শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৭ জানুয়ারি, ২০২১ আপডেট:

এবার ক্যান্সারের বিরুদ্ধে লড়াই

পীর হাবিবুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
এবার ক্যান্সারের বিরুদ্ধে লড়াই

টানা এক মাস মুম্বাইয়ে ডা. এস আদবানি যাঁকে ভারতের ক্যান্সার চিকিৎসার ভগবান বলা হয় তাঁর চিকিৎসা নিয়ে ফিরেছি। ক্যান্সারের সঙ্গে আমার লড়াইয়ে দেশ-বিদেশের সহস্র স্বজন পাশে দাঁড়িয়েছেন গভীর মমতায় যা বলার মতো নয়। মানুষের এমন ভালোবাসা আমি মাথায় তুলে রাখি। আল্লাহর অশেষ রহমত আর করুণা আমার জন্য। তিনিই সর্বশক্তিমান দয়াময়। ডিসেম্বরেই শারীরিক পরীক্ষা-নিরীক্ষাকালে আমার বন্ধু ক্যান্সার হাসপাতালের ডা. ফারহানা নীলা প্রথম বলেছিলেন, তাঁর ধারণা আমার মাল্টিপল মায়োলাম নামের এক ধরনের ক্যান্সারের আশঙ্কা। রেগে গিয়েছিলাম। তখন ল্যাবএইডে ভর্তি হচ্ছি। পরে হেমোটলজিস্ট এম এ খানও সাসপেক্ট করলেন। ডা. আবু শামীম আন্তরিকভাবে বললেন, সিঙ্গাপুর চলে যান। সঙ্গে সঙ্গে যোগাযোগ করে মুম্বাইয়ে আদবানির আশ্রয়ে।

কলকাতা থেকে তপনদাই সব যোগাযোগ করেছিলেন। আমাদের শামছুল হক রাসেলও। আল রাহেজা হাসপাতাল। ফোর্টিজ গ্রুপের একটি প্রতিষ্ঠান। ডা. আদবানির ডান হাত ডা. শিবম অসাধারণ দক্ষ মানবিক চিকিৎসক। ২৭ তারিখ চলে যাই ছোট ভাই, দুঃসময়ের ছাত্রলীগ রাজনীতিতে উঠে আসা আজকের আওয়ামী লীগ নেতা আসাদুজ্জামান সেন্টুকে নিয়ে। যে দরদে এক মাস সেন্টু আমাকে আগলে রেখেছে, এ ঋণ শোধ হওয়ার নয়। ২৭ তারিখ সকালে আমি যাই মুম্বাই। সন্ধ্যায় ১৫ মাস পর আমার ছেলে অন্তর ঢাকায় নামে। বাপ-ছেলের দেখা নেই কত দিন। অবশেষে সে-ও মুম্বাই যায়। ২৮ তারিখ আমার চিকিৎসা শুরু হয়। মাল্টিপল মায়োলামকে আজকের ক্যান্সার বিশেষজ্ঞ বা হেমোটলজিস্টরা মামুলি অসুখ বলেন। কারণ এটা নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়। আমার অবস্থা প্রাথমিক পর্যায়ে। এটা বাড়তি সুবিধা। মুম্বাইয়ে চারটি কেমো নিয়েছি। প্রথমটার পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া কষ্টকর হলেও পরে শরীরের সঙ্গে মানিয়ে যায়। এখন বেশ ভালোই। ঢাকায় ১২টি কেমো নিতে হবে। আদবানির সতর্কবাণী করোনা যেন না হয়।

মানুষের ভালোবাসাই জীবনের বড় প্রাণশক্তি। আমার অসুস্থতায় অগণিত মানুষের দোয়া, আশীর্বাদ, ভালোবাসা আমাকে প্রচুর মানসিক শক্তি দিয়েছে। এমনিতেই আমি কখনো কোনো বিপর্যয়ে সাহস হারাই না। বিপর্যয়ের মুখে ভিতরের শক্তি আমাকে ঘুরে দাঁড় করায়, সব বিষণœœতা থেকে মুক্ত করে। জীবন এক চ্যালেঞ্জের যাত্রাপথ, আমি সে পথের যাত্রী। আজন্ম যুদ্ধই আমার জীবন। পেশাগত জীবনে ভুল পথে হাঁটিনি, ব্যক্তিজীবনে চেয়েছি আবেগ-অনুভূতিতেই সবাইকে জড়িয়ে চলতে। ভুলত্রুটি থাকলেও অপরাধ অন্যায়কে প্রশ্রয় দিইনি, করিওনি। তাই এত এত মানুষের দোয়া, ভালোবাসা আজ পাচ্ছি। কেউ কোরআন খতম, কেউ নামাজে, কেউ বা প্রার্থনায় বসে প্রাণভরে দোয়া করেছেন। দেশ-বিদেশ থেকে নিঃস্বার্থ মানুষের এত খোঁজ নেওয়া, দরদ, টান আমাকে মুগ্ধ করেছে। নির্মল ভালোবাসার প্রতিদান কখনো দেওয়া যায় না। মুম্বাইয়ে চিকিৎসক-নার্সদের সেবা তুলনাহীন। রোগ নির্ণয়ে দক্ষতা কি অসাধারণ। দেশের চিকিৎসার কথা সবাই জানেন। আমার রোগটির চিকিৎসা এখন সিএমএইচেও হচ্ছে। শেখ হাসিনার সরকার করেছে। ৩০ ভাগ সাধারণ মানুষও এ চিকিৎসা নিতে পারবে। এখানে বোন-ম্যারোর ট্রান্সপ্লান্টেশনও হচ্ছে। শুরু যখন হয়েছে সামনে আশার আলো দেখা যেতেই পারে। তা ছাড়া সিএমএইচের প্রতি ভরসা আছে। এ প্রতিষ্ঠানটি অগ্রসর হচ্ছে। হোক। আরও ভালো আন্তর্জাতিক মানের হোক। সরকারি চিকিৎসাব্যবস্থা দুর্নীতির রাহুগ্রাস থেকে মুক্ত হয়ে জনগণের স্বাস্থ্যসেবার অধিকার পূর্ণতা পাক। এখানে দায়িত্বহীন অদক্ষ দুর্নীতিবাজ সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে সরকারের অ্যাকশন শুরু হোক। চিকিৎসা মানুষের অধিকার। উন্নত চিকিৎসার আলোর দরজায় এই শক্তিশালী দুর্নীতিবাজরা অন্ধকার লুটের হাত বাড়ায়। আধুনিক চিকিৎসার সুযোগ কেড়ে নেয় ব্যক্তিগত লোভলালসায়। এটা ভেঙে দিতে হবে।

দেশের মানুষ কেন বাইরে চিকিৎসা নিতে যায়? এ প্রশ্ন অনেকে করেন। আমার মাথায়ও বিষয়টি এসেছে। এটা জটিল প্রশ্নের কঠিন উত্তরের বিষয় নয়। মানুষের কাছে জীবন সবার আগে। অর্থ-সম্পদের চেয়ে জীবন মহামূল্যবান। জীবন মানে বেঁচে থাকার প্রতিটি আনন্দময় মুহূর্ত মানুষ উপভোগ করতে চায়। জীবনে যুদ্ধ, সংগ্রাম, দহন, বেদনা কত কী আছে। তবু জীবন সুন্দর। বিষণœতা নিয়েও বাঁচতে চায় বলে তার এত আকুতি। বাঁচার জন্য যে চিকিৎসাসেবা দেশে আছে তা মানুষ দেশেই নেয়। যেখানে ভরসা নেই সেখানে বিদেশে যায়। ভিটেমাটি বিক্রি করেও বাইরে যায়। আমরা ৫০ বছরে চিকিৎসাব্যবস্থা কোথায় নিয়ে দাঁড় করিয়েছি? কত মহৎ চিকিৎসক আছেন। তবু কি মানুষ সেবা পাচ্ছে? ব্যবহার? সব চিকিৎসক কি উত্তম ব্যবহার করেন? যখন তখন রোগীর ফোন ধরেন? নার্সিং সেবা কি সত্যি আছে দেশে।  অগণিত মানুষ কি সহজে হাসপাতালে ভর্তি হওয়া বা চিকিৎসাসেবা সহজে পায়?

প্রথম প্রজন্মের বেসরকারি হাসপাতালের মুনাফামুখী কমিশন-বাণিজ্যের রমরমা ঢালাও টেস্ট থেকে বের হয়ে সেবার পথে আসতে হবে। দেশে ডাক্তারদের নাম-যশ খ্যাতি তো কম নয়। কিন্তু সঠিক রোগ নির্ণয় থেকে কার্যকর চিকিৎসাসেবা উন্নত করা জরুরি। নার্সিং সেবা আমাদের দেশে গড়ে ওঠেনি। আমি আমার বাংলাদেশের চিকিৎসাসেবা গ্রহণের দীর্ঘ অভিজ্ঞতা আর মুম্বাইয়ের এক মাসের চিকিৎসাজীবনের সময়কে দুই জায়গার আকাশ-পাতাল পার্থক্য দেখি। মুম্বাইয়ে বাণিজ্যের আগে কমিটমেন্ট ও প্রার্থনায় পরিণত করা হয়েছে চিকিৎসাকে। রাতবিরাতে ডাক্তারকে মোবাইলে পান তার রোগীরা। প্রয়োজনীয় গাইড দেন। কল ব্যাক করেন। ভরসাটা বেশি। রোগ নির্ণয় এবং চিকিৎসা সেবাদানে তারা দক্ষ। চিকিৎসক রাউন্ডে দুই পাশে একদল জুনিয়র নিয়ে এসে ফাইল-রিপোর্ট দেখে ভাবগম্ভীর পরিবেশে বেরিয়ে যান না। রোগীকে বন্ধুর মতো, আপনজনের মতো কাছে নেন। বিস্তর শোনেন। জবাব দেন প্রতিটি কথার। আদবানি কেন তাঁর জুনিয়রের সঙ্গে কথা বললেই রোগীর মন ভালো হয়ে যায়।

বাংলাদেশে জনগণের চিকিৎসাসেবা যা তার অধিকার তা নিশ্চিত করতে শেখ হাসিনার সরকার কি বরাদ্দই না দিয়েছিল। হাসপাতাল ভবন নির্মাণ থেকে প্রয়োজনীয় আধুনিক সব মহামূল্যবান যন্ত্রপাতি, মেশিন কিনতে কোনো বাধা নেই। কিন্তু তিন মন্ত্রীর আমলে একদল ক্ষমতাবান, ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, চিকিৎসক থেকে ঠিকাদার নিয়ে ওপর থেকে তৃণমূল পর্যায়ের সরকারি চিকিৎসক, কর্মকর্তা-কর্মচারী হরিলুট পেলেন। জনগণের অর্থ অপরিকল্পিতভাবে লুটে নিতে গিয়ে সরকারি চিকিৎসাব্যবস্থাকে শক্তিশালী করার বদলে রাতারাতি অঢেল অর্থ-সম্পদ বানাতে বিপর্যয়ে ফেললেন। স্বাস্থ্য খাত হলো চুরির খাত। কোথাও হাসপাতালে অকেজো নতুন মেশিন বোরকাবন্দী হয়ে পড়ে থাকল। কত জায়গায় অচল অকেজো। আবার কোথাও খালি বাক্স। মেশিন সরবরাহ না করেই বিল তুলে নেওয়ার ঘটনাও কম নয়। পাবনার একজন অবসরে যাওয়া সিভিল সার্জন ছাড়া কেউ কোথাও প্রতিবাদ গড়েননি। দুর্নীতির মহোৎসবে মুষ্টিমেয়র ভাগ্য বদল হলেও জনগণের আধুনিক চিকিৎসা সুবিধা লাভের সুযোগ হাতছাড়া হয়েছে। জনগণের সম্পদ এভাবে ক্ষমতাবানদের আশ্রয়-প্রশ্রয়ে লুটেরা সিন্ডিকেট নিয়ে যায়। একজন বহুল আলোচিত মিঠু থাকে সব অপরাধ দুর্নীতি করেও ধরাছোঁয়ার বাইরে। কিন্তু এদের ধরতেই হবে।

ঢাকা আসার দুই দিন আগে ডা. আদবানির সঙ্গে দেখা হলো। প্রয়োজনীয় গাইডলাইন মেডিকেশন দিলেন। বললেন, করোনা যেন না হয়। কেমো ওষুধ ঠিক রাখবেন। ওয়ার্ক করবেন। অফিস করবেন। এপ্রিলের ১৫ তারিখ পর্যন্ত কেমো নিয়ে ২০ দিন বন্ধ রেখে ২১ দিনের মাথায় মানে মে মাসের প্রথমেই তাঁর কাছে মুম্বাই যেতে। তখন টেস্ট হবে, দুই মাস থাকতে হবে।

বোন-ম্যারো ট্রানপ্লান্টেশন করবেন। এক মাস আমাকে তখন হাসপাতালে আইসোলেশনে রাখবেন, যাতে ইনফেকশন না হয়। এতে রক্ত বিষমুক্ত হবে, আমি ভালো হয়ে যাব। আমার ছেলে অন্তর প্রশ্ন করেছিল জার্ম নাকি ফিরে আসে না? হেসে বললেন, সাধারণত ফিরে আসে না। এলেও ১০-১৫ বছর পর আসে। তার চিকিৎসা আছে। আরও উন্নত চিকিৎসা আসবে। ভয়ের কিছুই নেই।

আল্লাহ সর্বশক্তিমান, তাঁর করুণা, সবার দোয়া, ভালোবাসা আর আদবানির চিকিৎসাসেবায় আমি মানসিক শক্তিতে শক্তিশালী। ঢাকায় ১২টি কেমো দিয়ে মে-তে মুম্বাই যাব। এখন নিয়মিত অফিস করছি।

করোনার ভয়াবহতা থেকে এখনো মুক্তি পায়নি পৃথিবী। পশ্চিমা দুনিয়া থেকে সবখানে ভ্যাকসিনের আগমন ঘটলেও থামেনি মৃত্যুমিছিল। প্রকৃতির এমন অভিশাপের মুখে বিপন্ন পৃথিবীর মানুষ একটি বছর ধরে লড়াই করছে। মানুষের বিজয় অনিবার্য আমরা জানি। কিন্তু প্রাণহানির যে ট্র্যাজিক ঘটনা নিয়তির কাছ থেকে ভোগ করতে হয়েছে, অর্থনৈতিক যে বিপর্যয় পৃথিবী দেখেছে তার দাগ কখনই মুছবে না। সামাজিক দূরত্বের টানে মানুষে মানুষে ঘটেছে দূরত্ব। যোগাযোগেও পৃথিবীজুড়ে বিপর্যয় চলছে।

মুম্বাইয়েও দেখলাম একদিকে সংখ্যাগরিষ্ঠের দারিদ্র্যের সংগ্রাম, পাশেই সংখ্যালঘুর চাকচিক্যময় বিলাসী জীবন। অন্যদিকে পাঁচ তারকা হোটেলে অর্ধেক দরে রুম ভাড়া নামিয়ে দেওয়া। পৃথিবীর সব শহরেই এখন ব্যবসা-বাণিজ্যের এমন বেহাল দশা। আগ্রার তাজমহল খুলে দেওয়া হলেও সেখানে পর্যটক নেই। প্রয়োজনে যেখানে মানুষ গন্তব্যে যেতে পারে না বা ভয় পায় সেখানে পর্যটন শিল্পে বড় ধস। মুম্বাই শহরজুড়ে মেট্রোরেলের কাজ চলছে। গোছানো। যানজটে স্থবির হচ্ছে না। আরব সাগরের তীরের শহরে শীত নেই। মশার কামড় ও গরম অসহ্যও হয়ে ওঠে। পৃথিবীতে পর্যটন ও অর্থনৈতিক মন্দা চললেও বাংলাদেশে ব্যতিক্রম। কক্সবাজারেই দেশের মানুষের ভিড় ফ্লাইট হোটেল ভাড়াসহ যাতায়াত রমরমা। বাংলাদেশের মানুষকে শুরুতেই অর্থনৈতিক মন্দা বা বিপর্যয়ে পড়তে দেননি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এ কৃতিত্ব তাঁর পাওনা যে তিনি দেশের শিল্প-বাণিজ্যে যে প্রণোদনা দিয়েছেন তাতেই কিস্তিমাত করেননি, সৃজনশীল বৃহৎ শিল্পগোষ্ঠীও বড় অবদান রেখেছে। ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প, ব্যবসা-বাণিজ্যই নয়, সব শ্রেণি-পেশার মানুষ কর্মমুখর জীবনের চ্যালেঞ্জ নিয়েছে শুরুতেই। জীবন-জীবিকার লড়াইয়ে এখানে জাগরণ ঘটেছে। শেখ হাসিনার সরকার এতে সফলতা দেখিয়েছেন। সেই সঙ্গে কৃষকের পরিশ্রম আর শ্রমিকের খাটুনির সঙ্গে প্রবাসীদের রেমিট্যান্স বড় শক্তি জুগিয়েছে।

করোনার যুদ্ধেও শেখ হাসিনা দেশবাসীকে নিয়ে গণজাগরণে জয়ী হয়েছেন। ভ্যাকসিন এসে গেছে। ফ্রন্টলাইনের সরকারি-বেসরকারি যোদ্ধাসহ সব নাগরিককে এবার নিতে হবে। হরতাল-অবরোধমুক্ত বাংলাদেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতিও শেখ হাসিনা ব্যবসা-বাণিজ্যের অনকূলে এনেছেন। এটা ব্যবসায়ীদেরই নয়, শ্রমজীবী মানুষেরও খুশির খবর। যে গণতন্ত্রের আকুতি আজন্মের তা একদিন আসবেই। কিন্তু আজকের লড়াই টিকে থাকার। এগিয়ে যাবার।

আমরা বরাবর বলে আসছি যদি ব্যাংক লুটেরা ঋণ নিয়ে তা শোধ না করে বিদেশে বিলাসী জীবনযাপনে ডোবে সে অপরাধী। প্রায় সাড়ে ৩ লাখ ঋণখেলাপি। এর মধ্যে ডাকাত কত? নির্লজ্জ, বেহায়া অবৈধ অর্থ পাচারকারী অপরাধী, দুর্নীতিবাজ রথী-মহারথী-ঘুষখোর সরকারি-বেসরকারি উচ্চপদস্থদের রুখতে পারলে বাংলাদেশ আরও এগিয়ে যেত। আদর্শহীন রাজনীতি ক্যান্সারের চেয়েও ভয়ংকর। গোটা সমাজই আজ ক্যান্সারে আক্রান্ত। শরীরের ক্যান্সার নির্মূল বা নিয়ন্ত্রণ করা গেলেও সমাজের ক্যান্সার একদম নিয়ন্ত্রণ করা যাচ্ছে না। সমাজকে ক্যান্সারমুক্ত করার আকুতি জনগণের অনেক বড় লড়াই। ক্যান্সারের বিরুদ্ধে লড়াইটা অনিবার্য। আদর্শিক গণমুখী সৎ রাজনীতি, সুশাসন, সংবিধান ও আইনের কঠোর কার্যকারিতা ছাড়া সম্ভব নয়। আমাদের অর্থনীতির এ অর্জন, সাফল্য ধরে আরও সামনে এগিয়ে যেতে হলে দুর্নীতিবাজদের আইনের আওতায় আনার বিকল্প নেই। শেখ হাসিনার সরকারের এত উন্নয়ন মানুষের এত পরিশ্রম অর্থহীন হয়ে যাবে যদি দুর্নীতির লাগাম টেনে ধরা না যায়। ব্যাংক লুটেরা অর্থ পাচারকারীদের রোখা না যায়। পি কে হালদার চরিত্র এখন মানুষের সামনে কত কত? তাদের বাবাদের নাম জানে না কেউ। এদের আইনের আওতায় আনতেই হবে।

 

                লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

২ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা
ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন
দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১৫ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ
ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ

পূর্ব-পশ্চিম

ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ
চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ

পূর্ব-পশ্চিম

বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার
ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

মামলার জালে শোবিজ তারকারা
মামলার জালে শোবিজ তারকারা

শোবিজ