শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৬ আগস্ট, ২০২১

প্রিয়াঙ্কা চোপড়া নায়িকা হওয়া ও ভাওয়াল সন্ন্যাসীর মামলা

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
প্রিয়াঙ্কা চোপড়া নায়িকা হওয়া ও ভাওয়াল সন্ন্যাসীর মামলা

প্রিয়াঙ্কা চোপড়া অভিনীত একটি ছবি দেখেছিলাম। নাম ফ্যাশন। নায়িকা মফস্বল থেকে মুম্বাই আসেন। তারপর মডেল তারকা বনতে গিয়ে জড়িয়ে যান নানামুখী জটিলতায়। এ ছবির আরেকজন নায়িকা আছেন। সেরা মডেল হওয়ার প্রতিযোগিতায় জড়িয়ে পড়েন তারা। একজন মডেল হিসেবে বিশাল অবস্থান তৈরি করেন। কিন্তু বেশি দিন টিকতে পারেন না। বিনিয়োগকারীদের চোখ পড়ে প্রিয়াঙ্কার দিকে।  ব্যস, দ্বিতীয় নায়িকা শেষ। আরেকজন লাইমলাইটে চলে আসেন। কিন্তু বেশি দিন তারও টিকে থাকা হয় না শহরের আলো-আঁধারির গোলকধাঁধায়। হতাশায় যার যার মতো ড্রাগে আসক্ত হন দুই নায়িকাই। প্রিয়াঙ্কার পাশে মফস্বল থেকে এসে পরিবারের সদস্যরা দাঁড়ান। কিন্তু আরেকজনের পাশে কেউ নেই। জটিল সিনেমা কাহিনি। মুম্বাই শুধু মারদাঙ্গা ছবি বানায় না, জীবনভিত্তিক অনেক ছবিও তৈরি করে। সমাজের আসল চেহারা বের করে আনে। বাংলাদেশের কথা আলাদা। একটা সময় অনেক ভালো ছবি নির্মাণ হতো। ছবির কাহিনি থাকত, প্রাণ থাকত। এখন অনেক কিছু বদলে গেছে। ঢাকায় সেই নির্মাতা, অভিনেতা, অভিনেত্রী কেউই নেই। সবকিছু হারিয়ে যাচ্ছে। আগামী প্রজন্ম হয়তো বিশ্বাস করবে না শাবানা, ববিতা, কবরীর ছবি দেখতে কালোবাজারির কাছ থেকে হলের টিকিট কিনতে হতো। সিনেমা হলগুলো বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। সংকুচিত হচ্ছে মানুষের বিনোদন। যাত্রা, হাউজি, পুতুলনাচ, সার্কাস বা বিনোদন বন্ধ হলে জঙ্গিবাদের প্রসার ঘটে। সে কথা কেউ মনে রাখি না। মুখে প্রগতিশীলতা থাকলে চলে না। বাস্তবেও তা দেখাতে হয়। উদীয়মান অর্থনীতিতে মানুষকে শ্বাস ফেলার সুযোগ দিতে হবে। না হলে সামাজিক অপরাধ বেড়ে যায়। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে চলে অসুস্থ প্রতিযোগিতা।

জানি আমাদের চলচ্চিত্রকে আগের অবস্থানে ফিরিয়ে নেওয়া সম্ভব নয়। কিন্তু চেষ্টা করলে সমস্যা কী? ঢাকার চেয়েও খারাপ হয়ে গিয়েছিল কলকাতার সিনেমাজগৎ। আমাদের অভিনেতা-অভিনেত্রীদের তারা টেনে নিয়েছেন। শাকিব, ফেরদৌস, জয়া অনেক ভালো করেছেন কলকাতায়। নতুনভাবে সময়ের সঙ্গে ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা থাকতে হয়। কলকাতার চলচ্চিত্র তা-ই করছে। সেদিন ভাওয়াল রাজার ওপর নির্মিত কলকাতার বাংলা ছবি দেখলাম। কী দারুণ ইতিহাসভিত্তিক নির্মাণ। এ ছবিতে জয়া আহসান ভাওয়াল রাজার বোনের চরিত্রে অভিনয় করেছেন। জয়ার আরেকটা ছবি দেখেছিলাম ‘কণ্ঠ’। ফ্লাইটে বসে সেই ছবিটি দেখা। জীবনভিত্তিক দারুণ একটি ছবি।

ভাওয়ালের জমিদাররা ছিলেন তিন ভাই। বড়জন ব্যস্ত বাবার উত্তরাধিকার ও সম্পদ রক্ষা নিয়ে। মেজ রাজকুমারের নাম ছিল রমেন্দ্রনারায়ণ চৌধুরী। প্রজারা ডাকতেন রাজা মহেন্দ্র চৌধুরী। তিনি ছিলেন আমুদে মানুষ। বলা যায় অন্য ভাইদের চেয়ে আলাদা। দিনভর শিকার আর আনন্দ ফুর্তিতে সময় কাটাতেন। লক্ষেèৗ থেকে বাইজিরা আসত নাচের আসরে। কলকাতা যেতেন ফুর্তি করতে। প্রজারা তাকে পছন্দ করতেন। বলতেন, মেজ কুমারের মনটা উদার। দান করেন দুই হাতে। একদিন মেজ কুমার কঠিন অসুখে পড়লেন। সময় ১৯০৫ সাল। চিকিৎসকরা বললেন সিফিলিস। শুরু হলো চিকিৎসা। পরামর্শ দেওয়া হলো হাওয়া বদলের। দার্জিলিং যান চিকিৎসার জন্য। সঙ্গে ছিলেন রানী। ছিলেন আরও দুজন। একজন রানীর ভাই। আরেকজন ব্যক্তিগত চিকিৎসক। তারা রাজা রমেন্দ্রনারায়ণ চৌধুরীকে দেখাশোনা করতেন। কিন্তু হঠাৎ করেই রাজার শরীরটা ভেঙে পড়তে শুরু করে। শরীরের চামড়ায় ফোসকা পড়ে। মহেন্দ্র চৌধুরী টের পেলেন চিকিৎসার কোথায় যেন গলদ রয়েছে। চিকিৎসককেও নিজের শঙ্কার কথা বললেন। চিকিৎসক, নায়েব সবাই বললেন সব ঠিক আছে। কিন্তু বাস্তবতা তা ছিল না। হুট করে সবকিছু চলে যায় আয়ত্তের বাইরে। রমেন্দ্রনারায়ণ চৌধুরী মারা যান। সেদিন আকাশে মেঘ ছিল। তারিখটা ছিল ১৯০৯ সালের ৭ মে। মাত্র ২৫ বছর বয়সে ভাওয়ালের মেজ রাজকুমার চলে গেলেন চিরতরে। এরপর ১০ বছরের ভিতরে মারা যান আরও দুই কুমার। ভাওয়ালের বিশাল সম্পদের দায়িত্ব এসে বর্তায় রানীদের ওপর। কিন্তু অনেক বছর পর ১৯২১ সালে ঢাকায় ঝামেলা তৈরি হয়। ভাওয়াল এস্টেটের প্রজারা দেখলেন এক সন্ন্যাসী সারা অঙ্গে ছাই মেখে বসে আছেন এস্টেটের আওতাধীন ঢাকার একটি বাঁধের বটতলায়। সারা দিন চোখ বন্ধ করে জপমালা জপেন। উৎসাহী মানুষের ভিড় বাড়তে থাকে। প্রবীণরা বলতে শুরু করলেন এই সন্ন্যাসীর সঙ্গে রাজা রমেন্দ্রনারায়ণ চৌধুরীর চেহারার মিল আছে।

ঢাকার গুজবের ডালপালা আরও প্রসারিত হয় জয়দেবপুরে। প্রজারা দলে দলে আসতে থাকেন। নানা জনের নানা মন্তব্য। কিন্তু সন্ন্যাসী কারও সঙ্গে কথা বলেন না। তিনি সারাক্ষণই ধ্যানে। চারদিকের হইচই তাঁর কানে যায় না। টানা চার মাস এভাবে চলতে থাকে। একদিন ভাওয়ালের জমিদারের বোন জ্যোতির্ময়ীর কানে এ খবর যায়। তিনি সিদ্ধান্ত নিলেন সন্ন্যাসীকে দেখতে যাবেন। বোঝার চেষ্টা করবেন প্রজাদের কানাঘুষার ভিত্তি কতটুকু। যেমন ভাবা তেমন কাজ। জ্যোতির্ময়ী ছিলেন মহেন্দ্র চৌধুরীর প্রিয় বোন। ছোটবেলায় ভাইয়ের আদরেই জ্যোতির্ময়ীর বেড়ে ওঠা। ভাই বলতেই আপ্লুত হতেন। লোকজন নিয়ে বটতলায় এলেন জ্যোতির্ময়ী। সন্ন্যাসীকে দেখে বিস্মিত হলেন। তাঁর মন বলছে, এ সন্ন্যাসীই তাঁর ভাই মহেন্দ্র। ছাই মেখে নিজেকে আড়াল করে রেখেছেন। কারও কথায় সায় দিচ্ছেন না। জ্যোতির্ময়ী সন্ন্যাসীকে আমন্ত্রণ জানালেন রাজবাড়িতে। যাওয়ার ব্যবস্থা হলো। সন্ন্যাসী রাজবাড়িতে গেলেন। ভাওয়ালের জমিদারদের জয়দেবপুরের বাড়ি ছাড়াও বুড়িগঙ্গার তীরে আরেকটি বাড়ি ছিল। ছাইমাখা সন্ন্যাসী রাজবাড়ি যাওয়ার পর জ্যোতির্ময়ী বিভিন্ন ঘর ঘুরিয়ে দেখান। স্মৃতিশক্তি ফিরিয়ে আনাই ছিল তাঁর লক্ষ্য। চেনা চোখে সন্ন্যাসীও তাকাচ্ছেন চারদিকে। শুধু ঘর দেখানো নয়, পুরাতন দিনের কিছু প্রশ্নও করেন জ্যোতির্ময়ী। বলতে থাকেন দুই ভাইবোনের অনেক কথা। হঠাৎ দুধমায়ের নাম মনে পড়ল সন্ন্যাসীর। জ্যোতির্ময়ীর সংশয় কেটে গেল। কান্নায় ভেঙে পড়লেন। বললেন, দাদা তুমি সবকিছু কী করে ভুলে গেলে? মনে কর অতীতকে। দোহাই লাগে। সব ভাইকে হারিয়েছি। ভাগ্যগুণে তোমাকে ফিরে পেয়েছি। নিজেকে আগের মতো ফিরিয়ে আনো। সন্ন্যাসীকে গোসল করানো হলো।

গোসলের পর দেখা গেল মহেন্দ্র চৌধুরীর মতোই তার চেহারার আদল। শরীরের সব চিহ্নও একই। প্রজারা হইচই জুড়ে দিল। তাদের এক কথা- তিনিই মেজ রাজকুমার। কিন্তু সন্ন্যাসী বাংলায় কথা বলতে পারেন না। তিনি কথা বলেন উর্দুতে। রানী বিভাবতী দেবী দেখতে এলেন। তাঁর ডাকনাম ছিল চন্দ্রা। তিনি বললেন, এ লোক তাঁর স্বামী নন। কিন্তু প্রজারা মানবেন কেন? তারা দলে দলে ভিড় জমাতে থাকেন রাজবাড়িতে। বলতে থাকেন, এ-ই আমাদের মেজ রাজকুমার। মেজ রাজকুমারকে চাই ভাওয়াল এস্টেটের দায়িত্বে। জ্যোতির্ময়ী শক্ত অবস্থান নেন ভাইয়ের পক্ষে। বিভাবতীর পক্ষে যোগ দেন অন্য দুই রানীও। মামলা উঠল আদালতে। ভাইকে নিয়ে আদালতে গেলেন জ্যোতির্ময়ী। রানীর ভাই সত্যেন কঠিনভাবে সবকিছু আইনি মোকাবিলার সিদ্ধান্ত নেন। আদালতে জমল ভাওয়াল সন্ন্যাসীর মামলা। সন্ন্যাসীর টাকা নেই। কিন্তু টাকা কোনো ব্যাপারই না। মামলার খরচ জোগাতে শুরু করেন প্রজারা। তারা প্রতিদিন আদালতে উপস্থিত থাকেন। দল বেঁধে মেজ রাজকুমারের পক্ষে সেøাগান দেন। ঢাকা জেলা জজ আদালতে তিল ধারণের ঠাঁই থাকত না। জেলা দায়রা জজ অ্যালান হেন্ডারসন মামলার বিচারের দায়িত্ব দেন বিচারক পান্না লাল বসুকে। মামলা চলতে থাকে। বিভাবতী দেবী ও অন্য দুই কুমারের স্ত্রীদের বিবাদী করা হয়। বিবাদীদের আইনজীবীরা আদালতকে বলেন, সন্ন্যাসী বাংলা বলতে পারেন না। তিনি কোনোভাবে কুমার নন। তারা আদালতে হাজির করেন সন্ন্যাসীর নাগা গুরু ধর্মদাসকে। গুরু বলেন, এ সন্ন্যাসী তার পুরনো শিষ্য সুন্দরদাস। তার আরেক নাম মাল সিং। পাঞ্জাবে তার বাড়ি। জয়দেবপুর নয়।

এ বক্তব্যের বিরুদ্ধে আদালতে শুনানি চলতে থাকে। প্রজারা লাঞ্ছিত করে বসলেন নাগা গুরু ধর্মদাসকে। পরিস্থিতি জটিল রূপ নিতে থাকে। আদালতে সন্ন্যাসীর আইনজীবী বললেন, এই ধর্মগুরুকে রানী বিভাবতীর ভাই সত্যেন অর্থ দিয়ে ভাড়া করেছেন। তিনি ভুল তথ্য দিচ্ছেন। তিনি মেজ রাজকুমারকে পেয়েছেন শ্মশানে। স্লো পয়জনের মাধ্যমে হত্যার চেষ্টা করা হয়েছিল। পুরো ষড়যন্ত্রে জড়িত খোদ রানী নিজে। সঙ্গে ছিলেন রানীর ভাই নায়েব সত্যেন ও চিকিৎসক ডা. অশি^নী দাশগুপ্ত। তারা আর্সেনিক পয়জনের মাধ্যমে মহেন্দ্র চৌধুরীকে মৃত্যুর দিকে নিয়ে যান। বৃষ্টির কারণে ভাগ্যগুণে তিনি বেঁচে যান। আইনজীবী এ ব্যাপারে আদালতে পর্যাপ্ত কাগজপত্র উপস্থাপন করেন। সাক্ষীরাও আসতে থাকেন। চিকিৎসকের ব্যবস্থাপত্রে আর্সেনিক পয়জনের ইনজেকশন লেখা ছিল। আইনজীবী বলেন, সিফিলিসের চিকিৎসায় এ ধরনের ইনজেকশন দেওয়ার সুযোগ নেই। শুধু ধীরে ধীরে হত্যার জন্য এ ইনজেকশন দেওয়া হয়েছে। আইনজীবী আরও বলেন, চিকিৎসা চলাকালে নিয়ে যাওয়া হয় দার্জিলিং। এখানেও উদ্দেশ্য সৎ ছিল না। আর্সেনিকযুক্ত ইনজেকশনের প্রভাবে রাজা বেহুঁশ হয়ে পড়েন। তিনি মারা যাননি। অচেতন অবস্থায় তাকে দাহ করার চেষ্টা হয়।

আইনজীবীর যুক্তিতে বলা হয়, নিকটজনদের খবর না দিয়ে দ্রুত লাশ দাহ করতে নিয়ে যাওয়া হয় স্থানীয় শ্মশানে। চিতায় লাশ ওঠানো হয়। কিন্তু হঠাৎ শুরু হয় ঝড়বৃষ্টি। দাহ কাজে অংশগ্রহণকারীরা দৌড়ে আশ্রয় নেন পাশের পরিত্যক্ত বাড়িতে। একদল নাগা সন্ন্যাসী সে পথ ধরে যাচ্ছিলেন। তারা দেখলেন চিতার কাঠের ওপর পড়ে থাকা দেহ নড়াচড়া করছে। তারা মানুষটিকে সঙ্গে নিয়ে নেন। তারপর শুরু করেন চিকিৎসা। ধীরে ধীরে সুস্থ হয়ে ওঠেন শ্মশানের মানুষটি। কিন্তু তাঁর স্মৃতিশক্তি লোপ পায়। কোনো কিছু মনে করতে পারেন না। তাই সন্ন্যাসজীবনই বেছে নেন। ভারতবর্ষের বিভিন্ন স্থানে টানা ১০ বছর সন্ন্যাসবেশে কাটিয়ে দেন উদ্ধারকারী দলের সঙ্গে। জীবন এক বহতা নদী। পথ চলতে চলতে একদিন কিছুটা স্মৃতিশক্তি ফিরে পান কুমার। দলের সদস্যদের কাছে নিজের পরিচয় প্রকাশ করেন। সবাই তাঁকে আবার জয়দেবপুর ফিরে আসতে বলেন। গুরু ধর্মদাসও সায় দেন। ১৯২১ সালের দিকে তিনি ফিরে আসেন। সর্বাঙ্গে ছাইমাখা সন্ন্যাসীকে দেখতে পান ঢাকাবাসী। টানা চার মাস তিনি বসে থাকেন একই স্থানে। জ্যোতির্ময়ী সন্ন্যাসীকে বাড়িতে নিয়ে গেলেই বেরিয়ে আসে সব রহস্য। গুরু ধর্মদাস কেন বিপরীত সাক্ষ্য দিলেন তা নিয়ে বিস্মিত ভাওয়াল রাজকুমার। মামলা চলতে থাকে।

বছরের পর বছর কেটে যায় মামলার শুনানিতে। সাক্ষীর অভাব নেই। আদালতের বাইরে ভিড়ও কমে না। জ্যোতির্ময়ী সন্ন্যাসী ভাইকে নিয়ে আদালতে আসতেন। আদালতে ধর্মদাসের তথ্য মিথ্যা প্রমাণ করতে পাঞ্জাবও যায় বিশেষ টিম। পাঞ্জাবে এ সন্ন্যাসীর পূর্ব কোনো ইতিহাস পাওয়া যায় না। আদালতে প্রজাদের হাতে হেনস্তা হয়ে গুরু ধর্মদাস পালিয়ে ঢাকা ছাড়েন। পরিস্থিতি জটিল রূপ নিতে থাকে। এ মামলার রায় নিয়ে সবাই অপেক্ষায় থাকেন। ১৯৩৩-৩৪ সালের দিকে মামলার কার্যক্রম গুটিয়ে আসতে থাকে। মাননীয় আদালত ৪০০ সাক্ষীর বয়ান নেন। সবার বক্তব্য গভীর পর্যবেক্ষণ করেন। ১৯০৫ সালে ইংল্যান্ডের ডা. ক্যারি চিকিৎসা করেন মেজ রাজকুমার মহেন্দ্র চৌধুরীর। সে সময় শরীরের বিবরণ তুলে ধরেন তিনি বিভিন্ন রিপোর্টে। সে রিপোর্ট আনিয়ে মিলিয়ে দেখা হয় সন্ন্যাসীর সঙ্গে। মেজ রাজকুমারের সঙ্গে সন্ন্যাসীর শরীরের বিভিন্ন দিক পুরো মিলে যায়। আদালত ড. ক্যারির ফরেনসিক রিপোর্ট গুরুত্বের সঙ্গে নেন। এতে শারীরিক দিকগুলোর সাদৃশ্য দেখা যায়; যা হুবহু। আদালতে ডাকা হলো ডা. অশি^নীকে। বিষপ্রয়োগ নিয়ে তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। এ জেরায়ও বেরিয়ে আসে অনেক তথ্য। ধৈর্য নিয়ে দীর্ঘ সময় চলা মামলার রায় প্রস্তুত করেন বিচারক।  শ্বাসরুদ্ধকর একটি মামলার রায় শোনার আগ্রহে ১৯৩৬ সালের ২৪ আগস্ট ঢাকার আদালতে জনতার ঢল নামে।

রায় প্রদান করেন বিচারপতি পান্না লাল বসু। মামলায় রায় সন্ন্যাসীর পক্ষে যায়। বিচারপতি পান্না লাল দীর্ঘ সময় ধরে রায় পড়ে শোনান। এ রায়ের মধ্য দিয়ে তিনি নিজের বিচারক জীবনের অবসান ঘটান। রায়ে হেরে হাল ছাড়েননি মহেন্দ্র চৌধুরীর স্ত্রী বিভাবতী দেবী। তিনি কলকাতার হাই কোর্টে আপিল করেন। আপিলের রায়ও যায় সন্ন্যাসীর পক্ষে। তার পরও লড়াই থামেনি। রানী ঘোষণা দেন লন্ডন যাবেন। এর মধ্যে শুরু হয় দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ। যুদ্ধের শেষে লন্ডনের প্রিভি কাউন্সিলে আপিল করেন বিভাবতী দেবী। দীর্ঘ ২৮ দিন হাউস অব লর্ডসে শুনানি চলে। সে রায়ও সন্ন্যাসীর পক্ষে যায়। সব আদালতই গুরুত্বের সঙ্গে দেখে ফরেনসিক রিপোর্ট। এ রিপোর্টে উভয় ব্যক্তির শরীরের গড়ন, আঁচিল, পায়ের ক্ষত, মাথা ও পিঠে ফোঁড়ার দাগ, ডান বাহুতে বাঘের থাবার দাগ অনেক কিছুতে হুবহু মিল পায়। রানী হারলেন। বললেন, বিচার করবেন ঈশ্বর।  রায়ের কিছুদিন পরই মারা যান ভাওয়ালের আলোচিত মেজ রাজকুমার সেই সন্ন্যাসী। মিথ আছে পূজা দিতে গিয়েই তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। সম্পদ রাজা-রানী কারোরই ভোগ করা হলো না।

                লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
বিছনাকান্দির দুঃখ
বিছনাকান্দির দুঃখ
গণপরিবহনে নৈরাজ্য
গণপরিবহনে নৈরাজ্য
বিনিয়োগ পরিবেশ প্রয়োজন
বিনিয়োগ পরিবেশ প্রয়োজন
ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড স্মৃতি ও শিক্ষা
ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড স্মৃতি ও শিক্ষা
এনজিও-সহায়ক নীতিমালা দরকার
এনজিও-সহায়ক নীতিমালা দরকার
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
অভিনন্দন টিম বাংলাদেশ
অভিনন্দন টিম বাংলাদেশ
বিনিয়োগে মন্দা
বিনিয়োগে মন্দা
অস্তিত্বসংকটে শুঁটকিশিল্প
অস্তিত্বসংকটে শুঁটকিশিল্প
দরুদ পাঠে সুরভিত জীবন
দরুদ পাঠে সুরভিত জীবন
আহা গ্রিন ক্লিন হেলদি সিটি!
আহা গ্রিন ক্লিন হেলদি সিটি!
আড়াই হাজার বছর আগের মাছচাষি
আড়াই হাজার বছর আগের মাছচাষি
সর্বশেষ খবর
টানা চার পরাজয়ে ক্ষুব্ধ লিভারপুল কোচ
টানা চার পরাজয়ে ক্ষুব্ধ লিভারপুল কোচ

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদিতে সাত দিনে ২২ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে সাত দিনে ২২ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেফতার

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে নকল ব্যান্ডরোলযুক্ত সিগারেট জব্দ
বরিশালে নকল ব্যান্ডরোলযুক্ত সিগারেট জব্দ

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় ডাকাতির চেষ্টাকালে গ্রেফতার ৩
কুমিল্লায় ডাকাতির চেষ্টাকালে গ্রেফতার ৩

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিল্পকলায় ‘কিনু কাহারের থেটার’
শিল্পকলায় ‘কিনু কাহারের থেটার’

২৩ মিনিট আগে | শোবিজ

রাবিতে সুইমিংপুলে ডুবে ছাত্রী মৃত্যু
রাবিতে সুইমিংপুলে ডুবে ছাত্রী মৃত্যু

৩৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

হ্যাটট্রিক জয়ের পরও সতর্ক ইউনাইটেড কোচ
হ্যাটট্রিক জয়ের পরও সতর্ক ইউনাইটেড কোচ

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাট-২ আসনে ভোটের মাঠে এলডিপির কেন্দ্রীয় নেত্রী কারিমা
জয়পুরহাট-২ আসনে ভোটের মাঠে এলডিপির কেন্দ্রীয় নেত্রী কারিমা

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কার দুই বিমানবালাকে মারধরের অভিযোগে সৌদি যুবক গ্রেফতার
শ্রীলঙ্কার দুই বিমানবালাকে মারধরের অভিযোগে সৌদি যুবক গ্রেফতার

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুতুবদিয়ায় ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
কুতুবদিয়ায় ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাবি ভর্তি পরীক্ষার আবেদন শুরু ২০ নভেম্বর
রাবি ভর্তি পরীক্ষার আবেদন শুরু ২০ নভেম্বর

৪১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাঞ্জেলিক এয়ার ফ্রেশনারের নতুন দুই ভ্যারিয়েন্ট উন্মোচন
অ্যাঞ্জেলিক এয়ার ফ্রেশনারের নতুন দুই ভ্যারিয়েন্ট উন্মোচন

৪৪ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

বিজয়নগরে গাঁজাসহ গ্রেফতার ২
বিজয়নগরে গাঁজাসহ গ্রেফতার ২

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুবকদের কর্মসংস্থান সৃষ্টির লক্ষ্যে সৎ ও যোগ্য নেতৃত্ব নির্বাচিত করতে হবে : মাসুদ সাঈদী
যুবকদের কর্মসংস্থান সৃষ্টির লক্ষ্যে সৎ ও যোগ্য নেতৃত্ব নির্বাচিত করতে হবে : মাসুদ সাঈদী

৪৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্র ও মালয়েশিয়ার নতুন বাণিজ্যচুক্তি সই
যুক্তরাষ্ট্র ও মালয়েশিয়ার নতুন বাণিজ্যচুক্তি সই

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাইবান্ধায় ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যে ছট পূজা উদযাপন
গাইবান্ধায় ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যে ছট পূজা উদযাপন

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি কার্যালয়ে প্রস্তুতি জোরদার: তারেক রহমানের অফিস কার্যক্রমের জন্য সাজছে পল্টন অফিস
বিএনপি কার্যালয়ে প্রস্তুতি জোরদার: তারেক রহমানের অফিস কার্যক্রমের জন্য সাজছে পল্টন অফিস

৫১ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিএমইউ হাসপাতালের নতুন পরিচালক ইরতেকা রহমান
বিএমইউ হাসপাতালের নতুন পরিচালক ইরতেকা রহমান

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

বিজয়নগরে তরুণীর মরদেহ উদ্ধার
বিজয়নগরে তরুণীর মরদেহ উদ্ধার

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থীদের অধিকার আদায়ে সর্বোচ্চ কাজ করবো : রাকসু ভিপি
শিক্ষার্থীদের অধিকার আদায়ে সর্বোচ্চ কাজ করবো : রাকসু ভিপি

৫৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

৪৭তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশ
৪৭তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাবির চিকিৎসা মনোবিজ্ঞান বিভাগের সভাপতির পদত্যাগ দাবিতে আন্দোলন
রাবির চিকিৎসা মনোবিজ্ঞান বিভাগের সভাপতির পদত্যাগ দাবিতে আন্দোলন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিভাসুতে আন্তর্জাতিক বৈজ্ঞানিক সম্মেলন শুরু
সিভাসুতে আন্তর্জাতিক বৈজ্ঞানিক সম্মেলন শুরু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আবারও পাকিস্তান প্রধানমন্ত্রী-সেনাপ্রধানের ভূয়সী প্রশংসা করলেন ট্রাম্প
আবারও পাকিস্তান প্রধানমন্ত্রী-সেনাপ্রধানের ভূয়সী প্রশংসা করলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাভার্ডভ্যান থেকে চালকের লাশ উদ্ধার
কাভার্ডভ্যান থেকে চালকের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নতুন কমিটিকে অভিনন্দন জানিয়ে লক্ষ্মীপুরে ছাত্রদলের আনন্দ মিছিল
নতুন কমিটিকে অভিনন্দন জানিয়ে লক্ষ্মীপুরে ছাত্রদলের আনন্দ মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে স্বর্ণের দোকান নিরাপত্তা জোরদারে ১৩ সদস্যের কমিটি গঠন
রংপুরে স্বর্ণের দোকান নিরাপত্তা জোরদারে ১৩ সদস্যের কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নন-ক্যাডার বিধি সংশোধন, বিসিএসের নম্বর প্রকাশসহ ১৫ দফা দাবি এনসিপির
নন-ক্যাডার বিধি সংশোধন, বিসিএসের নম্বর প্রকাশসহ ১৫ দফা দাবি এনসিপির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়পুরহাটে চাতালের হাউজে পড়ে শিশুর মৃত্যু
জয়পুরহাটে চাতালের হাউজে পড়ে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে লিফলেট বিতরণ
বাগেরহাটে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে লিফলেট বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
২৩ বছর পর দেশে ফিরছেন অভি, বরিশাল-২ আসনে প্রার্থী হওয়ার গুঞ্জন
২৩ বছর পর দেশে ফিরছেন অভি, বরিশাল-২ আসনে প্রার্থী হওয়ার গুঞ্জন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফার্মগেটে মেট্রোরেলের পিলারের বিয়ারিং প্যাড পড়ে পথচারীর মৃত্যু
ফার্মগেটে মেট্রোরেলের পিলারের বিয়ারিং প্যাড পড়ে পথচারীর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় নেমেই নেচে উঠলেন ট্রাম্প, ভিডিও ভাইরাল
মালয়েশিয়ায় নেমেই নেচে উঠলেন ট্রাম্প, ভিডিও ভাইরাল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’, যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে
ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’, যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’
যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার স্বজন পরিচয়ে ইউরোপে আশ্রয় চান পলাতক পুলিশ কর্মকর্তা
হাসিনার স্বজন পরিচয়ে ইউরোপে আশ্রয় চান পলাতক পুলিশ কর্মকর্তা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান শাহর স্ত্রী সামিরাকে নির্দোষ বললেন ডন
সালমান শাহর স্ত্রী সামিরাকে নির্দোষ বললেন ডন

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সীমাহীন পাল্লার পরমাণু মিসাইলের সফল পরীক্ষা চালানোর দাবি রাশিয়ার
সীমাহীন পাল্লার পরমাণু মিসাইলের সফল পরীক্ষা চালানোর দাবি রাশিয়ার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্রান্সে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ-হত্যার দায়ে প্রথম কোনো নারীর যাবজ্জীবন
ফ্রান্সে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ-হত্যার দায়ে প্রথম কোনো নারীর যাবজ্জীবন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোট হলেও দলীয় প্রতীকে ভোটে আপত্তি বিএনপির, ইসিতে চিঠি
জোট হলেও দলীয় প্রতীকে ভোটে আপত্তি বিএনপির, ইসিতে চিঠি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৫ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ পাবে নিহতের পরিবার : ফাওজুল কবির
৫ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ পাবে নিহতের পরিবার : ফাওজুল কবির

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হঠাৎ মেট্রোরেল বন্ধে দুর্ভোগ
হঠাৎ মেট্রোরেল বন্ধে দুর্ভোগ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচন কমিশনের সামনে ‘ককটেল বিস্ফোরণ’, যুবক আটক
নির্বাচন কমিশনের সামনে ‘ককটেল বিস্ফোরণ’, যুবক আটক

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য

১৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

৪ দিন পরেই বাতিল হবে অতিরিক্ত সিমকার্ড, বিটিআরসির জরুরি বার্তা
৪ দিন পরেই বাতিল হবে অতিরিক্ত সিমকার্ড, বিটিআরসির জরুরি বার্তা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাইপ বোরিং করতে গিয়ে বের হচ্ছে গ্যাস, রান্না করছেন অনেকে
পাইপ বোরিং করতে গিয়ে বের হচ্ছে গ্যাস, রান্না করছেন অনেকে

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রোনালদোর ৯৫০তম গোলে আল নাসরের টানা ছয় জয়
রোনালদোর ৯৫০তম গোলে আল নাসরের টানা ছয় জয়

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে লড়ার ইঙ্গিত কমলা হ্যারিসের
আবারও প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে লড়ার ইঙ্গিত কমলা হ্যারিসের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সাইয়ারা’র পর নতুন ছবিতে অনীত, আয়ুষ্মানের শুভেচ্ছাবার্তা
‘সাইয়ারা’র পর নতুন ছবিতে অনীত, আয়ুষ্মানের শুভেচ্ছাবার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শান্তি আলোচনা ব্যর্থ হলে আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে ‘যুদ্ধের’ হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
শান্তি আলোচনা ব্যর্থ হলে আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে ‘যুদ্ধের’ হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেমিট্যান্স যোদ্ধাদের পাসপোর্ট ফি কমাতে পদক্ষেপ নিচ্ছে সরকার
রেমিট্যান্স যোদ্ধাদের পাসপোর্ট ফি কমাতে পদক্ষেপ নিচ্ছে সরকার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিজার্ভ বৃদ্ধিকে স্বাগত জানাল আইএমএফ
রিজার্ভ বৃদ্ধিকে স্বাগত জানাল আইএমএফ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যে দামে কেনা যাবে এক ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে এক ভরি স্বর্ণ

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বেশি পানি পানে হতে পারে কিডনির ক্ষতি
বেশি পানি পানে হতে পারে কিডনির ক্ষতি

৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

‘সব দলের অংশগ্রহণেই অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচন সম্ভব’
‘সব দলের অংশগ্রহণেই অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচন সম্ভব’

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উত্তরা উত্তর থেকে আগারগাঁও অংশে শুরু মেট্রো চলাচল
উত্তরা উত্তর থেকে আগারগাঁও অংশে শুরু মেট্রো চলাচল

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিদেশের শ্রমবাজারে অশনিসংকেত
বিদেশের শ্রমবাজারে অশনিসংকেত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জোটগতভাবে ৩০০ আসনে নির্বাচনের ঘোষণা সিপিবির
জোটগতভাবে ৩০০ আসনে নির্বাচনের ঘোষণা সিপিবির

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইন্ডাস্ট্রিতে টিকে থাকতে বোকা সাজার ভান করি: জাহ্নবী
ইন্ডাস্ট্রিতে টিকে থাকতে বোকা সাজার ভান করি: জাহ্নবী

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একটা দল শেখ হাসিনার মতোই মিথ্যাচার করছে: রিজভী
একটা দল শেখ হাসিনার মতোই মিথ্যাচার করছে: রিজভী

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
একটি ফোন কলের অপেক্ষা
একটি ফোন কলের অপেক্ষা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী বেগম জিয়া অথবা তারেক রহমান
বিএনপির প্রার্থী বেগম জিয়া অথবা তারেক রহমান

নগর জীবন

নিঃস্ব থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
নিঃস্ব থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

মন্ত্রণালয় ও মাঠ প্রশাসনে আসছে ব্যাপক পরিবর্তন
মন্ত্রণালয় ও মাঠ প্রশাসনে আসছে ব্যাপক পরিবর্তন

প্রথম পৃষ্ঠা

অবকাঠামো ছাড়াই বিদ্যুতের গাড়ি!
অবকাঠামো ছাড়াই বিদ্যুতের গাড়ি!

পেছনের পৃষ্ঠা

তাবিথের নেতৃত্বে বাফুফের প্রথম বছর
তাবিথের নেতৃত্বে বাফুফের প্রথম বছর

মাঠে ময়দানে

এক মঞ্চে জাতীয় নেতারা
এক মঞ্চে জাতীয় নেতারা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক মেয়রসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক মেয়রসহ চারজন

নগর জীবন

তদন্ত করবেন চার দেশের বিশেষজ্ঞরা
তদন্ত করবেন চার দেশের বিশেষজ্ঞরা

পেছনের পৃষ্ঠা

দূরত্ব ও সময় মেপে টাকা নেয় সিন্ডিকেট
দূরত্ব ও সময় মেপে টাকা নেয় সিন্ডিকেট

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজামী, মীর কাসেমদের ফাঁসি মিথ্যা মামলায়
নিজামী, মীর কাসেমদের ফাঁসি মিথ্যা মামলায়

প্রথম পৃষ্ঠা

একজন ক্ষণজন্মা ধূমকেতু
একজন ক্ষণজন্মা ধূমকেতু

শোবিজ

বিনামূল্যের ট্রলিতেও দিতে হয় টাকা
বিনামূল্যের ট্রলিতেও দিতে হয় টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফুরফুরে মেজাজে বুবলী
ফুরফুরে মেজাজে বুবলী

শোবিজ

বিল গেটসের চোখে সুপারহিরো অমিতাভ
বিল গেটসের চোখে সুপারহিরো অমিতাভ

শোবিজ

জাতীয় ক্রিকেটে দুরন্ত সেঞ্চুরি আরিফুলের
জাতীয় ক্রিকেটে দুরন্ত সেঞ্চুরি আরিফুলের

মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানের পেট্রোলিয়াম মন্ত্রী আসছেন আজ
পাকিস্তানের পেট্রোলিয়াম মন্ত্রী আসছেন আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

চুয়াডাঙ্গায় বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে ৪০ অসচ্ছল নারীকে সেলাই মেশিন
চুয়াডাঙ্গায় বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে ৪০ অসচ্ছল নারীকে সেলাই মেশিন

নগর জীবন

ওয়ানডেতে শচীনের পরেই কোহলি
ওয়ানডেতে শচীনের পরেই কোহলি

মাঠে ময়দানে

অ্যালানার ৭ উইকেট
অ্যালানার ৭ উইকেট

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবদল নেতা নিহত

নগর জীবন

সাগরে জেগে ওঠা রূপকথার রাজ্য
সাগরে জেগে ওঠা রূপকথার রাজ্য

দেশগ্রাম

অভিভাবকশূন্য মিডিয়া ইন্ডাস্ট্র্রি
অভিভাবকশূন্য মিডিয়া ইন্ডাস্ট্র্রি

শোবিজ

বিআইডব্লিউটিসি কর্মকর্তা কর্মচারীদের বিক্ষোভ
বিআইডব্লিউটিসি কর্মকর্তা কর্মচারীদের বিক্ষোভ

নগর জীবন

গ্যাসের খোঁজে তোড়জোড়
গ্যাসের খোঁজে তোড়জোড়

পেছনের পৃষ্ঠা

অনুশীলনে টাইগাররা
অনুশীলনে টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

বিরতিতে জাহ্নবী
বিরতিতে জাহ্নবী

শোবিজ

নিগারদের বিশ্বকাপ শেষ আজ
নিগারদের বিশ্বকাপ শেষ আজ

মাঠে ময়দানে

জামায়াত অফিস ভাঙচুর-হত্যাচেষ্টা সাংবাদিক কারাগারে
জামায়াত অফিস ভাঙচুর-হত্যাচেষ্টা সাংবাদিক কারাগারে

দেশগ্রাম