শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২১ আপডেট:

মাননীয় মন্ত্রী, দোহাই আল্লাহর এসব বন্ধ করুন

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
মাননীয় মন্ত্রী, দোহাই আল্লাহর এসব বন্ধ করুন

দুজন সফল মানুষ একই সঙ্গে চলে গেলেন। জগতের রীতি অনুযায়ী সবাই যাবে। কীভাবে কে যাবে সেটাই বড় কথা। আগের দিন সুরেশ্বর কার্তিকপুরের জয়নুল হক সিকদার, পরদিন হবিগঞ্জের সফিকুল হক চৌধুরী। জয়নুল হক সিকদার আমার থেকে ১২ বছরের বড়, সফিকুল হক চৌধুরী বছর কয়েক ছোট। বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিবাদে প্রতিরোধ যুদ্ধে হবিগঞ্জ-সুনামগঞ্জের হাওর-বাঁওড়ে বিস্তর ঘোরাফেরা করেছি। ভদ্রলোককে ব্যক্তিগতভাবে চিনতাম না, নাম শুনেছি। বিশ্বজোড়া ক্ষুদ্র ঋণের তাঁর কারবার। অন্যদিকে জয়নুল হক সিকদার আমার খুবই পরিচিত। লতিফ ভাইয়ের বন্ধু মোহসীন বুলবুল ভাই জয়নুল হক সিকদারের খুবই আস্থাভাজন প্রিয় মানুষ ছিলেন। বিশেষ করে জয়নুল হক সিকদারের ভাতিজা এস এম রেজা, যাকে প্রায় সবাই দুম্বা রেজা বলে জানত। একসময় আমাদের সবার প্রিয় দুম্বা রেজার সঙ্গে ’৬৮ সালে ঢাকা জেলগেটে আমার প্রথম দেখা। কারণ সে সময় লতিফ ভাই পাকিস্তান নিরাপত্তা আইনে ঢাকা জেলে ছিলেন। সেই থেকে তাঁর সঙ্গে পরিচয় যা আমৃত্যু ছিল। এস এম রেজার চাচা হিসেবে একসময় ইপিআরের হাওয়ালদার জয়নুল হক সিকদারের সঙ্গে পরিচয়। আমার সঙ্গে যখন পরিচয় তখন তিনি বেশ নামিদামি মানুষ। কিন্তু যতবার দেখা হয়েছে ততবার আপনজনের মতো ব্যবহার করেছেন। বঙ্গবন্ধুর মৃত্যুর পর সোনার বাংলা প্রকৌশলিক সংস্থার ফরিদপুর আরকান্দি ব্রিজ জয়নুল হক সিকদার নিয়েছিলেন। সেখানে আমাদের অনেক টাকার রড-সিমেন্ট-ইট-পাথর ছিল। আমাদের কোম্পানির পরিচালক আবু মোহাম্মদ এনায়েত করিমকে যে টাকা দেওয়ার কথা ছিল হয়তো সব দেননি বা তখন দিতে পারেননি। কিন্তু ’৯০-এর ১৬ ডিসেম্বর আমি দেশে ফিরলে বাড়ি এসে কখনোসখনো অনেক টাকা দিয়ে যেতেন। ধনবানদের মধ্যে জহুরুল ইসলাম সেই ’৬২ সাল থেকে মৃত্যু পর্যন্ত কখনো ভোলেননি। হাজার হাজার লাখ লাখ টাকা দিয়েছেন। জয়নুল হক সিকদারও ছিলেন অনেকটা তেমনই। আমরা যখন প্রতিরোধযুদ্ধে ছিলাম তখন কলমাকান্দা উপজেলায় সীমান্তের পাশে তাঁর বেশ বড়সড়ো ব্রিকফিল্ড ছিল। প্রায়ই তাঁর লোকজন ধরা পড়ত। সিকদারের নাম বলে ছাড়া পেয়ে যেত। এ সেই ১৯৭৬-৭৭ সালের কথা। তখন রন হক ও দিপু হক সিকদার কতটুকু বলতে পারব না। ’৯০-এ দেশে আসার পর সব সময় তাঁকে একজন পরমহিতৈষী হিসেবেই পেয়েছি। বীর মুক্তিযোদ্ধা আমাদের পোকামারা খোকার মেয়ে লিমার সিকদার মেডিকেলে পড়ায় যথেষ্ট সহযোগিতা করেছিলেন। সেই প্রিয় আপন মানুষ হঠাৎই চলে গেলেন। তাঁর ছেলে রন হক সিকদার বাবার লাশ ঢাকায় আসার আগে দেশে ফেরায় গ্রেফতার হয়েছিল। বাবার মৃত্যুর কারণে আদালত তাকে ১২ মার্চ পর্যন্ত জামিন দিয়েছে। আদালত যথার্থ করেছে। একজন অভিযুক্ত আপনজনের মৃত্যুতে জেলে থাকলেও প্যারোল পেতে পারে। আর এ তো একজন নামিদামি মানুষ। তার বাবার মৃত্যুর কারণে জামিন দেওয়া যথাযথ হয়েছে। একেই বলে আইনের শাসন। কিন্তু সব ক্ষেত্রে কোর্ট-কাচারির এ রকম দৃঢ়তা দেখি না। আইন-আদালত ভালো থাকলে, মানুষের আস্থায় থাকলে দেশের অর্ধেক অশান্তি এমনিতেই চলে যেত।

যাক, সারা সপ্তাহ যা নিয়ে ভাবছি তাই এবার বলি। এমনিতেই মুক্তিযোদ্ধারা ভালো নেই। জামুকা মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে খুব একটা ভালো করছেন না। আমার মনে হয়, যা তারা করছেন তার জন্য তাদের গঠন করা হয়নি। কমিটি করা হয়েছে নানা কারণে- এখনো যদি কেউ বাদ পড়ে থাকেন তাদের যাচাই-বাছাই এবং চুলচেরা বিশ্লেষণের মাধ্যমে মুক্তিযোদ্ধা তালিকাভুক্ত করা। ১০-১৫-২০ বছর আগে বা তারও আগে গেজেটভুক্ত মুক্তিযোদ্ধাদের আবার যাচাই-বাছাই তাদের কাজ নয়। আর যাচাই-বাছাইয়ের পদ্ধতি অনেকটাই ত্রুটিমুক্ত নয়। প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধাদের কোনো দফতরে গিয়ে অসহায়ের মতো ভিড় করা জাতির জন্য সম্মানজনক নয়। মুক্তিযোদ্ধারা দেশের গর্ব। তাদের যদি কেরানি-পিয়নকে ঘুষ দিতে হয়, দ্বারে দ্বারে ঘুরতে হয় তাহলে গৌরবের কী থাকে? একবার যারা মুক্তিযোদ্ধা তালিকাভুক্ত হয়েছেন তাদের নিয়ে যত কম নাড়াচাড়া করা হবে ততই মঙ্গল। এরা কেউ দেশের সম্পদ লুটপাট করেনি। যে সামান্য ভাতা ও সুযোগ-সুবিধা পায় তাতে দেশ তলিয়ে যাবে না। এখন ঢাকা উত্তর-দক্ষিণ সিটির সুইপারের বেতনও ৩০-৪০ হাজার, পুলিশের কনস্টেবলের বেতন ২০-২২ হাজার। তারা যখন অবসরে যায় তাদের তখন বেতন দাঁড়ায় ৫০-৬০ হাজার। আর ১০-১২ হাজার টাকা মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মানী দিতে এত অসম্মান আল্লাহ সইবে না। তাই মাননীয় মন্ত্রী আপনাকে বলি, জামুকা সম্পর্কে একটু যত্নবান হোন, যা করার তা করুন। কিন্তু ভালো করতে গিয়ে চুলকিয়ে ঘা করবেন না, যন্ত্রণা হবে। আপনি ভালো করেই জানেন আপনাকে আমি খুবই ভালোবাসি, সম্মান করি। বড় ভাই লতিফ সিদ্দিকী বহুবার বলেছেন, আপনি আমাকে অসম্ভব সম্মান করেন। তিনি বলতেন, ‘বজ্র, আ ক ম মোজাম্মেল তোকে এত সমীহ করে কেন? তোর কথা শুনলে উতালা হয়ে যায়।’ বড় ভাইকে বলেছি, তিনি কেন আমার জন্য উতালা হন তা তাঁকেই জিজ্ঞেস করুন। লতিফ ভাই বলেছেন, ‘বজ্র, আমি মোজাম্মেলকে জিজ্ঞেস করেছি। ও বলেছে, কাদের ভাই প্রত্যক্ষ যোদ্ধা। তাঁকে সম্মান করব না তো কাকে করব?’ কিছু দিন আগে আপনার কাছে গিয়েছিলাম। সারা জীবনে একবার যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে ৬০-৭০ হাজার টাকা কল্যাণ ট্রাস্টে চিকিৎসা বিল পাঠিয়েছিলাম, তা পেয়েও ছিলাম। তাই মেয়ের চিকিৎসা বিল পাঠিয়ে ছিলাম যা এখনো পাইনি। কেউ কেউ বলছে, শুধু মুক্তিযোদ্ধাই চিকিৎসা ভাতা পাবেন। তার পরিবারের কেউ পাবে না। যদি আইনে এমনটা থাকে আমি ভাবতে যাব কেন? আর যদি মুক্তিযোদ্ধা বলতে পরিবার বোঝায় তাহলে আমার মেয়ের চিকিৎসা বিল না পাওয়া খুবই দুর্ভাগ্যজনক। যাক, এসব ব্যক্তিগত কথা বলে আপনাকে বিব্রত করতে চাই না। কিন্তু যে কারণে দেশ জ্বলে উঠতে পারে সে বিষয়ে না বলে পারছি না। গেজেটভুক্ত মুক্তিযোদ্ধাদের যাচাই-বাছাই বন্ধ করুন। যদি কারও নামে কোনো অভিযোগ আসে তা গোপনে খোঁজখবর করুন। আর যিনি অভিযোগ করছেন তিনি কী করে জানেন যে যার নামে অভিযোগ করছেন তিনি মুক্তিযোদ্ধা নন। একজন মুক্তিযোদ্ধাও তার এলাকার কথা খুবই সামান্য বলতে পারবেন- কে মুক্তিযোদ্ধা আর কে না। ইচ্ছে হলো বলে দিলাম এটা কোনো ভালো কথা নয়। মুক্তিযুদ্ধ তো বলে কয়ে হয়নি, স্বাধীনতাবিরোধীদের দেখিয়েও হয়নি। তাই কেউ বলল ‘মুক্তিযোদ্ধা না’ শুনে দাঁত কেলিয়ে হি হি করে উঠলাম তা কী করে হয়? আর ‘অমুক মুক্তিযোদ্ধা না’ এটা যিনি বলবেন তাকে আগে যাচাই-বাছাই করা দরকার তিনি কে, যুদ্ধের সময় কোথায় ছিলেন, কী তার ভূমিকা। মুক্তিযোদ্ধার ব্যাপারে কারও অভিযোগ অসত্য বলে প্রমাণিত হলে অভিযোগকারীর কয় বছর জেল এবং কত টাকা জরিমানা এটার নির্দিষ্ট বিধান থাকা দরকার। আমার জানা মতে ‘অমুক মুক্তিযোদ্ধা না’ এসব বলে কাউকে কাউকে সত্যিই হেরাজ করা হচ্ছে। কিন্তু যারা বা যে অভিযোগ করেছে তার কোনো খবর নেই। আমার জাহাজমারা কমান্ডার হাবিবুর রহমান বীরবিক্রমের এবার যাচাই-বাছাইয়ে নাম এসেছে। কি দুর্ভাগ্য! ’৭৩ সালে গেজেটে বীরবিক্রম খেতাব পেয়েছে তার যদি এখন জামুকার কল্যাণে যাচাই-বাছাইয়ে যেতে হয় তাহলে তার বেঁচে থেকে লাভ কী? আর হাবিবুর রহমান বীরবিক্রম ১০-১২ বছর আগেই আমাদের ছেড়ে চলে গেছেন। ঘাটাইলের বাছেত মাস্টার, তাঁর ভাতা বন্ধ। কে বা কারা অভিযোগ করেছে, বাছেত মাস্টার নাকি মুক্তিযোদ্ধাই না। বাছেত কাদেরিয়া বাহিনীর একজন যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা। এসব অনিয়মের প্রতিকার কোথায় চাইব? সাধারণ মুক্তিযোদ্ধারাই বা কোথায় চাইবে? মুক্তিযুদ্ধের মহিমা যাতে অম্লান থাকে, মুক্তিযোদ্ধারা যাতে সমাজের কাছে হাসির পাত্র না হয় সে জন্য কথাগুলো বলছি। আপনি ভালো করেই জানেন, সত্য বলতে কখনো আমার বুক কাঁপে না। নিজের বিরুদ্ধেও সত্য বলতে আমি কখনো পিছপা হইনি, যত দিন বেঁচে থাকব তত দিন কখনো পিছপা হব না।

আজ কদিন বেশ তোড়জোড় করে বলছেন, বঙ্গবন্ধু হত্যার সঙ্গে জিয়াউর রহমান জড়িত থাকার যথেষ্ট প্রমাণ পেয়েছেন। প্রমাণ পেয়েছেন বেশ ভালো কথা। তাহলে যখন বঙ্গবন্ধু হত্যার মামলা হলো, বিচার হলো তখন কেন তাঁকে আসামি করা হলো না? ঠিক আছে তখন আসামি করা হয়নি, এখন জিয়াউর রহমানকে আসামি করে আবার মামলা করুন। মনে হয় খুব বেশি মানুষ তাতে আপত্তি করবে না। কিন্তু জিয়াউর রহমান মুক্তিযোদ্ধা নন বা তিনি বীরউত্তম নন এসব বলার দরকার কী? সেতুমন্ত্রী, আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক প্রিয় ওবায়দুল কাদের যথার্থ বলেছেন, ‘মুক্তিযুদ্ধের মীমাংসিত বিষয় নিয়ে বিতর্কিত প্রশ্ন তোলা ঠিক না।’ কিন্তু তথ্যমন্ত্রী হাছান মাহমুদ বলছেন, ‘জিয়াউর রহমান পাকিস্তানের এজেন্ট, ষড়যন্ত্রকারী।’ এসব ভালো কথা নয়। জিয়াউর রহমান সত্যিই যদি পাকিস্তানের এজেন্ট হন তাহলে অনেক প্রশ্ন আসে। তিনি কিন্তু এ কে খন্দকারের মতো কোনো যুদ্ধে না গিয়ে নিজে নিজে বীরউত্তম হননি। ’৭৩ সালে যখন জিয়াউর রহমানকে বীরউত্তম দেওয়া হয় তখন তিনি সরকার ছিলেন না। সরকারপ্রধান ছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সরকার জেনেশুনে পাকিস্তানের একজন এজেন্টকে বীরউত্তম খেতাব দিলেন? এমনিতেই বঙ্গবন্ধুর প্রশাসন চালানোর অনেক সমালোচনা রয়েছে। শত্রুরা বলেন, তিনি যত বড় নেতাই হোন তেমন ভালো প্রশাসক ছিলেন না। এখানে কি শত্রুর কথা সত্য করার জন্য বঙ্গবন্ধুর সরকার একজন পাকিস্তানি এজেন্টকে বীরউত্তমে ভূষিত করেছেন? বীরউত্তম জিয়াউর রহমানের ছেলে তারেক রহমান যখন বলেন, তার বাবা এক দিনের জন্য হলেও বাংলাদেশের প্রথম প্রেসিডেন্ট ছিলেন। কী করে হন? প্রেসিডেন্ট হওয়ার জন্য তো কিছু কার্যকারণ লাগে। একদিন একজন নিজেকে প্রেসিডেন্ট বললেই তিনি প্রেসিডেন্ট হয়ে যান না। যদি সত্যিই তিনি মুক্তিযুদ্ধের প্রথম দিকের নেতা হতেন তাহলে তো আর মুজিবনগর সরকার হতো না, জিয়ানগর সরকার হতো। পৃথিবীর ইতিহাসে যতগুলো প্রবাসী সরকার হয়েছে তার মধ্যে সৈয়দ নজরুল ইসলাম এবং তাজউদ্দীন আহমদের নেতৃত্বে বাংলাদেশের প্রবাসী সরকারকে সর্বোত্তম বলতে চাই না। কিন্তু উত্তমতম সফল সরকার- এতে কারও কোনো সন্দেহ নেই। সে সরকার প্রথমেই জিয়া ব্রিগেড করেছিল, তারপর খালেদ মোশাররফ, শেষে শফিউল্লাহর নামে আলাদা ব্রিগেড করা হয়েছিল। তাহলে আমাদের সে সরকারেরও কি কোনো বোধশক্তি ছিল না? একজন পাকিস্তানি এজেন্টকে যুদ্ধের মূল চালিকাশক্তি ব্রিগেড প্রধান করলেন?

বীরউত্তম জিয়াউর রহমান অবশ্যই বঙ্গবন্ধুর খুনের আসামি হতে পারেন, এ নিয়ে আমার কোনো মাথাব্যথা নেই। কিন্তু যেসব মহাপন্ডিত বঙ্গবন্ধুর খুনের অভিযোগে অভিযুক্ত বলে জিয়াউর রহমান মুক্তিযোদ্ধা নন অথবা তাঁর বীরউত্তম খেতাব কেড়ে নেওয়া যাবে- এসব যারা ভাবেন তারা আহম্মকের স্বর্গে বাস করছেন। প্রদত্ত খেতাব কেড়ে নেওয়ার ক্ষমতা কারও নেই। এমনকি যে সরকার দিয়েছে সে সরকারেরও নেই। মুক্তিযুদ্ধ যেমন দয়া নয়, মুক্তিযোদ্ধাও তেমনি কারও করুণা নয়। মুক্তিযোদ্ধা এবং যুদ্ধ দুটিই অর্জন। তারপর আবার যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা, খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা এ তো মহা অর্জন। এখানে হাত দিলে হাত পুড়ে যাবে। তাই বিনয়ের সঙ্গে আপনার কাছে অনুরোধ, যা কিছু করুন এসব নিয়ে নাড়াচাড়া করবেন না। আপনারা খুব বেশি নিরাপদে নেই। কতটা দুশ্চিন্তা এবং অশান্তিতে আছেন তা মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে জিজ্ঞেস করবেন। তাই এ সংঘাতের রাস্তা ভুলে যান। জিয়াউর রহমান বীরউত্তম এবং অন্য বীরউত্তম তাঁরা যত দিন বাংলাদেশ থাকবে তত দিনের জন্য বীরউত্তম। যাঁরা বীরবিক্রম, বীরপ্রতীক তাঁরাও তত দিনের জন্য। কারও ইচ্ছায় একবার গেজেট করলাম আরেকবার কেটে দিলাম এসব হওয়ার নয়। যদি দয়া করে আপনি না  শোনেন নিশ্চয় মাননীয় প্রধানমন্ত্রী প্রিয় বোনকে বলব। তাঁর এখন যে রাজনৈতিক গভীরতা তাতে নিশ্চয়ই তিনি অন্য কথা শুনুন আর না শুনুন আমার এ কথা অবশ্য অবশ্যই শুনবেন। তাই মেহেরবানি করে জিয়াউর রহমান বীরউত্তমের খেতাব নিয়ে, তিনি মুক্তিযোদ্ধা কিনা এসব নিয়ে পানি ঘোলা করবেন না- এটা কোনো হুঁশিয়ারি নয়, একেবারে বিনীত অনুরোধ।

লেখক : রাজনীতিক।

www.ksjleague.coms

এই বিভাগের আরও খবর
নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধি
নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধি
আইনশৃঙ্খলা
আইনশৃঙ্খলা
রাজা মানসিংহ
রাজা মানসিংহ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
কাঠগড়ায় মাফ চাওয়ার ভঙ্গিতে দাঁড়ানো
কাঠগড়ায় মাফ চাওয়ার ভঙ্গিতে দাঁড়ানো
বাবা এবং ভালোবাসা
বাবা এবং ভালোবাসা
মানবিক শিক্ষায় জাপানি আদর্শ অনুসরণীয়
মানবিক শিক্ষায় জাপানি আদর্শ অনুসরণীয়
নির্বাচন হোক সংশয়মুক্ত
নির্বাচন হোক সংশয়মুক্ত
সাদাপাথর লুটকাণ্ড
সাদাপাথর লুটকাণ্ড
নিরাপত্তার অধিকার সবার
নিরাপত্তার অধিকার সবার
অর্থনীতির সম্ভাবনা ও সংকট
অর্থনীতির সম্ভাবনা ও সংকট
শান্তির পথ দেখায় রসুল (সা.)-এর সুন্নত
শান্তির পথ দেখায় রসুল (সা.)-এর সুন্নত
সর্বশেষ খবর
সিরি আ-তে অভিষেকেই রেকর্ড গড়লেন মদরিচ
সিরি আ-তে অভিষেকেই রেকর্ড গড়লেন মদরিচ

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বারবার ব্যর্থতা সত্ত্বেও রকেট উড়ানোর অনুমতি পেল স্পেসএক্স
বারবার ব্যর্থতা সত্ত্বেও রকেট উড়ানোর অনুমতি পেল স্পেসএক্স

২ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

লালমনিরহাটে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২
লালমনিরহাটে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সমুদ্র পর্যটকদের জন্য জরুরি সতর্কবার্তা জারি
সমুদ্র পর্যটকদের জন্য জরুরি সতর্কবার্তা জারি

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

সড়ক দুর্ঘটনায় ভারতীয় ক্রিকেটারের মৃত্যু
সড়ক দুর্ঘটনায় ভারতীয় ক্রিকেটারের মৃত্যু

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নিউইয়র্কে তহবিল সংগ্রহে এগিয়ে জোহরান মামদানি
নিউইয়র্কে তহবিল সংগ্রহে এগিয়ে জোহরান মামদানি

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটোরে বাসের চাপায় নিহত ২
নাটোরে বাসের চাপায় নিহত ২

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে গ্রেফতার ৫
গাজীপুরে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে গ্রেফতার ৫

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমেরিকা ইরানকে বশীভূত করতে চাইছে: খামেনি
আমেরিকা ইরানকে বশীভূত করতে চাইছে: খামেনি

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পদোন্নতি প্রসঙ্গে পুলিশের জরুরি বার্তা
কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পদোন্নতি প্রসঙ্গে পুলিশের জরুরি বার্তা

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

মনিটরিং জোরদার করায় ডেংগু পরিস্থিতির উন্নতি হয়েছে: ডিএনসিসি প্রশাসক
মনিটরিং জোরদার করায় ডেংগু পরিস্থিতির উন্নতি হয়েছে: ডিএনসিসি প্রশাসক

৩১ মিনিট আগে | নগর জীবন

প্রথম দিন মনোনয়ন উত্তোলন করলো ৭ পদপ্রার্থী
প্রথম দিন মনোনয়ন উত্তোলন করলো ৭ পদপ্রার্থী

৩৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আগামী পাঁচ দিন দেশজুড়ে বৃষ্টি ও ভারি বর্ষণের শঙ্কা
আগামী পাঁচ দিন দেশজুড়ে বৃষ্টি ও ভারি বর্ষণের শঙ্কা

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

নির্বাচনবিরোধী শক্তি প্রকাশ্যে তাদের মুখোশ উন্মোচন করছে : প্রিন্স
নির্বাচনবিরোধী শক্তি প্রকাশ্যে তাদের মুখোশ উন্মোচন করছে : প্রিন্স

৪৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

তিন ঘণ্টা পর পৌঁছেছে ট্রেন, যাত্রীদের বিক্ষোভ
তিন ঘণ্টা পর পৌঁছেছে ট্রেন, যাত্রীদের বিক্ষোভ

৪৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শিক্ষা সামগ্রী বিতরণের মাধ্যমে নবযাত্রা করলো বসুন্ধরা শুভসংঘ রুমা উপজেলা শাখা
শিক্ষা সামগ্রী বিতরণের মাধ্যমে নবযাত্রা করলো বসুন্ধরা শুভসংঘ রুমা উপজেলা শাখা

৫০ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

প্রথমবারের মতো ই-ফুটবল বিশ্বকাপে অংশ নিচ্ছে বাংলাদেশ
প্রথমবারের মতো ই-ফুটবল বিশ্বকাপে অংশ নিচ্ছে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচন যতই ঘনিয়ে আসছে, ষড়যন্ত্র ততই বাড়ছে : সাইফ আলী খান
নির্বাচন যতই ঘনিয়ে আসছে, ষড়যন্ত্র ততই বাড়ছে : সাইফ আলী খান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী আগামী ৬ সেপ্টেম্বর
পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী আগামী ৬ সেপ্টেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজবাড়ীতে মৎস্য সপ্তাহের সমাপনী
রাজবাড়ীতে মৎস্য সপ্তাহের সমাপনী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেপালকে উড়িয়ে দাপুটে জয় বাংলাদেশের মেয়েদের
নেপালকে উড়িয়ে দাপুটে জয় বাংলাদেশের মেয়েদের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাইবান্ধায় কবরস্থান থেকে ১৮ কঙ্কাল চুরি
গাইবান্ধায় কবরস্থান থেকে ১৮ কঙ্কাল চুরি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের উপ-প্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের উপ-প্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা পাঁচ ঘণ্টা ধরে অবরুদ্ধ জবি উপাচার্য-কোষাধ্যক্ষ-প্রক্টর ও রেজিস্ট্রার
টানা পাঁচ ঘণ্টা ধরে অবরুদ্ধ জবি উপাচার্য-কোষাধ্যক্ষ-প্রক্টর ও রেজিস্ট্রার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাটা জার্নালিজম আধুনিক গণমাধ্যমের শক্তিশালী ক্ষেত্র : ইফতেখারুজ্জামান
ডাটা জার্নালিজম আধুনিক গণমাধ্যমের শক্তিশালী ক্ষেত্র : ইফতেখারুজ্জামান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অপহরণের সময় হাতেনাতে ধরা পড়ল দুই যুবক
অপহরণের সময় হাতেনাতে ধরা পড়ল দুই যুবক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের স্বাধীনতা রক্ষায় বিএনপির বিকল্প নেই : বরকত উল্লাহ বুলু
দেশের স্বাধীনতা রক্ষায় বিএনপির বিকল্প নেই : বরকত উল্লাহ বুলু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরকার ধর্মীয় সম্প্রীতি বজায় রাখতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : ধর্ম উপদেষ্টা
সরকার ধর্মীয় সম্প্রীতি বজায় রাখতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : ধর্ম উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রামুতে বাস ও মাইক্রোবাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ২
রামুতে বাস ও মাইক্রোবাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে শীতলক্ষ্যা থেকে এক ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
সিদ্ধিরগঞ্জে শীতলক্ষ্যা থেকে এক ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতে অনুপ্রবেশকালে বাংলাদেশ পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আটক, দাবি রিপোর্টে
ভারতে অনুপ্রবেশকালে বাংলাদেশ পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আটক, দাবি রিপোর্টে

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএসএফের হাতে আটক পুলিশ কর্মকর্তার পরিচয় মিলেছে, ছিলেন পলাতক
বিএসএফের হাতে আটক পুলিশ কর্মকর্তার পরিচয় মিলেছে, ছিলেন পলাতক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোদিকে হুঁশিয়ারি অভিনেতা থালাপতি বিজয়ের
মোদিকে হুঁশিয়ারি অভিনেতা থালাপতি বিজয়ের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-পাকিস্তানের মধ্যে ছয় চুক্তি-সমঝোতা সই
বাংলাদেশ-পাকিস্তানের মধ্যে ছয় চুক্তি-সমঝোতা সই

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইয়েমেনের ‘নতুন ক্ষেপণাস্ত্র’ নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালাচ্ছে ইসরায়েল
ইয়েমেনের ‘নতুন ক্ষেপণাস্ত্র’ নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালাচ্ছে ইসরায়েল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুইজন ইউটিউব খুলে সাংবাদিক সেজে চাঁদাবাজি করেই যাচ্ছে : ইলিয়াস
দুইজন ইউটিউব খুলে সাংবাদিক সেজে চাঁদাবাজি করেই যাচ্ছে : ইলিয়াস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিজিটাল ভূমি সেবায় জনভোগান্তি
ডিজিটাল ভূমি সেবায় জনভোগান্তি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বরূপে ফিরছে 'সাদাপাথর', ফিরছেন পর্যটকরা
স্বরূপে ফিরছে 'সাদাপাথর', ফিরছেন পর্যটকরা

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাশিয়ার তেল ইস্যু, ভারতের অবস্থান স্পষ্ট করলেন জয়শঙ্কর
রাশিয়ার তেল ইস্যু, ভারতের অবস্থান স্পষ্ট করলেন জয়শঙ্কর

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রকে টেক্কা দিয়ে বন্ধু হয়ে উঠতে পারবে ‌‘প্রতিদ্বন্দ্বী’ ভারত-চীন?
যুক্তরাষ্ট্রকে টেক্কা দিয়ে বন্ধু হয়ে উঠতে পারবে ‌‘প্রতিদ্বন্দ্বী’ ভারত-চীন?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মরদেহ নিয়ে মায়ের মহাসড়ক অবরোধ : সেই ছেলে জীবিত উদ্ধার
মরদেহ নিয়ে মায়ের মহাসড়ক অবরোধ : সেই ছেলে জীবিত উদ্ধার

১০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সারোয়ার তুষারের শোকজ নোটিশ প্রত্যাহার করল এনসিপি
সারোয়ার তুষারের শোকজ নোটিশ প্রত্যাহার করল এনসিপি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘গোল্ডেন ভিসা’ চালু করছে ওমান
‘গোল্ডেন ভিসা’ চালু করছে ওমান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহারে ইউক্রেনকে বাধা দিচ্ছে পেন্টাগন
মার্কিন দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহারে ইউক্রেনকে বাধা দিচ্ছে পেন্টাগন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা ফজলুর রহমানকে শোকজ
বিএনপি নেতা ফজলুর রহমানকে শোকজ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজা নিয়ে মেলানিয়া ট্রাম্পকে চিঠি লিখলেন এরদোয়ানের স্ত্রী
গাজা নিয়ে মেলানিয়া ট্রাম্পকে চিঠি লিখলেন এরদোয়ানের স্ত্রী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, গণঅধিকার পরিষদের নেতাসহ আহত ১৫
নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, গণঅধিকার পরিষদের নেতাসহ আহত ১৫

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডাকসু নির্বাচনে সব প্রার্থীর ডোপ টেস্টের দাবি
ডাকসু নির্বাচনে সব প্রার্থীর ডোপ টেস্টের দাবি

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিমা খাতে দাপট পাঁচ কোম্পানির
বিমা খাতে দাপট পাঁচ কোম্পানির

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নারীকাণ্ডে চাকরি গেল সাবেক সমন্বয়কের
নারীকাণ্ডে চাকরি গেল সাবেক সমন্বয়কের

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন দুই আকাশ-প্রতিরক্ষা মিসাইলের সফল পরীক্ষা চালাল উত্তর কোরিয়া
নতুন দুই আকাশ-প্রতিরক্ষা মিসাইলের সফল পরীক্ষা চালাল উত্তর কোরিয়া

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একাদশে ভর্তির দ্বিতীয় ধাপের আবেদন শুরু
একাদশে ভর্তির দ্বিতীয় ধাপের আবেদন শুরু

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনীয় ড্রোন ভূপাতিত করার পর রুশ পারমাণবিক প্লান্টে আগুন
ইউক্রেনীয় ড্রোন ভূপাতিত করার পর রুশ পারমাণবিক প্লান্টে আগুন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভুয়া প্রেস বিজ্ঞপ্তি : বিভ্রান্ত না হতে নেতাকর্মীদের রিজভীর অনুরোধ
ভুয়া প্রেস বিজ্ঞপ্তি : বিভ্রান্ত না হতে নেতাকর্মীদের রিজভীর অনুরোধ

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭ ফুট ৪ ইঞ্চির দৈত্য ফুটবলে
৭ ফুট ৪ ইঞ্চির দৈত্য ফুটবলে

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাত দিনের মধ্যে প্রাথমিকে আসছে শিক্ষক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি
সাত দিনের মধ্যে প্রাথমিকে আসছে শিক্ষক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা সিটির আরও গভীরে ইসরায়েলি সেনাদের প্রবেশ, নিহত ৬৩
গাজা সিটির আরও গভীরে ইসরায়েলি সেনাদের প্রবেশ, নিহত ৬৩

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসির শুনানিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বিএনপির দুই পক্ষের হাতাহাতি
ইসির শুনানিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বিএনপির দুই পক্ষের হাতাহাতি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভোগান্তির আরেক নাম ‘সার্ভার ডাউন’
ভোগান্তির আরেক নাম ‘সার্ভার ডাউন’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাপলা চত্বরে হত্যা : সাবেক আইজিপি শহীদুল হকসহ চারজনকে জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি
শাপলা চত্বরে হত্যা : সাবেক আইজিপি শহীদুল হকসহ চারজনকে জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কেন এলেন না ইতালির প্রধানমন্ত্রী
কেন এলেন না ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

একাত্তর ইস্যু সমাধানে প্রস্তুত পাকিস্তান
একাত্তর ইস্যু সমাধানে প্রস্তুত পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

অনড় অবস্থানে দলগুলো
অনড় অবস্থানে দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

জয়ের জটিল সমীকরণ
জয়ের জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

হাত বাড়ালেই মিলছে লুটের পাথর
হাত বাড়ালেই মিলছে লুটের পাথর

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সংবিধানের বাইরে পিআর ভোটের সুযোগ নেই
সংবিধানের বাইরে পিআর ভোটের সুযোগ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমাহীন বর্বরতা
সীমাহীন বর্বরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিন বাহিনীতে ব্রি. জেনারেল বাংলাদেশি
মার্কিন বাহিনীতে ব্রি. জেনারেল বাংলাদেশি

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাকেও বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া হতে পারে
আমাকেও বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া হতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

দাপট পিটিয়ে মারা চক্রের
দাপট পিটিয়ে মারা চক্রের

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্ধ্যত্ব কাটাতে চায় বিএনপি জামায়াতও মরিয়া
বন্ধ্যত্ব কাটাতে চায় বিএনপি জামায়াতও মরিয়া

নগর জীবন

রাষ্ট্রের সিস্টেমটাই হয়ে গেছে দখলের
রাষ্ট্রের সিস্টেমটাই হয়ে গেছে দখলের

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্নীতি করে কেউ পার পাবে না
দুর্নীতি করে কেউ পার পাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

জয়া কেন মেজাজ হারান
জয়া কেন মেজাজ হারান

শোবিজ

নির্বাচন হোক সংশয়মুক্ত
নির্বাচন হোক সংশয়মুক্ত

সম্পাদকীয়

সীমান্ত সম্মেলনে সাত ইস্যু
সীমান্ত সম্মেলনে সাত ইস্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলকে নিয়ে অস্ট্রেলিয়ায় দ্রুত বদলে যাচ্ছে জনমত
ইসরায়েলকে নিয়ে অস্ট্রেলিয়ায় দ্রুত বদলে যাচ্ছে জনমত

পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদের ভিত্তিতেই নির্বাচন দিতে হবে
জুলাই সনদের ভিত্তিতেই নির্বাচন দিতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্দেশের অপেক্ষায় বিএনপি প্রচারণায় জামায়াত
নির্দেশের অপেক্ষায় বিএনপি প্রচারণায় জামায়াত

নগর জীবন

হকিতে অস্থিরতা বাড়ছে
হকিতে অস্থিরতা বাড়ছে

মাঠে ময়দানে

কোনো ষড়যন্ত্রই নির্বাচন বানচাল করতে পারবে না
কোনো ষড়যন্ত্রই নির্বাচন বানচাল করতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্ভিক্ষে দুর্বিষহ জীবন গাজায়
দুর্ভিক্ষে দুর্বিষহ জীবন গাজায়

প্রথম পৃষ্ঠা

মিসরে সমুদ্রতলে প্রাচীন শহরের খোঁজ
মিসরে সমুদ্রতলে প্রাচীন শহরের খোঁজ

পূর্ব-পশ্চিম

মা-মেয়ে অপহরণ, মালামাল লুট
মা-মেয়ে অপহরণ, মালামাল লুট

দেশগ্রাম

পাল্টে যাচ্ছে কর্ণফুলীর তীর
পাল্টে যাচ্ছে কর্ণফুলীর তীর

পেছনের পৃষ্ঠা

যারা পিআর চায় তাদের ভিন্ন উদ্দেশ্য আছে : সালাহউদ্দিন
যারা পিআর চায় তাদের ভিন্ন উদ্দেশ্য আছে : সালাহউদ্দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

জনগণের আকাঙ্ক্ষা না বুঝলে ভবিষ্যৎ নেই
জনগণের আকাঙ্ক্ষা না বুঝলে ভবিষ্যৎ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মসলিন সুতোর স্মৃতি মিশে আছে যেখানে
মসলিন সুতোর স্মৃতি মিশে আছে যেখানে

রকমারি

সড়ক অবরোধ করে তেজগাঁওয়ে গার্মেন্ট শ্রমিকদের বিক্ষোভ
সড়ক অবরোধ করে তেজগাঁওয়ে গার্মেন্ট শ্রমিকদের বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা