শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৭ সেপ্টেম্বর, ২০২১

বর্জ্য ব্যবস্থাপনার চ্যালেঞ্জ

হাবিবা আক্তার হ্যাপি
প্রিন্ট ভার্সন
বর্জ্য ব্যবস্থাপনার চ্যালেঞ্জ

বর্তমান পৃথিবীতে প্রায় ৮ বিলিয়ন মানুষ বসবাস করছে এবং বর্জ্যরে পরিমাণ হিসাব করলে দেখা যায় জনপ্রতি দিনে প্রায় ১.২ কেজি বর্জ্য উৎপাদন করছে। বছর শেষে এর পরিমাণ দাঁড়ায় প্রায় ১.৫ বিলিয়ন টন। ধারণা করা হচ্ছে, ২০২৫ সালের মধ্যে বর্জ্যরে পরিমাণ বেড়ে ২.২ বিলিয়ন টন হবে। দ্রুত নগরায়ণ ও শিল্পায়নের কারণে দিন দিন বেড়েই চলেছে কঠিন বর্জ্যরে পরিমাণ, আর তাই সঠিকভাবে কঠিন বর্জ্য ব্যবস্থাপনা চ্যালেঞ্জিং হয়ে দাঁড়িয়েছে উন্নয়নশীল দেশগুলোয়। উচ্চ ও নিম্ন আয়ের দেশগুলোয এ বর্জ্যরে এক বিরাট অংশের (প্রায় ৫৯%) জায়গা হচ্ছে ল্যান্ডফিলে। বিশ্বজুড়ে ল্যান্ডফিলিং পদ্ধতি বর্জ্য নিষ্পত্তিতে ব্যবহৃত হচ্ছে। ল্যান্ডফিলিং হলো বর্জ্য অপসারণের এক ধরনের মাধ্যম যেখানে বর্জ্য অন্তর্নিহিত সেকশনগুলোয় জমা হয় এবং পচে গিয়ে সেখান থেকে নির্গত হয় কার্বন-ডাইঅক্সাইড ও মিথেন। মিথেন হলো শক্তিশালী গ্রিনহাউস গ্যাস। এ মিথেন উৎপন্ন হচ্ছে ল্যান্ডফিলগুলোর বর্জ্য থেকে এবং আমরা সবাই জানি মিথেন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে গ্লোবাল গ্রিনহাউস গ্যাস উৎপাদনে। বিশ্বব্যাপী বছরে ১.৩ বিলিয়ন টন কঠিন বর্জ্যরে মাত্র ১৩.৫% পুনর্ব্যবহারযোগ্য এবং ৫.৫% কম্পোজ করা হচ্ছে, যখন প্রায় ৫৯% বর্জ্যরে জায়গা ল্যান্ডফিলে। আমরা আমাদের জীবনযাপনের জন্য যে পরিবেশ থেকে এত কিছু নিই, বিনিময়ে পরিবেশের জন্য কী করছি? দ্রুত জনসংখ্যা বৃদ্ধির কারণে এবং জীবনযাত্রার মান উন্নয়নের জন্য আমরা নিত্যব্যবহার্য জিনিসপত্রের পরিমাণ বাড়িয়ে দিচ্ছি। ফলস্বরূপ আমাদের বাস্তুসংস্থান আস্তে আস্তে অস্থিতিশীল হয়ে পড়ছে। ল্যান্ডফিলিংয়ের বর্জ্যসমূহ আমাদের ম্যারিন সিস্টেমকে প্রভাবিত করছে, বায়ুদূষণ করছে এমনকি ভূগর্ভস্থ পানির ওপর প্রভাব ফেলছে। বৈশ্বিক উষ্ণায়নের অন্যতম কারণ গ্রিনহাউস গ্যাস যা ল্যান্ডফিলের বর্জ্য থেকে নিঃসরণ হচ্ছে। বর্জ্য থেকে বিষাক্ত পদার্থগুলো আমাদের খাদ্য চেনে প্রবেশ করছে। গুরুতর এ বিষয়টি আমাদের সবার বিবেচনায় আনা উচিত। ল্যান্ডফিলগুলো বর্জ্য গ্রহণ করছে কোনোরকম পৃথক্করণ ছাড়াই। শিল্পকারখানা, হাসপাতাল ও অন্যান্য উৎস থেকে উৎপন্নকারী বর্জ্যগুলোকে পৃথক না করে ল্যান্ডফিলে একসঙ্গে ডাম্পিং করায় সঠিকভাবে বর্জ্য ব্যবস্থাপনা হচ্ছে না। ফলে পরিবেশের বাস্তুসংস্থান ভারসাম্য হারিয়ে ফেলছে। যথাযথভাবে বর্জ্য পৃথক্করণ না করায় সব ধরনের বর্জ্য একত্রে মিশে বিষাক্ত অবস্থায় পরিণত হচ্ছে। ফলে পরিবেশ ও মানবস্বাস্থ্য দিন দিন ঝুঁকির সম্মুখীন হচ্ছে। এতে ল্যান্ডফিলগুলোর শক্তি উৎপাদন হ্রাস পাচ্ছে ও বর্জ্য প্রসেসিংয়ে বাড়ছে অর্থব্যয়। যদি বর্জ্যগুলো পৃথক করে ল্যান্ডফিলে হস্তান্তর করা হয় তাহলে সঠিকভাবে বর্জ্য ব্যবস্থাপনা করা যাবে। ল্যান্ডফিলগুলো মুখ্য ভূমিকা রাখে গ্রিনহাউস গ্যাস নির্গমনে। বর্জ্যগুলো রোদের তাপে শুষ্ক হয়, গ্রিনহাউস গ্যাসগুলো বায়ুমন্ডলে কার্বন ডাইঅক্সাইড ও মিথেন আকারে নির্গত হয়। বৈশ্বিক উষ্ণতায় মিথেন গ্যাস কার্যকর ভূমিকা রাখে। দেখা যায় ২০ বছর সময়ের মধ্যে বৈশ্বিক উষ্ণতায় মিথেন গ্যাসের সম্ভাব্যতা কার্বন ডাইঅক্সাইডের চেয়ে ৮৬ গুণ বেশি। অর্থাৎ কার্বন ডাইঅক্সাইডের তুলনায় মিথেন ৮৬ গুণ বেশি কার্যকরভাবে বায়ুমন্ডলে তাপ ধরে রাখতে পারে। সুতরাং আমাদের কাছে পরিষ্কার, মিথেন গ্যাস সবচেয়ে শক্তিশালী গ্রিনহাউস গ্যাস। মানুষের কর্মকান্ডে উৎপাদিত মিথেনের বৃহত্তম উৎস হলো ল্যান্ডফিলে নিষ্পন্ন বর্জ্য। সাম্প্রতিক বৈশ্বিক উষ্ণতা বিশ্বজুড়ে চ্যালেঞ্জিং সমস্যা সৃষ্টি করছে। যেমন অতিরিক্ত হিটওয়েভস, আকস্মিক বন্যা, হারিকেন, হিমবাহ গলে যাচ্ছে (মেন্টিং গ্লেসিয়ারস), সমুদ্রের স্তর স্ফিত করছে (সি লেভেল রাইজিং), বন্যজীবের আবাস সংকুচিত হচ্ছে। বিশ্ব উষ্ণায়নের ব্যাপারে মানুষের সচেতনতা বাড়াতে হবে এবং আমাদের জানতে হবে সঠিকভাবে বর্জ্য নিষ্পত্তি না হলে জলবায়ুতে উৎপাদিত বর্জ্যরে ফলে। আমাদের ল্যান্ডফিলগুলো সঠিকভাবে নির্মিত এবং রক্ষণাবেক্ষণ করা হয় না ফলে ল্যান্ডফিলের বর্জ্য থেকে বিষাক্ত ক্ষতিকর পদার্থ (লেড, মার্কারি) লিচেটের মাধ্যমে স্থানীয় স্ট্রিমস, মাটি, ভূগর্ভস্থ পানিতে প্রবেশ করে। সুতরাং ল্যান্ডফিল সাইটগুলো মাটি ও ভূগর্ভস্থ পানি দূষণের জন্য দায়ী। ল্যান্ডফিল সাইটগুলো পাখির স্থানান্তরের ওপর আংশিক নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে। দেখা যায় কিছু পাখি ল্যান্ডফিল সাইটগুলো থেকে খাবার আহরণ করে, অনিবার্যভাবে প্লাস্টিক, অ্যালুমিনিয়াম, জিপসাম ও নানা রকম বিষাক্ত পদার্থ বিদ্যমান থাকায় মারাত্মক বিপর্যয়ের সম্মুখীন হয় পাখিসহ প্রাণিকুল।

বাংলাদেশের মতো উন্নয়নশীল দেশগুলোয় অনেকেই মনে করেন ল্যান্ডফিল বলতে সাধারণত খোলা জায়গায় বর্জ্য নিষ্পত্তি করা। আর এ ভাবনা হওয়া স্বাভাবিক কেননা আমাদের চলাফেরার পথে আমরা দেখতে পারি, রাস্তার একপাশে খোলা স্থানে বর্জ্য বহনকারী গাড়িগুলো এসে বর্জ্য জমা করছে। ন্যূনতম অবকাঠামো থাকে না বেশির ভাগ ল্যান্ডফিলে। উন্নয়নশীল দেশগুলোয যেখানে পরিবেশ সুরক্ষার গুরুত্ব সম্পর্কে সঠিক জ্ঞানের পর্যাপ্ত অভাব, আইন প্রণয়নের অভাব, দক্ষ কারিগরের অভাব, অপর্যাপ্ত বর্জ্য ব্যবস্থাপনা অবকাঠামো, আধুনিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনা ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠায় আর্থিক সীমাবদ্ধতা, ল্যান্ডফিল বর্জ্য ব্যবস্থাপনা সম্পর্কে সচেতনতার অভাব, ল্যান্ডফিল উন্নয়নের জন্য উপযুক্ত স্থান নির্বাচনের সমস্যা রয়েছে। আমরা আমাদের সুরক্ষিত জায়গাকে দিনে দিনে বসবাসের অনুপোযোগী করে তুলছি। আমাদের উচিত অন্যের ওপর দোষ দেওয়া বন্ধ করা এবং নিজেদের মধ্যে দায়িত্ববোধ নিয়ে আসা। আমরা আমাদের দ্বারা উৎপাদিত বর্জ্যগুলোকে সঠিকভাবে কম্পোস্টিং, পুনর্ব্যবহারযোগ্য এবং পুনরায় ব্যবহার করা যায় যেন সেই ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারি। আমাদের সচেতনতাই পারে আমাদের পৃথিবীকে সুন্দরভাবে সাজাতে।

লেখক : শিক্ষার্থী এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ, জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়।

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
শীতে সুন্দরবনে এক জেলের মৃত্যু
শীতে সুন্দরবনে এক জেলের মৃত্যু

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

‘হাসিনার রায়ের মাধ্যমে ফ্যাসিবাদের কবর রচিত হয়েছে’
‘হাসিনার রায়ের মাধ্যমে ফ্যাসিবাদের কবর রচিত হয়েছে’

১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

৭ কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’ প্রতিষ্ঠার নীতিগত সিদ্ধান্ত
৭ কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’ প্রতিষ্ঠার নীতিগত সিদ্ধান্ত

১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড আইনের শাসনের উদাহরণ: দুলু
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড আইনের শাসনের উদাহরণ: দুলু

২ মিনিট আগে | রাজনীতি

এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা
এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

শেকৃবিতে পুনর্জন্ম কৃষি নিয়ে গোল টেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত
শেকৃবিতে পুনর্জন্ম কৃষি নিয়ে গোল টেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত

৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

শেয়ারবাজারে বড় উত্থান
শেয়ারবাজারে বড় উত্থান

১০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

তিতাস নদী থেকে মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
তিতাস নদী থেকে মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নবান্নকে ঘিরে বগুড়ায় ঐতিহ্যবাহী মাছের মেলা
নবান্নকে ঘিরে বগুড়ায় ঐতিহ্যবাহী মাছের মেলা

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তুরস্কে জেলেনস্কি, কি নিয়ে আলোচনা?
তুরস্কে জেলেনস্কি, কি নিয়ে আলোচনা?

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাটিরাঙ্গায় ইমাম–ওলামাদের নিয়ে বিএনপির মতবিনিময় সভা
মাটিরাঙ্গায় ইমাম–ওলামাদের নিয়ে বিএনপির মতবিনিময় সভা

২৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মাগুরায় গ্রামীণ ব্যাংক শাখায় অগ্নিকাণ্ড
মাগুরায় গ্রামীণ ব্যাংক শাখায় অগ্নিকাণ্ড

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাবর আজমকে আইসিসির শাস্তি
বাবর আজমকে আইসিসির শাস্তি

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে নার্সকে মারধরের ঘটনায় কর্মবিরতি পালন
হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে নার্সকে মারধরের ঘটনায় কর্মবিরতি পালন

৩১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

বগুড়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের শাখা থেকে ৩ ককটেল উদ্ধার
বগুড়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের শাখা থেকে ৩ ককটেল উদ্ধার

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তারুণ্যের উৎসবে বারি’র প্রযুক্তি প্রদর্শনী ও কর্মশালা
তারুণ্যের উৎসবে বারি’র প্রযুক্তি প্রদর্শনী ও কর্মশালা

৪৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

মুশফিকের প্রশংসায় পঞ্চমুখ টাইগারদের সাবেক কোচ হাথুরুসিংহে
মুশফিকের প্রশংসায় পঞ্চমুখ টাইগারদের সাবেক কোচ হাথুরুসিংহে

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নবান্ন উৎসবে ঐতিহ্যবাহী মাছের মেলা
নবান্ন উৎসবে ঐতিহ্যবাহী মাছের মেলা

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোদির মায়ের চরিত্রে রাভিনা
মোদির মায়ের চরিত্রে রাভিনা

৪৭ মিনিট আগে | শোবিজ

ইছামতি নদীতে ভাসমান বাগান, সবজি চাষে সফল মোস্তাকিম
ইছামতি নদীতে ভাসমান বাগান, সবজি চাষে সফল মোস্তাকিম

৪৯ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

রংপুর বিভাগের ৫৩ ‘জুলাই যোদ্ধার’ গেজেট বাতিল
রংপুর বিভাগের ৫৩ ‘জুলাই যোদ্ধার’ গেজেট বাতিল

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে যোগ দিলেন সেই মানবিক ডিসি জাহিদুল
চট্টগ্রামে যোগ দিলেন সেই মানবিক ডিসি জাহিদুল

৫১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাইবান্ধার নতুন জেলা প্রশাসক মাসুদুর রহমান মোল্লার দায়িত্ব গ্রহণ
গাইবান্ধার নতুন জেলা প্রশাসক মাসুদুর রহমান মোল্লার দায়িত্ব গ্রহণ

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অক্টোবর মাসে সড়কে ঝরেছে ৪২৩ প্রাণ : বিআরটিএ
অক্টোবর মাসে সড়কে ঝরেছে ৪২৩ প্রাণ : বিআরটিএ

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

সাগরপথে মানবপাচারের প্রস্তুতিকালে আটক ৪
সাগরপথে মানবপাচারের প্রস্তুতিকালে আটক ৪

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে কাম্প ন্যুয়ে ফিরছে বার্সেলোনা
অবশেষে কাম্প ন্যুয়ে ফিরছে বার্সেলোনা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জ্যোতিদের ভারত সফর স্থগিত
জ্যোতিদের ভারত সফর স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’
‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব
শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা
লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের চা, মশলা, আমসহ কয়েকটি পণ্যে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প
ভারতের চা, মশলা, আমসহ কয়েকটি পণ্যে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে