শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৪ মার্চ, ২০২১ আপডেট:

কোথায় মধুবালা কোথায় সেই রাজনীতি

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
কোথায় মধুবালা কোথায় সেই রাজনীতি

মধুবালার চেয়ে অসাধারণ রূপবতী আর কে ছিলেন সেই সময়ে? জবাবে আমার এক বন্ধু বললেন, কাননবালা, মীনা কুমারী, বৈজয়ন্তী মালা কম ছিলেন না। সুচিত্রা সেনকেও বাদ দেওয়া যাবে না। যদিও সুচিত্রা বাংলা মাত করেছেন। হিন্দি ছবি করেছেন কম। এ মতের সঙ্গে একমত হলাম না। বোম্বাইতেও সুচিত্রার একটা দাপুটে অবস্থান ছিল। হিন্দিতে করা ‘দেবদাস’ সাড়া ফেলে দিয়েছিল সে যুগে। আরও কয়েকটি হিন্দি ছবি করেন সুচিত্রা। দেবানন্দের সঙ্গে সুচিত্রা সেন ‘সারদ’, ‘বোম্বাই কা বাবু’ নামে দুটি ছবি করেন। সবচেয়ে আলোচিত ছিল গুলজারের ‘আঁধি’। তবে হিন্দিতে যত ছবি করুন না কেন বাংলার সুচিত্রাই আমার পছন্দ। সুচিত্রা-উত্তম জুটির কোনো তুলনা নেই। এমন রোমান্টিক জুটি আর আসবে না। বসন্ত চৌধুরীর সঙ্গেও সুচিত্রা বেশ কয়েকটি ছবি করেছেন। বিশেষ করে ‘দীপ জ্বেলে যাই’ এখনো দাগ কেটে আছে। আশুতোষ মুখোপাধ্যায়ের ছোটগল্প ‘নার্স মিত্র’। পরিচালক অসিত সেন সে গল্পটি পছন্দ করে সিনেমা বানান। নাম দেন ‘দীপ জ্বেলে যাই’। অভিনয় করেছেন সুচিত্রা সেন ও বসন্ত চৌধুরী। সুচিত্রার সঙ্গে বসন্ত জুটির ‘মেঘ কালো’ ছবিটিও আলোচিত। তবে দীপ জ্বেলে যাই ছিল আলাদা। সুচিত্রা এক ধাঁচের। মধুবালা আরেক। একজনের সঙ্গে আরেকজনের তুলনা করে লাভ নেই। বহতা জীবনে সব গল্প আলাদা হয়। কখনো এক হয় না। চলনে-বলনে, কথনে, দেমাগে, সৌন্দর্যে সুচিত্রা-মধুবালা যে-যার মতো। ২০০১ সালে একবার মুনমুন সেনকে অনুরোধ করেছিলাম সুচিত্রা সেনের সঙ্গে দেখা করিয়ে দেওয়ার ব্যাপারে। কলকাতার বন্ধু তপন রায় পরিচয় করিয়ে দিয়েছিলেন ইতালিতে এক সফরে মুনমুনের সঙ্গে। মুনমুন হাসলেন। বললেন, অসম্ভব। তিনি কারও সঙ্গেই দেখা দেন না পরিবারের সদস্য ছাড়া। আর ছবি তোলা তো একদম নিষেধ। এ ব্যাপারে পরিবারের সদস্যরাও অ্যালাউ না। কোন অভিমানে তিনি এমন করলেন? জবাবে মুনমুন হেসেছিলেন। উত্তর দেননি। মুনমুনের সঙ্গে সে সফরে তার মেয়ে রাইমা, রিয়া দুজনই ছিলেন। তারা তখন অভিনয়ে আসেননি। বয়সও ছিল কম। সফরটি ছিল দুই বাংলার শিল্পীদের নিয়ে এটিএন বাংলার ইউরোপ যাত্রা।

সুচিত্রা আর মধুবালার তুলনা করতে চাই না। মধুবালা স্মরণকালের আলাদা ধাঁচের অভিনেত্রী। যারা মেরিলিন মনরোকে নিয়ে বিমোহিত থাকেন তাদের বলছি, মধুবালাকে ভালো করে দেখেছেন কি? তার ছবিগুলো নতুন করে দেখুন। শুধু ‘মুঘল-ই-আজম’-এর হিসাব-নিকাশ মিলবে না। সব ছবিতেই তিনি আলাদা। একদিকে আধুনিক রূপ, অন্যদিকে পাশ্চাত্য। চলচ্চিত্রে এমন আগুনঝরা রূপের ঝঙ্কার, গুণের আকাশছোঁয়া আলোর উজ্জ্বলতা আর কার ছিল? ঢং, দেমাগ, অভিনয়ের উচ্ছলতায় মধুবালা একজনই। মধুবালা তার সময়ের সব নায়কের স্বপ্নের রানী ছিলেন। খুব কম বয়সে চলচ্চিত্রে আসেন অভাব-অনটনের সংসার সামলাতে। পুরো নাম ছিল মমতাজ জাহান। নিম্নবিত্ত মুসলিম পরিবারে ১৯৩৩ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারি জন্ম নেন। বেশি সময় পাননি চলার পথে। জন্মগতভাবে পাওয়া হৃদয়ের কঠিন রোগ তাকে কেড়ে নেয় ১৯৬৯ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি। তিনি চলে যান অকালে সবকিছু ছেড়ে। কী এমন অজানা অভিমান ছিল মধুবালার জীবনে? কত যুবকের ঘুম হারাম করেছিলেন নিজেও জানেন না। অনেক নায়ক আর পরিচালকের নীরব বেদনা, অভিমানী কষ্ট আর অশ্রুর মুখোমুখি হয়েছেন বারবার। কিন্তু বাবার কড়া শাসন আর লোভের কাছে সবকিছু বিসর্জন দিতে হয়েছিল। এমনকি নিজের ভালোবাসা ও দিলীপ কুমারের অবাধ্য অনুরাগকেও। কাহিনির শেষ ছিল না। সবকিছু দূরে সরিয়ে একদিন কিশোর কুমারের সুর ও ছন্দের সঙ্গে নিজের জীবনকে উৎসর্গ করেন। কিশোর কুমারকে বিয়ে করে শান্তির পথ খুঁজতে চেয়েছিলেন। লন্ডনের টেমসের তীরে মধুচন্দ্রিমা করতে গিয়েছিলেন দুজন। এক সন্ধ্যায় টেমসের তীরে স্রোতের কলকল শব্দ শুনতে শুনতে হাত ধরাধরি করে হাঁটছিলেন তারা। কিশোর গাইছিলেন, ‘পেয়ার দিওয়ানা হোতা হ্যায়, মাস্তানা হোতা হ্যায়...’। গাইলেন, ‘সেই রাতে রাত ছিল পূর্ণিমা, রং ছিল ফাল্গুনি হাওয়াতে, সব ভালো লাগছিল চন্দ্রিমা...’। চোখের পাতা ভিজে আসে মধুবালার। হঠাৎ অসুস্থতা অনুভব করলেন। হাসপাতালে নেওয়ার পর ডাক্তার বললেন কঠিন অসুখ জন্মের সময় থেকে। মধুবালার হার্টের মাঝে একটি ছিদ্র আছে জন্মগত; যা এত দিন পরীক্ষা-নিরীক্ষা না করায় ধরা পড়েনি। অনেক আগে থেকেই সতর্ক থাকা দরকার ছিল। শরীর ও মনের ওপর চাপ গেছে অনেক। ভবিষ্যতেও সতর্ক থাকতে হবে। না হলে কখন কী ঘটবে বলা সম্ভব নয়। হতভম্ব হয়ে যান কিশোর কুমার। চুপসে যান মধুবালাও। ছোটবেলা থেকে তীব্র মানসিক চাপ নিয়ে বেড়ে উঠেছেন। দরিদ্রতা ছিল ১১ ভাই-বোনের সংসারে। বাবা আতাউল্লাহ মেয়েকে ভেবেছেন টাকা বানানোর মেশিন। একটির পর একটি ছবি হাতে নিতেন। আতাউল্লাহ মেয়ের অনুমতিও নিতেন না ছবি নেওয়ার সময়। রাত-দিন শুটিং। মধুবালা হয়ে যান মানুষ নয় মেশিন। হৃদয়ের ঝলকানিকে ঠাঁই দেওয়ার এতটুকু সময় থাকত না। কিন্তু সবকিছুর পরও মানুষের মন বলে একটা কথা থাকে। আর তাই তো মুঘল-ই-আজমের বন্ধনটা ব্যক্তিজীবনেও তোলপাড় সৃষ্টি করে। দিলীপ কুমারের প্রেম-ভালোবাসা, বিয়ের প্রস্তাব সব কাগজের টুকরোর মতো উড়িয়ে দেন মধুবালার বাবা। শুধু দিলীপ কুমার নন, বোম্বাইয়ের সেরা তারকারা ছিলেন মধুবালার প্রেমে মশগুল। রাজকাপুর একদিন তার মাকে বলেছিলেন, এই মেয়েটিকে ছাড়া চলবে না। তাকে এনে দাও মা তোমার ঘরের বউ করে। না, কাপুর পরিবারে যাওয়া হয়নি। সবার আগে মধুবালার প্রেমে পড়েন পরিচালক প্রেমনাথ। বলা যায় প্রথম প্রেমের অজানা গল্প ছিলেন তিনি। প্রেমনাথই মমতাজ জাহানের নাম বদলে রাখেন মধুবালা। তখন মধুবালার বয়স ছিল ১৭ বছর। কিন্তু সেই প্রেম বেশি দূর যায়নি। তবে দিলীপ কুমারের প্রতি মধুবালারও গভীর একটা আকর্ষণ ছিল। কিন্তু পারেননি বাবার কারণে। সব শেষে কিশোর কুমারের কাছেই ঠাঁই হলো মধুবালার। কিশোরকে ঘিরেই বেঁচে থাকতে চেয়েছিলেন। স্বপ্ন দেখেছিলেন এক নতুন জীবনের। বিধাতা সেই সুখ সহ্য করেনি। জীবনকে ঘিরে বেশি সময় পাননি মধুবালা। ১৯৬৯ সালে মধুবালা চলে যান চিরতরে। ভালোবাসার অশ্রুতেই ছিল মধুবালার রহস্যের জীবন।

মানুষের জীবনটা আসলে বড় অদ্ভুত। আমরা অনেক কিছুই আড়াল করে রাখি জীবন চলার পথে। হৃদয়ের কঠিন অসুখের কথা জেনেও গোপন রেখেছিলেন মধুবালা। লন্ডন থেকে ফিরে চেষ্টা করেছেন স্বাভাবিক চলাফেরা করতে। ছবি করা বন্ধ করেননি। মুগ্ধতা নিয়ে জীবনকে দেখতে চেষ্টা করেছেন। বুঝতেন, জানতেন থাকবেন না। ওপারের ডাক এসেছে, চলে যেতে হবে। তার পরও চারপাশের কাউকে কিছু বুঝতে দিতেন না। ছবি নিয়েছেন স্বাভাবিকভাবে। অভিনয়ে নিজেকে ডুবিয়ে রাখার চেষ্টা করেছেন। মুখের হাসিতে ভুলিয়ে রাখতেন সবকিছু। সে হাসির আড়ালেই থেকে যেত ভিতরে লুকিয়ে রাখা সব অজানা অভিমান। কোনো কিছুই প্রকাশ করতেন না। বোম্বাইয়ের সাংবাদিকরা গসিপ করত। সেদিকেও কান দিতেন না। মধুবালার সঙ্গে এখানে সুচিত্রা সেনের মিলটা খুঁজে পাই। সুচিত্রার শেষটাও ছিল অজানা রহস্যের বেড়াজালে ঢাকা। তিনিও আড়ালে চলে গিয়েছিলেন। মানুষের সামনে আসতেন না। ছবি তুলতেন না। কোয়ারেন্টাইন জীবন ছিল সুচিত্রার। প্রিয় উত্তমের মৃত্যু কি তার মাঝে গভীর কষ্টের রেখাপাত তৈরি করেছিল? যে কারণে বছরের পর বছর সবকিছু থেকে নিজেকে আড়াল করে রেখেছিলেন? নাকি স্বপ্নজগতের মানুষ হিসেবে থেকে যেতে চেয়েছেন মানুষের মাঝে? যে কারণে আর সামনে আসেননি। এ জগৎ-সংসার বড়ই রহস্যময়। আর মানুষের বেঁচে থাকাটা আরও বড় অদ্ভুত। তারকা খ্যাতি মানুষের মনকে বদলাতে পারে না। চিন্তাকে আড়াল করতে পারে না। ছোট্ট একটা জীবন কেটে যায় লড়াই করতে করতে। বিদায়ের মুহূর্তে ভাবনাগুলো অনেক সময় বদলে যায়। একদিন ক্ষমতা, রাজত্ব, ঘর-সংসার সবকিছু ছেড়ে দিয়েছিলেন গৌতম বুদ্ধ। আর বলেছিলেন, ‘জীবনে ব্যথা থাকবেই, কিন্তু কষ্টকেই ভালোবাসতে শেখ।’ কবি নজরুল বলেছেন, ‘তোমারে যে চাহিয়াছে ভুলে একদিন, সে জানে তোমারে ভোলা কী কঠিন।’

যারা লেখাটি পড়ছেন ভাবছেন হঠাৎ সুচিত্রা সেন আর মধুবালকে নিয়ে কেন লিখতে গেলাম। রাজনীতি নিয়ে লিখে থাকি। সবকিছু বাদ দিয়ে চলচ্ছিত্র কেন? দেশে ইস্যুর কোনো শেষ নেই। মানুষের মনোজগতে কত কিছু নিয়ে উথালপাথাল প্রশ্ন তৈরি হচ্ছে। সেসব প্রশ্নের জবাব নেই। আর আমি শোনাচ্ছি মধুবালা আর সুচিত্রা সেনের গল্প! চলার পথে কখনো কখনো গল্পগুজবেরও দরকার হয়। না হলে মানুষ বাঁচবে কী নিয়ে? একগুঁয়ে করোনা আঘাত হেনেছে ব্যক্তি ও সমাজ জীবনে। কাঠিন্য নিয়ে এখন পথচলা। করোনাকাল বদলে দিয়েছে বিশ্বের রাজনীতি, অর্থনীতি, সমাজ, সংস্কৃতি। অসহনশীলতা গ্রাস করেছে আমাদের। অনেক কিছু ধরা যায় না, ছোঁয়া যায় না। পরিমিতিবোধের অভাব সবখানে। পরিমিতি থাকবে কী করে যে দেশে সবাই সরকারি দল। আওয়ামী লীগের এক প্রেসিডিয়াম সদস্য বলেছেন, সবাই এখন আওয়ামী লীগার। দুই দিন আগেও ছিল ছাত্রশিবির। এখন বলছে আমি তো ভাই সরকারি দলের স্থানীয় সরকারের প্রার্থী। রাজনীতি বড্ড বেশি সস্তা হয়ে গেছে। আর সস্তা হয়েছে বলেই চেইন অব কমান্ড নেই। নোয়াখালীর রাজনীতি নিয়ে আরও আগে ব্যবস্থা নিলে কী সমস্যা ছিল? না, কোনো সমস্যা ছিল না। দুটি লাশও পড়ত না। দুজন মায়ের বুক খালি হতো না। সবকিছুই করা হয় সময় হারিয়ে। আমার দাদি বলতেন, সময়ের কাজ সময়ে না করলে খেসারত দিতে হয়। সরকারি দল এত হিসাবের ধার ধারে না। গাছের পাতাও আওয়ামী লীগ করলে দুঃসময় সুসময় নিয়ে চিন্তার সময় কোথায়? প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক ভোট স্থানীয় সরকারেও নেই। ভোট প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক হলে সবাই টের পেত বাস্তবতা। ইতিহাস সব সময় একরকম চলে না। কবি নজরুল বলেছেন, ‘চিরদিন কাহারো সমান নাহি যায়। আজিকে যে রাজাধিরাজ কাল সে ভিক্ষা চায়।’

ওয়ান-ইলেভেনের আগে মইন উ আহমেদ একজন রাজনীতিবিদকে বলেছেন, ‘স্যার একটু খেয়াল রাখবেন।’ জবাবে সেই রাজনীতিবিদ বলেছেন, ‘অবশ্যই। অবশ্যই।’ আর ওয়ান-ইলেভেনের সময় সেই রাজনীতিবিদ থাকতেন টেনশনে। এখন সবাই ধারণা করছেন আগামী ৫০ বছর হয়তো একই ধারার ভোট হবে। কিন্তু ইতিহাস সব সময় কঠিন। সেই কাঠিন্য থেকে কেউ অবশ্যই শিক্ষা নেয় না। আর নেয় না বলেই খেসারত দিতে হয়। আমরা জাগতিক সবকিছুর ভালো চাই। মনে থাকা দরকার এ জগৎ-সংসার চলচ্চিত্রের মতোই ক্ষণস্থায়ী চাকচিক্যময়। শুটিং শেষে সেট ভেঙে ফেলতে হয়। আলোর ঝলকানি স্থায়ী হয় না। মধুবালা, সুচিত্রার জীবনের আলোঝলমলে দিনগুলোও স্থায়ী হয়নি। সেদিন একজন রাজনীতিবিদের কারাজীবন নিয়ে সদ্য প্রকাশিত বই পড়ছিলাম। সেই নেতা লিখলেন, কারাগারে যাওয়ার আগে ইব্রাহিম কার্ডিয়াক হাসপাতালের চিকিৎসা নিতেন। একজন চিকিৎসক যত্নসহকারে দেখতেন তাকে। তিনি আটক হয়ে কারাগারে গেলেন। জেল কর্তৃপক্ষের অনুমতি নিয়ে এলেন ইব্রাহিম কার্ডিয়াকে। সেই একই ডাক্তার তাকে ঠিকভাবে দেখলেন না। সেই হাসপাতালের সিইও একদিন গর্ব করে বলেছিলেন, ভাই ছাত্রজীবনে আপনার অনুসারী ছিলাম। সেই সিইও-ও তাকে ভর্তি নিলেন না। একই আচরণ করেছেন বঙ্গবন্ধু মেডিকেলের পরিচালক। দুঃসময়ে না পড়লে বাস্তবতা টের পাওয়া যায় না। দেখা যায় না প্রিয় মুখগুলোর আসল চেহারা।

            লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
রংপুরে ‘ক্লান্ত হিমালয়’ গৃধিনী শকুন উদ্ধার
রংপুরে ‘ক্লান্ত হিমালয়’ গৃধিনী শকুন উদ্ধার

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বিসিবির নারী বিভাগের প্রধান হলেন রুবাবা
বিসিবির নারী বিভাগের প্রধান হলেন রুবাবা

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে যুবদল কর্মী গুলিবিদ্ধ
চট্টগ্রামে যুবদল কর্মী গুলিবিদ্ধ

৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোরসালিনের গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ
মোরসালিনের গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ

৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৫০ কেজি ওজনের বিরল প্রজাতির সামুদ্রিক কচ্ছপ উদ্ধার
৫০ কেজি ওজনের বিরল প্রজাতির সামুদ্রিক কচ্ছপ উদ্ধার

৬ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতের কাছে পাঠানোর চিঠি প্রস্তুত হচ্ছে
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতের কাছে পাঠানোর চিঠি প্রস্তুত হচ্ছে

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বায়ু দূষণ, দিল্লিতে বিক্ষোভ
বায়ু দূষণ, দিল্লিতে বিক্ষোভ

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় কলেজ ছাত্রের মরদেহ উদ্ধার
বগুড়ায় কলেজ ছাত্রের মরদেহ উদ্ধার

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

৩০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জার্মানিকে উড়িয়ে টানা দ্বিতীয় জয় বাংলাদেশের
জার্মানিকে উড়িয়ে টানা দ্বিতীয় জয় বাংলাদেশের

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রান্নার সময় কোন ভুল হতে পারে ক্যানসারের কারণ?
রান্নার সময় কোন ভুল হতে পারে ক্যানসারের কারণ?

৩৭ মিনিট আগে | জীবন ধারা

যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থের পরিপন্থি তৎপরতায় লিপ্ত ৮০ হাজার বিদেশীর ভিসা বাতিল
যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থের পরিপন্থি তৎপরতায় লিপ্ত ৮০ হাজার বিদেশীর ভিসা বাতিল

৩৯ মিনিট আগে | পরবাস

ট্রাম্পের শুল্ক সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের রপ্তানি বেড়েছে ১৪ শতাংশ
ট্রাম্পের শুল্ক সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের রপ্তানি বেড়েছে ১৪ শতাংশ

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই বছরে ইসরায়েলি কারাগারে ৯৪ ফিলিস্তিনির মৃত্যু
দুই বছরে ইসরায়েলি কারাগারে ৯৪ ফিলিস্তিনির মৃত্যু

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

গুণগত মানের অটুট প্রতিশ্রুতি ইউনিলিভার বাংলাদেশের
গুণগত মানের অটুট প্রতিশ্রুতি ইউনিলিভার বাংলাদেশের

৪৪ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা
তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা

৪৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

মারা গেলেন টাঙ্গাইলে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুনে দগ্ধ মীম
মারা গেলেন টাঙ্গাইলে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুনে দগ্ধ মীম

৪৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

কুড়িগ্রামে মাদকসহ আটক ২
কুড়িগ্রামে মাদকসহ আটক ২

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঠান্ডায় বাড়ে হার্ট অ্যাটাকের সমস্যা, নিজেকে বাঁচিয়ে চলার ৩ উপায়
ঠান্ডায় বাড়ে হার্ট অ্যাটাকের সমস্যা, নিজেকে বাঁচিয়ে চলার ৩ উপায়

৫৩ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

কুষ্টিয়ায় নৌকা ডুবে দুই কৃষকের মৃত্যু
কুষ্টিয়ায় নৌকা ডুবে দুই কৃষকের মৃত্যু

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আশুগঞ্জ রেলওয়ে স্টেশনে পুলিশ ফাঁড়ি স্থাপনের অনুমোদন
আশুগঞ্জ রেলওয়ে স্টেশনে পুলিশ ফাঁড়ি স্থাপনের অনুমোদন

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

৫৯ মিনিট আগে | শোবিজ

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের বিপক্ষে একাদশে হামজা-সমিত, বেঞ্চে জামাল
ভারতের বিপক্ষে একাদশে হামজা-সমিত, বেঞ্চে জামাল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রংপুর সদর আসনে বিএনপির সামু’র নির্বাচনী প্রচারণা
রংপুর সদর আসনে বিএনপির সামু’র নির্বাচনী প্রচারণা

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কলাপাড়ায় কৃষকের বাড়ি থেকে শঙ্খিনী সাপ উদ্ধার
কলাপাড়ায় কৃষকের বাড়ি থেকে শঙ্খিনী সাপ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বরিশালে সড়কের পাশে রাখা যাত্রীবাহী বাসে আগুন
বরিশালে সড়কের পাশে রাখা যাত্রীবাহী বাসে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে চাকরিপ্রার্থীর মামলা
বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে চাকরিপ্রার্থীর মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

২৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি
রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি

পেছনের পৃষ্ঠা

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে