শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৪ মার্চ, ২০২১ আপডেট:

কোথায় মধুবালা কোথায় সেই রাজনীতি

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
কোথায় মধুবালা কোথায় সেই রাজনীতি

মধুবালার চেয়ে অসাধারণ রূপবতী আর কে ছিলেন সেই সময়ে? জবাবে আমার এক বন্ধু বললেন, কাননবালা, মীনা কুমারী, বৈজয়ন্তী মালা কম ছিলেন না। সুচিত্রা সেনকেও বাদ দেওয়া যাবে না। যদিও সুচিত্রা বাংলা মাত করেছেন। হিন্দি ছবি করেছেন কম। এ মতের সঙ্গে একমত হলাম না। বোম্বাইতেও সুচিত্রার একটা দাপুটে অবস্থান ছিল। হিন্দিতে করা ‘দেবদাস’ সাড়া ফেলে দিয়েছিল সে যুগে। আরও কয়েকটি হিন্দি ছবি করেন সুচিত্রা। দেবানন্দের সঙ্গে সুচিত্রা সেন ‘সারদ’, ‘বোম্বাই কা বাবু’ নামে দুটি ছবি করেন। সবচেয়ে আলোচিত ছিল গুলজারের ‘আঁধি’। তবে হিন্দিতে যত ছবি করুন না কেন বাংলার সুচিত্রাই আমার পছন্দ। সুচিত্রা-উত্তম জুটির কোনো তুলনা নেই। এমন রোমান্টিক জুটি আর আসবে না। বসন্ত চৌধুরীর সঙ্গেও সুচিত্রা বেশ কয়েকটি ছবি করেছেন। বিশেষ করে ‘দীপ জ্বেলে যাই’ এখনো দাগ কেটে আছে। আশুতোষ মুখোপাধ্যায়ের ছোটগল্প ‘নার্স মিত্র’। পরিচালক অসিত সেন সে গল্পটি পছন্দ করে সিনেমা বানান। নাম দেন ‘দীপ জ্বেলে যাই’। অভিনয় করেছেন সুচিত্রা সেন ও বসন্ত চৌধুরী। সুচিত্রার সঙ্গে বসন্ত জুটির ‘মেঘ কালো’ ছবিটিও আলোচিত। তবে দীপ জ্বেলে যাই ছিল আলাদা। সুচিত্রা এক ধাঁচের। মধুবালা আরেক। একজনের সঙ্গে আরেকজনের তুলনা করে লাভ নেই। বহতা জীবনে সব গল্প আলাদা হয়। কখনো এক হয় না। চলনে-বলনে, কথনে, দেমাগে, সৌন্দর্যে সুচিত্রা-মধুবালা যে-যার মতো। ২০০১ সালে একবার মুনমুন সেনকে অনুরোধ করেছিলাম সুচিত্রা সেনের সঙ্গে দেখা করিয়ে দেওয়ার ব্যাপারে। কলকাতার বন্ধু তপন রায় পরিচয় করিয়ে দিয়েছিলেন ইতালিতে এক সফরে মুনমুনের সঙ্গে। মুনমুন হাসলেন। বললেন, অসম্ভব। তিনি কারও সঙ্গেই দেখা দেন না পরিবারের সদস্য ছাড়া। আর ছবি তোলা তো একদম নিষেধ। এ ব্যাপারে পরিবারের সদস্যরাও অ্যালাউ না। কোন অভিমানে তিনি এমন করলেন? জবাবে মুনমুন হেসেছিলেন। উত্তর দেননি। মুনমুনের সঙ্গে সে সফরে তার মেয়ে রাইমা, রিয়া দুজনই ছিলেন। তারা তখন অভিনয়ে আসেননি। বয়সও ছিল কম। সফরটি ছিল দুই বাংলার শিল্পীদের নিয়ে এটিএন বাংলার ইউরোপ যাত্রা।

সুচিত্রা আর মধুবালার তুলনা করতে চাই না। মধুবালা স্মরণকালের আলাদা ধাঁচের অভিনেত্রী। যারা মেরিলিন মনরোকে নিয়ে বিমোহিত থাকেন তাদের বলছি, মধুবালাকে ভালো করে দেখেছেন কি? তার ছবিগুলো নতুন করে দেখুন। শুধু ‘মুঘল-ই-আজম’-এর হিসাব-নিকাশ মিলবে না। সব ছবিতেই তিনি আলাদা। একদিকে আধুনিক রূপ, অন্যদিকে পাশ্চাত্য। চলচ্চিত্রে এমন আগুনঝরা রূপের ঝঙ্কার, গুণের আকাশছোঁয়া আলোর উজ্জ্বলতা আর কার ছিল? ঢং, দেমাগ, অভিনয়ের উচ্ছলতায় মধুবালা একজনই। মধুবালা তার সময়ের সব নায়কের স্বপ্নের রানী ছিলেন। খুব কম বয়সে চলচ্চিত্রে আসেন অভাব-অনটনের সংসার সামলাতে। পুরো নাম ছিল মমতাজ জাহান। নিম্নবিত্ত মুসলিম পরিবারে ১৯৩৩ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারি জন্ম নেন। বেশি সময় পাননি চলার পথে। জন্মগতভাবে পাওয়া হৃদয়ের কঠিন রোগ তাকে কেড়ে নেয় ১৯৬৯ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি। তিনি চলে যান অকালে সবকিছু ছেড়ে। কী এমন অজানা অভিমান ছিল মধুবালার জীবনে? কত যুবকের ঘুম হারাম করেছিলেন নিজেও জানেন না। অনেক নায়ক আর পরিচালকের নীরব বেদনা, অভিমানী কষ্ট আর অশ্রুর মুখোমুখি হয়েছেন বারবার। কিন্তু বাবার কড়া শাসন আর লোভের কাছে সবকিছু বিসর্জন দিতে হয়েছিল। এমনকি নিজের ভালোবাসা ও দিলীপ কুমারের অবাধ্য অনুরাগকেও। কাহিনির শেষ ছিল না। সবকিছু দূরে সরিয়ে একদিন কিশোর কুমারের সুর ও ছন্দের সঙ্গে নিজের জীবনকে উৎসর্গ করেন। কিশোর কুমারকে বিয়ে করে শান্তির পথ খুঁজতে চেয়েছিলেন। লন্ডনের টেমসের তীরে মধুচন্দ্রিমা করতে গিয়েছিলেন দুজন। এক সন্ধ্যায় টেমসের তীরে স্রোতের কলকল শব্দ শুনতে শুনতে হাত ধরাধরি করে হাঁটছিলেন তারা। কিশোর গাইছিলেন, ‘পেয়ার দিওয়ানা হোতা হ্যায়, মাস্তানা হোতা হ্যায়...’। গাইলেন, ‘সেই রাতে রাত ছিল পূর্ণিমা, রং ছিল ফাল্গুনি হাওয়াতে, সব ভালো লাগছিল চন্দ্রিমা...’। চোখের পাতা ভিজে আসে মধুবালার। হঠাৎ অসুস্থতা অনুভব করলেন। হাসপাতালে নেওয়ার পর ডাক্তার বললেন কঠিন অসুখ জন্মের সময় থেকে। মধুবালার হার্টের মাঝে একটি ছিদ্র আছে জন্মগত; যা এত দিন পরীক্ষা-নিরীক্ষা না করায় ধরা পড়েনি। অনেক আগে থেকেই সতর্ক থাকা দরকার ছিল। শরীর ও মনের ওপর চাপ গেছে অনেক। ভবিষ্যতেও সতর্ক থাকতে হবে। না হলে কখন কী ঘটবে বলা সম্ভব নয়। হতভম্ব হয়ে যান কিশোর কুমার। চুপসে যান মধুবালাও। ছোটবেলা থেকে তীব্র মানসিক চাপ নিয়ে বেড়ে উঠেছেন। দরিদ্রতা ছিল ১১ ভাই-বোনের সংসারে। বাবা আতাউল্লাহ মেয়েকে ভেবেছেন টাকা বানানোর মেশিন। একটির পর একটি ছবি হাতে নিতেন। আতাউল্লাহ মেয়ের অনুমতিও নিতেন না ছবি নেওয়ার সময়। রাত-দিন শুটিং। মধুবালা হয়ে যান মানুষ নয় মেশিন। হৃদয়ের ঝলকানিকে ঠাঁই দেওয়ার এতটুকু সময় থাকত না। কিন্তু সবকিছুর পরও মানুষের মন বলে একটা কথা থাকে। আর তাই তো মুঘল-ই-আজমের বন্ধনটা ব্যক্তিজীবনেও তোলপাড় সৃষ্টি করে। দিলীপ কুমারের প্রেম-ভালোবাসা, বিয়ের প্রস্তাব সব কাগজের টুকরোর মতো উড়িয়ে দেন মধুবালার বাবা। শুধু দিলীপ কুমার নন, বোম্বাইয়ের সেরা তারকারা ছিলেন মধুবালার প্রেমে মশগুল। রাজকাপুর একদিন তার মাকে বলেছিলেন, এই মেয়েটিকে ছাড়া চলবে না। তাকে এনে দাও মা তোমার ঘরের বউ করে। না, কাপুর পরিবারে যাওয়া হয়নি। সবার আগে মধুবালার প্রেমে পড়েন পরিচালক প্রেমনাথ। বলা যায় প্রথম প্রেমের অজানা গল্প ছিলেন তিনি। প্রেমনাথই মমতাজ জাহানের নাম বদলে রাখেন মধুবালা। তখন মধুবালার বয়স ছিল ১৭ বছর। কিন্তু সেই প্রেম বেশি দূর যায়নি। তবে দিলীপ কুমারের প্রতি মধুবালারও গভীর একটা আকর্ষণ ছিল। কিন্তু পারেননি বাবার কারণে। সব শেষে কিশোর কুমারের কাছেই ঠাঁই হলো মধুবালার। কিশোরকে ঘিরেই বেঁচে থাকতে চেয়েছিলেন। স্বপ্ন দেখেছিলেন এক নতুন জীবনের। বিধাতা সেই সুখ সহ্য করেনি। জীবনকে ঘিরে বেশি সময় পাননি মধুবালা। ১৯৬৯ সালে মধুবালা চলে যান চিরতরে। ভালোবাসার অশ্রুতেই ছিল মধুবালার রহস্যের জীবন।

মানুষের জীবনটা আসলে বড় অদ্ভুত। আমরা অনেক কিছুই আড়াল করে রাখি জীবন চলার পথে। হৃদয়ের কঠিন অসুখের কথা জেনেও গোপন রেখেছিলেন মধুবালা। লন্ডন থেকে ফিরে চেষ্টা করেছেন স্বাভাবিক চলাফেরা করতে। ছবি করা বন্ধ করেননি। মুগ্ধতা নিয়ে জীবনকে দেখতে চেষ্টা করেছেন। বুঝতেন, জানতেন থাকবেন না। ওপারের ডাক এসেছে, চলে যেতে হবে। তার পরও চারপাশের কাউকে কিছু বুঝতে দিতেন না। ছবি নিয়েছেন স্বাভাবিকভাবে। অভিনয়ে নিজেকে ডুবিয়ে রাখার চেষ্টা করেছেন। মুখের হাসিতে ভুলিয়ে রাখতেন সবকিছু। সে হাসির আড়ালেই থেকে যেত ভিতরে লুকিয়ে রাখা সব অজানা অভিমান। কোনো কিছুই প্রকাশ করতেন না। বোম্বাইয়ের সাংবাদিকরা গসিপ করত। সেদিকেও কান দিতেন না। মধুবালার সঙ্গে এখানে সুচিত্রা সেনের মিলটা খুঁজে পাই। সুচিত্রার শেষটাও ছিল অজানা রহস্যের বেড়াজালে ঢাকা। তিনিও আড়ালে চলে গিয়েছিলেন। মানুষের সামনে আসতেন না। ছবি তুলতেন না। কোয়ারেন্টাইন জীবন ছিল সুচিত্রার। প্রিয় উত্তমের মৃত্যু কি তার মাঝে গভীর কষ্টের রেখাপাত তৈরি করেছিল? যে কারণে বছরের পর বছর সবকিছু থেকে নিজেকে আড়াল করে রেখেছিলেন? নাকি স্বপ্নজগতের মানুষ হিসেবে থেকে যেতে চেয়েছেন মানুষের মাঝে? যে কারণে আর সামনে আসেননি। এ জগৎ-সংসার বড়ই রহস্যময়। আর মানুষের বেঁচে থাকাটা আরও বড় অদ্ভুত। তারকা খ্যাতি মানুষের মনকে বদলাতে পারে না। চিন্তাকে আড়াল করতে পারে না। ছোট্ট একটা জীবন কেটে যায় লড়াই করতে করতে। বিদায়ের মুহূর্তে ভাবনাগুলো অনেক সময় বদলে যায়। একদিন ক্ষমতা, রাজত্ব, ঘর-সংসার সবকিছু ছেড়ে দিয়েছিলেন গৌতম বুদ্ধ। আর বলেছিলেন, ‘জীবনে ব্যথা থাকবেই, কিন্তু কষ্টকেই ভালোবাসতে শেখ।’ কবি নজরুল বলেছেন, ‘তোমারে যে চাহিয়াছে ভুলে একদিন, সে জানে তোমারে ভোলা কী কঠিন।’

যারা লেখাটি পড়ছেন ভাবছেন হঠাৎ সুচিত্রা সেন আর মধুবালকে নিয়ে কেন লিখতে গেলাম। রাজনীতি নিয়ে লিখে থাকি। সবকিছু বাদ দিয়ে চলচ্ছিত্র কেন? দেশে ইস্যুর কোনো শেষ নেই। মানুষের মনোজগতে কত কিছু নিয়ে উথালপাথাল প্রশ্ন তৈরি হচ্ছে। সেসব প্রশ্নের জবাব নেই। আর আমি শোনাচ্ছি মধুবালা আর সুচিত্রা সেনের গল্প! চলার পথে কখনো কখনো গল্পগুজবেরও দরকার হয়। না হলে মানুষ বাঁচবে কী নিয়ে? একগুঁয়ে করোনা আঘাত হেনেছে ব্যক্তি ও সমাজ জীবনে। কাঠিন্য নিয়ে এখন পথচলা। করোনাকাল বদলে দিয়েছে বিশ্বের রাজনীতি, অর্থনীতি, সমাজ, সংস্কৃতি। অসহনশীলতা গ্রাস করেছে আমাদের। অনেক কিছু ধরা যায় না, ছোঁয়া যায় না। পরিমিতিবোধের অভাব সবখানে। পরিমিতি থাকবে কী করে যে দেশে সবাই সরকারি দল। আওয়ামী লীগের এক প্রেসিডিয়াম সদস্য বলেছেন, সবাই এখন আওয়ামী লীগার। দুই দিন আগেও ছিল ছাত্রশিবির। এখন বলছে আমি তো ভাই সরকারি দলের স্থানীয় সরকারের প্রার্থী। রাজনীতি বড্ড বেশি সস্তা হয়ে গেছে। আর সস্তা হয়েছে বলেই চেইন অব কমান্ড নেই। নোয়াখালীর রাজনীতি নিয়ে আরও আগে ব্যবস্থা নিলে কী সমস্যা ছিল? না, কোনো সমস্যা ছিল না। দুটি লাশও পড়ত না। দুজন মায়ের বুক খালি হতো না। সবকিছুই করা হয় সময় হারিয়ে। আমার দাদি বলতেন, সময়ের কাজ সময়ে না করলে খেসারত দিতে হয়। সরকারি দল এত হিসাবের ধার ধারে না। গাছের পাতাও আওয়ামী লীগ করলে দুঃসময় সুসময় নিয়ে চিন্তার সময় কোথায়? প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক ভোট স্থানীয় সরকারেও নেই। ভোট প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক হলে সবাই টের পেত বাস্তবতা। ইতিহাস সব সময় একরকম চলে না। কবি নজরুল বলেছেন, ‘চিরদিন কাহারো সমান নাহি যায়। আজিকে যে রাজাধিরাজ কাল সে ভিক্ষা চায়।’

ওয়ান-ইলেভেনের আগে মইন উ আহমেদ একজন রাজনীতিবিদকে বলেছেন, ‘স্যার একটু খেয়াল রাখবেন।’ জবাবে সেই রাজনীতিবিদ বলেছেন, ‘অবশ্যই। অবশ্যই।’ আর ওয়ান-ইলেভেনের সময় সেই রাজনীতিবিদ থাকতেন টেনশনে। এখন সবাই ধারণা করছেন আগামী ৫০ বছর হয়তো একই ধারার ভোট হবে। কিন্তু ইতিহাস সব সময় কঠিন। সেই কাঠিন্য থেকে কেউ অবশ্যই শিক্ষা নেয় না। আর নেয় না বলেই খেসারত দিতে হয়। আমরা জাগতিক সবকিছুর ভালো চাই। মনে থাকা দরকার এ জগৎ-সংসার চলচ্চিত্রের মতোই ক্ষণস্থায়ী চাকচিক্যময়। শুটিং শেষে সেট ভেঙে ফেলতে হয়। আলোর ঝলকানি স্থায়ী হয় না। মধুবালা, সুচিত্রার জীবনের আলোঝলমলে দিনগুলোও স্থায়ী হয়নি। সেদিন একজন রাজনীতিবিদের কারাজীবন নিয়ে সদ্য প্রকাশিত বই পড়ছিলাম। সেই নেতা লিখলেন, কারাগারে যাওয়ার আগে ইব্রাহিম কার্ডিয়াক হাসপাতালের চিকিৎসা নিতেন। একজন চিকিৎসক যত্নসহকারে দেখতেন তাকে। তিনি আটক হয়ে কারাগারে গেলেন। জেল কর্তৃপক্ষের অনুমতি নিয়ে এলেন ইব্রাহিম কার্ডিয়াকে। সেই একই ডাক্তার তাকে ঠিকভাবে দেখলেন না। সেই হাসপাতালের সিইও একদিন গর্ব করে বলেছিলেন, ভাই ছাত্রজীবনে আপনার অনুসারী ছিলাম। সেই সিইও-ও তাকে ভর্তি নিলেন না। একই আচরণ করেছেন বঙ্গবন্ধু মেডিকেলের পরিচালক। দুঃসময়ে না পড়লে বাস্তবতা টের পাওয়া যায় না। দেখা যায় না প্রিয় মুখগুলোর আসল চেহারা।

            লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

৪২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

৫২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন
দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু
ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ
গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর
মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর
ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি
অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশের বাজারে ফের কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে ফের কমেছে স্বর্ণের দাম

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ
ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ

পূর্ব-পশ্চিম

ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার
ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই
আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই

পেছনের পৃষ্ঠা

মামলার জালে শোবিজ তারকারা
মামলার জালে শোবিজ তারকারা

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য দীপিকা
অপ্রতিরোধ্য দীপিকা

শোবিজ

চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ
চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ

পূর্ব-পশ্চিম

বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজা থেকে হামাসকে বের করে দেওয়ার আহ্বান নেতানিয়াহুর
গাজা থেকে হামাসকে বের করে দেওয়ার আহ্বান নেতানিয়াহুর

পূর্ব-পশ্চিম

জাপানের সিফুডে ফের নিষেধাজ্ঞা চীনের
জাপানের সিফুডে ফের নিষেধাজ্ঞা চীনের

পূর্ব-পশ্চিম