শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৯ ডিসেম্বর, ২০২০

ফুল বাণিজ্যের আলো নিভুনিভু

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
ফুল বাণিজ্যের আলো নিভুনিভু

বাংলাদেশে অপার সম্ভাবনা নিয়ে সম্প্রসারিত হচ্ছিল ফুল বাণিজ্য। ফুল বিলাসী পণ্য থেকে আমাদের কাছে হয়ে উঠছিল প্রয়োজনীয় এক উপকরণ। ফুল চাষ করে কৃষকও দেখছিল লাভের মুখ। কিন্তু সব হিসাব-নিকাশ পালটে দিয়েছে করোনার অভিঘাত। শুধু বাংলাদেশ নয়, ফুল চাষের জন্য বিখ্যাত নেদারল্যান্ডস, চীনসহ সারা বিশ্বেই ফুল বাণিজ্য পড়ল হুমকির মুখে। করোনার ভয়াল তরঙ্গে যখন সারা বিশ্ব কাঁপছে আমাদের দেশের ফুল চাষিদের মাঠ তখন ফুলে ফুলে ভরা। করোনার তান্ডবে ভয়ানক ক্ষতির মুখোমুখি হলো আমাদের ফুল চাষিরা। বাংলাদেশে প্রথমবার টিউলিপ ফোটানো দম্পতি গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলার দেলোয়ার শেলি একদিন কাঁদো কাঁদো কণ্ঠে জানালেন তাদের দুর্গতির কথা। অপরিসীম ক্ষতির মুখোমুখি হয়েও তারা সরকারের কাছ থেকে তেমন সাহায্য-সহযোগিতা পাননি।

যা হোক, এ ডিসেম্বরে ফুল চাষিদের খোঁজ নেওয়ার চেষ্টা করলাম। কতটা ঘুরে দাঁড়াতে পেরেছেন তারা!

দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চল সীমান্তঘেঁষা এলাকাগুলোয় ফুল চাষের ব্যাপক বিস্তার ঘটেছে। এখানে ফুলই দখল করেছে কৃষকের বড় স্বপ্নের জায়গা। আমরা যশোরের গদখালীতে ফুল চাষ ঘিরে আর্থসামাজিক পরিবর্তনের যে চিত্রগুলো দেখে আসছি তা সারা দেশের জন্যই দারুণ আশাজাগানিয়া। ফুল চাষ বাণিজ্যিক হয়ে ওঠায় এখানে জড়ো হয়েছে বহু স্বপ্ন। আমার খুব মনে পড়ছে ২০০৫ সালের কথা। ঝিনাইদহের কালিগঞ্জ থেকেই আমরা ‘হৃদয়ে মাটি ও মানুষ’ অনুষ্ঠানে প্রথম বাণিজ্যিক ফুল চাষের চিত্র তুলে ধরেছিলাম। তারপর কেটে গেছে দেড় দশক। বাণিজ্যিক ফুল চাষের বহুমুখী সম্প্রসারণের গল্প আমরা দেখেছি। কিন্তু গদখালী থেকে একটু যেন ভিন্ন ঝিনাইদহের মহেশপুরের ফুল চাষ। ফুল এখানে যেন আর সব সাধারণ সবজি শস্যের মতোই। তবে ফুল চাষের মধ্যেও দারুণ বৈচিত্র্যের পথে হাঁটছে এখানকার তরুণ কৃষক। আর সব ফুলের মধ্যে চন্দ্রমল্লিকাই মহেশপুরের তরুণ ও অগ্রসর কৃষকের মন জয় করেছে। কারণ অন্যান্য ফুলের চেয়ে চন্দ্রমল্লিকার বাজারমূল্য ভালো পাচ্ছেন তারা।

প্রিয় পাঠক! চন্দ্রমল্লিকা কীভাবে পালটে দিয়েছে মহেশপুরের শ্যামপুর গ্রামকে আজ আপনাদের সে গল্পই বলব।

শীতের সকাল। এ অঞ্চলের প্রকৃতি এখনো সেই আদি। গ্রামের শীতসকালের দৃশ্যে চোখ জুড়িয়ে যায়। খেজুর গাছে ঝুলছে রসের হাঁড়ি। কোনো কোনো বাড়িতে চলছে রস থেকে গুড় বানানোর কাজ। ফসলের খেতজুড়ে নানা শস্যের বৈচিত্র্য। গ্রামে ঢুকেই দেখা হলো তরুণ কৃষক জসিম মল্লিকের সঙ্গে। জসিম স্বপ্নচারী এক কৃষক। বছর পাঁচেক আগে এসব জমিতে সবজি চাষ করতেন এখন ঢুকে গেছেন ফুল চাষে। দাঁড়িয়েছিলাম চন্দ্রমল্লিকার খেতের পাশে। এখানে ২০ শতক জমিতে চন্দ্রমল্লিকার চাষ। প্রতিটি গাছ থেকে এক মৌসুমে পাওয়া যায় ১০০ ফুল। প্রতি ফুলের মূল্য পায় আড়াই থেকে পাঁচ টাকা। এ বছর এ ২০ শতক জমিতে ফুল চাষে মোট খরচ হয়েছে দেড় লাখ টাকা। আর ফুল বিক্রি করেছেন ১ লাখ ৮৫ হাজার টাকায়। করোনার কারণে এবার বাজার মন্দ। তার পরও ২০ শতক জমি থেকে এ মৌসুমে লাভ পাচ্ছেন ৩৫ হাজার টাকা।

পাঠক! বলে রাখি ফুল চাষের জেলা হিসেবে যশোরকে যদি এক নম্বরে ধরতে হয় তাহলে ঝিনাইদহের স্থান দুই নম্বরে। এখন দেশের অনেক জেলাতেই ছড়িয়ে পড়েছে ফুল চাষ। কিন্তু এখানে কৃষকের অগ্রসরতা আমার কাছে অন্য রকম মনে হলো। কৃষক অত্যন্ত সচেতনভাবে প্রতিটি পদক্ষেপে প্রযুক্তি ও কৌশল প্রয়োগ করছে।

আপনাদের হয়তো মনে আছে, ‘হৃদয়ে মাটি ও মানুষ’ অনুষ্ঠানে চীনের গোয়াংডং প্রদেশের শিনশিং এলাকার একটি ড্রাগন খেতে এলইডি আলো ব্যবহারের চিত্র দেখিয়েছিলাম। সেটিই আমাদের কাছে ছিল বেশ নজরকাড়া এক দৃশ্য। আমরা ড্রাগন ফলের বাগানে এলইডি আলোর ঝলকানি দেখার জন্য প্রায় ৩ ঘণ্টা ঠায় অপেক্ষা করে ছিলাম। যদিও ইনডোর ফার্মিং এলইডি আলোর ব্যবহারের বহু চিত্রই আমরা এর আগে দেখেছি। জাপানের পাসোনা টু, নেদারল্যান্ডসের গ্রিন কিউ- এ প্রতিষ্ঠানগুলো সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রিত পরিবেশে এলইডি আলো ব্যবহার করে উদ্ভিদের সালোকসংশ্লেষণ প্রক্রিয়াকে নিজেদের নিয়ন্ত্রণে নিয়ে এসেছে। আর উন্মুক্ত মাঠে এলইডি আলোর ব্যবহার মানে আরও এক ধাপ অগ্রগতি। বোঝা যায় এ পদ্ধতিটি কৃষকেরই আবিষ্কৃত। কারণ রাতে আলো জ্বেলে দিনের দৈর্ঘ্য বাড়িয়ে দেওয়ার কৌশল। হৃদয়ে মাটি ও মানুষ অনুষ্ঠানে চীনের ওই প্রতিবেদন দেখে টাঙ্গাইলের মির্জাপুরের কমফোর্ট কম্পোজিট নামের পোশাকপ্রতিষ্ঠান একই পদ্ধতিতে ড্রাগন ফল উৎপাদনের উদ্যোগ নেয়। সে কৌশল প্রয়োগ করছে এখানকার কৃষকও। ভালো লেগেছে প্রত্যন্ত গ্রামে কৃষক পর্যায়ে ফুল চাষে এলইডি আলো ব্যবহারের এ উৎকর্ষ দেখে। কৃষক জসিম এরই মধ্যে এলইডি বাতি ব্যবহারের ভালো ফল পেয়েছেন।

এ গ্রামের আরেক তরুণ কৃষক ইসমাইল হোসেন। তার ১৭ কাঠা জমিতে চন্দ্রমল্লিকার চাষ। তিনিও এলইডি বাতি ব্যবহার করছেন। জানালেন, এলইডি বাতি জ্বালানোয় গাছ দ্রুত বাড়ে, ফুল আসে দ্রুত এবং ফুলের আকার ও রং হয় সুন্দর।

এ এলাকায় প্রথম বাণিজ্যিক কৃষিতে অভাবনীয় এক লাভের বার্তা নিয়ে এসেছিল গাঁদা ফুল। এখনো কৃষক গাঁদা ফুলের চাষ ধরে রেখেছে। কথা হলো আরেক তরুণ কৃষক নাজমুল হোসেনের সঙ্গে। জানা গেল, ১২ বছর ধরে ফুল চাষ করছেন তিনি। এলইডি বাতি ব্যবহারের সুফল পৌঁছে গেছে তার কাছেও।

এরই মধ্যে এলাকার বহু কৃষক যুক্ত হয়েছে চন্দ্রমল্লিকা চাষে। এর মধ্যে অনেকেই এলইডি বাতি ব্যবহার করে বেশ সুফল পাচ্ছেন। কৃষক বলছে, এলইডি বাতি ব্যবহার করলে সারও কম লাগে।

এগুলো প্রযুক্তির উৎকর্ষ। যেটি নানাভাবে কৃষকের কাছে এসেছে। কিন্তু কৃষক বরাবরই প্রত্যাশা করে কৃষি বিভাগের মাধ্যমে প্রযুক্তিগত উৎকর্ষগুলো তাদের হাতে আসুক। এ বিষয় নিয়েও কথা বলেছি কৃষি বিভাগের মাঠ পর্যায়ে কর্মরত উপসহকারী কর্মকর্তা রবিউল কবির পল্লবের সঙ্গে। তিনি বললেন, আধুনিক কৃষি বিষয়ে তাদের প্রশিক্ষণ প্রয়োজন, প্রয়োজন নিজেদের দক্ষতা উন্নয়নের।

কৃষক এখন অসাধারণ বুদ্ধিমত্তা ও আগ্রহ নিয়ে কৃষি কাজ করে। ফসলের উৎপাদন বাড়ানো ও বাণিজ্যিক লাভের জন্য সারা বছর চলতে থাকে তার অনুসন্ধান। যখনই নতুন কিছুর সন্ধান পায় প্রয়োগ করে নিজের মাঠে। কখনো সাফল্য আসে, কখনো আসে না। কিন্তু প্রযুক্তি ব্যবহারের ক্ষেত্রে ঝুঁকি নিতে কৃষক মোটেও পিছপা হয় না বরং একটি নতুন প্রযুক্তি নিজের আয়ত্তে আনার জন্য অব্যাহত রাখে তার চেষ্টা। মহেশপুরের এই তরুণ চন্দ্রমল্লিকা চাষিদের ক্ষেত্রেই দেখা গেল বিষয়টি। করোনার তান্ডব সামলে নিয়ে তারা ঘুরে দাঁড়িয়েছেন। এসব উদ্যমী কৃষকের কাছে যদি নতুন নতুন প্রযুক্তি ও পদ্ধতিগুলো নিয়মিতভাবে জোগান দেওয়া যায় তাহলে আরও বেশি সাফল্য দেখাতে পাবেন তারা। এ ক্ষেত্রে বিশ্বের আধুনিকতম কৃষিপ্রযুক্তিগুলোর সঙ্গে মাঠপর্যায়ের কর্মকর্তাদের যোগাযোগ ও জানা-শোনাটা অনেক বেশি জরুরি। পাশাপাশি করোনার অভিঘাতে বিপর্যস্ত ফুল চাষিদের পাশে সরকার সহযোগী হয়ে দাঁড়াবে- এমনটাই প্রত্যাশা করি।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব।  

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
পাচার টাকা উদ্ধার
পাচার টাকা উদ্ধার
গুমে মৃত্যুদণ্ড
গুমে মৃত্যুদণ্ড
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
মহান ৭ নভেম্বর
মহান ৭ নভেম্বর
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
সর্বশেষ খবর
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার

১১ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা
শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা

২০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর বনানীতে গৃহবধূর আত্মহত্যা
রাজধানীর বনানীতে গৃহবধূর আত্মহত্যা

৩৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা
পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার
মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

১ ঘণ্টা আগে | টক শো

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান
মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা
ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ
জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর
রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’
‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা
বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো
আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন
আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪
চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু
নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরবর্তী আইপিএলও খেলবেন ধোনি
পরবর্তী আইপিএলও খেলবেন ধোনি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় শিশুর মৃত্যু
শেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় শিশুর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় কর্মীসভা অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় কর্মীসভা অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
সোনারগাঁয়ে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষের পক্ষে জনমত বাড়াতে মোংলায় বিএনপির উঠান বৈঠক
ধানের শীষের পক্ষে জনমত বাড়াতে মোংলায় বিএনপির উঠান বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির
জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই
ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল
শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার
রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা
ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ

২৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর
চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন
বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা
বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!
কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস
মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে

নগর জীবন

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা
উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা

নগর জীবন

হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন
হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন

পূর্ব-পশ্চিম

মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ
মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ

দেশগ্রাম

দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার
দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড
বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড

পূর্ব-পশ্চিম

নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি

শোবিজ

তুহিনের বাবার মৃত্যুবার্ষিকী
তুহিনের বাবার মৃত্যুবার্ষিকী

খবর

রাজনীতি থেকে ন্যান্সি পেলোসির অবসরের ঘোষণা
রাজনীতি থেকে ন্যান্সি পেলোসির অবসরের ঘোষণা

পূর্ব-পশ্চিম

দাম বাড়লেও ঘরে পাট নেই কৃষকের
দাম বাড়লেও ঘরে পাট নেই কৃষকের

দেশগ্রাম

সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের
সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের

নগর জীবন

ইকবাল ও নজরুলকে নিয়ে ঢাবিতে আন্তর্জাতিক সম্মেলন শুরু আগামীকাল
ইকবাল ও নজরুলকে নিয়ে ঢাবিতে আন্তর্জাতিক সম্মেলন শুরু আগামীকাল

নগর জীবন

চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর
চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর

দেশগ্রাম

মতানৈক্য রাজপথের কর্মসূচিতে মীমাংসা হবে না
মতানৈক্য রাজপথের কর্মসূচিতে মীমাংসা হবে না

নগর জীবন

২২০০ শয্যার হাসপাতালে একটি ইকো মেশিন!
২২০০ শয্যার হাসপাতালে একটি ইকো মেশিন!

নগর জীবন

ক্ষতিগ্রস্তদের মাঝে আজহারুল ইসলাম মান্নানের অনুদান
ক্ষতিগ্রস্তদের মাঝে আজহারুল ইসলাম মান্নানের অনুদান

নগর জীবন

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের

দেশগ্রাম

শহীদ জিয়ার আদর্শকে ধারণ করে এগিয়ে যেতে হবে
শহীদ জিয়ার আদর্শকে ধারণ করে এগিয়ে যেতে হবে

নগর জীবন

হাসপাতালে মৃত রোগীকে জীবিত দেখিয়ে আইসিইউতে
হাসপাতালে মৃত রোগীকে জীবিত দেখিয়ে আইসিইউতে

নগর জীবন

গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র
গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়াবহতা না বুঝেই চলছে আগুন নেভানোর অভিযান
ভয়াবহতা না বুঝেই চলছে আগুন নেভানোর অভিযান

নগর জীবন

ঐকমত্যের বাইরে কথা বললে বিভেদ বাড়বে
ঐকমত্যের বাইরে কথা বললে বিভেদ বাড়বে

নগর জীবন

নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে
নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে

নগর জীবন

১০ হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগে শ্রমিক থাকবে ৫ হাজার
১০ হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগে শ্রমিক থাকবে ৫ হাজার

নগর জীবন

ফিডশিল্পের বাজার প্রায় ৮০ হাজার কোটি টাকার
ফিডশিল্পের বাজার প্রায় ৮০ হাজার কোটি টাকার

নগর জীবন

বীরগঞ্জে বসুন্ধরা শুভসংঘের ডাস্টবিন বিতরণ
বীরগঞ্জে বসুন্ধরা শুভসংঘের ডাস্টবিন বিতরণ

নগর জীবন