শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৩ জানুয়ারি, ২০২১ আপডেট:

বিশ্বের অন্যতম অসাধারণ মানবিক উদ্যোগ

মোহাম্মদ হেলাল হোসেন পিএএ
প্রিন্ট ভার্সন
বিশ্বের অন্যতম অসাধারণ মানবিক উদ্যোগ

‘বাংলাদেশ বিশ্বের কাছে উন্নয়নের বিস্ময়। দারিদ্র্যের হার ৪০ থেকে ২১ ভাগে নেমে এসেছে। আমরা এগিয়ে যাচ্ছি, ইনশা আল্লাহ আরও এগিয়ে যাব। বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা ইনশা আল্লাহ আমরা গড়ে তুলব।’- প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা। সত্যিই বাংলাদেশ বিশ্বের বুকে এক বিরল বিস্ময়। আর বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও বিশ্বের এক অনুকরণীয় রাষ্ট্রনায়ক। যুগে যুগে বিশ্বনেতারা মানবকল্যাণ ও মানবমুক্তির নিমিত্ত বিভিন্ন অসাধারণ উদ্যোগ গ্রহণ করেছেন। বিংশ শতাব্দীতে বর্ণবাদ নিরসনে দক্ষিণ আফ্রিকার নেলসন ম্যান্ডেলার সংগ্রাম, ভারতীয় উপমহাদেশে মহাত্মা গান্ধীর আন্দোলন ও বাংলাদেশের মহানায়ক জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে মুক্তিযুদ্ধ মানবকল্যাণের ইতিহাসে স্বর্ণাক্ষরে লেখা রয়েছে। একবিংশ শতাব্দীতে জাতির পিতার সুযোগ্য কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকেই বাংলাদেশ বিশ্বের বুকে নতুন উদ্যমে এগিয়ে যেতে থেকে। আন্তর্জাতিক রাজনীতির বিভিন্ন সমীকরণের মধ্যে থেকেও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মিয়ানমারের বলপূর্বক বাস্তুচ্যুত ১০ লক্ষাধিক রোহিঙ্গাকে বাংলাদেশের সীমিত ভূখন্ডে আশ্রয় দিয়ে বিশ্বে মানবিকতার এক অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেন। আর এর মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী বিশ্বে অর্জন করেন Mother of Humanity হিসেবে অনবদ্য স্বীকৃতি।

বিশ্বে বিরল অনন্যসাধারণ মানবিক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জাতির পিতার জন্মশতবর্ষ সামনে রেখে সমগ্র বিশ্বে আরেকটি মাইলফলক কর্মসূচি গ্রহণ করেছেন। ‘মুজিববর্ষে কেউ গৃহহীন থাকবে না’- প্রধানমন্ত্রীর এ উদ্যোগের মাধ্যমে সবার জন্য আশ্রয়ের নিশ্চয়তা বিধান সম্ভব হবে। এর মাধ্যমে বাংলাদেশের মানুষের জীবনমান উন্নয়নের মাধ্যমে বৈশ্বিক মানব উন্নয়ন সূচকে বাংলাদেশের অগ্রগমন সম্ভব হবে। টেকসই উন্নয়ন অভীষ্টের মূল প্রতিপাদ্যের (No One Leave Behind) সফল বাস্তবায়নে সমাজের সবচেয়ে অসহায়, দরিদ্র, ভূমিহীন ও ঘরহীন জনগোষ্ঠীকে ঘর প্রদানের মাধ্যমে অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়ন সম্ভব হবে। নিঃসন্দেহে বাংলাদেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের প্রেক্ষাপটে এবং বিশ্বে বাংলাদেশকে ‘রোল মডেল’ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে প্রধানমন্ত্রীর এ যুগান্তকারী উদ্যোগের তাৎপর্য অপরিসীম।

Welfare State হিসেবে বিশ্বে প্রতিষ্ঠিত ইংল্যান্ড, ফিনল্যান্ড, নরওয়ে, কানাডার মতো ইউরোপ-আমেরিকার উন্নত দেশগুলোয় জনগণের মৌলিক প্রয়োজন পূরণে সরকারিভাবে সব সুযোগ-সুবিধা প্রদান করা হয়। তবে সেসব দেশে বিভিন্ন শ্রেণিবিন্যাসের ভিত্তিতে জনগণকে সরকারিভাবে বাসস্থানের সুযোগ প্রদান করা হলেও মালিকানা সরকারের কাছেই থেকে যায়। সেখানে জনগণ নামমাত্র মূল্য পরিশোধ সাপেক্ষে জীবদ্দশায় অবস্থান করে কিন্তু তাদের মৃত্যুর পর সেসব বাসস্থানের মালিকানা পুনরায় সরকারের কাছে ফিরে যায়। তবে বাংলাদেশের ক্ষেত্রে প্রধানমন্ত্রীর উদ্যোগ যথেষ্ট ব্যতিক্রম; এ ক্ষেত্রে ভূমিহীন ও ঘরহীনদের ভূমি ও ঘরের মালিকানা স্থায়ীভাবে প্রদান করা হচ্ছে। দরিদ্র ও ঘরহীন মানুষের জীবনযাত্রার মানোন্নয়নে তাদের ঘর প্রদান মুখ্য ভূমিকা পালন করবে। কেননা ঘরের নিশ্চয়তাবিধান মানুষের উন্নত জীবনযাত্রায় চালিত করে। এর মাধ্যমে তারা কর্মে আগ্রহী হয়, শিক্ষার ক্ষেত্রে গুরুত্বারোপ করে, সামাজিক মর্যাদা লাভ করে এবং সর্বোপরি উন্নত জীবনযাপনে অভ্যস্ত হয়। ফলে দীর্ঘমেয়াদে জনগণের জীবনযাত্রার মানোন্নয়ন ও আর্থসামাজিক উন্নয়ন সম্ভব হবে।

জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচির সংজ্ঞানুসারে একটি দেশের সামগ্রিক উন্নয়নচিত্র প্রতিফলনের সূচক হচ্ছে মানব উন্নয়ন সূচক। শুধু অর্থনৈতিক কর্মকান্ড অন্তর্ভুক্ত নয়; বরং জনগণের জীবনযাত্রার মান, স্বাস্থ্য, শিক্ষা ও মাথাপিছু আয়ের বহুমাত্রিক উন্নয়নের সামষ্টিক প্রতিফলন ঘটে মানব উন্নয়ন সূচকের মাধ্যমে। ২০২০ সালে UNDP-এর পরিসংখ্যান অনুসারে বাংলাদেশ HDI সূচকে বিশ্বের ১৩৩তম দেশ, যা গত বছরের চেয়ে দুই ধাপ ওপরে। ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতা গ্রহণের আগে বাংলাদেশ ছিল ১৪১তম অবস্থানে। প্রধানমন্ত্রীর দূরদর্শী নেতৃত্বে বাংলাদেশ অপ্রতিরোধ্য গতিতে উন্নয়নের মহাসড়কে এগিয়ে যাচ্ছে, যার মাধ্যমে HDI সূচকেও ক্রমে উন্নয়ন সম্ভব হচ্ছে।

ঘরহীন জনগণকে ঘর প্রদানের মাধ্যমে তাদের কর্মে আগ্রহী করা হয় এবং তারা কর্মের মাধ্যমে নিজেদের ক্রমেই দক্ষ ও যোগ্য মানবসম্পদ হিসেবে গড়ে তুলতে পারে। আজকের বিশ্বের উন্নত দেশের কাতারে থাকা চীন, জাপান, সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়াসহ ইউরোপের দেশগুলো মানবসম্পদ উন্নয়নে সর্বাধিক গুরুত্বারোপ করে। প্রধানমন্ত্রীর দূরদর্শী নেতৃত্বে মানবসম্পদ উন্নয়নের প্রাথমিক পর্যায়ে যে বিষয়টি সর্বাধিক গুরুত্ববহ অর্থাৎ ঘরের অধিকার ও সামাজিক স্বীকৃতি প্রদানের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। ফলে দীর্ঘমেয়াদে মানবসম্পদ উন্নয়ন তথা HDI এর উন্নয়ন সম্ভব হবে।

ঘরহীনদের ঘর প্রদানের মাধ্যমে তাদের সামাজিক স্বীকৃতি প্রদান করা হচ্ছে এবং সমাজের অগ্রসরমান জনগোষ্ঠীতে তারা অন্তর্ভুক্ত হচ্ছে। ঘরহীনদের ঘর প্রদানের মাধ্যমে তাদের শোভন কর্মে উদ্বুদ্ধ করা ও এর মাধ্যমে অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে অবদান রাখা সম্ভব হবে। ফলে GNI এর উন্নয়ন তথা HDI-এর অগ্রগমন সম্ভব হবে। স্বাধীনতার পরপরই বাংলাদেশে দারিদ্র্যের হার ছিল প্রায় ৭০%, সেখানে স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীর প্রাক্কালে ২০১৮-১৯ অর্থবছরে দারিদ্র্যের হার ২০%-এর নিচে নেমে আসে। কভিড-১৯ বৈশ্বিক মহামারীর পরিপ্রেক্ষিতে সারা বিশ্বের মতো বাংলাদেশেও ২০২০-এ দারিদ্র্যের হার কিছুটা বাড়লেও প্রধানমন্ত্রীর দূরদর্শী নেতৃত্বে বাংলাদেশ ঘুরে দাঁড়ানোর দৃঢ় প্রচেষ্টা চালাচ্ছে। আর অন্ন ও বস্ত্রের পর মানুষের সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ অধিকার হচ্ছে বাসস্থানের অধিকার। বিশ্বের প্রথম প্রধানমন্ত্রী হিসেবে মুজিব শতবর্ষ সামনে রেখে সমস্ত গরহীন মানুষকে আবাসনের সুযোগ প্রদানের মাধ্যমে মানবতার এক নজির স্থাপন করতে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী। ‘মুজিববর্ষে কেউ গৃহহীন থাকবে না’- এ উদ্ভাবনী মানবকল্যাণমূলক প্রতিপাদ্য সামনে রেখে সমগ্র দেশে মাঠ প্রশাসনের মাধ্যমে বাস্তবায়ন হচ্ছে ঘরহীনদের জন্য ঘর নির্মাণ কার্যক্রম। দীর্ঘমেয়াদে মানব উন্নয়ন সূচক ও মানবিক উন্নয়নে অনন্যসাধারণ ভূমিকা পালন করবে। নিঃসন্দেহে সমগ্র বিশ্বে প্রধানমন্ত্রীর এ যুগান্তকারী উদ্যোগ বিরল অনুকরণীয় নজির হয়ে থাকবে।

লেখক : জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট, খুলনা।

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৪৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৪৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম
চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা
ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা

৪ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের
দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর
রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর

খবর

শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান

সম্পাদকীয়