শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৪ মে, ২০২১ আপডেট:

মমতা ব্যানার্জিকে আন্তরিক অভিনন্দন

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
মমতা ব্যানার্জিকে আন্তরিক অভিনন্দন

ভারতের পাঁচটি রাজ্যে বিধানসভার নির্বাচন হলো। তার মধ্যে অন্যতম পশ্চিমবঙ্গ। সত্যিই পশ্চিমবঙ্গ দখলে নিতে বিজেপি তার সব সামর্থ্য ব্যয় করেছিল। প্রধানমন্ত্রী, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী যে সময় দিয়েছেন সাধারণত কোনো রাজ্য নির্বাচনে কেন্দ্রীয় সরকারের এতটা সক্রিয় অংশগ্রহণ খুব একটা দেখা যায়নি। বিজেপি আশা করেছিল তারা পশ্চিমবঙ্গে সরকার গঠন করবে। বিধানসভার ২৯৪ আসনের মধ্যে ২০০ আসন তারা পাবে। প্রকৃত অর্থে তা হয়নি। নির্বাচনের কিছুদিন আগ থেকে তৃণমূলের কিছু সুবিধাবাদী নেতা বিজেপিতে যোগদান করেন এবং বিজেপিতে তারা বেশ ভালো জায়গা পান। এর মূল কারিগর ছিলেন তৃণমূলের নেতা মমতা ব্যানার্জির ডান হাত মুকুল রায়। মুকুল রায় তৃণমূল ত্যাগ করে বিজেপিতে যোগদানের পর তাঁর যে চিরাচরিত স্বভাব দল ভাঙা সে কাজটি তিনি সফলতার সঙ্গে করেছেন। যার ফলে ২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচনে পশ্চিমবঙ্গে বিজেপি বেশ ভালো ফল করে। তারা লোকসভায় ১৮টি আসন পায়। বিধানসভার নির্বাচনের আগে আগে তৃণমূল থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হিড়িক পড়ে। শুভেন্দু অধিকারী মুকুল রায়ের মতোই তৃণমূলে এক বিরাট নেতা, তিনি নন্দীগ্রামের মানুষ। নন্দীগ্রাম তাঁর হাতের মুঠোয়। শুভেন্দু অধিকারী স্বপ্নেও ভাবেননি মমতা ব্যানার্জি ভবানীপুর ছেড়ে নন্দীগ্রাম থেকে প্রার্থী হবেন। তাঁর পুরনো আসন ছেড়ে দিয়ে তিনি নন্দীগ্রামের প্রার্থী হয়েছিলেন। শুভেন্দু অধিকারী বড় অহংকার করে বলেছিলেন, ৫০ হাজার ভোটের ব্যবধানে মমতা ব্যানার্জিকে হারাবেন। তাঁর আস্ফালন কোনো কাজে লাগেনি। তৃণমূলের অনেক নেতা বলেছেন, আমরা যে যত বড় নেতাই হই মমতা ব্যানার্জি না থাকলে আমাদের কোনো মূল্য নেই। এবারের নির্বাচনে কিন্তু সত্যিই তা প্রমাণিত হয়েছে। যারা তৃণমূল থেকে বিজেপিতে গিয়েছিলেন তার ৯০ ভাগ প্রার্থী বিপুল ভোটে পরাজিত হয়েছেন। দলত্যাগ মানুষ পছন্দ করেনি। আরেকটা বিষয় আমাকে নাড়া দিয়েছে তা হলো ‘জয় বাংলা’ স্লোগান। ৫১ বছর আগে আমরা ‘জয় বাংলা’ স্লোগান দিয়ে পাকিস্তানিকে পরাজিত করেছিলাম। মুক্তিযুদ্ধের সময় ভারত সীমান্তের অনেক জায়গায় বাংলাদেশের একজন আরেকজনের সঙ্গে দেখা হলে আদাব-সালাম না দিয়ে তারা ‘জয় বাংলা’ বলত। যুদ্ধের সময় আগস্ট-সেপ্টেম্বরে ব্যাপক আকারে চোখ ওঠার অসুখ হয়েছিল। সেটাকেও অনেকে ‘জয় বাংলা রোগ’ বলে অভিহিত করত। জয় বাংলা সেøাগান ছিল আমাদের শৌর্য-বীর্য, আমাদের প্রেরণা। এখনো জয় বাংলা স্লোগান ওঠে, কিন্তু সেই আবেদন নেই। কিন্তু পশ্চিমবঙ্গে এবার যে জয় বাংলার মহড়া হলো তাতে কিন্তু আলাদা একটা আমেজ পাওয়া গেছে। ‘জয় বাংলা, বাংলার জয়’ মনে হয় তারা বিশ্বাস করেই বলতে শুরু করেছেন এবং বিধানসভার নির্বাচনে তারা হাতে হাতে তার ফলও পেয়েছেন।

নির্বাচনের আগে নন্দীগ্রামে এক মন্দির দর্শন করে বেরোবার পথে মমতা ব্যানার্জি পড়ে যান। ধাক্কাধাক্কি করে তাঁকে ফেলে দেওয়া হয়েছিল। সেখান থেকে এনে তাঁকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পায়ে প্লাস্টার করা হয়। বিজেপি মনে করেছিল মমতা ব্যানর্জি নির্বাচনী প্রচারণা করতে পারবেন না। কিন্তু হুইল চেয়ারে বসে এক পায়ে তিনি সারা রাজ্য ঘুরে বেড়ান। নির্বাচনী ফলাফল বেরোবার আগের দিন পর্যন্ত তিনি আর চেয়ার ছাড়েননি। ফলাফল ঘোষণার সঙ্গে সঙ্গে চেয়ার ছেড়ে উঠে দাঁড়িয়েছেন। মন্দির থেকে বেরোবার সময় মমতা ব্যানার্জির পড়ে যাওয়া নাটক বলে বিজেপি বারবার প্রচার করেছে। মমতা ব্যানার্জি ইচ্ছা করে পড়ে গিয়ে পায়ে ব্যান্ডেজ বেঁধে হুইল চেয়ারে বসে নাটক করলেও মানুষ তা গ্রহণ করেছে। বিজেপির কথা কেউ কানে তোলেনি। নির্বাচনের আগে অনেকের ধারণা মোটামুটি ত্রিমুখী লড়াই হবে। তৃণমূল, বিজেপি ও বামপন্থি-কংগ্রেস সেই সঙ্গে আব্বাস সিদ্দিকির আইএসএফ জোট। কিন্তু নির্বাচনে ত্রিমুখী নয়, দ্বিমুখী লড়াই হয়েছে। শত বছরের পুরনো কংগ্রেস, ৩৫ বছর যারা পশ্চিমবঙ্গ শাসন করেছে সেই সিপিএম ও আব্বাস সিদ্দিকির জোট কোনো কাজে আসেনি। এখানে একটা বিষয় দেখার, পশ্চিমবঙ্গের মানুষ লক্ষ্য করেছে একজন মহিলার বিরুদ্ধে বিজেপি ও অন্যান্য দল কীভাবে কোমর বেঁধে নেমেছে। এটা যেমন মহিলা ভোটাররা ভালোভাবে নেননি, ঠিক তেমনি পুরুষ ভোটাররাও পছন্দ করেননি। ২৬ মার্চ ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বাংলাদেশ সফরে এসেছিলেন। তিনি বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকীর অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার বাইরে সাতক্ষীরার শ্যামনগরের যশোরেশ্বরী কালীমন্দির পরিদর্শন ও পূজায় অংশগ্রহণ করেন। সেখান থেকে টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধুর সমাধিস্থলে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে গোপালগঞ্জের কাশিয়ানীর ওড়াকান্দিতে হরিচাঁদ ঠাকুরের মন্দির পরিদর্শন এবং মতুয়া সম্প্রদায়ের সমাবেশে অংশগ্রহণ করেন। কাশিয়ানীর মতুয়া সম্প্রদায়ের যে অত দাম, তাদের অত মূল্য আমার দেশের অনেকেরই তা জানা ছিল না। মমতা ব্যানার্জি সঙ্গে সঙ্গে অভিযোগ করেছিলেন নরেন্দ্র মোদি বাংলাদেশে নির্বাচনী প্রচারণায় গেছেন। পরে কিন্তু বোঝা গেছে মমতা ব্যানার্জির কথা মিথ্যা নয়। তবে নির্বাচনে বিজেপি ও বিজেপি সরকারের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং অমিত শাহ কারও কথা কাজে লাগেনি। নরেন্দ্র মোদি অনেক সভায় ব্যঙ্গ করে ‘ও দিদি, ও দিদি’ বলেছেন। এটা পশ্চিমবঙ্গের মানুষ মোটেই ভালোভাবে নেয়নি। আমার মনে হয়েছে যেখানে নির্বাচন হওয়া উচিত সরকারি প্রভাবমুক্ত সেখানে একটা দেশের প্রধানমন্ত্রী, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রাতদিন নির্বাচনে অংশ নিলে অবশ্যই সরকারি প্রভাব পড়ে। যারা মন্ত্রী নন, সরকারি কোনো পদে নন তারা নির্বাচনে অংশ নিলে কিছু যায় আসে না। কিন্তু স্বপদে বহাল থেকে প্রধানমন্ত্রী নির্বাচনী প্রচারে অংশ নিলে নির্বাচনী বিধিমালা লঙ্ঘন এবং সে কাজটি এবারের নির্বাচনে অনেকটাই হয়েছে। নরেন্দ্র মোদির বিজেপি পশ্চিমবঙ্গকে সোনার বাংলা করতে চেয়েছিল। মানুষ সে কথা নেয়নি। পশ্চিমবঙ্গের মানুষ তাদের মেয়ে মমতা ব্যানার্জির ওপর আস্থা রেখেছে এবং তাঁকে ভোট দিয়েছে। মমতা ব্যানার্জি নন্দীগ্রামে প্রার্থী হয়ে প্রথমেই বিজেপির সাঁড়াশি আক্রমণ ভোঁতা করে দিয়েছিলেন। বিজেপি থেকে বারবার এও বলা হয়েছিল, দিদি আরও অন্য আসন থেকে দাঁড়াবেন। তিনি কিন্তু দাঁড়াননি। এও ছিল তাঁর নেতৃত্বের সফলতা।

ভবানীপুর ছেড়ে মমতা ব্যানার্জির নন্দীগ্রামে প্রার্থী হওয়া সেও এক ঐতিহাসিক ঘটনা। নির্বাচনের ফলাফল আসার শুরুতে নন্দীগ্রাম থেকে বিজেপি প্রার্থী শুভেন্দু অধিকারী সামান্য এগিয়ে থাকার কথা বলা হচ্ছিল। কয়েক রাউন্ড গণনার পর মমতা ব্যানার্জি আর মমতা ব্যানার্জি। শেষে বলা হলো, ১২০০ ভোটে নন্দীগ্রাম থেকে মমতা ব্যানার্জি জয়ী হয়েছেন। কয়েক ঘণ্টা সার্ভার বন্ধ থাকার পর সর্বশেষ বলা হয়েছে নন্দীগ্রামে মমতা ব্যানার্জি ১৮০০ কয়েক ভোটে হেরেছেন। এ ফলাফল নিয়ে মানুষের মধ্যে এক বিভ্রান্তির সৃষ্টি হবে। সঠিকভাবে যদি মমতা ব্যানার্জি নন্দীগ্রামে ১৮০০ কয়েক ভোটে হেরে থাকেন সেখানে কথার খাতিরে বলা যায় শুভেন্দু অধিকারী কিন্তু গর্ব করে বলেছিলেন, ৫০ হাজার ভোটের ব্যবধানে হারাবেন। তাহলে তো আর ১৮০০ ভোটের ব্যবধানে মমতা ব্যানার্জির হার হয় না। বরং ৪৮ হাজার ভোটের ব্যবধানে শুভেন্দুরই হার হয়। তবে মমতা ব্যানার্জি শুধু নন্দীগ্রামে দাঁড়াননি, তিনি বলেছিলেন ২৯৪ আসনেই তিনি প্রার্র্থী, তাঁকে আপনারা ভোট দিন। মানুষ তাই ভোট দিয়েছে। ২৯২ আসনে নির্বাচন হয়েছে তাতে ২১৫ আসন পেয়েছেন মমতা ব্যানার্জি, এটা কম কথা নয়। বিশেষ করে ক্ষমতাসীন জনতা পার্টি সব শক্তি প্রয়োগ করে পশ্চিমবঙ্গের নির্বাচনকে অন্য মাত্রা দিয়েছিল। পশ্চিমবঙ্গের বিজেপির মূল নেতা অশোক ঘোষ। তাঁকে সামনে রেখে পেছন থেকে দিল্লি সবকিছু করলে এমন বলা হতো না, এমন বলা যেতও না। কিন্তু একেবারে সশরীরে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ এমন ঝাঁপিয়ে পড়া সত্যিই মানুষ ভালোভাবে নেয়নি। যে কারণে এটা একজন মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে, একজন রাজ্য স্তরের নেতার সঙ্গে মহান ভারতের প্রধানমন্ত্রীর লড়াইয়ে পরিণত হয়েছিল। এতে মমতা ব্যানার্জির অবস্থান যেমন সর্বভারতীয় স্তরে অনেক ওপরে উঠেছে তেমন নরেন্দ্র মোদির স্থান বহু নিচে নেমে এসেছে। এটা হয়তো এখনই অনেকে স্বীকার করতে চাইবেন না, কিন্তু পশ্চিমবঙ্গের বিধানসভার নির্বাচনের মধ্য দিয়ে নরেন্দ্র মোদির ভারতীয় জনতা পার্টি প্রচ- রকমের ধাক্কা খেয়েছে। অন্যদিকে পশ্চিমবঙ্গের বিজেপির প্রদীপ ঘোষ নির্বাচনের সময় যিনি অনেকটাই মূল্যহীন হয়ে পড়েছিলেন তিনি এবং দীর্ঘ সময় ধরে যারা বিজেপির পতাকা উঁচিয়ে রেখেছিলেন তারা প্রায় সবাই নির্বাচনের আগ দিয়ে তৃণমূলের যারা বিজেপিতে যোগ দেন এবং তাদের বিজেপি লুফে নিয়ে নির্বাচনী প্রার্থী করায় দীর্ঘ সময়ের প্রকৃত বিজেপির নেতা-কর্মীরা একেবারে পিছিয়ে পড়েছিলেন। তাতেও একটা বিরূপ প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। সব মিলেমিশে বিধানসভার এমন ফল হয়েছে। পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভার এ ফল অবশ্যই গণতন্ত্রের জন্য একটা শুভ ইঙ্গিত। বিত্ত ও শক্তি যে সব কথা নয়, মানুষের ইচ্ছার বাইরে অনেক সময় অনেক কিছু করা যায় না- এটা তার এক উজ্জ্বল প্রমাণ।

এদিকে তৃণমূলের বীরভূমের এক রাজনৈতিক জ্যোতিষী অনুব্রত ম-ল শুরু থেকে বলে এসেছিলেন তৃণমূল ২১০-২২০ সিট পাবে। তৃণমূলের ২১৫ সিট পাওয়া তাঁর কথারই প্রতিফলন। তাঁকে নির্বাচন কমিশন একসময় গৃহবন্দী করে রাখার চেষ্টাও করেছে। কিন্তু সফল হয়নি। একটা বিষয় বলতেই হবে, পশ্চিমবঙ্গে তৃণমূলের প্রতি সাধারণ মানুষের অসম্ভব সমর্থন এবং তাদের নিবেদিত কর্র্মী আছে। যে কারণে অত চেষ্টা করেও কেউ কিছু করতে পারেনি। এখন অবশ্যই প্রশ্ন আসবে, যদি সত্যিই মমতা ব্যানার্জি নির্বাচিত হতে না পেরে থাকেন তাহলে কী হবে? তিনি কি মুখ্যমন্ত্রী হতে পারবেন? তাঁর মুখ্যমন্ত্রী হওয়ায় সাংবিধানিকভাবে কোনো বাধা নেই। তিন মাসের মধ্যে কোথাও কোনো আসনে উপনির্বাচন করে তিনি মুখ্যমন্ত্রী হতে পারেন। আর এ তিন মাস তিনি অবলীলায় মুখ্যমন্ত্রী থাকতে পারেন কোনো বাধা নেই। অন্যান্য বহুস্থানে বহুবার এমন হয়েছে। তবে মমতা ব্যানার্জি যে ধরনের মানুষ তিনি নির্বাচিত না হয়ে মুখ্যমন্ত্রী নাও হতে পারেন। অন্য কাউকে মুখ্যমন্ত্রী বানিয়ে তাঁর নির্বাচিত না হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষাও করতে পারেন; এটা সম্পূর্ণই তাঁর ওপর নির্ভর করে। তিনি তৃণমূলের নেতা, তিনি তৃণমূলের প্রাণ। তাঁর কাছে এখন মুখ্যমন্ত্রীর পদ মোটেই বড় নয়। এ নির্বাচনে আরেকটি বিষয় পরিষ্কার হয়েছে, পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভায় বিজেপি ৩ আসন থেকে ৭৫ আসনে উন্নীত হয়েছে। এটা এক মহাবিজয় হিসেবে দেখা যেতে পারত যদি নরেন্দ্র মোদি, অমিত শাহ ও অন্যরা ওভাবে সর্বশক্তি নিয়ে ঝাঁপিয়ে না পড়তেন। তাঁদের সর্বশক্তি নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়া এবং ২০০-এর বেশি আসন পাবেন আশা করে ৭৫ আসন পাওয়া বিজয় নয়, এ এক পরম পরাজয়ের প্রমাণ। আবার অন্যদিকে ৩৫ বছর যে সিপিএম পশ্চিমবঙ্গ শাসন করেছে, যে কংগ্রেস ভারতের স্বাধীনতার নেতৃত্ব করেছে অশোক ঘোষ, বিধানচন্দ্র রায় ও প্রফুল্লচন্দ্র ঘোষের মতো যে নেতারা কংগ্রেসের নেতৃত্ব করেছেন সেই কংগ্রেস এবার বিধানসভায় কোনো আসন পায়নি, এটাও এক দেখবার মতো ব্যাপার। সর্বোপরি এটাই সত্য, চিরসত্য কিছু নেই। কেউ চিরদিন একই অবস্থায় থাকে না।

সত্যিই চিরদিন কারও সমান নাহি যায়। এটাই নির্বাচন প্রমাণ করে দিয়েছে। তৃণমূলকে ভাবতে হবে যে আশা ও ভরসা নিয়ে পশ্চিমবঙ্গের মানুষ তাদের এমন ভালোবাসা দিয়েছে সে ভালোবাসার দাম তাদের দিতে হবে। তৃণমূলের এ বিজয়কে বাংলাদেশের জনগণের পক্ষ থেকে অভিনন্দন জানাচ্ছি, সেই সঙ্গে তৃণমূলের প্রাণ মমতা ব্যানার্জিকেও আন্তরিক অভিনন্দন।

লেখক : রাজনীতিক।

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
সালাম প্রদানের ফজিলত
সালাম প্রদানের ফজিলত
অ্যান্টিবায়োটিক
অ্যান্টিবায়োটিক
ইউক্রেন যুদ্ধ
ইউক্রেন যুদ্ধ
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
আলো ঢাকতে ধোঁয়ার বড়াই
আলো ঢাকতে ধোঁয়ার বড়াই
সহিষ্ণুতার শিক্ষা দেয় ইসলাম
সহিষ্ণুতার শিক্ষা দেয় ইসলাম
গ্যাস অনুসন্ধান
গ্যাস অনুসন্ধান
শিল্পে স্থবিরতা
শিল্পে স্থবিরতা
প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন
প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা
সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা
সর্বশেষ খবর
প্রায় দুই কোটি টাকা আত্মসাৎ, বিআরডিবির হিসাবরক্ষক কারাগারে
প্রায় দুই কোটি টাকা আত্মসাৎ, বিআরডিবির হিসাবরক্ষক কারাগারে

৩৭ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সীমান্ত থেকে পাঠানো চোরাচালানের বেলুন গুলি করে নামাবে লিথুয়ানিয়া
সীমান্ত থেকে পাঠানো চোরাচালানের বেলুন গুলি করে নামাবে লিথুয়ানিয়া

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় নির্যাতনের সাত দিন পর লাইফ সাপোর্টে কলেজ ছাত্রের মৃত্যু
কুমিল্লায় নির্যাতনের সাত দিন পর লাইফ সাপোর্টে কলেজ ছাত্রের মৃত্যু

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩৬ হাজার কিলোমিটার দূর থেকে ইউরোপের বাতাস পর্যবেক্ষণ করছে বিজ্ঞানীরা
৩৬ হাজার কিলোমিটার দূর থেকে ইউরোপের বাতাস পর্যবেক্ষণ করছে বিজ্ঞানীরা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

গাজায় ঢুকছে মিশরের ভারি উদ্ধার সরঞ্জাম
গাজায় ঢুকছে মিশরের ভারি উদ্ধার সরঞ্জাম

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের রণাঙ্গনে কেন ব্যর্থ পশ্চিমা ড্রোন?
ইউক্রেনের রণাঙ্গনে কেন ব্যর্থ পশ্চিমা ড্রোন?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় যুবককে কুপিয়ে খুন
বগুড়ায় যুবককে কুপিয়ে খুন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে যুবদলের ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
জয়পুরহাটে যুবদলের ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘এবিসিডি অফ ইমার্জেন্সি কেয়ার’ প্রশিক্ষণ নিলেন ৫০ চিকিৎসক
‘এবিসিডি অফ ইমার্জেন্সি কেয়ার’ প্রশিক্ষণ নিলেন ৫০ চিকিৎসক

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সোনারগাঁয়ে দেশীয় পাইপগান ও কার্তুজ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে দেশীয় পাইপগান ও কার্তুজ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে রিজার্ভ বেড়ে ৩২ বিলিয়ন ডলার
দেশে রিজার্ভ বেড়ে ৩২ বিলিয়ন ডলার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুড়িগ্রামে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
কুড়িগ্রামে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা সীমান্ত থেকে জরুরি অবস্থা তুলে নেওয়ার দাবি ইসরায়েলের
গাজা সীমান্ত থেকে জরুরি অবস্থা তুলে নেওয়ার দাবি ইসরায়েলের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানদের কাছে হেরে শিরোপার রেস থেকে ছিটকে গেল বাংলাদেশ
আফগানদের কাছে হেরে শিরোপার রেস থেকে ছিটকে গেল বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রংপুরে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
রংপুরে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কমলাপুরে ট্রেনের ধাক্কায়  বৃদ্ধার মৃত্যু
কমলাপুরে ট্রেনের ধাক্কায় বৃদ্ধার মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হার দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের
হার দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিদ্ধিরগঞ্জে দুই ছিনতাইকারী গ্রেফতার
সিদ্ধিরগঞ্জে দুই ছিনতাইকারী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির সাথে কমনওয়েলথ প্রতিনিধি দলের বৈঠক
বিএনপির সাথে কমনওয়েলথ প্রতিনিধি দলের বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হবিগঞ্জে বাবার বটির আঘাতে মেয়ের মৃত্যুর অভিযোগ
হবিগঞ্জে বাবার বটির আঘাতে মেয়ের মৃত্যুর অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’-এর প্রভাবে দেশজুড়ে বৃষ্টির আভাস
ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’-এর প্রভাবে দেশজুড়ে বৃষ্টির আভাস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চোখের জলে কালামের বিদায়, শোকস্তব্ধ পুরো গ্রাম
চোখের জলে কালামের বিদায়, শোকস্তব্ধ পুরো গ্রাম

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় যুবদলের ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন
বগুড়ায় যুবদলের ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ে অস্ত্র-গুলি উদ্ধার
পঞ্চগড়ে অস্ত্র-গুলি উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্তন ক্যানসার নিয়ে চমকপ্রদ তথ্য দিলেন সৌদি চিকিৎসক
স্তন ক্যানসার নিয়ে চমকপ্রদ তথ্য দিলেন সৌদি চিকিৎসক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেহেরপুরে ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন
মেহেরপুরে ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তানিয়া আফরিনের ‘বাংলাদেশে গণমাধ্যম ও বিনোদন খাতে নারীর নেতৃত্ব’
তানিয়া আফরিনের ‘বাংলাদেশে গণমাধ্যম ও বিনোদন খাতে নারীর নেতৃত্ব’

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কচাকাটা থানাকে উপজেলা বাস্তবায়ন করার দাবিতে গণস্বাক্ষর
কচাকাটা থানাকে উপজেলা বাস্তবায়ন করার দাবিতে গণস্বাক্ষর

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচিত সরকার ছাড়া দেশে উন্নয়ন হবে না: বুলু
নির্বাচিত সরকার ছাড়া দেশে উন্নয়ন হবে না: বুলু

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় তুর্কি বাহিনীকে মেনে নেওয়া হবে না, মুখ খুললেন ইসরায়েলি পররাষ্ট্রমন্ত্রী
গাজায় তুর্কি বাহিনীকে মেনে নেওয়া হবে না, মুখ খুললেন ইসরায়েলি পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইডেন ছাত্রলীগের সভাপতি রিভার জামিন নামঞ্জুর
ইডেন ছাত্রলীগের সভাপতি রিভার জামিন নামঞ্জুর

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সত্যিই কি বিয়ে করেছেন জায়েদ খান?
সত্যিই কি বিয়ে করেছেন জায়েদ খান?

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তিনদিন পরই বাতিল হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম
তিনদিন পরই বাতিল হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজার শান্তিরক্ষা মিশনে যাচ্ছে কোন দেশের সেনারা?
গাজার শান্তিরক্ষা মিশনে যাচ্ছে কোন দেশের সেনারা?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজের নামে কয়টা সিম আছে জানেন? এখনই চেক করুন!
নিজের নামে কয়টা সিম আছে জানেন? এখনই চেক করুন!

১০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভারতে পালানোর সময় শামীম ওসমানের সহযোগী আজিজ গ্রেফতার
ভারতে পালানোর সময় শামীম ওসমানের সহযোগী আজিজ গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গভীর নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থায়’ পরিণত, কখন-কোথায় আঘাত হানতে পারে
গভীর নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থায়’ পরিণত, কখন-কোথায় আঘাত হানতে পারে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্যাফোডিল ও সিটি ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষ, গাড়িতে আগুন
ড্যাফোডিল ও সিটি ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষ, গাড়িতে আগুন

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড পড়ে নিহত কালামের দাফন সম্পন্ন
মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড পড়ে নিহত কালামের দাফন সম্পন্ন

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আর নয় গোপনে, প্রকাশ্যেই প্রেম করে বেড়াচ্ছেন জাস্টিন ট্রুডো ও কেটি পেরি
আর নয় গোপনে, প্রকাশ্যেই প্রেম করে বেড়াচ্ছেন জাস্টিন ট্রুডো ও কেটি পেরি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩০ মিনিটের ব্যবধানে দক্ষিণ চীন সাগরে মার্কিন হেলিকপ্টার ও যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত
৩০ মিনিটের ব্যবধানে দক্ষিণ চীন সাগরে মার্কিন হেলিকপ্টার ও যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিধিমালায় না থাকায় এনসিপিকে শাপলা দেওয়ার সুযোগ নেই : ইসি সচিব
বিধিমালায় না থাকায় এনসিপিকে শাপলা দেওয়ার সুযোগ নেই : ইসি সচিব

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল ও ফ্লাইওভারের বিয়ারিং প্যাডের মান যাচাইয়ে হাইকোর্টে রিট
মেট্রোরেল ও ফ্লাইওভারের বিয়ারিং প্যাডের মান যাচাইয়ে হাইকোর্টে রিট

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাখ লাখ টাকা নিয়ে ‘উড়ে গেল’ উড়াও বাংলাদেশ!
লাখ লাখ টাকা নিয়ে ‘উড়ে গেল’ উড়াও বাংলাদেশ!

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাবেদের অর্থ পাচার এখনও চলছে, এস আলম-আরামিট গ্রুপের যোগসাজশ
জাবেদের অর্থ পাচার এখনও চলছে, এস আলম-আরামিট গ্রুপের যোগসাজশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৮ সালের নির্বাচনে ‘ভাইস প্রেসিডেন্ট’ পদে লড়বেন না ট্রাম্প
২০২৮ সালের নির্বাচনে ‘ভাইস প্রেসিডেন্ট’ পদে লড়বেন না ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিউশনি-বাড়ির সিঁড়িতেই জবির নারী শিক্ষার্থীকে হেনস্তা-শ্লীলতাহানি!
টিউশনি-বাড়ির সিঁড়িতেই জবির নারী শিক্ষার্থীকে হেনস্তা-শ্লীলতাহানি!

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফ্যাসিবাদবিরোধী দলগুলোকে নিয়ে বৃহৎ জোট গঠনের চিন্তা করছে বিএনপি : সালাহউদ্দিন
ফ্যাসিবাদবিরোধী দলগুলোকে নিয়ে বৃহৎ জোট গঠনের চিন্তা করছে বিএনপি : সালাহউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডিবি পরিচয়ে প্রেমের সম্পর্ক, কফিতে ওষুধ মিশিয়ে নারীর মোবাইল-স্বর্ণালঙ্কার লুট
ডিবি পরিচয়ে প্রেমের সম্পর্ক, কফিতে ওষুধ মিশিয়ে নারীর মোবাইল-স্বর্ণালঙ্কার লুট

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল পুরোদমে চলাচল শুরু
মেট্রোরেল পুরোদমে চলাচল শুরু

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হঠাৎ আকাশ শক্তি বাড়াতে তুরস্কের তোড়জোড়
হঠাৎ আকাশ শক্তি বাড়াতে তুরস্কের তোড়জোড়

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঠে ঝাঁপিয়ে ক্যাচ, তারপরই আইসিইউতে শ্রেয়াস আইয়ার
মাঠে ঝাঁপিয়ে ক্যাচ, তারপরই আইসিইউতে শ্রেয়াস আইয়ার

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইস্তাম্বুলে আলোচনার মধ্যেই আফগান-পাকিস্তান সীমান্তে নতুন সংঘর্ষ, নিহত ৩০
ইস্তাম্বুলে আলোচনার মধ্যেই আফগান-পাকিস্তান সীমান্তে নতুন সংঘর্ষ, নিহত ৩০

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা

১৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

দায়িত্ব হস্তান্তরের আগ পর্যন্ত উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক চলবে : অন্তর্বর্তী সরকার
দায়িত্ব হস্তান্তরের আগ পর্যন্ত উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক চলবে : অন্তর্বর্তী সরকার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপের আগে চ্যালেঞ্জিং ক্রিকেট খেলতে চান টাইগার অধিনায়ক
বিশ্বকাপের আগে চ্যালেঞ্জিং ক্রিকেট খেলতে চান টাইগার অধিনায়ক

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনে বিশ্বের সর্বোচ্চ গতির ট্রেন, ঘণ্টায় ছুটবে ৪৫০ কিলোমিটার
চীনে বিশ্বের সর্বোচ্চ গতির ট্রেন, ঘণ্টায় ছুটবে ৪৫০ কিলোমিটার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেসিডেন্ট ম্যাক্রোঁর স্ত্রীকে ‘পুরুষ’ বলায় মামলা, ফ্রান্সে ১০ জনের বিচার শুরু
প্রেসিডেন্ট ম্যাক্রোঁর স্ত্রীকে ‘পুরুষ’ বলায় মামলা, ফ্রান্সে ১০ জনের বিচার শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থ পাচারে সহায়তার অভিযোগে ব্যাংক এশিয়াকে ৩০ লাখ টাকা জরিমানা
অর্থ পাচারে সহায়তার অভিযোগে ব্যাংক এশিয়াকে ৩০ লাখ টাকা জরিমানা

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

‘একাধিক বিয়ে’ লজ্জা নয় সাহস
‘একাধিক বিয়ে’ লজ্জা নয় সাহস

শোবিজ

মেয়েটিকে মনে মনে পছন্দ করতাম : মাহফুজ
মেয়েটিকে মনে মনে পছন্দ করতাম : মাহফুজ

শোবিজ

মিঠুনের মেয়ে বিদ্যা
মিঠুনের মেয়ে বিদ্যা

শোবিজ

গৃহবধূকে তুলে নেওয়ার বিচার দাবিতে থানায় গ্রামবাসী
গৃহবধূকে তুলে নেওয়ার বিচার দাবিতে থানায় গ্রামবাসী

দেশগ্রাম

নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার

সম্পাদকীয়

নির্যাতনে মৃত্যু কলেজছাত্রের
নির্যাতনে মৃত্যু কলেজছাত্রের

দেশগ্রাম

খড় কাটা নিয়ে গোলাগুলি, যুবক নিহত
খড় কাটা নিয়ে গোলাগুলি, যুবক নিহত

দেশগ্রাম

বিদ্রোহী ঠেকাতে কঠোর বিএনপি
বিদ্রোহী ঠেকাতে কঠোর বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে নির্ভরতার প্রতীক পার্কভিউ হসপিটাল
চট্টগ্রামে নির্ভরতার প্রতীক পার্কভিউ হসপিটাল

শিল্প বাণিজ্য

বিনিময়ের বদলে আসছে নতুন প্ল্যাটফর্ম
বিনিময়ের বদলে আসছে নতুন প্ল্যাটফর্ম

শিল্প বাণিজ্য

ঢাকায় এসবার ব্যাংকের অফিস খুলতে চায় মস্কো
ঢাকায় এসবার ব্যাংকের অফিস খুলতে চায় মস্কো

শিল্প বাণিজ্য

যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’

সম্পাদকীয়

নিয়োগ পরীক্ষায় অনিয়ম তদন্তে দুদক-স্বাস্থ্যের টিম
নিয়োগ পরীক্ষায় অনিয়ম তদন্তে দুদক-স্বাস্থ্যের টিম

দেশগ্রাম

আউটসোর্সিং স্টাফসহ ১১ জনের কারাদণ্ড
আউটসোর্সিং স্টাফসহ ১১ জনের কারাদণ্ড

দেশগ্রাম

অ্যান্টিবায়োটিক
অ্যান্টিবায়োটিক

সম্পাদকীয়

র্কপোরটে র্কনার
র্কপোরটে র্কনার

অর্থ-বাজার-বাণিজ্য

কেটেছে জটিলতা, গভীর রাত পর্যন্ত আসবে পণ্য
কেটেছে জটিলতা, গভীর রাত পর্যন্ত আসবে পণ্য

দেশগ্রাম

জেনে রাখা ভালো
জেনে রাখা ভালো

স্বাস্থ্য

সালাম প্রদানের ফজিলত
সালাম প্রদানের ফজিলত

সম্পাদকীয়

বেশি লাভের আশা, আলু চাষে ব্যস্ত কৃষক
বেশি লাভের আশা, আলু চাষে ব্যস্ত কৃষক

দেশগ্রাম

প্যারাবন ধ্বংস, মামলা ২০ জনের বিরুদ্ধে
প্যারাবন ধ্বংস, মামলা ২০ জনের বিরুদ্ধে

দেশগ্রাম

পর্যাপ্ত পিঁয়াজ মজুত, তবু আমদানির চাপ
পর্যাপ্ত পিঁয়াজ মজুত, তবু আমদানির চাপ

শিল্প বাণিজ্য

হাসপাতালে অনিয়মের প্রতিবাদ ছাত্র-জনতার
হাসপাতালে অনিয়মের প্রতিবাদ ছাত্র-জনতার

দেশগ্রাম

সালিশের নামে প্রকাশ্যে ন্যাড়া পাঁচ তরুণকে
সালিশের নামে প্রকাশ্যে ন্যাড়া পাঁচ তরুণকে

দেশগ্রাম

যে ঘণ্টা হয়ে ওঠে মৃত্যুর ঘণ্টা
যে ঘণ্টা হয়ে ওঠে মৃত্যুর ঘণ্টা

শোবিজ

চিকিৎসক সংকট, ব্যাহত স্বাস্থ্যসেবা
চিকিৎসক সংকট, ব্যাহত স্বাস্থ্যসেবা

দেশগ্রাম

ইউক্রেন যুদ্ধ
ইউক্রেন যুদ্ধ

সম্পাদকীয়

আলো ঢাকতে ধোঁয়ার বড়াই
আলো ঢাকতে ধোঁয়ার বড়াই

সম্পাদকীয়

টাইফয়েড টিকার গুরুত্ব
টাইফয়েড টিকার গুরুত্ব

স্বাস্থ্য