শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৫ এপ্রিল, ২০২১ আপডেট:

শেষ হইয়াও হইল না শেষ

মহিউদ্দিন খান মোহন
প্রিন্ট ভার্সন
শেষ হইয়াও হইল না শেষ

বাংলা সাহিত্যের ছোটগল্পের একটা বৈশিষ্ট্য আছে। গল্পকার গল্প শেষ করলেও যে গল্পের অনুরণন পাঠক-হৃদয় দীর্ঘক্ষণ আন্দোলিত করে সেটাই সার্থক ছোটগল্প হিসেবে স্বীকৃত। বলা হয়, ছোটগল্পের অন্যতম বৈশিষ্ট্য- তা পাঠান্তেও মনে হতে থাকবে গল্প শেষ হয়নি, আরও কিছু বলার ছিল। গল্পের সমাপ্তি হলেও মনে হতে থাকে তা শেষ হয়নি, যেন ‘শেষ হইয়াও হইল না শেষ’। এই শেষ হয়েও শেষ না হওয়ার অনেক উদাহরণ আমাদের সমাজে রয়েছে। অনেক সমস্যা-সংকট, বিবাদ-বিসম্বাদ শেষ হতে হতেও শেষ হয় না। কখনো কখনো মনে হয় যেন বিষয়টির পরিসমাপ্ত ঘটেছে বা ঘটবে। কিন্তু পরে ঘটমান বা ঘটিত ঘটনা থেকে পরিষ্কার হয় যে আসলে তার পরিসমাপ্তি ঘটেনি। আর এ অপূর্ণতা বা অসম্পূর্ণতার কারণে নানা অনাকাক্সিক্ষত পরিস্থিতি অজগরের মতো আমাদের পেঁচিয়ে ধরে।

দেশের অন্যতম বৃহৎ রাজনৈতিক দল বিএনপি এবারই প্রথম ৭ মার্চকে ঐতিহাসিক দিবস হিসেবে পালন করেছে। এ মর্যাদাবান দিবসটি বিএনপির পালনের সিদ্ধান্তে দেশের সচেতন মানুষ বড় আশান্বিত হয়ে উঠেছিল। কেননা বিএনপি ও আওয়ামী লীগের মধ্যে রাজনৈতিক নীতি-কর্মসূচির বাইরে যে বিভাজন রেখাটি রয়েছে তা বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণকে কেন্দ্র করে অনেকটাই আবর্তিত। আওয়ামী লীগ দাবি করে বঙ্গবন্ধুর ওই ভাষণই মূলত বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা। অন্যপক্ষে বিএনপি বলে আসছিল ৭ মার্চ নয়, ২৭ মার্চ তাদের দলের প্রতিষ্ঠাতা তৎকালীন পাকিস্তান সেনাবাহিনীর অষ্টম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের উপ-অধিনায়ক মেজর জিয়াউর রহমান বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেছেন। তারা ৭ মার্চকে ঐতিহাসিক দিবস হিসেবে পালন করা দূরের কথা, বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামে ওই দিনটির যে ঐতিহাসিক তাৎপর্য ও গুরুত্ব রয়েছে তা-ই এত দিন স্বীকার করতে চায়নি। মূলত বিপরীতমুখী এ অবস্থান বিএনপি ও আওয়ামী লীগের মধ্যে সৃষ্টি করে রেখেছে এক অনতিক্রম্য দূরত্ব। সচেতন মানুষ দেশের স্থিতিশীলতা ও গণতন্ত্রের সাবলীল অগ্রগামিতার স্বার্থে দুই রাজনৈতিক পরাশক্তির দূরত্ব কমে আসুক তা চাইলেও চুম্বকের দুই মেরুর মতো তারা বিপরীতমুখী অবস্থানেই থাকছে। আওয়ামী লীগ সব সময় বলে এসেছে, বঙ্গবন্ধুকে জাতির পিতা এবং তাঁকে স্বাধীনতার ঘোষক হিসেবে স্বীকার করে না নিলে বিএনপির সঙ্গে তাদের সহাবস্থান কখনই সম্ভব নয়। অন্যদিকে বিএনপি তাদের দলের প্রতিষ্ঠাতাকে স্বাধীনতার ঘোষক হিসেবে দাবি করে আসছিল। যদিও তারা সময়ে সময়ে বঙ্গবন্ধুর প্রতি শ্রদ্ধা দেখিয়েছে; তবে এ শ্রদ্ধা প্রদর্শন কতটা আন্তরিক তা নিয়ে অনেকের মনেই প্রশ্ন ছিল। কেননা যাত্রাপথে বঙ্গবন্ধুর মাজার জিয়ারত করে জনসমক্ষে নিজেদের উদার হিসেবে প্রদর্শনের চেষ্টা করলেও পরে কদর্য ভাষায় তাঁর সম্পর্কে কটূক্তি করে জিয়ারতের মহিমা ম্লান করে দিয়েছেন তারাই।

এমনই এক প্রেক্ষাপটে বিএনপির স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উদ্যাপন এবং ঐতিহাসিক ৭ মার্চ পালনের ঘোষণা তাই শান্তিপ্রিয় মানুষের মনে আশার প্রদীপ জ্বালিয়েছিল। বিএনপির ওই ঘোষণার পরপরই আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে স্বাগত জানানোয় জনমনে এ ধারণা বদ্ধমূল হয়েছিল যে, এবার হয়তো অন্তত স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের ইস্যুতে বিএনপি ও আওয়ামী লীগের মধ্যে বিদ্যমান বৈরিতার অবসান হবে। কিন্তু জনমনে জ্বলে ওঠা সে আশার প্রদীপ শুরুতেই নির্বাপিত হতে বসেছে। কারণ ৭ মার্চ পালনের আলোচনা সভায় বিএনপি নেতৃবৃন্দ যেসব কথা বলেছেন তাতে দিবসটি নিয়ে তারা প্রকারান্তরে নতুন বিতর্ক সৃষ্টিরই যেন প্রয়াস পেয়েছেন। অন্যদিকে শুরুতে বিএনপির ৭ মার্চ পালনকে স্বাগত জানালেও কদিন পরই আওয়ামী লীগ এর মধ্যে ভন্ডামির অস্তিত্ব খুঁজে পেয়েছে। ৬ মার্চ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সম্পাদকমন্ডলীর সঙ্গে দলটির ঢাকা মহানগরী উত্তর ও দক্ষিণ এবং ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনগুলোর সভাপতি-সাধারণ সম্পাদকদের যৌথ সভায় দলের সাধারণ সম্পাদক মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ‘বিএনপির ঐতিহাসিক ৭ মার্চ পালনের ঘোষণা আরেকটি রাজনৈতিক ভন্ডামি। ৪৬ বছর পর আজ হঠাৎ বিএনপির বোধোদয় হয়েছে। ৭ মার্চের ভাষণকে তারা শুধু নিষিদ্ধই করেনি; এ ভাষণ যারা বাজাত তাদের নির্যাতন করত, জেলে দিত।’ রাজনৈতিক সচেতন মহল ওবায়দুল কাদেরের এ বক্তব্যের সঙ্গে একমত হতে পারছে না। বিএনপি অতীতে ঐতিহাসিক ৭ মার্চকে স্বীকার করেনি বলে কোনো দিনই করবে না এমন কোনো কথা নেই। অনেকেই মনে করেন, এ সিদ্ধান্তের দ্বারা বিএনপি তাদের শুভবুদ্ধির পরিচয় দিয়েছে। কেননা ঐতিহাসিক সত্যকে স্বীকার করা লজ্জার কোনো বিষয় নয়। বরং এর মধ্য দিয়ে আত্মগ্লানি থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।

অন্যদিকে ৭ মার্চ পালনের জন্য আয়োজিত আলোচনা সভায় বিএনপি নেতৃবৃন্দ ১৯৭১ সালের এ দিনে শেখ মুজিবুর রহমানের ভাষণ ঐতিহাসিক ও যুক্তিযুক্ত ছিল মন্তব্য করলেও তাতে স্বাধীনতার ঘোষণা ছিল না বলে দাবি করেছেন। তারা এও বলেছেন, সেদিন সমগ্র জাতি স্বাধীনতা ঘোষণার জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করলেও তা দেওয়া হয়নি। এত বছর পর বিএনপির বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণের দিনটিকে পালনের সিদ্ধান্তে মানুষ যতটা আশাবাদী হয়ে উঠেছিল, পরে ততটাই আশাহত হয়েছে। পত্রিকার খবরে উল্লেখ করা করা হয়েছে, বিএনপির আলোচনা সভামঞ্চের ব্যানারে ঐতিহাসিক ৭ মার্চ পালনের কথা লেখা থাকলেও সেখানে বঙ্গবন্ধুর কথা উল্লেখ ছিল না। তাহলে কেন তারা ৭ মার্চ পালন করল? যাঁর ভাষণের কারণে দিনটি ঐতিহাসিক গুরুত্ব পেয়েছে, ব্যানারে তাঁর কথা উল্লেখ না করে বিএনপি আত্মপ্রবঞ্চনা করেছে- এমনটি মনে করেন রাজনীতিসচেতন ব্যক্তিরা। কেননা ৭ মার্চকে পালন করতে গেলে ঐতিহাসিক সত্যের কারণেই বঙ্গবন্ধুর নাম এসে যায়। বিএনপি যদি ঐতিহাসিক সত্য স্বীকারে উদ্বুদ্ধ হয়েই ৭ মার্চ পালনের সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকে তাহলে বঙ্গবন্ধুর নামটি উহ্য রাখা কেন? ৭ মার্চ এবং বঙ্গবন্ধু যে সমার্থক তা তো অস্বীকার করা যাবে না। বঙ্গবন্ধু এবং তাঁর সে সময়ের দূরদৃষ্টিসম্পন্ন বক্তব্য এড়িয়ে সেই দিবস পালন এক ধরনের প্রতারণারই শামিল। কারণ ওই দিনটি ঐতিহাসিক হয়ে উঠেছে একটি ভাষণের জন্য, যেটি বঙ্গবন্ধুর উচ্চারিত। সুতরাং বঙ্গবন্ধুকে এড়িয়ে কিংবা তাঁর ওই ভাষণ সম্পর্কে পুনরায় বিতর্কিত ‘তত্ত্ব’ উত্থাপন করা গ্রহণযোগ্য নয়। আর এখানেই ওবায়দুল কাদেরের বক্তব্য সর্বাংশে না হলেও আংশিক সঠিক বলেই প্রতীয়মান হয়ে ওঠে। বিএনপির উচিত ছিল যেহেতু তারা ৭ মার্চকে ঐতিহাসিক দিবস হিসেবে পালন করেছে, তাই ঐতিহাসিক সত্য নির্দ্বিধায় স্বীকার করা। বিশেষত সে মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন; যিনি একাত্তরে লন্ডনে থেকে স্বাধীনতার পক্ষে আন্তর্জাতিক জনমত সৃষ্টিতে অবদান রেখেছিলেন। তিনি নিশ্চয়ই অস্বীকার করতে পারবেন না, বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণই তাঁকে স্বাধীনতার মন্ত্রে উজ্জীবিত হতে উদ্বুদ্ধ করেছিল।

আমাদের জাতীয় জীবনের সবচেয়ে বড় ট্র্যাজেডি হলো স্বাধীনতার ৫০ বছর পরও এর ঘোষকসংক্রান্ত বিতর্কের অবসান ঘটেনি; যা আমাদের গোটা জাতিকে সুস্পষ্টভাবেই দুই ভাগ করে রেখেছে। এ বিভক্তি বজায় রেখে সামনে এগোনো যে দুরূহ তা অস্বীকার করা যাবে না। আর এ বিভক্তির মূল কারণ আমাদের স্বাধীনতা সংগ্রাম বা মুক্তিযুদ্ধে ভূমিকা পালনকারী নেতৃত্বের অবদানকে রাজনৈতিক সংকীর্ণ দৃষ্টিভঙ্গিতে বিচার করা। বিএনপি তাদের দলের প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানকে স্বাধীনতার ঘোষক বলে দাবি করে। হ্যাঁ, এটা ঐতিহাসিক সত্য, ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ জিয়াউর রহমান বিদ্রোহ করেছিলেন এবং ২৭ মার্চ চট্টগ্রামের কালুর ঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে বঙ্গবন্ধুর পক্ষে স্বাধীনতা তথা মুক্তিযুদ্ধের ঘোষণা দিয়েছিলেন। কিন্তু সে বিদ্রোহ এবং যুদ্ধের ঘোষণা দেওয়ার যে প্রেক্ষাপট তা তো ভুলে গেলে চলবে না। কেননা আমাদের স্বাধীনতাযুদ্ধের পটভূমি এক দিনে তৈরি হয়নি। দীর্ঘ ২৪ বছর পশ্চিম পাকিস্তানি শাসক-শোষক গোষ্ঠীর জুলুম-নির্যাতনের বিরুদ্ধে অব্যাহত সংগ্রামের চূড়ান্ত রূপ ছিল একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধ। বাংলাদেশের জনসাধারণের অধিকার আদায় ও ন্যায্য প্রাপ্তির সংগ্রামে সময়ে সময়ে জাতীয় নেতৃবৃন্দ ভূমিকা রেখেছেন। শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হক, হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী, মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সেই নিরবচ্ছিন্ন সংগ্রামের নেতৃত্ব দিয়েছেন। কিন্তু একপর্যায়ে এসে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সবাইকে ছাড়িয়ে উঠে যান অনেক উঁচুতে। এ দেশের মানুষের অধিকার আদায়ের লড়াইয়ে একক সেনাপতি হয়ে ওঠেন তিনি। প্রবীণ যারা আছেন তাদের নিশ্চয়ই স্মরণ থাকার কথা, বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণের দুই দিন পর ৯ মার্চ পল্টন ময়দানে জনসভা করেছিলেন মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী। সেদিনের স্মৃতিচারণা করে প্রবীণ রাজনীতিক ও মওলানা ভাসানীর ঘনিষ্ঠ সহচর মো. শামসুল হক একান্ত সাক্ষাৎকারে আমাকে বলেছেন, ওই জনসভায় বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বের প্রতি আস্থা স্থাপন করে মওলানা ভাসানী বলেছিলেন, ‘মুজিব স্বাধীনতার কথা বলেছে। আমি তার নেতৃত্ব মেনে নিয়ে সবার প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি তোমরাও তার নেতৃত্বে দেশকে স্বাধীন করার লড়াইয়ে শামিল হও’। সুতরাং বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান নেতৃত্বের কোন স্তরে পৌঁছেছিলেন তা নিয়ে বিতর্ক না করাই শ্রেয়। ৭ মার্চ পালন এবং একই সঙ্গে তার তাৎপর্যের ভিন্নতর ব্যাখ্যা করে বিএনপি নেতৃবৃন্দ স্ববিরোধিতার অবতারণা করছেন, যা মোটেও অভিপ্রেত নয়। পাশাপাশি মুক্তিযুদ্ধে জিয়াউর রহমানের ভূমিকাকে কেউ যদি অস্বীকার করতে চান তাহলে তা হবে সত্য অস্বীকার করা। জিয়াউর রহমান বঙ্গবন্ধুর পক্ষে স্বাধীনতাযুদ্ধের ঘোষণা ছড়িয়ে দিয়েছিলেন এবং পুরোটা সময় সমরে লিপ্ত ছিলেন। তাঁর রাজনীতি বা রাজনৈতিক কর্মকান্ড নিয়ে বিতর্ক থাকতে পারে, বিরোধিতা করা যেতে পারে কিন্তু তিনি যে একজন খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা তা কি অস্বীকার করা যাবে? রাজনৈতিক সংকীর্ণতাবশত কাউকে ছোট করার চেষ্টা কোনোভাবেই সমর্থনযোগ্য তো নয়ই, অভিপ্রেত নয়। আমাদের স্বাধীনতা অর্জনে যার যতটুকু অবদান তা স্বীকার করে নিলেই অনেক সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে। আমার তো মনে হয় এখন সময় এসেছে বিএনপির আত্মোপলব্ধির। তারা ৭ মার্চ পালনের মধ্য দিয়ে একধাপ এগিয়ে এসেছে। এখন উচিত বঙ্গবন্ধুকে জাতির পিতা হিসেবে স্বীকার করে নিয়ে ঐতিহাসিক সত্যের প্রতি বিশ্বস্ততা প্রদর্শন। তাদের মনে রাখতে হবে, স্বয়ং জিয়াউর রহমানও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে জাতির পিতা হিসেবে সম্মান করেছেন। এমনকি আওয়ামী লীগের বিপরীতে একটি রাজনৈতিক দল প্রতিষ্ঠা করার পরও তিনি কখনো বঙ্গবন্ধু সম্বন্ধে একটি অসম্মানজনক শব্দও উচ্চারণ করেননি। বিএনপির ৭ মার্চ পালন এবং শুরুতে আওয়ামী লীগের স্বাগত জানানোর মধ্য দিয়ে আমাদের জাতীয় রাজনীতিতে দীর্ঘদিনের জমাটবাঁধা বরফ গলতে শুরু করবে বলে কেউ কেউ আশাবাদী হয়ে উঠেছিলেন। তাদের ধারণা ছিল, এর মধ্য দিয়ে ধারাবাহিকতায় স্বাধীনতার ইতিহাস সম্পর্কিত ইস্যুতে বিএনপি-আওয়ামী লীগের মধ্যে বিদ্যমান দূরত্ব কমে আসবে। ধীরে ধীরে অবসান হবে অবাঞ্ছিত-অপ্রয়োজনীয় বিতর্কেরও। কিন্তু ৭ মার্চের আলোচনা সভার বক্তৃতায় বিএনপি নেতৃবৃন্দের নতুন করে বিতর্ক সৃষ্টির প্রয়াস এবং বিএনপির স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী পালনকে রাজনৈতিক কূটকৌশল বলে আওয়ামী লীগের মন্তব্য জনমনে প্রজ্বলিত আশাবাদের প্রদীপকে নিভিয়ে দিতে উদ্যত হয়েছে। যারা আশাবাদী হয়ে উঠেছিলেন তারা আবার হতাশ হয়ে পড়ছেন। ছোটগল্পের বৈশিষ্ট্যের মতোই তা যেন শেষ হইয়াও হইল না শেষ! আমাদের জাতীয় জীবনে এ এক নিদারুণ ট্র্যাজেডি বটে!

লেখক : সাংবাদিক ও রাজনীতি বিশ্লেষক।

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

এই মাত্র | শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্ট উদযাপনে যেসব আয়োজন করেছে বিসিবি
মুশফিকের শততম টেস্ট উদযাপনে যেসব আয়োজন করেছে বিসিবি

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান
আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন
ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন
আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ
ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা
অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে