শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৩ জানুয়ারি, ২০২১ আপডেট:

বিশ্বের অন্যতম অসাধারণ মানবিক উদ্যোগ

মোহাম্মদ হেলাল হোসেন পিএএ
প্রিন্ট ভার্সন
বিশ্বের অন্যতম অসাধারণ মানবিক উদ্যোগ

‘বাংলাদেশ বিশ্বের কাছে উন্নয়নের বিস্ময়। দারিদ্র্যের হার ৪০ থেকে ২১ ভাগে নেমে এসেছে। আমরা এগিয়ে যাচ্ছি, ইনশা আল্লাহ আরও এগিয়ে যাব। বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা ইনশা আল্লাহ আমরা গড়ে তুলব।’- প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা। সত্যিই বাংলাদেশ বিশ্বের বুকে এক বিরল বিস্ময়। আর বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও বিশ্বের এক অনুকরণীয় রাষ্ট্রনায়ক। যুগে যুগে বিশ্বনেতারা মানবকল্যাণ ও মানবমুক্তির নিমিত্ত বিভিন্ন অসাধারণ উদ্যোগ গ্রহণ করেছেন। বিংশ শতাব্দীতে বর্ণবাদ নিরসনে দক্ষিণ আফ্রিকার নেলসন ম্যান্ডেলার সংগ্রাম, ভারতীয় উপমহাদেশে মহাত্মা গান্ধীর আন্দোলন ও বাংলাদেশের মহানায়ক জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে মুক্তিযুদ্ধ মানবকল্যাণের ইতিহাসে স্বর্ণাক্ষরে লেখা রয়েছে। একবিংশ শতাব্দীতে জাতির পিতার সুযোগ্য কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকেই বাংলাদেশ বিশ্বের বুকে নতুন উদ্যমে এগিয়ে যেতে থেকে। আন্তর্জাতিক রাজনীতির বিভিন্ন সমীকরণের মধ্যে থেকেও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মিয়ানমারের বলপূর্বক বাস্তুচ্যুত ১০ লক্ষাধিক রোহিঙ্গাকে বাংলাদেশের সীমিত ভূখন্ডে আশ্রয় দিয়ে বিশ্বে মানবিকতার এক অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেন। আর এর মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী বিশ্বে অর্জন করেন Mother of Humanity হিসেবে অনবদ্য স্বীকৃতি।

বিশ্বে বিরল অনন্যসাধারণ মানবিক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জাতির পিতার জন্মশতবর্ষ সামনে রেখে সমগ্র বিশ্বে আরেকটি মাইলফলক কর্মসূচি গ্রহণ করেছেন। ‘মুজিববর্ষে কেউ গৃহহীন থাকবে না’- প্রধানমন্ত্রীর এ উদ্যোগের মাধ্যমে সবার জন্য আশ্রয়ের নিশ্চয়তা বিধান সম্ভব হবে। এর মাধ্যমে বাংলাদেশের মানুষের জীবনমান উন্নয়নের মাধ্যমে বৈশ্বিক মানব উন্নয়ন সূচকে বাংলাদেশের অগ্রগমন সম্ভব হবে। টেকসই উন্নয়ন অভীষ্টের মূল প্রতিপাদ্যের (No One Leave Behind) সফল বাস্তবায়নে সমাজের সবচেয়ে অসহায়, দরিদ্র, ভূমিহীন ও ঘরহীন জনগোষ্ঠীকে ঘর প্রদানের মাধ্যমে অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়ন সম্ভব হবে। নিঃসন্দেহে বাংলাদেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের প্রেক্ষাপটে এবং বিশ্বে বাংলাদেশকে ‘রোল মডেল’ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে প্রধানমন্ত্রীর এ যুগান্তকারী উদ্যোগের তাৎপর্য অপরিসীম।

Welfare State হিসেবে বিশ্বে প্রতিষ্ঠিত ইংল্যান্ড, ফিনল্যান্ড, নরওয়ে, কানাডার মতো ইউরোপ-আমেরিকার উন্নত দেশগুলোয় জনগণের মৌলিক প্রয়োজন পূরণে সরকারিভাবে সব সুযোগ-সুবিধা প্রদান করা হয়। তবে সেসব দেশে বিভিন্ন শ্রেণিবিন্যাসের ভিত্তিতে জনগণকে সরকারিভাবে বাসস্থানের সুযোগ প্রদান করা হলেও মালিকানা সরকারের কাছেই থেকে যায়। সেখানে জনগণ নামমাত্র মূল্য পরিশোধ সাপেক্ষে জীবদ্দশায় অবস্থান করে কিন্তু তাদের মৃত্যুর পর সেসব বাসস্থানের মালিকানা পুনরায় সরকারের কাছে ফিরে যায়। তবে বাংলাদেশের ক্ষেত্রে প্রধানমন্ত্রীর উদ্যোগ যথেষ্ট ব্যতিক্রম; এ ক্ষেত্রে ভূমিহীন ও ঘরহীনদের ভূমি ও ঘরের মালিকানা স্থায়ীভাবে প্রদান করা হচ্ছে। দরিদ্র ও ঘরহীন মানুষের জীবনযাত্রার মানোন্নয়নে তাদের ঘর প্রদান মুখ্য ভূমিকা পালন করবে। কেননা ঘরের নিশ্চয়তাবিধান মানুষের উন্নত জীবনযাত্রায় চালিত করে। এর মাধ্যমে তারা কর্মে আগ্রহী হয়, শিক্ষার ক্ষেত্রে গুরুত্বারোপ করে, সামাজিক মর্যাদা লাভ করে এবং সর্বোপরি উন্নত জীবনযাপনে অভ্যস্ত হয়। ফলে দীর্ঘমেয়াদে জনগণের জীবনযাত্রার মানোন্নয়ন ও আর্থসামাজিক উন্নয়ন সম্ভব হবে।

জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচির সংজ্ঞানুসারে একটি দেশের সামগ্রিক উন্নয়নচিত্র প্রতিফলনের সূচক হচ্ছে মানব উন্নয়ন সূচক। শুধু অর্থনৈতিক কর্মকান্ড অন্তর্ভুক্ত নয়; বরং জনগণের জীবনযাত্রার মান, স্বাস্থ্য, শিক্ষা ও মাথাপিছু আয়ের বহুমাত্রিক উন্নয়নের সামষ্টিক প্রতিফলন ঘটে মানব উন্নয়ন সূচকের মাধ্যমে। ২০২০ সালে UNDP-এর পরিসংখ্যান অনুসারে বাংলাদেশ HDI সূচকে বিশ্বের ১৩৩তম দেশ, যা গত বছরের চেয়ে দুই ধাপ ওপরে। ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতা গ্রহণের আগে বাংলাদেশ ছিল ১৪১তম অবস্থানে। প্রধানমন্ত্রীর দূরদর্শী নেতৃত্বে বাংলাদেশ অপ্রতিরোধ্য গতিতে উন্নয়নের মহাসড়কে এগিয়ে যাচ্ছে, যার মাধ্যমে HDI সূচকেও ক্রমে উন্নয়ন সম্ভব হচ্ছে।

ঘরহীন জনগণকে ঘর প্রদানের মাধ্যমে তাদের কর্মে আগ্রহী করা হয় এবং তারা কর্মের মাধ্যমে নিজেদের ক্রমেই দক্ষ ও যোগ্য মানবসম্পদ হিসেবে গড়ে তুলতে পারে। আজকের বিশ্বের উন্নত দেশের কাতারে থাকা চীন, জাপান, সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়াসহ ইউরোপের দেশগুলো মানবসম্পদ উন্নয়নে সর্বাধিক গুরুত্বারোপ করে। প্রধানমন্ত্রীর দূরদর্শী নেতৃত্বে মানবসম্পদ উন্নয়নের প্রাথমিক পর্যায়ে যে বিষয়টি সর্বাধিক গুরুত্ববহ অর্থাৎ ঘরের অধিকার ও সামাজিক স্বীকৃতি প্রদানের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। ফলে দীর্ঘমেয়াদে মানবসম্পদ উন্নয়ন তথা HDI এর উন্নয়ন সম্ভব হবে।

ঘরহীনদের ঘর প্রদানের মাধ্যমে তাদের সামাজিক স্বীকৃতি প্রদান করা হচ্ছে এবং সমাজের অগ্রসরমান জনগোষ্ঠীতে তারা অন্তর্ভুক্ত হচ্ছে। ঘরহীনদের ঘর প্রদানের মাধ্যমে তাদের শোভন কর্মে উদ্বুদ্ধ করা ও এর মাধ্যমে অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে অবদান রাখা সম্ভব হবে। ফলে GNI এর উন্নয়ন তথা HDI-এর অগ্রগমন সম্ভব হবে। স্বাধীনতার পরপরই বাংলাদেশে দারিদ্র্যের হার ছিল প্রায় ৭০%, সেখানে স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীর প্রাক্কালে ২০১৮-১৯ অর্থবছরে দারিদ্র্যের হার ২০%-এর নিচে নেমে আসে। কভিড-১৯ বৈশ্বিক মহামারীর পরিপ্রেক্ষিতে সারা বিশ্বের মতো বাংলাদেশেও ২০২০-এ দারিদ্র্যের হার কিছুটা বাড়লেও প্রধানমন্ত্রীর দূরদর্শী নেতৃত্বে বাংলাদেশ ঘুরে দাঁড়ানোর দৃঢ় প্রচেষ্টা চালাচ্ছে। আর অন্ন ও বস্ত্রের পর মানুষের সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ অধিকার হচ্ছে বাসস্থানের অধিকার। বিশ্বের প্রথম প্রধানমন্ত্রী হিসেবে মুজিব শতবর্ষ সামনে রেখে সমস্ত গরহীন মানুষকে আবাসনের সুযোগ প্রদানের মাধ্যমে মানবতার এক নজির স্থাপন করতে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী। ‘মুজিববর্ষে কেউ গৃহহীন থাকবে না’- এ উদ্ভাবনী মানবকল্যাণমূলক প্রতিপাদ্য সামনে রেখে সমগ্র দেশে মাঠ প্রশাসনের মাধ্যমে বাস্তবায়ন হচ্ছে ঘরহীনদের জন্য ঘর নির্মাণ কার্যক্রম। দীর্ঘমেয়াদে মানব উন্নয়ন সূচক ও মানবিক উন্নয়নে অনন্যসাধারণ ভূমিকা পালন করবে। নিঃসন্দেহে সমগ্র বিশ্বে প্রধানমন্ত্রীর এ যুগান্তকারী উদ্যোগ বিরল অনুকরণীয় নজির হয়ে থাকবে।

লেখক : জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট, খুলনা।

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
ডেঙ্গুতে মৃত্যুহীন দিনে হাসপাতালে আরও ৪৩৬ জন
ডেঙ্গুতে মৃত্যুহীন দিনে হাসপাতালে আরও ৪৩৬ জন

১৫ সেকেন্ড আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বগুড়ায় বিএনপির নির্বাচনী কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত
বগুড়ায় বিএনপির নির্বাচনী কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত

১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

তৃণমূল নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে: বিএনপি নেতা সেলিম
তৃণমূল নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে: বিএনপি নেতা সেলিম

৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

টঙ্গীতে ভূমিকম্পে পোশাকশ্রমিকসহ আহত দুই শতাধিক
টঙ্গীতে ভূমিকম্পে পোশাকশ্রমিকসহ আহত দুই শতাধিক

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

১২ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কেরানীগঞ্জে গরু চোর চক্রের ছয় সদস্য গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে গরু চোর চক্রের ছয় সদস্য গ্রেফতার

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এমন ভূমিকম্প আগে কখনও অনুভব করিনি : ফারুকী
এমন ভূমিকম্প আগে কখনও অনুভব করিনি : ফারুকী

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় আন্তর্জাতিক শিশু দিবসে উপহার বিতরণ
কুমিল্লায় আন্তর্জাতিক শিশু দিবসে উপহার বিতরণ

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে হঠাৎ ভাঙনে বসতঘরসহ গাছপালা নদীগর্ভে
বরিশালে হঠাৎ ভাঙনে বসতঘরসহ গাছপালা নদীগর্ভে

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমেরিকার চাপে রুশ তেল আমদানি বন্ধ করলেন মুকেশ আম্বানি
আমেরিকার চাপে রুশ তেল আমদানি বন্ধ করলেন মুকেশ আম্বানি

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের গণসংযোগ

২৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ফের ইনজুরিতে মাঠের বাইরে পালমার
ফের ইনজুরিতে মাঠের বাইরে পালমার

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণের নির্দেশনা
ভূমিকম্পে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণের নির্দেশনা

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখরিত চর বিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখরিত চর বিজয়

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেড় যুগ পর বাগেরহাটে রেড ক্রিসেন্ট সোসাটির নির্বাচন
দেড় যুগ পর বাগেরহাটে রেড ক্রিসেন্ট সোসাটির নির্বাচন

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

চ্যাটজিপিটির গ্রুপ চ্যাট এখন সারা বিশ্বের ব্যবহারকারীদের জন্য উন্মুক্ত
চ্যাটজিপিটির গ্রুপ চ্যাট এখন সারা বিশ্বের ব্যবহারকারীদের জন্য উন্মুক্ত

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সশস্ত্র বাহিনীকে সর্বোচ্চ দক্ষতা-পেশাদারিত্ব দেখাতে হবে’
‌‘শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সশস্ত্র বাহিনীকে সর্বোচ্চ দক্ষতা-পেশাদারিত্ব দেখাতে হবে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল বৃদ্ধ ও কিশোরের
ঝিনাইদহে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল বৃদ্ধ ও কিশোরের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
সড়ক দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাগড়াছড়িতে উদ্যোক্তা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ
খাগড়াছড়িতে উদ্যোক্তা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নরসিংদীতে ভূমিকম্পে বাবা-ছেলেসহ তিনজনের মৃত্যু, অর্ধশতাধিক আহত
নরসিংদীতে ভূমিকম্পে বাবা-ছেলেসহ তিনজনের মৃত্যু, অর্ধশতাধিক আহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে ভূমিকম্পে বৈদ্যুতিক তারের ঘর্ষণে তুলা কারখানায় আগুন
নারায়ণগঞ্জে ভূমিকম্পে বৈদ্যুতিক তারের ঘর্ষণে তুলা কারখানায় আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে পানির খোঁজ বিজ্ঞানীদের যুগান্তকারী অভিযান
চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে পানির খোঁজ বিজ্ঞানীদের যুগান্তকারী অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ভূমিকম্পে শেকৃবির ৩ হলে বড় ফাটল
ভূমিকম্পে শেকৃবির ৩ হলে বড় ফাটল

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাটমোহরে রেললাইনে ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু
চাটমোহরে রেললাইনে ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে হতাহতদের জন্য তারেক রহমানের শোক
ভূমিকম্পে হতাহতদের জন্য তারেক রহমানের শোক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সেনাকুঞ্জে বেগম খালেদা জিয়া
সেনাকুঞ্জে বেগম খালেদা জিয়া

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন
রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

সম্পাদকীয়

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা