শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৩ সেপ্টেম্বর, ২০২১ আপডেট:

দিলীপ কুমারকে ‘ভারতরত্ন’ পুরস্কার না দেওয়া মস্ত বড় ভুল

তসলিমা নাসরিন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
দিলীপ কুমারকে ‘ভারতরত্ন’ পুরস্কার না দেওয়া মস্ত বড় ভুল

দিলীপ কুমার ছিলেন ভারতীয় উপমহাদেশের সিনেমা জগতে প্রথম ‘মেথড অ্যাকটর’। কেউ কেউ অবশ্য বলেন, বিশ্বের প্রথম মেথড অ্যাকটর তিনি। পঞ্চাশ দশকের শুরুতে হলিউড পেয়েছে প্রথম মেথড অ্যাকটর মারলোন ব্রান্ডোকে। হলিউড তখন জানতোই না ভারতে মেথড অ্যাকটর যে চল্লিশ দশকের মাঝামাঝিতেই এসে গেছেন, নাম তাঁর দিলীপ কুমার।

মেথড অ্যাকটিংটা কী জিনিস? নাটকে-সিনেমায় দুঃখ বা আনন্দের দৃশ্যে অভিনয় করার সময় নিজের জীবনের দুঃখ বা আনন্দের ঘটনা স্মরণ করতে হবে, তাহলে দৃশ্য হয়ে উঠবে বাস্তব। অথবা যে চরিত্রে অভিনয় করতে হবে, নিজের অস্তিত্ব সম্পূর্ণ ভুলে গিয়ে সেই চরিত্রের ভেতরে প্রবেশ করতে হবে, শরীরে এবং মনে সেই চরিত্রটি হয়ে উঠতে হবে। এ জন্য অবশ্য দীর্ঘদিনের প্রশিক্ষণ দরকার হয়। ড্যানিয়েল ডে লুইস, ক্রিশ্চান বেইল-এঁরা আজকের যুগের সিরিয়াস মেথড অ্যাকটর। এঁরা চরিত্রের ওজন পঞ্চাশ কিলো কমাতে হলে পঞ্চাশ কিলোই কমাবেন। অথবা পঞ্চাশ কিলো বাড়াতে হলে যে করেই হোক বাড়াবেন। চরিত্রের এত গভীরে প্রবেশ করেন যে মাঝে মাঝে এঁরা ভুলেই যান যে অভিনয় করছেন। স্যুটিংয়ের পরও ওই চরিত্রের মতো আচার আচরণ করেন, ঘোরের মধ্যেই ঘোরাফেরা করেন। লিঙ্কন ছবিতে অভিনয়ের সময় ড্যানিয়েল ডে লুইসকে এক সহ-অভিনেতা অবচেতনে সত্যিকার আব্রাহাম লিঙ্কনই ভাবতেন।

দিলীপ কুমারকে আমি বিশ্বের প্রথম না হলেও ভারতীয় সিনেমা জগতের প্রথম মেথড অ্যাকটর বলে মনে করি। দিলীপ কুমারের আগে অভিনেতা-অভিনেত্রীরা চোখ কুঁচকে সন্দেহ প্রকাশ করতেন, দাঁতে দাঁত চেপে রাগ প্রকাশ করতেন, চোয়াল শক্ত করে ক্রোধ প্রকাশ করতেন, চেঁচিয়ে সংলাপ বলতেন। গভীর ব্যক্তিগত আবেগও প্রকাশ করা হতো বড় সশব্দে। দিলীপ কুমার নিয়ে এলেন ন্যাচারাল অভিনয়, নিয়ে এলেন মেথড অ্যাকটিং। আমি অবাক হই যাঁর অভিজ্ঞতা বলতে ফল ব্যবসায়ী বাবার হিসেব নিকেশে সাহায্য করা আর দোকানে স্যান্ডুইচ বিক্রি করা ছাড়া তেমন কিছু নেই, তিনি কিনা অভিনয়কে শিল্পে উত্তীর্ণ করলেন এবং এক তুড়িতে শিল্পের শিখরে উঠে গেলেন। যখন বোম্বে টকিজ স্টুডিওতে ঢুকে চাকরি চাইছিলেন, তিনি স্বপ্নেও ভাবেননি তাঁকে অভিনয় করার চাকরি দেওয়া হবে। ঘাবড়ে গিয়েছিলেন কারণ অভিনয়ের অ-ও তিনি জানতেন না। পড়ালেখা আর ব্যবসাপাতির বাইরে ছিল শুধু ফুটবল আর ক্রিকেট খেলার শখ। বোম্বে টকিজ যখন তাঁর মাসিক বেতন ধার্য করলো ১২০০ টাকা, দিলীপ কুমার ভেবেছিলেন বছরে তাঁকে ১২০০ টাকা দেওয়া হবে। কিন্তু পরে যখন জানলেন বছরে নয়, তাঁকে ১২০০ টাকা দেওয়া হবে প্রতি মাসে, তিনি বিশ্বাসই করতে পারছিলেন না এ তাঁর জীবনে ঘটছে। বোম্বে টকিজের মালিক দেবিকা রানীই মোহাম্মদ ইউসুফ খানের নাম দিলীপ কুমার রেখেছিলেন। দিলীপ কুমার অভিনয় জীবনের শুরু থেকেই শুধু অ্যাকটিং নয়, শুরু করলেন মেথড অ্যাকটিং। আমি আজও অবাক হই, অভিনয়ে অনভিজ্ঞ একজন মানুষের পক্ষে এ কী করে সম্ভব ছিল! তাঁর প্রথম ছবি জোয়ার ভাটার স্যুটিংয়ে তাঁকে বলা হয়েছিল, ‘তোমার প্রেমিকা চলে গেছে আত্মহত্যা করতে, তাঁকে দৌড়ে ধরতে হবে তোমাকে।’ যতবারই অ্যাকশন বলা হয়, দিলীপ কুমার খুব জোরে দৌড়োন মেয়েটিকে ধরতে। এদিকে বারবারই কাট বলে তাঁকে থামানো হয়, আর বলা হয়, এত জোরে দৌড়োচ্ছ যে ক্যামেরা তোমাকে ধরতে পারছে না। দিলীপ কুমার বললেন, ‘প্রেমিকা আত্মহত্যা করতে যাচ্ছে, আমাকে তো খুব জোরে দৌড়োতেই হবে তাকে থামানোর জন্য।’ মেয়েটাকে ধরেও ছিলেন তিনি খুব জোরে, কারণ সে যেন আত্মহত্যা করার জন্য ছুটে যেতে না পারে। পরে মেয়েটি অভিযোগ করেছিল তাকে নাকি এত জোরে ধরেছিলেন দিলীপ কুমার যে বাহুতে ব্যথা হচ্ছিল। প্রথম স্যুটিংয়েই তো নিশ্চয় বোঝা গিয়েছিল তিনি জাতশিল্পী, তিনি মেথড অ্যাকটিং করতে এসেছেন ভারতীয় সিনেমায়। তিনি যাত্রাপালার যান্ত্রিক চিৎকারকে ছুট্টি দিয়ে মানুষের জীবন তুলে আনতে এসেছেন রুপোলি পর্দায়। আত্মহত্যা করতে চাওয়া মেয়েটির প্রেমিককে তিনি তাঁর ভেতরে অনুভব করেছিলেন। দিলীপ কুমার এত ডুবে যেতেন কাহিনীর চরিত্রে, যে, নিজের ইউসুফ খানের, নিজের দিলীপ কুমারের আবরণ ছুড়ে ফেলে দিয়ে তিনি জোয়ার ভাটার জগদীশ, মিলনের রমেশ, শহিদের রাম, মেলার মোহন, আন্দাজের দিলীপ, জোগানের বিজয়, দেবদাসের দেবদাস হয়ে উঠতেন। অবিশ্বাস্য সব অভিনয়, যে অভিনয়কে সামান্যও অভিনয় বলে মনে হয় না। তারানা ছবিতে মধুবালার সঙ্গে প্রেমের দৃশ্য দেখে ঘুণাক্ষরেও কারও মনে হবে না তাঁরা সত্যিকার প্রেম করছেন না। দিলীপ কুমারের অভিনয় তাঁর সমসাময়িক অভিনেতা-অভিনেত্রীদের, এমনকী তার পরের প্রজন্ম, তারও পরের প্রজন্মের অভিনেতা-অভিনেত্রীদের প্রচ- প্রভাবিত করেছে। অভিনয় জগতের মানুষ আরও বহু যুগ ধরে নিজেদের অজান্তেই এভাবে প্রভাবিত হতে থাকবে। দিলীপ কুমার যেসব ছবিতে অভিনয় করেছেন, সেসব ছবি এক একটা মাস্টারপিস নয়। চল্লিশ-পঞ্চাশ দশকের ছবিগুলো সাধারণত সাদামাটা মেলোড্রামা ধরনের ছিল, অবাস্তবতায় ভরপুর। কিন্তু ছবিগুলোর সম্পদ দিলীপ কুমারের অভিনয়। তিনি ছবির চরিত্র হয়ে উঠতেন বলে অন্য অভিনেতাদের মতো একসঙ্গে অনেকগুলো ছবি হাতে নিতেন না, একটি ছবির স্যুটিং সম্পূর্ণ শেষ হলে তবেই আরেকটি ছবির স্যুটিং শুরু করতেন। অন্য হিরোরা কিন্তু সকাল, দুপুর, বিকেল ভিন্ন ভিন্ন ছবির স্যুটিং দিব্যি করে ফেলতে পারতেন। মেথড অ্যাকটিং যাঁরা করেন, তাঁরা পারেন না।

অনেকে তাঁকে ট্র্যাজিডি কিং বলে। কিন্তু তিনি দেখিয়ে দিয়েছেন তিনি ট্র্যাজিডির অভিনয় যেমন, কমেডির অভিনয়ও তেমন চমৎকার করতে পারেন। অভিনয়ের জগতে তিনি বাদশাহ ছিলেন। বাস্তব জীবনে তিনি ছিলেন একা। প্রেমিকের চরিত্রে অভিনয়ে তাঁর ধারে কাছে কেউ ছিল না, অথচ বাস্তবে তাঁর জীবন প্রেমহীন ছিল দীর্ঘ বছর। প্রথম যৌবনে কামিনী কৌশলের প্রেমে পড়লেন, কিন্তু হিন্দু মুসলমানের বিয়ে হতে দেবে না বলে বাধা দিল কামিনীর ভাই। পিস্তল নিয়ে এসে শাসিয়ে গেল দিলীপ কুমারকে। সম্পর্ক ভেঙে গেল। এর কয়েক বছর পর অনিন্দ্যসুন্দরী মধুবালার সঙ্গে দীর্ঘদিনের প্রেম এবং শেষে বিয়ের কথাবার্তা পাকা হওয়ার পরও সম্পর্কটি নানা কারণে ভেঙে গিয়েছিল। আজীবন চিরকুমার থাকবেন বলেই সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন। থাকছিলেনও। কিন্তু অভিনেত্রী নাসিম বানুর অনুরোধে বিয়ে করেছিলেন তাঁর কন্যা সায়রা বানুকে। বিয়ের কয়েক বছরের মধ্যেই ডাক্তার বলে দেন সায়রার পক্ষে গর্ভবতী হওয়া সম্ভব নয়।

ভালো যে একটি আত্মজীবনী লিখে গিয়েছিলেন। দ্য সাবস্ট্যান্স অ্যান্ড দ্য শ্যাডো। এই জীবনী থেকেই জানতে পারি পেশোয়ারে জন্মেছিলেন ১৯২২ সালে। পেশোয়ার থেকে তিরিশের দশকে পুরো পরিবার চলে এলেন মহারাষ্ট্রে। বাবা মা অল্প বয়সে গত হওয়ার পর দিলীপ কুমার তাঁর এগারো ভাই বোনকে লালন পালন করেছেন। তাঁদের ইস্কুল কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়িয়েছেন। সবাইকে প্রতিষ্ঠিত করেছেন। বাবা মা’র ভূমিকা তিনি একা নিয়েছিলেন। প্রথম কয়েকটি ছবি জনপ্রিয় হওয়ার পর পঞ্চাশ দশকে তিনি প্রতি ছবিতে এক লাখ টাকা পারিশ্রমিক নেওয়া শুরু করেছিলেন। টাকার তো তাঁর দরকার ছিলই। এতগুলো ভাই বোনকে নিয়ে থাকবেন বলেই তিনি বোম্বের পালি হিলে অমন বড় বাংলো কিনেছিলেন। বাংলো বড় ছিল, কিন্তু জীবনযাপন করতেন অতি সাধারণ।

দিলীপ কুমার খুব বেশি ছবিতে অভিনয় করেননি। তাঁর সমসাময়িক অভিনেতারা তাঁর চেয়ে দ্বিগুণ ত্রিগুণ ছবিতে অভিনয় করেছেন। মাদার ইন্ডিয়া, বৈজু বাওড়া, পিয়াসার মতো ছবির প্রস্তাবকে তিনি নাকচ করে দিয়েছেন। প্রতিটি ছবিই তুমুল জনপ্রিয় হয়েছিল, মাদার ইন্ডিয়া অস্কারের জন্যও মনোনীত হয়েছিল। মাদার ইন্ডিয়াতে দিলীপ কুমারের অভিনয় না করার কারণটিও আমার মনে হয় মেথড অ্যাকটিংয়ের অংশ। দিলীপ কুমারকে নার্গিসের ছেলের চরিত্রে অভিনয় করতে বলা হয়েছিল, কিন্তু তিনি রাজি হননি। তাঁর যুক্তি ছিল, ‘আন্দাজ, বাবুল, মেলা, আনোখা পেয়ার, দিদার ছবিতে নার্গিস আমার প্রেমিকা ছিল, আমরা প্রেম করেছি, দর্শক আমাদের প্রেমিক প্রেমিকা হিসেবে দেখেছে, এখন সে আমার মা হবে, এ কী করে সম্ভব!’ এ যে কেবল অভিনয়, তা যেন দিলীপ কুমার বুঝতে চাইতেন না। মাদার ইন্ডিয়াতে নার্গিসের প্রেমিক সুনীল দত্তই তো অভিনয় করেছিলেন নার্গিসের পুত্রের চরিত্রে। অমিতাভের সঙ্গে যে তিনি শক্তি ছবিটি করেছিলেন, সেখানে রাখি ছিল অমিতাভের মা, অথচ কত ছবিতেই তো রাখি ছিল অমিতাভ বচ্চনের স্ত্রী বা প্রেমিকা! অন্য অভিনেতারা পারেন, দিলীপ কুমার পারেন না কেন! চরিত্রের গভীরে ঢুকে গেলে চরিত্রটি হয়তো রক্ত মাংসে আর মস্তিষ্কের কোষে কোষে কোথাও রয়ে যায়।

দিলীপ কুমার প্রতিবন্ধী, বোবা বধির শিশুদের সংগঠনকে বড় অংকের টাকা দান করেন প্রতিবছর। এই শিশুরা যে কোনও ধর্মের, যে কোনও জাতের। দিলীপ কুমার ছিলেন মনেপ্রাণে ধর্মনিরপেক্ষ। নিজের লেখা গল্প নিয়ে গঙ্গা যমুনা বানিয়েছেন, গঙ্গা চরিত্রকে গঙ্গাজল পান করিয়েছেন মৃত্যুর সময়। না করালেও কিন্তু ছবি হিট হতো। এই ধর্মনিরপেক্ষ মানুষটিকেও ভারতবর্ষে দুঃখ পেতে হয়েছে। দেশ ভাগের সময় আর সব মুসলমানের মতো ভারত ত্যাগ করেননি। তিনি ভারতকেই নিজের দেশ ভেবে ভালোবেসেছিলেন। পাকিস্তান থেকে দিলীপ কুমারকে এক সময় নাগরিক সম্মান ‘নিশান-ই-ইমতিয়াজ’ দেওয়া হয়। এই সম্মানটির জন্য শিবসেনার নেতারা তাঁকে কম অসম্মান করেননি, বলেছেন, ‘হয় এই সম্মান দিলীপ কুমারকে ফেরত দিতে হবে, নয় তাঁকে পাকিস্তান চলে যেতে হবে।’ এই হুমকি মানুষের অফুরন্ত শ্রদ্ধা ভালোবাসা পাওয়া দিলীপ কুমারকে স্তব্ধ করে দিয়েছিল। বিজেপি বলেছিল, দিলীপ কুমার যেটা করতে ইচ্ছে করেন করবেন। দিলীপ কুমার দিল্লি গিয়ে প্রধানমন্ত্রী অটল বিহারি বাজপেয়ির সঙ্গে দেখা করে বলেছিলেন, ‘আপনি যদি মনে করেন, এই সম্মান আমি গ্রহণ করলে ভারতের কোনও ক্ষতি হবে, তাহলে আমি সম্মানটি ফেরত দেবো।’ বাজপেয়ি অবশ্যই চাননি দিলীপ কুমার সম্মান ফেরত দিন। তিনি একটি অতি গুরুত্বপূর্ণ কাজ করতে অনুরোধ করেন দিলীপ কুমারকে। বাজপেয়ি পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরিফকে ফোন করে দিলীপ কুমারের সঙ্গে কথা বলতে বলেন। দিলীপ কুমার এ দেশ ও দেশ সব দেশেই জনপ্রিয়। তিনি নেহরুর প্রিয় অভিনেতা, নওয়াজ শরিফেরও প্রিয় অভিনেতা। দিলীপ কুমার অনুরোধ করেন নওয়াজ শরিফকে, ভারতের মাটিতে যেন কোনও সন্ত্রাস না করে পাকিস্তান, যদি করে তাহলে ভারতীয় মুসলমানদের জীবন হুমকির সম্মুখীন হয়ে ওঠে, তারা মৃত্যুভয়ে সিঁটিয়ে থাকে। তখন কার্গিল যুদ্ধ চলছিল। ভারতীয় মুসলমানদের নিরাপত্তার জন্য নওয়াজ শরিফ সন্ত্রাসের লাগাম কিছুটা তো টেনে ধরেই ছিলেন।

দিলীপ কুমার বাংলা জানতেন। তরুণ বয়সে তিনি বোম্বে টকিজের বেতনভুক অভিনেতা ছিলেন, তখন বোম্বে টকিজ ভর্তি বাঙালিতে। হেমাংশু রায়, দেবিকা রানী, শশধর মুখার্জি, অশোক কুমার, অমিয় চক্রবর্তী, অনিল বিশ্বাস, নিতিন বসু। পরে তো এলেন বিমল রায়, দিলীপ কুমারের সবচেয়ে ঘনিষ্ঠ বাঙালি বন্ধু। বিমল রায় দেবদাস না করলে আমাদের দেখাই হতো না দিলীপ কুমারের অভিনয়ের আকাশচুম্বী পারদর্শিতা। সাহিত্যনির্ভর ছবি হচ্ছে না বলে আশির দশক থেকেই দিলীপ কুমার খুব আক্ষেপ করতেন।  তিনি শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, ঋত্বিক ঘটক, জরাসন্ধের সাহিত্য নিয়ে ছবি করেছেন। রাতের পর রাত জেগে রুমির কবিতা পড়া দিলীপ কুমার নিভৃতে এক কবি ছিলেন, এমন জাত শিল্পী ছিলেন যে তিনি শুধু অভিনয় করতে নয়, গান গাইতে জানতেন, গল্প লিখতে জানতেন, সেতার বাজাতে জানতেন। সেতার বাজানোটা শিখেছিলেন কোহিনুর ছবির জন্য। ক্যামেরা তাঁর হাতের ক্লোজ আপ নেবে, আর বাজনার সঙ্গে তাঁর হাতের আঙ্গুল সঠিক তার ছোঁবে না, এ তিনি মানতে পারেননি।

অমিতাভ বচ্চন একটা কথা বলেন, বলিউড দুই ভাগে বিভক্ত, একটি দিলীপ কুমারের আগের, আরেকটি দিলীপ কুমারের পরের। ঠিকই, একটি মেলোড্রামার বলিউড, আরেকটি অভিনয়-শিল্পের বলিউড। এই অভিনয় শিল্পের বলিউডের প্রায় সবখানি কৃতিত্ব দিলীপ কুমারের। তিনি ন্যাচারাল অভিনয় শিখিয়ে না দিলে মানুষ আজ যে জেনারেশনের পর জেনারেশন ন্যাচারাল অভিনয় করছে, তা পারতো না। তিনি ভারতের চলচ্চিত্র শিল্পকে সমৃদ্ধ করেছেন। তাঁর প্রাপ্য ছিল ‘ভারতরত্ন’। ভারতরত্ন কত অপাত্রের হাতে গিয়েছে। শুধু তুখোড় একজন শিল্পীর হাতে যায়নি। পদ্মবিভূষণও বড় দেরিতে পৌঁছেছে তাঁর হাতে। তখন তিনি আলজাইমারে আক্রান্ত।

ভারতের এই রত্নকে, আফসোস, ‘ভারতরত্ন’ পুরস্কার দেওয়া হয়নি। দিলীপ কুমার একজনই হয়। আমরা আর তাঁর মতো কোনও বিস্ময়কর প্রতিভা পাবো না। তিনি পদক পুরস্কার না পান, মানুষের অন্তরে বিরাজ করা সত্যিকারের ‘ভারতরত্ন’ তিনি।

লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
ভূরাজনীতিতে শঙ্কা
ভূরাজনীতিতে শঙ্কা
সংসদ নির্বাচন
সংসদ নির্বাচন
স্বাগত মাহে রবিউল আউয়াল
স্বাগত মাহে রবিউল আউয়াল
কতটা সুরক্ষিত সুন্দরবন
কতটা সুরক্ষিত সুন্দরবন
প্রবাসীদের ভোটাধিকার ও প্রস্তাবিত নাগরিকত্ব আইন
প্রবাসীদের ভোটাধিকার ও প্রস্তাবিত নাগরিকত্ব আইন
ধোঁয়া ধোঁয়া রাজনীতি, কুয়াশাময় গন্তব্য
ধোঁয়া ধোঁয়া রাজনীতি, কুয়াশাময় গন্তব্য
নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধি
নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধি
আইনশৃঙ্খলা
আইনশৃঙ্খলা
রাজা মানসিংহ
রাজা মানসিংহ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
কাঠগড়ায় মাফ চাওয়ার ভঙ্গিতে দাঁড়ানো
কাঠগড়ায় মাফ চাওয়ার ভঙ্গিতে দাঁড়ানো
বাবা এবং ভালোবাসা
বাবা এবং ভালোবাসা
সর্বশেষ খবর
অ্যাপল ও ওপেনএআইয়ের বিরুদ্ধে আদালতে ইলন মাস্কের এক্সএআই
অ্যাপল ও ওপেনএআইয়ের বিরুদ্ধে আদালতে ইলন মাস্কের এক্সএআই

৩৪ সেকেন্ড আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

স্পেসএক্সের ড্রাগন ক্যাপসুলে বৈজ্ঞানিক সরঞ্জামাদি গেল মহাকাশে
স্পেসএক্সের ড্রাগন ক্যাপসুলে বৈজ্ঞানিক সরঞ্জামাদি গেল মহাকাশে

২৩ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পুতিন কি ইরানের পাশে দাঁড়াবেন?
পুতিন কি ইরানের পাশে দাঁড়াবেন?

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন দফা দাবিতে জগন্নাথ ছাত্রদলের মানববন্ধন
তিন দফা দাবিতে জগন্নাথ ছাত্রদলের মানববন্ধন

৪৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আজারবাইজানের মাধ্যমে রাশিয়া থেকে গ্যাস আনবে ইরান
আজারবাইজানের মাধ্যমে রাশিয়া থেকে গ্যাস আনবে ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় যুবলীগ নেতা গ্রেফতার
বগুড়ায় যুবলীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোবেল পুরস্কার পেতে মরিয়া ট্রাম্পকে সুসংবাদ দিল না ওয়াশিংটন পোস্ট
নোবেল পুরস্কার পেতে মরিয়া ট্রাম্পকে সুসংবাদ দিল না ওয়াশিংটন পোস্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউইয়র্ক স্টেট সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি হচ্ছেন প্রথম বাংলাদেশি-আমেরিকান নারী
নিউইয়র্ক স্টেট সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি হচ্ছেন প্রথম বাংলাদেশি-আমেরিকান নারী

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

রোহিঙ্গারা অধিকার নিয়ে মিয়ানমারে ফিরতে প্রস্তুত: নিরাপত্তা উপদেষ্টা
রোহিঙ্গারা অধিকার নিয়ে মিয়ানমারে ফিরতে প্রস্তুত: নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে কী খাবেন?
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে কী খাবেন?

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

অতিরিক্ত শুল্ক এড়াতে যুক্তরাষ্ট্রে নতুন লবিস্ট ফার্ম নিয়োগ ভারতের
অতিরিক্ত শুল্ক এড়াতে যুক্তরাষ্ট্রে নতুন লবিস্ট ফার্ম নিয়োগ ভারতের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪ সপ্তাহের জন্য মাঠের বাইরে সাকা
৪ সপ্তাহের জন্য মাঠের বাইরে সাকা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই যুবককে হত্যা-লাশ গুম, সাবেক ডিআইজির বিরুদ্ধে মামলা
দুই যুবককে হত্যা-লাশ গুম, সাবেক ডিআইজির বিরুদ্ধে মামলা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনআইডি করতে এসে রোহিঙ্গা দম্পতি আটক
এনআইডি করতে এসে রোহিঙ্গা দম্পতি আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাইকোর্টে নতুন ২৫ জন অতিরিক্ত বিচারপতি নিয়োগ
হাইকোর্টে নতুন ২৫ জন অতিরিক্ত বিচারপতি নিয়োগ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোপ নেটওয়ার্কে যুক্ত হচ্ছে বাংলাদেশ
হোপ নেটওয়ার্কে যুক্ত হচ্ছে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জে এনআইডি করতে গিয়ে রোহিঙ্গা দম্পতি আটক
সিরাজগঞ্জে এনআইডি করতে গিয়ে রোহিঙ্গা দম্পতি আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরশুরামে ঘর থেকে ঝুলন্ত অবস্থায় যুবকের মরদেহ উদ্ধার
পরশুরামে ঘর থেকে ঝুলন্ত অবস্থায় যুবকের মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন বানচালের নানা ষড়যন্ত্র চলছে : আমিনুল
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন বানচালের নানা ষড়যন্ত্র চলছে : আমিনুল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রোহিঙ্গা সংকট : যৌথ বিবৃতিতে বাংলাদেশের পাশে থাকার অঙ্গীকার ১১ দেশের
রোহিঙ্গা সংকট : যৌথ বিবৃতিতে বাংলাদেশের পাশে থাকার অঙ্গীকার ১১ দেশের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালো মানুষের অভাবেই দুর্নীতি বাড়ছে: ব্রিটিশ ডেপুটি হাই কমিশনার
ভালো মানুষের অভাবেই দুর্নীতি বাড়ছে: ব্রিটিশ ডেপুটি হাই কমিশনার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পরশুরামে আবদ্ধ ঘর থেকে যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
পরশুরামে আবদ্ধ ঘর থেকে যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরাকান আর্মির ধাওয়ায় নাফ নদীতে ট্রলার ডুবি, ৭ জেলে উদ্ধার
আরাকান আর্মির ধাওয়ায় নাফ নদীতে ট্রলার ডুবি, ৭ জেলে উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপারেশনের ভয়ে হাসপাতালের ৯ তলা থেকে ঝাঁপ দিয়ে যুবকের মৃত্যু
অপারেশনের ভয়ে হাসপাতালের ৯ তলা থেকে ঝাঁপ দিয়ে যুবকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

পুলিশের এডিসিকে ছুরিকাঘাত করে পালিয়ে যাওয়া ছিনতাইকারী গ্রেফতার
পুলিশের এডিসিকে ছুরিকাঘাত করে পালিয়ে যাওয়া ছিনতাইকারী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চার বছর পর ভাইকে খুঁজে পেলো ভাইয়েরা
চার বছর পর ভাইকে খুঁজে পেলো ভাইয়েরা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সৈরাচার আমলে ১২ দফায় সাড়ে তিন বছর জেল খেটেছি’
‘সৈরাচার আমলে ১২ দফায় সাড়ে তিন বছর জেল খেটেছি’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে তিন জেলেকে জরিমানা
বরিশালে তিন জেলেকে জরিমানা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন কার্যক্রম উদ্বোধনে যুক্তরাষ্ট্র যাচ্ছেন ইসি সচিব
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন কার্যক্রম উদ্বোধনে যুক্তরাষ্ট্র যাচ্ছেন ইসি সচিব

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিস্থাপনের অপেক্ষায় সাড়ে ১৮ লাখ ঘনফুট সাদাপাথর
প্রতিস্থাপনের অপেক্ষায় সাড়ে ১৮ লাখ ঘনফুট সাদাপাথর

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সর্বাধিক পঠিত
‘ঝুঁকিপূর্ণ ও যানজটের কারণ হওয়ায় ঢাকা শহর থেকে অটোরিকশা উঠিয়ে দেওয়া উচিত’
‘ঝুঁকিপূর্ণ ও যানজটের কারণ হওয়ায় ঢাকা শহর থেকে অটোরিকশা উঠিয়ে দেওয়া উচিত’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিনেমা থেকে যেভাবে জনতার নায়ক হলেন থালাপতি বিজয়
সিনেমা থেকে যেভাবে জনতার নায়ক হলেন থালাপতি বিজয়

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাড়ল বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ
বাড়ল বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ক্লাস্টার মিউনিশনযুক্ত মিসাইল ছুড়লো হুতি
এবার ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ক্লাস্টার মিউনিশনযুক্ত মিসাইল ছুড়লো হুতি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের ৬ জেলায় নতুন জেলা প্রশাসক নিয়োগ
দেশের ৬ জেলায় নতুন জেলা প্রশাসক নিয়োগ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গীতে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক অবরোধ
টঙ্গীতে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক অবরোধ

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধের পর প্রথমবারের মতো পাকিস্তানকে বড় বার্তা দিল ভারত
যুদ্ধের পর প্রথমবারের মতো পাকিস্তানকে বড় বার্তা দিল ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩৫% বেড়ে যুক্তরাষ্ট্রের পর্যটন ভিসা ফি এখন বিশ্বের সর্বোচ্চ
১৩৫% বেড়ে যুক্তরাষ্ট্রের পর্যটন ভিসা ফি এখন বিশ্বের সর্বোচ্চ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ জেলায় নতুন পুলিশ সুপার
৭ জেলায় নতুন পুলিশ সুপার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন আয়োজনের জন্য দেশ প্রস্তুত ও স্থিতিশীল আছে: প্রধান উপদেষ্টা
নির্বাচন আয়োজনের জন্য দেশ প্রস্তুত ও স্থিতিশীল আছে: প্রধান উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বামীর জীবন বাঁচাতে লিভার দান স্ত্রীর, অতঃপর…
স্বামীর জীবন বাঁচাতে লিভার দান স্ত্রীর, অতঃপর…

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

একযোগে ২৩০ বিচারককে বদলি
একযোগে ২৩০ বিচারককে বদলি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজার পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা
কক্সবাজার পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধনকুবের ইলন মাস্কের বেতন কত, জানালেন ছোট ভাই
ধনকুবের ইলন মাস্কের বেতন কত, জানালেন ছোট ভাই

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে ভুয়া পুলিশ ও গোয়েন্দা পরিচয়ে বাংলাদেশি পর্যটকদের হেনস্তা, গ্রেফতার ৩
ভারতে ভুয়া পুলিশ ও গোয়েন্দা পরিচয়ে বাংলাদেশি পর্যটকদের হেনস্তা, গ্রেফতার ৩

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানের অর্থনীতিতে সুদিন, মুদ্রার মান বেড়েছে ২১%
আফগানিস্তানের অর্থনীতিতে সুদিন, মুদ্রার মান বেড়েছে ২১%

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১০ দিনে কত আয় করল ‘ওয়ার ২’
১০ দিনে কত আয় করল ‘ওয়ার ২’

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টি-টোয়েন্টিতে প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে সাকিবের অনন্য রেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে সাকিবের অনন্য রেকর্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনে আসছে ‘গর্ভবতী’ রোবট, মানবশিশু জন্ম দেবে যন্ত্র!
চীনে আসছে ‘গর্ভবতী’ রোবট, মানবশিশু জন্ম দেবে যন্ত্র!

১১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রেমিকদের দেওয়া ২০ আইফোন বিক্রি করে বাড়ি কিনলেন তরুণী!
প্রেমিকদের দেওয়া ২০ আইফোন বিক্রি করে বাড়ি কিনলেন তরুণী!

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশি ১০ হাজার শিক্ষার্থীকে ‘গ্র্যাজুয়েট পাস’–এর দাবি ভিত্তিহীন : মালয়েশিয়ার উচ্চশিক্ষামন্ত্রী
বাংলাদেশি ১০ হাজার শিক্ষার্থীকে ‘গ্র্যাজুয়েট পাস’–এর দাবি ভিত্তিহীন : মালয়েশিয়ার উচ্চশিক্ষামন্ত্রী

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোকেয়া হলে ছিলাম, তবে প্রচারণার জন্য যাইনি: উমামা
রোকেয়া হলে ছিলাম, তবে প্রচারণার জন্য যাইনি: উমামা

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সরকারি চাকরির ১০-১২তম গ্রেডের নিয়োগে অপেক্ষমাণ তালিকা রাখা বাধ্যতামূলক করে পরিপত্র
সরকারি চাকরির ১০-১২তম গ্রেডের নিয়োগে অপেক্ষমাণ তালিকা রাখা বাধ্যতামূলক করে পরিপত্র

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে আর কখনোই আপসে বাধ্য করা যাবে না: জেলেনস্কি
ইউক্রেনকে আর কখনোই আপসে বাধ্য করা যাবে না: জেলেনস্কি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাহুল গান্ধীর গালে আকস্মিক চুম্বন, সমর্থকদের হাতে চড় খেলেন যুবক
রাহুল গান্ধীর গালে আকস্মিক চুম্বন, সমর্থকদের হাতে চড় খেলেন যুবক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৫ দিন বজ্রসহ বৃষ্টি ও ভারি বর্ষণ হতে পারে যেসব অঞ্চলে
টানা ৫ দিন বজ্রসহ বৃষ্টি ও ভারি বর্ষণ হতে পারে যেসব অঞ্চলে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ববি ছাত্রলীগ নেতার মোটরসাইকেল পুড়িয়ে দিল বিক্ষুব্ধ ছাত্ররা
ববি ছাত্রলীগ নেতার মোটরসাইকেল পুড়িয়ে দিল বিক্ষুব্ধ ছাত্ররা

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সৌদিতে এক সপ্তাহে ২২ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে এক সপ্তাহে ২২ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনিদের শত শত জলপাই গাছ উপড়ে ফেলছে ইসরায়েল
ফিলিস্তিনিদের শত শত জলপাই গাছ উপড়ে ফেলছে ইসরায়েল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৫২ কর্মকর্তা বদলি
পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৫২ কর্মকর্তা বদলি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
স্বেচ্ছায় পাথর ফিরিয়ে দিচ্ছেন ব্যবসায়ীরা
স্বেচ্ছায় পাথর ফিরিয়ে দিচ্ছেন ব্যবসায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেসবুকে প্রেম, বিয়ে করতে কুষ্টিয়ায় চীনের যুবক
ফেসবুকে প্রেম, বিয়ে করতে কুষ্টিয়ায় চীনের যুবক

পেছনের পৃষ্ঠা

ধোঁয়া ধোঁয়া রাজনীতি, কুয়াশাময় গন্তব্য
ধোঁয়া ধোঁয়া রাজনীতি, কুয়াশাময় গন্তব্য

সম্পাদকীয়

এটা কি আমার বাপের টাকায় করছে
এটা কি আমার বাপের টাকায় করছে

প্রথম পৃষ্ঠা

কোথা থেকে এলো চার লাশ
কোথা থেকে এলো চার লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতীয় গ্রিডে বিদ্যুৎ সরবরাহ সাড়ে ১০ বিলিয়ন ইউনিট
জাতীয় গ্রিডে বিদ্যুৎ সরবরাহ সাড়ে ১০ বিলিয়ন ইউনিট

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেরানো গেল না একজনও
ফেরানো গেল না একজনও

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আসন সীমানা নিয়ে তুলকালাম
আসন সীমানা নিয়ে তুলকালাম

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন বাদ পড়েছিলেন বিদ্যা সিনহা মিম
কেন বাদ পড়েছিলেন বিদ্যা সিনহা মিম

শোবিজ

পাল্টাপাল্টি অভিযোগে উত্তাপ
পাল্টাপাল্টি অভিযোগে উত্তাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিসিবিতে নির্বাচনি হাওয়া
বিসিবিতে নির্বাচনি হাওয়া

মাঠে ময়দানে

মুগ্ধতা ছড়াচ্ছে লাল শাপলা
মুগ্ধতা ছড়াচ্ছে লাল শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে জুলাই শহীদ ও আহত পরিবারের বিক্ষোভ
রাজধানীতে জুলাই শহীদ ও আহত পরিবারের বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভাইয়ের দুই চোখ উপড়ে ফেলেছে অন্য দুই ভাই
ভাইয়ের দুই চোখ উপড়ে ফেলেছে অন্য দুই ভাই

পেছনের পৃষ্ঠা

ইমন-ফারিয়ার প্রিয় এমন রাত
ইমন-ফারিয়ার প্রিয় এমন রাত

শোবিজ

ট্রাম্পের জনপ্রিয়তা তলানিতে
ট্রাম্পের জনপ্রিয়তা তলানিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

নবায়নযোগ্য শক্তি রূপান্তরে প্রয়োজন ৪২ বিলিয়ন ডলার
নবায়নযোগ্য শক্তি রূপান্তরে প্রয়োজন ৪২ বিলিয়ন ডলার

পেছনের পৃষ্ঠা

সংবিধান সংশোধন নির্বাচিত সরকার করবে
সংবিধান সংশোধন নির্বাচিত সরকার করবে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থাপত্য শিক্ষা যেখানে উৎসব ও সৃজনশীলতার মেলবন্ধন
স্থাপত্য শিক্ষা যেখানে উৎসব ও সৃজনশীলতার মেলবন্ধন

প্রাণের ক্যাম্পাস

বিএসএফের হাতে আটক বাংলাদেশের পুলিশ কর্মকর্তা
বিএসএফের হাতে আটক বাংলাদেশের পুলিশ কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

বহুমুখী নিবিড় সম্পর্কে ঐকমত্য
বহুমুখী নিবিড় সম্পর্কে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজারে বছরের সর্বোচ্চ লেনদেন
শেয়ারবাজারে বছরের সর্বোচ্চ লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

বিটিভি চট্টগ্রামের নতুন অনুষ্ঠান ‘ঢাকায় থাকি’
বিটিভি চট্টগ্রামের নতুন অনুষ্ঠান ‘ঢাকায় থাকি’

শোবিজ

পিআর পদ্ধতিতেই সংসদ নির্বাচন হতে হবে
পিআর পদ্ধতিতেই সংসদ নির্বাচন হতে হবে

নগর জীবন

বাইক চালিয়ে ভোটের প্রচারে রাহুল
বাইক চালিয়ে ভোটের প্রচারে রাহুল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি নেতা ফজলুর রহমানকে শোকজ
বিএনপি নেতা ফজলুর রহমানকে শোকজ

নগর জীবন

সংকট নিরসনে জাতীয় সংলাপের আহ্বান জাতীয় ঐক্য জোটের
সংকট নিরসনে জাতীয় সংলাপের আহ্বান জাতীয় ঐক্য জোটের

নগর জীবন

চাকসুতে তফসিল বৃহস্পতিবার
চাকসুতে তফসিল বৃহস্পতিবার

পেছনের পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার দাবিতে ডিসিকে স্মারকলিপি রায়হানের মায়ের
ন্যায়বিচার দাবিতে ডিসিকে স্মারকলিপি রায়হানের মায়ের

পেছনের পৃষ্ঠা