শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৫ অক্টোবর, ২০২০ আপডেট:

বর্তমান পরিস্থিতি ও জাতীয় পার্টির রাজনীতি

গোলাম মোহাম্মদ কাদের এমপি
প্রিন্ট ভার্সন
বর্তমান পরিস্থিতি ও জাতীয় পার্টির রাজনীতি

বর্তমান রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে জাতীয় পার্টি সবচেয়ে সম্ভাবনাময় দল। একই সঙ্গে এও অনুভব করা যায়, জনগণের প্রত্যাশা জাতীয় পার্টি ভালো করুক। নানাবিধ অবস্থার কারণে বর্তমানে ৩০-৪০টি নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলের মধ্যে ৩টি বাদে বাকি সব নেতা ও সাইনবোর্ডসর্বস্ব বলে জনগণ ধারণা করে। ফলে দেশব্যাপী সংগঠন, কর্মসূচি ও আলোচনা-সমালোচনায় আছে শুধু ৩টি রাজনৈতিক দল।

আওয়ামী লীগ সরকারি দল। বিএনপি সরকারের প্রথম বিকল্প দল। জাতীয় পার্টি সরকারের দ্বিতীয় বিকল্প দল। দ্বিতীয় বিকল্প দল হিসেবে জাতীয় পার্টির অস্তিত্ব টিকে থাকা একটি আশ্চর্য ঘটনা। ৩০ বছর ক্ষমতার বাইরে থাকা ও সম্মিলিতভাবে প্রতিপক্ষ দুটি রাজনৈতিক দল দ্বারা সর্বাত্মক নিষ্পেষণের শিকার হয়ে দলটি দুর্বল হয়েছে কিন্তু সরকার গঠনে নিয়ামক শক্তি বা সরকারের দ্বিতীয় বিকল্প হিসেবে অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখতে সমর্থ হয়েছে। এর প্রধান কারণ দলটির প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান এরশাদের নয় বছরের শাসনামলের অবদান। কাঠামোগত উন্নয়ন, নানাবিধ সংস্কার কার্যক্রম ও সুশাসন প্রতিষ্ঠায় অনবদ্য ভূমিকা রাখায় জনগণের অন্তরের গভীরে জাতীয় পার্টি শিকড় বিস্তারে সক্ষম হয়েছে। ’৯১-পরবর্তী সরকারগুলো এসব বিষয়ে সমান দক্ষতা দেখাতে তেমনটা সফল ছিল না। বিশেষ করে সুশাসন বিষয়টি জাতীয় পার্টির সময়ের সবচেয়ে বড় ইতিবাচক দিক। সম্ভাবনাময় কথাটি বলছি এ কারণে, আওয়ামী লীগ দীর্ঘদিন ধরে ক্ষমতায় থাকায় ভালো ও খারাপ দুই ধরনের কাজ হয়েছে প্রচুর। খারাপ বিষয়গুলো মানুষের মনে সহজে দাগ কাটে ও সেটা সাধারণত দীর্ঘস্থায়ী হয়।

প্রথম বিকল্প রাজনৈতিক শক্তি বিএনপির বর্তমান অবস্থা নাজুক বলে প্রতীয়মান হয়। শীর্ষ নেতৃত্বে ঘাটতি ও নেতাদের মধ্যে পরস্পরের প্রতি আস্থা ও বিশ্বাসের অভাব ও সমন্বয়হীনতা প্রতীয়মান হয় অনেক ক্ষেত্রে। দ্বিতীয় বিকল্প জাতীয় পার্টি। এ দলটি সম্পর্কে মানুষের ধারণা ছিল এরশাদ মানে জাতীয় পার্টি, জাতীয় পার্টি মানে এরশাদ। অর্থাৎ এরশাদবিহীন জাতীয় পার্টির কোনো অস্তিত্ব থাকবে না। এরশাদের অবর্তমানে শীর্ষ নেতৃত্বের যে শূন্যতার সৃষ্টি হবে তাতে দলটি ধ্বংস হয়ে যাবে।

বাস্তবে তেমনটি হয়নি, সম্মিলিতভাবে জাতীয় পার্টি এ শূন্যতা পূরণে প্রচেষ্টা নিয়েছে। দল টিকে আছে, রাজনৈতিক অবস্থান কোনোভাবে নিম্নগামী বলা যায় না। সাধারণ মানুষের অধিকাংশই রাজতন্ত্র, একনায়কতন্ত্র, গণতন্ত্র, সমাজতন্ত্র, ইসলামী শাসন ইত্যাদি পদ্ধতির কোনটি ভালো কোনটি মন্দ এগুলো বিষয়ে খুব একটা গুরুত্ব দেয় না। সাধারণ মানুষের চাহিদা ‘সুশাসন’। সুশাসন অর্থ আইনের শাসন ও ন্যায়বিচারভিত্তিক সমাজব্যবস্থা।

আইনের শাসন অর্থ আইনের দৃষ্টিতে সবাই সমান হবে। আইন সবার জন্য সমানভাবে প্রযোজ্য হবে। আইনের প্রয়োগে ধনী-দরিদ্র, উঁচু-নিচু, ক্ষমতাবান-দুর্বল, সরকারি দল, সরকার সমর্থক, সরকারবিরোধী দল, সরকারবিরোধী সমর্থক কোনো কিছু বিবেচনা করা হবে না। ন্যায়বিচারভিত্তিক সমাজব্যবস্থা হলো যে সমাজের অধিকাংশ মানুষ সমাজ থেকে ন্যায়বিচার লাভ করবে। দলীয় পরিচয় বা ধর্ম, বর্ণ, জাত কোনো আঙ্গিকেই বৈষম্যের শিকার হবে না। তাদের মৌলিক অধিকার ও নিরাপত্তা নিশ্চিত থাকবে।

আগেই উল্লেখ করা হয়েছে, ’৯১-পরবর্তী সরকারগুলোর তুলনায় এরশাদের বা জাতীয় পার্টির শাসনামল এ ক্ষেত্রে উন্নত ছিল বলে অনেকে মনে করেন। এ দলের প্রতি মানুষের আকর্ষণের এটি অন্যতম একটি কারণ।

বিচারব্যবস্থা নিরপেক্ষ ছিল। প্রশাসন নিয়ম-কানুন রক্ষা করে নির্ভয়ে দায়িত্ব পালন করতে পারত। দলীয় কারণে টেন্ডারবাজি, চাঁদাবাজি দুর্নীতির দৌরাত্ম্য ছিল না। বেকার সমস্যা, ব্যবসা-বাণিজ্য, জিনিসপত্রের দাম যুক্তিসংগত ও নিয়ন্ত্রণে ছিল। ধনী-দরিদ্রের বৈষম্য অপেক্ষাকৃত কম ছিল। নারী নির্যাতন, ধর্ষণ, খুন, গুম, রাহাজানি, দুর্ঘটনা, বিচারবহির্ভূত হত্যাকা- ’৯১-পরবর্তী সময়ের তুলনায় নগণ্য মাত্রায় বিরাজমান ছিল। হঠাৎ কিছুদিন অ্যাসিডসন্ত্রাস বৃদ্ধি পেয়ে সমাজে একটা আতঙ্ক সৃষ্টি করেছিল। অপরাধের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদ-ের বিধান করে ও দ্রুততার সঙ্গে বিচার ও রায় কার্যকর করে সমাজকে সে অভিশাপ থেকে মুক্তি দেওয়া হয়েছিল। অনেক সাধারণ মানুষ সে রকম সরকার আবার চায়। সে কারণে তারা চায় জাতীয় পার্টি ১ নম্বর বিকল্প ও ক্রমান্বয়ে সরকারে আসুক। এ প্রত্যাশা নিয়ে অপেক্ষা করছে। এ মুহূর্তে জাতীয় পার্টির সমস্যা দলটি সাংগঠনিকভাবে ও জনসমর্থনের দিক থেকে অন্য দুটি দলের চেয়ে দুর্বল। এটা কাটিয়ে ওঠা এখন তাদের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ। জাতীয় পার্টি যদি বাস্তবধর্মী ও সময়োপযোগী রাজনীতি করতে পারে, সংগঠন সাজাতে পারে, জনকল্যাণমূলক কর্মসূচি দিতে পারে তাহলে এ দলটি সরকারের প্রথম বিকল্প হিসেবে সাধারণ মানুষের আস্থার জায়গায় পৌঁছতে পারবে। পর্যায়ক্রমে এ দলটির পক্ষে সে পরিপ্রেক্ষিতে সরকার গঠনও অসম্ভব নয়।

সাধারণত রাজনৈতিক কর্মসূচি তিন প্রকারের হয়। প্রথম নির্বাচন। দ্বিতীয় আন্দোলন ও গতানুগতিক রাজনৈতিক কর্মসূচি। তৃতীয় সংগঠন। সবকিছুর গোড়া বা ভিত্তি সংগঠন। সংগঠন থাকলে আন্দোলন ও নির্বাচন সম্ভব। জাতীয় পার্টিকে রাজনীতির অঙ্গনে টিকে থাকতে হলে শক্তিশালী সংগঠন তৈরি করতে হবে। আর সে সংগঠন নিয়ে যে কোনো জনকল্যাণমূলক আন্দোলন, রাজনৈতিক কর্মসূচি ও নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে জনগণের মধ্যে, জনগণের অন্তরে আশ্রয় নেওয়ার প্রচেষ্টা চালিয়ে যেতে হবে। এতে জনসমর্থনও বৃদ্ধি পাবে। সংগঠনের জন্য প্রয়োজন যোগ্য মানুষ ও শৃঙ্খলা বা সুশৃঙ্খল জনসমষ্টি। জাতীয় পার্টির জন্য এ মুহূর্তে যোগ্য মানুষ পাওয়ার সম্ভাবনা ভালো। সরকারি দলে জায়গার অভাব। এ মুহূর্তে ঝুঁকিপূর্ণ ও অনিশ্চিত ভবিষ্যতে প্রথম বিকল্প দল। জাতীয় পার্টি ছাড়া রাজনীতিতে আসতে ইচ্ছুক মানুষের যাওয়ার জায়গা খুবই সীমাবদ্ধ।

১৯৮২ সালে সশস্ত্র বাহিনী কর্তৃক ক্ষমতা গ্রহণের আগে ব্যাপক জনগোষ্ঠীর প্রত্যাশা ছিল সরকার পরিবর্তনের। পরিবর্তনটি সশস্ত্র বাহিনীর হস্তক্ষেপ ছাড়া অন্য কোনো উপায়ে সম্ভব ছিল না সেটা তৎকালীন প্রধান বিরোধী দল আওয়ামী লীগের উচ্চপদস্থ নেতৃবৃন্দ বিভিন্নভাবে প্রকাশ করেছিলেন। সশস্ত্র বাহিনী কর্তৃক ক্ষমতা গ্রহণের পরে ওই দলের শীর্ষ পর্যায় থেকে বলা হয়েছিলÑ এ ছাড়া কোনো উপায় ছিল না। অন্য অনেক রাজনৈতিক দল থেকেও একই ধরনের প্রতিক্রিয়া লক্ষ্য করা গেছে। জনগণের মধ্য থেকে কোনো বাধা বা প্রতিবাদ লক্ষ্য করা যায়নি। বরং স্বতঃস্ফূর্ত অভিনন্দন ও সমর্থন দেশব্যাপী সর্বস্তরের মানুষের পক্ষ থেকে করা হয়েছিল। এই হলো ঐতিহাসিক বাস্তবতা। ফলে ওই সময় সেনাবাহিনী প্রধান এরশাদের নেতৃত্বে সশস্ত্র বাহিনীর ক্ষমতা গ্রহণ গণতন্ত্রবিরোধী বা তাঁর সেই সময়ের কার্যক্রমকে অগণতান্ত্রিক বলা কতটুকু সমীচীন তা যে কোনো সচেতন নাগরিকের ভেবে দেখা প্রয়োজন।

বলা হয়, ১৯৯০ সালের ৬ ডিসেম্বর জনগণ কর্তৃক প্রত্যাখ্যাত হয়ে জাতীয় পার্টিকে ক্ষমতা ছাড়তে হয়েছে। জনগণের আন্দোলনে এরশাদ ও জাতীয় পার্টি ক্ষমতাচ্যুত হয়েছেন। বাস্তবতা কি তাই? কথা ছিল তিন জোটের রূপরেখা অনুযায়ী এরশাদ পদত্যাগ করে একটি নিরপেক্ষ নির্দলীয় সরকারের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করবেন। তারপর দেশে সেই সরকারের অধীনে নির্বাচন হবে। অন্য সব দলের মতো তাঁর দল জাতীয় পার্টিও সমান সুযোগ-সুবিধাসহ সে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবে। এ রূপরেখা মেনে এরশাদ সংবিধানসম্মতভাবে ক্ষমতা হস্তান্তর করেছিলেন।

সঙ্গে সঙ্গে কোনো অভিযোগ ছাড়া বাতিলকৃত বিশেষ ক্ষমতা আইন পুনর্জীবিত করে সে আইনে তাঁকে গ্রেফতার করে কারাবন্দী করা হয়। জাতীয় পার্টির অন্যান্য নেতা-কর্মীকেও একইভাবে কারাগারে আটক করা হয়। নির্বাচন দূরের কথা, জাতীয় পার্টির সব ধরনের রাজনৈতিক কর্মকা- বন্ধ করা হয়।

এরশাদকে নির্বাচন থেকে অযোগ্য ঘোষণা করে, জনরায় নেওয়া থেকে তাঁকে ব্যাহত করার ব্যবস্থা করা হয়।

জনগণ রুখে দাঁড়ায়। সাধারণ মানুষের দাবির মুখে তাঁকে নির্বাচন করতে দিতে তৎকালীন সরকার বাধ্য হয়। নির্বাচনী কর্মকা- পরিচালনা করতে বিভিন্নভাবে বাধা দেওয়া হয়। সরকারি-বেসরকারি সব গণমাধ্যমে সমানে এরশাদ ও জাতীয় পার্টি-বিরোধী প্রচারণা, ব্যক্তিগত চরিত্রহনন সমানে চালানো হয়। নির্বাচনের দিন ভোট কেন্দ্রে এজেন্ট পর্যন্ত দেওয়া সম্ভব হয়নি প্রায় স্থানে। তথাপি এরশাদ জেলখানায় বন্দী থেকে ৫টি আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে বিপুল ভোটের ব্যবধানে জয়লাভ করেন। সে সময় ৫টির বেশি আসনে নির্বাচন করার বিধান ছিল না। এত প্রতিকূলতার ভিতরও জাতীয় পার্টি দেশের বিভিন্ন স্থানে ৩৫ আসনে জয়লাভ করে। পাঁচ বছর পরে পরবর্তী জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও একই অবস্থার পুনরাবৃত্তি ঘটে। পুনরায় এরশাদ জেলের অভ্যন্তরে থেকে ৫টি আসনে নির্বাচিত হন। জনগণ কর্তৃক প্রত্যাখ্যাত হলে বারবার জেলে থেকে তিনি কীভাবে শত প্রতিকূলতার মাঝেও গণরায়ে জয়ী হন! পরবর্তী যখন যেখানে নির্বাচনে তিনি প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছেন জয়ী হয়েছেন।

তাঁকে কি জননিন্দিত নেতা বলা বাস্তবসম্মত? তিনি ছিলেন জননন্দিত নেতা। জনগণের কল্যাণে জনগণের প্রত্যাশা পূরণে কাজ না করলে এ ভালোবাসা, সমর্থন কখনো কি লাভ করা সক্ষম? তাঁর আমলে জনগণের ইচ্ছাকে প্রাধান্য দিয়ে দেশ পরিচালিত হয়েছে। অনেকেই আজ স্বীকার করেন, এরশাদ ও জাতীয় পার্টির সময় দেশে তুলনামূলকভাবে গণতন্ত্রের অধিকতর চর্চা হয়েছে।

অনেকে এরশাদকে স্বৈরাচার বলেন। তাঁর বিরুদ্ধে তিন জোটের আন্দোলনে এ বিষয়টি ব্যাপকভাবে ব্যবহার করা হয়েছিল। কিন্তু এরশাদের পদত্যাগের পর যাঁরা ক্ষমতায় আসেন তাঁরা তিন জোটের পক্ষ থেকে রাষ্ট্রপতি -শাসিত সরকারব্যবস্থা পরিবর্তন করে সংসদীয় পদ্ধতির সরকারব্যবস্থা প্রচলন করেন। কিন্তু সেখানে ৭০ ধারা সংযোজন করা হয়। যার কারণে কোনো সংসদ সদস্য সংসদে গৃহীত কোনো সিদ্ধান্তে নিজ দলের বাইরে সমর্থন দিতে পারবেন না। এর ফলে সার্বক্ষণিক সংখ্যাগরিষ্ঠতার জোরে সরকারি দলের নেতা, যিনি আমাদের দেশে সাধারণত সরকারপ্রধানের দায়িত্ব গ্রহণ করেন, তিনি সংসদের সব কর্মকা- ও সিদ্ধান্তের নিয়ন্ত্রণ লাভ করেন। সংসদীয় গণতন্ত্রের নির্যাস হলো সংসদ সরকারকে নিয়ন্ত্রণ করবে। কিন্তু সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ সংযোজনের মাধ্যমে সে সংসদের নিয়ন্ত্রক হলেন সরকারপ্রধান। ক্ষমতার ভারসাম্য রক্ষার কোনো প্রতিষ্ঠান থাকল না। ফলে শাসনব্যবস্থা প্রাতিষ্ঠানিকভাবে একনায়কতন্ত্র বা স্বৈরতন্ত্রে রূপান্তরিত হলো বলা যায়।

উপসংহারে বলতে চাই, এরশাদ জনগণের প্রত্যাশা পূরণে দেশের শাসনভার গ্রহণ করেছিলেন। গণতান্ত্রিকভাবে দেশ পরিচালনা করেছিলেন। সাংবিধানিকভাবে ক্ষমতা হস্তান্তর করেছিলেন। সে কারণে ক্ষমতা হস্তান্তরের পরও তিনি রাজনীতিতে শুধু টিকে থাকেননি, সর্বদা সক্রিয় ছিলেন ও গণতন্ত্রের স্বার্থে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে গেছেন আমৃত্যু। ক্ষমতার ভারসাম্যে নিজের দলকে নিয়ামক শক্তি হিসেবে দাঁড় করিয়েছিলেন। মৃত্যুকালে সংসদে বিরোধীদলীয় নেতা ছিলেন।

জাতীয় পার্টি আগামীতে তাদের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে জনকল্যাণমূলক কর্মসূচি ও গণতন্ত্রের চর্চায় নিয়োজিত থাকবে। দেশ ও জাতিকে উত্তরোত্তর উন্নতি ও সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে নিয়ে যেতে সর্বাত্মক চেষ্টা চালাবে। এটাই বর্তমানে জাতীয় পার্টির রাজনীতি।

                লেখক : বিরোধীদলীয় উপনেতা।

এই বিভাগের আরও খবর
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
গ্রীষ্মের দাবদাহ
গ্রীষ্মের দাবদাহ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
মোটরসাইকেল
মোটরসাইকেল
হুমকিতে রপ্তানি খাত
হুমকিতে রপ্তানি খাত
বার্লিনের দেয়াল
বার্লিনের দেয়াল
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
আমার মা ও তাঁর সময়
আমার মা ও তাঁর সময়
সর্বশেষ খবর
‘আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধে প্রধান উপদেষ্টাকে বার বার পত্র দিয়েছে বিএনপি’
‘আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধে প্রধান উপদেষ্টাকে বার বার পত্র দিয়েছে বিএনপি’

এই মাত্র | রাজনীতি

নাটোরে বিএনপির দুপক্ষের সংঘর্ষ-গুলি, দুই নেতা আটক
নাটোরে বিএনপির দুপক্ষের সংঘর্ষ-গুলি, দুই নেতা আটক

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজার পরিস্থিতির উন্নয়নে প্রধান উপদেষ্টার পাঁচ নির্দেশনা
পুঁজিবাজার পরিস্থিতির উন্নয়নে প্রধান উপদেষ্টার পাঁচ নির্দেশনা

১৩ মিনিট আগে | বাণিজ্য

কিশোর কর্মচারীর গায়ে ভাতের গরম মাড় ঢেলে দিল বাবুর্চি
কিশোর কর্মচারীর গায়ে ভাতের গরম মাড় ঢেলে দিল বাবুর্চি

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানের সামরিক সক্ষমতায় ভারত ‘অপ্রস্তুত, খানিকটা বিস্মিত’: ব্রিটিশ বিশ্লেষক
পাকিস্তানের সামরিক সক্ষমতায় ভারত ‘অপ্রস্তুত, খানিকটা বিস্মিত’: ব্রিটিশ বিশ্লেষক

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরাউহোকে বিক্রির ভাবনা বার্সার, সৌদি ক্লাবগুলোর নজরে ফার্মিন
আরাউহোকে বিক্রির ভাবনা বার্সার, সৌদি ক্লাবগুলোর নজরে ফার্মিন

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কৃষকের ৫ গরু চুরি
কৃষকের ৫ গরু চুরি

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পোশাক খাতের জন্য ৯ দফা অগ্রাধিকার ঘোষণা
পোশাক খাতের জন্য ৯ দফা অগ্রাধিকার ঘোষণা

৩০ মিনিট আগে | বাণিজ্য

নাটোরে জামায়াতের আনন্দ মিছিল
নাটোরে জামায়াতের আনন্দ মিছিল

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধর্ম যার যার রাষ্ট্র সবার, দেশে বিভক্তির কোনো সুযোগ থাকবে না : আমীর খসরু
ধর্ম যার যার রাষ্ট্র সবার, দেশে বিভক্তির কোনো সুযোগ থাকবে না : আমীর খসরু

৩২ মিনিট আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত ইতিবাচক : ফ্যাসিবাদবিরোধী জাতীয় ঐক্য
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত ইতিবাচক : ফ্যাসিবাদবিরোধী জাতীয় ঐক্য

৩৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

হত্যা মামলার ৫ আসামি কক্সবাজারে গ্রেফতার
হত্যা মামলার ৫ আসামি কক্সবাজারে গ্রেফতার

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত : বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের সাধুবাদ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত : বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের সাধুবাদ

৩৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে পৃথক দুর্ঘটনায় তিনজনের মৃত্যু
চট্টগ্রামে পৃথক দুর্ঘটনায় তিনজনের মৃত্যু

৪০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আ. লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে নেত্রকোনায় মিষ্টি বিতরণ
আ. লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে নেত্রকোনায় মিষ্টি বিতরণ

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা
আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়া ডিএসএ কাপ ক্রিকেট টুর্ণামেন্টে এ জেড স্পোর্টিং ক্লাব চ্যাম্পিয়ন
বগুড়া ডিএসএ কাপ ক্রিকেট টুর্ণামেন্টে এ জেড স্পোর্টিং ক্লাব চ্যাম্পিয়ন

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় মৃত্যু ঝুঁকিতে ৬৫ হাজার শিশু
গাজায় মৃত্যু ঝুঁকিতে ৬৫ হাজার শিশু

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তথ্য যাচাই-বাছাইয়ের ক্ষেত্রে সতর্কতা জরুরি : খুবি ভিসি
তথ্য যাচাই-বাছাইয়ের ক্ষেত্রে সতর্কতা জরুরি : খুবি ভিসি

৪৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রিয়ালের বিপক্ষে আজও বার্সার বড় জয় দেখছেন এনরিকে
রিয়ালের বিপক্ষে আজও বার্সার বড় জয় দেখছেন এনরিকে

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়
দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকায় নিষিদ্ধ সংগঠনের কোনো কার্যক্রম চলবে না : ডিআইজি রেজাউল
ঢাকায় নিষিদ্ধ সংগঠনের কোনো কার্যক্রম চলবে না : ডিআইজি রেজাউল

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজশাহীর হত্যা মামলার ৫ আসামি কক্সবাজারে গ্রেফতার
রাজশাহীর হত্যা মামলার ৫ আসামি কক্সবাজারে গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের মাসিক বৈঠক
বগুড়ায় শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের মাসিক বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
বগুড়ায় মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের ছোঁয়া ক্রীড়াঙ্গনেও লেগেছিল : আসিফ মাহমুদ
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের ছোঁয়া ক্রীড়াঙ্গনেও লেগেছিল : আসিফ মাহমুদ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন নিয়ে সরকারের নীরবতায় জনগণের সন্দেহ ঘনীভূত হচ্ছে : রিজভী
নির্বাচন নিয়ে সরকারের নীরবতায় জনগণের সন্দেহ ঘনীভূত হচ্ছে : রিজভী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সোনারগাঁয়ে জমি নিয়ে বিরোধে নারীকে পিটিয়ে জখম
সোনারগাঁয়ে জমি নিয়ে বিরোধে নারীকে পিটিয়ে জখম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরি বিতর্কে সাড়ে ৯ কোটি ডলার ক্ষতিপূরণ দিচ্ছে অ্যাপল!
সিরি বিতর্কে সাড়ে ৯ কোটি ডলার ক্ষতিপূরণ দিচ্ছে অ্যাপল!

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৪শ মেধাবী ছাত্রের মাঝে কোরআন বিতরণ
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৪শ মেধাবী ছাত্রের মাঝে কোরআন বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক
১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত
বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা
চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’
‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট
নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের
পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২২ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে
সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২২ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান
ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ
জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার
সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত
পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল
বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী
যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ
বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক
যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল
নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও
যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত
যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড
রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া
এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
চট্টগ্রামে বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি
জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গেজেট প্রকাশের পরই আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি
গেজেট প্রকাশের পরই আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

মাঠে ময়দানে

তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা
তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিশ্ব মা দিবস
আজ বিশ্ব মা দিবস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা

নগর জীবন

রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা
রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ
বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক
কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন
শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান
সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান

নগর জীবন

বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের
বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের

পেছনের পৃষ্ঠা

অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে
অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ
তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র
মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র

শোবিজ

যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়

সম্পাদকীয়

মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে
যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ
চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ

শোবিজ

সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল
সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল

শোবিজ

সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে

প্রথম পৃষ্ঠা

সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি
সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি

শোবিজ

বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য
বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য

মাঠে ময়দানে

ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে
ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে

পেছনের পৃষ্ঠা

এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত

রকমারি