শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৯ জুলাই, ২০২১

রাষ্ট্রের মালিকানা বনাম গণতন্ত্রের রাবার স্ট্যাম্প

মহিউদ্দিন খান মোহন
প্রিন্ট ভার্সন
রাষ্ট্রের মালিকানা বনাম গণতন্ত্রের রাবার স্ট্যাম্প

সংবিধান অনুযায়ী বাংলাদেশ রাষ্ট্রের মালিক এর জনগণ। আমাদের সংবিধানে তা স্পষ্টই উল্লেখ আছে। সেখানে ‘প্রজাতন্ত্র’ অধ্যায়ের ১ নম্বর অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে- ‘বাংলাদেশ একটি একক, স্বাধীন ও সার্বভৌম প্রজাতন্ত্র’, যাহা “গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ” নামে পরিচিত হইবে। ‘সংবিধানের প্রাধান্য’ শীর্ষক ৭(১) অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে- ‘প্রজাতন্ত্রের সকল ক্ষমতার মালিক জনগণ; এবং জনগণের পক্ষে সেই ক্ষমতার প্রয়োগ কেবল এই সংবিধানের অধীন ও কর্তৃত্বে কার্যকর হইবে।’ সংবিধানের উপরোক্ত অনুচ্ছেদ-উপ-অনুচ্ছেদসমূহের ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণে নানা ধরনের প্রশ্ন সামনে এসে দাঁড়াবে। বিশেষত জনগণের রাষ্ট্রের মালিকানার বিষয়ে। কাগজ কলমে জনগণ বাংলাদেশ রাষ্ট্রটির মালিক হলেও তাদের সে মালিকানা কতটুকু অক্ষুণœ আছে, কিংবা সে রাষ্ট্রে তারা কতটুকু কর্তৃত্ব করতে পারছেন, এ নিয়ে অনেক প্রশ্ন এবং মতান্তর আছে। সংবিধানে বলা হয়েছে, জনগণের পক্ষে ওই মালিকানার কর্তৃত্ব কেবল সংবিধানের অধীনেই প্রয়োগযোগ্য হবে। এর সোজা অর্থ দাঁড়ায়-রাষ্ট্রের সব কর্মকান্ড সাংবিধানিক আইন অনুযায়ী পরিচালিত হবে। তবে, সংবিধানের প্রায় সব অনুচ্ছেদেই একটি কথা বলা আছে- ‘জনস্বার্থে আইনের দ্বারা যুক্তিসংগত বাধানিষেধ সাপেক্ষে’। অর্থাৎ সরকার যদি মনে করে সংবিধানের কোনো একটি অনুচ্ছেদে দেওয়া নাগরিক অধিকার জনশৃঙ্খলা ও জনস্বার্থের পরিপন্থী হতে পারে, তাহলে যথাযথ আইনের আওতায় তাতে বাধানিষেধ আরোপ করতে পারে।

সংবিধান অনুযায়ী বাংলাদেশ রাষ্ট্রের মালিক জনগণ হলেও এর কোনো বিষয়ে তাদের কর্তৃত্ব আদৌ আছে কি না এটা একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন। যদিও সবকিছুই চলে জনগণের নামে; তবে সেখানে আসলে জনগণের উপস্থিতি বা অংশগ্রহণ কতটুকু তা নিয়ে প্রশ্নের অবকাশ রয়েছে। আমাদের সংবিধান অত্যন্ত সুচারুরূপে নাগরিকদের কর্তব্য ভাগ করে দিয়েছে। রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রিবর্গ, জাতীয় সংসদ সদস্য, প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী এবং সাধারণ মানুষের কর্তব্য ও এর সীমারেখা স্পষ্ট করেই তাতে উল্লেখ আছে। সংবিধানের ২১ ধারার (১) উপধারায় বলা হয়েছে- ‘সংবিধান ও আইন মান্য করা, শৃঙ্খলা রক্ষা করা, নাগরিক দায়িত্ব পালন করা এবং জাতীয় সম্পত্তি রক্ষা করা প্রত্যেক নাগরিকের কর্তব্য।’ আর (২) উপধারায় বলা হয়েছে-‘সকল সময়ে জনগণের সেবা করিবার চেষ্টা করা প্রজাতন্ত্রের কর্মে নিযুক্ত প্রত্যেক ব্যক্তির কর্তব্য।’

মূল প্রশ্নটা এখানেই। সংবিধান প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীদের জনগণের সেবা করতে সচেষ্ট থাকার নির্দেশ দিলেও তারা তা কতটুকু পালন করছেন তা নিয়ে প্রশ্ন সব সময়ই ছিল এবং আছে। অবস্থার কোনো বৈপ্লবিক পরিবর্তন না হলে সে প্রশ্ন আগামীতেও থাকবে এ কথা নিশ্চিত করেই বলা যায়। একটি কথা স্বীকার্য বা অনস্বীকার্য যে, আমাদের দেশে বাহ্যত জনগণের সেবা করার ইচ্ছা পোষণকারীর অভাব নেই। বিশেষত নির্বাচন এলে জনগণের সেবা করতে ব্যাকুল অনেকের দেখা পাওয়া যায়। জনসমর্থন এবং ভোট পাওয়ার জন্য সবাই পোস্টারে লিখে থাকেন-‘ভোট দিয়ে জনগণের সেবা করার সুযোগ দিন’। আহা, মানবসেবায় উদগ্রীব ব্যক্তিটির কী করুণ মিনতি! জনগণের সেবা করার একটু সুযোগ চান তারা। এমন করুণ প্রার্থনা শুনলে পাষাণেরও মন গলে যায়, রক্ত-মাংসের মানুষ তো কোন ছাড়। ইনিয়ে-বিনিয়ে ভোট প্রার্থনা করে একবার কামিয়াব হতে পারলে তাদের আর পায় কে। উল্টো তখন জনগণকে তাদের সেবায় নিয়োজিত হতে হয়। ভোটের আগে জনগণ থাকে ভোটের মালিক, ভোটের পরে তারা হয়ে যায় নেতাদের চোটের মালিক। অর্থাৎ নেতাদের চোট সামলাতেই তাদের জান-প্রাণ ওষ্ঠাগত হয়।

রাজনীতিকরা জনগণের রাষ্ট্রের মালিকানা স্বীকার করেন কেবল ভোট কিংবা সমর্থন আদায়ের কৌশল হিসেবে বক্তৃতা-বিবৃতিতে। অন্য সময় দেশের মালিক-মোক্তার বনে যান তারা। জনগণ তখন আর মুখ্য থাকে না, হয়ে পড়ে গৌণ। অবশ্য এটাও ঠিক যে, আমাদের জনগণের একটি বিরাট অংশ তাদের সাংবিধানিক অধিকার সম্পর্কে একেবারেই অজ্ঞ বা অসচেতন। তারা জানে না সংবিধান তাদের কী অধিকার দিয়েছে। তাদের বোঝানো হয়ে থাকে, ভালোমন্দ দেখভালের জন্য নেতারা রয়েছেন। তারা দিবারাত্র মাথার ঘাম পায়ে ফেলে জনগণের উন্নয়ন চিন্তায় উ™£ান্ত হয়ে পড়ছেন। কিন্তু বাস্তবতা সে কথা বলে না। অন্তত চোখের সামনে যেসব ঘটনা আমরা ঘটতে দেখি তা থেকে এটা অন্তত বলা বেঠিক হবে না যে, রাজনীতিক বলুন আর প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী তথা আমলা বলুন, কেউই জনগণকে আক্ষরিক অর্থে রাষ্ট্রের মালিক মনে করেন না। তারা জনগণকে ক্ষমতার চেয়ারে উপবেশন করার বাহন হিসেবে ব্যবহার করেন। ভোটের আগে যে নেতাটি ভোটারদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে ভোট প্রার্থনা করেন, তাদের সুখে-দুঃখে সব সময় পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি দেন, ভোটের বৈতরণী পার হয়ে গেলেই তার বাড়ির দরজা সপাট বন্ধ হয়ে যায়। ভোটের আগে দেওয়া প্রতিশ্রুতির কথা তিনি বেমালুম ভুলে যান। তার সখ্য হয় তখন প্রশাসনের কর্মকর্তা-কর্মচারী আর সমাজের কিছু টাউট-বাটপারের সঙ্গে। এরা মিলে জনগণের এমন সেবাই করেন যে, জনগণ একেবারে হাঁপিয়ে ওঠে। আমাদের দেশে জাতীয় কিংবা স্থানীয় নির্বাচনে কোনো কোনো ভোটারের ভোট বিক্রির বিষয়টি কারও অজানা নয়। বিশেষ কোনো রাজনৈতিক আদর্শে বিশ্বাস করেন না বা দলের কর্মী নন, এমন ব্যক্তিই ভোট বিক্রি করে থাকেন। এমন একজনকে একবার জিজ্ঞেস করেছিলাম এ ব্যাপারে। তার কাছে আমার প্রশ্ন ছিল-আপনি কি জানেন ভোট আপনার পবিত্র আমানত? আর এ আমানতের মালিকানা আপনাকে দিয়েছে সংবিধান। আপনি তো রাষ্ট্রের মালিক। মালিক হয়ে কেন সে পবিত্র আমানতের এমন অপব্যবহার করেন? কিছুটা ক্ষোভমিশ্রিত কণ্ঠে তার উত্তর ছিল-‘আমি রাষ্ট্রের মালিক? কীভাবে? আমি তো শুধু পাঁচ বছর পরপর ভোট দেওনের মালিক। একবার ভোট দিলে পাঁচ বছরে আর তাগোর দেখা পামু না। তাই আমি আমার আমানত নগদে বেচি।’ এ যেন সেই কবির কথা-‘নগদ যাহা পাও হাত পেতে নাও, বাকির খাতায় শূন্য থাক/দূরের বাদ্য শুনে কী লাভ, মাঝখানে যে বেজায় ফাঁক!’ আসলে আমরা কেউ এখন আর দূরের বাদ্য শুনতে চাই না। নগদানগদ যা পাওয়া যায় সাততাড়াতাড়ি তা-ই পকেটস্থ করার নীতি গ্রহণ করেছি। তাই জনগণের প্রতিনিধিরা জনগণকে তাদের প্রাপ্য থেকে বঞ্চিত করে, দুর্নীতি আর অবৈধ কর্মকান্ডে লিপ্ত হয়। আর প্রজাতন্ত্রের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের একটি বড় অংশ নিমজ্জিত হয়ে আছে অনিয়ম-দুর্নীতির পঙ্কে।

সম্প্রতি আমাদের রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ ফোরামের জনপ্রতিনিধিরা সোচ্চার হয়েছেন তাদের অধিকারের প্রশ্নে। তারা ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন তাদের চাইতে সরকারি আমলাদের বিভিন্ন কাজে প্রাধান্য দেওয়ায়। গত ২৮ জুন জাতীয় সংসদ অধিবেশনে বক্তৃতা করতে গিয়ে তিনজন সিনিয়র সংসদ সদস্য তাদের মনের ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। বিষয়টি নিয়ে সর্বত্র আলোচনা চলছে। একই সঙ্গে প্রশাসনে আমলাদের বাড়বাড়ন্ত নিয়েও কথা হচ্ছে। কতিপয় আমলার মধ্যে একটা ‘ড্যামকেয়ার’ ভাব তাদের ভাবিয়ে তুলেছে। তারা দাবি তুলেছেন জনপ্রতিনিধিদের যথামর্যাদায় যোগ্য স্থানে অধিষ্ঠানের। তাদের এ ক্ষোভ বা দাবির সঙ্গে ভিন্নমত প্রকাশের অবকাশ খুব একটা নেই। কিন্তু একই সঙ্গে যে প্রশ্নটি অনিবার্যভাবেই এসে যায় তাহলো, একটি রাজনৈতিক সরকার রাষ্ট্র ক্ষমতায় থাকা সত্ত্বেও আমলারা কীভাবে এতটা বেপরোয়া হতে পারে? এটা তো অস্বীকার করার জো নেই যে, আমলাদের পদায়নের ক্ষেত্রে রাজনৈতিক নেতৃত্বের একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। সোজা কথায় বলতে গেলে রাজনীতিকরাই আমলাদের পদায়ন করে থাকেন। সে হিসেবে আমলাদের রাজনীতিকদের প্রতি অনুগত থাকারই কথা। ওপর থেকে সে আনুগত্যের তেমন কোনো হেরফের হয়তো চোখে পড়বে না। তবে, একটু গভীরে গেলেই বিভাজন রেখাটি স্পষ্ট হয়ে চোখে ধরা পড়বে। যখন একজন এমপি বা মন্ত্রীর সুপারিশ দিনের পর দিন ফাইলের নিচে চাপা দিয়ে আমলা-সচিবরা নির্বিকার বসে থাকেন, তখন বুঝতে অসুবিধা হয় না এদের দৌরাত্ম্য কোন পর্যায়ে পৌঁছেছে।

আমলারা কেন রাজনৈতিক নেতৃত্বের ওপর ছড়ি ঘোরাতে শুরু করেছে তা নিয়ে অনেকেই কথা বলছেন। অভিজ্ঞজনরা বলছেন যে, আমলাদের এই মাথায় ওঠে যাওয়ার সুযোগ রাজনীতিকরাই করে দিয়েছেন। তারা বলছেন, রাজনীতিকরা নিজেদের এমন পর্যায়ে নিয়ে গেছেন যে, তারা এখন আমলাদের জবাবদিহি নিশ্চিত করতে ব্যর্থ হচ্ছেন। এ বিষয়ে স্থানীয় সরকার বিশেষজ্ঞ ড. তোফায়েল আহমেদ সম্প্রতি একটি দৈনিককে বলেছেন, ‘রাজনৈতিক সরকার যদি সত্যিকারের জনপ্রতিনিধিত্বশীল সরকার হয়, তাহলে কোনো অবস্থাতেই আমলাতন্ত্র জবাবদিহির ঊর্ধ্বে উঠতে পারে না।’ সাবেক মন্ত্রিপরিষদ সচিব আলী ইমাম মজুমদার বলেছেন, ‘সরকার জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যাওয়ার কারণেই এ ধরনের বক্তব্য আসছে সংসদে। এখন তাদের ভোটের জন্য জনগণের কাছে যেতে হয় না। এমনি এমনি তারা নির্বাচিত হয়ে যান। জনগণের সঙ্গে সম্পর্ক না থাকার কারণে তাদের নিজেদের ভিতরেই এক ধরনের আস্থাহীনতা তৈরি হয়েছে। তাদের বক্তব্য সেই আস্থাহীনতার প্রতিফলন।’ অন্যদিকে সিপিবি সভাপতি মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম বলেছেন, ‘আসলে দেশে এখন রাজনীতিবিদ বলে কিছু নেই, নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিও নেই। আমলারা জানেন এই জনপ্রতিনিধিরা কোন প্রক্রিয়ায় নির্বাচিত। তারা সত্যিকারের জনপ্রতিনিধি নন, জনগণের শক্তিও তাদের সঙ্গে নেই। এ কারণেই আমলারা তাদের মানছেন না।’

বিশিষ্টজনদের অভিমতে যে সত্যটি উঠে এসেছে তাহলো, জনগণের সঙ্গে বিচ্ছিন্নতাই রাজনীতিকদের অবস্থানকে নড়বড়ে করে দিয়েছে। রাজনীতিকরা এখন নির্বাচিত হওয়ার জন্য জনগণের চেয়ে আমলাদের ওপর গুরুত্ব দেন বেশি। ভোটের দিন ভোটারদের কেন্দ্রে আনার চেয়ে প্রশাসনের লোকদের ‘ম্যানেজ’ করে পরিবেশ অনুকূলে নেওয়ার চেষ্টায় তারা প্রাণান্ত হন। ফলে আমলারা বুঝে যায় যে, ভিত্তিমূলে এসব জনপ্রতিনিধির অবস্থান খুব একটা সুবিধার নয়। তাই এদের তোয়াক্কা করারও বেশি দরকার নেই। মূলত রাজনীতিকদের এ অবস্থানগত দুর্বলতা, যেটি তাদের নিজেদেরই সৃষ্টি, সেটাই তাদের আমলাদের কাছে হাঁসের পালকের মতো হালকা করে তুলেছে।

এখানেই অত্যন্ত প্রাসঙ্গিক হয়ে উঠে জনগণের কথা। যে রাজনীতিক জনসমর্থনে যত পরিপুষ্ট, সরকারি দফতরের কর্মকর্তারা তাকে তত সমীহ করেন। রাজনীতিকদের ব্যর্থতা হলো তারা রাষ্ট্রের মালিকানায় জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠায় মনোযোগী হননি; বরং জনগণ যাতে এ ব্যাপারে সচেতন না হতে পারে সে চেষ্টাই তারা করেছেন। তারা হয়তো ভেবেছেন, জনগণ রাষ্ট্রের মালিকানা সম্বন্ধে সচেতন হলে রাজনীতিকদের স্বার্থহানি ঘটতে পারে। কিন্তু জনগণকে তাদের অধিকার সম্বন্ধে অন্ধকারে রেখে তারা যে নিজেদের সর্বনাশ নিজেরাই করছেন সেটা একবারও ভেবে দেখেননি। একটি কথা না বললেই নয়, আমলারা তাদের গোষ্ঠীস্বার্থে যতটা ঐক্যবদ্ধ, রাজনীতিকরা ততটাই বিভক্ত। আর এ বিভক্তির সুযোগ নিয়ে আমলারা সর্বেসর্বা হয়ে উঠছে।

এটা বোঝা যাচ্ছে, দেরিতে হলেও রাজনীতিকদের চেতনা ফিরেছে। তবে চেতনা ফিরলেই হবে না, নিজেরা যে বিষবৃক্ষ সহস্তে রোপণ করেছেন, তা উপড়ে ফেলতে হবে। আর এ কাজে জনগণই হতে পারে তাদের প্রধান অবলম্বন। তার আগে জনগণকে রাষ্ট্রের মালিকানা বুঝিয়ে দিতে হবে। জনগণ যদি বুঝতে পারে রাষ্ট্রের মালিক তারা, তাহলে সে মালিকানায় কারও খবরদারি তারাই প্রতিহত করবে। অন্যথায় রাজনীতিকরা আইসোলেশনে চলে যাবেন; তাদের স্থান পুরোপুরি দখল করে নেবে আমলাতন্ত্র। তখন রাজনীতিকরা হবেন গণতন্ত্রের ‘রাবার স্ট্যাম্প’।

লেখক : সাংবাদিক ও রাজনীতি বিশ্লেষক।

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ২২ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২২ নভেম্বর ২০২৫

৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতির পর থেকে ৬৭ ফিলিস্তিনি শিশু নিহত : জাতিসংঘ
যুদ্ধবিরতির পর থেকে ৬৭ ফিলিস্তিনি শিশু নিহত : জাতিসংঘ

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন ম্যাচ নিষিদ্ধ লুইস দিয়াস
তিন ম্যাচ নিষিদ্ধ লুইস দিয়াস

১৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় সকাল শুরু ২০ ডিগ্রিতে, দিনভর যেমন থাকবে আবহাওয়া
ঢাকায় সকাল শুরু ২০ ডিগ্রিতে, দিনভর যেমন থাকবে আবহাওয়া

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারত সফরের দল ঘোষণা প্রোটিয়াদের, ফিরলেন নরকিয়া
ভারত সফরের দল ঘোষণা প্রোটিয়াদের, ফিরলেন নরকিয়া

৪৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে যুবদল নেতা বহিষ্কার
সোনারগাঁয়ে যুবদল নেতা বহিষ্কার

৫০ মিনিট আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

কমেনি প্রশাসনে আওয়ামী সুবিধাভোগীদের দাপট
কমেনি প্রশাসনে আওয়ামী সুবিধাভোগীদের দাপট

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় মোটরসাইকেল র‌্যালিতে জামায়াত প্রার্থীর প্রচারণা
কুমিল্লায় মোটরসাইকেল র‌্যালিতে জামায়াত প্রার্থীর প্রচারণা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যেসব বিষয় পরকালে বিশ্বাসের সম্পূরক
যেসব বিষয় পরকালে বিশ্বাসের সম্পূরক

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩০
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩০

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুশকিমুক্ত চুল পেতে চাইলে
খুশকিমুক্ত চুল পেতে চাইলে

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আলজারি-শামারের চোটে উইন্ডিজ দলে রোচ
আলজারি-শামারের চোটে উইন্ডিজ দলে রোচ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির রাজনীতিতে সব ধর্মের প্রতি সম্মান আছে : এ্যানী
বিএনপির রাজনীতিতে সব ধর্মের প্রতি সম্মান আছে : এ্যানী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১
কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা
জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত
ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ
মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন