শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৯ ডিসেম্বর, ২০২০

ফুল বাণিজ্যের আলো নিভুনিভু

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
ফুল বাণিজ্যের আলো নিভুনিভু

বাংলাদেশে অপার সম্ভাবনা নিয়ে সম্প্রসারিত হচ্ছিল ফুল বাণিজ্য। ফুল বিলাসী পণ্য থেকে আমাদের কাছে হয়ে উঠছিল প্রয়োজনীয় এক উপকরণ। ফুল চাষ করে কৃষকও দেখছিল লাভের মুখ। কিন্তু সব হিসাব-নিকাশ পালটে দিয়েছে করোনার অভিঘাত। শুধু বাংলাদেশ নয়, ফুল চাষের জন্য বিখ্যাত নেদারল্যান্ডস, চীনসহ সারা বিশ্বেই ফুল বাণিজ্য পড়ল হুমকির মুখে। করোনার ভয়াল তরঙ্গে যখন সারা বিশ্ব কাঁপছে আমাদের দেশের ফুল চাষিদের মাঠ তখন ফুলে ফুলে ভরা। করোনার তান্ডবে ভয়ানক ক্ষতির মুখোমুখি হলো আমাদের ফুল চাষিরা। বাংলাদেশে প্রথমবার টিউলিপ ফোটানো দম্পতি গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলার দেলোয়ার শেলি একদিন কাঁদো কাঁদো কণ্ঠে জানালেন তাদের দুর্গতির কথা। অপরিসীম ক্ষতির মুখোমুখি হয়েও তারা সরকারের কাছ থেকে তেমন সাহায্য-সহযোগিতা পাননি।

যা হোক, এ ডিসেম্বরে ফুল চাষিদের খোঁজ নেওয়ার চেষ্টা করলাম। কতটা ঘুরে দাঁড়াতে পেরেছেন তারা!

দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চল সীমান্তঘেঁষা এলাকাগুলোয় ফুল চাষের ব্যাপক বিস্তার ঘটেছে। এখানে ফুলই দখল করেছে কৃষকের বড় স্বপ্নের জায়গা। আমরা যশোরের গদখালীতে ফুল চাষ ঘিরে আর্থসামাজিক পরিবর্তনের যে চিত্রগুলো দেখে আসছি তা সারা দেশের জন্যই দারুণ আশাজাগানিয়া। ফুল চাষ বাণিজ্যিক হয়ে ওঠায় এখানে জড়ো হয়েছে বহু স্বপ্ন। আমার খুব মনে পড়ছে ২০০৫ সালের কথা। ঝিনাইদহের কালিগঞ্জ থেকেই আমরা ‘হৃদয়ে মাটি ও মানুষ’ অনুষ্ঠানে প্রথম বাণিজ্যিক ফুল চাষের চিত্র তুলে ধরেছিলাম। তারপর কেটে গেছে দেড় দশক। বাণিজ্যিক ফুল চাষের বহুমুখী সম্প্রসারণের গল্প আমরা দেখেছি। কিন্তু গদখালী থেকে একটু যেন ভিন্ন ঝিনাইদহের মহেশপুরের ফুল চাষ। ফুল এখানে যেন আর সব সাধারণ সবজি শস্যের মতোই। তবে ফুল চাষের মধ্যেও দারুণ বৈচিত্র্যের পথে হাঁটছে এখানকার তরুণ কৃষক। আর সব ফুলের মধ্যে চন্দ্রমল্লিকাই মহেশপুরের তরুণ ও অগ্রসর কৃষকের মন জয় করেছে। কারণ অন্যান্য ফুলের চেয়ে চন্দ্রমল্লিকার বাজারমূল্য ভালো পাচ্ছেন তারা।

প্রিয় পাঠক! চন্দ্রমল্লিকা কীভাবে পালটে দিয়েছে মহেশপুরের শ্যামপুর গ্রামকে আজ আপনাদের সে গল্পই বলব।

শীতের সকাল। এ অঞ্চলের প্রকৃতি এখনো সেই আদি। গ্রামের শীতসকালের দৃশ্যে চোখ জুড়িয়ে যায়। খেজুর গাছে ঝুলছে রসের হাঁড়ি। কোনো কোনো বাড়িতে চলছে রস থেকে গুড় বানানোর কাজ। ফসলের খেতজুড়ে নানা শস্যের বৈচিত্র্য। গ্রামে ঢুকেই দেখা হলো তরুণ কৃষক জসিম মল্লিকের সঙ্গে। জসিম স্বপ্নচারী এক কৃষক। বছর পাঁচেক আগে এসব জমিতে সবজি চাষ করতেন এখন ঢুকে গেছেন ফুল চাষে। দাঁড়িয়েছিলাম চন্দ্রমল্লিকার খেতের পাশে। এখানে ২০ শতক জমিতে চন্দ্রমল্লিকার চাষ। প্রতিটি গাছ থেকে এক মৌসুমে পাওয়া যায় ১০০ ফুল। প্রতি ফুলের মূল্য পায় আড়াই থেকে পাঁচ টাকা। এ বছর এ ২০ শতক জমিতে ফুল চাষে মোট খরচ হয়েছে দেড় লাখ টাকা। আর ফুল বিক্রি করেছেন ১ লাখ ৮৫ হাজার টাকায়। করোনার কারণে এবার বাজার মন্দ। তার পরও ২০ শতক জমি থেকে এ মৌসুমে লাভ পাচ্ছেন ৩৫ হাজার টাকা।

পাঠক! বলে রাখি ফুল চাষের জেলা হিসেবে যশোরকে যদি এক নম্বরে ধরতে হয় তাহলে ঝিনাইদহের স্থান দুই নম্বরে। এখন দেশের অনেক জেলাতেই ছড়িয়ে পড়েছে ফুল চাষ। কিন্তু এখানে কৃষকের অগ্রসরতা আমার কাছে অন্য রকম মনে হলো। কৃষক অত্যন্ত সচেতনভাবে প্রতিটি পদক্ষেপে প্রযুক্তি ও কৌশল প্রয়োগ করছে।

আপনাদের হয়তো মনে আছে, ‘হৃদয়ে মাটি ও মানুষ’ অনুষ্ঠানে চীনের গোয়াংডং প্রদেশের শিনশিং এলাকার একটি ড্রাগন খেতে এলইডি আলো ব্যবহারের চিত্র দেখিয়েছিলাম। সেটিই আমাদের কাছে ছিল বেশ নজরকাড়া এক দৃশ্য। আমরা ড্রাগন ফলের বাগানে এলইডি আলোর ঝলকানি দেখার জন্য প্রায় ৩ ঘণ্টা ঠায় অপেক্ষা করে ছিলাম। যদিও ইনডোর ফার্মিং এলইডি আলোর ব্যবহারের বহু চিত্রই আমরা এর আগে দেখেছি। জাপানের পাসোনা টু, নেদারল্যান্ডসের গ্রিন কিউ- এ প্রতিষ্ঠানগুলো সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রিত পরিবেশে এলইডি আলো ব্যবহার করে উদ্ভিদের সালোকসংশ্লেষণ প্রক্রিয়াকে নিজেদের নিয়ন্ত্রণে নিয়ে এসেছে। আর উন্মুক্ত মাঠে এলইডি আলোর ব্যবহার মানে আরও এক ধাপ অগ্রগতি। বোঝা যায় এ পদ্ধতিটি কৃষকেরই আবিষ্কৃত। কারণ রাতে আলো জ্বেলে দিনের দৈর্ঘ্য বাড়িয়ে দেওয়ার কৌশল। হৃদয়ে মাটি ও মানুষ অনুষ্ঠানে চীনের ওই প্রতিবেদন দেখে টাঙ্গাইলের মির্জাপুরের কমফোর্ট কম্পোজিট নামের পোশাকপ্রতিষ্ঠান একই পদ্ধতিতে ড্রাগন ফল উৎপাদনের উদ্যোগ নেয়। সে কৌশল প্রয়োগ করছে এখানকার কৃষকও। ভালো লেগেছে প্রত্যন্ত গ্রামে কৃষক পর্যায়ে ফুল চাষে এলইডি আলো ব্যবহারের এ উৎকর্ষ দেখে। কৃষক জসিম এরই মধ্যে এলইডি বাতি ব্যবহারের ভালো ফল পেয়েছেন।

এ গ্রামের আরেক তরুণ কৃষক ইসমাইল হোসেন। তার ১৭ কাঠা জমিতে চন্দ্রমল্লিকার চাষ। তিনিও এলইডি বাতি ব্যবহার করছেন। জানালেন, এলইডি বাতি জ্বালানোয় গাছ দ্রুত বাড়ে, ফুল আসে দ্রুত এবং ফুলের আকার ও রং হয় সুন্দর।

এ এলাকায় প্রথম বাণিজ্যিক কৃষিতে অভাবনীয় এক লাভের বার্তা নিয়ে এসেছিল গাঁদা ফুল। এখনো কৃষক গাঁদা ফুলের চাষ ধরে রেখেছে। কথা হলো আরেক তরুণ কৃষক নাজমুল হোসেনের সঙ্গে। জানা গেল, ১২ বছর ধরে ফুল চাষ করছেন তিনি। এলইডি বাতি ব্যবহারের সুফল পৌঁছে গেছে তার কাছেও।

এরই মধ্যে এলাকার বহু কৃষক যুক্ত হয়েছে চন্দ্রমল্লিকা চাষে। এর মধ্যে অনেকেই এলইডি বাতি ব্যবহার করে বেশ সুফল পাচ্ছেন। কৃষক বলছে, এলইডি বাতি ব্যবহার করলে সারও কম লাগে।

এগুলো প্রযুক্তির উৎকর্ষ। যেটি নানাভাবে কৃষকের কাছে এসেছে। কিন্তু কৃষক বরাবরই প্রত্যাশা করে কৃষি বিভাগের মাধ্যমে প্রযুক্তিগত উৎকর্ষগুলো তাদের হাতে আসুক। এ বিষয় নিয়েও কথা বলেছি কৃষি বিভাগের মাঠ পর্যায়ে কর্মরত উপসহকারী কর্মকর্তা রবিউল কবির পল্লবের সঙ্গে। তিনি বললেন, আধুনিক কৃষি বিষয়ে তাদের প্রশিক্ষণ প্রয়োজন, প্রয়োজন নিজেদের দক্ষতা উন্নয়নের।

কৃষক এখন অসাধারণ বুদ্ধিমত্তা ও আগ্রহ নিয়ে কৃষি কাজ করে। ফসলের উৎপাদন বাড়ানো ও বাণিজ্যিক লাভের জন্য সারা বছর চলতে থাকে তার অনুসন্ধান। যখনই নতুন কিছুর সন্ধান পায় প্রয়োগ করে নিজের মাঠে। কখনো সাফল্য আসে, কখনো আসে না। কিন্তু প্রযুক্তি ব্যবহারের ক্ষেত্রে ঝুঁকি নিতে কৃষক মোটেও পিছপা হয় না বরং একটি নতুন প্রযুক্তি নিজের আয়ত্তে আনার জন্য অব্যাহত রাখে তার চেষ্টা। মহেশপুরের এই তরুণ চন্দ্রমল্লিকা চাষিদের ক্ষেত্রেই দেখা গেল বিষয়টি। করোনার তান্ডব সামলে নিয়ে তারা ঘুরে দাঁড়িয়েছেন। এসব উদ্যমী কৃষকের কাছে যদি নতুন নতুন প্রযুক্তি ও পদ্ধতিগুলো নিয়মিতভাবে জোগান দেওয়া যায় তাহলে আরও বেশি সাফল্য দেখাতে পাবেন তারা। এ ক্ষেত্রে বিশ্বের আধুনিকতম কৃষিপ্রযুক্তিগুলোর সঙ্গে মাঠপর্যায়ের কর্মকর্তাদের যোগাযোগ ও জানা-শোনাটা অনেক বেশি জরুরি। পাশাপাশি করোনার অভিঘাতে বিপর্যস্ত ফুল চাষিদের পাশে সরকার সহযোগী হয়ে দাঁড়াবে- এমনটাই প্রত্যাশা করি।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব।  

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন
রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন

৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল
ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা
ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়