শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৪ মার্চ, ২০২১ আপডেট:

কোথায় মধুবালা কোথায় সেই রাজনীতি

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
কোথায় মধুবালা কোথায় সেই রাজনীতি

মধুবালার চেয়ে অসাধারণ রূপবতী আর কে ছিলেন সেই সময়ে? জবাবে আমার এক বন্ধু বললেন, কাননবালা, মীনা কুমারী, বৈজয়ন্তী মালা কম ছিলেন না। সুচিত্রা সেনকেও বাদ দেওয়া যাবে না। যদিও সুচিত্রা বাংলা মাত করেছেন। হিন্দি ছবি করেছেন কম। এ মতের সঙ্গে একমত হলাম না। বোম্বাইতেও সুচিত্রার একটা দাপুটে অবস্থান ছিল। হিন্দিতে করা ‘দেবদাস’ সাড়া ফেলে দিয়েছিল সে যুগে। আরও কয়েকটি হিন্দি ছবি করেন সুচিত্রা। দেবানন্দের সঙ্গে সুচিত্রা সেন ‘সারদ’, ‘বোম্বাই কা বাবু’ নামে দুটি ছবি করেন। সবচেয়ে আলোচিত ছিল গুলজারের ‘আঁধি’। তবে হিন্দিতে যত ছবি করুন না কেন বাংলার সুচিত্রাই আমার পছন্দ। সুচিত্রা-উত্তম জুটির কোনো তুলনা নেই। এমন রোমান্টিক জুটি আর আসবে না। বসন্ত চৌধুরীর সঙ্গেও সুচিত্রা বেশ কয়েকটি ছবি করেছেন। বিশেষ করে ‘দীপ জ্বেলে যাই’ এখনো দাগ কেটে আছে। আশুতোষ মুখোপাধ্যায়ের ছোটগল্প ‘নার্স মিত্র’। পরিচালক অসিত সেন সে গল্পটি পছন্দ করে সিনেমা বানান। নাম দেন ‘দীপ জ্বেলে যাই’। অভিনয় করেছেন সুচিত্রা সেন ও বসন্ত চৌধুরী। সুচিত্রার সঙ্গে বসন্ত জুটির ‘মেঘ কালো’ ছবিটিও আলোচিত। তবে দীপ জ্বেলে যাই ছিল আলাদা। সুচিত্রা এক ধাঁচের। মধুবালা আরেক। একজনের সঙ্গে আরেকজনের তুলনা করে লাভ নেই। বহতা জীবনে সব গল্প আলাদা হয়। কখনো এক হয় না। চলনে-বলনে, কথনে, দেমাগে, সৌন্দর্যে সুচিত্রা-মধুবালা যে-যার মতো। ২০০১ সালে একবার মুনমুন সেনকে অনুরোধ করেছিলাম সুচিত্রা সেনের সঙ্গে দেখা করিয়ে দেওয়ার ব্যাপারে। কলকাতার বন্ধু তপন রায় পরিচয় করিয়ে দিয়েছিলেন ইতালিতে এক সফরে মুনমুনের সঙ্গে। মুনমুন হাসলেন। বললেন, অসম্ভব। তিনি কারও সঙ্গেই দেখা দেন না পরিবারের সদস্য ছাড়া। আর ছবি তোলা তো একদম নিষেধ। এ ব্যাপারে পরিবারের সদস্যরাও অ্যালাউ না। কোন অভিমানে তিনি এমন করলেন? জবাবে মুনমুন হেসেছিলেন। উত্তর দেননি। মুনমুনের সঙ্গে সে সফরে তার মেয়ে রাইমা, রিয়া দুজনই ছিলেন। তারা তখন অভিনয়ে আসেননি। বয়সও ছিল কম। সফরটি ছিল দুই বাংলার শিল্পীদের নিয়ে এটিএন বাংলার ইউরোপ যাত্রা।

সুচিত্রা আর মধুবালার তুলনা করতে চাই না। মধুবালা স্মরণকালের আলাদা ধাঁচের অভিনেত্রী। যারা মেরিলিন মনরোকে নিয়ে বিমোহিত থাকেন তাদের বলছি, মধুবালাকে ভালো করে দেখেছেন কি? তার ছবিগুলো নতুন করে দেখুন। শুধু ‘মুঘল-ই-আজম’-এর হিসাব-নিকাশ মিলবে না। সব ছবিতেই তিনি আলাদা। একদিকে আধুনিক রূপ, অন্যদিকে পাশ্চাত্য। চলচ্চিত্রে এমন আগুনঝরা রূপের ঝঙ্কার, গুণের আকাশছোঁয়া আলোর উজ্জ্বলতা আর কার ছিল? ঢং, দেমাগ, অভিনয়ের উচ্ছলতায় মধুবালা একজনই। মধুবালা তার সময়ের সব নায়কের স্বপ্নের রানী ছিলেন। খুব কম বয়সে চলচ্চিত্রে আসেন অভাব-অনটনের সংসার সামলাতে। পুরো নাম ছিল মমতাজ জাহান। নিম্নবিত্ত মুসলিম পরিবারে ১৯৩৩ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারি জন্ম নেন। বেশি সময় পাননি চলার পথে। জন্মগতভাবে পাওয়া হৃদয়ের কঠিন রোগ তাকে কেড়ে নেয় ১৯৬৯ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি। তিনি চলে যান অকালে সবকিছু ছেড়ে। কী এমন অজানা অভিমান ছিল মধুবালার জীবনে? কত যুবকের ঘুম হারাম করেছিলেন নিজেও জানেন না। অনেক নায়ক আর পরিচালকের নীরব বেদনা, অভিমানী কষ্ট আর অশ্রুর মুখোমুখি হয়েছেন বারবার। কিন্তু বাবার কড়া শাসন আর লোভের কাছে সবকিছু বিসর্জন দিতে হয়েছিল। এমনকি নিজের ভালোবাসা ও দিলীপ কুমারের অবাধ্য অনুরাগকেও। কাহিনির শেষ ছিল না। সবকিছু দূরে সরিয়ে একদিন কিশোর কুমারের সুর ও ছন্দের সঙ্গে নিজের জীবনকে উৎসর্গ করেন। কিশোর কুমারকে বিয়ে করে শান্তির পথ খুঁজতে চেয়েছিলেন। লন্ডনের টেমসের তীরে মধুচন্দ্রিমা করতে গিয়েছিলেন দুজন। এক সন্ধ্যায় টেমসের তীরে স্রোতের কলকল শব্দ শুনতে শুনতে হাত ধরাধরি করে হাঁটছিলেন তারা। কিশোর গাইছিলেন, ‘পেয়ার দিওয়ানা হোতা হ্যায়, মাস্তানা হোতা হ্যায়...’। গাইলেন, ‘সেই রাতে রাত ছিল পূর্ণিমা, রং ছিল ফাল্গুনি হাওয়াতে, সব ভালো লাগছিল চন্দ্রিমা...’। চোখের পাতা ভিজে আসে মধুবালার। হঠাৎ অসুস্থতা অনুভব করলেন। হাসপাতালে নেওয়ার পর ডাক্তার বললেন কঠিন অসুখ জন্মের সময় থেকে। মধুবালার হার্টের মাঝে একটি ছিদ্র আছে জন্মগত; যা এত দিন পরীক্ষা-নিরীক্ষা না করায় ধরা পড়েনি। অনেক আগে থেকেই সতর্ক থাকা দরকার ছিল। শরীর ও মনের ওপর চাপ গেছে অনেক। ভবিষ্যতেও সতর্ক থাকতে হবে। না হলে কখন কী ঘটবে বলা সম্ভব নয়। হতভম্ব হয়ে যান কিশোর কুমার। চুপসে যান মধুবালাও। ছোটবেলা থেকে তীব্র মানসিক চাপ নিয়ে বেড়ে উঠেছেন। দরিদ্রতা ছিল ১১ ভাই-বোনের সংসারে। বাবা আতাউল্লাহ মেয়েকে ভেবেছেন টাকা বানানোর মেশিন। একটির পর একটি ছবি হাতে নিতেন। আতাউল্লাহ মেয়ের অনুমতিও নিতেন না ছবি নেওয়ার সময়। রাত-দিন শুটিং। মধুবালা হয়ে যান মানুষ নয় মেশিন। হৃদয়ের ঝলকানিকে ঠাঁই দেওয়ার এতটুকু সময় থাকত না। কিন্তু সবকিছুর পরও মানুষের মন বলে একটা কথা থাকে। আর তাই তো মুঘল-ই-আজমের বন্ধনটা ব্যক্তিজীবনেও তোলপাড় সৃষ্টি করে। দিলীপ কুমারের প্রেম-ভালোবাসা, বিয়ের প্রস্তাব সব কাগজের টুকরোর মতো উড়িয়ে দেন মধুবালার বাবা। শুধু দিলীপ কুমার নন, বোম্বাইয়ের সেরা তারকারা ছিলেন মধুবালার প্রেমে মশগুল। রাজকাপুর একদিন তার মাকে বলেছিলেন, এই মেয়েটিকে ছাড়া চলবে না। তাকে এনে দাও মা তোমার ঘরের বউ করে। না, কাপুর পরিবারে যাওয়া হয়নি। সবার আগে মধুবালার প্রেমে পড়েন পরিচালক প্রেমনাথ। বলা যায় প্রথম প্রেমের অজানা গল্প ছিলেন তিনি। প্রেমনাথই মমতাজ জাহানের নাম বদলে রাখেন মধুবালা। তখন মধুবালার বয়স ছিল ১৭ বছর। কিন্তু সেই প্রেম বেশি দূর যায়নি। তবে দিলীপ কুমারের প্রতি মধুবালারও গভীর একটা আকর্ষণ ছিল। কিন্তু পারেননি বাবার কারণে। সব শেষে কিশোর কুমারের কাছেই ঠাঁই হলো মধুবালার। কিশোরকে ঘিরেই বেঁচে থাকতে চেয়েছিলেন। স্বপ্ন দেখেছিলেন এক নতুন জীবনের। বিধাতা সেই সুখ সহ্য করেনি। জীবনকে ঘিরে বেশি সময় পাননি মধুবালা। ১৯৬৯ সালে মধুবালা চলে যান চিরতরে। ভালোবাসার অশ্রুতেই ছিল মধুবালার রহস্যের জীবন।

মানুষের জীবনটা আসলে বড় অদ্ভুত। আমরা অনেক কিছুই আড়াল করে রাখি জীবন চলার পথে। হৃদয়ের কঠিন অসুখের কথা জেনেও গোপন রেখেছিলেন মধুবালা। লন্ডন থেকে ফিরে চেষ্টা করেছেন স্বাভাবিক চলাফেরা করতে। ছবি করা বন্ধ করেননি। মুগ্ধতা নিয়ে জীবনকে দেখতে চেষ্টা করেছেন। বুঝতেন, জানতেন থাকবেন না। ওপারের ডাক এসেছে, চলে যেতে হবে। তার পরও চারপাশের কাউকে কিছু বুঝতে দিতেন না। ছবি নিয়েছেন স্বাভাবিকভাবে। অভিনয়ে নিজেকে ডুবিয়ে রাখার চেষ্টা করেছেন। মুখের হাসিতে ভুলিয়ে রাখতেন সবকিছু। সে হাসির আড়ালেই থেকে যেত ভিতরে লুকিয়ে রাখা সব অজানা অভিমান। কোনো কিছুই প্রকাশ করতেন না। বোম্বাইয়ের সাংবাদিকরা গসিপ করত। সেদিকেও কান দিতেন না। মধুবালার সঙ্গে এখানে সুচিত্রা সেনের মিলটা খুঁজে পাই। সুচিত্রার শেষটাও ছিল অজানা রহস্যের বেড়াজালে ঢাকা। তিনিও আড়ালে চলে গিয়েছিলেন। মানুষের সামনে আসতেন না। ছবি তুলতেন না। কোয়ারেন্টাইন জীবন ছিল সুচিত্রার। প্রিয় উত্তমের মৃত্যু কি তার মাঝে গভীর কষ্টের রেখাপাত তৈরি করেছিল? যে কারণে বছরের পর বছর সবকিছু থেকে নিজেকে আড়াল করে রেখেছিলেন? নাকি স্বপ্নজগতের মানুষ হিসেবে থেকে যেতে চেয়েছেন মানুষের মাঝে? যে কারণে আর সামনে আসেননি। এ জগৎ-সংসার বড়ই রহস্যময়। আর মানুষের বেঁচে থাকাটা আরও বড় অদ্ভুত। তারকা খ্যাতি মানুষের মনকে বদলাতে পারে না। চিন্তাকে আড়াল করতে পারে না। ছোট্ট একটা জীবন কেটে যায় লড়াই করতে করতে। বিদায়ের মুহূর্তে ভাবনাগুলো অনেক সময় বদলে যায়। একদিন ক্ষমতা, রাজত্ব, ঘর-সংসার সবকিছু ছেড়ে দিয়েছিলেন গৌতম বুদ্ধ। আর বলেছিলেন, ‘জীবনে ব্যথা থাকবেই, কিন্তু কষ্টকেই ভালোবাসতে শেখ।’ কবি নজরুল বলেছেন, ‘তোমারে যে চাহিয়াছে ভুলে একদিন, সে জানে তোমারে ভোলা কী কঠিন।’

যারা লেখাটি পড়ছেন ভাবছেন হঠাৎ সুচিত্রা সেন আর মধুবালকে নিয়ে কেন লিখতে গেলাম। রাজনীতি নিয়ে লিখে থাকি। সবকিছু বাদ দিয়ে চলচ্ছিত্র কেন? দেশে ইস্যুর কোনো শেষ নেই। মানুষের মনোজগতে কত কিছু নিয়ে উথালপাথাল প্রশ্ন তৈরি হচ্ছে। সেসব প্রশ্নের জবাব নেই। আর আমি শোনাচ্ছি মধুবালা আর সুচিত্রা সেনের গল্প! চলার পথে কখনো কখনো গল্পগুজবেরও দরকার হয়। না হলে মানুষ বাঁচবে কী নিয়ে? একগুঁয়ে করোনা আঘাত হেনেছে ব্যক্তি ও সমাজ জীবনে। কাঠিন্য নিয়ে এখন পথচলা। করোনাকাল বদলে দিয়েছে বিশ্বের রাজনীতি, অর্থনীতি, সমাজ, সংস্কৃতি। অসহনশীলতা গ্রাস করেছে আমাদের। অনেক কিছু ধরা যায় না, ছোঁয়া যায় না। পরিমিতিবোধের অভাব সবখানে। পরিমিতি থাকবে কী করে যে দেশে সবাই সরকারি দল। আওয়ামী লীগের এক প্রেসিডিয়াম সদস্য বলেছেন, সবাই এখন আওয়ামী লীগার। দুই দিন আগেও ছিল ছাত্রশিবির। এখন বলছে আমি তো ভাই সরকারি দলের স্থানীয় সরকারের প্রার্থী। রাজনীতি বড্ড বেশি সস্তা হয়ে গেছে। আর সস্তা হয়েছে বলেই চেইন অব কমান্ড নেই। নোয়াখালীর রাজনীতি নিয়ে আরও আগে ব্যবস্থা নিলে কী সমস্যা ছিল? না, কোনো সমস্যা ছিল না। দুটি লাশও পড়ত না। দুজন মায়ের বুক খালি হতো না। সবকিছুই করা হয় সময় হারিয়ে। আমার দাদি বলতেন, সময়ের কাজ সময়ে না করলে খেসারত দিতে হয়। সরকারি দল এত হিসাবের ধার ধারে না। গাছের পাতাও আওয়ামী লীগ করলে দুঃসময় সুসময় নিয়ে চিন্তার সময় কোথায়? প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক ভোট স্থানীয় সরকারেও নেই। ভোট প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক হলে সবাই টের পেত বাস্তবতা। ইতিহাস সব সময় একরকম চলে না। কবি নজরুল বলেছেন, ‘চিরদিন কাহারো সমান নাহি যায়। আজিকে যে রাজাধিরাজ কাল সে ভিক্ষা চায়।’

ওয়ান-ইলেভেনের আগে মইন উ আহমেদ একজন রাজনীতিবিদকে বলেছেন, ‘স্যার একটু খেয়াল রাখবেন।’ জবাবে সেই রাজনীতিবিদ বলেছেন, ‘অবশ্যই। অবশ্যই।’ আর ওয়ান-ইলেভেনের সময় সেই রাজনীতিবিদ থাকতেন টেনশনে। এখন সবাই ধারণা করছেন আগামী ৫০ বছর হয়তো একই ধারার ভোট হবে। কিন্তু ইতিহাস সব সময় কঠিন। সেই কাঠিন্য থেকে কেউ অবশ্যই শিক্ষা নেয় না। আর নেয় না বলেই খেসারত দিতে হয়। আমরা জাগতিক সবকিছুর ভালো চাই। মনে থাকা দরকার এ জগৎ-সংসার চলচ্চিত্রের মতোই ক্ষণস্থায়ী চাকচিক্যময়। শুটিং শেষে সেট ভেঙে ফেলতে হয়। আলোর ঝলকানি স্থায়ী হয় না। মধুবালা, সুচিত্রার জীবনের আলোঝলমলে দিনগুলোও স্থায়ী হয়নি। সেদিন একজন রাজনীতিবিদের কারাজীবন নিয়ে সদ্য প্রকাশিত বই পড়ছিলাম। সেই নেতা লিখলেন, কারাগারে যাওয়ার আগে ইব্রাহিম কার্ডিয়াক হাসপাতালের চিকিৎসা নিতেন। একজন চিকিৎসক যত্নসহকারে দেখতেন তাকে। তিনি আটক হয়ে কারাগারে গেলেন। জেল কর্তৃপক্ষের অনুমতি নিয়ে এলেন ইব্রাহিম কার্ডিয়াকে। সেই একই ডাক্তার তাকে ঠিকভাবে দেখলেন না। সেই হাসপাতালের সিইও একদিন গর্ব করে বলেছিলেন, ভাই ছাত্রজীবনে আপনার অনুসারী ছিলাম। সেই সিইও-ও তাকে ভর্তি নিলেন না। একই আচরণ করেছেন বঙ্গবন্ধু মেডিকেলের পরিচালক। দুঃসময়ে না পড়লে বাস্তবতা টের পাওয়া যায় না। দেখা যায় না প্রিয় মুখগুলোর আসল চেহারা।

            লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান
জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু
বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন
অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু
মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার
রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার
নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন
হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

১৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে
নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে

দেশগ্রাম

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা

শূন্যতা-পূর্ণতা
শূন্যতা-পূর্ণতা

সাহিত্য

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির
সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির

দেশগ্রাম

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুলপুরাণের জোছনা
ভুলপুরাণের জোছনা

সাহিত্য

হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন কাল
হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন কাল

দেশগ্রাম