শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৫ এপ্রিল, ২০২১ আপডেট:

শেষ হইয়াও হইল না শেষ

মহিউদ্দিন খান মোহন
প্রিন্ট ভার্সন
শেষ হইয়াও হইল না শেষ

বাংলা সাহিত্যের ছোটগল্পের একটা বৈশিষ্ট্য আছে। গল্পকার গল্প শেষ করলেও যে গল্পের অনুরণন পাঠক-হৃদয় দীর্ঘক্ষণ আন্দোলিত করে সেটাই সার্থক ছোটগল্প হিসেবে স্বীকৃত। বলা হয়, ছোটগল্পের অন্যতম বৈশিষ্ট্য- তা পাঠান্তেও মনে হতে থাকবে গল্প শেষ হয়নি, আরও কিছু বলার ছিল। গল্পের সমাপ্তি হলেও মনে হতে থাকে তা শেষ হয়নি, যেন ‘শেষ হইয়াও হইল না শেষ’। এই শেষ হয়েও শেষ না হওয়ার অনেক উদাহরণ আমাদের সমাজে রয়েছে। অনেক সমস্যা-সংকট, বিবাদ-বিসম্বাদ শেষ হতে হতেও শেষ হয় না। কখনো কখনো মনে হয় যেন বিষয়টির পরিসমাপ্ত ঘটেছে বা ঘটবে। কিন্তু পরে ঘটমান বা ঘটিত ঘটনা থেকে পরিষ্কার হয় যে আসলে তার পরিসমাপ্তি ঘটেনি। আর এ অপূর্ণতা বা অসম্পূর্ণতার কারণে নানা অনাকাক্সিক্ষত পরিস্থিতি অজগরের মতো আমাদের পেঁচিয়ে ধরে।

দেশের অন্যতম বৃহৎ রাজনৈতিক দল বিএনপি এবারই প্রথম ৭ মার্চকে ঐতিহাসিক দিবস হিসেবে পালন করেছে। এ মর্যাদাবান দিবসটি বিএনপির পালনের সিদ্ধান্তে দেশের সচেতন মানুষ বড় আশান্বিত হয়ে উঠেছিল। কেননা বিএনপি ও আওয়ামী লীগের মধ্যে রাজনৈতিক নীতি-কর্মসূচির বাইরে যে বিভাজন রেখাটি রয়েছে তা বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণকে কেন্দ্র করে অনেকটাই আবর্তিত। আওয়ামী লীগ দাবি করে বঙ্গবন্ধুর ওই ভাষণই মূলত বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা। অন্যপক্ষে বিএনপি বলে আসছিল ৭ মার্চ নয়, ২৭ মার্চ তাদের দলের প্রতিষ্ঠাতা তৎকালীন পাকিস্তান সেনাবাহিনীর অষ্টম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের উপ-অধিনায়ক মেজর জিয়াউর রহমান বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেছেন। তারা ৭ মার্চকে ঐতিহাসিক দিবস হিসেবে পালন করা দূরের কথা, বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামে ওই দিনটির যে ঐতিহাসিক তাৎপর্য ও গুরুত্ব রয়েছে তা-ই এত দিন স্বীকার করতে চায়নি। মূলত বিপরীতমুখী এ অবস্থান বিএনপি ও আওয়ামী লীগের মধ্যে সৃষ্টি করে রেখেছে এক অনতিক্রম্য দূরত্ব। সচেতন মানুষ দেশের স্থিতিশীলতা ও গণতন্ত্রের সাবলীল অগ্রগামিতার স্বার্থে দুই রাজনৈতিক পরাশক্তির দূরত্ব কমে আসুক তা চাইলেও চুম্বকের দুই মেরুর মতো তারা বিপরীতমুখী অবস্থানেই থাকছে। আওয়ামী লীগ সব সময় বলে এসেছে, বঙ্গবন্ধুকে জাতির পিতা এবং তাঁকে স্বাধীনতার ঘোষক হিসেবে স্বীকার করে না নিলে বিএনপির সঙ্গে তাদের সহাবস্থান কখনই সম্ভব নয়। অন্যদিকে বিএনপি তাদের দলের প্রতিষ্ঠাতাকে স্বাধীনতার ঘোষক হিসেবে দাবি করে আসছিল। যদিও তারা সময়ে সময়ে বঙ্গবন্ধুর প্রতি শ্রদ্ধা দেখিয়েছে; তবে এ শ্রদ্ধা প্রদর্শন কতটা আন্তরিক তা নিয়ে অনেকের মনেই প্রশ্ন ছিল। কেননা যাত্রাপথে বঙ্গবন্ধুর মাজার জিয়ারত করে জনসমক্ষে নিজেদের উদার হিসেবে প্রদর্শনের চেষ্টা করলেও পরে কদর্য ভাষায় তাঁর সম্পর্কে কটূক্তি করে জিয়ারতের মহিমা ম্লান করে দিয়েছেন তারাই।

এমনই এক প্রেক্ষাপটে বিএনপির স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উদ্যাপন এবং ঐতিহাসিক ৭ মার্চ পালনের ঘোষণা তাই শান্তিপ্রিয় মানুষের মনে আশার প্রদীপ জ্বালিয়েছিল। বিএনপির ওই ঘোষণার পরপরই আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে স্বাগত জানানোয় জনমনে এ ধারণা বদ্ধমূল হয়েছিল যে, এবার হয়তো অন্তত স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের ইস্যুতে বিএনপি ও আওয়ামী লীগের মধ্যে বিদ্যমান বৈরিতার অবসান হবে। কিন্তু জনমনে জ্বলে ওঠা সে আশার প্রদীপ শুরুতেই নির্বাপিত হতে বসেছে। কারণ ৭ মার্চ পালনের আলোচনা সভায় বিএনপি নেতৃবৃন্দ যেসব কথা বলেছেন তাতে দিবসটি নিয়ে তারা প্রকারান্তরে নতুন বিতর্ক সৃষ্টিরই যেন প্রয়াস পেয়েছেন। অন্যদিকে শুরুতে বিএনপির ৭ মার্চ পালনকে স্বাগত জানালেও কদিন পরই আওয়ামী লীগ এর মধ্যে ভন্ডামির অস্তিত্ব খুঁজে পেয়েছে। ৬ মার্চ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সম্পাদকমন্ডলীর সঙ্গে দলটির ঢাকা মহানগরী উত্তর ও দক্ষিণ এবং ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনগুলোর সভাপতি-সাধারণ সম্পাদকদের যৌথ সভায় দলের সাধারণ সম্পাদক মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ‘বিএনপির ঐতিহাসিক ৭ মার্চ পালনের ঘোষণা আরেকটি রাজনৈতিক ভন্ডামি। ৪৬ বছর পর আজ হঠাৎ বিএনপির বোধোদয় হয়েছে। ৭ মার্চের ভাষণকে তারা শুধু নিষিদ্ধই করেনি; এ ভাষণ যারা বাজাত তাদের নির্যাতন করত, জেলে দিত।’ রাজনৈতিক সচেতন মহল ওবায়দুল কাদেরের এ বক্তব্যের সঙ্গে একমত হতে পারছে না। বিএনপি অতীতে ঐতিহাসিক ৭ মার্চকে স্বীকার করেনি বলে কোনো দিনই করবে না এমন কোনো কথা নেই। অনেকেই মনে করেন, এ সিদ্ধান্তের দ্বারা বিএনপি তাদের শুভবুদ্ধির পরিচয় দিয়েছে। কেননা ঐতিহাসিক সত্যকে স্বীকার করা লজ্জার কোনো বিষয় নয়। বরং এর মধ্য দিয়ে আত্মগ্লানি থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।

অন্যদিকে ৭ মার্চ পালনের জন্য আয়োজিত আলোচনা সভায় বিএনপি নেতৃবৃন্দ ১৯৭১ সালের এ দিনে শেখ মুজিবুর রহমানের ভাষণ ঐতিহাসিক ও যুক্তিযুক্ত ছিল মন্তব্য করলেও তাতে স্বাধীনতার ঘোষণা ছিল না বলে দাবি করেছেন। তারা এও বলেছেন, সেদিন সমগ্র জাতি স্বাধীনতা ঘোষণার জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করলেও তা দেওয়া হয়নি। এত বছর পর বিএনপির বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণের দিনটিকে পালনের সিদ্ধান্তে মানুষ যতটা আশাবাদী হয়ে উঠেছিল, পরে ততটাই আশাহত হয়েছে। পত্রিকার খবরে উল্লেখ করা করা হয়েছে, বিএনপির আলোচনা সভামঞ্চের ব্যানারে ঐতিহাসিক ৭ মার্চ পালনের কথা লেখা থাকলেও সেখানে বঙ্গবন্ধুর কথা উল্লেখ ছিল না। তাহলে কেন তারা ৭ মার্চ পালন করল? যাঁর ভাষণের কারণে দিনটি ঐতিহাসিক গুরুত্ব পেয়েছে, ব্যানারে তাঁর কথা উল্লেখ না করে বিএনপি আত্মপ্রবঞ্চনা করেছে- এমনটি মনে করেন রাজনীতিসচেতন ব্যক্তিরা। কেননা ৭ মার্চকে পালন করতে গেলে ঐতিহাসিক সত্যের কারণেই বঙ্গবন্ধুর নাম এসে যায়। বিএনপি যদি ঐতিহাসিক সত্য স্বীকারে উদ্বুদ্ধ হয়েই ৭ মার্চ পালনের সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকে তাহলে বঙ্গবন্ধুর নামটি উহ্য রাখা কেন? ৭ মার্চ এবং বঙ্গবন্ধু যে সমার্থক তা তো অস্বীকার করা যাবে না। বঙ্গবন্ধু এবং তাঁর সে সময়ের দূরদৃষ্টিসম্পন্ন বক্তব্য এড়িয়ে সেই দিবস পালন এক ধরনের প্রতারণারই শামিল। কারণ ওই দিনটি ঐতিহাসিক হয়ে উঠেছে একটি ভাষণের জন্য, যেটি বঙ্গবন্ধুর উচ্চারিত। সুতরাং বঙ্গবন্ধুকে এড়িয়ে কিংবা তাঁর ওই ভাষণ সম্পর্কে পুনরায় বিতর্কিত ‘তত্ত্ব’ উত্থাপন করা গ্রহণযোগ্য নয়। আর এখানেই ওবায়দুল কাদেরের বক্তব্য সর্বাংশে না হলেও আংশিক সঠিক বলেই প্রতীয়মান হয়ে ওঠে। বিএনপির উচিত ছিল যেহেতু তারা ৭ মার্চকে ঐতিহাসিক দিবস হিসেবে পালন করেছে, তাই ঐতিহাসিক সত্য নির্দ্বিধায় স্বীকার করা। বিশেষত সে মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন; যিনি একাত্তরে লন্ডনে থেকে স্বাধীনতার পক্ষে আন্তর্জাতিক জনমত সৃষ্টিতে অবদান রেখেছিলেন। তিনি নিশ্চয়ই অস্বীকার করতে পারবেন না, বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণই তাঁকে স্বাধীনতার মন্ত্রে উজ্জীবিত হতে উদ্বুদ্ধ করেছিল।

আমাদের জাতীয় জীবনের সবচেয়ে বড় ট্র্যাজেডি হলো স্বাধীনতার ৫০ বছর পরও এর ঘোষকসংক্রান্ত বিতর্কের অবসান ঘটেনি; যা আমাদের গোটা জাতিকে সুস্পষ্টভাবেই দুই ভাগ করে রেখেছে। এ বিভক্তি বজায় রেখে সামনে এগোনো যে দুরূহ তা অস্বীকার করা যাবে না। আর এ বিভক্তির মূল কারণ আমাদের স্বাধীনতা সংগ্রাম বা মুক্তিযুদ্ধে ভূমিকা পালনকারী নেতৃত্বের অবদানকে রাজনৈতিক সংকীর্ণ দৃষ্টিভঙ্গিতে বিচার করা। বিএনপি তাদের দলের প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানকে স্বাধীনতার ঘোষক বলে দাবি করে। হ্যাঁ, এটা ঐতিহাসিক সত্য, ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ জিয়াউর রহমান বিদ্রোহ করেছিলেন এবং ২৭ মার্চ চট্টগ্রামের কালুর ঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে বঙ্গবন্ধুর পক্ষে স্বাধীনতা তথা মুক্তিযুদ্ধের ঘোষণা দিয়েছিলেন। কিন্তু সে বিদ্রোহ এবং যুদ্ধের ঘোষণা দেওয়ার যে প্রেক্ষাপট তা তো ভুলে গেলে চলবে না। কেননা আমাদের স্বাধীনতাযুদ্ধের পটভূমি এক দিনে তৈরি হয়নি। দীর্ঘ ২৪ বছর পশ্চিম পাকিস্তানি শাসক-শোষক গোষ্ঠীর জুলুম-নির্যাতনের বিরুদ্ধে অব্যাহত সংগ্রামের চূড়ান্ত রূপ ছিল একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধ। বাংলাদেশের জনসাধারণের অধিকার আদায় ও ন্যায্য প্রাপ্তির সংগ্রামে সময়ে সময়ে জাতীয় নেতৃবৃন্দ ভূমিকা রেখেছেন। শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হক, হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী, মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সেই নিরবচ্ছিন্ন সংগ্রামের নেতৃত্ব দিয়েছেন। কিন্তু একপর্যায়ে এসে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সবাইকে ছাড়িয়ে উঠে যান অনেক উঁচুতে। এ দেশের মানুষের অধিকার আদায়ের লড়াইয়ে একক সেনাপতি হয়ে ওঠেন তিনি। প্রবীণ যারা আছেন তাদের নিশ্চয়ই স্মরণ থাকার কথা, বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণের দুই দিন পর ৯ মার্চ পল্টন ময়দানে জনসভা করেছিলেন মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী। সেদিনের স্মৃতিচারণা করে প্রবীণ রাজনীতিক ও মওলানা ভাসানীর ঘনিষ্ঠ সহচর মো. শামসুল হক একান্ত সাক্ষাৎকারে আমাকে বলেছেন, ওই জনসভায় বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বের প্রতি আস্থা স্থাপন করে মওলানা ভাসানী বলেছিলেন, ‘মুজিব স্বাধীনতার কথা বলেছে। আমি তার নেতৃত্ব মেনে নিয়ে সবার প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি তোমরাও তার নেতৃত্বে দেশকে স্বাধীন করার লড়াইয়ে শামিল হও’। সুতরাং বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান নেতৃত্বের কোন স্তরে পৌঁছেছিলেন তা নিয়ে বিতর্ক না করাই শ্রেয়। ৭ মার্চ পালন এবং একই সঙ্গে তার তাৎপর্যের ভিন্নতর ব্যাখ্যা করে বিএনপি নেতৃবৃন্দ স্ববিরোধিতার অবতারণা করছেন, যা মোটেও অভিপ্রেত নয়। পাশাপাশি মুক্তিযুদ্ধে জিয়াউর রহমানের ভূমিকাকে কেউ যদি অস্বীকার করতে চান তাহলে তা হবে সত্য অস্বীকার করা। জিয়াউর রহমান বঙ্গবন্ধুর পক্ষে স্বাধীনতাযুদ্ধের ঘোষণা ছড়িয়ে দিয়েছিলেন এবং পুরোটা সময় সমরে লিপ্ত ছিলেন। তাঁর রাজনীতি বা রাজনৈতিক কর্মকান্ড নিয়ে বিতর্ক থাকতে পারে, বিরোধিতা করা যেতে পারে কিন্তু তিনি যে একজন খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা তা কি অস্বীকার করা যাবে? রাজনৈতিক সংকীর্ণতাবশত কাউকে ছোট করার চেষ্টা কোনোভাবেই সমর্থনযোগ্য তো নয়ই, অভিপ্রেত নয়। আমাদের স্বাধীনতা অর্জনে যার যতটুকু অবদান তা স্বীকার করে নিলেই অনেক সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে। আমার তো মনে হয় এখন সময় এসেছে বিএনপির আত্মোপলব্ধির। তারা ৭ মার্চ পালনের মধ্য দিয়ে একধাপ এগিয়ে এসেছে। এখন উচিত বঙ্গবন্ধুকে জাতির পিতা হিসেবে স্বীকার করে নিয়ে ঐতিহাসিক সত্যের প্রতি বিশ্বস্ততা প্রদর্শন। তাদের মনে রাখতে হবে, স্বয়ং জিয়াউর রহমানও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে জাতির পিতা হিসেবে সম্মান করেছেন। এমনকি আওয়ামী লীগের বিপরীতে একটি রাজনৈতিক দল প্রতিষ্ঠা করার পরও তিনি কখনো বঙ্গবন্ধু সম্বন্ধে একটি অসম্মানজনক শব্দও উচ্চারণ করেননি। বিএনপির ৭ মার্চ পালন এবং শুরুতে আওয়ামী লীগের স্বাগত জানানোর মধ্য দিয়ে আমাদের জাতীয় রাজনীতিতে দীর্ঘদিনের জমাটবাঁধা বরফ গলতে শুরু করবে বলে কেউ কেউ আশাবাদী হয়ে উঠেছিলেন। তাদের ধারণা ছিল, এর মধ্য দিয়ে ধারাবাহিকতায় স্বাধীনতার ইতিহাস সম্পর্কিত ইস্যুতে বিএনপি-আওয়ামী লীগের মধ্যে বিদ্যমান দূরত্ব কমে আসবে। ধীরে ধীরে অবসান হবে অবাঞ্ছিত-অপ্রয়োজনীয় বিতর্কেরও। কিন্তু ৭ মার্চের আলোচনা সভার বক্তৃতায় বিএনপি নেতৃবৃন্দের নতুন করে বিতর্ক সৃষ্টির প্রয়াস এবং বিএনপির স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী পালনকে রাজনৈতিক কূটকৌশল বলে আওয়ামী লীগের মন্তব্য জনমনে প্রজ্বলিত আশাবাদের প্রদীপকে নিভিয়ে দিতে উদ্যত হয়েছে। যারা আশাবাদী হয়ে উঠেছিলেন তারা আবার হতাশ হয়ে পড়ছেন। ছোটগল্পের বৈশিষ্ট্যের মতোই তা যেন শেষ হইয়াও হইল না শেষ! আমাদের জাতীয় জীবনে এ এক নিদারুণ ট্র্যাজেডি বটে!

লেখক : সাংবাদিক ও রাজনীতি বিশ্লেষক।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
সর্বশেষ খবর
সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও
সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জলবায়ু অর্থায়ন কোনো দরকষাকষির বিষয় নয়, টিকে থাকার প্রশ্ন: ফরিদা আখতার
জলবায়ু অর্থায়ন কোনো দরকষাকষির বিষয় নয়, টিকে থাকার প্রশ্ন: ফরিদা আখতার

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

জর্জিয়াকে ৪-০ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপের দুয়ারে স্পেন
জর্জিয়াকে ৪-০ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপের দুয়ারে স্পেন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
মুন্সীগঞ্জে কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকুন্দিয়ায় আগুনে পুড়ল চার দোকান
পাকুন্দিয়ায় আগুনে পুড়ল চার দোকান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে ইয়াবাসহ দুই যুবক আটক
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে ইয়াবাসহ দুই যুবক আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আগারগাঁওয়ে ককটেল বিস্ফোরণ
আগারগাঁওয়ে ককটেল বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সেনেগালকে হারিয়ে প্রতিশোধ নিল ব্রাজিল
সেনেগালকে হারিয়ে প্রতিশোধ নিল ব্রাজিল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গা থানায় হামলার ঘটনায় আ.লীগের তিন নেতা গ্রেফতার
ভাঙ্গা থানায় হামলার ঘটনায় আ.লীগের তিন নেতা গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রমজান ও ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানালো আরব আমিরাত
রমজান ও ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানালো আরব আমিরাত

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, মরদেহের পাশে মিলল গুলির খোসা
বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, মরদেহের পাশে মিলল গুলির খোসা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের
বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার
রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার
নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ
সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা
বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা পাতা তুলতে গিয়ে ভাল্লুকের আক্রমণের শিকার নারী
চা পাতা তুলতে গিয়ে ভাল্লুকের আক্রমণের শিকার নারী

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কলাপাড়ায় জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে সাইকেল র‍্যালি
কলাপাড়ায় জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে সাইকেল র‍্যালি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাকচাপায় কিশোর নিহত
ট্রাকচাপায় কিশোর নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের জার্সিতে প্রথম জয় পেতে মরিয়া সমিত সোম
বাংলাদেশের জার্সিতে প্রথম জয় পেতে মরিয়া সমিত সোম

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ কোটির পাথিরানাকে ছেড়ে দিল চেন্নাই
১৩ কোটির পাথিরানাকে ছেড়ে দিল চেন্নাই

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গীবাড়ীতে পাক হানাদারমুক্ত দিবসে র‌্যালি ও আলোচনা সভা
টঙ্গীবাড়ীতে পাক হানাদারমুক্ত দিবসে র‌্যালি ও আলোচনা সভা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!
অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী
এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা
সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে
বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল
নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল

প্রথম পৃষ্ঠা

পালিয়েছে ছাত্রদল নেতা গ্রেপ্তার পরিবারের সদস্য
পালিয়েছে ছাত্রদল নেতা গ্রেপ্তার পরিবারের সদস্য

খবর

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ