শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৪ জুলাই, ২০২১ আপডেট:

হীরার নেকলেসে টাটার রক্ষা ও শক্ত মন্ত্রীর কথা

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
হীরার নেকলেসে টাটার রক্ষা ও শক্ত মন্ত্রীর কথা

‘জানি জানি প্রিয়, এ জীবনে মিটবে না সাধ,/আমি জলের কুমুদিনী ঝরিব জলে/তুমি দূর গগনে থাকি কাঁদিবে চাঁদ/আমাদের মাঝে বধূ বিরহ বাতাস/চিরদিন ফেলে দীর্ঘশ্বাস।’ প্রেম ও বিরহ নিয়ে কবি নজরুলের অসাধারণ অনেক গানের একটি। বিদ্রোহ, প্রেম, প্রার্থনা সবখানে ছিলেন নজরুল। মানুষের ভিতরটা বুঝতেন অন্তর দিয়ে। এভাবে সবাই মানুষের ভিতরে প্রবেশ করতে পারে না। হৃদয় দিয়ে হৃদয়কে  বোঝার ক্ষমতা সবার থাকে না। স্বার্থের মাঝে বলিদান হয় ভিতরে লুকানো সমুদ্রের সব আবেগ-উচ্ছ্বাস। অনেক সময় সব বুঝে ওঠার আগেই শেষ হয়ে যায়। মান-অভিমান, ভুল বোঝাবুঝিতে জীবনটা কাটিয়ে দিলেন বঙ্কিমের কৃষ্ণকান্তের উইলের গোবিন্দলাল। একদিকে ভ্রমর অন্যদিকে রোহিণী। নিজের অস্থিরতা আর অবিশ্বাসের ছোঁয়ায় সবকিছু বিসর্জনের পর সন্ন্যাস-জীবনই বেছে নিলেন গোবিন্দ। উত্তম-সুচিত্রার ‘জীবন তৃষ্ণা’ ছবির পুরোটাই ছিল কঠিন পারিবারিক লড়াইয়ের ড্রামা। বাড়ি ভাড়া তুলতে গিয়েই সুচিত্রাকে আবিষ্কার উত্তমের। ছবি আঁকেন দেমাকি সুচিত্রা। সেই ছবির প্রদর্শনী ও বিক্রির আয়োজনের জন্য সুচিত্রাকে নিজেদের ক্লাবে আমন্ত্রণ জানান উত্তম। সুচিত্রার ধারণা ক্লাবে কিছু হয় না। কিন্তু ক্লাবে যে অনেক সামাজিক ভালো কাজ হয় তা বোঝাতেই সময় বয়ে যায় উত্তমের। আমন্ত্রণটা ছিল চিত্র প্রদর্শনীর। বিশ্বাস-অবিশ্বাসে অবশেষে সম্মতি মিলল। কিন্তু প্রদর্শনীতে সুচিত্রার ভাইয়ের পাঠানো ব্যক্তি ছবির দাম বাড়াতে কৃত্রিমভাবে নিলামে অংশ নেয়। সবকিছু বুঝে ফেলেন উত্তম। উত্তমের জীবনের সবকিছু দিয়ে দেওয়ার প্রস্তুতিতে কেন এ চাতুরতা- প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে সময় বয়ে যায়। এ জগৎসংসার বড় কঠিন। সে কাঠিন্যকে সবাই ভেদ করতে পারে না। আর পারে না বলেই কৃষ্ণকান্তের উইলের নায়ক গোবিন্দলাল সম্পদ উপভোগ বাদ দিয়ে সন্ন্যাস-জীবন বেছে নেন। আর এ নিয়ে শচীকান্ত প্রশ্ন করেন, সন্ন্যাস-জীবনে কি শান্তি পাওয়া যায়? জবাবে গোবিন্দলাল বলেন, ‘কদাপি না। কেবল অজ্ঞাতবাসের জন্য আমার এ সন্ন্যাসীর বেশ। ভগবানের পায়ে মন স্থাপন করা ছাড়া ভিন্ন কোনো উপায় নেই। এখন তিনিই আমার সম্পত্তি, তিনিই আমার ভ্রমর।’ এ বক্তব্যের পর সন্ন্যাসবেশে থাকা গোবিন্দ চলে গেলেন চিরতরে। তাকে আর কেউ খুঁজে পেল না। এক জীবনে অনেক জটিলতা নিয়েই মানুষকে পথ চলতে হয়। আজকের বিশালত্ব কাল ঠুনকো হয়ে যায়। দুই পয়সারও দাম থাকে না। ক্ষমতা, অর্থ, বিত্ত সব দুই দিনের। শুধু মানুষের জীবনে থেকে যায় সৃষ্টিশীল কাজগুলো। আজকের বিশাল টাটা কোম্পানি শুরুর ইতিহাসে বেরিয়ে আসে শিল্প স্থাপনে পারিবারিক আত্মত্যাগ। বিসর্জন ছাড়া সৃষ্টিশীলতায় পরিপূর্ণতা আসে না। লেডি মেহেরবাই টাটার একটি ছবি পেলাম সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। ছবিটি তিনি তুলেছেন ১৯০০ সালের দিকে। সে ছবিতে দেখা যায় শাড়ির সঙ্গে বিশাল হীরার নেকলেস পরেছেন লেডি মেহেরবাই। এ নেকলেস ২৪৫ ক্যারেটের দামি হীরা যা বিখ্যাত কোহিনুরের চেয়ে দ্বিগুণ। বিয়েবার্ষিকীতে স্বামী দোরাবজি টাটার কাছ থেকে উপহারটি পেয়েছিলেন মেহেরবাই। এ ভালোবাসা মমতাজ মহলের চেয়ে কোনো অংশে কম ছিল না। টাটা যুগের তখন যৌবন। ব্রিটিশরাও তাদের চোখ-ধাঁধানো উত্থানে বিস্মিত। কিন্তু হঠাৎ করে সে ব্যবসায় দেখা দেয় সংকট। সময়টা ১৯২০ সালের। টাটা আয়রন অ্যান্ড স্টিল আর্থিক সংকটে বন্ধের দিকে এগিয়ে যায়। এ শিল্প বন্ধ হলে শুধু টাটা ক্ষতিগ্রস্ত হবে না, শ্রমিকরাও হারাবে চাকরি। গভীর এ সংকটে স্বামীর পাশে দাঁড়ালেন লেডি মেহেরবাই। নিজের পছন্দের সেই হীরা বন্ধক রেখে সংকট নিরসন করেন টাটা স্টিলের। চালু হয় শিল্প। টাটা পরিবার আবার ঘুরে দাঁড়ায়। সবকিছু স্বাভাবিক হওয়ার পর বন্ধকী হীরা আবার ফিরিয়ে আনা হয়। কিন্তু সেই শান্তি বেশি দিন স্থায়ী হলো না। হঠাৎ অসুস্থ হলেন মেহেরবাই। ক্যান্সারে আক্রান্ত তিনি। টাটা পরিবারকে শোকসাগরে ভাসিয়ে ১৯৩১ সালে লিউকিমিয়ায় মারা যান। স্বামী দোরাবজি টাটা ভেঙে পড়েন স্ত্রীর মৃত্যুতে। মন-শরীর ভেঙে পড়তে থাকে। জীবন নিয়ে বিশাল শূন্যতা তৈরি হয়। তার পরও বিশাল শিল্প গ্রুপকে ধরে রাখার চেষ্টা চালান। পাশাপাশি মানুষের জন্য বড় কিছু করার কথা ভাবেন। সিদ্ধান্ত নেন ক্যান্সার আক্রান্ত ভারতবাসীর সেবায় কাটিয়ে দেবেন বাকি জীবন। অবিভক্ত ভারতে আলাদাভাবে তখন ভালো কোনো ক্যান্সার হাসপাতাল ছিল না। স্ত্রীর স্মৃতি ধরে রাখতে জনহিতকর আরও কিছু কাজ করার পরিকল্পনা নেন। প্রতিষ্ঠা করেন লেডি টাটা মেমোরিয়াল ট্রাস্ট। প্রথমে বিক্রি করলেন সেই হীরকখন্ড। তারপর বাকি গয়নাগুলোও ছেড়ে দেন। সেই টাকা দান করলেন ট্রাস্টে। শুরু হলো ক্যান্সার হাসপাতাল নির্মাণের কাজ। নাম টাটা ক্যান্সার হাসপাতাল। যা এ উপমহাদেশ নয়, সারা দুনিয়ার ক্যান্সার রোগীদের কাছে জনপ্রিয়। বাংলাদেশের ক্যান্সার রোগীরাও এ হাসপাতালে যান চিকিৎসা নিতে। লেডি টাটার কথা কারও মনে পড়ে কি না জানি না। আলোর পথের প্রয়াস ছিল টাটার এ হাসপাতাল। যা জীবনের আলো ছড়িয়ে দিচ্ছে মানুষের মাঝে।

জনস্বার্থে কাজ সবাই করতে পারে না। মানবতার সেবায় আত্মনিয়োগ করতে মনের বিশালতা লাগে। সবার তা থাকে না। শুধু অর্থসম্পদ হলেই হয় না। মনও থাকতে হয়। এ মনটা সবার নেই। টাটা পরিবারের উত্তরাধিকার ছিল না। পরিবারের দত্তক সন্তান ও তাঁর উত্তরাধিকার নতুন মাত্রায় আনেন আজকের টাটাকে। রতন টাটা দত্তক পরিবারের উত্তরাধিকার। টাটা গ্রুপ এখন বিশে^র ছয় মহাদেশের ১০০ দেশে ব্যবসা করছে। মানুষের সেবায় কাজ করছে। জামশেদ টাটার হাত ধরে প্রতিষ্ঠিত গ্রুপ বিকশিত তাঁর ছেলে স্যার দোরাবজি টাটার হাত ধরে। ১৯১০ সালে ব্রিটিশ ভারতে শিল্প বিকাশে অবদানের জন্য তিনি ‘নাইট’ উপাধি পেয়েছিলেন। রানীর দরবারে তাঁর আলাদা একটা সম্মান ছিল। ব্রিটিশরাও ব্যবসায়ীদের উৎসাহিত করতেন। পাশে দাঁড়াতেন। ব্যবসা শুরু করেছিলেন দোরাবজির বাবা জামশেদজি।  ১৯০৭ সালে টাটা স্টিল আর ১৯১১ সালে টাটা পাওয়ার চমকে দেয় তখনকার দুনিয়াকে। চেষ্টা থাকলে অনেক কিছু করা যায়। দোরাবজি টাটা স্নাতক শেষ করে দুই বছর সাংবাদিকতা করেন বোম্বে গেজেটে। সময়টা ১৮৮৪ সালের। তারপর বাবার ব্যবসায় মন দেন। টাটা গ্রুপের যাত্রা ১৮৬৮ সালে জামশেদজির হাত ধরে। তাঁর ছেলে দোরাবজি ধীরে ধীরে অভ্যস্ত হন বাবার ব্যবসায়। তাঁর আরেক ভাইও ছিলেন। তাঁরা সেই ব্যবসা ছড়িয়ে দেন বিশে^র নানা প্রান্তে।

কিন্তু স্ত্রীর মৃত্যু দোরাবজি মেনে নিতে পারেননি। পুরোপুরি ভেঙে পড়েন। এক বছর পর নিজেও চলে যান। তাঁদের কোনো সন্তান ছিল না। সেই টাটা গ্রুপ টিকে আছে ইতিহাস হয়ে। মানবতার সেবায় টাটার অবদান প্রশংসিত। কাজ করতে দরকার শ্রম মেধা ঘাম। জামশেদ টাটা, দোরাবজি শুরু করেন আর রতন টাটা নিজের শ্রম-মেধায় বিকশিত করেন নতুন মাত্রায়। কথায় নয়, মানুষকে কাজ দিয়ে বড় হতে হয়। এ যুগে মানুষ কাজ করে কম কথা বলে বেশি। আর হিংসা-বিদ্বেষ ছড়ায় আপন মহিমায়। নষ্ট-ভন্ডদের একটা যুগ চলছে।

ভেবেছিলাম করোনাকালে মানুষের মাঝে স্বাভাবিকতা ফিরে আসবে। দূর হবে মানসিক অসুস্থতা। কিন্তু কোনো কিছুই দূর হয়নি। বরং বেড়েছে। একটা ভাইরাস প্রমাণ করে দিল এ পৃথিবীতে কেউ কারও নয়। মৃত্যুর সময় প্রিয়জনরা পাশে থাকে না। এমনকি দাফন-কাফনও ঠিকভাবে করে না। তার পরও কীসের জন্য এত প্রতিযোগিতা, সমাজে নোংরামি আর অসুস্থতা? বুঝি না অনেক কিছু। নিজের দাগ-খতিয়ানের খবর নেই, পাড়াপড়শি নিয়ে তাদের ঘুম নেই। দেশ-বিদেশের মাটিতে বসে কিছু মানুষ যা খুশি তা করছে। সাইবারে মিথ্যাচার করে চলেছে সরকারের ঘুমিয়ে থাকার সুযোগে। লাগামহীনতারও একটা শেষ আছে। কিন্তু এখানে কিছু নেই। বিশ্বাসের জায়গাগুলো শেষ হয়ে যাচ্ছে। আজকের আপনজনই কাল হয়ে উঠছে ভয়ংকর মূর্তি। উচ্চ আদালত উদ্বেগ প্রকাশ করেছে স্বামী-স্ত্রীর ছাড়াছাড়ির সময় পরস্পরকে বাজেভাবে আক্রমণ করে ব্যবহৃত ভাষার প্রয়োগ নিয়ে। দুজন মানুষ প্রেমে গদগদ ভাব দেখান। কিন্তু ছাড়াছাড়ির পর বোঝা যায় আসল চরিত্র। একই ছাদের নিচে থাকা মানুষের মাঝে ভাঙা-গড়ার খেলা আসতেই পারে। বিদায়ের সময় একটু শালীনতা থাকলে সমস্যা কী? কেউ বোঝে না বাবা-মায়ের বিরোধে বাজে খেসারত দিতে হয় সন্তানকে। অথচ স্বামী-স্ত্রী একসঙ্গে থাকার সময় আবেগের শেষ থাকে না। কত রং-ঢং করে ফেসবুকে ছবি দেন। সামাজিক, পারিবারিক অনুষ্ঠানে যোগ দেন। অথচ সম্পর্কটা কোনো কারণে নষ্ট হলে কুৎসিত একটা চেহারা বেরিয়ে আসে দুই পক্ষের। ডিভোর্সের কাগজে দুজন পরস্পরের বিরুদ্ধে পৃথিবীর সবচেয়ে খারাপ ভাষাগুলো ব্যবহার করেন। উচ্চ আদালত ডিভোর্স পেপারের বাজে ভাষার লেখালেখি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে।

মানুষ মুহুর্তে বদলে যায় স্বার্থের জন্য। নিজের ভালো থাকাকে বিসর্জন দিয়ে অন্যকে জ্বালাতে করে নানামুখী আয়োজন। কাজের মানুষকে পথ চলতে হয় কাঠিন্য সামলে নিয়ে। অবশ্য এ নিয়ে দুঃখ করে লাভ নেই। কাজ করতে গিয়ে সবচেয়ে বেশি বাধাগ্রস্ত হতেন আমাদের প্রিয় নবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)। নবীর চলার পথে কাঁটা বিছিয়ে রাখতেন এক বুড়ি। ইসলাম ধর্ম প্রচার এ বুড়ির অপছন্দ ছিল। তাই নোংরামির পথ বেছে নিলেন। কিন্তু বেশি কিছু করার ক্ষমতা ছিল না বলে পথে কাঁটা বিছাতেন। হজরত মুহাম্মদ (সা.) সব দেখতেন। জানতেন। কিন্তু কিছু বলতেন না। নীরবে হজম করতেন। পায়ে বিদ্ধ হওয়া কাঁটা তুলে আবার হাঁটতেন। থামাতেন না পথচলা। একদিন চলার পথে দেখলেন পথে কাঁটা নেই। বিস্মিত হলেন নবীজি। একই সঙ্গে উৎকণ্ঠিত হলেন বুড়ির কিছু হয়নি তো? তিনি খোঁজ নিলেন। জানতে পারলেন বুড়ি অসুস্থ। শরীর ভালো যাচ্ছে না তাই বাড়িতেই আছেন। বের হতে পারছেন না। মহানবী বুড়ির বাড়ি গেলেন। দেখলেন অসুস্থ হয়ে বিছানায় শুয়ে থাকা মানুষটিকে দেখার কেউ নেই। সেবাযত্ন করে বুড়িকে সুস্থ করে তুললেন। বুড়ি অবাক হয়ে দেখলেন তার সামনে বসা মহানুভব মানুষটিকে।

সময় বয়ে যায়। এই যুগে এই সময়ে কোনো কিছুই প্রত্যাশা করে লাভ নেই। তবু কিছু কথা বলে যেতে হয়। সেদিন সংসদে দুজন প্রবীণ নেতা কথা বললেন সরকারের ভিতরে আমলাদের সীমাহীন প্রভাব নিয়ে। রাষ্ট্র আমলাকুলের কবলে পড়লে সংকট কমে না, বাড়ে। একটি দেশে আমলারা সব করতে পারলে রাজনীতিবিদদের প্রয়োজন পড়ত না। দুর্বল রাজনীতিবিদ সামনে এলে আমলারা এক হাত নিয়ে নেন। দেখিয়ে ছাড়েন সাপের পাঁচ পা। আবার মন্ত্রী জাফর ইমামের মতো হলে পরিস্থিতি হয় আলাদা। এরশাদের মন্ত্রী ছিলেন কর্নেল (অব.) জাফর ইমাম বীরবিক্রম। ’৭৫ সালের ৩ নভেম্বর খন্দকার মোশতাককে নাজেহাল করেন বঙ্গভবনে। যা এখন ইতিহাসের অংশ। এই বীর মুক্তিযোদ্ধা ’৭১ সালে সাব-সেক্টর কমান্ডার ছিলেন। ফেনীর বিলোনিয়ার আলোচিত যুদ্ধের নেতৃত্ব দিয়েছিলেন। মন্ত্রী থাকাকালে তাঁর কথা শুনছিলেন না সচিব। জাফর ইমাম সাহেব সচিবের কক্ষে গেলেন। দরজা বন্ধ করে বললেন, দেশটা এ জন্য স্বাধীন করিনি। ফাইল সাইনের জন্য ৩০ সেকেন্ড টাইম দিলাম। সচিব ৩০ সেকেন্ডের আগেই ফাইল স্বাক্ষর করেন। বিচার নিয়ে সিনিয়র আমলারা রাষ্ট্রপতির দরবারে গেলেন। বিচারও দিলেন। রাষ্ট্রের স্বাভাবিক গতির জন্যই শক্ত মন্ত্রী দরকার। রাজনৈতিক সরকারে দুর্বল মন্ত্রীরা কখনই কর্মদক্ষতা দেখাতে পারেন না। তারা শুধু চেষ্টা করেন টিকে থেকে নিজের ভোগবিলাস আর আত্মীয়স্বজন নিয়ে ভালো থাকতে। কর্মীদের নিয়েও চিন্তার সময় পান না।  জনগণের কথা পরে। জীবনে তারা এর চেয়ে বড় কিছু চাননি। আবার অনেক কিছু না চেয়ে পেয়েছেন।  তাই হজম করতে পারছেন না।

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
ঈমানদার ও ঈমানহীনদের চোখে ভূমিকম্প
ঈমানদার ও ঈমানহীনদের চোখে ভূমিকম্প

এই মাত্র | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতির পরও গাজায় খাদ্যের চরম সংকট
যুদ্ধবিরতির পরও গাজায় খাদ্যের চরম সংকট

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বার্লিনে দূতাবাসের উদ্যোগে পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধন বিষয়ক সেমিনার
বার্লিনে দূতাবাসের উদ্যোগে পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধন বিষয়ক সেমিনার

১২ মিনিট আগে | পরবাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ নভেম্বর)

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে বিদেশি সহায়তা
ভূমিকম্প প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে বিদেশি সহায়তা

২৬ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম