শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৮ ডিসেম্বর, ২০২০

আমার এ দেশ সব মানুষের

প্রভাষ আমিন
প্রিন্ট ভার্সন
আমার এ দেশ সব মানুষের

পাশাপাশি দুই গ্রামের মানুষের মধ্যে সব বিষয়েই তীব্র প্রতিযোগিতা। দুই গ্রামে দুটি স্কুল আছে। সেই দুই স্কুলের দুই শিক্ষক ঘিরে তাদের শ্রেষ্ঠত্বের লড়াই। একবার ঠিক হলো দুই গ্রামের মাঝখানের মাঠে দুই শিক্ষকের মধ্যে প্রতিযোগিতা হবে। যিনি প্রতিপক্ষের প্রশ্নের সঠিক জবাব দিতে পারবেন তিনিই জয়ী। ভুল উত্তর দিলে হার। এক গ্রামের শিক্ষক খুব চতুর। তিনি প্রতিপক্ষের শিক্ষককে বললেন, আমি আপনাকে প্রশ্ন করব। আপনি জোরে সবাইকে শুনিয়ে উত্তর দেবেন। তিনি জানতে চাইলেন, বলুন তো  I don’t know অর্থ কী? সহজ-সরল-বোকা প্রতিপক্ষের সেই শিক্ষক জোরে চিৎকার করে বললেন, আমি জানি না। ব্যস, প্রতিপক্ষের লোকজন চিৎকার শুরু করল, জানে না, জানে না। তারা বিজয়োল্লাস শুরু করল। বোকা মাস্টারের গলার স্বর হারিয়ে গেল। জিতেও হেরে গেলেন তিনি।

চতুর কাঠমোল্লারা বাংলাদেশের সহজ-সরল সাধারণ মানুষের সঙ্গে এ খেলাটা খেলছে। তাদের প্রশ্নটা হলো- ইসলাম। দিনের পর দিন তারা এমন একটা ধারণা তৈরি করেছে, ইসলাম নিয়ে কোনো প্রশ্ন করা যাবে না এবং সাধারণ মানুষের ইসলাম নিয়ে কিছু বলার বা কৌতূহল দেখানোরও অধিকার নেই। তারা শুধু নামাজ-রোজা করবে এবং হুজুরদের চাপিয়ে দেওয়া মত মেনে চলবে। যেন মাদরাসায় কিছু আরবি মুখস্থ করা, আর আরবীয় পোশাক পরা মোল্লাদের কাছে ইসলামকে লিজ দেওয়া হয়েছে। তারা যা বলবে, তাই মানতে হবে। না মানলে বা প্রশ্ন তুললেই নাস্তিক, মুরতাদ, কল্লা ফেলে দাও। অথচ বাংলাদেশের সবাই তো বটেই; বিশ্বের যে কোনো মানুষের ইসলাম ধর্ম নিয়ে পড়ার, গবেষণা করার, প্রশ্ন করার অধিকার রয়েছে। আর এখন ইন্টারনেটে খুঁজলেই এত কিছু পাওয়া যাবে, যা পড়ে এক জীবনে শেষ করা যাবে না। কিন্তু কাঠমোল্লারা ইসলামের ওপর তাদের একচ্ছত্র নিয়ন্ত্রণ হাতছাড়া করতে দিতে রাজি নয়। নিজেদের আধিপত্য বজায় রাখতেই তারা সহজিয়া শান্তির ধর্মকে কঠিন করে তুলছে। ইসলাম ধর্ম সম্পর্কে তারা সাধারণ মানুষের মনে ভয় ধরিয়ে দিতে চায়। এটা করা যাবে না, ওটা করা যাবে না, ওটা হালাল, ওটা অবৈধ- এমন হাজারটা নিষেধের বেড়াজালে তারা ইসলামকে বন্দী রাখতে চায়। যখনই আপনি প্রশ্ন করবেন, জানতে চাইবেন, বিভ্রান্তি ঘোচাতে চাইবেন, তখনই তারা আপনার বিলো দ্য বেল্ট আঘাত করবে- ওই মিয়া! তোমার দাড়ি নাই কেন, তুমি টুপি পর নাই কেন, তুমি টাকনুর নিচে প্যান্ট পরছ কেন। ওই মেয়ে তোমার মাথায় ঘোমটা নাই কেন, হিজাব নাই কেন? হাজারটা প্রশ্ন করে আপনার প্রশ্ন করার মনোবল নষ্ট করে দেবে। আপনি নিজের প্রশ্ন ভুলে তাদের প্রশ্নবাণ থেকে নিজেকে রক্ষা করতেই ব্যস্ত হয়ে যাবেন।

একদম লালসালুর মজিদ স্টাইল। ৮০ বছর আগে সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ যা লিখেছিলেন, এখনো তা সত্যি। বরং সমাজে মজিদদের দাপট যেন দিন দিন বাড়ছে। এ বাংলাদেশে এখন ধর্মের চেয়ে আগাছা বেশি। আধুনিককালের এ ধর্ম ব্যবসায়ী মজিদরা এখন ইসলামের সবচেয়ে বড় শত্রু। তারা দিনের পর দিন ওয়াজের নামে অশ্লীলতা ছড়াচ্ছে, ইসলামের অবমাননা করছে।

১৪০০ বছর আগে এলেও ইসলাম একটি সম্পূর্ণ জীবনব্যবস্থা। বিশ্বের কোটি কোটি শান্তিপ্রিয় মানুষ ইসলামেই মুক্তি খুঁজেছে। কিন্তু উগ্র মৌলবাদীরা ইসলামকে সন্ত্রাসের ধর্ম বানানোর চেষ্টা করছে। নারীদের ঘরে আটকে রেখে উন্নয়ন রুদ্ধ করতে চাইছে। ইসলাম সম্পর্কে মানুষের মনে ভয় ধরিয়ে দিতে চাইছে। তাদের নিষেধাজ্ঞার তালিকা বহু লম্ব^া। সব মানতে গেলে জীবন চলবে না। মুসলমানরা পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়বে, রোজা রাখবে, জাকাত দেবে, সামর্থ্যে কুলালে হজ করবে। আর সৎ পথে চলবে, দুর্নীতি করবে না, নারী নির্যাতন করবে না, মানুষকে ঠকাবে না, ভিন্ন ধর্মের মানুষকেও মর্যাদা দেবে। ব্যস, এটুকুই একজন ভালো মুসলমানের কর্তব্য। একজন ভালো মুসলমানের হাত থেকে সব মানুষ নিরাপদ, তার জিব থেকে সব বিশ্বাস নিরাপদ। কিন্তু এখন যারা ইসলাম নিয়ে ব্যবসা করছে, তাদের দেখলে অন্য ধর্মের লোকেরা তো বটেই মুসলমানরাও ভয় পাবে।

দেশে এখন হাজারটা সমস্যা। কোনো সমস্যার ব্যাপারেই ধর্ম ব্যবসায়ীদের মাথাব্যথা নেই। দেশজুড়ে যখন ধর্ষণবিরোধী আন্দোলন চলছিল তখনো মুখ খুলতে দেখা যায়নি। ফ্রান্সে মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-কে অবমাননায় কোটি মুসলমানের মতো আমিও ব্যথিত হয়েছি। ফ্রান্সের বিরুদ্ধে বাংলাদেশে সবচেয়ে বড় প্রতিবাদ হয়েছে। কিন্তু মামুনুল হক যখন মূকাভিনয় করে মহানবী (সা.) কীভাবে কথা বলতেন তা ব্যঙ্গ করে দেখায়, তখন কোনো মুসলমানের অনুভূতি আহত হয় না। ইসলামী লেবাস ধারণ করা মামুনুল হকরা চাইলেই যেন ইসলামের নামে যা ইচ্ছা তাই করতে পারে। মামুনুল যে ভঙ্গিতে মহানবী (সা.)-এর অবমাননা করেছে, সাধারণ কেউ করলে এতক্ষণে তাকে পিটিয়ে-পুড়িয়ে মারার জন্য চাপাতি হাতে ঘুরত উগ্র মৌলবাদীরা। লালমনিরহাটে যখন একজন নামাজি মুসলমানকে পিটিয়ে-পুড়িয়ে মেরে ফেলা হলো, কোনো ‘আলেম’কে প্রতিবাদ করতে দেখিনি। দেশে দুর্নীতি, নারী নির্যাতন, ঘুষ, অর্থ পাচার চলছে। কোনো আলেম কোনো দিন প্রতিবাদ করেননি। মাদরাসায় ছাত্র ধর্ষণের ঘটনা ঘটে আসছে অনেক আগে থেকেই। ইদানীং মিডিয়ার কল্যাণে নিয়মিত তা প্রকাশিত হচ্ছে, সুনির্দিষ্ট অভিযোগে অনেকে গ্রেফতারও হচ্ছেন। মাদরাসার ধরা না পড়া ধর্ষকরাই কিন্তু ইসলামী লেবাস আর মুখস্থ করা কিছু আরবি আয়াতের সুবাদে ইসলামের লিজ নিয়ে নেওয়া ‘আলেম’ বনে যান। মাদরাসায় দিনের পর দিন এ যৌন নির্যাতনের বিরুদ্ধে কোনো আলেমকে মুখ খুলতে দেখেছেন? আচ্ছা একজন ধর্মপ্রাণ মুসলমান হিসেবে, একজন মানবিক মানুষ হিসেবে বলুন তো আপনার কাছে হাজার বছর ধরে চলে আসা ভাস্কর্যটা সমস্যা নাকি মাদরাসায় দিনের পর দিন যৌন নির্যাতনটা বড় সমস্যা? ইসলামের সত্যিকারের আলেমদের দায়িত্ব এখন অনেক বেশি। তারাই পারেন এ উগ্রবাদীদের হাত থেকে শান্তির ধর্ম ইমলামকে রক্ষা করতে। ইসলাম যে ভয়ংকর কোনো ধর্ম নয়, ইসলাম যে শান্তির ধর্ম তার বাণী আরও বেশি করে ছড়িয়ে দিতে হবে।

আমাদেরই কারও কারও নীরব বা সরব প্রশ্রয় আর লাইয়ের সুবাদেই মামুনুল গং আজ বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য বুড়িগঙ্গায় ফেলে দেওয়ার হুমকি দিতে সাহস পায়। তাদের উসকানিতেই কুষ্টিয়ায় বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য ভাঙার সাহস পায় দুর্বৃত্তরা। তাদের বাড় এতটাই বেড়েছে, তাদের আক্রমণের মুখে অসাম্প্রদায়িক মানুষ আজ ভাস্কর্য না মূর্তি এ যুক্তি প্রমাণে ব্যস্ত। বিশ্বের কোন কোন দেশে ভাস্কর্য আছে, কোন মসজিদের সামনে কোন কৃতী মুসলমানের ভাস্কর্য আছে তা দেখিয়ে বাংলাদেশে ভাস্কর্য থাকার যৌক্তিকতা প্রমাণের চেষ্টা করছেন। এই যে আমাদের আত্মপক্ষ সমর্থনের নানা যুক্তি, এটাই কিন্তু মৌলবাদী গোষ্ঠীর এক ধরনের বিজয়। ব্যাপারটা এমন নয়, আজ প্রথম বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য স্থাপন করা হচ্ছে। বাংলাদেশের জন্মের সঙ্গেই ভাস্কর্য শিল্পের বিকাশ ও বিস্তার। বিশ্বজুড়েই ভাস্কর্য এক অসাধারণ শিল্প। বিশ্বের সব দেশেই ভাস্কর্য শিল্প সে দেশের ইতিহাস-ঐতিহ্য ধারণ করে আছে। আসলে বিমানবন্দরে লালনের ভাস্কর্য স্থাপন থেকে সরে আসার মধ্য দিয়েই মৌলবাদীদের আমরা ছাড় দিতে শুরু করেছি। তাদের দ্বিতীয় বিজয় হাই কোর্ট চত্বর থেকে ভাস্কর্য সরানো। তখনই প্রয়াত জাসদ নেতা মইনউদ্দিন খান বাদল আশঙ্কা করেছিলেন, একদিন তারা বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য সরাতে বলবে।

তাঁর আশঙ্কা সত্যি হয়েছে। এরপর তারা অপরাজেয় বাংলা সরাতে বলবে, শহীদ মিনার সরাতে বলবে, স্মৃতিসৌধ সরাতে বলবে। অথচ ৩০ লাখ শহীদের রক্তে অর্জিত এ বাংলাদেশে একাত্তরের পরাজিত শক্তির এত ঔদ্ধত্য থাকার কথা ছিল না।

আমরা যখন বলি ভাস্কর্য আর মূর্তি এক নয়, তখন মনের অজান্তেই কিন্তু আমরা বলে দিচ্ছি, ভাস্কর্য থাকতে পারবে, মূর্তি থাকতে পারবে না। এ উগ্রবাদীরা দুর্গাপূজার সময় দেশজুড়ে মূর্তি-প্রতিমা ভাঙার উৎসবে মেতে ওঠে। আমরা যেন ভাস্কর্য না মূর্তি এ বিতর্কে তাদের সে উৎসবকে জায়েজ করে দিই। অথচ এ বাংলাদেশ স্বাধীন করেছিল মুসলমান-হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান সবাই কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে। স্বপ্ন ছিল সবার জন্য বাসযোগ্য একটি দেশ গড়ার। অথচ মৌলবাদীদের কথা শুনলে মনে হয় দেশটা শুধু মুসলমানদের। অথচ আবহমান কাল ধরে এ বাংলায় সব ধর্মের মানুষ নির্বিঘ্নে নিজ নিজ ধর্ম পালন করছে।

বিশ্বের কোন কোন দেশে ভাস্কর্য আছে, এ যুক্তির জবাবে মৌলবাদীরা বলে, বিশ্বের অন্য দেশে যাই থাকুক, বাংলাদেশে ভাস্কর্য বা মূর্তি কিছুই থাকবে না। তাদের এবার দাঁতভাঙা জবাব দিতে হবে। বলতে হবে, ৩০ লাখ শহীদের রক্তে অর্জিত এ বাংলা নির্দিষ্ট কোনো ধর্মের মানুষের নয়। এখানে ভাস্কর্য তো থাকবেই, মূর্তিও থাকবে। এখানে ওয়াজ থাকবে, পালাগান থাকবে। এখানে নামাজ থাকবে, পূজাও থাকবে। এখানে হামদন্ডনাত থাকবে, জারি-সারি-ভাটিয়ালিও থাকবে।

সব মানুষের বিশ্বাস কখনো এক হবে না, ধর্ম কখনো এক হবে না। মতের ভিন্নতা থাকবে, যুক্তি থাকবে-পাল্টা যুক্তি থাকবে। বৈচিত্র্যেই সভ্যতার আসল সৌন্দর্য। আর বাংলাদেশ হলো বৈচিত্র্যের এক অনন্য সৌন্দর্যের আধার। যে কোনো মানুষের ধর্ম পালন করার, বিশ্বাস করার অধিকার যেমন থাকবে; বিশ্বাস না করার অধিকারও থাকতে হবে। আমরা কেউ যেন কারও বিশ্বাসে, কারও অনুভূতিতে আঘাত না দিই। আমাদের আবার গলা ছেড়ে গাইতে হবে- চাষাদের, মুটেদের, মজুরের/গরিবের নিঃস্বের ফকিরের/আমার এ দেশ সব মানুষের, সব মানুষের/নেই ভেদাভেদ হেথা চাষা আর চামারে/নেই ভেদাভেদ হেথা কুলি আর কামারে/হিন্দু, মুসলিম, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান/দেশ মাতা এক সকলের আমার এ দেশ সব মানুষের।

                লেখক : সাংবাদিক।

এই বিভাগের আরও খবর
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
বাড়ছে বেকারত্ব
বাড়ছে বেকারত্ব
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
সোমবার রোজা রাখা
সোমবার রোজা রাখা
জাকসু নির্বাচন
জাকসু নির্বাচন
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
সারসংকট
সারসংকট
ওষুধের দাম
ওষুধের দাম
সর্বশেষ খবর
খুলনায় ১০৩ কেজি হরিণের মাংসসহ একজন আটক
খুলনায় ১০৩ কেজি হরিণের মাংসসহ একজন আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট
তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি শেকৃবির
র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি শেকৃবির

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকা?
টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকা?

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার
ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক
বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প
চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত
ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক
এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং
শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড
গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার
ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম
চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই
রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ
চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না
ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ
আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম
বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক
জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প
আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ
পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩
বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা
জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের
ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার
আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮
নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান
ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের
আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!
স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ
ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে
অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে

১৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা
নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’
প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার
পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার
হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের
মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’
‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি
শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে নতুন তিন মন্ত্রীর শপথ
নেপালে নতুন তিন মন্ত্রীর শপথ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

মৌসুমি বাধা মানছে না আম
মৌসুমি বাধা মানছে না আম

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

নগর জীবন

ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম

শোবিজ

অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল
অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ
সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’

শোবিজ

সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি

শোবিজ

ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি
ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব
রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব

পেছনের পৃষ্ঠা

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

দেশগ্রাম

আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে
আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে
ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে

নগর জীবন

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন

পলাতক সাত পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার
পলাতক সাত পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার

নগর জীবন

ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে
ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে

নগর জীবন