শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৯ জুলাই, ২০২১

রাষ্ট্রের মালিকানা বনাম গণতন্ত্রের রাবার স্ট্যাম্প

মহিউদ্দিন খান মোহন
প্রিন্ট ভার্সন
রাষ্ট্রের মালিকানা বনাম গণতন্ত্রের রাবার স্ট্যাম্প

সংবিধান অনুযায়ী বাংলাদেশ রাষ্ট্রের মালিক এর জনগণ। আমাদের সংবিধানে তা স্পষ্টই উল্লেখ আছে। সেখানে ‘প্রজাতন্ত্র’ অধ্যায়ের ১ নম্বর অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে- ‘বাংলাদেশ একটি একক, স্বাধীন ও সার্বভৌম প্রজাতন্ত্র’, যাহা “গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ” নামে পরিচিত হইবে। ‘সংবিধানের প্রাধান্য’ শীর্ষক ৭(১) অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে- ‘প্রজাতন্ত্রের সকল ক্ষমতার মালিক জনগণ; এবং জনগণের পক্ষে সেই ক্ষমতার প্রয়োগ কেবল এই সংবিধানের অধীন ও কর্তৃত্বে কার্যকর হইবে।’ সংবিধানের উপরোক্ত অনুচ্ছেদ-উপ-অনুচ্ছেদসমূহের ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণে নানা ধরনের প্রশ্ন সামনে এসে দাঁড়াবে। বিশেষত জনগণের রাষ্ট্রের মালিকানার বিষয়ে। কাগজ কলমে জনগণ বাংলাদেশ রাষ্ট্রটির মালিক হলেও তাদের সে মালিকানা কতটুকু অক্ষুণœ আছে, কিংবা সে রাষ্ট্রে তারা কতটুকু কর্তৃত্ব করতে পারছেন, এ নিয়ে অনেক প্রশ্ন এবং মতান্তর আছে। সংবিধানে বলা হয়েছে, জনগণের পক্ষে ওই মালিকানার কর্তৃত্ব কেবল সংবিধানের অধীনেই প্রয়োগযোগ্য হবে। এর সোজা অর্থ দাঁড়ায়-রাষ্ট্রের সব কর্মকান্ড সাংবিধানিক আইন অনুযায়ী পরিচালিত হবে। তবে, সংবিধানের প্রায় সব অনুচ্ছেদেই একটি কথা বলা আছে- ‘জনস্বার্থে আইনের দ্বারা যুক্তিসংগত বাধানিষেধ সাপেক্ষে’। অর্থাৎ সরকার যদি মনে করে সংবিধানের কোনো একটি অনুচ্ছেদে দেওয়া নাগরিক অধিকার জনশৃঙ্খলা ও জনস্বার্থের পরিপন্থী হতে পারে, তাহলে যথাযথ আইনের আওতায় তাতে বাধানিষেধ আরোপ করতে পারে।

সংবিধান অনুযায়ী বাংলাদেশ রাষ্ট্রের মালিক জনগণ হলেও এর কোনো বিষয়ে তাদের কর্তৃত্ব আদৌ আছে কি না এটা একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন। যদিও সবকিছুই চলে জনগণের নামে; তবে সেখানে আসলে জনগণের উপস্থিতি বা অংশগ্রহণ কতটুকু তা নিয়ে প্রশ্নের অবকাশ রয়েছে। আমাদের সংবিধান অত্যন্ত সুচারুরূপে নাগরিকদের কর্তব্য ভাগ করে দিয়েছে। রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রিবর্গ, জাতীয় সংসদ সদস্য, প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী এবং সাধারণ মানুষের কর্তব্য ও এর সীমারেখা স্পষ্ট করেই তাতে উল্লেখ আছে। সংবিধানের ২১ ধারার (১) উপধারায় বলা হয়েছে- ‘সংবিধান ও আইন মান্য করা, শৃঙ্খলা রক্ষা করা, নাগরিক দায়িত্ব পালন করা এবং জাতীয় সম্পত্তি রক্ষা করা প্রত্যেক নাগরিকের কর্তব্য।’ আর (২) উপধারায় বলা হয়েছে-‘সকল সময়ে জনগণের সেবা করিবার চেষ্টা করা প্রজাতন্ত্রের কর্মে নিযুক্ত প্রত্যেক ব্যক্তির কর্তব্য।’

মূল প্রশ্নটা এখানেই। সংবিধান প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীদের জনগণের সেবা করতে সচেষ্ট থাকার নির্দেশ দিলেও তারা তা কতটুকু পালন করছেন তা নিয়ে প্রশ্ন সব সময়ই ছিল এবং আছে। অবস্থার কোনো বৈপ্লবিক পরিবর্তন না হলে সে প্রশ্ন আগামীতেও থাকবে এ কথা নিশ্চিত করেই বলা যায়। একটি কথা স্বীকার্য বা অনস্বীকার্য যে, আমাদের দেশে বাহ্যত জনগণের সেবা করার ইচ্ছা পোষণকারীর অভাব নেই। বিশেষত নির্বাচন এলে জনগণের সেবা করতে ব্যাকুল অনেকের দেখা পাওয়া যায়। জনসমর্থন এবং ভোট পাওয়ার জন্য সবাই পোস্টারে লিখে থাকেন-‘ভোট দিয়ে জনগণের সেবা করার সুযোগ দিন’। আহা, মানবসেবায় উদগ্রীব ব্যক্তিটির কী করুণ মিনতি! জনগণের সেবা করার একটু সুযোগ চান তারা। এমন করুণ প্রার্থনা শুনলে পাষাণেরও মন গলে যায়, রক্ত-মাংসের মানুষ তো কোন ছাড়। ইনিয়ে-বিনিয়ে ভোট প্রার্থনা করে একবার কামিয়াব হতে পারলে তাদের আর পায় কে। উল্টো তখন জনগণকে তাদের সেবায় নিয়োজিত হতে হয়। ভোটের আগে জনগণ থাকে ভোটের মালিক, ভোটের পরে তারা হয়ে যায় নেতাদের চোটের মালিক। অর্থাৎ নেতাদের চোট সামলাতেই তাদের জান-প্রাণ ওষ্ঠাগত হয়।

রাজনীতিকরা জনগণের রাষ্ট্রের মালিকানা স্বীকার করেন কেবল ভোট কিংবা সমর্থন আদায়ের কৌশল হিসেবে বক্তৃতা-বিবৃতিতে। অন্য সময় দেশের মালিক-মোক্তার বনে যান তারা। জনগণ তখন আর মুখ্য থাকে না, হয়ে পড়ে গৌণ। অবশ্য এটাও ঠিক যে, আমাদের জনগণের একটি বিরাট অংশ তাদের সাংবিধানিক অধিকার সম্পর্কে একেবারেই অজ্ঞ বা অসচেতন। তারা জানে না সংবিধান তাদের কী অধিকার দিয়েছে। তাদের বোঝানো হয়ে থাকে, ভালোমন্দ দেখভালের জন্য নেতারা রয়েছেন। তারা দিবারাত্র মাথার ঘাম পায়ে ফেলে জনগণের উন্নয়ন চিন্তায় উ™£ান্ত হয়ে পড়ছেন। কিন্তু বাস্তবতা সে কথা বলে না। অন্তত চোখের সামনে যেসব ঘটনা আমরা ঘটতে দেখি তা থেকে এটা অন্তত বলা বেঠিক হবে না যে, রাজনীতিক বলুন আর প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী তথা আমলা বলুন, কেউই জনগণকে আক্ষরিক অর্থে রাষ্ট্রের মালিক মনে করেন না। তারা জনগণকে ক্ষমতার চেয়ারে উপবেশন করার বাহন হিসেবে ব্যবহার করেন। ভোটের আগে যে নেতাটি ভোটারদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে ভোট প্রার্থনা করেন, তাদের সুখে-দুঃখে সব সময় পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি দেন, ভোটের বৈতরণী পার হয়ে গেলেই তার বাড়ির দরজা সপাট বন্ধ হয়ে যায়। ভোটের আগে দেওয়া প্রতিশ্রুতির কথা তিনি বেমালুম ভুলে যান। তার সখ্য হয় তখন প্রশাসনের কর্মকর্তা-কর্মচারী আর সমাজের কিছু টাউট-বাটপারের সঙ্গে। এরা মিলে জনগণের এমন সেবাই করেন যে, জনগণ একেবারে হাঁপিয়ে ওঠে। আমাদের দেশে জাতীয় কিংবা স্থানীয় নির্বাচনে কোনো কোনো ভোটারের ভোট বিক্রির বিষয়টি কারও অজানা নয়। বিশেষ কোনো রাজনৈতিক আদর্শে বিশ্বাস করেন না বা দলের কর্মী নন, এমন ব্যক্তিই ভোট বিক্রি করে থাকেন। এমন একজনকে একবার জিজ্ঞেস করেছিলাম এ ব্যাপারে। তার কাছে আমার প্রশ্ন ছিল-আপনি কি জানেন ভোট আপনার পবিত্র আমানত? আর এ আমানতের মালিকানা আপনাকে দিয়েছে সংবিধান। আপনি তো রাষ্ট্রের মালিক। মালিক হয়ে কেন সে পবিত্র আমানতের এমন অপব্যবহার করেন? কিছুটা ক্ষোভমিশ্রিত কণ্ঠে তার উত্তর ছিল-‘আমি রাষ্ট্রের মালিক? কীভাবে? আমি তো শুধু পাঁচ বছর পরপর ভোট দেওনের মালিক। একবার ভোট দিলে পাঁচ বছরে আর তাগোর দেখা পামু না। তাই আমি আমার আমানত নগদে বেচি।’ এ যেন সেই কবির কথা-‘নগদ যাহা পাও হাত পেতে নাও, বাকির খাতায় শূন্য থাক/দূরের বাদ্য শুনে কী লাভ, মাঝখানে যে বেজায় ফাঁক!’ আসলে আমরা কেউ এখন আর দূরের বাদ্য শুনতে চাই না। নগদানগদ যা পাওয়া যায় সাততাড়াতাড়ি তা-ই পকেটস্থ করার নীতি গ্রহণ করেছি। তাই জনগণের প্রতিনিধিরা জনগণকে তাদের প্রাপ্য থেকে বঞ্চিত করে, দুর্নীতি আর অবৈধ কর্মকান্ডে লিপ্ত হয়। আর প্রজাতন্ত্রের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের একটি বড় অংশ নিমজ্জিত হয়ে আছে অনিয়ম-দুর্নীতির পঙ্কে।

সম্প্রতি আমাদের রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ ফোরামের জনপ্রতিনিধিরা সোচ্চার হয়েছেন তাদের অধিকারের প্রশ্নে। তারা ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন তাদের চাইতে সরকারি আমলাদের বিভিন্ন কাজে প্রাধান্য দেওয়ায়। গত ২৮ জুন জাতীয় সংসদ অধিবেশনে বক্তৃতা করতে গিয়ে তিনজন সিনিয়র সংসদ সদস্য তাদের মনের ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। বিষয়টি নিয়ে সর্বত্র আলোচনা চলছে। একই সঙ্গে প্রশাসনে আমলাদের বাড়বাড়ন্ত নিয়েও কথা হচ্ছে। কতিপয় আমলার মধ্যে একটা ‘ড্যামকেয়ার’ ভাব তাদের ভাবিয়ে তুলেছে। তারা দাবি তুলেছেন জনপ্রতিনিধিদের যথামর্যাদায় যোগ্য স্থানে অধিষ্ঠানের। তাদের এ ক্ষোভ বা দাবির সঙ্গে ভিন্নমত প্রকাশের অবকাশ খুব একটা নেই। কিন্তু একই সঙ্গে যে প্রশ্নটি অনিবার্যভাবেই এসে যায় তাহলো, একটি রাজনৈতিক সরকার রাষ্ট্র ক্ষমতায় থাকা সত্ত্বেও আমলারা কীভাবে এতটা বেপরোয়া হতে পারে? এটা তো অস্বীকার করার জো নেই যে, আমলাদের পদায়নের ক্ষেত্রে রাজনৈতিক নেতৃত্বের একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। সোজা কথায় বলতে গেলে রাজনীতিকরাই আমলাদের পদায়ন করে থাকেন। সে হিসেবে আমলাদের রাজনীতিকদের প্রতি অনুগত থাকারই কথা। ওপর থেকে সে আনুগত্যের তেমন কোনো হেরফের হয়তো চোখে পড়বে না। তবে, একটু গভীরে গেলেই বিভাজন রেখাটি স্পষ্ট হয়ে চোখে ধরা পড়বে। যখন একজন এমপি বা মন্ত্রীর সুপারিশ দিনের পর দিন ফাইলের নিচে চাপা দিয়ে আমলা-সচিবরা নির্বিকার বসে থাকেন, তখন বুঝতে অসুবিধা হয় না এদের দৌরাত্ম্য কোন পর্যায়ে পৌঁছেছে।

আমলারা কেন রাজনৈতিক নেতৃত্বের ওপর ছড়ি ঘোরাতে শুরু করেছে তা নিয়ে অনেকেই কথা বলছেন। অভিজ্ঞজনরা বলছেন যে, আমলাদের এই মাথায় ওঠে যাওয়ার সুযোগ রাজনীতিকরাই করে দিয়েছেন। তারা বলছেন, রাজনীতিকরা নিজেদের এমন পর্যায়ে নিয়ে গেছেন যে, তারা এখন আমলাদের জবাবদিহি নিশ্চিত করতে ব্যর্থ হচ্ছেন। এ বিষয়ে স্থানীয় সরকার বিশেষজ্ঞ ড. তোফায়েল আহমেদ সম্প্রতি একটি দৈনিককে বলেছেন, ‘রাজনৈতিক সরকার যদি সত্যিকারের জনপ্রতিনিধিত্বশীল সরকার হয়, তাহলে কোনো অবস্থাতেই আমলাতন্ত্র জবাবদিহির ঊর্ধ্বে উঠতে পারে না।’ সাবেক মন্ত্রিপরিষদ সচিব আলী ইমাম মজুমদার বলেছেন, ‘সরকার জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যাওয়ার কারণেই এ ধরনের বক্তব্য আসছে সংসদে। এখন তাদের ভোটের জন্য জনগণের কাছে যেতে হয় না। এমনি এমনি তারা নির্বাচিত হয়ে যান। জনগণের সঙ্গে সম্পর্ক না থাকার কারণে তাদের নিজেদের ভিতরেই এক ধরনের আস্থাহীনতা তৈরি হয়েছে। তাদের বক্তব্য সেই আস্থাহীনতার প্রতিফলন।’ অন্যদিকে সিপিবি সভাপতি মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম বলেছেন, ‘আসলে দেশে এখন রাজনীতিবিদ বলে কিছু নেই, নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিও নেই। আমলারা জানেন এই জনপ্রতিনিধিরা কোন প্রক্রিয়ায় নির্বাচিত। তারা সত্যিকারের জনপ্রতিনিধি নন, জনগণের শক্তিও তাদের সঙ্গে নেই। এ কারণেই আমলারা তাদের মানছেন না।’

বিশিষ্টজনদের অভিমতে যে সত্যটি উঠে এসেছে তাহলো, জনগণের সঙ্গে বিচ্ছিন্নতাই রাজনীতিকদের অবস্থানকে নড়বড়ে করে দিয়েছে। রাজনীতিকরা এখন নির্বাচিত হওয়ার জন্য জনগণের চেয়ে আমলাদের ওপর গুরুত্ব দেন বেশি। ভোটের দিন ভোটারদের কেন্দ্রে আনার চেয়ে প্রশাসনের লোকদের ‘ম্যানেজ’ করে পরিবেশ অনুকূলে নেওয়ার চেষ্টায় তারা প্রাণান্ত হন। ফলে আমলারা বুঝে যায় যে, ভিত্তিমূলে এসব জনপ্রতিনিধির অবস্থান খুব একটা সুবিধার নয়। তাই এদের তোয়াক্কা করারও বেশি দরকার নেই। মূলত রাজনীতিকদের এ অবস্থানগত দুর্বলতা, যেটি তাদের নিজেদেরই সৃষ্টি, সেটাই তাদের আমলাদের কাছে হাঁসের পালকের মতো হালকা করে তুলেছে।

এখানেই অত্যন্ত প্রাসঙ্গিক হয়ে উঠে জনগণের কথা। যে রাজনীতিক জনসমর্থনে যত পরিপুষ্ট, সরকারি দফতরের কর্মকর্তারা তাকে তত সমীহ করেন। রাজনীতিকদের ব্যর্থতা হলো তারা রাষ্ট্রের মালিকানায় জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠায় মনোযোগী হননি; বরং জনগণ যাতে এ ব্যাপারে সচেতন না হতে পারে সে চেষ্টাই তারা করেছেন। তারা হয়তো ভেবেছেন, জনগণ রাষ্ট্রের মালিকানা সম্বন্ধে সচেতন হলে রাজনীতিকদের স্বার্থহানি ঘটতে পারে। কিন্তু জনগণকে তাদের অধিকার সম্বন্ধে অন্ধকারে রেখে তারা যে নিজেদের সর্বনাশ নিজেরাই করছেন সেটা একবারও ভেবে দেখেননি। একটি কথা না বললেই নয়, আমলারা তাদের গোষ্ঠীস্বার্থে যতটা ঐক্যবদ্ধ, রাজনীতিকরা ততটাই বিভক্ত। আর এ বিভক্তির সুযোগ নিয়ে আমলারা সর্বেসর্বা হয়ে উঠছে।

এটা বোঝা যাচ্ছে, দেরিতে হলেও রাজনীতিকদের চেতনা ফিরেছে। তবে চেতনা ফিরলেই হবে না, নিজেরা যে বিষবৃক্ষ সহস্তে রোপণ করেছেন, তা উপড়ে ফেলতে হবে। আর এ কাজে জনগণই হতে পারে তাদের প্রধান অবলম্বন। তার আগে জনগণকে রাষ্ট্রের মালিকানা বুঝিয়ে দিতে হবে। জনগণ যদি বুঝতে পারে রাষ্ট্রের মালিক তারা, তাহলে সে মালিকানায় কারও খবরদারি তারাই প্রতিহত করবে। অন্যথায় রাজনীতিকরা আইসোলেশনে চলে যাবেন; তাদের স্থান পুরোপুরি দখল করে নেবে আমলাতন্ত্র। তখন রাজনীতিকরা হবেন গণতন্ত্রের ‘রাবার স্ট্যাম্প’।

লেখক : সাংবাদিক ও রাজনীতি বিশ্লেষক।

এই বিভাগের আরও খবর
বস্ত্র খাত হুমকিতে
বস্ত্র খাত হুমকিতে
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
পীরের সোহবতে প্রজ্ঞাবান আলেম
পীরের সোহবতে প্রজ্ঞাবান আলেম
লাল বাহাদুর শাস্ত্রীর ‘ছোটি সি কাম’
লাল বাহাদুর শাস্ত্রীর ‘ছোটি সি কাম’
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
বৈদেশিক মিশন
বৈদেশিক মিশন
আইনশৃঙ্খলা
আইনশৃঙ্খলা
আল্লাহর নামে অসত্য কসম গুনাহের কাজ
আল্লাহর নামে অসত্য কসম গুনাহের কাজ
অধ্যাত্ম প্রেম
অধ্যাত্ম প্রেম
নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়
নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামসহ পাঁচ জেলায় ২০ জুলাই পরিবহণ ধর্মঘট
চট্টগ্রামসহ পাঁচ জেলায় ২০ জুলাই পরিবহণ ধর্মঘট

৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিলেবাস সংস্কারে ইউনিসেফের সঙ্গে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চুক্তি
সিলেবাস সংস্কারে ইউনিসেফের সঙ্গে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চুক্তি

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪
ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা
শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা

২৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল
ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু
নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু

৪৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা
যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল
জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য
জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা
রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া
বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন
৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল
মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১
মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়
চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস
দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক
ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়
সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা
সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে চার স্কুলে ব্যতিক্রমী বইমেলা
চট্টগ্রামে চার স্কুলে ব্যতিক্রমী বইমেলা

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ
মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নকল করে শাস্তি পেলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮২ শিক্ষার্থী
নকল করে শাস্তি পেলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮২ শিক্ষার্থী

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লালমনিরহাটে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
লালমনিরহাটে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি সংঘাতের উস্কানির ফাঁদে পা দেবে না : প্রিন্স
বিএনপি সংঘাতের উস্কানির ফাঁদে পা দেবে না : প্রিন্স

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!
সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং
ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা
মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন
১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’
‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের
২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের
ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত
ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প
ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী
ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি
নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি
কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা
সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা

১৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের
বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই
এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস
বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা
৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ
ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান
পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে
নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ
সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম
সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে
ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত
বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!
হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া
ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব
জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব

পেছনের পৃষ্ঠা

পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা
পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির
কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির

পেছনের পৃষ্ঠা

অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে
অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য
ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা
কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি
দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি
পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত
বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা
প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান

সম্পাদকীয়

সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস
সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস

মাঠে ময়দানে

বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!
বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!

পেছনের পৃষ্ঠা

দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী
দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী

মাঠে ময়দানে

নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল
নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামীর বাংলাদেশ হবে বৈষম্যহীন জনতার
আগামীর বাংলাদেশ হবে বৈষম্যহীন জনতার

নগর জীবন

মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা
মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি

সম্পাদকীয়

রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার
রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির
ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির

পেছনের পৃষ্ঠা

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

ব্যাডমিন্টনে ৫০০’র ওপরে ম্যাচ
ব্যাডমিন্টনে ৫০০’র ওপরে ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

ওয়েস্ট ইন্ডিজ অলআউট ২৭ রানে
ওয়েস্ট ইন্ডিজ অলআউট ২৭ রানে

মাঠে ময়দানে

বিচার-পুনর্বাসনসহ চার দাবি ওমান ফেরত প্রবাসীদের
বিচার-পুনর্বাসনসহ চার দাবি ওমান ফেরত প্রবাসীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোচনায় আরপিও সংশোধন
আলোচনায় আরপিও সংশোধন

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তির হ্যাটট্রিকে শীর্ষে বাংলাদেশ
শান্তির হ্যাটট্রিকে শীর্ষে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

টি ভি তে
টি ভি তে

মাঠে ময়দানে