শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৯ ডিসেম্বর, ২০২০

ফুল বাণিজ্যের আলো নিভুনিভু

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
ফুল বাণিজ্যের আলো নিভুনিভু

বাংলাদেশে অপার সম্ভাবনা নিয়ে সম্প্রসারিত হচ্ছিল ফুল বাণিজ্য। ফুল বিলাসী পণ্য থেকে আমাদের কাছে হয়ে উঠছিল প্রয়োজনীয় এক উপকরণ। ফুল চাষ করে কৃষকও দেখছিল লাভের মুখ। কিন্তু সব হিসাব-নিকাশ পালটে দিয়েছে করোনার অভিঘাত। শুধু বাংলাদেশ নয়, ফুল চাষের জন্য বিখ্যাত নেদারল্যান্ডস, চীনসহ সারা বিশ্বেই ফুল বাণিজ্য পড়ল হুমকির মুখে। করোনার ভয়াল তরঙ্গে যখন সারা বিশ্ব কাঁপছে আমাদের দেশের ফুল চাষিদের মাঠ তখন ফুলে ফুলে ভরা। করোনার তান্ডবে ভয়ানক ক্ষতির মুখোমুখি হলো আমাদের ফুল চাষিরা। বাংলাদেশে প্রথমবার টিউলিপ ফোটানো দম্পতি গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলার দেলোয়ার শেলি একদিন কাঁদো কাঁদো কণ্ঠে জানালেন তাদের দুর্গতির কথা। অপরিসীম ক্ষতির মুখোমুখি হয়েও তারা সরকারের কাছ থেকে তেমন সাহায্য-সহযোগিতা পাননি।

যা হোক, এ ডিসেম্বরে ফুল চাষিদের খোঁজ নেওয়ার চেষ্টা করলাম। কতটা ঘুরে দাঁড়াতে পেরেছেন তারা!

দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চল সীমান্তঘেঁষা এলাকাগুলোয় ফুল চাষের ব্যাপক বিস্তার ঘটেছে। এখানে ফুলই দখল করেছে কৃষকের বড় স্বপ্নের জায়গা। আমরা যশোরের গদখালীতে ফুল চাষ ঘিরে আর্থসামাজিক পরিবর্তনের যে চিত্রগুলো দেখে আসছি তা সারা দেশের জন্যই দারুণ আশাজাগানিয়া। ফুল চাষ বাণিজ্যিক হয়ে ওঠায় এখানে জড়ো হয়েছে বহু স্বপ্ন। আমার খুব মনে পড়ছে ২০০৫ সালের কথা। ঝিনাইদহের কালিগঞ্জ থেকেই আমরা ‘হৃদয়ে মাটি ও মানুষ’ অনুষ্ঠানে প্রথম বাণিজ্যিক ফুল চাষের চিত্র তুলে ধরেছিলাম। তারপর কেটে গেছে দেড় দশক। বাণিজ্যিক ফুল চাষের বহুমুখী সম্প্রসারণের গল্প আমরা দেখেছি। কিন্তু গদখালী থেকে একটু যেন ভিন্ন ঝিনাইদহের মহেশপুরের ফুল চাষ। ফুল এখানে যেন আর সব সাধারণ সবজি শস্যের মতোই। তবে ফুল চাষের মধ্যেও দারুণ বৈচিত্র্যের পথে হাঁটছে এখানকার তরুণ কৃষক। আর সব ফুলের মধ্যে চন্দ্রমল্লিকাই মহেশপুরের তরুণ ও অগ্রসর কৃষকের মন জয় করেছে। কারণ অন্যান্য ফুলের চেয়ে চন্দ্রমল্লিকার বাজারমূল্য ভালো পাচ্ছেন তারা।

প্রিয় পাঠক! চন্দ্রমল্লিকা কীভাবে পালটে দিয়েছে মহেশপুরের শ্যামপুর গ্রামকে আজ আপনাদের সে গল্পই বলব।

শীতের সকাল। এ অঞ্চলের প্রকৃতি এখনো সেই আদি। গ্রামের শীতসকালের দৃশ্যে চোখ জুড়িয়ে যায়। খেজুর গাছে ঝুলছে রসের হাঁড়ি। কোনো কোনো বাড়িতে চলছে রস থেকে গুড় বানানোর কাজ। ফসলের খেতজুড়ে নানা শস্যের বৈচিত্র্য। গ্রামে ঢুকেই দেখা হলো তরুণ কৃষক জসিম মল্লিকের সঙ্গে। জসিম স্বপ্নচারী এক কৃষক। বছর পাঁচেক আগে এসব জমিতে সবজি চাষ করতেন এখন ঢুকে গেছেন ফুল চাষে। দাঁড়িয়েছিলাম চন্দ্রমল্লিকার খেতের পাশে। এখানে ২০ শতক জমিতে চন্দ্রমল্লিকার চাষ। প্রতিটি গাছ থেকে এক মৌসুমে পাওয়া যায় ১০০ ফুল। প্রতি ফুলের মূল্য পায় আড়াই থেকে পাঁচ টাকা। এ বছর এ ২০ শতক জমিতে ফুল চাষে মোট খরচ হয়েছে দেড় লাখ টাকা। আর ফুল বিক্রি করেছেন ১ লাখ ৮৫ হাজার টাকায়। করোনার কারণে এবার বাজার মন্দ। তার পরও ২০ শতক জমি থেকে এ মৌসুমে লাভ পাচ্ছেন ৩৫ হাজার টাকা।

পাঠক! বলে রাখি ফুল চাষের জেলা হিসেবে যশোরকে যদি এক নম্বরে ধরতে হয় তাহলে ঝিনাইদহের স্থান দুই নম্বরে। এখন দেশের অনেক জেলাতেই ছড়িয়ে পড়েছে ফুল চাষ। কিন্তু এখানে কৃষকের অগ্রসরতা আমার কাছে অন্য রকম মনে হলো। কৃষক অত্যন্ত সচেতনভাবে প্রতিটি পদক্ষেপে প্রযুক্তি ও কৌশল প্রয়োগ করছে।

আপনাদের হয়তো মনে আছে, ‘হৃদয়ে মাটি ও মানুষ’ অনুষ্ঠানে চীনের গোয়াংডং প্রদেশের শিনশিং এলাকার একটি ড্রাগন খেতে এলইডি আলো ব্যবহারের চিত্র দেখিয়েছিলাম। সেটিই আমাদের কাছে ছিল বেশ নজরকাড়া এক দৃশ্য। আমরা ড্রাগন ফলের বাগানে এলইডি আলোর ঝলকানি দেখার জন্য প্রায় ৩ ঘণ্টা ঠায় অপেক্ষা করে ছিলাম। যদিও ইনডোর ফার্মিং এলইডি আলোর ব্যবহারের বহু চিত্রই আমরা এর আগে দেখেছি। জাপানের পাসোনা টু, নেদারল্যান্ডসের গ্রিন কিউ- এ প্রতিষ্ঠানগুলো সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রিত পরিবেশে এলইডি আলো ব্যবহার করে উদ্ভিদের সালোকসংশ্লেষণ প্রক্রিয়াকে নিজেদের নিয়ন্ত্রণে নিয়ে এসেছে। আর উন্মুক্ত মাঠে এলইডি আলোর ব্যবহার মানে আরও এক ধাপ অগ্রগতি। বোঝা যায় এ পদ্ধতিটি কৃষকেরই আবিষ্কৃত। কারণ রাতে আলো জ্বেলে দিনের দৈর্ঘ্য বাড়িয়ে দেওয়ার কৌশল। হৃদয়ে মাটি ও মানুষ অনুষ্ঠানে চীনের ওই প্রতিবেদন দেখে টাঙ্গাইলের মির্জাপুরের কমফোর্ট কম্পোজিট নামের পোশাকপ্রতিষ্ঠান একই পদ্ধতিতে ড্রাগন ফল উৎপাদনের উদ্যোগ নেয়। সে কৌশল প্রয়োগ করছে এখানকার কৃষকও। ভালো লেগেছে প্রত্যন্ত গ্রামে কৃষক পর্যায়ে ফুল চাষে এলইডি আলো ব্যবহারের এ উৎকর্ষ দেখে। কৃষক জসিম এরই মধ্যে এলইডি বাতি ব্যবহারের ভালো ফল পেয়েছেন।

এ গ্রামের আরেক তরুণ কৃষক ইসমাইল হোসেন। তার ১৭ কাঠা জমিতে চন্দ্রমল্লিকার চাষ। তিনিও এলইডি বাতি ব্যবহার করছেন। জানালেন, এলইডি বাতি জ্বালানোয় গাছ দ্রুত বাড়ে, ফুল আসে দ্রুত এবং ফুলের আকার ও রং হয় সুন্দর।

এ এলাকায় প্রথম বাণিজ্যিক কৃষিতে অভাবনীয় এক লাভের বার্তা নিয়ে এসেছিল গাঁদা ফুল। এখনো কৃষক গাঁদা ফুলের চাষ ধরে রেখেছে। কথা হলো আরেক তরুণ কৃষক নাজমুল হোসেনের সঙ্গে। জানা গেল, ১২ বছর ধরে ফুল চাষ করছেন তিনি। এলইডি বাতি ব্যবহারের সুফল পৌঁছে গেছে তার কাছেও।

এরই মধ্যে এলাকার বহু কৃষক যুক্ত হয়েছে চন্দ্রমল্লিকা চাষে। এর মধ্যে অনেকেই এলইডি বাতি ব্যবহার করে বেশ সুফল পাচ্ছেন। কৃষক বলছে, এলইডি বাতি ব্যবহার করলে সারও কম লাগে।

এগুলো প্রযুক্তির উৎকর্ষ। যেটি নানাভাবে কৃষকের কাছে এসেছে। কিন্তু কৃষক বরাবরই প্রত্যাশা করে কৃষি বিভাগের মাধ্যমে প্রযুক্তিগত উৎকর্ষগুলো তাদের হাতে আসুক। এ বিষয় নিয়েও কথা বলেছি কৃষি বিভাগের মাঠ পর্যায়ে কর্মরত উপসহকারী কর্মকর্তা রবিউল কবির পল্লবের সঙ্গে। তিনি বললেন, আধুনিক কৃষি বিষয়ে তাদের প্রশিক্ষণ প্রয়োজন, প্রয়োজন নিজেদের দক্ষতা উন্নয়নের।

কৃষক এখন অসাধারণ বুদ্ধিমত্তা ও আগ্রহ নিয়ে কৃষি কাজ করে। ফসলের উৎপাদন বাড়ানো ও বাণিজ্যিক লাভের জন্য সারা বছর চলতে থাকে তার অনুসন্ধান। যখনই নতুন কিছুর সন্ধান পায় প্রয়োগ করে নিজের মাঠে। কখনো সাফল্য আসে, কখনো আসে না। কিন্তু প্রযুক্তি ব্যবহারের ক্ষেত্রে ঝুঁকি নিতে কৃষক মোটেও পিছপা হয় না বরং একটি নতুন প্রযুক্তি নিজের আয়ত্তে আনার জন্য অব্যাহত রাখে তার চেষ্টা। মহেশপুরের এই তরুণ চন্দ্রমল্লিকা চাষিদের ক্ষেত্রেই দেখা গেল বিষয়টি। করোনার তান্ডব সামলে নিয়ে তারা ঘুরে দাঁড়িয়েছেন। এসব উদ্যমী কৃষকের কাছে যদি নতুন নতুন প্রযুক্তি ও পদ্ধতিগুলো নিয়মিতভাবে জোগান দেওয়া যায় তাহলে আরও বেশি সাফল্য দেখাতে পাবেন তারা। এ ক্ষেত্রে বিশ্বের আধুনিকতম কৃষিপ্রযুক্তিগুলোর সঙ্গে মাঠপর্যায়ের কর্মকর্তাদের যোগাযোগ ও জানা-শোনাটা অনেক বেশি জরুরি। পাশাপাশি করোনার অভিঘাতে বিপর্যস্ত ফুল চাষিদের পাশে সরকার সহযোগী হয়ে দাঁড়াবে- এমনটাই প্রত্যাশা করি।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব।  

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
নারায়ণগঞ্জে ভূমিকম্পে বৈদ্যুতিক তারের ঘর্ষণে তুলা কারখানায় আগুন
নারায়ণগঞ্জে ভূমিকম্পে বৈদ্যুতিক তারের ঘর্ষণে তুলা কারখানায় আগুন

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে পানির খোঁজ বিজ্ঞানীদের যুগান্তকারী অভিযান
চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে পানির খোঁজ বিজ্ঞানীদের যুগান্তকারী অভিযান

১১ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

ভূমিকম্পে শেকৃবির ৩ হলে বড় ফাটল
ভূমিকম্পে শেকৃবির ৩ হলে বড় ফাটল

১২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাটমোহরে রেললাইনে ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু
চাটমোহরে রেললাইনে ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে হতাহতদের জন্য তারেক রহমানের শোক
ভূমিকম্পে হতাহতদের জন্য তারেক রহমানের শোক

১৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের ৩ ক্রিকেটার
আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের ৩ ক্রিকেটার

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দুবাইয়ে তেজস যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে পাইলট নিহত
দুবাইয়ে তেজস যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে পাইলট নিহত

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বসুন্ধরা শুভসংঘের বই উপহার পেল ময়মনসিংহের পাঠগৃহ ক্যাফে
বসুন্ধরা শুভসংঘের বই উপহার পেল ময়মনসিংহের পাঠগৃহ ক্যাফে

২২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সেনাকুঞ্জে বেগম খালেদা জিয়া
সেনাকুঞ্জে বেগম খালেদা জিয়া

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে গুলির মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
চট্টগ্রামে গুলির মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

২৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভূমিকম্পে আহতদের চিকিৎসায় নিয়ে স্বাস্থ্য উপদেষ্টার নির্দেশনা
ভূমিকম্পে আহতদের চিকিৎসায় নিয়ে স্বাস্থ্য উপদেষ্টার নির্দেশনা

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

গাইবান্ধা স্টেডিয়াম পরিদর্শনে বিসিবি পরিচালক আসিফ আকবর
গাইবান্ধা স্টেডিয়াম পরিদর্শনে বিসিবি পরিচালক আসিফ আকবর

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩০ নভেম্বর থেকে ফের কর্মবিরতির ঘোষণা প্রাথমিকের শিক্ষকদের
৩০ নভেম্বর থেকে ফের কর্মবিরতির ঘোষণা প্রাথমিকের শিক্ষকদের

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প: সোনারগাঁয়ে প্লাস্টিক গোডাউনে আগুন, আহত ২
ভূমিকম্প: সোনারগাঁয়ে প্লাস্টিক গোডাউনে আগুন, আহত ২

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘সাইয়ারা’ নায়িকার সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জন, মুখ খুললেন নায়ক
‘সাইয়ারা’ নায়িকার সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জন, মুখ খুললেন নায়ক

৫২ মিনিট আগে | শোবিজ

ইরানের পারমাণু ইস্যুর রাজনৈতিক সমাধান চায় রাশিয়া
ইরানের পারমাণু ইস্যুর রাজনৈতিক সমাধান চায় রাশিয়া

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৬৭ রানে এগিয়ে থেকে তৃতীয় দিন শেষ করল বাংলাদেশ
৩৬৭ রানে এগিয়ে থেকে তৃতীয় দিন শেষ করল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হবিগঞ্জে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
হবিগঞ্জে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত : জাহিদ
ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত : জাহিদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টেকনাফে ইয়াবাসহ ৪ কারবারি আটক
টেকনাফে ইয়াবাসহ ৪ কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিলিয়ন কিলোমিটার পাড়ি দেওয়া ধূমকেতুর বিরল ছবি হাতে পেল নাসা
বিলিয়ন কিলোমিটার পাড়ি দেওয়া ধূমকেতুর বিরল ছবি হাতে পেল নাসা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

মানব ইতিহাসের ৫ প্রলয়ংকারী সুনামি
মানব ইতিহাসের ৫ প্রলয়ংকারী সুনামি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় হতদরিদ্র পরিবারের এক নারীর চিকিৎসায় ছাত্রদলের অর্থ সহায়তা
ভাঙ্গায় হতদরিদ্র পরিবারের এক নারীর চিকিৎসায় ছাত্রদলের অর্থ সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : সিদ্ধিরগঞ্জে একাধিক ভবনে ফাটল
ভূমিকম্প : সিদ্ধিরগঞ্জে একাধিক ভবনে ফাটল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বিনামূল্যে মেডিকেল ক্যাম্প
তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বিনামূল্যে মেডিকেল ক্যাম্প

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে জামায়াতের প্রতিনিধি সম্মেলন অনুষ্ঠিত
মুন্সীগঞ্জে জামায়াতের প্রতিনিধি সম্মেলন অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ব্রাকসু ভোটের নতুন তারিখ ঘোষণা
ব্রাকসু ভোটের নতুন তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল
মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন
রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা