শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৩ আগস্ট, ২০২০ আপডেট:

আর একজন দুলাল হবে না

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
প্রিন্ট ভার্সন
আর একজন দুলাল হবে না

জন্মিলে মরিতে হবে

অমর কে কোথা কবে

কবির এ দুই পঙ্তিতে যে চিরন্তন বাস্তবিকতা রয়েছে, অনেক মৃত্যুর ক্ষেত্রেই তা মেনে নেওয়া কঠিন হয়ে পড়ে। সাবেক আইন সচিব শেখ জহিরুল হক দুলাল তেমনি এক মৃত্যুঞ্জয়ী যার স্থান পূরণ করার লোক খুঁজে পাওয়া সহজ হবে না। করোনার রুদ্র হাত এমনি আরও অনেককে অসময়ে শেষ পরিণতিতে নিয়ে গেছে যাদের স্থানও পূরণ হওয়ার নয়। এর মধ্যে রয়েছেন পদ্মভূষণ অধ্যাপক আনিসুজ্জামান, প্রকৌশলী জামিলুর রেজা চৌধুরী, অ্যাডভোকেট সাহারা খাতুন, শেখ মোহাম্মদ আবদুল্লাহ, বদর উদ্দিন আহমদ কামরান প্রমুখ। মৃত্যুর দরজা থেকে ফিরে এসেছেন অধ্যাপক মুনতাসীর মামুন এবং জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক আবেদ খান। এঁরা সবাই মুক্তিযুদ্ধের চেতনার পক্ষের এক একজন সফল দুর্গ ছিলেন। বঙ্গবন্ধুর আদর্শের অকৃত্রিম অনুসারী ছিলেন, অসাম্প্রদায়িক চেতনার অকুতোভয় যোদ্ধা। সততা, নিষ্ঠা, প্রজ্ঞা, দেশপ্রেম, নীতির প্রশ্নে আপসহীনতা এবং বিরল মেধার ধারক হিসেবে তাঁরা থাকবেন চির-অম্লান।

দুলালের সঙ্গে পরিচয় নব্বই দশকের শেষে, যখন হাই কোর্টে বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলা চলছিল। বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার জন্য দায়িত্বপ্রাপ্ত ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল হিসেবে আমি জ্যেষ্ঠ অ্যাডভোকেট সিরাজুল হক সাহেবের নেতৃত্বে প্রসিকিউশন দলের একজন সদস্য ছিলাম। আইন মন্ত্রণালয়ের যে দুজন কর্মকর্তা আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করতেন তার মধ্যে ছিলেন জনাব সাহাবুদ্দিন চুপ্পু এবং দুলাল। বঙ্গবন্ধু পরিবারের পক্ষে যোগাযোগ করতেন জনাব নজিব। প্রথম দিনের পরিচয়েই দুলালের মধ্যে দেখতে পেয়েছিলাম বঙ্গবন্ধুর আদর্শের প্রতি, মুক্তিযুদ্ধের চেতনার প্রতি তাঁর দৃঢ় প্রত্যয়। সততায় দুলালের সমকক্ষ খুঁজে পাওয়া ভার। বহু বছর তিনি নিম্ন আদালতসমূহে বিচারকের দায়িত্ব পালন করেছেন। বেশ কয়েক বছর সচিব হিসেবে কর্মরত ছিলেন। অথচ অবিশ্বাস্য হলেও সত্য এই যে, অবসরের পর তাঁর ব্যক্তিগত একটি গাড়িও ছিল না। সততা তাঁর পারিবারিক ঐতিহ্য।

পিতা ছিলেন পুলিশ সুপার, সততার জন্য যাঁর সুনাম সর্বজনবিদিত। কোনো লোভ তাঁকে প্রভাবিত করতে পারেনি। হাই কোর্টের বিচারপতির আকর্ষণীয় সাংবিধানিক পদটি পাওয়ার জন্য বহু লোক নিরলস ধরনা দিয়ে থাকেন। অথচ হাই কোর্টে বিচারপতির পদ পাওয়ার সুযোগ দুলালের কাছে বহুবার  এলেও তিনি তা সহাস্যে প্রত্যাখ্যান করেছেন। আমি কারণ জিজ্ঞাসা করলে দুলাল বলতেন, ‘স্যার! আইন মন্ত্রাণালয়ে মুক্তিযুদ্ধের চেতনার সরকারের পক্ষে কাজ করার প্রয়োজনেই আমার মন্ত্রণালয়ে থাকা উচিত।’ আর সে দায়িত্ব তিনি পালন করেছেন সব ভয়ভীতি, চোখ রাঙানি উপেক্ষা করে। সময়টি ছিল সস্বীকৃত পাকিস্তানি সেনাদের সহায়তাকারী এবং দুর্নীতিগ্রস্ত প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহার গভীর ষড়যন্ত্রের। ওই শান্তি কমিটির সদস্য সিনহা প্রতিদিনই ষড়যন্ত্র করছিলেন, পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের পথ অনুসরণ করে একটি বিচার বিভাগীয় অভ্যুত্থানের মাধ্যমে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের সরকারের পতন ঘটানোর। সে সময় সিনহার সেই ষড়যন্ত্র যে কজন ব্যক্তি নির্ভয়ে এবং সফলতার সঙ্গে ফাঁস করতে সক্ষম হয়েছিলেন, দুলাল তাদের অন্যতম। কাজটি মোটেও সহজ ছিল না। প্রধান বিচারপতি শুধু প্রটোকলে দেশের ৪ নম্বর ব্যক্তিই নন, তিনি রাষ্ট্রের তিনটি অঙ্গের একটির প্রধান। একজন সচিবের পক্ষে দেশের প্রধান বিচারপতির বিরুদ্ধে অবস্থান নেওয়া মানে ছিল কুমিরের বিরুদ্ধে জলে বাস করা। কিন্তু দুলাল তা-ই করেছেন প্রধান বিচারপতি সিনহার চোখ রাঙানি এবং হুমকি-ধমকি উপেক্ষা করে। এজন্য অবশ্য তাঁকে সিনহার হাতে বহুবার লাঞ্ছিত হতে হয়েছে। সিনহা দুলালের বিরুদ্ধে বেআইনিভাবে আদালত অবমাননার মামলা করে তাঁকে পাঁচ-ছয় দিন সুপ্রিম কোর্টের কাঠগড়ায় দিনভর দাঁড় করিয়ে এবং শ্রুতিকটু ভাষায় ভর্ৎসনা করেছিলেন, জেলে পাঠানোর ভয়ও দেখিয়েছিলেন। মহামান্য রাষ্ট্রপতির নির্বাহী নির্দেশও উপেক্ষা করে সিনহার নির্বাহী নির্দেশ পালন করতে তিনি তাঁর ক্ষমতার অপব্যবহার করে দুলালকে জেলে পাঠানোর পথেই এগোচ্ছিলেন, আর জেল হলে তো দুলাল চাকরিচ্যুতও হতেন। কিন্তু ধর্মের কল বাতাসে নড়ে ছিল। দুর্নীতির রাজা সিনহা তার আগেই বিদায় নিয়েছিলেন আপিল বিভাগের অন্য চার মাননীয় বিচারপতি তার সঙ্গে আদালতে না বসার সিদ্ধান্ত নেওয়ার কারণে। আমি সে সময় অবসরপ্রাপ্ত। তাই আমার স্নেহধন্য দুলাল প্রায়ই আমার সঙ্গে দেখা করতে আসতেন। বলতেন, ‘স্যার! মাননীয় প্রধান বিচারপতি আমাকে জেলে পাঠানোর সব প্রস্তুতি শেষ করেছেন। তাঁর ক্ষমতার শেষ নেই। ক্ষমতার অপব্যবহার করার ক্ষমতা তাঁর রয়েছে। আমি জেলে যাব, চাকরি হারাব। কিন্তু আজীবন ধারণ করা ন্যায়নীতি থেকে সরব না।’ সিনহা পরেশ শর্মা নামে নিম্ন আদালতের এক জেলা জজকে বিচার বিভাগীয় চাকরি কমিশনের সচিবের দায়িত্ব দিয়েছিলেন। অথচ বিচারক শর্মার বিরুদ্ধে নারী ও শিশু আদালতের বিচারক থাকাকালে কয়েক লাখ টাকার উৎকোচ গ্রহণ করে ধর্ষণ মামলার আসামিকে বেকসুর খালাস দেওয়ার অভিযোগে তদন্ত চলছিল। প্রধান বিচারপতি সিনহা পরেশ শর্মার ফাইলটিই গায়েব করেছিলেন। কিন্তু দূরদ্রষ্টা দুলাল তার আগেই ফাইলের সব কাগজ কপি করে রেখেছিলেন। হাই কোর্ট যে কজন কর্মকর্তা যথা রেজিস্ট্রার জেনারেল, উপ-রেজিস্ট্রার জেনারেল সাব্বির ফয়েজ, বিশেষ সহকারী আনিস, হোসনে আরাসহ যারা সিনহার দুর্নীতির জোগানদাতা ছিলেন, তাদের দুর্নীতির কর্মকান্ড প্রকাশ্যে এনে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের পথ সুগম করে দিয়েছিলেন দুলাল। দুলাল প্রধান বিচারপতি সিনহার দুর্নীতির বহু তথ্য গোপনে উদ্ঘাটন করতে পেরেছিলেন। আর এটা সম্ভব হয়েছিল কারণ প্রধান বিচারপতি সিনহা দুর্নীতি করতেন সুপ্রিম কোর্টের হাতে গোনা কজন কর্মকর্তার যোগসাজশে। তাদেরও অপসারণ করা হয়েছে। তারাও এখন তদন্তাধীন। প্রধান বিচারপতি সিনহা যে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের সরকারকে পাকিস্তানি কায়দায় বিচার বিভাগীয় অভ্যুত্থানের মাধ্যমে উৎখাতের পরিকল্পনা করেছেন, বিচক্ষণ দুলালের তা বুঝতে দেরি হয়নি। তিনি এ কথা সংশ্লিষ্ট সবাইকে জানিয়েছিলেন। দেশের প্রধান বিচারপতির বিরুদ্ধে একজন সাধারণ আইন সচিবের এ ধরনের অবস্থানের নজির সারা পৃথিবীতে নেই। দেশের প্রধান বিচারপতির সামনে সচিব একজন অতি খুদে। এজন্য যে সাহসিকতার প্রয়োজন ছিল, দুলালের তা ছিল বলেই তিনি ছিলেন মহান। জেল হতে পারে, চাকরি যেতে পারে জেনেও তিনি নীতিভ্রষ্ট হননি। চারিত্রিক দৃঢ়তার কারণে তাঁর শত্রুর অভাব ছিল না। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী যখন দুলালের চাকরির মেয়াদ দুই বছর বাড়িয়েছিলেন, তখন এসব কুচক্রী  হাই কোর্টে সেই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে রিট করেছিলেন, যদিও তারা সফল হননি। অন্যদিকে প্রজ্ঞা, সততা এবং নিষ্ঠার কারণে তাঁর সমর্থকের এবং শুভাকাক্সক্ষীর সংখ্যাও কম নয়। এমনকি দুলাল মাননীয় প্রধানমন্ত্রীরও আস্থাভাজন ও স্নেহভাজন ছিলেন। তাঁর মৃত্যুর ব্যাপারে আমার অগ্রজসম সাবেক স্বাস্থ্য উপদেষ্টা ডা. সৈয়দ মোদাচ্ছের আলী নিশ্চিত হওয়ায় আমাকে বলেছিলেন, ‘দেখ মানিক! দুলাল এক দুষ্প্রাপ্য হীরকখন্ড।’ জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক স্বদেশ রায় কান্নাজড়িত কণ্ঠে বললেন, ‘আর একজন দুলাল পাওয়া যাবে না।’ অধ্যাপক মুনতাসীর মামুনসহ বহু বিজ্ঞজন একই ধরনের মন্তব্য করেছেন।

আজ যখন মুক্তিযুদ্ধের চেতনার বিরোধী শক্তিরা ষড়যন্ত্রে লিপ্ত, তাদের ষড়যন্ত্র নস্যাতের জন্য দুলালের প্রয়োজন মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসীরা পদে পদে অনুভব করবেন। দুলাল সব সময় বলতেন, ‘মুক্তিযুদ্ধের এই সরকারকে বিপন্মুক্ত রাখাই আমার মূল কাজ।’ তাঁর প্রয়াণের পর কবিগুরুর ভাষায় বলতে হয়, ‘তুমি রবে নীরবে হৃদয়ে মম’। মুক্তিযুদ্ধের চেতনার অনুসারীদের হৃদয়ে দুলাল সব সময় বেঁচে থাকবেন।

লেখক : সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি।

এই বিভাগের আরও খবর
নূরুল হুদার জবানবন্দি
নূরুল হুদার জবানবন্দি
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
হিজরি সনের তাৎপর্য ও হিজরতের চেতনা
হিজরি সনের তাৎপর্য ও হিজরতের চেতনা
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
সংকটে রপ্তানি খাত
সংকটে রপ্তানি খাত
নতুন বাংলাদেশ
নতুন বাংলাদেশ
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
পিটিয়ে হত্যা
পিটিয়ে হত্যা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সর্বশেষ খবর
বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস
বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের হামলায় রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপপ্রধান নিহত
ইউক্রেনের হামলায় রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপপ্রধান নিহত

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ার টেকসই উন্নয়নের সঙ্গী ‘গ্রিন সুকুক’
ইন্দোনেশিয়ার টেকসই উন্নয়নের সঙ্গী ‘গ্রিন সুকুক’

১৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

মেয়েদের হলজীবনে পর্দা, প্রতিবন্ধকতা ও‌ প্রতিবিধান
মেয়েদের হলজীবনে পর্দা, প্রতিবন্ধকতা ও‌ প্রতিবিধান

২২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া
তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হজ শেষে ফিরেছেন ৬৪ হাজার ৮৬৪ হাজি
হজ শেষে ফিরেছেন ৬৪ হাজার ৮৬৪ হাজি

২৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

এজবাস্টনে ইতিহাস গড়লেন জয়সওয়াল, ভাঙলেন ৫১ বছরের রেকর্ড
এজবাস্টনে ইতিহাস গড়লেন জয়সওয়াল, ভাঙলেন ৫১ বছরের রেকর্ড

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইংল্যান্ডের মাটিতে শুভমান ঝলক, টপকে গেলেন গাভাস্কার-দ্রাবিড়কেও
ইংল্যান্ডের মাটিতে শুভমান ঝলক, টপকে গেলেন গাভাস্কার-দ্রাবিড়কেও

৪০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বোমা হামলার হুমকিতে কানাডার ছয়টি প্রধান বিমানবন্দরে ফ্লাইট ব্যাহত
বোমা হামলার হুমকিতে কানাডার ছয়টি প্রধান বিমানবন্দরে ফ্লাইট ব্যাহত

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি কোয়ার্টারের বাড়ছে পানির বিল, জুলাই থেকে কার্যকর
সরকারি কোয়ার্টারের বাড়ছে পানির বিল, জুলাই থেকে কার্যকর

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

তিন দিনে হাজার ছাড়াল ডেঙ্গুরোগী ভর্তি
তিন দিনে হাজার ছাড়াল ডেঙ্গুরোগী ভর্তি

৫৯ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

পাবনায় বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত ৩
পাবনায় বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনাস্থা ভোটের মুখে পড়েছেন ইউরোপীয় কমিশন প্রধান উরসুলা
অনাস্থা ভোটের মুখে পড়েছেন ইউরোপীয় কমিশন প্রধান উরসুলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৩ দিনের ছুটিতে দেশ
টানা ৩ দিনের ছুটিতে দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০
গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ জুলাই)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী কয়েকদিন বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা
আগামী কয়েকদিন বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সংঘাত কেবল কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা উচিত: ট্রাম্পকে পুতিন
ইরানের সঙ্গে সংঘাত কেবল কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা উচিত: ট্রাম্পকে পুতিন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসির ফল প্রকাশের জন্য প্রস্তুত
এসএসসির ফল প্রকাশের জন্য প্রস্তুত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৬ জেলায় ঝড়ের আভাস
৬ জেলায় ঝড়ের আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদক ব্যবসায়ীদের হামলায় পুলিশ কনস্টেবলসহ জখম ৩
মাদক ব্যবসায়ীদের হামলায় পুলিশ কনস্টেবলসহ জখম ৩

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি
দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা
আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু
বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ
বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!
স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী
পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত
রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’
‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’
যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি
প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!
এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!
থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?
ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?
পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?
এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের
ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ
আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পারমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তিতে প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত ইরানের
পারমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তিতে প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত ইরানের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের
ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান
গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা
ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ
রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব ধরনের সমরাস্ত্রের উৎপাদন বাড়ানোর ঘোষণা রাশিয়ার
সব ধরনের সমরাস্ত্রের উৎপাদন বাড়ানোর ঘোষণা রাশিয়ার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪
বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনকে সামনে রেখে টেলিকম নীতিমালা প্রণয়ন সমীচীন নয় : ফখরুল
নির্বাচনকে সামনে রেখে টেলিকম নীতিমালা প্রণয়ন সমীচীন নয় : ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা
চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এবার বিশ্বকাপের হাতছানি
এবার বিশ্বকাপের হাতছানি

মাঠে ময়দানে

প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে
প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা
বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা
আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা

নগর জীবন

থানায় হামলা ভাঙচুর
থানায় হামলা ভাঙচুর

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন
দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

সম্পাদকীয়

কবরের মতো বন্দিশালা
কবরের মতো বন্দিশালা

প্রথম পৃষ্ঠা

সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য
বগুড়ায় ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য

নগর জীবন

ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা
ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা

দেশগ্রাম

কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর
কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে
এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যয়বহুল তৌসিফ
ব্যয়বহুল তৌসিফ

শোবিজ

‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান
‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান

শোবিজ

বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু
বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু

দেশগ্রাম

স্কুলের বন্ধু
স্কুলের বন্ধু

সাহিত্য

মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড
মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড

দেশগ্রাম

জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে
জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে

দেশগ্রাম

কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল
কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল

সাহিত্য

গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার
গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন
নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন

দেশগ্রাম