শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৩ আগস্ট, ২০২০ আপডেট:

আর একজন দুলাল হবে না

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
প্রিন্ট ভার্সন
আর একজন দুলাল হবে না

জন্মিলে মরিতে হবে

অমর কে কোথা কবে

কবির এ দুই পঙ্তিতে যে চিরন্তন বাস্তবিকতা রয়েছে, অনেক মৃত্যুর ক্ষেত্রেই তা মেনে নেওয়া কঠিন হয়ে পড়ে। সাবেক আইন সচিব শেখ জহিরুল হক দুলাল তেমনি এক মৃত্যুঞ্জয়ী যার স্থান পূরণ করার লোক খুঁজে পাওয়া সহজ হবে না। করোনার রুদ্র হাত এমনি আরও অনেককে অসময়ে শেষ পরিণতিতে নিয়ে গেছে যাদের স্থানও পূরণ হওয়ার নয়। এর মধ্যে রয়েছেন পদ্মভূষণ অধ্যাপক আনিসুজ্জামান, প্রকৌশলী জামিলুর রেজা চৌধুরী, অ্যাডভোকেট সাহারা খাতুন, শেখ মোহাম্মদ আবদুল্লাহ, বদর উদ্দিন আহমদ কামরান প্রমুখ। মৃত্যুর দরজা থেকে ফিরে এসেছেন অধ্যাপক মুনতাসীর মামুন এবং জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক আবেদ খান। এঁরা সবাই মুক্তিযুদ্ধের চেতনার পক্ষের এক একজন সফল দুর্গ ছিলেন। বঙ্গবন্ধুর আদর্শের অকৃত্রিম অনুসারী ছিলেন, অসাম্প্রদায়িক চেতনার অকুতোভয় যোদ্ধা। সততা, নিষ্ঠা, প্রজ্ঞা, দেশপ্রেম, নীতির প্রশ্নে আপসহীনতা এবং বিরল মেধার ধারক হিসেবে তাঁরা থাকবেন চির-অম্লান।

দুলালের সঙ্গে পরিচয় নব্বই দশকের শেষে, যখন হাই কোর্টে বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলা চলছিল। বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার জন্য দায়িত্বপ্রাপ্ত ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল হিসেবে আমি জ্যেষ্ঠ অ্যাডভোকেট সিরাজুল হক সাহেবের নেতৃত্বে প্রসিকিউশন দলের একজন সদস্য ছিলাম। আইন মন্ত্রণালয়ের যে দুজন কর্মকর্তা আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করতেন তার মধ্যে ছিলেন জনাব সাহাবুদ্দিন চুপ্পু এবং দুলাল। বঙ্গবন্ধু পরিবারের পক্ষে যোগাযোগ করতেন জনাব নজিব। প্রথম দিনের পরিচয়েই দুলালের মধ্যে দেখতে পেয়েছিলাম বঙ্গবন্ধুর আদর্শের প্রতি, মুক্তিযুদ্ধের চেতনার প্রতি তাঁর দৃঢ় প্রত্যয়। সততায় দুলালের সমকক্ষ খুঁজে পাওয়া ভার। বহু বছর তিনি নিম্ন আদালতসমূহে বিচারকের দায়িত্ব পালন করেছেন। বেশ কয়েক বছর সচিব হিসেবে কর্মরত ছিলেন। অথচ অবিশ্বাস্য হলেও সত্য এই যে, অবসরের পর তাঁর ব্যক্তিগত একটি গাড়িও ছিল না। সততা তাঁর পারিবারিক ঐতিহ্য।

পিতা ছিলেন পুলিশ সুপার, সততার জন্য যাঁর সুনাম সর্বজনবিদিত। কোনো লোভ তাঁকে প্রভাবিত করতে পারেনি। হাই কোর্টের বিচারপতির আকর্ষণীয় সাংবিধানিক পদটি পাওয়ার জন্য বহু লোক নিরলস ধরনা দিয়ে থাকেন। অথচ হাই কোর্টে বিচারপতির পদ পাওয়ার সুযোগ দুলালের কাছে বহুবার  এলেও তিনি তা সহাস্যে প্রত্যাখ্যান করেছেন। আমি কারণ জিজ্ঞাসা করলে দুলাল বলতেন, ‘স্যার! আইন মন্ত্রাণালয়ে মুক্তিযুদ্ধের চেতনার সরকারের পক্ষে কাজ করার প্রয়োজনেই আমার মন্ত্রণালয়ে থাকা উচিত।’ আর সে দায়িত্ব তিনি পালন করেছেন সব ভয়ভীতি, চোখ রাঙানি উপেক্ষা করে। সময়টি ছিল সস্বীকৃত পাকিস্তানি সেনাদের সহায়তাকারী এবং দুর্নীতিগ্রস্ত প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহার গভীর ষড়যন্ত্রের। ওই শান্তি কমিটির সদস্য সিনহা প্রতিদিনই ষড়যন্ত্র করছিলেন, পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের পথ অনুসরণ করে একটি বিচার বিভাগীয় অভ্যুত্থানের মাধ্যমে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের সরকারের পতন ঘটানোর। সে সময় সিনহার সেই ষড়যন্ত্র যে কজন ব্যক্তি নির্ভয়ে এবং সফলতার সঙ্গে ফাঁস করতে সক্ষম হয়েছিলেন, দুলাল তাদের অন্যতম। কাজটি মোটেও সহজ ছিল না। প্রধান বিচারপতি শুধু প্রটোকলে দেশের ৪ নম্বর ব্যক্তিই নন, তিনি রাষ্ট্রের তিনটি অঙ্গের একটির প্রধান। একজন সচিবের পক্ষে দেশের প্রধান বিচারপতির বিরুদ্ধে অবস্থান নেওয়া মানে ছিল কুমিরের বিরুদ্ধে জলে বাস করা। কিন্তু দুলাল তা-ই করেছেন প্রধান বিচারপতি সিনহার চোখ রাঙানি এবং হুমকি-ধমকি উপেক্ষা করে। এজন্য অবশ্য তাঁকে সিনহার হাতে বহুবার লাঞ্ছিত হতে হয়েছে। সিনহা দুলালের বিরুদ্ধে বেআইনিভাবে আদালত অবমাননার মামলা করে তাঁকে পাঁচ-ছয় দিন সুপ্রিম কোর্টের কাঠগড়ায় দিনভর দাঁড় করিয়ে এবং শ্রুতিকটু ভাষায় ভর্ৎসনা করেছিলেন, জেলে পাঠানোর ভয়ও দেখিয়েছিলেন। মহামান্য রাষ্ট্রপতির নির্বাহী নির্দেশও উপেক্ষা করে সিনহার নির্বাহী নির্দেশ পালন করতে তিনি তাঁর ক্ষমতার অপব্যবহার করে দুলালকে জেলে পাঠানোর পথেই এগোচ্ছিলেন, আর জেল হলে তো দুলাল চাকরিচ্যুতও হতেন। কিন্তু ধর্মের কল বাতাসে নড়ে ছিল। দুর্নীতির রাজা সিনহা তার আগেই বিদায় নিয়েছিলেন আপিল বিভাগের অন্য চার মাননীয় বিচারপতি তার সঙ্গে আদালতে না বসার সিদ্ধান্ত নেওয়ার কারণে। আমি সে সময় অবসরপ্রাপ্ত। তাই আমার স্নেহধন্য দুলাল প্রায়ই আমার সঙ্গে দেখা করতে আসতেন। বলতেন, ‘স্যার! মাননীয় প্রধান বিচারপতি আমাকে জেলে পাঠানোর সব প্রস্তুতি শেষ করেছেন। তাঁর ক্ষমতার শেষ নেই। ক্ষমতার অপব্যবহার করার ক্ষমতা তাঁর রয়েছে। আমি জেলে যাব, চাকরি হারাব। কিন্তু আজীবন ধারণ করা ন্যায়নীতি থেকে সরব না।’ সিনহা পরেশ শর্মা নামে নিম্ন আদালতের এক জেলা জজকে বিচার বিভাগীয় চাকরি কমিশনের সচিবের দায়িত্ব দিয়েছিলেন। অথচ বিচারক শর্মার বিরুদ্ধে নারী ও শিশু আদালতের বিচারক থাকাকালে কয়েক লাখ টাকার উৎকোচ গ্রহণ করে ধর্ষণ মামলার আসামিকে বেকসুর খালাস দেওয়ার অভিযোগে তদন্ত চলছিল। প্রধান বিচারপতি সিনহা পরেশ শর্মার ফাইলটিই গায়েব করেছিলেন। কিন্তু দূরদ্রষ্টা দুলাল তার আগেই ফাইলের সব কাগজ কপি করে রেখেছিলেন। হাই কোর্ট যে কজন কর্মকর্তা যথা রেজিস্ট্রার জেনারেল, উপ-রেজিস্ট্রার জেনারেল সাব্বির ফয়েজ, বিশেষ সহকারী আনিস, হোসনে আরাসহ যারা সিনহার দুর্নীতির জোগানদাতা ছিলেন, তাদের দুর্নীতির কর্মকান্ড প্রকাশ্যে এনে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের পথ সুগম করে দিয়েছিলেন দুলাল। দুলাল প্রধান বিচারপতি সিনহার দুর্নীতির বহু তথ্য গোপনে উদ্ঘাটন করতে পেরেছিলেন। আর এটা সম্ভব হয়েছিল কারণ প্রধান বিচারপতি সিনহা দুর্নীতি করতেন সুপ্রিম কোর্টের হাতে গোনা কজন কর্মকর্তার যোগসাজশে। তাদেরও অপসারণ করা হয়েছে। তারাও এখন তদন্তাধীন। প্রধান বিচারপতি সিনহা যে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের সরকারকে পাকিস্তানি কায়দায় বিচার বিভাগীয় অভ্যুত্থানের মাধ্যমে উৎখাতের পরিকল্পনা করেছেন, বিচক্ষণ দুলালের তা বুঝতে দেরি হয়নি। তিনি এ কথা সংশ্লিষ্ট সবাইকে জানিয়েছিলেন। দেশের প্রধান বিচারপতির বিরুদ্ধে একজন সাধারণ আইন সচিবের এ ধরনের অবস্থানের নজির সারা পৃথিবীতে নেই। দেশের প্রধান বিচারপতির সামনে সচিব একজন অতি খুদে। এজন্য যে সাহসিকতার প্রয়োজন ছিল, দুলালের তা ছিল বলেই তিনি ছিলেন মহান। জেল হতে পারে, চাকরি যেতে পারে জেনেও তিনি নীতিভ্রষ্ট হননি। চারিত্রিক দৃঢ়তার কারণে তাঁর শত্রুর অভাব ছিল না। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী যখন দুলালের চাকরির মেয়াদ দুই বছর বাড়িয়েছিলেন, তখন এসব কুচক্রী  হাই কোর্টে সেই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে রিট করেছিলেন, যদিও তারা সফল হননি। অন্যদিকে প্রজ্ঞা, সততা এবং নিষ্ঠার কারণে তাঁর সমর্থকের এবং শুভাকাক্সক্ষীর সংখ্যাও কম নয়। এমনকি দুলাল মাননীয় প্রধানমন্ত্রীরও আস্থাভাজন ও স্নেহভাজন ছিলেন। তাঁর মৃত্যুর ব্যাপারে আমার অগ্রজসম সাবেক স্বাস্থ্য উপদেষ্টা ডা. সৈয়দ মোদাচ্ছের আলী নিশ্চিত হওয়ায় আমাকে বলেছিলেন, ‘দেখ মানিক! দুলাল এক দুষ্প্রাপ্য হীরকখন্ড।’ জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক স্বদেশ রায় কান্নাজড়িত কণ্ঠে বললেন, ‘আর একজন দুলাল পাওয়া যাবে না।’ অধ্যাপক মুনতাসীর মামুনসহ বহু বিজ্ঞজন একই ধরনের মন্তব্য করেছেন।

আজ যখন মুক্তিযুদ্ধের চেতনার বিরোধী শক্তিরা ষড়যন্ত্রে লিপ্ত, তাদের ষড়যন্ত্র নস্যাতের জন্য দুলালের প্রয়োজন মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসীরা পদে পদে অনুভব করবেন। দুলাল সব সময় বলতেন, ‘মুক্তিযুদ্ধের এই সরকারকে বিপন্মুক্ত রাখাই আমার মূল কাজ।’ তাঁর প্রয়াণের পর কবিগুরুর ভাষায় বলতে হয়, ‘তুমি রবে নীরবে হৃদয়ে মম’। মুক্তিযুদ্ধের চেতনার অনুসারীদের হৃদয়ে দুলাল সব সময় বেঁচে থাকবেন।

লেখক : সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি।

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

২ মিনিট আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?
মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?

১৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ
চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ

২০ মিনিট আগে | নগর জীবন

আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা

৪৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক
সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক

৫৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি
দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি
মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল
সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ
আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি
রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার বাণিজ্য সহযোগীদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আসছে
রাশিয়ার বাণিজ্য সহযোগীদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আসছে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'
'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জামায়াত পিআর চায় আর বিএনপি ফেয়ার ইলেকশন: মোশারফ হোসেন
জামায়াত পিআর চায় আর বিএনপি ফেয়ার ইলেকশন: মোশারফ হোসেন

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

চট্টগ্রামে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ১
চট্টগ্রামে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন কাল
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন কাল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা
সোনারগাঁয়ে কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফ্রিকার ছয় দেশে আছে রুশ সেনার উপস্থিতি: রাষ্ট্রীয় টিভি
আফ্রিকার ছয় দেশে আছে রুশ সেনার উপস্থিতি: রাষ্ট্রীয় টিভি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডে ন্যায়বিচার নিশ্চিত হয়েছে: হেফাজতে ইসলাম
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডে ন্যায়বিচার নিশ্চিত হয়েছে: হেফাজতে ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চুয়েটে ভলিবল প্রতিযোগিতা
চুয়েটে ভলিবল প্রতিযোগিতা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

উত্তরায় যুবকের গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার
উত্তরায় যুবকের গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে