শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৭ জানুয়ারি, ২০২১ আপডেট:

এবার ক্যান্সারের বিরুদ্ধে লড়াই

পীর হাবিবুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
এবার ক্যান্সারের বিরুদ্ধে লড়াই

টানা এক মাস মুম্বাইয়ে ডা. এস আদবানি যাঁকে ভারতের ক্যান্সার চিকিৎসার ভগবান বলা হয় তাঁর চিকিৎসা নিয়ে ফিরেছি। ক্যান্সারের সঙ্গে আমার লড়াইয়ে দেশ-বিদেশের সহস্র স্বজন পাশে দাঁড়িয়েছেন গভীর মমতায় যা বলার মতো নয়। মানুষের এমন ভালোবাসা আমি মাথায় তুলে রাখি। আল্লাহর অশেষ রহমত আর করুণা আমার জন্য। তিনিই সর্বশক্তিমান দয়াময়। ডিসেম্বরেই শারীরিক পরীক্ষা-নিরীক্ষাকালে আমার বন্ধু ক্যান্সার হাসপাতালের ডা. ফারহানা নীলা প্রথম বলেছিলেন, তাঁর ধারণা আমার মাল্টিপল মায়োলাম নামের এক ধরনের ক্যান্সারের আশঙ্কা। রেগে গিয়েছিলাম। তখন ল্যাবএইডে ভর্তি হচ্ছি। পরে হেমোটলজিস্ট এম এ খানও সাসপেক্ট করলেন। ডা. আবু শামীম আন্তরিকভাবে বললেন, সিঙ্গাপুর চলে যান। সঙ্গে সঙ্গে যোগাযোগ করে মুম্বাইয়ে আদবানির আশ্রয়ে।

কলকাতা থেকে তপনদাই সব যোগাযোগ করেছিলেন। আমাদের শামছুল হক রাসেলও। আল রাহেজা হাসপাতাল। ফোর্টিজ গ্রুপের একটি প্রতিষ্ঠান। ডা. আদবানির ডান হাত ডা. শিবম অসাধারণ দক্ষ মানবিক চিকিৎসক। ২৭ তারিখ চলে যাই ছোট ভাই, দুঃসময়ের ছাত্রলীগ রাজনীতিতে উঠে আসা আজকের আওয়ামী লীগ নেতা আসাদুজ্জামান সেন্টুকে নিয়ে। যে দরদে এক মাস সেন্টু আমাকে আগলে রেখেছে, এ ঋণ শোধ হওয়ার নয়। ২৭ তারিখ সকালে আমি যাই মুম্বাই। সন্ধ্যায় ১৫ মাস পর আমার ছেলে অন্তর ঢাকায় নামে। বাপ-ছেলের দেখা নেই কত দিন। অবশেষে সে-ও মুম্বাই যায়। ২৮ তারিখ আমার চিকিৎসা শুরু হয়। মাল্টিপল মায়োলামকে আজকের ক্যান্সার বিশেষজ্ঞ বা হেমোটলজিস্টরা মামুলি অসুখ বলেন। কারণ এটা নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়। আমার অবস্থা প্রাথমিক পর্যায়ে। এটা বাড়তি সুবিধা। মুম্বাইয়ে চারটি কেমো নিয়েছি। প্রথমটার পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া কষ্টকর হলেও পরে শরীরের সঙ্গে মানিয়ে যায়। এখন বেশ ভালোই। ঢাকায় ১২টি কেমো নিতে হবে। আদবানির সতর্কবাণী করোনা যেন না হয়।

মানুষের ভালোবাসাই জীবনের বড় প্রাণশক্তি। আমার অসুস্থতায় অগণিত মানুষের দোয়া, আশীর্বাদ, ভালোবাসা আমাকে প্রচুর মানসিক শক্তি দিয়েছে। এমনিতেই আমি কখনো কোনো বিপর্যয়ে সাহস হারাই না। বিপর্যয়ের মুখে ভিতরের শক্তি আমাকে ঘুরে দাঁড় করায়, সব বিষণœœতা থেকে মুক্ত করে। জীবন এক চ্যালেঞ্জের যাত্রাপথ, আমি সে পথের যাত্রী। আজন্ম যুদ্ধই আমার জীবন। পেশাগত জীবনে ভুল পথে হাঁটিনি, ব্যক্তিজীবনে চেয়েছি আবেগ-অনুভূতিতেই সবাইকে জড়িয়ে চলতে। ভুলত্রুটি থাকলেও অপরাধ অন্যায়কে প্রশ্রয় দিইনি, করিওনি। তাই এত এত মানুষের দোয়া, ভালোবাসা আজ পাচ্ছি। কেউ কোরআন খতম, কেউ নামাজে, কেউ বা প্রার্থনায় বসে প্রাণভরে দোয়া করেছেন। দেশ-বিদেশ থেকে নিঃস্বার্থ মানুষের এত খোঁজ নেওয়া, দরদ, টান আমাকে মুগ্ধ করেছে। নির্মল ভালোবাসার প্রতিদান কখনো দেওয়া যায় না। মুম্বাইয়ে চিকিৎসক-নার্সদের সেবা তুলনাহীন। রোগ নির্ণয়ে দক্ষতা কি অসাধারণ। দেশের চিকিৎসার কথা সবাই জানেন। আমার রোগটির চিকিৎসা এখন সিএমএইচেও হচ্ছে। শেখ হাসিনার সরকার করেছে। ৩০ ভাগ সাধারণ মানুষও এ চিকিৎসা নিতে পারবে। এখানে বোন-ম্যারোর ট্রান্সপ্লান্টেশনও হচ্ছে। শুরু যখন হয়েছে সামনে আশার আলো দেখা যেতেই পারে। তা ছাড়া সিএমএইচের প্রতি ভরসা আছে। এ প্রতিষ্ঠানটি অগ্রসর হচ্ছে। হোক। আরও ভালো আন্তর্জাতিক মানের হোক। সরকারি চিকিৎসাব্যবস্থা দুর্নীতির রাহুগ্রাস থেকে মুক্ত হয়ে জনগণের স্বাস্থ্যসেবার অধিকার পূর্ণতা পাক। এখানে দায়িত্বহীন অদক্ষ দুর্নীতিবাজ সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে সরকারের অ্যাকশন শুরু হোক। চিকিৎসা মানুষের অধিকার। উন্নত চিকিৎসার আলোর দরজায় এই শক্তিশালী দুর্নীতিবাজরা অন্ধকার লুটের হাত বাড়ায়। আধুনিক চিকিৎসার সুযোগ কেড়ে নেয় ব্যক্তিগত লোভলালসায়। এটা ভেঙে দিতে হবে।

দেশের মানুষ কেন বাইরে চিকিৎসা নিতে যায়? এ প্রশ্ন অনেকে করেন। আমার মাথায়ও বিষয়টি এসেছে। এটা জটিল প্রশ্নের কঠিন উত্তরের বিষয় নয়। মানুষের কাছে জীবন সবার আগে। অর্থ-সম্পদের চেয়ে জীবন মহামূল্যবান। জীবন মানে বেঁচে থাকার প্রতিটি আনন্দময় মুহূর্ত মানুষ উপভোগ করতে চায়। জীবনে যুদ্ধ, সংগ্রাম, দহন, বেদনা কত কী আছে। তবু জীবন সুন্দর। বিষণœতা নিয়েও বাঁচতে চায় বলে তার এত আকুতি। বাঁচার জন্য যে চিকিৎসাসেবা দেশে আছে তা মানুষ দেশেই নেয়। যেখানে ভরসা নেই সেখানে বিদেশে যায়। ভিটেমাটি বিক্রি করেও বাইরে যায়। আমরা ৫০ বছরে চিকিৎসাব্যবস্থা কোথায় নিয়ে দাঁড় করিয়েছি? কত মহৎ চিকিৎসক আছেন। তবু কি মানুষ সেবা পাচ্ছে? ব্যবহার? সব চিকিৎসক কি উত্তম ব্যবহার করেন? যখন তখন রোগীর ফোন ধরেন? নার্সিং সেবা কি সত্যি আছে দেশে।  অগণিত মানুষ কি সহজে হাসপাতালে ভর্তি হওয়া বা চিকিৎসাসেবা সহজে পায়?

প্রথম প্রজন্মের বেসরকারি হাসপাতালের মুনাফামুখী কমিশন-বাণিজ্যের রমরমা ঢালাও টেস্ট থেকে বের হয়ে সেবার পথে আসতে হবে। দেশে ডাক্তারদের নাম-যশ খ্যাতি তো কম নয়। কিন্তু সঠিক রোগ নির্ণয় থেকে কার্যকর চিকিৎসাসেবা উন্নত করা জরুরি। নার্সিং সেবা আমাদের দেশে গড়ে ওঠেনি। আমি আমার বাংলাদেশের চিকিৎসাসেবা গ্রহণের দীর্ঘ অভিজ্ঞতা আর মুম্বাইয়ের এক মাসের চিকিৎসাজীবনের সময়কে দুই জায়গার আকাশ-পাতাল পার্থক্য দেখি। মুম্বাইয়ে বাণিজ্যের আগে কমিটমেন্ট ও প্রার্থনায় পরিণত করা হয়েছে চিকিৎসাকে। রাতবিরাতে ডাক্তারকে মোবাইলে পান তার রোগীরা। প্রয়োজনীয় গাইড দেন। কল ব্যাক করেন। ভরসাটা বেশি। রোগ নির্ণয় এবং চিকিৎসা সেবাদানে তারা দক্ষ। চিকিৎসক রাউন্ডে দুই পাশে একদল জুনিয়র নিয়ে এসে ফাইল-রিপোর্ট দেখে ভাবগম্ভীর পরিবেশে বেরিয়ে যান না। রোগীকে বন্ধুর মতো, আপনজনের মতো কাছে নেন। বিস্তর শোনেন। জবাব দেন প্রতিটি কথার। আদবানি কেন তাঁর জুনিয়রের সঙ্গে কথা বললেই রোগীর মন ভালো হয়ে যায়।

বাংলাদেশে জনগণের চিকিৎসাসেবা যা তার অধিকার তা নিশ্চিত করতে শেখ হাসিনার সরকার কি বরাদ্দই না দিয়েছিল। হাসপাতাল ভবন নির্মাণ থেকে প্রয়োজনীয় আধুনিক সব মহামূল্যবান যন্ত্রপাতি, মেশিন কিনতে কোনো বাধা নেই। কিন্তু তিন মন্ত্রীর আমলে একদল ক্ষমতাবান, ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, চিকিৎসক থেকে ঠিকাদার নিয়ে ওপর থেকে তৃণমূল পর্যায়ের সরকারি চিকিৎসক, কর্মকর্তা-কর্মচারী হরিলুট পেলেন। জনগণের অর্থ অপরিকল্পিতভাবে লুটে নিতে গিয়ে সরকারি চিকিৎসাব্যবস্থাকে শক্তিশালী করার বদলে রাতারাতি অঢেল অর্থ-সম্পদ বানাতে বিপর্যয়ে ফেললেন। স্বাস্থ্য খাত হলো চুরির খাত। কোথাও হাসপাতালে অকেজো নতুন মেশিন বোরকাবন্দী হয়ে পড়ে থাকল। কত জায়গায় অচল অকেজো। আবার কোথাও খালি বাক্স। মেশিন সরবরাহ না করেই বিল তুলে নেওয়ার ঘটনাও কম নয়। পাবনার একজন অবসরে যাওয়া সিভিল সার্জন ছাড়া কেউ কোথাও প্রতিবাদ গড়েননি। দুর্নীতির মহোৎসবে মুষ্টিমেয়র ভাগ্য বদল হলেও জনগণের আধুনিক চিকিৎসা সুবিধা লাভের সুযোগ হাতছাড়া হয়েছে। জনগণের সম্পদ এভাবে ক্ষমতাবানদের আশ্রয়-প্রশ্রয়ে লুটেরা সিন্ডিকেট নিয়ে যায়। একজন বহুল আলোচিত মিঠু থাকে সব অপরাধ দুর্নীতি করেও ধরাছোঁয়ার বাইরে। কিন্তু এদের ধরতেই হবে।

ঢাকা আসার দুই দিন আগে ডা. আদবানির সঙ্গে দেখা হলো। প্রয়োজনীয় গাইডলাইন মেডিকেশন দিলেন। বললেন, করোনা যেন না হয়। কেমো ওষুধ ঠিক রাখবেন। ওয়ার্ক করবেন। অফিস করবেন। এপ্রিলের ১৫ তারিখ পর্যন্ত কেমো নিয়ে ২০ দিন বন্ধ রেখে ২১ দিনের মাথায় মানে মে মাসের প্রথমেই তাঁর কাছে মুম্বাই যেতে। তখন টেস্ট হবে, দুই মাস থাকতে হবে।

বোন-ম্যারো ট্রানপ্লান্টেশন করবেন। এক মাস আমাকে তখন হাসপাতালে আইসোলেশনে রাখবেন, যাতে ইনফেকশন না হয়। এতে রক্ত বিষমুক্ত হবে, আমি ভালো হয়ে যাব। আমার ছেলে অন্তর প্রশ্ন করেছিল জার্ম নাকি ফিরে আসে না? হেসে বললেন, সাধারণত ফিরে আসে না। এলেও ১০-১৫ বছর পর আসে। তার চিকিৎসা আছে। আরও উন্নত চিকিৎসা আসবে। ভয়ের কিছুই নেই।

আল্লাহ সর্বশক্তিমান, তাঁর করুণা, সবার দোয়া, ভালোবাসা আর আদবানির চিকিৎসাসেবায় আমি মানসিক শক্তিতে শক্তিশালী। ঢাকায় ১২টি কেমো দিয়ে মে-তে মুম্বাই যাব। এখন নিয়মিত অফিস করছি।

করোনার ভয়াবহতা থেকে এখনো মুক্তি পায়নি পৃথিবী। পশ্চিমা দুনিয়া থেকে সবখানে ভ্যাকসিনের আগমন ঘটলেও থামেনি মৃত্যুমিছিল। প্রকৃতির এমন অভিশাপের মুখে বিপন্ন পৃথিবীর মানুষ একটি বছর ধরে লড়াই করছে। মানুষের বিজয় অনিবার্য আমরা জানি। কিন্তু প্রাণহানির যে ট্র্যাজিক ঘটনা নিয়তির কাছ থেকে ভোগ করতে হয়েছে, অর্থনৈতিক যে বিপর্যয় পৃথিবী দেখেছে তার দাগ কখনই মুছবে না। সামাজিক দূরত্বের টানে মানুষে মানুষে ঘটেছে দূরত্ব। যোগাযোগেও পৃথিবীজুড়ে বিপর্যয় চলছে।

মুম্বাইয়েও দেখলাম একদিকে সংখ্যাগরিষ্ঠের দারিদ্র্যের সংগ্রাম, পাশেই সংখ্যালঘুর চাকচিক্যময় বিলাসী জীবন। অন্যদিকে পাঁচ তারকা হোটেলে অর্ধেক দরে রুম ভাড়া নামিয়ে দেওয়া। পৃথিবীর সব শহরেই এখন ব্যবসা-বাণিজ্যের এমন বেহাল দশা। আগ্রার তাজমহল খুলে দেওয়া হলেও সেখানে পর্যটক নেই। প্রয়োজনে যেখানে মানুষ গন্তব্যে যেতে পারে না বা ভয় পায় সেখানে পর্যটন শিল্পে বড় ধস। মুম্বাই শহরজুড়ে মেট্রোরেলের কাজ চলছে। গোছানো। যানজটে স্থবির হচ্ছে না। আরব সাগরের তীরের শহরে শীত নেই। মশার কামড় ও গরম অসহ্যও হয়ে ওঠে। পৃথিবীতে পর্যটন ও অর্থনৈতিক মন্দা চললেও বাংলাদেশে ব্যতিক্রম। কক্সবাজারেই দেশের মানুষের ভিড় ফ্লাইট হোটেল ভাড়াসহ যাতায়াত রমরমা। বাংলাদেশের মানুষকে শুরুতেই অর্থনৈতিক মন্দা বা বিপর্যয়ে পড়তে দেননি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এ কৃতিত্ব তাঁর পাওনা যে তিনি দেশের শিল্প-বাণিজ্যে যে প্রণোদনা দিয়েছেন তাতেই কিস্তিমাত করেননি, সৃজনশীল বৃহৎ শিল্পগোষ্ঠীও বড় অবদান রেখেছে। ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প, ব্যবসা-বাণিজ্যই নয়, সব শ্রেণি-পেশার মানুষ কর্মমুখর জীবনের চ্যালেঞ্জ নিয়েছে শুরুতেই। জীবন-জীবিকার লড়াইয়ে এখানে জাগরণ ঘটেছে। শেখ হাসিনার সরকার এতে সফলতা দেখিয়েছেন। সেই সঙ্গে কৃষকের পরিশ্রম আর শ্রমিকের খাটুনির সঙ্গে প্রবাসীদের রেমিট্যান্স বড় শক্তি জুগিয়েছে।

করোনার যুদ্ধেও শেখ হাসিনা দেশবাসীকে নিয়ে গণজাগরণে জয়ী হয়েছেন। ভ্যাকসিন এসে গেছে। ফ্রন্টলাইনের সরকারি-বেসরকারি যোদ্ধাসহ সব নাগরিককে এবার নিতে হবে। হরতাল-অবরোধমুক্ত বাংলাদেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতিও শেখ হাসিনা ব্যবসা-বাণিজ্যের অনকূলে এনেছেন। এটা ব্যবসায়ীদেরই নয়, শ্রমজীবী মানুষেরও খুশির খবর। যে গণতন্ত্রের আকুতি আজন্মের তা একদিন আসবেই। কিন্তু আজকের লড়াই টিকে থাকার। এগিয়ে যাবার।

আমরা বরাবর বলে আসছি যদি ব্যাংক লুটেরা ঋণ নিয়ে তা শোধ না করে বিদেশে বিলাসী জীবনযাপনে ডোবে সে অপরাধী। প্রায় সাড়ে ৩ লাখ ঋণখেলাপি। এর মধ্যে ডাকাত কত? নির্লজ্জ, বেহায়া অবৈধ অর্থ পাচারকারী অপরাধী, দুর্নীতিবাজ রথী-মহারথী-ঘুষখোর সরকারি-বেসরকারি উচ্চপদস্থদের রুখতে পারলে বাংলাদেশ আরও এগিয়ে যেত। আদর্শহীন রাজনীতি ক্যান্সারের চেয়েও ভয়ংকর। গোটা সমাজই আজ ক্যান্সারে আক্রান্ত। শরীরের ক্যান্সার নির্মূল বা নিয়ন্ত্রণ করা গেলেও সমাজের ক্যান্সার একদম নিয়ন্ত্রণ করা যাচ্ছে না। সমাজকে ক্যান্সারমুক্ত করার আকুতি জনগণের অনেক বড় লড়াই। ক্যান্সারের বিরুদ্ধে লড়াইটা অনিবার্য। আদর্শিক গণমুখী সৎ রাজনীতি, সুশাসন, সংবিধান ও আইনের কঠোর কার্যকারিতা ছাড়া সম্ভব নয়। আমাদের অর্থনীতির এ অর্জন, সাফল্য ধরে আরও সামনে এগিয়ে যেতে হলে দুর্নীতিবাজদের আইনের আওতায় আনার বিকল্প নেই। শেখ হাসিনার সরকারের এত উন্নয়ন মানুষের এত পরিশ্রম অর্থহীন হয়ে যাবে যদি দুর্নীতির লাগাম টেনে ধরা না যায়। ব্যাংক লুটেরা অর্থ পাচারকারীদের রোখা না যায়। পি কে হালদার চরিত্র এখন মানুষের সামনে কত কত? তাদের বাবাদের নাম জানে না কেউ। এদের আইনের আওতায় আনতেই হবে।

 

                লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
বস্ত্র খাত হুমকিতে
বস্ত্র খাত হুমকিতে
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
পীরের সোহবতে প্রজ্ঞাবান আলেম
পীরের সোহবতে প্রজ্ঞাবান আলেম
লাল বাহাদুর শাস্ত্রীর ‘ছোটি সি কাম’
লাল বাহাদুর শাস্ত্রীর ‘ছোটি সি কাম’
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
বৈদেশিক মিশন
বৈদেশিক মিশন
আইনশৃঙ্খলা
আইনশৃঙ্খলা
আল্লাহর নামে অসত্য কসম গুনাহের কাজ
আল্লাহর নামে অসত্য কসম গুনাহের কাজ
অধ্যাত্ম প্রেম
অধ্যাত্ম প্রেম
নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়
নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
সর্বশেষ খবর
সিলেবাস সংস্কারে ইউনিসেফের সঙ্গে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চুক্তি
সিলেবাস সংস্কারে ইউনিসেফের সঙ্গে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চুক্তি

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪
ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা
শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা

১৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল
ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু
নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু

৪০ মিনিট আগে | রাজনীতি

জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা
যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল
জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য
জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা
রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া
বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন
৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল
মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১
মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়
চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস
দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক
ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়
সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা
সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে চার স্কুলে ব্যতিক্রমী বইমেলা
চট্টগ্রামে চার স্কুলে ব্যতিক্রমী বইমেলা

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ
মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নকল করে শাস্তি পেলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮২ শিক্ষার্থী
নকল করে শাস্তি পেলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮২ শিক্ষার্থী

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লালমনিরহাটে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
লালমনিরহাটে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি সংঘাতের উস্কানির ফাঁদে পা দেবে না : প্রিন্স
বিএনপি সংঘাতের উস্কানির ফাঁদে পা দেবে না : প্রিন্স

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কসবায় শিক্ষার্থীকে ইভটিজিংয়ের অপরাধে যুবকের কারাদণ্ড
কসবায় শিক্ষার্থীকে ইভটিজিংয়ের অপরাধে যুবকের কারাদণ্ড

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!
সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং
ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা
মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন
১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’
‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের
২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের
ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত
ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প
ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী
ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি
নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি
কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা
সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা

১৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের
বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই
এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস
বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা
৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ
ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান
পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে
নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ
সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম
সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে
ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত
বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!
হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া
ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব
জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব

পেছনের পৃষ্ঠা

পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা
পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির
কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির

পেছনের পৃষ্ঠা

অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে
অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য
ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা
কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি
দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি
পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত
বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা
প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান

সম্পাদকীয়

সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস
সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস

মাঠে ময়দানে

বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!
বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!

পেছনের পৃষ্ঠা

দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী
দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী

মাঠে ময়দানে

নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল
নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামীর বাংলাদেশ হবে বৈষম্যহীন জনতার
আগামীর বাংলাদেশ হবে বৈষম্যহীন জনতার

নগর জীবন

মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা
মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি

সম্পাদকীয়

রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার
রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির
ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির

পেছনের পৃষ্ঠা

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

ব্যাডমিন্টনে ৫০০’র ওপরে ম্যাচ
ব্যাডমিন্টনে ৫০০’র ওপরে ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

ওয়েস্ট ইন্ডিজ অলআউট ২৭ রানে
ওয়েস্ট ইন্ডিজ অলআউট ২৭ রানে

মাঠে ময়দানে

বিচার-পুনর্বাসনসহ চার দাবি ওমান ফেরত প্রবাসীদের
বিচার-পুনর্বাসনসহ চার দাবি ওমান ফেরত প্রবাসীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোচনায় আরপিও সংশোধন
আলোচনায় আরপিও সংশোধন

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তির হ্যাটট্রিকে শীর্ষে বাংলাদেশ
শান্তির হ্যাটট্রিকে শীর্ষে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

টি ভি তে
টি ভি তে

মাঠে ময়দানে