শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৫ আগস্ট, ২০২১ আপডেট:

ঘৃণা নিষিদ্ধ নয়, ভালোবাসা নিষিদ্ধ

তসলিমা নাসরিন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ঘৃণা নিষিদ্ধ নয়, ভালোবাসা নিষিদ্ধ

মুম্বইয়ের বরিভেলিতে ‘সত্যম শিবম সুন্দরম’ নামে একটি লাক্সারি অ্যাপার্টমেন্ট কমপ্লেক্সের প্রধান ফটকের বাইরের রাস্তায় লিখে দেওয়া হয়েছে ‘নো কিসিং জোন’। লিখেছে সত্যম শিবম সুন্দরমের বাসিন্দারাই। তারা অনেক দিন থেকে তাদের বারান্দা, বা জানালা থেকে লক্ষ্য করছে তরুণ-তরুণীরা রাস্তাটির কিনারে বিকালে বা সন্ধেয় বাইকে বা গাড়িতে বসে পরস্পরকে চুমু খাচ্ছে। এই প্রেমের দৃশ্য সহ্য করা তাদের পক্ষে সম্ভব ছিল না, তাই পাবলিকের রাস্তায় প্রাইভেট লোকেরা নিজের হাতে আইন তুলে নিয়েছে। লিখে দিয়েছে ‘এখানে চুম্বন নিষিদ্ধ’।

ধরা যাক রাস্তাটিতে কোনও এক লোক আরেক লোকের প্রতি ঘৃণা ছুড়ে দিচ্ছে, গালিগালাজ করছে, কেউ কাউকে চড় থাপড় দিচ্ছে, লাথি দিচ্ছে, লাঠিপেটা করছে, পেটাতে পেটাতে রক্তাক্ত করে ফেলছে। তখন কী করবে অ্যাপার্টমেন্টের লোকেরা? তারা কি রাস্তায় বেরিয়ে গিয়ে লিখে আসবে ‘নো হেটিং জোন’? না, লিখবে না। তারা, আমার বিশ্বাস, বারান্দায় বা জানালায় ভিড় করে মারামারির দৃশ্য উপভোগ করবে।

রাস্তাঘাটে সরকার নিষেধাজ্ঞা ঝুলিয়ে দেয়, এখানে ধূমপান নিষিদ্ধ, মদ্যপান নিষিদ্ধ, থুতু ফেলা নিষিদ্ধ, প্রস্রাব করা নিষিদ্ধ, মলত্যাগ করা নিষিদ্ধ। এসব নিষিদ্ধের কাতারে কিছু লোক চুম্বনকে ফেলেছে, যে চুম্বন ভালোবাসার বহিঃপ্রকাশ! মানুষ ভালোবাসা এবং এর অভিব্যক্তিকে, এর সব রকম প্রকাশকে অশ্লীলতা বলে রায় দিচ্ছে, সে আজ থেকে নয়। সারা দেশের অধিকাংশ লোক আজ চুম্বনের নিষেধাজ্ঞার পক্ষে দাঁড়িয়েছে। মাঝে মাঝে অবাক হই যে দেশে আদিকালে কামসূত্রের মতো অসামান্য গ্রন্থ রচিত হয়েছে, কামের চৌষট্টি কলার নিখুঁত বর্ণনা করা হয়েছে, যে দেশে কামকলা পাথরে খোদাই করে দেখানো হয়েছে দেশের ইলোরা-অজন্তার গুহায়, খাজুরাহোর মন্দিরে, কোনারকের মন্দিরে, সে দেশের লোকের মধ্যে এই ভয়াবহ রক্ষণশীলতা কোত্থেকে এলো!

কেউ কেউ বলে ঔপনিবেশিক আমলে ব্রিটিশরাই ভারতে আমদানি করেছে যে চরম ভিক্টোরীয় রক্ষণশীলতা, সেটি আজও সমাজের রন্ধ্রে রন্ধ্রে। নিজের উদারতা বিসর্জন দিয়ে অন্যের রক্ষণশীলতা গ্রহণ করা দুঃখজনক। কিন্তু এটিই এখনকার বাস্তবতা। ধর্মবাদ, মৌলবাদ, জাতীয়তাবাদ, ঐতিহ্যবাদ ইত্যাদি মানুষকে পাঁকে ডুবিয়ে ফেললে ওই একই পরিণতি ঘটে; ব্যক্তি-স্বাধীনতাকে ছুড়ে ফেলে রক্ষণশীলতাকে, অনুদারতাকে, অনাধুনিকতাকে আলিঙ্গন করতে হয়।

মুম্বইয়ের ঘটনার পর ভারতীয়রা একটি মতবাদ বেশ দ্রুত পরিবেশন করছে, ‘আজ যদি রাস্তাঘাটে চুম্বন ঘটতে থাকলে বাধা না দেওয়া হয়, তাহলে চুম্বনের পরবর্তী পর্ব যৌনসঙ্গমও রাস্তাঘাটে ঘটতে থাকবে। তখন নরকে পরিণত হবে গোটা দেশ।’  এই ভয় যত বেশি দেখায় তারা, তত বেশি তাদের দলে লোক ভিড় করে। ‘কালেকটিভ কনজারভেটিভনেস’ তখন বিশাল আকারে বিরাজ করতে থাকে।

জনসমক্ষে প্রেম ভালোবাসার প্রকাশ ঠিক কতখানি হওয়া উচিত, কতদূর একে মানা যায়, কোথায় গিয়ে থামতে হয়, এসব নিয়ে বিস্তর আলোচনা হচ্ছে আজকাল। এই প্রশ্নটি তারাই করে, যারা চুম্বনকে, হাতে হাত ধরে হাঁটাকে, আলিঙ্গন করাকে যৌনসঙ্গম বলে মনে করে। আমি চুম্বনকে চুম্বন হিসেবে দেখি, মানুষের তা-ই দেখা উচিত। চুম্বনে বাধা না দেওয়া হলে তারা যেখানে সেখানে শুয়ে পড়বে, আমার তা মনে হয় না। যে সব দেশে প্রকাশ্য চুম্বনে বাধা নেই, সেসব দেশে কি নর-নারী ভিড়ের রাস্তায় যৌনসঙ্গমে লিপ্ত হচ্ছে? না, একটিও এমন ঘটনা ঘটেনি। তাহলে আশঙ্কাটি অমূলক শুধু নয়, আশঙ্কাটি জেনে বুঝে মানুষকে বিভ্রান্ত করার জন্য তৈরি।

সুইডেনের আরলান্ডা এয়ারপোর্টে সিকিউরিটি চেকের সামনে একসময় বড় একটি জায়গাকে দাগ দিয়ে আলাদা করে দেওয়া হয়েছিল। জায়গাটির নাম দেওয়া হয়েছিল ‘কিসিং জোন’। মানুষ মানুষকে গভীর চুম্বন করে বিদেয় জানাতো। কিসিং জোনটি দেখতে আমার বেশ ভালো লাগতো। মানুষ মানুষকে ভালোবাসছে, এই দৃশ্য আমাকে সবসময় মুগ্ধ করে। যাদের মুগ্ধ করে না, তারা মানুষ হিসেবে নিশ্চয়ই খুব অনুদার, খুব নিষ্ঠুর, খুব স্বার্থপর। অনুদার আর নিষ্ঠুর আর স্বার্থপর মানুষের সংখ্যা, খুবই পরিতাপের বিষয় যে, পৃথিবীতে বেশি।

ইউরোপ, যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ডের রাস্তাঘাটে, বাসে, ট্রেনে, সিনেমা থিয়েটারে, বারে রেস্টুরেন্টে প্রেমিক প্রেমিকা চুমু খাচ্ছে, এতে কারও চোখ জ্বালা করে না। আমার কিছু ইউরোপীয় বন্ধু জ্যোৎস্না রাতে চলে যায় সমুদ্র তীরে, অরণ্যে, পাহাড়ে; প্রকৃতির মাঝে প্রেমিক-প্রেমিকার যৌনসঙ্গম, তারা বিশ্বাস করে, যেমন পবিত্র তেমন সুন্দর। তারা বিশ্বাস করে, ঘরের চার দেওয়ালের ভেতর থেকে বের হওয়া মনের জন্যই শুধু দরকারি নয়, শরীরের জন্যও দরকারি। ওদিকে পৃথিবীর প্রায় সব মুসলিম দেশেই জনসমক্ষে চুম্বন নিষেধ। মধ্যপ্রাচ্যের কিছু দেশ তো চুম্বনকে গুরুতর অপরাধ হিসেবে দেখে। সেসব দেশে অবশ্য প্রকাশ্যে মানুষের ধড় থেকে মুন্ডু কেটে নেওয়া অপরাধ নয়। শুধু মুসলিম দেশে নয়, চীনের মতো দেশেও প্রকাশ্যে চুম্বন অপরাধ। গণতন্ত্রের গলা টিপে ধরলে জনগণের ব্যক্তিস্বাধীনতাগুলো এক এক করে মুখ থুবড়ে পড়তে থাকে।

বাংলাদেশের মাঠে ময়দানে পার্কে বাগানে ছেলেমেয়েরা ঘনিষ্ঠ হয়ে বসলে, হাতে হাত রাখলেই এলাহি কান্ড ঘটে যায়। একবার দেখেছিলাম কোনও এক ম্যাজিস্ট্রেট ভ্রাম্যমাণ আদালত বসিয়ে ছেলেমেয়েদের শাস্তি দিলেন কারণ তারা একটি পার্কে পাশাপাশি বসে কথা বলছিল। একমাত্র অসভ্য দেশগুলোতেই প্রেম-ভালোবাসাকে অপরাধ এবং অশ্লীল বলে গণ্য করা হয়।

আমি কিন্তু প্রেম ভালোবাসার প্রকাশকে, সে ঘরে হোক বাইরে হোক, অশ্লীল বলে মনে করি না। আমার কাছে কী অশ্লীল এবং কী অশ্লীল নয় তা উল্লেখ করছি। কাউকে গালি দেওয়া, পেটানো, চড় থাপড় লাগানো, ধাক্কা দিয়ে ফেলে দেওয়া, ঘুসি দেওয়া, লাথি দেওয়া, পেটে পিঠে ছুরি বসানো, গলা কেটে ফেলা, গুলি করা, কারও বিরুদ্ধে যুদ্ধে নামা-এসব ‘অশ্লীল’। অন্যদিকে, কাউকে ভালোবাসা, আলিঙ্গন করা, আদর করা, সোহাগ করা, চুম্বন করা, কারও সঙ্গে প্রেম করা, যৌনসম্পর্ক করা-এসব ‘অশ্লীল নয়’।

দুঃখ এই, যা আসলে অশ্লীল, তাকে ‘অশ্লীল নয়’ বলে ধরে নেওয়া হয়, আর যা ‘অশ্লীল নয়’, তাকে অশ্লীল বলে বিচার করা হয়। বাংলাদেশ, পাকিস্তান, ভারত-উপমহাদেশের সর্বত্র একই মানসিকতার লোক। ধর্ম, সংস্কৃতি এবং ভাষা তাদের ভিন্ন হতে পারে, কিন্তু মানসিকতা এক এবং অভিন্ন।

অশ্লীলতা বিষয়ে এই উপমহাদেশের হিন্দু আর মুসলমান মৌলবাদীদের মধ্যে আমি বিন্দুমাত্র পার্থক্য দেখি না। তারা একই রকম কট্টর রক্ষণশীল, একই রকম অনুদার তারা, একই রকম নারীর সমানাধিকার বিরোধী। নারীকে ঘরবন্দী করতে, পুরুষের সেবাদাসী করতে, পরনির্ভর করতে উভয়ের উৎসাহ প্রচন্ড। তারা নারীর সমস্ত রকম স্বাধীনতার ঘোর বিরোধী, সবচেয়ে বেশি বিরোধী নারীর যৌন স্বাধীনতার। নারী পুরুষের চুম্বনে, তারা মনে করে, নারীর যৌন স্বাধীনতার প্রকাশ হয়। চুম্বনকে সে কারণেই তারা মেনে নিতে পারে না। কারণ তাদের মতে, যৌনদাসীদের যৌনস্বাধীনতা থাকে না, থাকতে নেই। ভায়োলেন্স যেসব দেশে স্বাভাবিক, সেসব দেশে চুম্বন অস্বাভাবিক। প্রতিনিয়ত ঘরে বাইরে নির্যাতিত হচ্ছে, ধর্ষণ আর খুনের শিকার হচ্ছে মেয়েরা। এমন পরিস্থিতিতে যখন ভালোবেসে কিছু পুরুষ কিছু মেয়েকে আলিঙ্গন করে বা চুম্বন করে, সেটিকে স্বাগত না বলে যদি হঠিয়ে দেওয়া হয়, এর অর্থ তো একটিই দাঁড়ায়, মেয়েরা ভালোবাসার যোগ্য নয়, তাদের এড়িয়ে চলো, উপেক্ষা করো, অবজ্ঞা করো, ঘৃণা করো। নারীবিদ্বেষীরা দুনিয়ার সকল নারীকে অচ্ছুৎ বলেই মনে করে।

আমাদের এই উপমহাদেশে নারীবিদ্বেষীর সংখ্যা আশংকাজনকভাবে বেশি। ধর্মান্ধতা আর মৌলবাদ বাড়লে নারীবিদ্বেষ বাড়ে। নারীবিদ্বেষ বাড়লে ধর্ষণ আর নারীহত্যা বাড়ে। আমরা তো সমাজের দিকে একবার তাকালেই নারীবিদ্বেষী বীভৎস সব চিত্র দেখতে পাই।

লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
ভ্যাটিকান সিটি
ভ্যাটিকান সিটি
মেগা প্রকল্প
মেগা প্রকল্প
জাতিসংঘে প্রধান উপদেষ্টা
জাতিসংঘে প্রধান উপদেষ্টা
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহুর ক্ষমতা
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহুর ক্ষমতা
দুর্গাপূজা উপলক্ষে তারেক রহমানের সতর্কবার্তা
দুর্গাপূজা উপলক্ষে তারেক রহমানের সতর্কবার্তা
দেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে অশ্লীল গালিগালাজ
দেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে অশ্লীল গালিগালাজ
ঘাতক হৃদ্‌রোগ
ঘাতক হৃদ্‌রোগ
রপ্তানি বাণিজ্য
রপ্তানি বাণিজ্য
নারী তাহলে দাঁড়াবে কোথায়
নারী তাহলে দাঁড়াবে কোথায়
দানশীলতা একটি মহৎ গুণ
দানশীলতা একটি মহৎ গুণ
পর্যটন উন্নয়নের অনুঘটক
পর্যটন উন্নয়নের অনুঘটক
ঢাকাকে সবুজ ও বাসযোগ্য করা জরুরি
ঢাকাকে সবুজ ও বাসযোগ্য করা জরুরি
সর্বশেষ খবর
ইতালির ভুয়া নুলস্তা দেখিয়ে কোটি টাকার প্রতারণা, ঢাকায় নারী গ্রেফতার
ইতালির ভুয়া নুলস্তা দেখিয়ে কোটি টাকার প্রতারণা, ঢাকায় নারী গ্রেফতার

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে তিন মাদক কারবারি গ্রেফতার
সিরাজগঞ্জে তিন মাদক কারবারি গ্রেফতার

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পানিসম্পদ ও পরিবেশ রক্ষায় বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করতে আগ্রহী চীন
পানিসম্পদ ও পরিবেশ রক্ষায় বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করতে আগ্রহী চীন

২ মিনিট আগে | জাতীয়

এবার আর্শদীপের বিরুদ্ধে আইসিসিতে পিসিবির অভিযোগ
এবার আর্শদীপের বিরুদ্ধে আইসিসিতে পিসিবির অভিযোগ

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষকদের এমপিওভুক্তি নিয়ে মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষকদের এমপিওভুক্তি নিয়ে মাউশির নতুন নির্দেশনা

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরীর বাসায় ঝুললো দুদকের নোটিশ
আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরীর বাসায় ঝুললো দুদকের নোটিশ

১১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

পাহাড়ে সরকারি বাহিনী ব্যতীত কেউ অস্ত্র রাখতে পারবে না
পাহাড়ে সরকারি বাহিনী ব্যতীত কেউ অস্ত্র রাখতে পারবে না

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় নিরাপদ কৃষিকাজ বিষয়ক ওয়ার্কশপ অনুষ্ঠিত
বগুড়ায় নিরাপদ কৃষিকাজ বিষয়ক ওয়ার্কশপ অনুষ্ঠিত

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৭ দিনে প্রবাসী আয় এলো ২৩৪ কোটি ২০ লাখ ডলার
২৭ দিনে প্রবাসী আয় এলো ২৩৪ কোটি ২০ লাখ ডলার

২১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নকলের অভিযোগে বাউবির পীরগঞ্জ কেন্দ্র বাতিল
নকলের অভিযোগে বাউবির পীরগঞ্জ কেন্দ্র বাতিল

২৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের বিরুদ্ধে নই, ভারতের বর্তমান সরকারের বিরুদ্ধে: কর্নেল অলি
ভারতের বিরুদ্ধে নই, ভারতের বর্তমান সরকারের বিরুদ্ধে: কর্নেল অলি

২৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে স্বৈরাচারী হাসিনার জন্মদিন পালনের ঘটনায় গ্রেফতার ৪
গোপালগঞ্জে স্বৈরাচারী হাসিনার জন্মদিন পালনের ঘটনায় গ্রেফতার ৪

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২০২৩ সালের ডিগ্রী ও সার্টিফিকেট কোর্স পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন
২০২৩ সালের ডিগ্রী ও সার্টিফিকেট কোর্স পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন

৩১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অভিযোগ তদন্তে চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ডে দুদকের অভিযান
অভিযোগ তদন্তে চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ডে দুদকের অভিযান

৪২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

খাগড়াছড়িতে গাছের গুঁড়িতে আগুন লাগিয়ে সড়ক অবরোধ
খাগড়াছড়িতে গাছের গুঁড়িতে আগুন লাগিয়ে সড়ক অবরোধ

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর স্বাস্থ্যসেবা নিয়ে গণশুনানি
নাটোরে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর স্বাস্থ্যসেবা নিয়ে গণশুনানি

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে আন্তর্জাতিক ফার্মাসিস্ট দিবস উদযাপন
চট্টগ্রামে আন্তর্জাতিক ফার্মাসিস্ট দিবস উদযাপন

৫১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার

৫১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক ও স্নাতকোত্তর শিক্ষাক্রম যুগোপযোগী করার উদ্যোগ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক ও স্নাতকোত্তর শিক্ষাক্রম যুগোপযোগী করার উদ্যোগ

৫১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

দুর্গাপূজা উপলক্ষে বরিশালে ট্রাফিক সপ্তাহ
দুর্গাপূজা উপলক্ষে বরিশালে ট্রাফিক সপ্তাহ

৫১ মিনিট আগে | নগর জীবন

নেত্রকোনার খালিয়াজুরী হাওরে ট্রলারে ডাকাতি
নেত্রকোনার খালিয়াজুরী হাওরে ট্রলারে ডাকাতি

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে সড়কে পড়েছিল অজ্ঞাত ব্যক্তির লাশ
চট্টগ্রামে সড়কে পড়েছিল অজ্ঞাত ব্যক্তির লাশ

৫১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

২৪ মিনিটে শেষ বাংলাদেশ-হংকং ম্যাচের টিকিট
২৪ মিনিটে শেষ বাংলাদেশ-হংকং ম্যাচের টিকিট

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পল্লবী থানার ৩নং ওয়ার্ড আধুনিকীকরণে মতবিনিময় সভা
পল্লবী থানার ৩নং ওয়ার্ড আধুনিকীকরণে মতবিনিময় সভা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুড়িগ্রামে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
কুড়িগ্রামে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্গাপূজা: ৫ দিন বন্ধ বেনাপোল বন্দর
দুর্গাপূজা: ৫ দিন বন্ধ বেনাপোল বন্দর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আধাঘণ্টার বৃষ্টিতে ফেনী শহরে জলাবদ্ধতা
আধাঘণ্টার বৃষ্টিতে ফেনী শহরে জলাবদ্ধতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কোটি টাকা দাবি করে কপিল শর্মাকে হুমকি
কোটি টাকা দাবি করে কপিল শর্মাকে হুমকি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশ বিমান বাহিনী প্রতিষ্ঠার ৫৪ বছর পূর্তি উদযাপন
বাংলাদেশ বিমান বাহিনী প্রতিষ্ঠার ৫৪ বছর পূর্তি উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানের জাহাজে ইসরায়েলের হামলা
পাকিস্তানের জাহাজে ইসরায়েলের হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমলারা এখন পরবর্তী সরকারের অপেক্ষায়, যেকোনো সময় নেমে যেতে পারি’
‘আমলারা এখন পরবর্তী সরকারের অপেক্ষায়, যেকোনো সময় নেমে যেতে পারি’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার প্রকাশ্যে এলেন নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী, জানালেন 'পালাবেন না'
এবার প্রকাশ্যে এলেন নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী, জানালেন 'পালাবেন না'

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি অসহনীয় যন্ত্রণা ও শোকে কাতর: থালাপতি বিজয়
আমি অসহনীয় যন্ত্রণা ও শোকে কাতর: থালাপতি বিজয়

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যস্ততার কারণে নীলক্ষেতে ব্যালট ছাপানোর বিষয়টি ভেন্ডর প্রশাসনকে জানায়নি: উপাচার্য
ব্যস্ততার কারণে নীলক্ষেতে ব্যালট ছাপানোর বিষয়টি ভেন্ডর প্রশাসনকে জানায়নি: উপাচার্য

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোর্টল্যান্ডে সেনা পাঠানোর নির্দেশ ট্রাম্পের, প্রয়োজনে ‘পূর্ণ শক্তি’ ব্যবহারের অনুমতি
পোর্টল্যান্ডে সেনা পাঠানোর নির্দেশ ট্রাম্পের, প্রয়োজনে ‘পূর্ণ শক্তি’ ব্যবহারের অনুমতি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন বাগরাম বিমানঘাঁটি ফেরত চান ট্রাম্প, কী আছে সেখানে?
কেন বাগরাম বিমানঘাঁটি ফেরত চান ট্রাম্প, কী আছে সেখানে?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থালাপতি বিজয়ের জনসভায় পদপিষ্ট হয়ে নিহত অন্তত ৩৬
থালাপতি বিজয়ের জনসভায় পদপিষ্ট হয়ে নিহত অন্তত ৩৬

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তামিলনাড়ুতে থালাপতি বিজয়ের জনসভায় পদদলিত হয়ে নিহত বেড়ে ৩৮
তামিলনাড়ুতে থালাপতি বিজয়ের জনসভায় পদদলিত হয়ে নিহত বেড়ে ৩৮

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে ইতিহাস গড়ল নেপাল
ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে ইতিহাস গড়ল নেপাল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেতানিয়াহুর বক্তব্যের সময় বাংলাদেশ ওয়াকআউট করেনি বলে প্রচারিত ছবিটি ভিন্ন সময়ের : সিএ ফ্যাক্ট চেক
নেতানিয়াহুর বক্তব্যের সময় বাংলাদেশ ওয়াকআউট করেনি বলে প্রচারিত ছবিটি ভিন্ন সময়ের : সিএ ফ্যাক্ট চেক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২ দিনের যুদ্ধে ইসরায়েলের ১৬ পাইলট নিহত, দাবি ইরানের
১২ দিনের যুদ্ধে ইসরায়েলের ১৬ পাইলট নিহত, দাবি ইরানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনে বিশ্বের সর্বোচ্চ সেতু উন্মুক্ত
চীনে বিশ্বের সর্বোচ্চ সেতু উন্মুক্ত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সেলেনার বিয়েতে অতিথি তালিকায় আছেন যারা
সেলেনার বিয়েতে অতিথি তালিকায় আছেন যারা

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ব্যর্থ বয়কট আন্দোলন, পাক-ভারত ফাইনালের সব টিকিট বিক্রি
ব্যর্থ বয়কট আন্দোলন, পাক-ভারত ফাইনালের সব টিকিট বিক্রি

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কোমলমতি বাচ্চা থেকে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত জামায়াত-শিবির লেবাস ধরে থাকে: পাপিয়া
কোমলমতি বাচ্চা থেকে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত জামায়াত-শিবির লেবাস ধরে থাকে: পাপিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

পাকিস্তানের অধিনায়কের সঙ্গে ট্রফি নিয়ে ছবি তুলতে অস্বীকৃতি সূর্যকুমারের
পাকিস্তানের অধিনায়কের সঙ্গে ট্রফি নিয়ে ছবি তুলতে অস্বীকৃতি সূর্যকুমারের

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিন ইউরোপের আরেকটি দেশে আক্রমণ করবেন, দাবি জেলেনস্কির
পুতিন ইউরোপের আরেকটি দেশে আক্রমণ করবেন, দাবি জেলেনস্কির

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর দাবি নিয়ে আসা তরুণীকে গাছে বেঁধে নির্যাতন; গ্রেফতার ৩
স্ত্রীর দাবি নিয়ে আসা তরুণীকে গাছে বেঁধে নির্যাতন; গ্রেফতার ৩

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হজের তিন প্যাকেজ ঘোষণা, কমছে খরচ
হজের তিন প্যাকেজ ঘোষণা, কমছে খরচ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুক্তরাষ্ট্রকে মোকাবিলায় এবার ভেনেজুয়েলা ‘জনতার হাতে’ তুলে দিল অস্ত্র
যুক্তরাষ্ট্রকে মোকাবিলায় এবার ভেনেজুয়েলা ‘জনতার হাতে’ তুলে দিল অস্ত্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাটে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের চার শতাধিক শিক্ষার্থীর ছাত্রদলে যোগদান
লালমনিরহাটে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের চার শতাধিক শিক্ষার্থীর ছাত্রদলে যোগদান

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অগ্নিকাণ্ডে তিন ফায়ার ফাইটারসহ চারজনের মৃত্যুতে প্রধান উপদেষ্টার শোক
অগ্নিকাণ্ডে তিন ফায়ার ফাইটারসহ চারজনের মৃত্যুতে প্রধান উপদেষ্টার শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইইউ বা ন্যাটো রাষ্ট্রগুলোতে হামলার কোনও ইচ্ছা নেই: রাশিয়া
ইইউ বা ন্যাটো রাষ্ট্রগুলোতে হামলার কোনও ইচ্ছা নেই: রাশিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপে এলো নতুন ফিচার, যে কোনো ভাষায় মুহূর্তেই অনুবাদ
হোয়াটসঅ্যাপে এলো নতুন ফিচার, যে কোনো ভাষায় মুহূর্তেই অনুবাদ

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সেই মার্কিন নাগরিক এনায়েতের ৪ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর
সেই মার্কিন নাগরিক এনায়েতের ৪ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শ্রীপুরে নারী মডেলকে রিসোর্টে আটকে গণধর্ষণের অভিযোগ, আটক ১৪
শ্রীপুরে নারী মডেলকে রিসোর্টে আটকে গণধর্ষণের অভিযোগ, আটক ১৪

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্র আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করছে: কলম্বিয়া
যুক্তরাষ্ট্র আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করছে: কলম্বিয়া

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনকে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকৃতি দিল সান মারিনো
ফিলিস্তিনকে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকৃতি দিল সান মারিনো

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
মির্জা ফখরুলের আসনে অন্য দলের ব্যাপক গণসংযোগ
মির্জা ফখরুলের আসনে অন্য দলের ব্যাপক গণসংযোগ

নগর জীবন

সংকট কাটছে রাজনীতিতে
সংকট কাটছে রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিচার শেষ পর্যায়ে
হাসিনার বিচার শেষ পর্যায়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান স্বপ্নের ফাইনাল আজ
ভারত-পাকিস্তান স্বপ্নের ফাইনাল আজ

মাঠে ময়দানে

ব্যাটারি রিকশা : পাল্টাপাল্টি শোডাউন
ব্যাটারি রিকশা : পাল্টাপাল্টি শোডাউন

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ক্যাম্পের বাইরে স্থায়ী রোহিঙ্গারা
ক্যাম্পের বাইরে স্থায়ী রোহিঙ্গারা

পেছনের পৃষ্ঠা

অবরোধে স্থবির খাগড়াছড়ি
অবরোধে স্থবির খাগড়াছড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার ভাষণ যথেষ্ট শক্তিশালী
প্রধান উপদেষ্টার ভাষণ যথেষ্ট শক্তিশালী

প্রথম পৃষ্ঠা

২০০ বছরের ভাসমান হাট
২০০ বছরের ভাসমান হাট

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ীদের ঢালাও ব্যাংক হিসাব জব্দ ঠিক নয়
ব্যবসায়ীদের ঢালাও ব্যাংক হিসাব জব্দ ঠিক নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঘের তাড়া খেয়ে সুন্দরবনের হরিণ লোকালয়ে
বাঘের তাড়া খেয়ে সুন্দরবনের হরিণ লোকালয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

বেঁচে থাকার মতো অক্সিজেন পেয়েছি
বেঁচে থাকার মতো অক্সিজেন পেয়েছি

শোবিজ

মুক্তির ৩০ বছর পরও দর্শকপ্রিয় বিশ্বপ্রেমিক
মুক্তির ৩০ বছর পরও দর্শকপ্রিয় বিশ্বপ্রেমিক

শোবিজ

এক পোয়া মাছ ৮০ হাজার টাকায় বিক্রি
এক পোয়া মাছ ৮০ হাজার টাকায় বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

মনোনয়ন চান বিএনপির আট নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মনোনয়ন চান বিএনপির আট নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

আইসিসিবিতে পর্দা নামল মেড ইন পাকিস্তান প্রদর্শনীর
আইসিসিবিতে পর্দা নামল মেড ইন পাকিস্তান প্রদর্শনীর

নগর জীবন

ঋণের চাপ সইতে না পেরে ট্রেনের নিচে ঝাঁপ
ঋণের চাপ সইতে না পেরে ট্রেনের নিচে ঝাঁপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বক্সিং সমৃদ্ধ করতেই অরভিন্দের আগমন
বক্সিং সমৃদ্ধ করতেই অরভিন্দের আগমন

মাঠে ময়দানে

আফগানিস্তানের বিপক্ষে নেই লিটন!
আফগানিস্তানের বিপক্ষে নেই লিটন!

মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের হয়ে কাজ করছে ১৫৮ কোম্পানি : জাতিসংঘ
ইসরায়েলের হয়ে কাজ করছে ১৫৮ কোম্পানি : জাতিসংঘ

প্রথম পৃষ্ঠা

শাকিবের প্রিয় জয় নাকি বীর?
শাকিবের প্রিয় জয় নাকি বীর?

শোবিজ

বুথ থেকে টাকা তুলে জাল নোট পেলেন কৃষক
বুথ থেকে টাকা তুলে জাল নোট পেলেন কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

তথ্য কমিশন গঠনে দেরি ব্যর্থতা
তথ্য কমিশন গঠনে দেরি ব্যর্থতা

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবাধিকার কমিশনে মেরুদণ্ডহীন কাউকে বসানো যাবে না
মানবাধিকার কমিশনে মেরুদণ্ডহীন কাউকে বসানো যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকার ছবিতে কেন অভিনয় করতে পারলেন না - স্মিতা পাতিল
ঢাকার ছবিতে কেন অভিনয় করতে পারলেন না - স্মিতা পাতিল

শোবিজ

হিন্দি বলতে না পারায় দিল্লিতে ছাত্রদের নির্যাতন
হিন্দি বলতে না পারায় দিল্লিতে ছাত্রদের নির্যাতন

পেছনের পৃষ্ঠা

আনুষ্ঠানিকভাবে যাত্রা শুরু করল আকিজ এগ্রো
আনুষ্ঠানিকভাবে যাত্রা শুরু করল আকিজ এগ্রো

নগর জীবন

বিদেশে দেশের বদনাম
বিদেশে দেশের বদনাম

প্রথম পৃষ্ঠা

কারও পক্ষে কাজ করা যাবে না
কারও পক্ষে কাজ করা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা