শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৭ জানুয়ারি, ২০২১ আপডেট:

এবার ক্যান্সারের বিরুদ্ধে লড়াই

পীর হাবিবুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
এবার ক্যান্সারের বিরুদ্ধে লড়াই

টানা এক মাস মুম্বাইয়ে ডা. এস আদবানি যাঁকে ভারতের ক্যান্সার চিকিৎসার ভগবান বলা হয় তাঁর চিকিৎসা নিয়ে ফিরেছি। ক্যান্সারের সঙ্গে আমার লড়াইয়ে দেশ-বিদেশের সহস্র স্বজন পাশে দাঁড়িয়েছেন গভীর মমতায় যা বলার মতো নয়। মানুষের এমন ভালোবাসা আমি মাথায় তুলে রাখি। আল্লাহর অশেষ রহমত আর করুণা আমার জন্য। তিনিই সর্বশক্তিমান দয়াময়। ডিসেম্বরেই শারীরিক পরীক্ষা-নিরীক্ষাকালে আমার বন্ধু ক্যান্সার হাসপাতালের ডা. ফারহানা নীলা প্রথম বলেছিলেন, তাঁর ধারণা আমার মাল্টিপল মায়োলাম নামের এক ধরনের ক্যান্সারের আশঙ্কা। রেগে গিয়েছিলাম। তখন ল্যাবএইডে ভর্তি হচ্ছি। পরে হেমোটলজিস্ট এম এ খানও সাসপেক্ট করলেন। ডা. আবু শামীম আন্তরিকভাবে বললেন, সিঙ্গাপুর চলে যান। সঙ্গে সঙ্গে যোগাযোগ করে মুম্বাইয়ে আদবানির আশ্রয়ে।

কলকাতা থেকে তপনদাই সব যোগাযোগ করেছিলেন। আমাদের শামছুল হক রাসেলও। আল রাহেজা হাসপাতাল। ফোর্টিজ গ্রুপের একটি প্রতিষ্ঠান। ডা. আদবানির ডান হাত ডা. শিবম অসাধারণ দক্ষ মানবিক চিকিৎসক। ২৭ তারিখ চলে যাই ছোট ভাই, দুঃসময়ের ছাত্রলীগ রাজনীতিতে উঠে আসা আজকের আওয়ামী লীগ নেতা আসাদুজ্জামান সেন্টুকে নিয়ে। যে দরদে এক মাস সেন্টু আমাকে আগলে রেখেছে, এ ঋণ শোধ হওয়ার নয়। ২৭ তারিখ সকালে আমি যাই মুম্বাই। সন্ধ্যায় ১৫ মাস পর আমার ছেলে অন্তর ঢাকায় নামে। বাপ-ছেলের দেখা নেই কত দিন। অবশেষে সে-ও মুম্বাই যায়। ২৮ তারিখ আমার চিকিৎসা শুরু হয়। মাল্টিপল মায়োলামকে আজকের ক্যান্সার বিশেষজ্ঞ বা হেমোটলজিস্টরা মামুলি অসুখ বলেন। কারণ এটা নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়। আমার অবস্থা প্রাথমিক পর্যায়ে। এটা বাড়তি সুবিধা। মুম্বাইয়ে চারটি কেমো নিয়েছি। প্রথমটার পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া কষ্টকর হলেও পরে শরীরের সঙ্গে মানিয়ে যায়। এখন বেশ ভালোই। ঢাকায় ১২টি কেমো নিতে হবে। আদবানির সতর্কবাণী করোনা যেন না হয়।

মানুষের ভালোবাসাই জীবনের বড় প্রাণশক্তি। আমার অসুস্থতায় অগণিত মানুষের দোয়া, আশীর্বাদ, ভালোবাসা আমাকে প্রচুর মানসিক শক্তি দিয়েছে। এমনিতেই আমি কখনো কোনো বিপর্যয়ে সাহস হারাই না। বিপর্যয়ের মুখে ভিতরের শক্তি আমাকে ঘুরে দাঁড় করায়, সব বিষণœœতা থেকে মুক্ত করে। জীবন এক চ্যালেঞ্জের যাত্রাপথ, আমি সে পথের যাত্রী। আজন্ম যুদ্ধই আমার জীবন। পেশাগত জীবনে ভুল পথে হাঁটিনি, ব্যক্তিজীবনে চেয়েছি আবেগ-অনুভূতিতেই সবাইকে জড়িয়ে চলতে। ভুলত্রুটি থাকলেও অপরাধ অন্যায়কে প্রশ্রয় দিইনি, করিওনি। তাই এত এত মানুষের দোয়া, ভালোবাসা আজ পাচ্ছি। কেউ কোরআন খতম, কেউ নামাজে, কেউ বা প্রার্থনায় বসে প্রাণভরে দোয়া করেছেন। দেশ-বিদেশ থেকে নিঃস্বার্থ মানুষের এত খোঁজ নেওয়া, দরদ, টান আমাকে মুগ্ধ করেছে। নির্মল ভালোবাসার প্রতিদান কখনো দেওয়া যায় না। মুম্বাইয়ে চিকিৎসক-নার্সদের সেবা তুলনাহীন। রোগ নির্ণয়ে দক্ষতা কি অসাধারণ। দেশের চিকিৎসার কথা সবাই জানেন। আমার রোগটির চিকিৎসা এখন সিএমএইচেও হচ্ছে। শেখ হাসিনার সরকার করেছে। ৩০ ভাগ সাধারণ মানুষও এ চিকিৎসা নিতে পারবে। এখানে বোন-ম্যারোর ট্রান্সপ্লান্টেশনও হচ্ছে। শুরু যখন হয়েছে সামনে আশার আলো দেখা যেতেই পারে। তা ছাড়া সিএমএইচের প্রতি ভরসা আছে। এ প্রতিষ্ঠানটি অগ্রসর হচ্ছে। হোক। আরও ভালো আন্তর্জাতিক মানের হোক। সরকারি চিকিৎসাব্যবস্থা দুর্নীতির রাহুগ্রাস থেকে মুক্ত হয়ে জনগণের স্বাস্থ্যসেবার অধিকার পূর্ণতা পাক। এখানে দায়িত্বহীন অদক্ষ দুর্নীতিবাজ সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে সরকারের অ্যাকশন শুরু হোক। চিকিৎসা মানুষের অধিকার। উন্নত চিকিৎসার আলোর দরজায় এই শক্তিশালী দুর্নীতিবাজরা অন্ধকার লুটের হাত বাড়ায়। আধুনিক চিকিৎসার সুযোগ কেড়ে নেয় ব্যক্তিগত লোভলালসায়। এটা ভেঙে দিতে হবে।

দেশের মানুষ কেন বাইরে চিকিৎসা নিতে যায়? এ প্রশ্ন অনেকে করেন। আমার মাথায়ও বিষয়টি এসেছে। এটা জটিল প্রশ্নের কঠিন উত্তরের বিষয় নয়। মানুষের কাছে জীবন সবার আগে। অর্থ-সম্পদের চেয়ে জীবন মহামূল্যবান। জীবন মানে বেঁচে থাকার প্রতিটি আনন্দময় মুহূর্ত মানুষ উপভোগ করতে চায়। জীবনে যুদ্ধ, সংগ্রাম, দহন, বেদনা কত কী আছে। তবু জীবন সুন্দর। বিষণœতা নিয়েও বাঁচতে চায় বলে তার এত আকুতি। বাঁচার জন্য যে চিকিৎসাসেবা দেশে আছে তা মানুষ দেশেই নেয়। যেখানে ভরসা নেই সেখানে বিদেশে যায়। ভিটেমাটি বিক্রি করেও বাইরে যায়। আমরা ৫০ বছরে চিকিৎসাব্যবস্থা কোথায় নিয়ে দাঁড় করিয়েছি? কত মহৎ চিকিৎসক আছেন। তবু কি মানুষ সেবা পাচ্ছে? ব্যবহার? সব চিকিৎসক কি উত্তম ব্যবহার করেন? যখন তখন রোগীর ফোন ধরেন? নার্সিং সেবা কি সত্যি আছে দেশে।  অগণিত মানুষ কি সহজে হাসপাতালে ভর্তি হওয়া বা চিকিৎসাসেবা সহজে পায়?

প্রথম প্রজন্মের বেসরকারি হাসপাতালের মুনাফামুখী কমিশন-বাণিজ্যের রমরমা ঢালাও টেস্ট থেকে বের হয়ে সেবার পথে আসতে হবে। দেশে ডাক্তারদের নাম-যশ খ্যাতি তো কম নয়। কিন্তু সঠিক রোগ নির্ণয় থেকে কার্যকর চিকিৎসাসেবা উন্নত করা জরুরি। নার্সিং সেবা আমাদের দেশে গড়ে ওঠেনি। আমি আমার বাংলাদেশের চিকিৎসাসেবা গ্রহণের দীর্ঘ অভিজ্ঞতা আর মুম্বাইয়ের এক মাসের চিকিৎসাজীবনের সময়কে দুই জায়গার আকাশ-পাতাল পার্থক্য দেখি। মুম্বাইয়ে বাণিজ্যের আগে কমিটমেন্ট ও প্রার্থনায় পরিণত করা হয়েছে চিকিৎসাকে। রাতবিরাতে ডাক্তারকে মোবাইলে পান তার রোগীরা। প্রয়োজনীয় গাইড দেন। কল ব্যাক করেন। ভরসাটা বেশি। রোগ নির্ণয় এবং চিকিৎসা সেবাদানে তারা দক্ষ। চিকিৎসক রাউন্ডে দুই পাশে একদল জুনিয়র নিয়ে এসে ফাইল-রিপোর্ট দেখে ভাবগম্ভীর পরিবেশে বেরিয়ে যান না। রোগীকে বন্ধুর মতো, আপনজনের মতো কাছে নেন। বিস্তর শোনেন। জবাব দেন প্রতিটি কথার। আদবানি কেন তাঁর জুনিয়রের সঙ্গে কথা বললেই রোগীর মন ভালো হয়ে যায়।

বাংলাদেশে জনগণের চিকিৎসাসেবা যা তার অধিকার তা নিশ্চিত করতে শেখ হাসিনার সরকার কি বরাদ্দই না দিয়েছিল। হাসপাতাল ভবন নির্মাণ থেকে প্রয়োজনীয় আধুনিক সব মহামূল্যবান যন্ত্রপাতি, মেশিন কিনতে কোনো বাধা নেই। কিন্তু তিন মন্ত্রীর আমলে একদল ক্ষমতাবান, ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, চিকিৎসক থেকে ঠিকাদার নিয়ে ওপর থেকে তৃণমূল পর্যায়ের সরকারি চিকিৎসক, কর্মকর্তা-কর্মচারী হরিলুট পেলেন। জনগণের অর্থ অপরিকল্পিতভাবে লুটে নিতে গিয়ে সরকারি চিকিৎসাব্যবস্থাকে শক্তিশালী করার বদলে রাতারাতি অঢেল অর্থ-সম্পদ বানাতে বিপর্যয়ে ফেললেন। স্বাস্থ্য খাত হলো চুরির খাত। কোথাও হাসপাতালে অকেজো নতুন মেশিন বোরকাবন্দী হয়ে পড়ে থাকল। কত জায়গায় অচল অকেজো। আবার কোথাও খালি বাক্স। মেশিন সরবরাহ না করেই বিল তুলে নেওয়ার ঘটনাও কম নয়। পাবনার একজন অবসরে যাওয়া সিভিল সার্জন ছাড়া কেউ কোথাও প্রতিবাদ গড়েননি। দুর্নীতির মহোৎসবে মুষ্টিমেয়র ভাগ্য বদল হলেও জনগণের আধুনিক চিকিৎসা সুবিধা লাভের সুযোগ হাতছাড়া হয়েছে। জনগণের সম্পদ এভাবে ক্ষমতাবানদের আশ্রয়-প্রশ্রয়ে লুটেরা সিন্ডিকেট নিয়ে যায়। একজন বহুল আলোচিত মিঠু থাকে সব অপরাধ দুর্নীতি করেও ধরাছোঁয়ার বাইরে। কিন্তু এদের ধরতেই হবে।

ঢাকা আসার দুই দিন আগে ডা. আদবানির সঙ্গে দেখা হলো। প্রয়োজনীয় গাইডলাইন মেডিকেশন দিলেন। বললেন, করোনা যেন না হয়। কেমো ওষুধ ঠিক রাখবেন। ওয়ার্ক করবেন। অফিস করবেন। এপ্রিলের ১৫ তারিখ পর্যন্ত কেমো নিয়ে ২০ দিন বন্ধ রেখে ২১ দিনের মাথায় মানে মে মাসের প্রথমেই তাঁর কাছে মুম্বাই যেতে। তখন টেস্ট হবে, দুই মাস থাকতে হবে।

বোন-ম্যারো ট্রানপ্লান্টেশন করবেন। এক মাস আমাকে তখন হাসপাতালে আইসোলেশনে রাখবেন, যাতে ইনফেকশন না হয়। এতে রক্ত বিষমুক্ত হবে, আমি ভালো হয়ে যাব। আমার ছেলে অন্তর প্রশ্ন করেছিল জার্ম নাকি ফিরে আসে না? হেসে বললেন, সাধারণত ফিরে আসে না। এলেও ১০-১৫ বছর পর আসে। তার চিকিৎসা আছে। আরও উন্নত চিকিৎসা আসবে। ভয়ের কিছুই নেই।

আল্লাহ সর্বশক্তিমান, তাঁর করুণা, সবার দোয়া, ভালোবাসা আর আদবানির চিকিৎসাসেবায় আমি মানসিক শক্তিতে শক্তিশালী। ঢাকায় ১২টি কেমো দিয়ে মে-তে মুম্বাই যাব। এখন নিয়মিত অফিস করছি।

করোনার ভয়াবহতা থেকে এখনো মুক্তি পায়নি পৃথিবী। পশ্চিমা দুনিয়া থেকে সবখানে ভ্যাকসিনের আগমন ঘটলেও থামেনি মৃত্যুমিছিল। প্রকৃতির এমন অভিশাপের মুখে বিপন্ন পৃথিবীর মানুষ একটি বছর ধরে লড়াই করছে। মানুষের বিজয় অনিবার্য আমরা জানি। কিন্তু প্রাণহানির যে ট্র্যাজিক ঘটনা নিয়তির কাছ থেকে ভোগ করতে হয়েছে, অর্থনৈতিক যে বিপর্যয় পৃথিবী দেখেছে তার দাগ কখনই মুছবে না। সামাজিক দূরত্বের টানে মানুষে মানুষে ঘটেছে দূরত্ব। যোগাযোগেও পৃথিবীজুড়ে বিপর্যয় চলছে।

মুম্বাইয়েও দেখলাম একদিকে সংখ্যাগরিষ্ঠের দারিদ্র্যের সংগ্রাম, পাশেই সংখ্যালঘুর চাকচিক্যময় বিলাসী জীবন। অন্যদিকে পাঁচ তারকা হোটেলে অর্ধেক দরে রুম ভাড়া নামিয়ে দেওয়া। পৃথিবীর সব শহরেই এখন ব্যবসা-বাণিজ্যের এমন বেহাল দশা। আগ্রার তাজমহল খুলে দেওয়া হলেও সেখানে পর্যটক নেই। প্রয়োজনে যেখানে মানুষ গন্তব্যে যেতে পারে না বা ভয় পায় সেখানে পর্যটন শিল্পে বড় ধস। মুম্বাই শহরজুড়ে মেট্রোরেলের কাজ চলছে। গোছানো। যানজটে স্থবির হচ্ছে না। আরব সাগরের তীরের শহরে শীত নেই। মশার কামড় ও গরম অসহ্যও হয়ে ওঠে। পৃথিবীতে পর্যটন ও অর্থনৈতিক মন্দা চললেও বাংলাদেশে ব্যতিক্রম। কক্সবাজারেই দেশের মানুষের ভিড় ফ্লাইট হোটেল ভাড়াসহ যাতায়াত রমরমা। বাংলাদেশের মানুষকে শুরুতেই অর্থনৈতিক মন্দা বা বিপর্যয়ে পড়তে দেননি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এ কৃতিত্ব তাঁর পাওনা যে তিনি দেশের শিল্প-বাণিজ্যে যে প্রণোদনা দিয়েছেন তাতেই কিস্তিমাত করেননি, সৃজনশীল বৃহৎ শিল্পগোষ্ঠীও বড় অবদান রেখেছে। ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প, ব্যবসা-বাণিজ্যই নয়, সব শ্রেণি-পেশার মানুষ কর্মমুখর জীবনের চ্যালেঞ্জ নিয়েছে শুরুতেই। জীবন-জীবিকার লড়াইয়ে এখানে জাগরণ ঘটেছে। শেখ হাসিনার সরকার এতে সফলতা দেখিয়েছেন। সেই সঙ্গে কৃষকের পরিশ্রম আর শ্রমিকের খাটুনির সঙ্গে প্রবাসীদের রেমিট্যান্স বড় শক্তি জুগিয়েছে।

করোনার যুদ্ধেও শেখ হাসিনা দেশবাসীকে নিয়ে গণজাগরণে জয়ী হয়েছেন। ভ্যাকসিন এসে গেছে। ফ্রন্টলাইনের সরকারি-বেসরকারি যোদ্ধাসহ সব নাগরিককে এবার নিতে হবে। হরতাল-অবরোধমুক্ত বাংলাদেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতিও শেখ হাসিনা ব্যবসা-বাণিজ্যের অনকূলে এনেছেন। এটা ব্যবসায়ীদেরই নয়, শ্রমজীবী মানুষেরও খুশির খবর। যে গণতন্ত্রের আকুতি আজন্মের তা একদিন আসবেই। কিন্তু আজকের লড়াই টিকে থাকার। এগিয়ে যাবার।

আমরা বরাবর বলে আসছি যদি ব্যাংক লুটেরা ঋণ নিয়ে তা শোধ না করে বিদেশে বিলাসী জীবনযাপনে ডোবে সে অপরাধী। প্রায় সাড়ে ৩ লাখ ঋণখেলাপি। এর মধ্যে ডাকাত কত? নির্লজ্জ, বেহায়া অবৈধ অর্থ পাচারকারী অপরাধী, দুর্নীতিবাজ রথী-মহারথী-ঘুষখোর সরকারি-বেসরকারি উচ্চপদস্থদের রুখতে পারলে বাংলাদেশ আরও এগিয়ে যেত। আদর্শহীন রাজনীতি ক্যান্সারের চেয়েও ভয়ংকর। গোটা সমাজই আজ ক্যান্সারে আক্রান্ত। শরীরের ক্যান্সার নির্মূল বা নিয়ন্ত্রণ করা গেলেও সমাজের ক্যান্সার একদম নিয়ন্ত্রণ করা যাচ্ছে না। সমাজকে ক্যান্সারমুক্ত করার আকুতি জনগণের অনেক বড় লড়াই। ক্যান্সারের বিরুদ্ধে লড়াইটা অনিবার্য। আদর্শিক গণমুখী সৎ রাজনীতি, সুশাসন, সংবিধান ও আইনের কঠোর কার্যকারিতা ছাড়া সম্ভব নয়। আমাদের অর্থনীতির এ অর্জন, সাফল্য ধরে আরও সামনে এগিয়ে যেতে হলে দুর্নীতিবাজদের আইনের আওতায় আনার বিকল্প নেই। শেখ হাসিনার সরকারের এত উন্নয়ন মানুষের এত পরিশ্রম অর্থহীন হয়ে যাবে যদি দুর্নীতির লাগাম টেনে ধরা না যায়। ব্যাংক লুটেরা অর্থ পাচারকারীদের রোখা না যায়। পি কে হালদার চরিত্র এখন মানুষের সামনে কত কত? তাদের বাবাদের নাম জানে না কেউ। এদের আইনের আওতায় আনতেই হবে।

 

                লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি
টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি

পূর্ব-পশ্চিম

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ