শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৪ মে, ২০২১ আপডেট:

মমতা ব্যানার্জিকে আন্তরিক অভিনন্দন

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
মমতা ব্যানার্জিকে আন্তরিক অভিনন্দন

ভারতের পাঁচটি রাজ্যে বিধানসভার নির্বাচন হলো। তার মধ্যে অন্যতম পশ্চিমবঙ্গ। সত্যিই পশ্চিমবঙ্গ দখলে নিতে বিজেপি তার সব সামর্থ্য ব্যয় করেছিল। প্রধানমন্ত্রী, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী যে সময় দিয়েছেন সাধারণত কোনো রাজ্য নির্বাচনে কেন্দ্রীয় সরকারের এতটা সক্রিয় অংশগ্রহণ খুব একটা দেখা যায়নি। বিজেপি আশা করেছিল তারা পশ্চিমবঙ্গে সরকার গঠন করবে। বিধানসভার ২৯৪ আসনের মধ্যে ২০০ আসন তারা পাবে। প্রকৃত অর্থে তা হয়নি। নির্বাচনের কিছুদিন আগ থেকে তৃণমূলের কিছু সুবিধাবাদী নেতা বিজেপিতে যোগদান করেন এবং বিজেপিতে তারা বেশ ভালো জায়গা পান। এর মূল কারিগর ছিলেন তৃণমূলের নেতা মমতা ব্যানার্জির ডান হাত মুকুল রায়। মুকুল রায় তৃণমূল ত্যাগ করে বিজেপিতে যোগদানের পর তাঁর যে চিরাচরিত স্বভাব দল ভাঙা সে কাজটি তিনি সফলতার সঙ্গে করেছেন। যার ফলে ২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচনে পশ্চিমবঙ্গে বিজেপি বেশ ভালো ফল করে। তারা লোকসভায় ১৮টি আসন পায়। বিধানসভার নির্বাচনের আগে আগে তৃণমূল থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হিড়িক পড়ে। শুভেন্দু অধিকারী মুকুল রায়ের মতোই তৃণমূলে এক বিরাট নেতা, তিনি নন্দীগ্রামের মানুষ। নন্দীগ্রাম তাঁর হাতের মুঠোয়। শুভেন্দু অধিকারী স্বপ্নেও ভাবেননি মমতা ব্যানার্জি ভবানীপুর ছেড়ে নন্দীগ্রাম থেকে প্রার্থী হবেন। তাঁর পুরনো আসন ছেড়ে দিয়ে তিনি নন্দীগ্রামের প্রার্থী হয়েছিলেন। শুভেন্দু অধিকারী বড় অহংকার করে বলেছিলেন, ৫০ হাজার ভোটের ব্যবধানে মমতা ব্যানার্জিকে হারাবেন। তাঁর আস্ফালন কোনো কাজে লাগেনি। তৃণমূলের অনেক নেতা বলেছেন, আমরা যে যত বড় নেতাই হই মমতা ব্যানার্জি না থাকলে আমাদের কোনো মূল্য নেই। এবারের নির্বাচনে কিন্তু সত্যিই তা প্রমাণিত হয়েছে। যারা তৃণমূল থেকে বিজেপিতে গিয়েছিলেন তার ৯০ ভাগ প্রার্থী বিপুল ভোটে পরাজিত হয়েছেন। দলত্যাগ মানুষ পছন্দ করেনি। আরেকটা বিষয় আমাকে নাড়া দিয়েছে তা হলো ‘জয় বাংলা’ স্লোগান। ৫১ বছর আগে আমরা ‘জয় বাংলা’ স্লোগান দিয়ে পাকিস্তানিকে পরাজিত করেছিলাম। মুক্তিযুদ্ধের সময় ভারত সীমান্তের অনেক জায়গায় বাংলাদেশের একজন আরেকজনের সঙ্গে দেখা হলে আদাব-সালাম না দিয়ে তারা ‘জয় বাংলা’ বলত। যুদ্ধের সময় আগস্ট-সেপ্টেম্বরে ব্যাপক আকারে চোখ ওঠার অসুখ হয়েছিল। সেটাকেও অনেকে ‘জয় বাংলা রোগ’ বলে অভিহিত করত। জয় বাংলা সেøাগান ছিল আমাদের শৌর্য-বীর্য, আমাদের প্রেরণা। এখনো জয় বাংলা স্লোগান ওঠে, কিন্তু সেই আবেদন নেই। কিন্তু পশ্চিমবঙ্গে এবার যে জয় বাংলার মহড়া হলো তাতে কিন্তু আলাদা একটা আমেজ পাওয়া গেছে। ‘জয় বাংলা, বাংলার জয়’ মনে হয় তারা বিশ্বাস করেই বলতে শুরু করেছেন এবং বিধানসভার নির্বাচনে তারা হাতে হাতে তার ফলও পেয়েছেন।

নির্বাচনের আগে নন্দীগ্রামে এক মন্দির দর্শন করে বেরোবার পথে মমতা ব্যানার্জি পড়ে যান। ধাক্কাধাক্কি করে তাঁকে ফেলে দেওয়া হয়েছিল। সেখান থেকে এনে তাঁকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পায়ে প্লাস্টার করা হয়। বিজেপি মনে করেছিল মমতা ব্যানর্জি নির্বাচনী প্রচারণা করতে পারবেন না। কিন্তু হুইল চেয়ারে বসে এক পায়ে তিনি সারা রাজ্য ঘুরে বেড়ান। নির্বাচনী ফলাফল বেরোবার আগের দিন পর্যন্ত তিনি আর চেয়ার ছাড়েননি। ফলাফল ঘোষণার সঙ্গে সঙ্গে চেয়ার ছেড়ে উঠে দাঁড়িয়েছেন। মন্দির থেকে বেরোবার সময় মমতা ব্যানার্জির পড়ে যাওয়া নাটক বলে বিজেপি বারবার প্রচার করেছে। মমতা ব্যানার্জি ইচ্ছা করে পড়ে গিয়ে পায়ে ব্যান্ডেজ বেঁধে হুইল চেয়ারে বসে নাটক করলেও মানুষ তা গ্রহণ করেছে। বিজেপির কথা কেউ কানে তোলেনি। নির্বাচনের আগে অনেকের ধারণা মোটামুটি ত্রিমুখী লড়াই হবে। তৃণমূল, বিজেপি ও বামপন্থি-কংগ্রেস সেই সঙ্গে আব্বাস সিদ্দিকির আইএসএফ জোট। কিন্তু নির্বাচনে ত্রিমুখী নয়, দ্বিমুখী লড়াই হয়েছে। শত বছরের পুরনো কংগ্রেস, ৩৫ বছর যারা পশ্চিমবঙ্গ শাসন করেছে সেই সিপিএম ও আব্বাস সিদ্দিকির জোট কোনো কাজে আসেনি। এখানে একটা বিষয় দেখার, পশ্চিমবঙ্গের মানুষ লক্ষ্য করেছে একজন মহিলার বিরুদ্ধে বিজেপি ও অন্যান্য দল কীভাবে কোমর বেঁধে নেমেছে। এটা যেমন মহিলা ভোটাররা ভালোভাবে নেননি, ঠিক তেমনি পুরুষ ভোটাররাও পছন্দ করেননি। ২৬ মার্চ ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বাংলাদেশ সফরে এসেছিলেন। তিনি বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকীর অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার বাইরে সাতক্ষীরার শ্যামনগরের যশোরেশ্বরী কালীমন্দির পরিদর্শন ও পূজায় অংশগ্রহণ করেন। সেখান থেকে টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধুর সমাধিস্থলে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে গোপালগঞ্জের কাশিয়ানীর ওড়াকান্দিতে হরিচাঁদ ঠাকুরের মন্দির পরিদর্শন এবং মতুয়া সম্প্রদায়ের সমাবেশে অংশগ্রহণ করেন। কাশিয়ানীর মতুয়া সম্প্রদায়ের যে অত দাম, তাদের অত মূল্য আমার দেশের অনেকেরই তা জানা ছিল না। মমতা ব্যানার্জি সঙ্গে সঙ্গে অভিযোগ করেছিলেন নরেন্দ্র মোদি বাংলাদেশে নির্বাচনী প্রচারণায় গেছেন। পরে কিন্তু বোঝা গেছে মমতা ব্যানার্জির কথা মিথ্যা নয়। তবে নির্বাচনে বিজেপি ও বিজেপি সরকারের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং অমিত শাহ কারও কথা কাজে লাগেনি। নরেন্দ্র মোদি অনেক সভায় ব্যঙ্গ করে ‘ও দিদি, ও দিদি’ বলেছেন। এটা পশ্চিমবঙ্গের মানুষ মোটেই ভালোভাবে নেয়নি। আমার মনে হয়েছে যেখানে নির্বাচন হওয়া উচিত সরকারি প্রভাবমুক্ত সেখানে একটা দেশের প্রধানমন্ত্রী, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রাতদিন নির্বাচনে অংশ নিলে অবশ্যই সরকারি প্রভাব পড়ে। যারা মন্ত্রী নন, সরকারি কোনো পদে নন তারা নির্বাচনে অংশ নিলে কিছু যায় আসে না। কিন্তু স্বপদে বহাল থেকে প্রধানমন্ত্রী নির্বাচনী প্রচারে অংশ নিলে নির্বাচনী বিধিমালা লঙ্ঘন এবং সে কাজটি এবারের নির্বাচনে অনেকটাই হয়েছে। নরেন্দ্র মোদির বিজেপি পশ্চিমবঙ্গকে সোনার বাংলা করতে চেয়েছিল। মানুষ সে কথা নেয়নি। পশ্চিমবঙ্গের মানুষ তাদের মেয়ে মমতা ব্যানার্জির ওপর আস্থা রেখেছে এবং তাঁকে ভোট দিয়েছে। মমতা ব্যানার্জি নন্দীগ্রামে প্রার্থী হয়ে প্রথমেই বিজেপির সাঁড়াশি আক্রমণ ভোঁতা করে দিয়েছিলেন। বিজেপি থেকে বারবার এও বলা হয়েছিল, দিদি আরও অন্য আসন থেকে দাঁড়াবেন। তিনি কিন্তু দাঁড়াননি। এও ছিল তাঁর নেতৃত্বের সফলতা।

ভবানীপুর ছেড়ে মমতা ব্যানার্জির নন্দীগ্রামে প্রার্থী হওয়া সেও এক ঐতিহাসিক ঘটনা। নির্বাচনের ফলাফল আসার শুরুতে নন্দীগ্রাম থেকে বিজেপি প্রার্থী শুভেন্দু অধিকারী সামান্য এগিয়ে থাকার কথা বলা হচ্ছিল। কয়েক রাউন্ড গণনার পর মমতা ব্যানার্জি আর মমতা ব্যানার্জি। শেষে বলা হলো, ১২০০ ভোটে নন্দীগ্রাম থেকে মমতা ব্যানার্জি জয়ী হয়েছেন। কয়েক ঘণ্টা সার্ভার বন্ধ থাকার পর সর্বশেষ বলা হয়েছে নন্দীগ্রামে মমতা ব্যানার্জি ১৮০০ কয়েক ভোটে হেরেছেন। এ ফলাফল নিয়ে মানুষের মধ্যে এক বিভ্রান্তির সৃষ্টি হবে। সঠিকভাবে যদি মমতা ব্যানার্জি নন্দীগ্রামে ১৮০০ কয়েক ভোটে হেরে থাকেন সেখানে কথার খাতিরে বলা যায় শুভেন্দু অধিকারী কিন্তু গর্ব করে বলেছিলেন, ৫০ হাজার ভোটের ব্যবধানে হারাবেন। তাহলে তো আর ১৮০০ ভোটের ব্যবধানে মমতা ব্যানার্জির হার হয় না। বরং ৪৮ হাজার ভোটের ব্যবধানে শুভেন্দুরই হার হয়। তবে মমতা ব্যানার্জি শুধু নন্দীগ্রামে দাঁড়াননি, তিনি বলেছিলেন ২৯৪ আসনেই তিনি প্রার্র্থী, তাঁকে আপনারা ভোট দিন। মানুষ তাই ভোট দিয়েছে। ২৯২ আসনে নির্বাচন হয়েছে তাতে ২১৫ আসন পেয়েছেন মমতা ব্যানার্জি, এটা কম কথা নয়। বিশেষ করে ক্ষমতাসীন জনতা পার্টি সব শক্তি প্রয়োগ করে পশ্চিমবঙ্গের নির্বাচনকে অন্য মাত্রা দিয়েছিল। পশ্চিমবঙ্গের বিজেপির মূল নেতা অশোক ঘোষ। তাঁকে সামনে রেখে পেছন থেকে দিল্লি সবকিছু করলে এমন বলা হতো না, এমন বলা যেতও না। কিন্তু একেবারে সশরীরে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ এমন ঝাঁপিয়ে পড়া সত্যিই মানুষ ভালোভাবে নেয়নি। যে কারণে এটা একজন মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে, একজন রাজ্য স্তরের নেতার সঙ্গে মহান ভারতের প্রধানমন্ত্রীর লড়াইয়ে পরিণত হয়েছিল। এতে মমতা ব্যানার্জির অবস্থান যেমন সর্বভারতীয় স্তরে অনেক ওপরে উঠেছে তেমন নরেন্দ্র মোদির স্থান বহু নিচে নেমে এসেছে। এটা হয়তো এখনই অনেকে স্বীকার করতে চাইবেন না, কিন্তু পশ্চিমবঙ্গের বিধানসভার নির্বাচনের মধ্য দিয়ে নরেন্দ্র মোদির ভারতীয় জনতা পার্টি প্রচ- রকমের ধাক্কা খেয়েছে। অন্যদিকে পশ্চিমবঙ্গের বিজেপির প্রদীপ ঘোষ নির্বাচনের সময় যিনি অনেকটাই মূল্যহীন হয়ে পড়েছিলেন তিনি এবং দীর্ঘ সময় ধরে যারা বিজেপির পতাকা উঁচিয়ে রেখেছিলেন তারা প্রায় সবাই নির্বাচনের আগ দিয়ে তৃণমূলের যারা বিজেপিতে যোগ দেন এবং তাদের বিজেপি লুফে নিয়ে নির্বাচনী প্রার্থী করায় দীর্ঘ সময়ের প্রকৃত বিজেপির নেতা-কর্মীরা একেবারে পিছিয়ে পড়েছিলেন। তাতেও একটা বিরূপ প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। সব মিলেমিশে বিধানসভার এমন ফল হয়েছে। পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভার এ ফল অবশ্যই গণতন্ত্রের জন্য একটা শুভ ইঙ্গিত। বিত্ত ও শক্তি যে সব কথা নয়, মানুষের ইচ্ছার বাইরে অনেক সময় অনেক কিছু করা যায় না- এটা তার এক উজ্জ্বল প্রমাণ।

এদিকে তৃণমূলের বীরভূমের এক রাজনৈতিক জ্যোতিষী অনুব্রত ম-ল শুরু থেকে বলে এসেছিলেন তৃণমূল ২১০-২২০ সিট পাবে। তৃণমূলের ২১৫ সিট পাওয়া তাঁর কথারই প্রতিফলন। তাঁকে নির্বাচন কমিশন একসময় গৃহবন্দী করে রাখার চেষ্টাও করেছে। কিন্তু সফল হয়নি। একটা বিষয় বলতেই হবে, পশ্চিমবঙ্গে তৃণমূলের প্রতি সাধারণ মানুষের অসম্ভব সমর্থন এবং তাদের নিবেদিত কর্র্মী আছে। যে কারণে অত চেষ্টা করেও কেউ কিছু করতে পারেনি। এখন অবশ্যই প্রশ্ন আসবে, যদি সত্যিই মমতা ব্যানার্জি নির্বাচিত হতে না পেরে থাকেন তাহলে কী হবে? তিনি কি মুখ্যমন্ত্রী হতে পারবেন? তাঁর মুখ্যমন্ত্রী হওয়ায় সাংবিধানিকভাবে কোনো বাধা নেই। তিন মাসের মধ্যে কোথাও কোনো আসনে উপনির্বাচন করে তিনি মুখ্যমন্ত্রী হতে পারেন। আর এ তিন মাস তিনি অবলীলায় মুখ্যমন্ত্রী থাকতে পারেন কোনো বাধা নেই। অন্যান্য বহুস্থানে বহুবার এমন হয়েছে। তবে মমতা ব্যানার্জি যে ধরনের মানুষ তিনি নির্বাচিত না হয়ে মুখ্যমন্ত্রী নাও হতে পারেন। অন্য কাউকে মুখ্যমন্ত্রী বানিয়ে তাঁর নির্বাচিত না হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষাও করতে পারেন; এটা সম্পূর্ণই তাঁর ওপর নির্ভর করে। তিনি তৃণমূলের নেতা, তিনি তৃণমূলের প্রাণ। তাঁর কাছে এখন মুখ্যমন্ত্রীর পদ মোটেই বড় নয়। এ নির্বাচনে আরেকটি বিষয় পরিষ্কার হয়েছে, পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভায় বিজেপি ৩ আসন থেকে ৭৫ আসনে উন্নীত হয়েছে। এটা এক মহাবিজয় হিসেবে দেখা যেতে পারত যদি নরেন্দ্র মোদি, অমিত শাহ ও অন্যরা ওভাবে সর্বশক্তি নিয়ে ঝাঁপিয়ে না পড়তেন। তাঁদের সর্বশক্তি নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়া এবং ২০০-এর বেশি আসন পাবেন আশা করে ৭৫ আসন পাওয়া বিজয় নয়, এ এক পরম পরাজয়ের প্রমাণ। আবার অন্যদিকে ৩৫ বছর যে সিপিএম পশ্চিমবঙ্গ শাসন করেছে, যে কংগ্রেস ভারতের স্বাধীনতার নেতৃত্ব করেছে অশোক ঘোষ, বিধানচন্দ্র রায় ও প্রফুল্লচন্দ্র ঘোষের মতো যে নেতারা কংগ্রেসের নেতৃত্ব করেছেন সেই কংগ্রেস এবার বিধানসভায় কোনো আসন পায়নি, এটাও এক দেখবার মতো ব্যাপার। সর্বোপরি এটাই সত্য, চিরসত্য কিছু নেই। কেউ চিরদিন একই অবস্থায় থাকে না।

সত্যিই চিরদিন কারও সমান নাহি যায়। এটাই নির্বাচন প্রমাণ করে দিয়েছে। তৃণমূলকে ভাবতে হবে যে আশা ও ভরসা নিয়ে পশ্চিমবঙ্গের মানুষ তাদের এমন ভালোবাসা দিয়েছে সে ভালোবাসার দাম তাদের দিতে হবে। তৃণমূলের এ বিজয়কে বাংলাদেশের জনগণের পক্ষ থেকে অভিনন্দন জানাচ্ছি, সেই সঙ্গে তৃণমূলের প্রাণ মমতা ব্যানার্জিকেও আন্তরিক অভিনন্দন।

লেখক : রাজনীতিক।

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার
মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার
মহান পয়লা মে
মহান পয়লা মে
আল্লাহ মানুষকে সৃষ্টি করেছেন শ্রমনির্ভর করে
আল্লাহ মানুষকে সৃষ্টি করেছেন শ্রমনির্ভর করে
কর্মক্ষেত্রে শ্রমিকদের নিরাপত্তা
কর্মক্ষেত্রে শ্রমিকদের নিরাপত্তা
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
গ্যাসসংকট
গ্যাসসংকট
চাল নিয়ে চালবাজি
চাল নিয়ে চালবাজি
শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শিক্ষাঙ্গনে নৈরাজ্য
শিক্ষাঙ্গনে নৈরাজ্য
অর্থনীতিতে বিসংবাদ
অর্থনীতিতে বিসংবাদ
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
সর্বশেষ খবর
চীনের সঙ্গে শুল্ক সংক্রান্ত আলোচনায় বসতে ‘আগ্রহী’ যুক্তরাষ্ট্র
চীনের সঙ্গে শুল্ক সংক্রান্ত আলোচনায় বসতে ‘আগ্রহী’ যুক্তরাষ্ট্র

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাগামী ত্রাণবাহী জাহাজে ড্রোন হামলা ইসরায়েলের
গাজাগামী ত্রাণবাহী জাহাজে ড্রোন হামলা ইসরায়েলের

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুতুবদিয়ায় সমুদ্রের গোলাপী চিংড়ি
কুতুবদিয়ায় সমুদ্রের গোলাপী চিংড়ি

৭ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

লক্ষ্মীপুরে নতুন ইউনিয়ন পরিষদ গঠনের দাবিতে মানববন্ধন
লক্ষ্মীপুরে নতুন ইউনিয়ন পরিষদ গঠনের দাবিতে মানববন্ধন

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে এনসিপির সমাবেশ চলছে
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে এনসিপির সমাবেশ চলছে

১৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

‘কষ্ট সহ্য করতে না পেরে’ অন্ধ ছেলেকে নদীতে ফেলে দিলেন মা!
‘কষ্ট সহ্য করতে না পেরে’ অন্ধ ছেলেকে নদীতে ফেলে দিলেন মা!

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে বাংলাদেশের দল ঘোষণা
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে বাংলাদেশের দল ঘোষণা

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

'আড়ালিয়া গ্রামে ক্ষতিগ্রস্তদের আর্থিক সহায়তা দিবে বিএনপি'
'আড়ালিয়া গ্রামে ক্ষতিগ্রস্তদের আর্থিক সহায়তা দিবে বিএনপি'

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিরোজপুরে খনন করা হচ্ছে ভাড়ানি খাল, চলছে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
পিরোজপুরে খনন করা হচ্ছে ভাড়ানি খাল, চলছে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে এক ব্যক্তিকে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে এক ব্যক্তিকে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নদী ভাঙনে বিলীন এক বছরে ১৬২ হেক্টর ফসলি জমি
নদী ভাঙনে বিলীন এক বছরে ১৬২ হেক্টর ফসলি জমি

৪৮ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ভারতের সঙ্গে উত্তেজনায় পাকিস্তান নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে খাদ্য মজুদের নির্দেশ
ভারতের সঙ্গে উত্তেজনায় পাকিস্তান নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে খাদ্য মজুদের নির্দেশ

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিমবঙ্গে পাকিস্তানি পতাকা নিয়ে অশান্তির ছক, দুই ‘বিজেপি কর্মী’ গ্রেফতার
পশ্চিমবঙ্গে পাকিস্তানি পতাকা নিয়ে অশান্তির ছক, দুই ‘বিজেপি কর্মী’ গ্রেফতার

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জংলি’ কি সুপারহিট! আয় জানালেন প্রযোজক
‘জংলি’ কি সুপারহিট! আয় জানালেন প্রযোজক

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘এই কারণেই পেহেলগামে হামলা হয়েছিল’, সনু নিগমের কনসার্টে কন্নড় ভাষা বিতর্ক
‘এই কারণেই পেহেলগামে হামলা হয়েছিল’, সনু নিগমের কনসার্টে কন্নড় ভাষা বিতর্ক

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গোবিপ্রবিতে জিএসটি ‘বি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা সম্পন্ন
গোবিপ্রবিতে জিএসটি ‘বি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা সম্পন্ন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সজারু থেকে গুইসাপ, বন্যপ্রাণীর মাংস খেয়ে বিপাকে ‘লাপাতা লেডিস’ খ্যাত অভিনেত্রী
সজারু থেকে গুইসাপ, বন্যপ্রাণীর মাংস খেয়ে বিপাকে ‘লাপাতা লেডিস’ খ্যাত অভিনেত্রী

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলি বিমান ঘাঁটিতে হুথির হামলা, বাজল সাইরেন- ফ্লাইট বাতিল
ইসরায়েলি বিমান ঘাঁটিতে হুথির হামলা, বাজল সাইরেন- ফ্লাইট বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার বিরুদ্ধে দ্বিতীয় নিষেধাজ্ঞার কথা ভাবছেন ট্রাম্প
রাশিয়ার বিরুদ্ধে দ্বিতীয় নিষেধাজ্ঞার কথা ভাবছেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উঁচু হিল পরা নিয়ে বিরাটের প্রশ্নে ক্ষুব্ধ আনুশকা!
উঁচু হিল পরা নিয়ে বিরাটের প্রশ্নে ক্ষুব্ধ আনুশকা!

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চীনের বিরুদ্ধে ‘যুদ্ধে’ নামছেন সালমান খান!
চীনের বিরুদ্ধে ‘যুদ্ধে’ নামছেন সালমান খান!

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২৫ টাকায় হানিয়াকে দেখার সুযোগ! ভারতীয়দের টার্গেট করে জালিয়াতি
২৫ টাকায় হানিয়াকে দেখার সুযোগ! ভারতীয়দের টার্গেট করে জালিয়াতি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পতিত স্বৈরাচার আবারও মাথাচাড়া দেওয়ার চেষ্টা করছে : তারেক রহমান
পতিত স্বৈরাচার আবারও মাথাচাড়া দেওয়ার চেষ্টা করছে : তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মা হলেন পাগলী, পিতার পরিচয় জানা যায়নি
মা হলেন পাগলী, পিতার পরিচয় জানা যায়নি

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

৫ আগস্ট জনগণ রায় দিয়েছে আওয়ামী লীগ রাজনীতি করতে পারবে না: নাহিদ
৫ আগস্ট জনগণ রায় দিয়েছে আওয়ামী লীগ রাজনীতি করতে পারবে না: নাহিদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইংল্যান্ডের নারী ফুটবলে নিষিদ্ধ ট্রান্সজেন্ডার খেলোয়াড়রা
ইংল্যান্ডের নারী ফুটবলে নিষিদ্ধ ট্রান্সজেন্ডার খেলোয়াড়রা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৃদ্ধের লাশ উদ্ধার
বৃদ্ধের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খালেদা জিয়া দেশে ফিরতে পারেন ৫ মে
খালেদা জিয়া দেশে ফিরতে পারেন ৫ মে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যদি কিন্তু অথবা ছাড়া আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করতে হবে: হাসনাত আবদুল্লাহ
যদি কিন্তু অথবা ছাড়া আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করতে হবে: হাসনাত আবদুল্লাহ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজশাহীতে খেলার মাঠে ককটেল হামলা
রাজশাহীতে খেলার মাঠে ককটেল হামলা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি সেনাদের গুলিতে উড়ে গেল ভারতীয় সেনা চেকপোস্ট
পাকিস্তানি সেনাদের গুলিতে উড়ে গেল ভারতীয় সেনা চেকপোস্ট

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা বাড়িয়ে ভারত সীমান্তে পাকিস্তানের পূর্ণমাত্রার সামরিক মহড়া
উত্তেজনা বাড়িয়ে ভারত সীমান্তে পাকিস্তানের পূর্ণমাত্রার সামরিক মহড়া

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

করিডর দেয়ার সিদ্ধান্ত আসতে হবে নির্বাচিত সংসদ থেকে : তারেক রহমান
করিডর দেয়ার সিদ্ধান্ত আসতে হবে নির্বাচিত সংসদ থেকে : তারেক রহমান

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমরা ১৭ বছর গাছের গোড়ায় পানি ঢেলেছি, এখন ফল খাচ্ছেন আপনারা : মির্জা আব্বাস
আমরা ১৭ বছর গাছের গোড়ায় পানি ঢেলেছি, এখন ফল খাচ্ছেন আপনারা : মির্জা আব্বাস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের হামলার আশঙ্কায় পাকিস্তাননিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে হাজারের বেশি মাদ্রাসা বন্ধ ঘোষণা
ভারতের হামলার আশঙ্কায় পাকিস্তাননিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে হাজারের বেশি মাদ্রাসা বন্ধ ঘোষণা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সালমানকে প্রেমিক স্বীকার করতে চাইতো না ঐশ্বরিয়া, ছিল দ্বিচারিতা : সোহেল
সালমানকে প্রেমিক স্বীকার করতে চাইতো না ঐশ্বরিয়া, ছিল দ্বিচারিতা : সোহেল

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নারী সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবনা চরম ধৃষ্টতাপূর্ণ : মামুনুল হক
নারী সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবনা চরম ধৃষ্টতাপূর্ণ : মামুনুল হক

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান সীমান্তবর্তী পাঁচ ভারতীয় সেনাঘাঁটিতে গোলাগুলি
পাকিস্তান সীমান্তবর্তী পাঁচ ভারতীয় সেনাঘাঁটিতে গোলাগুলি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ম্যাচসেরা হয়ে পেলেন ১ লাখ, জরিমানা দিলেন ১২ লাখ
ম্যাচসেরা হয়ে পেলেন ১ লাখ, জরিমানা দিলেন ১২ লাখ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি নাজমুল করিম, সম্পাদক আনিসুজ্জামান
পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি নাজমুল করিম, সম্পাদক আনিসুজ্জামান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

“রাত না কাটালে বাদ!” অঞ্জনার বিস্ফোরক স্বীকারোক্তি
“রাত না কাটালে বাদ!” অঞ্জনার বিস্ফোরক স্বীকারোক্তি

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মহাসমাবেশ সফল করতে হেফাজতের গণমিছিল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মহাসমাবেশ সফল করতে হেফাজতের গণমিছিল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাপানে সাপের কারণে ব্যস্ততম বুলেট ট্রেন চলাচলে ব্যাঘাত
জাপানে সাপের কারণে ব্যস্ততম বুলেট ট্রেন চলাচলে ব্যাঘাত

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইসরায়েলের দখলকৃত জেরুজালেমের দাবানল নিয়ন্ত্রণে
ইসরায়েলের দখলকৃত জেরুজালেমের দাবানল নিয়ন্ত্রণে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের আকাশসীমা বন্ধ, সরকারের কাছে ক্ষতিপূরণ চাইল ভারতীয় এয়ারলাইন্স
পাকিস্তানের আকাশসীমা বন্ধ, সরকারের কাছে ক্ষতিপূরণ চাইল ভারতীয় এয়ারলাইন্স

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রিনকার্ড থাকলেই নিশ্চিন্ত নন, যুক্তরাষ্ট্রে শুরু নতুন নজরদারি
গ্রিনকার্ড থাকলেই নিশ্চিন্ত নন, যুক্তরাষ্ট্রে শুরু নতুন নজরদারি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক আইজিপি মো. মোদাব্বির হোসেন চৌধুরী মারা গেছেন
সাবেক আইজিপি মো. মোদাব্বির হোসেন চৌধুরী মারা গেছেন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের সবচেয়ে বয়স্ক নারী মারা গেছেন
বিশ্বের সবচেয়ে বয়স্ক নারী মারা গেছেন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ব্যাট-বল নিয়ে মাঠে নামছেন শোবিজ তারকারা
আবারও ব্যাট-বল নিয়ে মাঠে নামছেন শোবিজ তারকারা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে এনসিপির সমাবেশ নিয়ে যে বার্তা নাহিদের
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে এনসিপির সমাবেশ নিয়ে যে বার্তা নাহিদের

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নতুন প্রেমের ‘আনুষ্ঠানিক’ ঘোষণা দিলেন শিখর ধাওয়ান
নতুন প্রেমের ‘আনুষ্ঠানিক’ ঘোষণা দিলেন শিখর ধাওয়ান

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের তেল কিনলেই মার্কিন নিষেধাজ্ঞা: ট্রাম্প
ইরানের তেল কিনলেই মার্কিন নিষেধাজ্ঞা: ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাশ্মীর নিয়ে ভারত ও যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর আলাপ
কাশ্মীর নিয়ে ভারত ও যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর আলাপ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টাকে সরিয়ে দিলেন ট্রাম্প
যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টাকে সরিয়ে দিলেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নয়াপল্টনে মে দিবসের সমাবেশে বিএনপির শোডাউন
নয়াপল্টনে মে দিবসের সমাবেশে বিএনপির শোডাউন

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এরপর নেতানিয়াহুর ‘নজরে’ কি দামেস্ক?
এরপর নেতানিয়াহুর ‘নজরে’ কি দামেস্ক?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘এখনও কাশ্মীরের জঙ্গলে’ লুকিয়ে আছে পেহেলগাঁও হামলাকারীরা: ভারতীয় তদন্ত সংস্থা
‘এখনও কাশ্মীরের জঙ্গলে’ লুকিয়ে আছে পেহেলগাঁও হামলাকারীরা: ভারতীয় তদন্ত সংস্থা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্যটকে মুখর সিলেট
পর্যটকে মুখর সিলেট

১৩ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

মৃত্যুকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে কুমির ভর্তি লেকে ঝাঁপ দিলেন নওয়াজ!
মৃত্যুকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে কুমির ভর্তি লেকে ঝাঁপ দিলেন নওয়াজ!

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ কাল
রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ কাল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক