শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৩ ডিসেম্বর, ২০২০

তিস্তা চুক্তি নিয়ে সময় ক্ষেপণ কেন?

সুখরঞ্জন দাশগুপ্ত
প্রিন্ট ভার্সন
তিস্তা চুক্তি নিয়ে সময় ক্ষেপণ কেন?

গত ১৭ ডিসেম্বর ভিডিও কনফারেন্সে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দ্বিপক্ষীয় বৈঠকে উভয় দেশের মধ্যে নানা বিষয় নিয়ে কথাবার্তা হয়। তারপর এক যৌথ বিবৃতিতে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী দীর্ঘদিন আটকে থাকা তিস্তার পানিচুক্তির প্রসঙ্গটি জোরের সঙ্গে উল্লেখ করেন। শেখ হাসিনা বলেছেন, ২০১১ সালে সাবেক প্রধানমন্ত্রী ড. মনমোহন সিং ঢাকা সফরের সময় চুক্তির যে খসড়া তৈরি হয়েছিল তা থেকে বাংলাদেশ একচুলও নড়বে না। ১০ বছর ধরে দিল্লির টালবাহানার কারণ হলো পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জির কাছে নতিস্বীকার করে যাওয়ার প্রবণতা। শেখ হাসিনা বলেছেন, ২০১১ সালে যে চুক্তিতে ঢাকা ও দিল্লি সম্মত হয়েছিল উভয় দেশের স্বার্থে তা দ্রুত সম্পন্ন করা প্রয়োজন। মোদি বলেছেন, দিল্লি ধারাবাহিকভাবে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।

এ খবরের প্রতিক্রিয়া দিতে গিয়ে পশ্চিমবঙ্গের বামপন্থি ও কংগ্রেস নেতারা বিবৃতি দিয়ে বলেছেন, এটা নরেন্দ্র মোদির টালবাহানা মাত্র। তারা মনে করেন, এটা পরিষ্কার দিল্লির দাদা ও পশ্চিমবঙ্গের দিদির মধ্যে এ ব্যাপারে কোনো গোপন আঁতাত থাকতে পারে। তারা অভিযোগ করেন, ২০১৪ সালে মোদি ক্ষমতায় আসার পর থেকে ভারতের পার্লামেন্টের উভয় কক্ষে যেসব দেশবিরোধী, জনস্বার্থবিরোধী আইন পাস করানো হয়েছে, প্রতিটি ক্ষেত্রেই মমতার দল তৃণমূল প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে বিজেপিকে সমর্থন করেছে।

এ অভিযোগ তুলে সিপিএমের রাজ্য সম্পাদক সূর্য মিত্র বলেন, তিস্তা চুক্তির জন্য জ্যোতি বসু, বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যের আমলের সরকার কোনো বাধা তো সৃষ্টি করেনি, বরং দিল্লির মনমোহন সিংয়ের সরকার এ চুক্তির যে খসড়া রাজ্য সরকারকে দিয়েছিল তা তারা সঙ্গে সঙ্গে অনুমোদন করে দিয়েছিল। পশ্চিমবঙ্গ প্রদেশ কংগ্রেসের প্রবীণ নেতা, সাংসদ প্রদীপ ভট্টাচার্য বলেছেন, আমরা চাই এ চুক্তি দ্রুত সম্পন্ন হোক। তিনি মনমোহন সিংয়ের ঢাকা সফরের কথা উল্লেখ করে বলেন, ঢাকা সফরের আগে সে সময় বিরোধী দলনেত্রী বিজেপির সুষমা স্বরাজ ও রাজ্যসভার বিজেপি নেতা অরুণ জেটলি এবং প্রবীণ বিজেপি নেতা লালকৃষ্ণ আদবানিকে নৈশভোজে ডেকে মনমোহন সিং ঢাকায় যে আলোচনা হবে তার বিস্তারিত জানিয়েছিলেন। তারা সব বিষয়েই সম্মতি জানিয়েছিলেন।

ঢাকা থেকে ফিরে এসে আবার ওই তিন নেতাকে ডেকে শেখ হাসিনার সঙ্গে যে চুক্তি হয়েছিল, তার বিস্তারিত তাদের জানিয়েছিলেন। বিরোধীদের সমর্থন নিয়েই সংসদের উভয় কক্ষে তা অনুমোদিত হয়েছিল। ২০১৯ সালে শেখ হাসিনা দিল্লিতে এসেছিলেন, একটি নতুন চাল দিয়েছিলেন মমতা। তিস্তা নয়, তোরসা নদীর জল নিয়ে চুক্তি হোক। এমনটাই প্রস্তাব দিয়েছিলেন মমতা ব্যানার্জি। তোরসা নদীর উৎস হলো ভুটানে। মমতা জেনেশুনেই এটা করেছিলেন। যাতে তিনটি দেশের জটিলতা সামনে রেখে তিস্তা চুক্তি আটকে দেওয়া সম্ভব হয়।

মমতার এ প্রস্তাব সরকারিভাবে শেখ হাসিনা বা নরেন্দ্র মোদিকে দেওয়া হয়নি। শেখ হাসিনার দিল্লি ছাড়ার ঘণ্টাখানেকের মধ্যে দিল্লিতে কয়েকজন বাঙালি সাংবাদিককে ডেকে এ প্রস্তাবের কথা বলেন তিনি। দিল্লির বাঙালি সাংবাদিকরা ভৌগোলিক জটিলতা হয়তো অনেকেই জানতেন না। উত্তরবঙ্গের কোন নদীর কোথায় উৎস এবং কোন খাতে বইছে, সে ব্যাপারে বিখ্যাত সাহিত্যিক সমরেশ মজুমদার বলেছেন, ‘তোরসা নদীর উৎস সম্পর্কে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রীর কতটা ধ্যান-ধারণা আছে আমি জানি না। তবে আমি নিজে উত্তরবঙ্গে জন্মেছি, বড় হয়েছি। আমি জানি, তোরসা নদীর উৎস ভুটানে। ১০ বছর ধরে শুনে আসছি ভারতের কয়েকটি গোয়েন্দা সংস্থাও সরকারকে রিপোর্ট দিয়েছে তিস্তা নিয়ে যখনই আলোচনা হওয়ার সম্ভাবনা দেখা দেয়, তখন বাংলাদেশের বিরোধী দল বিএনপি-জামায়াত এ চুক্তি সই না করার জন্য মমতা সরকারের ওপর নানাভাবে চাপ সৃষ্টি করে।

ওই সব দলের কোনো কোনো নেতা মাঝেমধ্যে কলকাতায় এসে মমতা ব্যানার্জি কিংবা তার ঘনিষ্ঠ নেতা ববি হাকিমের সঙ্গে দেখা করেন। আমার মনে আছে, ২০১৪ সালে বাংলাদেশের নির্বাচনের আগে মমতার ঘনিষ্ঠ মন্ত্রী ববি হাকিম বলেছিলেন, আমরা তিস্তা চুক্তি করব কি শেখ হাসিনাকে জেতানোর জন্য। পরে একটি টিভি সাক্ষাৎকারে আমি তাকে জিজ্ঞাসা করেছিলাম, আপনি আওয়ামী লীগ বা শেখ হাসিনাকে জেতানোর বিপক্ষে। তাহলে কি আপনি মুজিব হত্যাকারী জিয়ার বিধবা স্ত্রী বেগম খালেদাকে জেতাতে চান? তিনি উত্তরটি সেদিন এড়িয়ে গিয়েছিলেন।

আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক নিয়ে মমতা ব্যানার্জির কোনো ধ্যান-ধারণা নেই। মনমোহন সিংয়ের ঢাকা সফরের আগে তার জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা শিবশঙ্কর তিনবার কলকাতায় এসেছিলেন মমতাকে বোঝাতে যে, তিস্তা চুক্তি কেন প্রয়োজন। মমতা কোনো সন্তোষজনক ব্যাখ্যা দিতে পারেননি। শুধু বলেছিলেন, আই উইল নট সো টু ঢাকা। পশ্চিমবঙ্গের রাজনৈতিক মহল মনে করে, মমতার ভোটব্যাংক হলো বাংলাদেশি জামায়াতপন্থিরা।

ভারতের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে আশ্বস্ত করেছেন, তার সরকার ধারাবাহিকভাবে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী কী বলতে চাইছেন, ঠিক স্পষ্ট নয়। কূটনৈতিক পর্যবেক্ষকরা মনে করেন, ১২০ দিন পর পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভায় যে নির্বাচন হবে, সেখানে তার দল বিজেপি জয়ী হবে। তারপর বিজেপির মুখ্যমন্ত্রী যিনি হবেন, তাকে দিয়েই তিনি তিস্তা চুক্তির ব্যাপারে সম্মতি আদায় করে নেবেন। এ যেন গাছে কাঁঠাল আর গোঁফে তেল দেওয়ার মতো ব্যাপার।

তর্কের খাতিরে যদি ধরে নেওয়া যায় বিজেপি জয়ী হবে। তাহলে বিজেপির মুখ্যমন্ত্রী তিস্তা চুক্তিতে রাজি হবেন কিনা এ ব্যাপারে রাজনৈতিক মহলে যথেষ্ট সন্দেহ ও উদ্বেগ রয়েছে। বিষয়টি একটু খুলে বলা যাক। পশ্চিমবঙ্গের আরএসএসের এক নম্বর নেতা হলেন ত্রিপুরার সাবেক রাজ্যপাল তথাগত রায়। তথাগত রায়ের সঙ্গে কয়েক মাস আগে এ ব্যাপারে কথা হচ্ছিল। তিনি আমাকে সেদিন বলেছিলেন, উত্তরবঙ্গ থেকে বিজেপি লোকসভায় বেশ কয়েকটা আসন পেয়েছে। বিজেপির উত্তরবঙ্গের সাংসদরা তিস্তা চুক্তি করতে চাইবেন কি? নির্বাচনে যেসব বিধায়ক উত্তরবঙ্গ থেকে জিতে আসবেন, তাদের মনোভাবটাও জানতে হবে।

সুতরাং প্রশ্নটা থেকেই গেল। তথাগত বাবু বরাবরই বলে থাকেন, আই অ্যাম মোর আরএসএস দ্যান বিজেপি। মমতার ভোটব্যাংক যখন জামায়াত ও বিএনপি তখন বিজেপি চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে মতুয়াদের দলে টানতে। এ নিয়ে বিজেপি ও তৃণমূল যে হারে অর্থব্যয় করছে তা আর লুকানো নেই। তথাগত রায় শুধু আরএসএস নয়, ব্যক্তিগতভাবেও বাংলাদেশবিদ্বেষী। বিরোধী দল কংগ্রেস ও বামপন্থিরা মনে করে, মোদির উচিত মুজিব শতবর্ষে তার প্রতি শ্রদ্ধা জানানোর জন্য এইচুক্তি পশ্চিমবঙ্গের নির্বাচনের আগেই করা। তা না হলে প্রতিবেশী রাষ্ট্রকে তাদের প্রকৃত পাওনা থেকে বঞ্চিত করে অপমান করা হবে।

ফারাক্কার পানিচুক্তি নিয়ে সাবেক মুখ্যমন্ত্রী জ্যোতি বসু ও সাবেক কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বরকত গনি খান চৌধুরীর মধ্যে বাংলাদেশের পানিসম্পদমন্ত্রী আবদুর রাজ্জাকের মধ্যস্থতায় যদি ১১ মিনিটের মধ্যে সিদ্ধান্ত নেওয়া সম্ভব হয় তাহলে মোদি কেন ১১ বছর লাগাচ্ছেন? এ প্রশ্নের উত্তর পাওয়া যাচ্ছে না।

 

এই বিভাগের আরও খবর
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
চোরাচালান বৃদ্ধির শঙ্কা
চোরাচালান বৃদ্ধির শঙ্কা
মব সন্ত্রাস থামান
মব সন্ত্রাস থামান
সন্তানের সুন্দর অর্থবোধক নাম রাখুন
সন্তানের সুন্দর অর্থবোধক নাম রাখুন
মব জাস্টিস অবিচার, মারাত্মক অন্যায়
মব জাস্টিস অবিচার, মারাত্মক অন্যায়
নিশায় আঁকা ছবি প্রভাতে চুরমার
নিশায় আঁকা ছবি প্রভাতে চুরমার
বিএনপির জিরো টলারেন্স
বিএনপির জিরো টলারেন্স
পবিত্র আশুরা
পবিত্র আশুরা
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
উজানির মা ও ভাটার টান
উজানির মা ও ভাটার টান
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
সর্বশেষ খবর
ক্লাব বিশ্বকাপে চমক দেখিয়ে প্রিমিয়ার লিগে ব্রাজিলিয়ান ফুটবলার
ক্লাব বিশ্বকাপে চমক দেখিয়ে প্রিমিয়ার লিগে ব্রাজিলিয়ান ফুটবলার

১৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

১৪ বছর পর নতুন করে ফিরছে আজম খানের 'উচ্চারণ'
১৪ বছর পর নতুন করে ফিরছে আজম খানের 'উচ্চারণ'

২৫ মিনিট আগে | শোবিজ

টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা ১০০ ছাড়িয়েছে
টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা ১০০ ছাড়িয়েছে

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস
টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস

৪৩ মিনিট আগে | শোবিজ

চলতি বছর হজে গিয়ে মারা গেছেন ৪৪ বাংলাদেশি
চলতি বছর হজে গিয়ে মারা গেছেন ৪৪ বাংলাদেশি

৪৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

কেনিয়ায় সরকারবিরোধী বিক্ষোভ, পুলিশের গুলিতে নিহত ১১
কেনিয়ায় সরকারবিরোধী বিক্ষোভ, পুলিশের গুলিতে নিহত ১১

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’
গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি থেকে দেশে ফিরেছেন ৭৬ হাজারের বেশি হাজি
সৌদি থেকে দেশে ফিরেছেন ৭৬ হাজারের বেশি হাজি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সিরাজগঞ্জে ট্রাক-অটোরিকশা সংঘর্ষে প্রাণ গেল বাবা-ছেলের
সিরাজগঞ্জে ট্রাক-অটোরিকশা সংঘর্ষে প্রাণ গেল বাবা-ছেলের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির
লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৮ জুলাই)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত জেলার ওপর দিয়ে দুপুরের মধ্যে ঝড়বৃষ্টির শঙ্কা
সাত জেলার ওপর দিয়ে দুপুরের মধ্যে ঝড়বৃষ্টির শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প
বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সকালে লেবুপানি পানের উপকারিতা
সকালে লেবুপানি পানের উপকারিতা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আওয়ামী লীগ ছাড়া সব দলের কাছে আয়-ব্যয়ের হিসাব চেয়েছে ইসি
আওয়ামী লীগ ছাড়া সব দলের কাছে আয়-ব্যয়ের হিসাব চেয়েছে ইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাগরে লঘুচাপ, তিন নম্বর স্থানীয় সতর্কসংকেত
সাগরে লঘুচাপ, তিন নম্বর স্থানীয় সতর্কসংকেত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মীরসরাইয়ে লরির ধাক্কায় শিশুর মৃত্যু
মীরসরাইয়ে লরির ধাক্কায় শিশুর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

খাগড়াছড়ি পার্বত্য পরিষদের চেয়ারম্যানকে সকল কাজ থেকে বিরত থাকার নির্দেশ
খাগড়াছড়ি পার্বত্য পরিষদের চেয়ারম্যানকে সকল কাজ থেকে বিরত থাকার নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছেলের জিপিএ–৫ জালিয়াতি: সাবেক সচিব নারায়ণ সাময়িক বরখাস্ত
ছেলের জিপিএ–৫ জালিয়াতি: সাবেক সচিব নারায়ণ সাময়িক বরখাস্ত

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সিদ্ধান্তহীনতায় স্থবির ব্যবসা-বাণিজ্য-বিনিয়োগ
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সিদ্ধান্তহীনতায় স্থবির ব্যবসা-বাণিজ্য-বিনিয়োগ

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শাবিতে নতুন সাত সহকারী প্রক্টর নিয়োগ
শাবিতে নতুন সাত সহকারী প্রক্টর নিয়োগ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দেশকে পিছিয়ে দিতে বিলম্ব নির্বাচনের কথা বলা হচ্ছে
দেশকে পিছিয়ে দিতে বিলম্ব নির্বাচনের কথা বলা হচ্ছে

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চার মামলায় কারাগারে বরিশালের সাবেক কাউন্সিলর বাহার
চার মামলায় কারাগারে বরিশালের সাবেক কাউন্সিলর বাহার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম-গডানস্ক শিপিং রুট স্থাপনে আলোচনায় অগ্রগতি
চট্টগ্রাম-গডানস্ক শিপিং রুট স্থাপনে আলোচনায় অগ্রগতি

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাকরি হারানোর উদ্বেগে রাজস্বকর্মীরা
চাকরি হারানোর উদ্বেগে রাজস্বকর্মীরা

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হবিগঞ্জে ১৪৪ ধারা ভেঙে সংঘর্ষ, নিহত ১
হবিগঞ্জে ১৪৪ ধারা ভেঙে সংঘর্ষ, নিহত ১

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে ডেঙ্গু প্রতিরোধে মশারি টানে অভিনব কর্মসূচি
সোনারগাঁয়ে ডেঙ্গু প্রতিরোধে মশারি টানে অভিনব কর্মসূচি

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারী বর্ষণে সেন্টমার্টিনসহ টেকনাফের ৩ হাজার পরিবার পানিবন্দি
ভারী বর্ষণে সেন্টমার্টিনসহ টেকনাফের ৩ হাজার পরিবার পানিবন্দি

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুর যুবদলের নতুন সভাপতি হুমায়ুন, সম্পাদক লিংকন
লক্ষ্মীপুর যুবদলের নতুন সভাপতি হুমায়ুন, সম্পাদক লিংকন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী
টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...
প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক
দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী
ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য
শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প
বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ
ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইয়েমেনে দফায় দফায় ইসরায়েলের হামলা
ইয়েমেনে দফায় দফায় ইসরায়েলের হামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল
ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী
ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে
কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ
মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের
ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি
এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি
ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক
১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী
চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার
১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১০ জুলাই এসএসসি ফল প্রকাশের সম্ভাবনা
১০ জুলাই এসএসসি ফল প্রকাশের সম্ভাবনা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত
ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’
গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের মধ্যদিয়ে দেশে গণতন্ত্র ফিরবে : মির্জা ফখরুল
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের মধ্যদিয়ে দেশে গণতন্ত্র ফিরবে : মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের দুঃসংবাদ দিল ইউটিউব, আসছে নতুন নীতিমালা
কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের দুঃসংবাদ দিল ইউটিউব, আসছে নতুন নীতিমালা

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানে বারবার ত্রুটি, এবার জয়পুরে জরুরি অবতরণ
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানে বারবার ত্রুটি, এবার জয়পুরে জরুরি অবতরণ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মঙ্গলে ছিল পানি, ছিল পরিবেশও—তবুও প্রাণ টেকেনি!
মঙ্গলে ছিল পানি, ছিল পরিবেশও—তবুও প্রাণ টেকেনি!

২৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

হোয়াইট হাউসের সামনে নেতানিয়াহুর সফরবিরোধী বিক্ষোভ
হোয়াইট হাউসের সামনে নেতানিয়াহুর সফরবিরোধী বিক্ষোভ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা
প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া
মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া

শিল্প বাণিজ্য

তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি
তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে
জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ
জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ

নগর জীবন

প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়
প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা
পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া
তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

পেছনের পৃষ্ঠা

মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল
মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল

নগর জীবন

সবাই রাজি, তবু আটকা
সবাই রাজি, তবু আটকা

পেছনের পৃষ্ঠা

উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

মবে জড়িতদের ছাড় নয়
মবে জড়িতদের ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু
পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক
সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!
৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!

শিল্প বাণিজ্য

অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে
ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে

নগর জীবন

হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ
মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি
খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি

নগর জীবন

ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!
ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!

দেশগ্রাম

২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি
২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি

নগর জীবন

সাংবাদিক শামীম আহমদ আর নেই
সাংবাদিক শামীম আহমদ আর নেই

নগর জীবন

কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম

পুলিশ কর্মকর্তা হত্যা চারজনের মৃত্যুদন্ড যাবজ্জীবন ৪
পুলিশ কর্মকর্তা হত্যা চারজনের মৃত্যুদন্ড যাবজ্জীবন ৪

দেশগ্রাম