শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৭ জানুয়ারি, ২০২১ আপডেট:

এবার ক্যান্সারের বিরুদ্ধে লড়াই

পীর হাবিবুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
এবার ক্যান্সারের বিরুদ্ধে লড়াই

টানা এক মাস মুম্বাইয়ে ডা. এস আদবানি যাঁকে ভারতের ক্যান্সার চিকিৎসার ভগবান বলা হয় তাঁর চিকিৎসা নিয়ে ফিরেছি। ক্যান্সারের সঙ্গে আমার লড়াইয়ে দেশ-বিদেশের সহস্র স্বজন পাশে দাঁড়িয়েছেন গভীর মমতায় যা বলার মতো নয়। মানুষের এমন ভালোবাসা আমি মাথায় তুলে রাখি। আল্লাহর অশেষ রহমত আর করুণা আমার জন্য। তিনিই সর্বশক্তিমান দয়াময়। ডিসেম্বরেই শারীরিক পরীক্ষা-নিরীক্ষাকালে আমার বন্ধু ক্যান্সার হাসপাতালের ডা. ফারহানা নীলা প্রথম বলেছিলেন, তাঁর ধারণা আমার মাল্টিপল মায়োলাম নামের এক ধরনের ক্যান্সারের আশঙ্কা। রেগে গিয়েছিলাম। তখন ল্যাবএইডে ভর্তি হচ্ছি। পরে হেমোটলজিস্ট এম এ খানও সাসপেক্ট করলেন। ডা. আবু শামীম আন্তরিকভাবে বললেন, সিঙ্গাপুর চলে যান। সঙ্গে সঙ্গে যোগাযোগ করে মুম্বাইয়ে আদবানির আশ্রয়ে।

কলকাতা থেকে তপনদাই সব যোগাযোগ করেছিলেন। আমাদের শামছুল হক রাসেলও। আল রাহেজা হাসপাতাল। ফোর্টিজ গ্রুপের একটি প্রতিষ্ঠান। ডা. আদবানির ডান হাত ডা. শিবম অসাধারণ দক্ষ মানবিক চিকিৎসক। ২৭ তারিখ চলে যাই ছোট ভাই, দুঃসময়ের ছাত্রলীগ রাজনীতিতে উঠে আসা আজকের আওয়ামী লীগ নেতা আসাদুজ্জামান সেন্টুকে নিয়ে। যে দরদে এক মাস সেন্টু আমাকে আগলে রেখেছে, এ ঋণ শোধ হওয়ার নয়। ২৭ তারিখ সকালে আমি যাই মুম্বাই। সন্ধ্যায় ১৫ মাস পর আমার ছেলে অন্তর ঢাকায় নামে। বাপ-ছেলের দেখা নেই কত দিন। অবশেষে সে-ও মুম্বাই যায়। ২৮ তারিখ আমার চিকিৎসা শুরু হয়। মাল্টিপল মায়োলামকে আজকের ক্যান্সার বিশেষজ্ঞ বা হেমোটলজিস্টরা মামুলি অসুখ বলেন। কারণ এটা নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়। আমার অবস্থা প্রাথমিক পর্যায়ে। এটা বাড়তি সুবিধা। মুম্বাইয়ে চারটি কেমো নিয়েছি। প্রথমটার পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া কষ্টকর হলেও পরে শরীরের সঙ্গে মানিয়ে যায়। এখন বেশ ভালোই। ঢাকায় ১২টি কেমো নিতে হবে। আদবানির সতর্কবাণী করোনা যেন না হয়।

মানুষের ভালোবাসাই জীবনের বড় প্রাণশক্তি। আমার অসুস্থতায় অগণিত মানুষের দোয়া, আশীর্বাদ, ভালোবাসা আমাকে প্রচুর মানসিক শক্তি দিয়েছে। এমনিতেই আমি কখনো কোনো বিপর্যয়ে সাহস হারাই না। বিপর্যয়ের মুখে ভিতরের শক্তি আমাকে ঘুরে দাঁড় করায়, সব বিষণœœতা থেকে মুক্ত করে। জীবন এক চ্যালেঞ্জের যাত্রাপথ, আমি সে পথের যাত্রী। আজন্ম যুদ্ধই আমার জীবন। পেশাগত জীবনে ভুল পথে হাঁটিনি, ব্যক্তিজীবনে চেয়েছি আবেগ-অনুভূতিতেই সবাইকে জড়িয়ে চলতে। ভুলত্রুটি থাকলেও অপরাধ অন্যায়কে প্রশ্রয় দিইনি, করিওনি। তাই এত এত মানুষের দোয়া, ভালোবাসা আজ পাচ্ছি। কেউ কোরআন খতম, কেউ নামাজে, কেউ বা প্রার্থনায় বসে প্রাণভরে দোয়া করেছেন। দেশ-বিদেশ থেকে নিঃস্বার্থ মানুষের এত খোঁজ নেওয়া, দরদ, টান আমাকে মুগ্ধ করেছে। নির্মল ভালোবাসার প্রতিদান কখনো দেওয়া যায় না। মুম্বাইয়ে চিকিৎসক-নার্সদের সেবা তুলনাহীন। রোগ নির্ণয়ে দক্ষতা কি অসাধারণ। দেশের চিকিৎসার কথা সবাই জানেন। আমার রোগটির চিকিৎসা এখন সিএমএইচেও হচ্ছে। শেখ হাসিনার সরকার করেছে। ৩০ ভাগ সাধারণ মানুষও এ চিকিৎসা নিতে পারবে। এখানে বোন-ম্যারোর ট্রান্সপ্লান্টেশনও হচ্ছে। শুরু যখন হয়েছে সামনে আশার আলো দেখা যেতেই পারে। তা ছাড়া সিএমএইচের প্রতি ভরসা আছে। এ প্রতিষ্ঠানটি অগ্রসর হচ্ছে। হোক। আরও ভালো আন্তর্জাতিক মানের হোক। সরকারি চিকিৎসাব্যবস্থা দুর্নীতির রাহুগ্রাস থেকে মুক্ত হয়ে জনগণের স্বাস্থ্যসেবার অধিকার পূর্ণতা পাক। এখানে দায়িত্বহীন অদক্ষ দুর্নীতিবাজ সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে সরকারের অ্যাকশন শুরু হোক। চিকিৎসা মানুষের অধিকার। উন্নত চিকিৎসার আলোর দরজায় এই শক্তিশালী দুর্নীতিবাজরা অন্ধকার লুটের হাত বাড়ায়। আধুনিক চিকিৎসার সুযোগ কেড়ে নেয় ব্যক্তিগত লোভলালসায়। এটা ভেঙে দিতে হবে।

দেশের মানুষ কেন বাইরে চিকিৎসা নিতে যায়? এ প্রশ্ন অনেকে করেন। আমার মাথায়ও বিষয়টি এসেছে। এটা জটিল প্রশ্নের কঠিন উত্তরের বিষয় নয়। মানুষের কাছে জীবন সবার আগে। অর্থ-সম্পদের চেয়ে জীবন মহামূল্যবান। জীবন মানে বেঁচে থাকার প্রতিটি আনন্দময় মুহূর্ত মানুষ উপভোগ করতে চায়। জীবনে যুদ্ধ, সংগ্রাম, দহন, বেদনা কত কী আছে। তবু জীবন সুন্দর। বিষণœতা নিয়েও বাঁচতে চায় বলে তার এত আকুতি। বাঁচার জন্য যে চিকিৎসাসেবা দেশে আছে তা মানুষ দেশেই নেয়। যেখানে ভরসা নেই সেখানে বিদেশে যায়। ভিটেমাটি বিক্রি করেও বাইরে যায়। আমরা ৫০ বছরে চিকিৎসাব্যবস্থা কোথায় নিয়ে দাঁড় করিয়েছি? কত মহৎ চিকিৎসক আছেন। তবু কি মানুষ সেবা পাচ্ছে? ব্যবহার? সব চিকিৎসক কি উত্তম ব্যবহার করেন? যখন তখন রোগীর ফোন ধরেন? নার্সিং সেবা কি সত্যি আছে দেশে।  অগণিত মানুষ কি সহজে হাসপাতালে ভর্তি হওয়া বা চিকিৎসাসেবা সহজে পায়?

প্রথম প্রজন্মের বেসরকারি হাসপাতালের মুনাফামুখী কমিশন-বাণিজ্যের রমরমা ঢালাও টেস্ট থেকে বের হয়ে সেবার পথে আসতে হবে। দেশে ডাক্তারদের নাম-যশ খ্যাতি তো কম নয়। কিন্তু সঠিক রোগ নির্ণয় থেকে কার্যকর চিকিৎসাসেবা উন্নত করা জরুরি। নার্সিং সেবা আমাদের দেশে গড়ে ওঠেনি। আমি আমার বাংলাদেশের চিকিৎসাসেবা গ্রহণের দীর্ঘ অভিজ্ঞতা আর মুম্বাইয়ের এক মাসের চিকিৎসাজীবনের সময়কে দুই জায়গার আকাশ-পাতাল পার্থক্য দেখি। মুম্বাইয়ে বাণিজ্যের আগে কমিটমেন্ট ও প্রার্থনায় পরিণত করা হয়েছে চিকিৎসাকে। রাতবিরাতে ডাক্তারকে মোবাইলে পান তার রোগীরা। প্রয়োজনীয় গাইড দেন। কল ব্যাক করেন। ভরসাটা বেশি। রোগ নির্ণয় এবং চিকিৎসা সেবাদানে তারা দক্ষ। চিকিৎসক রাউন্ডে দুই পাশে একদল জুনিয়র নিয়ে এসে ফাইল-রিপোর্ট দেখে ভাবগম্ভীর পরিবেশে বেরিয়ে যান না। রোগীকে বন্ধুর মতো, আপনজনের মতো কাছে নেন। বিস্তর শোনেন। জবাব দেন প্রতিটি কথার। আদবানি কেন তাঁর জুনিয়রের সঙ্গে কথা বললেই রোগীর মন ভালো হয়ে যায়।

বাংলাদেশে জনগণের চিকিৎসাসেবা যা তার অধিকার তা নিশ্চিত করতে শেখ হাসিনার সরকার কি বরাদ্দই না দিয়েছিল। হাসপাতাল ভবন নির্মাণ থেকে প্রয়োজনীয় আধুনিক সব মহামূল্যবান যন্ত্রপাতি, মেশিন কিনতে কোনো বাধা নেই। কিন্তু তিন মন্ত্রীর আমলে একদল ক্ষমতাবান, ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, চিকিৎসক থেকে ঠিকাদার নিয়ে ওপর থেকে তৃণমূল পর্যায়ের সরকারি চিকিৎসক, কর্মকর্তা-কর্মচারী হরিলুট পেলেন। জনগণের অর্থ অপরিকল্পিতভাবে লুটে নিতে গিয়ে সরকারি চিকিৎসাব্যবস্থাকে শক্তিশালী করার বদলে রাতারাতি অঢেল অর্থ-সম্পদ বানাতে বিপর্যয়ে ফেললেন। স্বাস্থ্য খাত হলো চুরির খাত। কোথাও হাসপাতালে অকেজো নতুন মেশিন বোরকাবন্দী হয়ে পড়ে থাকল। কত জায়গায় অচল অকেজো। আবার কোথাও খালি বাক্স। মেশিন সরবরাহ না করেই বিল তুলে নেওয়ার ঘটনাও কম নয়। পাবনার একজন অবসরে যাওয়া সিভিল সার্জন ছাড়া কেউ কোথাও প্রতিবাদ গড়েননি। দুর্নীতির মহোৎসবে মুষ্টিমেয়র ভাগ্য বদল হলেও জনগণের আধুনিক চিকিৎসা সুবিধা লাভের সুযোগ হাতছাড়া হয়েছে। জনগণের সম্পদ এভাবে ক্ষমতাবানদের আশ্রয়-প্রশ্রয়ে লুটেরা সিন্ডিকেট নিয়ে যায়। একজন বহুল আলোচিত মিঠু থাকে সব অপরাধ দুর্নীতি করেও ধরাছোঁয়ার বাইরে। কিন্তু এদের ধরতেই হবে।

ঢাকা আসার দুই দিন আগে ডা. আদবানির সঙ্গে দেখা হলো। প্রয়োজনীয় গাইডলাইন মেডিকেশন দিলেন। বললেন, করোনা যেন না হয়। কেমো ওষুধ ঠিক রাখবেন। ওয়ার্ক করবেন। অফিস করবেন। এপ্রিলের ১৫ তারিখ পর্যন্ত কেমো নিয়ে ২০ দিন বন্ধ রেখে ২১ দিনের মাথায় মানে মে মাসের প্রথমেই তাঁর কাছে মুম্বাই যেতে। তখন টেস্ট হবে, দুই মাস থাকতে হবে।

বোন-ম্যারো ট্রানপ্লান্টেশন করবেন। এক মাস আমাকে তখন হাসপাতালে আইসোলেশনে রাখবেন, যাতে ইনফেকশন না হয়। এতে রক্ত বিষমুক্ত হবে, আমি ভালো হয়ে যাব। আমার ছেলে অন্তর প্রশ্ন করেছিল জার্ম নাকি ফিরে আসে না? হেসে বললেন, সাধারণত ফিরে আসে না। এলেও ১০-১৫ বছর পর আসে। তার চিকিৎসা আছে। আরও উন্নত চিকিৎসা আসবে। ভয়ের কিছুই নেই।

আল্লাহ সর্বশক্তিমান, তাঁর করুণা, সবার দোয়া, ভালোবাসা আর আদবানির চিকিৎসাসেবায় আমি মানসিক শক্তিতে শক্তিশালী। ঢাকায় ১২টি কেমো দিয়ে মে-তে মুম্বাই যাব। এখন নিয়মিত অফিস করছি।

করোনার ভয়াবহতা থেকে এখনো মুক্তি পায়নি পৃথিবী। পশ্চিমা দুনিয়া থেকে সবখানে ভ্যাকসিনের আগমন ঘটলেও থামেনি মৃত্যুমিছিল। প্রকৃতির এমন অভিশাপের মুখে বিপন্ন পৃথিবীর মানুষ একটি বছর ধরে লড়াই করছে। মানুষের বিজয় অনিবার্য আমরা জানি। কিন্তু প্রাণহানির যে ট্র্যাজিক ঘটনা নিয়তির কাছ থেকে ভোগ করতে হয়েছে, অর্থনৈতিক যে বিপর্যয় পৃথিবী দেখেছে তার দাগ কখনই মুছবে না। সামাজিক দূরত্বের টানে মানুষে মানুষে ঘটেছে দূরত্ব। যোগাযোগেও পৃথিবীজুড়ে বিপর্যয় চলছে।

মুম্বাইয়েও দেখলাম একদিকে সংখ্যাগরিষ্ঠের দারিদ্র্যের সংগ্রাম, পাশেই সংখ্যালঘুর চাকচিক্যময় বিলাসী জীবন। অন্যদিকে পাঁচ তারকা হোটেলে অর্ধেক দরে রুম ভাড়া নামিয়ে দেওয়া। পৃথিবীর সব শহরেই এখন ব্যবসা-বাণিজ্যের এমন বেহাল দশা। আগ্রার তাজমহল খুলে দেওয়া হলেও সেখানে পর্যটক নেই। প্রয়োজনে যেখানে মানুষ গন্তব্যে যেতে পারে না বা ভয় পায় সেখানে পর্যটন শিল্পে বড় ধস। মুম্বাই শহরজুড়ে মেট্রোরেলের কাজ চলছে। গোছানো। যানজটে স্থবির হচ্ছে না। আরব সাগরের তীরের শহরে শীত নেই। মশার কামড় ও গরম অসহ্যও হয়ে ওঠে। পৃথিবীতে পর্যটন ও অর্থনৈতিক মন্দা চললেও বাংলাদেশে ব্যতিক্রম। কক্সবাজারেই দেশের মানুষের ভিড় ফ্লাইট হোটেল ভাড়াসহ যাতায়াত রমরমা। বাংলাদেশের মানুষকে শুরুতেই অর্থনৈতিক মন্দা বা বিপর্যয়ে পড়তে দেননি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এ কৃতিত্ব তাঁর পাওনা যে তিনি দেশের শিল্প-বাণিজ্যে যে প্রণোদনা দিয়েছেন তাতেই কিস্তিমাত করেননি, সৃজনশীল বৃহৎ শিল্পগোষ্ঠীও বড় অবদান রেখেছে। ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প, ব্যবসা-বাণিজ্যই নয়, সব শ্রেণি-পেশার মানুষ কর্মমুখর জীবনের চ্যালেঞ্জ নিয়েছে শুরুতেই। জীবন-জীবিকার লড়াইয়ে এখানে জাগরণ ঘটেছে। শেখ হাসিনার সরকার এতে সফলতা দেখিয়েছেন। সেই সঙ্গে কৃষকের পরিশ্রম আর শ্রমিকের খাটুনির সঙ্গে প্রবাসীদের রেমিট্যান্স বড় শক্তি জুগিয়েছে।

করোনার যুদ্ধেও শেখ হাসিনা দেশবাসীকে নিয়ে গণজাগরণে জয়ী হয়েছেন। ভ্যাকসিন এসে গেছে। ফ্রন্টলাইনের সরকারি-বেসরকারি যোদ্ধাসহ সব নাগরিককে এবার নিতে হবে। হরতাল-অবরোধমুক্ত বাংলাদেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতিও শেখ হাসিনা ব্যবসা-বাণিজ্যের অনকূলে এনেছেন। এটা ব্যবসায়ীদেরই নয়, শ্রমজীবী মানুষেরও খুশির খবর। যে গণতন্ত্রের আকুতি আজন্মের তা একদিন আসবেই। কিন্তু আজকের লড়াই টিকে থাকার। এগিয়ে যাবার।

আমরা বরাবর বলে আসছি যদি ব্যাংক লুটেরা ঋণ নিয়ে তা শোধ না করে বিদেশে বিলাসী জীবনযাপনে ডোবে সে অপরাধী। প্রায় সাড়ে ৩ লাখ ঋণখেলাপি। এর মধ্যে ডাকাত কত? নির্লজ্জ, বেহায়া অবৈধ অর্থ পাচারকারী অপরাধী, দুর্নীতিবাজ রথী-মহারথী-ঘুষখোর সরকারি-বেসরকারি উচ্চপদস্থদের রুখতে পারলে বাংলাদেশ আরও এগিয়ে যেত। আদর্শহীন রাজনীতি ক্যান্সারের চেয়েও ভয়ংকর। গোটা সমাজই আজ ক্যান্সারে আক্রান্ত। শরীরের ক্যান্সার নির্মূল বা নিয়ন্ত্রণ করা গেলেও সমাজের ক্যান্সার একদম নিয়ন্ত্রণ করা যাচ্ছে না। সমাজকে ক্যান্সারমুক্ত করার আকুতি জনগণের অনেক বড় লড়াই। ক্যান্সারের বিরুদ্ধে লড়াইটা অনিবার্য। আদর্শিক গণমুখী সৎ রাজনীতি, সুশাসন, সংবিধান ও আইনের কঠোর কার্যকারিতা ছাড়া সম্ভব নয়। আমাদের অর্থনীতির এ অর্জন, সাফল্য ধরে আরও সামনে এগিয়ে যেতে হলে দুর্নীতিবাজদের আইনের আওতায় আনার বিকল্প নেই। শেখ হাসিনার সরকারের এত উন্নয়ন মানুষের এত পরিশ্রম অর্থহীন হয়ে যাবে যদি দুর্নীতির লাগাম টেনে ধরা না যায়। ব্যাংক লুটেরা অর্থ পাচারকারীদের রোখা না যায়। পি কে হালদার চরিত্র এখন মানুষের সামনে কত কত? তাদের বাবাদের নাম জানে না কেউ। এদের আইনের আওতায় আনতেই হবে।

 

                লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
বাড়ছে বেকারত্ব
বাড়ছে বেকারত্ব
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
সোমবার রোজা রাখা
সোমবার রোজা রাখা
সর্বশেষ খবর
কোয়ালিটি এডুকেশনের নতুন দিগন্ত উন্মোচন করেছে বাউবি : উপাচার্য
কোয়ালিটি এডুকেশনের নতুন দিগন্ত উন্মোচন করেছে বাউবি : উপাচার্য

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে গ্রেফতার ২
চট্টগ্রামে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে গ্রেফতার ২

৩০ সেকেন্ড আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বগুড়া পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ
বগুড়া পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় সাড়ে চার কিলোমিটার বেড়িবাঁধ বিধ্বস্ত, শঙ্কায় কৃষকরা
কলাপাড়ায় সাড়ে চার কিলোমিটার বেড়িবাঁধ বিধ্বস্ত, শঙ্কায় কৃষকরা

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেব্রুয়ারিতেই স্বচ্ছ ও উৎসবমুখর নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারিতেই স্বচ্ছ ও উৎসবমুখর নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় ছাত্র সমাবেশ ও র‌্যালি
গাইবান্ধায় ছাত্র সমাবেশ ও র‌্যালি

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়া লেখক চক্রের ৩৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
বগুড়া লেখক চক্রের ৩৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুর্গাপূজায় কোনো ধরনের হুমকি নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
দুর্গাপূজায় কোনো ধরনের হুমকি নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারতে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবার সংক্রমণে ১৯ জনের মৃত্যু
ভারতে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবার সংক্রমণে ১৯ জনের মৃত্যু

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রংপুরে ডিপ্লোমা প্রকৌশলীদের হত্যার হুমকির প্রতিবাদে সড়ক অবরোধ
রংপুরে ডিপ্লোমা প্রকৌশলীদের হত্যার হুমকির প্রতিবাদে সড়ক অবরোধ

২২ মিনিট আগে | নগর জীবন

সিলেট-ঢাকা মহাসড়কে দুর্ঘটনায় মা-ছেলে নিহত
সিলেট-ঢাকা মহাসড়কে দুর্ঘটনায় মা-ছেলে নিহত

২৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেফতার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেফতার

২৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ
হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

দুর্গাপূজা শান্তিপূর্ণ ও নিরাপদে উদযাপিত হবে : আইজিপি
দুর্গাপূজা শান্তিপূর্ণ ও নিরাপদে উদযাপিত হবে : আইজিপি

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

আইসিসি র‍্যাঙ্কিংয়ে তানজিদ-জাকেরের উন্নতি
আইসিসি র‍্যাঙ্কিংয়ে তানজিদ-জাকেরের উন্নতি

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সাজেক থেকে ফেরার পথে জিপ খাদে পড়ে নারী পর্যটক নিহত, আহত ১২
সাজেক থেকে ফেরার পথে জিপ খাদে পড়ে নারী পর্যটক নিহত, আহত ১২

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাকসু নির্বাচন : ভোট হাতে গণনাসহ ছাত্রদলের ৬-দফা দাবি
রাকসু নির্বাচন : ভোট হাতে গণনাসহ ছাত্রদলের ৬-দফা দাবি

৪৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ফেনীতে মাদকসহ গ্রেফতার ১
ফেনীতে মাদকসহ গ্রেফতার ১

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অনিয়ম দূর করতে প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে : পরিকল্পনা উপদেষ্টা
অনিয়ম দূর করতে প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে : পরিকল্পনা উপদেষ্টা

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

যশোরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ
যশোরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় গণহত্যা বন্ধে বিশ্ব সম্প্রদায়ের হস্তক্ষেপ চেয়েছেন তারেক রহমান
গাজায় গণহত্যা বন্ধে বিশ্ব সম্প্রদায়ের হস্তক্ষেপ চেয়েছেন তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারমাইকেল কলেজ ছাত্র সংসদ নির্বাচনের রোডম্যাপের দাবিতে ছাত্রশিবিরের স্মারকলিপি
কারমাইকেল কলেজ ছাত্র সংসদ নির্বাচনের রোডম্যাপের দাবিতে ছাত্রশিবিরের স্মারকলিপি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আখাউড়ায় রেলপথ অবরোধ করে বিক্ষোভ
আখাউড়ায় রেলপথ অবরোধ করে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিসিবি প্রধানের হাত থেকে এশিয়া কাপের ট্রফি নেবে না ভারত?
পিসিবি প্রধানের হাত থেকে এশিয়া কাপের ট্রফি নেবে না ভারত?

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পরের রাউন্ডে ভালো খেলবে বাংলাদেশ : নান্নু
পরের রাউন্ডে ভালো খেলবে বাংলাদেশ : নান্নু

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানে ইসরায়েলের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে এক ব্যক্তির মৃত্যুদণ্ড
ইরানে ইসরায়েলের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে এক ব্যক্তির মৃত্যুদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈশ্বরদীতে পুকুরে ডুবে প্রাণ গেল ভাইবোনের
ঈশ্বরদীতে পুকুরে ডুবে প্রাণ গেল ভাইবোনের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টি-টোয়েন্টির শীর্ষ বোলার এখন বরুণ
টি-টোয়েন্টির শীর্ষ বোলার এখন বরুণ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরাইলে দেড় কিলোমিটার কাঁচা সড়কে ভোগান্তি
সরাইলে দেড় কিলোমিটার কাঁচা সড়কে ভোগান্তি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক
পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?
সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম
ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত
ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন
কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি
এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?
স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ল
দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ল

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা
ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিয়াদে ইরানের শীর্ষ নিরাপত্তা কর্মকর্তার বৈঠক
রিয়াদে ইরানের শীর্ষ নিরাপত্তা কর্মকর্তার বৈঠক

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর
বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর

নগর জীবন

রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এটি সরকারি স্কুল!
এটি সরকারি স্কুল!

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ
প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা
চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা
বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা

নগর জীবন

মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা
মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা

নগর জীবন

বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে
বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা
বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাহী আদেশে দল নিষিদ্ধ করা সমর্থন করি না
নির্বাহী আদেশে দল নিষিদ্ধ করা সমর্থন করি না

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যতিক্রমী ইকোসিস্টেম বিদ্যুৎ কেন্দ্র এলাকায়
ব্যতিক্রমী ইকোসিস্টেম বিদ্যুৎ কেন্দ্র এলাকায়

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা
সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন

সম্পাদকীয়

কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২
কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২

দেশগ্রাম

সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে
সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে
আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে

নগর জীবন

এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ
এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ

নগর জীবন

বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ

নগর জীবন

রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ
রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ

দেশগ্রাম

জাতিসংঘের সতর্কবার্তা
জাতিসংঘের সতর্কবার্তা

নগর জীবন

তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত
তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত

নগর জীবন

মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা
মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা

পূর্ব-পশ্চিম

জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার
জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক
দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক

নগর জীবন

গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮
গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮

পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক
শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক

নগর জীবন

দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা
দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা

দেশগ্রাম