শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২০ জুলাই, ২০২১ আপডেট:

ঈদ মুবারক

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
ঈদ মুবারক

দিন শেষে রাত পোহালেই ঈদ। মুসলিম বিশ্বের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় অনুষ্ঠান কোরবানির ঈদ। পশু কোরবানির মধ্য দিয়ে মানুষের অন্তরের পশুত্ব কোরবানির এক মহান প্রয়াস। অনেকে আবার লোক দেখাতে পশু কোরবানি করে। কিন্তু নিজের অন্তরের পশুত্বকে কোরবানি করতে পারে না, করে না। অথচ কোরবানির মূল উদ্দেশ্যই নিজেকে পবিত্র করা। এবার ঈদ কেমন যাবে ভাবতে পারছি না। প্রায় দেড় বছর করোনার প্রাদুর্ভাবে আমরা দারুণ পর্যুদস্ত। একের পর এক লকডাউনে মানুষ দিশাহারা। এখনো আমরা লকডাউনের মধ্যেই আছি। শুধু লকডাউন নয়, কঠোর লকডাউন, মহালকডাউন। ঠিক ভেবে পাই না এর শেষ কোথায়। শুধু লকডাউনই যে করোনার হাত থেকে মুক্তির একমাত্র পথ নয় তা কানার ভাই অন্ধও জানে। আট দিন লকডাউন শিথিলের পর আবার টানা দুই সপ্তাহ ২৩ থেকে শোকের মাস আগস্টের ৫ তারিখ পর্যন্ত কঠোর লকডাউনের ঘোষণা দিয়ে রেখেছে মন্ত্রিপরিষদ। এখন খুব একটা কথা বলতে ইচ্ছে করে না। কারণ শোনার কেউ নেই। তবু গলায় গামছা নিয়ে বলতে পারি, ঈদের পর তেমন কোনো জুতসই কার্যকর লকডাউন হবে না- সে ক্ষমতা সরকারের নেই। মানুষের পেটে ভাত না থাকলে সে কার কথা শুনবে? ১২ জুলাই কঠোর লকডাউন ছিল। আমি ৩০ জুন ঢাকা থেকে টাঙ্গাইল এসেছিলাম। ১২ জুলাই পর্যন্ত ঘর থেকে বের হইনি। প্রতিদিন বিকালে নিয়মিত ছাদে গেছি, হাঁটাচলা করেছি, নিচতলায়ও নামিনি। এদিকে ১ থেকে ১৪ জুলাই কঠোর থেকে কঠোরতম লকডাউন। অপ্রয়োজনে রাস্তায় বেরোলে জেল-জরিমানা। কয়েক হাজার লোককে জেলে পাঠানো হয়েছে, জরিমানা করা হয়েছে। ১২ তারিখ বিকালে ঢাকা যাব ঠিক করেছিলাম। বারবার মনে হচ্ছিল রাস্তায় যদি কেউ ধরে- কেন বেরিয়েছেন? কী জবাব দেব। স্ত্রী-পুত্র-কন্যার কাছে যাওয়া কাজ হিসেবে কেউ নেবে বুঝতে পারছিলাম না। চাল-ডাল-তরিতরকারি ছিল গাড়িতে। স্ত্রী বারবার ফোনে বলছিলেন, শাকসবজি নেই, মাছ তো পাচ্ছিই না। তাই গাড়ি ভরে বাজার-সদাই নিয়েছিলাম। লোকজন যে যা-ই ভাবুক, এখনো আমার আইনের প্রতি শ্রদ্ধা আছে, ভয় আছে। তাই স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালকে ফোন করেছিলাম। বলেছিলাম, ভাই, আজ বিকালে ঢাকা যাব। রাস্তায় ধরে জরিমানা করবে না তো অথবা জেলে। আসাদুজ্জামান খান কামাল অন্যদিনের মতো বলছিলেন, ‘লিডার, কী যে বলেন, আপনাকে কেউ জিজ্ঞেস করবে? আপনাকে সবাই মান্য করে। আমরা আপনাকে অপরিসীম ভালোবাসি, সম্মান করি।’ বলেছিলাম, তবু কঠোর লকডাউনের মধ্যে যাচ্ছি। রাস্তায় একটু বলে দেবেন। তিনি নিশ্চয়ই বলেছিলেন। কারণ তাকে অনেক দিন চিনি। আমার প্রতি তার শ্রদ্ধা-ভালোবাসা নিরূপণ করার মতো নয়। এ আট-১০ বছরে একবারও এমন ঘটনা ঘটেনি যে তাকে ফোন করে পাইনি, বিদেশে থাকলেও পেয়েছি। আমার ফোন যদি তিনি ধরতে না পারেন একটু পরই তার ফিরতি ফোন পেয়েছি। সেটা দেশে-বিদেশে যেখানেই থাকুন। মন্ত্রী হিসেবে সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরও এমনটা করেন। অন্যদিকে ’৬৯-এর ছাত্র-গণ অভ্যুত্থানের মহানায়ক তোফায়েল আহমেদ একেবারেই ব্যতিক্রম। গত ২০-২৫ বছরে একবারও এমন হয়নি যে ফোন করে পাইনি। তোফায়েল ভাই, আমু ভাই দুজন একেবারেই আলাদা চরিত্রের মানুষ। তা ছাড়া মন্ত্রী ড. আবদুর রাজ্জাক আমার খুবই প্রিয়। তাকে ফোন করে সঙ্গে সঙ্গে পাওয়া যায়। এ ছাড়া বাহাউদ্দিন নাছিম, মির্জা আজম, মাহবুব-উল আলম হানিফ, আবদুর রহমান, অসীম উকিল এ ধরনের আরও বেশ কয়েকজনকে যখন-তখন পাওয়া যায়। তাই স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল যাকে আমি ছোটভাইয়ের মতো ভালোবাসি, ¯ন্ডেœহ করি, সম্মানও করি, প্রয়োজন হলে ফোন করি। যেমনটা ১২ জুলাই করেছিলাম। এই মহালকডাউনের মধ্যে টাঙ্গাইল থেকে সাভারের হেমায়েতপুর পর্যন্ত স্বাভাবিক সময় গাড়ির যে চাপ থাকে তার দ্বিগুণ-তিন গুণ ছিল। এমনিতে আমরা আড়াই-পৌনে তিন ঘণ্টায় ঢাকা-টাঙ্গাইল যাতায়াত করি। কিন্তু সেদিন আমিনবাজার ব্রিজ পর্যন্ত যেতেই তিন ঘণ্টা লেগেছে। আমিনবাজার ব্রিজ থেকে শ্যামলী পর্যন্ত কোনো চাপ ছিল না। রাস্তাঘাটে এমনিতেই পুলিশ ভীষণ সমীহ করে, সম্মান করে, প্রয়োজনে সহযোগিতাও করে। সেদিনও তেমনটা করেছিল। এটা স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলার কারণে, না এমনিতেই বলতে পারব না। কিন্তু করেছিল। আবার ১৭ জুলাই টাঙ্গাইল এসেছি। ঈদের নামাজ আদায় করে কোরবানি দিয়ে মা-বাবার কবর জিয়ারত শেষে বিকালে স্ত্রী-ছেলেমেয়ে নিকটজনের কাছে যেতে চাই। আল্লাহ জানেন কতটা কী হবে।

এখানে লকডাউন সম্পর্কে একটু না বললেই নয়। কঠিন লকডাউনের মধ্যে যেখানে ঢাকা-চট্টগ্রাম, ঢাকা-সিলেট, ঢাকা-টাঙ্গাইল-বগুড়া-রংপুরের রাস্তায় ৩০-৪০ কিলোমিটার যানজটের সৃষ্টি হয়। ঘণ্টার পর ঘণ্টা একই জায়গায় গাড়ি দাঁড়িয়ে থাকে। মানুষের কষ্টের সীমা থাকে না। সেখানে এ হালকা পাতলা লকডাউন কেন? যা কার্যকর করা যাবে না তা করার প্রচেষ্টা করা সরকারের জন্য ভালো নয়। তার পরও কেন সেই একই বিফল পদক্ষেপ বারবার মন্ত্রিপরিষদ নিচ্ছে তার অন্তর্নিহিত কোনো কারণ বুঝতে পারি না। মাঝেমধ্যে কঠিন লকডাউন নিয়ে সেনাবাহিনীর জুজুর ভয় দেখানো হয়। সেনাবাহিনী কী করবে? না-খাওয়া মানুষ রাস্তায় বেরোলে তাদের সেনাবাহিনীর লোকেরা কি খেতে দিতে পারবে? যার পেটে ভাত নেই, ক্ষুধার জ্বালায় বাড়িতে বাচ্চা কাঁদলে তার আবার লকডাউন কি? লকডাউনের নিশ্চয়ই একটা উদ্দেশ্য আছে। মানুষ যাতে ব্যাপক আকারে সংক্রমিত না হয় সেজন্য লকডাউন। আচ্ছা, করোনার প্রাদুর্ভাব শুরু হওয়ার পর এত দিনে কয়টা গার্মেন্ট কর্মী করোনায় আক্রান্ত হয়েছে। কত শত বস্তি, বস্তির কোথায় ব্যাপক করোনার প্রাদুর্ভাব কেউ কি দেখাতে পারবে। একদিকে পাটুরিয়া, আরেকদিকে শিমুলিয়া-কাঁঠালবাড়ী ফেরি পার হতে গিয়ে কি ব্যাপক জনসমাগম হয়েছে। সাধারণ মানুষ যদি করোনা বয়ে বেড়াত তাহলে শিমুলিয়া-কাঁঠালবাড়ী, পাটুরিয়ার আশপাশে গ্রামকে গ্রাম করোনায় আক্রান্ত হওয়ার কথা। কজন সেখানে আক্রান্ত হয়েছে একটু ভেবে দেখা দরকার। হ্যাঁ, এটা ঠিক অবশ্যই যতটা সম্ভব সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা, মাস্ক পরা, হাত-পা বারবার ধুয়ে-মুছে পরিষ্কার রাখা এসব অব্যাহত রাখলে করোনার জন্য লকডাউনের খুব একটা প্রয়োজন আছে কি না বিশেষজ্ঞরা নিশ্চয়ই ভেবে দেখতে পারেন। ঈদের পর দুই সপ্তাহ কলকারখানা বন্ধ। বিদেশের সঙ্গে আমাদের যেসব চুক্তি আছে দুই সপ্তাহ সবকিছু বন্ধ থাকলে ফরেন কারেন্সির সোনার হরিণ এমনিতেই হারিয়ে যাবে। বিশেষ করে একটানা দুই সপ্তাহ গার্মেন্ট ফ্যাক্টরি বন্ধ থাকলে গার্মেন্ট রপ্তানিতে যে অনিয়ম হবে যে শিথিল হবে দুই সপ্তাহ পিছিয়ে গেলে তা দুই বছরেও পূরণ করতে পারবে বলে মনে হয় না। তাই মুখে অনেক কিছুই বলা যায়। কিন্তু ভালোমন্দ ভেবে দেখা দরকার।

রপ্তানি বাণিজ্য একবার বাধাগ্রস্ত হলে আমাদের যে ডাটফাট তার অনেক কিছুই নিমেষেই শেষ হয়ে যাবে। রপ্তানিমুখী অর্থনীতির ওপর নির্ভরশীল দেশের শুধু নিজের কথা ভাবলেই চলে না, অন্যের কথাও ভাবতে হয়। একবার গার্মেন্ট বায়াররা মুখ ফিরিয়ে নিলে অর্থনীতি যে চাপের মধ্যে পড়বে সেখান থেকে ঘুরে দাঁড়ানো খুব সহজ হবে না। আমরা অনেকেই পরের ধনে পোদ্দারি করতে ভালোবাসি। আমাদের ফুটানির শেষ নেই। যারা রাত-দিন এক করে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করে সেই প্রবাসী বাংলাদেশিদের কথা খুব একটা দরদ দিয়ে ভাবী না। বিদেশি সংস্থার অর্থঋণের জন্য তাদের পায়ে যে পরিমাণ তেল মালিশ করি তার চার ভাগের এক ভাগ আমাদের সন্তানদের পায়ে মর্দন করলে অর্থনীতি আরও অনেক বদলে যেত। তাই ইচ্ছা করলাম দুই সপ্তাহ কলকারখানা বিশেষ করে গার্মেন্ট ফ্যাক্টরি বন্ধ করে দিলাম, ৪০-৫০ লাখ গার্মেন্ট শ্রমিকের বাড়িতে যে হাহাকার উঠবে, মুখে হাত যাবে না, তেমনি ঠিক সময় শিপমেন্ট করতে না পারলে অনেক বায়ারের কার্যাদেশ বাতিল বা বন্ধ হয়ে যেতে পারে। তখন দিনের আলোতেও চোখে অন্ধকার দেখা ছাড়া কোনো পথ থাকবে না। এসব দেখে কেন যেন মাঝেমধ্যে মনে হয় মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে চারদিক থেকে ষড়যন্ত্রের জাল বিস্তারকারীরা অক্টোপাসের মতো চেপে ধরেছে। কোথাও কোনো কাজে গতি নেই। সেদিন টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালে আগুন লেগে আইসিইউর অনেক কিছু পুড়ে গেছে। আল্লাহকে অশেষ শুকরিয়া জানাই, কোনো প্রাণহানি ঘটেনি। নিন্দুকরা বলছে নতুন আইসিইউ ওয়ার্ড খোলার জন্য যেসব যন্ত্রপাতি সরবরাহ করা হয়েছিল তার অনেকটি পুরনো নষ্ট বিকল। তা আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দিয়ে নতুন পুরান সচল বিকলের দুর্র্ভাবনা মুহূর্তেই দূর করে ফেলেছে। সত্য-মিথ্যা জানি না। কিন্তু যে সময় আইসিইউর দরকার ঠিক সে সময় এ আগুন অনেকের মনেই প্রশ্ন জাগায়। করোনা থেকে মুক্তি পেতে টিকার দরকার। শুনেছি আগামী মাসের মধ্যেই ২ কোটি টিকা আসবে। এটা খুবই আনন্দের সংবাদ। সঠিক উদ্যোগ নিলে টিকাদান মাঝপথে ভেঙে পড়ত না। বিকল্প ব্যবস্থাহীন কারও প্রতি ভরসা করতে নেই। রাষ্ট্র চালাতে মায়া-মমতার চাইতে পরিবেশ-পরিস্থিতি বিবেচনা বেশি প্রয়োজন। যার কোনো সক্ষমতাই নেই ক্ষমতাহীন সে প্রিয় হলেও আর যা-ই হোক তাকে দায়িত্ব দেওয়া যায় না। দায়িত্ব দিতে হয় যার দায়িত্ববোধ আছে, যার দক্ষতা-যোগ্যতা আছে তাকে। ঠিক জায়গায় ঠিক মানুষ দায়িত্ব পেলে যে কোনো কাজ সুন্দরভাবে চলে, কোথাও কোনো ব্যাঘাত সৃষ্টি হয় না। তাই বর্তমানে সবার আগে প্রয়োজন রাত-দিন টিকা প্রদান। সবাইকে সঠিক সময়ে টিকা দিতে পারলে অন্তত একটা দুর্ভাবনা থেকে আমরা পার পেতে পারি।

বেশ কিছুদিন মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর স্বপ্ন আশ্রয়ণ প্রকল্প নিয়ে মারাত্মক আলোচনা হচ্ছে। সেদিন আবার কোনো উপজেলায় ইউএনও ভেঙে পড়ার আগেই পাঁচ-সাতটি আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর-দুয়ার রাতের অন্ধকারে ভ্যানিশ করে দিয়েছেন। আশ্রয়ণ প্রকল্প নিয়ে তদন্ত চলছে। যারা অযোগ্যতা-অদক্ষতার পরিচয় দিয়েছেন তারাই আবার প্রকল্পের দুর্নীতির তদন্ত করছেন। ব্যাপারটা যে কতটা হাস্যকর তা-ও ভদ্রলোকেরা খুব একটা বুঝতে চাচ্ছেন না। আশ্রয়ণ প্রকল্পের পরিচালক বেশ কয়েক জায়গায় ঘোরাফেরা করে দুর্নীতি খোঁজার চেষ্টা করছেন। দুর্নীতির পরিচালককে যদি দুর্নীতি বের করার দায়িত্ব দেওয়া হয় সেখানে তো আরও দুর্নীতি হবে। দুর্নীতি ছাড়া কোনো কিছুই আশা করা যায় না। আশ্রয়ণ প্রকল্পের দায়িত্বে যারা ছিলেন প্রকল্পের দোষ-ত্রুটি নিরূপণে তাদের কাউকেই সম্পৃক্ত করার সুযোগ নেই। অন্য লোক দিয়ে দরকার পড়লে জনপ্রতিনিধি এবং বিচার বিভাগীয় লোকজন দিয়ে এর তদন্ত করা দরকার। সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীর দুর্নীতি সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী দিয়ে তদন্ত হতে পারে না। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর আশ্রয়ণ প্রকল্প এক ঐতিহাসিক বিপ্লবী পদক্ষেপ।

এটা কোনো ব্যক্তি বা দলের নয়। এটা সামগ্রিকভাবে দেশের এবং জনগণের। তাই মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর আশ্রয়ণ প্রকল্পের ত্রুটি-বিচ্যুতি এবং দুর্নীতির তদন্তে একটি সর্বদলীয় কমিটি হওয়া দরকার। বিরাজনীতিকৃত দেশে এখান থেকেই প্রকৃত রাজনীতির সূচনা হতে পারে। তাই আশা করব আশ্রয়ণ প্রকল্পকে হেলাফেলা না করে যথাযথ মর্যাদায় বিবেচনা করা দরকার। ত্রুটি একেবারে গোড়া থেকে যিনি প্রকল্প করেছেন, প্রাক্কলন করেছেন, যারা নকশা করেছেন। এখানে সবার ত্রুটি আছে। দুই ঘণ্টার বৃষ্টিতে ইটের ঘর ভেঙে পড়ে এটা কাউকে বলা যায়? এমন ঘটনায় মুখ দেখানো যায়? অথচ সে ঘটনাই ঘটেছে। ঝড়-তুফানে ছনের ঘর ভেঙে পড়ে। কিন্তু বৃষ্টিতে নয়। বৃষ্টিতে পাহাড়ধস হয়। কিন্তু ঘরধস হয় কখনো শুনিনি। সেজন্য প্রবীণরা বলে গেছেন, ‘ভাবিয়া করিও কাজ, করিয়া ভাবিও না।’ প্রধানমন্ত্রীর আশ্রয়ণ প্রকল্প সেই গ্রামের প্রবাদের মতো হয়েছে, ‘কামলায় খাবে ডাল, সে আবার হাত দিয়ে কেন পা দিয়ে ঘুটলেই হলো।’ না, এমন করা ঠিক নয়। সময় থাকতেই লাগাম টানা দরকার।

আমাদের জন্য পরম ত্যাগ ও মহিমার ঈদুল আজহা আনন্দময় স্বস্তির হোক, করোনামুক্ত হোক, মানুষ হাসিমুখে পরিবার-পরিজন নিয়ে আনন্দে দিন কাটাক- দয়াময় আল্লাহর কাছে কায়মনে সেই প্রার্থনা করি। ঈদ মুবারক।

লেখক : রাজনীতিক।

www.ksjleagua.com

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে নেজামে ইসলাম পার্টির বৈঠক
বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে নেজামে ইসলাম পার্টির বৈঠক

এই মাত্র | রাজনীতি

সিরিয়ায় শান্তি প্রতিষ্ঠায় পাশে থাকবে চীন
সিরিয়ায় শান্তি প্রতিষ্ঠায় পাশে থাকবে চীন

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ৫ আগস্টের চূড়ান্ত বিজয়ের প্রতীক
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ৫ আগস্টের চূড়ান্ত বিজয়ের প্রতীক

৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকের রায় ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে মাইলফলক হিসেবে বিবেচিত হবে : প্রিন্স
আজকের রায় ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে মাইলফলক হিসেবে বিবেচিত হবে : প্রিন্স

১২ মিনিট আগে | রাজনীতি

পাবনায় শিক্ষার্থী হত্যার প্রতিবাদে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ
পাবনায় শিক্ষার্থী হত্যার প্রতিবাদে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’
‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় কোলগ্রাম উচ্চ বিদ্যালয়ে জরাজীর্ণ ভবনে চলছে পাঠদান
বগুড়ায় কোলগ্রাম উচ্চ বিদ্যালয়ে জরাজীর্ণ ভবনে চলছে পাঠদান

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

২৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

নাচের তৃপ্তি অভিনয়ে পাইনি: মালাইকা
নাচের তৃপ্তি অভিনয়ে পাইনি: মালাইকা

৪০ মিনিট আগে | শোবিজ

ধানের শীষের বিজয় মানেই মানুষের মুক্তি: আজহারুল
ধানের শীষের বিজয় মানেই মানুষের মুক্তি: আজহারুল

৫১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপহরণের ৫ দিনেও উদ্ধার হয়নি দশম শ্রেণির ছাত্রী
অপহরণের ৫ দিনেও উদ্ধার হয়নি দশম শ্রেণির ছাত্রী

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ দেখতে বিসিবি সভাপতিকে আমন্ত্রণ জানাল বাফুফে
বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ দেখতে বিসিবি সভাপতিকে আমন্ত্রণ জানাল বাফুফে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার রায়ে নারায়ণগঞ্জে মিষ্টি বিতরণ
শেখ হাসিনার রায়ে নারায়ণগঞ্জে মিষ্টি বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফুলবাড়ী উপজেলা বিএনপির সভাপতির পদ ফিরে পেলেন খুরশিদ আলম মতি
ফুলবাড়ী উপজেলা বিএনপির সভাপতির পদ ফিরে পেলেন খুরশিদ আলম মতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় জলবায়ু পরিবর্তন ও দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাসকরণ বিষয়ক সমন্বয় সভা
মোংলায় জলবায়ু পরিবর্তন ও দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাসকরণ বিষয়ক সমন্বয় সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মশা নিধনে চসিকের বিশেষ ক্র্যাশ প্রোগ্রাম
মশা নিধনে চসিকের বিশেষ ক্র্যাশ প্রোগ্রাম

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে রাবিতে মিষ্টি বিতরণ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে রাবিতে মিষ্টি বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উগান্ডাকে হারিয়ে বিশ্বকাপে শুভসূচনা বাংলাদেশের
উগান্ডাকে হারিয়ে বিশ্বকাপে শুভসূচনা বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সীমান্ত সংঘাত এড়াতে আলোচনার প্রস্তাব দক্ষিণ কোরিয়ার
সীমান্ত সংঘাত এড়াতে আলোচনার প্রস্তাব দক্ষিণ কোরিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব
শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড রায়ে বগুড়ায় আনন্দ মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড রায়ে বগুড়ায় আনন্দ মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে ৩ ককটেলসহ যুবলীগ নেতা গ্রেফতার
রূপগঞ্জে ৩ ককটেলসহ যুবলীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আকাশ প্রতিরক্ষা ও যুদ্ধবিমান চুক্তি চূড়ান্ত করতে ফ্রান্সে জেলেনস্কি
আকাশ প্রতিরক্ষা ও যুদ্ধবিমান চুক্তি চূড়ান্ত করতে ফ্রান্সে জেলেনস্কি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ট্রেলিয়ায় বিএনপির জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন
অস্ট্রেলিয়ায় বিএনপির জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গুম-খুনের বিরুদ্ধে আজকের রায় দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে : খেলাফত মজলিস
গুম-খুনের বিরুদ্ধে আজকের রায় দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে : খেলাফত মজলিস

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পটুয়াখালী কারাগারে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যানের মৃত্যু
পটুয়াখালী কারাগারে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যানের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে