শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৬ মে, ২০২১

ফিলিস্তিনে আর কত রক্ত ঝরবে

তুষার কণা খোন্দকার
প্রিন্ট ভার্সন
ফিলিস্তিনে আর কত রক্ত ঝরবে

দুনিয়ার অন্যান্য দেশের মুসলমানরা যখন বলছিল, ‘রমজানের ঐ রোজার শেষে এলো খুশির ঈদ’ তখনই জেরুজালেমের মুসলমানদের জীবনে ইসরায়েল রক্তাক্ত বেদনার এক ঈদ উপহার দিয়েছে। শিশু-নারীসহ ২৩২ ফিলিস্তিনি ইসরায়েলের বিমান হামলায় নিহত হয়েছে। ইসরায়েলি রকেটের স্পিøন্টারের আঘাতে রক্তাক্ত হয়েছে অগণিত শিশু। শুক্রবার যুদ্ধবিরতির আগ পর্যন্ত ইসরায়েল আকাশ থেকে বিমান হামলা এবং মাটি থেকে ছোড়া রকেটের আঘাতে ৬২ শিশুকে কবরের আঁধারে চিরকালের জন্য ঘুম পাড়িয়ে দিয়েছে। ইসরায়েল ২০২১ সালে এ কাজটি প্রথম করছে তা তো নয়। ইসরায়েল রাষ্ট্র তার জন্মের শুরু থেকে আমেরিকার সমর্থন নিয়ে আরব ভূখন্ডের নারী-শিশুসহ নিরীহ সাধারণ মানুষকে নির্বিচারে হত্যার কাজে দারুণ দক্ষতা দেখিয়ে আসছে।

কৌতূহলী পাঠক ২০০৮ সালে গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসনের ছবিগুলো মনের পর্দায় জাগিয়ে দেখুন। আপনাদের কি মনে আছে ইসরায়েলের রকেট হামলায় গাজায় ধসে পড়া দেয়ালের নিচে চাপা পড়া চার বছর বয়সী একটি শিশুর মৃত মুখ। শিশুটির বিস্ফারিত দুই চোখের চাউনি আজও আমাকে তাড়া করে ফেরে। মনে হয়, ছিঃ! এ কোন পৃথিবীতে আমরা বেঁচে আছি। এত শত নিষ্পাপ তাজা প্রাণ ইসরায়েলি বর্বরতার কাছে ঝরে গেলেও মানবতার ধ্বজাধারীরা একবার আহা বলার তাগিদ বোধ করে না। ২০০৮ সালে গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতার সময় ওবামা ছিলেন হোনেওয়ালা প্রেসিডেন্ট আর তাঁর দোসর ভাইস প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। উনারা তখন হোয়াইট হাউসে আসীন হওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন। বারাক হোসেন ওবামা এবং তাঁর দোসর হোয়াইট হাউসে আসীন হয়ে ফিলিস্তিন সমস্যার সমাধান করবেন তাঁদের কাছে এতটা আশা করিনি। আমরা ভেবেছিলাম, জেরুজালেম, গাজা কিংবা পশ্চিম তীরে বসবাসকারী ফিলিস্তিনিদের দুঃখ অনুভব করে উনারা দুজন একবারের জন্য সামান্য সমবেদনা জানাবেন। হায় খোদা! আসলে সবই আমাদের দূরাশা। বারাক হোসেন ওবামা গদিতে বসে সব হারানো দুঃখী ফিলিস্তিনিদের কথা একবারও ভাবলেন না, বরং তিনি সংবাদ সম্মেলন করে এক ইসরায়েলি সৈন্যের জন্য কেঁদেকুটে বুক ভাসিয়ে দিলেন। বললেন, গাজায় হামাসের সশস্ত্র যোদ্ধারা একজন ইসরায়েলি সৈন্যকে আটক করে একটি সুড়ঙ্গে নিয়ে গেছে যা মানবতার গুরুতর লঙ্ঘন! অবিলম্বে ওই বন্দী সৈন্যকে ছেড়ে না দিলে তিনি কঠোর হতে বাধ্য হবেন। আট বছর ধরে ওবামা ও বাইডেন হোয়াইট হাউস আলো করে বসে গণতন্ত্র আর মানবতার জন্য কত মেকি কান্নাই না কাঁদলেন। এখন ২০২১ সালের ১৬ মে ওবামার ভাইস প্রেসিডন্ট বর্তমানে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন বলছেন তিনি গাজা ও পশ্চিম তীরে ইসরায়েলের হামলাকে পূর্ণ সমর্থন করেন। ফিলিস্তিনিদের প্রতি তিনি ইসরায়েলে হামলা বন্ধ করার নির্দেশ দিয়েছেন। এটি মানবতার আমেরিকান মডেল। আমেরিকার ইউরোপিয়ান মিত্ররাও মানবতার সংজ্ঞা নির্ধারণের জন্য আমেরিকাকে গুরু মেনে বসে আছে। কাজেই ইউরোপ প্যালেস্টাইন সমস্যা সমাধানের জন্য স্বাধীন মত ব্যক্ত করবে এমনটি কখনো আশা করা যায় না। বর্তমান সময়ে প্যালেস্টাইনে শান্তি আলোচনার প্রসঙ্গ উঠলেই ইসরায়েলের একান্ত অনুগত বন্ধুরাষ্ট্রগুলো বলবে, কার সঙ্গে শান্তি আলোচনা? হামাসের সঙ্গে? হামাস তো কোনো রাজনৈতিক দল নয়। ওটি একটি সশস্ত্র সন্ত্রাসী গ্রুপ! আমরা যারা মুক্তবুদ্ধির মানুষ তারা কেউ হামাসকে সমর্থন করতে রাজি হব না। হামাসের সশস্ত্র যুদ্ধ ফিলিস্তিন-ইসরায়েল বিরোধের সমাধান দিতে সক্ষম এ কথা কেউ দাবি করবে না। আমার প্রশ্ন, ১৯৯০ সালে ইসরায়েল-পিএলও (প্যালেস্টাইন লিবারেশন অর্গানাইজেশন) যখন শান্তি সমঝোতায় পৌঁছাল তখন সারা দুনিয়া স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলেছিল। মানুষ ভেবেছিল, যাক এখন থেকে আমাদের আর নারকীয় হত্যাযজ্ঞ দেখতে হবে না। ইসরায়েলি বর্বরতা দেখতে দেখতে বিবেকবান দুনিয়া ক্লান্ত হয়ে পড়েছিল। কিন্তু দুনিয়া তখনো ইসরায়েলি কূটকৌশলের চরম উৎকর্ষ দেখে সারেনি। পিএলওর মতো একটি ধর্মনিরেপেক্ষ আধুনিক রাজনৈতিক শক্তির উত্থান ঠেকানোর সব প্রস্তুতি ইসরায়েল আসলে আগেই নিয়ে রেখেছিল। ইসরায়েলের স্বার্থ হাসিলের জন্য ফিলিস্তিনের মাটিতে ইসরায়েলি অর্থ ও অস্ত্রের সরবরাহ নিয়ে হামাসের জন্ম। হামাস নেতারা ইসরায়েলের টাকা ও পৃষ্ঠপোষকতা পেয়ে আমাদের দেশের মামুনুল হকদের মতো মসজিদে বসে বয়ান দিত। সেই সঙ্গে ইসরায়েলের টাকায় ফিলিস্তিনিদের সমাজসেবা করে সমাজে প্রভাব খাটানোর জন্য শক্তি সঞ্চয় করছিল। ইসরায়েল ও প্যালেস্টাইনের মধ্যে শান্তিচুক্তি স্বাক্ষর হওয়া মাত্র হামাস তার সমাজসেবার খোলস ছেড়ে জোব্বার তলা থেকে হিংস্র থাবা বের করে বলল, আমরা ওসব শান্তিচুক্তির ধার ধারি না। আমরা যুদ্ধ করে ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করব। সেই সঙ্গে তারা বেশ কিছু আত্মঘাতী হামলার আয়োজন করে ফেলল যেসব হামলায় প্রায় ৬০ ইসরায়েলি মারা গিয়েছিল। হামাসের সন্ত্রাসী কর্মকান্ড দেখে ইসরায়েল ও ইসরায়েলের একান্ত অনুগত অনুসারী আমেরিকা এবং তাদের ইউরোপীয় মিত্ররা একযোগে হামাসের গায়ে সন্ত্রাসী সংগঠনের সিল মেরে দিল। ইসরায়েল নিজেদের স্বার্থে হামাস নামের ধর্মান্ধ গোষ্ঠী সৃষ্টি করেছে এ তথ্য দুনিয়াজুড়ে বিজ্ঞ সমাজে চাউর হয়ে গিয়েছিল। এ তথ্য চাপা দেওয়ার জন্য ইসরায়েল তার বর্বর খেলার শেষাঙ্ক খুব চমৎকার কৌশলে মঞ্চস্থ করে নিল। ইসরায়েলের হাতে গড়া নেতা হামাসের স্রষ্টা হাজী ইয়াসিন অনেক দিন ধরে ক্যান্সারে ভুগছিল। ক্যান্সারে আক্রান্ত হাজী ইয়াসিনকে ইসরায়েল তাদের খরচে তেলআবিবের একটি হাসপাতালে নিয়মিত চিকিৎসা দিত বলে তথ্য পাওয়া যায়। ইসরায়েল ভালো করেই জানত, ক্যান্সারের রোগী হামাস নেতা হাজী ইয়াসিনের আয়ু তখন বড়জোর কয়েক সপ্তাহ। ইসরায়েল যে হামাসের স্রষ্টা এবং পোষক নয় এ কথা প্রমাণ করার জন্য মৃত্যুপথযাত্রী হাজী ইয়াসিনকে ২০০৪ সালে ইসরায়েল হেলিকপ্টার গানশিপ থেকে গুলি করে মেরে দিয়েছিল। ক্যান্সার রোগী মৃত্যুপথযাত্রী হামাস নেতা হাজী ইয়াসিনকে মর্টারের আঘাতে মেরে ফেলে ইসরায়েল এক ঢিলে দুই পাখি মেরেছিল। হামাসের জিহাদি কর্মী বাহিনীর কাছে হাজী ইয়াসিন ইসরায়েলবিরোধী জিহাদি আন্দোলনের হিরো হয়ে গেল তাতে তারা ফিলিস্তিনিদের মধ্যে আরও বেশি প্রভাব খাটানোর সুযোগ পেল; আরেকদিকে ইসরায়েল যে নিজেদের দুরভিসন্ধি বাস্তবায়নের হাতিয়ার হিসেবে হামাসকে সৃষ্টি করেছে সেই নিন্দার দাগ ইসরায়েলের গা থেকে মুছে দেওয়া গেল। হাজী ইয়াসিনকে হত্যা করে ইসরায়েল প্রমাণ করল ফিলিস্তিনিদের সঙ্গে তারা শান্তি আলোচনার দরজা বন্ধ করার জন্য হামাস পয়দা করেছে এ কথা সত্য নয়। সত্যি, রাজনীতির মঞ্চে এই এক ভয়ংকর নাটক!

পশ্চিমা দুনিয়া যে ইসরায়েলের মতলবের খবর জানে না এমন ভাবার কোনো কারণ নেই। তাহলে প্রশ্ন, পশ্চিমা দুনিয়ার মানবতার খোলসে বারবার এত কাদা লেপে দেওয়ার পরও তারা ইসরায়েলকে অন্ধ সমর্থন দিয়ে যাচ্ছে কেন? এ প্রশ্নের জবাব খুঁজতে গিয়ে আমার মনে হয় পশ্চিমা দুনিয়া খ্রিস্টধর্মে বিশ্বাসী। ইহুদিদের ঘৃণা করা খ্রিস্টানদের ধর্মীয় বিশ্বাসের অংশ। খ্রিস্টানরা বিশ্বাস করে ইহুদিরা ঈশ্বরপুত্র যিশুর হত্যাকারী। এ বিশ্বাস থেকে হাজার বছর ধরে ইউরোপের খ্রিস্টানরা ইউরোপের সমাজে ইহুদিদের মানুষের মর্যাদায় গ্রহণ করেনি। সমাজের বাইরে খোঁয়াড়ের মতো ঘেটো বানিয়ে ইহুদিদের সেখানে বাস করতে বাধ্য করেছে। ইউরোপের খ্রিস্টান সমাজের অন্তরে পুঞ্জীভূত ঘৃণা জার্মানির হিটলারের ইহুদি নিধনের মধ্য দিয়ে চূড়ান্তভাবে প্রকাশ পেয়েছিল। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ চলাকালে এবং বিশ্বযুদ্ধোত্তর সময়ে কয়েক মিলিয়ন ইহুদি ইসরায়েলে আরব বসতিকে জবরদস্তি হটিয়ে দিয়ে বসতি গড়ে তুলেছে। ইউরোপ এবং তাদের সঙ্গী আমেরিকা ভাবছে, ইহুদি আপদগুলোর জন্য আরব দুনিয়ায় একটি স্থায়ী ঠিকানা রয়ে যাক। এতে তাদেরও এক ঢিলে দুই পাখি মারা হবে। ইসরায়েল রাষ্ট্র নির্বিবাদে টিকে থাকলে ইহুদিদের একটি বড় অংশ তাদের আদি বাসভূমি ইউরোপ-আমেরিকায় ফিরে না গিয়ে মধ্যপ্রাচ্যে রয়ে যাবে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে হিটলারের কুকীর্তির ফলে খ্রিস্টান সমাজ ইহুদিদের প্রতি তাদের ঘৃণা প্রকাশ করতে দ্বিধাবোধ করে থাকে। ওরা ভাবে, ইহুদিদের বিরুদ্ধে কিছু বললে দুনিয়ার লোকে ইউরোপ-আমেরিকাকে হিটলারের মতো নাজি বলে গাল দেবে। তার চেয়ে ইহুদিদের অস্তিত্ব বরং ইসরায়েলকে ঘিরে আবর্তিত হতে থাক। এতে ইউরোপ-আমেরিকা নিরাপদ দূরত্বে বসে মানবতার বাণী কপচাতে পারবে। আর একটি কারণ পশ্চিমা দুনিয়া সযতেœ লালন করছে সেটি আরব দুনিয়ার কাছে অস্ত্র বিক্রির মওকা। ইসরায়েলের অস্তিত্ব আরব দুনিয়ার জন্য মূর্তিমান এক বিভীষিকা। আরব দুনিয়ার মধ্যে ইসরায়েল জুজু চিরকাল টিকে থাকলে আরব দেশগুলো যুদ্ধের আশঙ্কায় তটস্থ থাকবে। ইসরায়েলের হাতে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা যতক্ষণ থাকবে ততক্ষণ আরব দুনিয়া ইউরোপ-আমেরিকার কাছ থেকে ক্রমাগত অস্ত্রের চালান কিনতে থাকবে। মধ্যপ্রাচ্যে অস্ত্রের বাজার স্থায়ীভাবে জমজমাট রাখার এর চেয়ে ভালো উপায় আর কী হতে পারে! ইসরায়েলের অস্তিত্বের ভয় দেখিয়ে তেলসমৃদ্ধ আরব দুনিয়ার তেল বেচা টাকা ইউরোপ-আমেরিকা কত সহজেই হাতিয়ে নিয়ে পার পেয়ে গেল। পশ্চিমা দুনিয়ার অস্ত্র বিক্রির হিসাব-নিকাশ কত সঠিক গত পাঁচ দশকে মধ্যপ্রাচ্যে ইউরোপ-আমেরিকার অস্ত্র বিক্রির খতিয়ান দেখলে যে কেউ নিজেই সঠিক সিদ্ধান্তে পৌঁছাতে পারবেন।

                লেখক: কথাসাহিত্যিক।

এই বিভাগের আরও খবর
সোমবার রোজা রাখা
সোমবার রোজা রাখা
জাকসু নির্বাচন
জাকসু নির্বাচন
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
সারসংকট
সারসংকট
ওষুধের দাম
ওষুধের দাম
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
গণতন্ত্র কাগজের দলিল নয়- চর্চার বিষয়
গণতন্ত্র কাগজের দলিল নয়- চর্চার বিষয়
অতৃপ্তি ও অসহিষ্ণুতার রাজনীতি
অতৃপ্তি ও অসহিষ্ণুতার রাজনীতি
বেকারত্ব
বেকারত্ব
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
স্মরণ : সৈয়দ মুজতবা আলী
স্মরণ : সৈয়দ মুজতবা আলী
সর্বশেষ খবর
ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার
ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার

৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক
বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক

৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প
চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প

৩০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত
ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত

৩১ মিনিট আগে | নগর জীবন

এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক
এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং
শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড
গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার
ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম
চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই
রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ
চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না
ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ
আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম
বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক
জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সামনে রেখে বিভিন্ন উপকরণ সংগ্রহ করছে ইসি
নির্বাচন সামনে রেখে বিভিন্ন উপকরণ সংগ্রহ করছে ইসি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনে নানা অনিয়মের তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক
জাকসু নির্বাচনে নানা অনিয়মের তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তিন মাসে কোটিপতি বেড়েছে ৬ হাজার
তিন মাসে কোটিপতি বেড়েছে ৬ হাজার

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ
গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টস জিতে হংকংকে ব্যাটিংয়ে পাঠালো শ্রীলঙ্কা
টস জিতে হংকংকে ব্যাটিংয়ে পাঠালো শ্রীলঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প
আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ
পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩
বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা
জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের
ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার
আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান
কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮
নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী
ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান
ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের
আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ
ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!
স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে
অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে

১২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা
নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার
পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার
হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’
প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের
মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’
‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক