শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৪ মার্চ, ২০২১ আপডেট:

কোথায় মধুবালা কোথায় সেই রাজনীতি

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
কোথায় মধুবালা কোথায় সেই রাজনীতি

মধুবালার চেয়ে অসাধারণ রূপবতী আর কে ছিলেন সেই সময়ে? জবাবে আমার এক বন্ধু বললেন, কাননবালা, মীনা কুমারী, বৈজয়ন্তী মালা কম ছিলেন না। সুচিত্রা সেনকেও বাদ দেওয়া যাবে না। যদিও সুচিত্রা বাংলা মাত করেছেন। হিন্দি ছবি করেছেন কম। এ মতের সঙ্গে একমত হলাম না। বোম্বাইতেও সুচিত্রার একটা দাপুটে অবস্থান ছিল। হিন্দিতে করা ‘দেবদাস’ সাড়া ফেলে দিয়েছিল সে যুগে। আরও কয়েকটি হিন্দি ছবি করেন সুচিত্রা। দেবানন্দের সঙ্গে সুচিত্রা সেন ‘সারদ’, ‘বোম্বাই কা বাবু’ নামে দুটি ছবি করেন। সবচেয়ে আলোচিত ছিল গুলজারের ‘আঁধি’। তবে হিন্দিতে যত ছবি করুন না কেন বাংলার সুচিত্রাই আমার পছন্দ। সুচিত্রা-উত্তম জুটির কোনো তুলনা নেই। এমন রোমান্টিক জুটি আর আসবে না। বসন্ত চৌধুরীর সঙ্গেও সুচিত্রা বেশ কয়েকটি ছবি করেছেন। বিশেষ করে ‘দীপ জ্বেলে যাই’ এখনো দাগ কেটে আছে। আশুতোষ মুখোপাধ্যায়ের ছোটগল্প ‘নার্স মিত্র’। পরিচালক অসিত সেন সে গল্পটি পছন্দ করে সিনেমা বানান। নাম দেন ‘দীপ জ্বেলে যাই’। অভিনয় করেছেন সুচিত্রা সেন ও বসন্ত চৌধুরী। সুচিত্রার সঙ্গে বসন্ত জুটির ‘মেঘ কালো’ ছবিটিও আলোচিত। তবে দীপ জ্বেলে যাই ছিল আলাদা। সুচিত্রা এক ধাঁচের। মধুবালা আরেক। একজনের সঙ্গে আরেকজনের তুলনা করে লাভ নেই। বহতা জীবনে সব গল্প আলাদা হয়। কখনো এক হয় না। চলনে-বলনে, কথনে, দেমাগে, সৌন্দর্যে সুচিত্রা-মধুবালা যে-যার মতো। ২০০১ সালে একবার মুনমুন সেনকে অনুরোধ করেছিলাম সুচিত্রা সেনের সঙ্গে দেখা করিয়ে দেওয়ার ব্যাপারে। কলকাতার বন্ধু তপন রায় পরিচয় করিয়ে দিয়েছিলেন ইতালিতে এক সফরে মুনমুনের সঙ্গে। মুনমুন হাসলেন। বললেন, অসম্ভব। তিনি কারও সঙ্গেই দেখা দেন না পরিবারের সদস্য ছাড়া। আর ছবি তোলা তো একদম নিষেধ। এ ব্যাপারে পরিবারের সদস্যরাও অ্যালাউ না। কোন অভিমানে তিনি এমন করলেন? জবাবে মুনমুন হেসেছিলেন। উত্তর দেননি। মুনমুনের সঙ্গে সে সফরে তার মেয়ে রাইমা, রিয়া দুজনই ছিলেন। তারা তখন অভিনয়ে আসেননি। বয়সও ছিল কম। সফরটি ছিল দুই বাংলার শিল্পীদের নিয়ে এটিএন বাংলার ইউরোপ যাত্রা।

সুচিত্রা আর মধুবালার তুলনা করতে চাই না। মধুবালা স্মরণকালের আলাদা ধাঁচের অভিনেত্রী। যারা মেরিলিন মনরোকে নিয়ে বিমোহিত থাকেন তাদের বলছি, মধুবালাকে ভালো করে দেখেছেন কি? তার ছবিগুলো নতুন করে দেখুন। শুধু ‘মুঘল-ই-আজম’-এর হিসাব-নিকাশ মিলবে না। সব ছবিতেই তিনি আলাদা। একদিকে আধুনিক রূপ, অন্যদিকে পাশ্চাত্য। চলচ্চিত্রে এমন আগুনঝরা রূপের ঝঙ্কার, গুণের আকাশছোঁয়া আলোর উজ্জ্বলতা আর কার ছিল? ঢং, দেমাগ, অভিনয়ের উচ্ছলতায় মধুবালা একজনই। মধুবালা তার সময়ের সব নায়কের স্বপ্নের রানী ছিলেন। খুব কম বয়সে চলচ্চিত্রে আসেন অভাব-অনটনের সংসার সামলাতে। পুরো নাম ছিল মমতাজ জাহান। নিম্নবিত্ত মুসলিম পরিবারে ১৯৩৩ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারি জন্ম নেন। বেশি সময় পাননি চলার পথে। জন্মগতভাবে পাওয়া হৃদয়ের কঠিন রোগ তাকে কেড়ে নেয় ১৯৬৯ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি। তিনি চলে যান অকালে সবকিছু ছেড়ে। কী এমন অজানা অভিমান ছিল মধুবালার জীবনে? কত যুবকের ঘুম হারাম করেছিলেন নিজেও জানেন না। অনেক নায়ক আর পরিচালকের নীরব বেদনা, অভিমানী কষ্ট আর অশ্রুর মুখোমুখি হয়েছেন বারবার। কিন্তু বাবার কড়া শাসন আর লোভের কাছে সবকিছু বিসর্জন দিতে হয়েছিল। এমনকি নিজের ভালোবাসা ও দিলীপ কুমারের অবাধ্য অনুরাগকেও। কাহিনির শেষ ছিল না। সবকিছু দূরে সরিয়ে একদিন কিশোর কুমারের সুর ও ছন্দের সঙ্গে নিজের জীবনকে উৎসর্গ করেন। কিশোর কুমারকে বিয়ে করে শান্তির পথ খুঁজতে চেয়েছিলেন। লন্ডনের টেমসের তীরে মধুচন্দ্রিমা করতে গিয়েছিলেন দুজন। এক সন্ধ্যায় টেমসের তীরে স্রোতের কলকল শব্দ শুনতে শুনতে হাত ধরাধরি করে হাঁটছিলেন তারা। কিশোর গাইছিলেন, ‘পেয়ার দিওয়ানা হোতা হ্যায়, মাস্তানা হোতা হ্যায়...’। গাইলেন, ‘সেই রাতে রাত ছিল পূর্ণিমা, রং ছিল ফাল্গুনি হাওয়াতে, সব ভালো লাগছিল চন্দ্রিমা...’। চোখের পাতা ভিজে আসে মধুবালার। হঠাৎ অসুস্থতা অনুভব করলেন। হাসপাতালে নেওয়ার পর ডাক্তার বললেন কঠিন অসুখ জন্মের সময় থেকে। মধুবালার হার্টের মাঝে একটি ছিদ্র আছে জন্মগত; যা এত দিন পরীক্ষা-নিরীক্ষা না করায় ধরা পড়েনি। অনেক আগে থেকেই সতর্ক থাকা দরকার ছিল। শরীর ও মনের ওপর চাপ গেছে অনেক। ভবিষ্যতেও সতর্ক থাকতে হবে। না হলে কখন কী ঘটবে বলা সম্ভব নয়। হতভম্ব হয়ে যান কিশোর কুমার। চুপসে যান মধুবালাও। ছোটবেলা থেকে তীব্র মানসিক চাপ নিয়ে বেড়ে উঠেছেন। দরিদ্রতা ছিল ১১ ভাই-বোনের সংসারে। বাবা আতাউল্লাহ মেয়েকে ভেবেছেন টাকা বানানোর মেশিন। একটির পর একটি ছবি হাতে নিতেন। আতাউল্লাহ মেয়ের অনুমতিও নিতেন না ছবি নেওয়ার সময়। রাত-দিন শুটিং। মধুবালা হয়ে যান মানুষ নয় মেশিন। হৃদয়ের ঝলকানিকে ঠাঁই দেওয়ার এতটুকু সময় থাকত না। কিন্তু সবকিছুর পরও মানুষের মন বলে একটা কথা থাকে। আর তাই তো মুঘল-ই-আজমের বন্ধনটা ব্যক্তিজীবনেও তোলপাড় সৃষ্টি করে। দিলীপ কুমারের প্রেম-ভালোবাসা, বিয়ের প্রস্তাব সব কাগজের টুকরোর মতো উড়িয়ে দেন মধুবালার বাবা। শুধু দিলীপ কুমার নন, বোম্বাইয়ের সেরা তারকারা ছিলেন মধুবালার প্রেমে মশগুল। রাজকাপুর একদিন তার মাকে বলেছিলেন, এই মেয়েটিকে ছাড়া চলবে না। তাকে এনে দাও মা তোমার ঘরের বউ করে। না, কাপুর পরিবারে যাওয়া হয়নি। সবার আগে মধুবালার প্রেমে পড়েন পরিচালক প্রেমনাথ। বলা যায় প্রথম প্রেমের অজানা গল্প ছিলেন তিনি। প্রেমনাথই মমতাজ জাহানের নাম বদলে রাখেন মধুবালা। তখন মধুবালার বয়স ছিল ১৭ বছর। কিন্তু সেই প্রেম বেশি দূর যায়নি। তবে দিলীপ কুমারের প্রতি মধুবালারও গভীর একটা আকর্ষণ ছিল। কিন্তু পারেননি বাবার কারণে। সব শেষে কিশোর কুমারের কাছেই ঠাঁই হলো মধুবালার। কিশোরকে ঘিরেই বেঁচে থাকতে চেয়েছিলেন। স্বপ্ন দেখেছিলেন এক নতুন জীবনের। বিধাতা সেই সুখ সহ্য করেনি। জীবনকে ঘিরে বেশি সময় পাননি মধুবালা। ১৯৬৯ সালে মধুবালা চলে যান চিরতরে। ভালোবাসার অশ্রুতেই ছিল মধুবালার রহস্যের জীবন।

মানুষের জীবনটা আসলে বড় অদ্ভুত। আমরা অনেক কিছুই আড়াল করে রাখি জীবন চলার পথে। হৃদয়ের কঠিন অসুখের কথা জেনেও গোপন রেখেছিলেন মধুবালা। লন্ডন থেকে ফিরে চেষ্টা করেছেন স্বাভাবিক চলাফেরা করতে। ছবি করা বন্ধ করেননি। মুগ্ধতা নিয়ে জীবনকে দেখতে চেষ্টা করেছেন। বুঝতেন, জানতেন থাকবেন না। ওপারের ডাক এসেছে, চলে যেতে হবে। তার পরও চারপাশের কাউকে কিছু বুঝতে দিতেন না। ছবি নিয়েছেন স্বাভাবিকভাবে। অভিনয়ে নিজেকে ডুবিয়ে রাখার চেষ্টা করেছেন। মুখের হাসিতে ভুলিয়ে রাখতেন সবকিছু। সে হাসির আড়ালেই থেকে যেত ভিতরে লুকিয়ে রাখা সব অজানা অভিমান। কোনো কিছুই প্রকাশ করতেন না। বোম্বাইয়ের সাংবাদিকরা গসিপ করত। সেদিকেও কান দিতেন না। মধুবালার সঙ্গে এখানে সুচিত্রা সেনের মিলটা খুঁজে পাই। সুচিত্রার শেষটাও ছিল অজানা রহস্যের বেড়াজালে ঢাকা। তিনিও আড়ালে চলে গিয়েছিলেন। মানুষের সামনে আসতেন না। ছবি তুলতেন না। কোয়ারেন্টাইন জীবন ছিল সুচিত্রার। প্রিয় উত্তমের মৃত্যু কি তার মাঝে গভীর কষ্টের রেখাপাত তৈরি করেছিল? যে কারণে বছরের পর বছর সবকিছু থেকে নিজেকে আড়াল করে রেখেছিলেন? নাকি স্বপ্নজগতের মানুষ হিসেবে থেকে যেতে চেয়েছেন মানুষের মাঝে? যে কারণে আর সামনে আসেননি। এ জগৎ-সংসার বড়ই রহস্যময়। আর মানুষের বেঁচে থাকাটা আরও বড় অদ্ভুত। তারকা খ্যাতি মানুষের মনকে বদলাতে পারে না। চিন্তাকে আড়াল করতে পারে না। ছোট্ট একটা জীবন কেটে যায় লড়াই করতে করতে। বিদায়ের মুহূর্তে ভাবনাগুলো অনেক সময় বদলে যায়। একদিন ক্ষমতা, রাজত্ব, ঘর-সংসার সবকিছু ছেড়ে দিয়েছিলেন গৌতম বুদ্ধ। আর বলেছিলেন, ‘জীবনে ব্যথা থাকবেই, কিন্তু কষ্টকেই ভালোবাসতে শেখ।’ কবি নজরুল বলেছেন, ‘তোমারে যে চাহিয়াছে ভুলে একদিন, সে জানে তোমারে ভোলা কী কঠিন।’

যারা লেখাটি পড়ছেন ভাবছেন হঠাৎ সুচিত্রা সেন আর মধুবালকে নিয়ে কেন লিখতে গেলাম। রাজনীতি নিয়ে লিখে থাকি। সবকিছু বাদ দিয়ে চলচ্ছিত্র কেন? দেশে ইস্যুর কোনো শেষ নেই। মানুষের মনোজগতে কত কিছু নিয়ে উথালপাথাল প্রশ্ন তৈরি হচ্ছে। সেসব প্রশ্নের জবাব নেই। আর আমি শোনাচ্ছি মধুবালা আর সুচিত্রা সেনের গল্প! চলার পথে কখনো কখনো গল্পগুজবেরও দরকার হয়। না হলে মানুষ বাঁচবে কী নিয়ে? একগুঁয়ে করোনা আঘাত হেনেছে ব্যক্তি ও সমাজ জীবনে। কাঠিন্য নিয়ে এখন পথচলা। করোনাকাল বদলে দিয়েছে বিশ্বের রাজনীতি, অর্থনীতি, সমাজ, সংস্কৃতি। অসহনশীলতা গ্রাস করেছে আমাদের। অনেক কিছু ধরা যায় না, ছোঁয়া যায় না। পরিমিতিবোধের অভাব সবখানে। পরিমিতি থাকবে কী করে যে দেশে সবাই সরকারি দল। আওয়ামী লীগের এক প্রেসিডিয়াম সদস্য বলেছেন, সবাই এখন আওয়ামী লীগার। দুই দিন আগেও ছিল ছাত্রশিবির। এখন বলছে আমি তো ভাই সরকারি দলের স্থানীয় সরকারের প্রার্থী। রাজনীতি বড্ড বেশি সস্তা হয়ে গেছে। আর সস্তা হয়েছে বলেই চেইন অব কমান্ড নেই। নোয়াখালীর রাজনীতি নিয়ে আরও আগে ব্যবস্থা নিলে কী সমস্যা ছিল? না, কোনো সমস্যা ছিল না। দুটি লাশও পড়ত না। দুজন মায়ের বুক খালি হতো না। সবকিছুই করা হয় সময় হারিয়ে। আমার দাদি বলতেন, সময়ের কাজ সময়ে না করলে খেসারত দিতে হয়। সরকারি দল এত হিসাবের ধার ধারে না। গাছের পাতাও আওয়ামী লীগ করলে দুঃসময় সুসময় নিয়ে চিন্তার সময় কোথায়? প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক ভোট স্থানীয় সরকারেও নেই। ভোট প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক হলে সবাই টের পেত বাস্তবতা। ইতিহাস সব সময় একরকম চলে না। কবি নজরুল বলেছেন, ‘চিরদিন কাহারো সমান নাহি যায়। আজিকে যে রাজাধিরাজ কাল সে ভিক্ষা চায়।’

ওয়ান-ইলেভেনের আগে মইন উ আহমেদ একজন রাজনীতিবিদকে বলেছেন, ‘স্যার একটু খেয়াল রাখবেন।’ জবাবে সেই রাজনীতিবিদ বলেছেন, ‘অবশ্যই। অবশ্যই।’ আর ওয়ান-ইলেভেনের সময় সেই রাজনীতিবিদ থাকতেন টেনশনে। এখন সবাই ধারণা করছেন আগামী ৫০ বছর হয়তো একই ধারার ভোট হবে। কিন্তু ইতিহাস সব সময় কঠিন। সেই কাঠিন্য থেকে কেউ অবশ্যই শিক্ষা নেয় না। আর নেয় না বলেই খেসারত দিতে হয়। আমরা জাগতিক সবকিছুর ভালো চাই। মনে থাকা দরকার এ জগৎ-সংসার চলচ্চিত্রের মতোই ক্ষণস্থায়ী চাকচিক্যময়। শুটিং শেষে সেট ভেঙে ফেলতে হয়। আলোর ঝলকানি স্থায়ী হয় না। মধুবালা, সুচিত্রার জীবনের আলোঝলমলে দিনগুলোও স্থায়ী হয়নি। সেদিন একজন রাজনীতিবিদের কারাজীবন নিয়ে সদ্য প্রকাশিত বই পড়ছিলাম। সেই নেতা লিখলেন, কারাগারে যাওয়ার আগে ইব্রাহিম কার্ডিয়াক হাসপাতালের চিকিৎসা নিতেন। একজন চিকিৎসক যত্নসহকারে দেখতেন তাকে। তিনি আটক হয়ে কারাগারে গেলেন। জেল কর্তৃপক্ষের অনুমতি নিয়ে এলেন ইব্রাহিম কার্ডিয়াকে। সেই একই ডাক্তার তাকে ঠিকভাবে দেখলেন না। সেই হাসপাতালের সিইও একদিন গর্ব করে বলেছিলেন, ভাই ছাত্রজীবনে আপনার অনুসারী ছিলাম। সেই সিইও-ও তাকে ভর্তি নিলেন না। একই আচরণ করেছেন বঙ্গবন্ধু মেডিকেলের পরিচালক। দুঃসময়ে না পড়লে বাস্তবতা টের পাওয়া যায় না। দেখা যায় না প্রিয় মুখগুলোর আসল চেহারা।

            লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
নির্বাচন ও গণভোট
নির্বাচন ও গণভোট
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
সর্বশেষ খবর
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে ১১ জনের প্রাণহানি, নিখোঁজ ১২
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে ১১ জনের প্রাণহানি, নিখোঁজ ১২

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

‘‌বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের প্রতিষ্ঠিত করতে নানা উদ্যোগ নেওয়া হবে’
‘‌বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের প্রতিষ্ঠিত করতে নানা উদ্যোগ নেওয়া হবে’

৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

জাতি একটি সুষ্ঠু সুন্দর অবাধ নির্বাচনের জন্য অপেক্ষা করছে: দুলু
জাতি একটি সুষ্ঠু সুন্দর অবাধ নির্বাচনের জন্য অপেক্ষা করছে: দুলু

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লড়াই এখনো শেষ হয়নি : সেলিমা রহমান
লড়াই এখনো শেষ হয়নি : সেলিমা রহমান

১৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

মিরপুরে বিআরটিএ এলাকায় ককটেল বিস্ফোরণ
মিরপুরে বিআরটিএ এলাকায় ককটেল বিস্ফোরণ

১৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘আগামী নির্বাচনে নোয়াখালীর ৬টি আসন বিএনপিকে উপহার দেওয়া হবে’
‘আগামী নির্বাচনে নোয়াখালীর ৬টি আসন বিএনপিকে উপহার দেওয়া হবে’

১৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

হাতিরঝিলে ককটেল বিস্ফোরণ, মোটরসাইকেলে আগুন
হাতিরঝিলে ককটেল বিস্ফোরণ, মোটরসাইকেলে আগুন

২৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

৩১ দফা রাষ্ট্রের পুনর্গঠনের সার্বজনীন নির্দেশনা: মনিরুল হক
৩১ দফা রাষ্ট্রের পুনর্গঠনের সার্বজনীন নির্দেশনা: মনিরুল হক

২৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সিলেটে বিপুল পরিমাণ মাদক ধ্বংস
সিলেটে বিপুল পরিমাণ মাদক ধ্বংস

২৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

নারায়ণগঞ্জে প্রকাশ্যে গুলি, যুবক আহত
নারায়ণগঞ্জে প্রকাশ্যে গুলি, যুবক আহত

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

নোয়াখালী বিভাগ হলে দেশের চিত্র পাল্টে যাবে : বরকত উল্লাহ বুলু
নোয়াখালী বিভাগ হলে দেশের চিত্র পাল্টে যাবে : বরকত উল্লাহ বুলু

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফজলুর রহমান মেমোরিয়াল কলেজের দুই যুগ পূর্তিতে বর্ণাঢ্য আয়োজন
ফজলুর রহমান মেমোরিয়াল কলেজের দুই যুগ পূর্তিতে বর্ণাঢ্য আয়োজন

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে তাঁতী দলের আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা
সোনারগাঁয়ে তাঁতী দলের আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা

৩৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘নিরাপত্তার স্বার্থে’ জাবিতে রাত ১০টার পর যেকোনো অনুষ্ঠান নিষিদ্ধ
‘নিরাপত্তার স্বার্থে’ জাবিতে রাত ১০টার পর যেকোনো অনুষ্ঠান নিষিদ্ধ

৪৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘ধানের শীষে ভোট দিয়ে দেশকে রক্ষা করুন’
‘ধানের শীষে ভোট দিয়ে দেশকে রক্ষা করুন’

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় জামায়াতে ইসলামীর ওলামা সম্মেলন অনুষ্ঠিত
মোংলায় জামায়াতে ইসলামীর ওলামা সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সরাইলে দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষ, আহত ২০
সরাইলে দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষ, আহত ২০

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কাতারের মধ্যস্থতায় শান্তিচুক্তির পথে কঙ্গো ও এম২৩ বিদ্রোহীরা
কাতারের মধ্যস্থতায় শান্তিচুক্তির পথে কঙ্গো ও এম২৩ বিদ্রোহীরা

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বনাথে বিনামূল্যে চিকিৎসাসেবা পেলেন দুই সহস্রাধিক মানুষ
বিশ্বনাথে বিনামূল্যে চিকিৎসাসেবা পেলেন দুই সহস্রাধিক মানুষ

৫৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

বারী সিদ্দিকীর জন্মদিনে কেক কাটলেন হিমু পাঠক আড্ডার সদস্যরা
বারী সিদ্দিকীর জন্মদিনে কেক কাটলেন হিমু পাঠক আড্ডার সদস্যরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তফসিলের আগে লটারির মাধ্যমে মাঠ প্রশাসনকে আবারও ঢেলে সাজাবে সরকার
তফসিলের আগে লটারির মাধ্যমে মাঠ প্রশাসনকে আবারও ঢেলে সাজাবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শার্শায় ধানের শীষের প্রার্থী তৃপ্তির উঠান বৈঠক
শার্শায় ধানের শীষের প্রার্থী তৃপ্তির উঠান বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দিনাজপুরে জামায়াত প্রার্থীর মোটরসাইকেল র‌্যালি
দিনাজপুরে জামায়াত প্রার্থীর মোটরসাইকেল র‌্যালি

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নতুন কুঁড়ির শিশুশিল্পীরা খ্যাতি অর্জন করবে: তথ্য উপদেষ্টা
নতুন কুঁড়ির শিশুশিল্পীরা খ্যাতি অর্জন করবে: তথ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দলের দুর্দিনে রোজি কবির ছিলেন ভরসা : খসরু
দলের দুর্দিনে রোজি কবির ছিলেন ভরসা : খসরু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিডরে ক্ষতিগ্রস্ত বেড়িবাঁধগুলো আজও পুনর্নির্মাণ হয়নি
সিডরে ক্ষতিগ্রস্ত বেড়িবাঁধগুলো আজও পুনর্নির্মাণ হয়নি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ
যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বনাথে মোক্তার আলী ফাউন্ডেশনের বৃত্তি পরীক্ষা সম্পন্ন
বিশ্বনাথে মোক্তার আলী ফাউন্ডেশনের বৃত্তি পরীক্ষা সম্পন্ন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে
আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাসের চাকায় পিষ্ট হয়ে নিহত ১
বাসের চাকায় পিষ্ট হয়ে নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

২৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

১৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে
একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

আমাদের সবাইকে ভালো মানুষ হতে হবে
আমাদের সবাইকে ভালো মানুষ হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা