শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৫ এপ্রিল, ২০২১ আপডেট:

শেষ হইয়াও হইল না শেষ

মহিউদ্দিন খান মোহন
প্রিন্ট ভার্সন
শেষ হইয়াও হইল না শেষ

বাংলা সাহিত্যের ছোটগল্পের একটা বৈশিষ্ট্য আছে। গল্পকার গল্প শেষ করলেও যে গল্পের অনুরণন পাঠক-হৃদয় দীর্ঘক্ষণ আন্দোলিত করে সেটাই সার্থক ছোটগল্প হিসেবে স্বীকৃত। বলা হয়, ছোটগল্পের অন্যতম বৈশিষ্ট্য- তা পাঠান্তেও মনে হতে থাকবে গল্প শেষ হয়নি, আরও কিছু বলার ছিল। গল্পের সমাপ্তি হলেও মনে হতে থাকে তা শেষ হয়নি, যেন ‘শেষ হইয়াও হইল না শেষ’। এই শেষ হয়েও শেষ না হওয়ার অনেক উদাহরণ আমাদের সমাজে রয়েছে। অনেক সমস্যা-সংকট, বিবাদ-বিসম্বাদ শেষ হতে হতেও শেষ হয় না। কখনো কখনো মনে হয় যেন বিষয়টির পরিসমাপ্ত ঘটেছে বা ঘটবে। কিন্তু পরে ঘটমান বা ঘটিত ঘটনা থেকে পরিষ্কার হয় যে আসলে তার পরিসমাপ্তি ঘটেনি। আর এ অপূর্ণতা বা অসম্পূর্ণতার কারণে নানা অনাকাক্সিক্ষত পরিস্থিতি অজগরের মতো আমাদের পেঁচিয়ে ধরে।

দেশের অন্যতম বৃহৎ রাজনৈতিক দল বিএনপি এবারই প্রথম ৭ মার্চকে ঐতিহাসিক দিবস হিসেবে পালন করেছে। এ মর্যাদাবান দিবসটি বিএনপির পালনের সিদ্ধান্তে দেশের সচেতন মানুষ বড় আশান্বিত হয়ে উঠেছিল। কেননা বিএনপি ও আওয়ামী লীগের মধ্যে রাজনৈতিক নীতি-কর্মসূচির বাইরে যে বিভাজন রেখাটি রয়েছে তা বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণকে কেন্দ্র করে অনেকটাই আবর্তিত। আওয়ামী লীগ দাবি করে বঙ্গবন্ধুর ওই ভাষণই মূলত বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা। অন্যপক্ষে বিএনপি বলে আসছিল ৭ মার্চ নয়, ২৭ মার্চ তাদের দলের প্রতিষ্ঠাতা তৎকালীন পাকিস্তান সেনাবাহিনীর অষ্টম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের উপ-অধিনায়ক মেজর জিয়াউর রহমান বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেছেন। তারা ৭ মার্চকে ঐতিহাসিক দিবস হিসেবে পালন করা দূরের কথা, বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামে ওই দিনটির যে ঐতিহাসিক তাৎপর্য ও গুরুত্ব রয়েছে তা-ই এত দিন স্বীকার করতে চায়নি। মূলত বিপরীতমুখী এ অবস্থান বিএনপি ও আওয়ামী লীগের মধ্যে সৃষ্টি করে রেখেছে এক অনতিক্রম্য দূরত্ব। সচেতন মানুষ দেশের স্থিতিশীলতা ও গণতন্ত্রের সাবলীল অগ্রগামিতার স্বার্থে দুই রাজনৈতিক পরাশক্তির দূরত্ব কমে আসুক তা চাইলেও চুম্বকের দুই মেরুর মতো তারা বিপরীতমুখী অবস্থানেই থাকছে। আওয়ামী লীগ সব সময় বলে এসেছে, বঙ্গবন্ধুকে জাতির পিতা এবং তাঁকে স্বাধীনতার ঘোষক হিসেবে স্বীকার করে না নিলে বিএনপির সঙ্গে তাদের সহাবস্থান কখনই সম্ভব নয়। অন্যদিকে বিএনপি তাদের দলের প্রতিষ্ঠাতাকে স্বাধীনতার ঘোষক হিসেবে দাবি করে আসছিল। যদিও তারা সময়ে সময়ে বঙ্গবন্ধুর প্রতি শ্রদ্ধা দেখিয়েছে; তবে এ শ্রদ্ধা প্রদর্শন কতটা আন্তরিক তা নিয়ে অনেকের মনেই প্রশ্ন ছিল। কেননা যাত্রাপথে বঙ্গবন্ধুর মাজার জিয়ারত করে জনসমক্ষে নিজেদের উদার হিসেবে প্রদর্শনের চেষ্টা করলেও পরে কদর্য ভাষায় তাঁর সম্পর্কে কটূক্তি করে জিয়ারতের মহিমা ম্লান করে দিয়েছেন তারাই।

এমনই এক প্রেক্ষাপটে বিএনপির স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উদ্যাপন এবং ঐতিহাসিক ৭ মার্চ পালনের ঘোষণা তাই শান্তিপ্রিয় মানুষের মনে আশার প্রদীপ জ্বালিয়েছিল। বিএনপির ওই ঘোষণার পরপরই আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে স্বাগত জানানোয় জনমনে এ ধারণা বদ্ধমূল হয়েছিল যে, এবার হয়তো অন্তত স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের ইস্যুতে বিএনপি ও আওয়ামী লীগের মধ্যে বিদ্যমান বৈরিতার অবসান হবে। কিন্তু জনমনে জ্বলে ওঠা সে আশার প্রদীপ শুরুতেই নির্বাপিত হতে বসেছে। কারণ ৭ মার্চ পালনের আলোচনা সভায় বিএনপি নেতৃবৃন্দ যেসব কথা বলেছেন তাতে দিবসটি নিয়ে তারা প্রকারান্তরে নতুন বিতর্ক সৃষ্টিরই যেন প্রয়াস পেয়েছেন। অন্যদিকে শুরুতে বিএনপির ৭ মার্চ পালনকে স্বাগত জানালেও কদিন পরই আওয়ামী লীগ এর মধ্যে ভন্ডামির অস্তিত্ব খুঁজে পেয়েছে। ৬ মার্চ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সম্পাদকমন্ডলীর সঙ্গে দলটির ঢাকা মহানগরী উত্তর ও দক্ষিণ এবং ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনগুলোর সভাপতি-সাধারণ সম্পাদকদের যৌথ সভায় দলের সাধারণ সম্পাদক মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ‘বিএনপির ঐতিহাসিক ৭ মার্চ পালনের ঘোষণা আরেকটি রাজনৈতিক ভন্ডামি। ৪৬ বছর পর আজ হঠাৎ বিএনপির বোধোদয় হয়েছে। ৭ মার্চের ভাষণকে তারা শুধু নিষিদ্ধই করেনি; এ ভাষণ যারা বাজাত তাদের নির্যাতন করত, জেলে দিত।’ রাজনৈতিক সচেতন মহল ওবায়দুল কাদেরের এ বক্তব্যের সঙ্গে একমত হতে পারছে না। বিএনপি অতীতে ঐতিহাসিক ৭ মার্চকে স্বীকার করেনি বলে কোনো দিনই করবে না এমন কোনো কথা নেই। অনেকেই মনে করেন, এ সিদ্ধান্তের দ্বারা বিএনপি তাদের শুভবুদ্ধির পরিচয় দিয়েছে। কেননা ঐতিহাসিক সত্যকে স্বীকার করা লজ্জার কোনো বিষয় নয়। বরং এর মধ্য দিয়ে আত্মগ্লানি থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।

অন্যদিকে ৭ মার্চ পালনের জন্য আয়োজিত আলোচনা সভায় বিএনপি নেতৃবৃন্দ ১৯৭১ সালের এ দিনে শেখ মুজিবুর রহমানের ভাষণ ঐতিহাসিক ও যুক্তিযুক্ত ছিল মন্তব্য করলেও তাতে স্বাধীনতার ঘোষণা ছিল না বলে দাবি করেছেন। তারা এও বলেছেন, সেদিন সমগ্র জাতি স্বাধীনতা ঘোষণার জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করলেও তা দেওয়া হয়নি। এত বছর পর বিএনপির বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণের দিনটিকে পালনের সিদ্ধান্তে মানুষ যতটা আশাবাদী হয়ে উঠেছিল, পরে ততটাই আশাহত হয়েছে। পত্রিকার খবরে উল্লেখ করা করা হয়েছে, বিএনপির আলোচনা সভামঞ্চের ব্যানারে ঐতিহাসিক ৭ মার্চ পালনের কথা লেখা থাকলেও সেখানে বঙ্গবন্ধুর কথা উল্লেখ ছিল না। তাহলে কেন তারা ৭ মার্চ পালন করল? যাঁর ভাষণের কারণে দিনটি ঐতিহাসিক গুরুত্ব পেয়েছে, ব্যানারে তাঁর কথা উল্লেখ না করে বিএনপি আত্মপ্রবঞ্চনা করেছে- এমনটি মনে করেন রাজনীতিসচেতন ব্যক্তিরা। কেননা ৭ মার্চকে পালন করতে গেলে ঐতিহাসিক সত্যের কারণেই বঙ্গবন্ধুর নাম এসে যায়। বিএনপি যদি ঐতিহাসিক সত্য স্বীকারে উদ্বুদ্ধ হয়েই ৭ মার্চ পালনের সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকে তাহলে বঙ্গবন্ধুর নামটি উহ্য রাখা কেন? ৭ মার্চ এবং বঙ্গবন্ধু যে সমার্থক তা তো অস্বীকার করা যাবে না। বঙ্গবন্ধু এবং তাঁর সে সময়ের দূরদৃষ্টিসম্পন্ন বক্তব্য এড়িয়ে সেই দিবস পালন এক ধরনের প্রতারণারই শামিল। কারণ ওই দিনটি ঐতিহাসিক হয়ে উঠেছে একটি ভাষণের জন্য, যেটি বঙ্গবন্ধুর উচ্চারিত। সুতরাং বঙ্গবন্ধুকে এড়িয়ে কিংবা তাঁর ওই ভাষণ সম্পর্কে পুনরায় বিতর্কিত ‘তত্ত্ব’ উত্থাপন করা গ্রহণযোগ্য নয়। আর এখানেই ওবায়দুল কাদেরের বক্তব্য সর্বাংশে না হলেও আংশিক সঠিক বলেই প্রতীয়মান হয়ে ওঠে। বিএনপির উচিত ছিল যেহেতু তারা ৭ মার্চকে ঐতিহাসিক দিবস হিসেবে পালন করেছে, তাই ঐতিহাসিক সত্য নির্দ্বিধায় স্বীকার করা। বিশেষত সে মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন; যিনি একাত্তরে লন্ডনে থেকে স্বাধীনতার পক্ষে আন্তর্জাতিক জনমত সৃষ্টিতে অবদান রেখেছিলেন। তিনি নিশ্চয়ই অস্বীকার করতে পারবেন না, বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণই তাঁকে স্বাধীনতার মন্ত্রে উজ্জীবিত হতে উদ্বুদ্ধ করেছিল।

আমাদের জাতীয় জীবনের সবচেয়ে বড় ট্র্যাজেডি হলো স্বাধীনতার ৫০ বছর পরও এর ঘোষকসংক্রান্ত বিতর্কের অবসান ঘটেনি; যা আমাদের গোটা জাতিকে সুস্পষ্টভাবেই দুই ভাগ করে রেখেছে। এ বিভক্তি বজায় রেখে সামনে এগোনো যে দুরূহ তা অস্বীকার করা যাবে না। আর এ বিভক্তির মূল কারণ আমাদের স্বাধীনতা সংগ্রাম বা মুক্তিযুদ্ধে ভূমিকা পালনকারী নেতৃত্বের অবদানকে রাজনৈতিক সংকীর্ণ দৃষ্টিভঙ্গিতে বিচার করা। বিএনপি তাদের দলের প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানকে স্বাধীনতার ঘোষক বলে দাবি করে। হ্যাঁ, এটা ঐতিহাসিক সত্য, ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ জিয়াউর রহমান বিদ্রোহ করেছিলেন এবং ২৭ মার্চ চট্টগ্রামের কালুর ঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে বঙ্গবন্ধুর পক্ষে স্বাধীনতা তথা মুক্তিযুদ্ধের ঘোষণা দিয়েছিলেন। কিন্তু সে বিদ্রোহ এবং যুদ্ধের ঘোষণা দেওয়ার যে প্রেক্ষাপট তা তো ভুলে গেলে চলবে না। কেননা আমাদের স্বাধীনতাযুদ্ধের পটভূমি এক দিনে তৈরি হয়নি। দীর্ঘ ২৪ বছর পশ্চিম পাকিস্তানি শাসক-শোষক গোষ্ঠীর জুলুম-নির্যাতনের বিরুদ্ধে অব্যাহত সংগ্রামের চূড়ান্ত রূপ ছিল একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধ। বাংলাদেশের জনসাধারণের অধিকার আদায় ও ন্যায্য প্রাপ্তির সংগ্রামে সময়ে সময়ে জাতীয় নেতৃবৃন্দ ভূমিকা রেখেছেন। শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হক, হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী, মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সেই নিরবচ্ছিন্ন সংগ্রামের নেতৃত্ব দিয়েছেন। কিন্তু একপর্যায়ে এসে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সবাইকে ছাড়িয়ে উঠে যান অনেক উঁচুতে। এ দেশের মানুষের অধিকার আদায়ের লড়াইয়ে একক সেনাপতি হয়ে ওঠেন তিনি। প্রবীণ যারা আছেন তাদের নিশ্চয়ই স্মরণ থাকার কথা, বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণের দুই দিন পর ৯ মার্চ পল্টন ময়দানে জনসভা করেছিলেন মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী। সেদিনের স্মৃতিচারণা করে প্রবীণ রাজনীতিক ও মওলানা ভাসানীর ঘনিষ্ঠ সহচর মো. শামসুল হক একান্ত সাক্ষাৎকারে আমাকে বলেছেন, ওই জনসভায় বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বের প্রতি আস্থা স্থাপন করে মওলানা ভাসানী বলেছিলেন, ‘মুজিব স্বাধীনতার কথা বলেছে। আমি তার নেতৃত্ব মেনে নিয়ে সবার প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি তোমরাও তার নেতৃত্বে দেশকে স্বাধীন করার লড়াইয়ে শামিল হও’। সুতরাং বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান নেতৃত্বের কোন স্তরে পৌঁছেছিলেন তা নিয়ে বিতর্ক না করাই শ্রেয়। ৭ মার্চ পালন এবং একই সঙ্গে তার তাৎপর্যের ভিন্নতর ব্যাখ্যা করে বিএনপি নেতৃবৃন্দ স্ববিরোধিতার অবতারণা করছেন, যা মোটেও অভিপ্রেত নয়। পাশাপাশি মুক্তিযুদ্ধে জিয়াউর রহমানের ভূমিকাকে কেউ যদি অস্বীকার করতে চান তাহলে তা হবে সত্য অস্বীকার করা। জিয়াউর রহমান বঙ্গবন্ধুর পক্ষে স্বাধীনতাযুদ্ধের ঘোষণা ছড়িয়ে দিয়েছিলেন এবং পুরোটা সময় সমরে লিপ্ত ছিলেন। তাঁর রাজনীতি বা রাজনৈতিক কর্মকান্ড নিয়ে বিতর্ক থাকতে পারে, বিরোধিতা করা যেতে পারে কিন্তু তিনি যে একজন খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা তা কি অস্বীকার করা যাবে? রাজনৈতিক সংকীর্ণতাবশত কাউকে ছোট করার চেষ্টা কোনোভাবেই সমর্থনযোগ্য তো নয়ই, অভিপ্রেত নয়। আমাদের স্বাধীনতা অর্জনে যার যতটুকু অবদান তা স্বীকার করে নিলেই অনেক সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে। আমার তো মনে হয় এখন সময় এসেছে বিএনপির আত্মোপলব্ধির। তারা ৭ মার্চ পালনের মধ্য দিয়ে একধাপ এগিয়ে এসেছে। এখন উচিত বঙ্গবন্ধুকে জাতির পিতা হিসেবে স্বীকার করে নিয়ে ঐতিহাসিক সত্যের প্রতি বিশ্বস্ততা প্রদর্শন। তাদের মনে রাখতে হবে, স্বয়ং জিয়াউর রহমানও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে জাতির পিতা হিসেবে সম্মান করেছেন। এমনকি আওয়ামী লীগের বিপরীতে একটি রাজনৈতিক দল প্রতিষ্ঠা করার পরও তিনি কখনো বঙ্গবন্ধু সম্বন্ধে একটি অসম্মানজনক শব্দও উচ্চারণ করেননি। বিএনপির ৭ মার্চ পালন এবং শুরুতে আওয়ামী লীগের স্বাগত জানানোর মধ্য দিয়ে আমাদের জাতীয় রাজনীতিতে দীর্ঘদিনের জমাটবাঁধা বরফ গলতে শুরু করবে বলে কেউ কেউ আশাবাদী হয়ে উঠেছিলেন। তাদের ধারণা ছিল, এর মধ্য দিয়ে ধারাবাহিকতায় স্বাধীনতার ইতিহাস সম্পর্কিত ইস্যুতে বিএনপি-আওয়ামী লীগের মধ্যে বিদ্যমান দূরত্ব কমে আসবে। ধীরে ধীরে অবসান হবে অবাঞ্ছিত-অপ্রয়োজনীয় বিতর্কেরও। কিন্তু ৭ মার্চের আলোচনা সভার বক্তৃতায় বিএনপি নেতৃবৃন্দের নতুন করে বিতর্ক সৃষ্টির প্রয়াস এবং বিএনপির স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী পালনকে রাজনৈতিক কূটকৌশল বলে আওয়ামী লীগের মন্তব্য জনমনে প্রজ্বলিত আশাবাদের প্রদীপকে নিভিয়ে দিতে উদ্যত হয়েছে। যারা আশাবাদী হয়ে উঠেছিলেন তারা আবার হতাশ হয়ে পড়ছেন। ছোটগল্পের বৈশিষ্ট্যের মতোই তা যেন শেষ হইয়াও হইল না শেষ! আমাদের জাতীয় জীবনে এ এক নিদারুণ ট্র্যাজেডি বটে!

লেখক : সাংবাদিক ও রাজনীতি বিশ্লেষক।

এই বিভাগের আরও খবর
গণহত্যার বিচার
গণহত্যার বিচার
ঋণনির্ভর বাজেট
ঋণনির্ভর বাজেট
একান্নবর্তী পরিবারের কোরবানি
একান্নবর্তী পরিবারের কোরবানি
ছাত্ররাই দেশের বড় সম্পদ
ছাত্ররাই দেশের বড় সম্পদ
আপদে এনসিপি বিপদে দেশ
আপদে এনসিপি বিপদে দেশ
চলে যাওয়া দেখার যন্ত্রণা
চলে যাওয়া দেখার যন্ত্রণা
কোরবানির বিধান
কোরবানির বিধান
নাজুক মানবাধিকার
নাজুক মানবাধিকার
চারদিকে সংকট
চারদিকে সংকট
মন্দ মানুষের হালহকিকত ও পরিণতি
মন্দ মানুষের হালহকিকত ও পরিণতি
মব ফ্যাসিজম!
মব ফ্যাসিজম!
নির্বাচনে অনিশ্চয়তা
নির্বাচনে অনিশ্চয়তা
সর্বশেষ খবর
জুলাই সনদে কী থাকবে তা এখনই নির্ধারণ করতে হবে: আলী রিয়াজ
জুলাই সনদে কী থাকবে তা এখনই নির্ধারণ করতে হবে: আলী রিয়াজ

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপে নতুন ফিচারে থাকছে যে সুবিধা
হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপে নতুন ফিচারে থাকছে যে সুবিধা

১৫ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নিউজিল্যান্ডের কেন্দ্রীয় চুক্তিতে নেই উইলিয়ামসন-কনওয়ে
নিউজিল্যান্ডের কেন্দ্রীয় চুক্তিতে নেই উইলিয়ামসন-কনওয়ে

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে এক হাটের গরু অন্য হাটে, আটক ৩
নারায়ণগঞ্জে অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে এক হাটের গরু অন্য হাটে, আটক ৩

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সচিবালয়ের সামনে পুলিশ-জুলাই ঐক্য মুখোমুখি
সচিবালয়ের সামনে পুলিশ-জুলাই ঐক্য মুখোমুখি

২৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘বেস্ট হসপিটালিটি আইকন’ সম্মাননা পেলেন শাখাওয়াত হোসেন
‘বেস্ট হসপিটালিটি আইকন’ সম্মাননা পেলেন শাখাওয়াত হোসেন

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

৮ নদীর পানি বাড়ছে, ৩ জেলায় বন্যা পরিস্থিতির অবনতি শঙ্কা
৮ নদীর পানি বাড়ছে, ৩ জেলায় বন্যা পরিস্থিতির অবনতি শঙ্কা

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

কোহলির জন্য ট্রফি জিততে চায় বেঙ্গালুরু
কোহলির জন্য ট্রফি জিততে চায় বেঙ্গালুরু

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শাহজালাল বিমানবন্দরে ইমিগ্রেশন পুলিশের সার্ভার সচল
শাহজালাল বিমানবন্দরে ইমিগ্রেশন পুলিশের সার্ভার সচল

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

মাথায় পানির ট্যাংক পড়ে মাদ্রাসাছাত্রী নিহত
মাথায় পানির ট্যাংক পড়ে মাদ্রাসাছাত্রী নিহত

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কোরবানির গরু নিয়ে ফেরার পথে ছুরিকাঘাতে কিশোর নিহত
কোরবানির গরু নিয়ে ফেরার পথে ছুরিকাঘাতে কিশোর নিহত

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কাঠামোগত রূপান্তরে বলিষ্ঠতা অনুপস্থিত
কাঠামোগত রূপান্তরে বলিষ্ঠতা অনুপস্থিত

৪৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

কাঙ্ক্ষিত বৈষম্য হ্রাস অনর্জিত থেকে যাবে
কাঙ্ক্ষিত বৈষম্য হ্রাস অনর্জিত থেকে যাবে

৪৬ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় ব্যর্থ বাজেট
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় ব্যর্থ বাজেট

৪৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ঈদে বৃষ্টি থাকবে কি না জানাল আবহাওয়া অফিস
ঈদে বৃষ্টি থাকবে কি না জানাল আবহাওয়া অফিস

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

উদ্বেগজনক বলল সিপিডি
উদ্বেগজনক বলল সিপিডি

৫৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মৌলভীবাজারে বন্যার্তদের মাঝে ত্রাণ বিতরণ
মৌলভীবাজারে বন্যার্তদের মাঝে ত্রাণ বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যবসায়ীকে হত্যার অভিযোগে গ্রেফতার ১, অধরা খুনি
ব্যবসায়ীকে হত্যার অভিযোগে গ্রেফতার ১, অধরা খুনি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন বিভাগে ভারী বৃষ্টির আভাস
তিন বিভাগে ভারী বৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাত্রাবাড়ীতে কাভার্ডভ্যানের চাপায় বৃদ্ধ নিহত
যাত্রাবাড়ীতে কাভার্ডভ্যানের চাপায় বৃদ্ধ নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের কাছে থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের নিশ্চয়তা চায় ইরান
যুক্তরাষ্ট্রের কাছে থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের নিশ্চয়তা চায় ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে সীমান্ত দিয়ে ৮ জনকে পুশইন
চাঁপাইনবাবগঞ্জে সীমান্ত দিয়ে ৮ জনকে পুশইন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপের ধাক্কায় নিহত ২
পিকআপের ধাক্কায় নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কানাডায় বন্ধ হচ্ছে ৩৫৫ বছরের পুরনো কোম্পানিটি!
কানাডায় বন্ধ হচ্ছে ৩৫৫ বছরের পুরনো কোম্পানিটি!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাসহ ৭ জনের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে গুমের অভিযোগ জমা দিলেন সালাহউদ্দিন
শেখ হাসিনাসহ ৭ জনের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে গুমের অভিযোগ জমা দিলেন সালাহউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে জনপ্রিয় টিকটকার সানা ইউসুফকে গুলি করে হত্যা
পাকিস্তানে জনপ্রিয় টিকটকার সানা ইউসুফকে গুলি করে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

উৎসবমুখর পরিবেশে প্যারিসে সাফের টানা ৬ষ্ঠ বারের মতো বাণিজ্য মেলা
উৎসবমুখর পরিবেশে প্যারিসে সাফের টানা ৬ষ্ঠ বারের মতো বাণিজ্য মেলা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

টাঙ্গাইলে ট্রাকে মাইক্রোর ধাক্কা, প্রাণ গেল ৩ জনের
টাঙ্গাইলে ট্রাকে মাইক্রোর ধাক্কা, প্রাণ গেল ৩ জনের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ থেকে শুরু স্কুল-কলেজে ঈদের ছুটি
আজ থেকে শুরু স্কুল-কলেজে ঈদের ছুটি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় নিঃসন্দেহে যুদ্ধাপরাধ করেছে ইসরায়েল : ম্যাথু মিলার
গাজায় নিঃসন্দেহে যুদ্ধাপরাধ করেছে ইসরায়েল : ম্যাথু মিলার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
দাম বাড়তে-কমতে পারে যেসব পণ্যের
দাম বাড়তে-কমতে পারে যেসব পণ্যের

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাফাল ভূপাতিতের ঘটনায় এবার ভারত ও ফ্রান্সের দ্বন্দ্ব
রাফাল ভূপাতিতের ঘটনায় এবার ভারত ও ফ্রান্সের দ্বন্দ্ব

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারা দেশে ২৬৫ বিচারককে একযোগে বদলি
সারা দেশে ২৬৫ বিচারককে একযোগে বদলি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরব মন্ত্রীদের গাজা সফরে বাধা দিয়ে ইসরায়েল চরমপন্থা দেখিয়েছে : সৌদি পররাষ্ট্রমন্ত্রী
আরব মন্ত্রীদের গাজা সফরে বাধা দিয়ে ইসরায়েল চরমপন্থা দেখিয়েছে : সৌদি পররাষ্ট্রমন্ত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাজেটে জুলাই যোদ্ধাদের জন্য বিশেষ সুবিধা
বাজেটে জুলাই যোদ্ধাদের জন্য বিশেষ সুবিধা

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফাইনালেও বৃষ্টির সম্ভাবনা, ম্যাচ ভেস্তে গেলে চ্যাম্পিয়ন কারা?
ফাইনালেও বৃষ্টির সম্ভাবনা, ম্যাচ ভেস্তে গেলে চ্যাম্পিয়ন কারা?

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিগারেটের দাম বাড়তে পারে
সিগারেটের দাম বাড়তে পারে

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বেসরকারি খাত ঋণ পাবে না!
বেসরকারি খাত ঋণ পাবে না!

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতীয় বাহিনীর হাতে মিয়ানমারের ১০ বিদ্রোহী নিহত, সীমান্তে আতঙ্ক
ভারতীয় বাহিনীর হাতে মিয়ানমারের ১০ বিদ্রোহী নিহত, সীমান্তে আতঙ্ক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাগেজে ৪৭ বিষধর সাপ, ভারতীয় যাত্রী গ্রেফতার
লাগেজে ৪৭ বিষধর সাপ, ভারতীয় যাত্রী গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারী ক্রিকেট বিশ্বকাপের সূচি ও ভেন্যু ঘোষণা করল আইসিসি
নারী ক্রিকেট বিশ্বকাপের সূচি ও ভেন্যু ঘোষণা করল আইসিসি

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপি তো এনসিপির মামা না যে তাদের এজেন্ডা বাস্তবায়ন করবে: রুমিন ফারহানা
বিএনপি তো এনসিপির মামা না যে তাদের এজেন্ডা বাস্তবায়ন করবে: রুমিন ফারহানা

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন ডিসেম্বরের পরে যাওয়ার একটিও কারণ নেই: সালাহউদ্দিন আহমদ
নির্বাচন ডিসেম্বরের পরে যাওয়ার একটিও কারণ নেই: সালাহউদ্দিন আহমদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই সনদের পর নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করতে হবে : নাহিদ
জুলাই সনদের পর নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করতে হবে : নাহিদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ক্রেডিট কার্ড নিতে রিটার্ন জমার বাধ্যবাধকতা থাকছে না
ক্রেডিট কার্ড নিতে রিটার্ন জমার বাধ্যবাধকতা থাকছে না

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নির্বাচন ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যেই যেকোন একটা সময় হতে পারে: প্রেস সচিব
নির্বাচন ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যেই যেকোন একটা সময় হতে পারে: প্রেস সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাইয়ে সংস্কার, ডিসেম্বর থেকে এপ্রিলের মধ্যে নির্বাচন চায় জামায়াত
জুলাইয়ে সংস্কার, ডিসেম্বর থেকে এপ্রিলের মধ্যে নির্বাচন চায় জামায়াত

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক করতে যমুনায় বিএনপির প্রতিনিধি দল
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক করতে যমুনায় বিএনপির প্রতিনিধি দল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভিসা ছাড়াই চীনে যেতে পারবেন লাতিন আমেরিকার পাঁচ দেশের নাগরিকরা
ভিসা ছাড়াই চীনে যেতে পারবেন লাতিন আমেরিকার পাঁচ দেশের নাগরিকরা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো বাজেট
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো বাজেট

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অতিরিক্ত ডিআইজি রফিকুল ও তার স্ত্রীর নামে মামলা
অতিরিক্ত ডিআইজি রফিকুল ও তার স্ত্রীর নামে মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় প্রতিরক্ষা পরিকল্পনা যুক্তরাজ্যের : আসছে ১২টি অ্যাটাক সাবমেরিন
বড় প্রতিরক্ষা পরিকল্পনা যুক্তরাজ্যের : আসছে ১২টি অ্যাটাক সাবমেরিন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা থেকে নরসিংদীতে নিয়ে তরুণীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার রাইড শেয়ার চালক
ঢাকা থেকে নরসিংদীতে নিয়ে তরুণীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার রাইড শেয়ার চালক

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজার পথে গ্রেটা থুনবার্গের মানবতার জাহাজ ‘ত্রাণের তরী’
গাজার পথে গ্রেটা থুনবার্গের মানবতার জাহাজ ‘ত্রাণের তরী’

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জি এম কাদের ও তার স্ত্রীসহ ১৯ জনের নামে হত্যাচেষ্টা মামলা
জি এম কাদের ও তার স্ত্রীসহ ১৯ জনের নামে হত্যাচেষ্টা মামলা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিস্কুটে-পাউরুটিতে গত বছরের তুলনায় বেশী ভ্যাট বসবে না : অর্থ উপদেষ্টা
বিস্কুটে-পাউরুটিতে গত বছরের তুলনায় বেশী ভ্যাট বসবে না : অর্থ উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মেঘনায় ট্রলার ডুবি: নিখোঁজ পুলিশ সদস্যের লাশ উদ্ধার
মেঘনায় ট্রলার ডুবি: নিখোঁজ পুলিশ সদস্যের লাশ উদ্ধার

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইপিএলে ৩০ লাখের দিগ্বেশ রাঠির জরিমানাই ২১ লাখ
আইপিএলে ৩০ লাখের দিগ্বেশ রাঠির জরিমানাই ২১ লাখ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ থেকে যেসব এলাকায় রাত ১০টা পর্যন্ত ব্যাংক খোলা
আজ থেকে যেসব এলাকায় রাত ১০টা পর্যন্ত ব্যাংক খোলা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকার যে কারণে আগাম নির্বাচনের বিপক্ষে
অন্তর্বর্তী সরকার যে কারণে আগাম নির্বাচনের বিপক্ষে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
শাহ সিমেন্ট গিলে খাচ্ছে নদী
শাহ সিমেন্ট গিলে খাচ্ছে নদী

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যূনতম কর ৫ হাজার টাকা নতুনদের জন্য ১ হাজার
ন্যূনতম কর ৫ হাজার টাকা নতুনদের জন্য ১ হাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ঈদ আনন্দে বন্যার হানা
ঈদ আনন্দে বন্যার হানা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রাথমিকে চালু হচ্ছে স্কুল ফিডিং
প্রাথমিকে চালু হচ্ছে স্কুল ফিডিং

নগর জীবন

পুটখালী গ্রামে চাঞ্চল্য
পুটখালী গ্রামে চাঞ্চল্য

পেছনের পৃষ্ঠা

আপদে এনসিপি বিপদে দেশ
আপদে এনসিপি বিপদে দেশ

সম্পাদকীয়

মইজ্জ্যারটেক হাটে ভিড়
মইজ্জ্যারটেক হাটে ভিড়

পেছনের পৃষ্ঠা

২৬ দলের মধ্যে ২৩টি ডিসেম্বরে নির্বাচন চায়
২৬ দলের মধ্যে ২৩টি ডিসেম্বরে নির্বাচন চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

কে দেবে আশা কে দেবে ভরসা?
কে দেবে আশা কে দেবে ভরসা?

প্রথম পৃষ্ঠা

দাম বাড়বে
দাম বাড়বে

প্রথম পৃষ্ঠা

লোক ভাড়া করে আওয়ামী লীগের মিছিল!
লোক ভাড়া করে আওয়ামী লীগের মিছিল!

পেছনের পৃষ্ঠা

উদ্বেগজনক বলল সিপিডি
উদ্বেগজনক বলল সিপিডি

প্রথম পৃষ্ঠা

পুঁজিবাজারে করপোরেট করে ছাড়
পুঁজিবাজারে করপোরেট করে ছাড়

নগর জীবন

দাম কমবে
দাম কমবে

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী সরকার যে কারণে আগাম নির্বাচনের বিপক্ষে
অন্তর্বর্তী সরকার যে কারণে আগাম নির্বাচনের বিপক্ষে

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারি চাকরিজীবীদের জন্য ১৫ শতাংশ পর্যন্ত বিশেষ প্রণোদনা
সরকারি চাকরিজীবীদের জন্য ১৫ শতাংশ পর্যন্ত বিশেষ প্রণোদনা

খবর

তিন শূন্যের বাজেট
তিন শূন্যের বাজেট

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো বাজেট
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো বাজেট

প্রথম পৃষ্ঠা

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড হাই কোর্টে বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড হাই কোর্টে বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

কী হয়েছিল সেই ব্যাংকের শাখায়
কী হয়েছিল সেই ব্যাংকের শাখায়

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুনত্বের ছোঁয়া নেই বাজেটে
নতুনত্বের ছোঁয়া নেই বাজেটে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবিত বাজেট বাস্তবতাবিবর্জিত
প্রস্তাবিত বাজেট বাস্তবতাবিবর্জিত

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে চিকিৎসকসহ ১১ জন করোনা আক্রান্ত
রাজশাহীতে চিকিৎসকসহ ১১ জন করোনা আক্রান্ত

খবর

সুস্থগরু চেনার উপায়
সুস্থগরু চেনার উপায়

স্বাস্থ্য

১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারের দাম ১৪০৩ টাকা
১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারের দাম ১৪০৩ টাকা

নগর জীবন

তুরাগে ভয়ংকর কিশোর গ্যাং আতঙ্ক
তুরাগে ভয়ংকর কিশোর গ্যাং আতঙ্ক

নগর জীবন

ব্যতিক্রমধর্মী বাজেট এবার
ব্যতিক্রমধর্মী বাজেট এবার

প্রথম পৃষ্ঠা

গবেষণার নামে ৬ কোটি টাকা লোপাট
গবেষণার নামে ৬ কোটি টাকা লোপাট

নগর জীবন

চলে যাওয়া দেখার যন্ত্রণা
চলে যাওয়া দেখার যন্ত্রণা

সম্পাদকীয়