শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৫ এপ্রিল, ২০২১ আপডেট:

শেষ হইয়াও হইল না শেষ

মহিউদ্দিন খান মোহন
প্রিন্ট ভার্সন
শেষ হইয়াও হইল না শেষ

বাংলা সাহিত্যের ছোটগল্পের একটা বৈশিষ্ট্য আছে। গল্পকার গল্প শেষ করলেও যে গল্পের অনুরণন পাঠক-হৃদয় দীর্ঘক্ষণ আন্দোলিত করে সেটাই সার্থক ছোটগল্প হিসেবে স্বীকৃত। বলা হয়, ছোটগল্পের অন্যতম বৈশিষ্ট্য- তা পাঠান্তেও মনে হতে থাকবে গল্প শেষ হয়নি, আরও কিছু বলার ছিল। গল্পের সমাপ্তি হলেও মনে হতে থাকে তা শেষ হয়নি, যেন ‘শেষ হইয়াও হইল না শেষ’। এই শেষ হয়েও শেষ না হওয়ার অনেক উদাহরণ আমাদের সমাজে রয়েছে। অনেক সমস্যা-সংকট, বিবাদ-বিসম্বাদ শেষ হতে হতেও শেষ হয় না। কখনো কখনো মনে হয় যেন বিষয়টির পরিসমাপ্ত ঘটেছে বা ঘটবে। কিন্তু পরে ঘটমান বা ঘটিত ঘটনা থেকে পরিষ্কার হয় যে আসলে তার পরিসমাপ্তি ঘটেনি। আর এ অপূর্ণতা বা অসম্পূর্ণতার কারণে নানা অনাকাক্সিক্ষত পরিস্থিতি অজগরের মতো আমাদের পেঁচিয়ে ধরে।

দেশের অন্যতম বৃহৎ রাজনৈতিক দল বিএনপি এবারই প্রথম ৭ মার্চকে ঐতিহাসিক দিবস হিসেবে পালন করেছে। এ মর্যাদাবান দিবসটি বিএনপির পালনের সিদ্ধান্তে দেশের সচেতন মানুষ বড় আশান্বিত হয়ে উঠেছিল। কেননা বিএনপি ও আওয়ামী লীগের মধ্যে রাজনৈতিক নীতি-কর্মসূচির বাইরে যে বিভাজন রেখাটি রয়েছে তা বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণকে কেন্দ্র করে অনেকটাই আবর্তিত। আওয়ামী লীগ দাবি করে বঙ্গবন্ধুর ওই ভাষণই মূলত বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা। অন্যপক্ষে বিএনপি বলে আসছিল ৭ মার্চ নয়, ২৭ মার্চ তাদের দলের প্রতিষ্ঠাতা তৎকালীন পাকিস্তান সেনাবাহিনীর অষ্টম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের উপ-অধিনায়ক মেজর জিয়াউর রহমান বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেছেন। তারা ৭ মার্চকে ঐতিহাসিক দিবস হিসেবে পালন করা দূরের কথা, বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামে ওই দিনটির যে ঐতিহাসিক তাৎপর্য ও গুরুত্ব রয়েছে তা-ই এত দিন স্বীকার করতে চায়নি। মূলত বিপরীতমুখী এ অবস্থান বিএনপি ও আওয়ামী লীগের মধ্যে সৃষ্টি করে রেখেছে এক অনতিক্রম্য দূরত্ব। সচেতন মানুষ দেশের স্থিতিশীলতা ও গণতন্ত্রের সাবলীল অগ্রগামিতার স্বার্থে দুই রাজনৈতিক পরাশক্তির দূরত্ব কমে আসুক তা চাইলেও চুম্বকের দুই মেরুর মতো তারা বিপরীতমুখী অবস্থানেই থাকছে। আওয়ামী লীগ সব সময় বলে এসেছে, বঙ্গবন্ধুকে জাতির পিতা এবং তাঁকে স্বাধীনতার ঘোষক হিসেবে স্বীকার করে না নিলে বিএনপির সঙ্গে তাদের সহাবস্থান কখনই সম্ভব নয়। অন্যদিকে বিএনপি তাদের দলের প্রতিষ্ঠাতাকে স্বাধীনতার ঘোষক হিসেবে দাবি করে আসছিল। যদিও তারা সময়ে সময়ে বঙ্গবন্ধুর প্রতি শ্রদ্ধা দেখিয়েছে; তবে এ শ্রদ্ধা প্রদর্শন কতটা আন্তরিক তা নিয়ে অনেকের মনেই প্রশ্ন ছিল। কেননা যাত্রাপথে বঙ্গবন্ধুর মাজার জিয়ারত করে জনসমক্ষে নিজেদের উদার হিসেবে প্রদর্শনের চেষ্টা করলেও পরে কদর্য ভাষায় তাঁর সম্পর্কে কটূক্তি করে জিয়ারতের মহিমা ম্লান করে দিয়েছেন তারাই।

এমনই এক প্রেক্ষাপটে বিএনপির স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উদ্যাপন এবং ঐতিহাসিক ৭ মার্চ পালনের ঘোষণা তাই শান্তিপ্রিয় মানুষের মনে আশার প্রদীপ জ্বালিয়েছিল। বিএনপির ওই ঘোষণার পরপরই আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে স্বাগত জানানোয় জনমনে এ ধারণা বদ্ধমূল হয়েছিল যে, এবার হয়তো অন্তত স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের ইস্যুতে বিএনপি ও আওয়ামী লীগের মধ্যে বিদ্যমান বৈরিতার অবসান হবে। কিন্তু জনমনে জ্বলে ওঠা সে আশার প্রদীপ শুরুতেই নির্বাপিত হতে বসেছে। কারণ ৭ মার্চ পালনের আলোচনা সভায় বিএনপি নেতৃবৃন্দ যেসব কথা বলেছেন তাতে দিবসটি নিয়ে তারা প্রকারান্তরে নতুন বিতর্ক সৃষ্টিরই যেন প্রয়াস পেয়েছেন। অন্যদিকে শুরুতে বিএনপির ৭ মার্চ পালনকে স্বাগত জানালেও কদিন পরই আওয়ামী লীগ এর মধ্যে ভন্ডামির অস্তিত্ব খুঁজে পেয়েছে। ৬ মার্চ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সম্পাদকমন্ডলীর সঙ্গে দলটির ঢাকা মহানগরী উত্তর ও দক্ষিণ এবং ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনগুলোর সভাপতি-সাধারণ সম্পাদকদের যৌথ সভায় দলের সাধারণ সম্পাদক মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ‘বিএনপির ঐতিহাসিক ৭ মার্চ পালনের ঘোষণা আরেকটি রাজনৈতিক ভন্ডামি। ৪৬ বছর পর আজ হঠাৎ বিএনপির বোধোদয় হয়েছে। ৭ মার্চের ভাষণকে তারা শুধু নিষিদ্ধই করেনি; এ ভাষণ যারা বাজাত তাদের নির্যাতন করত, জেলে দিত।’ রাজনৈতিক সচেতন মহল ওবায়দুল কাদেরের এ বক্তব্যের সঙ্গে একমত হতে পারছে না। বিএনপি অতীতে ঐতিহাসিক ৭ মার্চকে স্বীকার করেনি বলে কোনো দিনই করবে না এমন কোনো কথা নেই। অনেকেই মনে করেন, এ সিদ্ধান্তের দ্বারা বিএনপি তাদের শুভবুদ্ধির পরিচয় দিয়েছে। কেননা ঐতিহাসিক সত্যকে স্বীকার করা লজ্জার কোনো বিষয় নয়। বরং এর মধ্য দিয়ে আত্মগ্লানি থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।

অন্যদিকে ৭ মার্চ পালনের জন্য আয়োজিত আলোচনা সভায় বিএনপি নেতৃবৃন্দ ১৯৭১ সালের এ দিনে শেখ মুজিবুর রহমানের ভাষণ ঐতিহাসিক ও যুক্তিযুক্ত ছিল মন্তব্য করলেও তাতে স্বাধীনতার ঘোষণা ছিল না বলে দাবি করেছেন। তারা এও বলেছেন, সেদিন সমগ্র জাতি স্বাধীনতা ঘোষণার জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করলেও তা দেওয়া হয়নি। এত বছর পর বিএনপির বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণের দিনটিকে পালনের সিদ্ধান্তে মানুষ যতটা আশাবাদী হয়ে উঠেছিল, পরে ততটাই আশাহত হয়েছে। পত্রিকার খবরে উল্লেখ করা করা হয়েছে, বিএনপির আলোচনা সভামঞ্চের ব্যানারে ঐতিহাসিক ৭ মার্চ পালনের কথা লেখা থাকলেও সেখানে বঙ্গবন্ধুর কথা উল্লেখ ছিল না। তাহলে কেন তারা ৭ মার্চ পালন করল? যাঁর ভাষণের কারণে দিনটি ঐতিহাসিক গুরুত্ব পেয়েছে, ব্যানারে তাঁর কথা উল্লেখ না করে বিএনপি আত্মপ্রবঞ্চনা করেছে- এমনটি মনে করেন রাজনীতিসচেতন ব্যক্তিরা। কেননা ৭ মার্চকে পালন করতে গেলে ঐতিহাসিক সত্যের কারণেই বঙ্গবন্ধুর নাম এসে যায়। বিএনপি যদি ঐতিহাসিক সত্য স্বীকারে উদ্বুদ্ধ হয়েই ৭ মার্চ পালনের সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকে তাহলে বঙ্গবন্ধুর নামটি উহ্য রাখা কেন? ৭ মার্চ এবং বঙ্গবন্ধু যে সমার্থক তা তো অস্বীকার করা যাবে না। বঙ্গবন্ধু এবং তাঁর সে সময়ের দূরদৃষ্টিসম্পন্ন বক্তব্য এড়িয়ে সেই দিবস পালন এক ধরনের প্রতারণারই শামিল। কারণ ওই দিনটি ঐতিহাসিক হয়ে উঠেছে একটি ভাষণের জন্য, যেটি বঙ্গবন্ধুর উচ্চারিত। সুতরাং বঙ্গবন্ধুকে এড়িয়ে কিংবা তাঁর ওই ভাষণ সম্পর্কে পুনরায় বিতর্কিত ‘তত্ত্ব’ উত্থাপন করা গ্রহণযোগ্য নয়। আর এখানেই ওবায়দুল কাদেরের বক্তব্য সর্বাংশে না হলেও আংশিক সঠিক বলেই প্রতীয়মান হয়ে ওঠে। বিএনপির উচিত ছিল যেহেতু তারা ৭ মার্চকে ঐতিহাসিক দিবস হিসেবে পালন করেছে, তাই ঐতিহাসিক সত্য নির্দ্বিধায় স্বীকার করা। বিশেষত সে মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন; যিনি একাত্তরে লন্ডনে থেকে স্বাধীনতার পক্ষে আন্তর্জাতিক জনমত সৃষ্টিতে অবদান রেখেছিলেন। তিনি নিশ্চয়ই অস্বীকার করতে পারবেন না, বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণই তাঁকে স্বাধীনতার মন্ত্রে উজ্জীবিত হতে উদ্বুদ্ধ করেছিল।

আমাদের জাতীয় জীবনের সবচেয়ে বড় ট্র্যাজেডি হলো স্বাধীনতার ৫০ বছর পরও এর ঘোষকসংক্রান্ত বিতর্কের অবসান ঘটেনি; যা আমাদের গোটা জাতিকে সুস্পষ্টভাবেই দুই ভাগ করে রেখেছে। এ বিভক্তি বজায় রেখে সামনে এগোনো যে দুরূহ তা অস্বীকার করা যাবে না। আর এ বিভক্তির মূল কারণ আমাদের স্বাধীনতা সংগ্রাম বা মুক্তিযুদ্ধে ভূমিকা পালনকারী নেতৃত্বের অবদানকে রাজনৈতিক সংকীর্ণ দৃষ্টিভঙ্গিতে বিচার করা। বিএনপি তাদের দলের প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানকে স্বাধীনতার ঘোষক বলে দাবি করে। হ্যাঁ, এটা ঐতিহাসিক সত্য, ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ জিয়াউর রহমান বিদ্রোহ করেছিলেন এবং ২৭ মার্চ চট্টগ্রামের কালুর ঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে বঙ্গবন্ধুর পক্ষে স্বাধীনতা তথা মুক্তিযুদ্ধের ঘোষণা দিয়েছিলেন। কিন্তু সে বিদ্রোহ এবং যুদ্ধের ঘোষণা দেওয়ার যে প্রেক্ষাপট তা তো ভুলে গেলে চলবে না। কেননা আমাদের স্বাধীনতাযুদ্ধের পটভূমি এক দিনে তৈরি হয়নি। দীর্ঘ ২৪ বছর পশ্চিম পাকিস্তানি শাসক-শোষক গোষ্ঠীর জুলুম-নির্যাতনের বিরুদ্ধে অব্যাহত সংগ্রামের চূড়ান্ত রূপ ছিল একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধ। বাংলাদেশের জনসাধারণের অধিকার আদায় ও ন্যায্য প্রাপ্তির সংগ্রামে সময়ে সময়ে জাতীয় নেতৃবৃন্দ ভূমিকা রেখেছেন। শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হক, হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী, মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সেই নিরবচ্ছিন্ন সংগ্রামের নেতৃত্ব দিয়েছেন। কিন্তু একপর্যায়ে এসে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সবাইকে ছাড়িয়ে উঠে যান অনেক উঁচুতে। এ দেশের মানুষের অধিকার আদায়ের লড়াইয়ে একক সেনাপতি হয়ে ওঠেন তিনি। প্রবীণ যারা আছেন তাদের নিশ্চয়ই স্মরণ থাকার কথা, বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণের দুই দিন পর ৯ মার্চ পল্টন ময়দানে জনসভা করেছিলেন মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী। সেদিনের স্মৃতিচারণা করে প্রবীণ রাজনীতিক ও মওলানা ভাসানীর ঘনিষ্ঠ সহচর মো. শামসুল হক একান্ত সাক্ষাৎকারে আমাকে বলেছেন, ওই জনসভায় বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বের প্রতি আস্থা স্থাপন করে মওলানা ভাসানী বলেছিলেন, ‘মুজিব স্বাধীনতার কথা বলেছে। আমি তার নেতৃত্ব মেনে নিয়ে সবার প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি তোমরাও তার নেতৃত্বে দেশকে স্বাধীন করার লড়াইয়ে শামিল হও’। সুতরাং বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান নেতৃত্বের কোন স্তরে পৌঁছেছিলেন তা নিয়ে বিতর্ক না করাই শ্রেয়। ৭ মার্চ পালন এবং একই সঙ্গে তার তাৎপর্যের ভিন্নতর ব্যাখ্যা করে বিএনপি নেতৃবৃন্দ স্ববিরোধিতার অবতারণা করছেন, যা মোটেও অভিপ্রেত নয়। পাশাপাশি মুক্তিযুদ্ধে জিয়াউর রহমানের ভূমিকাকে কেউ যদি অস্বীকার করতে চান তাহলে তা হবে সত্য অস্বীকার করা। জিয়াউর রহমান বঙ্গবন্ধুর পক্ষে স্বাধীনতাযুদ্ধের ঘোষণা ছড়িয়ে দিয়েছিলেন এবং পুরোটা সময় সমরে লিপ্ত ছিলেন। তাঁর রাজনীতি বা রাজনৈতিক কর্মকান্ড নিয়ে বিতর্ক থাকতে পারে, বিরোধিতা করা যেতে পারে কিন্তু তিনি যে একজন খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা তা কি অস্বীকার করা যাবে? রাজনৈতিক সংকীর্ণতাবশত কাউকে ছোট করার চেষ্টা কোনোভাবেই সমর্থনযোগ্য তো নয়ই, অভিপ্রেত নয়। আমাদের স্বাধীনতা অর্জনে যার যতটুকু অবদান তা স্বীকার করে নিলেই অনেক সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে। আমার তো মনে হয় এখন সময় এসেছে বিএনপির আত্মোপলব্ধির। তারা ৭ মার্চ পালনের মধ্য দিয়ে একধাপ এগিয়ে এসেছে। এখন উচিত বঙ্গবন্ধুকে জাতির পিতা হিসেবে স্বীকার করে নিয়ে ঐতিহাসিক সত্যের প্রতি বিশ্বস্ততা প্রদর্শন। তাদের মনে রাখতে হবে, স্বয়ং জিয়াউর রহমানও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে জাতির পিতা হিসেবে সম্মান করেছেন। এমনকি আওয়ামী লীগের বিপরীতে একটি রাজনৈতিক দল প্রতিষ্ঠা করার পরও তিনি কখনো বঙ্গবন্ধু সম্বন্ধে একটি অসম্মানজনক শব্দও উচ্চারণ করেননি। বিএনপির ৭ মার্চ পালন এবং শুরুতে আওয়ামী লীগের স্বাগত জানানোর মধ্য দিয়ে আমাদের জাতীয় রাজনীতিতে দীর্ঘদিনের জমাটবাঁধা বরফ গলতে শুরু করবে বলে কেউ কেউ আশাবাদী হয়ে উঠেছিলেন। তাদের ধারণা ছিল, এর মধ্য দিয়ে ধারাবাহিকতায় স্বাধীনতার ইতিহাস সম্পর্কিত ইস্যুতে বিএনপি-আওয়ামী লীগের মধ্যে বিদ্যমান দূরত্ব কমে আসবে। ধীরে ধীরে অবসান হবে অবাঞ্ছিত-অপ্রয়োজনীয় বিতর্কেরও। কিন্তু ৭ মার্চের আলোচনা সভার বক্তৃতায় বিএনপি নেতৃবৃন্দের নতুন করে বিতর্ক সৃষ্টির প্রয়াস এবং বিএনপির স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী পালনকে রাজনৈতিক কূটকৌশল বলে আওয়ামী লীগের মন্তব্য জনমনে প্রজ্বলিত আশাবাদের প্রদীপকে নিভিয়ে দিতে উদ্যত হয়েছে। যারা আশাবাদী হয়ে উঠেছিলেন তারা আবার হতাশ হয়ে পড়ছেন। ছোটগল্পের বৈশিষ্ট্যের মতোই তা যেন শেষ হইয়াও হইল না শেষ! আমাদের জাতীয় জীবনে এ এক নিদারুণ ট্র্যাজেডি বটে!

লেখক : সাংবাদিক ও রাজনীতি বিশ্লেষক।

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি
ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি

৫০ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন
রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল
ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা
ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা