শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৩ সেপ্টেম্বর, ২০২১

তালেবান ও সন্ত্রাসের হুমকি

সুখরঞ্জন দাশগুপ্ত
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
তালেবান ও সন্ত্রাসের হুমকি

বিশ্বজুড়ে এখন একটাই প্রসঙ্গ তালেবান ও সন্ত্রাস। দুর্ভাগ্য একবিংশ শতাব্দীর। বিশ্বে এমন কোনো নেতা নেই যিনি এ সন্ত্রাসবাদ নিশ্চিহ্ন করতে পারেন। এ সন্ত্রাসবাদের জন্ম হয়েছিল গত শতাব্দীর শেষের দিকে পাকিস্তানের উত্তরাঞ্চলে। আর জন্মানোর পরই তারা আফগানিস্তানের সাবেক রাষ্ট্রপতি নাজিবুল্লাহকে হত্যা করে কাবুলের প্রকাশ্য রাস্তায় টাঙিয়ে রেখেছিল। এ নৃশংস হত্যাকান্ডের নেপথ্যে ছিল পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই ও পাকিস্তান সরকার। সে সময় সোভিয়েত রাশিয়া সেনা পাঠিয়ে পরিস্থিতির সামাল দিয়েছিল। সোভিয়েত ইউনিয়ন ভেঙে যাওয়ার পর ইয়েলৎসিন-গর্বাচেভরা সেনা পাঠিয়ে সন্ত্রাসবাদের মোকাবিলা কিছুটা করতে পেরেছিলেন। কিন্তু রাশিয়ায়ও তখন আর্থিক সংকট দেখা দেওয়ায় তারা কিছুদিনের মধ্যেই সেনা প্রত্যাহার করে নেয়। আবার শুরু হয় তালেবান দাপট। আমেরিকার প্রেসিডেন্ট জর্জ বুশ (জুনিয়র) তালেবানদের কিছুটা জব্দ করেছিলেন। এর পরই আমেরিকার নিউইয়র্ক শহরে ওসামা বিন লাদেনের নেতৃত্বে আত্মঘাতী বিমান হামলা ও গুলি-বোমাবর্ষণে অসংখ্য মানুষকে হত্যা করা হয়। ধ্বংস হয়ে যায় বিখ্যাত ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টারসহ বহু বাড়ি। ইতিহাসে যে ঘটনা ৯/১১ নামে কুখ্যাত হয়ে আছে। পৃথিবীতে এখন সন্ত্রাসবাদের আঁতুড়ঘর বলে চিহ্নিত পাকিস্তান। সে দেশের গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই, তাদের শাখা সংগঠন জইশ-ই-মোহাম্মদ ও লস্কর-ই-তৈয়বা গত কয়েক বছর ধরে তালেবানদের বিশেষ প্রশিক্ষণ দিয়েছে। আর তার সঙ্গে তারা বিভিন্ন দেশের সন্ত্রাসী ধর্মীয় সংগঠনগুলোকে যুক্ত করেছে। আফগানিস্তান পুনর্গঠনের জন্য ভারত ৪০০ নতুন প্রকল্প নিয়েছে, যার মধ্যে আছে আফগানিস্তানের সংসদ ভবনের নির্মাণসহ একাধিক গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্প। আজ পর্যন্ত মোট বিনিয়োগের পরিমাণ প্রায় ২২ হাজার কোটি টাকা। আশরাফ গনি সরকার সে দেশে ভারতের এ উন্নয়ন প্রকল্পের ফলে যেসব উন্নতি হয়েছে তার খতিয়ান দিয়েছে। কিন্তু তালেবানরা বলছে, কোনো উন্নতিই হয়নি গনি সরকারের আমলে। তালেবানদের কর্মকান্ড আজও ভারতের বিশিষ্ট ব্যক্তিরা ভুলতে পারছেন না। ২০০১ সালে যখন ভারতে অটল বিহারি বাজপেয়ির নেতৃত্বে বিজেপি সরকার চলছে, তখন ইন্ডিয়ান এয়ারলাইনসের একটি বিমান তালেবানরা হাইজ্যাক করেছিল দিল্লি থেকে। ফ্লাইট নম্বর ১৮৪-এর সে বিমানটিকে নিয়ে যাওয়া হয় করাচি। সেখানে তালেবানদের সঙ্গে দীর্ঘ সময় আলোচনা করেন ভারতীয় কূটনীতিকরা। তারপর বিমানটি নিয়ে যাওয়া হয় আফগানিস্তানের কান্দাহারে।

গত ২১ আগস্ট এক টেলিভিশন সাক্ষাৎকারে তদানীন্তন বিজেপি সরকারের মন্ত্রী যশবন্ত সিনহা জানিয়েছেন, তিনি চেয়েছিলেন রাশিয়ার সাহায্যে কান্দাহার থেকে বিমানটি সন্ত্রাসবাদীদের কবলমুক্ত করে যাত্রীদের নিরাপদে ফিরিয়ে আনতে। কিন্তু সে সময় মন্ত্রিসভার মধ্যেই এ নিয়ে মতপার্থক্য তৈরি হয়। সন্ত্রাসবাদীরা দাবি করেছিল, দিল্লিতে বন্দী তাদের তিনজন জঙ্গিকে বিনা শর্তে মুক্ত করে তাদের হাতে তুলে দিতে হবে। সঙ্গে চেয়েছিল ১০ মিলিয়ন ডলার। শেষ পর্যন্ত তাদের দুটি দাবিই মেনে নেয় ভারত সরকার।

এ তো গেল পুরনো কথা। এখন দেখা যাক আফগানিস্তানের বর্তমান পরিস্থিতিতে বিভিন্ন দেশ কী অবস্থান নিচ্ছে। তালেবানরা কাবুলে ঢোকার কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান ঘোষণা করেন, তার দেশ তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দেবে। তালেবানরা কাবুল দখল করার পর রীতিমতো উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেন তিনি। চীন বলছে, তালেবানদের সঙ্গে তাদের সম্পর্ক ভালো। তারা পরিস্থিতির দিকে নজর রাখছে। রাশিয়ান প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন বলেছেন, এই তালেবানরা অনেকটা ‘মডারেট’। এদের সঙ্গে আলোচনা করাই যায়। ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসনও তালেবান সরকারের সঙ্গে কাজ করতে রাজি বলে জানিয়েছেন। বলেছেন, ‘আফগানিস্তানের সমস্যার যে কোনো সমাধানসূত্র বের করার ক্ষেত্রে রাজনৈতিক ও কূটনৈতিক প্রচেষ্টা জারি রাখবে ব্রিটেন। দরকার পড়লে তালেবান নেতৃত্বের সঙ্গেও কাজ করব আমরা।’ ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি অবশ্য এ ক্ষেত্রে ‘ধরি মাছ না ছুঁই পানি’ নীতি নিয়েছেন। ২০ আগস্ট গুজরাটের সোমনাথ মন্দিরসংক্রান্ত একাধিক প্রকল্পের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে গিয়ে মোদি বলেন, ‘সন্ত্রাসের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠিত শাসন কোনোভাবেই দীর্ঘস্থায়ী হয় না।’ বিভেদকামী শক্তি কিছুদিন ক্ষমতা ভোগ করলেও তাদের অস্তিত্ব স্থায়িত্ব লাভ করে না। যখন কিছু স্বৈরাচার সোমনাথ মন্দির ভেঙেছিল তখন যেমন এটা সত্যি ছিল, তেমনি আজ যখন কিছু মানুষ সেই অতীতের ভাবধারা মেনে চলার কথা বলছে, তাদের ক্ষেত্রেও ওই নীতি প্রযোজ্য।’ তালেবানদের নাম উচ্চারণ না করলেও ধর্মের দোহাই দিয়ে অস্ত্রবলে তালেবান জঙ্গিদের আফগানিস্তানে ক্ষমতা দখলের কথাই যে তিনি বলতে চেয়েছেন তা স্পষ্ট তাঁর বক্তব্যে, মত ওয়াকিবহাল মহলের।

সম্প্রতি প্রবীণ সাংবাদিক সুমিত মিত্র আনন্দবাজার পত্রিকায় এ প্রসঙ্গে এক নিবন্ধে লিখেছেন- ‘রাজনৈতিক পতাকার রঙে ডোনাল্ড ট্রাম্প ও জো বাইডেন পরস্পরের বিপরীত হলেও একটি ব্যাপারে তাঁদের কোনো পার্থক্য নেই। তা হলো, রাজনৈতিক স্বার্থপরতা। মিলিটারি খরচ কমানোর আনন্দে ট্রাম্পের মতোই বাইডেন ছিলেন এতই মশগুল যে লক্ষ্য করেননি তালেবান মোটেই গত ২০ বছরে পাল্টায়নি তাদের দৃষ্টিভঙ্গি।... কেবল নিরাপত্তার বিচারেও বাইডেন কর্তব্যচুতি করেছেন। যারা এখন সে দেশে শীর্ষ পদে সমাসীন তাদের অনেকেই দাগি অপরাধী। এদের মধ্যে রয়েছেন মোল্লা আবদুল গনি বরাদর, তালেবান প্রতিষ্ঠাতা মোল্লা ওমরের বিশেষ প্রিয়পাত্র, যিনি ২০১০ থেকে আট বছর করাচিতে জেল খাটার পর ট্রাম্পের অনুরোধে ছাড়া পেয়ে আমেরিকার সঙ্গে তালেবানের অলিখিত সন্ধি প্রস্তাবের বিশেষ প্রবক্তা হয়ে ওঠেন। এই লেখকের এক কূটনীতিক বন্ধুর মতে বরাদর হচ্ছেন “তালেবানের কিসিঞ্জার”। আছেন মিলিটারির প্রধান মোল্লা মোহাম্মদ ইয়াকুব, যিনি মরহুম নেতা মোল্লা ওমরের পুত্র। তবে তালেবানের লড়াকু চরিত্রকে যিনি এক বৈশ্বিক উৎপাতে পরিণত করতে পারেন তিনি হলেন তালেবানের উপপ্রধান সিরাজুদ্দিন হাক্কানি। সোভিয়েতবিরোধী যুদ্ধের প্রধান নায়ক জালালুদ্দিন হাক্কানির পুত্র সিরাজুদ্দিন এফবিআইর “মোস্ট ওয়ান্টেড টেররিস্ট”দের একজন। তাকেই মনে করা হয় আল-কায়েদা ও অন্যান্য আন্তর্জাতিক ইসলামী আতঙ্কবাদী গোষ্ঠীর সঙ্গে তালেবানদের প্রধান সেতু।’ পরিশেষে একটি অত্যন্ত জরুরি কথা বলা দরকার। তালেবানি সন্ত্রাসবাদ শুধু আফগানিস্তানে কায়েম হয়েছে ভেবে যারা এখনো নিশ্চিন্ত আছেন, তাদের জানা দরকার ওই জঙ্গিপনা হয়তো আমাদেরও দরজার গোড়ায় আসতে চলেছে। কারণ তালেবানরা আফগানিস্তানে ক্ষমতা দখলের পর বাংলাদেশের জঙ্গি জিহাদি শক্তি উৎসাহিত হয়েছে বলে মনে করছে বাংলাদেশের পুলিশ। ঢাকা মেট্রোপলিটান পুলিশের কমিশনার মোহাম্মদ শফিকুল ইসলাম জানিয়েছেন, গত কয়েক দিনে বাংলাদেশের বেশ কিছু জঙ্গি মনোভাবাপন্ন যুবক বেআইনিভাবে ভারতে অনুপ্রবেশ করে আফগানিস্তানের উদ্দেশে রওনা হয়েছে। কমিশনার বলেছেন, ‘তারা আফগানিস্তানে পৌঁছে তালেবান বাহিনীতে যোগ দিতে চায়। ইতিমধ্যে এমন কিছু অনুপ্রবেশকারী বাংলাদেশি যুবক ভারতের নিরাপত্তা বাহিনীর হাতে আটক হয়েছে বলে আমরা গোয়েন্দাসূত্রে খবর পেয়েছি।’ তিনি আরও জানান, ‘আরও কিছু নব্য জঙ্গি যে দেশ ছাড়ার তোড়জোড় করছে সে খবর আমরা পাচ্ছি।’ কমিশনার শফিকুল ইসলামের মতে শুধু বাংলাদেশ নয়, এ ঢেউ উপমহাদেশের দেশগুলোসহ অনেক দেশেই লাগবে। তাই সম্মিলিতভাবে তাকে প্রতিহত করা দরকার।

বাংলাদেশের আরেক পুলিশ কর্তা জানাচ্ছেন, আট-নয়ের দশকে আফগানিস্তান-ফেরত জঙ্গিরাই হুজি, জেএমবি, আনসার-আল-ইসলামের মতো জঙ্গি জিহাদি সংগঠন গড়ে তোলে বাংলাদেশে। বিএনপি-জামায়াত সরকার আমলে ছড়িয়ে পড়ে এসব জঙ্গি সংগঠন। কিন্তু শেখ হাসিনা সরকার ক্ষমতায় এসে জঙ্গিদের বিরুদ্ধে ‘জিরো টলারেন্স’ নীতি গ্রহণ করে এসব জঙ্গি সংগঠনের বিরুদ্ধে লাগাতার অভিযান শুরু করে। ওই পুলিশ কর্তার মতে তার ফলেই আজ বাংলাদেশে জঙ্গিদের বিষদাঁত ভেঙে দেওয়া সম্ভব হয়েছে। প্রায় সব আফগান-ফেরত জঙ্গি নেতাকেই বিচারের কাঠগড়ায় তুলে শাস্তি নিশ্চিত করা গেছে। বর্তমান পরিস্থিতিতে ফের সে আশঙ্কা তৈরি হয়েছে। কিন্তু বাংলাদেশের আওয়ামী লীগ সরকার ও তার নেত্রী শেখ হাসিনা নিজেদের ‘জিরো টলারেন্স’ নীতিতে অনড়। এত কঠিন পরিস্থিতিতে এটাই কিছুটা ভরসার কথা।

লেখক : প্রবীণ সাংবাদিক [ভারত]।

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

এই মাত্র | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

২৪ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৪৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৫৬ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন
নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান
বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাউবির কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুলের নতুন ডিন ড. সিরাজুল ইসলাম
বাউবির কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুলের নতুন ডিন ড. সিরাজুল ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি
এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা
আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেরপুরে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব
শেরপুরে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৈশ্বিক মান অর্জনে ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের অ্যাক্রেডিটেশন জরুরি : ডুয়েট উপাচার্য
বৈশ্বিক মান অর্জনে ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের অ্যাক্রেডিটেশন জরুরি : ডুয়েট উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ধানের শীষে ভোট চেয়ে তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
ধানের শীষে ভোট চেয়ে তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

৩১ দফা বাস্তবায়নে বগুড়ায় লিফলেট বিতরণ
৩১ দফা বাস্তবায়নে বগুড়ায় লিফলেট বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মুন্সীগঞ্জে ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টায় শিক্ষককে গণপিটুনি
মুন্সীগঞ্জে ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টায় শিক্ষককে গণপিটুনি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গুলিসহ অস্ত্র উদ্ধার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গুলিসহ অস্ত্র উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রোঞ্জ পদক নিয়েই নারী কাবাডি বিশ্বকাপ শেষ বাংলাদেশের
ব্রোঞ্জ পদক নিয়েই নারী কাবাডি বিশ্বকাপ শেষ বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেকৃবিতে একাডেমিক কার্যক্রম বন্ধ, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ
শেকৃবিতে একাডেমিক কার্যক্রম বন্ধ, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আগুনে পুড়ে ছাই আড়াই হাজার মুরগি
আগুনে পুড়ে ছাই আড়াই হাজার মুরগি

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউইয়র্কে আন্তর্জাতিক লোকসংগীত সম্মেলনের ২৫ বছর পূর্তি
নিউইয়র্কে আন্তর্জাতিক লোকসংগীত সম্মেলনের ২৫ বছর পূর্তি

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বগুড়ায় হাইওয়ে পুলিশের কমিউনিটি পুলিশিং ও সুধী সমাবেশ
বগুড়ায় হাইওয়ে পুলিশের কমিউনিটি পুলিশিং ও সুধী সমাবেশ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে ধানের শীষের প্রার্থীর পক্ষে গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে ধানের শীষের প্রার্থীর পক্ষে গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

১৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা