শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৩ সেপ্টেম্বর, ২০২১

তালেবান ও সন্ত্রাসের হুমকি

সুখরঞ্জন দাশগুপ্ত
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
তালেবান ও সন্ত্রাসের হুমকি

বিশ্বজুড়ে এখন একটাই প্রসঙ্গ তালেবান ও সন্ত্রাস। দুর্ভাগ্য একবিংশ শতাব্দীর। বিশ্বে এমন কোনো নেতা নেই যিনি এ সন্ত্রাসবাদ নিশ্চিহ্ন করতে পারেন। এ সন্ত্রাসবাদের জন্ম হয়েছিল গত শতাব্দীর শেষের দিকে পাকিস্তানের উত্তরাঞ্চলে। আর জন্মানোর পরই তারা আফগানিস্তানের সাবেক রাষ্ট্রপতি নাজিবুল্লাহকে হত্যা করে কাবুলের প্রকাশ্য রাস্তায় টাঙিয়ে রেখেছিল। এ নৃশংস হত্যাকান্ডের নেপথ্যে ছিল পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই ও পাকিস্তান সরকার। সে সময় সোভিয়েত রাশিয়া সেনা পাঠিয়ে পরিস্থিতির সামাল দিয়েছিল। সোভিয়েত ইউনিয়ন ভেঙে যাওয়ার পর ইয়েলৎসিন-গর্বাচেভরা সেনা পাঠিয়ে সন্ত্রাসবাদের মোকাবিলা কিছুটা করতে পেরেছিলেন। কিন্তু রাশিয়ায়ও তখন আর্থিক সংকট দেখা দেওয়ায় তারা কিছুদিনের মধ্যেই সেনা প্রত্যাহার করে নেয়। আবার শুরু হয় তালেবান দাপট। আমেরিকার প্রেসিডেন্ট জর্জ বুশ (জুনিয়র) তালেবানদের কিছুটা জব্দ করেছিলেন। এর পরই আমেরিকার নিউইয়র্ক শহরে ওসামা বিন লাদেনের নেতৃত্বে আত্মঘাতী বিমান হামলা ও গুলি-বোমাবর্ষণে অসংখ্য মানুষকে হত্যা করা হয়। ধ্বংস হয়ে যায় বিখ্যাত ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টারসহ বহু বাড়ি। ইতিহাসে যে ঘটনা ৯/১১ নামে কুখ্যাত হয়ে আছে। পৃথিবীতে এখন সন্ত্রাসবাদের আঁতুড়ঘর বলে চিহ্নিত পাকিস্তান। সে দেশের গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই, তাদের শাখা সংগঠন জইশ-ই-মোহাম্মদ ও লস্কর-ই-তৈয়বা গত কয়েক বছর ধরে তালেবানদের বিশেষ প্রশিক্ষণ দিয়েছে। আর তার সঙ্গে তারা বিভিন্ন দেশের সন্ত্রাসী ধর্মীয় সংগঠনগুলোকে যুক্ত করেছে। আফগানিস্তান পুনর্গঠনের জন্য ভারত ৪০০ নতুন প্রকল্প নিয়েছে, যার মধ্যে আছে আফগানিস্তানের সংসদ ভবনের নির্মাণসহ একাধিক গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্প। আজ পর্যন্ত মোট বিনিয়োগের পরিমাণ প্রায় ২২ হাজার কোটি টাকা। আশরাফ গনি সরকার সে দেশে ভারতের এ উন্নয়ন প্রকল্পের ফলে যেসব উন্নতি হয়েছে তার খতিয়ান দিয়েছে। কিন্তু তালেবানরা বলছে, কোনো উন্নতিই হয়নি গনি সরকারের আমলে। তালেবানদের কর্মকান্ড আজও ভারতের বিশিষ্ট ব্যক্তিরা ভুলতে পারছেন না। ২০০১ সালে যখন ভারতে অটল বিহারি বাজপেয়ির নেতৃত্বে বিজেপি সরকার চলছে, তখন ইন্ডিয়ান এয়ারলাইনসের একটি বিমান তালেবানরা হাইজ্যাক করেছিল দিল্লি থেকে। ফ্লাইট নম্বর ১৮৪-এর সে বিমানটিকে নিয়ে যাওয়া হয় করাচি। সেখানে তালেবানদের সঙ্গে দীর্ঘ সময় আলোচনা করেন ভারতীয় কূটনীতিকরা। তারপর বিমানটি নিয়ে যাওয়া হয় আফগানিস্তানের কান্দাহারে।

গত ২১ আগস্ট এক টেলিভিশন সাক্ষাৎকারে তদানীন্তন বিজেপি সরকারের মন্ত্রী যশবন্ত সিনহা জানিয়েছেন, তিনি চেয়েছিলেন রাশিয়ার সাহায্যে কান্দাহার থেকে বিমানটি সন্ত্রাসবাদীদের কবলমুক্ত করে যাত্রীদের নিরাপদে ফিরিয়ে আনতে। কিন্তু সে সময় মন্ত্রিসভার মধ্যেই এ নিয়ে মতপার্থক্য তৈরি হয়। সন্ত্রাসবাদীরা দাবি করেছিল, দিল্লিতে বন্দী তাদের তিনজন জঙ্গিকে বিনা শর্তে মুক্ত করে তাদের হাতে তুলে দিতে হবে। সঙ্গে চেয়েছিল ১০ মিলিয়ন ডলার। শেষ পর্যন্ত তাদের দুটি দাবিই মেনে নেয় ভারত সরকার।

এ তো গেল পুরনো কথা। এখন দেখা যাক আফগানিস্তানের বর্তমান পরিস্থিতিতে বিভিন্ন দেশ কী অবস্থান নিচ্ছে। তালেবানরা কাবুলে ঢোকার কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান ঘোষণা করেন, তার দেশ তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দেবে। তালেবানরা কাবুল দখল করার পর রীতিমতো উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেন তিনি। চীন বলছে, তালেবানদের সঙ্গে তাদের সম্পর্ক ভালো। তারা পরিস্থিতির দিকে নজর রাখছে। রাশিয়ান প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন বলেছেন, এই তালেবানরা অনেকটা ‘মডারেট’। এদের সঙ্গে আলোচনা করাই যায়। ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসনও তালেবান সরকারের সঙ্গে কাজ করতে রাজি বলে জানিয়েছেন। বলেছেন, ‘আফগানিস্তানের সমস্যার যে কোনো সমাধানসূত্র বের করার ক্ষেত্রে রাজনৈতিক ও কূটনৈতিক প্রচেষ্টা জারি রাখবে ব্রিটেন। দরকার পড়লে তালেবান নেতৃত্বের সঙ্গেও কাজ করব আমরা।’ ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি অবশ্য এ ক্ষেত্রে ‘ধরি মাছ না ছুঁই পানি’ নীতি নিয়েছেন। ২০ আগস্ট গুজরাটের সোমনাথ মন্দিরসংক্রান্ত একাধিক প্রকল্পের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে গিয়ে মোদি বলেন, ‘সন্ত্রাসের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠিত শাসন কোনোভাবেই দীর্ঘস্থায়ী হয় না।’ বিভেদকামী শক্তি কিছুদিন ক্ষমতা ভোগ করলেও তাদের অস্তিত্ব স্থায়িত্ব লাভ করে না। যখন কিছু স্বৈরাচার সোমনাথ মন্দির ভেঙেছিল তখন যেমন এটা সত্যি ছিল, তেমনি আজ যখন কিছু মানুষ সেই অতীতের ভাবধারা মেনে চলার কথা বলছে, তাদের ক্ষেত্রেও ওই নীতি প্রযোজ্য।’ তালেবানদের নাম উচ্চারণ না করলেও ধর্মের দোহাই দিয়ে অস্ত্রবলে তালেবান জঙ্গিদের আফগানিস্তানে ক্ষমতা দখলের কথাই যে তিনি বলতে চেয়েছেন তা স্পষ্ট তাঁর বক্তব্যে, মত ওয়াকিবহাল মহলের।

সম্প্রতি প্রবীণ সাংবাদিক সুমিত মিত্র আনন্দবাজার পত্রিকায় এ প্রসঙ্গে এক নিবন্ধে লিখেছেন- ‘রাজনৈতিক পতাকার রঙে ডোনাল্ড ট্রাম্প ও জো বাইডেন পরস্পরের বিপরীত হলেও একটি ব্যাপারে তাঁদের কোনো পার্থক্য নেই। তা হলো, রাজনৈতিক স্বার্থপরতা। মিলিটারি খরচ কমানোর আনন্দে ট্রাম্পের মতোই বাইডেন ছিলেন এতই মশগুল যে লক্ষ্য করেননি তালেবান মোটেই গত ২০ বছরে পাল্টায়নি তাদের দৃষ্টিভঙ্গি।... কেবল নিরাপত্তার বিচারেও বাইডেন কর্তব্যচুতি করেছেন। যারা এখন সে দেশে শীর্ষ পদে সমাসীন তাদের অনেকেই দাগি অপরাধী। এদের মধ্যে রয়েছেন মোল্লা আবদুল গনি বরাদর, তালেবান প্রতিষ্ঠাতা মোল্লা ওমরের বিশেষ প্রিয়পাত্র, যিনি ২০১০ থেকে আট বছর করাচিতে জেল খাটার পর ট্রাম্পের অনুরোধে ছাড়া পেয়ে আমেরিকার সঙ্গে তালেবানের অলিখিত সন্ধি প্রস্তাবের বিশেষ প্রবক্তা হয়ে ওঠেন। এই লেখকের এক কূটনীতিক বন্ধুর মতে বরাদর হচ্ছেন “তালেবানের কিসিঞ্জার”। আছেন মিলিটারির প্রধান মোল্লা মোহাম্মদ ইয়াকুব, যিনি মরহুম নেতা মোল্লা ওমরের পুত্র। তবে তালেবানের লড়াকু চরিত্রকে যিনি এক বৈশ্বিক উৎপাতে পরিণত করতে পারেন তিনি হলেন তালেবানের উপপ্রধান সিরাজুদ্দিন হাক্কানি। সোভিয়েতবিরোধী যুদ্ধের প্রধান নায়ক জালালুদ্দিন হাক্কানির পুত্র সিরাজুদ্দিন এফবিআইর “মোস্ট ওয়ান্টেড টেররিস্ট”দের একজন। তাকেই মনে করা হয় আল-কায়েদা ও অন্যান্য আন্তর্জাতিক ইসলামী আতঙ্কবাদী গোষ্ঠীর সঙ্গে তালেবানদের প্রধান সেতু।’ পরিশেষে একটি অত্যন্ত জরুরি কথা বলা দরকার। তালেবানি সন্ত্রাসবাদ শুধু আফগানিস্তানে কায়েম হয়েছে ভেবে যারা এখনো নিশ্চিন্ত আছেন, তাদের জানা দরকার ওই জঙ্গিপনা হয়তো আমাদেরও দরজার গোড়ায় আসতে চলেছে। কারণ তালেবানরা আফগানিস্তানে ক্ষমতা দখলের পর বাংলাদেশের জঙ্গি জিহাদি শক্তি উৎসাহিত হয়েছে বলে মনে করছে বাংলাদেশের পুলিশ। ঢাকা মেট্রোপলিটান পুলিশের কমিশনার মোহাম্মদ শফিকুল ইসলাম জানিয়েছেন, গত কয়েক দিনে বাংলাদেশের বেশ কিছু জঙ্গি মনোভাবাপন্ন যুবক বেআইনিভাবে ভারতে অনুপ্রবেশ করে আফগানিস্তানের উদ্দেশে রওনা হয়েছে। কমিশনার বলেছেন, ‘তারা আফগানিস্তানে পৌঁছে তালেবান বাহিনীতে যোগ দিতে চায়। ইতিমধ্যে এমন কিছু অনুপ্রবেশকারী বাংলাদেশি যুবক ভারতের নিরাপত্তা বাহিনীর হাতে আটক হয়েছে বলে আমরা গোয়েন্দাসূত্রে খবর পেয়েছি।’ তিনি আরও জানান, ‘আরও কিছু নব্য জঙ্গি যে দেশ ছাড়ার তোড়জোড় করছে সে খবর আমরা পাচ্ছি।’ কমিশনার শফিকুল ইসলামের মতে শুধু বাংলাদেশ নয়, এ ঢেউ উপমহাদেশের দেশগুলোসহ অনেক দেশেই লাগবে। তাই সম্মিলিতভাবে তাকে প্রতিহত করা দরকার।

বাংলাদেশের আরেক পুলিশ কর্তা জানাচ্ছেন, আট-নয়ের দশকে আফগানিস্তান-ফেরত জঙ্গিরাই হুজি, জেএমবি, আনসার-আল-ইসলামের মতো জঙ্গি জিহাদি সংগঠন গড়ে তোলে বাংলাদেশে। বিএনপি-জামায়াত সরকার আমলে ছড়িয়ে পড়ে এসব জঙ্গি সংগঠন। কিন্তু শেখ হাসিনা সরকার ক্ষমতায় এসে জঙ্গিদের বিরুদ্ধে ‘জিরো টলারেন্স’ নীতি গ্রহণ করে এসব জঙ্গি সংগঠনের বিরুদ্ধে লাগাতার অভিযান শুরু করে। ওই পুলিশ কর্তার মতে তার ফলেই আজ বাংলাদেশে জঙ্গিদের বিষদাঁত ভেঙে দেওয়া সম্ভব হয়েছে। প্রায় সব আফগান-ফেরত জঙ্গি নেতাকেই বিচারের কাঠগড়ায় তুলে শাস্তি নিশ্চিত করা গেছে। বর্তমান পরিস্থিতিতে ফের সে আশঙ্কা তৈরি হয়েছে। কিন্তু বাংলাদেশের আওয়ামী লীগ সরকার ও তার নেত্রী শেখ হাসিনা নিজেদের ‘জিরো টলারেন্স’ নীতিতে অনড়। এত কঠিন পরিস্থিতিতে এটাই কিছুটা ভরসার কথা।

লেখক : প্রবীণ সাংবাদিক [ভারত]।

এই বিভাগের আরও খবর
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
নির্বাচন ও গণভোট
নির্বাচন ও গণভোট
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
সর্বশেষ খবর
লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে গুলি করে হত্যা
লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে গুলি করে হত্যা

১৬ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের
বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার
রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জজের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
জজের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

২৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

৪৮ মিনিট আগে | শোবিজ

লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার
নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ
সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা
বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা পাতা তুলতে গিয়ে ভাল্লুকের আক্রমণের শিকার নারী
চা পাতা তুলতে গিয়ে ভাল্লুকের আক্রমণের শিকার নারী

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কলাপাড়ায় জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে সাইকেল র‍্যালি
কলাপাড়ায় জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে সাইকেল র‍্যালি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাকচাপায় কিশোর নিহত
ট্রাকচাপায় কিশোর নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের জার্সিতে প্রথম জয় পেতে মরিয়া সমিত সোম
বাংলাদেশের জার্সিতে প্রথম জয় পেতে মরিয়া সমিত সোম

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ কোটির পাথিরানাকে ছেড়ে দিল চেন্নাই
১৩ কোটির পাথিরানাকে ছেড়ে দিল চেন্নাই

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গীবাড়ীতে পাক হানাদারমুক্ত দিবসে র‌্যালি ও আলোচনা সভা
টঙ্গীবাড়ীতে পাক হানাদারমুক্ত দিবসে র‌্যালি ও আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন
গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত
দিনাজপুরে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট দেওয়ার জন্য দেশের মানুষ মুখিয়ে আছে: মোশারফ হোসেন
ভোট দেওয়ার জন্য দেশের মানুষ মুখিয়ে আছে: মোশারফ হোসেন

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে বিএনপি নেতাকে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে বিএনপি নেতাকে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেকনাফে পলাতক দুই আসামি গ্রেফতার
টেকনাফে পলাতক দুই আসামি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্লাস্টিকমুক্ত ক্যাম্পাস গড়ার আহ্বান রিজওয়ানা হাসানের
প্লাস্টিকমুক্ত ক্যাম্পাস গড়ার আহ্বান রিজওয়ানা হাসানের

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভাড়া নিয়ে শ্রমিক ও শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ, দুই শতাধিক বাস ভাঙচুর
ভাড়া নিয়ে শ্রমিক ও শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ, দুই শতাধিক বাস ভাঙচুর

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকার রাস্তায় রিকশাচালকের আসনে পাকিস্তানি অভিনেতা
ঢাকার রাস্তায় রিকশাচালকের আসনে পাকিস্তানি অভিনেতা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুখস্থ নয়, সন্তানদের প্রকৃত শিক্ষায় গড়তে হবে: গণশিক্ষা উপদেষ্টা
মুখস্থ নয়, সন্তানদের প্রকৃত শিক্ষায় গড়তে হবে: গণশিক্ষা উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চমেকে পুনর্মিলনী ১৭ ও ১৮ জানুয়ারি
চমেকে পুনর্মিলনী ১৭ ও ১৮ জানুয়ারি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনীতি আর আগের মতো চলবে না: আমীর খসরু
রাজনীতি আর আগের মতো চলবে না: আমীর খসরু

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিংড়ায় শীতের আগমনে লেপ–তোষকের দোকানে ভিড়
সিংড়ায় শীতের আগমনে লেপ–তোষকের দোকানে ভিড়

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্মকে রাজনীতিতে আনবেন না: ডা. জাহিদ
ধর্মকে রাজনীতিতে আনবেন না: ডা. জাহিদ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভাল ফলাফলের পাশাপাশি ভাল মানুষ হতে হবে : ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান
ভাল ফলাফলের পাশাপাশি ভাল মানুষ হতে হবে : ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!
অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

২২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী
এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে
একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের সবাইকে ভালো মানুষ হতে হবে
আমাদের সবাইকে ভালো মানুষ হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা