শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৪ মার্চ, ২০২১ আপডেট:

কোথায় মধুবালা কোথায় সেই রাজনীতি

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
কোথায় মধুবালা কোথায় সেই রাজনীতি

মধুবালার চেয়ে অসাধারণ রূপবতী আর কে ছিলেন সেই সময়ে? জবাবে আমার এক বন্ধু বললেন, কাননবালা, মীনা কুমারী, বৈজয়ন্তী মালা কম ছিলেন না। সুচিত্রা সেনকেও বাদ দেওয়া যাবে না। যদিও সুচিত্রা বাংলা মাত করেছেন। হিন্দি ছবি করেছেন কম। এ মতের সঙ্গে একমত হলাম না। বোম্বাইতেও সুচিত্রার একটা দাপুটে অবস্থান ছিল। হিন্দিতে করা ‘দেবদাস’ সাড়া ফেলে দিয়েছিল সে যুগে। আরও কয়েকটি হিন্দি ছবি করেন সুচিত্রা। দেবানন্দের সঙ্গে সুচিত্রা সেন ‘সারদ’, ‘বোম্বাই কা বাবু’ নামে দুটি ছবি করেন। সবচেয়ে আলোচিত ছিল গুলজারের ‘আঁধি’। তবে হিন্দিতে যত ছবি করুন না কেন বাংলার সুচিত্রাই আমার পছন্দ। সুচিত্রা-উত্তম জুটির কোনো তুলনা নেই। এমন রোমান্টিক জুটি আর আসবে না। বসন্ত চৌধুরীর সঙ্গেও সুচিত্রা বেশ কয়েকটি ছবি করেছেন। বিশেষ করে ‘দীপ জ্বেলে যাই’ এখনো দাগ কেটে আছে। আশুতোষ মুখোপাধ্যায়ের ছোটগল্প ‘নার্স মিত্র’। পরিচালক অসিত সেন সে গল্পটি পছন্দ করে সিনেমা বানান। নাম দেন ‘দীপ জ্বেলে যাই’। অভিনয় করেছেন সুচিত্রা সেন ও বসন্ত চৌধুরী। সুচিত্রার সঙ্গে বসন্ত জুটির ‘মেঘ কালো’ ছবিটিও আলোচিত। তবে দীপ জ্বেলে যাই ছিল আলাদা। সুচিত্রা এক ধাঁচের। মধুবালা আরেক। একজনের সঙ্গে আরেকজনের তুলনা করে লাভ নেই। বহতা জীবনে সব গল্প আলাদা হয়। কখনো এক হয় না। চলনে-বলনে, কথনে, দেমাগে, সৌন্দর্যে সুচিত্রা-মধুবালা যে-যার মতো। ২০০১ সালে একবার মুনমুন সেনকে অনুরোধ করেছিলাম সুচিত্রা সেনের সঙ্গে দেখা করিয়ে দেওয়ার ব্যাপারে। কলকাতার বন্ধু তপন রায় পরিচয় করিয়ে দিয়েছিলেন ইতালিতে এক সফরে মুনমুনের সঙ্গে। মুনমুন হাসলেন। বললেন, অসম্ভব। তিনি কারও সঙ্গেই দেখা দেন না পরিবারের সদস্য ছাড়া। আর ছবি তোলা তো একদম নিষেধ। এ ব্যাপারে পরিবারের সদস্যরাও অ্যালাউ না। কোন অভিমানে তিনি এমন করলেন? জবাবে মুনমুন হেসেছিলেন। উত্তর দেননি। মুনমুনের সঙ্গে সে সফরে তার মেয়ে রাইমা, রিয়া দুজনই ছিলেন। তারা তখন অভিনয়ে আসেননি। বয়সও ছিল কম। সফরটি ছিল দুই বাংলার শিল্পীদের নিয়ে এটিএন বাংলার ইউরোপ যাত্রা।

সুচিত্রা আর মধুবালার তুলনা করতে চাই না। মধুবালা স্মরণকালের আলাদা ধাঁচের অভিনেত্রী। যারা মেরিলিন মনরোকে নিয়ে বিমোহিত থাকেন তাদের বলছি, মধুবালাকে ভালো করে দেখেছেন কি? তার ছবিগুলো নতুন করে দেখুন। শুধু ‘মুঘল-ই-আজম’-এর হিসাব-নিকাশ মিলবে না। সব ছবিতেই তিনি আলাদা। একদিকে আধুনিক রূপ, অন্যদিকে পাশ্চাত্য। চলচ্চিত্রে এমন আগুনঝরা রূপের ঝঙ্কার, গুণের আকাশছোঁয়া আলোর উজ্জ্বলতা আর কার ছিল? ঢং, দেমাগ, অভিনয়ের উচ্ছলতায় মধুবালা একজনই। মধুবালা তার সময়ের সব নায়কের স্বপ্নের রানী ছিলেন। খুব কম বয়সে চলচ্চিত্রে আসেন অভাব-অনটনের সংসার সামলাতে। পুরো নাম ছিল মমতাজ জাহান। নিম্নবিত্ত মুসলিম পরিবারে ১৯৩৩ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারি জন্ম নেন। বেশি সময় পাননি চলার পথে। জন্মগতভাবে পাওয়া হৃদয়ের কঠিন রোগ তাকে কেড়ে নেয় ১৯৬৯ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি। তিনি চলে যান অকালে সবকিছু ছেড়ে। কী এমন অজানা অভিমান ছিল মধুবালার জীবনে? কত যুবকের ঘুম হারাম করেছিলেন নিজেও জানেন না। অনেক নায়ক আর পরিচালকের নীরব বেদনা, অভিমানী কষ্ট আর অশ্রুর মুখোমুখি হয়েছেন বারবার। কিন্তু বাবার কড়া শাসন আর লোভের কাছে সবকিছু বিসর্জন দিতে হয়েছিল। এমনকি নিজের ভালোবাসা ও দিলীপ কুমারের অবাধ্য অনুরাগকেও। কাহিনির শেষ ছিল না। সবকিছু দূরে সরিয়ে একদিন কিশোর কুমারের সুর ও ছন্দের সঙ্গে নিজের জীবনকে উৎসর্গ করেন। কিশোর কুমারকে বিয়ে করে শান্তির পথ খুঁজতে চেয়েছিলেন। লন্ডনের টেমসের তীরে মধুচন্দ্রিমা করতে গিয়েছিলেন দুজন। এক সন্ধ্যায় টেমসের তীরে স্রোতের কলকল শব্দ শুনতে শুনতে হাত ধরাধরি করে হাঁটছিলেন তারা। কিশোর গাইছিলেন, ‘পেয়ার দিওয়ানা হোতা হ্যায়, মাস্তানা হোতা হ্যায়...’। গাইলেন, ‘সেই রাতে রাত ছিল পূর্ণিমা, রং ছিল ফাল্গুনি হাওয়াতে, সব ভালো লাগছিল চন্দ্রিমা...’। চোখের পাতা ভিজে আসে মধুবালার। হঠাৎ অসুস্থতা অনুভব করলেন। হাসপাতালে নেওয়ার পর ডাক্তার বললেন কঠিন অসুখ জন্মের সময় থেকে। মধুবালার হার্টের মাঝে একটি ছিদ্র আছে জন্মগত; যা এত দিন পরীক্ষা-নিরীক্ষা না করায় ধরা পড়েনি। অনেক আগে থেকেই সতর্ক থাকা দরকার ছিল। শরীর ও মনের ওপর চাপ গেছে অনেক। ভবিষ্যতেও সতর্ক থাকতে হবে। না হলে কখন কী ঘটবে বলা সম্ভব নয়। হতভম্ব হয়ে যান কিশোর কুমার। চুপসে যান মধুবালাও। ছোটবেলা থেকে তীব্র মানসিক চাপ নিয়ে বেড়ে উঠেছেন। দরিদ্রতা ছিল ১১ ভাই-বোনের সংসারে। বাবা আতাউল্লাহ মেয়েকে ভেবেছেন টাকা বানানোর মেশিন। একটির পর একটি ছবি হাতে নিতেন। আতাউল্লাহ মেয়ের অনুমতিও নিতেন না ছবি নেওয়ার সময়। রাত-দিন শুটিং। মধুবালা হয়ে যান মানুষ নয় মেশিন। হৃদয়ের ঝলকানিকে ঠাঁই দেওয়ার এতটুকু সময় থাকত না। কিন্তু সবকিছুর পরও মানুষের মন বলে একটা কথা থাকে। আর তাই তো মুঘল-ই-আজমের বন্ধনটা ব্যক্তিজীবনেও তোলপাড় সৃষ্টি করে। দিলীপ কুমারের প্রেম-ভালোবাসা, বিয়ের প্রস্তাব সব কাগজের টুকরোর মতো উড়িয়ে দেন মধুবালার বাবা। শুধু দিলীপ কুমার নন, বোম্বাইয়ের সেরা তারকারা ছিলেন মধুবালার প্রেমে মশগুল। রাজকাপুর একদিন তার মাকে বলেছিলেন, এই মেয়েটিকে ছাড়া চলবে না। তাকে এনে দাও মা তোমার ঘরের বউ করে। না, কাপুর পরিবারে যাওয়া হয়নি। সবার আগে মধুবালার প্রেমে পড়েন পরিচালক প্রেমনাথ। বলা যায় প্রথম প্রেমের অজানা গল্প ছিলেন তিনি। প্রেমনাথই মমতাজ জাহানের নাম বদলে রাখেন মধুবালা। তখন মধুবালার বয়স ছিল ১৭ বছর। কিন্তু সেই প্রেম বেশি দূর যায়নি। তবে দিলীপ কুমারের প্রতি মধুবালারও গভীর একটা আকর্ষণ ছিল। কিন্তু পারেননি বাবার কারণে। সব শেষে কিশোর কুমারের কাছেই ঠাঁই হলো মধুবালার। কিশোরকে ঘিরেই বেঁচে থাকতে চেয়েছিলেন। স্বপ্ন দেখেছিলেন এক নতুন জীবনের। বিধাতা সেই সুখ সহ্য করেনি। জীবনকে ঘিরে বেশি সময় পাননি মধুবালা। ১৯৬৯ সালে মধুবালা চলে যান চিরতরে। ভালোবাসার অশ্রুতেই ছিল মধুবালার রহস্যের জীবন।

মানুষের জীবনটা আসলে বড় অদ্ভুত। আমরা অনেক কিছুই আড়াল করে রাখি জীবন চলার পথে। হৃদয়ের কঠিন অসুখের কথা জেনেও গোপন রেখেছিলেন মধুবালা। লন্ডন থেকে ফিরে চেষ্টা করেছেন স্বাভাবিক চলাফেরা করতে। ছবি করা বন্ধ করেননি। মুগ্ধতা নিয়ে জীবনকে দেখতে চেষ্টা করেছেন। বুঝতেন, জানতেন থাকবেন না। ওপারের ডাক এসেছে, চলে যেতে হবে। তার পরও চারপাশের কাউকে কিছু বুঝতে দিতেন না। ছবি নিয়েছেন স্বাভাবিকভাবে। অভিনয়ে নিজেকে ডুবিয়ে রাখার চেষ্টা করেছেন। মুখের হাসিতে ভুলিয়ে রাখতেন সবকিছু। সে হাসির আড়ালেই থেকে যেত ভিতরে লুকিয়ে রাখা সব অজানা অভিমান। কোনো কিছুই প্রকাশ করতেন না। বোম্বাইয়ের সাংবাদিকরা গসিপ করত। সেদিকেও কান দিতেন না। মধুবালার সঙ্গে এখানে সুচিত্রা সেনের মিলটা খুঁজে পাই। সুচিত্রার শেষটাও ছিল অজানা রহস্যের বেড়াজালে ঢাকা। তিনিও আড়ালে চলে গিয়েছিলেন। মানুষের সামনে আসতেন না। ছবি তুলতেন না। কোয়ারেন্টাইন জীবন ছিল সুচিত্রার। প্রিয় উত্তমের মৃত্যু কি তার মাঝে গভীর কষ্টের রেখাপাত তৈরি করেছিল? যে কারণে বছরের পর বছর সবকিছু থেকে নিজেকে আড়াল করে রেখেছিলেন? নাকি স্বপ্নজগতের মানুষ হিসেবে থেকে যেতে চেয়েছেন মানুষের মাঝে? যে কারণে আর সামনে আসেননি। এ জগৎ-সংসার বড়ই রহস্যময়। আর মানুষের বেঁচে থাকাটা আরও বড় অদ্ভুত। তারকা খ্যাতি মানুষের মনকে বদলাতে পারে না। চিন্তাকে আড়াল করতে পারে না। ছোট্ট একটা জীবন কেটে যায় লড়াই করতে করতে। বিদায়ের মুহূর্তে ভাবনাগুলো অনেক সময় বদলে যায়। একদিন ক্ষমতা, রাজত্ব, ঘর-সংসার সবকিছু ছেড়ে দিয়েছিলেন গৌতম বুদ্ধ। আর বলেছিলেন, ‘জীবনে ব্যথা থাকবেই, কিন্তু কষ্টকেই ভালোবাসতে শেখ।’ কবি নজরুল বলেছেন, ‘তোমারে যে চাহিয়াছে ভুলে একদিন, সে জানে তোমারে ভোলা কী কঠিন।’

যারা লেখাটি পড়ছেন ভাবছেন হঠাৎ সুচিত্রা সেন আর মধুবালকে নিয়ে কেন লিখতে গেলাম। রাজনীতি নিয়ে লিখে থাকি। সবকিছু বাদ দিয়ে চলচ্ছিত্র কেন? দেশে ইস্যুর কোনো শেষ নেই। মানুষের মনোজগতে কত কিছু নিয়ে উথালপাথাল প্রশ্ন তৈরি হচ্ছে। সেসব প্রশ্নের জবাব নেই। আর আমি শোনাচ্ছি মধুবালা আর সুচিত্রা সেনের গল্প! চলার পথে কখনো কখনো গল্পগুজবেরও দরকার হয়। না হলে মানুষ বাঁচবে কী নিয়ে? একগুঁয়ে করোনা আঘাত হেনেছে ব্যক্তি ও সমাজ জীবনে। কাঠিন্য নিয়ে এখন পথচলা। করোনাকাল বদলে দিয়েছে বিশ্বের রাজনীতি, অর্থনীতি, সমাজ, সংস্কৃতি। অসহনশীলতা গ্রাস করেছে আমাদের। অনেক কিছু ধরা যায় না, ছোঁয়া যায় না। পরিমিতিবোধের অভাব সবখানে। পরিমিতি থাকবে কী করে যে দেশে সবাই সরকারি দল। আওয়ামী লীগের এক প্রেসিডিয়াম সদস্য বলেছেন, সবাই এখন আওয়ামী লীগার। দুই দিন আগেও ছিল ছাত্রশিবির। এখন বলছে আমি তো ভাই সরকারি দলের স্থানীয় সরকারের প্রার্থী। রাজনীতি বড্ড বেশি সস্তা হয়ে গেছে। আর সস্তা হয়েছে বলেই চেইন অব কমান্ড নেই। নোয়াখালীর রাজনীতি নিয়ে আরও আগে ব্যবস্থা নিলে কী সমস্যা ছিল? না, কোনো সমস্যা ছিল না। দুটি লাশও পড়ত না। দুজন মায়ের বুক খালি হতো না। সবকিছুই করা হয় সময় হারিয়ে। আমার দাদি বলতেন, সময়ের কাজ সময়ে না করলে খেসারত দিতে হয়। সরকারি দল এত হিসাবের ধার ধারে না। গাছের পাতাও আওয়ামী লীগ করলে দুঃসময় সুসময় নিয়ে চিন্তার সময় কোথায়? প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক ভোট স্থানীয় সরকারেও নেই। ভোট প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক হলে সবাই টের পেত বাস্তবতা। ইতিহাস সব সময় একরকম চলে না। কবি নজরুল বলেছেন, ‘চিরদিন কাহারো সমান নাহি যায়। আজিকে যে রাজাধিরাজ কাল সে ভিক্ষা চায়।’

ওয়ান-ইলেভেনের আগে মইন উ আহমেদ একজন রাজনীতিবিদকে বলেছেন, ‘স্যার একটু খেয়াল রাখবেন।’ জবাবে সেই রাজনীতিবিদ বলেছেন, ‘অবশ্যই। অবশ্যই।’ আর ওয়ান-ইলেভেনের সময় সেই রাজনীতিবিদ থাকতেন টেনশনে। এখন সবাই ধারণা করছেন আগামী ৫০ বছর হয়তো একই ধারার ভোট হবে। কিন্তু ইতিহাস সব সময় কঠিন। সেই কাঠিন্য থেকে কেউ অবশ্যই শিক্ষা নেয় না। আর নেয় না বলেই খেসারত দিতে হয়। আমরা জাগতিক সবকিছুর ভালো চাই। মনে থাকা দরকার এ জগৎ-সংসার চলচ্চিত্রের মতোই ক্ষণস্থায়ী চাকচিক্যময়। শুটিং শেষে সেট ভেঙে ফেলতে হয়। আলোর ঝলকানি স্থায়ী হয় না। মধুবালা, সুচিত্রার জীবনের আলোঝলমলে দিনগুলোও স্থায়ী হয়নি। সেদিন একজন রাজনীতিবিদের কারাজীবন নিয়ে সদ্য প্রকাশিত বই পড়ছিলাম। সেই নেতা লিখলেন, কারাগারে যাওয়ার আগে ইব্রাহিম কার্ডিয়াক হাসপাতালের চিকিৎসা নিতেন। একজন চিকিৎসক যত্নসহকারে দেখতেন তাকে। তিনি আটক হয়ে কারাগারে গেলেন। জেল কর্তৃপক্ষের অনুমতি নিয়ে এলেন ইব্রাহিম কার্ডিয়াকে। সেই একই ডাক্তার তাকে ঠিকভাবে দেখলেন না। সেই হাসপাতালের সিইও একদিন গর্ব করে বলেছিলেন, ভাই ছাত্রজীবনে আপনার অনুসারী ছিলাম। সেই সিইও-ও তাকে ভর্তি নিলেন না। একই আচরণ করেছেন বঙ্গবন্ধু মেডিকেলের পরিচালক। দুঃসময়ে না পড়লে বাস্তবতা টের পাওয়া যায় না। দেখা যায় না প্রিয় মুখগুলোর আসল চেহারা।

            লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
চিকিৎসা ব্যয়
চিকিৎসা ব্যয়
বিক্ষোভ অবরোধ
বিক্ষোভ অবরোধ
শত্রুতা-মিত্রতার মাপকাঠি হোক আল্লাহর সন্তুষ্টি
শত্রুতা-মিত্রতার মাপকাঠি হোক আল্লাহর সন্তুষ্টি
দাবি আদায়ে জনদুর্ভোগ
দাবি আদায়ে জনদুর্ভোগ
গণতন্ত্র হেরে গেলে হেরে যাবে বাংলাদেশ
গণতন্ত্র হেরে গেলে হেরে যাবে বাংলাদেশ
আইএমএফ ঋণ
আইএমএফ ঋণ
বিনিয়োগ বিসংবাদ
বিনিয়োগ বিসংবাদ
দরকার আদর্শ পরিবার
দরকার আদর্শ পরিবার
ধর্ষণের কারণ ও ভয়াবহতা
ধর্ষণের কারণ ও ভয়াবহতা
শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগে প্রকৃতির প্রতিশোধ
শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগে প্রকৃতির প্রতিশোধ
শ্রম সংস্কার
শ্রম সংস্কার
পুলিশ ও র‌্যাব পুনর্গঠন
পুলিশ ও র‌্যাব পুনর্গঠন
সর্বশেষ খবর
ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে পরমাণু যুদ্ধের ঝুঁকি আসলেই কতটা?
ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে পরমাণু যুদ্ধের ঝুঁকি আসলেই কতটা?

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৪ মে জবির কালো দিবস ঘোষণা, জুমার নামাজের পর থেকে গণঅনশন
১৪ মে জবির কালো দিবস ঘোষণা, জুমার নামাজের পর থেকে গণঅনশন

২০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মাদকাসক্ত ছেলেকে ভ্রাম্যমাণ আদালতে তুলে দিলেন বাবা
মাদকাসক্ত ছেলেকে ভ্রাম্যমাণ আদালতে তুলে দিলেন বাবা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চেক বিতরণে ডিসি আসলেন দুই ঘণ্টা পর, গণঅভ্যুত্থানে আহতদের বিক্ষোভ
চেক বিতরণে ডিসি আসলেন দুই ঘণ্টা পর, গণঅভ্যুত্থানে আহতদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাম্যের মাগফিরাত কামনায় ছাত্রদলের দোয়া আয়োজন
সাম্যের মাগফিরাত কামনায় ছাত্রদলের দোয়া আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নারীর অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
নারীর অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কবি নজরুল কলেজ সাংবাদিক সমিতির সভাপতি শুভ, সম্পাদক সা’দ
কবি নজরুল কলেজ সাংবাদিক সমিতির সভাপতি শুভ, সম্পাদক সা’দ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টানা ৩৩ ঘণ্টা ধরে তিন দফা দাবিতে আন্দোলন করছেন জবি শিক্ষার্থীরা
টানা ৩৩ ঘণ্টা ধরে তিন দফা দাবিতে আন্দোলন করছেন জবি শিক্ষার্থীরা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কিশোরগঞ্জ জেলা ছাত্রদলের নতুন কমিটি অনুমোদন
কিশোরগঞ্জ জেলা ছাত্রদলের নতুন কমিটি অনুমোদন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুতিন আর আমি একসঙ্গে না বসা পর্যন্ত কিছুই ঘটবে না, ইউক্রেন ইস্যুতে ট্রাম্প
পুতিন আর আমি একসঙ্গে না বসা পর্যন্ত কিছুই ঘটবে না, ইউক্রেন ইস্যুতে ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফরিদপুরে বিনা টাকায় পুলিশে চাকুরি পেলো ২৭ জন
ফরিদপুরে বিনা টাকায় পুলিশে চাকুরি পেলো ২৭ জন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৭৮৯ জন
দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৭৮৯ জন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিলি-কলম্বিয়া ম্যাচের জন্য আর্জেন্টিনার দল ঘোষণা, ফিরলেন মেসি
চিলি-কলম্বিয়া ম্যাচের জন্য আর্জেন্টিনার দল ঘোষণা, ফিরলেন মেসি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক ছিন্ন স্পেনের
ইসরায়েলের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক ছিন্ন স্পেনের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঁতারু তৈরিতে আলো দেখাচ্ছে সুইমিংপুল
সাঁতারু তৈরিতে আলো দেখাচ্ছে সুইমিংপুল

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সমস্যা বেরিয়ে এলে সমাধানও হবে :  ড. তৌফিক আলম
সমস্যা বেরিয়ে এলে সমাধানও হবে :  ড. তৌফিক আলম

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এনবিআর ভাগ করার অধ্যাদেশ যে কারণে বাতিল চান কর্মকর্তা-কর্মচারীরা
এনবিআর ভাগ করার অধ্যাদেশ যে কারণে বাতিল চান কর্মকর্তা-কর্মচারীরা

৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

কমলো স্বর্ণের দাম
কমলো স্বর্ণের দাম

৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ইন্দোনেশিয়ায় সেনা অভিযানে ১৮ বিচ্ছিন্নতাবাদী নিহত
ইন্দোনেশিয়ায় সেনা অভিযানে ১৮ বিচ্ছিন্নতাবাদী নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬ বছর পর ময়মনসিংহে ছাত্রদলের জেলা ও মহানগর কমিটি
৬ বছর পর ময়মনসিংহে ছাত্রদলের জেলা ও মহানগর কমিটি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শ্বশুর বাড়ি থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার
শ্বশুর বাড়ি থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আন্তর্জাতিক প্রদর্শনীতে অংশ নিতে চট্টগ্রাম ত্যাগ করল “বানৌজা খালিদ বিন ওয়ালিদ”
আন্তর্জাতিক প্রদর্শনীতে অংশ নিতে চট্টগ্রাম ত্যাগ করল “বানৌজা খালিদ বিন ওয়ালিদ”

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন পণ্যে সব ধরনের শুল্ক প্রত্যাহারের প্রস্তাব দিয়েছে ভারত
মার্কিন পণ্যে সব ধরনের শুল্ক প্রত্যাহারের প্রস্তাব দিয়েছে ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হানিট্র্যাপে ব্ল্যাকমেইল, ট্রান্সজেন্ডার নারী আটক
হানিট্র্যাপে ব্ল্যাকমেইল, ট্রান্সজেন্ডার নারী আটক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পটুয়াখালীতে মাদক মামলায় চান মিয়ার ৫ বছরের কারাদণ্ড
পটুয়াখালীতে মাদক মামলায় চান মিয়ার ৫ বছরের কারাদণ্ড

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় ঐকমত‍্য কমিশনের কাজের অগ্রগতি এখনও অস্পষ্ট: এবি পার্টি
জাতীয় ঐকমত‍্য কমিশনের কাজের অগ্রগতি এখনও অস্পষ্ট: এবি পার্টি

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রংপুরে নিষিদ্ধ সন্ত্রাসী সংগঠন আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
রংপুরে নিষিদ্ধ সন্ত্রাসী সংগঠন আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুন্দরবনে হরিণ শিকারের ২৩টি ফাঁদ উদ্ধার
সুন্দরবনে হরিণ শিকারের ২৩টি ফাঁদ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আচরণবিধি নিয়ে বিজিএমইএ নির্বাচনী বোর্ডের সভা
আচরণবিধি নিয়ে বিজিএমইএ নির্বাচনী বোর্ডের সভা

৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে চাচা-ভাতিজাসহ ৩ জনের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে চাচা-ভাতিজাসহ ৩ জনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মাহফুজ ভাইয়ের সঙ্গে যা ঘটল, তাতে হতাশ হয়েছি : উপদেষ্টা আসিফ
মাহফুজ ভাইয়ের সঙ্গে যা ঘটল, তাতে হতাশ হয়েছি : উপদেষ্টা আসিফ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জাদুর চেরাগে’ গড়া সাম্রাজ্য: সবুর খানের বিত্ত-বৈভবের অন্ধকার অধ্যায়
‘জাদুর চেরাগে’ গড়া সাম্রাজ্য: সবুর খানের বিত্ত-বৈভবের অন্ধকার অধ্যায়

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর
আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবি শিক্ষার্থীদের আন্দোলন দ্বিতীয় দিনে, কাকরাইল সড়কে ব্যারিকেড
জবি শিক্ষার্থীদের আন্দোলন দ্বিতীয় দিনে, কাকরাইল সড়কে ব্যারিকেড

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের অহংকার মাটিতে মিশিয়ে দিয়েছে পাকিস্তান সেনাবাহিনী: শেহবাজ
ভারতের অহংকার মাটিতে মিশিয়ে দিয়েছে পাকিস্তান সেনাবাহিনী: শেহবাজ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার জাতিসংঘের নজরদারিতে থাকা উচিত: রাজনাথ সিং
পাকিস্তানের পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার জাতিসংঘের নজরদারিতে থাকা উচিত: রাজনাথ সিং

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লিতে বাংলাদেশি রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ শেষ মুহূর্তে বাতিল
দিল্লিতে বাংলাদেশি রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ শেষ মুহূর্তে বাতিল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডন থেকে নিউইয়র্ক যেতে লাগবে ৬০ মিনিট!
লন্ডন থেকে নিউইয়র্ক যেতে লাগবে ৬০ মিনিট!

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরস্কে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত পুতিনের, দেখা হচ্ছে না জেলেনস্কির সঙ্গে
তুরস্কে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত পুতিনের, দেখা হচ্ছে না জেলেনস্কির সঙ্গে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে ফের হামলা চালাতে পারে ভারত: খাজা আসিফ
চাপের মুখে ফের হামলা চালাতে পারে ভারত: খাজা আসিফ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালোবাসার মানুষকে হারিয়ে এখনও কাঁদেন প্রীতি জিনতা
ভালোবাসার মানুষকে হারিয়ে এখনও কাঁদেন প্রীতি জিনতা

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চিকেন নেক এলাকায় ড্রোন উড়ানোয় নিষেধাজ্ঞা জারি ভারতের
চিকেন নেক এলাকায় ড্রোন উড়ানোয় নিষেধাজ্ঞা জারি ভারতের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে কারখানা নয়, অ্যাপলকে স্পষ্ট বার্তা ট্রাম্পের
ভারতে কারখানা নয়, অ্যাপলকে স্পষ্ট বার্তা ট্রাম্পের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা দখলে নিয়ে ‘স্বাধীনতা অঞ্চল’ তৈরি করতে চান ট্রাম্প
গাজা দখলে নিয়ে ‘স্বাধীনতা অঞ্চল’ তৈরি করতে চান ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেগি নাচে ট্রাম্পকে স্বাগত জানাল আমিরাতের মেয়েরা (ভিডিও)
খালেগি নাচে ট্রাম্পকে স্বাগত জানাল আমিরাতের মেয়েরা (ভিডিও)

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় আল কাসাম মুখপাত্র আবু ওবায়দা কি মারা গেছেন?
ইসরায়েলি হামলায় আল কাসাম মুখপাত্র আবু ওবায়দা কি মারা গেছেন?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লা লিগায় ইতিহাস গড়লেন এমবাপ্পে
লা লিগায় ইতিহাস গড়লেন এমবাপ্পে

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যা: গ্রেপ্তার তামিমের বাড়িতে অগ্নিসংযোগ
ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যা: গ্রেপ্তার তামিমের বাড়িতে অগ্নিসংযোগ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইপিএল: বিরতি শেষে ফিরছেন না যেসব তারকা
আইপিএল: বিরতি শেষে ফিরছেন না যেসব তারকা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেহবাজ শরিফের আলোচনার প্রস্তাবে রাজি ইমরান খান
শেহবাজ শরিফের আলোচনার প্রস্তাবে রাজি ইমরান খান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা সিটির একটি এলাকা খালি করার নির্দেশ ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর
গাজা সিটির একটি এলাকা খালি করার নির্দেশ ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মণিপুরে যৌথ বাহিনীর গুলিতে নিহত ১০
মণিপুরে যৌথ বাহিনীর গুলিতে নিহত ১০

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার চালুর সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হবে ২১ মে
মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার চালুর সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হবে ২১ মে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যৌক্তিক দাবি মেনে নিলে ২ মিনিটে ক্যাম্পাসে ফিরবো: শিক্ষক সমিতির সম্পাদক
যৌক্তিক দাবি মেনে নিলে ২ মিনিটে ক্যাম্পাসে ফিরবো: শিক্ষক সমিতির সম্পাদক

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

২৫টি বাস ভরে কাকরাইলে এলেন জগন্নাথের আন্দোলনকারীরা, আসছেন সাবেক শিক্ষার্থীরাও
২৫টি বাস ভরে কাকরাইলে এলেন জগন্নাথের আন্দোলনকারীরা, আসছেন সাবেক শিক্ষার্থীরাও

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্যাটারিচালিত রিকশা ভাঙার প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশের ডাক
ব্যাটারিচালিত রিকশা ভাঙার প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশের ডাক

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাদের ‘সুন্দর চেহারার বর্বর’ বললেন খামেনি
কাদের ‘সুন্দর চেহারার বর্বর’ বললেন খামেনি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর ৯ স্থানে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
রাজধানীর ৯ স্থানে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টানা ৫ দিন দেশজুড়ে বজ্রবৃষ্টির আভাস
টানা ৫ দিন দেশজুড়ে বজ্রবৃষ্টির আভাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইশরাককে মেয়র ঘোষণার দাবিতে নগরভবনের সব গেইটে তালা
ইশরাককে মেয়র ঘোষণার দাবিতে নগরভবনের সব গেইটে তালা

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
সিলেট নগরজুড়ে জুবাইদা রহমানের পোস্টার
সিলেট নগরজুড়ে জুবাইদা রহমানের পোস্টার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশসহ পাঁচ রাষ্ট্রদূতের পরিচয় পেশ হঠাৎ স্থগিত
বাংলাদেশসহ পাঁচ রাষ্ট্রদূতের পরিচয় পেশ হঠাৎ স্থগিত

পেছনের পৃষ্ঠা

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে শুরু শান্তি আলোচনা
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে শুরু শান্তি আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এলাচের দাম আকাশছোঁয়া
এলাচের দাম আকাশছোঁয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

অনড় জবির শিক্ষার্থীরা কাকরাইলেই অবস্থান
অনড় জবির শিক্ষার্থীরা কাকরাইলেই অবস্থান

প্রথম পৃষ্ঠা

ডলারের দাম ১২২ টাকার আশপাশে স্থির
ডলারের দাম ১২২ টাকার আশপাশে স্থির

প্রথম পৃষ্ঠা

দুদকে তলব সেই দুই এপিএস পিও এনসিপি নেতাকে
দুদকে তলব সেই দুই এপিএস পিও এনসিপি নেতাকে

প্রথম পৃষ্ঠা

মেয়র হতে ইসিতে ধরনা জামানত হারানো মুশফিকের
মেয়র হতে ইসিতে ধরনা জামানত হারানো মুশফিকের

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্ধ আইসিইউ, দিশাহারা মুমূর্ষু রোগীর স্বজনরা
বন্ধ আইসিইউ, দিশাহারা মুমূর্ষু রোগীর স্বজনরা

পেছনের পৃষ্ঠা

পাখির জন্য অন্য রকম ভালোবাসা
পাখির জন্য অন্য রকম ভালোবাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

মামলা বাণিজ্য চাঁদাবাজি চলছে
মামলা বাণিজ্য চাঁদাবাজি চলছে

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রিসে আগুনে প্রবাসীদের স্বপ্ন ধূলিসাৎ
গ্রিসে আগুনে প্রবাসীদের স্বপ্ন ধূলিসাৎ

পেছনের পৃষ্ঠা

চালু হচ্ছে মালয়েশিয়া শ্রমবাজার
চালু হচ্ছে মালয়েশিয়া শ্রমবাজার

প্রথম পৃষ্ঠা

সাকিবকে সোয়া ২ কোটি টাকা জরিমানা
সাকিবকে সোয়া ২ কোটি টাকা জরিমানা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইশরাককে মেয়র ঘোষণার দাবিতে নতুন কর্মসূচি
ইশরাককে মেয়র ঘোষণার দাবিতে নতুন কর্মসূচি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের নাম শুনলে সরকারের গা জ্বলে
নির্বাচনের নাম শুনলে সরকারের গা জ্বলে

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিল অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন
মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিল অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাম্প ট্যাক্সের বোঝা গার্মেন্টে
ট্রাম্প ট্যাক্সের বোঝা গার্মেন্টে

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোকের ঝরনাধারায় ধুইয়ে দাও
আলোকের ঝরনাধারায় ধুইয়ে দাও

সাহিত্য

মামলা তুলে না নেওয়ায় তরুণীকে অপহরণ
মামলা তুলে না নেওয়ায় তরুণীকে অপহরণ

দেশগ্রাম

অনিচ্ছাকৃত ভুলের জন্য দুঃখিত
অনিচ্ছাকৃত ভুলের জন্য দুঃখিত

নগর জীবন

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ জনের ছানি অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ জনের ছানি অপারেশন

নগর জীবন

আপনাদেরও জনগণ ধরে ফেলবে
আপনাদেরও জনগণ ধরে ফেলবে

নগর জীবন

বাংলাদেশ আর আইসিইউতে নেই
বাংলাদেশ আর আইসিইউতে নেই

নগর জীবন

বিদেশিদের লিজ দেওয়া হবে আত্মঘাতী
বিদেশিদের লিজ দেওয়া হবে আত্মঘাতী

নগর জীবন

গাছে গাছে রঙের ছোঁয়া
গাছে গাছে রঙের ছোঁয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

এখনো বাঁশের সাঁকোই একমাত্র ভরসা
এখনো বাঁশের সাঁকোই একমাত্র ভরসা

দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৯৪ জন নিহত
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৯৪ জন নিহত

পূর্ব-পশ্চিম

বোতল ছুড়ে মারা ছাত্রের খোঁজে পুলিশ
বোতল ছুড়ে মারা ছাত্রের খোঁজে পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা