শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১১ জুলাই, ২০২১ আপডেট:

শেখ হাসিনা কেন নোবেল পেলেন না

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
শেখ হাসিনা কেন নোবেল পেলেন না

শেখ হাসিনাকে নিয়ে আলোচনা, সমালোচনার শেষ নেই। হুট করে এমন হচ্ছে তা-ও নয়। ১৯৮১ সালে তিনি দলের দায়িত্ব নেন। প্রবীণ রাজনীতিবিদরা সেদিন পাশে থেকেও মন থেকে তাঁকে মেনে নেননি। দলের ভিতরেই তৈরি হয় গভীর ষড়যন্ত্র। তিন বছর না যেতেই প্রথম ভাঙনে সবকিছু বেরিয়ে আসে। পরিবার-পরিজন হারানোর শোক শক্তিতে রূপান্তর করে দেশে আসেন তিনি। নিজের বেদনার অশ্রুর সঙ্গে আকাশের কান্নার স্রোতধারায় দলের দায়িত্ব নেন।  ভাবতেও পারেননি পরিবারের সবাইকে হারাবেন। বাবার আসনে এসে বসবেন। পদে পদে বাধা-বিপত্তি আর চ্যালেঞ্জ সামাল দেবেন। ঘরে-বাইরে শুরু থেকেই ছিল নানামুখী ষড়যন্ত্র আর চক্রান্ত। ঠান্ডা মাথায় তিনি সব মোকাবিলা করেন। শুরু করেন ধ্বংসস্তূপ পরিষ্কার। নতুনভাবে সাজাতে থাকেন সবকিছু। সাধারণ মানুষের সামনে বঙ্গবন্ধুর বিরুদ্ধে আনা অপপ্রচার দূর করে সত্যিকার ইতিহাস জানাতে ছুটতে থাকেন সারা দেশ। ক্লান্তিহীন ছিল সে যাত্রা। আজকের সময়ের সঙ্গে মেলানো যাবে না সেই দিনগুলোকে। ’৮১ সালে যাব না। ২০০১ সালের পরের সঙ্গেও হিসাব মিলবে না।

ইতিহাস তার আপন মহিমায় চলে। শেখ হাসিনার ক্ষেত্রেও ব্যতিক্রম হয়নি। রিপোর্টার্স উইদাউট বর্ডারের খবরটি পড়ছিলাম। অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালও গণমাধ্যমের স্বাধীনতা নিয়ে অনেক কথা বলেছে। যুক্তরাজ্য মানবাধিকার সংস্থাও কম যায়নি বলার ক্ষেত্রে। বাংলাদেশ পরিস্থিতি টানতে গিয়ে সমালোচনা করেছে প্রধানমন্ত্রীর। মানুষের জন্য বড় পরিসরে কাজ করতে গেলে এমনই হয়। কাজ না করলে সমস্যা নেই। আলোচনাও নেই, সমালোচনাও নেই। এ দেশে ঘরে বসে থাকলে কারও কিছু যায় আসে না। কাজ করলেই সমস্যা। সরকারি দলের কাজ আর বিরোধী দলের কাজ এক হয় না। সরকারি দলের লোকের অভাব নেই। বিরোধী দলের জীবন কষ্টকর। ভেবেছিলাম প্রধানমন্ত্রীকে নিয়ে আন্তর্জাতিক অঙ্গনের সমালোচনার জবাব আসবে বলিষ্ঠভাবে। সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলো সোচ্চার হবে। আনুষ্ঠানিক বক্তব্য-বিবৃতি দেবে। বাস্তবে তেমন কিছু চোখে পড়েনি। ঘুমিয়ে আছে সরকারি সব প্রতিষ্ঠান। ভাবখানা এমন- প্রধানমন্ত্রীকে নিয়ে বললে কী যায় আসে? সাংবাদিক ইউনিয়ন বিবৃতি দিয়েছে। সরকারের কাছ থেকে আনুষ্ঠানিক বক্তব্য আসা জরুরি ছিল। নেতাদের শুধু বক্তৃতাবাজিতে কাজ হয় না। কখনো কখনো সময়োচিত জবাব দিতে হয়। একটা সময় ছিল শেখ হাসিনা নিজেই নিজের মিডিয়া দেখতেন। তাঁর ব্যক্তিগত কর্মীরা যোগাযোগ রাখতেন মিডিয়ার সঙ্গে। জানিয়ে দিতেন নেত্রীর বিভিন্ন খবরাখবর। ক্ষমতাসীন দল আসমান দিয়ে চলে। মিডিয়ার দায়িত্ববান লোকবলের অভাব নেই। প্রতিষ্ঠানের কমতি নেই। সবাই সব বোঝেন, সব জানেন। তাদের জ্ঞান-গরিমার অভাব নেই। শুধু অভাব শেখ হাসিনাকে নিয়ে দেশ-বিদেশে চালানো কুৎসার পাল্টা জবাবদান। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম পড়লে মনে হয় বাংলাদেশই নেই। সবকিছু শেষ হয়ে গেছে।

দুঃসময়ের শেখ হাসিনাকে কাছ থেকে দেখেছি। এখন তোষামোদকারী চাটুকারদের যুগ চলছে। তারা জানেন না কীভাবে কাজ করতে হয়। সামাল দিতে হয় জটিল পরিস্থিতির। শেখ হাসিনাকে তারা বোঝেন কি না সন্দেহ। ’৯১ সালের নির্বাচনের পরের একটা কথা মনে পড়ছে। সংগঠন নতুনভাবে গোছাতে মাঠে নামেন শেখ হাসিনা। সারা দেশ চষে বেড়াতে থাকেন। দিন-রাতের খবর থাকত না। খাওয়া নেই-দাওয়া নেই সংগঠন আর মানুষের ঘরে ঘরে যেতেন। কাজ করতেন নিরলসভাবে। একবার গেলেন রংপুরে মঙ্গাদুর্গত মানুষের পাশে দাঁড়াতে। সারা দিন নেত্রীর সঙ্গে ঘুরে সাংবাদিকরা ক্লান্ত। সন্ধ্যায় কোনোভাবে ঢাকায় খবর পাঠিয়ে বের হন সবাই রাতের রংপুর দেখতে। সার্কিট হাউসে ফিরতে ফিরতে একটু বিলম্ব হয়। জেগে ছিলেন নেত্রী। তিনি সফরসঙ্গী সাংবাদিকদের ডাকলেন। বললেন, তৈরি থেক সবাই। ভোরে নিয়ে যাব নষ্ট ইতিহাসের আসল রূপ দেখতে। বঙ্গবন্ধু সরকারের বিরুদ্ধে কুৎসার জবাব পাবে। ভোরে ঘুম ভেঙে নেত্রীর সঙ্গে গেলাম কুড়িগ্রামের চিলমারী। রংপুর থেকে আমাদের সঙ্গে যুক্ত হলেন চারণ সাংবাদিক মোনাজাত উদ্দিন। চিলমারী সদর থেকে মাঝিপাড়া এলাকার ব্রহ্মপুত্র নদের চরে বাসন্তীর বাস। ১৯৭৪ সালে দৈনিক ইত্তেফাকে বাসন্তীর জাল পরা ছবি প্রকাশিত হয়েছিল। পরে সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়ে সে ছবি। স্বাধীন বাংলাদেশে দুর্ভিক্ষের মূর্তপ্রতীক হিসেবে এ ছবি বঙ্গবন্ধু সরকারকে বিব্রত করে। যার রেশ আওয়ামী লীগকে ’৯১ সালের ভোটেও টানতে হয়েছিল। সেই বাসন্তীকে দেখতে গেলেন শেখ হাসিনা। সঙ্গে একদল সাংবাদিক।

মাঝিপাড়া বাসন্তীর বাড়ি পর্যন্ত গাড়ি যায় না। বেশ কিছুদূর হাঁটতে হয়। হাঁটাহাঁটিতে ক্লান্তি নেই আওয়ামী লীগ সভানেত্রীর। তিনি গাড়ি থেকে নেমেই হাঁটা শুরু করলেন। আমরা পেছনে পেছনে। স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতারা পথ দেখাচ্ছেন। বাসন্তীর ভাঙা বাড়িতে পৌঁছলাম। ’৭৪ সালে বাসন্তীর ভাঙা ঘর আগের মতোই আছে। কোনো পরিবর্তন নেই। বড় করুণ জীবনযাপন। শেখ হাসিনা বললেন, দেখ বাসন্তীকে নিয়ে সবাই বক্তৃতাই দিয়ে গেল। রাজনীতি করল। কিন্তু তার ভাগ্যের পরিবর্তনে কেউ কিছু করল না। বঙ্গবন্ধুকে সারা বিশ্বের মিডিয়ায় বাসন্তীর ছবি বিব্রতকর অবস্থায় ফেলে। তখন জালের চেয়ে মোটা কাপড় সস্তা ছিল। শেখ হাসিনা নগদ ৩০ হাজার টাকা দেন বাসন্তীকে। ঘোষণা দেন এ সাহায্য অব্যাহত থাকবে। স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা আনসার সাহেব, তিনি সাবেক চেয়ারম্যান, দলীয় সভানেত্রীকে জানালেন সে সময় (’৭৪ সালে) লঙ্গরখানা খুলেছিলেন। দুজন সাংবাদিক গেলেন ঢাকা থেকে। তারা বললেন বন্যার সংবাদ সংগ্রহ করছেন। তারাই বাসন্তীকে টাকা দিয়ে জাল পরা ছবিটি তোলেন পাট খেতে শাক তোলার সময়। সেই বাসন্তীকে কাছ থেকে দেখলাম। কথা বলার জন্য সামনে এগিয়ে গেলাম। পাশে থাকা মোনাজাত উদ্দিন বললেন, কথা বলতে পারেন না। প্রতিবন্ধী। ’৭৪ সালে ইত্তেফাকের রিপোর্টার শফিকুল কবীর ও ফটোগ্রাফার আফতাব আহমেদ যান চিলমারীতে। আফতাব আহমেদের ছবি আর শফিকুল কবীরের লেখা প্রকাশিত হয়েছিল ইত্তেফাকে। পরে এ ছবিটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সংবাদপত্রে প্রকাশিত হয়েছিল। বলা হয়েছিল দুর্ভিক্ষ নিয়ন্ত্রণে সরকার ব্যর্থ। সেই প্রচারণার জবাব ক্ষমতাসীন বঙ্গবন্ধুর দল সঠিকভাবে দীর্ঘদিন দিতে পারেনি তখন। সেই দুই সাংবাদিকের শেষ জীবনটা ভালো ছিল না। পারিবারিক কারণে শফিকুল কবীর কষ্ট পেয়ে বিদায় নিয়েছেন। আর আফতাব আহমেদও নিঃসঙ্গ জীবনে মারা যান বাড়ির কাজের লোকদের হাতে।

চিলমারীতে উপস্থিত মানুষের সামনে বক্তব্যও দেন আওয়ামী লীগ সভানেত্রী। পরে তিনি আমাদের বলেন, ছবিটি তোলা হয় পরিকল্পিতভাবে। আওয়ামী লীগের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণের আন্তর্জাতিক চক্রান্ত ছিল ছবিটি। বিশ্ববাসীর সামনে বঙ্গবন্ধু সরকারকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে তোলা ছবি নিয়ে রাজনীতি ঘোলাটে করল সবাই। তৈরি করল ’৭৫ সালের নিষ্ঠুর কালো অধ্যায়ের পথ। কিন্তু বাসন্তীর জন্য কেউ কিছু করল না। আমরা বললাম, এত বছর পরও বাসন্তীর পাশে আপনাকে দাঁড়াতে হচ্ছে। ’৯৬ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর শেখ হাসিনা প্রধানমন্ত্রী হন। বরাদ্দ পাঠান বাসন্তীর জন্য। কিন্তু তার নামে জমি ছিল না। তাই ঘর করতে জটিলতা হয়। শেখ হাসিনার তত্ত্বাবধানেই দীর্ঘদিন পর অবশেষে বাড়ি হয়েছে বাসন্তীর। শেষ বয়সে নতুন জীবন পান বাসন্তী। শেখ হাসিনা কাজ করেন নিজের মতো করে। সিদ্ধান্ত দেন ও নেন মানুষের কল্যাণচিন্তা সামনে রেখে। দেশে উন্নয়ন করতে গিয়ে সব সিদ্ধান্ত ভালো হবে এমন কথা নেই। তাই বলে বসে থাকার সুযোগ আর নেই।

’৯৬ সালের শাসনকালের সঙ্গে আজকের প্রধানমন্ত্রীকে এক করে দেখলে হিসাব মিলবে না। রাজনীতির পরিবেশ সময়ের সঙ্গে পরিবর্তন হয়। বাংলাদেশের রাজনীতির সবচেয়ে বড় ক্ষতি করেছে ২১ আগস্টের গ্রেনেড হামলা। আর রাজনীতিবিদদের থেকে রাজনীতি কেড়ে নিয়েছে ওয়ান-ইলেভেন। এ বাস্তবতা তৈরি নিয়ে কাউকে দায়ী করছি না। নিয়তির নিষ্ঠুর পরিহাস বলেও একটা কথা থাকে। সে অবস্থাকে চাইলেও এড়ানো যায় না। সেদিন এক বন্ধু বললেন, শেখ হাসিনাকে নিয়ে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে সমালোচনার কারণ কী? জবাবে বললাম, সবকিছুতে ব্যর্থ হয়ে দেশ-বিদেশের একদল লোক সাইবারযুদ্ধে নেমেছে। আওয়ামী লীগ সাইবারযুদ্ধের পাল্টা অবস্থানে ব্যর্থ। একমত পোষণ করে সেই বন্ধুটি বললেন, আওয়ামী লীগ শেখ হাসিনাকেই আন্তর্জাতিক অঙ্গনে সঠিকভাবে কখনো নিতে পারেনি। আর পারেনি বলেই পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তিচুক্তি এবং রোহিঙ্গা শরণার্থী ইস্যুতে তাঁর ভূমিকা সঠিকভাবে উপস্থাপন হয়নি। হলে আজ হয়তো তিনি নোবেল পেতেন। শান্তি প্রক্রিয়ায় নোবেল পাওয়ার উপমা অনেক রয়েছে। একটা সময় ব্রিটেনকে টেনশনে থাকতে হতো আইরিশ যোদ্ধাদের হামলার ভয় নিয়ে। একটা শান্তিচুক্তি সবকিছু বদলে দিয়েছে। সেই শান্তিচুক্তির নায়করা নোবেল পেয়েছেন। শান্তি ফিরে এসেছে আয়ারল্যান্ড ইংল্যান্ডের মাঝে। আমেরিকার মধ্যস্থতায় টনি ব্লেয়ার সরকার কাজটি করেছে। প্রক্রিয়া শুরু ’৯৪ সালে। শেষ হয় ’৯৭ সালে। এর মাঝেও উত্তেজনা কম ছিল না। তিন যুগ ধরে ছিল ক্যাথলিক ন্যাশনালিস্ট ও প্রোটেস্ট্যান্ট ইউনিয়নিস্টদের রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষের ঘটনা। শান্তিচুক্তির দুই হোতা ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী টনি ব্লেয়ার আর আইরিশ প্রধানমন্ত্রী এহেরেন বেলফাস্টের মাঝের মানুষটি ছিলেন আমেরিকান সিনেটর জর্জ মিশেল। আর শান্তিচুক্তিতে ভূমিকা রেখে নোবেল পেয়েছিলেন রাজনীতিবিদ জনহিউম, ডেভিড ট্রিম্বল। গুড ফ্রাইডে নামে চুক্তিটি বিশ্বখ্যাত ছিল। আবার ভিয়েতনামের শান্তি আলোচনায় প্যারিস চুক্তির জন্য বিপ্লবী নেতা লি ডাক থো ও হেনরি কিসিঞ্জার ১৯৭৩ সালে নোবেল পুরস্কারের জন্য মনোনীত হন। কিন্তু শান্তি স্থাপিত হয়নি দাবি করে পুরস্কার নিতে অসম্মতি জানান ভিয়েতনামের বিপ্লবী নেতা থো। তিনি বলেন, শান্তি স্থাপন শেষ হওয়ার আগে কীসের নোবেল?

পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তিচুক্তি আন্তর্জাতিক অঙ্গনে আলোচিত ও প্রশংসিত ছিল। ’৯৬ সালে ক্ষমতায় এসেই শেখ হাসিনা শান্তিচুক্তি সম্পন্ন করেন। দেশ-বিদেশে অভিনন্দনের বন্যা ছিল। একটি জনগোষ্ঠীকে মূল ভূখন্ডের সঙ্গে সম্পৃক্ত রাখতে এ চুক্তির বিকল্প ছিল না। বাংলাদেশ এখন সে চুক্তির সুফল ভোগ করছে। শেখ হাসিনার আরেকটি বড় সাফল্য রোহিঙ্গা শরণার্থীদের ঠাঁই দেওয়া। এভাবে সবাই পারে না। রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দেওয়ার বিষয়টি অনেক জটিলও ছিল। উন্নত বিশ্বের অনেক দেশ শতাধিক শরণার্থী আশ্রয় দিয়ে ক্লান্ত হয়ে ওঠে। একবার ভাবুন তো ১২ লাখ রোহিঙ্গা শরণার্থীকে আশ্রয় দিয়েছে বাংলাদেশ। মানবিকতার হাত প্রসারিত না হলে এই রোহিঙ্গারা যেত কোথায়? ইতিহাস সব সময় সঠিক ধারায় চলে না। আর চলে না বলেই শেখ হাসিনা এখনো চ্যালেঞ্জ নিয়ে এগিয়ে চলেছেন। একটা সময় ব্রিটিশ সাম্রাজ্যে সূর্য অস্ত যেত না। আমেরিকার মতো দেশকে স্বাধীনতা নিতে হয়েছিল ব্রিটিশের সঙ্গে লড়ে। বাংলাদেশ আজ এগিয়ে চলছে। কারও সমালোচনায় থেমে যাওয়ার সুযোগ নেই। উন্নতি-সমৃদ্ধির এ ধারাবাহিকতা ধরে রাখতে হবে। আরও অনেক দূর এগিয়ে যেতে হবে। সরকারি খাতের পাশাপাশি বেসরকারি খাত সামনে যাচ্ছে। প্রতিষ্ঠিত হচ্ছে ভারী শিল্প। কয়েক শ বড় ব্যবসায়ী শিল্পায়নে নতুন পথ সৃষ্টি করেছেন। রেমিট্যান্স যোদ্ধাদের পাঠানো রিজার্ভ রেকর্ড তৈরি করেছে। গর্ব করে বলতে পারি, নদীর তলদেশ দিয়ে আমরাও টানেল বানাতে পারি। পদ্মার মতো বিশাল নদীতে স্থাপন করতে পারি ব্রিজ। উড়ালসড়ক, মেট্রোরেলের পর পাতালরেল এখন আর স্বপ্ন নয়। আমাদের জীবদ্দশায় হয়তো দেখে যাব মেট্রোরেল, পাতালরেল দিয়ে গাজীপুর, নারায়ণগঞ্জ, নরসিংদী, মানিকগঞ্জ, মুন্সীগঞ্জ থেকে ঢাকা এসে মানুষ অফিস করছে। শেখ হাসিনা অনেক কিছুর পথ দেখিয়েছেন। তৈরি করেছেন আলোর রশ্মি। সেই আলোকবর্তিকাকে ধরে রেখে এগিয়ে চলার সংগ্রামই এখন বাংলাদেশের সামনে। সমালোচনা আছে, থাকবে।  বুঝতে হবে কাজ করা কঠিন। কিছু মানুষ কাজ করে পথ দেখায়।  আর কিছু মানুষ সমালোচনা করেই জীবন কাটিয়ে দেয়।

                লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধি
নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধি
আইনশৃঙ্খলা
আইনশৃঙ্খলা
রাজা মানসিংহ
রাজা মানসিংহ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
কাঠগড়ায় মাফ চাওয়ার ভঙ্গিতে দাঁড়ানো
কাঠগড়ায় মাফ চাওয়ার ভঙ্গিতে দাঁড়ানো
বাবা এবং ভালোবাসা
বাবা এবং ভালোবাসা
মানবিক শিক্ষায় জাপানি আদর্শ অনুসরণীয়
মানবিক শিক্ষায় জাপানি আদর্শ অনুসরণীয়
নির্বাচন হোক সংশয়মুক্ত
নির্বাচন হোক সংশয়মুক্ত
সাদাপাথর লুটকাণ্ড
সাদাপাথর লুটকাণ্ড
নিরাপত্তার অধিকার সবার
নিরাপত্তার অধিকার সবার
অর্থনীতির সম্ভাবনা ও সংকট
অর্থনীতির সম্ভাবনা ও সংকট
শান্তির পথ দেখায় রসুল (সা.)-এর সুন্নত
শান্তির পথ দেখায় রসুল (সা.)-এর সুন্নত
সর্বশেষ খবর
শক্তিশালী টাইফুন কাজিকি, ভিয়েতনামে ৫ লাখ মানুষকে সরিয়ে নেওয়ার নির্দেশ
শক্তিশালী টাইফুন কাজিকি, ভিয়েতনামে ৫ লাখ মানুষকে সরিয়ে নেওয়ার নির্দেশ

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনের রাজধানীতে ইসরায়েলি বোমা হামলা, নিহত ২
ইয়েমেনের রাজধানীতে ইসরায়েলি বোমা হামলা, নিহত ২

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কন্টেন্ট ক্রিয়েটর তৌহিদ আফ্রিদি গ্রেফতার
কন্টেন্ট ক্রিয়েটর তৌহিদ আফ্রিদি গ্রেফতার

৫৫ মিনিট আগে | শোবিজ

১৯২ বন্দি বিনিময় করল রাশিয়া-ইউক্রেন
১৯২ বন্দি বিনিময় করল রাশিয়া-ইউক্রেন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম সপ্তাহেই ১৫ কোটির ঘরে ‘ধূমকেতু’
প্রথম সপ্তাহেই ১৫ কোটির ঘরে ‘ধূমকেতু’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিদ্যালয়ের মাঠে ধান চাষ, প্রধান শিক্ষকের অপসারণ দাবিতে বিক্ষোভ
বিদ্যালয়ের মাঠে ধান চাষ, প্রধান শিক্ষকের অপসারণ দাবিতে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে মঙ্গলবার থেকে ‘চিরুনি অভিযান’
সিলেটে মঙ্গলবার থেকে ‘চিরুনি অভিযান’

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সিরি আ-তে অভিষেকেই রেকর্ড গড়লেন মদরিচ
সিরি আ-তে অভিষেকেই রেকর্ড গড়লেন মদরিচ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বারবার ব্যর্থতা সত্ত্বেও রকেট উড়ানোর অনুমতি পেল স্পেসএক্স
বারবার ব্যর্থতা সত্ত্বেও রকেট উড়ানোর অনুমতি পেল স্পেসএক্স

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

লালমনিরহাটে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২
লালমনিরহাটে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সমুদ্র পর্যটকদের জন্য জরুরি সতর্কবার্তা জারি
সমুদ্র পর্যটকদের জন্য জরুরি সতর্কবার্তা জারি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সড়ক দুর্ঘটনায় ভারতীয় ক্রিকেটারের মৃত্যু
সড়ক দুর্ঘটনায় ভারতীয় ক্রিকেটারের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিউইয়র্কে তহবিল সংগ্রহে এগিয়ে জোহরান মামদানি
নিউইয়র্কে তহবিল সংগ্রহে এগিয়ে জোহরান মামদানি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটোরে বাসের চাপায় নিহত ২
নাটোরে বাসের চাপায় নিহত ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে গ্রেফতার ৫
গাজীপুরে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে গ্রেফতার ৫

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমেরিকা ইরানকে বশীভূত করতে চাইছে: খামেনি
আমেরিকা ইরানকে বশীভূত করতে চাইছে: খামেনি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পদোন্নতি প্রসঙ্গে পুলিশের জরুরি বার্তা
কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পদোন্নতি প্রসঙ্গে পুলিশের জরুরি বার্তা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মনিটরিং জোরদার করায় ডেংগু পরিস্থিতির উন্নতি হয়েছে: ডিএনসিসি প্রশাসক
মনিটরিং জোরদার করায় ডেংগু পরিস্থিতির উন্নতি হয়েছে: ডিএনসিসি প্রশাসক

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রথম দিন মনোনয়ন উত্তোলন করলো ৭ পদপ্রার্থী
প্রথম দিন মনোনয়ন উত্তোলন করলো ৭ পদপ্রার্থী

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আগামী পাঁচ দিন দেশজুড়ে বৃষ্টি ও ভারি বর্ষণের শঙ্কা
আগামী পাঁচ দিন দেশজুড়ে বৃষ্টি ও ভারি বর্ষণের শঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনবিরোধী শক্তি প্রকাশ্যে তাদের মুখোশ উন্মোচন করছে : প্রিন্স
নির্বাচনবিরোধী শক্তি প্রকাশ্যে তাদের মুখোশ উন্মোচন করছে : প্রিন্স

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তিন ঘণ্টা পর পৌঁছেছে ট্রেন, যাত্রীদের বিক্ষোভ
তিন ঘণ্টা পর পৌঁছেছে ট্রেন, যাত্রীদের বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শিক্ষা সামগ্রী বিতরণের মাধ্যমে নবযাত্রা করলো বসুন্ধরা শুভসংঘ রুমা উপজেলা শাখা
শিক্ষা সামগ্রী বিতরণের মাধ্যমে নবযাত্রা করলো বসুন্ধরা শুভসংঘ রুমা উপজেলা শাখা

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

প্রথমবারের মতো ই-ফুটবল বিশ্বকাপে অংশ নিচ্ছে বাংলাদেশ
প্রথমবারের মতো ই-ফুটবল বিশ্বকাপে অংশ নিচ্ছে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচন যতই ঘনিয়ে আসছে, ষড়যন্ত্র ততই বাড়ছে : সাইফ আলী খান
নির্বাচন যতই ঘনিয়ে আসছে, ষড়যন্ত্র ততই বাড়ছে : সাইফ আলী খান

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী আগামী ৬ সেপ্টেম্বর
পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী আগামী ৬ সেপ্টেম্বর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজবাড়ীতে মৎস্য সপ্তাহের সমাপনী
রাজবাড়ীতে মৎস্য সপ্তাহের সমাপনী

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেপালকে উড়িয়ে দাপুটে জয় বাংলাদেশের মেয়েদের
নেপালকে উড়িয়ে দাপুটে জয় বাংলাদেশের মেয়েদের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাইবান্ধায় কবরস্থান থেকে ১৮ কঙ্কাল চুরি
গাইবান্ধায় কবরস্থান থেকে ১৮ কঙ্কাল চুরি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের উপ-প্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের উপ-প্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সাক্ষাৎ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ভারতে অনুপ্রবেশকালে বাংলাদেশ পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আটক, দাবি রিপোর্টে
ভারতে অনুপ্রবেশকালে বাংলাদেশ পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আটক, দাবি রিপোর্টে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএসএফের হাতে আটক পুলিশ কর্মকর্তার পরিচয় মিলেছে, ছিলেন পলাতক
বিএসএফের হাতে আটক পুলিশ কর্মকর্তার পরিচয় মিলেছে, ছিলেন পলাতক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোদিকে হুঁশিয়ারি অভিনেতা থালাপতি বিজয়ের
মোদিকে হুঁশিয়ারি অভিনেতা থালাপতি বিজয়ের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনের ‘নতুন ক্ষেপণাস্ত্র’ নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালাচ্ছে ইসরায়েল
ইয়েমেনের ‘নতুন ক্ষেপণাস্ত্র’ নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালাচ্ছে ইসরায়েল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুইজন ইউটিউব খুলে সাংবাদিক সেজে চাঁদাবাজি করেই যাচ্ছে : ইলিয়াস
দুইজন ইউটিউব খুলে সাংবাদিক সেজে চাঁদাবাজি করেই যাচ্ছে : ইলিয়াস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-পাকিস্তানের মধ্যে ছয় চুক্তি-সমঝোতা সই
বাংলাদেশ-পাকিস্তানের মধ্যে ছয় চুক্তি-সমঝোতা সই

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বরূপে ফিরছে 'সাদাপাথর', ফিরছেন পর্যটকরা
স্বরূপে ফিরছে 'সাদাপাথর', ফিরছেন পর্যটকরা

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ডিজিটাল ভূমি সেবায় জনভোগান্তি
ডিজিটাল ভূমি সেবায় জনভোগান্তি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার তেল ইস্যু, ভারতের অবস্থান স্পষ্ট করলেন জয়শঙ্কর
রাশিয়ার তেল ইস্যু, ভারতের অবস্থান স্পষ্ট করলেন জয়শঙ্কর

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা ফজলুর রহমানকে শোকজ
বিএনপি নেতা ফজলুর রহমানকে শোকজ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রকে টেক্কা দিয়ে বন্ধু হয়ে উঠতে পারবে ‌‘প্রতিদ্বন্দ্বী’ ভারত-চীন?
যুক্তরাষ্ট্রকে টেক্কা দিয়ে বন্ধু হয়ে উঠতে পারবে ‌‘প্রতিদ্বন্দ্বী’ ভারত-চীন?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মরদেহ নিয়ে মায়ের মহাসড়ক অবরোধ : সেই ছেলে জীবিত উদ্ধার
মরদেহ নিয়ে মায়ের মহাসড়ক অবরোধ : সেই ছেলে জীবিত উদ্ধার

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সারোয়ার তুষারের শোকজ নোটিশ প্রত্যাহার করল এনসিপি
সারোয়ার তুষারের শোকজ নোটিশ প্রত্যাহার করল এনসিপি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘গোল্ডেন ভিসা’ চালু করছে ওমান
‘গোল্ডেন ভিসা’ চালু করছে ওমান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহারে ইউক্রেনকে বাধা দিচ্ছে পেন্টাগন
মার্কিন দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহারে ইউক্রেনকে বাধা দিচ্ছে পেন্টাগন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে মেলানিয়া ট্রাম্পকে চিঠি লিখলেন এরদোয়ানের স্ত্রী
গাজা নিয়ে মেলানিয়া ট্রাম্পকে চিঠি লিখলেন এরদোয়ানের স্ত্রী

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনে সব প্রার্থীর ডোপ টেস্টের দাবি
ডাকসু নির্বাচনে সব প্রার্থীর ডোপ টেস্টের দাবি

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, গণঅধিকার পরিষদের নেতাসহ আহত ১৫
নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, গণঅধিকার পরিষদের নেতাসহ আহত ১৫

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিমা খাতে দাপট পাঁচ কোম্পানির
বিমা খাতে দাপট পাঁচ কোম্পানির

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নারীকাণ্ডে চাকরি গেল সাবেক সমন্বয়কের
নারীকাণ্ডে চাকরি গেল সাবেক সমন্বয়কের

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন দুই আকাশ-প্রতিরক্ষা মিসাইলের সফল পরীক্ষা চালাল উত্তর কোরিয়া
নতুন দুই আকাশ-প্রতিরক্ষা মিসাইলের সফল পরীক্ষা চালাল উত্তর কোরিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনীয় ড্রোন ভূপাতিত করার পর রুশ পারমাণবিক প্লান্টে আগুন
ইউক্রেনীয় ড্রোন ভূপাতিত করার পর রুশ পারমাণবিক প্লান্টে আগুন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভুয়া প্রেস বিজ্ঞপ্তি : বিভ্রান্ত না হতে নেতাকর্মীদের রিজভীর অনুরোধ
ভুয়া প্রেস বিজ্ঞপ্তি : বিভ্রান্ত না হতে নেতাকর্মীদের রিজভীর অনুরোধ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭ ফুট ৪ ইঞ্চির দৈত্য ফুটবলে
৭ ফুট ৪ ইঞ্চির দৈত্য ফুটবলে

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাত দিনের মধ্যে প্রাথমিকে আসছে শিক্ষক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি
সাত দিনের মধ্যে প্রাথমিকে আসছে শিক্ষক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা সিটির আরও গভীরে ইসরায়েলি সেনাদের প্রবেশ, নিহত ৬৩
গাজা সিটির আরও গভীরে ইসরায়েলি সেনাদের প্রবেশ, নিহত ৬৩

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসির শুনানিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বিএনপির দুই পক্ষের হাতাহাতি
ইসির শুনানিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বিএনপির দুই পক্ষের হাতাহাতি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ক্যালিফোর্নিয়া-লন্ডন ফ্লাইটে ক্রুকে টয়লেটে পাওয়া গেল অশালীন অবস্থায়
ক্যালিফোর্নিয়া-লন্ডন ফ্লাইটে ক্রুকে টয়লেটে পাওয়া গেল অশালীন অবস্থায়

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভোগান্তির আরেক নাম ‘সার্ভার ডাউন’
ভোগান্তির আরেক নাম ‘সার্ভার ডাউন’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাপলা চত্বরে হত্যা : সাবেক আইজিপি শহীদুল হকসহ চারজনকে জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি
শাপলা চত্বরে হত্যা : সাবেক আইজিপি শহীদুল হকসহ চারজনকে জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কেন এলেন না ইতালির প্রধানমন্ত্রী
কেন এলেন না ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

একাত্তর ইস্যু সমাধানে প্রস্তুত পাকিস্তান
একাত্তর ইস্যু সমাধানে প্রস্তুত পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

অনড় অবস্থানে দলগুলো
অনড় অবস্থানে দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

জয়ের জটিল সমীকরণ
জয়ের জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

হাত বাড়ালেই মিলছে লুটের পাথর
হাত বাড়ালেই মিলছে লুটের পাথর

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সংবিধানের বাইরে পিআর ভোটের সুযোগ নেই
সংবিধানের বাইরে পিআর ভোটের সুযোগ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমাহীন বর্বরতা
সীমাহীন বর্বরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিন বাহিনীতে ব্রি. জেনারেল বাংলাদেশি
মার্কিন বাহিনীতে ব্রি. জেনারেল বাংলাদেশি

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাকেও বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া হতে পারে
আমাকেও বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া হতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

দাপট পিটিয়ে মারা চক্রের
দাপট পিটিয়ে মারা চক্রের

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্ধ্যত্ব কাটাতে চায় বিএনপি জামায়াতও মরিয়া
বন্ধ্যত্ব কাটাতে চায় বিএনপি জামায়াতও মরিয়া

নগর জীবন

রাষ্ট্রের সিস্টেমটাই হয়ে গেছে দখলের
রাষ্ট্রের সিস্টেমটাই হয়ে গেছে দখলের

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্নীতি করে কেউ পার পাবে না
দুর্নীতি করে কেউ পার পাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

জয়া কেন মেজাজ হারান
জয়া কেন মেজাজ হারান

শোবিজ

নির্বাচন হোক সংশয়মুক্ত
নির্বাচন হোক সংশয়মুক্ত

সম্পাদকীয়

সীমান্ত সম্মেলনে সাত ইস্যু
সীমান্ত সম্মেলনে সাত ইস্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলকে নিয়ে অস্ট্রেলিয়ায় দ্রুত বদলে যাচ্ছে জনমত
ইসরায়েলকে নিয়ে অস্ট্রেলিয়ায় দ্রুত বদলে যাচ্ছে জনমত

পূর্ব-পশ্চিম

নির্দেশের অপেক্ষায় বিএনপি প্রচারণায় জামায়াত
নির্দেশের অপেক্ষায় বিএনপি প্রচারণায় জামায়াত

নগর জীবন

জুলাই সনদের ভিত্তিতেই নির্বাচন দিতে হবে
জুলাই সনদের ভিত্তিতেই নির্বাচন দিতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

হকিতে অস্থিরতা বাড়ছে
হকিতে অস্থিরতা বাড়ছে

মাঠে ময়দানে

কোনো ষড়যন্ত্রই নির্বাচন বানচাল করতে পারবে না
কোনো ষড়যন্ত্রই নির্বাচন বানচাল করতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

পাল্টে যাচ্ছে কর্ণফুলীর তীর
পাল্টে যাচ্ছে কর্ণফুলীর তীর

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্ভিক্ষে দুর্বিষহ জীবন গাজায়
দুর্ভিক্ষে দুর্বিষহ জীবন গাজায়

প্রথম পৃষ্ঠা

মিসরে সমুদ্রতলে প্রাচীন শহরের খোঁজ
মিসরে সমুদ্রতলে প্রাচীন শহরের খোঁজ

পূর্ব-পশ্চিম

মা-মেয়ে অপহরণ, মালামাল লুট
মা-মেয়ে অপহরণ, মালামাল লুট

দেশগ্রাম

যারা পিআর চায় তাদের ভিন্ন উদ্দেশ্য আছে : সালাহউদ্দিন
যারা পিআর চায় তাদের ভিন্ন উদ্দেশ্য আছে : সালাহউদ্দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

জনগণের আকাঙ্ক্ষা না বুঝলে ভবিষ্যৎ নেই
জনগণের আকাঙ্ক্ষা না বুঝলে ভবিষ্যৎ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মসলিন সুতোর স্মৃতি মিশে আছে যেখানে
মসলিন সুতোর স্মৃতি মিশে আছে যেখানে

রকমারি

সড়ক অবরোধ করে তেজগাঁওয়ে গার্মেন্ট শ্রমিকদের বিক্ষোভ
সড়ক অবরোধ করে তেজগাঁওয়ে গার্মেন্ট শ্রমিকদের বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা