শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৩ সেপ্টেম্বর, ২০২১

তালেবান ও সন্ত্রাসের হুমকি

সুখরঞ্জন দাশগুপ্ত
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
তালেবান ও সন্ত্রাসের হুমকি

বিশ্বজুড়ে এখন একটাই প্রসঙ্গ তালেবান ও সন্ত্রাস। দুর্ভাগ্য একবিংশ শতাব্দীর। বিশ্বে এমন কোনো নেতা নেই যিনি এ সন্ত্রাসবাদ নিশ্চিহ্ন করতে পারেন। এ সন্ত্রাসবাদের জন্ম হয়েছিল গত শতাব্দীর শেষের দিকে পাকিস্তানের উত্তরাঞ্চলে। আর জন্মানোর পরই তারা আফগানিস্তানের সাবেক রাষ্ট্রপতি নাজিবুল্লাহকে হত্যা করে কাবুলের প্রকাশ্য রাস্তায় টাঙিয়ে রেখেছিল। এ নৃশংস হত্যাকান্ডের নেপথ্যে ছিল পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই ও পাকিস্তান সরকার। সে সময় সোভিয়েত রাশিয়া সেনা পাঠিয়ে পরিস্থিতির সামাল দিয়েছিল। সোভিয়েত ইউনিয়ন ভেঙে যাওয়ার পর ইয়েলৎসিন-গর্বাচেভরা সেনা পাঠিয়ে সন্ত্রাসবাদের মোকাবিলা কিছুটা করতে পেরেছিলেন। কিন্তু রাশিয়ায়ও তখন আর্থিক সংকট দেখা দেওয়ায় তারা কিছুদিনের মধ্যেই সেনা প্রত্যাহার করে নেয়। আবার শুরু হয় তালেবান দাপট। আমেরিকার প্রেসিডেন্ট জর্জ বুশ (জুনিয়র) তালেবানদের কিছুটা জব্দ করেছিলেন। এর পরই আমেরিকার নিউইয়র্ক শহরে ওসামা বিন লাদেনের নেতৃত্বে আত্মঘাতী বিমান হামলা ও গুলি-বোমাবর্ষণে অসংখ্য মানুষকে হত্যা করা হয়। ধ্বংস হয়ে যায় বিখ্যাত ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টারসহ বহু বাড়ি। ইতিহাসে যে ঘটনা ৯/১১ নামে কুখ্যাত হয়ে আছে। পৃথিবীতে এখন সন্ত্রাসবাদের আঁতুড়ঘর বলে চিহ্নিত পাকিস্তান। সে দেশের গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই, তাদের শাখা সংগঠন জইশ-ই-মোহাম্মদ ও লস্কর-ই-তৈয়বা গত কয়েক বছর ধরে তালেবানদের বিশেষ প্রশিক্ষণ দিয়েছে। আর তার সঙ্গে তারা বিভিন্ন দেশের সন্ত্রাসী ধর্মীয় সংগঠনগুলোকে যুক্ত করেছে। আফগানিস্তান পুনর্গঠনের জন্য ভারত ৪০০ নতুন প্রকল্প নিয়েছে, যার মধ্যে আছে আফগানিস্তানের সংসদ ভবনের নির্মাণসহ একাধিক গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্প। আজ পর্যন্ত মোট বিনিয়োগের পরিমাণ প্রায় ২২ হাজার কোটি টাকা। আশরাফ গনি সরকার সে দেশে ভারতের এ উন্নয়ন প্রকল্পের ফলে যেসব উন্নতি হয়েছে তার খতিয়ান দিয়েছে। কিন্তু তালেবানরা বলছে, কোনো উন্নতিই হয়নি গনি সরকারের আমলে। তালেবানদের কর্মকান্ড আজও ভারতের বিশিষ্ট ব্যক্তিরা ভুলতে পারছেন না। ২০০১ সালে যখন ভারতে অটল বিহারি বাজপেয়ির নেতৃত্বে বিজেপি সরকার চলছে, তখন ইন্ডিয়ান এয়ারলাইনসের একটি বিমান তালেবানরা হাইজ্যাক করেছিল দিল্লি থেকে। ফ্লাইট নম্বর ১৮৪-এর সে বিমানটিকে নিয়ে যাওয়া হয় করাচি। সেখানে তালেবানদের সঙ্গে দীর্ঘ সময় আলোচনা করেন ভারতীয় কূটনীতিকরা। তারপর বিমানটি নিয়ে যাওয়া হয় আফগানিস্তানের কান্দাহারে।

গত ২১ আগস্ট এক টেলিভিশন সাক্ষাৎকারে তদানীন্তন বিজেপি সরকারের মন্ত্রী যশবন্ত সিনহা জানিয়েছেন, তিনি চেয়েছিলেন রাশিয়ার সাহায্যে কান্দাহার থেকে বিমানটি সন্ত্রাসবাদীদের কবলমুক্ত করে যাত্রীদের নিরাপদে ফিরিয়ে আনতে। কিন্তু সে সময় মন্ত্রিসভার মধ্যেই এ নিয়ে মতপার্থক্য তৈরি হয়। সন্ত্রাসবাদীরা দাবি করেছিল, দিল্লিতে বন্দী তাদের তিনজন জঙ্গিকে বিনা শর্তে মুক্ত করে তাদের হাতে তুলে দিতে হবে। সঙ্গে চেয়েছিল ১০ মিলিয়ন ডলার। শেষ পর্যন্ত তাদের দুটি দাবিই মেনে নেয় ভারত সরকার।

এ তো গেল পুরনো কথা। এখন দেখা যাক আফগানিস্তানের বর্তমান পরিস্থিতিতে বিভিন্ন দেশ কী অবস্থান নিচ্ছে। তালেবানরা কাবুলে ঢোকার কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান ঘোষণা করেন, তার দেশ তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দেবে। তালেবানরা কাবুল দখল করার পর রীতিমতো উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেন তিনি। চীন বলছে, তালেবানদের সঙ্গে তাদের সম্পর্ক ভালো। তারা পরিস্থিতির দিকে নজর রাখছে। রাশিয়ান প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন বলেছেন, এই তালেবানরা অনেকটা ‘মডারেট’। এদের সঙ্গে আলোচনা করাই যায়। ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসনও তালেবান সরকারের সঙ্গে কাজ করতে রাজি বলে জানিয়েছেন। বলেছেন, ‘আফগানিস্তানের সমস্যার যে কোনো সমাধানসূত্র বের করার ক্ষেত্রে রাজনৈতিক ও কূটনৈতিক প্রচেষ্টা জারি রাখবে ব্রিটেন। দরকার পড়লে তালেবান নেতৃত্বের সঙ্গেও কাজ করব আমরা।’ ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি অবশ্য এ ক্ষেত্রে ‘ধরি মাছ না ছুঁই পানি’ নীতি নিয়েছেন। ২০ আগস্ট গুজরাটের সোমনাথ মন্দিরসংক্রান্ত একাধিক প্রকল্পের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে গিয়ে মোদি বলেন, ‘সন্ত্রাসের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠিত শাসন কোনোভাবেই দীর্ঘস্থায়ী হয় না।’ বিভেদকামী শক্তি কিছুদিন ক্ষমতা ভোগ করলেও তাদের অস্তিত্ব স্থায়িত্ব লাভ করে না। যখন কিছু স্বৈরাচার সোমনাথ মন্দির ভেঙেছিল তখন যেমন এটা সত্যি ছিল, তেমনি আজ যখন কিছু মানুষ সেই অতীতের ভাবধারা মেনে চলার কথা বলছে, তাদের ক্ষেত্রেও ওই নীতি প্রযোজ্য।’ তালেবানদের নাম উচ্চারণ না করলেও ধর্মের দোহাই দিয়ে অস্ত্রবলে তালেবান জঙ্গিদের আফগানিস্তানে ক্ষমতা দখলের কথাই যে তিনি বলতে চেয়েছেন তা স্পষ্ট তাঁর বক্তব্যে, মত ওয়াকিবহাল মহলের।

সম্প্রতি প্রবীণ সাংবাদিক সুমিত মিত্র আনন্দবাজার পত্রিকায় এ প্রসঙ্গে এক নিবন্ধে লিখেছেন- ‘রাজনৈতিক পতাকার রঙে ডোনাল্ড ট্রাম্প ও জো বাইডেন পরস্পরের বিপরীত হলেও একটি ব্যাপারে তাঁদের কোনো পার্থক্য নেই। তা হলো, রাজনৈতিক স্বার্থপরতা। মিলিটারি খরচ কমানোর আনন্দে ট্রাম্পের মতোই বাইডেন ছিলেন এতই মশগুল যে লক্ষ্য করেননি তালেবান মোটেই গত ২০ বছরে পাল্টায়নি তাদের দৃষ্টিভঙ্গি।... কেবল নিরাপত্তার বিচারেও বাইডেন কর্তব্যচুতি করেছেন। যারা এখন সে দেশে শীর্ষ পদে সমাসীন তাদের অনেকেই দাগি অপরাধী। এদের মধ্যে রয়েছেন মোল্লা আবদুল গনি বরাদর, তালেবান প্রতিষ্ঠাতা মোল্লা ওমরের বিশেষ প্রিয়পাত্র, যিনি ২০১০ থেকে আট বছর করাচিতে জেল খাটার পর ট্রাম্পের অনুরোধে ছাড়া পেয়ে আমেরিকার সঙ্গে তালেবানের অলিখিত সন্ধি প্রস্তাবের বিশেষ প্রবক্তা হয়ে ওঠেন। এই লেখকের এক কূটনীতিক বন্ধুর মতে বরাদর হচ্ছেন “তালেবানের কিসিঞ্জার”। আছেন মিলিটারির প্রধান মোল্লা মোহাম্মদ ইয়াকুব, যিনি মরহুম নেতা মোল্লা ওমরের পুত্র। তবে তালেবানের লড়াকু চরিত্রকে যিনি এক বৈশ্বিক উৎপাতে পরিণত করতে পারেন তিনি হলেন তালেবানের উপপ্রধান সিরাজুদ্দিন হাক্কানি। সোভিয়েতবিরোধী যুদ্ধের প্রধান নায়ক জালালুদ্দিন হাক্কানির পুত্র সিরাজুদ্দিন এফবিআইর “মোস্ট ওয়ান্টেড টেররিস্ট”দের একজন। তাকেই মনে করা হয় আল-কায়েদা ও অন্যান্য আন্তর্জাতিক ইসলামী আতঙ্কবাদী গোষ্ঠীর সঙ্গে তালেবানদের প্রধান সেতু।’ পরিশেষে একটি অত্যন্ত জরুরি কথা বলা দরকার। তালেবানি সন্ত্রাসবাদ শুধু আফগানিস্তানে কায়েম হয়েছে ভেবে যারা এখনো নিশ্চিন্ত আছেন, তাদের জানা দরকার ওই জঙ্গিপনা হয়তো আমাদেরও দরজার গোড়ায় আসতে চলেছে। কারণ তালেবানরা আফগানিস্তানে ক্ষমতা দখলের পর বাংলাদেশের জঙ্গি জিহাদি শক্তি উৎসাহিত হয়েছে বলে মনে করছে বাংলাদেশের পুলিশ। ঢাকা মেট্রোপলিটান পুলিশের কমিশনার মোহাম্মদ শফিকুল ইসলাম জানিয়েছেন, গত কয়েক দিনে বাংলাদেশের বেশ কিছু জঙ্গি মনোভাবাপন্ন যুবক বেআইনিভাবে ভারতে অনুপ্রবেশ করে আফগানিস্তানের উদ্দেশে রওনা হয়েছে। কমিশনার বলেছেন, ‘তারা আফগানিস্তানে পৌঁছে তালেবান বাহিনীতে যোগ দিতে চায়। ইতিমধ্যে এমন কিছু অনুপ্রবেশকারী বাংলাদেশি যুবক ভারতের নিরাপত্তা বাহিনীর হাতে আটক হয়েছে বলে আমরা গোয়েন্দাসূত্রে খবর পেয়েছি।’ তিনি আরও জানান, ‘আরও কিছু নব্য জঙ্গি যে দেশ ছাড়ার তোড়জোড় করছে সে খবর আমরা পাচ্ছি।’ কমিশনার শফিকুল ইসলামের মতে শুধু বাংলাদেশ নয়, এ ঢেউ উপমহাদেশের দেশগুলোসহ অনেক দেশেই লাগবে। তাই সম্মিলিতভাবে তাকে প্রতিহত করা দরকার।

বাংলাদেশের আরেক পুলিশ কর্তা জানাচ্ছেন, আট-নয়ের দশকে আফগানিস্তান-ফেরত জঙ্গিরাই হুজি, জেএমবি, আনসার-আল-ইসলামের মতো জঙ্গি জিহাদি সংগঠন গড়ে তোলে বাংলাদেশে। বিএনপি-জামায়াত সরকার আমলে ছড়িয়ে পড়ে এসব জঙ্গি সংগঠন। কিন্তু শেখ হাসিনা সরকার ক্ষমতায় এসে জঙ্গিদের বিরুদ্ধে ‘জিরো টলারেন্স’ নীতি গ্রহণ করে এসব জঙ্গি সংগঠনের বিরুদ্ধে লাগাতার অভিযান শুরু করে। ওই পুলিশ কর্তার মতে তার ফলেই আজ বাংলাদেশে জঙ্গিদের বিষদাঁত ভেঙে দেওয়া সম্ভব হয়েছে। প্রায় সব আফগান-ফেরত জঙ্গি নেতাকেই বিচারের কাঠগড়ায় তুলে শাস্তি নিশ্চিত করা গেছে। বর্তমান পরিস্থিতিতে ফের সে আশঙ্কা তৈরি হয়েছে। কিন্তু বাংলাদেশের আওয়ামী লীগ সরকার ও তার নেত্রী শেখ হাসিনা নিজেদের ‘জিরো টলারেন্স’ নীতিতে অনড়। এত কঠিন পরিস্থিতিতে এটাই কিছুটা ভরসার কথা।

লেখক : প্রবীণ সাংবাদিক [ভারত]।

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

২ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা

৩ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

কমেনি প্রশাসনে আওয়ামী সুবিধাভোগীদের দাপট
কমেনি প্রশাসনে আওয়ামী সুবিধাভোগীদের দাপট

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় মোটরসাইকেল র‌্যালিতে জামায়াত প্রার্থীর প্রচারণা
কুমিল্লায় মোটরসাইকেল র‌্যালিতে জামায়াত প্রার্থীর প্রচারণা

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যেসব বিষয় পরকালে বিশ্বাসের সম্পূরক
যেসব বিষয় পরকালে বিশ্বাসের সম্পূরক

১৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩০
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুশকিমুক্ত চুল পেতে চাইলে
খুশকিমুক্ত চুল পেতে চাইলে

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আলজারি-শামারের চোটে উইন্ডিজ দলে রোচ
আলজারি-শামারের চোটে উইন্ডিজ দলে রোচ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির রাজনীতিতে সব ধর্মের প্রতি সম্মান আছে : এ্যানী
বিএনপির রাজনীতিতে সব ধর্মের প্রতি সম্মান আছে : এ্যানী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১
কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা
জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত
ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ
মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা