শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৭ জানুয়ারি, ২০২১ আপডেট:

এবার ক্যান্সারের বিরুদ্ধে লড়াই

পীর হাবিবুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
এবার ক্যান্সারের বিরুদ্ধে লড়াই

টানা এক মাস মুম্বাইয়ে ডা. এস আদবানি যাঁকে ভারতের ক্যান্সার চিকিৎসার ভগবান বলা হয় তাঁর চিকিৎসা নিয়ে ফিরেছি। ক্যান্সারের সঙ্গে আমার লড়াইয়ে দেশ-বিদেশের সহস্র স্বজন পাশে দাঁড়িয়েছেন গভীর মমতায় যা বলার মতো নয়। মানুষের এমন ভালোবাসা আমি মাথায় তুলে রাখি। আল্লাহর অশেষ রহমত আর করুণা আমার জন্য। তিনিই সর্বশক্তিমান দয়াময়। ডিসেম্বরেই শারীরিক পরীক্ষা-নিরীক্ষাকালে আমার বন্ধু ক্যান্সার হাসপাতালের ডা. ফারহানা নীলা প্রথম বলেছিলেন, তাঁর ধারণা আমার মাল্টিপল মায়োলাম নামের এক ধরনের ক্যান্সারের আশঙ্কা। রেগে গিয়েছিলাম। তখন ল্যাবএইডে ভর্তি হচ্ছি। পরে হেমোটলজিস্ট এম এ খানও সাসপেক্ট করলেন। ডা. আবু শামীম আন্তরিকভাবে বললেন, সিঙ্গাপুর চলে যান। সঙ্গে সঙ্গে যোগাযোগ করে মুম্বাইয়ে আদবানির আশ্রয়ে।

কলকাতা থেকে তপনদাই সব যোগাযোগ করেছিলেন। আমাদের শামছুল হক রাসেলও। আল রাহেজা হাসপাতাল। ফোর্টিজ গ্রুপের একটি প্রতিষ্ঠান। ডা. আদবানির ডান হাত ডা. শিবম অসাধারণ দক্ষ মানবিক চিকিৎসক। ২৭ তারিখ চলে যাই ছোট ভাই, দুঃসময়ের ছাত্রলীগ রাজনীতিতে উঠে আসা আজকের আওয়ামী লীগ নেতা আসাদুজ্জামান সেন্টুকে নিয়ে। যে দরদে এক মাস সেন্টু আমাকে আগলে রেখেছে, এ ঋণ শোধ হওয়ার নয়। ২৭ তারিখ সকালে আমি যাই মুম্বাই। সন্ধ্যায় ১৫ মাস পর আমার ছেলে অন্তর ঢাকায় নামে। বাপ-ছেলের দেখা নেই কত দিন। অবশেষে সে-ও মুম্বাই যায়। ২৮ তারিখ আমার চিকিৎসা শুরু হয়। মাল্টিপল মায়োলামকে আজকের ক্যান্সার বিশেষজ্ঞ বা হেমোটলজিস্টরা মামুলি অসুখ বলেন। কারণ এটা নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়। আমার অবস্থা প্রাথমিক পর্যায়ে। এটা বাড়তি সুবিধা। মুম্বাইয়ে চারটি কেমো নিয়েছি। প্রথমটার পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া কষ্টকর হলেও পরে শরীরের সঙ্গে মানিয়ে যায়। এখন বেশ ভালোই। ঢাকায় ১২টি কেমো নিতে হবে। আদবানির সতর্কবাণী করোনা যেন না হয়।

মানুষের ভালোবাসাই জীবনের বড় প্রাণশক্তি। আমার অসুস্থতায় অগণিত মানুষের দোয়া, আশীর্বাদ, ভালোবাসা আমাকে প্রচুর মানসিক শক্তি দিয়েছে। এমনিতেই আমি কখনো কোনো বিপর্যয়ে সাহস হারাই না। বিপর্যয়ের মুখে ভিতরের শক্তি আমাকে ঘুরে দাঁড় করায়, সব বিষণœœতা থেকে মুক্ত করে। জীবন এক চ্যালেঞ্জের যাত্রাপথ, আমি সে পথের যাত্রী। আজন্ম যুদ্ধই আমার জীবন। পেশাগত জীবনে ভুল পথে হাঁটিনি, ব্যক্তিজীবনে চেয়েছি আবেগ-অনুভূতিতেই সবাইকে জড়িয়ে চলতে। ভুলত্রুটি থাকলেও অপরাধ অন্যায়কে প্রশ্রয় দিইনি, করিওনি। তাই এত এত মানুষের দোয়া, ভালোবাসা আজ পাচ্ছি। কেউ কোরআন খতম, কেউ নামাজে, কেউ বা প্রার্থনায় বসে প্রাণভরে দোয়া করেছেন। দেশ-বিদেশ থেকে নিঃস্বার্থ মানুষের এত খোঁজ নেওয়া, দরদ, টান আমাকে মুগ্ধ করেছে। নির্মল ভালোবাসার প্রতিদান কখনো দেওয়া যায় না। মুম্বাইয়ে চিকিৎসক-নার্সদের সেবা তুলনাহীন। রোগ নির্ণয়ে দক্ষতা কি অসাধারণ। দেশের চিকিৎসার কথা সবাই জানেন। আমার রোগটির চিকিৎসা এখন সিএমএইচেও হচ্ছে। শেখ হাসিনার সরকার করেছে। ৩০ ভাগ সাধারণ মানুষও এ চিকিৎসা নিতে পারবে। এখানে বোন-ম্যারোর ট্রান্সপ্লান্টেশনও হচ্ছে। শুরু যখন হয়েছে সামনে আশার আলো দেখা যেতেই পারে। তা ছাড়া সিএমএইচের প্রতি ভরসা আছে। এ প্রতিষ্ঠানটি অগ্রসর হচ্ছে। হোক। আরও ভালো আন্তর্জাতিক মানের হোক। সরকারি চিকিৎসাব্যবস্থা দুর্নীতির রাহুগ্রাস থেকে মুক্ত হয়ে জনগণের স্বাস্থ্যসেবার অধিকার পূর্ণতা পাক। এখানে দায়িত্বহীন অদক্ষ দুর্নীতিবাজ সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে সরকারের অ্যাকশন শুরু হোক। চিকিৎসা মানুষের অধিকার। উন্নত চিকিৎসার আলোর দরজায় এই শক্তিশালী দুর্নীতিবাজরা অন্ধকার লুটের হাত বাড়ায়। আধুনিক চিকিৎসার সুযোগ কেড়ে নেয় ব্যক্তিগত লোভলালসায়। এটা ভেঙে দিতে হবে।

দেশের মানুষ কেন বাইরে চিকিৎসা নিতে যায়? এ প্রশ্ন অনেকে করেন। আমার মাথায়ও বিষয়টি এসেছে। এটা জটিল প্রশ্নের কঠিন উত্তরের বিষয় নয়। মানুষের কাছে জীবন সবার আগে। অর্থ-সম্পদের চেয়ে জীবন মহামূল্যবান। জীবন মানে বেঁচে থাকার প্রতিটি আনন্দময় মুহূর্ত মানুষ উপভোগ করতে চায়। জীবনে যুদ্ধ, সংগ্রাম, দহন, বেদনা কত কী আছে। তবু জীবন সুন্দর। বিষণœতা নিয়েও বাঁচতে চায় বলে তার এত আকুতি। বাঁচার জন্য যে চিকিৎসাসেবা দেশে আছে তা মানুষ দেশেই নেয়। যেখানে ভরসা নেই সেখানে বিদেশে যায়। ভিটেমাটি বিক্রি করেও বাইরে যায়। আমরা ৫০ বছরে চিকিৎসাব্যবস্থা কোথায় নিয়ে দাঁড় করিয়েছি? কত মহৎ চিকিৎসক আছেন। তবু কি মানুষ সেবা পাচ্ছে? ব্যবহার? সব চিকিৎসক কি উত্তম ব্যবহার করেন? যখন তখন রোগীর ফোন ধরেন? নার্সিং সেবা কি সত্যি আছে দেশে।  অগণিত মানুষ কি সহজে হাসপাতালে ভর্তি হওয়া বা চিকিৎসাসেবা সহজে পায়?

প্রথম প্রজন্মের বেসরকারি হাসপাতালের মুনাফামুখী কমিশন-বাণিজ্যের রমরমা ঢালাও টেস্ট থেকে বের হয়ে সেবার পথে আসতে হবে। দেশে ডাক্তারদের নাম-যশ খ্যাতি তো কম নয়। কিন্তু সঠিক রোগ নির্ণয় থেকে কার্যকর চিকিৎসাসেবা উন্নত করা জরুরি। নার্সিং সেবা আমাদের দেশে গড়ে ওঠেনি। আমি আমার বাংলাদেশের চিকিৎসাসেবা গ্রহণের দীর্ঘ অভিজ্ঞতা আর মুম্বাইয়ের এক মাসের চিকিৎসাজীবনের সময়কে দুই জায়গার আকাশ-পাতাল পার্থক্য দেখি। মুম্বাইয়ে বাণিজ্যের আগে কমিটমেন্ট ও প্রার্থনায় পরিণত করা হয়েছে চিকিৎসাকে। রাতবিরাতে ডাক্তারকে মোবাইলে পান তার রোগীরা। প্রয়োজনীয় গাইড দেন। কল ব্যাক করেন। ভরসাটা বেশি। রোগ নির্ণয় এবং চিকিৎসা সেবাদানে তারা দক্ষ। চিকিৎসক রাউন্ডে দুই পাশে একদল জুনিয়র নিয়ে এসে ফাইল-রিপোর্ট দেখে ভাবগম্ভীর পরিবেশে বেরিয়ে যান না। রোগীকে বন্ধুর মতো, আপনজনের মতো কাছে নেন। বিস্তর শোনেন। জবাব দেন প্রতিটি কথার। আদবানি কেন তাঁর জুনিয়রের সঙ্গে কথা বললেই রোগীর মন ভালো হয়ে যায়।

বাংলাদেশে জনগণের চিকিৎসাসেবা যা তার অধিকার তা নিশ্চিত করতে শেখ হাসিনার সরকার কি বরাদ্দই না দিয়েছিল। হাসপাতাল ভবন নির্মাণ থেকে প্রয়োজনীয় আধুনিক সব মহামূল্যবান যন্ত্রপাতি, মেশিন কিনতে কোনো বাধা নেই। কিন্তু তিন মন্ত্রীর আমলে একদল ক্ষমতাবান, ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, চিকিৎসক থেকে ঠিকাদার নিয়ে ওপর থেকে তৃণমূল পর্যায়ের সরকারি চিকিৎসক, কর্মকর্তা-কর্মচারী হরিলুট পেলেন। জনগণের অর্থ অপরিকল্পিতভাবে লুটে নিতে গিয়ে সরকারি চিকিৎসাব্যবস্থাকে শক্তিশালী করার বদলে রাতারাতি অঢেল অর্থ-সম্পদ বানাতে বিপর্যয়ে ফেললেন। স্বাস্থ্য খাত হলো চুরির খাত। কোথাও হাসপাতালে অকেজো নতুন মেশিন বোরকাবন্দী হয়ে পড়ে থাকল। কত জায়গায় অচল অকেজো। আবার কোথাও খালি বাক্স। মেশিন সরবরাহ না করেই বিল তুলে নেওয়ার ঘটনাও কম নয়। পাবনার একজন অবসরে যাওয়া সিভিল সার্জন ছাড়া কেউ কোথাও প্রতিবাদ গড়েননি। দুর্নীতির মহোৎসবে মুষ্টিমেয়র ভাগ্য বদল হলেও জনগণের আধুনিক চিকিৎসা সুবিধা লাভের সুযোগ হাতছাড়া হয়েছে। জনগণের সম্পদ এভাবে ক্ষমতাবানদের আশ্রয়-প্রশ্রয়ে লুটেরা সিন্ডিকেট নিয়ে যায়। একজন বহুল আলোচিত মিঠু থাকে সব অপরাধ দুর্নীতি করেও ধরাছোঁয়ার বাইরে। কিন্তু এদের ধরতেই হবে।

ঢাকা আসার দুই দিন আগে ডা. আদবানির সঙ্গে দেখা হলো। প্রয়োজনীয় গাইডলাইন মেডিকেশন দিলেন। বললেন, করোনা যেন না হয়। কেমো ওষুধ ঠিক রাখবেন। ওয়ার্ক করবেন। অফিস করবেন। এপ্রিলের ১৫ তারিখ পর্যন্ত কেমো নিয়ে ২০ দিন বন্ধ রেখে ২১ দিনের মাথায় মানে মে মাসের প্রথমেই তাঁর কাছে মুম্বাই যেতে। তখন টেস্ট হবে, দুই মাস থাকতে হবে।

বোন-ম্যারো ট্রানপ্লান্টেশন করবেন। এক মাস আমাকে তখন হাসপাতালে আইসোলেশনে রাখবেন, যাতে ইনফেকশন না হয়। এতে রক্ত বিষমুক্ত হবে, আমি ভালো হয়ে যাব। আমার ছেলে অন্তর প্রশ্ন করেছিল জার্ম নাকি ফিরে আসে না? হেসে বললেন, সাধারণত ফিরে আসে না। এলেও ১০-১৫ বছর পর আসে। তার চিকিৎসা আছে। আরও উন্নত চিকিৎসা আসবে। ভয়ের কিছুই নেই।

আল্লাহ সর্বশক্তিমান, তাঁর করুণা, সবার দোয়া, ভালোবাসা আর আদবানির চিকিৎসাসেবায় আমি মানসিক শক্তিতে শক্তিশালী। ঢাকায় ১২টি কেমো দিয়ে মে-তে মুম্বাই যাব। এখন নিয়মিত অফিস করছি।

করোনার ভয়াবহতা থেকে এখনো মুক্তি পায়নি পৃথিবী। পশ্চিমা দুনিয়া থেকে সবখানে ভ্যাকসিনের আগমন ঘটলেও থামেনি মৃত্যুমিছিল। প্রকৃতির এমন অভিশাপের মুখে বিপন্ন পৃথিবীর মানুষ একটি বছর ধরে লড়াই করছে। মানুষের বিজয় অনিবার্য আমরা জানি। কিন্তু প্রাণহানির যে ট্র্যাজিক ঘটনা নিয়তির কাছ থেকে ভোগ করতে হয়েছে, অর্থনৈতিক যে বিপর্যয় পৃথিবী দেখেছে তার দাগ কখনই মুছবে না। সামাজিক দূরত্বের টানে মানুষে মানুষে ঘটেছে দূরত্ব। যোগাযোগেও পৃথিবীজুড়ে বিপর্যয় চলছে।

মুম্বাইয়েও দেখলাম একদিকে সংখ্যাগরিষ্ঠের দারিদ্র্যের সংগ্রাম, পাশেই সংখ্যালঘুর চাকচিক্যময় বিলাসী জীবন। অন্যদিকে পাঁচ তারকা হোটেলে অর্ধেক দরে রুম ভাড়া নামিয়ে দেওয়া। পৃথিবীর সব শহরেই এখন ব্যবসা-বাণিজ্যের এমন বেহাল দশা। আগ্রার তাজমহল খুলে দেওয়া হলেও সেখানে পর্যটক নেই। প্রয়োজনে যেখানে মানুষ গন্তব্যে যেতে পারে না বা ভয় পায় সেখানে পর্যটন শিল্পে বড় ধস। মুম্বাই শহরজুড়ে মেট্রোরেলের কাজ চলছে। গোছানো। যানজটে স্থবির হচ্ছে না। আরব সাগরের তীরের শহরে শীত নেই। মশার কামড় ও গরম অসহ্যও হয়ে ওঠে। পৃথিবীতে পর্যটন ও অর্থনৈতিক মন্দা চললেও বাংলাদেশে ব্যতিক্রম। কক্সবাজারেই দেশের মানুষের ভিড় ফ্লাইট হোটেল ভাড়াসহ যাতায়াত রমরমা। বাংলাদেশের মানুষকে শুরুতেই অর্থনৈতিক মন্দা বা বিপর্যয়ে পড়তে দেননি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এ কৃতিত্ব তাঁর পাওনা যে তিনি দেশের শিল্প-বাণিজ্যে যে প্রণোদনা দিয়েছেন তাতেই কিস্তিমাত করেননি, সৃজনশীল বৃহৎ শিল্পগোষ্ঠীও বড় অবদান রেখেছে। ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প, ব্যবসা-বাণিজ্যই নয়, সব শ্রেণি-পেশার মানুষ কর্মমুখর জীবনের চ্যালেঞ্জ নিয়েছে শুরুতেই। জীবন-জীবিকার লড়াইয়ে এখানে জাগরণ ঘটেছে। শেখ হাসিনার সরকার এতে সফলতা দেখিয়েছেন। সেই সঙ্গে কৃষকের পরিশ্রম আর শ্রমিকের খাটুনির সঙ্গে প্রবাসীদের রেমিট্যান্স বড় শক্তি জুগিয়েছে।

করোনার যুদ্ধেও শেখ হাসিনা দেশবাসীকে নিয়ে গণজাগরণে জয়ী হয়েছেন। ভ্যাকসিন এসে গেছে। ফ্রন্টলাইনের সরকারি-বেসরকারি যোদ্ধাসহ সব নাগরিককে এবার নিতে হবে। হরতাল-অবরোধমুক্ত বাংলাদেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতিও শেখ হাসিনা ব্যবসা-বাণিজ্যের অনকূলে এনেছেন। এটা ব্যবসায়ীদেরই নয়, শ্রমজীবী মানুষেরও খুশির খবর। যে গণতন্ত্রের আকুতি আজন্মের তা একদিন আসবেই। কিন্তু আজকের লড়াই টিকে থাকার। এগিয়ে যাবার।

আমরা বরাবর বলে আসছি যদি ব্যাংক লুটেরা ঋণ নিয়ে তা শোধ না করে বিদেশে বিলাসী জীবনযাপনে ডোবে সে অপরাধী। প্রায় সাড়ে ৩ লাখ ঋণখেলাপি। এর মধ্যে ডাকাত কত? নির্লজ্জ, বেহায়া অবৈধ অর্থ পাচারকারী অপরাধী, দুর্নীতিবাজ রথী-মহারথী-ঘুষখোর সরকারি-বেসরকারি উচ্চপদস্থদের রুখতে পারলে বাংলাদেশ আরও এগিয়ে যেত। আদর্শহীন রাজনীতি ক্যান্সারের চেয়েও ভয়ংকর। গোটা সমাজই আজ ক্যান্সারে আক্রান্ত। শরীরের ক্যান্সার নির্মূল বা নিয়ন্ত্রণ করা গেলেও সমাজের ক্যান্সার একদম নিয়ন্ত্রণ করা যাচ্ছে না। সমাজকে ক্যান্সারমুক্ত করার আকুতি জনগণের অনেক বড় লড়াই। ক্যান্সারের বিরুদ্ধে লড়াইটা অনিবার্য। আদর্শিক গণমুখী সৎ রাজনীতি, সুশাসন, সংবিধান ও আইনের কঠোর কার্যকারিতা ছাড়া সম্ভব নয়। আমাদের অর্থনীতির এ অর্জন, সাফল্য ধরে আরও সামনে এগিয়ে যেতে হলে দুর্নীতিবাজদের আইনের আওতায় আনার বিকল্প নেই। শেখ হাসিনার সরকারের এত উন্নয়ন মানুষের এত পরিশ্রম অর্থহীন হয়ে যাবে যদি দুর্নীতির লাগাম টেনে ধরা না যায়। ব্যাংক লুটেরা অর্থ পাচারকারীদের রোখা না যায়। পি কে হালদার চরিত্র এখন মানুষের সামনে কত কত? তাদের বাবাদের নাম জানে না কেউ। এদের আইনের আওতায় আনতেই হবে।

 

                লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
কিশোরগঞ্জে গ্রামীণ ব্যাংকে আগুন, সড়কে গাছ ফেলে অবরোধ
কিশোরগঞ্জে গ্রামীণ ব্যাংকে আগুন, সড়কে গাছ ফেলে অবরোধ

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ব্যানার-পোস্টার নিয়ে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় শহীদদের স্বজনরা
ব্যানার-পোস্টার নিয়ে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় শহীদদের স্বজনরা

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ভাঙ্গায় মহাসড়কে কঠোর নজরদারি, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর টহল জোরদার
ভাঙ্গায় মহাসড়কে কঠোর নজরদারি, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর টহল জোরদার

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘কোনো নিরাপত্তা ঝুঁকি নেই’
‘কোনো নিরাপত্তা ঝুঁকি নেই’

৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভিয়েতনামে ভূমিধসে চলন্ত বাসের ৬ যাত্রী নিহত, আহত ১৯
ভিয়েতনামে ভূমিধসে চলন্ত বাসের ৬ যাত্রী নিহত, আহত ১৯

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হালান্ডের জোড়া গোলে নরওয়ের দীর্ঘ ২৭ বছরের অপেক্ষার অবসান
হালান্ডের জোড়া গোলে নরওয়ের দীর্ঘ ২৭ বছরের অপেক্ষার অবসান

১২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সেঞ্চুরি করে দলকে জিতিয়ে ছিটকে যাওয়ার শঙ্কায় মিচেল
সেঞ্চুরি করে দলকে জিতিয়ে ছিটকে যাওয়ার শঙ্কায় মিচেল

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তির বার্তা নিয়ে যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান
শান্তির বার্তা নিয়ে যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান

৩২ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইরানে খরা: কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ঘটাতে ক্লাউড সিডিং শুরু
ইরানে খরা: কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ঘটাতে ক্লাউড সিডিং শুরু

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সচিবালয়ে সতর্ক অবস্থায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সচিবালয়ে সতর্ক অবস্থায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

লঙ্কানদের হোয়াইটওয়াশ করেই ছাড়ল পাকিস্তান
লঙ্কানদের হোয়াইটওয়াশ করেই ছাড়ল পাকিস্তান

৪৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেলেও অনিশ্চয়তায় গিলের মাঠে ফেরা
হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেলেও অনিশ্চয়তায় গিলের মাঠে ফেরা

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণ কর্মসূচি স্থগিত রেখেছে ইরান: আরাঘচি
ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণ কর্মসূচি স্থগিত রেখেছে ইরান: আরাঘচি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এটিপি ফাইনালসে আবারও চ্যাম্পিয়ন ইয়ানিক সিনার
এটিপি ফাইনালসে আবারও চ্যাম্পিয়ন ইয়ানিক সিনার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ আজ
রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ আজ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তান–আফগানিস্তান উত্তেজনা কমাতে মধ্যস্থতায় আগ্রহী রাশিয়া
পাকিস্তান–আফগানিস্তান উত্তেজনা কমাতে মধ্যস্থতায় আগ্রহী রাশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে বিদেশি রিভলভারসহ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরে বিদেশি রিভলভারসহ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাসিনার রায় ঘিরে কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী
হাসিনার রায় ঘিরে কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের ঊর্ধ্বতন ২৩ কর্মকর্তা বদলি
পুলিশের ঊর্ধ্বতন ২৩ কর্মকর্তা বদলি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৭ নভেম্বর: আজকের নামাজের সময়সূচি
১৭ নভেম্বর: আজকের নামাজের সময়সূচি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নভেম্বরের প্রধমার্ধে প্রবাসী আয় ২৩.১ শতাংশ বেড়েছে
নভেম্বরের প্রধমার্ধে প্রবাসী আয় ২৩.১ শতাংশ বেড়েছে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ ঢাকার বাতাসে কতটা দূষণ?
আজ ঢাকার বাতাসে কতটা দূষণ?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গ্রিস থেকে গ্যাস আমদানি করবে ইউক্রেন: জেলেনস্কি
গ্রিস থেকে গ্যাস আমদানি করবে ইউক্রেন: জেলেনস্কি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিতুমীর কলেজের সামনে ও আমতলীতে ককটেল বিস্ফোরণ
তিতুমীর কলেজের সামনে ও আমতলীতে ককটেল বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মানিকগঞ্জে বেগুন চাষে কৃষকদের আগ্রহ বাড়ছে
মানিকগঞ্জে বেগুন চাষে কৃষকদের আগ্রহ বাড়ছে

২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সর্বাধিক পঠিত
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার
১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন
সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ সালে ব্যাংকের ছুটির তালিকা প্রকাশ
২০২৬ সালে ব্যাংকের ছুটির তালিকা প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাজ্যে শরণার্থীরা স্থায়ী নাগরিকত্ব পাবেন ২০ বছর পর
যুক্তরাজ্যে শরণার্থীরা স্থায়ী নাগরিকত্ব পাবেন ২০ বছর পর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২১ নভেম্বর ঢাকা সেনানিবাসে যান চলাচল সীমিত
২১ নভেম্বর ঢাকা সেনানিবাসে যান চলাচল সীমিত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকা থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে এমভি উইকোটাটি
আমেরিকা থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে এমভি উইকোটাটি

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের

প্রথম পৃষ্ঠা