শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৮ ডিসেম্বর, ২০২০

আমার এ দেশ সব মানুষের

প্রভাষ আমিন
প্রিন্ট ভার্সন
আমার এ দেশ সব মানুষের

পাশাপাশি দুই গ্রামের মানুষের মধ্যে সব বিষয়েই তীব্র প্রতিযোগিতা। দুই গ্রামে দুটি স্কুল আছে। সেই দুই স্কুলের দুই শিক্ষক ঘিরে তাদের শ্রেষ্ঠত্বের লড়াই। একবার ঠিক হলো দুই গ্রামের মাঝখানের মাঠে দুই শিক্ষকের মধ্যে প্রতিযোগিতা হবে। যিনি প্রতিপক্ষের প্রশ্নের সঠিক জবাব দিতে পারবেন তিনিই জয়ী। ভুল উত্তর দিলে হার। এক গ্রামের শিক্ষক খুব চতুর। তিনি প্রতিপক্ষের শিক্ষককে বললেন, আমি আপনাকে প্রশ্ন করব। আপনি জোরে সবাইকে শুনিয়ে উত্তর দেবেন। তিনি জানতে চাইলেন, বলুন তো  I don’t know অর্থ কী? সহজ-সরল-বোকা প্রতিপক্ষের সেই শিক্ষক জোরে চিৎকার করে বললেন, আমি জানি না। ব্যস, প্রতিপক্ষের লোকজন চিৎকার শুরু করল, জানে না, জানে না। তারা বিজয়োল্লাস শুরু করল। বোকা মাস্টারের গলার স্বর হারিয়ে গেল। জিতেও হেরে গেলেন তিনি।

চতুর কাঠমোল্লারা বাংলাদেশের সহজ-সরল সাধারণ মানুষের সঙ্গে এ খেলাটা খেলছে। তাদের প্রশ্নটা হলো- ইসলাম। দিনের পর দিন তারা এমন একটা ধারণা তৈরি করেছে, ইসলাম নিয়ে কোনো প্রশ্ন করা যাবে না এবং সাধারণ মানুষের ইসলাম নিয়ে কিছু বলার বা কৌতূহল দেখানোরও অধিকার নেই। তারা শুধু নামাজ-রোজা করবে এবং হুজুরদের চাপিয়ে দেওয়া মত মেনে চলবে। যেন মাদরাসায় কিছু আরবি মুখস্থ করা, আর আরবীয় পোশাক পরা মোল্লাদের কাছে ইসলামকে লিজ দেওয়া হয়েছে। তারা যা বলবে, তাই মানতে হবে। না মানলে বা প্রশ্ন তুললেই নাস্তিক, মুরতাদ, কল্লা ফেলে দাও। অথচ বাংলাদেশের সবাই তো বটেই; বিশ্বের যে কোনো মানুষের ইসলাম ধর্ম নিয়ে পড়ার, গবেষণা করার, প্রশ্ন করার অধিকার রয়েছে। আর এখন ইন্টারনেটে খুঁজলেই এত কিছু পাওয়া যাবে, যা পড়ে এক জীবনে শেষ করা যাবে না। কিন্তু কাঠমোল্লারা ইসলামের ওপর তাদের একচ্ছত্র নিয়ন্ত্রণ হাতছাড়া করতে দিতে রাজি নয়। নিজেদের আধিপত্য বজায় রাখতেই তারা সহজিয়া শান্তির ধর্মকে কঠিন করে তুলছে। ইসলাম ধর্ম সম্পর্কে তারা সাধারণ মানুষের মনে ভয় ধরিয়ে দিতে চায়। এটা করা যাবে না, ওটা করা যাবে না, ওটা হালাল, ওটা অবৈধ- এমন হাজারটা নিষেধের বেড়াজালে তারা ইসলামকে বন্দী রাখতে চায়। যখনই আপনি প্রশ্ন করবেন, জানতে চাইবেন, বিভ্রান্তি ঘোচাতে চাইবেন, তখনই তারা আপনার বিলো দ্য বেল্ট আঘাত করবে- ওই মিয়া! তোমার দাড়ি নাই কেন, তুমি টুপি পর নাই কেন, তুমি টাকনুর নিচে প্যান্ট পরছ কেন। ওই মেয়ে তোমার মাথায় ঘোমটা নাই কেন, হিজাব নাই কেন? হাজারটা প্রশ্ন করে আপনার প্রশ্ন করার মনোবল নষ্ট করে দেবে। আপনি নিজের প্রশ্ন ভুলে তাদের প্রশ্নবাণ থেকে নিজেকে রক্ষা করতেই ব্যস্ত হয়ে যাবেন।

একদম লালসালুর মজিদ স্টাইল। ৮০ বছর আগে সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ যা লিখেছিলেন, এখনো তা সত্যি। বরং সমাজে মজিদদের দাপট যেন দিন দিন বাড়ছে। এ বাংলাদেশে এখন ধর্মের চেয়ে আগাছা বেশি। আধুনিককালের এ ধর্ম ব্যবসায়ী মজিদরা এখন ইসলামের সবচেয়ে বড় শত্রু। তারা দিনের পর দিন ওয়াজের নামে অশ্লীলতা ছড়াচ্ছে, ইসলামের অবমাননা করছে।

১৪০০ বছর আগে এলেও ইসলাম একটি সম্পূর্ণ জীবনব্যবস্থা। বিশ্বের কোটি কোটি শান্তিপ্রিয় মানুষ ইসলামেই মুক্তি খুঁজেছে। কিন্তু উগ্র মৌলবাদীরা ইসলামকে সন্ত্রাসের ধর্ম বানানোর চেষ্টা করছে। নারীদের ঘরে আটকে রেখে উন্নয়ন রুদ্ধ করতে চাইছে। ইসলাম সম্পর্কে মানুষের মনে ভয় ধরিয়ে দিতে চাইছে। তাদের নিষেধাজ্ঞার তালিকা বহু লম্ব^া। সব মানতে গেলে জীবন চলবে না। মুসলমানরা পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়বে, রোজা রাখবে, জাকাত দেবে, সামর্থ্যে কুলালে হজ করবে। আর সৎ পথে চলবে, দুর্নীতি করবে না, নারী নির্যাতন করবে না, মানুষকে ঠকাবে না, ভিন্ন ধর্মের মানুষকেও মর্যাদা দেবে। ব্যস, এটুকুই একজন ভালো মুসলমানের কর্তব্য। একজন ভালো মুসলমানের হাত থেকে সব মানুষ নিরাপদ, তার জিব থেকে সব বিশ্বাস নিরাপদ। কিন্তু এখন যারা ইসলাম নিয়ে ব্যবসা করছে, তাদের দেখলে অন্য ধর্মের লোকেরা তো বটেই মুসলমানরাও ভয় পাবে।

দেশে এখন হাজারটা সমস্যা। কোনো সমস্যার ব্যাপারেই ধর্ম ব্যবসায়ীদের মাথাব্যথা নেই। দেশজুড়ে যখন ধর্ষণবিরোধী আন্দোলন চলছিল তখনো মুখ খুলতে দেখা যায়নি। ফ্রান্সে মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-কে অবমাননায় কোটি মুসলমানের মতো আমিও ব্যথিত হয়েছি। ফ্রান্সের বিরুদ্ধে বাংলাদেশে সবচেয়ে বড় প্রতিবাদ হয়েছে। কিন্তু মামুনুল হক যখন মূকাভিনয় করে মহানবী (সা.) কীভাবে কথা বলতেন তা ব্যঙ্গ করে দেখায়, তখন কোনো মুসলমানের অনুভূতি আহত হয় না। ইসলামী লেবাস ধারণ করা মামুনুল হকরা চাইলেই যেন ইসলামের নামে যা ইচ্ছা তাই করতে পারে। মামুনুল যে ভঙ্গিতে মহানবী (সা.)-এর অবমাননা করেছে, সাধারণ কেউ করলে এতক্ষণে তাকে পিটিয়ে-পুড়িয়ে মারার জন্য চাপাতি হাতে ঘুরত উগ্র মৌলবাদীরা। লালমনিরহাটে যখন একজন নামাজি মুসলমানকে পিটিয়ে-পুড়িয়ে মেরে ফেলা হলো, কোনো ‘আলেম’কে প্রতিবাদ করতে দেখিনি। দেশে দুর্নীতি, নারী নির্যাতন, ঘুষ, অর্থ পাচার চলছে। কোনো আলেম কোনো দিন প্রতিবাদ করেননি। মাদরাসায় ছাত্র ধর্ষণের ঘটনা ঘটে আসছে অনেক আগে থেকেই। ইদানীং মিডিয়ার কল্যাণে নিয়মিত তা প্রকাশিত হচ্ছে, সুনির্দিষ্ট অভিযোগে অনেকে গ্রেফতারও হচ্ছেন। মাদরাসার ধরা না পড়া ধর্ষকরাই কিন্তু ইসলামী লেবাস আর মুখস্থ করা কিছু আরবি আয়াতের সুবাদে ইসলামের লিজ নিয়ে নেওয়া ‘আলেম’ বনে যান। মাদরাসায় দিনের পর দিন এ যৌন নির্যাতনের বিরুদ্ধে কোনো আলেমকে মুখ খুলতে দেখেছেন? আচ্ছা একজন ধর্মপ্রাণ মুসলমান হিসেবে, একজন মানবিক মানুষ হিসেবে বলুন তো আপনার কাছে হাজার বছর ধরে চলে আসা ভাস্কর্যটা সমস্যা নাকি মাদরাসায় দিনের পর দিন যৌন নির্যাতনটা বড় সমস্যা? ইসলামের সত্যিকারের আলেমদের দায়িত্ব এখন অনেক বেশি। তারাই পারেন এ উগ্রবাদীদের হাত থেকে শান্তির ধর্ম ইমলামকে রক্ষা করতে। ইসলাম যে ভয়ংকর কোনো ধর্ম নয়, ইসলাম যে শান্তির ধর্ম তার বাণী আরও বেশি করে ছড়িয়ে দিতে হবে।

আমাদেরই কারও কারও নীরব বা সরব প্রশ্রয় আর লাইয়ের সুবাদেই মামুনুল গং আজ বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য বুড়িগঙ্গায় ফেলে দেওয়ার হুমকি দিতে সাহস পায়। তাদের উসকানিতেই কুষ্টিয়ায় বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য ভাঙার সাহস পায় দুর্বৃত্তরা। তাদের বাড় এতটাই বেড়েছে, তাদের আক্রমণের মুখে অসাম্প্রদায়িক মানুষ আজ ভাস্কর্য না মূর্তি এ যুক্তি প্রমাণে ব্যস্ত। বিশ্বের কোন কোন দেশে ভাস্কর্য আছে, কোন মসজিদের সামনে কোন কৃতী মুসলমানের ভাস্কর্য আছে তা দেখিয়ে বাংলাদেশে ভাস্কর্য থাকার যৌক্তিকতা প্রমাণের চেষ্টা করছেন। এই যে আমাদের আত্মপক্ষ সমর্থনের নানা যুক্তি, এটাই কিন্তু মৌলবাদী গোষ্ঠীর এক ধরনের বিজয়। ব্যাপারটা এমন নয়, আজ প্রথম বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য স্থাপন করা হচ্ছে। বাংলাদেশের জন্মের সঙ্গেই ভাস্কর্য শিল্পের বিকাশ ও বিস্তার। বিশ্বজুড়েই ভাস্কর্য এক অসাধারণ শিল্প। বিশ্বের সব দেশেই ভাস্কর্য শিল্প সে দেশের ইতিহাস-ঐতিহ্য ধারণ করে আছে। আসলে বিমানবন্দরে লালনের ভাস্কর্য স্থাপন থেকে সরে আসার মধ্য দিয়েই মৌলবাদীদের আমরা ছাড় দিতে শুরু করেছি। তাদের দ্বিতীয় বিজয় হাই কোর্ট চত্বর থেকে ভাস্কর্য সরানো। তখনই প্রয়াত জাসদ নেতা মইনউদ্দিন খান বাদল আশঙ্কা করেছিলেন, একদিন তারা বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য সরাতে বলবে।

তাঁর আশঙ্কা সত্যি হয়েছে। এরপর তারা অপরাজেয় বাংলা সরাতে বলবে, শহীদ মিনার সরাতে বলবে, স্মৃতিসৌধ সরাতে বলবে। অথচ ৩০ লাখ শহীদের রক্তে অর্জিত এ বাংলাদেশে একাত্তরের পরাজিত শক্তির এত ঔদ্ধত্য থাকার কথা ছিল না।

আমরা যখন বলি ভাস্কর্য আর মূর্তি এক নয়, তখন মনের অজান্তেই কিন্তু আমরা বলে দিচ্ছি, ভাস্কর্য থাকতে পারবে, মূর্তি থাকতে পারবে না। এ উগ্রবাদীরা দুর্গাপূজার সময় দেশজুড়ে মূর্তি-প্রতিমা ভাঙার উৎসবে মেতে ওঠে। আমরা যেন ভাস্কর্য না মূর্তি এ বিতর্কে তাদের সে উৎসবকে জায়েজ করে দিই। অথচ এ বাংলাদেশ স্বাধীন করেছিল মুসলমান-হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান সবাই কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে। স্বপ্ন ছিল সবার জন্য বাসযোগ্য একটি দেশ গড়ার। অথচ মৌলবাদীদের কথা শুনলে মনে হয় দেশটা শুধু মুসলমানদের। অথচ আবহমান কাল ধরে এ বাংলায় সব ধর্মের মানুষ নির্বিঘ্নে নিজ নিজ ধর্ম পালন করছে।

বিশ্বের কোন কোন দেশে ভাস্কর্য আছে, এ যুক্তির জবাবে মৌলবাদীরা বলে, বিশ্বের অন্য দেশে যাই থাকুক, বাংলাদেশে ভাস্কর্য বা মূর্তি কিছুই থাকবে না। তাদের এবার দাঁতভাঙা জবাব দিতে হবে। বলতে হবে, ৩০ লাখ শহীদের রক্তে অর্জিত এ বাংলা নির্দিষ্ট কোনো ধর্মের মানুষের নয়। এখানে ভাস্কর্য তো থাকবেই, মূর্তিও থাকবে। এখানে ওয়াজ থাকবে, পালাগান থাকবে। এখানে নামাজ থাকবে, পূজাও থাকবে। এখানে হামদন্ডনাত থাকবে, জারি-সারি-ভাটিয়ালিও থাকবে।

সব মানুষের বিশ্বাস কখনো এক হবে না, ধর্ম কখনো এক হবে না। মতের ভিন্নতা থাকবে, যুক্তি থাকবে-পাল্টা যুক্তি থাকবে। বৈচিত্র্যেই সভ্যতার আসল সৌন্দর্য। আর বাংলাদেশ হলো বৈচিত্র্যের এক অনন্য সৌন্দর্যের আধার। যে কোনো মানুষের ধর্ম পালন করার, বিশ্বাস করার অধিকার যেমন থাকবে; বিশ্বাস না করার অধিকারও থাকতে হবে। আমরা কেউ যেন কারও বিশ্বাসে, কারও অনুভূতিতে আঘাত না দিই। আমাদের আবার গলা ছেড়ে গাইতে হবে- চাষাদের, মুটেদের, মজুরের/গরিবের নিঃস্বের ফকিরের/আমার এ দেশ সব মানুষের, সব মানুষের/নেই ভেদাভেদ হেথা চাষা আর চামারে/নেই ভেদাভেদ হেথা কুলি আর কামারে/হিন্দু, মুসলিম, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান/দেশ মাতা এক সকলের আমার এ দেশ সব মানুষের।

                লেখক : সাংবাদিক।

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
পোনা চাষে মাসে লাখ টাকা আয় বিশ্বনাথের দিলদারের
পোনা চাষে মাসে লাখ টাকা আয় বিশ্বনাথের দিলদারের

১ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

খালি পেটে পানি পানের যত উপকার
খালি পেটে পানি পানের যত উপকার

১২ মিনিট আগে | জীবন ধারা

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে ফের কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে ফের কমেছে স্বর্ণের দাম

২৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান
বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান

৩৩ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার আবহাওয়া যেমন থাকবে আজ
ঢাকার আবহাওয়া যেমন থাকবে আজ

৪৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

আশুলিয়ায় মরদেহ পোড়ানোসহ সাত হত্যায় আজ সাক্ষ্যগ্রহণের ১৮তম দিন
আশুলিয়ায় মরদেহ পোড়ানোসহ সাত হত্যায় আজ সাক্ষ্যগ্রহণের ১৮তম দিন

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ইসির সঙ্গে বিএনপি-জামায়াতসহ ১২ দলের বৈঠক আজ
ইসির সঙ্গে বিএনপি-জামায়াতসহ ১২ দলের বৈঠক আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পৃথিবীর  কাছাকাছি আসছে তিনটি গ্রহাণু, তবে ঝুঁকি নেই বলছে নাসা
পৃথিবীর  কাছাকাছি আসছে তিনটি গ্রহাণু, তবে ঝুঁকি নেই বলছে নাসা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পরিচয় গোপন করে চ্যাটের সুবিধা আনছে হোয়াটসঅ্যাপে
পরিচয় গোপন করে চ্যাটের সুবিধা আনছে হোয়াটসঅ্যাপে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ঢাকার বাতাস আজ কতটা বিষাক্ত?
ঢাকার বাতাস আজ কতটা বিষাক্ত?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বুধবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
বুধবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঈমান ও ইসলামের পরিচয়
ঈমান ও ইসলামের পরিচয়

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

চাঁদপুরের যেসব এলাকায় ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না আজ
চাঁদপুরের যেসব এলাকায় ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না আজ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৯ নভেম্বর: আজকের নামাজের সময়সূচি
১৯ নভেম্বর: আজকের নামাজের সময়সূচি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্ট উদযাপনে যেসব আয়োজন করেছে বিসিবি
মুশফিকের শততম টেস্ট উদযাপনে যেসব আয়োজন করেছে বিসিবি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান
আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন
ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন
আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা