শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৪ জুলাই, ২০২১ আপডেট:

হীরার নেকলেসে টাটার রক্ষা ও শক্ত মন্ত্রীর কথা

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
হীরার নেকলেসে টাটার রক্ষা ও শক্ত মন্ত্রীর কথা

‘জানি জানি প্রিয়, এ জীবনে মিটবে না সাধ,/আমি জলের কুমুদিনী ঝরিব জলে/তুমি দূর গগনে থাকি কাঁদিবে চাঁদ/আমাদের মাঝে বধূ বিরহ বাতাস/চিরদিন ফেলে দীর্ঘশ্বাস।’ প্রেম ও বিরহ নিয়ে কবি নজরুলের অসাধারণ অনেক গানের একটি। বিদ্রোহ, প্রেম, প্রার্থনা সবখানে ছিলেন নজরুল। মানুষের ভিতরটা বুঝতেন অন্তর দিয়ে। এভাবে সবাই মানুষের ভিতরে প্রবেশ করতে পারে না। হৃদয় দিয়ে হৃদয়কে  বোঝার ক্ষমতা সবার থাকে না। স্বার্থের মাঝে বলিদান হয় ভিতরে লুকানো সমুদ্রের সব আবেগ-উচ্ছ্বাস। অনেক সময় সব বুঝে ওঠার আগেই শেষ হয়ে যায়। মান-অভিমান, ভুল বোঝাবুঝিতে জীবনটা কাটিয়ে দিলেন বঙ্কিমের কৃষ্ণকান্তের উইলের গোবিন্দলাল। একদিকে ভ্রমর অন্যদিকে রোহিণী। নিজের অস্থিরতা আর অবিশ্বাসের ছোঁয়ায় সবকিছু বিসর্জনের পর সন্ন্যাস-জীবনই বেছে নিলেন গোবিন্দ। উত্তম-সুচিত্রার ‘জীবন তৃষ্ণা’ ছবির পুরোটাই ছিল কঠিন পারিবারিক লড়াইয়ের ড্রামা। বাড়ি ভাড়া তুলতে গিয়েই সুচিত্রাকে আবিষ্কার উত্তমের। ছবি আঁকেন দেমাকি সুচিত্রা। সেই ছবির প্রদর্শনী ও বিক্রির আয়োজনের জন্য সুচিত্রাকে নিজেদের ক্লাবে আমন্ত্রণ জানান উত্তম। সুচিত্রার ধারণা ক্লাবে কিছু হয় না। কিন্তু ক্লাবে যে অনেক সামাজিক ভালো কাজ হয় তা বোঝাতেই সময় বয়ে যায় উত্তমের। আমন্ত্রণটা ছিল চিত্র প্রদর্শনীর। বিশ্বাস-অবিশ্বাসে অবশেষে সম্মতি মিলল। কিন্তু প্রদর্শনীতে সুচিত্রার ভাইয়ের পাঠানো ব্যক্তি ছবির দাম বাড়াতে কৃত্রিমভাবে নিলামে অংশ নেয়। সবকিছু বুঝে ফেলেন উত্তম। উত্তমের জীবনের সবকিছু দিয়ে দেওয়ার প্রস্তুতিতে কেন এ চাতুরতা- প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে সময় বয়ে যায়। এ জগৎসংসার বড় কঠিন। সে কাঠিন্যকে সবাই ভেদ করতে পারে না। আর পারে না বলেই কৃষ্ণকান্তের উইলের নায়ক গোবিন্দলাল সম্পদ উপভোগ বাদ দিয়ে সন্ন্যাস-জীবন বেছে নেন। আর এ নিয়ে শচীকান্ত প্রশ্ন করেন, সন্ন্যাস-জীবনে কি শান্তি পাওয়া যায়? জবাবে গোবিন্দলাল বলেন, ‘কদাপি না। কেবল অজ্ঞাতবাসের জন্য আমার এ সন্ন্যাসীর বেশ। ভগবানের পায়ে মন স্থাপন করা ছাড়া ভিন্ন কোনো উপায় নেই। এখন তিনিই আমার সম্পত্তি, তিনিই আমার ভ্রমর।’ এ বক্তব্যের পর সন্ন্যাসবেশে থাকা গোবিন্দ চলে গেলেন চিরতরে। তাকে আর কেউ খুঁজে পেল না। এক জীবনে অনেক জটিলতা নিয়েই মানুষকে পথ চলতে হয়। আজকের বিশালত্ব কাল ঠুনকো হয়ে যায়। দুই পয়সারও দাম থাকে না। ক্ষমতা, অর্থ, বিত্ত সব দুই দিনের। শুধু মানুষের জীবনে থেকে যায় সৃষ্টিশীল কাজগুলো। আজকের বিশাল টাটা কোম্পানি শুরুর ইতিহাসে বেরিয়ে আসে শিল্প স্থাপনে পারিবারিক আত্মত্যাগ। বিসর্জন ছাড়া সৃষ্টিশীলতায় পরিপূর্ণতা আসে না। লেডি মেহেরবাই টাটার একটি ছবি পেলাম সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। ছবিটি তিনি তুলেছেন ১৯০০ সালের দিকে। সে ছবিতে দেখা যায় শাড়ির সঙ্গে বিশাল হীরার নেকলেস পরেছেন লেডি মেহেরবাই। এ নেকলেস ২৪৫ ক্যারেটের দামি হীরা যা বিখ্যাত কোহিনুরের চেয়ে দ্বিগুণ। বিয়েবার্ষিকীতে স্বামী দোরাবজি টাটার কাছ থেকে উপহারটি পেয়েছিলেন মেহেরবাই। এ ভালোবাসা মমতাজ মহলের চেয়ে কোনো অংশে কম ছিল না। টাটা যুগের তখন যৌবন। ব্রিটিশরাও তাদের চোখ-ধাঁধানো উত্থানে বিস্মিত। কিন্তু হঠাৎ করে সে ব্যবসায় দেখা দেয় সংকট। সময়টা ১৯২০ সালের। টাটা আয়রন অ্যান্ড স্টিল আর্থিক সংকটে বন্ধের দিকে এগিয়ে যায়। এ শিল্প বন্ধ হলে শুধু টাটা ক্ষতিগ্রস্ত হবে না, শ্রমিকরাও হারাবে চাকরি। গভীর এ সংকটে স্বামীর পাশে দাঁড়ালেন লেডি মেহেরবাই। নিজের পছন্দের সেই হীরা বন্ধক রেখে সংকট নিরসন করেন টাটা স্টিলের। চালু হয় শিল্প। টাটা পরিবার আবার ঘুরে দাঁড়ায়। সবকিছু স্বাভাবিক হওয়ার পর বন্ধকী হীরা আবার ফিরিয়ে আনা হয়। কিন্তু সেই শান্তি বেশি দিন স্থায়ী হলো না। হঠাৎ অসুস্থ হলেন মেহেরবাই। ক্যান্সারে আক্রান্ত তিনি। টাটা পরিবারকে শোকসাগরে ভাসিয়ে ১৯৩১ সালে লিউকিমিয়ায় মারা যান। স্বামী দোরাবজি টাটা ভেঙে পড়েন স্ত্রীর মৃত্যুতে। মন-শরীর ভেঙে পড়তে থাকে। জীবন নিয়ে বিশাল শূন্যতা তৈরি হয়। তার পরও বিশাল শিল্প গ্রুপকে ধরে রাখার চেষ্টা চালান। পাশাপাশি মানুষের জন্য বড় কিছু করার কথা ভাবেন। সিদ্ধান্ত নেন ক্যান্সার আক্রান্ত ভারতবাসীর সেবায় কাটিয়ে দেবেন বাকি জীবন। অবিভক্ত ভারতে আলাদাভাবে তখন ভালো কোনো ক্যান্সার হাসপাতাল ছিল না। স্ত্রীর স্মৃতি ধরে রাখতে জনহিতকর আরও কিছু কাজ করার পরিকল্পনা নেন। প্রতিষ্ঠা করেন লেডি টাটা মেমোরিয়াল ট্রাস্ট। প্রথমে বিক্রি করলেন সেই হীরকখন্ড। তারপর বাকি গয়নাগুলোও ছেড়ে দেন। সেই টাকা দান করলেন ট্রাস্টে। শুরু হলো ক্যান্সার হাসপাতাল নির্মাণের কাজ। নাম টাটা ক্যান্সার হাসপাতাল। যা এ উপমহাদেশ নয়, সারা দুনিয়ার ক্যান্সার রোগীদের কাছে জনপ্রিয়। বাংলাদেশের ক্যান্সার রোগীরাও এ হাসপাতালে যান চিকিৎসা নিতে। লেডি টাটার কথা কারও মনে পড়ে কি না জানি না। আলোর পথের প্রয়াস ছিল টাটার এ হাসপাতাল। যা জীবনের আলো ছড়িয়ে দিচ্ছে মানুষের মাঝে।

জনস্বার্থে কাজ সবাই করতে পারে না। মানবতার সেবায় আত্মনিয়োগ করতে মনের বিশালতা লাগে। সবার তা থাকে না। শুধু অর্থসম্পদ হলেই হয় না। মনও থাকতে হয়। এ মনটা সবার নেই। টাটা পরিবারের উত্তরাধিকার ছিল না। পরিবারের দত্তক সন্তান ও তাঁর উত্তরাধিকার নতুন মাত্রায় আনেন আজকের টাটাকে। রতন টাটা দত্তক পরিবারের উত্তরাধিকার। টাটা গ্রুপ এখন বিশে^র ছয় মহাদেশের ১০০ দেশে ব্যবসা করছে। মানুষের সেবায় কাজ করছে। জামশেদ টাটার হাত ধরে প্রতিষ্ঠিত গ্রুপ বিকশিত তাঁর ছেলে স্যার দোরাবজি টাটার হাত ধরে। ১৯১০ সালে ব্রিটিশ ভারতে শিল্প বিকাশে অবদানের জন্য তিনি ‘নাইট’ উপাধি পেয়েছিলেন। রানীর দরবারে তাঁর আলাদা একটা সম্মান ছিল। ব্রিটিশরাও ব্যবসায়ীদের উৎসাহিত করতেন। পাশে দাঁড়াতেন। ব্যবসা শুরু করেছিলেন দোরাবজির বাবা জামশেদজি।  ১৯০৭ সালে টাটা স্টিল আর ১৯১১ সালে টাটা পাওয়ার চমকে দেয় তখনকার দুনিয়াকে। চেষ্টা থাকলে অনেক কিছু করা যায়। দোরাবজি টাটা স্নাতক শেষ করে দুই বছর সাংবাদিকতা করেন বোম্বে গেজেটে। সময়টা ১৮৮৪ সালের। তারপর বাবার ব্যবসায় মন দেন। টাটা গ্রুপের যাত্রা ১৮৬৮ সালে জামশেদজির হাত ধরে। তাঁর ছেলে দোরাবজি ধীরে ধীরে অভ্যস্ত হন বাবার ব্যবসায়। তাঁর আরেক ভাইও ছিলেন। তাঁরা সেই ব্যবসা ছড়িয়ে দেন বিশে^র নানা প্রান্তে।

কিন্তু স্ত্রীর মৃত্যু দোরাবজি মেনে নিতে পারেননি। পুরোপুরি ভেঙে পড়েন। এক বছর পর নিজেও চলে যান। তাঁদের কোনো সন্তান ছিল না। সেই টাটা গ্রুপ টিকে আছে ইতিহাস হয়ে। মানবতার সেবায় টাটার অবদান প্রশংসিত। কাজ করতে দরকার শ্রম মেধা ঘাম। জামশেদ টাটা, দোরাবজি শুরু করেন আর রতন টাটা নিজের শ্রম-মেধায় বিকশিত করেন নতুন মাত্রায়। কথায় নয়, মানুষকে কাজ দিয়ে বড় হতে হয়। এ যুগে মানুষ কাজ করে কম কথা বলে বেশি। আর হিংসা-বিদ্বেষ ছড়ায় আপন মহিমায়। নষ্ট-ভন্ডদের একটা যুগ চলছে।

ভেবেছিলাম করোনাকালে মানুষের মাঝে স্বাভাবিকতা ফিরে আসবে। দূর হবে মানসিক অসুস্থতা। কিন্তু কোনো কিছুই দূর হয়নি। বরং বেড়েছে। একটা ভাইরাস প্রমাণ করে দিল এ পৃথিবীতে কেউ কারও নয়। মৃত্যুর সময় প্রিয়জনরা পাশে থাকে না। এমনকি দাফন-কাফনও ঠিকভাবে করে না। তার পরও কীসের জন্য এত প্রতিযোগিতা, সমাজে নোংরামি আর অসুস্থতা? বুঝি না অনেক কিছু। নিজের দাগ-খতিয়ানের খবর নেই, পাড়াপড়শি নিয়ে তাদের ঘুম নেই। দেশ-বিদেশের মাটিতে বসে কিছু মানুষ যা খুশি তা করছে। সাইবারে মিথ্যাচার করে চলেছে সরকারের ঘুমিয়ে থাকার সুযোগে। লাগামহীনতারও একটা শেষ আছে। কিন্তু এখানে কিছু নেই। বিশ্বাসের জায়গাগুলো শেষ হয়ে যাচ্ছে। আজকের আপনজনই কাল হয়ে উঠছে ভয়ংকর মূর্তি। উচ্চ আদালত উদ্বেগ প্রকাশ করেছে স্বামী-স্ত্রীর ছাড়াছাড়ির সময় পরস্পরকে বাজেভাবে আক্রমণ করে ব্যবহৃত ভাষার প্রয়োগ নিয়ে। দুজন মানুষ প্রেমে গদগদ ভাব দেখান। কিন্তু ছাড়াছাড়ির পর বোঝা যায় আসল চরিত্র। একই ছাদের নিচে থাকা মানুষের মাঝে ভাঙা-গড়ার খেলা আসতেই পারে। বিদায়ের সময় একটু শালীনতা থাকলে সমস্যা কী? কেউ বোঝে না বাবা-মায়ের বিরোধে বাজে খেসারত দিতে হয় সন্তানকে। অথচ স্বামী-স্ত্রী একসঙ্গে থাকার সময় আবেগের শেষ থাকে না। কত রং-ঢং করে ফেসবুকে ছবি দেন। সামাজিক, পারিবারিক অনুষ্ঠানে যোগ দেন। অথচ সম্পর্কটা কোনো কারণে নষ্ট হলে কুৎসিত একটা চেহারা বেরিয়ে আসে দুই পক্ষের। ডিভোর্সের কাগজে দুজন পরস্পরের বিরুদ্ধে পৃথিবীর সবচেয়ে খারাপ ভাষাগুলো ব্যবহার করেন। উচ্চ আদালত ডিভোর্স পেপারের বাজে ভাষার লেখালেখি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে।

মানুষ মুহুর্তে বদলে যায় স্বার্থের জন্য। নিজের ভালো থাকাকে বিসর্জন দিয়ে অন্যকে জ্বালাতে করে নানামুখী আয়োজন। কাজের মানুষকে পথ চলতে হয় কাঠিন্য সামলে নিয়ে। অবশ্য এ নিয়ে দুঃখ করে লাভ নেই। কাজ করতে গিয়ে সবচেয়ে বেশি বাধাগ্রস্ত হতেন আমাদের প্রিয় নবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)। নবীর চলার পথে কাঁটা বিছিয়ে রাখতেন এক বুড়ি। ইসলাম ধর্ম প্রচার এ বুড়ির অপছন্দ ছিল। তাই নোংরামির পথ বেছে নিলেন। কিন্তু বেশি কিছু করার ক্ষমতা ছিল না বলে পথে কাঁটা বিছাতেন। হজরত মুহাম্মদ (সা.) সব দেখতেন। জানতেন। কিন্তু কিছু বলতেন না। নীরবে হজম করতেন। পায়ে বিদ্ধ হওয়া কাঁটা তুলে আবার হাঁটতেন। থামাতেন না পথচলা। একদিন চলার পথে দেখলেন পথে কাঁটা নেই। বিস্মিত হলেন নবীজি। একই সঙ্গে উৎকণ্ঠিত হলেন বুড়ির কিছু হয়নি তো? তিনি খোঁজ নিলেন। জানতে পারলেন বুড়ি অসুস্থ। শরীর ভালো যাচ্ছে না তাই বাড়িতেই আছেন। বের হতে পারছেন না। মহানবী বুড়ির বাড়ি গেলেন। দেখলেন অসুস্থ হয়ে বিছানায় শুয়ে থাকা মানুষটিকে দেখার কেউ নেই। সেবাযত্ন করে বুড়িকে সুস্থ করে তুললেন। বুড়ি অবাক হয়ে দেখলেন তার সামনে বসা মহানুভব মানুষটিকে।

সময় বয়ে যায়। এই যুগে এই সময়ে কোনো কিছুই প্রত্যাশা করে লাভ নেই। তবু কিছু কথা বলে যেতে হয়। সেদিন সংসদে দুজন প্রবীণ নেতা কথা বললেন সরকারের ভিতরে আমলাদের সীমাহীন প্রভাব নিয়ে। রাষ্ট্র আমলাকুলের কবলে পড়লে সংকট কমে না, বাড়ে। একটি দেশে আমলারা সব করতে পারলে রাজনীতিবিদদের প্রয়োজন পড়ত না। দুর্বল রাজনীতিবিদ সামনে এলে আমলারা এক হাত নিয়ে নেন। দেখিয়ে ছাড়েন সাপের পাঁচ পা। আবার মন্ত্রী জাফর ইমামের মতো হলে পরিস্থিতি হয় আলাদা। এরশাদের মন্ত্রী ছিলেন কর্নেল (অব.) জাফর ইমাম বীরবিক্রম। ’৭৫ সালের ৩ নভেম্বর খন্দকার মোশতাককে নাজেহাল করেন বঙ্গভবনে। যা এখন ইতিহাসের অংশ। এই বীর মুক্তিযোদ্ধা ’৭১ সালে সাব-সেক্টর কমান্ডার ছিলেন। ফেনীর বিলোনিয়ার আলোচিত যুদ্ধের নেতৃত্ব দিয়েছিলেন। মন্ত্রী থাকাকালে তাঁর কথা শুনছিলেন না সচিব। জাফর ইমাম সাহেব সচিবের কক্ষে গেলেন। দরজা বন্ধ করে বললেন, দেশটা এ জন্য স্বাধীন করিনি। ফাইল সাইনের জন্য ৩০ সেকেন্ড টাইম দিলাম। সচিব ৩০ সেকেন্ডের আগেই ফাইল স্বাক্ষর করেন। বিচার নিয়ে সিনিয়র আমলারা রাষ্ট্রপতির দরবারে গেলেন। বিচারও দিলেন। রাষ্ট্রের স্বাভাবিক গতির জন্যই শক্ত মন্ত্রী দরকার। রাজনৈতিক সরকারে দুর্বল মন্ত্রীরা কখনই কর্মদক্ষতা দেখাতে পারেন না। তারা শুধু চেষ্টা করেন টিকে থেকে নিজের ভোগবিলাস আর আত্মীয়স্বজন নিয়ে ভালো থাকতে। কর্মীদের নিয়েও চিন্তার সময় পান না।  জনগণের কথা পরে। জীবনে তারা এর চেয়ে বড় কিছু চাননি। আবার অনেক কিছু না চেয়ে পেয়েছেন।  তাই হজম করতে পারছেন না।

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

১৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

১৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

৩১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

৩১ মিনিট আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৩৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

৪৩ মিনিট আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৫৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ
১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!
মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা
বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট
রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি
সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ
সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

খাগড়াছড়িতে ইমাম-ওলামাদের নিয়ে মতবিনিময়
খাগড়াছড়িতে ইমাম-ওলামাদের নিয়ে মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীরও একদিন মরে যেতে হবে!
পৃথিবীরও একদিন মরে যেতে হবে!

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রংপুরে ‘ক্লান্ত হিমালয়’ গৃধিনী শকুন উদ্ধার
রংপুরে ‘ক্লান্ত হিমালয়’ গৃধিনী শকুন উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিসিবির নারী বিভাগের প্রধান হলেন রুবাবা
বিসিবির নারী বিভাগের প্রধান হলেন রুবাবা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে যুবদল কর্মী গুলিবিদ্ধ
চট্টগ্রামে যুবদল কর্মী গুলিবিদ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোরসালিনের গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ
মোরসালিনের গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৫০ কেজি ওজনের বিরল প্রজাতির সামুদ্রিক কচ্ছপ উদ্ধার
৫০ কেজি ওজনের বিরল প্রজাতির সামুদ্রিক কচ্ছপ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ
সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি

পেছনের পৃষ্ঠা

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে