শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১১ জুলাই, ২০২১ আপডেট:

শেখ হাসিনা কেন নোবেল পেলেন না

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
শেখ হাসিনা কেন নোবেল পেলেন না

শেখ হাসিনাকে নিয়ে আলোচনা, সমালোচনার শেষ নেই। হুট করে এমন হচ্ছে তা-ও নয়। ১৯৮১ সালে তিনি দলের দায়িত্ব নেন। প্রবীণ রাজনীতিবিদরা সেদিন পাশে থেকেও মন থেকে তাঁকে মেনে নেননি। দলের ভিতরেই তৈরি হয় গভীর ষড়যন্ত্র। তিন বছর না যেতেই প্রথম ভাঙনে সবকিছু বেরিয়ে আসে। পরিবার-পরিজন হারানোর শোক শক্তিতে রূপান্তর করে দেশে আসেন তিনি। নিজের বেদনার অশ্রুর সঙ্গে আকাশের কান্নার স্রোতধারায় দলের দায়িত্ব নেন।  ভাবতেও পারেননি পরিবারের সবাইকে হারাবেন। বাবার আসনে এসে বসবেন। পদে পদে বাধা-বিপত্তি আর চ্যালেঞ্জ সামাল দেবেন। ঘরে-বাইরে শুরু থেকেই ছিল নানামুখী ষড়যন্ত্র আর চক্রান্ত। ঠান্ডা মাথায় তিনি সব মোকাবিলা করেন। শুরু করেন ধ্বংসস্তূপ পরিষ্কার। নতুনভাবে সাজাতে থাকেন সবকিছু। সাধারণ মানুষের সামনে বঙ্গবন্ধুর বিরুদ্ধে আনা অপপ্রচার দূর করে সত্যিকার ইতিহাস জানাতে ছুটতে থাকেন সারা দেশ। ক্লান্তিহীন ছিল সে যাত্রা। আজকের সময়ের সঙ্গে মেলানো যাবে না সেই দিনগুলোকে। ’৮১ সালে যাব না। ২০০১ সালের পরের সঙ্গেও হিসাব মিলবে না।

ইতিহাস তার আপন মহিমায় চলে। শেখ হাসিনার ক্ষেত্রেও ব্যতিক্রম হয়নি। রিপোর্টার্স উইদাউট বর্ডারের খবরটি পড়ছিলাম। অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালও গণমাধ্যমের স্বাধীনতা নিয়ে অনেক কথা বলেছে। যুক্তরাজ্য মানবাধিকার সংস্থাও কম যায়নি বলার ক্ষেত্রে। বাংলাদেশ পরিস্থিতি টানতে গিয়ে সমালোচনা করেছে প্রধানমন্ত্রীর। মানুষের জন্য বড় পরিসরে কাজ করতে গেলে এমনই হয়। কাজ না করলে সমস্যা নেই। আলোচনাও নেই, সমালোচনাও নেই। এ দেশে ঘরে বসে থাকলে কারও কিছু যায় আসে না। কাজ করলেই সমস্যা। সরকারি দলের কাজ আর বিরোধী দলের কাজ এক হয় না। সরকারি দলের লোকের অভাব নেই। বিরোধী দলের জীবন কষ্টকর। ভেবেছিলাম প্রধানমন্ত্রীকে নিয়ে আন্তর্জাতিক অঙ্গনের সমালোচনার জবাব আসবে বলিষ্ঠভাবে। সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলো সোচ্চার হবে। আনুষ্ঠানিক বক্তব্য-বিবৃতি দেবে। বাস্তবে তেমন কিছু চোখে পড়েনি। ঘুমিয়ে আছে সরকারি সব প্রতিষ্ঠান। ভাবখানা এমন- প্রধানমন্ত্রীকে নিয়ে বললে কী যায় আসে? সাংবাদিক ইউনিয়ন বিবৃতি দিয়েছে। সরকারের কাছ থেকে আনুষ্ঠানিক বক্তব্য আসা জরুরি ছিল। নেতাদের শুধু বক্তৃতাবাজিতে কাজ হয় না। কখনো কখনো সময়োচিত জবাব দিতে হয়। একটা সময় ছিল শেখ হাসিনা নিজেই নিজের মিডিয়া দেখতেন। তাঁর ব্যক্তিগত কর্মীরা যোগাযোগ রাখতেন মিডিয়ার সঙ্গে। জানিয়ে দিতেন নেত্রীর বিভিন্ন খবরাখবর। ক্ষমতাসীন দল আসমান দিয়ে চলে। মিডিয়ার দায়িত্ববান লোকবলের অভাব নেই। প্রতিষ্ঠানের কমতি নেই। সবাই সব বোঝেন, সব জানেন। তাদের জ্ঞান-গরিমার অভাব নেই। শুধু অভাব শেখ হাসিনাকে নিয়ে দেশ-বিদেশে চালানো কুৎসার পাল্টা জবাবদান। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম পড়লে মনে হয় বাংলাদেশই নেই। সবকিছু শেষ হয়ে গেছে।

দুঃসময়ের শেখ হাসিনাকে কাছ থেকে দেখেছি। এখন তোষামোদকারী চাটুকারদের যুগ চলছে। তারা জানেন না কীভাবে কাজ করতে হয়। সামাল দিতে হয় জটিল পরিস্থিতির। শেখ হাসিনাকে তারা বোঝেন কি না সন্দেহ। ’৯১ সালের নির্বাচনের পরের একটা কথা মনে পড়ছে। সংগঠন নতুনভাবে গোছাতে মাঠে নামেন শেখ হাসিনা। সারা দেশ চষে বেড়াতে থাকেন। দিন-রাতের খবর থাকত না। খাওয়া নেই-দাওয়া নেই সংগঠন আর মানুষের ঘরে ঘরে যেতেন। কাজ করতেন নিরলসভাবে। একবার গেলেন রংপুরে মঙ্গাদুর্গত মানুষের পাশে দাঁড়াতে। সারা দিন নেত্রীর সঙ্গে ঘুরে সাংবাদিকরা ক্লান্ত। সন্ধ্যায় কোনোভাবে ঢাকায় খবর পাঠিয়ে বের হন সবাই রাতের রংপুর দেখতে। সার্কিট হাউসে ফিরতে ফিরতে একটু বিলম্ব হয়। জেগে ছিলেন নেত্রী। তিনি সফরসঙ্গী সাংবাদিকদের ডাকলেন। বললেন, তৈরি থেক সবাই। ভোরে নিয়ে যাব নষ্ট ইতিহাসের আসল রূপ দেখতে। বঙ্গবন্ধু সরকারের বিরুদ্ধে কুৎসার জবাব পাবে। ভোরে ঘুম ভেঙে নেত্রীর সঙ্গে গেলাম কুড়িগ্রামের চিলমারী। রংপুর থেকে আমাদের সঙ্গে যুক্ত হলেন চারণ সাংবাদিক মোনাজাত উদ্দিন। চিলমারী সদর থেকে মাঝিপাড়া এলাকার ব্রহ্মপুত্র নদের চরে বাসন্তীর বাস। ১৯৭৪ সালে দৈনিক ইত্তেফাকে বাসন্তীর জাল পরা ছবি প্রকাশিত হয়েছিল। পরে সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়ে সে ছবি। স্বাধীন বাংলাদেশে দুর্ভিক্ষের মূর্তপ্রতীক হিসেবে এ ছবি বঙ্গবন্ধু সরকারকে বিব্রত করে। যার রেশ আওয়ামী লীগকে ’৯১ সালের ভোটেও টানতে হয়েছিল। সেই বাসন্তীকে দেখতে গেলেন শেখ হাসিনা। সঙ্গে একদল সাংবাদিক।

মাঝিপাড়া বাসন্তীর বাড়ি পর্যন্ত গাড়ি যায় না। বেশ কিছুদূর হাঁটতে হয়। হাঁটাহাঁটিতে ক্লান্তি নেই আওয়ামী লীগ সভানেত্রীর। তিনি গাড়ি থেকে নেমেই হাঁটা শুরু করলেন। আমরা পেছনে পেছনে। স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতারা পথ দেখাচ্ছেন। বাসন্তীর ভাঙা বাড়িতে পৌঁছলাম। ’৭৪ সালে বাসন্তীর ভাঙা ঘর আগের মতোই আছে। কোনো পরিবর্তন নেই। বড় করুণ জীবনযাপন। শেখ হাসিনা বললেন, দেখ বাসন্তীকে নিয়ে সবাই বক্তৃতাই দিয়ে গেল। রাজনীতি করল। কিন্তু তার ভাগ্যের পরিবর্তনে কেউ কিছু করল না। বঙ্গবন্ধুকে সারা বিশ্বের মিডিয়ায় বাসন্তীর ছবি বিব্রতকর অবস্থায় ফেলে। তখন জালের চেয়ে মোটা কাপড় সস্তা ছিল। শেখ হাসিনা নগদ ৩০ হাজার টাকা দেন বাসন্তীকে। ঘোষণা দেন এ সাহায্য অব্যাহত থাকবে। স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা আনসার সাহেব, তিনি সাবেক চেয়ারম্যান, দলীয় সভানেত্রীকে জানালেন সে সময় (’৭৪ সালে) লঙ্গরখানা খুলেছিলেন। দুজন সাংবাদিক গেলেন ঢাকা থেকে। তারা বললেন বন্যার সংবাদ সংগ্রহ করছেন। তারাই বাসন্তীকে টাকা দিয়ে জাল পরা ছবিটি তোলেন পাট খেতে শাক তোলার সময়। সেই বাসন্তীকে কাছ থেকে দেখলাম। কথা বলার জন্য সামনে এগিয়ে গেলাম। পাশে থাকা মোনাজাত উদ্দিন বললেন, কথা বলতে পারেন না। প্রতিবন্ধী। ’৭৪ সালে ইত্তেফাকের রিপোর্টার শফিকুল কবীর ও ফটোগ্রাফার আফতাব আহমেদ যান চিলমারীতে। আফতাব আহমেদের ছবি আর শফিকুল কবীরের লেখা প্রকাশিত হয়েছিল ইত্তেফাকে। পরে এ ছবিটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সংবাদপত্রে প্রকাশিত হয়েছিল। বলা হয়েছিল দুর্ভিক্ষ নিয়ন্ত্রণে সরকার ব্যর্থ। সেই প্রচারণার জবাব ক্ষমতাসীন বঙ্গবন্ধুর দল সঠিকভাবে দীর্ঘদিন দিতে পারেনি তখন। সেই দুই সাংবাদিকের শেষ জীবনটা ভালো ছিল না। পারিবারিক কারণে শফিকুল কবীর কষ্ট পেয়ে বিদায় নিয়েছেন। আর আফতাব আহমেদও নিঃসঙ্গ জীবনে মারা যান বাড়ির কাজের লোকদের হাতে।

চিলমারীতে উপস্থিত মানুষের সামনে বক্তব্যও দেন আওয়ামী লীগ সভানেত্রী। পরে তিনি আমাদের বলেন, ছবিটি তোলা হয় পরিকল্পিতভাবে। আওয়ামী লীগের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণের আন্তর্জাতিক চক্রান্ত ছিল ছবিটি। বিশ্ববাসীর সামনে বঙ্গবন্ধু সরকারকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে তোলা ছবি নিয়ে রাজনীতি ঘোলাটে করল সবাই। তৈরি করল ’৭৫ সালের নিষ্ঠুর কালো অধ্যায়ের পথ। কিন্তু বাসন্তীর জন্য কেউ কিছু করল না। আমরা বললাম, এত বছর পরও বাসন্তীর পাশে আপনাকে দাঁড়াতে হচ্ছে। ’৯৬ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর শেখ হাসিনা প্রধানমন্ত্রী হন। বরাদ্দ পাঠান বাসন্তীর জন্য। কিন্তু তার নামে জমি ছিল না। তাই ঘর করতে জটিলতা হয়। শেখ হাসিনার তত্ত্বাবধানেই দীর্ঘদিন পর অবশেষে বাড়ি হয়েছে বাসন্তীর। শেষ বয়সে নতুন জীবন পান বাসন্তী। শেখ হাসিনা কাজ করেন নিজের মতো করে। সিদ্ধান্ত দেন ও নেন মানুষের কল্যাণচিন্তা সামনে রেখে। দেশে উন্নয়ন করতে গিয়ে সব সিদ্ধান্ত ভালো হবে এমন কথা নেই। তাই বলে বসে থাকার সুযোগ আর নেই।

’৯৬ সালের শাসনকালের সঙ্গে আজকের প্রধানমন্ত্রীকে এক করে দেখলে হিসাব মিলবে না। রাজনীতির পরিবেশ সময়ের সঙ্গে পরিবর্তন হয়। বাংলাদেশের রাজনীতির সবচেয়ে বড় ক্ষতি করেছে ২১ আগস্টের গ্রেনেড হামলা। আর রাজনীতিবিদদের থেকে রাজনীতি কেড়ে নিয়েছে ওয়ান-ইলেভেন। এ বাস্তবতা তৈরি নিয়ে কাউকে দায়ী করছি না। নিয়তির নিষ্ঠুর পরিহাস বলেও একটা কথা থাকে। সে অবস্থাকে চাইলেও এড়ানো যায় না। সেদিন এক বন্ধু বললেন, শেখ হাসিনাকে নিয়ে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে সমালোচনার কারণ কী? জবাবে বললাম, সবকিছুতে ব্যর্থ হয়ে দেশ-বিদেশের একদল লোক সাইবারযুদ্ধে নেমেছে। আওয়ামী লীগ সাইবারযুদ্ধের পাল্টা অবস্থানে ব্যর্থ। একমত পোষণ করে সেই বন্ধুটি বললেন, আওয়ামী লীগ শেখ হাসিনাকেই আন্তর্জাতিক অঙ্গনে সঠিকভাবে কখনো নিতে পারেনি। আর পারেনি বলেই পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তিচুক্তি এবং রোহিঙ্গা শরণার্থী ইস্যুতে তাঁর ভূমিকা সঠিকভাবে উপস্থাপন হয়নি। হলে আজ হয়তো তিনি নোবেল পেতেন। শান্তি প্রক্রিয়ায় নোবেল পাওয়ার উপমা অনেক রয়েছে। একটা সময় ব্রিটেনকে টেনশনে থাকতে হতো আইরিশ যোদ্ধাদের হামলার ভয় নিয়ে। একটা শান্তিচুক্তি সবকিছু বদলে দিয়েছে। সেই শান্তিচুক্তির নায়করা নোবেল পেয়েছেন। শান্তি ফিরে এসেছে আয়ারল্যান্ড ইংল্যান্ডের মাঝে। আমেরিকার মধ্যস্থতায় টনি ব্লেয়ার সরকার কাজটি করেছে। প্রক্রিয়া শুরু ’৯৪ সালে। শেষ হয় ’৯৭ সালে। এর মাঝেও উত্তেজনা কম ছিল না। তিন যুগ ধরে ছিল ক্যাথলিক ন্যাশনালিস্ট ও প্রোটেস্ট্যান্ট ইউনিয়নিস্টদের রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষের ঘটনা। শান্তিচুক্তির দুই হোতা ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী টনি ব্লেয়ার আর আইরিশ প্রধানমন্ত্রী এহেরেন বেলফাস্টের মাঝের মানুষটি ছিলেন আমেরিকান সিনেটর জর্জ মিশেল। আর শান্তিচুক্তিতে ভূমিকা রেখে নোবেল পেয়েছিলেন রাজনীতিবিদ জনহিউম, ডেভিড ট্রিম্বল। গুড ফ্রাইডে নামে চুক্তিটি বিশ্বখ্যাত ছিল। আবার ভিয়েতনামের শান্তি আলোচনায় প্যারিস চুক্তির জন্য বিপ্লবী নেতা লি ডাক থো ও হেনরি কিসিঞ্জার ১৯৭৩ সালে নোবেল পুরস্কারের জন্য মনোনীত হন। কিন্তু শান্তি স্থাপিত হয়নি দাবি করে পুরস্কার নিতে অসম্মতি জানান ভিয়েতনামের বিপ্লবী নেতা থো। তিনি বলেন, শান্তি স্থাপন শেষ হওয়ার আগে কীসের নোবেল?

পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তিচুক্তি আন্তর্জাতিক অঙ্গনে আলোচিত ও প্রশংসিত ছিল। ’৯৬ সালে ক্ষমতায় এসেই শেখ হাসিনা শান্তিচুক্তি সম্পন্ন করেন। দেশ-বিদেশে অভিনন্দনের বন্যা ছিল। একটি জনগোষ্ঠীকে মূল ভূখন্ডের সঙ্গে সম্পৃক্ত রাখতে এ চুক্তির বিকল্প ছিল না। বাংলাদেশ এখন সে চুক্তির সুফল ভোগ করছে। শেখ হাসিনার আরেকটি বড় সাফল্য রোহিঙ্গা শরণার্থীদের ঠাঁই দেওয়া। এভাবে সবাই পারে না। রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দেওয়ার বিষয়টি অনেক জটিলও ছিল। উন্নত বিশ্বের অনেক দেশ শতাধিক শরণার্থী আশ্রয় দিয়ে ক্লান্ত হয়ে ওঠে। একবার ভাবুন তো ১২ লাখ রোহিঙ্গা শরণার্থীকে আশ্রয় দিয়েছে বাংলাদেশ। মানবিকতার হাত প্রসারিত না হলে এই রোহিঙ্গারা যেত কোথায়? ইতিহাস সব সময় সঠিক ধারায় চলে না। আর চলে না বলেই শেখ হাসিনা এখনো চ্যালেঞ্জ নিয়ে এগিয়ে চলেছেন। একটা সময় ব্রিটিশ সাম্রাজ্যে সূর্য অস্ত যেত না। আমেরিকার মতো দেশকে স্বাধীনতা নিতে হয়েছিল ব্রিটিশের সঙ্গে লড়ে। বাংলাদেশ আজ এগিয়ে চলছে। কারও সমালোচনায় থেমে যাওয়ার সুযোগ নেই। উন্নতি-সমৃদ্ধির এ ধারাবাহিকতা ধরে রাখতে হবে। আরও অনেক দূর এগিয়ে যেতে হবে। সরকারি খাতের পাশাপাশি বেসরকারি খাত সামনে যাচ্ছে। প্রতিষ্ঠিত হচ্ছে ভারী শিল্প। কয়েক শ বড় ব্যবসায়ী শিল্পায়নে নতুন পথ সৃষ্টি করেছেন। রেমিট্যান্স যোদ্ধাদের পাঠানো রিজার্ভ রেকর্ড তৈরি করেছে। গর্ব করে বলতে পারি, নদীর তলদেশ দিয়ে আমরাও টানেল বানাতে পারি। পদ্মার মতো বিশাল নদীতে স্থাপন করতে পারি ব্রিজ। উড়ালসড়ক, মেট্রোরেলের পর পাতালরেল এখন আর স্বপ্ন নয়। আমাদের জীবদ্দশায় হয়তো দেখে যাব মেট্রোরেল, পাতালরেল দিয়ে গাজীপুর, নারায়ণগঞ্জ, নরসিংদী, মানিকগঞ্জ, মুন্সীগঞ্জ থেকে ঢাকা এসে মানুষ অফিস করছে। শেখ হাসিনা অনেক কিছুর পথ দেখিয়েছেন। তৈরি করেছেন আলোর রশ্মি। সেই আলোকবর্তিকাকে ধরে রেখে এগিয়ে চলার সংগ্রামই এখন বাংলাদেশের সামনে। সমালোচনা আছে, থাকবে।  বুঝতে হবে কাজ করা কঠিন। কিছু মানুষ কাজ করে পথ দেখায়।  আর কিছু মানুষ সমালোচনা করেই জীবন কাটিয়ে দেয়।

                লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
ধর্মীয় সহনশীলতা ও ইসলাম
ধর্মীয় সহনশীলতা ও ইসলাম
দেশব্যাপী সাঁড়াশি অভিযান
দেশব্যাপী সাঁড়াশি অভিযান
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
টাইফয়েড নির্মূলের লড়াই বনাম গুজব
টাইফয়েড নির্মূলের লড়াই বনাম গুজব
নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার
নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার
রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!
রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!
একীভূত ব্যাংক
একীভূত ব্যাংক
নির্বাচনের ঢেউ
নির্বাচনের ঢেউ
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মাদকে বিপথগামী লাখ লাখ মানুষ
মাদকে বিপথগামী লাখ লাখ মানুষ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
সর্বশেষ খবর
বিদেশে দক্ষ কর্মী প্রেরণে আরো জোর দিতে হবে
বিদেশে দক্ষ কর্মী প্রেরণে আরো জোর দিতে হবে

১ সেকেন্ড আগে | মুক্তমঞ্চ

পুঁজিবাজারে শিক্ষার্থী-গৃহিণীরা আর পাবেন না মার্জিন সুবিধা
পুঁজিবাজারে শিক্ষার্থী-গৃহিণীরা আর পাবেন না মার্জিন সুবিধা

৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ভূ-রাজনৈতিক উত্তেজনায় স্লথ প্রবৃদ্ধির ঝুঁকিতে বাংলাদেশ
ভূ-রাজনৈতিক উত্তেজনায় স্লথ প্রবৃদ্ধির ঝুঁকিতে বাংলাদেশ

১০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ফিলিপাইনে টাইফুনের তাণ্ডব, ১০ লাখ মানুষ ঘরছাড়া
ফিলিপাইনে টাইফুনের তাণ্ডব, ১০ লাখ মানুষ ঘরছাড়া

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানি নাগরিকত্ব হারাচ্ছেন?
মামদানি নাগরিকত্ব হারাচ্ছেন?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পেহেলগামের রেশ কাটিয়ে কাশ্মীরে কবে ফিরছে শুটিং?
পেহেলগামের রেশ কাটিয়ে কাশ্মীরে কবে ফিরছে শুটিং?

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শীতে হাঁটুর ব্যথা কমাতে সহজ ঘরোয়া সমাধান
শীতে হাঁটুর ব্যথা কমাতে সহজ ঘরোয়া সমাধান

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ইসরাইলে ফের হামলা শুরু করবে হুথি?
ইসরাইলে ফের হামলা শুরু করবে হুথি?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘরের মাঠে লিভারপুলকে উড়িয়ে দিল ম্যানসিটি
ঘরের মাঠে লিভারপুলকে উড়িয়ে দিল ম্যানসিটি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ ম্যাচের আগে অস্ট্রেলিয়ান ফুটবলার দলে টানল ভারত
বাংলাদেশ ম্যাচের আগে অস্ট্রেলিয়ান ফুটবলার দলে টানল ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পলিথিন, শব্দ ও বায়ুদূষণ রোধে সারাদেশে পরিবেশ অধিদপ্তরের অভিযান
পলিথিন, শব্দ ও বায়ুদূষণ রোধে সারাদেশে পরিবেশ অধিদপ্তরের অভিযান

৬ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

গোপালগঞ্জে দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে মোটরসাইকেলের ধাক্কা, নিহত ২
গোপালগঞ্জে দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে মোটরসাইকেলের ধাক্কা, নিহত ২

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্মীয় সহনশীলতা ও ইসলাম
ধর্মীয় সহনশীলতা ও ইসলাম

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মহাকাশে আড়ি পাতছে রাশিয়া?
মহাকাশে আড়ি পাতছে রাশিয়া?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেলা পর্যায়ে ফুটবলারদের কারণে ক্রিকেট খেলা যাচ্ছে না: অভিযোগ আসিফের
জেলা পর্যায়ে ফুটবলারদের কারণে ক্রিকেট খেলা যাচ্ছে না: অভিযোগ আসিফের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজশাহীতে ছিনতাইকারীদের ছুরিকাঘাতে অটোচালক নিহত
রাজশাহীতে ছিনতাইকারীদের ছুরিকাঘাতে অটোচালক নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১ বছর পর ইসরায়েলি সেনার মরদেহ ফেরত দিল হামাস
১১ বছর পর ইসরায়েলি সেনার মরদেহ ফেরত দিল হামাস

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভায়েকানোর মাঠে রিয়াল মাদ্রিদের হোঁচট
ভায়েকানোর মাঠে রিয়াল মাদ্রিদের হোঁচট

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে শেল্টার হোম থেকে অর্ধশতাধিক বিড়াল উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে শেল্টার হোম থেকে অর্ধশতাধিক বিড়াল উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপরিচ্ছন্ন-অস্বাস্থ্যকর শেল্টার হোম থেকে উদ্ধার করা হল বিড়ালগুলোকে
অপরিচ্ছন্ন-অস্বাস্থ্যকর শেল্টার হোম থেকে উদ্ধার করা হল বিড়ালগুলোকে

৮ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

রাজনাথ সিংয়ের মন্তব্য ‘কূটনৈতিক সৌজন্যের পরিপন্থী’: ঢাকা
রাজনাথ সিংয়ের মন্তব্য ‘কূটনৈতিক সৌজন্যের পরিপন্থী’: ঢাকা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন বানচাল ও পেছানোর চক্রান্ত মেনে নেবে না বিএনপি: সালাউদ্দিন বাবু
নির্বাচন বানচাল ও পেছানোর চক্রান্ত মেনে নেবে না বিএনপি: সালাউদ্দিন বাবু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাপমাত্রা ১২ ডিগ্রিতে নামতে পারে যেসব অঞ্চলে
তাপমাত্রা ১২ ডিগ্রিতে নামতে পারে যেসব অঞ্চলে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির আইনজীবী সংগঠনের আত্মপ্রকাশ
এনসিপির আইনজীবী সংগঠনের আত্মপ্রকাশ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির ৫ নেতাকে সব পদ থেকে বহিষ্কার
বিএনপির ৫ নেতাকে সব পদ থেকে বহিষ্কার

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুই দিনেও উদ্ধার হয়নি নিখোঁজ নারী পর্যটক
দুই দিনেও উদ্ধার হয়নি নিখোঁজ নারী পর্যটক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেট্রোরেলের সব কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছুটি বাতিল
মেট্রোরেলের সব কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছুটি বাতিল

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষে যে বার্তা দিলেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
সচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষে যে বার্তা দিলেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১০৩৭ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১০৩৭ মামলা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হংকং সিক্সেসে চ্যাম্পিয়ন পাকিস্তান
হংকং সিক্সেসে চ্যাম্পিয়ন পাকিস্তান

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকা-১৭ আসনে লড়বেন শহিদ জহির রায়হানের ছেলে, যা বললেন মা সুচন্দা
ঢাকা-১৭ আসনে লড়বেন শহিদ জহির রায়হানের ছেলে, যা বললেন মা সুচন্দা

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তারেকের উদ্দেশে ইসি সচিব : ‘৫২২ ঘণ্টা হলেও কিছু করার নেই’
তারেকের উদ্দেশে ইসি সচিব : ‘৫২২ ঘণ্টা হলেও কিছু করার নেই’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওবায়দুল কাদের ও মডেল মেঘলার ফোনালাপ ফাঁস
ওবায়দুল কাদের ও মডেল মেঘলার ফোনালাপ ফাঁস

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পে-কমিশনের সিদ্ধান্ত নেবে আগামী সরকার : অর্থ উপদেষ্টা
পে-কমিশনের সিদ্ধান্ত নেবে আগামী সরকার : অর্থ উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বদলে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পদবি!
বদলে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পদবি!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারের রায় ঘনিয়ে আসায় উন্মাদ হয়ে এখন নতুন ‘থিওরি’: উপদেষ্টা ফারুকী
বিচারের রায় ঘনিয়ে আসায় উন্মাদ হয়ে এখন নতুন ‘থিওরি’: উপদেষ্টা ফারুকী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৫ নেতাকে সব পদ থেকে বহিষ্কার
বিএনপির ৫ নেতাকে সব পদ থেকে বহিষ্কার

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকা-১০ আসনের ভোটার হচ্ছেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ
ঢাকা-১০ আসনের ভোটার হচ্ছেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবিতে শহীদ মিনারে প্রাথমিকের শিক্ষকরা
দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবিতে শহীদ মিনারে প্রাথমিকের শিক্ষকরা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালাহউদ্দিন আহমদের অনুরোধে অনশন ভাঙলেন আমজনতার তারেক
সালাহউদ্দিন আহমদের অনুরোধে অনশন ভাঙলেন আমজনতার তারেক

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খাদ্যকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে পারে, এমন দেশ থেকে আমদানিনির্ভরতা কমবে : প্রেস সচিব
খাদ্যকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে পারে, এমন দেশ থেকে আমদানিনির্ভরতা কমবে : প্রেস সচিব

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক বোর্ডের জরুরি নির্দেশনা
মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক বোর্ডের জরুরি নির্দেশনা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক দিনে পদ ফিরে পেলেন বিএনপির ৪০ নেতা
এক দিনে পদ ফিরে পেলেন বিএনপির ৪০ নেতা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষে যে বার্তা দিলেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
সচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষে যে বার্তা দিলেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার সাথে আপস করিনি তাই বিএনপিতে যোগদান করেছি : স্নিগ্ধ
হাসিনার সাথে আপস করিনি তাই বিএনপিতে যোগদান করেছি : স্নিগ্ধ

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কর্মবিরতিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা
কর্মবিরতিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মামলায় হাইকোর্টে জামিন পেলেন আইভী
৫ মামলায় হাইকোর্টে জামিন পেলেন আইভী

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবিসি শতভাগ ‘ভুয়া সংবাদমাধ্যম’:  ট্রাম্পের প্রেস সেক্রেটারি
বিবিসি শতভাগ ‘ভুয়া সংবাদমাধ্যম’:  ট্রাম্পের প্রেস সেক্রেটারি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের চোখ বন্ধ ছবি ঘিরে বিতর্ক, যা বলছে হোয়াইট হাউস
ট্রাম্পের চোখ বন্ধ ছবি ঘিরে বিতর্ক, যা বলছে হোয়াইট হাউস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বলিউডে বাজেটের রেকর্ড ভাঙবে শাহরুখের ‘কিং’
বলিউডে বাজেটের রেকর্ড ভাঙবে শাহরুখের ‘কিং’

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জাতীয় দলের ৯৯ ভাগ নারী ক্রিকেটার হয়েছেন কুপ্রস্তাবের শিকার : রেশমা
জাতীয় দলের ৯৯ ভাগ নারী ক্রিকেটার হয়েছেন কুপ্রস্তাবের শিকার : রেশমা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাফনের কাপড় হাতে শপথ ‘১০ম গ্রেড ছাড়া ফিরবেন না শিক্ষকরা’
কাফনের কাপড় হাতে শপথ ‘১০ম গ্রেড ছাড়া ফিরবেন না শিক্ষকরা’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাটডাউন : যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে ১৪০০ ফ্লাইট বাতিল
শাটডাউন : যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে ১৪০০ ফ্লাইট বাতিল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মরিচের গুঁড়া ছুড়ে স্বর্ণালংকার চুরির চেষ্টা নারীর, খেয়ে বসলেন ২৫ সেকেন্ডে ২০ চড়
মরিচের গুঁড়া ছুড়ে স্বর্ণালংকার চুরির চেষ্টা নারীর, খেয়ে বসলেন ২৫ সেকেন্ডে ২০ চড়

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে চালু হচ্ছে এআই পদ্ধতির চিকিৎসাসেবা : নিন্স পরিচালক
নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে চালু হচ্ছে এআই পদ্ধতির চিকিৎসাসেবা : নিন্স পরিচালক

১৮ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

চলতি সপ্তাহে পেঁয়াজের দাম না কমলে আমদানি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
চলতি সপ্তাহে পেঁয়াজের দাম না কমলে আমদানি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তরবঙ্গে জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা তেঁতুলিয়ায়
উত্তরবঙ্গে জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা তেঁতুলিয়ায়

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও ১৪ জেলায় নতুন ডিসি
আরও ১৪ জেলায় নতুন ডিসি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হার্ট অ্যাটাক করে হাসপাতালে ফারুক আহমেদ
হার্ট অ্যাটাক করে হাসপাতালে ফারুক আহমেদ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একক নৈপুণ্যে মায়ামিকে সেমিফাইনালে তুললেন মেসি
একক নৈপুণ্যে মায়ামিকে সেমিফাইনালে তুললেন মেসি

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে হবে মীমাংসা
কীভাবে হবে মীমাংসা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণভোটের নাটক ও গোপনে আঁতাত
গণভোটের নাটক ও গোপনে আঁতাত

প্রথম পৃষ্ঠা

আদানির বকেয়া বিদ্যুৎ বিল পরিশোধে আজ সিদ্ধান্ত
আদানির বকেয়া বিদ্যুৎ বিল পরিশোধে আজ সিদ্ধান্ত

পেছনের পৃষ্ঠা

তৃণমূলে চাঙা বিএনপি
তৃণমূলে চাঙা বিএনপি

নগর জীবন

রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!
রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিচারিক ক্ষমতা চায় সেনাবাহিনী, ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্র ২৮,৬৬৩
বিচারিক ক্ষমতা চায় সেনাবাহিনী, ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্র ২৮,৬৬৩

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি দাতিনা মাছ বিক্রি ১ লাখ টাকায়
একটি দাতিনা মাছ বিক্রি ১ লাখ টাকায়

পেছনের পৃষ্ঠা

নকল বিতর্কে শাকিব খান
নকল বিতর্কে শাকিব খান

শোবিজ

বেড়িবাঁধে সরকারি জমি বিক্রি, দুই নেতার সিন্ডিকেট
বেড়িবাঁধে সরকারি জমি বিক্রি, দুই নেতার সিন্ডিকেট

পেছনের পৃষ্ঠা

কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু
কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন পালালেন তেজস্বী
কেন পালালেন তেজস্বী

শোবিজ

পদ্মা ব্যাংক কেলেঙ্কারি
পদ্মা ব্যাংক কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

তামার পদক জিতলেন মারজিয়া
তামার পদক জিতলেন মারজিয়া

মাঠে ময়দানে

ইজিবাইকে ওড়না পেঁচিয়ে তরুণীর মৃত্যু
ইজিবাইকে ওড়না পেঁচিয়ে তরুণীর মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোচনায় তাহসান
আলোচনায় তাহসান

শোবিজ

রাইবাকিনা ক্যারিয়ারসেরা অবস্থানে
রাইবাকিনা ক্যারিয়ারসেরা অবস্থানে

মাঠে ময়দানে

‘হানি ট্র্যাপ’ চক্রের সদস্য গ্রেপ্তার
‘হানি ট্র্যাপ’ চক্রের সদস্য গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

বাংলাদেশিসহ ৯০ অভিবাসী নিয়ে নৌকাডুবি
বাংলাদেশিসহ ৯০ অভিবাসী নিয়ে নৌকাডুবি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিলিপাইনে আঘাত হানছে সুপার টাইফুন
ফিলিপাইনে আঘাত হানছে সুপার টাইফুন

পূর্ব-পশ্চিম

১০ হাজার কোটি টাকা আত্মসাতে এস আলমের বিরুদ্ধে মামলা
১০ হাজার কোটি টাকা আত্মসাতে এস আলমের বিরুদ্ধে মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজীবন সম্মাননায় জুয়েল আইচ
আজীবন সম্মাননায় জুয়েল আইচ

শোবিজ

তামিমের সেঞ্চুরিতে সিরিজ হার এড়াল যুবারা
তামিমের সেঞ্চুরিতে সিরিজ হার এড়াল যুবারা

মাঠে ময়দানে

স্বপ্ন নিয়ে বিশ্বকাপের অপেক্ষায়
স্বপ্ন নিয়ে বিশ্বকাপের অপেক্ষায়

মাঠে ময়দানে

লিগে রোনালদোর শত গোল
লিগে রোনালদোর শত গোল

মাঠে ময়দানে

প্রথম নারী চলচ্চিত্র নির্মাতারা
প্রথম নারী চলচ্চিত্র নির্মাতারা

শোবিজ

সালমানের বিরুদ্ধে ৯৭ মিলিয়ন ডলার পাচারের অভিযোগ
সালমানের বিরুদ্ধে ৯৭ মিলিয়ন ডলার পাচারের অভিযোগ

নগর জীবন

করপোরেট ফুটসাল কাপে চ্যাম্পিয়ন ফ্যাশন হাউস
করপোরেট ফুটসাল কাপে চ্যাম্পিয়ন ফ্যাশন হাউস

মাঠে ময়দানে

আলো ছড়ালেন রামকৃষ্ণ, বন্যা, হিমু
আলো ছড়ালেন রামকৃষ্ণ, বন্যা, হিমু

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার
নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার

সম্পাদকীয়