শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৩ সেপ্টেম্বর, ২০২১

তালেবান ও সন্ত্রাসের হুমকি

সুখরঞ্জন দাশগুপ্ত
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
তালেবান ও সন্ত্রাসের হুমকি

বিশ্বজুড়ে এখন একটাই প্রসঙ্গ তালেবান ও সন্ত্রাস। দুর্ভাগ্য একবিংশ শতাব্দীর। বিশ্বে এমন কোনো নেতা নেই যিনি এ সন্ত্রাসবাদ নিশ্চিহ্ন করতে পারেন। এ সন্ত্রাসবাদের জন্ম হয়েছিল গত শতাব্দীর শেষের দিকে পাকিস্তানের উত্তরাঞ্চলে। আর জন্মানোর পরই তারা আফগানিস্তানের সাবেক রাষ্ট্রপতি নাজিবুল্লাহকে হত্যা করে কাবুলের প্রকাশ্য রাস্তায় টাঙিয়ে রেখেছিল। এ নৃশংস হত্যাকান্ডের নেপথ্যে ছিল পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই ও পাকিস্তান সরকার। সে সময় সোভিয়েত রাশিয়া সেনা পাঠিয়ে পরিস্থিতির সামাল দিয়েছিল। সোভিয়েত ইউনিয়ন ভেঙে যাওয়ার পর ইয়েলৎসিন-গর্বাচেভরা সেনা পাঠিয়ে সন্ত্রাসবাদের মোকাবিলা কিছুটা করতে পেরেছিলেন। কিন্তু রাশিয়ায়ও তখন আর্থিক সংকট দেখা দেওয়ায় তারা কিছুদিনের মধ্যেই সেনা প্রত্যাহার করে নেয়। আবার শুরু হয় তালেবান দাপট। আমেরিকার প্রেসিডেন্ট জর্জ বুশ (জুনিয়র) তালেবানদের কিছুটা জব্দ করেছিলেন। এর পরই আমেরিকার নিউইয়র্ক শহরে ওসামা বিন লাদেনের নেতৃত্বে আত্মঘাতী বিমান হামলা ও গুলি-বোমাবর্ষণে অসংখ্য মানুষকে হত্যা করা হয়। ধ্বংস হয়ে যায় বিখ্যাত ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টারসহ বহু বাড়ি। ইতিহাসে যে ঘটনা ৯/১১ নামে কুখ্যাত হয়ে আছে। পৃথিবীতে এখন সন্ত্রাসবাদের আঁতুড়ঘর বলে চিহ্নিত পাকিস্তান। সে দেশের গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই, তাদের শাখা সংগঠন জইশ-ই-মোহাম্মদ ও লস্কর-ই-তৈয়বা গত কয়েক বছর ধরে তালেবানদের বিশেষ প্রশিক্ষণ দিয়েছে। আর তার সঙ্গে তারা বিভিন্ন দেশের সন্ত্রাসী ধর্মীয় সংগঠনগুলোকে যুক্ত করেছে। আফগানিস্তান পুনর্গঠনের জন্য ভারত ৪০০ নতুন প্রকল্প নিয়েছে, যার মধ্যে আছে আফগানিস্তানের সংসদ ভবনের নির্মাণসহ একাধিক গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্প। আজ পর্যন্ত মোট বিনিয়োগের পরিমাণ প্রায় ২২ হাজার কোটি টাকা। আশরাফ গনি সরকার সে দেশে ভারতের এ উন্নয়ন প্রকল্পের ফলে যেসব উন্নতি হয়েছে তার খতিয়ান দিয়েছে। কিন্তু তালেবানরা বলছে, কোনো উন্নতিই হয়নি গনি সরকারের আমলে। তালেবানদের কর্মকান্ড আজও ভারতের বিশিষ্ট ব্যক্তিরা ভুলতে পারছেন না। ২০০১ সালে যখন ভারতে অটল বিহারি বাজপেয়ির নেতৃত্বে বিজেপি সরকার চলছে, তখন ইন্ডিয়ান এয়ারলাইনসের একটি বিমান তালেবানরা হাইজ্যাক করেছিল দিল্লি থেকে। ফ্লাইট নম্বর ১৮৪-এর সে বিমানটিকে নিয়ে যাওয়া হয় করাচি। সেখানে তালেবানদের সঙ্গে দীর্ঘ সময় আলোচনা করেন ভারতীয় কূটনীতিকরা। তারপর বিমানটি নিয়ে যাওয়া হয় আফগানিস্তানের কান্দাহারে।

গত ২১ আগস্ট এক টেলিভিশন সাক্ষাৎকারে তদানীন্তন বিজেপি সরকারের মন্ত্রী যশবন্ত সিনহা জানিয়েছেন, তিনি চেয়েছিলেন রাশিয়ার সাহায্যে কান্দাহার থেকে বিমানটি সন্ত্রাসবাদীদের কবলমুক্ত করে যাত্রীদের নিরাপদে ফিরিয়ে আনতে। কিন্তু সে সময় মন্ত্রিসভার মধ্যেই এ নিয়ে মতপার্থক্য তৈরি হয়। সন্ত্রাসবাদীরা দাবি করেছিল, দিল্লিতে বন্দী তাদের তিনজন জঙ্গিকে বিনা শর্তে মুক্ত করে তাদের হাতে তুলে দিতে হবে। সঙ্গে চেয়েছিল ১০ মিলিয়ন ডলার। শেষ পর্যন্ত তাদের দুটি দাবিই মেনে নেয় ভারত সরকার।

এ তো গেল পুরনো কথা। এখন দেখা যাক আফগানিস্তানের বর্তমান পরিস্থিতিতে বিভিন্ন দেশ কী অবস্থান নিচ্ছে। তালেবানরা কাবুলে ঢোকার কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান ঘোষণা করেন, তার দেশ তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দেবে। তালেবানরা কাবুল দখল করার পর রীতিমতো উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেন তিনি। চীন বলছে, তালেবানদের সঙ্গে তাদের সম্পর্ক ভালো। তারা পরিস্থিতির দিকে নজর রাখছে। রাশিয়ান প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন বলেছেন, এই তালেবানরা অনেকটা ‘মডারেট’। এদের সঙ্গে আলোচনা করাই যায়। ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসনও তালেবান সরকারের সঙ্গে কাজ করতে রাজি বলে জানিয়েছেন। বলেছেন, ‘আফগানিস্তানের সমস্যার যে কোনো সমাধানসূত্র বের করার ক্ষেত্রে রাজনৈতিক ও কূটনৈতিক প্রচেষ্টা জারি রাখবে ব্রিটেন। দরকার পড়লে তালেবান নেতৃত্বের সঙ্গেও কাজ করব আমরা।’ ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি অবশ্য এ ক্ষেত্রে ‘ধরি মাছ না ছুঁই পানি’ নীতি নিয়েছেন। ২০ আগস্ট গুজরাটের সোমনাথ মন্দিরসংক্রান্ত একাধিক প্রকল্পের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে গিয়ে মোদি বলেন, ‘সন্ত্রাসের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠিত শাসন কোনোভাবেই দীর্ঘস্থায়ী হয় না।’ বিভেদকামী শক্তি কিছুদিন ক্ষমতা ভোগ করলেও তাদের অস্তিত্ব স্থায়িত্ব লাভ করে না। যখন কিছু স্বৈরাচার সোমনাথ মন্দির ভেঙেছিল তখন যেমন এটা সত্যি ছিল, তেমনি আজ যখন কিছু মানুষ সেই অতীতের ভাবধারা মেনে চলার কথা বলছে, তাদের ক্ষেত্রেও ওই নীতি প্রযোজ্য।’ তালেবানদের নাম উচ্চারণ না করলেও ধর্মের দোহাই দিয়ে অস্ত্রবলে তালেবান জঙ্গিদের আফগানিস্তানে ক্ষমতা দখলের কথাই যে তিনি বলতে চেয়েছেন তা স্পষ্ট তাঁর বক্তব্যে, মত ওয়াকিবহাল মহলের।

সম্প্রতি প্রবীণ সাংবাদিক সুমিত মিত্র আনন্দবাজার পত্রিকায় এ প্রসঙ্গে এক নিবন্ধে লিখেছেন- ‘রাজনৈতিক পতাকার রঙে ডোনাল্ড ট্রাম্প ও জো বাইডেন পরস্পরের বিপরীত হলেও একটি ব্যাপারে তাঁদের কোনো পার্থক্য নেই। তা হলো, রাজনৈতিক স্বার্থপরতা। মিলিটারি খরচ কমানোর আনন্দে ট্রাম্পের মতোই বাইডেন ছিলেন এতই মশগুল যে লক্ষ্য করেননি তালেবান মোটেই গত ২০ বছরে পাল্টায়নি তাদের দৃষ্টিভঙ্গি।... কেবল নিরাপত্তার বিচারেও বাইডেন কর্তব্যচুতি করেছেন। যারা এখন সে দেশে শীর্ষ পদে সমাসীন তাদের অনেকেই দাগি অপরাধী। এদের মধ্যে রয়েছেন মোল্লা আবদুল গনি বরাদর, তালেবান প্রতিষ্ঠাতা মোল্লা ওমরের বিশেষ প্রিয়পাত্র, যিনি ২০১০ থেকে আট বছর করাচিতে জেল খাটার পর ট্রাম্পের অনুরোধে ছাড়া পেয়ে আমেরিকার সঙ্গে তালেবানের অলিখিত সন্ধি প্রস্তাবের বিশেষ প্রবক্তা হয়ে ওঠেন। এই লেখকের এক কূটনীতিক বন্ধুর মতে বরাদর হচ্ছেন “তালেবানের কিসিঞ্জার”। আছেন মিলিটারির প্রধান মোল্লা মোহাম্মদ ইয়াকুব, যিনি মরহুম নেতা মোল্লা ওমরের পুত্র। তবে তালেবানের লড়াকু চরিত্রকে যিনি এক বৈশ্বিক উৎপাতে পরিণত করতে পারেন তিনি হলেন তালেবানের উপপ্রধান সিরাজুদ্দিন হাক্কানি। সোভিয়েতবিরোধী যুদ্ধের প্রধান নায়ক জালালুদ্দিন হাক্কানির পুত্র সিরাজুদ্দিন এফবিআইর “মোস্ট ওয়ান্টেড টেররিস্ট”দের একজন। তাকেই মনে করা হয় আল-কায়েদা ও অন্যান্য আন্তর্জাতিক ইসলামী আতঙ্কবাদী গোষ্ঠীর সঙ্গে তালেবানদের প্রধান সেতু।’ পরিশেষে একটি অত্যন্ত জরুরি কথা বলা দরকার। তালেবানি সন্ত্রাসবাদ শুধু আফগানিস্তানে কায়েম হয়েছে ভেবে যারা এখনো নিশ্চিন্ত আছেন, তাদের জানা দরকার ওই জঙ্গিপনা হয়তো আমাদেরও দরজার গোড়ায় আসতে চলেছে। কারণ তালেবানরা আফগানিস্তানে ক্ষমতা দখলের পর বাংলাদেশের জঙ্গি জিহাদি শক্তি উৎসাহিত হয়েছে বলে মনে করছে বাংলাদেশের পুলিশ। ঢাকা মেট্রোপলিটান পুলিশের কমিশনার মোহাম্মদ শফিকুল ইসলাম জানিয়েছেন, গত কয়েক দিনে বাংলাদেশের বেশ কিছু জঙ্গি মনোভাবাপন্ন যুবক বেআইনিভাবে ভারতে অনুপ্রবেশ করে আফগানিস্তানের উদ্দেশে রওনা হয়েছে। কমিশনার বলেছেন, ‘তারা আফগানিস্তানে পৌঁছে তালেবান বাহিনীতে যোগ দিতে চায়। ইতিমধ্যে এমন কিছু অনুপ্রবেশকারী বাংলাদেশি যুবক ভারতের নিরাপত্তা বাহিনীর হাতে আটক হয়েছে বলে আমরা গোয়েন্দাসূত্রে খবর পেয়েছি।’ তিনি আরও জানান, ‘আরও কিছু নব্য জঙ্গি যে দেশ ছাড়ার তোড়জোড় করছে সে খবর আমরা পাচ্ছি।’ কমিশনার শফিকুল ইসলামের মতে শুধু বাংলাদেশ নয়, এ ঢেউ উপমহাদেশের দেশগুলোসহ অনেক দেশেই লাগবে। তাই সম্মিলিতভাবে তাকে প্রতিহত করা দরকার।

বাংলাদেশের আরেক পুলিশ কর্তা জানাচ্ছেন, আট-নয়ের দশকে আফগানিস্তান-ফেরত জঙ্গিরাই হুজি, জেএমবি, আনসার-আল-ইসলামের মতো জঙ্গি জিহাদি সংগঠন গড়ে তোলে বাংলাদেশে। বিএনপি-জামায়াত সরকার আমলে ছড়িয়ে পড়ে এসব জঙ্গি সংগঠন। কিন্তু শেখ হাসিনা সরকার ক্ষমতায় এসে জঙ্গিদের বিরুদ্ধে ‘জিরো টলারেন্স’ নীতি গ্রহণ করে এসব জঙ্গি সংগঠনের বিরুদ্ধে লাগাতার অভিযান শুরু করে। ওই পুলিশ কর্তার মতে তার ফলেই আজ বাংলাদেশে জঙ্গিদের বিষদাঁত ভেঙে দেওয়া সম্ভব হয়েছে। প্রায় সব আফগান-ফেরত জঙ্গি নেতাকেই বিচারের কাঠগড়ায় তুলে শাস্তি নিশ্চিত করা গেছে। বর্তমান পরিস্থিতিতে ফের সে আশঙ্কা তৈরি হয়েছে। কিন্তু বাংলাদেশের আওয়ামী লীগ সরকার ও তার নেত্রী শেখ হাসিনা নিজেদের ‘জিরো টলারেন্স’ নীতিতে অনড়। এত কঠিন পরিস্থিতিতে এটাই কিছুটা ভরসার কথা।

লেখক : প্রবীণ সাংবাদিক [ভারত]।

এই বিভাগের আরও খবর
পোশাক খাতে অস্থিরতা
পোশাক খাতে অস্থিরতা
চাপে নতি স্বীকার নয়
চাপে নতি স্বীকার নয়
শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন
শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন
তিন দেশের বিমানবন্দরে তিন ধরনের ব্যবহার
তিন দেশের বিমানবন্দরে তিন ধরনের ব্যবহার
কালো দাগ রেখেই নতুন বাংলাদেশের পথ চলা
কালো দাগ রেখেই নতুন বাংলাদেশের পথ চলা
নির্বাচন ও রাজনীতির গতিপ্রকৃতি
নির্বাচন ও রাজনীতির গতিপ্রকৃতি
বড় শত্রু ভুয়া তথ্য
বড় শত্রু ভুয়া তথ্য
নির্বাচনি দায়িত্ব
নির্বাচনি দায়িত্ব
সূর্য দেখুক ঐতিহ্যের সূর্যঘড়ি
সূর্য দেখুক ঐতিহ্যের সূর্যঘড়ি
নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না
নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না
ধর্মের কল বাতাসে নড়ে
ধর্মের কল বাতাসে নড়ে
নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের
নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের
সর্বশেষ খবর
ল্যুভরে দুর্ধর্ষ চুরি, আরও একটি সিনেমাটিক ভিডিও প্রকাশ্যে
ল্যুভরে দুর্ধর্ষ চুরি, আরও একটি সিনেমাটিক ভিডিও প্রকাশ্যে

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘এনসিপির সঙ্গে এখনই জোট গঠন বিষয়ে কিছু বলা যাচ্ছে না, অপেক্ষা করতে হবে’
‘এনসিপির সঙ্গে এখনই জোট গঠন বিষয়ে কিছু বলা যাচ্ছে না, অপেক্ষা করতে হবে’

১ মিনিট আগে | রাজনীতি

সালিশে হাতুড়িপেটায় একজন নিহত, ঘরে অগ্নিসংযোগ
সালিশে হাতুড়িপেটায় একজন নিহত, ঘরে অগ্নিসংযোগ

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

থাইল্যান্ডের কাছে ৩ গোলে হারল বাংলাদেশ
থাইল্যান্ডের কাছে ৩ গোলে হারল বাংলাদেশ

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘জুলাই আন্দোলন উপদেষ্টাদের ভাগবাটোয়ারার জন্য হয়নি’
‘জুলাই আন্দোলন উপদেষ্টাদের ভাগবাটোয়ারার জন্য হয়নি’

১৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

পার্বত্য চট্টগ্রামের উন্নয়নের বিকল্প নেই : সুপ্রদীপ চাকমা
পার্বত্য চট্টগ্রামের উন্নয়নের বিকল্প নেই : সুপ্রদীপ চাকমা

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

অপব্যাখ্যা দিয়ে একটি দল বেহেশতের সার্টিফিকেট দিচ্ছে: এ্যানী
অপব্যাখ্যা দিয়ে একটি দল বেহেশতের সার্টিফিকেট দিচ্ছে: এ্যানী

২৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

নারায়ণগঞ্জে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে গ্রেফতার ২
নারায়ণগঞ্জে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে গ্রেফতার ২

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুনার নদীতে বাঁধ দিচ্ছে আফগানিস্তান, পাকিস্তানের বিপদ বাড়ছে?
কুনার নদীতে বাঁধ দিচ্ছে আফগানিস্তান, পাকিস্তানের বিপদ বাড়ছে?

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আকাশজুড়ে ঝলমলে দৃশ্য: আসছে ওরায়নিড উল্কাবৃষ্টি
আকাশজুড়ে ঝলমলে দৃশ্য: আসছে ওরায়নিড উল্কাবৃষ্টি

৪১ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

আমি পক্ষপাতদুষ্ট চিন্তা ও সিদ্ধান্ত গ্রহণে অভ্যস্ত নই : জ্বালানি উপদেষ্টা
আমি পক্ষপাতদুষ্ট চিন্তা ও সিদ্ধান্ত গ্রহণে অভ্যস্ত নই : জ্বালানি উপদেষ্টা

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজধানীতে দোকানের ভেতর চা বিক্রেতার ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
রাজধানীতে দোকানের ভেতর চা বিক্রেতার ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৪৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

মনোরেল বাস্তবায়িত হলে আরামদায়ক যাতায়াতের সুযোগ মিলবে: চসিক মেয়র
মনোরেল বাস্তবায়িত হলে আরামদায়ক যাতায়াতের সুযোগ মিলবে: চসিক মেয়র

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিশুদের মাঝে বেঁচে থাকতে চান নাসির
শিশুদের মাঝে বেঁচে থাকতে চান নাসির

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজনৈতিক শক্তির মধ্যে বিভাজনে সুযোগ পাবে ফ্যাসিস্ট শক্তি : আমান
রাজনৈতিক শক্তির মধ্যে বিভাজনে সুযোগ পাবে ফ্যাসিস্ট শক্তি : আমান

৫৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

সাহিত্য উৎসবে কবি-সাহিত্যিকদের মিলনমেলা
সাহিত্য উৎসবে কবি-সাহিত্যিকদের মিলনমেলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় কঠিন চীবর দান উৎসবে দেশের শান্তি কামনা
কলাপাড়ায় কঠিন চীবর দান উৎসবে দেশের শান্তি কামনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে বাসচাপায় নিহত ১
বাগেরহাটে বাসচাপায় নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রায় এক যুগ ধরে শেকলবন্দি মামুন
প্রায় এক যুগ ধরে শেকলবন্দি মামুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তরুণদের সুন্দর দেশ গড়ার আকাঙ্ক্ষা থাকতে হবে : উপদেষ্টা শারমীন
তরুণদের সুন্দর দেশ গড়ার আকাঙ্ক্ষা থাকতে হবে : উপদেষ্টা শারমীন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেচপাম্প চালু করতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বাবা-ছেলের মৃত্যু
সেচপাম্প চালু করতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বাবা-ছেলের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শনিবার মধ্যরাত থেকে উঠছে নিষেধাজ্ঞা, ইলিশ শিকারে নামবেন জেলেরা
শনিবার মধ্যরাত থেকে উঠছে নিষেধাজ্ঞা, ইলিশ শিকারে নামবেন জেলেরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিজওয়ানের বিশ্ব রেকর্ড ভাঙলেন অস্ট্রিয়ার করণবীর
রিজওয়ানের বিশ্ব রেকর্ড ভাঙলেন অস্ট্রিয়ার করণবীর

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আফগান সীমান্ত বন্ধ, পাকিস্তানে ৪০০ শতাংশ বেড়েছে টমেটোর দাম!
আফগান সীমান্ত বন্ধ, পাকিস্তানে ৪০০ শতাংশ বেড়েছে টমেটোর দাম!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেরপুরে ‌খান বাহাদুর ফুটবল টুর্নামেন্ট শুরু
শেরপুরে ‌খান বাহাদুর ফুটবল টুর্নামেন্ট শুরু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাভার্ডভ্যানের চাকায় পিষ্ট হয়ে শিশুর মৃত্যু
কাভার্ডভ্যানের চাকায় পিষ্ট হয়ে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাজধানীতে ছুরিকাঘাতে আহত গার্মেন্টস কর্মীর মৃত্যু
রাজধানীতে ছুরিকাঘাতে আহত গার্মেন্টস কর্মীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়া নদী রক্ষা ও প্লাস্টিক দূষণ বন্ধে মানববন্ধন
কলাপাড়া নদী রক্ষা ও প্লাস্টিক দূষণ বন্ধে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিছু উপদেষ্টার আচরণ মানুষকে আশ্বস্ত করছে না: হুমায়ূন কবির
কিছু উপদেষ্টার আচরণ মানুষকে আশ্বস্ত করছে না: হুমায়ূন কবির

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শিক্ষিকাকে ধর্ষণের অভিযোগে আটক ১
শিক্ষিকাকে ধর্ষণের অভিযোগে আটক ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
৭ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করল বিএনপি
৭ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করল বিএনপি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উপদেষ্টা পরিষদে বিদায়ের সুর!
উপদেষ্টা পরিষদে বিদায়ের সুর!

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃহৎ প্রতিবেশীর ছায়ায় প্রাপ্য আন্তর্জাতিক মনোযোগ পাচ্ছে না বাংলাদেশ
বৃহৎ প্রতিবেশীর ছায়ায় প্রাপ্য আন্তর্জাতিক মনোযোগ পাচ্ছে না বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের ‘পরমাণু স্থাপনায় হামলার আশঙ্কা’ নিয়ে যা বলল ইরান
ফের ‘পরমাণু স্থাপনায় হামলার আশঙ্কা’ নিয়ে যা বলল ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘চাই না আমার কথায় শাহরুখের সংসারে ঝড় উঠুক’
‘চাই না আমার কথায় শাহরুখের সংসারে ঝড় উঠুক’

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী
সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি খুবই হতাশ: স্যামি
আমি খুবই হতাশ: স্যামি

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বড় জয়ে সিরিজ বাংলাদেশের
বড় জয়ে সিরিজ বাংলাদেশের

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক মাস আগেও ডন আমাকে হুমকি দিয়েছে : নীলা চৌধুরী
এক মাস আগেও ডন আমাকে হুমকি দিয়েছে : নীলা চৌধুরী

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন
শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন

১৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শ্রীপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
শ্রীপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিদেশি বিনিয়োগে মন্দা কাটছেই না
বিদেশি বিনিয়োগে মন্দা কাটছেই না

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নির্বাচনে আওয়ামী লীগের অংশ নেওয়ার সুযোগ নেই : প্রেসসচিব
নির্বাচনে আওয়ামী লীগের অংশ নেওয়ার সুযোগ নেই : প্রেসসচিব

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩১ রুশ সেনার বিনিময়ে ১ হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত
৩১ রুশ সেনার বিনিময়ে ১ হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রশিদ খানকে টপকে রিশাদের বিশ্বরেকর্ড
রশিদ খানকে টপকে রিশাদের বিশ্বরেকর্ড

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌম্য ফর্মে ফিরে আবারও দেখালেন আশার আলো
সৌম্য ফর্মে ফিরে আবারও দেখালেন আশার আলো

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এ কে আজাদের গ্রেপ্তারের দাবিতে ফরিদপুরে বিএনপির মশাল মিছিল
এ কে আজাদের গ্রেপ্তারের দাবিতে ফরিদপুরে বিএনপির মশাল মিছিল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রয়লার ১৭০, পাঙাশ ১৮০, গরু ৭৪০, ডিমের হালি ৫০....
ব্রয়লার ১৭০, পাঙাশ ১৮০, গরু ৭৪০, ডিমের হালি ৫০....

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেঁপে খাওয়ার যত উপকার
পেঁপে খাওয়ার যত উপকার

৮ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

মিয়ানমারের স্ক্যাম সেন্টারে বেলারুশের মডেলের ‘রহস্যজনক মৃত্যু’
মিয়ানমারের স্ক্যাম সেন্টারে বেলারুশের মডেলের ‘রহস্যজনক মৃত্যু’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলতি মাসেই বিএনপির ২০০ আসনে প্রার্থীকে গ্রিন সিগন্যাল, আরপিও সংশোধনের বিষয়ে আপত্তি
চলতি মাসেই বিএনপির ২০০ আসনে প্রার্থীকে গ্রিন সিগন্যাল, আরপিও সংশোধনের বিষয়ে আপত্তি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দায়িত্ব শেষ করে যত তাড়াতাড়ি যেতে পারি বাঁচব
দায়িত্ব শেষ করে যত তাড়াতাড়ি যেতে পারি বাঁচব

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২ দিন বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
২ দিন বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কক্সবাজারে ঘোড়ার জন্য খাদ্য বিতরণ বাংলাদেশ অ্যানিমেল ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের
কক্সবাজারে ঘোড়ার জন্য খাদ্য বিতরণ বাংলাদেশ অ্যানিমেল ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৮ সাল পর্যন্ত ইন্টার মায়ামিতে থাকছেন মেসি
২০২৮ সাল পর্যন্ত ইন্টার মায়ামিতে থাকছেন মেসি

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজকের বাজারে স্বর্ণের দাম
আজকের বাজারে স্বর্ণের দাম

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৯ মাস পর সিরিজ জিতে দলের প্রশংসায় মিরাজ
১৯ মাস পর সিরিজ জিতে দলের প্রশংসায় মিরাজ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গী থেকে নিখোঁজ ইমামকে পরিবারের কাছে হস্তান্তর
টঙ্গী থেকে নিখোঁজ ইমামকে পরিবারের কাছে হস্তান্তর

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনকে তহবিল দিতে ইইউ’র রুশ সম্পদ ব্যবহারের পদক্ষেপ ব্যর্থ
ইউক্রেনকে তহবিল দিতে ইইউ’র রুশ সম্পদ ব্যবহারের পদক্ষেপ ব্যর্থ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৫ দিনের পূর্বাভাসে বৃষ্টি-তাপমাত্রা নিয়ে নতুন বার্তা
আগামী ৫ দিনের পূর্বাভাসে বৃষ্টি-তাপমাত্রা নিয়ে নতুন বার্তা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
মুখ্য সমন্বয়কের পদ ছাড়লেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
মুখ্য সমন্বয়কের পদ ছাড়লেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী কোকোর সহধর্মিণী শর্মিলা, জামায়াতের ড. মোস্তফা
বিএনপির প্রার্থী কোকোর সহধর্মিণী শর্মিলা, জামায়াতের ড. মোস্তফা

নগর জীবন

স্বাস্থ্যে থাকবে শুধু তিনটি অধিদপ্তর
স্বাস্থ্যে থাকবে শুধু তিনটি অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির গোলাম নবী ও হায়দার বিজেপির পার্থ জামায়াতের নজরুল
বিএনপির গোলাম নবী ও হায়দার বিজেপির পার্থ জামায়াতের নজরুল

নগর জীবন

সেই জনপ্রিয় সংলাপ ‘রাষ্ট্রবিজ্ঞান একটি গতিশীল বিজ্ঞান’
সেই জনপ্রিয় সংলাপ ‘রাষ্ট্রবিজ্ঞান একটি গতিশীল বিজ্ঞান’

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বাংলাদেশের সিরিজ জয়
বাংলাদেশের সিরিজ জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শুধু ’৭১ নয়, ’৪৭ থেকে সব ভুলের ক্ষমা চাই
শুধু ’৭১ নয়, ’৪৭ থেকে সব ভুলের ক্ষমা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

বুনো শূকরের হানায় ফসলের ক্ষতি
বুনো শূকরের হানায় ফসলের ক্ষতি

দেশগ্রাম

সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ
সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ

নগর জীবন

ক্যাপিটাল ড্রামায় ত্রিভুজ প্রেমের নাটক
ক্যাপিটাল ড্রামায় ত্রিভুজ প্রেমের নাটক

শোবিজ

গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার স্বামী-শ্বশুর পলাতক
গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার স্বামী-শ্বশুর পলাতক

দেশগ্রাম

দৃশ্যমান রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু
দৃশ্যমান রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু

নগর জীবন

মিরাজকে আরও সময় দিতে চান বুলবুল
মিরাজকে আরও সময় দিতে চান বুলবুল

মাঠে ময়দানে

প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি
প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি

প্রথম পৃষ্ঠা

একই পরিবারের সাতজন সারের ডিলার
একই পরিবারের সাতজন সারের ডিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে
একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচার কাজ শেষ আসছে রায়
বিচার কাজ শেষ আসছে রায়

প্রথম পৃষ্ঠা

হঠাৎ বিতর্কে উপদেষ্টারা
হঠাৎ বিতর্কে উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়ক বিলুপ্তি করে একনায়কতন্ত্র কায়েম
তত্ত্বাবধায়ক বিলুপ্তি করে একনায়কতন্ত্র কায়েম

প্রথম পৃষ্ঠা

লিটন ফিরলেন, বাদ পড়লেন সাইফউদ্দিন
লিটন ফিরলেন, বাদ পড়লেন সাইফউদ্দিন

মাঠে ময়দানে

১৯ বছরেও আলোর মুখ দেখেনি খালাশপীর কয়লাখনি
১৯ বছরেও আলোর মুখ দেখেনি খালাশপীর কয়লাখনি

পেছনের পৃষ্ঠা

থমকে গেল স্যুয়ারেজ প্রকল্পের কাজ
থমকে গেল স্যুয়ারেজ প্রকল্পের কাজ

নগর জীবন

ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি
ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ নির্মাতার সেরা ১০ ছবি
১০ নির্মাতার সেরা ১০ ছবি

শোবিজ

বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড মুখোমুখি
বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড মুখোমুখি

মাঠে ময়দানে

রেকর্ড গড়ে বাংলাদেশের সিরিজ জয়
রেকর্ড গড়ে বাংলাদেশের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

কাবাডিতে এলো দুই পদক
কাবাডিতে এলো দুই পদক

মাঠে ময়দানে

ফেবারিটদের জয়ের রাত
ফেবারিটদের জয়ের রাত

মাঠে ময়দানে

কুয়েতে কেমন খেলবে বসুন্ধরা কিংস
কুয়েতে কেমন খেলবে বসুন্ধরা কিংস

মাঠে ময়দানে