শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৬ মে, ২০২১

ফিলিস্তিনে আর কত রক্ত ঝরবে

তুষার কণা খোন্দকার
প্রিন্ট ভার্সন
ফিলিস্তিনে আর কত রক্ত ঝরবে

দুনিয়ার অন্যান্য দেশের মুসলমানরা যখন বলছিল, ‘রমজানের ঐ রোজার শেষে এলো খুশির ঈদ’ তখনই জেরুজালেমের মুসলমানদের জীবনে ইসরায়েল রক্তাক্ত বেদনার এক ঈদ উপহার দিয়েছে। শিশু-নারীসহ ২৩২ ফিলিস্তিনি ইসরায়েলের বিমান হামলায় নিহত হয়েছে। ইসরায়েলি রকেটের স্পিøন্টারের আঘাতে রক্তাক্ত হয়েছে অগণিত শিশু। শুক্রবার যুদ্ধবিরতির আগ পর্যন্ত ইসরায়েল আকাশ থেকে বিমান হামলা এবং মাটি থেকে ছোড়া রকেটের আঘাতে ৬২ শিশুকে কবরের আঁধারে চিরকালের জন্য ঘুম পাড়িয়ে দিয়েছে। ইসরায়েল ২০২১ সালে এ কাজটি প্রথম করছে তা তো নয়। ইসরায়েল রাষ্ট্র তার জন্মের শুরু থেকে আমেরিকার সমর্থন নিয়ে আরব ভূখন্ডের নারী-শিশুসহ নিরীহ সাধারণ মানুষকে নির্বিচারে হত্যার কাজে দারুণ দক্ষতা দেখিয়ে আসছে।

কৌতূহলী পাঠক ২০০৮ সালে গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসনের ছবিগুলো মনের পর্দায় জাগিয়ে দেখুন। আপনাদের কি মনে আছে ইসরায়েলের রকেট হামলায় গাজায় ধসে পড়া দেয়ালের নিচে চাপা পড়া চার বছর বয়সী একটি শিশুর মৃত মুখ। শিশুটির বিস্ফারিত দুই চোখের চাউনি আজও আমাকে তাড়া করে ফেরে। মনে হয়, ছিঃ! এ কোন পৃথিবীতে আমরা বেঁচে আছি। এত শত নিষ্পাপ তাজা প্রাণ ইসরায়েলি বর্বরতার কাছে ঝরে গেলেও মানবতার ধ্বজাধারীরা একবার আহা বলার তাগিদ বোধ করে না। ২০০৮ সালে গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতার সময় ওবামা ছিলেন হোনেওয়ালা প্রেসিডেন্ট আর তাঁর দোসর ভাইস প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। উনারা তখন হোয়াইট হাউসে আসীন হওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন। বারাক হোসেন ওবামা এবং তাঁর দোসর হোয়াইট হাউসে আসীন হয়ে ফিলিস্তিন সমস্যার সমাধান করবেন তাঁদের কাছে এতটা আশা করিনি। আমরা ভেবেছিলাম, জেরুজালেম, গাজা কিংবা পশ্চিম তীরে বসবাসকারী ফিলিস্তিনিদের দুঃখ অনুভব করে উনারা দুজন একবারের জন্য সামান্য সমবেদনা জানাবেন। হায় খোদা! আসলে সবই আমাদের দূরাশা। বারাক হোসেন ওবামা গদিতে বসে সব হারানো দুঃখী ফিলিস্তিনিদের কথা একবারও ভাবলেন না, বরং তিনি সংবাদ সম্মেলন করে এক ইসরায়েলি সৈন্যের জন্য কেঁদেকুটে বুক ভাসিয়ে দিলেন। বললেন, গাজায় হামাসের সশস্ত্র যোদ্ধারা একজন ইসরায়েলি সৈন্যকে আটক করে একটি সুড়ঙ্গে নিয়ে গেছে যা মানবতার গুরুতর লঙ্ঘন! অবিলম্বে ওই বন্দী সৈন্যকে ছেড়ে না দিলে তিনি কঠোর হতে বাধ্য হবেন। আট বছর ধরে ওবামা ও বাইডেন হোয়াইট হাউস আলো করে বসে গণতন্ত্র আর মানবতার জন্য কত মেকি কান্নাই না কাঁদলেন। এখন ২০২১ সালের ১৬ মে ওবামার ভাইস প্রেসিডন্ট বর্তমানে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন বলছেন তিনি গাজা ও পশ্চিম তীরে ইসরায়েলের হামলাকে পূর্ণ সমর্থন করেন। ফিলিস্তিনিদের প্রতি তিনি ইসরায়েলে হামলা বন্ধ করার নির্দেশ দিয়েছেন। এটি মানবতার আমেরিকান মডেল। আমেরিকার ইউরোপিয়ান মিত্ররাও মানবতার সংজ্ঞা নির্ধারণের জন্য আমেরিকাকে গুরু মেনে বসে আছে। কাজেই ইউরোপ প্যালেস্টাইন সমস্যা সমাধানের জন্য স্বাধীন মত ব্যক্ত করবে এমনটি কখনো আশা করা যায় না। বর্তমান সময়ে প্যালেস্টাইনে শান্তি আলোচনার প্রসঙ্গ উঠলেই ইসরায়েলের একান্ত অনুগত বন্ধুরাষ্ট্রগুলো বলবে, কার সঙ্গে শান্তি আলোচনা? হামাসের সঙ্গে? হামাস তো কোনো রাজনৈতিক দল নয়। ওটি একটি সশস্ত্র সন্ত্রাসী গ্রুপ! আমরা যারা মুক্তবুদ্ধির মানুষ তারা কেউ হামাসকে সমর্থন করতে রাজি হব না। হামাসের সশস্ত্র যুদ্ধ ফিলিস্তিন-ইসরায়েল বিরোধের সমাধান দিতে সক্ষম এ কথা কেউ দাবি করবে না। আমার প্রশ্ন, ১৯৯০ সালে ইসরায়েল-পিএলও (প্যালেস্টাইন লিবারেশন অর্গানাইজেশন) যখন শান্তি সমঝোতায় পৌঁছাল তখন সারা দুনিয়া স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলেছিল। মানুষ ভেবেছিল, যাক এখন থেকে আমাদের আর নারকীয় হত্যাযজ্ঞ দেখতে হবে না। ইসরায়েলি বর্বরতা দেখতে দেখতে বিবেকবান দুনিয়া ক্লান্ত হয়ে পড়েছিল। কিন্তু দুনিয়া তখনো ইসরায়েলি কূটকৌশলের চরম উৎকর্ষ দেখে সারেনি। পিএলওর মতো একটি ধর্মনিরেপেক্ষ আধুনিক রাজনৈতিক শক্তির উত্থান ঠেকানোর সব প্রস্তুতি ইসরায়েল আসলে আগেই নিয়ে রেখেছিল। ইসরায়েলের স্বার্থ হাসিলের জন্য ফিলিস্তিনের মাটিতে ইসরায়েলি অর্থ ও অস্ত্রের সরবরাহ নিয়ে হামাসের জন্ম। হামাস নেতারা ইসরায়েলের টাকা ও পৃষ্ঠপোষকতা পেয়ে আমাদের দেশের মামুনুল হকদের মতো মসজিদে বসে বয়ান দিত। সেই সঙ্গে ইসরায়েলের টাকায় ফিলিস্তিনিদের সমাজসেবা করে সমাজে প্রভাব খাটানোর জন্য শক্তি সঞ্চয় করছিল। ইসরায়েল ও প্যালেস্টাইনের মধ্যে শান্তিচুক্তি স্বাক্ষর হওয়া মাত্র হামাস তার সমাজসেবার খোলস ছেড়ে জোব্বার তলা থেকে হিংস্র থাবা বের করে বলল, আমরা ওসব শান্তিচুক্তির ধার ধারি না। আমরা যুদ্ধ করে ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করব। সেই সঙ্গে তারা বেশ কিছু আত্মঘাতী হামলার আয়োজন করে ফেলল যেসব হামলায় প্রায় ৬০ ইসরায়েলি মারা গিয়েছিল। হামাসের সন্ত্রাসী কর্মকান্ড দেখে ইসরায়েল ও ইসরায়েলের একান্ত অনুগত অনুসারী আমেরিকা এবং তাদের ইউরোপীয় মিত্ররা একযোগে হামাসের গায়ে সন্ত্রাসী সংগঠনের সিল মেরে দিল। ইসরায়েল নিজেদের স্বার্থে হামাস নামের ধর্মান্ধ গোষ্ঠী সৃষ্টি করেছে এ তথ্য দুনিয়াজুড়ে বিজ্ঞ সমাজে চাউর হয়ে গিয়েছিল। এ তথ্য চাপা দেওয়ার জন্য ইসরায়েল তার বর্বর খেলার শেষাঙ্ক খুব চমৎকার কৌশলে মঞ্চস্থ করে নিল। ইসরায়েলের হাতে গড়া নেতা হামাসের স্রষ্টা হাজী ইয়াসিন অনেক দিন ধরে ক্যান্সারে ভুগছিল। ক্যান্সারে আক্রান্ত হাজী ইয়াসিনকে ইসরায়েল তাদের খরচে তেলআবিবের একটি হাসপাতালে নিয়মিত চিকিৎসা দিত বলে তথ্য পাওয়া যায়। ইসরায়েল ভালো করেই জানত, ক্যান্সারের রোগী হামাস নেতা হাজী ইয়াসিনের আয়ু তখন বড়জোর কয়েক সপ্তাহ। ইসরায়েল যে হামাসের স্রষ্টা এবং পোষক নয় এ কথা প্রমাণ করার জন্য মৃত্যুপথযাত্রী হাজী ইয়াসিনকে ২০০৪ সালে ইসরায়েল হেলিকপ্টার গানশিপ থেকে গুলি করে মেরে দিয়েছিল। ক্যান্সার রোগী মৃত্যুপথযাত্রী হামাস নেতা হাজী ইয়াসিনকে মর্টারের আঘাতে মেরে ফেলে ইসরায়েল এক ঢিলে দুই পাখি মেরেছিল। হামাসের জিহাদি কর্মী বাহিনীর কাছে হাজী ইয়াসিন ইসরায়েলবিরোধী জিহাদি আন্দোলনের হিরো হয়ে গেল তাতে তারা ফিলিস্তিনিদের মধ্যে আরও বেশি প্রভাব খাটানোর সুযোগ পেল; আরেকদিকে ইসরায়েল যে নিজেদের দুরভিসন্ধি বাস্তবায়নের হাতিয়ার হিসেবে হামাসকে সৃষ্টি করেছে সেই নিন্দার দাগ ইসরায়েলের গা থেকে মুছে দেওয়া গেল। হাজী ইয়াসিনকে হত্যা করে ইসরায়েল প্রমাণ করল ফিলিস্তিনিদের সঙ্গে তারা শান্তি আলোচনার দরজা বন্ধ করার জন্য হামাস পয়দা করেছে এ কথা সত্য নয়। সত্যি, রাজনীতির মঞ্চে এই এক ভয়ংকর নাটক!

পশ্চিমা দুনিয়া যে ইসরায়েলের মতলবের খবর জানে না এমন ভাবার কোনো কারণ নেই। তাহলে প্রশ্ন, পশ্চিমা দুনিয়ার মানবতার খোলসে বারবার এত কাদা লেপে দেওয়ার পরও তারা ইসরায়েলকে অন্ধ সমর্থন দিয়ে যাচ্ছে কেন? এ প্রশ্নের জবাব খুঁজতে গিয়ে আমার মনে হয় পশ্চিমা দুনিয়া খ্রিস্টধর্মে বিশ্বাসী। ইহুদিদের ঘৃণা করা খ্রিস্টানদের ধর্মীয় বিশ্বাসের অংশ। খ্রিস্টানরা বিশ্বাস করে ইহুদিরা ঈশ্বরপুত্র যিশুর হত্যাকারী। এ বিশ্বাস থেকে হাজার বছর ধরে ইউরোপের খ্রিস্টানরা ইউরোপের সমাজে ইহুদিদের মানুষের মর্যাদায় গ্রহণ করেনি। সমাজের বাইরে খোঁয়াড়ের মতো ঘেটো বানিয়ে ইহুদিদের সেখানে বাস করতে বাধ্য করেছে। ইউরোপের খ্রিস্টান সমাজের অন্তরে পুঞ্জীভূত ঘৃণা জার্মানির হিটলারের ইহুদি নিধনের মধ্য দিয়ে চূড়ান্তভাবে প্রকাশ পেয়েছিল। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ চলাকালে এবং বিশ্বযুদ্ধোত্তর সময়ে কয়েক মিলিয়ন ইহুদি ইসরায়েলে আরব বসতিকে জবরদস্তি হটিয়ে দিয়ে বসতি গড়ে তুলেছে। ইউরোপ এবং তাদের সঙ্গী আমেরিকা ভাবছে, ইহুদি আপদগুলোর জন্য আরব দুনিয়ায় একটি স্থায়ী ঠিকানা রয়ে যাক। এতে তাদেরও এক ঢিলে দুই পাখি মারা হবে। ইসরায়েল রাষ্ট্র নির্বিবাদে টিকে থাকলে ইহুদিদের একটি বড় অংশ তাদের আদি বাসভূমি ইউরোপ-আমেরিকায় ফিরে না গিয়ে মধ্যপ্রাচ্যে রয়ে যাবে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে হিটলারের কুকীর্তির ফলে খ্রিস্টান সমাজ ইহুদিদের প্রতি তাদের ঘৃণা প্রকাশ করতে দ্বিধাবোধ করে থাকে। ওরা ভাবে, ইহুদিদের বিরুদ্ধে কিছু বললে দুনিয়ার লোকে ইউরোপ-আমেরিকাকে হিটলারের মতো নাজি বলে গাল দেবে। তার চেয়ে ইহুদিদের অস্তিত্ব বরং ইসরায়েলকে ঘিরে আবর্তিত হতে থাক। এতে ইউরোপ-আমেরিকা নিরাপদ দূরত্বে বসে মানবতার বাণী কপচাতে পারবে। আর একটি কারণ পশ্চিমা দুনিয়া সযতেœ লালন করছে সেটি আরব দুনিয়ার কাছে অস্ত্র বিক্রির মওকা। ইসরায়েলের অস্তিত্ব আরব দুনিয়ার জন্য মূর্তিমান এক বিভীষিকা। আরব দুনিয়ার মধ্যে ইসরায়েল জুজু চিরকাল টিকে থাকলে আরব দেশগুলো যুদ্ধের আশঙ্কায় তটস্থ থাকবে। ইসরায়েলের হাতে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা যতক্ষণ থাকবে ততক্ষণ আরব দুনিয়া ইউরোপ-আমেরিকার কাছ থেকে ক্রমাগত অস্ত্রের চালান কিনতে থাকবে। মধ্যপ্রাচ্যে অস্ত্রের বাজার স্থায়ীভাবে জমজমাট রাখার এর চেয়ে ভালো উপায় আর কী হতে পারে! ইসরায়েলের অস্তিত্বের ভয় দেখিয়ে তেলসমৃদ্ধ আরব দুনিয়ার তেল বেচা টাকা ইউরোপ-আমেরিকা কত সহজেই হাতিয়ে নিয়ে পার পেয়ে গেল। পশ্চিমা দুনিয়ার অস্ত্র বিক্রির হিসাব-নিকাশ কত সঠিক গত পাঁচ দশকে মধ্যপ্রাচ্যে ইউরোপ-আমেরিকার অস্ত্র বিক্রির খতিয়ান দেখলে যে কেউ নিজেই সঠিক সিদ্ধান্তে পৌঁছাতে পারবেন।

                লেখক: কথাসাহিত্যিক।

এই বিভাগের আরও খবর
মৃত্যু আসতে পারে যে কোনো সময়
মৃত্যু আসতে পারে যে কোনো সময়
অপনীতির অবসান
অপনীতির অবসান
গুপ্ত স্বৈরাচার
গুপ্ত স্বৈরাচার
নির্বাচন : আশায় বাঁধি বুক
নির্বাচন : আশায় বাঁধি বুক
গোলাপের সুবাস গেল কই
গোলাপের সুবাস গেল কই
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ব্যবসায় দুর্দিন
ব্যবসায় দুর্দিন
দেশবাসী কী চায়
দেশবাসী কী চায়
ব্ল্যাক ট্রায়াঙ্গেল ও মাদক বাস্তবতা
ব্ল্যাক ট্রায়াঙ্গেল ও মাদক বাস্তবতা
মানবকল্যাণে আহেদ আলী বিশ্বাস ট্রাস্ট
মানবকল্যাণে আহেদ আলী বিশ্বাস ট্রাস্ট
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
অজ্ঞাত লাশ বাড়ছে
অজ্ঞাত লাশ বাড়ছে
সর্বশেষ খবর
সাইফার্ট ছিটকে যাওয়ায় সুযোগ পেলেন মিচেল
সাইফার্ট ছিটকে যাওয়ায় সুযোগ পেলেন মিচেল

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

সাগর জাহানের নতুন ধারাবাহিক ‘বিদেশ ফেরত’
সাগর জাহানের নতুন ধারাবাহিক ‘বিদেশ ফেরত’

১১ মিনিট আগে | শোবিজ

যে কারণে ৭৫ শতাংশ ভারতীয় শিক্ষার্থীর ভিসা আবেদন বাতিল কানাডার
যে কারণে ৭৫ শতাংশ ভারতীয় শিক্ষার্থীর ভিসা আবেদন বাতিল কানাডার

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর শাহজাহানপুরে বাস চাপায় নারী নিহত
রাজধানীর শাহজাহানপুরে বাস চাপায় নারী নিহত

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

নারী ক্রিকেটারদের বেতন বাড়াল বিসিবি
নারী ক্রিকেটারদের বেতন বাড়াল বিসিবি

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যে জেলায় কোনো প্রার্থীই দেয়নি বিএনপি
যে জেলায় কোনো প্রার্থীই দেয়নি বিএনপি

২৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

রেকর্ড শাটডাউনে কর্মী সংকট, যুক্তরাষ্ট্রে বিমান চলাচলে বিপর্যয়
রেকর্ড শাটডাউনে কর্মী সংকট, যুক্তরাষ্ট্রে বিমান চলাচলে বিপর্যয়

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ ফিলিস্তিনি বন্দিকে মুক্তি দিয়েছে ইসরায়েল
৫ ফিলিস্তিনি বন্দিকে মুক্তি দিয়েছে ইসরায়েল

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা
হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা

৩৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

তুষারধসে নেপালে বিদেশি পর্বতারোহীসহ সাতজনের মৃত্যু
তুষারধসে নেপালে বিদেশি পর্বতারোহীসহ সাতজনের মৃত্যু

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা ফেরাতে ৭ম দিনের আপিল শুনানি চলছে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা ফেরাতে ৭ম দিনের আপিল শুনানি চলছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুদানে আরএসএফের ড্রোন হামলায় নারী ও শিশুসহ নিহত ৪০
সুদানে আরএসএফের ড্রোন হামলায় নারী ও শিশুসহ নিহত ৪০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তর কোরিয়ায় কিম পরিবারের বিশ্বস্ত সংসদপ্রধানের মৃত্যু
উত্তর কোরিয়ায় কিম পরিবারের বিশ্বস্ত সংসদপ্রধানের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মঙ্গলবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
মঙ্গলবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচনী পরিচালনা কমিটি ঘোষণা এনসিপির
নির্বাচনী পরিচালনা কমিটি ঘোষণা এনসিপির

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকার আবহাওয়া যেমন থাকবে আজ
ঢাকার আবহাওয়া যেমন থাকবে আজ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খরার কবলে তেহরান, দুই সপ্তাহ পর থেকে মিলবে না পানযোগ্য পানি
খরার কবলে তেহরান, দুই সপ্তাহ পর থেকে মিলবে না পানযোগ্য পানি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টেকনাফে নারী ও শিশুসহ ২৫ জনকে উদ্ধার
টেকনাফে নারী ও শিশুসহ ২৫ জনকে উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জের ৩টি সংসদীয় আসনে বিএনপির মনোনয়ন পেলেন যারা
গোপালগঞ্জের ৩টি সংসদীয় আসনে বিএনপির মনোনয়ন পেলেন যারা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা কবে, জানালেন শফিকুর রহমান
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা কবে, জানালেন শফিকুর রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাঁদপুরের পাঁচ আসনে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
চাঁদপুরের পাঁচ আসনে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুর-৪ আসনে বাবুলের মনোনয়ন, ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান
ফরিদপুর-৪ আসনে বাবুলের মনোনয়ন, ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে ধানের শীষ পেলেন খায়ের-এ্যানি
লক্ষ্মীপুরে ধানের শীষ পেলেন খায়ের-এ্যানি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শরীয়তপুরে তিন আসনে বিএনপির মনোনয়ন ঘোষণা
শরীয়তপুরে তিন আসনে বিএনপির মনোনয়ন ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ নিউইয়র্কে মেয়র নির্বাচন
আজ নিউইয়র্কে মেয়র নির্বাচন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে দুর্বৃত্তদের ছুরিকাঘাতে ১ জন নিহত
গাজীপুরে দুর্বৃত্তদের ছুরিকাঘাতে ১ জন নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জোট করলেও নিজ দলের প্রতীকে ভোট, অধ্যাদেশ জারি
জোট করলেও নিজ দলের প্রতীকে ভোট, অধ্যাদেশ জারি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে ভূগর্ভস্থ পারমাণবিক পরীক্ষা চালিয়েছে রাশিয়া ও চীন : ট্রাম্প
গোপনে ভূগর্ভস্থ পারমাণবিক পরীক্ষা চালিয়েছে রাশিয়া ও চীন : ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক নজরে বিএনপি প্রার্থীদের তালিকা
এক নজরে বিএনপি প্রার্থীদের তালিকা

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামায়াত আমিরের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির শফিকুল ইসলাম
জামায়াত আমিরের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির শফিকুল ইসলাম

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকার আসনগুলোতে বিএনপির প্রার্থী হলেন যারা
ঢাকার আসনগুলোতে বিএনপির প্রার্থী হলেন যারা

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুপ্রিম কোর্টের ১০ আইনজীবীকে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
সুপ্রিম কোর্টের ১০ আইনজীবীকে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপি নেতা নাসিরুদ্দিন পাটোয়ারীর বিরুদ্ধে মামলা
এনসিপি নেতা নাসিরুদ্দিন পাটোয়ারীর বিরুদ্ধে মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-১৪ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী মায়ের ডাকের তুলি
ঢাকা-১৪ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী মায়ের ডাকের তুলি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দলগুলোকে আলোচনা করে এক সপ্তাহের মধ্যে ঐকমত্যে পৌঁছাতে বলল সরকার
দলগুলোকে আলোচনা করে এক সপ্তাহের মধ্যে ঐকমত্যে পৌঁছাতে বলল সরকার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মনোনয়ন পেলেন ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি শ্রাবণ
মনোনয়ন পেলেন ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি শ্রাবণ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফরিদপুর-৩ আসনে ধানের শীষের মনোনয়ন পেলেন চৌধুরী নায়াব ইউসুফ
ফরিদপুর-৩ আসনে ধানের শীষের মনোনয়ন পেলেন চৌধুরী নায়াব ইউসুফ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খুলনা বিভাগে বাবার আসনে তিন পুত্র বিএনপির প্রার্থী
খুলনা বিভাগে বাবার আসনে তিন পুত্র বিএনপির প্রার্থী

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনে বগুড়া-৭, দিনাজপুর-৩ ও ফেনী-১ আসন থেকে লড়বেন খালেদা জিয়া
নির্বাচনে বগুড়া-৭, দিনাজপুর-৩ ও ফেনী-১ আসন থেকে লড়বেন খালেদা জিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির সবচেয়ে কম বয়সী প্রার্থী শ্রাবণ
বিএনপির সবচেয়ে কম বয়সী প্রার্থী শ্রাবণ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কিশোরগঞ্জ-৪ আসনে ধানের শীষ প্রতীকে লড়বেন ফজলুর রহমান
কিশোরগঞ্জ-৪ আসনে ধানের শীষ প্রতীকে লড়বেন ফজলুর রহমান

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব ড. নূরুন্নাহার চৌধুরী
নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব ড. নূরুন্নাহার চৌধুরী

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইলহান ওমরকে যুক্তরাষ্ট্র ছাড়তে বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প
ইলহান ওমরকে যুক্তরাষ্ট্র ছাড়তে বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের নির্বাচনী ক্যাম্পেইন ও ‘নোট অব ডিসেন্ট’ নিয়ে যা বললেন রুমিন ফারহানা
জামায়াতের নির্বাচনী ক্যাম্পেইন ও ‘নোট অব ডিসেন্ট’ নিয়ে যা বললেন রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

মনোনয়ন পেয়ে আনন্দ মিছিল করতে নিষেধ করলেন শামা ওবায়েদ
মনোনয়ন পেয়ে আনন্দ মিছিল করতে নিষেধ করলেন শামা ওবায়েদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মনোনয়নকে কেন্দ্র করে সহিংসতা, বিএনপির চার নেতা বহিষ্কার
মনোনয়নকে কেন্দ্র করে সহিংসতা, বিএনপির চার নেতা বহিষ্কার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বগুড়া-৬  আসনে ধানের শীষের প্রার্থী তারেক রহমান
বগুড়া-৬  আসনে ধানের শীষের প্রার্থী তারেক রহমান

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নগদ টাকার চাহিদা মেটাতে নতুন সুবিধা চালু করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
নগদ টাকার চাহিদা মেটাতে নতুন সুবিধা চালু করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আসলাম চৌধুরী মনোনয়ন না পাওয়ায় মহাসড়ক অবরোধ
আসলাম চৌধুরী মনোনয়ন না পাওয়ায় মহাসড়ক অবরোধ

১২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিএনপির সম্ভাব্য মনোনয়ন তালিকায় নেই শিল্পীরা
বিএনপির সম্ভাব্য মনোনয়ন তালিকায় নেই শিল্পীরা

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেট্রোরেলের নকশায় ভুল থাকতে পারে : ডিএমটিসিএল পরিচালক
মেট্রোরেলের নকশায় ভুল থাকতে পারে : ডিএমটিসিএল পরিচালক

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আগামী বছরেই পাকিস্তানের নৌবাহিনীতে দেখা যাবে চীনের সাবমেরিন
আগামী বছরেই পাকিস্তানের নৌবাহিনীতে দেখা যাবে চীনের সাবমেরিন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক বিমান বানিয়ে যতো লাভ করল ইরান
এক বিমান বানিয়ে যতো লাভ করল ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রাহক পর্যায়ে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবার খরচ বাড়ছে
গ্রাহক পর্যায়ে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবার খরচ বাড়ছে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুড়িগ্রাম-৪: জামায়াত-বিএনপির হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন আপন দুই ভাই
কুড়িগ্রাম-৪: জামায়াত-বিএনপির হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন আপন দুই ভাই

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪ দফতরে নতুন সচিব নিয়োগ দিল সরকার
৪ দফতরে নতুন সচিব নিয়োগ দিল সরকার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সত্যিই কি পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষা করছে চীন ও পাকিস্তান?
সত্যিই কি পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষা করছে চীন ও পাকিস্তান?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন গেলেন সালাহউদ্দিন
লন্ডন গেলেন সালাহউদ্দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনায় রাজি জামায়াতে ইসলামী
আলোচনায় রাজি জামায়াতে ইসলামী

প্রথম পৃষ্ঠা

আলু এখন কৃষকের বোঝা
আলু এখন কৃষকের বোঝা

পেছনের পৃষ্ঠা

এক হৃদয়ভাঙা গল্পের নায়িকা
এক হৃদয়ভাঙা গল্পের নায়িকা

মাঠে ময়দানে

ঘাটে ফিরছে ইলিশভর্তি ট্রলার
ঘাটে ফিরছে ইলিশভর্তি ট্রলার

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাস গড়ার পথে মামদানি
ইতিহাস গড়ার পথে মামদানি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির এমপি প্রার্থী হচ্ছেন যাঁরা
বিএনপির এমপি প্রার্থী হচ্ছেন যাঁরা

ভোটের মাঠে

উত্তাপ ছড়াচ্ছে বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ
উত্তাপ ছড়াচ্ছে বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

পাঁচ বছরে বে-টার্মিনাল চালু
পাঁচ বছরে বে-টার্মিনাল চালু

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার দূরদর্শী সিদ্ধান্ত এবং রাজনৈতিক দলের দায়িত্ব
প্রধান উপদেষ্টার দূরদর্শী সিদ্ধান্ত এবং রাজনৈতিক দলের দায়িত্ব

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিজিটাল ব্যাংক লাইসেন্সের জন্য ১২ প্রতিষ্ঠানের আবেদন জমা
ডিজিটাল ব্যাংক লাইসেন্সের জন্য ১২ প্রতিষ্ঠানের আবেদন জমা

নগর জীবন

ফের ভয়াবহ গ্যাসসংকট
ফের ভয়াবহ গ্যাসসংকট

পেছনের পৃষ্ঠা

দুবলার চরে রাস উৎসব শুরু
দুবলার চরে রাস উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

সিন্ডিকেটে আটকা পড়ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার
সিন্ডিকেটে আটকা পড়ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

৩০০ আসনে প্রার্থী দেবে এনসিপি
৩০০ আসনে প্রার্থী দেবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

মসজিদ থেকে রক্তাক্ত স্বামীকে বাসায় নিয়ে আসেন স্থানীয়রা
মসজিদ থেকে রক্তাক্ত স্বামীকে বাসায় নিয়ে আসেন স্থানীয়রা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা কেন্দ্র করে ভাঙচুর সড়ক অবরোধ
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা কেন্দ্র করে ভাঙচুর সড়ক অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কমুক্ত সংবিধান গড়ার চ্যালেঞ্জ
বিতর্কমুক্ত সংবিধান গড়ার চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্যে দলগুলোকে এক সপ্তাহ দিল সরকার
ঐকমত্যে দলগুলোকে এক সপ্তাহ দিল সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত হচ্ছে ১০৮৯ ইবতেদায়ি মাদ্রাসা
এমপিওভুক্ত হচ্ছে ১০৮৯ ইবতেদায়ি মাদ্রাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

মুগডালে রং, চার প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
মুগডালে রং, চার প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

দেশগ্রাম

বিএনপি নেতার অফিসে বোমা হামলায় শিক্ষক নিহত
বিএনপি নেতার অফিসে বোমা হামলায় শিক্ষক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

বালাশী-বাহাদুরাবাদ সড়ক, রেলসেতুর দাবি
বালাশী-বাহাদুরাবাদ সড়ক, রেলসেতুর দাবি

দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর
পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর

দেশগ্রাম

অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

দেশগ্রাম

আফগানিস্তানে শক্তিশালী ভূমিকম্পে নিহত ২০
আফগানিস্তানে শক্তিশালী ভূমিকম্পে নিহত ২০

পূর্ব-পশ্চিম

কমলা হ্যারিসকে প্রার্থী করা ভুল ছিল : জর্জ ক্লুনি
কমলা হ্যারিসকে প্রার্থী করা ভুল ছিল : জর্জ ক্লুনি

পূর্ব-পশ্চিম