শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৯ জুলাই, ২০২১

রাষ্ট্রের মালিকানা বনাম গণতন্ত্রের রাবার স্ট্যাম্প

মহিউদ্দিন খান মোহন
প্রিন্ট ভার্সন
রাষ্ট্রের মালিকানা বনাম গণতন্ত্রের রাবার স্ট্যাম্প

সংবিধান অনুযায়ী বাংলাদেশ রাষ্ট্রের মালিক এর জনগণ। আমাদের সংবিধানে তা স্পষ্টই উল্লেখ আছে। সেখানে ‘প্রজাতন্ত্র’ অধ্যায়ের ১ নম্বর অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে- ‘বাংলাদেশ একটি একক, স্বাধীন ও সার্বভৌম প্রজাতন্ত্র’, যাহা “গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ” নামে পরিচিত হইবে। ‘সংবিধানের প্রাধান্য’ শীর্ষক ৭(১) অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে- ‘প্রজাতন্ত্রের সকল ক্ষমতার মালিক জনগণ; এবং জনগণের পক্ষে সেই ক্ষমতার প্রয়োগ কেবল এই সংবিধানের অধীন ও কর্তৃত্বে কার্যকর হইবে।’ সংবিধানের উপরোক্ত অনুচ্ছেদ-উপ-অনুচ্ছেদসমূহের ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণে নানা ধরনের প্রশ্ন সামনে এসে দাঁড়াবে। বিশেষত জনগণের রাষ্ট্রের মালিকানার বিষয়ে। কাগজ কলমে জনগণ বাংলাদেশ রাষ্ট্রটির মালিক হলেও তাদের সে মালিকানা কতটুকু অক্ষুণœ আছে, কিংবা সে রাষ্ট্রে তারা কতটুকু কর্তৃত্ব করতে পারছেন, এ নিয়ে অনেক প্রশ্ন এবং মতান্তর আছে। সংবিধানে বলা হয়েছে, জনগণের পক্ষে ওই মালিকানার কর্তৃত্ব কেবল সংবিধানের অধীনেই প্রয়োগযোগ্য হবে। এর সোজা অর্থ দাঁড়ায়-রাষ্ট্রের সব কর্মকান্ড সাংবিধানিক আইন অনুযায়ী পরিচালিত হবে। তবে, সংবিধানের প্রায় সব অনুচ্ছেদেই একটি কথা বলা আছে- ‘জনস্বার্থে আইনের দ্বারা যুক্তিসংগত বাধানিষেধ সাপেক্ষে’। অর্থাৎ সরকার যদি মনে করে সংবিধানের কোনো একটি অনুচ্ছেদে দেওয়া নাগরিক অধিকার জনশৃঙ্খলা ও জনস্বার্থের পরিপন্থী হতে পারে, তাহলে যথাযথ আইনের আওতায় তাতে বাধানিষেধ আরোপ করতে পারে।

সংবিধান অনুযায়ী বাংলাদেশ রাষ্ট্রের মালিক জনগণ হলেও এর কোনো বিষয়ে তাদের কর্তৃত্ব আদৌ আছে কি না এটা একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন। যদিও সবকিছুই চলে জনগণের নামে; তবে সেখানে আসলে জনগণের উপস্থিতি বা অংশগ্রহণ কতটুকু তা নিয়ে প্রশ্নের অবকাশ রয়েছে। আমাদের সংবিধান অত্যন্ত সুচারুরূপে নাগরিকদের কর্তব্য ভাগ করে দিয়েছে। রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রিবর্গ, জাতীয় সংসদ সদস্য, প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী এবং সাধারণ মানুষের কর্তব্য ও এর সীমারেখা স্পষ্ট করেই তাতে উল্লেখ আছে। সংবিধানের ২১ ধারার (১) উপধারায় বলা হয়েছে- ‘সংবিধান ও আইন মান্য করা, শৃঙ্খলা রক্ষা করা, নাগরিক দায়িত্ব পালন করা এবং জাতীয় সম্পত্তি রক্ষা করা প্রত্যেক নাগরিকের কর্তব্য।’ আর (২) উপধারায় বলা হয়েছে-‘সকল সময়ে জনগণের সেবা করিবার চেষ্টা করা প্রজাতন্ত্রের কর্মে নিযুক্ত প্রত্যেক ব্যক্তির কর্তব্য।’

মূল প্রশ্নটা এখানেই। সংবিধান প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীদের জনগণের সেবা করতে সচেষ্ট থাকার নির্দেশ দিলেও তারা তা কতটুকু পালন করছেন তা নিয়ে প্রশ্ন সব সময়ই ছিল এবং আছে। অবস্থার কোনো বৈপ্লবিক পরিবর্তন না হলে সে প্রশ্ন আগামীতেও থাকবে এ কথা নিশ্চিত করেই বলা যায়। একটি কথা স্বীকার্য বা অনস্বীকার্য যে, আমাদের দেশে বাহ্যত জনগণের সেবা করার ইচ্ছা পোষণকারীর অভাব নেই। বিশেষত নির্বাচন এলে জনগণের সেবা করতে ব্যাকুল অনেকের দেখা পাওয়া যায়। জনসমর্থন এবং ভোট পাওয়ার জন্য সবাই পোস্টারে লিখে থাকেন-‘ভোট দিয়ে জনগণের সেবা করার সুযোগ দিন’। আহা, মানবসেবায় উদগ্রীব ব্যক্তিটির কী করুণ মিনতি! জনগণের সেবা করার একটু সুযোগ চান তারা। এমন করুণ প্রার্থনা শুনলে পাষাণেরও মন গলে যায়, রক্ত-মাংসের মানুষ তো কোন ছাড়। ইনিয়ে-বিনিয়ে ভোট প্রার্থনা করে একবার কামিয়াব হতে পারলে তাদের আর পায় কে। উল্টো তখন জনগণকে তাদের সেবায় নিয়োজিত হতে হয়। ভোটের আগে জনগণ থাকে ভোটের মালিক, ভোটের পরে তারা হয়ে যায় নেতাদের চোটের মালিক। অর্থাৎ নেতাদের চোট সামলাতেই তাদের জান-প্রাণ ওষ্ঠাগত হয়।

রাজনীতিকরা জনগণের রাষ্ট্রের মালিকানা স্বীকার করেন কেবল ভোট কিংবা সমর্থন আদায়ের কৌশল হিসেবে বক্তৃতা-বিবৃতিতে। অন্য সময় দেশের মালিক-মোক্তার বনে যান তারা। জনগণ তখন আর মুখ্য থাকে না, হয়ে পড়ে গৌণ। অবশ্য এটাও ঠিক যে, আমাদের জনগণের একটি বিরাট অংশ তাদের সাংবিধানিক অধিকার সম্পর্কে একেবারেই অজ্ঞ বা অসচেতন। তারা জানে না সংবিধান তাদের কী অধিকার দিয়েছে। তাদের বোঝানো হয়ে থাকে, ভালোমন্দ দেখভালের জন্য নেতারা রয়েছেন। তারা দিবারাত্র মাথার ঘাম পায়ে ফেলে জনগণের উন্নয়ন চিন্তায় উ™£ান্ত হয়ে পড়ছেন। কিন্তু বাস্তবতা সে কথা বলে না। অন্তত চোখের সামনে যেসব ঘটনা আমরা ঘটতে দেখি তা থেকে এটা অন্তত বলা বেঠিক হবে না যে, রাজনীতিক বলুন আর প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী তথা আমলা বলুন, কেউই জনগণকে আক্ষরিক অর্থে রাষ্ট্রের মালিক মনে করেন না। তারা জনগণকে ক্ষমতার চেয়ারে উপবেশন করার বাহন হিসেবে ব্যবহার করেন। ভোটের আগে যে নেতাটি ভোটারদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে ভোট প্রার্থনা করেন, তাদের সুখে-দুঃখে সব সময় পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি দেন, ভোটের বৈতরণী পার হয়ে গেলেই তার বাড়ির দরজা সপাট বন্ধ হয়ে যায়। ভোটের আগে দেওয়া প্রতিশ্রুতির কথা তিনি বেমালুম ভুলে যান। তার সখ্য হয় তখন প্রশাসনের কর্মকর্তা-কর্মচারী আর সমাজের কিছু টাউট-বাটপারের সঙ্গে। এরা মিলে জনগণের এমন সেবাই করেন যে, জনগণ একেবারে হাঁপিয়ে ওঠে। আমাদের দেশে জাতীয় কিংবা স্থানীয় নির্বাচনে কোনো কোনো ভোটারের ভোট বিক্রির বিষয়টি কারও অজানা নয়। বিশেষ কোনো রাজনৈতিক আদর্শে বিশ্বাস করেন না বা দলের কর্মী নন, এমন ব্যক্তিই ভোট বিক্রি করে থাকেন। এমন একজনকে একবার জিজ্ঞেস করেছিলাম এ ব্যাপারে। তার কাছে আমার প্রশ্ন ছিল-আপনি কি জানেন ভোট আপনার পবিত্র আমানত? আর এ আমানতের মালিকানা আপনাকে দিয়েছে সংবিধান। আপনি তো রাষ্ট্রের মালিক। মালিক হয়ে কেন সে পবিত্র আমানতের এমন অপব্যবহার করেন? কিছুটা ক্ষোভমিশ্রিত কণ্ঠে তার উত্তর ছিল-‘আমি রাষ্ট্রের মালিক? কীভাবে? আমি তো শুধু পাঁচ বছর পরপর ভোট দেওনের মালিক। একবার ভোট দিলে পাঁচ বছরে আর তাগোর দেখা পামু না। তাই আমি আমার আমানত নগদে বেচি।’ এ যেন সেই কবির কথা-‘নগদ যাহা পাও হাত পেতে নাও, বাকির খাতায় শূন্য থাক/দূরের বাদ্য শুনে কী লাভ, মাঝখানে যে বেজায় ফাঁক!’ আসলে আমরা কেউ এখন আর দূরের বাদ্য শুনতে চাই না। নগদানগদ যা পাওয়া যায় সাততাড়াতাড়ি তা-ই পকেটস্থ করার নীতি গ্রহণ করেছি। তাই জনগণের প্রতিনিধিরা জনগণকে তাদের প্রাপ্য থেকে বঞ্চিত করে, দুর্নীতি আর অবৈধ কর্মকান্ডে লিপ্ত হয়। আর প্রজাতন্ত্রের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের একটি বড় অংশ নিমজ্জিত হয়ে আছে অনিয়ম-দুর্নীতির পঙ্কে।

সম্প্রতি আমাদের রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ ফোরামের জনপ্রতিনিধিরা সোচ্চার হয়েছেন তাদের অধিকারের প্রশ্নে। তারা ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন তাদের চাইতে সরকারি আমলাদের বিভিন্ন কাজে প্রাধান্য দেওয়ায়। গত ২৮ জুন জাতীয় সংসদ অধিবেশনে বক্তৃতা করতে গিয়ে তিনজন সিনিয়র সংসদ সদস্য তাদের মনের ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। বিষয়টি নিয়ে সর্বত্র আলোচনা চলছে। একই সঙ্গে প্রশাসনে আমলাদের বাড়বাড়ন্ত নিয়েও কথা হচ্ছে। কতিপয় আমলার মধ্যে একটা ‘ড্যামকেয়ার’ ভাব তাদের ভাবিয়ে তুলেছে। তারা দাবি তুলেছেন জনপ্রতিনিধিদের যথামর্যাদায় যোগ্য স্থানে অধিষ্ঠানের। তাদের এ ক্ষোভ বা দাবির সঙ্গে ভিন্নমত প্রকাশের অবকাশ খুব একটা নেই। কিন্তু একই সঙ্গে যে প্রশ্নটি অনিবার্যভাবেই এসে যায় তাহলো, একটি রাজনৈতিক সরকার রাষ্ট্র ক্ষমতায় থাকা সত্ত্বেও আমলারা কীভাবে এতটা বেপরোয়া হতে পারে? এটা তো অস্বীকার করার জো নেই যে, আমলাদের পদায়নের ক্ষেত্রে রাজনৈতিক নেতৃত্বের একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। সোজা কথায় বলতে গেলে রাজনীতিকরাই আমলাদের পদায়ন করে থাকেন। সে হিসেবে আমলাদের রাজনীতিকদের প্রতি অনুগত থাকারই কথা। ওপর থেকে সে আনুগত্যের তেমন কোনো হেরফের হয়তো চোখে পড়বে না। তবে, একটু গভীরে গেলেই বিভাজন রেখাটি স্পষ্ট হয়ে চোখে ধরা পড়বে। যখন একজন এমপি বা মন্ত্রীর সুপারিশ দিনের পর দিন ফাইলের নিচে চাপা দিয়ে আমলা-সচিবরা নির্বিকার বসে থাকেন, তখন বুঝতে অসুবিধা হয় না এদের দৌরাত্ম্য কোন পর্যায়ে পৌঁছেছে।

আমলারা কেন রাজনৈতিক নেতৃত্বের ওপর ছড়ি ঘোরাতে শুরু করেছে তা নিয়ে অনেকেই কথা বলছেন। অভিজ্ঞজনরা বলছেন যে, আমলাদের এই মাথায় ওঠে যাওয়ার সুযোগ রাজনীতিকরাই করে দিয়েছেন। তারা বলছেন, রাজনীতিকরা নিজেদের এমন পর্যায়ে নিয়ে গেছেন যে, তারা এখন আমলাদের জবাবদিহি নিশ্চিত করতে ব্যর্থ হচ্ছেন। এ বিষয়ে স্থানীয় সরকার বিশেষজ্ঞ ড. তোফায়েল আহমেদ সম্প্রতি একটি দৈনিককে বলেছেন, ‘রাজনৈতিক সরকার যদি সত্যিকারের জনপ্রতিনিধিত্বশীল সরকার হয়, তাহলে কোনো অবস্থাতেই আমলাতন্ত্র জবাবদিহির ঊর্ধ্বে উঠতে পারে না।’ সাবেক মন্ত্রিপরিষদ সচিব আলী ইমাম মজুমদার বলেছেন, ‘সরকার জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যাওয়ার কারণেই এ ধরনের বক্তব্য আসছে সংসদে। এখন তাদের ভোটের জন্য জনগণের কাছে যেতে হয় না। এমনি এমনি তারা নির্বাচিত হয়ে যান। জনগণের সঙ্গে সম্পর্ক না থাকার কারণে তাদের নিজেদের ভিতরেই এক ধরনের আস্থাহীনতা তৈরি হয়েছে। তাদের বক্তব্য সেই আস্থাহীনতার প্রতিফলন।’ অন্যদিকে সিপিবি সভাপতি মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম বলেছেন, ‘আসলে দেশে এখন রাজনীতিবিদ বলে কিছু নেই, নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিও নেই। আমলারা জানেন এই জনপ্রতিনিধিরা কোন প্রক্রিয়ায় নির্বাচিত। তারা সত্যিকারের জনপ্রতিনিধি নন, জনগণের শক্তিও তাদের সঙ্গে নেই। এ কারণেই আমলারা তাদের মানছেন না।’

বিশিষ্টজনদের অভিমতে যে সত্যটি উঠে এসেছে তাহলো, জনগণের সঙ্গে বিচ্ছিন্নতাই রাজনীতিকদের অবস্থানকে নড়বড়ে করে দিয়েছে। রাজনীতিকরা এখন নির্বাচিত হওয়ার জন্য জনগণের চেয়ে আমলাদের ওপর গুরুত্ব দেন বেশি। ভোটের দিন ভোটারদের কেন্দ্রে আনার চেয়ে প্রশাসনের লোকদের ‘ম্যানেজ’ করে পরিবেশ অনুকূলে নেওয়ার চেষ্টায় তারা প্রাণান্ত হন। ফলে আমলারা বুঝে যায় যে, ভিত্তিমূলে এসব জনপ্রতিনিধির অবস্থান খুব একটা সুবিধার নয়। তাই এদের তোয়াক্কা করারও বেশি দরকার নেই। মূলত রাজনীতিকদের এ অবস্থানগত দুর্বলতা, যেটি তাদের নিজেদেরই সৃষ্টি, সেটাই তাদের আমলাদের কাছে হাঁসের পালকের মতো হালকা করে তুলেছে।

এখানেই অত্যন্ত প্রাসঙ্গিক হয়ে উঠে জনগণের কথা। যে রাজনীতিক জনসমর্থনে যত পরিপুষ্ট, সরকারি দফতরের কর্মকর্তারা তাকে তত সমীহ করেন। রাজনীতিকদের ব্যর্থতা হলো তারা রাষ্ট্রের মালিকানায় জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠায় মনোযোগী হননি; বরং জনগণ যাতে এ ব্যাপারে সচেতন না হতে পারে সে চেষ্টাই তারা করেছেন। তারা হয়তো ভেবেছেন, জনগণ রাষ্ট্রের মালিকানা সম্বন্ধে সচেতন হলে রাজনীতিকদের স্বার্থহানি ঘটতে পারে। কিন্তু জনগণকে তাদের অধিকার সম্বন্ধে অন্ধকারে রেখে তারা যে নিজেদের সর্বনাশ নিজেরাই করছেন সেটা একবারও ভেবে দেখেননি। একটি কথা না বললেই নয়, আমলারা তাদের গোষ্ঠীস্বার্থে যতটা ঐক্যবদ্ধ, রাজনীতিকরা ততটাই বিভক্ত। আর এ বিভক্তির সুযোগ নিয়ে আমলারা সর্বেসর্বা হয়ে উঠছে।

এটা বোঝা যাচ্ছে, দেরিতে হলেও রাজনীতিকদের চেতনা ফিরেছে। তবে চেতনা ফিরলেই হবে না, নিজেরা যে বিষবৃক্ষ সহস্তে রোপণ করেছেন, তা উপড়ে ফেলতে হবে। আর এ কাজে জনগণই হতে পারে তাদের প্রধান অবলম্বন। তার আগে জনগণকে রাষ্ট্রের মালিকানা বুঝিয়ে দিতে হবে। জনগণ যদি বুঝতে পারে রাষ্ট্রের মালিক তারা, তাহলে সে মালিকানায় কারও খবরদারি তারাই প্রতিহত করবে। অন্যথায় রাজনীতিকরা আইসোলেশনে চলে যাবেন; তাদের স্থান পুরোপুরি দখল করে নেবে আমলাতন্ত্র। তখন রাজনীতিকরা হবেন গণতন্ত্রের ‘রাবার স্ট্যাম্প’।

লেখক : সাংবাদিক ও রাজনীতি বিশ্লেষক।

এই বিভাগের আরও খবর
গাজর
গাজর
ভোটের প্রস্তুতি
ভোটের প্রস্তুতি
রাজনীতিবিদদের ঐক্য
রাজনীতিবিদদের ঐক্য
ধর্মের বাতি জ্বলে ওয়াজের মাঠে
ধর্মের বাতি জ্বলে ওয়াজের মাঠে
সেনাবাহিনীকে নয়, অপরাধীকে দায়ী করুন
সেনাবাহিনীকে নয়, অপরাধীকে দায়ী করুন
পাকিস্তানে তালেবান সাপের ছোবল
পাকিস্তানে তালেবান সাপের ছোবল
শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন
শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন
পাসপোর্টের মান
পাসপোর্টের মান
কার্গো ভিলেজ অগ্নিকাণ্ড
কার্গো ভিলেজ অগ্নিকাণ্ড
টক-মিষ্টি আমড়া
টক-মিষ্টি আমড়া
এনসিপির নাগরিক রাষ্ট্রের অঙ্গীকার
এনসিপির নাগরিক রাষ্ট্রের অঙ্গীকার
উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া
উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া
সর্বশেষ খবর
মধ্যরাতে উত্তাল বুয়েট, বিক্ষোভ ঢাবিতেও
মধ্যরাতে উত্তাল বুয়েট, বিক্ষোভ ঢাবিতেও

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লিবিয়া তহবিল কেলেঙ্কারিতে ৫ বছরের সাজা, কারাগারে ফ্রান্সের সাবেক প্রেসিডেন্ট
লিবিয়া তহবিল কেলেঙ্কারিতে ৫ বছরের সাজা, কারাগারে ফ্রান্সের সাবেক প্রেসিডেন্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গিফট নিয়ে হয়ে গেলাম প্রতারক : তানজিন তিশা
গিফট নিয়ে হয়ে গেলাম প্রতারক : তানজিন তিশা

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পিচ দেখে ভেবেছিলাম আমার টিভি নষ্ট: আকিল
পিচ দেখে ভেবেছিলাম আমার টিভি নষ্ট: আকিল

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্টেশনে ঢুকে মেট্রোরেলে না চড়লেও দিতে হবে ১০০ টাকা
স্টেশনে ঢুকে মেট্রোরেলে না চড়লেও দিতে হবে ১০০ টাকা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তরুণদের জন্য রাইজ এখন এআই–চালিত ডিজিটাল হাব
তরুণদের জন্য রাইজ এখন এআই–চালিত ডিজিটাল হাব

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ অক্টোবর)

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামে ইতিবাচক চিন্তার গুরুত্ব
ইসলামে ইতিবাচক চিন্তার গুরুত্ব

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

টিকটকে আশ্লীলতা, আদালতের নির্দেশে বিয়ে করতে হচ্ছে দুই নাইজেরিয়ান ইনফ্লুয়েন্সারকে
টিকটকে আশ্লীলতা, আদালতের নির্দেশে বিয়ে করতে হচ্ছে দুই নাইজেরিয়ান ইনফ্লুয়েন্সারকে

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে এনসিপির নেতৃত্বে নিষিদ্ধ ঘোষিত আওয়ামী লীগ কার্যালয় দখল
চট্টগ্রামে এনসিপির নেতৃত্বে নিষিদ্ধ ঘোষিত আওয়ামী লীগ কার্যালয় দখল

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আফগানিস্তানের হোম ভেন্যু কিংস অ্যারিনা
আফগানিস্তানের হোম ভেন্যু কিংস অ্যারিনা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৪ বলে ৩৯ রান, তবু সুপার ওভারে নেই রিশাদ! প্রতিপক্ষও অবাক
১৪ বলে ৩৯ রান, তবু সুপার ওভারে নেই রিশাদ! প্রতিপক্ষও অবাক

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফটিকছড়িতে ভিমরুলের কামড়ে যুবকের মৃত্যু
ফটিকছড়িতে ভিমরুলের কামড়ে যুবকের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এআই এজেন্ট: শুধু নির্দেশ নয়, নিজেরাই নিচ্ছে সিদ্ধান্ত
এআই এজেন্ট: শুধু নির্দেশ নয়, নিজেরাই নিচ্ছে সিদ্ধান্ত

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ব্যর্থতার দায় নিজের কাঁধে নিলেন সৌম্য
ব্যর্থতার দায় নিজের কাঁধে নিলেন সৌম্য

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শরীয়তপুরে বসতঘর থেকে গৃহকর্মীর মরদেহ উদ্ধার
শরীয়তপুরে বসতঘর থেকে গৃহকর্মীর মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় সাঁতারের দ্বিতীয় দিনে রাফির চার রেকর্ড
জাতীয় সাঁতারের দ্বিতীয় দিনে রাফির চার রেকর্ড

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডুলাহাজারা সাফারি পার্কে হাতির আক্রমণে দুই মাহুত আহত
ডুলাহাজারা সাফারি পার্কে হাতির আক্রমণে দুই মাহুত আহত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুর সরকারি কলেজ ছাত্রদলের সভাপতি রনি, সম্পাদক নোবেল
লক্ষ্মীপুর সরকারি কলেজ ছাত্রদলের সভাপতি রনি, সম্পাদক নোবেল

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসোয়াতিনি রাজ্যের অনারারি কনসাল হলেন মোরশেদুল আলম
ইসোয়াতিনি রাজ্যের অনারারি কনসাল হলেন মোরশেদুল আলম

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওয়াশিংটন সফরে যাচ্ছেন সৌদি ক্রাউন প্রিন্স, স্বাক্ষরিত হতে পারে প্রতিরক্ষা চুক্তি
ওয়াশিংটন সফরে যাচ্ছেন সৌদি ক্রাউন প্রিন্স, স্বাক্ষরিত হতে পারে প্রতিরক্ষা চুক্তি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাবির সমাবর্তন ১৭ ডিসেম্বর
রাবির সমাবর্তন ১৭ ডিসেম্বর

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টঙ্গীতে উঠান বৈঠক
টঙ্গীতে উঠান বৈঠক

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে নদীতে মিললো গুলিসহ রাইফেল
সিলেটে নদীতে মিললো গুলিসহ রাইফেল

১০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

চোট কাটিয়ে মাঠে ফিরছেন রিশাভ পান্ত
চোট কাটিয়ে মাঠে ফিরছেন রিশাভ পান্ত

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইথিওপিয়ায় ট্রেন দুর্ঘটনায় নিহত ১৪
ইথিওপিয়ায় ট্রেন দুর্ঘটনায় নিহত ১৪

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি কারাগারে ফিলিস্তিনি মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৮০
ইসরায়েলি কারাগারে ফিলিস্তিনি মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৮০

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে আইআরআই প্রতিনিধি দলের সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে আইআরআই প্রতিনিধি দলের সাক্ষাৎ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেটে সড়ক দুর্ঘটনায় পুলিশ সদস্য নিহত
সিলেটে সড়ক দুর্ঘটনায় পুলিশ সদস্য নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
‘মাসখানেক আগেই জোবায়েদকে হত্যার পরিকল্পনা করে বর্ষা ও মাহির’
‘মাসখানেক আগেই জোবায়েদকে হত্যার পরিকল্পনা করে বর্ষা ও মাহির’

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইউক্রেনের ‘৭৮ শতাংশ দখল’ করে নিয়েছে রাশিয়া, ধারণা ট্রাম্পের
ইউক্রেনের ‘৭৮ শতাংশ দখল’ করে নিয়েছে রাশিয়া, ধারণা ট্রাম্পের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়ছে ১৫ শতাংশ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়ছে ১৫ শতাংশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পাশে দাঁড়াল প্রতিবেশী আরব দেশ, নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি
ইরানের পাশে দাঁড়াল প্রতিবেশী আরব দেশ, নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ থেকে বিদায়, যা বললেন বাংলাদেশ অধিনায়ক
বিশ্বকাপ থেকে বিদায়, যা বললেন বাংলাদেশ অধিনায়ক

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই বেতন কমিশনের সুপারিশ
নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই বেতন কমিশনের সুপারিশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার শর্ত মেনে ইউক্রেনকে যুদ্ধ থামাতে বললেন ট্রাম্প
রাশিয়ার শর্ত মেনে ইউক্রেনকে যুদ্ধ থামাতে বললেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিটি কর্পোরেশন হচ্ছে সাভার, কেরানীগঞ্জ পৌরসভা
সিটি কর্পোরেশন হচ্ছে সাভার, কেরানীগঞ্জ পৌরসভা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ থাকবে কি না, সিদ্ধান্ত অন্তর্বর্তী সরকারের: রিজভী
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ থাকবে কি না, সিদ্ধান্ত অন্তর্বর্তী সরকারের: রিজভী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজ দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম
আজ দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বেতন কমিশনের প্রতিবেদন নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে দাখিল
বেতন কমিশনের প্রতিবেদন নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে দাখিল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের ৮০ কর্মকর্তার পদোন্নতি
পুলিশের ৮০ কর্মকর্তার পদোন্নতি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেব-রুক্মিণী নিয়ে নতুন গুঞ্জন, ফের ভাঙনের ইঙ্গিত?
দেব-রুক্মিণী নিয়ে নতুন গুঞ্জন, ফের ভাঙনের ইঙ্গিত?

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অন্তর্বর্তী সরকারকে তত্ত্বাবধায়কের ভূমিকায় যেতে হবে: মির্জা ফখরুল
অন্তর্বর্তী সরকারকে তত্ত্বাবধায়কের ভূমিকায় যেতে হবে: মির্জা ফখরুল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের আভাস, বাড়তে পারে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের আভাস, বাড়তে পারে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষকরা নবউদ্যমে শ্রেণিকক্ষে ফিরবেন, প্রত্যাশা প্রধান উপদেষ্টার
শিক্ষকরা নবউদ্যমে শ্রেণিকক্ষে ফিরবেন, প্রত্যাশা প্রধান উপদেষ্টার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খার্তুম বিমানবন্দর চালুর আগেই ড্রোন হামলা
খার্তুম বিমানবন্দর চালুর আগেই ড্রোন হামলা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারা গেছে রাঙামাটির সেই ‘গোলাপি হাতি’
মারা গেছে রাঙামাটির সেই ‘গোলাপি হাতি’

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জিরা ভেজানো পানির ৬ উপকারিতা
জিরা ভেজানো পানির ৬ উপকারিতা

১৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দেশে একমাত্র মুনাফাকারী ব্যাংক বাংলাদেশ ব্যাংক: বিটিএমএ সভাপতি
দেশে একমাত্র মুনাফাকারী ব্যাংক বাংলাদেশ ব্যাংক: বিটিএমএ সভাপতি

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনেকে ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল ফেরত দিয়েছে ১৩৫ ফিলিস্তিনির বিকৃত মরদেহ
ইসরায়েল ফেরত দিয়েছে ১৩৫ ফিলিস্তিনির বিকৃত মরদেহ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে হোয়াইট হাউসের একাংশ ভেঙে ফেলছেন ট্রাম্প
যে কারণে হোয়াইট হাউসের একাংশ ভেঙে ফেলছেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সঙ্গে ১০ চুক্তি ‘বাতিলের’ তথ্য সঠিক নয়: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
ভারতের সঙ্গে ১০ চুক্তি ‘বাতিলের’ তথ্য সঠিক নয়: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে ইসরায়েলে উড়ে গেলেন জেডি ভ্যান্স
যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে ইসরায়েলে উড়ে গেলেন জেডি ভ্যান্স

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরাতে চূড়ান্ত শুনানি শুরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরাতে চূড়ান্ত শুনানি শুরু

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওয়াশিংটন সফরে যাচ্ছেন সৌদি ক্রাউন প্রিন্স, স্বাক্ষরিত হতে পারে প্রতিরক্ষা চুক্তি
ওয়াশিংটন সফরে যাচ্ছেন সৌদি ক্রাউন প্রিন্স, স্বাক্ষরিত হতে পারে প্রতিরক্ষা চুক্তি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইউক্রেন ‌‘বধে’ শীতকেই হাতিয়ার বানাচ্ছেন পুতিন!
ইউক্রেন ‌‘বধে’ শীতকেই হাতিয়ার বানাচ্ছেন পুতিন!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপার ওভারের রোমাঞ্চে সিরিজে ফিরল ওয়েস্ট ইন্ডিজ
সুপার ওভারের রোমাঞ্চে সিরিজে ফিরল ওয়েস্ট ইন্ডিজ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
আরামের আড়ালে মারণফাঁদ
আরামের আড়ালে মারণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

চলতি মাসেই ২০০ প্রার্থী চূড়ান্ত বিএনপির
চলতি মাসেই ২০০ প্রার্থী চূড়ান্ত বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক আসনে বিশেষ গুরুত্ব জামায়াতের
শতাধিক আসনে বিশেষ গুরুত্ব জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিয়াস কাঞ্চনের পরিবার
ইলিয়াস কাঞ্চনের পরিবার

শোবিজ

গৌরীকে শাহরুখের বিশেষ বার্তা
গৌরীকে শাহরুখের বিশেষ বার্তা

শোবিজ

প্রশাসনের প্রশ্রয়ে আওয়ামী লীগ পুনর্বাসনে এ কে আজাদ
প্রশাসনের প্রশ্রয়ে আওয়ামী লীগ পুনর্বাসনে এ কে আজাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে থাকল মিরপুর
ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে থাকল মিরপুর

মাঠে ময়দানে

সিআইডির নজর মাফিয়া চক্রের ৯৬ অ্যাকাউন্টে
সিআইডির নজর মাফিয়া চক্রের ৯৬ অ্যাকাউন্টে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ঢাকায় ‘শাম-ই-নুসরাত’
ঢাকায় ‘শাম-ই-নুসরাত’

শোবিজ

আফগানিস্তানের হোম ভেন্যু কিংস অ্যারিনা
আফগানিস্তানের হোম ভেন্যু কিংস অ্যারিনা

মাঠে ময়দানে

সাঁতারে দিনটি ছিল রাফির
সাঁতারে দিনটি ছিল রাফির

মাঠে ময়দানে

আসরানির শেষ পোস্ট
আসরানির শেষ পোস্ট

শোবিজ

উচ্ছ্বসিত কেন ঐশী
উচ্ছ্বসিত কেন ঐশী

শোবিজ

গলফার সামিরের আকাশছোঁয়া স্বপ্ন
গলফার সামিরের আকাশছোঁয়া স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হেরে গেল বাংলাদেশ
শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হেরে গেল বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী হবে তত্ত্বাবধায়ক
অন্তর্বর্তী হবে তত্ত্বাবধায়ক

প্রথম পৃষ্ঠা

ত্রিভুজ প্রেমের বলি জবি ছাত্র জোবায়েদ
ত্রিভুজ প্রেমের বলি জবি ছাত্র জোবায়েদ

প্রথম পৃষ্ঠা

নারী, দখল, চাঁদাবাজি হারুনের যত কেলেঙ্কারি
নারী, দখল, চাঁদাবাজি হারুনের যত কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

হিন্দু ভোটার টানতে তৎপর বিএনপি জামায়াত
হিন্দু ভোটার টানতে তৎপর বিএনপি জামায়াত

নগর জীবন

দাবি পূরণ, আজ ক্লাসে ফিরছেন শিক্ষকরা
দাবি পূরণ, আজ ক্লাসে ফিরছেন শিক্ষকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

মেয়েদের হাত ধরে বাংলাদেশের প্রথম পদক
মেয়েদের হাত ধরে বাংলাদেশের প্রথম পদক

মাঠে ময়দানে

সহপাঠীদের পিটুনিতে মৃত্যু শিক্ষার্থীর
সহপাঠীদের পিটুনিতে মৃত্যু শিক্ষার্থীর

পেছনের পৃষ্ঠা

ফার্মাসিউটিক্যাল খাতে ক্ষতি ৪ হাজার কোটি
ফার্মাসিউটিক্যাল খাতে ক্ষতি ৪ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ লিগ খেলতে তপুরা গেলেন কুয়েতে
চ্যালেঞ্জ লিগ খেলতে তপুরা গেলেন কুয়েতে

মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে অবৈধ অভিবাসী ১ কোটি ৩৭ লাখ
যুক্তরাষ্ট্রে অবৈধ অভিবাসী ১ কোটি ৩৭ লাখ

পেছনের পৃষ্ঠা

মারা গেছে রাঙামাটির বিরল গোলাপি হাতি
মারা গেছে রাঙামাটির বিরল গোলাপি হাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তিতর্ক চলছে শেখ হাসিনার আইনজীবীর
যুক্তিতর্ক চলছে শেখ হাসিনার আইনজীবীর

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন গ্রেপ্তার ৩
নারী হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন গ্রেপ্তার ৩

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রাক্-নির্বাচনি পরিবেশ পর্যবেক্ষণে ঢাকায় মার্কিন মিশন
প্রাক্-নির্বাচনি পরিবেশ পর্যবেক্ষণে ঢাকায় মার্কিন মিশন

প্রথম পৃষ্ঠা