শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৯ জুলাই, ২০২১

রাষ্ট্রের মালিকানা বনাম গণতন্ত্রের রাবার স্ট্যাম্প

মহিউদ্দিন খান মোহন
প্রিন্ট ভার্সন
রাষ্ট্রের মালিকানা বনাম গণতন্ত্রের রাবার স্ট্যাম্প

সংবিধান অনুযায়ী বাংলাদেশ রাষ্ট্রের মালিক এর জনগণ। আমাদের সংবিধানে তা স্পষ্টই উল্লেখ আছে। সেখানে ‘প্রজাতন্ত্র’ অধ্যায়ের ১ নম্বর অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে- ‘বাংলাদেশ একটি একক, স্বাধীন ও সার্বভৌম প্রজাতন্ত্র’, যাহা “গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ” নামে পরিচিত হইবে। ‘সংবিধানের প্রাধান্য’ শীর্ষক ৭(১) অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে- ‘প্রজাতন্ত্রের সকল ক্ষমতার মালিক জনগণ; এবং জনগণের পক্ষে সেই ক্ষমতার প্রয়োগ কেবল এই সংবিধানের অধীন ও কর্তৃত্বে কার্যকর হইবে।’ সংবিধানের উপরোক্ত অনুচ্ছেদ-উপ-অনুচ্ছেদসমূহের ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণে নানা ধরনের প্রশ্ন সামনে এসে দাঁড়াবে। বিশেষত জনগণের রাষ্ট্রের মালিকানার বিষয়ে। কাগজ কলমে জনগণ বাংলাদেশ রাষ্ট্রটির মালিক হলেও তাদের সে মালিকানা কতটুকু অক্ষুণœ আছে, কিংবা সে রাষ্ট্রে তারা কতটুকু কর্তৃত্ব করতে পারছেন, এ নিয়ে অনেক প্রশ্ন এবং মতান্তর আছে। সংবিধানে বলা হয়েছে, জনগণের পক্ষে ওই মালিকানার কর্তৃত্ব কেবল সংবিধানের অধীনেই প্রয়োগযোগ্য হবে। এর সোজা অর্থ দাঁড়ায়-রাষ্ট্রের সব কর্মকান্ড সাংবিধানিক আইন অনুযায়ী পরিচালিত হবে। তবে, সংবিধানের প্রায় সব অনুচ্ছেদেই একটি কথা বলা আছে- ‘জনস্বার্থে আইনের দ্বারা যুক্তিসংগত বাধানিষেধ সাপেক্ষে’। অর্থাৎ সরকার যদি মনে করে সংবিধানের কোনো একটি অনুচ্ছেদে দেওয়া নাগরিক অধিকার জনশৃঙ্খলা ও জনস্বার্থের পরিপন্থী হতে পারে, তাহলে যথাযথ আইনের আওতায় তাতে বাধানিষেধ আরোপ করতে পারে।

সংবিধান অনুযায়ী বাংলাদেশ রাষ্ট্রের মালিক জনগণ হলেও এর কোনো বিষয়ে তাদের কর্তৃত্ব আদৌ আছে কি না এটা একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন। যদিও সবকিছুই চলে জনগণের নামে; তবে সেখানে আসলে জনগণের উপস্থিতি বা অংশগ্রহণ কতটুকু তা নিয়ে প্রশ্নের অবকাশ রয়েছে। আমাদের সংবিধান অত্যন্ত সুচারুরূপে নাগরিকদের কর্তব্য ভাগ করে দিয়েছে। রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রিবর্গ, জাতীয় সংসদ সদস্য, প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী এবং সাধারণ মানুষের কর্তব্য ও এর সীমারেখা স্পষ্ট করেই তাতে উল্লেখ আছে। সংবিধানের ২১ ধারার (১) উপধারায় বলা হয়েছে- ‘সংবিধান ও আইন মান্য করা, শৃঙ্খলা রক্ষা করা, নাগরিক দায়িত্ব পালন করা এবং জাতীয় সম্পত্তি রক্ষা করা প্রত্যেক নাগরিকের কর্তব্য।’ আর (২) উপধারায় বলা হয়েছে-‘সকল সময়ে জনগণের সেবা করিবার চেষ্টা করা প্রজাতন্ত্রের কর্মে নিযুক্ত প্রত্যেক ব্যক্তির কর্তব্য।’

মূল প্রশ্নটা এখানেই। সংবিধান প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীদের জনগণের সেবা করতে সচেষ্ট থাকার নির্দেশ দিলেও তারা তা কতটুকু পালন করছেন তা নিয়ে প্রশ্ন সব সময়ই ছিল এবং আছে। অবস্থার কোনো বৈপ্লবিক পরিবর্তন না হলে সে প্রশ্ন আগামীতেও থাকবে এ কথা নিশ্চিত করেই বলা যায়। একটি কথা স্বীকার্য বা অনস্বীকার্য যে, আমাদের দেশে বাহ্যত জনগণের সেবা করার ইচ্ছা পোষণকারীর অভাব নেই। বিশেষত নির্বাচন এলে জনগণের সেবা করতে ব্যাকুল অনেকের দেখা পাওয়া যায়। জনসমর্থন এবং ভোট পাওয়ার জন্য সবাই পোস্টারে লিখে থাকেন-‘ভোট দিয়ে জনগণের সেবা করার সুযোগ দিন’। আহা, মানবসেবায় উদগ্রীব ব্যক্তিটির কী করুণ মিনতি! জনগণের সেবা করার একটু সুযোগ চান তারা। এমন করুণ প্রার্থনা শুনলে পাষাণেরও মন গলে যায়, রক্ত-মাংসের মানুষ তো কোন ছাড়। ইনিয়ে-বিনিয়ে ভোট প্রার্থনা করে একবার কামিয়াব হতে পারলে তাদের আর পায় কে। উল্টো তখন জনগণকে তাদের সেবায় নিয়োজিত হতে হয়। ভোটের আগে জনগণ থাকে ভোটের মালিক, ভোটের পরে তারা হয়ে যায় নেতাদের চোটের মালিক। অর্থাৎ নেতাদের চোট সামলাতেই তাদের জান-প্রাণ ওষ্ঠাগত হয়।

রাজনীতিকরা জনগণের রাষ্ট্রের মালিকানা স্বীকার করেন কেবল ভোট কিংবা সমর্থন আদায়ের কৌশল হিসেবে বক্তৃতা-বিবৃতিতে। অন্য সময় দেশের মালিক-মোক্তার বনে যান তারা। জনগণ তখন আর মুখ্য থাকে না, হয়ে পড়ে গৌণ। অবশ্য এটাও ঠিক যে, আমাদের জনগণের একটি বিরাট অংশ তাদের সাংবিধানিক অধিকার সম্পর্কে একেবারেই অজ্ঞ বা অসচেতন। তারা জানে না সংবিধান তাদের কী অধিকার দিয়েছে। তাদের বোঝানো হয়ে থাকে, ভালোমন্দ দেখভালের জন্য নেতারা রয়েছেন। তারা দিবারাত্র মাথার ঘাম পায়ে ফেলে জনগণের উন্নয়ন চিন্তায় উ™£ান্ত হয়ে পড়ছেন। কিন্তু বাস্তবতা সে কথা বলে না। অন্তত চোখের সামনে যেসব ঘটনা আমরা ঘটতে দেখি তা থেকে এটা অন্তত বলা বেঠিক হবে না যে, রাজনীতিক বলুন আর প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী তথা আমলা বলুন, কেউই জনগণকে আক্ষরিক অর্থে রাষ্ট্রের মালিক মনে করেন না। তারা জনগণকে ক্ষমতার চেয়ারে উপবেশন করার বাহন হিসেবে ব্যবহার করেন। ভোটের আগে যে নেতাটি ভোটারদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে ভোট প্রার্থনা করেন, তাদের সুখে-দুঃখে সব সময় পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি দেন, ভোটের বৈতরণী পার হয়ে গেলেই তার বাড়ির দরজা সপাট বন্ধ হয়ে যায়। ভোটের আগে দেওয়া প্রতিশ্রুতির কথা তিনি বেমালুম ভুলে যান। তার সখ্য হয় তখন প্রশাসনের কর্মকর্তা-কর্মচারী আর সমাজের কিছু টাউট-বাটপারের সঙ্গে। এরা মিলে জনগণের এমন সেবাই করেন যে, জনগণ একেবারে হাঁপিয়ে ওঠে। আমাদের দেশে জাতীয় কিংবা স্থানীয় নির্বাচনে কোনো কোনো ভোটারের ভোট বিক্রির বিষয়টি কারও অজানা নয়। বিশেষ কোনো রাজনৈতিক আদর্শে বিশ্বাস করেন না বা দলের কর্মী নন, এমন ব্যক্তিই ভোট বিক্রি করে থাকেন। এমন একজনকে একবার জিজ্ঞেস করেছিলাম এ ব্যাপারে। তার কাছে আমার প্রশ্ন ছিল-আপনি কি জানেন ভোট আপনার পবিত্র আমানত? আর এ আমানতের মালিকানা আপনাকে দিয়েছে সংবিধান। আপনি তো রাষ্ট্রের মালিক। মালিক হয়ে কেন সে পবিত্র আমানতের এমন অপব্যবহার করেন? কিছুটা ক্ষোভমিশ্রিত কণ্ঠে তার উত্তর ছিল-‘আমি রাষ্ট্রের মালিক? কীভাবে? আমি তো শুধু পাঁচ বছর পরপর ভোট দেওনের মালিক। একবার ভোট দিলে পাঁচ বছরে আর তাগোর দেখা পামু না। তাই আমি আমার আমানত নগদে বেচি।’ এ যেন সেই কবির কথা-‘নগদ যাহা পাও হাত পেতে নাও, বাকির খাতায় শূন্য থাক/দূরের বাদ্য শুনে কী লাভ, মাঝখানে যে বেজায় ফাঁক!’ আসলে আমরা কেউ এখন আর দূরের বাদ্য শুনতে চাই না। নগদানগদ যা পাওয়া যায় সাততাড়াতাড়ি তা-ই পকেটস্থ করার নীতি গ্রহণ করেছি। তাই জনগণের প্রতিনিধিরা জনগণকে তাদের প্রাপ্য থেকে বঞ্চিত করে, দুর্নীতি আর অবৈধ কর্মকান্ডে লিপ্ত হয়। আর প্রজাতন্ত্রের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের একটি বড় অংশ নিমজ্জিত হয়ে আছে অনিয়ম-দুর্নীতির পঙ্কে।

সম্প্রতি আমাদের রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ ফোরামের জনপ্রতিনিধিরা সোচ্চার হয়েছেন তাদের অধিকারের প্রশ্নে। তারা ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন তাদের চাইতে সরকারি আমলাদের বিভিন্ন কাজে প্রাধান্য দেওয়ায়। গত ২৮ জুন জাতীয় সংসদ অধিবেশনে বক্তৃতা করতে গিয়ে তিনজন সিনিয়র সংসদ সদস্য তাদের মনের ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। বিষয়টি নিয়ে সর্বত্র আলোচনা চলছে। একই সঙ্গে প্রশাসনে আমলাদের বাড়বাড়ন্ত নিয়েও কথা হচ্ছে। কতিপয় আমলার মধ্যে একটা ‘ড্যামকেয়ার’ ভাব তাদের ভাবিয়ে তুলেছে। তারা দাবি তুলেছেন জনপ্রতিনিধিদের যথামর্যাদায় যোগ্য স্থানে অধিষ্ঠানের। তাদের এ ক্ষোভ বা দাবির সঙ্গে ভিন্নমত প্রকাশের অবকাশ খুব একটা নেই। কিন্তু একই সঙ্গে যে প্রশ্নটি অনিবার্যভাবেই এসে যায় তাহলো, একটি রাজনৈতিক সরকার রাষ্ট্র ক্ষমতায় থাকা সত্ত্বেও আমলারা কীভাবে এতটা বেপরোয়া হতে পারে? এটা তো অস্বীকার করার জো নেই যে, আমলাদের পদায়নের ক্ষেত্রে রাজনৈতিক নেতৃত্বের একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। সোজা কথায় বলতে গেলে রাজনীতিকরাই আমলাদের পদায়ন করে থাকেন। সে হিসেবে আমলাদের রাজনীতিকদের প্রতি অনুগত থাকারই কথা। ওপর থেকে সে আনুগত্যের তেমন কোনো হেরফের হয়তো চোখে পড়বে না। তবে, একটু গভীরে গেলেই বিভাজন রেখাটি স্পষ্ট হয়ে চোখে ধরা পড়বে। যখন একজন এমপি বা মন্ত্রীর সুপারিশ দিনের পর দিন ফাইলের নিচে চাপা দিয়ে আমলা-সচিবরা নির্বিকার বসে থাকেন, তখন বুঝতে অসুবিধা হয় না এদের দৌরাত্ম্য কোন পর্যায়ে পৌঁছেছে।

আমলারা কেন রাজনৈতিক নেতৃত্বের ওপর ছড়ি ঘোরাতে শুরু করেছে তা নিয়ে অনেকেই কথা বলছেন। অভিজ্ঞজনরা বলছেন যে, আমলাদের এই মাথায় ওঠে যাওয়ার সুযোগ রাজনীতিকরাই করে দিয়েছেন। তারা বলছেন, রাজনীতিকরা নিজেদের এমন পর্যায়ে নিয়ে গেছেন যে, তারা এখন আমলাদের জবাবদিহি নিশ্চিত করতে ব্যর্থ হচ্ছেন। এ বিষয়ে স্থানীয় সরকার বিশেষজ্ঞ ড. তোফায়েল আহমেদ সম্প্রতি একটি দৈনিককে বলেছেন, ‘রাজনৈতিক সরকার যদি সত্যিকারের জনপ্রতিনিধিত্বশীল সরকার হয়, তাহলে কোনো অবস্থাতেই আমলাতন্ত্র জবাবদিহির ঊর্ধ্বে উঠতে পারে না।’ সাবেক মন্ত্রিপরিষদ সচিব আলী ইমাম মজুমদার বলেছেন, ‘সরকার জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যাওয়ার কারণেই এ ধরনের বক্তব্য আসছে সংসদে। এখন তাদের ভোটের জন্য জনগণের কাছে যেতে হয় না। এমনি এমনি তারা নির্বাচিত হয়ে যান। জনগণের সঙ্গে সম্পর্ক না থাকার কারণে তাদের নিজেদের ভিতরেই এক ধরনের আস্থাহীনতা তৈরি হয়েছে। তাদের বক্তব্য সেই আস্থাহীনতার প্রতিফলন।’ অন্যদিকে সিপিবি সভাপতি মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম বলেছেন, ‘আসলে দেশে এখন রাজনীতিবিদ বলে কিছু নেই, নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিও নেই। আমলারা জানেন এই জনপ্রতিনিধিরা কোন প্রক্রিয়ায় নির্বাচিত। তারা সত্যিকারের জনপ্রতিনিধি নন, জনগণের শক্তিও তাদের সঙ্গে নেই। এ কারণেই আমলারা তাদের মানছেন না।’

বিশিষ্টজনদের অভিমতে যে সত্যটি উঠে এসেছে তাহলো, জনগণের সঙ্গে বিচ্ছিন্নতাই রাজনীতিকদের অবস্থানকে নড়বড়ে করে দিয়েছে। রাজনীতিকরা এখন নির্বাচিত হওয়ার জন্য জনগণের চেয়ে আমলাদের ওপর গুরুত্ব দেন বেশি। ভোটের দিন ভোটারদের কেন্দ্রে আনার চেয়ে প্রশাসনের লোকদের ‘ম্যানেজ’ করে পরিবেশ অনুকূলে নেওয়ার চেষ্টায় তারা প্রাণান্ত হন। ফলে আমলারা বুঝে যায় যে, ভিত্তিমূলে এসব জনপ্রতিনিধির অবস্থান খুব একটা সুবিধার নয়। তাই এদের তোয়াক্কা করারও বেশি দরকার নেই। মূলত রাজনীতিকদের এ অবস্থানগত দুর্বলতা, যেটি তাদের নিজেদেরই সৃষ্টি, সেটাই তাদের আমলাদের কাছে হাঁসের পালকের মতো হালকা করে তুলেছে।

এখানেই অত্যন্ত প্রাসঙ্গিক হয়ে উঠে জনগণের কথা। যে রাজনীতিক জনসমর্থনে যত পরিপুষ্ট, সরকারি দফতরের কর্মকর্তারা তাকে তত সমীহ করেন। রাজনীতিকদের ব্যর্থতা হলো তারা রাষ্ট্রের মালিকানায় জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠায় মনোযোগী হননি; বরং জনগণ যাতে এ ব্যাপারে সচেতন না হতে পারে সে চেষ্টাই তারা করেছেন। তারা হয়তো ভেবেছেন, জনগণ রাষ্ট্রের মালিকানা সম্বন্ধে সচেতন হলে রাজনীতিকদের স্বার্থহানি ঘটতে পারে। কিন্তু জনগণকে তাদের অধিকার সম্বন্ধে অন্ধকারে রেখে তারা যে নিজেদের সর্বনাশ নিজেরাই করছেন সেটা একবারও ভেবে দেখেননি। একটি কথা না বললেই নয়, আমলারা তাদের গোষ্ঠীস্বার্থে যতটা ঐক্যবদ্ধ, রাজনীতিকরা ততটাই বিভক্ত। আর এ বিভক্তির সুযোগ নিয়ে আমলারা সর্বেসর্বা হয়ে উঠছে।

এটা বোঝা যাচ্ছে, দেরিতে হলেও রাজনীতিকদের চেতনা ফিরেছে। তবে চেতনা ফিরলেই হবে না, নিজেরা যে বিষবৃক্ষ সহস্তে রোপণ করেছেন, তা উপড়ে ফেলতে হবে। আর এ কাজে জনগণই হতে পারে তাদের প্রধান অবলম্বন। তার আগে জনগণকে রাষ্ট্রের মালিকানা বুঝিয়ে দিতে হবে। জনগণ যদি বুঝতে পারে রাষ্ট্রের মালিক তারা, তাহলে সে মালিকানায় কারও খবরদারি তারাই প্রতিহত করবে। অন্যথায় রাজনীতিকরা আইসোলেশনে চলে যাবেন; তাদের স্থান পুরোপুরি দখল করে নেবে আমলাতন্ত্র। তখন রাজনীতিকরা হবেন গণতন্ত্রের ‘রাবার স্ট্যাম্প’।

লেখক : সাংবাদিক ও রাজনীতি বিশ্লেষক।

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
বাড়ছে বেকারত্ব
বাড়ছে বেকারত্ব
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
সোমবার রোজা রাখা
সোমবার রোজা রাখা
সর্বশেষ খবর
চ্যাম্পিয়ন্স লিগে আর্সেনালের শুভসূচনা
চ্যাম্পিয়ন্স লিগে আর্সেনালের শুভসূচনা

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

তিন দাবিতে ১৩ ঘণ্টা ধরে অনশনে জবি শিক্ষার্থীরা
তিন দাবিতে ১৩ ঘণ্টা ধরে অনশনে জবি শিক্ষার্থীরা

৪২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চতুর্থ ধাপে একাদশে ভর্তি: বাদ পড়াদের জন্য সুখবর
চতুর্থ ধাপে একাদশে ভর্তি: বাদ পড়াদের জন্য সুখবর

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

৫৯ মিনিট আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?
সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সারের কৃত্রিম সংকট সৃষ্টির প্রতিবাদে কুড়িগ্রামে মানববন্ধন
সারের কৃত্রিম সংকট সৃষ্টির প্রতিবাদে কুড়িগ্রামে মানববন্ধন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?
স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় বাসের ধাক্কায় অটোরিকশার চালকসহ নিহত ২
কুমিল্লায় বাসের ধাক্কায় অটোরিকশার চালকসহ নিহত ২

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম
ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে মাদক বিক্রেতাদের ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
রাজধানীতে মাদক বিক্রেতাদের ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অসহায় পরিবারকে সেলাই মেশিন ও ব্যবসা উপকরণ দিলেন জেলা প্রশাসক
অসহায় পরিবারকে সেলাই মেশিন ও ব্যবসা উপকরণ দিলেন জেলা প্রশাসক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় এবার ৮১৮টি মণ্ডপে দুর্গাপূজা
কুমিল্লায় এবার ৮১৮টি মণ্ডপে দুর্গাপূজা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু
পুকুরে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানকে ১৫৫ রানের টার্গেট দিল বাংলাদেশ
আফগানিস্তানকে ১৫৫ রানের টার্গেট দিল বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জনগণ ঐক্যবদ্ধ হলে কোনো হুংকারেই নির্বাচন ঠেকানো যাবে না: জাহিদ হোসেন
জনগণ ঐক্যবদ্ধ হলে কোনো হুংকারেই নির্বাচন ঠেকানো যাবে না: জাহিদ হোসেন

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জের ডাকাতি মামলার আসামি শ্রীপুরে গ্রেফতার
সিরাজগঞ্জের ডাকাতি মামলার আসামি শ্রীপুরে গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিবচরে যুবককে কু‌পি‌য়ে হত্যা: ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন
শিবচরে যুবককে কু‌পি‌য়ে হত্যা: ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাবন্দিদের করানো হচ্ছে ডোপ টেস্ট
কারাবন্দিদের করানো হচ্ছে ডোপ টেস্ট

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের ডাবল সেঞ্চুরি
টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের ডাবল সেঞ্চুরি

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে জব্দকৃত ৬০ কেজি গাঁজা ধ্বংস
চাঁদপুরে জব্দকৃত ৬০ কেজি গাঁজা ধ্বংস

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারী শিক্ষার্থীদের নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিতে শাবিপ্রবিতে স্মারকলিপি
নারী শিক্ষার্থীদের নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিতে শাবিপ্রবিতে স্মারকলিপি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীমঙ্গলে জামায়াতের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সভা
শ্রীমঙ্গলে জামায়াতের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সভা

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নতুন নেতৃত্বে গোবিপ্রবি সাহিত্য সংসদ
নতুন নেতৃত্বে গোবিপ্রবি সাহিত্য সংসদ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুড়িগ্রামে বন্যায় নিম্নাঞ্চল প্লাবিত
কুড়িগ্রামে বন্যায় নিম্নাঞ্চল প্লাবিত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকাস্থ চীনের ভিসা অফিস বন্ধ থাকবে ৮ দিন
ঢাকাস্থ চীনের ভিসা অফিস বন্ধ থাকবে ৮ দিন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডোপ টেস্টে পজিটিভ, নিষিদ্ধ ডাচ পেসার
ডোপ টেস্টে পজিটিভ, নিষিদ্ধ ডাচ পেসার

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৬৫
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৬৫

৮ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে
অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা
রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের
সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২
এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প
ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল
আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ
কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী
মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক
পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন
আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত
ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না
চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না

১৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩
ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন
নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা
নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব
এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’
‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত
বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন
কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন
দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন

১৭ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

‘আমার নাম স্বস্তিকা, আমি বুড়িমা নই’
‘আমার নাম স্বস্তিকা, আমি বুড়িমা নই’

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা
গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা

১৫ ঘণ্টা আগে | টক শো

নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?
নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?

২২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি

২১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এটি সরকারি স্কুল!
এটি সরকারি স্কুল!

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ
প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা
বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা

নগর জীবন

বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর
বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর

নগর জীবন

মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা
মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা

নগর জীবন

বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে
বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা
চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা

প্রথম পৃষ্ঠা

অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা
বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত
তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত

নগর জীবন

সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে
সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে

নগর জীবন

দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক
দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক

নগর জীবন

জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার
জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ

নগর জীবন

শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক
শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক

নগর জীবন

এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ
এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে
আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে

নগর জীবন

মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা
মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা

পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

পূর্ব-পশ্চিম

কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২
কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২

দেশগ্রাম

জাতিসংঘের সতর্কবার্তা
জাতিসংঘের সতর্কবার্তা

নগর জীবন

রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ
রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ

দেশগ্রাম

গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮
গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮

পূর্ব-পশ্চিম

দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা
দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা

দেশগ্রাম

মাদক মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
মাদক মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

দেশগ্রাম

সারের কৃত্রিম সংকট প্রতিবাদে বিক্ষোভ
সারের কৃত্রিম সংকট প্রতিবাদে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

পাকিস্তানে বিস্ফোরণে পাঁচ সেনা নিহত
পাকিস্তানে বিস্ফোরণে পাঁচ সেনা নিহত

পূর্ব-পশ্চিম

ইয়াবাসহ তিন মাদক কারবারি আটক
ইয়াবাসহ তিন মাদক কারবারি আটক

দেশগ্রাম