যাচ্ছি? শেষ জমানার কথা বলা আছে কোরআনে। আছে কিয়ামতের কথাও। হাশরের ময়দানে সবাই থাকবে নিজেকে নিয়ে। মুখে উচ্চারণ করবে ইয়া নাফসি ইয়া নাফসি। আপনজনদের চিনবে না। প্রিয়জন বলে কিছু থাকবে না। সবাই নিজের হিসাব-নিকাশ করবে। এখন কি সেই সময় এসে গেছে? কেউ কাউকে চেনে না। হিংসা-বিদ্বেষ, অরাজকতা, বিশৃঙ্খলা কোনো কিছু থামেনি। নষ্টদের উল্লাসনৃত্য আরও বেড়েছে। হারিয়েছে সামান্য সৌজন্যবোধটুকুও। চিকিৎসাসেবা নিয়েও চলছে বাণিজ্য। কীসের জন্য সব করছে কেউ জানে না। বাস্তবতা থেকেও শিক্ষা নেয় না কেউ। বোঝে না চলে গেলে কিছুই সঙ্গে যাবে না। অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে গেলে কেউ পাশে থাকবে না। মৃত্যুর পর কেউ কাছে আসবে না। জানাজাও হবে না ঠিকভাবে। একটা অস্বাভাবিক সময় পার করছি আমরা। আক্রান্তের পরই শুরু হয় নিঃসঙ্গ নিষ্ঠুর জীবন। নিজের সঙ্গে নিজের একটা লড়াই। করোনা রোগীর ধারেকাছে আপনজনরা ঘেঁষে না। মৃত্যুর পর কোনোমতে দাফন হয়। কারও দাফন করে প্রশাসন বা স্বেচ্ছাসেবী প্রতিষ্ঠান। পরিবারের কেউ যোগ দেন না। সবাই নিজেকে রক্ষা করতে ইয়া নাফসি ইয়া নাফসি করছেন। মনে রাখুন আজ অন্য কেউ আক্রান্ত। কাল আপনি হবেন না কোনো গ্যারান্টি নেই। ক্ষমতা-অর্থবিত্ত কোনো কাজেই আসছে না। হাসপাতালে এখন কঠিন সময় পার করছেন অনেক প্রভাবশালী। অসহায়ভাবে দিন কাটছে তাদের। অনেকে ফিরে আসবেন কিনা চিকিৎসক জানেন না।

বাস্তব ভীষণ কঠিন। তার পরও চারপাশটা ভীষণ জটিল। করোনা আমাদের অনেক অনুভূতি নষ্ট করে দিচ্ছে। মানবতা হারাচ্ছে। চিন্তাশক্তি নষ্ট হচ্ছে। স্বপ্নরা শেষ হচ্ছে। কিন্তু শেষ হচ্ছে না দাম্ভিকতা আর অহংকার। মানবতা নিয়ে আলাপ করে লাভ নেই। ভাবতে পারেন একজন করোনা রোগীর হাত-পা বেঁধে রেখেছিলেন একটি বেসরকারি হাসপাতালের লোকজন। বিল দিতে না পারার কারণেই এ নিষ্ঠুরতা। কী ভয়াবহ একটা সমাজে বাস করছি। মানুষের ভালোবাসা এখন সামাজিক যোগাযোগ-মাধ্যমে সীমিত। বাস্তব এখনো কঠিন। আর কঠিন বলেই রাস্তা বা বৃদ্ধাশ্রমে বাবা-মাকে রেখে যায় সন্তান। অথচ লোক দেখানো কার্যক্রমও অনেক। কিন্তু দুনিয়া থেকে হারিয়েছে মানবিকতা। অসত্য আর অনাচার বেড়েছে সবখানে। কীভাবে সবকিছু বদলাবে, কোনো দিন আর বদলাবে কিনা জানি না। শুধু বুঝি, যায় দিন ভালো, আসে দিন খারাপ। আর খারাপ বলেই করোনা নিয়েই ব্যবসা হচ্ছে। আইন প্রয়োগকারী সংস্থা আটক করছে প্লাজমা আর টেস্ট প্রতারকদের। বের হচ্ছে স্বাস্থ্য আর আর্থিক খাতের বিভিন্ন সিন্ডিকেট কাহিনি। প্রত্যাশা ছিল, এই সময়ে খারাপ কিছু দেখব না। কিন্তু সবকিছু দেখতে হচ্ছে। শুনতে হচ্ছে। ভালো খবরই এখন কম পাচ্ছি। চারদিক থেকে আসছে অনাচারের কাহিনি। অন্যায়-অপকর্মই যেন স্বাভাবিকতা। হিংসা-বিদ্বেষ আর চিন্তার অমিলে সবকিছু শেষ করে দেওয়ার বড় অদ্ভুত প্রতিযোগিতা। মাঝে মাঝে আশার আলোর সন্ধান করি। অপেক্ষায় থাকি একটা ভালো খবরের। না, কোনো সুখবর আসে না। খারাপ খবরের মাঝে আমাদের বাস। আশার আলোর কোনো বাতিঘর নেই। লুটেরাদের উল্লাসনৃত্য নীরবে হজম করতে হয়। সবকিছু বড় অচেনা। চিৎকার করে বলতে মন চায়- এই অচেনা পৃথিবী হিংসুটে ঈর্ষাপরায়ণদের। আমার নয়। কোনো কিছুই বলা হয় না। প্রিয়জনরা পরামর্শ দেন কম কথা বলার। চারদিকে মানুষের জীবন নিয়ে ছিনিমিনি খেলায় লিপ্তরাই ভালো আছে। তাদের আছে জাদুর কাঠি। এ কাঠি ছুঁইয়ে সবকিছু নিয়ন্ত্রণ করে। তাই শামসুর রাহমানের মতো কাউকে অভিশাপ দিই না। প্রার্থনা করি, ভয়ঙ্কর লুটেরারা ভালো থাকুক। সুখে থাকুক। ওদের যারা দেখে রাখেন তারাও ভালো থাকুন। কবি শামসুর রাহমানের মতো কিছু বলব না। শামসুর রাহমান লিখেছিলেন-

‘আজ এখানে দাঁড়িয়ে এই রক্ত গোধূলিতে

অভিশাপ দিচ্ছি।

আমার বুকের ভেতর যারা ভয়ানক কৃষ্ণপক্ষ

দিয়েছিল সেঁটে।’

না, কোনো অভিশাপ নয় আর। ওদের নিয়ে সবাই ভালো থাকুন। কাউকে প্রশ্ন করব না বঙ্গবন্ধু কি ওদের জন্য দেশটা স্বাধীন করেছিলেন? আমার ভাই কি ওদের জন্য যুদ্ধে গিয়েছিলেন? আমাদের বাড়িতে মুক্তিযোদ্ধারা ঘাঁটি করেছিলেন আজকের এই চিত্রের জন্য? না, কোনো প্রশ্ন আর নয়। স্বপ্নকে জাগিয়ে নিয়ে চলতে চাই। হতাশার মাঝে আলোর রশ্মি দেখতে চাই। দিনরাত অনেক তরুণকে দেখছি করোনাকালে মানুষের জন্য কাজ করতে। জীবনের ঝুঁকি নিয়ে সম্মুখযোদ্ধারা লড়াই করছেন। তাদের চাওয়া-পাওয়া নেই। তারা দেশকে ভালোবাসেন। চিকিৎসক, স্বাস্থ্যকর্মী, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য, সংবাদকর্মীদের অভিবাদন। জীবনের ঝুঁকি আরও অনেক মানুষই নিচ্ছেন। রাত জেগে অনেক নারীই খাবার তৈরি করেন। দিনে অ্যাপসে অর্ডার নেন। তারপর নিজেই পৌঁছে দিচ্ছেন সে খাবার। মানুষ লড়ছে। জীবন-জীবিকার জন্য লড়াই করা প্রতিটি মানুষকে অভিনন্দন। তারাই বাঁচিয়ে রাখবেন আগামীর বাংলাদেশ। পাশাপাশি আশার আলো তৈরি করছে আসিফ মাহমুদ, বিজন শীলদের সৃষ্টিশীলতা। জাফরুল্লাহ চৌধুরীর প্রচ- মানসিক শক্তি দেখে মুগ্ধ হই। অনুপ্রেরণা পাই। সবাই জাফরুল্লাহ চৌধুরীর মতো সবকিছু হজম করে জেগে উঠতে পারেন না। অনেকে নীরবে বুকভরা কষ্ট আর অভিমান নিয়েই বেঁচে থাকেন। কিন্তু সবকিছু স্বাভাবিকভাবে নিয়ে এ বয়সেও লড়তে পারেন জাফরুল্লাহ। করোনায় শুরু থেকেই কাজ করছেন। লড়ছেন মানুষের জন্য। আক্রান্ত হলেন। অসুস্থতা থেকে কিছুটা ভালো হয়েই গেলেন বনানী গোরস্থানে মোহাম্মদ নাসিমের কবর জিয়ারত করতে। এ কাজটিতে অনেক মানুষ খুশি হননি। সমালোচনাও করলেন কেউ কেউ। তিনি থামলেন না। মিডিয়ার সামনে কথা বললেন। শরীর খারাপ হলো। আবার গিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হলেন। ডাক্তার বললেন, আপনার শরীর ভালো না। এভাবে বের হবেন না। তিনি বললেন, আচ্ছা। কিন্তু একাত্তরের এই যোদ্ধাকে কে থামাবে! কিছুক্ষণ শুয়ে থাকেন। আবার কাজ করেন। এবার দেখতে গেলেন করোনায় আক্রান্ত নিষ্ঠাবান বাম রাজনীতিবিদ হায়দার আকবর খান রণোকে। ঢাকা মেডিকেলে বন্ধু রণোর শয্যাপাশে অনেকক্ষণ ছিলেন। ডাক্তারদের বলে এলেন যে কোনো প্রয়োজনে তাঁকে ডাকতে। তিনি ছুটে আসবেন। এমনকি আর্থিক প্রয়োজনেও। এভাবে সবাই পারে না।

জাফরুল্লাহ চৌধুরী ১৯৭১ সালে ব্রিটেনে ছিলেন। পাকিস্তানি পাসপোর্ট ছিঁড়ে ফেলে অনেক কষ্টে আসেন যুদ্ধের ময়দানে। মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য হাসপাতাল তৈরি করেন। সে হাসপাতাল তৈরি সহজ ছিল না। সব কাঠিন্য জয় করলেন। তাঁর হাসপাতালে মুক্তিযোদ্ধাদের সেবায় কাজ করেন সুলতানা কামালসহ অনেকে। স্বাধীনতার পর দেশের স্বাস্থ্য ভাবনায় নতুন চিন্তা নিয়ে গেলেন বঙ্গবন্ধুর কাছে। বঙ্গবন্ধু তাঁর কাজের স্বীকৃতি দিলেন। গণস্বাস্থ্য নামটা বঙ্গবন্ধুর দেওয়া। কাজটা এগিয়ে নিতে জমিও দেন। সেই থেকে জাফরুল্লাহ লড়ছেন স্বাস্থ্য খাত ও স্বাস্থ্যনীতি নিয়ে। এই লড়াকু যোদ্ধার জন্য শুভ কামনা। প্রার্থনা করছি তাঁর সুস্থতার জন্য। আমাদের একটু আশার আলো দরকার। বিশ^ আজ এক নতুন চ্যালেঞ্জে। মানুষ অনেকটা দিশাহারা। এই কঠিন সময়ের কীভাবে উত্তরণ হবে কেউ জানি না। এখন আশার আলো হারিয়ে গেলে চলবে না। আশার আলো ছাড়া মানুষ বাঁচতে পারবে না। যেদিন আশার আলো নিভে যাবে সেদিন মানুষও শেষ হয়ে যাবে। অন্ধকারে আলোর রশ্মি দরকার। কিছুটা রশ্মি নিয়ে এলেন একজন আসিফ মাহমুদ। জানালেন, বাংলাদেশও এগিয়ে আছে ভ্যাকসিন আবিষ্কারে। কী হবে জানি না। সফলতা কামনা করি আসিফ মাহমুদের। আসিফ মাহমুদ, বিজন শীলরা চেষ্টা করছেন। এ চেষ্টা সম্ভাবনার। এ সম্ভাবনাকে নিয়েই চলতে চাই সুন্দর কিছুর প্রত্যাশায়।

                লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
পাচার টাকা উদ্ধার
পাচার টাকা উদ্ধার
গুমে মৃত্যুদণ্ড
গুমে মৃত্যুদণ্ড
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
মহান ৭ নভেম্বর
মহান ৭ নভেম্বর
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
সর্বশেষ খবর
সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা
ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা
শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর বনানীতে গৃহবধূর আত্মহত্যা
রাজধানীর বনানীতে গৃহবধূর আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা
পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার
মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

২ ঘণ্টা আগে | টক শো

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান
মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা
ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ
জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর
রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’
‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা
বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো
আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন
আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪
চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু
নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরবর্তী আইপিএলও খেলবেন ধোনি
পরবর্তী আইপিএলও খেলবেন ধোনি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় শিশুর মৃত্যু
শেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় শিশুর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় কর্মীসভা অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় কর্মীসভা অনুষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির
জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল
শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা
ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার
রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!
কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর
চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন
বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা
বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস
মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন
মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে

নগর জীবন

সেই কাজরী এখন
সেই কাজরী এখন

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

সম্পাদকীয়

জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব
খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব

মাঠে ময়দানে

সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা
সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা

মাঠে ময়দানে

নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি

শোবিজ

গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র
গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে
আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে

মাঠে ময়দানে

ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা
ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা

মাঠে ময়দানে

আসছে হেরোইনের কাঁচামাল
আসছে হেরোইনের কাঁচামাল

পেছনের পৃষ্ঠা

ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই
ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই

মাঠে ময়দানে

উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা
উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা

নগর জীবন

এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ
এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে
নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে

নগর জীবন

হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন
হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন

পূর্ব-পশ্চিম

সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের
সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের

নগর জীবন

মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ
মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ

দেশগ্রাম

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার
দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

দাম বাড়লেও ঘরে পাট নেই কৃষকের
দাম বাড়লেও ঘরে পাট নেই কৃষকের

দেশগ্রাম

চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর
চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর

দেশগ্রাম

শহীদ জিয়ার আদর্শকে ধারণ করে এগিয়ে যেতে হবে
শহীদ জিয়ার আদর্শকে ধারণ করে এগিয়ে যেতে হবে

নগর জীবন

মতানৈক্য রাজপথের কর্মসূচিতে মীমাংসা হবে না
মতানৈক্য রাজপথের কর্মসূচিতে মীমাংসা হবে না

নগর জীবন

বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড
বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড

পূর্ব-পশ্চিম

আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের

দেশগ্রাম

সাংবাদিক তুহিনের বাবার মৃত্যুবার্ষিকী
সাংবাদিক তুহিনের বাবার মৃত্যুবার্ষিকী

খবর

ইকবাল ও নজরুলকে নিয়ে ঢাবিতে আন্তর্জাতিক সম্মেলন শুরু আগামীকাল
ইকবাল ও নজরুলকে নিয়ে ঢাবিতে আন্তর্জাতিক সম্মেলন শুরু আগামীকাল

নগর জীবন

রাজনীতি থেকে ন্যান্সি পেলোসির অবসরের ঘোষণা
রাজনীতি থেকে ন্যান্সি পেলোসির অবসরের ঘোষণা

পূর্ব-পশ্চিম