শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৪ মে, ২০২১ আপডেট:

মমতা ব্যানার্জিকে আন্তরিক অভিনন্দন

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
মমতা ব্যানার্জিকে আন্তরিক অভিনন্দন

ভারতের পাঁচটি রাজ্যে বিধানসভার নির্বাচন হলো। তার মধ্যে অন্যতম পশ্চিমবঙ্গ। সত্যিই পশ্চিমবঙ্গ দখলে নিতে বিজেপি তার সব সামর্থ্য ব্যয় করেছিল। প্রধানমন্ত্রী, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী যে সময় দিয়েছেন সাধারণত কোনো রাজ্য নির্বাচনে কেন্দ্রীয় সরকারের এতটা সক্রিয় অংশগ্রহণ খুব একটা দেখা যায়নি। বিজেপি আশা করেছিল তারা পশ্চিমবঙ্গে সরকার গঠন করবে। বিধানসভার ২৯৪ আসনের মধ্যে ২০০ আসন তারা পাবে। প্রকৃত অর্থে তা হয়নি। নির্বাচনের কিছুদিন আগ থেকে তৃণমূলের কিছু সুবিধাবাদী নেতা বিজেপিতে যোগদান করেন এবং বিজেপিতে তারা বেশ ভালো জায়গা পান। এর মূল কারিগর ছিলেন তৃণমূলের নেতা মমতা ব্যানার্জির ডান হাত মুকুল রায়। মুকুল রায় তৃণমূল ত্যাগ করে বিজেপিতে যোগদানের পর তাঁর যে চিরাচরিত স্বভাব দল ভাঙা সে কাজটি তিনি সফলতার সঙ্গে করেছেন। যার ফলে ২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচনে পশ্চিমবঙ্গে বিজেপি বেশ ভালো ফল করে। তারা লোকসভায় ১৮টি আসন পায়। বিধানসভার নির্বাচনের আগে আগে তৃণমূল থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হিড়িক পড়ে। শুভেন্দু অধিকারী মুকুল রায়ের মতোই তৃণমূলে এক বিরাট নেতা, তিনি নন্দীগ্রামের মানুষ। নন্দীগ্রাম তাঁর হাতের মুঠোয়। শুভেন্দু অধিকারী স্বপ্নেও ভাবেননি মমতা ব্যানার্জি ভবানীপুর ছেড়ে নন্দীগ্রাম থেকে প্রার্থী হবেন। তাঁর পুরনো আসন ছেড়ে দিয়ে তিনি নন্দীগ্রামের প্রার্থী হয়েছিলেন। শুভেন্দু অধিকারী বড় অহংকার করে বলেছিলেন, ৫০ হাজার ভোটের ব্যবধানে মমতা ব্যানার্জিকে হারাবেন। তাঁর আস্ফালন কোনো কাজে লাগেনি। তৃণমূলের অনেক নেতা বলেছেন, আমরা যে যত বড় নেতাই হই মমতা ব্যানার্জি না থাকলে আমাদের কোনো মূল্য নেই। এবারের নির্বাচনে কিন্তু সত্যিই তা প্রমাণিত হয়েছে। যারা তৃণমূল থেকে বিজেপিতে গিয়েছিলেন তার ৯০ ভাগ প্রার্থী বিপুল ভোটে পরাজিত হয়েছেন। দলত্যাগ মানুষ পছন্দ করেনি। আরেকটা বিষয় আমাকে নাড়া দিয়েছে তা হলো ‘জয় বাংলা’ স্লোগান। ৫১ বছর আগে আমরা ‘জয় বাংলা’ স্লোগান দিয়ে পাকিস্তানিকে পরাজিত করেছিলাম। মুক্তিযুদ্ধের সময় ভারত সীমান্তের অনেক জায়গায় বাংলাদেশের একজন আরেকজনের সঙ্গে দেখা হলে আদাব-সালাম না দিয়ে তারা ‘জয় বাংলা’ বলত। যুদ্ধের সময় আগস্ট-সেপ্টেম্বরে ব্যাপক আকারে চোখ ওঠার অসুখ হয়েছিল। সেটাকেও অনেকে ‘জয় বাংলা রোগ’ বলে অভিহিত করত। জয় বাংলা সেøাগান ছিল আমাদের শৌর্য-বীর্য, আমাদের প্রেরণা। এখনো জয় বাংলা স্লোগান ওঠে, কিন্তু সেই আবেদন নেই। কিন্তু পশ্চিমবঙ্গে এবার যে জয় বাংলার মহড়া হলো তাতে কিন্তু আলাদা একটা আমেজ পাওয়া গেছে। ‘জয় বাংলা, বাংলার জয়’ মনে হয় তারা বিশ্বাস করেই বলতে শুরু করেছেন এবং বিধানসভার নির্বাচনে তারা হাতে হাতে তার ফলও পেয়েছেন।

নির্বাচনের আগে নন্দীগ্রামে এক মন্দির দর্শন করে বেরোবার পথে মমতা ব্যানার্জি পড়ে যান। ধাক্কাধাক্কি করে তাঁকে ফেলে দেওয়া হয়েছিল। সেখান থেকে এনে তাঁকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পায়ে প্লাস্টার করা হয়। বিজেপি মনে করেছিল মমতা ব্যানর্জি নির্বাচনী প্রচারণা করতে পারবেন না। কিন্তু হুইল চেয়ারে বসে এক পায়ে তিনি সারা রাজ্য ঘুরে বেড়ান। নির্বাচনী ফলাফল বেরোবার আগের দিন পর্যন্ত তিনি আর চেয়ার ছাড়েননি। ফলাফল ঘোষণার সঙ্গে সঙ্গে চেয়ার ছেড়ে উঠে দাঁড়িয়েছেন। মন্দির থেকে বেরোবার সময় মমতা ব্যানার্জির পড়ে যাওয়া নাটক বলে বিজেপি বারবার প্রচার করেছে। মমতা ব্যানার্জি ইচ্ছা করে পড়ে গিয়ে পায়ে ব্যান্ডেজ বেঁধে হুইল চেয়ারে বসে নাটক করলেও মানুষ তা গ্রহণ করেছে। বিজেপির কথা কেউ কানে তোলেনি। নির্বাচনের আগে অনেকের ধারণা মোটামুটি ত্রিমুখী লড়াই হবে। তৃণমূল, বিজেপি ও বামপন্থি-কংগ্রেস সেই সঙ্গে আব্বাস সিদ্দিকির আইএসএফ জোট। কিন্তু নির্বাচনে ত্রিমুখী নয়, দ্বিমুখী লড়াই হয়েছে। শত বছরের পুরনো কংগ্রেস, ৩৫ বছর যারা পশ্চিমবঙ্গ শাসন করেছে সেই সিপিএম ও আব্বাস সিদ্দিকির জোট কোনো কাজে আসেনি। এখানে একটা বিষয় দেখার, পশ্চিমবঙ্গের মানুষ লক্ষ্য করেছে একজন মহিলার বিরুদ্ধে বিজেপি ও অন্যান্য দল কীভাবে কোমর বেঁধে নেমেছে। এটা যেমন মহিলা ভোটাররা ভালোভাবে নেননি, ঠিক তেমনি পুরুষ ভোটাররাও পছন্দ করেননি। ২৬ মার্চ ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বাংলাদেশ সফরে এসেছিলেন। তিনি বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকীর অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার বাইরে সাতক্ষীরার শ্যামনগরের যশোরেশ্বরী কালীমন্দির পরিদর্শন ও পূজায় অংশগ্রহণ করেন। সেখান থেকে টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধুর সমাধিস্থলে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে গোপালগঞ্জের কাশিয়ানীর ওড়াকান্দিতে হরিচাঁদ ঠাকুরের মন্দির পরিদর্শন এবং মতুয়া সম্প্রদায়ের সমাবেশে অংশগ্রহণ করেন। কাশিয়ানীর মতুয়া সম্প্রদায়ের যে অত দাম, তাদের অত মূল্য আমার দেশের অনেকেরই তা জানা ছিল না। মমতা ব্যানার্জি সঙ্গে সঙ্গে অভিযোগ করেছিলেন নরেন্দ্র মোদি বাংলাদেশে নির্বাচনী প্রচারণায় গেছেন। পরে কিন্তু বোঝা গেছে মমতা ব্যানার্জির কথা মিথ্যা নয়। তবে নির্বাচনে বিজেপি ও বিজেপি সরকারের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং অমিত শাহ কারও কথা কাজে লাগেনি। নরেন্দ্র মোদি অনেক সভায় ব্যঙ্গ করে ‘ও দিদি, ও দিদি’ বলেছেন। এটা পশ্চিমবঙ্গের মানুষ মোটেই ভালোভাবে নেয়নি। আমার মনে হয়েছে যেখানে নির্বাচন হওয়া উচিত সরকারি প্রভাবমুক্ত সেখানে একটা দেশের প্রধানমন্ত্রী, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রাতদিন নির্বাচনে অংশ নিলে অবশ্যই সরকারি প্রভাব পড়ে। যারা মন্ত্রী নন, সরকারি কোনো পদে নন তারা নির্বাচনে অংশ নিলে কিছু যায় আসে না। কিন্তু স্বপদে বহাল থেকে প্রধানমন্ত্রী নির্বাচনী প্রচারে অংশ নিলে নির্বাচনী বিধিমালা লঙ্ঘন এবং সে কাজটি এবারের নির্বাচনে অনেকটাই হয়েছে। নরেন্দ্র মোদির বিজেপি পশ্চিমবঙ্গকে সোনার বাংলা করতে চেয়েছিল। মানুষ সে কথা নেয়নি। পশ্চিমবঙ্গের মানুষ তাদের মেয়ে মমতা ব্যানার্জির ওপর আস্থা রেখেছে এবং তাঁকে ভোট দিয়েছে। মমতা ব্যানার্জি নন্দীগ্রামে প্রার্থী হয়ে প্রথমেই বিজেপির সাঁড়াশি আক্রমণ ভোঁতা করে দিয়েছিলেন। বিজেপি থেকে বারবার এও বলা হয়েছিল, দিদি আরও অন্য আসন থেকে দাঁড়াবেন। তিনি কিন্তু দাঁড়াননি। এও ছিল তাঁর নেতৃত্বের সফলতা।

ভবানীপুর ছেড়ে মমতা ব্যানার্জির নন্দীগ্রামে প্রার্থী হওয়া সেও এক ঐতিহাসিক ঘটনা। নির্বাচনের ফলাফল আসার শুরুতে নন্দীগ্রাম থেকে বিজেপি প্রার্থী শুভেন্দু অধিকারী সামান্য এগিয়ে থাকার কথা বলা হচ্ছিল। কয়েক রাউন্ড গণনার পর মমতা ব্যানার্জি আর মমতা ব্যানার্জি। শেষে বলা হলো, ১২০০ ভোটে নন্দীগ্রাম থেকে মমতা ব্যানার্জি জয়ী হয়েছেন। কয়েক ঘণ্টা সার্ভার বন্ধ থাকার পর সর্বশেষ বলা হয়েছে নন্দীগ্রামে মমতা ব্যানার্জি ১৮০০ কয়েক ভোটে হেরেছেন। এ ফলাফল নিয়ে মানুষের মধ্যে এক বিভ্রান্তির সৃষ্টি হবে। সঠিকভাবে যদি মমতা ব্যানার্জি নন্দীগ্রামে ১৮০০ কয়েক ভোটে হেরে থাকেন সেখানে কথার খাতিরে বলা যায় শুভেন্দু অধিকারী কিন্তু গর্ব করে বলেছিলেন, ৫০ হাজার ভোটের ব্যবধানে হারাবেন। তাহলে তো আর ১৮০০ ভোটের ব্যবধানে মমতা ব্যানার্জির হার হয় না। বরং ৪৮ হাজার ভোটের ব্যবধানে শুভেন্দুরই হার হয়। তবে মমতা ব্যানার্জি শুধু নন্দীগ্রামে দাঁড়াননি, তিনি বলেছিলেন ২৯৪ আসনেই তিনি প্রার্র্থী, তাঁকে আপনারা ভোট দিন। মানুষ তাই ভোট দিয়েছে। ২৯২ আসনে নির্বাচন হয়েছে তাতে ২১৫ আসন পেয়েছেন মমতা ব্যানার্জি, এটা কম কথা নয়। বিশেষ করে ক্ষমতাসীন জনতা পার্টি সব শক্তি প্রয়োগ করে পশ্চিমবঙ্গের নির্বাচনকে অন্য মাত্রা দিয়েছিল। পশ্চিমবঙ্গের বিজেপির মূল নেতা অশোক ঘোষ। তাঁকে সামনে রেখে পেছন থেকে দিল্লি সবকিছু করলে এমন বলা হতো না, এমন বলা যেতও না। কিন্তু একেবারে সশরীরে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ এমন ঝাঁপিয়ে পড়া সত্যিই মানুষ ভালোভাবে নেয়নি। যে কারণে এটা একজন মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে, একজন রাজ্য স্তরের নেতার সঙ্গে মহান ভারতের প্রধানমন্ত্রীর লড়াইয়ে পরিণত হয়েছিল। এতে মমতা ব্যানার্জির অবস্থান যেমন সর্বভারতীয় স্তরে অনেক ওপরে উঠেছে তেমন নরেন্দ্র মোদির স্থান বহু নিচে নেমে এসেছে। এটা হয়তো এখনই অনেকে স্বীকার করতে চাইবেন না, কিন্তু পশ্চিমবঙ্গের বিধানসভার নির্বাচনের মধ্য দিয়ে নরেন্দ্র মোদির ভারতীয় জনতা পার্টি প্রচ- রকমের ধাক্কা খেয়েছে। অন্যদিকে পশ্চিমবঙ্গের বিজেপির প্রদীপ ঘোষ নির্বাচনের সময় যিনি অনেকটাই মূল্যহীন হয়ে পড়েছিলেন তিনি এবং দীর্ঘ সময় ধরে যারা বিজেপির পতাকা উঁচিয়ে রেখেছিলেন তারা প্রায় সবাই নির্বাচনের আগ দিয়ে তৃণমূলের যারা বিজেপিতে যোগ দেন এবং তাদের বিজেপি লুফে নিয়ে নির্বাচনী প্রার্থী করায় দীর্ঘ সময়ের প্রকৃত বিজেপির নেতা-কর্মীরা একেবারে পিছিয়ে পড়েছিলেন। তাতেও একটা বিরূপ প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। সব মিলেমিশে বিধানসভার এমন ফল হয়েছে। পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভার এ ফল অবশ্যই গণতন্ত্রের জন্য একটা শুভ ইঙ্গিত। বিত্ত ও শক্তি যে সব কথা নয়, মানুষের ইচ্ছার বাইরে অনেক সময় অনেক কিছু করা যায় না- এটা তার এক উজ্জ্বল প্রমাণ।

এদিকে তৃণমূলের বীরভূমের এক রাজনৈতিক জ্যোতিষী অনুব্রত ম-ল শুরু থেকে বলে এসেছিলেন তৃণমূল ২১০-২২০ সিট পাবে। তৃণমূলের ২১৫ সিট পাওয়া তাঁর কথারই প্রতিফলন। তাঁকে নির্বাচন কমিশন একসময় গৃহবন্দী করে রাখার চেষ্টাও করেছে। কিন্তু সফল হয়নি। একটা বিষয় বলতেই হবে, পশ্চিমবঙ্গে তৃণমূলের প্রতি সাধারণ মানুষের অসম্ভব সমর্থন এবং তাদের নিবেদিত কর্র্মী আছে। যে কারণে অত চেষ্টা করেও কেউ কিছু করতে পারেনি। এখন অবশ্যই প্রশ্ন আসবে, যদি সত্যিই মমতা ব্যানার্জি নির্বাচিত হতে না পেরে থাকেন তাহলে কী হবে? তিনি কি মুখ্যমন্ত্রী হতে পারবেন? তাঁর মুখ্যমন্ত্রী হওয়ায় সাংবিধানিকভাবে কোনো বাধা নেই। তিন মাসের মধ্যে কোথাও কোনো আসনে উপনির্বাচন করে তিনি মুখ্যমন্ত্রী হতে পারেন। আর এ তিন মাস তিনি অবলীলায় মুখ্যমন্ত্রী থাকতে পারেন কোনো বাধা নেই। অন্যান্য বহুস্থানে বহুবার এমন হয়েছে। তবে মমতা ব্যানার্জি যে ধরনের মানুষ তিনি নির্বাচিত না হয়ে মুখ্যমন্ত্রী নাও হতে পারেন। অন্য কাউকে মুখ্যমন্ত্রী বানিয়ে তাঁর নির্বাচিত না হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষাও করতে পারেন; এটা সম্পূর্ণই তাঁর ওপর নির্ভর করে। তিনি তৃণমূলের নেতা, তিনি তৃণমূলের প্রাণ। তাঁর কাছে এখন মুখ্যমন্ত্রীর পদ মোটেই বড় নয়। এ নির্বাচনে আরেকটি বিষয় পরিষ্কার হয়েছে, পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভায় বিজেপি ৩ আসন থেকে ৭৫ আসনে উন্নীত হয়েছে। এটা এক মহাবিজয় হিসেবে দেখা যেতে পারত যদি নরেন্দ্র মোদি, অমিত শাহ ও অন্যরা ওভাবে সর্বশক্তি নিয়ে ঝাঁপিয়ে না পড়তেন। তাঁদের সর্বশক্তি নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়া এবং ২০০-এর বেশি আসন পাবেন আশা করে ৭৫ আসন পাওয়া বিজয় নয়, এ এক পরম পরাজয়ের প্রমাণ। আবার অন্যদিকে ৩৫ বছর যে সিপিএম পশ্চিমবঙ্গ শাসন করেছে, যে কংগ্রেস ভারতের স্বাধীনতার নেতৃত্ব করেছে অশোক ঘোষ, বিধানচন্দ্র রায় ও প্রফুল্লচন্দ্র ঘোষের মতো যে নেতারা কংগ্রেসের নেতৃত্ব করেছেন সেই কংগ্রেস এবার বিধানসভায় কোনো আসন পায়নি, এটাও এক দেখবার মতো ব্যাপার। সর্বোপরি এটাই সত্য, চিরসত্য কিছু নেই। কেউ চিরদিন একই অবস্থায় থাকে না।

সত্যিই চিরদিন কারও সমান নাহি যায়। এটাই নির্বাচন প্রমাণ করে দিয়েছে। তৃণমূলকে ভাবতে হবে যে আশা ও ভরসা নিয়ে পশ্চিমবঙ্গের মানুষ তাদের এমন ভালোবাসা দিয়েছে সে ভালোবাসার দাম তাদের দিতে হবে। তৃণমূলের এ বিজয়কে বাংলাদেশের জনগণের পক্ষ থেকে অভিনন্দন জানাচ্ছি, সেই সঙ্গে তৃণমূলের প্রাণ মমতা ব্যানার্জিকেও আন্তরিক অভিনন্দন।

লেখক : রাজনীতিক।

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধি
নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধি
আইনশৃঙ্খলা
আইনশৃঙ্খলা
রাজা মানসিংহ
রাজা মানসিংহ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
কাঠগড়ায় মাফ চাওয়ার ভঙ্গিতে দাঁড়ানো
কাঠগড়ায় মাফ চাওয়ার ভঙ্গিতে দাঁড়ানো
বাবা এবং ভালোবাসা
বাবা এবং ভালোবাসা
মানবিক শিক্ষায় জাপানি আদর্শ অনুসরণীয়
মানবিক শিক্ষায় জাপানি আদর্শ অনুসরণীয়
নির্বাচন হোক সংশয়মুক্ত
নির্বাচন হোক সংশয়মুক্ত
সাদাপাথর লুটকাণ্ড
সাদাপাথর লুটকাণ্ড
নিরাপত্তার অধিকার সবার
নিরাপত্তার অধিকার সবার
অর্থনীতির সম্ভাবনা ও সংকট
অর্থনীতির সম্ভাবনা ও সংকট
শান্তির পথ দেখায় রসুল (সা.)-এর সুন্নত
শান্তির পথ দেখায় রসুল (সা.)-এর সুন্নত
সর্বশেষ খবর
শক্তিশালী টাইফুন কাজিকি, ভিয়েতনামে ৫ লাখ মানুষকে সরিয়ে নেওয়ার নির্দেশ
শক্তিশালী টাইফুন কাজিকি, ভিয়েতনামে ৫ লাখ মানুষকে সরিয়ে নেওয়ার নির্দেশ

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনের রাজধানীতে ইসরায়েলি বোমা হামলা, নিহত ২
ইয়েমেনের রাজধানীতে ইসরায়েলি বোমা হামলা, নিহত ২

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কন্টেন্ট ক্রিয়েটর তৌহিদ আফ্রিদি গ্রেফতার
কন্টেন্ট ক্রিয়েটর তৌহিদ আফ্রিদি গ্রেফতার

৫৩ মিনিট আগে | শোবিজ

১৯২ বন্দি বিনিময় করল রাশিয়া-ইউক্রেন
১৯২ বন্দি বিনিময় করল রাশিয়া-ইউক্রেন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম সপ্তাহেই ১৫ কোটির ঘরে ‘ধূমকেতু’
প্রথম সপ্তাহেই ১৫ কোটির ঘরে ‘ধূমকেতু’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিদ্যালয়ের মাঠে ধান চাষ, প্রধান শিক্ষকের অপসারণ দাবিতে বিক্ষোভ
বিদ্যালয়ের মাঠে ধান চাষ, প্রধান শিক্ষকের অপসারণ দাবিতে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে মঙ্গলবার থেকে ‘চিরুনি অভিযান’
সিলেটে মঙ্গলবার থেকে ‘চিরুনি অভিযান’

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সিরি আ-তে অভিষেকেই রেকর্ড গড়লেন মদরিচ
সিরি আ-তে অভিষেকেই রেকর্ড গড়লেন মদরিচ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বারবার ব্যর্থতা সত্ত্বেও রকেট উড়ানোর অনুমতি পেল স্পেসএক্স
বারবার ব্যর্থতা সত্ত্বেও রকেট উড়ানোর অনুমতি পেল স্পেসএক্স

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

লালমনিরহাটে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২
লালমনিরহাটে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সমুদ্র পর্যটকদের জন্য জরুরি সতর্কবার্তা জারি
সমুদ্র পর্যটকদের জন্য জরুরি সতর্কবার্তা জারি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সড়ক দুর্ঘটনায় ভারতীয় ক্রিকেটারের মৃত্যু
সড়ক দুর্ঘটনায় ভারতীয় ক্রিকেটারের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিউইয়র্কে তহবিল সংগ্রহে এগিয়ে জোহরান মামদানি
নিউইয়র্কে তহবিল সংগ্রহে এগিয়ে জোহরান মামদানি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটোরে বাসের চাপায় নিহত ২
নাটোরে বাসের চাপায় নিহত ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে গ্রেফতার ৫
গাজীপুরে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে গ্রেফতার ৫

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমেরিকা ইরানকে বশীভূত করতে চাইছে: খামেনি
আমেরিকা ইরানকে বশীভূত করতে চাইছে: খামেনি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পদোন্নতি প্রসঙ্গে পুলিশের জরুরি বার্তা
কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পদোন্নতি প্রসঙ্গে পুলিশের জরুরি বার্তা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মনিটরিং জোরদার করায় ডেংগু পরিস্থিতির উন্নতি হয়েছে: ডিএনসিসি প্রশাসক
মনিটরিং জোরদার করায় ডেংগু পরিস্থিতির উন্নতি হয়েছে: ডিএনসিসি প্রশাসক

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রথম দিন মনোনয়ন উত্তোলন করলো ৭ পদপ্রার্থী
প্রথম দিন মনোনয়ন উত্তোলন করলো ৭ পদপ্রার্থী

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আগামী পাঁচ দিন দেশজুড়ে বৃষ্টি ও ভারি বর্ষণের শঙ্কা
আগামী পাঁচ দিন দেশজুড়ে বৃষ্টি ও ভারি বর্ষণের শঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনবিরোধী শক্তি প্রকাশ্যে তাদের মুখোশ উন্মোচন করছে : প্রিন্স
নির্বাচনবিরোধী শক্তি প্রকাশ্যে তাদের মুখোশ উন্মোচন করছে : প্রিন্স

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তিন ঘণ্টা পর পৌঁছেছে ট্রেন, যাত্রীদের বিক্ষোভ
তিন ঘণ্টা পর পৌঁছেছে ট্রেন, যাত্রীদের বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শিক্ষা সামগ্রী বিতরণের মাধ্যমে নবযাত্রা করলো বসুন্ধরা শুভসংঘ রুমা উপজেলা শাখা
শিক্ষা সামগ্রী বিতরণের মাধ্যমে নবযাত্রা করলো বসুন্ধরা শুভসংঘ রুমা উপজেলা শাখা

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

প্রথমবারের মতো ই-ফুটবল বিশ্বকাপে অংশ নিচ্ছে বাংলাদেশ
প্রথমবারের মতো ই-ফুটবল বিশ্বকাপে অংশ নিচ্ছে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচন যতই ঘনিয়ে আসছে, ষড়যন্ত্র ততই বাড়ছে : সাইফ আলী খান
নির্বাচন যতই ঘনিয়ে আসছে, ষড়যন্ত্র ততই বাড়ছে : সাইফ আলী খান

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী আগামী ৬ সেপ্টেম্বর
পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী আগামী ৬ সেপ্টেম্বর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজবাড়ীতে মৎস্য সপ্তাহের সমাপনী
রাজবাড়ীতে মৎস্য সপ্তাহের সমাপনী

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেপালকে উড়িয়ে দাপুটে জয় বাংলাদেশের মেয়েদের
নেপালকে উড়িয়ে দাপুটে জয় বাংলাদেশের মেয়েদের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাইবান্ধায় কবরস্থান থেকে ১৮ কঙ্কাল চুরি
গাইবান্ধায় কবরস্থান থেকে ১৮ কঙ্কাল চুরি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের উপ-প্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের উপ-প্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সাক্ষাৎ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ভারতে অনুপ্রবেশকালে বাংলাদেশ পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আটক, দাবি রিপোর্টে
ভারতে অনুপ্রবেশকালে বাংলাদেশ পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আটক, দাবি রিপোর্টে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএসএফের হাতে আটক পুলিশ কর্মকর্তার পরিচয় মিলেছে, ছিলেন পলাতক
বিএসএফের হাতে আটক পুলিশ কর্মকর্তার পরিচয় মিলেছে, ছিলেন পলাতক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোদিকে হুঁশিয়ারি অভিনেতা থালাপতি বিজয়ের
মোদিকে হুঁশিয়ারি অভিনেতা থালাপতি বিজয়ের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনের ‘নতুন ক্ষেপণাস্ত্র’ নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালাচ্ছে ইসরায়েল
ইয়েমেনের ‘নতুন ক্ষেপণাস্ত্র’ নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালাচ্ছে ইসরায়েল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুইজন ইউটিউব খুলে সাংবাদিক সেজে চাঁদাবাজি করেই যাচ্ছে : ইলিয়াস
দুইজন ইউটিউব খুলে সাংবাদিক সেজে চাঁদাবাজি করেই যাচ্ছে : ইলিয়াস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-পাকিস্তানের মধ্যে ছয় চুক্তি-সমঝোতা সই
বাংলাদেশ-পাকিস্তানের মধ্যে ছয় চুক্তি-সমঝোতা সই

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বরূপে ফিরছে 'সাদাপাথর', ফিরছেন পর্যটকরা
স্বরূপে ফিরছে 'সাদাপাথর', ফিরছেন পর্যটকরা

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ডিজিটাল ভূমি সেবায় জনভোগান্তি
ডিজিটাল ভূমি সেবায় জনভোগান্তি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার তেল ইস্যু, ভারতের অবস্থান স্পষ্ট করলেন জয়শঙ্কর
রাশিয়ার তেল ইস্যু, ভারতের অবস্থান স্পষ্ট করলেন জয়শঙ্কর

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা ফজলুর রহমানকে শোকজ
বিএনপি নেতা ফজলুর রহমানকে শোকজ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রকে টেক্কা দিয়ে বন্ধু হয়ে উঠতে পারবে ‌‘প্রতিদ্বন্দ্বী’ ভারত-চীন?
যুক্তরাষ্ট্রকে টেক্কা দিয়ে বন্ধু হয়ে উঠতে পারবে ‌‘প্রতিদ্বন্দ্বী’ ভারত-চীন?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মরদেহ নিয়ে মায়ের মহাসড়ক অবরোধ : সেই ছেলে জীবিত উদ্ধার
মরদেহ নিয়ে মায়ের মহাসড়ক অবরোধ : সেই ছেলে জীবিত উদ্ধার

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সারোয়ার তুষারের শোকজ নোটিশ প্রত্যাহার করল এনসিপি
সারোয়ার তুষারের শোকজ নোটিশ প্রত্যাহার করল এনসিপি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘গোল্ডেন ভিসা’ চালু করছে ওমান
‘গোল্ডেন ভিসা’ চালু করছে ওমান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহারে ইউক্রেনকে বাধা দিচ্ছে পেন্টাগন
মার্কিন দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহারে ইউক্রেনকে বাধা দিচ্ছে পেন্টাগন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে মেলানিয়া ট্রাম্পকে চিঠি লিখলেন এরদোয়ানের স্ত্রী
গাজা নিয়ে মেলানিয়া ট্রাম্পকে চিঠি লিখলেন এরদোয়ানের স্ত্রী

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনে সব প্রার্থীর ডোপ টেস্টের দাবি
ডাকসু নির্বাচনে সব প্রার্থীর ডোপ টেস্টের দাবি

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, গণঅধিকার পরিষদের নেতাসহ আহত ১৫
নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, গণঅধিকার পরিষদের নেতাসহ আহত ১৫

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিমা খাতে দাপট পাঁচ কোম্পানির
বিমা খাতে দাপট পাঁচ কোম্পানির

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নারীকাণ্ডে চাকরি গেল সাবেক সমন্বয়কের
নারীকাণ্ডে চাকরি গেল সাবেক সমন্বয়কের

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন দুই আকাশ-প্রতিরক্ষা মিসাইলের সফল পরীক্ষা চালাল উত্তর কোরিয়া
নতুন দুই আকাশ-প্রতিরক্ষা মিসাইলের সফল পরীক্ষা চালাল উত্তর কোরিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনীয় ড্রোন ভূপাতিত করার পর রুশ পারমাণবিক প্লান্টে আগুন
ইউক্রেনীয় ড্রোন ভূপাতিত করার পর রুশ পারমাণবিক প্লান্টে আগুন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভুয়া প্রেস বিজ্ঞপ্তি : বিভ্রান্ত না হতে নেতাকর্মীদের রিজভীর অনুরোধ
ভুয়া প্রেস বিজ্ঞপ্তি : বিভ্রান্ত না হতে নেতাকর্মীদের রিজভীর অনুরোধ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭ ফুট ৪ ইঞ্চির দৈত্য ফুটবলে
৭ ফুট ৪ ইঞ্চির দৈত্য ফুটবলে

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাত দিনের মধ্যে প্রাথমিকে আসছে শিক্ষক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি
সাত দিনের মধ্যে প্রাথমিকে আসছে শিক্ষক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা সিটির আরও গভীরে ইসরায়েলি সেনাদের প্রবেশ, নিহত ৬৩
গাজা সিটির আরও গভীরে ইসরায়েলি সেনাদের প্রবেশ, নিহত ৬৩

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসির শুনানিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বিএনপির দুই পক্ষের হাতাহাতি
ইসির শুনানিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বিএনপির দুই পক্ষের হাতাহাতি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ক্যালিফোর্নিয়া-লন্ডন ফ্লাইটে ক্রুকে টয়লেটে পাওয়া গেল অশালীন অবস্থায়
ক্যালিফোর্নিয়া-লন্ডন ফ্লাইটে ক্রুকে টয়লেটে পাওয়া গেল অশালীন অবস্থায়

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভোগান্তির আরেক নাম ‘সার্ভার ডাউন’
ভোগান্তির আরেক নাম ‘সার্ভার ডাউন’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাপলা চত্বরে হত্যা : সাবেক আইজিপি শহীদুল হকসহ চারজনকে জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি
শাপলা চত্বরে হত্যা : সাবেক আইজিপি শহীদুল হকসহ চারজনকে জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কেন এলেন না ইতালির প্রধানমন্ত্রী
কেন এলেন না ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

একাত্তর ইস্যু সমাধানে প্রস্তুত পাকিস্তান
একাত্তর ইস্যু সমাধানে প্রস্তুত পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

অনড় অবস্থানে দলগুলো
অনড় অবস্থানে দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

জয়ের জটিল সমীকরণ
জয়ের জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

হাত বাড়ালেই মিলছে লুটের পাথর
হাত বাড়ালেই মিলছে লুটের পাথর

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সংবিধানের বাইরে পিআর ভোটের সুযোগ নেই
সংবিধানের বাইরে পিআর ভোটের সুযোগ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমাহীন বর্বরতা
সীমাহীন বর্বরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিন বাহিনীতে ব্রি. জেনারেল বাংলাদেশি
মার্কিন বাহিনীতে ব্রি. জেনারেল বাংলাদেশি

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাকেও বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া হতে পারে
আমাকেও বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া হতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

দাপট পিটিয়ে মারা চক্রের
দাপট পিটিয়ে মারা চক্রের

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্ধ্যত্ব কাটাতে চায় বিএনপি জামায়াতও মরিয়া
বন্ধ্যত্ব কাটাতে চায় বিএনপি জামায়াতও মরিয়া

নগর জীবন

রাষ্ট্রের সিস্টেমটাই হয়ে গেছে দখলের
রাষ্ট্রের সিস্টেমটাই হয়ে গেছে দখলের

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্নীতি করে কেউ পার পাবে না
দুর্নীতি করে কেউ পার পাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

জয়া কেন মেজাজ হারান
জয়া কেন মেজাজ হারান

শোবিজ

নির্বাচন হোক সংশয়মুক্ত
নির্বাচন হোক সংশয়মুক্ত

সম্পাদকীয়

সীমান্ত সম্মেলনে সাত ইস্যু
সীমান্ত সম্মেলনে সাত ইস্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলকে নিয়ে অস্ট্রেলিয়ায় দ্রুত বদলে যাচ্ছে জনমত
ইসরায়েলকে নিয়ে অস্ট্রেলিয়ায় দ্রুত বদলে যাচ্ছে জনমত

পূর্ব-পশ্চিম

নির্দেশের অপেক্ষায় বিএনপি প্রচারণায় জামায়াত
নির্দেশের অপেক্ষায় বিএনপি প্রচারণায় জামায়াত

নগর জীবন

জুলাই সনদের ভিত্তিতেই নির্বাচন দিতে হবে
জুলাই সনদের ভিত্তিতেই নির্বাচন দিতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

হকিতে অস্থিরতা বাড়ছে
হকিতে অস্থিরতা বাড়ছে

মাঠে ময়দানে

কোনো ষড়যন্ত্রই নির্বাচন বানচাল করতে পারবে না
কোনো ষড়যন্ত্রই নির্বাচন বানচাল করতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

পাল্টে যাচ্ছে কর্ণফুলীর তীর
পাল্টে যাচ্ছে কর্ণফুলীর তীর

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্ভিক্ষে দুর্বিষহ জীবন গাজায়
দুর্ভিক্ষে দুর্বিষহ জীবন গাজায়

প্রথম পৃষ্ঠা

মিসরে সমুদ্রতলে প্রাচীন শহরের খোঁজ
মিসরে সমুদ্রতলে প্রাচীন শহরের খোঁজ

পূর্ব-পশ্চিম

মা-মেয়ে অপহরণ, মালামাল লুট
মা-মেয়ে অপহরণ, মালামাল লুট

দেশগ্রাম

যারা পিআর চায় তাদের ভিন্ন উদ্দেশ্য আছে : সালাহউদ্দিন
যারা পিআর চায় তাদের ভিন্ন উদ্দেশ্য আছে : সালাহউদ্দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

জনগণের আকাঙ্ক্ষা না বুঝলে ভবিষ্যৎ নেই
জনগণের আকাঙ্ক্ষা না বুঝলে ভবিষ্যৎ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মসলিন সুতোর স্মৃতি মিশে আছে যেখানে
মসলিন সুতোর স্মৃতি মিশে আছে যেখানে

রকমারি

সড়ক অবরোধ করে তেজগাঁওয়ে গার্মেন্ট শ্রমিকদের বিক্ষোভ
সড়ক অবরোধ করে তেজগাঁওয়ে গার্মেন্ট শ্রমিকদের বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা