শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৪ জুলাই, ২০২১ আপডেট:

হীরার নেকলেসে টাটার রক্ষা ও শক্ত মন্ত্রীর কথা

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
হীরার নেকলেসে টাটার রক্ষা ও শক্ত মন্ত্রীর কথা

‘জানি জানি প্রিয়, এ জীবনে মিটবে না সাধ,/আমি জলের কুমুদিনী ঝরিব জলে/তুমি দূর গগনে থাকি কাঁদিবে চাঁদ/আমাদের মাঝে বধূ বিরহ বাতাস/চিরদিন ফেলে দীর্ঘশ্বাস।’ প্রেম ও বিরহ নিয়ে কবি নজরুলের অসাধারণ অনেক গানের একটি। বিদ্রোহ, প্রেম, প্রার্থনা সবখানে ছিলেন নজরুল। মানুষের ভিতরটা বুঝতেন অন্তর দিয়ে। এভাবে সবাই মানুষের ভিতরে প্রবেশ করতে পারে না। হৃদয় দিয়ে হৃদয়কে  বোঝার ক্ষমতা সবার থাকে না। স্বার্থের মাঝে বলিদান হয় ভিতরে লুকানো সমুদ্রের সব আবেগ-উচ্ছ্বাস। অনেক সময় সব বুঝে ওঠার আগেই শেষ হয়ে যায়। মান-অভিমান, ভুল বোঝাবুঝিতে জীবনটা কাটিয়ে দিলেন বঙ্কিমের কৃষ্ণকান্তের উইলের গোবিন্দলাল। একদিকে ভ্রমর অন্যদিকে রোহিণী। নিজের অস্থিরতা আর অবিশ্বাসের ছোঁয়ায় সবকিছু বিসর্জনের পর সন্ন্যাস-জীবনই বেছে নিলেন গোবিন্দ। উত্তম-সুচিত্রার ‘জীবন তৃষ্ণা’ ছবির পুরোটাই ছিল কঠিন পারিবারিক লড়াইয়ের ড্রামা। বাড়ি ভাড়া তুলতে গিয়েই সুচিত্রাকে আবিষ্কার উত্তমের। ছবি আঁকেন দেমাকি সুচিত্রা। সেই ছবির প্রদর্শনী ও বিক্রির আয়োজনের জন্য সুচিত্রাকে নিজেদের ক্লাবে আমন্ত্রণ জানান উত্তম। সুচিত্রার ধারণা ক্লাবে কিছু হয় না। কিন্তু ক্লাবে যে অনেক সামাজিক ভালো কাজ হয় তা বোঝাতেই সময় বয়ে যায় উত্তমের। আমন্ত্রণটা ছিল চিত্র প্রদর্শনীর। বিশ্বাস-অবিশ্বাসে অবশেষে সম্মতি মিলল। কিন্তু প্রদর্শনীতে সুচিত্রার ভাইয়ের পাঠানো ব্যক্তি ছবির দাম বাড়াতে কৃত্রিমভাবে নিলামে অংশ নেয়। সবকিছু বুঝে ফেলেন উত্তম। উত্তমের জীবনের সবকিছু দিয়ে দেওয়ার প্রস্তুতিতে কেন এ চাতুরতা- প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে সময় বয়ে যায়। এ জগৎসংসার বড় কঠিন। সে কাঠিন্যকে সবাই ভেদ করতে পারে না। আর পারে না বলেই কৃষ্ণকান্তের উইলের নায়ক গোবিন্দলাল সম্পদ উপভোগ বাদ দিয়ে সন্ন্যাস-জীবন বেছে নেন। আর এ নিয়ে শচীকান্ত প্রশ্ন করেন, সন্ন্যাস-জীবনে কি শান্তি পাওয়া যায়? জবাবে গোবিন্দলাল বলেন, ‘কদাপি না। কেবল অজ্ঞাতবাসের জন্য আমার এ সন্ন্যাসীর বেশ। ভগবানের পায়ে মন স্থাপন করা ছাড়া ভিন্ন কোনো উপায় নেই। এখন তিনিই আমার সম্পত্তি, তিনিই আমার ভ্রমর।’ এ বক্তব্যের পর সন্ন্যাসবেশে থাকা গোবিন্দ চলে গেলেন চিরতরে। তাকে আর কেউ খুঁজে পেল না। এক জীবনে অনেক জটিলতা নিয়েই মানুষকে পথ চলতে হয়। আজকের বিশালত্ব কাল ঠুনকো হয়ে যায়। দুই পয়সারও দাম থাকে না। ক্ষমতা, অর্থ, বিত্ত সব দুই দিনের। শুধু মানুষের জীবনে থেকে যায় সৃষ্টিশীল কাজগুলো। আজকের বিশাল টাটা কোম্পানি শুরুর ইতিহাসে বেরিয়ে আসে শিল্প স্থাপনে পারিবারিক আত্মত্যাগ। বিসর্জন ছাড়া সৃষ্টিশীলতায় পরিপূর্ণতা আসে না। লেডি মেহেরবাই টাটার একটি ছবি পেলাম সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। ছবিটি তিনি তুলেছেন ১৯০০ সালের দিকে। সে ছবিতে দেখা যায় শাড়ির সঙ্গে বিশাল হীরার নেকলেস পরেছেন লেডি মেহেরবাই। এ নেকলেস ২৪৫ ক্যারেটের দামি হীরা যা বিখ্যাত কোহিনুরের চেয়ে দ্বিগুণ। বিয়েবার্ষিকীতে স্বামী দোরাবজি টাটার কাছ থেকে উপহারটি পেয়েছিলেন মেহেরবাই। এ ভালোবাসা মমতাজ মহলের চেয়ে কোনো অংশে কম ছিল না। টাটা যুগের তখন যৌবন। ব্রিটিশরাও তাদের চোখ-ধাঁধানো উত্থানে বিস্মিত। কিন্তু হঠাৎ করে সে ব্যবসায় দেখা দেয় সংকট। সময়টা ১৯২০ সালের। টাটা আয়রন অ্যান্ড স্টিল আর্থিক সংকটে বন্ধের দিকে এগিয়ে যায়। এ শিল্প বন্ধ হলে শুধু টাটা ক্ষতিগ্রস্ত হবে না, শ্রমিকরাও হারাবে চাকরি। গভীর এ সংকটে স্বামীর পাশে দাঁড়ালেন লেডি মেহেরবাই। নিজের পছন্দের সেই হীরা বন্ধক রেখে সংকট নিরসন করেন টাটা স্টিলের। চালু হয় শিল্প। টাটা পরিবার আবার ঘুরে দাঁড়ায়। সবকিছু স্বাভাবিক হওয়ার পর বন্ধকী হীরা আবার ফিরিয়ে আনা হয়। কিন্তু সেই শান্তি বেশি দিন স্থায়ী হলো না। হঠাৎ অসুস্থ হলেন মেহেরবাই। ক্যান্সারে আক্রান্ত তিনি। টাটা পরিবারকে শোকসাগরে ভাসিয়ে ১৯৩১ সালে লিউকিমিয়ায় মারা যান। স্বামী দোরাবজি টাটা ভেঙে পড়েন স্ত্রীর মৃত্যুতে। মন-শরীর ভেঙে পড়তে থাকে। জীবন নিয়ে বিশাল শূন্যতা তৈরি হয়। তার পরও বিশাল শিল্প গ্রুপকে ধরে রাখার চেষ্টা চালান। পাশাপাশি মানুষের জন্য বড় কিছু করার কথা ভাবেন। সিদ্ধান্ত নেন ক্যান্সার আক্রান্ত ভারতবাসীর সেবায় কাটিয়ে দেবেন বাকি জীবন। অবিভক্ত ভারতে আলাদাভাবে তখন ভালো কোনো ক্যান্সার হাসপাতাল ছিল না। স্ত্রীর স্মৃতি ধরে রাখতে জনহিতকর আরও কিছু কাজ করার পরিকল্পনা নেন। প্রতিষ্ঠা করেন লেডি টাটা মেমোরিয়াল ট্রাস্ট। প্রথমে বিক্রি করলেন সেই হীরকখন্ড। তারপর বাকি গয়নাগুলোও ছেড়ে দেন। সেই টাকা দান করলেন ট্রাস্টে। শুরু হলো ক্যান্সার হাসপাতাল নির্মাণের কাজ। নাম টাটা ক্যান্সার হাসপাতাল। যা এ উপমহাদেশ নয়, সারা দুনিয়ার ক্যান্সার রোগীদের কাছে জনপ্রিয়। বাংলাদেশের ক্যান্সার রোগীরাও এ হাসপাতালে যান চিকিৎসা নিতে। লেডি টাটার কথা কারও মনে পড়ে কি না জানি না। আলোর পথের প্রয়াস ছিল টাটার এ হাসপাতাল। যা জীবনের আলো ছড়িয়ে দিচ্ছে মানুষের মাঝে।

জনস্বার্থে কাজ সবাই করতে পারে না। মানবতার সেবায় আত্মনিয়োগ করতে মনের বিশালতা লাগে। সবার তা থাকে না। শুধু অর্থসম্পদ হলেই হয় না। মনও থাকতে হয়। এ মনটা সবার নেই। টাটা পরিবারের উত্তরাধিকার ছিল না। পরিবারের দত্তক সন্তান ও তাঁর উত্তরাধিকার নতুন মাত্রায় আনেন আজকের টাটাকে। রতন টাটা দত্তক পরিবারের উত্তরাধিকার। টাটা গ্রুপ এখন বিশে^র ছয় মহাদেশের ১০০ দেশে ব্যবসা করছে। মানুষের সেবায় কাজ করছে। জামশেদ টাটার হাত ধরে প্রতিষ্ঠিত গ্রুপ বিকশিত তাঁর ছেলে স্যার দোরাবজি টাটার হাত ধরে। ১৯১০ সালে ব্রিটিশ ভারতে শিল্প বিকাশে অবদানের জন্য তিনি ‘নাইট’ উপাধি পেয়েছিলেন। রানীর দরবারে তাঁর আলাদা একটা সম্মান ছিল। ব্রিটিশরাও ব্যবসায়ীদের উৎসাহিত করতেন। পাশে দাঁড়াতেন। ব্যবসা শুরু করেছিলেন দোরাবজির বাবা জামশেদজি।  ১৯০৭ সালে টাটা স্টিল আর ১৯১১ সালে টাটা পাওয়ার চমকে দেয় তখনকার দুনিয়াকে। চেষ্টা থাকলে অনেক কিছু করা যায়। দোরাবজি টাটা স্নাতক শেষ করে দুই বছর সাংবাদিকতা করেন বোম্বে গেজেটে। সময়টা ১৮৮৪ সালের। তারপর বাবার ব্যবসায় মন দেন। টাটা গ্রুপের যাত্রা ১৮৬৮ সালে জামশেদজির হাত ধরে। তাঁর ছেলে দোরাবজি ধীরে ধীরে অভ্যস্ত হন বাবার ব্যবসায়। তাঁর আরেক ভাইও ছিলেন। তাঁরা সেই ব্যবসা ছড়িয়ে দেন বিশে^র নানা প্রান্তে।

কিন্তু স্ত্রীর মৃত্যু দোরাবজি মেনে নিতে পারেননি। পুরোপুরি ভেঙে পড়েন। এক বছর পর নিজেও চলে যান। তাঁদের কোনো সন্তান ছিল না। সেই টাটা গ্রুপ টিকে আছে ইতিহাস হয়ে। মানবতার সেবায় টাটার অবদান প্রশংসিত। কাজ করতে দরকার শ্রম মেধা ঘাম। জামশেদ টাটা, দোরাবজি শুরু করেন আর রতন টাটা নিজের শ্রম-মেধায় বিকশিত করেন নতুন মাত্রায়। কথায় নয়, মানুষকে কাজ দিয়ে বড় হতে হয়। এ যুগে মানুষ কাজ করে কম কথা বলে বেশি। আর হিংসা-বিদ্বেষ ছড়ায় আপন মহিমায়। নষ্ট-ভন্ডদের একটা যুগ চলছে।

ভেবেছিলাম করোনাকালে মানুষের মাঝে স্বাভাবিকতা ফিরে আসবে। দূর হবে মানসিক অসুস্থতা। কিন্তু কোনো কিছুই দূর হয়নি। বরং বেড়েছে। একটা ভাইরাস প্রমাণ করে দিল এ পৃথিবীতে কেউ কারও নয়। মৃত্যুর সময় প্রিয়জনরা পাশে থাকে না। এমনকি দাফন-কাফনও ঠিকভাবে করে না। তার পরও কীসের জন্য এত প্রতিযোগিতা, সমাজে নোংরামি আর অসুস্থতা? বুঝি না অনেক কিছু। নিজের দাগ-খতিয়ানের খবর নেই, পাড়াপড়শি নিয়ে তাদের ঘুম নেই। দেশ-বিদেশের মাটিতে বসে কিছু মানুষ যা খুশি তা করছে। সাইবারে মিথ্যাচার করে চলেছে সরকারের ঘুমিয়ে থাকার সুযোগে। লাগামহীনতারও একটা শেষ আছে। কিন্তু এখানে কিছু নেই। বিশ্বাসের জায়গাগুলো শেষ হয়ে যাচ্ছে। আজকের আপনজনই কাল হয়ে উঠছে ভয়ংকর মূর্তি। উচ্চ আদালত উদ্বেগ প্রকাশ করেছে স্বামী-স্ত্রীর ছাড়াছাড়ির সময় পরস্পরকে বাজেভাবে আক্রমণ করে ব্যবহৃত ভাষার প্রয়োগ নিয়ে। দুজন মানুষ প্রেমে গদগদ ভাব দেখান। কিন্তু ছাড়াছাড়ির পর বোঝা যায় আসল চরিত্র। একই ছাদের নিচে থাকা মানুষের মাঝে ভাঙা-গড়ার খেলা আসতেই পারে। বিদায়ের সময় একটু শালীনতা থাকলে সমস্যা কী? কেউ বোঝে না বাবা-মায়ের বিরোধে বাজে খেসারত দিতে হয় সন্তানকে। অথচ স্বামী-স্ত্রী একসঙ্গে থাকার সময় আবেগের শেষ থাকে না। কত রং-ঢং করে ফেসবুকে ছবি দেন। সামাজিক, পারিবারিক অনুষ্ঠানে যোগ দেন। অথচ সম্পর্কটা কোনো কারণে নষ্ট হলে কুৎসিত একটা চেহারা বেরিয়ে আসে দুই পক্ষের। ডিভোর্সের কাগজে দুজন পরস্পরের বিরুদ্ধে পৃথিবীর সবচেয়ে খারাপ ভাষাগুলো ব্যবহার করেন। উচ্চ আদালত ডিভোর্স পেপারের বাজে ভাষার লেখালেখি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে।

মানুষ মুহুর্তে বদলে যায় স্বার্থের জন্য। নিজের ভালো থাকাকে বিসর্জন দিয়ে অন্যকে জ্বালাতে করে নানামুখী আয়োজন। কাজের মানুষকে পথ চলতে হয় কাঠিন্য সামলে নিয়ে। অবশ্য এ নিয়ে দুঃখ করে লাভ নেই। কাজ করতে গিয়ে সবচেয়ে বেশি বাধাগ্রস্ত হতেন আমাদের প্রিয় নবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)। নবীর চলার পথে কাঁটা বিছিয়ে রাখতেন এক বুড়ি। ইসলাম ধর্ম প্রচার এ বুড়ির অপছন্দ ছিল। তাই নোংরামির পথ বেছে নিলেন। কিন্তু বেশি কিছু করার ক্ষমতা ছিল না বলে পথে কাঁটা বিছাতেন। হজরত মুহাম্মদ (সা.) সব দেখতেন। জানতেন। কিন্তু কিছু বলতেন না। নীরবে হজম করতেন। পায়ে বিদ্ধ হওয়া কাঁটা তুলে আবার হাঁটতেন। থামাতেন না পথচলা। একদিন চলার পথে দেখলেন পথে কাঁটা নেই। বিস্মিত হলেন নবীজি। একই সঙ্গে উৎকণ্ঠিত হলেন বুড়ির কিছু হয়নি তো? তিনি খোঁজ নিলেন। জানতে পারলেন বুড়ি অসুস্থ। শরীর ভালো যাচ্ছে না তাই বাড়িতেই আছেন। বের হতে পারছেন না। মহানবী বুড়ির বাড়ি গেলেন। দেখলেন অসুস্থ হয়ে বিছানায় শুয়ে থাকা মানুষটিকে দেখার কেউ নেই। সেবাযত্ন করে বুড়িকে সুস্থ করে তুললেন। বুড়ি অবাক হয়ে দেখলেন তার সামনে বসা মহানুভব মানুষটিকে।

সময় বয়ে যায়। এই যুগে এই সময়ে কোনো কিছুই প্রত্যাশা করে লাভ নেই। তবু কিছু কথা বলে যেতে হয়। সেদিন সংসদে দুজন প্রবীণ নেতা কথা বললেন সরকারের ভিতরে আমলাদের সীমাহীন প্রভাব নিয়ে। রাষ্ট্র আমলাকুলের কবলে পড়লে সংকট কমে না, বাড়ে। একটি দেশে আমলারা সব করতে পারলে রাজনীতিবিদদের প্রয়োজন পড়ত না। দুর্বল রাজনীতিবিদ সামনে এলে আমলারা এক হাত নিয়ে নেন। দেখিয়ে ছাড়েন সাপের পাঁচ পা। আবার মন্ত্রী জাফর ইমামের মতো হলে পরিস্থিতি হয় আলাদা। এরশাদের মন্ত্রী ছিলেন কর্নেল (অব.) জাফর ইমাম বীরবিক্রম। ’৭৫ সালের ৩ নভেম্বর খন্দকার মোশতাককে নাজেহাল করেন বঙ্গভবনে। যা এখন ইতিহাসের অংশ। এই বীর মুক্তিযোদ্ধা ’৭১ সালে সাব-সেক্টর কমান্ডার ছিলেন। ফেনীর বিলোনিয়ার আলোচিত যুদ্ধের নেতৃত্ব দিয়েছিলেন। মন্ত্রী থাকাকালে তাঁর কথা শুনছিলেন না সচিব। জাফর ইমাম সাহেব সচিবের কক্ষে গেলেন। দরজা বন্ধ করে বললেন, দেশটা এ জন্য স্বাধীন করিনি। ফাইল সাইনের জন্য ৩০ সেকেন্ড টাইম দিলাম। সচিব ৩০ সেকেন্ডের আগেই ফাইল স্বাক্ষর করেন। বিচার নিয়ে সিনিয়র আমলারা রাষ্ট্রপতির দরবারে গেলেন। বিচারও দিলেন। রাষ্ট্রের স্বাভাবিক গতির জন্যই শক্ত মন্ত্রী দরকার। রাজনৈতিক সরকারে দুর্বল মন্ত্রীরা কখনই কর্মদক্ষতা দেখাতে পারেন না। তারা শুধু চেষ্টা করেন টিকে থেকে নিজের ভোগবিলাস আর আত্মীয়স্বজন নিয়ে ভালো থাকতে। কর্মীদের নিয়েও চিন্তার সময় পান না।  জনগণের কথা পরে। জীবনে তারা এর চেয়ে বড় কিছু চাননি। আবার অনেক কিছু না চেয়ে পেয়েছেন।  তাই হজম করতে পারছেন না।

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
বাড়ছে বেকারত্ব
বাড়ছে বেকারত্ব
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
সোমবার রোজা রাখা
সোমবার রোজা রাখা
জাকসু নির্বাচন
জাকসু নির্বাচন
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
সারসংকট
সারসংকট
ওষুধের দাম
ওষুধের দাম
সর্বশেষ খবর
খুলনায় ১০৩ কেজি হরিণের মাংসসহ একজন আটক
খুলনায় ১০৩ কেজি হরিণের মাংসসহ একজন আটক

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট
তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি শেকৃবির
র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি শেকৃবির

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকা?
টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকা?

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার
ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক
বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প
চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত
ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক
এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং
শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড
গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার
ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম
চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই
রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ
চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না
ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ
আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম
বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক
জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প
আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ
পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩
বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা
জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের
ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার
আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮
নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান
ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের
আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!
স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ
ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে
অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে

১৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা
নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’
প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার
পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার
হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের
মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’
‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি
শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে নতুন তিন মন্ত্রীর শপথ
নেপালে নতুন তিন মন্ত্রীর শপথ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

মৌসুমি বাধা মানছে না আম
মৌসুমি বাধা মানছে না আম

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম

শোবিজ

‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’

শোবিজ

রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

নগর জীবন

সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ
সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল
অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি

শোবিজ

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি
ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

দেশগ্রাম

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব
রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব

পেছনের পৃষ্ঠা

আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে
আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে
ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে

নগর জীবন

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

পলাতক সাত পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার
পলাতক সাত পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার

নগর জীবন

ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে
ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে

নগর জীবন

নাশকতার মামলায় মির্জা ফখরুলকে অব্যাহতি
নাশকতার মামলায় মির্জা ফখরুলকে অব্যাহতি

নগর জীবন