শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৯ ডিসেম্বর, ২০২০

ফুল বাণিজ্যের আলো নিভুনিভু

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
ফুল বাণিজ্যের আলো নিভুনিভু

বাংলাদেশে অপার সম্ভাবনা নিয়ে সম্প্রসারিত হচ্ছিল ফুল বাণিজ্য। ফুল বিলাসী পণ্য থেকে আমাদের কাছে হয়ে উঠছিল প্রয়োজনীয় এক উপকরণ। ফুল চাষ করে কৃষকও দেখছিল লাভের মুখ। কিন্তু সব হিসাব-নিকাশ পালটে দিয়েছে করোনার অভিঘাত। শুধু বাংলাদেশ নয়, ফুল চাষের জন্য বিখ্যাত নেদারল্যান্ডস, চীনসহ সারা বিশ্বেই ফুল বাণিজ্য পড়ল হুমকির মুখে। করোনার ভয়াল তরঙ্গে যখন সারা বিশ্ব কাঁপছে আমাদের দেশের ফুল চাষিদের মাঠ তখন ফুলে ফুলে ভরা। করোনার তান্ডবে ভয়ানক ক্ষতির মুখোমুখি হলো আমাদের ফুল চাষিরা। বাংলাদেশে প্রথমবার টিউলিপ ফোটানো দম্পতি গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলার দেলোয়ার শেলি একদিন কাঁদো কাঁদো কণ্ঠে জানালেন তাদের দুর্গতির কথা। অপরিসীম ক্ষতির মুখোমুখি হয়েও তারা সরকারের কাছ থেকে তেমন সাহায্য-সহযোগিতা পাননি।

যা হোক, এ ডিসেম্বরে ফুল চাষিদের খোঁজ নেওয়ার চেষ্টা করলাম। কতটা ঘুরে দাঁড়াতে পেরেছেন তারা!

দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চল সীমান্তঘেঁষা এলাকাগুলোয় ফুল চাষের ব্যাপক বিস্তার ঘটেছে। এখানে ফুলই দখল করেছে কৃষকের বড় স্বপ্নের জায়গা। আমরা যশোরের গদখালীতে ফুল চাষ ঘিরে আর্থসামাজিক পরিবর্তনের যে চিত্রগুলো দেখে আসছি তা সারা দেশের জন্যই দারুণ আশাজাগানিয়া। ফুল চাষ বাণিজ্যিক হয়ে ওঠায় এখানে জড়ো হয়েছে বহু স্বপ্ন। আমার খুব মনে পড়ছে ২০০৫ সালের কথা। ঝিনাইদহের কালিগঞ্জ থেকেই আমরা ‘হৃদয়ে মাটি ও মানুষ’ অনুষ্ঠানে প্রথম বাণিজ্যিক ফুল চাষের চিত্র তুলে ধরেছিলাম। তারপর কেটে গেছে দেড় দশক। বাণিজ্যিক ফুল চাষের বহুমুখী সম্প্রসারণের গল্প আমরা দেখেছি। কিন্তু গদখালী থেকে একটু যেন ভিন্ন ঝিনাইদহের মহেশপুরের ফুল চাষ। ফুল এখানে যেন আর সব সাধারণ সবজি শস্যের মতোই। তবে ফুল চাষের মধ্যেও দারুণ বৈচিত্র্যের পথে হাঁটছে এখানকার তরুণ কৃষক। আর সব ফুলের মধ্যে চন্দ্রমল্লিকাই মহেশপুরের তরুণ ও অগ্রসর কৃষকের মন জয় করেছে। কারণ অন্যান্য ফুলের চেয়ে চন্দ্রমল্লিকার বাজারমূল্য ভালো পাচ্ছেন তারা।

প্রিয় পাঠক! চন্দ্রমল্লিকা কীভাবে পালটে দিয়েছে মহেশপুরের শ্যামপুর গ্রামকে আজ আপনাদের সে গল্পই বলব।

শীতের সকাল। এ অঞ্চলের প্রকৃতি এখনো সেই আদি। গ্রামের শীতসকালের দৃশ্যে চোখ জুড়িয়ে যায়। খেজুর গাছে ঝুলছে রসের হাঁড়ি। কোনো কোনো বাড়িতে চলছে রস থেকে গুড় বানানোর কাজ। ফসলের খেতজুড়ে নানা শস্যের বৈচিত্র্য। গ্রামে ঢুকেই দেখা হলো তরুণ কৃষক জসিম মল্লিকের সঙ্গে। জসিম স্বপ্নচারী এক কৃষক। বছর পাঁচেক আগে এসব জমিতে সবজি চাষ করতেন এখন ঢুকে গেছেন ফুল চাষে। দাঁড়িয়েছিলাম চন্দ্রমল্লিকার খেতের পাশে। এখানে ২০ শতক জমিতে চন্দ্রমল্লিকার চাষ। প্রতিটি গাছ থেকে এক মৌসুমে পাওয়া যায় ১০০ ফুল। প্রতি ফুলের মূল্য পায় আড়াই থেকে পাঁচ টাকা। এ বছর এ ২০ শতক জমিতে ফুল চাষে মোট খরচ হয়েছে দেড় লাখ টাকা। আর ফুল বিক্রি করেছেন ১ লাখ ৮৫ হাজার টাকায়। করোনার কারণে এবার বাজার মন্দ। তার পরও ২০ শতক জমি থেকে এ মৌসুমে লাভ পাচ্ছেন ৩৫ হাজার টাকা।

পাঠক! বলে রাখি ফুল চাষের জেলা হিসেবে যশোরকে যদি এক নম্বরে ধরতে হয় তাহলে ঝিনাইদহের স্থান দুই নম্বরে। এখন দেশের অনেক জেলাতেই ছড়িয়ে পড়েছে ফুল চাষ। কিন্তু এখানে কৃষকের অগ্রসরতা আমার কাছে অন্য রকম মনে হলো। কৃষক অত্যন্ত সচেতনভাবে প্রতিটি পদক্ষেপে প্রযুক্তি ও কৌশল প্রয়োগ করছে।

আপনাদের হয়তো মনে আছে, ‘হৃদয়ে মাটি ও মানুষ’ অনুষ্ঠানে চীনের গোয়াংডং প্রদেশের শিনশিং এলাকার একটি ড্রাগন খেতে এলইডি আলো ব্যবহারের চিত্র দেখিয়েছিলাম। সেটিই আমাদের কাছে ছিল বেশ নজরকাড়া এক দৃশ্য। আমরা ড্রাগন ফলের বাগানে এলইডি আলোর ঝলকানি দেখার জন্য প্রায় ৩ ঘণ্টা ঠায় অপেক্ষা করে ছিলাম। যদিও ইনডোর ফার্মিং এলইডি আলোর ব্যবহারের বহু চিত্রই আমরা এর আগে দেখেছি। জাপানের পাসোনা টু, নেদারল্যান্ডসের গ্রিন কিউ- এ প্রতিষ্ঠানগুলো সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রিত পরিবেশে এলইডি আলো ব্যবহার করে উদ্ভিদের সালোকসংশ্লেষণ প্রক্রিয়াকে নিজেদের নিয়ন্ত্রণে নিয়ে এসেছে। আর উন্মুক্ত মাঠে এলইডি আলোর ব্যবহার মানে আরও এক ধাপ অগ্রগতি। বোঝা যায় এ পদ্ধতিটি কৃষকেরই আবিষ্কৃত। কারণ রাতে আলো জ্বেলে দিনের দৈর্ঘ্য বাড়িয়ে দেওয়ার কৌশল। হৃদয়ে মাটি ও মানুষ অনুষ্ঠানে চীনের ওই প্রতিবেদন দেখে টাঙ্গাইলের মির্জাপুরের কমফোর্ট কম্পোজিট নামের পোশাকপ্রতিষ্ঠান একই পদ্ধতিতে ড্রাগন ফল উৎপাদনের উদ্যোগ নেয়। সে কৌশল প্রয়োগ করছে এখানকার কৃষকও। ভালো লেগেছে প্রত্যন্ত গ্রামে কৃষক পর্যায়ে ফুল চাষে এলইডি আলো ব্যবহারের এ উৎকর্ষ দেখে। কৃষক জসিম এরই মধ্যে এলইডি বাতি ব্যবহারের ভালো ফল পেয়েছেন।

এ গ্রামের আরেক তরুণ কৃষক ইসমাইল হোসেন। তার ১৭ কাঠা জমিতে চন্দ্রমল্লিকার চাষ। তিনিও এলইডি বাতি ব্যবহার করছেন। জানালেন, এলইডি বাতি জ্বালানোয় গাছ দ্রুত বাড়ে, ফুল আসে দ্রুত এবং ফুলের আকার ও রং হয় সুন্দর।

এ এলাকায় প্রথম বাণিজ্যিক কৃষিতে অভাবনীয় এক লাভের বার্তা নিয়ে এসেছিল গাঁদা ফুল। এখনো কৃষক গাঁদা ফুলের চাষ ধরে রেখেছে। কথা হলো আরেক তরুণ কৃষক নাজমুল হোসেনের সঙ্গে। জানা গেল, ১২ বছর ধরে ফুল চাষ করছেন তিনি। এলইডি বাতি ব্যবহারের সুফল পৌঁছে গেছে তার কাছেও।

এরই মধ্যে এলাকার বহু কৃষক যুক্ত হয়েছে চন্দ্রমল্লিকা চাষে। এর মধ্যে অনেকেই এলইডি বাতি ব্যবহার করে বেশ সুফল পাচ্ছেন। কৃষক বলছে, এলইডি বাতি ব্যবহার করলে সারও কম লাগে।

এগুলো প্রযুক্তির উৎকর্ষ। যেটি নানাভাবে কৃষকের কাছে এসেছে। কিন্তু কৃষক বরাবরই প্রত্যাশা করে কৃষি বিভাগের মাধ্যমে প্রযুক্তিগত উৎকর্ষগুলো তাদের হাতে আসুক। এ বিষয় নিয়েও কথা বলেছি কৃষি বিভাগের মাঠ পর্যায়ে কর্মরত উপসহকারী কর্মকর্তা রবিউল কবির পল্লবের সঙ্গে। তিনি বললেন, আধুনিক কৃষি বিষয়ে তাদের প্রশিক্ষণ প্রয়োজন, প্রয়োজন নিজেদের দক্ষতা উন্নয়নের।

কৃষক এখন অসাধারণ বুদ্ধিমত্তা ও আগ্রহ নিয়ে কৃষি কাজ করে। ফসলের উৎপাদন বাড়ানো ও বাণিজ্যিক লাভের জন্য সারা বছর চলতে থাকে তার অনুসন্ধান। যখনই নতুন কিছুর সন্ধান পায় প্রয়োগ করে নিজের মাঠে। কখনো সাফল্য আসে, কখনো আসে না। কিন্তু প্রযুক্তি ব্যবহারের ক্ষেত্রে ঝুঁকি নিতে কৃষক মোটেও পিছপা হয় না বরং একটি নতুন প্রযুক্তি নিজের আয়ত্তে আনার জন্য অব্যাহত রাখে তার চেষ্টা। মহেশপুরের এই তরুণ চন্দ্রমল্লিকা চাষিদের ক্ষেত্রেই দেখা গেল বিষয়টি। করোনার তান্ডব সামলে নিয়ে তারা ঘুরে দাঁড়িয়েছেন। এসব উদ্যমী কৃষকের কাছে যদি নতুন নতুন প্রযুক্তি ও পদ্ধতিগুলো নিয়মিতভাবে জোগান দেওয়া যায় তাহলে আরও বেশি সাফল্য দেখাতে পাবেন তারা। এ ক্ষেত্রে বিশ্বের আধুনিকতম কৃষিপ্রযুক্তিগুলোর সঙ্গে মাঠপর্যায়ের কর্মকর্তাদের যোগাযোগ ও জানা-শোনাটা অনেক বেশি জরুরি। পাশাপাশি করোনার অভিঘাতে বিপর্যস্ত ফুল চাষিদের পাশে সরকার সহযোগী হয়ে দাঁড়াবে- এমনটাই প্রত্যাশা করি।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব।  

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
সাংবাদিক খাসোগি হত্যাকাণ্ড নিয়ে সৌদি যুবরাজের পক্ষ নিলেন ট্রাম্প
সাংবাদিক খাসোগি হত্যাকাণ্ড নিয়ে সৌদি যুবরাজের পক্ষ নিলেন ট্রাম্প

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হবিগঞ্জে র‌্যাবের অভিযানে ভুয়া নারী চিকিৎসক আটক
হবিগঞ্জে র‌্যাবের অভিযানে ভুয়া নারী চিকিৎসক আটক

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কিউএস র‌্যাঙ্কিংয়ে কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের শীর্ষে গাকৃবি
কিউএস র‌্যাঙ্কিংয়ে কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের শীর্ষে গাকৃবি

৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

শরীয়তপুর-৩ আসনে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ
শরীয়তপুর-৩ আসনে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ

৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ঘরের মাঠে টানা ১১ সিরিজ জয় নিউজিল্যান্ডের
ঘরের মাঠে টানা ১১ সিরিজ জয় নিউজিল্যান্ডের

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কিবরিয়া হত্যায় ৩০ হাজার টাকার চুক্তি হয় : র‌্যাব
কিবরিয়া হত্যায় ৩০ হাজার টাকার চুক্তি হয় : র‌্যাব

১১ মিনিট আগে | নগর জীবন

লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ২
লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ২

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধুরন্ধর সিনেমার ‘বাস্তব’ চরিত্রদের বের করে ফেলল নেটিজেনরা
ধুরন্ধর সিনেমার ‘বাস্তব’ চরিত্রদের বের করে ফেলল নেটিজেনরা

১৫ মিনিট আগে | শোবিজ

নবম পে–স্কেল বাস্তবায়নের দাবিতে ইবিতে কর্মচারীদের মানববন্ধন
নবম পে–স্কেল বাস্তবায়নের দাবিতে ইবিতে কর্মচারীদের মানববন্ধন

১৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অর্থ আত্মসাৎ ও প্রতারণার দায়ে সাবেক প্রধান শিক্ষকের ৭ বছরের কারাদণ্ড
অর্থ আত্মসাৎ ও প্রতারণার দায়ে সাবেক প্রধান শিক্ষকের ৭ বছরের কারাদণ্ড

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে ডাকাত সন্দেহে যুবককে পিটিয়ে হত্যা
কেরানীগঞ্জে ডাকাত সন্দেহে যুবককে পিটিয়ে হত্যা

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকিট পেল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকিট পেল যারা

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

‘নির্বাচনের শঙ্কা দূর করার দায়িত্ব সরকার ও কমিশনকেই নিতে হবে’
‘নির্বাচনের শঙ্কা দূর করার দায়িত্ব সরকার ও কমিশনকেই নিতে হবে’

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

কেনিয়ায় বন্যায় হাজারো মানুষ বাস্তুচ্যুত
কেনিয়ায় বন্যায় হাজারো মানুষ বাস্তুচ্যুত

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডেঙ্গুতে ৬ জনের প্রাণহানি
ডেঙ্গুতে ৬ জনের প্রাণহানি

৩৪ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সন্ত্রাসী কাজ করে কিছু মানুষ, কলঙ্ক দেওয়া হয় সব কাশ্মীরিকে: ওমর
সন্ত্রাসী কাজ করে কিছু মানুষ, কলঙ্ক দেওয়া হয় সব কাশ্মীরিকে: ওমর

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সামরিক বাহিনীর সহায়তা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা
শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সামরিক বাহিনীর সহায়তা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমধ্যসাগরে নৌকা ডুবে গোপালগঞ্জের ২ যুবক নিহত
ভূমধ্যসাগরে নৌকা ডুবে গোপালগঞ্জের ২ যুবক নিহত

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উদযাপন করলো বসুন্ধরা নিবাসী চবিয়ানরা
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উদযাপন করলো বসুন্ধরা নিবাসী চবিয়ানরা

৪০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নভেম্বরের ১৮ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৯০ কোটি ডলার
নভেম্বরের ১৮ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৯০ কোটি ডলার

৪১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ব্যাট দিয়ে স্ট্যাম্পে আঘাত করায় শাস্তি পেলেন বাবর
ব্যাট দিয়ে স্ট্যাম্পে আঘাত করায় শাস্তি পেলেন বাবর

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

প্রকৃতিতে উঁকি দিচ্ছে শীত, বাড়ছে লেপ-তোশকের চাহিদা
প্রকৃতিতে উঁকি দিচ্ছে শীত, বাড়ছে লেপ-তোশকের চাহিদা

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দাউদের ডান হাত থেকে নাম্বার ওয়ান শত্রু রাজনের উত্থান-পতন
দাউদের ডান হাত থেকে নাম্বার ওয়ান শত্রু রাজনের উত্থান-পতন

৪৭ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে শর্ত শিথিল করতে বলেছি : আসিফ নজরুল
মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে শর্ত শিথিল করতে বলেছি : আসিফ নজরুল

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে রাতভর ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা রাশিয়ার, নিহত ৯
ইউক্রেনে রাতভর ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা রাশিয়ার, নিহত ৯

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে আগ্নেয়াস্ত্রসহ তিনজন গ্রেফতার
চট্টগ্রামে আগ্নেয়াস্ত্রসহ তিনজন গ্রেফতার

৫৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জকসু নির্বাচন উপলক্ষে ৯ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ থাকবে উন্মুক্ত লাইব্রেরি
জকসু নির্বাচন উপলক্ষে ৯ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ থাকবে উন্মুক্ত লাইব্রেরি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা
তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা
এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

৪ ঘণ্টা আগে | টক শো

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

২০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ট্রাম্পের শুল্ক সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের রপ্তানি বেড়েছে ১৪ শতাংশ
ট্রাম্পের শুল্ক সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের রপ্তানি বেড়েছে ১৪ শতাংশ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন