শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৩ সেপ্টেম্বর, ২০২১

তালেবান ও সন্ত্রাসের হুমকি

সুখরঞ্জন দাশগুপ্ত
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
তালেবান ও সন্ত্রাসের হুমকি

বিশ্বজুড়ে এখন একটাই প্রসঙ্গ তালেবান ও সন্ত্রাস। দুর্ভাগ্য একবিংশ শতাব্দীর। বিশ্বে এমন কোনো নেতা নেই যিনি এ সন্ত্রাসবাদ নিশ্চিহ্ন করতে পারেন। এ সন্ত্রাসবাদের জন্ম হয়েছিল গত শতাব্দীর শেষের দিকে পাকিস্তানের উত্তরাঞ্চলে। আর জন্মানোর পরই তারা আফগানিস্তানের সাবেক রাষ্ট্রপতি নাজিবুল্লাহকে হত্যা করে কাবুলের প্রকাশ্য রাস্তায় টাঙিয়ে রেখেছিল। এ নৃশংস হত্যাকান্ডের নেপথ্যে ছিল পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই ও পাকিস্তান সরকার। সে সময় সোভিয়েত রাশিয়া সেনা পাঠিয়ে পরিস্থিতির সামাল দিয়েছিল। সোভিয়েত ইউনিয়ন ভেঙে যাওয়ার পর ইয়েলৎসিন-গর্বাচেভরা সেনা পাঠিয়ে সন্ত্রাসবাদের মোকাবিলা কিছুটা করতে পেরেছিলেন। কিন্তু রাশিয়ায়ও তখন আর্থিক সংকট দেখা দেওয়ায় তারা কিছুদিনের মধ্যেই সেনা প্রত্যাহার করে নেয়। আবার শুরু হয় তালেবান দাপট। আমেরিকার প্রেসিডেন্ট জর্জ বুশ (জুনিয়র) তালেবানদের কিছুটা জব্দ করেছিলেন। এর পরই আমেরিকার নিউইয়র্ক শহরে ওসামা বিন লাদেনের নেতৃত্বে আত্মঘাতী বিমান হামলা ও গুলি-বোমাবর্ষণে অসংখ্য মানুষকে হত্যা করা হয়। ধ্বংস হয়ে যায় বিখ্যাত ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টারসহ বহু বাড়ি। ইতিহাসে যে ঘটনা ৯/১১ নামে কুখ্যাত হয়ে আছে। পৃথিবীতে এখন সন্ত্রাসবাদের আঁতুড়ঘর বলে চিহ্নিত পাকিস্তান। সে দেশের গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই, তাদের শাখা সংগঠন জইশ-ই-মোহাম্মদ ও লস্কর-ই-তৈয়বা গত কয়েক বছর ধরে তালেবানদের বিশেষ প্রশিক্ষণ দিয়েছে। আর তার সঙ্গে তারা বিভিন্ন দেশের সন্ত্রাসী ধর্মীয় সংগঠনগুলোকে যুক্ত করেছে। আফগানিস্তান পুনর্গঠনের জন্য ভারত ৪০০ নতুন প্রকল্প নিয়েছে, যার মধ্যে আছে আফগানিস্তানের সংসদ ভবনের নির্মাণসহ একাধিক গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্প। আজ পর্যন্ত মোট বিনিয়োগের পরিমাণ প্রায় ২২ হাজার কোটি টাকা। আশরাফ গনি সরকার সে দেশে ভারতের এ উন্নয়ন প্রকল্পের ফলে যেসব উন্নতি হয়েছে তার খতিয়ান দিয়েছে। কিন্তু তালেবানরা বলছে, কোনো উন্নতিই হয়নি গনি সরকারের আমলে। তালেবানদের কর্মকান্ড আজও ভারতের বিশিষ্ট ব্যক্তিরা ভুলতে পারছেন না। ২০০১ সালে যখন ভারতে অটল বিহারি বাজপেয়ির নেতৃত্বে বিজেপি সরকার চলছে, তখন ইন্ডিয়ান এয়ারলাইনসের একটি বিমান তালেবানরা হাইজ্যাক করেছিল দিল্লি থেকে। ফ্লাইট নম্বর ১৮৪-এর সে বিমানটিকে নিয়ে যাওয়া হয় করাচি। সেখানে তালেবানদের সঙ্গে দীর্ঘ সময় আলোচনা করেন ভারতীয় কূটনীতিকরা। তারপর বিমানটি নিয়ে যাওয়া হয় আফগানিস্তানের কান্দাহারে।

গত ২১ আগস্ট এক টেলিভিশন সাক্ষাৎকারে তদানীন্তন বিজেপি সরকারের মন্ত্রী যশবন্ত সিনহা জানিয়েছেন, তিনি চেয়েছিলেন রাশিয়ার সাহায্যে কান্দাহার থেকে বিমানটি সন্ত্রাসবাদীদের কবলমুক্ত করে যাত্রীদের নিরাপদে ফিরিয়ে আনতে। কিন্তু সে সময় মন্ত্রিসভার মধ্যেই এ নিয়ে মতপার্থক্য তৈরি হয়। সন্ত্রাসবাদীরা দাবি করেছিল, দিল্লিতে বন্দী তাদের তিনজন জঙ্গিকে বিনা শর্তে মুক্ত করে তাদের হাতে তুলে দিতে হবে। সঙ্গে চেয়েছিল ১০ মিলিয়ন ডলার। শেষ পর্যন্ত তাদের দুটি দাবিই মেনে নেয় ভারত সরকার।

এ তো গেল পুরনো কথা। এখন দেখা যাক আফগানিস্তানের বর্তমান পরিস্থিতিতে বিভিন্ন দেশ কী অবস্থান নিচ্ছে। তালেবানরা কাবুলে ঢোকার কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান ঘোষণা করেন, তার দেশ তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দেবে। তালেবানরা কাবুল দখল করার পর রীতিমতো উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেন তিনি। চীন বলছে, তালেবানদের সঙ্গে তাদের সম্পর্ক ভালো। তারা পরিস্থিতির দিকে নজর রাখছে। রাশিয়ান প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন বলেছেন, এই তালেবানরা অনেকটা ‘মডারেট’। এদের সঙ্গে আলোচনা করাই যায়। ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসনও তালেবান সরকারের সঙ্গে কাজ করতে রাজি বলে জানিয়েছেন। বলেছেন, ‘আফগানিস্তানের সমস্যার যে কোনো সমাধানসূত্র বের করার ক্ষেত্রে রাজনৈতিক ও কূটনৈতিক প্রচেষ্টা জারি রাখবে ব্রিটেন। দরকার পড়লে তালেবান নেতৃত্বের সঙ্গেও কাজ করব আমরা।’ ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি অবশ্য এ ক্ষেত্রে ‘ধরি মাছ না ছুঁই পানি’ নীতি নিয়েছেন। ২০ আগস্ট গুজরাটের সোমনাথ মন্দিরসংক্রান্ত একাধিক প্রকল্পের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে গিয়ে মোদি বলেন, ‘সন্ত্রাসের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠিত শাসন কোনোভাবেই দীর্ঘস্থায়ী হয় না।’ বিভেদকামী শক্তি কিছুদিন ক্ষমতা ভোগ করলেও তাদের অস্তিত্ব স্থায়িত্ব লাভ করে না। যখন কিছু স্বৈরাচার সোমনাথ মন্দির ভেঙেছিল তখন যেমন এটা সত্যি ছিল, তেমনি আজ যখন কিছু মানুষ সেই অতীতের ভাবধারা মেনে চলার কথা বলছে, তাদের ক্ষেত্রেও ওই নীতি প্রযোজ্য।’ তালেবানদের নাম উচ্চারণ না করলেও ধর্মের দোহাই দিয়ে অস্ত্রবলে তালেবান জঙ্গিদের আফগানিস্তানে ক্ষমতা দখলের কথাই যে তিনি বলতে চেয়েছেন তা স্পষ্ট তাঁর বক্তব্যে, মত ওয়াকিবহাল মহলের।

সম্প্রতি প্রবীণ সাংবাদিক সুমিত মিত্র আনন্দবাজার পত্রিকায় এ প্রসঙ্গে এক নিবন্ধে লিখেছেন- ‘রাজনৈতিক পতাকার রঙে ডোনাল্ড ট্রাম্প ও জো বাইডেন পরস্পরের বিপরীত হলেও একটি ব্যাপারে তাঁদের কোনো পার্থক্য নেই। তা হলো, রাজনৈতিক স্বার্থপরতা। মিলিটারি খরচ কমানোর আনন্দে ট্রাম্পের মতোই বাইডেন ছিলেন এতই মশগুল যে লক্ষ্য করেননি তালেবান মোটেই গত ২০ বছরে পাল্টায়নি তাদের দৃষ্টিভঙ্গি।... কেবল নিরাপত্তার বিচারেও বাইডেন কর্তব্যচুতি করেছেন। যারা এখন সে দেশে শীর্ষ পদে সমাসীন তাদের অনেকেই দাগি অপরাধী। এদের মধ্যে রয়েছেন মোল্লা আবদুল গনি বরাদর, তালেবান প্রতিষ্ঠাতা মোল্লা ওমরের বিশেষ প্রিয়পাত্র, যিনি ২০১০ থেকে আট বছর করাচিতে জেল খাটার পর ট্রাম্পের অনুরোধে ছাড়া পেয়ে আমেরিকার সঙ্গে তালেবানের অলিখিত সন্ধি প্রস্তাবের বিশেষ প্রবক্তা হয়ে ওঠেন। এই লেখকের এক কূটনীতিক বন্ধুর মতে বরাদর হচ্ছেন “তালেবানের কিসিঞ্জার”। আছেন মিলিটারির প্রধান মোল্লা মোহাম্মদ ইয়াকুব, যিনি মরহুম নেতা মোল্লা ওমরের পুত্র। তবে তালেবানের লড়াকু চরিত্রকে যিনি এক বৈশ্বিক উৎপাতে পরিণত করতে পারেন তিনি হলেন তালেবানের উপপ্রধান সিরাজুদ্দিন হাক্কানি। সোভিয়েতবিরোধী যুদ্ধের প্রধান নায়ক জালালুদ্দিন হাক্কানির পুত্র সিরাজুদ্দিন এফবিআইর “মোস্ট ওয়ান্টেড টেররিস্ট”দের একজন। তাকেই মনে করা হয় আল-কায়েদা ও অন্যান্য আন্তর্জাতিক ইসলামী আতঙ্কবাদী গোষ্ঠীর সঙ্গে তালেবানদের প্রধান সেতু।’ পরিশেষে একটি অত্যন্ত জরুরি কথা বলা দরকার। তালেবানি সন্ত্রাসবাদ শুধু আফগানিস্তানে কায়েম হয়েছে ভেবে যারা এখনো নিশ্চিন্ত আছেন, তাদের জানা দরকার ওই জঙ্গিপনা হয়তো আমাদেরও দরজার গোড়ায় আসতে চলেছে। কারণ তালেবানরা আফগানিস্তানে ক্ষমতা দখলের পর বাংলাদেশের জঙ্গি জিহাদি শক্তি উৎসাহিত হয়েছে বলে মনে করছে বাংলাদেশের পুলিশ। ঢাকা মেট্রোপলিটান পুলিশের কমিশনার মোহাম্মদ শফিকুল ইসলাম জানিয়েছেন, গত কয়েক দিনে বাংলাদেশের বেশ কিছু জঙ্গি মনোভাবাপন্ন যুবক বেআইনিভাবে ভারতে অনুপ্রবেশ করে আফগানিস্তানের উদ্দেশে রওনা হয়েছে। কমিশনার বলেছেন, ‘তারা আফগানিস্তানে পৌঁছে তালেবান বাহিনীতে যোগ দিতে চায়। ইতিমধ্যে এমন কিছু অনুপ্রবেশকারী বাংলাদেশি যুবক ভারতের নিরাপত্তা বাহিনীর হাতে আটক হয়েছে বলে আমরা গোয়েন্দাসূত্রে খবর পেয়েছি।’ তিনি আরও জানান, ‘আরও কিছু নব্য জঙ্গি যে দেশ ছাড়ার তোড়জোড় করছে সে খবর আমরা পাচ্ছি।’ কমিশনার শফিকুল ইসলামের মতে শুধু বাংলাদেশ নয়, এ ঢেউ উপমহাদেশের দেশগুলোসহ অনেক দেশেই লাগবে। তাই সম্মিলিতভাবে তাকে প্রতিহত করা দরকার।

বাংলাদেশের আরেক পুলিশ কর্তা জানাচ্ছেন, আট-নয়ের দশকে আফগানিস্তান-ফেরত জঙ্গিরাই হুজি, জেএমবি, আনসার-আল-ইসলামের মতো জঙ্গি জিহাদি সংগঠন গড়ে তোলে বাংলাদেশে। বিএনপি-জামায়াত সরকার আমলে ছড়িয়ে পড়ে এসব জঙ্গি সংগঠন। কিন্তু শেখ হাসিনা সরকার ক্ষমতায় এসে জঙ্গিদের বিরুদ্ধে ‘জিরো টলারেন্স’ নীতি গ্রহণ করে এসব জঙ্গি সংগঠনের বিরুদ্ধে লাগাতার অভিযান শুরু করে। ওই পুলিশ কর্তার মতে তার ফলেই আজ বাংলাদেশে জঙ্গিদের বিষদাঁত ভেঙে দেওয়া সম্ভব হয়েছে। প্রায় সব আফগান-ফেরত জঙ্গি নেতাকেই বিচারের কাঠগড়ায় তুলে শাস্তি নিশ্চিত করা গেছে। বর্তমান পরিস্থিতিতে ফের সে আশঙ্কা তৈরি হয়েছে। কিন্তু বাংলাদেশের আওয়ামী লীগ সরকার ও তার নেত্রী শেখ হাসিনা নিজেদের ‘জিরো টলারেন্স’ নীতিতে অনড়। এত কঠিন পরিস্থিতিতে এটাই কিছুটা ভরসার কথা।

লেখক : প্রবীণ সাংবাদিক [ভারত]।

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

৩৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন
দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু
ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ
গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর
মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর
ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি
অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশের বাজারে ফের কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে ফের কমেছে স্বর্ণের দাম

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ
ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ

পূর্ব-পশ্চিম

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার
ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ
চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ

পূর্ব-পশ্চিম

আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই
আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই

পেছনের পৃষ্ঠা

মামলার জালে শোবিজ তারকারা
মামলার জালে শোবিজ তারকারা

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য দীপিকা
অপ্রতিরোধ্য দীপিকা

শোবিজ