শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৪ মে, ২০২১ আপডেট:

মমতা ব্যানার্জিকে আন্তরিক অভিনন্দন

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
মমতা ব্যানার্জিকে আন্তরিক অভিনন্দন

ভারতের পাঁচটি রাজ্যে বিধানসভার নির্বাচন হলো। তার মধ্যে অন্যতম পশ্চিমবঙ্গ। সত্যিই পশ্চিমবঙ্গ দখলে নিতে বিজেপি তার সব সামর্থ্য ব্যয় করেছিল। প্রধানমন্ত্রী, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী যে সময় দিয়েছেন সাধারণত কোনো রাজ্য নির্বাচনে কেন্দ্রীয় সরকারের এতটা সক্রিয় অংশগ্রহণ খুব একটা দেখা যায়নি। বিজেপি আশা করেছিল তারা পশ্চিমবঙ্গে সরকার গঠন করবে। বিধানসভার ২৯৪ আসনের মধ্যে ২০০ আসন তারা পাবে। প্রকৃত অর্থে তা হয়নি। নির্বাচনের কিছুদিন আগ থেকে তৃণমূলের কিছু সুবিধাবাদী নেতা বিজেপিতে যোগদান করেন এবং বিজেপিতে তারা বেশ ভালো জায়গা পান। এর মূল কারিগর ছিলেন তৃণমূলের নেতা মমতা ব্যানার্জির ডান হাত মুকুল রায়। মুকুল রায় তৃণমূল ত্যাগ করে বিজেপিতে যোগদানের পর তাঁর যে চিরাচরিত স্বভাব দল ভাঙা সে কাজটি তিনি সফলতার সঙ্গে করেছেন। যার ফলে ২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচনে পশ্চিমবঙ্গে বিজেপি বেশ ভালো ফল করে। তারা লোকসভায় ১৮টি আসন পায়। বিধানসভার নির্বাচনের আগে আগে তৃণমূল থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হিড়িক পড়ে। শুভেন্দু অধিকারী মুকুল রায়ের মতোই তৃণমূলে এক বিরাট নেতা, তিনি নন্দীগ্রামের মানুষ। নন্দীগ্রাম তাঁর হাতের মুঠোয়। শুভেন্দু অধিকারী স্বপ্নেও ভাবেননি মমতা ব্যানার্জি ভবানীপুর ছেড়ে নন্দীগ্রাম থেকে প্রার্থী হবেন। তাঁর পুরনো আসন ছেড়ে দিয়ে তিনি নন্দীগ্রামের প্রার্থী হয়েছিলেন। শুভেন্দু অধিকারী বড় অহংকার করে বলেছিলেন, ৫০ হাজার ভোটের ব্যবধানে মমতা ব্যানার্জিকে হারাবেন। তাঁর আস্ফালন কোনো কাজে লাগেনি। তৃণমূলের অনেক নেতা বলেছেন, আমরা যে যত বড় নেতাই হই মমতা ব্যানার্জি না থাকলে আমাদের কোনো মূল্য নেই। এবারের নির্বাচনে কিন্তু সত্যিই তা প্রমাণিত হয়েছে। যারা তৃণমূল থেকে বিজেপিতে গিয়েছিলেন তার ৯০ ভাগ প্রার্থী বিপুল ভোটে পরাজিত হয়েছেন। দলত্যাগ মানুষ পছন্দ করেনি। আরেকটা বিষয় আমাকে নাড়া দিয়েছে তা হলো ‘জয় বাংলা’ স্লোগান। ৫১ বছর আগে আমরা ‘জয় বাংলা’ স্লোগান দিয়ে পাকিস্তানিকে পরাজিত করেছিলাম। মুক্তিযুদ্ধের সময় ভারত সীমান্তের অনেক জায়গায় বাংলাদেশের একজন আরেকজনের সঙ্গে দেখা হলে আদাব-সালাম না দিয়ে তারা ‘জয় বাংলা’ বলত। যুদ্ধের সময় আগস্ট-সেপ্টেম্বরে ব্যাপক আকারে চোখ ওঠার অসুখ হয়েছিল। সেটাকেও অনেকে ‘জয় বাংলা রোগ’ বলে অভিহিত করত। জয় বাংলা সেøাগান ছিল আমাদের শৌর্য-বীর্য, আমাদের প্রেরণা। এখনো জয় বাংলা স্লোগান ওঠে, কিন্তু সেই আবেদন নেই। কিন্তু পশ্চিমবঙ্গে এবার যে জয় বাংলার মহড়া হলো তাতে কিন্তু আলাদা একটা আমেজ পাওয়া গেছে। ‘জয় বাংলা, বাংলার জয়’ মনে হয় তারা বিশ্বাস করেই বলতে শুরু করেছেন এবং বিধানসভার নির্বাচনে তারা হাতে হাতে তার ফলও পেয়েছেন।

নির্বাচনের আগে নন্দীগ্রামে এক মন্দির দর্শন করে বেরোবার পথে মমতা ব্যানার্জি পড়ে যান। ধাক্কাধাক্কি করে তাঁকে ফেলে দেওয়া হয়েছিল। সেখান থেকে এনে তাঁকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পায়ে প্লাস্টার করা হয়। বিজেপি মনে করেছিল মমতা ব্যানর্জি নির্বাচনী প্রচারণা করতে পারবেন না। কিন্তু হুইল চেয়ারে বসে এক পায়ে তিনি সারা রাজ্য ঘুরে বেড়ান। নির্বাচনী ফলাফল বেরোবার আগের দিন পর্যন্ত তিনি আর চেয়ার ছাড়েননি। ফলাফল ঘোষণার সঙ্গে সঙ্গে চেয়ার ছেড়ে উঠে দাঁড়িয়েছেন। মন্দির থেকে বেরোবার সময় মমতা ব্যানার্জির পড়ে যাওয়া নাটক বলে বিজেপি বারবার প্রচার করেছে। মমতা ব্যানার্জি ইচ্ছা করে পড়ে গিয়ে পায়ে ব্যান্ডেজ বেঁধে হুইল চেয়ারে বসে নাটক করলেও মানুষ তা গ্রহণ করেছে। বিজেপির কথা কেউ কানে তোলেনি। নির্বাচনের আগে অনেকের ধারণা মোটামুটি ত্রিমুখী লড়াই হবে। তৃণমূল, বিজেপি ও বামপন্থি-কংগ্রেস সেই সঙ্গে আব্বাস সিদ্দিকির আইএসএফ জোট। কিন্তু নির্বাচনে ত্রিমুখী নয়, দ্বিমুখী লড়াই হয়েছে। শত বছরের পুরনো কংগ্রেস, ৩৫ বছর যারা পশ্চিমবঙ্গ শাসন করেছে সেই সিপিএম ও আব্বাস সিদ্দিকির জোট কোনো কাজে আসেনি। এখানে একটা বিষয় দেখার, পশ্চিমবঙ্গের মানুষ লক্ষ্য করেছে একজন মহিলার বিরুদ্ধে বিজেপি ও অন্যান্য দল কীভাবে কোমর বেঁধে নেমেছে। এটা যেমন মহিলা ভোটাররা ভালোভাবে নেননি, ঠিক তেমনি পুরুষ ভোটাররাও পছন্দ করেননি। ২৬ মার্চ ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বাংলাদেশ সফরে এসেছিলেন। তিনি বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকীর অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার বাইরে সাতক্ষীরার শ্যামনগরের যশোরেশ্বরী কালীমন্দির পরিদর্শন ও পূজায় অংশগ্রহণ করেন। সেখান থেকে টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধুর সমাধিস্থলে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে গোপালগঞ্জের কাশিয়ানীর ওড়াকান্দিতে হরিচাঁদ ঠাকুরের মন্দির পরিদর্শন এবং মতুয়া সম্প্রদায়ের সমাবেশে অংশগ্রহণ করেন। কাশিয়ানীর মতুয়া সম্প্রদায়ের যে অত দাম, তাদের অত মূল্য আমার দেশের অনেকেরই তা জানা ছিল না। মমতা ব্যানার্জি সঙ্গে সঙ্গে অভিযোগ করেছিলেন নরেন্দ্র মোদি বাংলাদেশে নির্বাচনী প্রচারণায় গেছেন। পরে কিন্তু বোঝা গেছে মমতা ব্যানার্জির কথা মিথ্যা নয়। তবে নির্বাচনে বিজেপি ও বিজেপি সরকারের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং অমিত শাহ কারও কথা কাজে লাগেনি। নরেন্দ্র মোদি অনেক সভায় ব্যঙ্গ করে ‘ও দিদি, ও দিদি’ বলেছেন। এটা পশ্চিমবঙ্গের মানুষ মোটেই ভালোভাবে নেয়নি। আমার মনে হয়েছে যেখানে নির্বাচন হওয়া উচিত সরকারি প্রভাবমুক্ত সেখানে একটা দেশের প্রধানমন্ত্রী, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রাতদিন নির্বাচনে অংশ নিলে অবশ্যই সরকারি প্রভাব পড়ে। যারা মন্ত্রী নন, সরকারি কোনো পদে নন তারা নির্বাচনে অংশ নিলে কিছু যায় আসে না। কিন্তু স্বপদে বহাল থেকে প্রধানমন্ত্রী নির্বাচনী প্রচারে অংশ নিলে নির্বাচনী বিধিমালা লঙ্ঘন এবং সে কাজটি এবারের নির্বাচনে অনেকটাই হয়েছে। নরেন্দ্র মোদির বিজেপি পশ্চিমবঙ্গকে সোনার বাংলা করতে চেয়েছিল। মানুষ সে কথা নেয়নি। পশ্চিমবঙ্গের মানুষ তাদের মেয়ে মমতা ব্যানার্জির ওপর আস্থা রেখেছে এবং তাঁকে ভোট দিয়েছে। মমতা ব্যানার্জি নন্দীগ্রামে প্রার্থী হয়ে প্রথমেই বিজেপির সাঁড়াশি আক্রমণ ভোঁতা করে দিয়েছিলেন। বিজেপি থেকে বারবার এও বলা হয়েছিল, দিদি আরও অন্য আসন থেকে দাঁড়াবেন। তিনি কিন্তু দাঁড়াননি। এও ছিল তাঁর নেতৃত্বের সফলতা।

ভবানীপুর ছেড়ে মমতা ব্যানার্জির নন্দীগ্রামে প্রার্থী হওয়া সেও এক ঐতিহাসিক ঘটনা। নির্বাচনের ফলাফল আসার শুরুতে নন্দীগ্রাম থেকে বিজেপি প্রার্থী শুভেন্দু অধিকারী সামান্য এগিয়ে থাকার কথা বলা হচ্ছিল। কয়েক রাউন্ড গণনার পর মমতা ব্যানার্জি আর মমতা ব্যানার্জি। শেষে বলা হলো, ১২০০ ভোটে নন্দীগ্রাম থেকে মমতা ব্যানার্জি জয়ী হয়েছেন। কয়েক ঘণ্টা সার্ভার বন্ধ থাকার পর সর্বশেষ বলা হয়েছে নন্দীগ্রামে মমতা ব্যানার্জি ১৮০০ কয়েক ভোটে হেরেছেন। এ ফলাফল নিয়ে মানুষের মধ্যে এক বিভ্রান্তির সৃষ্টি হবে। সঠিকভাবে যদি মমতা ব্যানার্জি নন্দীগ্রামে ১৮০০ কয়েক ভোটে হেরে থাকেন সেখানে কথার খাতিরে বলা যায় শুভেন্দু অধিকারী কিন্তু গর্ব করে বলেছিলেন, ৫০ হাজার ভোটের ব্যবধানে হারাবেন। তাহলে তো আর ১৮০০ ভোটের ব্যবধানে মমতা ব্যানার্জির হার হয় না। বরং ৪৮ হাজার ভোটের ব্যবধানে শুভেন্দুরই হার হয়। তবে মমতা ব্যানার্জি শুধু নন্দীগ্রামে দাঁড়াননি, তিনি বলেছিলেন ২৯৪ আসনেই তিনি প্রার্র্থী, তাঁকে আপনারা ভোট দিন। মানুষ তাই ভোট দিয়েছে। ২৯২ আসনে নির্বাচন হয়েছে তাতে ২১৫ আসন পেয়েছেন মমতা ব্যানার্জি, এটা কম কথা নয়। বিশেষ করে ক্ষমতাসীন জনতা পার্টি সব শক্তি প্রয়োগ করে পশ্চিমবঙ্গের নির্বাচনকে অন্য মাত্রা দিয়েছিল। পশ্চিমবঙ্গের বিজেপির মূল নেতা অশোক ঘোষ। তাঁকে সামনে রেখে পেছন থেকে দিল্লি সবকিছু করলে এমন বলা হতো না, এমন বলা যেতও না। কিন্তু একেবারে সশরীরে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ এমন ঝাঁপিয়ে পড়া সত্যিই মানুষ ভালোভাবে নেয়নি। যে কারণে এটা একজন মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে, একজন রাজ্য স্তরের নেতার সঙ্গে মহান ভারতের প্রধানমন্ত্রীর লড়াইয়ে পরিণত হয়েছিল। এতে মমতা ব্যানার্জির অবস্থান যেমন সর্বভারতীয় স্তরে অনেক ওপরে উঠেছে তেমন নরেন্দ্র মোদির স্থান বহু নিচে নেমে এসেছে। এটা হয়তো এখনই অনেকে স্বীকার করতে চাইবেন না, কিন্তু পশ্চিমবঙ্গের বিধানসভার নির্বাচনের মধ্য দিয়ে নরেন্দ্র মোদির ভারতীয় জনতা পার্টি প্রচ- রকমের ধাক্কা খেয়েছে। অন্যদিকে পশ্চিমবঙ্গের বিজেপির প্রদীপ ঘোষ নির্বাচনের সময় যিনি অনেকটাই মূল্যহীন হয়ে পড়েছিলেন তিনি এবং দীর্ঘ সময় ধরে যারা বিজেপির পতাকা উঁচিয়ে রেখেছিলেন তারা প্রায় সবাই নির্বাচনের আগ দিয়ে তৃণমূলের যারা বিজেপিতে যোগ দেন এবং তাদের বিজেপি লুফে নিয়ে নির্বাচনী প্রার্থী করায় দীর্ঘ সময়ের প্রকৃত বিজেপির নেতা-কর্মীরা একেবারে পিছিয়ে পড়েছিলেন। তাতেও একটা বিরূপ প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। সব মিলেমিশে বিধানসভার এমন ফল হয়েছে। পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভার এ ফল অবশ্যই গণতন্ত্রের জন্য একটা শুভ ইঙ্গিত। বিত্ত ও শক্তি যে সব কথা নয়, মানুষের ইচ্ছার বাইরে অনেক সময় অনেক কিছু করা যায় না- এটা তার এক উজ্জ্বল প্রমাণ।

এদিকে তৃণমূলের বীরভূমের এক রাজনৈতিক জ্যোতিষী অনুব্রত ম-ল শুরু থেকে বলে এসেছিলেন তৃণমূল ২১০-২২০ সিট পাবে। তৃণমূলের ২১৫ সিট পাওয়া তাঁর কথারই প্রতিফলন। তাঁকে নির্বাচন কমিশন একসময় গৃহবন্দী করে রাখার চেষ্টাও করেছে। কিন্তু সফল হয়নি। একটা বিষয় বলতেই হবে, পশ্চিমবঙ্গে তৃণমূলের প্রতি সাধারণ মানুষের অসম্ভব সমর্থন এবং তাদের নিবেদিত কর্র্মী আছে। যে কারণে অত চেষ্টা করেও কেউ কিছু করতে পারেনি। এখন অবশ্যই প্রশ্ন আসবে, যদি সত্যিই মমতা ব্যানার্জি নির্বাচিত হতে না পেরে থাকেন তাহলে কী হবে? তিনি কি মুখ্যমন্ত্রী হতে পারবেন? তাঁর মুখ্যমন্ত্রী হওয়ায় সাংবিধানিকভাবে কোনো বাধা নেই। তিন মাসের মধ্যে কোথাও কোনো আসনে উপনির্বাচন করে তিনি মুখ্যমন্ত্রী হতে পারেন। আর এ তিন মাস তিনি অবলীলায় মুখ্যমন্ত্রী থাকতে পারেন কোনো বাধা নেই। অন্যান্য বহুস্থানে বহুবার এমন হয়েছে। তবে মমতা ব্যানার্জি যে ধরনের মানুষ তিনি নির্বাচিত না হয়ে মুখ্যমন্ত্রী নাও হতে পারেন। অন্য কাউকে মুখ্যমন্ত্রী বানিয়ে তাঁর নির্বাচিত না হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষাও করতে পারেন; এটা সম্পূর্ণই তাঁর ওপর নির্ভর করে। তিনি তৃণমূলের নেতা, তিনি তৃণমূলের প্রাণ। তাঁর কাছে এখন মুখ্যমন্ত্রীর পদ মোটেই বড় নয়। এ নির্বাচনে আরেকটি বিষয় পরিষ্কার হয়েছে, পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভায় বিজেপি ৩ আসন থেকে ৭৫ আসনে উন্নীত হয়েছে। এটা এক মহাবিজয় হিসেবে দেখা যেতে পারত যদি নরেন্দ্র মোদি, অমিত শাহ ও অন্যরা ওভাবে সর্বশক্তি নিয়ে ঝাঁপিয়ে না পড়তেন। তাঁদের সর্বশক্তি নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়া এবং ২০০-এর বেশি আসন পাবেন আশা করে ৭৫ আসন পাওয়া বিজয় নয়, এ এক পরম পরাজয়ের প্রমাণ। আবার অন্যদিকে ৩৫ বছর যে সিপিএম পশ্চিমবঙ্গ শাসন করেছে, যে কংগ্রেস ভারতের স্বাধীনতার নেতৃত্ব করেছে অশোক ঘোষ, বিধানচন্দ্র রায় ও প্রফুল্লচন্দ্র ঘোষের মতো যে নেতারা কংগ্রেসের নেতৃত্ব করেছেন সেই কংগ্রেস এবার বিধানসভায় কোনো আসন পায়নি, এটাও এক দেখবার মতো ব্যাপার। সর্বোপরি এটাই সত্য, চিরসত্য কিছু নেই। কেউ চিরদিন একই অবস্থায় থাকে না।

সত্যিই চিরদিন কারও সমান নাহি যায়। এটাই নির্বাচন প্রমাণ করে দিয়েছে। তৃণমূলকে ভাবতে হবে যে আশা ও ভরসা নিয়ে পশ্চিমবঙ্গের মানুষ তাদের এমন ভালোবাসা দিয়েছে সে ভালোবাসার দাম তাদের দিতে হবে। তৃণমূলের এ বিজয়কে বাংলাদেশের জনগণের পক্ষ থেকে অভিনন্দন জানাচ্ছি, সেই সঙ্গে তৃণমূলের প্রাণ মমতা ব্যানার্জিকেও আন্তরিক অভিনন্দন।

লেখক : রাজনীতিক।

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
বিএনপির জিরো টলারেন্স
বিএনপির জিরো টলারেন্স
পবিত্র আশুরা
পবিত্র আশুরা
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
উজানির মা ও ভাটার টান
উজানির মা ও ভাটার টান
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
থানায় হামলা
থানায় হামলা
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
সর্বশেষ খবর
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি

১৪ মিনিট আগে | শোবিজ

দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল
দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা
সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল
ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে
ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান
মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম
জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাহাড়ি ফল ঐতিহ্যের অংশ : উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা
পাহাড়ি ফল ঐতিহ্যের অংশ : উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ
পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের
প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম
নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লঙ্কানদের চেপে ধরেছে টাইগাররা
লঙ্কানদের চেপে ধরেছে টাইগাররা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে : নাহিদ
বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে : নাহিদ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮
প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা
কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনন্দ মিছিল
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনন্দ মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১
যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তাল বঙ্গোপসাগরে আশ্রয় নিল শত শত ট্রলার, চার বন্দরে সতর্কতা
উত্তাল বঙ্গোপসাগরে আশ্রয় নিল শত শত ট্রলার, চার বন্দরে সতর্কতা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর
বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুবকের লাশ উদ্ধার
যুবকের লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‌পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে ফ্যাসিজমের রাস্তা বন্ধ হবে : জামায়াত আমির
‌পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে ফ্যাসিজমের রাস্তা বন্ধ হবে : জামায়াত আমির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রূপগঞ্জে কুপিয়ে আহত ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু
রূপগঞ্জে কুপিয়ে আহত ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুড়িগ্রামে কঠোর নিরাপত্তায় উল্টো রথ যাত্রা উদযাপন
কুড়িগ্রামে কঠোর নিরাপত্তায় উল্টো রথ যাত্রা উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোলায় সাত কোটি টাকার অবৈধ পণ্য জব্দ
ভোলায় সাত কোটি টাকার অবৈধ পণ্য জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন ম্যাচ জিতেই এশিয়া কাপে বাংলাদেশ
তিন ম্যাচ জিতেই এশিয়া কাপে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সেই চা দোকানির পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সেই চা দোকানির পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

'রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলে স্বৈরাচারের পুনঃপ্রবর্তন ঠেকানো যাবে'
'রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলে স্বৈরাচারের পুনঃপ্রবর্তন ঠেকানো যাবে'

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স
আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!
শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস
গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা
যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাজিত বাংলাদেশ
অপরাজিত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

উলটো রথ টেনে শেষ হলো রথ উৎসব
উলটো রথ টেনে শেষ হলো রথ উৎসব

নগর জীবন

হোটেল জাকারিয়ায় ভাঙচুর ও নারীদের ওপর হামলার ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার
হোটেল জাকারিয়ায় ভাঙচুর ও নারীদের ওপর হামলার ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

হাজার রানের ক্লাবের সদস্য হৃদয়
হাজার রানের ক্লাবের সদস্য হৃদয়

মাঠে ময়দানে

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

উল্টো রথযাত্রায় ভক্তের ঢল
উল্টো রথযাত্রায় ভক্তের ঢল

দেশগ্রাম

মানুষ আর কত জীবন দেবে
মানুষ আর কত জীবন দেবে

নগর জীবন

ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব
ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড করতে হবে
নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড করতে হবে

নগর জীবন

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসীর লাশ নিয়ে ফেরার পথে দুর্ঘটনায় ভাইসহ নিহত ২
প্রবাসীর লাশ নিয়ে ফেরার পথে দুর্ঘটনায় ভাইসহ নিহত ২

দেশগ্রাম

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

শত শত কারখানায় নিষিদ্ধ জাল
শত শত কারখানায় নিষিদ্ধ জাল

দেশগ্রাম