শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৬ মে, ২০২১

ফিলিস্তিনে আর কত রক্ত ঝরবে

তুষার কণা খোন্দকার
প্রিন্ট ভার্সন
ফিলিস্তিনে আর কত রক্ত ঝরবে

দুনিয়ার অন্যান্য দেশের মুসলমানরা যখন বলছিল, ‘রমজানের ঐ রোজার শেষে এলো খুশির ঈদ’ তখনই জেরুজালেমের মুসলমানদের জীবনে ইসরায়েল রক্তাক্ত বেদনার এক ঈদ উপহার দিয়েছে। শিশু-নারীসহ ২৩২ ফিলিস্তিনি ইসরায়েলের বিমান হামলায় নিহত হয়েছে। ইসরায়েলি রকেটের স্পিøন্টারের আঘাতে রক্তাক্ত হয়েছে অগণিত শিশু। শুক্রবার যুদ্ধবিরতির আগ পর্যন্ত ইসরায়েল আকাশ থেকে বিমান হামলা এবং মাটি থেকে ছোড়া রকেটের আঘাতে ৬২ শিশুকে কবরের আঁধারে চিরকালের জন্য ঘুম পাড়িয়ে দিয়েছে। ইসরায়েল ২০২১ সালে এ কাজটি প্রথম করছে তা তো নয়। ইসরায়েল রাষ্ট্র তার জন্মের শুরু থেকে আমেরিকার সমর্থন নিয়ে আরব ভূখন্ডের নারী-শিশুসহ নিরীহ সাধারণ মানুষকে নির্বিচারে হত্যার কাজে দারুণ দক্ষতা দেখিয়ে আসছে।

কৌতূহলী পাঠক ২০০৮ সালে গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসনের ছবিগুলো মনের পর্দায় জাগিয়ে দেখুন। আপনাদের কি মনে আছে ইসরায়েলের রকেট হামলায় গাজায় ধসে পড়া দেয়ালের নিচে চাপা পড়া চার বছর বয়সী একটি শিশুর মৃত মুখ। শিশুটির বিস্ফারিত দুই চোখের চাউনি আজও আমাকে তাড়া করে ফেরে। মনে হয়, ছিঃ! এ কোন পৃথিবীতে আমরা বেঁচে আছি। এত শত নিষ্পাপ তাজা প্রাণ ইসরায়েলি বর্বরতার কাছে ঝরে গেলেও মানবতার ধ্বজাধারীরা একবার আহা বলার তাগিদ বোধ করে না। ২০০৮ সালে গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতার সময় ওবামা ছিলেন হোনেওয়ালা প্রেসিডেন্ট আর তাঁর দোসর ভাইস প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। উনারা তখন হোয়াইট হাউসে আসীন হওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন। বারাক হোসেন ওবামা এবং তাঁর দোসর হোয়াইট হাউসে আসীন হয়ে ফিলিস্তিন সমস্যার সমাধান করবেন তাঁদের কাছে এতটা আশা করিনি। আমরা ভেবেছিলাম, জেরুজালেম, গাজা কিংবা পশ্চিম তীরে বসবাসকারী ফিলিস্তিনিদের দুঃখ অনুভব করে উনারা দুজন একবারের জন্য সামান্য সমবেদনা জানাবেন। হায় খোদা! আসলে সবই আমাদের দূরাশা। বারাক হোসেন ওবামা গদিতে বসে সব হারানো দুঃখী ফিলিস্তিনিদের কথা একবারও ভাবলেন না, বরং তিনি সংবাদ সম্মেলন করে এক ইসরায়েলি সৈন্যের জন্য কেঁদেকুটে বুক ভাসিয়ে দিলেন। বললেন, গাজায় হামাসের সশস্ত্র যোদ্ধারা একজন ইসরায়েলি সৈন্যকে আটক করে একটি সুড়ঙ্গে নিয়ে গেছে যা মানবতার গুরুতর লঙ্ঘন! অবিলম্বে ওই বন্দী সৈন্যকে ছেড়ে না দিলে তিনি কঠোর হতে বাধ্য হবেন। আট বছর ধরে ওবামা ও বাইডেন হোয়াইট হাউস আলো করে বসে গণতন্ত্র আর মানবতার জন্য কত মেকি কান্নাই না কাঁদলেন। এখন ২০২১ সালের ১৬ মে ওবামার ভাইস প্রেসিডন্ট বর্তমানে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন বলছেন তিনি গাজা ও পশ্চিম তীরে ইসরায়েলের হামলাকে পূর্ণ সমর্থন করেন। ফিলিস্তিনিদের প্রতি তিনি ইসরায়েলে হামলা বন্ধ করার নির্দেশ দিয়েছেন। এটি মানবতার আমেরিকান মডেল। আমেরিকার ইউরোপিয়ান মিত্ররাও মানবতার সংজ্ঞা নির্ধারণের জন্য আমেরিকাকে গুরু মেনে বসে আছে। কাজেই ইউরোপ প্যালেস্টাইন সমস্যা সমাধানের জন্য স্বাধীন মত ব্যক্ত করবে এমনটি কখনো আশা করা যায় না। বর্তমান সময়ে প্যালেস্টাইনে শান্তি আলোচনার প্রসঙ্গ উঠলেই ইসরায়েলের একান্ত অনুগত বন্ধুরাষ্ট্রগুলো বলবে, কার সঙ্গে শান্তি আলোচনা? হামাসের সঙ্গে? হামাস তো কোনো রাজনৈতিক দল নয়। ওটি একটি সশস্ত্র সন্ত্রাসী গ্রুপ! আমরা যারা মুক্তবুদ্ধির মানুষ তারা কেউ হামাসকে সমর্থন করতে রাজি হব না। হামাসের সশস্ত্র যুদ্ধ ফিলিস্তিন-ইসরায়েল বিরোধের সমাধান দিতে সক্ষম এ কথা কেউ দাবি করবে না। আমার প্রশ্ন, ১৯৯০ সালে ইসরায়েল-পিএলও (প্যালেস্টাইন লিবারেশন অর্গানাইজেশন) যখন শান্তি সমঝোতায় পৌঁছাল তখন সারা দুনিয়া স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলেছিল। মানুষ ভেবেছিল, যাক এখন থেকে আমাদের আর নারকীয় হত্যাযজ্ঞ দেখতে হবে না। ইসরায়েলি বর্বরতা দেখতে দেখতে বিবেকবান দুনিয়া ক্লান্ত হয়ে পড়েছিল। কিন্তু দুনিয়া তখনো ইসরায়েলি কূটকৌশলের চরম উৎকর্ষ দেখে সারেনি। পিএলওর মতো একটি ধর্মনিরেপেক্ষ আধুনিক রাজনৈতিক শক্তির উত্থান ঠেকানোর সব প্রস্তুতি ইসরায়েল আসলে আগেই নিয়ে রেখেছিল। ইসরায়েলের স্বার্থ হাসিলের জন্য ফিলিস্তিনের মাটিতে ইসরায়েলি অর্থ ও অস্ত্রের সরবরাহ নিয়ে হামাসের জন্ম। হামাস নেতারা ইসরায়েলের টাকা ও পৃষ্ঠপোষকতা পেয়ে আমাদের দেশের মামুনুল হকদের মতো মসজিদে বসে বয়ান দিত। সেই সঙ্গে ইসরায়েলের টাকায় ফিলিস্তিনিদের সমাজসেবা করে সমাজে প্রভাব খাটানোর জন্য শক্তি সঞ্চয় করছিল। ইসরায়েল ও প্যালেস্টাইনের মধ্যে শান্তিচুক্তি স্বাক্ষর হওয়া মাত্র হামাস তার সমাজসেবার খোলস ছেড়ে জোব্বার তলা থেকে হিংস্র থাবা বের করে বলল, আমরা ওসব শান্তিচুক্তির ধার ধারি না। আমরা যুদ্ধ করে ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করব। সেই সঙ্গে তারা বেশ কিছু আত্মঘাতী হামলার আয়োজন করে ফেলল যেসব হামলায় প্রায় ৬০ ইসরায়েলি মারা গিয়েছিল। হামাসের সন্ত্রাসী কর্মকান্ড দেখে ইসরায়েল ও ইসরায়েলের একান্ত অনুগত অনুসারী আমেরিকা এবং তাদের ইউরোপীয় মিত্ররা একযোগে হামাসের গায়ে সন্ত্রাসী সংগঠনের সিল মেরে দিল। ইসরায়েল নিজেদের স্বার্থে হামাস নামের ধর্মান্ধ গোষ্ঠী সৃষ্টি করেছে এ তথ্য দুনিয়াজুড়ে বিজ্ঞ সমাজে চাউর হয়ে গিয়েছিল। এ তথ্য চাপা দেওয়ার জন্য ইসরায়েল তার বর্বর খেলার শেষাঙ্ক খুব চমৎকার কৌশলে মঞ্চস্থ করে নিল। ইসরায়েলের হাতে গড়া নেতা হামাসের স্রষ্টা হাজী ইয়াসিন অনেক দিন ধরে ক্যান্সারে ভুগছিল। ক্যান্সারে আক্রান্ত হাজী ইয়াসিনকে ইসরায়েল তাদের খরচে তেলআবিবের একটি হাসপাতালে নিয়মিত চিকিৎসা দিত বলে তথ্য পাওয়া যায়। ইসরায়েল ভালো করেই জানত, ক্যান্সারের রোগী হামাস নেতা হাজী ইয়াসিনের আয়ু তখন বড়জোর কয়েক সপ্তাহ। ইসরায়েল যে হামাসের স্রষ্টা এবং পোষক নয় এ কথা প্রমাণ করার জন্য মৃত্যুপথযাত্রী হাজী ইয়াসিনকে ২০০৪ সালে ইসরায়েল হেলিকপ্টার গানশিপ থেকে গুলি করে মেরে দিয়েছিল। ক্যান্সার রোগী মৃত্যুপথযাত্রী হামাস নেতা হাজী ইয়াসিনকে মর্টারের আঘাতে মেরে ফেলে ইসরায়েল এক ঢিলে দুই পাখি মেরেছিল। হামাসের জিহাদি কর্মী বাহিনীর কাছে হাজী ইয়াসিন ইসরায়েলবিরোধী জিহাদি আন্দোলনের হিরো হয়ে গেল তাতে তারা ফিলিস্তিনিদের মধ্যে আরও বেশি প্রভাব খাটানোর সুযোগ পেল; আরেকদিকে ইসরায়েল যে নিজেদের দুরভিসন্ধি বাস্তবায়নের হাতিয়ার হিসেবে হামাসকে সৃষ্টি করেছে সেই নিন্দার দাগ ইসরায়েলের গা থেকে মুছে দেওয়া গেল। হাজী ইয়াসিনকে হত্যা করে ইসরায়েল প্রমাণ করল ফিলিস্তিনিদের সঙ্গে তারা শান্তি আলোচনার দরজা বন্ধ করার জন্য হামাস পয়দা করেছে এ কথা সত্য নয়। সত্যি, রাজনীতির মঞ্চে এই এক ভয়ংকর নাটক!

পশ্চিমা দুনিয়া যে ইসরায়েলের মতলবের খবর জানে না এমন ভাবার কোনো কারণ নেই। তাহলে প্রশ্ন, পশ্চিমা দুনিয়ার মানবতার খোলসে বারবার এত কাদা লেপে দেওয়ার পরও তারা ইসরায়েলকে অন্ধ সমর্থন দিয়ে যাচ্ছে কেন? এ প্রশ্নের জবাব খুঁজতে গিয়ে আমার মনে হয় পশ্চিমা দুনিয়া খ্রিস্টধর্মে বিশ্বাসী। ইহুদিদের ঘৃণা করা খ্রিস্টানদের ধর্মীয় বিশ্বাসের অংশ। খ্রিস্টানরা বিশ্বাস করে ইহুদিরা ঈশ্বরপুত্র যিশুর হত্যাকারী। এ বিশ্বাস থেকে হাজার বছর ধরে ইউরোপের খ্রিস্টানরা ইউরোপের সমাজে ইহুদিদের মানুষের মর্যাদায় গ্রহণ করেনি। সমাজের বাইরে খোঁয়াড়ের মতো ঘেটো বানিয়ে ইহুদিদের সেখানে বাস করতে বাধ্য করেছে। ইউরোপের খ্রিস্টান সমাজের অন্তরে পুঞ্জীভূত ঘৃণা জার্মানির হিটলারের ইহুদি নিধনের মধ্য দিয়ে চূড়ান্তভাবে প্রকাশ পেয়েছিল। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ চলাকালে এবং বিশ্বযুদ্ধোত্তর সময়ে কয়েক মিলিয়ন ইহুদি ইসরায়েলে আরব বসতিকে জবরদস্তি হটিয়ে দিয়ে বসতি গড়ে তুলেছে। ইউরোপ এবং তাদের সঙ্গী আমেরিকা ভাবছে, ইহুদি আপদগুলোর জন্য আরব দুনিয়ায় একটি স্থায়ী ঠিকানা রয়ে যাক। এতে তাদেরও এক ঢিলে দুই পাখি মারা হবে। ইসরায়েল রাষ্ট্র নির্বিবাদে টিকে থাকলে ইহুদিদের একটি বড় অংশ তাদের আদি বাসভূমি ইউরোপ-আমেরিকায় ফিরে না গিয়ে মধ্যপ্রাচ্যে রয়ে যাবে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে হিটলারের কুকীর্তির ফলে খ্রিস্টান সমাজ ইহুদিদের প্রতি তাদের ঘৃণা প্রকাশ করতে দ্বিধাবোধ করে থাকে। ওরা ভাবে, ইহুদিদের বিরুদ্ধে কিছু বললে দুনিয়ার লোকে ইউরোপ-আমেরিকাকে হিটলারের মতো নাজি বলে গাল দেবে। তার চেয়ে ইহুদিদের অস্তিত্ব বরং ইসরায়েলকে ঘিরে আবর্তিত হতে থাক। এতে ইউরোপ-আমেরিকা নিরাপদ দূরত্বে বসে মানবতার বাণী কপচাতে পারবে। আর একটি কারণ পশ্চিমা দুনিয়া সযতেœ লালন করছে সেটি আরব দুনিয়ার কাছে অস্ত্র বিক্রির মওকা। ইসরায়েলের অস্তিত্ব আরব দুনিয়ার জন্য মূর্তিমান এক বিভীষিকা। আরব দুনিয়ার মধ্যে ইসরায়েল জুজু চিরকাল টিকে থাকলে আরব দেশগুলো যুদ্ধের আশঙ্কায় তটস্থ থাকবে। ইসরায়েলের হাতে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা যতক্ষণ থাকবে ততক্ষণ আরব দুনিয়া ইউরোপ-আমেরিকার কাছ থেকে ক্রমাগত অস্ত্রের চালান কিনতে থাকবে। মধ্যপ্রাচ্যে অস্ত্রের বাজার স্থায়ীভাবে জমজমাট রাখার এর চেয়ে ভালো উপায় আর কী হতে পারে! ইসরায়েলের অস্তিত্বের ভয় দেখিয়ে তেলসমৃদ্ধ আরব দুনিয়ার তেল বেচা টাকা ইউরোপ-আমেরিকা কত সহজেই হাতিয়ে নিয়ে পার পেয়ে গেল। পশ্চিমা দুনিয়ার অস্ত্র বিক্রির হিসাব-নিকাশ কত সঠিক গত পাঁচ দশকে মধ্যপ্রাচ্যে ইউরোপ-আমেরিকার অস্ত্র বিক্রির খতিয়ান দেখলে যে কেউ নিজেই সঠিক সিদ্ধান্তে পৌঁছাতে পারবেন।

                লেখক: কথাসাহিত্যিক।

এই বিভাগের আরও খবর
নূরুল হুদার জবানবন্দি
নূরুল হুদার জবানবন্দি
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
হিজরি সনের তাৎপর্য ও হিজরতের চেতনা
হিজরি সনের তাৎপর্য ও হিজরতের চেতনা
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
সংকটে রপ্তানি খাত
সংকটে রপ্তানি খাত
নতুন বাংলাদেশ
নতুন বাংলাদেশ
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
পিটিয়ে হত্যা
পিটিয়ে হত্যা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সর্বশেষ খবর
ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ
ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস
বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের হামলায় রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপপ্রধান নিহত
ইউক্রেনের হামলায় রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপপ্রধান নিহত

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ার টেকসই উন্নয়নের সঙ্গী ‘গ্রিন সুকুক’
ইন্দোনেশিয়ার টেকসই উন্নয়নের সঙ্গী ‘গ্রিন সুকুক’

২৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

মেয়েদের হলজীবনে পর্দা, প্রতিবন্ধকতা ও‌ প্রতিবিধান
মেয়েদের হলজীবনে পর্দা, প্রতিবন্ধকতা ও‌ প্রতিবিধান

৩৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া
তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হজ শেষে ফিরেছেন ৬৪ হাজার ৮৬৪ হাজি
হজ শেষে ফিরেছেন ৬৪ হাজার ৮৬৪ হাজি

৪০ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

এজবাস্টনে ইতিহাস গড়লেন জয়সওয়াল, ভাঙলেন ৫১ বছরের রেকর্ড
এজবাস্টনে ইতিহাস গড়লেন জয়সওয়াল, ভাঙলেন ৫১ বছরের রেকর্ড

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইংল্যান্ডের মাটিতে শুভমান ঝলক, টপকে গেলেন গাভাস্কার-দ্রাবিড়কেও
ইংল্যান্ডের মাটিতে শুভমান ঝলক, টপকে গেলেন গাভাস্কার-দ্রাবিড়কেও

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বোমা হামলার হুমকিতে কানাডার ছয়টি প্রধান বিমানবন্দরে ফ্লাইট ব্যাহত
বোমা হামলার হুমকিতে কানাডার ছয়টি প্রধান বিমানবন্দরে ফ্লাইট ব্যাহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি কোয়ার্টারের বাড়ছে পানির বিল, জুলাই থেকে কার্যকর
সরকারি কোয়ার্টারের বাড়ছে পানির বিল, জুলাই থেকে কার্যকর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন দিনে হাজার ছাড়াল ডেঙ্গুরোগী ভর্তি
তিন দিনে হাজার ছাড়াল ডেঙ্গুরোগী ভর্তি

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

পাবনায় বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত ৩
পাবনায় বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনাস্থা ভোটের মুখে পড়েছেন ইউরোপীয় কমিশন প্রধান উরসুলা
অনাস্থা ভোটের মুখে পড়েছেন ইউরোপীয় কমিশন প্রধান উরসুলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৩ দিনের ছুটিতে দেশ
টানা ৩ দিনের ছুটিতে দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০
গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ জুলাই)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী কয়েকদিন বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা
আগামী কয়েকদিন বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সংঘাত কেবল কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা উচিত: ট্রাম্পকে পুতিন
ইরানের সঙ্গে সংঘাত কেবল কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা উচিত: ট্রাম্পকে পুতিন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসির ফল প্রকাশের জন্য প্রস্তুত
এসএসসির ফল প্রকাশের জন্য প্রস্তুত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৬ জেলায় ঝড়ের আভাস
৬ জেলায় ঝড়ের আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদক ব্যবসায়ীদের হামলায় পুলিশ কনস্টেবলসহ জখম ৩
মাদক ব্যবসায়ীদের হামলায় পুলিশ কনস্টেবলসহ জখম ৩

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি
দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা
আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু
বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!
স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী
পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত
রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’
‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’
যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি
প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!
এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!
থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?
ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?
পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?
এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের
ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ
আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পারমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তিতে প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত ইরানের
পারমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তিতে প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত ইরানের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের
ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান
গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা
ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ
রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব ধরনের সমরাস্ত্রের উৎপাদন বাড়ানোর ঘোষণা রাশিয়ার
সব ধরনের সমরাস্ত্রের উৎপাদন বাড়ানোর ঘোষণা রাশিয়ার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪
বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনকে সামনে রেখে টেলিকম নীতিমালা প্রণয়ন সমীচীন নয় : ফখরুল
নির্বাচনকে সামনে রেখে টেলিকম নীতিমালা প্রণয়ন সমীচীন নয় : ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা
চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এবার বিশ্বকাপের হাতছানি
এবার বিশ্বকাপের হাতছানি

মাঠে ময়দানে

প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে
প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা
বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা
আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা

নগর জীবন

থানায় হামলা ভাঙচুর
থানায় হামলা ভাঙচুর

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন
দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

সম্পাদকীয়

কবরের মতো বন্দিশালা
কবরের মতো বন্দিশালা

প্রথম পৃষ্ঠা

সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য
বগুড়ায় ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য

নগর জীবন

ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা
ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা

দেশগ্রাম

কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর
কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে
এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যয়বহুল তৌসিফ
ব্যয়বহুল তৌসিফ

শোবিজ

‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান
‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান

শোবিজ

বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু
বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু

দেশগ্রাম

স্কুলের বন্ধু
স্কুলের বন্ধু

সাহিত্য

মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড
মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড

দেশগ্রাম

জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে
জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে

দেশগ্রাম

কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল
কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল

সাহিত্য

গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার
গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন
নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন

দেশগ্রাম