শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৬ আগস্ট, ২০২১

প্রিয়াঙ্কা চোপড়া নায়িকা হওয়া ও ভাওয়াল সন্ন্যাসীর মামলা

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
প্রিয়াঙ্কা চোপড়া নায়িকা হওয়া ও ভাওয়াল সন্ন্যাসীর মামলা

প্রিয়াঙ্কা চোপড়া অভিনীত একটি ছবি দেখেছিলাম। নাম ফ্যাশন। নায়িকা মফস্বল থেকে মুম্বাই আসেন। তারপর মডেল তারকা বনতে গিয়ে জড়িয়ে যান নানামুখী জটিলতায়। এ ছবির আরেকজন নায়িকা আছেন। সেরা মডেল হওয়ার প্রতিযোগিতায় জড়িয়ে পড়েন তারা। একজন মডেল হিসেবে বিশাল অবস্থান তৈরি করেন। কিন্তু বেশি দিন টিকতে পারেন না। বিনিয়োগকারীদের চোখ পড়ে প্রিয়াঙ্কার দিকে।  ব্যস, দ্বিতীয় নায়িকা শেষ। আরেকজন লাইমলাইটে চলে আসেন। কিন্তু বেশি দিন তারও টিকে থাকা হয় না শহরের আলো-আঁধারির গোলকধাঁধায়। হতাশায় যার যার মতো ড্রাগে আসক্ত হন দুই নায়িকাই। প্রিয়াঙ্কার পাশে মফস্বল থেকে এসে পরিবারের সদস্যরা দাঁড়ান। কিন্তু আরেকজনের পাশে কেউ নেই। জটিল সিনেমা কাহিনি। মুম্বাই শুধু মারদাঙ্গা ছবি বানায় না, জীবনভিত্তিক অনেক ছবিও তৈরি করে। সমাজের আসল চেহারা বের করে আনে। বাংলাদেশের কথা আলাদা। একটা সময় অনেক ভালো ছবি নির্মাণ হতো। ছবির কাহিনি থাকত, প্রাণ থাকত। এখন অনেক কিছু বদলে গেছে। ঢাকায় সেই নির্মাতা, অভিনেতা, অভিনেত্রী কেউই নেই। সবকিছু হারিয়ে যাচ্ছে। আগামী প্রজন্ম হয়তো বিশ্বাস করবে না শাবানা, ববিতা, কবরীর ছবি দেখতে কালোবাজারির কাছ থেকে হলের টিকিট কিনতে হতো। সিনেমা হলগুলো বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। সংকুচিত হচ্ছে মানুষের বিনোদন। যাত্রা, হাউজি, পুতুলনাচ, সার্কাস বা বিনোদন বন্ধ হলে জঙ্গিবাদের প্রসার ঘটে। সে কথা কেউ মনে রাখি না। মুখে প্রগতিশীলতা থাকলে চলে না। বাস্তবেও তা দেখাতে হয়। উদীয়মান অর্থনীতিতে মানুষকে শ্বাস ফেলার সুযোগ দিতে হবে। না হলে সামাজিক অপরাধ বেড়ে যায়। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে চলে অসুস্থ প্রতিযোগিতা।

জানি আমাদের চলচ্চিত্রকে আগের অবস্থানে ফিরিয়ে নেওয়া সম্ভব নয়। কিন্তু চেষ্টা করলে সমস্যা কী? ঢাকার চেয়েও খারাপ হয়ে গিয়েছিল কলকাতার সিনেমাজগৎ। আমাদের অভিনেতা-অভিনেত্রীদের তারা টেনে নিয়েছেন। শাকিব, ফেরদৌস, জয়া অনেক ভালো করেছেন কলকাতায়। নতুনভাবে সময়ের সঙ্গে ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা থাকতে হয়। কলকাতার চলচ্চিত্র তা-ই করছে। সেদিন ভাওয়াল রাজার ওপর নির্মিত কলকাতার বাংলা ছবি দেখলাম। কী দারুণ ইতিহাসভিত্তিক নির্মাণ। এ ছবিতে জয়া আহসান ভাওয়াল রাজার বোনের চরিত্রে অভিনয় করেছেন। জয়ার আরেকটা ছবি দেখেছিলাম ‘কণ্ঠ’। ফ্লাইটে বসে সেই ছবিটি দেখা। জীবনভিত্তিক দারুণ একটি ছবি।

ভাওয়ালের জমিদাররা ছিলেন তিন ভাই। বড়জন ব্যস্ত বাবার উত্তরাধিকার ও সম্পদ রক্ষা নিয়ে। মেজ রাজকুমারের নাম ছিল রমেন্দ্রনারায়ণ চৌধুরী। প্রজারা ডাকতেন রাজা মহেন্দ্র চৌধুরী। তিনি ছিলেন আমুদে মানুষ। বলা যায় অন্য ভাইদের চেয়ে আলাদা। দিনভর শিকার আর আনন্দ ফুর্তিতে সময় কাটাতেন। লক্ষেèৗ থেকে বাইজিরা আসত নাচের আসরে। কলকাতা যেতেন ফুর্তি করতে। প্রজারা তাকে পছন্দ করতেন। বলতেন, মেজ কুমারের মনটা উদার। দান করেন দুই হাতে। একদিন মেজ কুমার কঠিন অসুখে পড়লেন। সময় ১৯০৫ সাল। চিকিৎসকরা বললেন সিফিলিস। শুরু হলো চিকিৎসা। পরামর্শ দেওয়া হলো হাওয়া বদলের। দার্জিলিং যান চিকিৎসার জন্য। সঙ্গে ছিলেন রানী। ছিলেন আরও দুজন। একজন রানীর ভাই। আরেকজন ব্যক্তিগত চিকিৎসক। তারা রাজা রমেন্দ্রনারায়ণ চৌধুরীকে দেখাশোনা করতেন। কিন্তু হঠাৎ করেই রাজার শরীরটা ভেঙে পড়তে শুরু করে। শরীরের চামড়ায় ফোসকা পড়ে। মহেন্দ্র চৌধুরী টের পেলেন চিকিৎসার কোথায় যেন গলদ রয়েছে। চিকিৎসককেও নিজের শঙ্কার কথা বললেন। চিকিৎসক, নায়েব সবাই বললেন সব ঠিক আছে। কিন্তু বাস্তবতা তা ছিল না। হুট করে সবকিছু চলে যায় আয়ত্তের বাইরে। রমেন্দ্রনারায়ণ চৌধুরী মারা যান। সেদিন আকাশে মেঘ ছিল। তারিখটা ছিল ১৯০৯ সালের ৭ মে। মাত্র ২৫ বছর বয়সে ভাওয়ালের মেজ রাজকুমার চলে গেলেন চিরতরে। এরপর ১০ বছরের ভিতরে মারা যান আরও দুই কুমার। ভাওয়ালের বিশাল সম্পদের দায়িত্ব এসে বর্তায় রানীদের ওপর। কিন্তু অনেক বছর পর ১৯২১ সালে ঢাকায় ঝামেলা তৈরি হয়। ভাওয়াল এস্টেটের প্রজারা দেখলেন এক সন্ন্যাসী সারা অঙ্গে ছাই মেখে বসে আছেন এস্টেটের আওতাধীন ঢাকার একটি বাঁধের বটতলায়। সারা দিন চোখ বন্ধ করে জপমালা জপেন। উৎসাহী মানুষের ভিড় বাড়তে থাকে। প্রবীণরা বলতে শুরু করলেন এই সন্ন্যাসীর সঙ্গে রাজা রমেন্দ্রনারায়ণ চৌধুরীর চেহারার মিল আছে।

ঢাকার গুজবের ডালপালা আরও প্রসারিত হয় জয়দেবপুরে। প্রজারা দলে দলে আসতে থাকেন। নানা জনের নানা মন্তব্য। কিন্তু সন্ন্যাসী কারও সঙ্গে কথা বলেন না। তিনি সারাক্ষণই ধ্যানে। চারদিকের হইচই তাঁর কানে যায় না। টানা চার মাস এভাবে চলতে থাকে। একদিন ভাওয়ালের জমিদারের বোন জ্যোতির্ময়ীর কানে এ খবর যায়। তিনি সিদ্ধান্ত নিলেন সন্ন্যাসীকে দেখতে যাবেন। বোঝার চেষ্টা করবেন প্রজাদের কানাঘুষার ভিত্তি কতটুকু। যেমন ভাবা তেমন কাজ। জ্যোতির্ময়ী ছিলেন মহেন্দ্র চৌধুরীর প্রিয় বোন। ছোটবেলায় ভাইয়ের আদরেই জ্যোতির্ময়ীর বেড়ে ওঠা। ভাই বলতেই আপ্লুত হতেন। লোকজন নিয়ে বটতলায় এলেন জ্যোতির্ময়ী। সন্ন্যাসীকে দেখে বিস্মিত হলেন। তাঁর মন বলছে, এ সন্ন্যাসীই তাঁর ভাই মহেন্দ্র। ছাই মেখে নিজেকে আড়াল করে রেখেছেন। কারও কথায় সায় দিচ্ছেন না। জ্যোতির্ময়ী সন্ন্যাসীকে আমন্ত্রণ জানালেন রাজবাড়িতে। যাওয়ার ব্যবস্থা হলো। সন্ন্যাসী রাজবাড়িতে গেলেন। ভাওয়ালের জমিদারদের জয়দেবপুরের বাড়ি ছাড়াও বুড়িগঙ্গার তীরে আরেকটি বাড়ি ছিল। ছাইমাখা সন্ন্যাসী রাজবাড়ি যাওয়ার পর জ্যোতির্ময়ী বিভিন্ন ঘর ঘুরিয়ে দেখান। স্মৃতিশক্তি ফিরিয়ে আনাই ছিল তাঁর লক্ষ্য। চেনা চোখে সন্ন্যাসীও তাকাচ্ছেন চারদিকে। শুধু ঘর দেখানো নয়, পুরাতন দিনের কিছু প্রশ্নও করেন জ্যোতির্ময়ী। বলতে থাকেন দুই ভাইবোনের অনেক কথা। হঠাৎ দুধমায়ের নাম মনে পড়ল সন্ন্যাসীর। জ্যোতির্ময়ীর সংশয় কেটে গেল। কান্নায় ভেঙে পড়লেন। বললেন, দাদা তুমি সবকিছু কী করে ভুলে গেলে? মনে কর অতীতকে। দোহাই লাগে। সব ভাইকে হারিয়েছি। ভাগ্যগুণে তোমাকে ফিরে পেয়েছি। নিজেকে আগের মতো ফিরিয়ে আনো। সন্ন্যাসীকে গোসল করানো হলো।

গোসলের পর দেখা গেল মহেন্দ্র চৌধুরীর মতোই তার চেহারার আদল। শরীরের সব চিহ্নও একই। প্রজারা হইচই জুড়ে দিল। তাদের এক কথা- তিনিই মেজ রাজকুমার। কিন্তু সন্ন্যাসী বাংলায় কথা বলতে পারেন না। তিনি কথা বলেন উর্দুতে। রানী বিভাবতী দেবী দেখতে এলেন। তাঁর ডাকনাম ছিল চন্দ্রা। তিনি বললেন, এ লোক তাঁর স্বামী নন। কিন্তু প্রজারা মানবেন কেন? তারা দলে দলে ভিড় জমাতে থাকেন রাজবাড়িতে। বলতে থাকেন, এ-ই আমাদের মেজ রাজকুমার। মেজ রাজকুমারকে চাই ভাওয়াল এস্টেটের দায়িত্বে। জ্যোতির্ময়ী শক্ত অবস্থান নেন ভাইয়ের পক্ষে। বিভাবতীর পক্ষে যোগ দেন অন্য দুই রানীও। মামলা উঠল আদালতে। ভাইকে নিয়ে আদালতে গেলেন জ্যোতির্ময়ী। রানীর ভাই সত্যেন কঠিনভাবে সবকিছু আইনি মোকাবিলার সিদ্ধান্ত নেন। আদালতে জমল ভাওয়াল সন্ন্যাসীর মামলা। সন্ন্যাসীর টাকা নেই। কিন্তু টাকা কোনো ব্যাপারই না। মামলার খরচ জোগাতে শুরু করেন প্রজারা। তারা প্রতিদিন আদালতে উপস্থিত থাকেন। দল বেঁধে মেজ রাজকুমারের পক্ষে সেøাগান দেন। ঢাকা জেলা জজ আদালতে তিল ধারণের ঠাঁই থাকত না। জেলা দায়রা জজ অ্যালান হেন্ডারসন মামলার বিচারের দায়িত্ব দেন বিচারক পান্না লাল বসুকে। মামলা চলতে থাকে। বিভাবতী দেবী ও অন্য দুই কুমারের স্ত্রীদের বিবাদী করা হয়। বিবাদীদের আইনজীবীরা আদালতকে বলেন, সন্ন্যাসী বাংলা বলতে পারেন না। তিনি কোনোভাবে কুমার নন। তারা আদালতে হাজির করেন সন্ন্যাসীর নাগা গুরু ধর্মদাসকে। গুরু বলেন, এ সন্ন্যাসী তার পুরনো শিষ্য সুন্দরদাস। তার আরেক নাম মাল সিং। পাঞ্জাবে তার বাড়ি। জয়দেবপুর নয়।

এ বক্তব্যের বিরুদ্ধে আদালতে শুনানি চলতে থাকে। প্রজারা লাঞ্ছিত করে বসলেন নাগা গুরু ধর্মদাসকে। পরিস্থিতি জটিল রূপ নিতে থাকে। আদালতে সন্ন্যাসীর আইনজীবী বললেন, এই ধর্মগুরুকে রানী বিভাবতীর ভাই সত্যেন অর্থ দিয়ে ভাড়া করেছেন। তিনি ভুল তথ্য দিচ্ছেন। তিনি মেজ রাজকুমারকে পেয়েছেন শ্মশানে। স্লো পয়জনের মাধ্যমে হত্যার চেষ্টা করা হয়েছিল। পুরো ষড়যন্ত্রে জড়িত খোদ রানী নিজে। সঙ্গে ছিলেন রানীর ভাই নায়েব সত্যেন ও চিকিৎসক ডা. অশি^নী দাশগুপ্ত। তারা আর্সেনিক পয়জনের মাধ্যমে মহেন্দ্র চৌধুরীকে মৃত্যুর দিকে নিয়ে যান। বৃষ্টির কারণে ভাগ্যগুণে তিনি বেঁচে যান। আইনজীবী এ ব্যাপারে আদালতে পর্যাপ্ত কাগজপত্র উপস্থাপন করেন। সাক্ষীরাও আসতে থাকেন। চিকিৎসকের ব্যবস্থাপত্রে আর্সেনিক পয়জনের ইনজেকশন লেখা ছিল। আইনজীবী বলেন, সিফিলিসের চিকিৎসায় এ ধরনের ইনজেকশন দেওয়ার সুযোগ নেই। শুধু ধীরে ধীরে হত্যার জন্য এ ইনজেকশন দেওয়া হয়েছে। আইনজীবী আরও বলেন, চিকিৎসা চলাকালে নিয়ে যাওয়া হয় দার্জিলিং। এখানেও উদ্দেশ্য সৎ ছিল না। আর্সেনিকযুক্ত ইনজেকশনের প্রভাবে রাজা বেহুঁশ হয়ে পড়েন। তিনি মারা যাননি। অচেতন অবস্থায় তাকে দাহ করার চেষ্টা হয়।

আইনজীবীর যুক্তিতে বলা হয়, নিকটজনদের খবর না দিয়ে দ্রুত লাশ দাহ করতে নিয়ে যাওয়া হয় স্থানীয় শ্মশানে। চিতায় লাশ ওঠানো হয়। কিন্তু হঠাৎ শুরু হয় ঝড়বৃষ্টি। দাহ কাজে অংশগ্রহণকারীরা দৌড়ে আশ্রয় নেন পাশের পরিত্যক্ত বাড়িতে। একদল নাগা সন্ন্যাসী সে পথ ধরে যাচ্ছিলেন। তারা দেখলেন চিতার কাঠের ওপর পড়ে থাকা দেহ নড়াচড়া করছে। তারা মানুষটিকে সঙ্গে নিয়ে নেন। তারপর শুরু করেন চিকিৎসা। ধীরে ধীরে সুস্থ হয়ে ওঠেন শ্মশানের মানুষটি। কিন্তু তাঁর স্মৃতিশক্তি লোপ পায়। কোনো কিছু মনে করতে পারেন না। তাই সন্ন্যাসজীবনই বেছে নেন। ভারতবর্ষের বিভিন্ন স্থানে টানা ১০ বছর সন্ন্যাসবেশে কাটিয়ে দেন উদ্ধারকারী দলের সঙ্গে। জীবন এক বহতা নদী। পথ চলতে চলতে একদিন কিছুটা স্মৃতিশক্তি ফিরে পান কুমার। দলের সদস্যদের কাছে নিজের পরিচয় প্রকাশ করেন। সবাই তাঁকে আবার জয়দেবপুর ফিরে আসতে বলেন। গুরু ধর্মদাসও সায় দেন। ১৯২১ সালের দিকে তিনি ফিরে আসেন। সর্বাঙ্গে ছাইমাখা সন্ন্যাসীকে দেখতে পান ঢাকাবাসী। টানা চার মাস তিনি বসে থাকেন একই স্থানে। জ্যোতির্ময়ী সন্ন্যাসীকে বাড়িতে নিয়ে গেলেই বেরিয়ে আসে সব রহস্য। গুরু ধর্মদাস কেন বিপরীত সাক্ষ্য দিলেন তা নিয়ে বিস্মিত ভাওয়াল রাজকুমার। মামলা চলতে থাকে।

বছরের পর বছর কেটে যায় মামলার শুনানিতে। সাক্ষীর অভাব নেই। আদালতের বাইরে ভিড়ও কমে না। জ্যোতির্ময়ী সন্ন্যাসী ভাইকে নিয়ে আদালতে আসতেন। আদালতে ধর্মদাসের তথ্য মিথ্যা প্রমাণ করতে পাঞ্জাবও যায় বিশেষ টিম। পাঞ্জাবে এ সন্ন্যাসীর পূর্ব কোনো ইতিহাস পাওয়া যায় না। আদালতে প্রজাদের হাতে হেনস্তা হয়ে গুরু ধর্মদাস পালিয়ে ঢাকা ছাড়েন। পরিস্থিতি জটিল রূপ নিতে থাকে। এ মামলার রায় নিয়ে সবাই অপেক্ষায় থাকেন। ১৯৩৩-৩৪ সালের দিকে মামলার কার্যক্রম গুটিয়ে আসতে থাকে। মাননীয় আদালত ৪০০ সাক্ষীর বয়ান নেন। সবার বক্তব্য গভীর পর্যবেক্ষণ করেন। ১৯০৫ সালে ইংল্যান্ডের ডা. ক্যারি চিকিৎসা করেন মেজ রাজকুমার মহেন্দ্র চৌধুরীর। সে সময় শরীরের বিবরণ তুলে ধরেন তিনি বিভিন্ন রিপোর্টে। সে রিপোর্ট আনিয়ে মিলিয়ে দেখা হয় সন্ন্যাসীর সঙ্গে। মেজ রাজকুমারের সঙ্গে সন্ন্যাসীর শরীরের বিভিন্ন দিক পুরো মিলে যায়। আদালত ড. ক্যারির ফরেনসিক রিপোর্ট গুরুত্বের সঙ্গে নেন। এতে শারীরিক দিকগুলোর সাদৃশ্য দেখা যায়; যা হুবহু। আদালতে ডাকা হলো ডা. অশি^নীকে। বিষপ্রয়োগ নিয়ে তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। এ জেরায়ও বেরিয়ে আসে অনেক তথ্য। ধৈর্য নিয়ে দীর্ঘ সময় চলা মামলার রায় প্রস্তুত করেন বিচারক।  শ্বাসরুদ্ধকর একটি মামলার রায় শোনার আগ্রহে ১৯৩৬ সালের ২৪ আগস্ট ঢাকার আদালতে জনতার ঢল নামে।

রায় প্রদান করেন বিচারপতি পান্না লাল বসু। মামলায় রায় সন্ন্যাসীর পক্ষে যায়। বিচারপতি পান্না লাল দীর্ঘ সময় ধরে রায় পড়ে শোনান। এ রায়ের মধ্য দিয়ে তিনি নিজের বিচারক জীবনের অবসান ঘটান। রায়ে হেরে হাল ছাড়েননি মহেন্দ্র চৌধুরীর স্ত্রী বিভাবতী দেবী। তিনি কলকাতার হাই কোর্টে আপিল করেন। আপিলের রায়ও যায় সন্ন্যাসীর পক্ষে। তার পরও লড়াই থামেনি। রানী ঘোষণা দেন লন্ডন যাবেন। এর মধ্যে শুরু হয় দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ। যুদ্ধের শেষে লন্ডনের প্রিভি কাউন্সিলে আপিল করেন বিভাবতী দেবী। দীর্ঘ ২৮ দিন হাউস অব লর্ডসে শুনানি চলে। সে রায়ও সন্ন্যাসীর পক্ষে যায়। সব আদালতই গুরুত্বের সঙ্গে দেখে ফরেনসিক রিপোর্ট। এ রিপোর্টে উভয় ব্যক্তির শরীরের গড়ন, আঁচিল, পায়ের ক্ষত, মাথা ও পিঠে ফোঁড়ার দাগ, ডান বাহুতে বাঘের থাবার দাগ অনেক কিছুতে হুবহু মিল পায়। রানী হারলেন। বললেন, বিচার করবেন ঈশ্বর।  রায়ের কিছুদিন পরই মারা যান ভাওয়ালের আলোচিত মেজ রাজকুমার সেই সন্ন্যাসী। মিথ আছে পূজা দিতে গিয়েই তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। সম্পদ রাজা-রানী কারোরই ভোগ করা হলো না।

                লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
আশুগঞ্জ-আখাউড়া সড়ক
আশুগঞ্জ-আখাউড়া সড়ক
বিপন্ন ব্যাংক খাত
বিপন্ন ব্যাংক খাত
ট্রান্সজেন্ডারিজম : একটি সামাজিক ও নৈতিক সংকট
ট্রান্সজেন্ডারিজম : একটি সামাজিক ও নৈতিক সংকট
সভ্যতার সংকট বনাম গণতন্ত্র
সভ্যতার সংকট বনাম গণতন্ত্র
অবৈধ গ্যাস সংযোগ
অবৈধ গ্যাস সংযোগ
সড়ক কেন মারণফাঁদ
সড়ক কেন মারণফাঁদ
পল্লিসমাজের পুনর্গঠন
পল্লিসমাজের পুনর্গঠন
মায়ের মর্যাদা
মায়ের মর্যাদা
ষড়যন্ত্রকারীদের রুখতে হবে
ষড়যন্ত্রকারীদের রুখতে হবে
সবকিছু সহ্যের বাইরে চলে যাচ্ছে
সবকিছু সহ্যের বাইরে চলে যাচ্ছে
এখনো মব জাস্টিস
এখনো মব জাস্টিস
ডাকসু নির্বাচন
ডাকসু নির্বাচন
সর্বশেষ খবর
সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত, ঝড়ো হাওয়ার পূর্বাভাস
সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত, ঝড়ো হাওয়ার পূর্বাভাস

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

গুগল ট্রান্সলেটে এআই সুবিধা
গুগল ট্রান্সলেটে এআই সুবিধা

১১ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটির প্রথম ভর্তি পরীক্ষা আজ
সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটির প্রথম ভর্তি পরীক্ষা আজ

১৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভারতে পাচারকালে ৫টি স্বর্ণের বারসহ পাচারকারী আটক
ভারতে পাচারকালে ৫টি স্বর্ণের বারসহ পাচারকারী আটক

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লাল কার্ড দেখে গ্যালারিতে বসে মোবাইলে নির্দেশ! বিতর্কে কোচ মাসচেরানো
লাল কার্ড দেখে গ্যালারিতে বসে মোবাইলে নির্দেশ! বিতর্কে কোচ মাসচেরানো

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

প্রথমবারের মত চট্টগ্রামে রিজিওনাল টি-২০ ক্রিকেট টুর্নামেন্ট
প্রথমবারের মত চট্টগ্রামে রিজিওনাল টি-২০ ক্রিকেট টুর্নামেন্ট

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মেহেরপুর সীমান্ত থেকে বাংলাদেশি কৃষককে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ
মেহেরপুর সীমান্ত থেকে বাংলাদেশি কৃষককে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সিকান্দারের’ ভরাডুবির কারণ জানালেন পরিচালক
‘সিকান্দারের’ ভরাডুবির কারণ জানালেন পরিচালক

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন নতুন সরকারে কোনো পদেই আমি থাকছি না
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন নতুন সরকারে কোনো পদেই আমি থাকছি না

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোলা শহরে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান
ভোলা শহরে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৮
সিলেটে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৮

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কলম্বিয়ায় পুলিশের হেলিকপ্টারে হামলা ও গাড়ি বোমা বিস্ফোরণে নিহত ১৭
কলম্বিয়ায় পুলিশের হেলিকপ্টারে হামলা ও গাড়ি বোমা বিস্ফোরণে নিহত ১৭

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজেকে দিয়ে আল্লাহকে চেনার উপায়
নিজেকে দিয়ে আল্লাহকে চেনার উপায়

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

দুই সপ্তাহের মধ্যে ইউক্রেন-রাশিয়া শান্তি প্রক্রিয়ার অগ্রগতি স্পষ্ট হবে:  ট্রাম্প
দুই সপ্তাহের মধ্যে ইউক্রেন-রাশিয়া শান্তি প্রক্রিয়ার অগ্রগতি স্পষ্ট হবে:  ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ আগস্ট)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গ্রিসে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় প্রাণ গেলো দুই বাংলাদেশির
গ্রিসে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় প্রাণ গেলো দুই বাংলাদেশির

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ২৪ ঘণ্টায় নিহত ৫০, অনাহারে আরও ২ মৃত্যু
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ২৪ ঘণ্টায় নিহত ৫০, অনাহারে আরও ২ মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উগান্ডা ও হন্ডুরাসে অভিবাসী পাঠাবে যুক্তরাষ্ট্র
উগান্ডা ও হন্ডুরাসে অভিবাসী পাঠাবে যুক্তরাষ্ট্র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুপুরের মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড় ও বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
দুপুরের মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড় ও বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা পঞ্চম ওয়ানডে সিরিজ জয়ে চোখ প্রোটিয়াদের
টানা পঞ্চম ওয়ানডে সিরিজ জয়ে চোখ প্রোটিয়াদের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামে রিয়া নিষিদ্ধ হওয়ার কারণ
ইসলামে রিয়া নিষিদ্ধ হওয়ার কারণ

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ব্রিটেনে আশ্রয়ের জন্য আবেদনের রেকর্ড
ব্রিটেনে আশ্রয়ের জন্য আবেদনের রেকর্ড

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হানি ট্র্যাপ ও চাকরির প্রলোভনে প্রতারণার ঘটনায় গ্রেফতার ৭
হানি ট্র্যাপ ও চাকরির প্রলোভনে প্রতারণার ঘটনায় গ্রেফতার ৭

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বের প্রথম নারী পারমাণবিক আইসব্রেকার ক্যাপ্টেন নিয়োগ দিল রাশিয়া
বিশ্বের প্রথম নারী পারমাণবিক আইসব্রেকার ক্যাপ্টেন নিয়োগ দিল রাশিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দায়িত্ব নিয়েই সারওয়ার গেলেন ‘সাদাপাথরে’, চালালেন অভিযান
দায়িত্ব নিয়েই সারওয়ার গেলেন ‘সাদাপাথরে’, চালালেন অভিযান

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে গাড়িচাপায় বাইকের ৩ আরোহী নিহত
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে গাড়িচাপায় বাইকের ৩ আরোহী নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিংসে আসছেন নতুন বিদেশি কোচ
কিংসে আসছেন নতুন বিদেশি কোচ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআরের বিরুদ্ধে অনড় বিএনপি
পিআরের বিরুদ্ধে অনড় বিএনপি

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নেত্রী রুনু গ্রেফতার
আওয়ামী লীগ নেত্রী রুনু গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানীতে বিশেষ অভিযানে এক দিনে গ্রেফতার ৬৫
রাজধানীতে বিশেষ অভিযানে এক দিনে গ্রেফতার ৬৫

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
পর্যটক টানতে দুই লাখ ফ্রি বিমান টিকেট দেয়ার পরিকল্পনা থাইল্যান্ডের
পর্যটক টানতে দুই লাখ ফ্রি বিমান টিকেট দেয়ার পরিকল্পনা থাইল্যান্ডের

২১ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে তিনটি শর্ত দিয়েছেন পুতিন, দাবি রিপোর্টে
যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে তিনটি শর্ত দিয়েছেন পুতিন, দাবি রিপোর্টে

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর বিলুপ্ত করে দুটি পৃথক বিভাগ তৈরির অধ্যাদেশ পাস
এনবিআর বিলুপ্ত করে দুটি পৃথক বিভাগ তৈরির অধ্যাদেশ পাস

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অনুপ্রবেশকারী প্রশ্নে শেখ হাসিনাকে দিয়ে অভিযান শুরুর দাবি ওয়াইসির
অনুপ্রবেশকারী প্রশ্নে শেখ হাসিনাকে দিয়ে অভিযান শুরুর দাবি ওয়াইসির

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে ৫০ কোটি ডলারের এয়ার জ্বালানি ট্যাঙ্কার দিচ্ছে আমেরিকা
ইসরায়েলকে ৫০ কোটি ডলারের এয়ার জ্বালানি ট্যাঙ্কার দিচ্ছে আমেরিকা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামিন পেলেন ইমরান খান, মুক্তির বিষয়ে যা জানা গেল
জামিন পেলেন ইমরান খান, মুক্তির বিষয়ে যা জানা গেল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন ভিসা ইস্যু নিয়ে নতুন বার্তা দিল দূতাবাস
মার্কিন ভিসা ইস্যু নিয়ে নতুন বার্তা দিল দূতাবাস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইধিকাকে ‘বাংলার ক্রাশ’ বললেন দেব
ইধিকাকে ‘বাংলার ক্রাশ’ বললেন দেব

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মৃত্যুর কয়েক ঘণ্টা পরও ছোবল দিতে সক্ষম এসব সাপ
মৃত্যুর কয়েক ঘণ্টা পরও ছোবল দিতে সক্ষম এসব সাপ

১৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাঁচা-মরার লড়াইয়ে টস হেরে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ ‘এ’
বাঁচা-মরার লড়াইয়ে টস হেরে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ ‘এ’

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৬ লাশ পোড়ানোর মামলা: রাজসাক্ষী হতে চান এক পুলিশ সদস্য
৬ লাশ পোড়ানোর মামলা: রাজসাক্ষী হতে চান এক পুলিশ সদস্য

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাগর-রুনির সন্তান মেঘের হাতে পূর্বাচল প্লটের দলিল হস্তান্তর
সাগর-রুনির সন্তান মেঘের হাতে পূর্বাচল প্লটের দলিল হস্তান্তর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় স্থল অভিযান শুরু করেছে ইসরায়েল, আতঙ্কে শহর ছাড়ছে ফিলিস্তিনিরা
গাজায় স্থল অভিযান শুরু করেছে ইসরায়েল, আতঙ্কে শহর ছাড়ছে ফিলিস্তিনিরা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্যাটেলাইট লাগিয়ে সুন্দরবনে ছেড়ে দেওয়া সেই ৫ কুমির নিখোঁজ
স্যাটেলাইট লাগিয়ে সুন্দরবনে ছেড়ে দেওয়া সেই ৫ কুমির নিখোঁজ

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিআরের বিরুদ্ধে অনড় বিএনপি
পিআরের বিরুদ্ধে অনড় বিএনপি

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১২ ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানকে সম্মাননা
১২ ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানকে সম্মাননা

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দায়িত্ব নিয়েই সারওয়ার গেলেন ‘সাদাপাথরে’, চালালেন অভিযান
দায়িত্ব নিয়েই সারওয়ার গেলেন ‘সাদাপাথরে’, চালালেন অভিযান

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যুক্তরাষ্ট্রের জন্য হুমকি হতে পারে উত্তর কোরিয়ার গোপন সামরিক ঘাঁটি
যুক্তরাষ্ট্রের জন্য হুমকি হতে পারে উত্তর কোরিয়ার গোপন সামরিক ঘাঁটি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নেত্রী রুনু গ্রেফতার
আওয়ামী লীগ নেত্রী রুনু গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমাদের আদর্শগত শত্রু বিজেপি, বললেন থালাপতি বিজয়
আমাদের আদর্শগত শত্রু বিজেপি, বললেন থালাপতি বিজয়

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৪ দিনের সফরে ঢাকায় পাকিস্তানের বাণিজ্যমন্ত্রী
৪ দিনের সফরে ঢাকায় পাকিস্তানের বাণিজ্যমন্ত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতের পর প্রথম সামরিক মহড়া ইরানের
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতের পর প্রথম সামরিক মহড়া ইরানের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কোনো ক্যাডারের কর্মকর্তাকে রাজস্ব নীতি বিভাগের সচিব নিয়োগ দেওয়া যাবে
যে কোনো ক্যাডারের কর্মকর্তাকে রাজস্ব নীতি বিভাগের সচিব নিয়োগ দেওয়া যাবে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দায়িত্ব গ্রহণ করলেন সিলেটের নতুন ডিসি সারওয়ার আলম
দায়িত্ব গ্রহণ করলেন সিলেটের নতুন ডিসি সারওয়ার আলম

২২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

দায়িত্ব গ্রহণের পর যা বললেন সিলেটের ডিসি সারওয়ার আলম
দায়িত্ব গ্রহণের পর যা বললেন সিলেটের ডিসি সারওয়ার আলম

১৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইইউ’তে ভেটো প্রত্যাহারে হাঙ্গেরিকে চাপ দিতে ট্রাম্পকে জেলেনস্কির অনুরোধ
ইইউ’তে ভেটো প্রত্যাহারে হাঙ্গেরিকে চাপ দিতে ট্রাম্পকে জেলেনস্কির অনুরোধ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে মাইকে ঘোষণা দিয়ে ৩ গ্রামবাসীর সংঘর্ষ
নারায়ণগঞ্জে মাইকে ঘোষণা দিয়ে ৩ গ্রামবাসীর সংঘর্ষ

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্কিন ইলেকট্রনিকস উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানে হামলা চালিয়েছে রাশিয়া
মার্কিন ইলেকট্রনিকস উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানে হামলা চালিয়েছে রাশিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অফিসিয়াল পাসপোর্টে ভিসা ছাড়াই পাকিস্তান সফর করা যাবে : প্রেস সচিব
অফিসিয়াল পাসপোর্টে ভিসা ছাড়াই পাকিস্তান সফর করা যাবে : প্রেস সচিব

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনুভূতিহীন তথাকথিত কবি-শিল্পীরা ১৫ আগস্ট শোক জানিয়েছে : রিজভী
অনুভূতিহীন তথাকথিত কবি-শিল্পীরা ১৫ আগস্ট শোক জানিয়েছে : রিজভী

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
নথি গায়েব করে ১৪৬ কোটি টাকার কর ফাঁকি
নথি গায়েব করে ১৪৬ কোটি টাকার কর ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন ভয়ংকর
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন ভয়ংকর

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নষ্ট হচ্ছে ১৯ কোটি টাকার ট্রেন ওয়াশিং প্ল্যান্ট
নষ্ট হচ্ছে ১৯ কোটি টাকার ট্রেন ওয়াশিং প্ল্যান্ট

পেছনের পৃষ্ঠা

ফের উত্তাল জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়
ফের উত্তাল জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের লড়াইয়ে ৫০৯ প্রার্থী
ভোটের লড়াইয়ে ৫০৯ প্রার্থী

প্রথম পৃষ্ঠা

একমঞ্চে শাহরুখ পরিবার
একমঞ্চে শাহরুখ পরিবার

শোবিজ

‘১% মিডলম্যান ৫% মিনিস্ট্রির’
‘১% মিডলম্যান ৫% মিনিস্ট্রির’

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামাতে খোয়াবনামা আসছে ২৮ আগস্ট
ক্যাপিটাল ড্রামাতে খোয়াবনামা আসছে ২৮ আগস্ট

শোবিজ

সবার আগে দেশ
সবার আগে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সিঁদুররাঙা পাখি সিঁদুরে ফুলঝুরি
সিঁদুররাঙা পাখি সিঁদুরে ফুলঝুরি

পেছনের পৃষ্ঠা

মায়ের গল্পে তারা
মায়ের গল্পে তারা

শোবিজ

স্পষ্টবাদী বাঁধন
স্পষ্টবাদী বাঁধন

শোবিজ

ক্যাম্পাস হবে শিক্ষার্থীবান্ধব
ক্যাম্পাস হবে শিক্ষার্থীবান্ধব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাইবেরাদারের লুটতন্ত্র তথ্যপ্রযুক্তি খাতেও
ভাইবেরাদারের লুটতন্ত্র তথ্যপ্রযুক্তি খাতেও

প্রথম পৃষ্ঠা

৫০০ উইকেটের মাইলফলকের কাছে
৫০০ উইকেটের মাইলফলকের কাছে

মাঠে ময়দানে

মেসিবিহীন সুয়ারেজে সেমিতে মায়ামি
মেসিবিহীন সুয়ারেজে সেমিতে মায়ামি

মাঠে ময়দানে

ডেইলি সানের ইংলিশ মিডিয়াম ফুটবল টুর্নামেন্ট
ডেইলি সানের ইংলিশ মিডিয়াম ফুটবল টুর্নামেন্ট

মাঠে ময়দানে

থামব নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়েই
থামব নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়েই

প্রথম পৃষ্ঠা

লড়ব শিক্ষার্থীদের অধিকারের জন্য
লড়ব শিক্ষার্থীদের অধিকারের জন্য

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠ চষছেন বিএনপিসহ বিভিন্ন দলের সাত নেতা
মাঠ চষছেন বিএনপিসহ বিভিন্ন দলের সাত নেতা

নগর জীবন

দূর করব ঢাবির আবাসনসংকট
দূর করব ঢাবির আবাসনসংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

সভ্যতার সংকট বনাম গণতন্ত্র
সভ্যতার সংকট বনাম গণতন্ত্র

সম্পাদকীয়

ধর্ম যার যার, নিরাপত্তা পাওয়ার অধিকার সবার
ধর্ম যার যার, নিরাপত্তা পাওয়ার অধিকার সবার

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষী হলেন পুলিশের আরেক কর্মকর্তা
রাজসাক্ষী হলেন পুলিশের আরেক কর্মকর্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআরের বিরুদ্ধে অনড় বিএনপি
পিআরের বিরুদ্ধে অনড় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

টিকিট কিনছে সম্পত্তি বেচে
টিকিট কিনছে সম্পত্তি বেচে

পেছনের পৃষ্ঠা

এনবিআর বিলুপ্ত করে দুই বিভাগ
এনবিআর বিলুপ্ত করে দুই বিভাগ

প্রথম পৃষ্ঠা

আট মামলায় জামিন ইমরান খানের
আট মামলায় জামিন ইমরান খানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋণের ৬১৫ কোটি টাকা আত্মসাৎ
ঋণের ৬১৫ কোটি টাকা আত্মসাৎ

পেছনের পৃষ্ঠা