শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৩ আগস্ট, ২০২০ আপডেট:

আর একজন দুলাল হবে না

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
প্রিন্ট ভার্সন
আর একজন দুলাল হবে না

জন্মিলে মরিতে হবে

অমর কে কোথা কবে

কবির এ দুই পঙ্তিতে যে চিরন্তন বাস্তবিকতা রয়েছে, অনেক মৃত্যুর ক্ষেত্রেই তা মেনে নেওয়া কঠিন হয়ে পড়ে। সাবেক আইন সচিব শেখ জহিরুল হক দুলাল তেমনি এক মৃত্যুঞ্জয়ী যার স্থান পূরণ করার লোক খুঁজে পাওয়া সহজ হবে না। করোনার রুদ্র হাত এমনি আরও অনেককে অসময়ে শেষ পরিণতিতে নিয়ে গেছে যাদের স্থানও পূরণ হওয়ার নয়। এর মধ্যে রয়েছেন পদ্মভূষণ অধ্যাপক আনিসুজ্জামান, প্রকৌশলী জামিলুর রেজা চৌধুরী, অ্যাডভোকেট সাহারা খাতুন, শেখ মোহাম্মদ আবদুল্লাহ, বদর উদ্দিন আহমদ কামরান প্রমুখ। মৃত্যুর দরজা থেকে ফিরে এসেছেন অধ্যাপক মুনতাসীর মামুন এবং জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক আবেদ খান। এঁরা সবাই মুক্তিযুদ্ধের চেতনার পক্ষের এক একজন সফল দুর্গ ছিলেন। বঙ্গবন্ধুর আদর্শের অকৃত্রিম অনুসারী ছিলেন, অসাম্প্রদায়িক চেতনার অকুতোভয় যোদ্ধা। সততা, নিষ্ঠা, প্রজ্ঞা, দেশপ্রেম, নীতির প্রশ্নে আপসহীনতা এবং বিরল মেধার ধারক হিসেবে তাঁরা থাকবেন চির-অম্লান।

দুলালের সঙ্গে পরিচয় নব্বই দশকের শেষে, যখন হাই কোর্টে বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলা চলছিল। বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার জন্য দায়িত্বপ্রাপ্ত ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল হিসেবে আমি জ্যেষ্ঠ অ্যাডভোকেট সিরাজুল হক সাহেবের নেতৃত্বে প্রসিকিউশন দলের একজন সদস্য ছিলাম। আইন মন্ত্রণালয়ের যে দুজন কর্মকর্তা আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করতেন তার মধ্যে ছিলেন জনাব সাহাবুদ্দিন চুপ্পু এবং দুলাল। বঙ্গবন্ধু পরিবারের পক্ষে যোগাযোগ করতেন জনাব নজিব। প্রথম দিনের পরিচয়েই দুলালের মধ্যে দেখতে পেয়েছিলাম বঙ্গবন্ধুর আদর্শের প্রতি, মুক্তিযুদ্ধের চেতনার প্রতি তাঁর দৃঢ় প্রত্যয়। সততায় দুলালের সমকক্ষ খুঁজে পাওয়া ভার। বহু বছর তিনি নিম্ন আদালতসমূহে বিচারকের দায়িত্ব পালন করেছেন। বেশ কয়েক বছর সচিব হিসেবে কর্মরত ছিলেন। অথচ অবিশ্বাস্য হলেও সত্য এই যে, অবসরের পর তাঁর ব্যক্তিগত একটি গাড়িও ছিল না। সততা তাঁর পারিবারিক ঐতিহ্য।

পিতা ছিলেন পুলিশ সুপার, সততার জন্য যাঁর সুনাম সর্বজনবিদিত। কোনো লোভ তাঁকে প্রভাবিত করতে পারেনি। হাই কোর্টের বিচারপতির আকর্ষণীয় সাংবিধানিক পদটি পাওয়ার জন্য বহু লোক নিরলস ধরনা দিয়ে থাকেন। অথচ হাই কোর্টে বিচারপতির পদ পাওয়ার সুযোগ দুলালের কাছে বহুবার  এলেও তিনি তা সহাস্যে প্রত্যাখ্যান করেছেন। আমি কারণ জিজ্ঞাসা করলে দুলাল বলতেন, ‘স্যার! আইন মন্ত্রাণালয়ে মুক্তিযুদ্ধের চেতনার সরকারের পক্ষে কাজ করার প্রয়োজনেই আমার মন্ত্রণালয়ে থাকা উচিত।’ আর সে দায়িত্ব তিনি পালন করেছেন সব ভয়ভীতি, চোখ রাঙানি উপেক্ষা করে। সময়টি ছিল সস্বীকৃত পাকিস্তানি সেনাদের সহায়তাকারী এবং দুর্নীতিগ্রস্ত প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহার গভীর ষড়যন্ত্রের। ওই শান্তি কমিটির সদস্য সিনহা প্রতিদিনই ষড়যন্ত্র করছিলেন, পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের পথ অনুসরণ করে একটি বিচার বিভাগীয় অভ্যুত্থানের মাধ্যমে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের সরকারের পতন ঘটানোর। সে সময় সিনহার সেই ষড়যন্ত্র যে কজন ব্যক্তি নির্ভয়ে এবং সফলতার সঙ্গে ফাঁস করতে সক্ষম হয়েছিলেন, দুলাল তাদের অন্যতম। কাজটি মোটেও সহজ ছিল না। প্রধান বিচারপতি শুধু প্রটোকলে দেশের ৪ নম্বর ব্যক্তিই নন, তিনি রাষ্ট্রের তিনটি অঙ্গের একটির প্রধান। একজন সচিবের পক্ষে দেশের প্রধান বিচারপতির বিরুদ্ধে অবস্থান নেওয়া মানে ছিল কুমিরের বিরুদ্ধে জলে বাস করা। কিন্তু দুলাল তা-ই করেছেন প্রধান বিচারপতি সিনহার চোখ রাঙানি এবং হুমকি-ধমকি উপেক্ষা করে। এজন্য অবশ্য তাঁকে সিনহার হাতে বহুবার লাঞ্ছিত হতে হয়েছে। সিনহা দুলালের বিরুদ্ধে বেআইনিভাবে আদালত অবমাননার মামলা করে তাঁকে পাঁচ-ছয় দিন সুপ্রিম কোর্টের কাঠগড়ায় দিনভর দাঁড় করিয়ে এবং শ্রুতিকটু ভাষায় ভর্ৎসনা করেছিলেন, জেলে পাঠানোর ভয়ও দেখিয়েছিলেন। মহামান্য রাষ্ট্রপতির নির্বাহী নির্দেশও উপেক্ষা করে সিনহার নির্বাহী নির্দেশ পালন করতে তিনি তাঁর ক্ষমতার অপব্যবহার করে দুলালকে জেলে পাঠানোর পথেই এগোচ্ছিলেন, আর জেল হলে তো দুলাল চাকরিচ্যুতও হতেন। কিন্তু ধর্মের কল বাতাসে নড়ে ছিল। দুর্নীতির রাজা সিনহা তার আগেই বিদায় নিয়েছিলেন আপিল বিভাগের অন্য চার মাননীয় বিচারপতি তার সঙ্গে আদালতে না বসার সিদ্ধান্ত নেওয়ার কারণে। আমি সে সময় অবসরপ্রাপ্ত। তাই আমার স্নেহধন্য দুলাল প্রায়ই আমার সঙ্গে দেখা করতে আসতেন। বলতেন, ‘স্যার! মাননীয় প্রধান বিচারপতি আমাকে জেলে পাঠানোর সব প্রস্তুতি শেষ করেছেন। তাঁর ক্ষমতার শেষ নেই। ক্ষমতার অপব্যবহার করার ক্ষমতা তাঁর রয়েছে। আমি জেলে যাব, চাকরি হারাব। কিন্তু আজীবন ধারণ করা ন্যায়নীতি থেকে সরব না।’ সিনহা পরেশ শর্মা নামে নিম্ন আদালতের এক জেলা জজকে বিচার বিভাগীয় চাকরি কমিশনের সচিবের দায়িত্ব দিয়েছিলেন। অথচ বিচারক শর্মার বিরুদ্ধে নারী ও শিশু আদালতের বিচারক থাকাকালে কয়েক লাখ টাকার উৎকোচ গ্রহণ করে ধর্ষণ মামলার আসামিকে বেকসুর খালাস দেওয়ার অভিযোগে তদন্ত চলছিল। প্রধান বিচারপতি সিনহা পরেশ শর্মার ফাইলটিই গায়েব করেছিলেন। কিন্তু দূরদ্রষ্টা দুলাল তার আগেই ফাইলের সব কাগজ কপি করে রেখেছিলেন। হাই কোর্ট যে কজন কর্মকর্তা যথা রেজিস্ট্রার জেনারেল, উপ-রেজিস্ট্রার জেনারেল সাব্বির ফয়েজ, বিশেষ সহকারী আনিস, হোসনে আরাসহ যারা সিনহার দুর্নীতির জোগানদাতা ছিলেন, তাদের দুর্নীতির কর্মকান্ড প্রকাশ্যে এনে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের পথ সুগম করে দিয়েছিলেন দুলাল। দুলাল প্রধান বিচারপতি সিনহার দুর্নীতির বহু তথ্য গোপনে উদ্ঘাটন করতে পেরেছিলেন। আর এটা সম্ভব হয়েছিল কারণ প্রধান বিচারপতি সিনহা দুর্নীতি করতেন সুপ্রিম কোর্টের হাতে গোনা কজন কর্মকর্তার যোগসাজশে। তাদেরও অপসারণ করা হয়েছে। তারাও এখন তদন্তাধীন। প্রধান বিচারপতি সিনহা যে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের সরকারকে পাকিস্তানি কায়দায় বিচার বিভাগীয় অভ্যুত্থানের মাধ্যমে উৎখাতের পরিকল্পনা করেছেন, বিচক্ষণ দুলালের তা বুঝতে দেরি হয়নি। তিনি এ কথা সংশ্লিষ্ট সবাইকে জানিয়েছিলেন। দেশের প্রধান বিচারপতির বিরুদ্ধে একজন সাধারণ আইন সচিবের এ ধরনের অবস্থানের নজির সারা পৃথিবীতে নেই। দেশের প্রধান বিচারপতির সামনে সচিব একজন অতি খুদে। এজন্য যে সাহসিকতার প্রয়োজন ছিল, দুলালের তা ছিল বলেই তিনি ছিলেন মহান। জেল হতে পারে, চাকরি যেতে পারে জেনেও তিনি নীতিভ্রষ্ট হননি। চারিত্রিক দৃঢ়তার কারণে তাঁর শত্রুর অভাব ছিল না। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী যখন দুলালের চাকরির মেয়াদ দুই বছর বাড়িয়েছিলেন, তখন এসব কুচক্রী  হাই কোর্টে সেই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে রিট করেছিলেন, যদিও তারা সফল হননি। অন্যদিকে প্রজ্ঞা, সততা এবং নিষ্ঠার কারণে তাঁর সমর্থকের এবং শুভাকাক্সক্ষীর সংখ্যাও কম নয়। এমনকি দুলাল মাননীয় প্রধানমন্ত্রীরও আস্থাভাজন ও স্নেহভাজন ছিলেন। তাঁর মৃত্যুর ব্যাপারে আমার অগ্রজসম সাবেক স্বাস্থ্য উপদেষ্টা ডা. সৈয়দ মোদাচ্ছের আলী নিশ্চিত হওয়ায় আমাকে বলেছিলেন, ‘দেখ মানিক! দুলাল এক দুষ্প্রাপ্য হীরকখন্ড।’ জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক স্বদেশ রায় কান্নাজড়িত কণ্ঠে বললেন, ‘আর একজন দুলাল পাওয়া যাবে না।’ অধ্যাপক মুনতাসীর মামুনসহ বহু বিজ্ঞজন একই ধরনের মন্তব্য করেছেন।

আজ যখন মুক্তিযুদ্ধের চেতনার বিরোধী শক্তিরা ষড়যন্ত্রে লিপ্ত, তাদের ষড়যন্ত্র নস্যাতের জন্য দুলালের প্রয়োজন মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসীরা পদে পদে অনুভব করবেন। দুলাল সব সময় বলতেন, ‘মুক্তিযুদ্ধের এই সরকারকে বিপন্মুক্ত রাখাই আমার মূল কাজ।’ তাঁর প্রয়াণের পর কবিগুরুর ভাষায় বলতে হয়, ‘তুমি রবে নীরবে হৃদয়ে মম’। মুক্তিযুদ্ধের চেতনার অনুসারীদের হৃদয়ে দুলাল সব সময় বেঁচে থাকবেন।

লেখক : সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি।

এই বিভাগের আরও খবর
শিরকমুক্ত থাকা
শিরকমুক্ত থাকা
জাল নোটের দৌরাত্ম্য
জাল নোটের দৌরাত্ম্য
ওয়াজ মাহফিল আয়োজকদের সমীপে কিছু কথা
ওয়াজ মাহফিল আয়োজকদের সমীপে কিছু কথা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
রাজশাহী নৌবন্দরে সম্ভাবনার হাতছানি
রাজশাহী নৌবন্দরে সম্ভাবনার হাতছানি
অংশ কখনো সমগ্র নয়
অংশ কখনো সমগ্র নয়
ধর্মীয় সহনশীলতা ও ইসলাম
ধর্মীয় সহনশীলতা ও ইসলাম
দেশব্যাপী সাঁড়াশি অভিযান
দেশব্যাপী সাঁড়াশি অভিযান
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
টাইফয়েড নির্মূলের লড়াই বনাম গুজব
টাইফয়েড নির্মূলের লড়াই বনাম গুজব
নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার
নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার
রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!
রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!
সর্বশেষ খবর
নির্বাচনে পোস্টার ব্যবহার করা যাবে না
নির্বাচনে পোস্টার ব্যবহার করা যাবে না

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

আমৃত্যু হাটহাজারীবাসীর পাশে থাকবো ইনশাআল্লাহ : ব্যারিস্টার মীর হেলাল
আমৃত্যু হাটহাজারীবাসীর পাশে থাকবো ইনশাআল্লাহ : ব্যারিস্টার মীর হেলাল

২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোবাইল ফোনে ৫৭% শুল্ক প্রত্যাহারের দাবি
মোবাইল ফোনে ৫৭% শুল্ক প্রত্যাহারের দাবি

৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মঙ্গলবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
মঙ্গলবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাকায় যেসব কর্মসূচি থাকবে আজ
ঢাকায় যেসব কর্মসূচি থাকবে আজ

১৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

আচরণবিধি ভাঙলে প্রার্থিতা বাতিল, গেজেট প্রকাশ
আচরণবিধি ভাঙলে প্রার্থিতা বাতিল, গেজেট প্রকাশ

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

যে কারণে বিবিসির বিরুদ্ধে মামলার হুমকি দিলেন ডোনাল্ড ট্রাম্প
যে কারণে বিবিসির বিরুদ্ধে মামলার হুমকি দিলেন ডোনাল্ড ট্রাম্প

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকের নামাজের সময়সূচি, ১১ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১১ নভেম্বর ২০২৫

২০ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

বেড়েছে সাত ধরনের অপরাধ, অক্টোবরে তিন শতাধিক হত্যা
বেড়েছে সাত ধরনের অপরাধ, অক্টোবরে তিন শতাধিক হত্যা

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজধানীতে জামায়াতসহ ৮ দলের সমাবেশ আজ
রাজধানীতে জামায়াতসহ ৮ দলের সমাবেশ আজ

২৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

রোহিঙ্গাদের জন্য বৈধ সিম বিতরণ শুরু
রোহিঙ্গাদের জন্য বৈধ সিম বিতরণ শুরু

২৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আজ সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
আজ সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

৫০ মিনিট আগে | রাজনীতি

মুসলমান হিসেবে গৌরববোধ থাকতে হবে
মুসলমান হিসেবে গৌরববোধ থাকতে হবে

৫৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

কালীগঞ্জে ট্রাকচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
কালীগঞ্জে ট্রাকচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে মোটরসাইকেল–বাইসাইকেল সংঘর্ষে তরুণ নিহত
মাদারীপুরে মোটরসাইকেল–বাইসাইকেল সংঘর্ষে তরুণ নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একাডেমিক লেখায় দক্ষতা অর্জন নিয়ে কর্মশালা অনুষ্ঠিত
একাডেমিক লেখায় দক্ষতা অর্জন নিয়ে কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নোয়াখালীতে পথচারী নারীকে বাঁচাতে গিয়ে দুই তরুণের মৃত্যু
নোয়াখালীতে পথচারী নারীকে বাঁচাতে গিয়ে দুই তরুণের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় বিএনপি প্রার্থীর উদ্যোগে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
ভালুকায় বিএনপি প্রার্থীর উদ্যোগে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কুড়িগ্রামে শব্দ ও বায়ুদূষণ রোধে অভিযান, জরিমানা
কুড়িগ্রামে শব্দ ও বায়ুদূষণ রোধে অভিযান, জরিমানা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহেশপুরে কৃষকদের অধিকার নিশ্চিতে সংগঠনের আত্মপ্রকাশ
মহেশপুরে কৃষকদের অধিকার নিশ্চিতে সংগঠনের আত্মপ্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোলায় নবজাতক হত্যা, নানা-নানির কারাদণ্ড
ভোলায় নবজাতক হত্যা, নানা-নানির কারাদণ্ড

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহানবী (সা.) যেভাবে মানবজাতির জন্য রহমতস্বরূপ
মহানবী (সা.) যেভাবে মানবজাতির জন্য রহমতস্বরূপ

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ষড়যন্ত্র নয়, নির্বাচনের প্রস্তুতি নিন: হেলাল
ষড়যন্ত্র নয়, নির্বাচনের প্রস্তুতি নিন: হেলাল

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মঙ্গলের হারানো বায়ুমণ্ডল খুঁজবে নাসার দুই যান
মঙ্গলের হারানো বায়ুমণ্ডল খুঁজবে নাসার দুই যান

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

এনসিপির কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৫
এনসিপির কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৫

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কর্মক্ষেত্র দখল করছে প্রযুক্তি, চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় শিক্ষার্থীদের প্রস্তুত করতে হবে
কর্মক্ষেত্র দখল করছে প্রযুক্তি, চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় শিক্ষার্থীদের প্রস্তুত করতে হবে

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডেনমার্ক মডেলের কঠোর অভিবাসন নীতি আনছে যুক্তরাজ্য?
ডেনমার্ক মডেলের কঠোর অভিবাসন নীতি আনছে যুক্তরাজ্য?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে চারটি আসন বহাল, জেলাজুড়ে মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ
বাগেরহাটে চারটি আসন বহাল, জেলাজুড়ে মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজকীয় উত্থান থেকে দেউলিয়া, যেভাবে ডুবল কিংফিশার
রাজকীয় উত্থান থেকে দেউলিয়া, যেভাবে ডুবল কিংফিশার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মায়া সভ্যতার দিনক্ষণ নির্ণয়ের রহস্য ভেদ করলেন বিজ্ঞানীরা
মায়া সভ্যতার দিনক্ষণ নির্ণয়ের রহস্য ভেদ করলেন বিজ্ঞানীরা

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সর্বাধিক পঠিত
পুরান ঢাকায় গুলিতে নিহত ব্যক্তি 'শীর্ষ সন্ত্রাসী' মামুন: পুলিশ
পুরান ঢাকায় গুলিতে নিহত ব্যক্তি 'শীর্ষ সন্ত্রাসী' মামুন: পুলিশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে দুই বাসে আগুন
রাজধানীতে দুই বাসে আগুন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরান ঢাকায় সিনেমা স্টাইলে গুলি, যা দেখা গেল সিসি ক্যামেরায়
পুরান ঢাকায় সিনেমা স্টাইলে গুলি, যা দেখা গেল সিসি ক্যামেরায়

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনেকে ৭ হাজার ১৫০ কোটি টাকার ১২ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৭ হাজার ১৫০ কোটি টাকার ১২ প্রকল্প অনুমোদন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি কর্মচারীদের বেতন থেকে আয়কর কাটার নির্দেশ
সরকারি কর্মচারীদের বেতন থেকে আয়কর কাটার নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দিল্লিতে ভয়াবহ বিস্ফোরণ নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল
দিল্লিতে ভয়াবহ বিস্ফোরণ নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুক্তিযুদ্ধের সময় নিজ পরিবারের অবস্থান জানালেন মির্জা ফখরুল
মুক্তিযুদ্ধের সময় নিজ পরিবারের অবস্থান জানালেন মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির প্রজ্ঞাপন জারি
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির প্রজ্ঞাপন জারি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউইয়র্কের নতুন মেয়র মামদানির নাগরিকত্ব বাতিলের চেষ্টা
নিউইয়র্কের নতুন মেয়র মামদানির নাগরিকত্ব বাতিলের চেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাবির রেজিস্ট্রারের সঙ্গে জিএস আম্মারের বাগবিতণ্ডার ভিডিও ভাইরাল
রাবির রেজিস্ট্রারের সঙ্গে জিএস আম্মারের বাগবিতণ্ডার ভিডিও ভাইরাল

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ধানমন্ডিতে ল্যাবএইড হাসপাতালের সামনে বাসে আগুন
ধানমন্ডিতে ল্যাবএইড হাসপাতালের সামনে বাসে আগুন

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১১তম গ্রেড বাস্তবায়নের আশ্বাসে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন প্রত্যাহার
১১তম গ্রেড বাস্তবায়নের আশ্বাসে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন প্রত্যাহার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাগেরহাটের চারটি সংসদীয় আসন বহাল রেখে হাইকোর্টের রায়
বাগেরহাটের চারটি সংসদীয় আসন বহাল রেখে হাইকোর্টের রায়

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন নাগরিকদের ২ হাজার ডলার দেওয়ার ঘোষণা ট্রাম্পের
মার্কিন নাগরিকদের ২ হাজার ডলার দেওয়ার ঘোষণা ট্রাম্পের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে শ্যোন অ্যারেস্ট

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিদেশ সফরে যাওয়ায় আমাকে প্লট দেওয়া হয়নি : রবি চৌধুরী
খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিদেশ সফরে যাওয়ায় আমাকে প্লট দেওয়া হয়নি : রবি চৌধুরী

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ পত্র পৌঁছে দিলেন টুকু
খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ পত্র পৌঁছে দিলেন টুকু

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজার সুড়ঙ্গে আটকে থাকা ২০০ ফিলিস্তিনির নিরাপদ প্রত্যাবাসনের চেষ্টা তুরস্কের
গাজার সুড়ঙ্গে আটকে থাকা ২০০ ফিলিস্তিনির নিরাপদ প্রত্যাবাসনের চেষ্টা তুরস্কের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুরান ঢাকায় দুর্বৃত্তদের গুলিতে নিহত ব্যক্তির পরিচয় মিলেছে
পুরান ঢাকায় দুর্বৃত্তদের গুলিতে নিহত ব্যক্তির পরিচয় মিলেছে

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দিল্লির লাল কেল্লার কাছে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা
দিল্লির লাল কেল্লার কাছে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাথমিক শিক্ষকদের সিদ্ধান্ত বদল, কর্মবিরতি চলবে
প্রাথমিক শিক্ষকদের সিদ্ধান্ত বদল, কর্মবিরতি চলবে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঠ পর্যায়ে এনআইডির বয়স সংশোধন কার্যক্রম বন্ধ হচ্ছে
মাঠ পর্যায়ে এনআইডির বয়স সংশোধন কার্যক্রম বন্ধ হচ্ছে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি ২৭টি কলেজে নতুন অধ্যক্ষ ও ৫টিতে উপাধ্যক্ষ নিয়োগ
সরকারি ২৭টি কলেজে নতুন অধ্যক্ষ ও ৫টিতে উপাধ্যক্ষ নিয়োগ

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিষিদ্ধ দল বিক্ষোভের চেষ্টা করলে কঠোর ব্যবস্থা: প্রেস সচিব
নিষিদ্ধ দল বিক্ষোভের চেষ্টা করলে কঠোর ব্যবস্থা: প্রেস সচিব

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তি লটারিতে, আবেদন শুরু ২১ নভেম্বর
স্কুলে ভর্তি লটারিতে, আবেদন শুরু ২১ নভেম্বর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হ্যান্ডসেটের শুল্ক কমানো, বাজারে থাকা ফোন বৈধ করতে চায় বিটিআরসি
হ্যান্ডসেটের শুল্ক কমানো, বাজারে থাকা ফোন বৈধ করতে চায় বিটিআরসি

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলে ভূগর্ভস্থ গোপন কারাগার, বন্দী ফিলিস্তিনিরা
ইসরায়েলে ভূগর্ভস্থ গোপন কারাগার, বন্দী ফিলিস্তিনিরা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমানের নেতৃত্বেই জুলাই শহীদদের স্বপ্নের দেশ গড়া সম্ভব : মীর স্নিগ্ধ
তারেক রহমানের নেতৃত্বেই জুলাই শহীদদের স্বপ্নের দেশ গড়া সম্ভব : মীর স্নিগ্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দিল্লির লালকেল্লার কাছে বিস্ফোরণে নিহত ৮
দিল্লির লালকেল্লার কাছে বিস্ফোরণে নিহত ৮

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আকুর বিল পরিশোধের পর রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলারে নামল
আকুর বিল পরিশোধের পর রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলারে নামল

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডিসি গিয়ে পেলেন পাহাড়ের ‘কঙ্কাল’
ডিসি গিয়ে পেলেন পাহাড়ের ‘কঙ্কাল’

নগর জীবন

বল এখন কার কোর্টে
বল এখন কার কোর্টে

প্রথম পৃষ্ঠা

ধুঁকছে সেন্ট মার্টিনের পর্যটন
ধুঁকছে সেন্ট মার্টিনের পর্যটন

পেছনের পৃষ্ঠা

হঠাৎ চোরাগোপ্তা হামলা
হঠাৎ চোরাগোপ্তা হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে চালু হচ্ছে ওপেন ব্যাংকিং
সারা দেশে চালু হচ্ছে ওপেন ব্যাংকিং

শিল্প বাণিজ্য

অফিসে ব্যাগ-আইডি রেখে নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তা
অফিসে ব্যাগ-আইডি রেখে নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী দোসরদের বিরুদ্ধে সজাগ থাকতে হবে
আওয়ামী দোসরদের বিরুদ্ধে সজাগ থাকতে হবে

নগর জীবন

বিইউএফটি ন্যাশনাল কুইজ প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন সরকারি বিজ্ঞান কলেজ
বিইউএফটি ন্যাশনাল কুইজ প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন সরকারি বিজ্ঞান কলেজ

নগর জীবন

প্লট ও ফ্ল্যাট জালিয়াতি
প্লট ও ফ্ল্যাট জালিয়াতি

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রম আইন সংশোধন নিয়ে টানাপোড়েন
শ্রম আইন সংশোধন নিয়ে টানাপোড়েন

শিল্প বাণিজ্য

এলেন, গুলি করলেন চলে গেলেন
এলেন, গুলি করলেন চলে গেলেন

প্রথম পৃষ্ঠা

উৎপাদন না চাহিদায় ভুল
উৎপাদন না চাহিদায় ভুল

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজার যোগদানে প্রাণ ফিরবে অনুশীলনে
হামজার যোগদানে প্রাণ ফিরবে অনুশীলনে

মাঠে ময়দানে

২২ মিনিটেই শেষ ১৮ হাজার টিকিট
২২ মিনিটেই শেষ ১৮ হাজার টিকিট

মাঠে ময়দানে

‘প্রিন্স’ ছবিতে জ্যাকি শ্রফ?
‘প্রিন্স’ ছবিতে জ্যাকি শ্রফ?

শোবিজ

সম্পর্ক নিয়ে কোয়েল
সম্পর্ক নিয়ে কোয়েল

শোবিজ

প্রধান উপদেষ্টাই পারেন এই জট খুলতে
প্রধান উপদেষ্টাই পারেন এই জট খুলতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুচন্দার দুঃখ
সুচন্দার দুঃখ

শোবিজ

ভয় শঙ্কায় নেই কনসার্ট
ভয় শঙ্কায় নেই কনসার্ট

শোবিজ

চীনের গ্রুপে বাংলাদেশ
চীনের গ্রুপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

সিলেটে বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড মুখোমুখি
সিলেটে বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড মুখোমুখি

মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছে হেরে পদক হাতছাড়া
ইরানের কাছে হেরে পদক হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

একটি চক্র ’৭১ ভুলিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে
একটি চক্র ’৭১ ভুলিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে

প্রথম পৃষ্ঠা

মৌসুমে লেভানডস্কির প্রথম হ্যাটট্রিক
মৌসুমে লেভানডস্কির প্রথম হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের নারী ফুটবলের পাশে ফিফা
বাংলাদেশের নারী ফুটবলের পাশে ফিফা

মাঠে ময়দানে

শহরেই শামুকখোল পানকৌড়ির বসবাস
শহরেই শামুকখোল পানকৌড়ির বসবাস

পেছনের পৃষ্ঠা

দক্ষতা বাড়াতে গুরুত্বারোপ সেনাপ্রধানের
দক্ষতা বাড়াতে গুরুত্বারোপ সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

অংশ কখনো সমগ্র নয়
অংশ কখনো সমগ্র নয়

সম্পাদকীয়

৬১৫ আসন কমেছে মেডিকেল কলেজে
৬১৫ আসন কমেছে মেডিকেল কলেজে

পেছনের পৃষ্ঠা