শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৮ ডিসেম্বর, ২০২০

আমার এ দেশ সব মানুষের

প্রভাষ আমিন
প্রিন্ট ভার্সন
আমার এ দেশ সব মানুষের

পাশাপাশি দুই গ্রামের মানুষের মধ্যে সব বিষয়েই তীব্র প্রতিযোগিতা। দুই গ্রামে দুটি স্কুল আছে। সেই দুই স্কুলের দুই শিক্ষক ঘিরে তাদের শ্রেষ্ঠত্বের লড়াই। একবার ঠিক হলো দুই গ্রামের মাঝখানের মাঠে দুই শিক্ষকের মধ্যে প্রতিযোগিতা হবে। যিনি প্রতিপক্ষের প্রশ্নের সঠিক জবাব দিতে পারবেন তিনিই জয়ী। ভুল উত্তর দিলে হার। এক গ্রামের শিক্ষক খুব চতুর। তিনি প্রতিপক্ষের শিক্ষককে বললেন, আমি আপনাকে প্রশ্ন করব। আপনি জোরে সবাইকে শুনিয়ে উত্তর দেবেন। তিনি জানতে চাইলেন, বলুন তো  I don’t know অর্থ কী? সহজ-সরল-বোকা প্রতিপক্ষের সেই শিক্ষক জোরে চিৎকার করে বললেন, আমি জানি না। ব্যস, প্রতিপক্ষের লোকজন চিৎকার শুরু করল, জানে না, জানে না। তারা বিজয়োল্লাস শুরু করল। বোকা মাস্টারের গলার স্বর হারিয়ে গেল। জিতেও হেরে গেলেন তিনি।

চতুর কাঠমোল্লারা বাংলাদেশের সহজ-সরল সাধারণ মানুষের সঙ্গে এ খেলাটা খেলছে। তাদের প্রশ্নটা হলো- ইসলাম। দিনের পর দিন তারা এমন একটা ধারণা তৈরি করেছে, ইসলাম নিয়ে কোনো প্রশ্ন করা যাবে না এবং সাধারণ মানুষের ইসলাম নিয়ে কিছু বলার বা কৌতূহল দেখানোরও অধিকার নেই। তারা শুধু নামাজ-রোজা করবে এবং হুজুরদের চাপিয়ে দেওয়া মত মেনে চলবে। যেন মাদরাসায় কিছু আরবি মুখস্থ করা, আর আরবীয় পোশাক পরা মোল্লাদের কাছে ইসলামকে লিজ দেওয়া হয়েছে। তারা যা বলবে, তাই মানতে হবে। না মানলে বা প্রশ্ন তুললেই নাস্তিক, মুরতাদ, কল্লা ফেলে দাও। অথচ বাংলাদেশের সবাই তো বটেই; বিশ্বের যে কোনো মানুষের ইসলাম ধর্ম নিয়ে পড়ার, গবেষণা করার, প্রশ্ন করার অধিকার রয়েছে। আর এখন ইন্টারনেটে খুঁজলেই এত কিছু পাওয়া যাবে, যা পড়ে এক জীবনে শেষ করা যাবে না। কিন্তু কাঠমোল্লারা ইসলামের ওপর তাদের একচ্ছত্র নিয়ন্ত্রণ হাতছাড়া করতে দিতে রাজি নয়। নিজেদের আধিপত্য বজায় রাখতেই তারা সহজিয়া শান্তির ধর্মকে কঠিন করে তুলছে। ইসলাম ধর্ম সম্পর্কে তারা সাধারণ মানুষের মনে ভয় ধরিয়ে দিতে চায়। এটা করা যাবে না, ওটা করা যাবে না, ওটা হালাল, ওটা অবৈধ- এমন হাজারটা নিষেধের বেড়াজালে তারা ইসলামকে বন্দী রাখতে চায়। যখনই আপনি প্রশ্ন করবেন, জানতে চাইবেন, বিভ্রান্তি ঘোচাতে চাইবেন, তখনই তারা আপনার বিলো দ্য বেল্ট আঘাত করবে- ওই মিয়া! তোমার দাড়ি নাই কেন, তুমি টুপি পর নাই কেন, তুমি টাকনুর নিচে প্যান্ট পরছ কেন। ওই মেয়ে তোমার মাথায় ঘোমটা নাই কেন, হিজাব নাই কেন? হাজারটা প্রশ্ন করে আপনার প্রশ্ন করার মনোবল নষ্ট করে দেবে। আপনি নিজের প্রশ্ন ভুলে তাদের প্রশ্নবাণ থেকে নিজেকে রক্ষা করতেই ব্যস্ত হয়ে যাবেন।

একদম লালসালুর মজিদ স্টাইল। ৮০ বছর আগে সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ যা লিখেছিলেন, এখনো তা সত্যি। বরং সমাজে মজিদদের দাপট যেন দিন দিন বাড়ছে। এ বাংলাদেশে এখন ধর্মের চেয়ে আগাছা বেশি। আধুনিককালের এ ধর্ম ব্যবসায়ী মজিদরা এখন ইসলামের সবচেয়ে বড় শত্রু। তারা দিনের পর দিন ওয়াজের নামে অশ্লীলতা ছড়াচ্ছে, ইসলামের অবমাননা করছে।

১৪০০ বছর আগে এলেও ইসলাম একটি সম্পূর্ণ জীবনব্যবস্থা। বিশ্বের কোটি কোটি শান্তিপ্রিয় মানুষ ইসলামেই মুক্তি খুঁজেছে। কিন্তু উগ্র মৌলবাদীরা ইসলামকে সন্ত্রাসের ধর্ম বানানোর চেষ্টা করছে। নারীদের ঘরে আটকে রেখে উন্নয়ন রুদ্ধ করতে চাইছে। ইসলাম সম্পর্কে মানুষের মনে ভয় ধরিয়ে দিতে চাইছে। তাদের নিষেধাজ্ঞার তালিকা বহু লম্ব^া। সব মানতে গেলে জীবন চলবে না। মুসলমানরা পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়বে, রোজা রাখবে, জাকাত দেবে, সামর্থ্যে কুলালে হজ করবে। আর সৎ পথে চলবে, দুর্নীতি করবে না, নারী নির্যাতন করবে না, মানুষকে ঠকাবে না, ভিন্ন ধর্মের মানুষকেও মর্যাদা দেবে। ব্যস, এটুকুই একজন ভালো মুসলমানের কর্তব্য। একজন ভালো মুসলমানের হাত থেকে সব মানুষ নিরাপদ, তার জিব থেকে সব বিশ্বাস নিরাপদ। কিন্তু এখন যারা ইসলাম নিয়ে ব্যবসা করছে, তাদের দেখলে অন্য ধর্মের লোকেরা তো বটেই মুসলমানরাও ভয় পাবে।

দেশে এখন হাজারটা সমস্যা। কোনো সমস্যার ব্যাপারেই ধর্ম ব্যবসায়ীদের মাথাব্যথা নেই। দেশজুড়ে যখন ধর্ষণবিরোধী আন্দোলন চলছিল তখনো মুখ খুলতে দেখা যায়নি। ফ্রান্সে মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-কে অবমাননায় কোটি মুসলমানের মতো আমিও ব্যথিত হয়েছি। ফ্রান্সের বিরুদ্ধে বাংলাদেশে সবচেয়ে বড় প্রতিবাদ হয়েছে। কিন্তু মামুনুল হক যখন মূকাভিনয় করে মহানবী (সা.) কীভাবে কথা বলতেন তা ব্যঙ্গ করে দেখায়, তখন কোনো মুসলমানের অনুভূতি আহত হয় না। ইসলামী লেবাস ধারণ করা মামুনুল হকরা চাইলেই যেন ইসলামের নামে যা ইচ্ছা তাই করতে পারে। মামুনুল যে ভঙ্গিতে মহানবী (সা.)-এর অবমাননা করেছে, সাধারণ কেউ করলে এতক্ষণে তাকে পিটিয়ে-পুড়িয়ে মারার জন্য চাপাতি হাতে ঘুরত উগ্র মৌলবাদীরা। লালমনিরহাটে যখন একজন নামাজি মুসলমানকে পিটিয়ে-পুড়িয়ে মেরে ফেলা হলো, কোনো ‘আলেম’কে প্রতিবাদ করতে দেখিনি। দেশে দুর্নীতি, নারী নির্যাতন, ঘুষ, অর্থ পাচার চলছে। কোনো আলেম কোনো দিন প্রতিবাদ করেননি। মাদরাসায় ছাত্র ধর্ষণের ঘটনা ঘটে আসছে অনেক আগে থেকেই। ইদানীং মিডিয়ার কল্যাণে নিয়মিত তা প্রকাশিত হচ্ছে, সুনির্দিষ্ট অভিযোগে অনেকে গ্রেফতারও হচ্ছেন। মাদরাসার ধরা না পড়া ধর্ষকরাই কিন্তু ইসলামী লেবাস আর মুখস্থ করা কিছু আরবি আয়াতের সুবাদে ইসলামের লিজ নিয়ে নেওয়া ‘আলেম’ বনে যান। মাদরাসায় দিনের পর দিন এ যৌন নির্যাতনের বিরুদ্ধে কোনো আলেমকে মুখ খুলতে দেখেছেন? আচ্ছা একজন ধর্মপ্রাণ মুসলমান হিসেবে, একজন মানবিক মানুষ হিসেবে বলুন তো আপনার কাছে হাজার বছর ধরে চলে আসা ভাস্কর্যটা সমস্যা নাকি মাদরাসায় দিনের পর দিন যৌন নির্যাতনটা বড় সমস্যা? ইসলামের সত্যিকারের আলেমদের দায়িত্ব এখন অনেক বেশি। তারাই পারেন এ উগ্রবাদীদের হাত থেকে শান্তির ধর্ম ইমলামকে রক্ষা করতে। ইসলাম যে ভয়ংকর কোনো ধর্ম নয়, ইসলাম যে শান্তির ধর্ম তার বাণী আরও বেশি করে ছড়িয়ে দিতে হবে।

আমাদেরই কারও কারও নীরব বা সরব প্রশ্রয় আর লাইয়ের সুবাদেই মামুনুল গং আজ বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য বুড়িগঙ্গায় ফেলে দেওয়ার হুমকি দিতে সাহস পায়। তাদের উসকানিতেই কুষ্টিয়ায় বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য ভাঙার সাহস পায় দুর্বৃত্তরা। তাদের বাড় এতটাই বেড়েছে, তাদের আক্রমণের মুখে অসাম্প্রদায়িক মানুষ আজ ভাস্কর্য না মূর্তি এ যুক্তি প্রমাণে ব্যস্ত। বিশ্বের কোন কোন দেশে ভাস্কর্য আছে, কোন মসজিদের সামনে কোন কৃতী মুসলমানের ভাস্কর্য আছে তা দেখিয়ে বাংলাদেশে ভাস্কর্য থাকার যৌক্তিকতা প্রমাণের চেষ্টা করছেন। এই যে আমাদের আত্মপক্ষ সমর্থনের নানা যুক্তি, এটাই কিন্তু মৌলবাদী গোষ্ঠীর এক ধরনের বিজয়। ব্যাপারটা এমন নয়, আজ প্রথম বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য স্থাপন করা হচ্ছে। বাংলাদেশের জন্মের সঙ্গেই ভাস্কর্য শিল্পের বিকাশ ও বিস্তার। বিশ্বজুড়েই ভাস্কর্য এক অসাধারণ শিল্প। বিশ্বের সব দেশেই ভাস্কর্য শিল্প সে দেশের ইতিহাস-ঐতিহ্য ধারণ করে আছে। আসলে বিমানবন্দরে লালনের ভাস্কর্য স্থাপন থেকে সরে আসার মধ্য দিয়েই মৌলবাদীদের আমরা ছাড় দিতে শুরু করেছি। তাদের দ্বিতীয় বিজয় হাই কোর্ট চত্বর থেকে ভাস্কর্য সরানো। তখনই প্রয়াত জাসদ নেতা মইনউদ্দিন খান বাদল আশঙ্কা করেছিলেন, একদিন তারা বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য সরাতে বলবে।

তাঁর আশঙ্কা সত্যি হয়েছে। এরপর তারা অপরাজেয় বাংলা সরাতে বলবে, শহীদ মিনার সরাতে বলবে, স্মৃতিসৌধ সরাতে বলবে। অথচ ৩০ লাখ শহীদের রক্তে অর্জিত এ বাংলাদেশে একাত্তরের পরাজিত শক্তির এত ঔদ্ধত্য থাকার কথা ছিল না।

আমরা যখন বলি ভাস্কর্য আর মূর্তি এক নয়, তখন মনের অজান্তেই কিন্তু আমরা বলে দিচ্ছি, ভাস্কর্য থাকতে পারবে, মূর্তি থাকতে পারবে না। এ উগ্রবাদীরা দুর্গাপূজার সময় দেশজুড়ে মূর্তি-প্রতিমা ভাঙার উৎসবে মেতে ওঠে। আমরা যেন ভাস্কর্য না মূর্তি এ বিতর্কে তাদের সে উৎসবকে জায়েজ করে দিই। অথচ এ বাংলাদেশ স্বাধীন করেছিল মুসলমান-হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান সবাই কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে। স্বপ্ন ছিল সবার জন্য বাসযোগ্য একটি দেশ গড়ার। অথচ মৌলবাদীদের কথা শুনলে মনে হয় দেশটা শুধু মুসলমানদের। অথচ আবহমান কাল ধরে এ বাংলায় সব ধর্মের মানুষ নির্বিঘ্নে নিজ নিজ ধর্ম পালন করছে।

বিশ্বের কোন কোন দেশে ভাস্কর্য আছে, এ যুক্তির জবাবে মৌলবাদীরা বলে, বিশ্বের অন্য দেশে যাই থাকুক, বাংলাদেশে ভাস্কর্য বা মূর্তি কিছুই থাকবে না। তাদের এবার দাঁতভাঙা জবাব দিতে হবে। বলতে হবে, ৩০ লাখ শহীদের রক্তে অর্জিত এ বাংলা নির্দিষ্ট কোনো ধর্মের মানুষের নয়। এখানে ভাস্কর্য তো থাকবেই, মূর্তিও থাকবে। এখানে ওয়াজ থাকবে, পালাগান থাকবে। এখানে নামাজ থাকবে, পূজাও থাকবে। এখানে হামদন্ডনাত থাকবে, জারি-সারি-ভাটিয়ালিও থাকবে।

সব মানুষের বিশ্বাস কখনো এক হবে না, ধর্ম কখনো এক হবে না। মতের ভিন্নতা থাকবে, যুক্তি থাকবে-পাল্টা যুক্তি থাকবে। বৈচিত্র্যেই সভ্যতার আসল সৌন্দর্য। আর বাংলাদেশ হলো বৈচিত্র্যের এক অনন্য সৌন্দর্যের আধার। যে কোনো মানুষের ধর্ম পালন করার, বিশ্বাস করার অধিকার যেমন থাকবে; বিশ্বাস না করার অধিকারও থাকতে হবে। আমরা কেউ যেন কারও বিশ্বাসে, কারও অনুভূতিতে আঘাত না দিই। আমাদের আবার গলা ছেড়ে গাইতে হবে- চাষাদের, মুটেদের, মজুরের/গরিবের নিঃস্বের ফকিরের/আমার এ দেশ সব মানুষের, সব মানুষের/নেই ভেদাভেদ হেথা চাষা আর চামারে/নেই ভেদাভেদ হেথা কুলি আর কামারে/হিন্দু, মুসলিম, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান/দেশ মাতা এক সকলের আমার এ দেশ সব মানুষের।

                লেখক : সাংবাদিক।

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু
বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন
অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু
মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার
রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার
নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন
হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি
শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে
নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে

দেশগ্রাম

দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

শূন্যতা-পূর্ণতা
শূন্যতা-পূর্ণতা

সাহিত্য

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির
সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির

দেশগ্রাম

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুলপুরাণের জোছনা
ভুলপুরাণের জোছনা

সাহিত্য

হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন কাল
হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন কাল

দেশগ্রাম

বিক্ষোভ মিছিল
বিক্ষোভ মিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা

শিলাকে বলছি
শিলাকে বলছি

সাহিত্য