শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৫ এপ্রিল, ২০২১ আপডেট:

শেষ হইয়াও হইল না শেষ

মহিউদ্দিন খান মোহন
প্রিন্ট ভার্সন
শেষ হইয়াও হইল না শেষ

বাংলা সাহিত্যের ছোটগল্পের একটা বৈশিষ্ট্য আছে। গল্পকার গল্প শেষ করলেও যে গল্পের অনুরণন পাঠক-হৃদয় দীর্ঘক্ষণ আন্দোলিত করে সেটাই সার্থক ছোটগল্প হিসেবে স্বীকৃত। বলা হয়, ছোটগল্পের অন্যতম বৈশিষ্ট্য- তা পাঠান্তেও মনে হতে থাকবে গল্প শেষ হয়নি, আরও কিছু বলার ছিল। গল্পের সমাপ্তি হলেও মনে হতে থাকে তা শেষ হয়নি, যেন ‘শেষ হইয়াও হইল না শেষ’। এই শেষ হয়েও শেষ না হওয়ার অনেক উদাহরণ আমাদের সমাজে রয়েছে। অনেক সমস্যা-সংকট, বিবাদ-বিসম্বাদ শেষ হতে হতেও শেষ হয় না। কখনো কখনো মনে হয় যেন বিষয়টির পরিসমাপ্ত ঘটেছে বা ঘটবে। কিন্তু পরে ঘটমান বা ঘটিত ঘটনা থেকে পরিষ্কার হয় যে আসলে তার পরিসমাপ্তি ঘটেনি। আর এ অপূর্ণতা বা অসম্পূর্ণতার কারণে নানা অনাকাক্সিক্ষত পরিস্থিতি অজগরের মতো আমাদের পেঁচিয়ে ধরে।

দেশের অন্যতম বৃহৎ রাজনৈতিক দল বিএনপি এবারই প্রথম ৭ মার্চকে ঐতিহাসিক দিবস হিসেবে পালন করেছে। এ মর্যাদাবান দিবসটি বিএনপির পালনের সিদ্ধান্তে দেশের সচেতন মানুষ বড় আশান্বিত হয়ে উঠেছিল। কেননা বিএনপি ও আওয়ামী লীগের মধ্যে রাজনৈতিক নীতি-কর্মসূচির বাইরে যে বিভাজন রেখাটি রয়েছে তা বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণকে কেন্দ্র করে অনেকটাই আবর্তিত। আওয়ামী লীগ দাবি করে বঙ্গবন্ধুর ওই ভাষণই মূলত বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা। অন্যপক্ষে বিএনপি বলে আসছিল ৭ মার্চ নয়, ২৭ মার্চ তাদের দলের প্রতিষ্ঠাতা তৎকালীন পাকিস্তান সেনাবাহিনীর অষ্টম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের উপ-অধিনায়ক মেজর জিয়াউর রহমান বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেছেন। তারা ৭ মার্চকে ঐতিহাসিক দিবস হিসেবে পালন করা দূরের কথা, বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামে ওই দিনটির যে ঐতিহাসিক তাৎপর্য ও গুরুত্ব রয়েছে তা-ই এত দিন স্বীকার করতে চায়নি। মূলত বিপরীতমুখী এ অবস্থান বিএনপি ও আওয়ামী লীগের মধ্যে সৃষ্টি করে রেখেছে এক অনতিক্রম্য দূরত্ব। সচেতন মানুষ দেশের স্থিতিশীলতা ও গণতন্ত্রের সাবলীল অগ্রগামিতার স্বার্থে দুই রাজনৈতিক পরাশক্তির দূরত্ব কমে আসুক তা চাইলেও চুম্বকের দুই মেরুর মতো তারা বিপরীতমুখী অবস্থানেই থাকছে। আওয়ামী লীগ সব সময় বলে এসেছে, বঙ্গবন্ধুকে জাতির পিতা এবং তাঁকে স্বাধীনতার ঘোষক হিসেবে স্বীকার করে না নিলে বিএনপির সঙ্গে তাদের সহাবস্থান কখনই সম্ভব নয়। অন্যদিকে বিএনপি তাদের দলের প্রতিষ্ঠাতাকে স্বাধীনতার ঘোষক হিসেবে দাবি করে আসছিল। যদিও তারা সময়ে সময়ে বঙ্গবন্ধুর প্রতি শ্রদ্ধা দেখিয়েছে; তবে এ শ্রদ্ধা প্রদর্শন কতটা আন্তরিক তা নিয়ে অনেকের মনেই প্রশ্ন ছিল। কেননা যাত্রাপথে বঙ্গবন্ধুর মাজার জিয়ারত করে জনসমক্ষে নিজেদের উদার হিসেবে প্রদর্শনের চেষ্টা করলেও পরে কদর্য ভাষায় তাঁর সম্পর্কে কটূক্তি করে জিয়ারতের মহিমা ম্লান করে দিয়েছেন তারাই।

এমনই এক প্রেক্ষাপটে বিএনপির স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উদ্যাপন এবং ঐতিহাসিক ৭ মার্চ পালনের ঘোষণা তাই শান্তিপ্রিয় মানুষের মনে আশার প্রদীপ জ্বালিয়েছিল। বিএনপির ওই ঘোষণার পরপরই আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে স্বাগত জানানোয় জনমনে এ ধারণা বদ্ধমূল হয়েছিল যে, এবার হয়তো অন্তত স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের ইস্যুতে বিএনপি ও আওয়ামী লীগের মধ্যে বিদ্যমান বৈরিতার অবসান হবে। কিন্তু জনমনে জ্বলে ওঠা সে আশার প্রদীপ শুরুতেই নির্বাপিত হতে বসেছে। কারণ ৭ মার্চ পালনের আলোচনা সভায় বিএনপি নেতৃবৃন্দ যেসব কথা বলেছেন তাতে দিবসটি নিয়ে তারা প্রকারান্তরে নতুন বিতর্ক সৃষ্টিরই যেন প্রয়াস পেয়েছেন। অন্যদিকে শুরুতে বিএনপির ৭ মার্চ পালনকে স্বাগত জানালেও কদিন পরই আওয়ামী লীগ এর মধ্যে ভন্ডামির অস্তিত্ব খুঁজে পেয়েছে। ৬ মার্চ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সম্পাদকমন্ডলীর সঙ্গে দলটির ঢাকা মহানগরী উত্তর ও দক্ষিণ এবং ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনগুলোর সভাপতি-সাধারণ সম্পাদকদের যৌথ সভায় দলের সাধারণ সম্পাদক মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ‘বিএনপির ঐতিহাসিক ৭ মার্চ পালনের ঘোষণা আরেকটি রাজনৈতিক ভন্ডামি। ৪৬ বছর পর আজ হঠাৎ বিএনপির বোধোদয় হয়েছে। ৭ মার্চের ভাষণকে তারা শুধু নিষিদ্ধই করেনি; এ ভাষণ যারা বাজাত তাদের নির্যাতন করত, জেলে দিত।’ রাজনৈতিক সচেতন মহল ওবায়দুল কাদেরের এ বক্তব্যের সঙ্গে একমত হতে পারছে না। বিএনপি অতীতে ঐতিহাসিক ৭ মার্চকে স্বীকার করেনি বলে কোনো দিনই করবে না এমন কোনো কথা নেই। অনেকেই মনে করেন, এ সিদ্ধান্তের দ্বারা বিএনপি তাদের শুভবুদ্ধির পরিচয় দিয়েছে। কেননা ঐতিহাসিক সত্যকে স্বীকার করা লজ্জার কোনো বিষয় নয়। বরং এর মধ্য দিয়ে আত্মগ্লানি থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।

অন্যদিকে ৭ মার্চ পালনের জন্য আয়োজিত আলোচনা সভায় বিএনপি নেতৃবৃন্দ ১৯৭১ সালের এ দিনে শেখ মুজিবুর রহমানের ভাষণ ঐতিহাসিক ও যুক্তিযুক্ত ছিল মন্তব্য করলেও তাতে স্বাধীনতার ঘোষণা ছিল না বলে দাবি করেছেন। তারা এও বলেছেন, সেদিন সমগ্র জাতি স্বাধীনতা ঘোষণার জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করলেও তা দেওয়া হয়নি। এত বছর পর বিএনপির বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণের দিনটিকে পালনের সিদ্ধান্তে মানুষ যতটা আশাবাদী হয়ে উঠেছিল, পরে ততটাই আশাহত হয়েছে। পত্রিকার খবরে উল্লেখ করা করা হয়েছে, বিএনপির আলোচনা সভামঞ্চের ব্যানারে ঐতিহাসিক ৭ মার্চ পালনের কথা লেখা থাকলেও সেখানে বঙ্গবন্ধুর কথা উল্লেখ ছিল না। তাহলে কেন তারা ৭ মার্চ পালন করল? যাঁর ভাষণের কারণে দিনটি ঐতিহাসিক গুরুত্ব পেয়েছে, ব্যানারে তাঁর কথা উল্লেখ না করে বিএনপি আত্মপ্রবঞ্চনা করেছে- এমনটি মনে করেন রাজনীতিসচেতন ব্যক্তিরা। কেননা ৭ মার্চকে পালন করতে গেলে ঐতিহাসিক সত্যের কারণেই বঙ্গবন্ধুর নাম এসে যায়। বিএনপি যদি ঐতিহাসিক সত্য স্বীকারে উদ্বুদ্ধ হয়েই ৭ মার্চ পালনের সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকে তাহলে বঙ্গবন্ধুর নামটি উহ্য রাখা কেন? ৭ মার্চ এবং বঙ্গবন্ধু যে সমার্থক তা তো অস্বীকার করা যাবে না। বঙ্গবন্ধু এবং তাঁর সে সময়ের দূরদৃষ্টিসম্পন্ন বক্তব্য এড়িয়ে সেই দিবস পালন এক ধরনের প্রতারণারই শামিল। কারণ ওই দিনটি ঐতিহাসিক হয়ে উঠেছে একটি ভাষণের জন্য, যেটি বঙ্গবন্ধুর উচ্চারিত। সুতরাং বঙ্গবন্ধুকে এড়িয়ে কিংবা তাঁর ওই ভাষণ সম্পর্কে পুনরায় বিতর্কিত ‘তত্ত্ব’ উত্থাপন করা গ্রহণযোগ্য নয়। আর এখানেই ওবায়দুল কাদেরের বক্তব্য সর্বাংশে না হলেও আংশিক সঠিক বলেই প্রতীয়মান হয়ে ওঠে। বিএনপির উচিত ছিল যেহেতু তারা ৭ মার্চকে ঐতিহাসিক দিবস হিসেবে পালন করেছে, তাই ঐতিহাসিক সত্য নির্দ্বিধায় স্বীকার করা। বিশেষত সে মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন; যিনি একাত্তরে লন্ডনে থেকে স্বাধীনতার পক্ষে আন্তর্জাতিক জনমত সৃষ্টিতে অবদান রেখেছিলেন। তিনি নিশ্চয়ই অস্বীকার করতে পারবেন না, বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণই তাঁকে স্বাধীনতার মন্ত্রে উজ্জীবিত হতে উদ্বুদ্ধ করেছিল।

আমাদের জাতীয় জীবনের সবচেয়ে বড় ট্র্যাজেডি হলো স্বাধীনতার ৫০ বছর পরও এর ঘোষকসংক্রান্ত বিতর্কের অবসান ঘটেনি; যা আমাদের গোটা জাতিকে সুস্পষ্টভাবেই দুই ভাগ করে রেখেছে। এ বিভক্তি বজায় রেখে সামনে এগোনো যে দুরূহ তা অস্বীকার করা যাবে না। আর এ বিভক্তির মূল কারণ আমাদের স্বাধীনতা সংগ্রাম বা মুক্তিযুদ্ধে ভূমিকা পালনকারী নেতৃত্বের অবদানকে রাজনৈতিক সংকীর্ণ দৃষ্টিভঙ্গিতে বিচার করা। বিএনপি তাদের দলের প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানকে স্বাধীনতার ঘোষক বলে দাবি করে। হ্যাঁ, এটা ঐতিহাসিক সত্য, ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ জিয়াউর রহমান বিদ্রোহ করেছিলেন এবং ২৭ মার্চ চট্টগ্রামের কালুর ঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে বঙ্গবন্ধুর পক্ষে স্বাধীনতা তথা মুক্তিযুদ্ধের ঘোষণা দিয়েছিলেন। কিন্তু সে বিদ্রোহ এবং যুদ্ধের ঘোষণা দেওয়ার যে প্রেক্ষাপট তা তো ভুলে গেলে চলবে না। কেননা আমাদের স্বাধীনতাযুদ্ধের পটভূমি এক দিনে তৈরি হয়নি। দীর্ঘ ২৪ বছর পশ্চিম পাকিস্তানি শাসক-শোষক গোষ্ঠীর জুলুম-নির্যাতনের বিরুদ্ধে অব্যাহত সংগ্রামের চূড়ান্ত রূপ ছিল একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধ। বাংলাদেশের জনসাধারণের অধিকার আদায় ও ন্যায্য প্রাপ্তির সংগ্রামে সময়ে সময়ে জাতীয় নেতৃবৃন্দ ভূমিকা রেখেছেন। শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হক, হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী, মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সেই নিরবচ্ছিন্ন সংগ্রামের নেতৃত্ব দিয়েছেন। কিন্তু একপর্যায়ে এসে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সবাইকে ছাড়িয়ে উঠে যান অনেক উঁচুতে। এ দেশের মানুষের অধিকার আদায়ের লড়াইয়ে একক সেনাপতি হয়ে ওঠেন তিনি। প্রবীণ যারা আছেন তাদের নিশ্চয়ই স্মরণ থাকার কথা, বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণের দুই দিন পর ৯ মার্চ পল্টন ময়দানে জনসভা করেছিলেন মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী। সেদিনের স্মৃতিচারণা করে প্রবীণ রাজনীতিক ও মওলানা ভাসানীর ঘনিষ্ঠ সহচর মো. শামসুল হক একান্ত সাক্ষাৎকারে আমাকে বলেছেন, ওই জনসভায় বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বের প্রতি আস্থা স্থাপন করে মওলানা ভাসানী বলেছিলেন, ‘মুজিব স্বাধীনতার কথা বলেছে। আমি তার নেতৃত্ব মেনে নিয়ে সবার প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি তোমরাও তার নেতৃত্বে দেশকে স্বাধীন করার লড়াইয়ে শামিল হও’। সুতরাং বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান নেতৃত্বের কোন স্তরে পৌঁছেছিলেন তা নিয়ে বিতর্ক না করাই শ্রেয়। ৭ মার্চ পালন এবং একই সঙ্গে তার তাৎপর্যের ভিন্নতর ব্যাখ্যা করে বিএনপি নেতৃবৃন্দ স্ববিরোধিতার অবতারণা করছেন, যা মোটেও অভিপ্রেত নয়। পাশাপাশি মুক্তিযুদ্ধে জিয়াউর রহমানের ভূমিকাকে কেউ যদি অস্বীকার করতে চান তাহলে তা হবে সত্য অস্বীকার করা। জিয়াউর রহমান বঙ্গবন্ধুর পক্ষে স্বাধীনতাযুদ্ধের ঘোষণা ছড়িয়ে দিয়েছিলেন এবং পুরোটা সময় সমরে লিপ্ত ছিলেন। তাঁর রাজনীতি বা রাজনৈতিক কর্মকান্ড নিয়ে বিতর্ক থাকতে পারে, বিরোধিতা করা যেতে পারে কিন্তু তিনি যে একজন খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা তা কি অস্বীকার করা যাবে? রাজনৈতিক সংকীর্ণতাবশত কাউকে ছোট করার চেষ্টা কোনোভাবেই সমর্থনযোগ্য তো নয়ই, অভিপ্রেত নয়। আমাদের স্বাধীনতা অর্জনে যার যতটুকু অবদান তা স্বীকার করে নিলেই অনেক সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে। আমার তো মনে হয় এখন সময় এসেছে বিএনপির আত্মোপলব্ধির। তারা ৭ মার্চ পালনের মধ্য দিয়ে একধাপ এগিয়ে এসেছে। এখন উচিত বঙ্গবন্ধুকে জাতির পিতা হিসেবে স্বীকার করে নিয়ে ঐতিহাসিক সত্যের প্রতি বিশ্বস্ততা প্রদর্শন। তাদের মনে রাখতে হবে, স্বয়ং জিয়াউর রহমানও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে জাতির পিতা হিসেবে সম্মান করেছেন। এমনকি আওয়ামী লীগের বিপরীতে একটি রাজনৈতিক দল প্রতিষ্ঠা করার পরও তিনি কখনো বঙ্গবন্ধু সম্বন্ধে একটি অসম্মানজনক শব্দও উচ্চারণ করেননি। বিএনপির ৭ মার্চ পালন এবং শুরুতে আওয়ামী লীগের স্বাগত জানানোর মধ্য দিয়ে আমাদের জাতীয় রাজনীতিতে দীর্ঘদিনের জমাটবাঁধা বরফ গলতে শুরু করবে বলে কেউ কেউ আশাবাদী হয়ে উঠেছিলেন। তাদের ধারণা ছিল, এর মধ্য দিয়ে ধারাবাহিকতায় স্বাধীনতার ইতিহাস সম্পর্কিত ইস্যুতে বিএনপি-আওয়ামী লীগের মধ্যে বিদ্যমান দূরত্ব কমে আসবে। ধীরে ধীরে অবসান হবে অবাঞ্ছিত-অপ্রয়োজনীয় বিতর্কেরও। কিন্তু ৭ মার্চের আলোচনা সভার বক্তৃতায় বিএনপি নেতৃবৃন্দের নতুন করে বিতর্ক সৃষ্টির প্রয়াস এবং বিএনপির স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী পালনকে রাজনৈতিক কূটকৌশল বলে আওয়ামী লীগের মন্তব্য জনমনে প্রজ্বলিত আশাবাদের প্রদীপকে নিভিয়ে দিতে উদ্যত হয়েছে। যারা আশাবাদী হয়ে উঠেছিলেন তারা আবার হতাশ হয়ে পড়ছেন। ছোটগল্পের বৈশিষ্ট্যের মতোই তা যেন শেষ হইয়াও হইল না শেষ! আমাদের জাতীয় জীবনে এ এক নিদারুণ ট্র্যাজেডি বটে!

লেখক : সাংবাদিক ও রাজনীতি বিশ্লেষক।

এই বিভাগের আরও খবর
বস্ত্র খাত হুমকিতে
বস্ত্র খাত হুমকিতে
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
পীরের সোহবতে প্রজ্ঞাবান আলেম
পীরের সোহবতে প্রজ্ঞাবান আলেম
লাল বাহাদুর শাস্ত্রীর ‘ছোটি সি কাম’
লাল বাহাদুর শাস্ত্রীর ‘ছোটি সি কাম’
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
বৈদেশিক মিশন
বৈদেশিক মিশন
আইনশৃঙ্খলা
আইনশৃঙ্খলা
আল্লাহর নামে অসত্য কসম গুনাহের কাজ
আল্লাহর নামে অসত্য কসম গুনাহের কাজ
অধ্যাত্ম প্রেম
অধ্যাত্ম প্রেম
নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়
নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
সর্বশেষ খবর
সিলেবাস সংস্কারে ইউনিসেফের সঙ্গে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চুক্তি
সিলেবাস সংস্কারে ইউনিসেফের সঙ্গে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চুক্তি

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪
ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা
শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা

১১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল
ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু
নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

৫৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা
যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল
জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য
জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা
রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া
বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন
৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল
মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১
মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়
চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস
দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক
ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়
সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা
সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে চার স্কুলে ব্যতিক্রমী বইমেলা
চট্টগ্রামে চার স্কুলে ব্যতিক্রমী বইমেলা

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ
মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নকল করে শাস্তি পেলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮২ শিক্ষার্থী
নকল করে শাস্তি পেলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮২ শিক্ষার্থী

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লালমনিরহাটে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
লালমনিরহাটে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি সংঘাতের উস্কানির ফাঁদে পা দেবে না : প্রিন্স
বিএনপি সংঘাতের উস্কানির ফাঁদে পা দেবে না : প্রিন্স

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কসবায় শিক্ষার্থীকে ইভটিজিংয়ের অপরাধে যুবকের কারাদণ্ড
কসবায় শিক্ষার্থীকে ইভটিজিংয়ের অপরাধে যুবকের কারাদণ্ড

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!
সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং
ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা
মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন
১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’
‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের
২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের
ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত
ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প
ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী
ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি
নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি
কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা
সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা

১৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের
বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই
এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস
বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা
৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ
ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান
পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে
নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ
সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম
সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে
ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত
বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!
হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া
ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা
পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব
জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব

পেছনের পৃষ্ঠা

কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির
কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য
ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে
অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি
দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি
পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা
কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত
বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!
বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!

পেছনের পৃষ্ঠা

সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস
সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস

মাঠে ময়দানে

ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান

সম্পাদকীয়

সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি

সম্পাদকীয়

নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল
নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাডমিন্টনে ৫০০’র ওপরে ম্যাচ
ব্যাডমিন্টনে ৫০০’র ওপরে ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা
মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী
দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী

মাঠে ময়দানে

আলোচনায় আরপিও সংশোধন
আলোচনায় আরপিও সংশোধন

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা
প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির
ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির

পেছনের পৃষ্ঠা

ওয়েস্ট ইন্ডিজ অলআউট ২৭ রানে
ওয়েস্ট ইন্ডিজ অলআউট ২৭ রানে

মাঠে ময়দানে

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

আগামীর বাংলাদেশ হবে বৈষম্যহীন জনতার
আগামীর বাংলাদেশ হবে বৈষম্যহীন জনতার

নগর জীবন

নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার
রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তির হ্যাটট্রিকে শীর্ষে বাংলাদেশ
শান্তির হ্যাটট্রিকে শীর্ষে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

বিচার-পুনর্বাসনসহ চার দাবি ওমান ফেরত প্রবাসীদের
বিচার-পুনর্বাসনসহ চার দাবি ওমান ফেরত প্রবাসীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

টি ভি তে
টি ভি তে

মাঠে ময়দানে