শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২১

উইঘুর মুসলিমদের ওপর নির্যাতন

জিয়াউদ্দীন আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
উইঘুর মুসলিমদের ওপর নির্যাতন

চীনের জিনজিয়াং প্রদেশের উইঘুর মুসলমান ও অন্য সংখ্যালঘুদের বিরুদ্ধে চীন গণহত্যা চালাচ্ছে বলে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাইক পম্পেও ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রশাসনের শেষ মুহূর্তে উল্লেখ করেছেন। চীনের এমন আচরণকে তিনি মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধ হিসেবে অভিহিত করেন। উইঘুর মুসলিমদের বলপূর্বক দাসে পরিণত করার অভিযোগ তুলেছে মার্কিন গবেষণা সংস্থা সেন্টার ফর গ্লোবাল পলিসি। উইঘুর মুসলমানদের বিরুদ্ধে আচরণের জন্য ট্রাম্প প্রশাসন অপরাধের সঙ্গে জড়িত চীনের সরকারি কর্মকর্তাদের মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ভ্রমণের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপসহ উইঘুর ও সংশ্লিষ্ট একাকায় উৎপাদিত পণ্য আমেরিকার বাজারে প্রবেশ নিষিদ্ধ করে। উইঘুরের ওপর নির্যাতন বন্ধে চীনের ওপর চাপ বাড়াতে একটি আইন প্রস্তাব মার্কিন কংগ্রেস ও সিনেটের বিবেচনাধীন। পম্পেওর পর্যবেক্ষণের সঙ্গে নবনির্বাচিত মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্থনি ব্লিংকেন একমত পোষণ করায় ধারণা করা যায় চীনের ওপর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের চাপ অব্যাহত থাকবে।

উইঘুরদের প্রতি চীন সরকারের দমন পীড়নের আরও নানাবিধ অভিযোগ রয়েছে। ১০ লাখ উইঘুরকে চীনের ‘সন্ত্রাসবাদ’ কেন্দ্রগুলোয় এবং ২০ লাখ মানুষকে ‘রাজনৈতিক পুনর্বিবেচনার শিবিরে’ অবস্থান করতে বাধ্য করা হয়েছে বলে জাতিসংঘ প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে। আরও যেসব অভিযোগ চীন সরকারের বিরুদ্ধে উঠছে তা হলো- ওখানে বন্দীশিবিরে আটক উইঘুর মুসলিমদের ধর্ম পালনে বাধা দেওয়া, কমিউনিস্ট মতাদর্শে বিশ্বাস স্থাপনে তাদের বাধ্য করা, জোর করে মুসলিম নারীদের গর্ভপাত করানো, মুসলিম নারীদের বন্ধ্যা করে দেওয়া, জোরপূর্বক মুসলিম নারীদের চীনাদের সঙ্গে বিয়ে দেওয়া, বুলডোজার দিয়ে মসজিদ গুঁড়িয়ে দেওয়া ইত্যাদি। উইঘুর মুসলিম সম্প্রদায়ের মসজিদে নামাজ পড়তে গেলে মালয়েশিয়ার একদল পর্যটককে আটক করার অভিযোগও রয়েছে। এ ছাড়া উইঘুর সংস্কৃতি ও জাতিগত সত্তাকে মুছে ফেলার চেষ্টা চলছে বলে অভিযোগ রয়েছে। উইঘুর সম্প্রদায়ের লোকেরা পূর্ব তুর্কিস্তানের অধিবাসী; এ দেশের চারপাশে অবস্থিত চীন, ভারত, পাকিস্তান, কাজাখস্তান, মঙ্গোলিয়া। রাশিয়ায়ও উইঘুর সম্প্রদায়ের বাস রয়েছে। খ্রিষ্টপূর্ব ৬০ অব্দ থেকে এ এলাকা হান রাজবংশের নিয়ন্ত্রণে ছিল। ১৯১১ সালে মাঙ্কু সাম্রাজ্য উৎখাতের পর পূর্ব তুর্কিস্তানে চীনা শাসন চালু হলেও ১৯৩৩ ও ১৯৪৪ সালে চীনাদের সঙ্গে লড়াই করে উইঘুর সম্প্রদায় পুনরায় স্বাধীনতা অর্জন করে। কিন্তু ১৯৪৯ সালে আবারও তারা মাও সে তুংয়ের চীনা কমিউনিস্টদের হাতে পরাজিত হয়। চীনের অধীনে আসার আগে তুর্কিস্তানে ইসলাম ও আরবের প্রভাব বাড়তে থাকে এবং স্থানীয় উইঘুর জনগোষ্ঠীর বিপুলসংখ্যক লোক ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করে। জিনজিয়াংয়ে মুসলমানরা চীনা জনসংখ্যার ১ দশমিক ৫ শতাংশ। উইঘুর সম্প্রদায় কখনো চীনের অধীনে থাকতে চায়নি, গত শতাব্দীর শেষে উইঘুর মুসলমানরা স্বাধীনতার দাবিতে সশস্ত্র আন্দোলন শুরু করে; এ জন্য তাদের দমনের জন্য প্রায়ই সেনাবাহিনীর তল্লাশি চলে, বিভিন্ন কনসেনট্রেশন ক্যাম্পে তাদের বন্দী করে রাখা হয়। চীন কখনো আমেরিকা বা জাতিসংঘের অভিযোগকে গুরুত্ব দেয়নি; এসব অভিযোগ তারা শুধু অস্বীকার করে না, বরং উইঘুর মুসলমানদের বিরুদ্ধে চীন বিচ্ছিন্নতাবাদ, সন্ত্রাসবাদ ও ধর্মীয় চরমপন্থার পাল্টা অভিযোগ উপস্থাপন করে থাকে। তথ্যপ্রবাহের ক্ষেত্রে চীন চরম সংরক্ষণবাদী। বিদেশি সাংবাদিকদের অবাধ গতায়তে বাধানিষেধ থাকায় কালেভদ্রে কিছু তথ্য গোপনে বের হয়ে আসে। এ ছাড়া দেশের অভ্যন্তরে গণমাধ্যমের স্বাধীনতা না থাকায় উইঘুরদের ওপর নির্যাতন বা তাদের সশস্ত্র সংগ্রামের প্রকৃত তথ্য উন্মোচিত হয় না। চীনে কমিউনিস্ট শাসন কায়েম হওয়ার পর থেকেই ধর্মের গুরুত্ব কমে যায়; বিশ্বের জন্য চীন কিছুটা উন্মুক্ত হওয়ার পর কমিউনিস্ট আদর্শ বাস্তবায়নে কিছুটা শিথিলতা এলেও চীন এখনো ধর্মের ব্যাপারে নির্লিপ্ত; মার্কসবাদ অনুযায়ী ধর্ম আফিমের মতো মানুষকে ঘুম পাড়িয়ে রাখে, ভালো-মন্দ বিচার করার ক্ষমতা ধর্মান্ধ ও আফিমখোর কারও থাকে না।

চীনের একসময়ের নীতি ছিল, প্রতিটি নারীর একটির বেশি সন্তান হবে না, পরে তা দুটি করা হয়। একটি বা দুটি করে সন্তান নেওয়ার পলিসি থাকা সত্ত্বেও চীনের জনসংখ্যা এখন ১৪৪ কোটি। কিন্তু উইঘুরের মুসলমানরা এ নীতি মানছে না বলে জন্মদানের কোটা যাতে অতিক্রম না হয় সে জন্য কড়া তদারকি করা হয়। যেসব নারীর সন্তানের সংখ্যা এর চেয়ে বেশি তাদের জন্মনিয়ন্ত্রক ওষুধ গ্রহণ বা স্টেরিলাইজেশন সার্জারি করাতে বাধ্য করা হচ্ছে, নারীদের প্রতি দুই মাস অন্তর স্থানীয় স্বাস্থ্য কর্মকর্তাদের কাছে গিয়ে গর্ভাবস্থা পরীক্ষা করাতে হয়। শুধু উইঘুর মুসলমানই নয়, ১৯৭০ সালে এক সন্তান নীতি গ্রহণের পর সব চীনার ক্ষেত্রেও জোর করে গর্ভপাতের মাধ্যমে এ নীতি কার্যকর হয়েছে। ধর্মের কারণে উইঘুরের মুসলমানরা এ নীতি কখনো মানতে চায়নি। মুখ দেখেই যাতে উইঘুরদের চেনা যায় তেমন একটি সফটওয়্যার তৈরি করে চীন সরকারকে দিচ্ছে চীনের তথ্যপ্রযুক্তি নির্মাতা প্রতিষ্ঠান হুয়াওয়ে- এ খবর পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে উইঘুর মুসলমানদের পক্ষে অবস্থান নিয়ে ফ্রান্সের বিশ্বকাপজয়ী তারকা ফুটবলার এবং হুয়াওয়ে কোম্পানির ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডর আঁতোয়া গ্রিজম্যান হুয়াওয়ের সঙ্গে করা স্পনসরশিপ চুক্তি বাতিল করেছেন। আঁতোয়া গ্রিজম্যান নিজের বিরাট স্বার্থ ত্যাগ করে উইঘুরদের পক্ষে অবস্থান নিলেও আশ্চর্যের বিষয় হচ্ছে, পৃথিবীর মুসলমানরা কিন্তু চীনের উইঘুরদের নিয়ে খুব বেশি মাথা ঘামায় না। আমরা বাংলাদেশের মুসলমানরা যেভাবে ফ্রান্স ও কাশ্মীরের ক্ষেত্রে সোচ্চার হয়েছিলাম তেমন সোচ্চার কখনো চীনের বিরুদ্ধে হইনি; সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও চীনের উইঘুর সম্প্রদায়ের ওপর নির্যাতনের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করতে দেখা যায়নি। পৃথিবীর মুসলিম দেশগুলোর সংগঠন ওআইসিও এ ব্যাপারে কখনো সরব হয়েছে বলে দেখা যায়নি। মুসলমানদের প্রতিনিধিত্বকারী দেশগুলোর সঙ্গে চীনের সম্পর্ক ভালো; তাই সম্ভবত মুসলমানরা চীনের ব্যাপারে কিছুটা নমনীয়। পৃথিবীর কোনো দেশ বিভিন্ন সংস্কৃতির আলাদা জাতিসত্তা মানতে চায় না। চীনও চায় উইঘুর আদর্শ বদলে ফেলুক, কমিউনিস্ট চীনের অনুগত হোক। তাই চীন উইঘুরদের বন্দীশিবিরগুলোকে বলছে ‘পুনঃশিক্ষা শিবির’। বিভিন্ন দেশে যারা অভিবাসী হতে চায় তাদের অভিবাসী হওয়ার শর্তই হচ্ছে দেশের বৃহত্তর জাতিসত্তার সঙ্গে মিশে বিলীন হওয়া। মিশে যেতে পারে না বলেই দেশে দেশে সংঘাত লেগেই আছে।

লেখক : বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক নির্বাহী পরিচালক।

এই বিভাগের আরও খবর
পাচার টাকা উদ্ধার
পাচার টাকা উদ্ধার
গুমে মৃত্যুদণ্ড
গুমে মৃত্যুদণ্ড
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
মহান ৭ নভেম্বর
মহান ৭ নভেম্বর
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
সর্বশেষ খবর
রাজবাড়ীতে উদীচীর ৫৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত
রাজবাড়ীতে উদীচীর ৫৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

রাজনীতি রাজনীতির জায়গায় আর ধর্ম ধর্মের জায়গায় থাকবে: ডা. জাহিদ হোসেন
রাজনীতি রাজনীতির জায়গায় আর ধর্ম ধর্মের জায়গায় থাকবে: ডা. জাহিদ হোসেন

২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

টাঙ্গাইল আদালত চত্বরে বিচারপ্রার্থীদের বিশ্রামাগার উদ্বোধন
টাঙ্গাইল আদালত চত্বরে বিচারপ্রার্থীদের বিশ্রামাগার উদ্বোধন

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের
অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বাইডেনের কারণেই ইউক্রেনে যুদ্ধ: ট্রাম্প
বাইডেনের কারণেই ইউক্রেনে যুদ্ধ: ট্রাম্প

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুষ্টিয়ায় বিএনপি নেতাকর্মীর বাড়িতে ভাঙচুর-লুটপাটের অভিযোগ
কুষ্টিয়ায় বিএনপি নেতাকর্মীর বাড়িতে ভাঙচুর-লুটপাটের অভিযোগ

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘বাকসু’ বিএম কলেজের, দাবি সাবেক ছাত্র নেতাদের
‘বাকসু’ বিএম কলেজের, দাবি সাবেক ছাত্র নেতাদের

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শাহবাগে শিক্ষকদের ওপর জলকামান ও সাউন্ড গ্রেনেড, যে ব্যাখ্যা ডিএমপি'র
শাহবাগে শিক্ষকদের ওপর জলকামান ও সাউন্ড গ্রেনেড, যে ব্যাখ্যা ডিএমপি'র

১৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিশ্বরেকর্ড করল অভিষেক
বিশ্বরেকর্ড করল অভিষেক

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন

১৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

কলাপাড়ায় বিতর্ক প্রতিযোগিতা
কলাপাড়ায় বিতর্ক প্রতিযোগিতা

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বৃষ্টির কারণে কপাল পুড়ল অস্ট্রেলিয়ার
বৃষ্টির কারণে কপাল পুড়ল অস্ট্রেলিয়ার

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কুলাউড়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই প্রশিক্ষণ কেন্দের উদ্বোধন
কুলাউড়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই প্রশিক্ষণ কেন্দের উদ্বোধন

২৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গাজীপুরে কাভার্ডভ্যান চাপায় যুবক নিহত
গাজীপুরে কাভার্ডভ্যান চাপায় যুবক নিহত

২৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

গামিনীকে সংবর্ধনা মাঠকর্মীদের
গামিনীকে সংবর্ধনা মাঠকর্মীদের

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

উন্নয়ন ভাবনা নিয়ে ‘তারুণ্যের চোখে ডোমার’ সেমিনার অনুষ্ঠিত
উন্নয়ন ভাবনা নিয়ে ‘তারুণ্যের চোখে ডোমার’ সেমিনার অনুষ্ঠিত

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উখিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় রোহিঙ্গা যুবক নিহত
উখিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় রোহিঙ্গা যুবক নিহত

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে অস্ত্র, মাদক ও টাকাসহ নারী গ্রেপ্তার, স্বামী পলাতক
বরিশালে অস্ত্র, মাদক ও টাকাসহ নারী গ্রেপ্তার, স্বামী পলাতক

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মৎস্য দপ্তরের জব্দ করা জাটকা লুট
বরিশালে মৎস্য দপ্তরের জব্দ করা জাটকা লুট

৪৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

২০ ফিল্ড রেজিমেন্ট আর্টিলারির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে বর্ণাঢ্য আয়োজন
২০ ফিল্ড রেজিমেন্ট আর্টিলারির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে বর্ণাঢ্য আয়োজন

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এশিয়ান আরচারির সভাপতি হলেন বাংলাদেশের চপল
এশিয়ান আরচারির সভাপতি হলেন বাংলাদেশের চপল

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জি-মেইল হ্যাক করে ব্যাংক হিসাব থেকে ১৭ লাখ টাকা স্থানান্তর, গ্রেপ্তার ২
জি-মেইল হ্যাক করে ব্যাংক হিসাব থেকে ১৭ লাখ টাকা স্থানান্তর, গ্রেপ্তার ২

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরের ডাসারে সেলুনে বই পড়ার নতুন উদ্যোগ
মাদারীপুরের ডাসারে সেলুনে বই পড়ার নতুন উদ্যোগ

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় বাস টার্মিনালে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম
গাইবান্ধায় বাস টার্মিনালে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ১ কোটি ৬৫ লাখ টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ১ কোটি ৬৫ লাখ টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কালকিনি তাঁতী লীগের সম্পাদক গ্রেফতার
কালকিনি তাঁতী লীগের সম্পাদক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুয়েটের অপূর্বের নেতৃত্বে ‘নিউরাল নিনজাস’ দলের আন্তর্জাতিক সাফল্য
বুয়েটের অপূর্বের নেতৃত্বে ‘নিউরাল নিনজাস’ দলের আন্তর্জাতিক সাফল্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাস্তে প্রতীকের সমর্থনে গাইবান্ধায় সিপিবির কর্মীসভা
কাস্তে প্রতীকের সমর্থনে গাইবান্ধায় সিপিবির কর্মীসভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্যাসিবাদী গোষ্ঠী নৈরাজ্য সৃষ্টির করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে : আইজিপি
ফ্যাসিবাদী গোষ্ঠী নৈরাজ্য সৃষ্টির করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে : আইজিপি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ৩ নেতা গ্রেপ্তার
রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ৩ নেতা গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!
কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

১৯ ঘণ্টা আগে | টক শো

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন
মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!
ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!
২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন
দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান
মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা
অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা
শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা
ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!
মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন
রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস
মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প
জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের
চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‌‘এই দেশের জনগণ তারেক রহমানকেই আগামীর প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে চায়’
‌‘এই দেশের জনগণ তারেক রহমানকেই আগামীর প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে চায়’

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ
করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি
রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই কাজরী এখন
সেই কাজরী এখন

শোবিজ

আসছে হেরোইনের কাঁচামাল
আসছে হেরোইনের কাঁচামাল

পেছনের পৃষ্ঠা

নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা
নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা

শনিবারের সকাল

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না
‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে

নগর জীবন

ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক
ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র
গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা
উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা

নগর জীবন

এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ
এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি

শোবিজ

দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি
দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

সম্পাদকীয়

সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা
সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা

মাঠে ময়দানে

কালের সাক্ষী তমাল গাছটি
কালের সাক্ষী তমাল গাছটি

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের
সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের

নগর জীবন

ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই
ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই

মাঠে ময়দানে

চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর
চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর

দেশগ্রাম

খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব
খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব

মাঠে ময়দানে

আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে
আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে

মাঠে ময়দানে

বছরের শুরুতে সব বই পাবে না শিক্ষার্থীরা
বছরের শুরুতে সব বই পাবে না শিক্ষার্থীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা
ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা

মাঠে ময়দানে

বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড
বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড

পূর্ব-পশ্চিম

দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার
দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের

দেশগ্রাম

মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ
মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ

দেশগ্রাম