শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৬ সেপ্টেম্বর, ২০২১

রকমারি ফসলের বাংলাদেশ ও ধান চাষের ভবিষ্যৎ

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
রকমারি ফসলের বাংলাদেশ ও ধান চাষের ভবিষ্যৎ

স্বাধীনতা-পরবর্তী বাংলাদেশ ছিল মূলত কৃষি অর্থনীতিনির্ভর। সময়ের সঙ্গে শিল্প ও বাণিজ্যে বাংলাদেশের অর্থনীতি ভর করলেও মানুষের বেঁচে থাকার মূল উপাদান খাদ্যের জন্য বরাবরই সহযোগিতা করে গেছে আমাদের কৃষক। স্বাধীনতার ৫০ বছরে বাংলাদেশের কৃষি ও কৃষকের চিত্র পাল্টেছে আমূল। গত শতাব্দীর আশির দশকে যখন টেলিভিশনের কৃষিভিত্তিক অনুষ্ঠান নির্মাণের সঙ্গে যুক্ত হলাম তখন থেকেই বাংলাদেশের কৃষি ও কৃষককে খুব কাছ থেকে দেখার সুযোগ পেয়েছি। কৃষির পরিবর্তন উপলব্ধি করতে আমাদের সাধারণ মানুষের খাবারের প্লেটে তাকালেই চোখে পড়বে। আমাদের প্লেটে ভাতই মুখ্য। সেই আশির দশকে দেখেছি যখন গ্রামের একজন অতি সাধারণ মানুষ খেতে বসেছে তার খাবারের প্লেটে ছিল সামান্য ভাত। পাতের এক কোণে এক টুকরো পিঁয়াজ আর একটি কাঁচা মরিচ। লবণ পিঁয়াজে কাঁচা মরিচ ডলে এক থালা ভাত খেয়ে নিত। কৃষক ধান-পাটের বাইরে কোনো তরিতরকারি চাষ করত না। কৃষকের আঙিনার এক কোণে একটি লাউ গাছ কিংবা শিম গাছ থেকেই আসত রান্নার সবজি। একজন মানুষের দিনে যতটুকু সবজি খেতে হয় মোটেও সে চাহিদা মিটত না। এমনকি আমার মুখে মাছ চাষের কথা শুনেও অনেকে চোখ বড় বড় করে তাকিয়েছেন। বলেছেন, ‘মাছের আবার চাষ কী! মাছ তো বিলে-ঝিলেই পাওয়া যায়! চাষ তো হয় ধান-পাটের।’ অথচ তার বাড়ির সামনের পুকুরটা পড়ে থাকত, সেটা শুধু গোসল আর কাপড় ধোয়ার কাজে ব্যবহার হতো। ক্রমাগত সবজি চাষ, মাছ চাষ আর মুরগি লালনের কথা বলে গেছি টেলিভিশনে। টেলিভিশনে ‘হাকিম আলীর মৎস্য খামার’ প্রচারিত হওয়ার পর সারা দেশে শিক্ষিত তরুণরা মাছ চাষে উৎসাহী হন। আর তাদের হাত ধরেই দেশে মাছ চাষে বিপ্লব এসেছে। কৃষক আগ্রহী হয়েছে নতুন নতুন ফলফসল আবাদে। উঠানের সবজি চলে এসেছে ফসলের মাঠে। সেই সঙ্গে সাধারণ মানুষের খাবারের প্লেটের ভাতটা কমে সেখানে যুক্ত হয়েছে সবজি, এক টুকরো মাছ, একটি ডিম কিংবা মুরগির মাংস। দেশের তরুণরা আগ্রহী হয়ে চাষাবাদ করছে উচ্চমূল্যের ফলফসলের। লক্ষ্য করলে দেখবেন, সাম্প্রতিক সময়ে আমাদের খাদ্য তালিকায় যুক্ত হয়েছে ফল। তার মানে খাদ্যের পাশাপাশি এখন উঠে এসেছে পুষ্টির প্রশ্নও। আর ভাতের অংশটি ধীরে হলেও কমছে। ধরুন, খাবারের এ প্লেটটিই আমাদের দেশের আবাদি খেত। এখানে আপনাকে ভাত রাখতে হবে। সেই সঙ্গে সবজি, মাছ, মাংস, ডিম, দুধ, ফল সবই রাখতে হবে। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে, ধানের আশানুরূপ দাম না পেয়ে কৃষক কি ধান চাষ থেকে মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছেন?

গত সপ্তাহেই গিয়েছিলাম মানিকগঞ্জের জয়মন্টপ। সেখানে মাঠের পর মাঠ বিভিন্ন ফসল। আমন ধানের খেতের পাশেই চাষ হচ্ছে পেঁপে, পটোল, ঝিঙা, খেতজুড়ে কোথাও বেড়ে উঠছে শীতের আগাম ফসল হিসেবে শিমের গাছ। কথা হচ্ছিল কৃষক আবু বক্কর সিদ্দিকের সঙ্গে। তিনি ৭ বিঘা জমিতে চাষ করেছেন পেঁপে। অভিভূত হতে হয় তার পেঁপের খেত দেখে। সারি সারি গাছে পেঁপে ঝুলছে। মাশা আল্লাহ ভালো ফলন হয়েছে। গোড়া থেকে আগা পর্যন্ত পেঁপে ধরেছে প্রতিটি গাছেই। আবু বক্কর জানালেন, আগে এসব জমিতে ধান চাষ করতেন। কিন্তু ধান থেকে খুব একটা লাভ পেতেন না। কোনো কোনো বছর ধান চাষের খরচই উঠত না। পেঁপে থেকে দিব্যি লাভ আসছে। একই কথা ওই অঞ্চলের কৃষক শরিফুল ইসলাম, হাফিজ উদ্দীন, রানা হোসেন ও হাসেম আলীর। ভেবেছিলাম হয়তো নিজেদের প্রয়োজনের ধানটুকু চাষ করেন তারা। কিন্তু অবাক করা তথ্য হচ্ছে, এদের কেউই আর ধান চাষ করেন না। তারা চাল কিনে খান।

একই চিত্র দেখেছি সাভারে ধানের জমিতে চাষ হচ্ছে পুঁই শাক, লাল শাক, ধনেপাতাসহ নানান শাকসবজি। শুধু সাভার নয়, এ চিত্র কম বেশি সারা দেশেরই। ধান ছেড়ে যে কৃষক উচ্চমূল্যের ফলফসল উৎপাদনে নেমেছেন তিনি ভালো আছেন। ধানের চেয়ে যেমন পেঁপেতে লাভ। এ একই হিসাব পেয়ারা, ড্রাগন, কমলা বা মাল্টার জন্য। মৌসুমি তরমুজের বাগানে, দেশি-বিদেশি সবজির খেতে, বিস্তীর্ণ ফুলের খেতে।

কৃষক নিশ্চিত ও বিপুল লাভের বাণিজ্যিক আবাদের দিকে ধাবিত হবেন। সেটিই বাস্তব। ঠিক এ জায়গায় দাঁড়িয়ে সবারই প্রশ্ন জাগে, তাহলে আগামীতে আমাদের প্রধান খাদ্য ভাতের-চালের জোগান আসবে কোথা থেকে?

আমাদের কৃষি পাল্টে গেছে। পাল্টে গেছে জীবনব্যবস্থার সুর। স্বাধীনতার পর দেশের শতকরা ৮৫ ভাগ মানুষ প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ কৃষির ওপর নির্ভরশীল ছিল, বর্তমানে এ হার ৪০ দশমিক ৬ শতাংশ। ১৯৭২-৭৩ সালে জিডিপিতে কৃষির অবদান ছিল ৫৮ দশমিক ০৪ শতাংশ, ২০১৯-২০ সালে তা ১৩ দশমিক ৩০ শতাংশ। জিডিপিতে কৃষি খাতের অবদান কমলেও সামগ্রিক অবদান বেড়েছে প্রায় ৬ গুণ।

বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর হিসাবে আমাদের মোট আবাদি জমি ৮৫ লাখ ৭৭ হাজার হেক্টর। এ জমির মধ্যে তিন ফসলি জমি ১৭ লাখ ৬৩ হাজার হেক্টর। দুটি ফসলি জমি ৩৯ লাখ ১৪ হাজার হেক্টর। এক ফসলি জমি ২২ লাখ ৫৩ হাজার হেক্টর। আমরা আবাদি খেতকে ফসলভিত্তিক বিবেচনায় যেভাবেই ভাগ করি না কেন পাখির দৃষ্টি দিয়ে যদি ওপর থেকে দেখি তাহলে যে কোনো ঋতুতেই সবুজের এ গালিচা আমাদের দৃষ্টি কাড়ে। জমির সর্বোত্তম ব্যবহারে এক অভিযান শুরু হয়ে গেছে দেশে। তিন মৌসুমে ধান, বছরব্যাপী সবজি ও ফল, এর সঙ্গে সাথী ফসল, অন্তফসল, মিশ্র ফসল, সমলয়ে চাষ ইত্যাদি চলছে সাজ সাজ রবে। আর শৌখিন ও উদ্যোগী কৃষক এখন পাল্টে দিচ্ছে আবাদি খেতের গুরুত্ব। একসময় যে জমিতে আবাদের কথাই ভাবা হতো না, হয়তো সে জমিতে এখন বিস্তীর্ণ ড্রাগন বাগান। বরেন্দ্রর যে জমিতে কখনো ফসল হবে এমন কথা চিন্তা করা যায়নি সেখানে এখন একরের পর একর পেয়ারাবাগান। যেখানে পানির জন্য সারাটি বছর হাহাকার ছিল সেখানে এখন চলছে মাছ চাষ। পুকুরে পুকুরেই চাষ নয়। এ চাষ চলে এসেছে উঠোনে। ঘরের ভিতর। ছোট্ট পরিসরে।

বাগেরহাটের মোল্লাহাটের কথা অনেক শুনিয়েছি আপনাদের। সে এলাকার মানুষ না খেয়ে দিনাদিপাত করত। বছরের কয়েক মাস খেতে হতো ঢ্যাপের চালের ভাত। সে এলাকাটি এখন থেকে ৩০ বছর আগেই চিংড়ি চাষে সাফল্যের জন্য খুলনার কুয়েত হিসেবে পরিচিতি অর্জন করে। এখন সেটি দক্ষিণের অন্যতম সমৃদ্ধ ও ধনী মানুষের এলাকা।

দক্ষিণাঞ্চলের যশোরের কথা বলি। গদখালী-পানিসারা গ্রামের মানুষ কৃষির কোনো ভবিষ্যৎ খুঁজে পেত না। এখন ওই এলাকাটি পরিণত হয়েছে বাংলাদেশের নেদারল্যান্ডসে। ফুলের এ স্বর্গরাজ্য ঘিরে আশপাশের বিস্তীর্ণ এলাকার আবাদি খেত চলে গেছে ফুল চাষে। এক টুকরো জমি এখন সোনার চেয়ে দামি। বাণিজ্যিক কৃষির যুগে কৃষক জেনে গেছে তাকে টিকে থাকতে হলে আর্থিক লাভের জায়গায় আপস করার সুযোগ নেই।

দেশের হাওরে ফলছে সোনা ফসল। চরাঞ্চলে সবজি চাষের বিপ্লব ঘটে গেছে। দক্ষিণের জলমগ্ন এলাকাগুলোয় এখন কৃষি, মাছ চাষসহ বছরব্যাপী উৎপাদনমুখী করতে নেওয়া হয়েছে নানা উদ্যোগ।

বহু সময় চলে গেছে। একসময় বাংলাদেশ টেলিভিশনের ‘মাটি ও মানুষ’ অনুষ্ঠানে বারবার বলেছি ধান ও পাট চাষই একমাত্র কৃষি নয়। কৃষি মানে ফলফসলের আবাদ। কৃষি মানে উচ্চমূল্যের ফসল করে আর্থিক উন্নতি করার ব্যাপার। কৃষি মানে মাছ চাষ করে জীবনকে ঘুরিয়ে দেওয়ার প্রয়াস। কৃষি মানে পোলট্রি খামার গড়ে নিজের ভাগ্যোন্নয়নের পাশাপাশি বহু মানুষের কর্মসংস্থানের সুযোগ করে দেওয়া। সে গল্পগুলো এখন বাস্তবতা। এখন কৃষক বোঝে কৃষি মানে শুধু বেঁচে থাকার প্রয়াস নয়। কৃষি মানে বাণিজ্য। কৃষি মানে উন্নয়ন। কৃষি মানে পরিবর্তন। কৃষি মানে নিজ হাতে নিজের জীবন ওপরে তুলে ধরা। তাই কৃষি করতে গিয়ে আটঘাট বেঁধে নামেন সবাই। সবখানে শুধু টাকার কৃষি। তাহলে খাদ্যের কৃষির কী হবে? প্রশ্নটি সহজ করে বললে, আমাদের প্রধান খাদ্য ধান আবাদ এখন যেখানে এসেছে এখান থেকে আর কত দূর যেতে পারবে?

১৯৭১-৭২ সালে আমাদের দেশে আউশ আবাদ ছিল ৩০ লাখ ১ হাজার হেক্টরে, আমন ৫৪ লাখ ১০ হাজার হেক্টরে আর বোরো ৮ লাখ ৬৬ হাজার হেক্টরে। সারা বছরে সব মিলিয়ে আবাদ হয়েছে ১ কোটি ৫১ লাখ হেক্টরে আর উৎপাদন হয়েছে ৯৭ লাখ ৭৪ হাজার মেট্রিক টন। ঠিক তার ৪০ বছর পর আমাদের দেশে ধান আবাদের চিত্রটি একেবারেই অন্য রকম। আমন আবাদ হচ্ছে ১১ লাখ ১৩ হাজার হেক্টরে, আউশ ৫৬ লাখ ৪৫ হাজার হেক্টরে আর বোরো ৪৭ লাখ ৭০ হাজার হেক্টরে। সব মিলিয়ে ১ কোটি ১৫ লাখ ২৮ হাজার হেক্টরে। আর ফলন পাওয়া গেছে ৩ কোটি ৩৫ লাখ ৩৯ হাজার মেট্রিক টন। তার মানে সামগ্রিকভাবে আবাদি জমি কমল প্রায় ৩৫ লাখ হেক্টর, আর উৎপাদন বাড়ল আড়াই গুণ। গবেষক, সম্প্রসারকসহ সবার সমন্বিত কর্মপ্রয়াসে এ জাদু চলে আসছে এখন পর্যন্ত। ২০১৯-২০ অর্থবছরের হিসাব যদি তুলে ধরি বছরে তিন মৌসুম মিলিয়ে ধান আবাদ হয়েছে ১ কোটি ১৭ লাখ ৭২ হাজার হেক্টরে আর ফলন পাওয়া গেছে প্রায় ৩ কোটি ৮৭ লাখ মেট্রিক টন। আবাদি খেতে ফলনশীল বীজ আর আবাদ কৌশলের উৎকর্ষে উৎপাদনের গতি হয়ে উঠেছে ঊর্ধ্বমুখী। কিন্তু বাস্তবতা হলো, একাত্তরের চেয়ে ক্রমান্বয়ে জমি কমতে থাকলেও ধানের উৎপাদন প্রায় চার গুণে পৌঁছে দেওয়ার এ বিশাল সাফল্যের পাশে আজকের দিনে উচ্চমূল্যের ফলফসল আবাদের হিসাবটি আরও বড় হয়ে উঠছে।

বেশি দিনের কথা নয়, গত ১৫ বছরে শুধু সবজি চাষ ও উৎপাদন দুই ক্ষেত্রেই প্রায় দ্বিগুণ প্রবৃদ্ধি এসেছে। আর যদি ফল উৎপাদনের হিসাব ধরি তাহলে সেখানকার সাফল্যের বিস্ময়টি আরও বড়। বাণিজ্যিক ভিত্তিতে ফল উৎপাদনের ব্যাপক সম্প্রসারণের সঙ্গে খাদ্য ও পুষ্টি নিরাপত্তার গভীর সম্পর্ক।

বাণিজ্যিক কৃষির এ জাদুর মধ্যে রয়েছে মাছ চাষও। মাছ চাষের বিবেচনায় বাংলাদেশের সাফল্য আজ বিশ্ববিদিত। সামগ্রিক মাছ উৎপাদনে আমরা এখন পৃথিবীতে চতুর্থ অবস্থানে। সারা দেশেই আবাদি-অনাবাদি, পতিত শত শত হেক্টর জমিতে পুকুর, ঘের কেটে মাছ চাষ করা হচ্ছে। বাংলাদেশে ৩ দশমিক ০৫ লাখ হেক্টর আয়তনের প্রায় ১৩ লাখ পুকুর-দিঘি রয়েছে। দেশের ২৪ হাজার কিলোমিটার দীর্ঘ নদ-নদীর আয়তন প্রায় ১০ দশমিক ৩২ লাখ হেক্টর। এ ছাড়া রয়েছে ১ দশমিক ১৪ লাখ হেক্টর জলায়তনের প্রায় ১১ হাজার বিল, ৫ হাজার ৪৮৮ হেক্টর আয়তনের বাঁওড়, ৬৮ হাজার ৮০০ হেক্টর কাপ্তাই হ্রদ, প্রায় ২.০০ লাখ হেক্টর সুন্দরবন খাড়ি অঞ্চল এবং ২৮ দশমিক ৩০ লাখ হেক্টরের বিশাল প্লাবনভূমি। গত তিন দশকে বাংলাদেশে মাছের উৎপাদন বেড়ে হয়েছে প্রায় ২৫ গুণ।

জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা মাছ নিয়ে তাদের ‘দ্য স্টেট অব ওয়ার্ল্ড ফিশারিজ অ্যান্ড অ্যাকুয়াকালচার ২০২০’ শিরোনামে প্রকাশিত বৈশ্বিক প্রতিবেদনে বলেছে, স্বাদু পানির উন্মুক্ত জলাশয় থেকে মাছ আহরণে বাংলাদেশের অবস্থান বিশ্বে তৃতীয়। পাঁচ বছর ধরে ধারাবাহিকভাবে বেড়েছে মাছের উৎপাদন। ২০১৪-১৫ অর্থবছরে দেশে মাছ উৎপাদন হয় ৩৬ লাখ ৮৪ হাজার টন, ২০১৫-১৬ অর্থবছরে ৩৮ লাখ ৭৮ হাজার টন, ২০১৬-১৭ অর্থবছরে ৪১ লাখ ৩৪ হাজার টন, ২০১৭-১৮ অর্থবছরে ৪২ লাখ ৭৭ হাজার টন এবং ২০১৮-১৯ অর্থবছরে ৪৩ লাখ ৮১ হাজার টন। এ ধারা অব্যাহত থাকলে ২০২০-২১ অর্থবছরে দেশের মাছ উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা গিয়ে দাঁড়াবে ৪৫ দশমিক ৫২ লাখ মেট্রিক টন। মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক ড. ইয়াহিয়া মাহমুদ বলেছেন, বাণিজ্যিক কৃষির যুগে এ বিশাল সাফল্য শুধু উদ্যোক্তাদের অর্থনৈতিক সাফল্য নয়। শুধু বাণিজ্যের গল্প নয়। এটি আমাদের পুষ্টি ও সামগ্রিক খাদ্য নিরাপত্তায় অগ্রগতির গল্প। আমাদের ধানিজমি কমে যাচ্ছে, চালের উৎস কমে গিয়ে আবাদ হচ্ছে মাছ, তা থেকে চাষি টাকা পাচ্ছেন।

একই কৃষি কখনো খাদ্যের উপলক্ষ, কখনো বাণিজ্যের। কখনো রপ্তানির উপলক্ষ, কখনো কর্মসংস্থানের। কখনো ব্যক্তি সাফল্যের, কখনো সামাজিক দায়বদ্ধতার, কখনো এটি শিল্পকারখানার মতো চুলচেরা হিসেবে উৎপাদনমুখী, কখনো প্রতিটি পদক্ষেপে ঝুঁকিপূর্ণ এক অনিশ্চয়তার ক্ষেত্র।

এ সামগ্রিক চিন্তায় কৃষি উৎপাদন, খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা ও বাণিজ্যের দৌড়ে উদ্যোক্তা কৃষকের আর্থিক উন্নতি এবং সবশেষে দরিদ্র ভূমিহীন কৃষকের টিকে থাকার বিষয়গুলোয় আমরা সুষম দৃষ্টি রাখতে পারছি কি না আজকের দিনে বড় প্রশ্ন।

এত কিছুর পরও চালের উৎপাদন বেড়েছে বিগত সময়ের থেকে ঢের বেশি। সেই সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বেড়েছে চাল আমদানির হারও। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যমতে ২০১৯-২০ অর্থবছরে চাল আমদানির জন্য ২ লাখ ৫৩ হাজার ডলারের এলসি (ঋণপত্র) খোলা হয়েছিল। আর এ অর্থবছরের প্রথম মাস শুধু জুলাইয়ে এলসি খোলা হয়েছে ২ লাখ ৬ হাজার ডলারের। চলতি ২০২০-২১ অর্থবছরে চাল আমদানির জন্য ৮৭ কোটি ৬২ লাখ ডলারের এলসি খোলা হয়েছে। যা আগের অর্থবছরের একই সময়ে এলসি খোলার পরিমাণ বেড়েছে ৩৩৫৬.৮৯%। আমদানিনির্ভরতা কোনোভাবেই খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পারে না। ফলে চালের উৎপাদন ও আমদানির মধ্যবর্তী ফাঁক নির্ণয় করে খাদ্যে স্বয়ম্ভরতা অর্জনকে স্থায়ী করতে হবে। আমরা যখন গলা বাড়িয়ে বলছি খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতার কথা তাহলে এখানেও একটি প্রশ্ন আসে- বছর বছর চাল আমদানি করছি কেন?

সবশেষে অবশ্যই আমাদের মাটির জয়গান গাইতে হবে। আমাদের মাটি অপরিসীম উর্বরা। এখানে বীজ পুঁতলে ফসল হয়। এখানে স্বপ্ন দেখলে তা বাস্তবে পরিণত হয়ে যায়। তাই আমাদের মাটিকে সুরক্ষা করে এগিয়ে যেতে হবে। আমাদের কাছে সবই জরুরি। বাঙালির খাদ্যাভ্যাস যেমন রক্ষা করা দরকার। একইভাবে প্রয়োজন পুষ্টি নিরাপত্তা ও সুষম কৃষিবাণিজ্যের পথ সুগম করা।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব।  

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
দীর্ঘদিন পর প্রকাশ্যে এলেন চেয়ারম্যান, পাশে থাকতে নারাজ ইউপি সদস্যরা
দীর্ঘদিন পর প্রকাশ্যে এলেন চেয়ারম্যান, পাশে থাকতে নারাজ ইউপি সদস্যরা

৩৫ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

দোকানের আয়ে চলতো সুভাষের সংসার, কয়েলের আগুনে পুড়ে ছাই
দোকানের আয়ে চলতো সুভাষের সংসার, কয়েলের আগুনে পুড়ে ছাই

৩৬ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সামান্য জ্বর, সর্দি, কাশি, ভাইরাল ইনফেকশনে অ্যান্টিবায়োটিক নয়
সামান্য জ্বর, সর্দি, কাশি, ভাইরাল ইনফেকশনে অ্যান্টিবায়োটিক নয়

২ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের ৩১ দফা প্রচারণায় গফরগাঁওয়ে জনসমাবেশ
রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের ৩১ দফা প্রচারণায় গফরগাঁওয়ে জনসমাবেশ

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে যৌথ অভিযানে ৩ কোটি টাকার চায়না দুয়ারি জাল জব্দ
নারায়ণগঞ্জে যৌথ অভিযানে ৩ কোটি টাকার চায়না দুয়ারি জাল জব্দ

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘এই মুহূর্তে সবচেয়ে ঘৃণিত নাম শেখ হাসিনা’
‘এই মুহূর্তে সবচেয়ে ঘৃণিত নাম শেখ হাসিনা’

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে শিশু ধর্ষণচেষ্টা মামলার প্রধান আসামি গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে শিশু ধর্ষণচেষ্টা মামলার প্রধান আসামি গ্রেপ্তার

১৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নবান্নের শাড়ি কিনে না দেওয়ায় স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
নবান্নের শাড়ি কিনে না দেওয়ায় স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

২৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাগেরহাটে শিক্ষার্থীদের ফায়ার ফাইটিং প্রশিক্ষণ
বাগেরহাটে শিক্ষার্থীদের ফায়ার ফাইটিং প্রশিক্ষণ

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদা না পেয়ে ব্যবসায়ীকে গুলি করা সেই যুবক গ্রেপ্তার
চাঁদা না পেয়ে ব্যবসায়ীকে গুলি করা সেই যুবক গ্রেপ্তার

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুশফিকের শততম টেস্ট বিনা টিকিটে দেখতে পারবেন শিক্ষার্থী ও শিক্ষকরা
মুশফিকের শততম টেস্ট বিনা টিকিটে দেখতে পারবেন শিক্ষার্থী ও শিক্ষকরা

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মোদির প্রশংসা করে বিপাকে শশী থারুর
মোদির প্রশংসা করে বিপাকে শশী থারুর

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোটালীপাড়া উপজেলা পরিষদ ও থানায় ককটেল হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ
কোটালীপাড়া উপজেলা পরিষদ ও থানায় ককটেল হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবারও ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে গাছ ফেললো দুর্বৃত্তরা
আবারও ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে গাছ ফেললো দুর্বৃত্তরা

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে কোটি টাকার ভারতীয় জিরা জব্দ
হবিগঞ্জে কোটি টাকার ভারতীয় জিরা জব্দ

৪৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় দেশবাসীকে স্বস্তি দিয়েছে : আমানউল্লাহ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় দেশবাসীকে স্বস্তি দিয়েছে : আমানউল্লাহ

৪৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

আখাউড়ায় ‘অপারেশন ডেভিল হান্টে’ আটক ২
আখাউড়ায় ‘অপারেশন ডেভিল হান্টে’ আটক ২

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আলিয়ার বিরুদ্ধে গল্প চুরির অভিযোগ, যা বললেন কাকা মুকেশ ভাট
আলিয়ার বিরুদ্ধে গল্প চুরির অভিযোগ, যা বললেন কাকা মুকেশ ভাট

৫০ মিনিট আগে | শোবিজ

কারাবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু
কারাবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু

৫১ মিনিট আগে | নগর জীবন

শীতে সুন্দরবনে এক জেলের মৃত্যু
শীতে সুন্দরবনে এক জেলের মৃত্যু

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘হাসিনার রায়ের মাধ্যমে ফ্যাসিবাদের কবর রচিত হয়েছে’
‘হাসিনার রায়ের মাধ্যমে ফ্যাসিবাদের কবর রচিত হয়েছে’

৫৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

৭ কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’ প্রতিষ্ঠার নীতিগত সিদ্ধান্ত
৭ কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’ প্রতিষ্ঠার নীতিগত সিদ্ধান্ত

৫৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড আইনের শাসনের উদাহরণ: দুলু
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড আইনের শাসনের উদাহরণ: দুলু

৫৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা
এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

শেকৃবিতে পুনর্জন্ম কৃষি নিয়ে গোল টেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত
শেকৃবিতে পুনর্জন্ম কৃষি নিয়ে গোল টেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেয়ারবাজারে বড় উত্থান
শেয়ারবাজারে বড় উত্থান

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তিতাস নদী থেকে মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
তিতাস নদী থেকে মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবান্নকে ঘিরে বগুড়ায় ঐতিহ্যবাহী মাছের মেলা
নবান্নকে ঘিরে বগুড়ায় ঐতিহ্যবাহী মাছের মেলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’
‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি
রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে