শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৩ আগস্ট, ২০২০ আপডেট:

আর একজন দুলাল হবে না

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
প্রিন্ট ভার্সন
আর একজন দুলাল হবে না

জন্মিলে মরিতে হবে

অমর কে কোথা কবে

কবির এ দুই পঙ্তিতে যে চিরন্তন বাস্তবিকতা রয়েছে, অনেক মৃত্যুর ক্ষেত্রেই তা মেনে নেওয়া কঠিন হয়ে পড়ে। সাবেক আইন সচিব শেখ জহিরুল হক দুলাল তেমনি এক মৃত্যুঞ্জয়ী যার স্থান পূরণ করার লোক খুঁজে পাওয়া সহজ হবে না। করোনার রুদ্র হাত এমনি আরও অনেককে অসময়ে শেষ পরিণতিতে নিয়ে গেছে যাদের স্থানও পূরণ হওয়ার নয়। এর মধ্যে রয়েছেন পদ্মভূষণ অধ্যাপক আনিসুজ্জামান, প্রকৌশলী জামিলুর রেজা চৌধুরী, অ্যাডভোকেট সাহারা খাতুন, শেখ মোহাম্মদ আবদুল্লাহ, বদর উদ্দিন আহমদ কামরান প্রমুখ। মৃত্যুর দরজা থেকে ফিরে এসেছেন অধ্যাপক মুনতাসীর মামুন এবং জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক আবেদ খান। এঁরা সবাই মুক্তিযুদ্ধের চেতনার পক্ষের এক একজন সফল দুর্গ ছিলেন। বঙ্গবন্ধুর আদর্শের অকৃত্রিম অনুসারী ছিলেন, অসাম্প্রদায়িক চেতনার অকুতোভয় যোদ্ধা। সততা, নিষ্ঠা, প্রজ্ঞা, দেশপ্রেম, নীতির প্রশ্নে আপসহীনতা এবং বিরল মেধার ধারক হিসেবে তাঁরা থাকবেন চির-অম্লান।

দুলালের সঙ্গে পরিচয় নব্বই দশকের শেষে, যখন হাই কোর্টে বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলা চলছিল। বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার জন্য দায়িত্বপ্রাপ্ত ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল হিসেবে আমি জ্যেষ্ঠ অ্যাডভোকেট সিরাজুল হক সাহেবের নেতৃত্বে প্রসিকিউশন দলের একজন সদস্য ছিলাম। আইন মন্ত্রণালয়ের যে দুজন কর্মকর্তা আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করতেন তার মধ্যে ছিলেন জনাব সাহাবুদ্দিন চুপ্পু এবং দুলাল। বঙ্গবন্ধু পরিবারের পক্ষে যোগাযোগ করতেন জনাব নজিব। প্রথম দিনের পরিচয়েই দুলালের মধ্যে দেখতে পেয়েছিলাম বঙ্গবন্ধুর আদর্শের প্রতি, মুক্তিযুদ্ধের চেতনার প্রতি তাঁর দৃঢ় প্রত্যয়। সততায় দুলালের সমকক্ষ খুঁজে পাওয়া ভার। বহু বছর তিনি নিম্ন আদালতসমূহে বিচারকের দায়িত্ব পালন করেছেন। বেশ কয়েক বছর সচিব হিসেবে কর্মরত ছিলেন। অথচ অবিশ্বাস্য হলেও সত্য এই যে, অবসরের পর তাঁর ব্যক্তিগত একটি গাড়িও ছিল না। সততা তাঁর পারিবারিক ঐতিহ্য।

পিতা ছিলেন পুলিশ সুপার, সততার জন্য যাঁর সুনাম সর্বজনবিদিত। কোনো লোভ তাঁকে প্রভাবিত করতে পারেনি। হাই কোর্টের বিচারপতির আকর্ষণীয় সাংবিধানিক পদটি পাওয়ার জন্য বহু লোক নিরলস ধরনা দিয়ে থাকেন। অথচ হাই কোর্টে বিচারপতির পদ পাওয়ার সুযোগ দুলালের কাছে বহুবার  এলেও তিনি তা সহাস্যে প্রত্যাখ্যান করেছেন। আমি কারণ জিজ্ঞাসা করলে দুলাল বলতেন, ‘স্যার! আইন মন্ত্রাণালয়ে মুক্তিযুদ্ধের চেতনার সরকারের পক্ষে কাজ করার প্রয়োজনেই আমার মন্ত্রণালয়ে থাকা উচিত।’ আর সে দায়িত্ব তিনি পালন করেছেন সব ভয়ভীতি, চোখ রাঙানি উপেক্ষা করে। সময়টি ছিল সস্বীকৃত পাকিস্তানি সেনাদের সহায়তাকারী এবং দুর্নীতিগ্রস্ত প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহার গভীর ষড়যন্ত্রের। ওই শান্তি কমিটির সদস্য সিনহা প্রতিদিনই ষড়যন্ত্র করছিলেন, পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের পথ অনুসরণ করে একটি বিচার বিভাগীয় অভ্যুত্থানের মাধ্যমে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের সরকারের পতন ঘটানোর। সে সময় সিনহার সেই ষড়যন্ত্র যে কজন ব্যক্তি নির্ভয়ে এবং সফলতার সঙ্গে ফাঁস করতে সক্ষম হয়েছিলেন, দুলাল তাদের অন্যতম। কাজটি মোটেও সহজ ছিল না। প্রধান বিচারপতি শুধু প্রটোকলে দেশের ৪ নম্বর ব্যক্তিই নন, তিনি রাষ্ট্রের তিনটি অঙ্গের একটির প্রধান। একজন সচিবের পক্ষে দেশের প্রধান বিচারপতির বিরুদ্ধে অবস্থান নেওয়া মানে ছিল কুমিরের বিরুদ্ধে জলে বাস করা। কিন্তু দুলাল তা-ই করেছেন প্রধান বিচারপতি সিনহার চোখ রাঙানি এবং হুমকি-ধমকি উপেক্ষা করে। এজন্য অবশ্য তাঁকে সিনহার হাতে বহুবার লাঞ্ছিত হতে হয়েছে। সিনহা দুলালের বিরুদ্ধে বেআইনিভাবে আদালত অবমাননার মামলা করে তাঁকে পাঁচ-ছয় দিন সুপ্রিম কোর্টের কাঠগড়ায় দিনভর দাঁড় করিয়ে এবং শ্রুতিকটু ভাষায় ভর্ৎসনা করেছিলেন, জেলে পাঠানোর ভয়ও দেখিয়েছিলেন। মহামান্য রাষ্ট্রপতির নির্বাহী নির্দেশও উপেক্ষা করে সিনহার নির্বাহী নির্দেশ পালন করতে তিনি তাঁর ক্ষমতার অপব্যবহার করে দুলালকে জেলে পাঠানোর পথেই এগোচ্ছিলেন, আর জেল হলে তো দুলাল চাকরিচ্যুতও হতেন। কিন্তু ধর্মের কল বাতাসে নড়ে ছিল। দুর্নীতির রাজা সিনহা তার আগেই বিদায় নিয়েছিলেন আপিল বিভাগের অন্য চার মাননীয় বিচারপতি তার সঙ্গে আদালতে না বসার সিদ্ধান্ত নেওয়ার কারণে। আমি সে সময় অবসরপ্রাপ্ত। তাই আমার স্নেহধন্য দুলাল প্রায়ই আমার সঙ্গে দেখা করতে আসতেন। বলতেন, ‘স্যার! মাননীয় প্রধান বিচারপতি আমাকে জেলে পাঠানোর সব প্রস্তুতি শেষ করেছেন। তাঁর ক্ষমতার শেষ নেই। ক্ষমতার অপব্যবহার করার ক্ষমতা তাঁর রয়েছে। আমি জেলে যাব, চাকরি হারাব। কিন্তু আজীবন ধারণ করা ন্যায়নীতি থেকে সরব না।’ সিনহা পরেশ শর্মা নামে নিম্ন আদালতের এক জেলা জজকে বিচার বিভাগীয় চাকরি কমিশনের সচিবের দায়িত্ব দিয়েছিলেন। অথচ বিচারক শর্মার বিরুদ্ধে নারী ও শিশু আদালতের বিচারক থাকাকালে কয়েক লাখ টাকার উৎকোচ গ্রহণ করে ধর্ষণ মামলার আসামিকে বেকসুর খালাস দেওয়ার অভিযোগে তদন্ত চলছিল। প্রধান বিচারপতি সিনহা পরেশ শর্মার ফাইলটিই গায়েব করেছিলেন। কিন্তু দূরদ্রষ্টা দুলাল তার আগেই ফাইলের সব কাগজ কপি করে রেখেছিলেন। হাই কোর্ট যে কজন কর্মকর্তা যথা রেজিস্ট্রার জেনারেল, উপ-রেজিস্ট্রার জেনারেল সাব্বির ফয়েজ, বিশেষ সহকারী আনিস, হোসনে আরাসহ যারা সিনহার দুর্নীতির জোগানদাতা ছিলেন, তাদের দুর্নীতির কর্মকান্ড প্রকাশ্যে এনে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের পথ সুগম করে দিয়েছিলেন দুলাল। দুলাল প্রধান বিচারপতি সিনহার দুর্নীতির বহু তথ্য গোপনে উদ্ঘাটন করতে পেরেছিলেন। আর এটা সম্ভব হয়েছিল কারণ প্রধান বিচারপতি সিনহা দুর্নীতি করতেন সুপ্রিম কোর্টের হাতে গোনা কজন কর্মকর্তার যোগসাজশে। তাদেরও অপসারণ করা হয়েছে। তারাও এখন তদন্তাধীন। প্রধান বিচারপতি সিনহা যে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের সরকারকে পাকিস্তানি কায়দায় বিচার বিভাগীয় অভ্যুত্থানের মাধ্যমে উৎখাতের পরিকল্পনা করেছেন, বিচক্ষণ দুলালের তা বুঝতে দেরি হয়নি। তিনি এ কথা সংশ্লিষ্ট সবাইকে জানিয়েছিলেন। দেশের প্রধান বিচারপতির বিরুদ্ধে একজন সাধারণ আইন সচিবের এ ধরনের অবস্থানের নজির সারা পৃথিবীতে নেই। দেশের প্রধান বিচারপতির সামনে সচিব একজন অতি খুদে। এজন্য যে সাহসিকতার প্রয়োজন ছিল, দুলালের তা ছিল বলেই তিনি ছিলেন মহান। জেল হতে পারে, চাকরি যেতে পারে জেনেও তিনি নীতিভ্রষ্ট হননি। চারিত্রিক দৃঢ়তার কারণে তাঁর শত্রুর অভাব ছিল না। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী যখন দুলালের চাকরির মেয়াদ দুই বছর বাড়িয়েছিলেন, তখন এসব কুচক্রী  হাই কোর্টে সেই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে রিট করেছিলেন, যদিও তারা সফল হননি। অন্যদিকে প্রজ্ঞা, সততা এবং নিষ্ঠার কারণে তাঁর সমর্থকের এবং শুভাকাক্সক্ষীর সংখ্যাও কম নয়। এমনকি দুলাল মাননীয় প্রধানমন্ত্রীরও আস্থাভাজন ও স্নেহভাজন ছিলেন। তাঁর মৃত্যুর ব্যাপারে আমার অগ্রজসম সাবেক স্বাস্থ্য উপদেষ্টা ডা. সৈয়দ মোদাচ্ছের আলী নিশ্চিত হওয়ায় আমাকে বলেছিলেন, ‘দেখ মানিক! দুলাল এক দুষ্প্রাপ্য হীরকখন্ড।’ জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক স্বদেশ রায় কান্নাজড়িত কণ্ঠে বললেন, ‘আর একজন দুলাল পাওয়া যাবে না।’ অধ্যাপক মুনতাসীর মামুনসহ বহু বিজ্ঞজন একই ধরনের মন্তব্য করেছেন।

আজ যখন মুক্তিযুদ্ধের চেতনার বিরোধী শক্তিরা ষড়যন্ত্রে লিপ্ত, তাদের ষড়যন্ত্র নস্যাতের জন্য দুলালের প্রয়োজন মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসীরা পদে পদে অনুভব করবেন। দুলাল সব সময় বলতেন, ‘মুক্তিযুদ্ধের এই সরকারকে বিপন্মুক্ত রাখাই আমার মূল কাজ।’ তাঁর প্রয়াণের পর কবিগুরুর ভাষায় বলতে হয়, ‘তুমি রবে নীরবে হৃদয়ে মম’। মুক্তিযুদ্ধের চেতনার অনুসারীদের হৃদয়ে দুলাল সব সময় বেঁচে থাকবেন।

লেখক : সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি।

এই বিভাগের আরও খবর
বেকারত্ব
বেকারত্ব
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
স্মরণ : সৈয়দ মুজতবা আলী
স্মরণ : সৈয়দ মুজতবা আলী
হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য
হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য
স্মার্ট কৃষির প্রস্তুতি
স্মার্ট কৃষির প্রস্তুতি
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
বিদেশি ঋণ পরিশোধ
বিদেশি ঋণ পরিশোধ
আইনশৃঙ্খলা
আইনশৃঙ্খলা
কালো পথে আর কত রক্ত
কালো পথে আর কত রক্ত
নবীজি (সা.)-এর ১০টি অনন্য বৈশিষ্ট্য
নবীজি (সা.)-এর ১০টি অনন্য বৈশিষ্ট্য
রাজার সুখে প্রজার সুখ
রাজার সুখে প্রজার সুখ
ডাকসু : কেন এমন হলো
ডাকসু : কেন এমন হলো
সর্বশেষ খবর
‘কুলি’তে ক্যামিও নিয়ে সমালোচনার অভিযোগ অস্বীকার আমিরের
‘কুলি’তে ক্যামিও নিয়ে সমালোচনার অভিযোগ অস্বীকার আমিরের

৮ মিনিট আগে | শোবিজ

গোসলে নেমে কলেজছাত্রের মৃত্যু
গোসলে নেমে কলেজছাত্রের মৃত্যু

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার
গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

নতুন কোনো ফ্যাসিবাদকে শিকড় গাড়তে দেওয়া হবে না: মামুনুল হক
নতুন কোনো ফ্যাসিবাদকে শিকড় গাড়তে দেওয়া হবে না: মামুনুল হক

১৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

সুশীলা কার্কি দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম দিনে শান্ত হতে শুরু করেছে নেপাল
সুশীলা কার্কি দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম দিনে শান্ত হতে শুরু করেছে নেপাল

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় কলেজছাত্র নিহত
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় কলেজছাত্র নিহত

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?
জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?

৩৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চুয়াডাঙ্গায় গাড়ি চালকদের প্রশিক্ষণ
চুয়াডাঙ্গায় গাড়ি চালকদের প্রশিক্ষণ

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাইক্ষ্যংছড়িতে এসিড নিক্ষেপ: গৃহবধূর মৃত্যু
নাইক্ষ্যংছড়িতে এসিড নিক্ষেপ: গৃহবধূর মৃত্যু

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যবাহী ঝাপান খেলার আয়োজন
কুষ্টিয়ায় গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যবাহী ঝাপান খেলার আয়োজন

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুলিশের সাফল্যের প্রধান নিয়ামক হলো জনসম্পৃক্ততা : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের সাফল্যের প্রধান নিয়ামক হলো জনসম্পৃক্ততা : ডিএমপি কমিশনার

৫৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

জেলা প্রশাসনের সহকারীরা সূর্যের মতো কাজ করে: চট্টগ্রাম ডিসি
জেলা প্রশাসনের সহকারীরা সূর্যের মতো কাজ করে: চট্টগ্রাম ডিসি

৫৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাংবাদিক জাকারিয়া চৌধুরীর পিতার দাফন সম্পন্ন
সাংবাদিক জাকারিয়া চৌধুরীর পিতার দাফন সম্পন্ন

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনে কাটা পড়ে নারীর মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে নারীর মৃত্যু

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুন্দরবনে নদীর স্রোতে ভেসে গেল মাদরাসা ছাত্র
সুন্দরবনে নদীর স্রোতে ভেসে গেল মাদরাসা ছাত্র

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাজিল পরীক্ষার ফল সোমবার
ফাজিল পরীক্ষার ফল সোমবার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিপক্ষের হামলায় যুবক নিহত
প্রতিপক্ষের হামলায় যুবক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে স্পীড ব্রিডিং কর্মশালা: অতিদ্রুত গমের জাত উদ্ভাবনে নতুন দিগন্ত
দিনাজপুরে স্পীড ব্রিডিং কর্মশালা: অতিদ্রুত গমের জাত উদ্ভাবনে নতুন দিগন্ত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শুধু বাংলাদেশ নয়, এই উপমহাদেশে পিআর পদ্ধতি অচল: বরকত উল্লাহ বুলু
শুধু বাংলাদেশ নয়, এই উপমহাদেশে পিআর পদ্ধতি অচল: বরকত উল্লাহ বুলু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার প্রতিষ্ঠিত থাকলে বাস্তুতন্ত্র নিরাপদ থাকে : তারেক রহমান
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার প্রতিষ্ঠিত থাকলে বাস্তুতন্ত্র নিরাপদ থাকে : তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে পাবনায় ১০০ নারী পেলেন সেলাই মেশিন
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে পাবনায় ১০০ নারী পেলেন সেলাই মেশিন

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ষড়যন্ত্র মোকাবেলায় সোনারগাঁ বিএনপি ঐক্যের ডাক
ষড়যন্ত্র মোকাবেলায় সোনারগাঁ বিএনপি ঐক্যের ডাক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় স্পিডবোট ডুবে নিখোঁজ এক শিশুর লাশ উদ্ধার
নেত্রকোনায় স্পিডবোট ডুবে নিখোঁজ এক শিশুর লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছেলের হাতেই খুন হন ইসলামি বক্তা আমিনুল হক নোমানী
ছেলের হাতেই খুন হন ইসলামি বক্তা আমিনুল হক নোমানী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টস হেরে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টস হেরে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খাগড়াছড়িতে এগ্রোইকোলজি বিষয়ক প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত
খাগড়াছড়িতে এগ্রোইকোলজি বিষয়ক প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিন্দগঞ্জে নিয়োগ পরীক্ষা বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন
গোবিন্দগঞ্জে নিয়োগ পরীক্ষা বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের আগে দেশের মানুষ ইলিশ খাবে: মৎস্য উপদেষ্টা
ভারতের আগে দেশের মানুষ ইলিশ খাবে: মৎস্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পূর্ণাঙ্গ রাষ্ট্র বিনির্মাণে বিএনপির ৩১ দফা ‘অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ’: ইসরাফিল খসরু
পূর্ণাঙ্গ রাষ্ট্র বিনির্মাণে বিএনপির ৩১ দফা ‘অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ’: ইসরাফিল খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দৃষ্টি প্রতিবন্ধীদের মনোমুগ্ধকর হা-ডু-ডু খেলা লক্ষাধিক দর্শক মাতাল
দৃষ্টি প্রতিবন্ধীদের মনোমুগ্ধকর হা-ডু-ডু খেলা লক্ষাধিক দর্শক মাতাল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সরকারি চাকরিজীবীরা টানা ৩ দিনের ছুটি পাচ্ছেন
সরকারি চাকরিজীবীরা টানা ৩ দিনের ছুটি পাচ্ছেন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসুর ভিপি জিতু, জিএস মাজহারুল ও এজিএস ফেরদৌস
জাকসুর ভিপি জিতু, জিএস মাজহারুল ও এজিএস ফেরদৌস

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েল-ফিলিস্তিন দ্বিরাষ্ট্রভিত্তিক সমাধান প্রস্তাবে বাংলাদেশসহ ১৪২ দেশের সমর্থন
ইসরায়েল-ফিলিস্তিন দ্বিরাষ্ট্রভিত্তিক সমাধান প্রস্তাবে বাংলাদেশসহ ১৪২ দেশের সমর্থন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচন কমিশনের আরেক সদস্য অধ্যাপক স্নিগ্ধার পদত্যাগ
জাকসু নির্বাচন কমিশনের আরেক সদস্য অধ্যাপক স্নিগ্ধার পদত্যাগ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিবে বেজে উঠল সাইরেন
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিবে বেজে উঠল সাইরেন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাবির হল সংসদগুলোতে নির্বাচিত হলেন যারা
জাবির হল সংসদগুলোতে নির্বাচিত হলেন যারা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উপদেষ্টা মাহফুজের পূর্ণ নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি লন্ডন হাইকমিশনের
উপদেষ্টা মাহফুজের পূর্ণ নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি লন্ডন হাইকমিশনের

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শপথ নিলেন সুশীলা কার্কি, নেপালে নতুন ইতিহাস
শপথ নিলেন সুশীলা কার্কি, নেপালে নতুন ইতিহাস

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার মিসরে হামলার পরিকল্পনা ইসরায়েলের, দাবি রিপোর্টে
এবার মিসরে হামলার পরিকল্পনা ইসরায়েলের, দাবি রিপোর্টে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তজনা বাড়িয়ে পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার ও সামরিক শক্তি বৃদ্ধি নিয়ে বড় ঘোষণা উত্তর কোরিয়ার
উত্তজনা বাড়িয়ে পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার ও সামরিক শক্তি বৃদ্ধি নিয়ে বড় ঘোষণা উত্তর কোরিয়ার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা চলছে
জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা চলছে

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিউইয়র্কে নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা মেয়র প্রার্থী মামদানির
নিউইয়র্কে নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা মেয়র প্রার্থী মামদানির

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লংকানদের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ
লংকানদের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাকসু নির্বাচনে ২৫ পদে জয়ী হলেন যারা
জাকসু নির্বাচনে ২৫ পদে জয়ী হলেন যারা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপালের অন্তর্বর্তীকালীন প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন সুশীলা কার্কি
নেপালের অন্তর্বর্তীকালীন প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন সুশীলা কার্কি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তর কোরিয়ায় বিদেশি সিনেমা ও টিভি সিরিজ দেখার অপরাধে দেয়া হচ্ছে মৃত্যুদণ্ড
উত্তর কোরিয়ায় বিদেশি সিনেমা ও টিভি সিরিজ দেখার অপরাধে দেয়া হচ্ছে মৃত্যুদণ্ড

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমান ছিনতাই করেছিলেন নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী সুশীলার স্বামী!
বিমান ছিনতাই করেছিলেন নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী সুশীলার স্বামী!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনের ফলাফল দুপুরে ঘোষণা: নির্বাচন কমিশনার
জাকসু নির্বাচনের ফলাফল দুপুরে ঘোষণা: নির্বাচন কমিশনার

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পুলিশের সাবেক ডিআইজি নাহিদুল ইসলাম গ্রেফতার
পুলিশের সাবেক ডিআইজি নাহিদুল ইসলাম গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন, এ নিয়ে উপদেষ্টা পরিষদের কোনো সংশয় নেই’
‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন, এ নিয়ে উপদেষ্টা পরিষদের কোনো সংশয় নেই’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোট কারচুপি প্রমাণ করতে পারলে পদত্যাগ করবো: জাকসু প্রধান নির্বাচন কমিশনার
ভোট কারচুপি প্রমাণ করতে পারলে পদত্যাগ করবো: জাকসু প্রধান নির্বাচন কমিশনার

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টি-টোয়েন্টিতে ৩০৪ রান করে যে ১৫ রেকর্ড গড়লো ইংল্যান্ড
টি-টোয়েন্টিতে ৩০৪ রান করে যে ১৫ রেকর্ড গড়লো ইংল্যান্ড

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে ছাত্রশিবিরের বিক্ষোভ
রাজধানীতে ছাত্রশিবিরের বিক্ষোভ

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের সঙ্গে কাতারের প্রধানমন্ত্রীর ডিনার
ট্রাম্পের সঙ্গে কাতারের প্রধানমন্ত্রীর ডিনার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্গাপূজায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১২ দিন ছুটি
দুর্গাপূজায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১২ দিন ছুটি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপি-মন্ত্রী হওয়ার জন্য পাগল হবেন না : গয়েশ্বর
এমপি-মন্ত্রী হওয়ার জন্য পাগল হবেন না : গয়েশ্বর

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা শেষ, এবার ফলাফলের অপেক্ষা
জাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা শেষ, এবার ফলাফলের অপেক্ষা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মণিপুর গিয়ে যে বার্তা দিলেন মোদি
মণিপুর গিয়ে যে বার্তা দিলেন মোদি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা সন্ধ্যা ৭টায়: প্রধান নির্বাচন কমিশনার
জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা সন্ধ্যা ৭টায়: প্রধান নির্বাচন কমিশনার

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চার্লি কার্কের সন্দেহভাজন হত্যাকারীকে যেভাবে আটক করা হয়
চার্লি কার্কের সন্দেহভাজন হত্যাকারীকে যেভাবে আটক করা হয়

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাকসু ভোটে নাটকীয়তা
জাকসু ভোটে নাটকীয়তা

প্রথম পৃষ্ঠা

মনিরুলের বিরুদ্ধে ভয়াবহ অভিযোগ
মনিরুলের বিরুদ্ধে ভয়াবহ অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

মহিষের দুধের দই
মহিষের দুধের দই

শনিবারের সকাল

ওষুধের দামে ফতুর ক্রেতা
ওষুধের দামে ফতুর ক্রেতা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনা করছেন বাংলাদেশি দম্পতি
যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনা করছেন বাংলাদেশি দম্পতি

শনিবারের সকাল

অনিশ্চয়তায় জুলাই সনদ বাস্তবায়ন
অনিশ্চয়তায় জুলাই সনদ বাস্তবায়ন

প্রথম পৃষ্ঠা

হেলমেট পরে মাছ ধরেন জেলেরা
হেলমেট পরে মাছ ধরেন জেলেরা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী ১০ জন বাকি দলে একজন করে
বিএনপির প্রার্থী ১০ জন বাকি দলে একজন করে

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমন উৎপাদনে তিন চ্যালেঞ্জ
আমন উৎপাদনে তিন চ্যালেঞ্জ

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

অধরা মিঠু সিন্ডিকেটের কুশীলবরা
অধরা মিঠু সিন্ডিকেটের কুশীলবরা

প্রথম পৃষ্ঠা

অ্যাডহক কমিটির সদস্য হয়ে বিসিবির নির্বাচনে বুলবুল
অ্যাডহক কমিটির সদস্য হয়ে বিসিবির নির্বাচনে বুলবুল

মাঠে ময়দানে

রংপুর থেকে হারিয়ে গেছে খটখটিয়া বেগুন
রংপুর থেকে হারিয়ে গেছে খটখটিয়া বেগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের তারিখ হলে ফিরবেন তারেক রহমান
নির্বাচনের তারিখ হলে ফিরবেন তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

আরাকান আর্মি আতঙ্কে সীমান্তের জেলেরা
আরাকান আর্মি আতঙ্কে সীমান্তের জেলেরা

পেছনের পৃষ্ঠা

‘নিজ ঘাঁটি’তে বিএনপির ছয় প্রার্থী : অন্যরা এককভাবে
‘নিজ ঘাঁটি’তে বিএনপির ছয় প্রার্থী : অন্যরা এককভাবে

নগর জীবন

খয়রাপাখ পাপিয়ার ঝুঁটিতে মুগ্ধতা
খয়রাপাখ পাপিয়ার ঝুঁটিতে মুগ্ধতা

নগর জীবন

কৃষকের কাজেই লাগছে না মিনি হিমাগারগুলো
কৃষকের কাজেই লাগছে না মিনি হিমাগারগুলো

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যেই নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যেই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ এখনো ইউরোপে দ্বিতীয়
বাংলাদেশ এখনো ইউরোপে দ্বিতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালে সুশীলা কার্কির নেতৃত্বে নতুন সরকার
নেপালে সুশীলা কার্কির নেতৃত্বে নতুন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

পরকীয়াই কাল হলো রুমার জীবনে
পরকীয়াই কাল হলো রুমার জীবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

দক্ষিণ আফ্রিকায় বাংলাদেশি খুন
দক্ষিণ আফ্রিকায় বাংলাদেশি খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ৩০ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগের ৩০ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

চিকিৎসা খরচে নাকাল রোগী
চিকিৎসা খরচে নাকাল রোগী

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর ছাড়া বিকল্প নেই
পিআর ছাড়া বিকল্প নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচারপতি আখতারুজ্জামানের পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছেন রাষ্ট্রপতি
বিচারপতি আখতারুজ্জামানের পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছেন রাষ্ট্রপতি

নগর জীবন

দেশ রক্ষায় জিয়া পরিবারের কোনো বিকল্প নেই
দেশ রক্ষায় জিয়া পরিবারের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

মুক্তিপণের লেনদেন বেসরকারি ব্যাংকে
মুক্তিপণের লেনদেন বেসরকারি ব্যাংকে

প্রথম পৃষ্ঠা