শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৮ ডিসেম্বর, ২০২০

আমার এ দেশ সব মানুষের

প্রভাষ আমিন
প্রিন্ট ভার্সন
আমার এ দেশ সব মানুষের

পাশাপাশি দুই গ্রামের মানুষের মধ্যে সব বিষয়েই তীব্র প্রতিযোগিতা। দুই গ্রামে দুটি স্কুল আছে। সেই দুই স্কুলের দুই শিক্ষক ঘিরে তাদের শ্রেষ্ঠত্বের লড়াই। একবার ঠিক হলো দুই গ্রামের মাঝখানের মাঠে দুই শিক্ষকের মধ্যে প্রতিযোগিতা হবে। যিনি প্রতিপক্ষের প্রশ্নের সঠিক জবাব দিতে পারবেন তিনিই জয়ী। ভুল উত্তর দিলে হার। এক গ্রামের শিক্ষক খুব চতুর। তিনি প্রতিপক্ষের শিক্ষককে বললেন, আমি আপনাকে প্রশ্ন করব। আপনি জোরে সবাইকে শুনিয়ে উত্তর দেবেন। তিনি জানতে চাইলেন, বলুন তো  I don’t know অর্থ কী? সহজ-সরল-বোকা প্রতিপক্ষের সেই শিক্ষক জোরে চিৎকার করে বললেন, আমি জানি না। ব্যস, প্রতিপক্ষের লোকজন চিৎকার শুরু করল, জানে না, জানে না। তারা বিজয়োল্লাস শুরু করল। বোকা মাস্টারের গলার স্বর হারিয়ে গেল। জিতেও হেরে গেলেন তিনি।

চতুর কাঠমোল্লারা বাংলাদেশের সহজ-সরল সাধারণ মানুষের সঙ্গে এ খেলাটা খেলছে। তাদের প্রশ্নটা হলো- ইসলাম। দিনের পর দিন তারা এমন একটা ধারণা তৈরি করেছে, ইসলাম নিয়ে কোনো প্রশ্ন করা যাবে না এবং সাধারণ মানুষের ইসলাম নিয়ে কিছু বলার বা কৌতূহল দেখানোরও অধিকার নেই। তারা শুধু নামাজ-রোজা করবে এবং হুজুরদের চাপিয়ে দেওয়া মত মেনে চলবে। যেন মাদরাসায় কিছু আরবি মুখস্থ করা, আর আরবীয় পোশাক পরা মোল্লাদের কাছে ইসলামকে লিজ দেওয়া হয়েছে। তারা যা বলবে, তাই মানতে হবে। না মানলে বা প্রশ্ন তুললেই নাস্তিক, মুরতাদ, কল্লা ফেলে দাও। অথচ বাংলাদেশের সবাই তো বটেই; বিশ্বের যে কোনো মানুষের ইসলাম ধর্ম নিয়ে পড়ার, গবেষণা করার, প্রশ্ন করার অধিকার রয়েছে। আর এখন ইন্টারনেটে খুঁজলেই এত কিছু পাওয়া যাবে, যা পড়ে এক জীবনে শেষ করা যাবে না। কিন্তু কাঠমোল্লারা ইসলামের ওপর তাদের একচ্ছত্র নিয়ন্ত্রণ হাতছাড়া করতে দিতে রাজি নয়। নিজেদের আধিপত্য বজায় রাখতেই তারা সহজিয়া শান্তির ধর্মকে কঠিন করে তুলছে। ইসলাম ধর্ম সম্পর্কে তারা সাধারণ মানুষের মনে ভয় ধরিয়ে দিতে চায়। এটা করা যাবে না, ওটা করা যাবে না, ওটা হালাল, ওটা অবৈধ- এমন হাজারটা নিষেধের বেড়াজালে তারা ইসলামকে বন্দী রাখতে চায়। যখনই আপনি প্রশ্ন করবেন, জানতে চাইবেন, বিভ্রান্তি ঘোচাতে চাইবেন, তখনই তারা আপনার বিলো দ্য বেল্ট আঘাত করবে- ওই মিয়া! তোমার দাড়ি নাই কেন, তুমি টুপি পর নাই কেন, তুমি টাকনুর নিচে প্যান্ট পরছ কেন। ওই মেয়ে তোমার মাথায় ঘোমটা নাই কেন, হিজাব নাই কেন? হাজারটা প্রশ্ন করে আপনার প্রশ্ন করার মনোবল নষ্ট করে দেবে। আপনি নিজের প্রশ্ন ভুলে তাদের প্রশ্নবাণ থেকে নিজেকে রক্ষা করতেই ব্যস্ত হয়ে যাবেন।

একদম লালসালুর মজিদ স্টাইল। ৮০ বছর আগে সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ যা লিখেছিলেন, এখনো তা সত্যি। বরং সমাজে মজিদদের দাপট যেন দিন দিন বাড়ছে। এ বাংলাদেশে এখন ধর্মের চেয়ে আগাছা বেশি। আধুনিককালের এ ধর্ম ব্যবসায়ী মজিদরা এখন ইসলামের সবচেয়ে বড় শত্রু। তারা দিনের পর দিন ওয়াজের নামে অশ্লীলতা ছড়াচ্ছে, ইসলামের অবমাননা করছে।

১৪০০ বছর আগে এলেও ইসলাম একটি সম্পূর্ণ জীবনব্যবস্থা। বিশ্বের কোটি কোটি শান্তিপ্রিয় মানুষ ইসলামেই মুক্তি খুঁজেছে। কিন্তু উগ্র মৌলবাদীরা ইসলামকে সন্ত্রাসের ধর্ম বানানোর চেষ্টা করছে। নারীদের ঘরে আটকে রেখে উন্নয়ন রুদ্ধ করতে চাইছে। ইসলাম সম্পর্কে মানুষের মনে ভয় ধরিয়ে দিতে চাইছে। তাদের নিষেধাজ্ঞার তালিকা বহু লম্ব^া। সব মানতে গেলে জীবন চলবে না। মুসলমানরা পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়বে, রোজা রাখবে, জাকাত দেবে, সামর্থ্যে কুলালে হজ করবে। আর সৎ পথে চলবে, দুর্নীতি করবে না, নারী নির্যাতন করবে না, মানুষকে ঠকাবে না, ভিন্ন ধর্মের মানুষকেও মর্যাদা দেবে। ব্যস, এটুকুই একজন ভালো মুসলমানের কর্তব্য। একজন ভালো মুসলমানের হাত থেকে সব মানুষ নিরাপদ, তার জিব থেকে সব বিশ্বাস নিরাপদ। কিন্তু এখন যারা ইসলাম নিয়ে ব্যবসা করছে, তাদের দেখলে অন্য ধর্মের লোকেরা তো বটেই মুসলমানরাও ভয় পাবে।

দেশে এখন হাজারটা সমস্যা। কোনো সমস্যার ব্যাপারেই ধর্ম ব্যবসায়ীদের মাথাব্যথা নেই। দেশজুড়ে যখন ধর্ষণবিরোধী আন্দোলন চলছিল তখনো মুখ খুলতে দেখা যায়নি। ফ্রান্সে মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-কে অবমাননায় কোটি মুসলমানের মতো আমিও ব্যথিত হয়েছি। ফ্রান্সের বিরুদ্ধে বাংলাদেশে সবচেয়ে বড় প্রতিবাদ হয়েছে। কিন্তু মামুনুল হক যখন মূকাভিনয় করে মহানবী (সা.) কীভাবে কথা বলতেন তা ব্যঙ্গ করে দেখায়, তখন কোনো মুসলমানের অনুভূতি আহত হয় না। ইসলামী লেবাস ধারণ করা মামুনুল হকরা চাইলেই যেন ইসলামের নামে যা ইচ্ছা তাই করতে পারে। মামুনুল যে ভঙ্গিতে মহানবী (সা.)-এর অবমাননা করেছে, সাধারণ কেউ করলে এতক্ষণে তাকে পিটিয়ে-পুড়িয়ে মারার জন্য চাপাতি হাতে ঘুরত উগ্র মৌলবাদীরা। লালমনিরহাটে যখন একজন নামাজি মুসলমানকে পিটিয়ে-পুড়িয়ে মেরে ফেলা হলো, কোনো ‘আলেম’কে প্রতিবাদ করতে দেখিনি। দেশে দুর্নীতি, নারী নির্যাতন, ঘুষ, অর্থ পাচার চলছে। কোনো আলেম কোনো দিন প্রতিবাদ করেননি। মাদরাসায় ছাত্র ধর্ষণের ঘটনা ঘটে আসছে অনেক আগে থেকেই। ইদানীং মিডিয়ার কল্যাণে নিয়মিত তা প্রকাশিত হচ্ছে, সুনির্দিষ্ট অভিযোগে অনেকে গ্রেফতারও হচ্ছেন। মাদরাসার ধরা না পড়া ধর্ষকরাই কিন্তু ইসলামী লেবাস আর মুখস্থ করা কিছু আরবি আয়াতের সুবাদে ইসলামের লিজ নিয়ে নেওয়া ‘আলেম’ বনে যান। মাদরাসায় দিনের পর দিন এ যৌন নির্যাতনের বিরুদ্ধে কোনো আলেমকে মুখ খুলতে দেখেছেন? আচ্ছা একজন ধর্মপ্রাণ মুসলমান হিসেবে, একজন মানবিক মানুষ হিসেবে বলুন তো আপনার কাছে হাজার বছর ধরে চলে আসা ভাস্কর্যটা সমস্যা নাকি মাদরাসায় দিনের পর দিন যৌন নির্যাতনটা বড় সমস্যা? ইসলামের সত্যিকারের আলেমদের দায়িত্ব এখন অনেক বেশি। তারাই পারেন এ উগ্রবাদীদের হাত থেকে শান্তির ধর্ম ইমলামকে রক্ষা করতে। ইসলাম যে ভয়ংকর কোনো ধর্ম নয়, ইসলাম যে শান্তির ধর্ম তার বাণী আরও বেশি করে ছড়িয়ে দিতে হবে।

আমাদেরই কারও কারও নীরব বা সরব প্রশ্রয় আর লাইয়ের সুবাদেই মামুনুল গং আজ বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য বুড়িগঙ্গায় ফেলে দেওয়ার হুমকি দিতে সাহস পায়। তাদের উসকানিতেই কুষ্টিয়ায় বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য ভাঙার সাহস পায় দুর্বৃত্তরা। তাদের বাড় এতটাই বেড়েছে, তাদের আক্রমণের মুখে অসাম্প্রদায়িক মানুষ আজ ভাস্কর্য না মূর্তি এ যুক্তি প্রমাণে ব্যস্ত। বিশ্বের কোন কোন দেশে ভাস্কর্য আছে, কোন মসজিদের সামনে কোন কৃতী মুসলমানের ভাস্কর্য আছে তা দেখিয়ে বাংলাদেশে ভাস্কর্য থাকার যৌক্তিকতা প্রমাণের চেষ্টা করছেন। এই যে আমাদের আত্মপক্ষ সমর্থনের নানা যুক্তি, এটাই কিন্তু মৌলবাদী গোষ্ঠীর এক ধরনের বিজয়। ব্যাপারটা এমন নয়, আজ প্রথম বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য স্থাপন করা হচ্ছে। বাংলাদেশের জন্মের সঙ্গেই ভাস্কর্য শিল্পের বিকাশ ও বিস্তার। বিশ্বজুড়েই ভাস্কর্য এক অসাধারণ শিল্প। বিশ্বের সব দেশেই ভাস্কর্য শিল্প সে দেশের ইতিহাস-ঐতিহ্য ধারণ করে আছে। আসলে বিমানবন্দরে লালনের ভাস্কর্য স্থাপন থেকে সরে আসার মধ্য দিয়েই মৌলবাদীদের আমরা ছাড় দিতে শুরু করেছি। তাদের দ্বিতীয় বিজয় হাই কোর্ট চত্বর থেকে ভাস্কর্য সরানো। তখনই প্রয়াত জাসদ নেতা মইনউদ্দিন খান বাদল আশঙ্কা করেছিলেন, একদিন তারা বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য সরাতে বলবে।

তাঁর আশঙ্কা সত্যি হয়েছে। এরপর তারা অপরাজেয় বাংলা সরাতে বলবে, শহীদ মিনার সরাতে বলবে, স্মৃতিসৌধ সরাতে বলবে। অথচ ৩০ লাখ শহীদের রক্তে অর্জিত এ বাংলাদেশে একাত্তরের পরাজিত শক্তির এত ঔদ্ধত্য থাকার কথা ছিল না।

আমরা যখন বলি ভাস্কর্য আর মূর্তি এক নয়, তখন মনের অজান্তেই কিন্তু আমরা বলে দিচ্ছি, ভাস্কর্য থাকতে পারবে, মূর্তি থাকতে পারবে না। এ উগ্রবাদীরা দুর্গাপূজার সময় দেশজুড়ে মূর্তি-প্রতিমা ভাঙার উৎসবে মেতে ওঠে। আমরা যেন ভাস্কর্য না মূর্তি এ বিতর্কে তাদের সে উৎসবকে জায়েজ করে দিই। অথচ এ বাংলাদেশ স্বাধীন করেছিল মুসলমান-হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান সবাই কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে। স্বপ্ন ছিল সবার জন্য বাসযোগ্য একটি দেশ গড়ার। অথচ মৌলবাদীদের কথা শুনলে মনে হয় দেশটা শুধু মুসলমানদের। অথচ আবহমান কাল ধরে এ বাংলায় সব ধর্মের মানুষ নির্বিঘ্নে নিজ নিজ ধর্ম পালন করছে।

বিশ্বের কোন কোন দেশে ভাস্কর্য আছে, এ যুক্তির জবাবে মৌলবাদীরা বলে, বিশ্বের অন্য দেশে যাই থাকুক, বাংলাদেশে ভাস্কর্য বা মূর্তি কিছুই থাকবে না। তাদের এবার দাঁতভাঙা জবাব দিতে হবে। বলতে হবে, ৩০ লাখ শহীদের রক্তে অর্জিত এ বাংলা নির্দিষ্ট কোনো ধর্মের মানুষের নয়। এখানে ভাস্কর্য তো থাকবেই, মূর্তিও থাকবে। এখানে ওয়াজ থাকবে, পালাগান থাকবে। এখানে নামাজ থাকবে, পূজাও থাকবে। এখানে হামদন্ডনাত থাকবে, জারি-সারি-ভাটিয়ালিও থাকবে।

সব মানুষের বিশ্বাস কখনো এক হবে না, ধর্ম কখনো এক হবে না। মতের ভিন্নতা থাকবে, যুক্তি থাকবে-পাল্টা যুক্তি থাকবে। বৈচিত্র্যেই সভ্যতার আসল সৌন্দর্য। আর বাংলাদেশ হলো বৈচিত্র্যের এক অনন্য সৌন্দর্যের আধার। যে কোনো মানুষের ধর্ম পালন করার, বিশ্বাস করার অধিকার যেমন থাকবে; বিশ্বাস না করার অধিকারও থাকতে হবে। আমরা কেউ যেন কারও বিশ্বাসে, কারও অনুভূতিতে আঘাত না দিই। আমাদের আবার গলা ছেড়ে গাইতে হবে- চাষাদের, মুটেদের, মজুরের/গরিবের নিঃস্বের ফকিরের/আমার এ দেশ সব মানুষের, সব মানুষের/নেই ভেদাভেদ হেথা চাষা আর চামারে/নেই ভেদাভেদ হেথা কুলি আর কামারে/হিন্দু, মুসলিম, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান/দেশ মাতা এক সকলের আমার এ দেশ সব মানুষের।

                লেখক : সাংবাদিক।

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
সংবিধানে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা পুনর্বহাল
সংবিধানে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা পুনর্বহাল

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

জাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

১৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম মরক্কান হিসেবে আফ্রিকার বর্ষসেরা হাকিমি
প্রথম মরক্কান হিসেবে আফ্রিকার বর্ষসেরা হাকিমি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে তিন ধাপ এগুলো বাংলাদেশে
ভারতকে হারিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে তিন ধাপ এগুলো বাংলাদেশে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ ঢাকায় আসছেন কমনওয়েলথ মহাসচিব
আজ ঢাকায় আসছেন কমনওয়েলথ মহাসচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই
সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আজ ঢাকার কোথায় কোন কর্মসূচি?
আজ ঢাকার কোথায় কোন কর্মসূচি?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পল্লবীতে দুর্বৃত্তদের ছোড়া ককটেল বিস্ফোরণে এএসআই আহত
পল্লবীতে দুর্বৃত্তদের ছোড়া ককটেল বিস্ফোরণে এএসআই আহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেটিং সংস্থার সঙ্গে জড়িত থাকায় ধারাভাষ্যকারের চাকরি হারালেন ম্যাকগ্রা
বেটিং সংস্থার সঙ্গে জড়িত থাকায় ধারাভাষ্যকারের চাকরি হারালেন ম্যাকগ্রা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা
বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ
আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ
হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’
‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা
ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

২১ ঘণ্টা আগে | টক শো

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা