শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০১ জুলাই, ২০২১ আপডেট:

মন্দের প্রতি মানুষের আকর্ষণ

তসলিমা নাসরিন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
মন্দের প্রতি মানুষের আকর্ষণ

১. মানুষ শেখে। জন্ম থেকে শিখতে শুরু করে, মৃত্যু অবধি শেখে। কোথাও কেউ আত্মহত্যা করলে আশপাশে অনেকেই আত্মহত্যা করে বসে। পরীক্ষার খারাপ ফলের কারণে একজন ছাত্র আত্মহত্যা করলে দেখা যায় আরও কয়েকজন একই কারণে আত্মহত্যা করে। জাপানের ফুজি পাহাড়ের তলায় ওকিগাহারা অরণ্যে কবে কে আত্মহত্যা করেছিল, তারপর থেকে আজও ওই অরণ্যে মানুষ যায় আত্মহত্যা করতে। প্রতিবছর ভারতের বারো হাজার কৃষক আত্মহত্যা করছে। সেই ১৯৯৫ থেকে শুরু। এখনও চলছে। শুধু আত্মহত্যা নয়, সন্ত্রাসী সব কান্ডও সংক্রামক। মানুষের ভিড়ের মধ্যে এক সন্ত্রাসী ট্রাক চালিয়ে দিয়েছিল ফ্রান্সের নিস শহরে, এরপর একই পদ্ধতিতে শুরু হয়ে গেল অন্য শহরেও সন্ত্রাসী আক্রমণ। বার্লিনে, লন্ডনে, স্টকহোমে, বার্সেলোনা, ভার্জিনিয়ায়।

নারীকে অসম্মান করা, অপমান করা, নারীকে অপদস্থ করা, হেয় করা, হেনস্তা করাও মানুষ শেখে। কোথাও কোনও মেয়েকে অকথ্য গালাগালি করা হলো, শুরু হবে অন্য মেয়েদের ওপরও গালিবর্ষণ। মন্দের প্রতি মানুষের আকর্ষণ অপ্রতিরোধ্য।

ধর্ষণও কি শেখে? ধর্ষণও শেখে। প্রায় প্রতিদিন ধর্ষণ করছে পুরুষ। শিশু থেকে বৃদ্ধা কাউকে বাদ দিচ্ছে না। মনে আছে জাকিয়া সুলতানা রূপা নামের এক মেয়েকে চলন্ত বাসের মধ্যে গণধর্ষণ করার পর মাথা থেঁতলে হত্যা করেছে বাসের ড্রাইভার, সুপারভাইজার, কন্ডাক্টররা। তারা নিশ্চয়ই দিল্লির বাসে জ্যোতি সিং বা নির্ভয়ার গণধর্ষণের খবর জানতো। খবরটি তো বিশ্বজুড়ে প্রচারিত হয়েছিল। ভয়াবহ খবরগুলো মানুষকে সচেতন করার জন্য প্রচার করা হয়। ধর্ষণের বিরুদ্ধে দিল্লিতে বড় রকম প্রতিবাদ হয়েছিল। কিন্তু আশ্চর্য দিল্লির বাসের ওই নৃশংস গণধর্ষণের প্রতিবাদ যতই হোক, প্রতিবাদে আকৃষ্ট না হয়ে পুরুষ আকৃষ্ট হয়েছে ধর্ষণে। পুরুষ শিখে গিয়েছে কী করে ধর্ষণ এবং নৃশংসতা একই সঙ্গে চলন্ত বাসের ভিতর করতে হয়। গণধর্ষণ করে কী করে মেয়েটিকে ফেলে দিতে হয় বাইরে। জ্যোতি সিংকে ফেলেছিল রাস্তার কিনারে, রূপাকে ফেলেছিল জঙ্গলে। জ্যোতি সিং তখনও মরেনি। রূপার ধর্ষকরা রূপার মাথা থেঁতলে রক্ত বইয়ে দিয়ে মেরেছে নিশ্চিন্ত হয়ে তবে গেছে। একটি ঘটেছে দিল্লিতে, আরেকটি ঘটেছে টাঙ্গাইলে। একটিতে ধর্ষকরা হিন্দু, ধর্ষকদের শিকারও হিন্দু। আরেকটিতে দুই পক্ষই মুসলিম। ধর্ষণ সব ধর্মের, সব বর্ণের, সব ভাষার, সব দেশের, সব সংস্কৃতির মানুষই করে। শিক্ষিত অশিক্ষিত সবাই করে। আজ কোথাও শিশু ধর্ষণ ঘটলে পর পর অনেকগুলো শিশু ধর্ষণ ঘটবে। জ্যোতি সিংয়ের যৌনাঙ্গে লোহার রড ঢুকিয়েছিল ধর্ষকরা। জ্যোতি সিং যখন হাসপাতালে মৃত্যুর সঙ্গে যুদ্ধ করছে, সে সময় এক বয়স্ক লোক তার ঘরে চার বছরের এক শিশুকে কয়েকদিন আটকে রেখে ধর্ষণ তো করেইছিল, শিশুটির যৌনাঙ্গে শিশি বোতল ঢুকিয়েছিল। লোকটি হাতের সামনে লোহার রড পেলে হয়তো লোহার রডই ঢোকাত শিশুটির অঙ্গে।

দাঙ্গার খবর বেরোলে দাঙ্গা বাঁধে। ধর্ষণের খবর বেরোলে ধর্ষকরা নতুন উদ্যমে ধর্ষণে মাতে। তাহলে কি খবরগুলো বেরোনো উচিত নয়? মানুষের জানা উচিত নয় কোথায় কী ঘটছে? তথ্য জানার অধিকার সব মানুষের আছে। এক সময় ধর্ষণকে অপরাধ বলে বিবেচনা করতো না মানুষ। কিন্তু ধর্ষণের বিরুদ্ধে প্রচুর প্রতিবাদ হওয়াতে মানুষ অনেকটাই সচেতন, অধিকাংশ মানুষই এখন মনে করে ধর্ষণ জিনিসটা ভালো নয়। ধর্ষণ, ধর্ষণের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ, ধর্ষকদের শাস্তি-এসব খবর শুনে কিছু লোক থাকেই যারা সচেতন তো হয়ই না, বরং উল্টো হয়। তারা বরং ধর্ষণ করে। যে বাসটিতে রূপাকে ধর্ষণ করা হয়েছিল সেই বাসের নাম ছিল ‘নিরাপদ’। বাসে লেখা ছিল ‘গড ব্লেস ইউ’। সবচেয়ে অনিরাপদ বাসটির নাম ‘নিরাপদ’। রূপা যাচ্ছিল বগুড়া থেকে ময়মনসিংহে, কর্মস্থলে। গন্তব্যে তাকে পৌঁছুতে দিল না বাসের পাঁচটি পুরুষ। রূপা মেয়েটি গরিব ঘর থেকে নিজের চেষ্টায় পড়াশোনা করেছে, বিভিন্ন পরীক্ষায় পাস করেছে। আইনের শেষ বর্ষের ছাত্রী ছিল। ওদিকে আবার পাশাপাশি চাকরি করছিল। এরকম কর্মঠ, নিষ্ঠ, শিক্ষিত, স্বনির্ভর মেয়ে-যার মনোবল ছিল অগাধ, শুধু শরীরের জোরে তাকে পরাস্ত করলো একপাল খুনি। ধর্ষণ যতটা যৌন সঙ্গম, তারও চেয়ে বেশি পেশি আর পুরুষের জোর, তারও চেয়ে বেশি পুরুষের ভিতরকার নারীবিদ্বেষ। খুনিগুলো ধরা পড়েছে। যেহেতু খুনিগুলো ধনী নয় খুব, জলদি ছুটেও আসতে পারবে না জেল থেকে। যত কঠিন শাস্তিই রূপার ধর্ষকরা পাক, রূপা তো ফিরে আসতে পারবে না আর। তার এতদিনকার সংগ্রামের সুফল ভোগ করতে পারবে না।

ধর্ষণে, খুনে, নির্যাতনে, অত্যাচারে এভাবেই মেয়েরা একের পর এক হারিয়ে যাচ্ছে। মেয়েরা যাদের সঙ্গে বাস করে, যাদের ভালোবাসে, যাদের সঙ্গে পথ চলে-তারাই মেয়েদের হত্যা করে। নিজের খুনির সঙ্গে পৃথিবীর আর কোনও প্রাণী কি বাস করে এত ঘনিষ্ঠভাবে? আমার জানা নেই। রূপার ধর্ষণের খবর প্রচার হওয়ার পর আরও কয়েকটি ধর্ষণ ঘটে গেছে বাংলাদেশে। মেয়েদের বাড়িতে ঢুকে ধর্ষণ করে আসছে পুরুষেরা। এই পুরুষগুলোকে কোনও শাস্তি দিয়েও, এমনকি ফাঁসি দিয়েও নিরস্ত করা যায় না। হেতাল পারেখ নামের এক মেয়েকে ধর্ষণ আর খুন করার অপরাধে ধনঞ্জয় চট্টোপাধ্যায় নামের এক দারোয়ানের ফাঁসি হয়েছিল কলকাতায়, ওই ফাঁসির পর পর বেশ কয়েকটি ধর্ষণের ঘটনা ঘটেছিল।

সারা বিশ্বে ধর্ষণের ঘটনা ঘটছে। ভারত, পাকিস্তান, বাংলাদেশে নিরবধি ঘটেই চলেছে। নারীবিদ্বেষ এত চরমে উঠেছে যে, ঘরে বাইরে, রাস্তা ঘাটে, ট্রেনে বাসে নারীকে ধর্ষণ আর খুন করেই চলেছে পুরুষেরা। লোকে মন্দ বলুক, আদালত শাস্তি দিক, তাতে কি কারও কিছু যায় আসে না? সবাই ভাবে অনেকে যেমন অপরাধ করেও ধরা পড়ে না, তারাও তেমন ধরা পড়বে না। কেউ কেউ হয়তো ভাবে, ধরা পড়লেও ছাড়া পেতে আর কতক্ষণ! টাকা পয়সা ঢাললেই সাত খুন মাফ।

এই পুরুষের সঙ্গে কী করে চলবে মেয়েরা? কোন পুরুষ ভালো, কোন পুরুষ মন্দ-মুখ দেখে তো বোঝার উপায় নেই। কার সঙ্গে প্রেম করলে, কোন লোককে বিশ্বাস করে ঘর ছাড়লে সেই লোক তাকে বেশ্যালয়ে বিক্রি করে দেবে না, কী করে বুঝবে! বাসে কোন লোকটি তাকে ধর্ষণ করবে, কোন লোকটি করবে না-কী করে অনুমান করবে! ট্রেনের কোন লোকটি ফাঁক পেলেই তাকে ধর্ষণ করে ট্রেন থেকে ফেলে দেবে-জানবে কী করে! কোন পুরুষকে বিয়ে করলে সেই পুরুষ তাকে প্রতিরাতে মদ্যপান করে পেটাবে না, তাকে ধর্ষণ করবে না, তাকে পণের জন্য নির্যাতন করবে না, আগুনে পুড়িয়ে মারবে না, তাকে মেরে কুচি কুচি করে কেটে ফ্রিজারে রেখে দেবে না-কী করে জানবে! সব পুরুষ তো দেখতে প্রায় একরকম।

পুরুষেরা শুদ্ধ না হলে, সুস্থ না হলে, সভ্য না হলে, সত্যিকার শিক্ষিত না হলে, সচেতন না হলে-নারীরা যতই শিক্ষিত হোক, সচেতন হোক, যতই তারা স্বনির্ভর হোক, কোনও লাভ নেই, পুরুষেরা সমাজকে কলুষিত করবেই। পুরুষেরা নারীদের শরীরে-মনে যন্ত্রণা দিয়ে দিয়ে, নারীদের খুন করতে করতে, নারীদের নিশ্চিহ্ন করবে। পুরুষের এই পৃথিবীতে অতঃপর বাস করবে অসংখ্য বীভৎস পুরুষ! পুরুষেরা সেরকম একটি ভুতুড়ে ভবিষ্যতের দিকেই মনে হয় এগোচ্ছে।

২. জরিপে বার বার দেখা যাচ্ছে, মেয়েদের ধর্ষণ, অপমান, মারধোর ইত্যাদি পরিবারের লোক বা কাছের পুরুষই করে। অথচ কাছের পুরুষদের মেয়েরা সবচেয়ে বেশি আপন ভাবে, তারা কাছে থাকলেই সবচেয়ে বেশি নিরাপদ বোধ করে মেয়েরা, তাদের সান্নিধ্যেই সবচেয়ে বেশি নিশ্চিন্ত তারা। পৃথিবীতে মেয়েরা যারা এ যাবৎ ধর্ষণের শিকার হয়েছে, তাদের ধর্ষকদের লিস্টে ধর্ষিতার বাবা, ভাই, মামা, কাকা, প্রেমিক, স্বামী, শ্বশুর, ভাশুর, দেবর, প্রতিবেশী, বন্ধু, শিক্ষক আছে। অপরিচিত, অচেনা লোক যত আছে, তারও চেয়ে বেশি। কী ভয়ঙ্কর রোমহর্ষক এইসব তথ্য।

মেয়েদের সত্যি বলতে কি, কোথাও কোনও নিরাপত্তা নেই। ধর্মীয় আইন তাকে নিরাপত্তা দেয় না অর্থাৎ রাষ্ট্র তাকে নিরাপত্তা দেয় না, বিদ্যালয় দেয় না, রাস্তাঘাট দেয় না অর্থাৎ সমাজ তাকে নিরাপত্তা দেয় না, ঘর তাকে নিরাপত্তা দেয় না অর্থাৎ পরিবার তাকে নিরাপত্তা দেয় না। কোথায় যাবে একটা মেয়ে? নিজের শরীর নিয়ে তাকে সর্বদা লজ্জা এবং ভয় নিয়ে বাঁচতে হয়। যে কোনও সময়, যে কোনও জায়গায় ঘরে অথবা বাইরে তার ওপর ঝাঁপিয়ে পড়তে পারে যে কেউ। প্রতিনিয়ত এই আশঙ্কা একটি মেয়েকে বহন করতে হয়। সব পুরুষের যৌনদাসী সে। এমনকি আপন বাবাও তাকে তার যৌনদাসী হিসেবে ভোগ করতে পারে।

বাংলাদেশের অধিকাংশ পুরুষ মেয়েদের যৌনদাসীই মনে করে। শৈশব থেকে তাদের এই ধারণা দিয়েই বড় করা হয়েছে মেয়েরা পুরুষের চেয়ে বুদ্ধিতে কম, বিদ্যায় কম, শক্তিতে কম, শৌর্যে কম, তাদের কাজ শারীরিক অর্থনৈতিক সামাজিক নিরাপত্তার জন্য পুরুষের কাছে নিজেকে সমর্পণ করা, পুরুষের সেবা করা, পুরুষের যৌনক্ষুধা মেটানো, আর পুরুষের সন্তান প্রসব করা, আর সেই সন্তানদের লালন পালন করা। নারী নামের এই ইতর শ্রেণির প্রাণীকে প্রাণী হিসেবে শ্রদ্ধা করার বা মানুষ হিসেবে সম্মান করার কোনও কারণ তারা দেখে না। সে কারণে ধর্ষণ ঘটায়। সে কারণে মেয়েদের কাপড় চোপড় নিয়ে প্রশ্ন ওঠে, সে কারণে বোরখা হিজাবের ব্যবহার বাড়ে। মেয়েরা কোনও না কোনও পুরুষের সম্পত্তি। সেই পুরুষ চায় না তার সম্পত্তির ওপর লোভ করুক অন্য কোনও পুরুষ, সে কারণেই মেয়েদের ঢেকে রাখতে হয় নিজের শরীর। শরীরটাই মেয়েদের মূলধন। শরীরটা স্বামীর ভোগের জন্য, সুতরাং একে অক্ষত রাখতে চায় স্বামীরা। তাহলে সেই বৃদ্ধাকেও কেন শরীর ঢেকে রাখতে হয়, যার মালিক নেই, মরে গেছে? সেই মালিকের সম্মানেই ঢেকে রাখতে হয়। স্বামী মৃত হলেও স্বামী। স্ত্রী সতীত্ব বজায় রাখলে স্বামীর পুণ্য হবে। সুতরাং যা কিছু মেয়েরা করে, সবই স্বামীর আরামের জন্য, সুখের জন্য, ভোগের জন্য, মঙ্গলের জন্য।

আসলে আমাদের সংস্কৃতিটাই ধর্ষণের। ধর্ষণের বলেই রাস্তাঘাটে, অলিতে গলিতে, পাহাড়ে সমুদ্রে, বাসে-ট্রেনে-নৌকোয়, ভিড়ে নির্জনে, রাতে অন্ধকারে একা মেয়েদের দেখা মেলে না, কারণ মেয়েরা একা যায় না ওসব জায়গায়, যায় না ধর্ষণের ভয়ে। কোনও অচেনা পুরুষকে ঘরে ঢুকতে দেয় না ধর্ষণের ভয়ে। কোনও পুরুষের ঘরে একলা ঢোকে না ধর্ষণের ভয়ে। ছাত্রীনিবাসগুলোকে ছাত্রাবাস থেকে আলাদা করা হয় ধর্ষণের ভয়ে। কিছুটা বড় হওয়ার পর পরিবারের পুরুষ থেকে সরিয়ে আলাদা বিছানায় মেয়েদের ঘুমোতে দেওয়া হয়, ধর্ষণের ভয়। এই ধর্ষণের ভয় একটু একটু করে একটি মেয়ে যখন বড় হতে থাকে ঢুকিয়ে দেওয়া হয় তার সমস্ত অস্তিত্বে। স্বাভাবিক জামা কাপড়ের ওপর বাড়তি কাপড়, ওড়না, হিজাব, বোরখা ইত্যাদি পরতে হয় ধর্ষণের ভয়ে। ধর্ষণের ভয়েই যে মেয়েদের চাল চলন পুরুষের চেয়ে ভিন্ন, তা ধর্ষণ যদি সংস্কৃতির অংশ না হতো, চোখে পড়তো। সংস্কৃতির অংশ বলেই ধর্ষণের হাত থেকে শরীরকে বাঁচানোর জন্য মেয়েরা যা যা পদক্ষেপ গ্রহণ করে, তা স্বাভাবিক বলেই মনে হয় সবার কাছে। ধর্ষণ কখনও মেয়েদের সমস্যার কারণে ঘটে না। ঘটে পুরুষের সমস্যার কারণে। আজ পর্যন্ত পুরুষেরা এটি বন্ধ করতে পারেনি। অবশ্য বন্ধ করতে চাইলে করতে পারতো। আমাদের দুর্ভাগ্য, আমরা মনুষ্য সমাজে মেয়ে হয়ে জন্মেছি। এর চেয়ে মানবেতর জন্ম বোধ হয় আর কোথাও নেই। 

লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
নিখোঁজের তিন দিন পর ধানক্ষেতে মিলল কৃষকের মরদেহ
নিখোঁজের তিন দিন পর ধানক্ষেতে মিলল কৃষকের মরদেহ

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় মাদক বুপ্রেনরফিনসহ গ্রেফতার ১
বগুড়ায় মাদক বুপ্রেনরফিনসহ গ্রেফতার ১

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধ থাকলে ধানের শীষকে কেউ হারাতে পারবে না: চট্টগ্রামে ইসরাফিল
ঐক্যবদ্ধ থাকলে ধানের শীষকে কেউ হারাতে পারবে না: চট্টগ্রামে ইসরাফিল

৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বোয়ালমারীতে যুবকের লাশ উদ্ধার
বোয়ালমারীতে যুবকের লাশ উদ্ধার

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কপ-৩০ চুক্তি ভেস্তে যাওয়ার শঙ্কা
কপ-৩০ চুক্তি ভেস্তে যাওয়ার শঙ্কা

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে আইসিটি-বিষয়ক মাস্টার ট্রেইনার প্রশিক্ষণ শুরু
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে আইসিটি-বিষয়ক মাস্টার ট্রেইনার প্রশিক্ষণ শুরু

১৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

'তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে প্রতিটি পরিবারের হাতে ফ্যামিলি কার্ড দেওয়া হবে'
'তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে প্রতিটি পরিবারের হাতে ফ্যামিলি কার্ড দেওয়া হবে'

২৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বিচারপ্রার্থীদের দুর্ভোগ লাঘবে চালু হচ্ছে ‘ই-ফ্যামেলি কোর্ট’
বিচারপ্রার্থীদের দুর্ভোগ লাঘবে চালু হচ্ছে ‘ই-ফ্যামেলি কোর্ট’

৩৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কোষের বার্ধক্য থামাতে ন্যানোফ্লাওয়ার প্রযুক্তি উদ্ভাবন
কোষের বার্ধক্য থামাতে ন্যানোফ্লাওয়ার প্রযুক্তি উদ্ভাবন

৩৯ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

দৌলতপুরে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বৃক্ষরোপণ
দৌলতপুরে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বৃক্ষরোপণ

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাগেরহাটে কবি হিমেল বরকতের পঞ্চম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত
বাগেরহাটে কবি হিমেল বরকতের পঞ্চম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্তদের প্রতি সমবেদনা জানালেন কংগ্রেসওম্যান গ্রেস মেং
বাংলাদেশে ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্তদের প্রতি সমবেদনা জানালেন কংগ্রেসওম্যান গ্রেস মেং

৫৭ মিনিট আগে | পরবাস

ধানের শীষকে বিজয়ী করতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে লড়তে হবে : মাজেদ বাবু
ধানের শীষকে বিজয়ী করতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে লড়তে হবে : মাজেদ বাবু

৫৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকায় ভূমিকম্পে নিহত বগুড়ার রাফিউলের দাফন সম্পন্ন
ঢাকায় ভূমিকম্পে নিহত বগুড়ার রাফিউলের দাফন সম্পন্ন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আধুনিক নগরজীবন মানুষকে অসুস্থ করছে, সতর্ক করলেন বিজ্ঞানীরা
আধুনিক নগরজীবন মানুষকে অসুস্থ করছে, সতর্ক করলেন বিজ্ঞানীরা

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

শার্শার নিজামপুর ইউনিয়নে তৃপ্তির গণসংযোগ
শার্শার নিজামপুর ইউনিয়নে তৃপ্তির গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘নির্বাচনকে নানাভাবে বাধাগ্রস্ত করার চেষ্টা চলছে’
‘নির্বাচনকে নানাভাবে বাধাগ্রস্ত করার চেষ্টা চলছে’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে নতুন আলো ব্রি ধান ১০৩
গোপালগঞ্জে নতুন আলো ব্রি ধান ১০৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিমান বাহিনীর খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের উত্তরাধিকারীদের সংবর্ধনা
বিমান বাহিনীর খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের উত্তরাধিকারীদের সংবর্ধনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জ উন্নয়ন সোসাইটির বৃত্তি পরীক্ষার সনদ প্রদান
মুন্সীগঞ্জ উন্নয়ন সোসাইটির বৃত্তি পরীক্ষার সনদ প্রদান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাইবেরিয়ার বরফে মিলল ৪০ হাজার বছরের প্রাচীন আরএনএ
সাইবেরিয়ার বরফে মিলল ৪০ হাজার বছরের প্রাচীন আরএনএ

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

বিক্রি হয়ে গেল দ্য টেলিগ্রাফ
বিক্রি হয়ে গেল দ্য টেলিগ্রাফ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্যাতিত নারীদের পাশে দাঁড়াতে হবে: ফরিদপুরে কৃষক দল নেতা
নির্যাতিত নারীদের পাশে দাঁড়াতে হবে: ফরিদপুরে কৃষক দল নেতা

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর উদ্যোগে ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত
নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর উদ্যোগে ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মিরসরাইয়ে বিজিবির অভিযানে ভারতীয় ৩১ গরু আটক
মিরসরাইয়ে বিজিবির অভিযানে ভারতীয় ৩১ গরু আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তিন মাদক কারবারি গ্রেফতার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তিন মাদক কারবারি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা