শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৬ সেপ্টেম্বর, ২০২১

রকমারি ফসলের বাংলাদেশ ও ধান চাষের ভবিষ্যৎ

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
রকমারি ফসলের বাংলাদেশ ও ধান চাষের ভবিষ্যৎ

স্বাধীনতা-পরবর্তী বাংলাদেশ ছিল মূলত কৃষি অর্থনীতিনির্ভর। সময়ের সঙ্গে শিল্প ও বাণিজ্যে বাংলাদেশের অর্থনীতি ভর করলেও মানুষের বেঁচে থাকার মূল উপাদান খাদ্যের জন্য বরাবরই সহযোগিতা করে গেছে আমাদের কৃষক। স্বাধীনতার ৫০ বছরে বাংলাদেশের কৃষি ও কৃষকের চিত্র পাল্টেছে আমূল। গত শতাব্দীর আশির দশকে যখন টেলিভিশনের কৃষিভিত্তিক অনুষ্ঠান নির্মাণের সঙ্গে যুক্ত হলাম তখন থেকেই বাংলাদেশের কৃষি ও কৃষককে খুব কাছ থেকে দেখার সুযোগ পেয়েছি। কৃষির পরিবর্তন উপলব্ধি করতে আমাদের সাধারণ মানুষের খাবারের প্লেটে তাকালেই চোখে পড়বে। আমাদের প্লেটে ভাতই মুখ্য। সেই আশির দশকে দেখেছি যখন গ্রামের একজন অতি সাধারণ মানুষ খেতে বসেছে তার খাবারের প্লেটে ছিল সামান্য ভাত। পাতের এক কোণে এক টুকরো পিঁয়াজ আর একটি কাঁচা মরিচ। লবণ পিঁয়াজে কাঁচা মরিচ ডলে এক থালা ভাত খেয়ে নিত। কৃষক ধান-পাটের বাইরে কোনো তরিতরকারি চাষ করত না। কৃষকের আঙিনার এক কোণে একটি লাউ গাছ কিংবা শিম গাছ থেকেই আসত রান্নার সবজি। একজন মানুষের দিনে যতটুকু সবজি খেতে হয় মোটেও সে চাহিদা মিটত না। এমনকি আমার মুখে মাছ চাষের কথা শুনেও অনেকে চোখ বড় বড় করে তাকিয়েছেন। বলেছেন, ‘মাছের আবার চাষ কী! মাছ তো বিলে-ঝিলেই পাওয়া যায়! চাষ তো হয় ধান-পাটের।’ অথচ তার বাড়ির সামনের পুকুরটা পড়ে থাকত, সেটা শুধু গোসল আর কাপড় ধোয়ার কাজে ব্যবহার হতো। ক্রমাগত সবজি চাষ, মাছ চাষ আর মুরগি লালনের কথা বলে গেছি টেলিভিশনে। টেলিভিশনে ‘হাকিম আলীর মৎস্য খামার’ প্রচারিত হওয়ার পর সারা দেশে শিক্ষিত তরুণরা মাছ চাষে উৎসাহী হন। আর তাদের হাত ধরেই দেশে মাছ চাষে বিপ্লব এসেছে। কৃষক আগ্রহী হয়েছে নতুন নতুন ফলফসল আবাদে। উঠানের সবজি চলে এসেছে ফসলের মাঠে। সেই সঙ্গে সাধারণ মানুষের খাবারের প্লেটের ভাতটা কমে সেখানে যুক্ত হয়েছে সবজি, এক টুকরো মাছ, একটি ডিম কিংবা মুরগির মাংস। দেশের তরুণরা আগ্রহী হয়ে চাষাবাদ করছে উচ্চমূল্যের ফলফসলের। লক্ষ্য করলে দেখবেন, সাম্প্রতিক সময়ে আমাদের খাদ্য তালিকায় যুক্ত হয়েছে ফল। তার মানে খাদ্যের পাশাপাশি এখন উঠে এসেছে পুষ্টির প্রশ্নও। আর ভাতের অংশটি ধীরে হলেও কমছে। ধরুন, খাবারের এ প্লেটটিই আমাদের দেশের আবাদি খেত। এখানে আপনাকে ভাত রাখতে হবে। সেই সঙ্গে সবজি, মাছ, মাংস, ডিম, দুধ, ফল সবই রাখতে হবে। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে, ধানের আশানুরূপ দাম না পেয়ে কৃষক কি ধান চাষ থেকে মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছেন?

গত সপ্তাহেই গিয়েছিলাম মানিকগঞ্জের জয়মন্টপ। সেখানে মাঠের পর মাঠ বিভিন্ন ফসল। আমন ধানের খেতের পাশেই চাষ হচ্ছে পেঁপে, পটোল, ঝিঙা, খেতজুড়ে কোথাও বেড়ে উঠছে শীতের আগাম ফসল হিসেবে শিমের গাছ। কথা হচ্ছিল কৃষক আবু বক্কর সিদ্দিকের সঙ্গে। তিনি ৭ বিঘা জমিতে চাষ করেছেন পেঁপে। অভিভূত হতে হয় তার পেঁপের খেত দেখে। সারি সারি গাছে পেঁপে ঝুলছে। মাশা আল্লাহ ভালো ফলন হয়েছে। গোড়া থেকে আগা পর্যন্ত পেঁপে ধরেছে প্রতিটি গাছেই। আবু বক্কর জানালেন, আগে এসব জমিতে ধান চাষ করতেন। কিন্তু ধান থেকে খুব একটা লাভ পেতেন না। কোনো কোনো বছর ধান চাষের খরচই উঠত না। পেঁপে থেকে দিব্যি লাভ আসছে। একই কথা ওই অঞ্চলের কৃষক শরিফুল ইসলাম, হাফিজ উদ্দীন, রানা হোসেন ও হাসেম আলীর। ভেবেছিলাম হয়তো নিজেদের প্রয়োজনের ধানটুকু চাষ করেন তারা। কিন্তু অবাক করা তথ্য হচ্ছে, এদের কেউই আর ধান চাষ করেন না। তারা চাল কিনে খান।

একই চিত্র দেখেছি সাভারে ধানের জমিতে চাষ হচ্ছে পুঁই শাক, লাল শাক, ধনেপাতাসহ নানান শাকসবজি। শুধু সাভার নয়, এ চিত্র কম বেশি সারা দেশেরই। ধান ছেড়ে যে কৃষক উচ্চমূল্যের ফলফসল উৎপাদনে নেমেছেন তিনি ভালো আছেন। ধানের চেয়ে যেমন পেঁপেতে লাভ। এ একই হিসাব পেয়ারা, ড্রাগন, কমলা বা মাল্টার জন্য। মৌসুমি তরমুজের বাগানে, দেশি-বিদেশি সবজির খেতে, বিস্তীর্ণ ফুলের খেতে।

কৃষক নিশ্চিত ও বিপুল লাভের বাণিজ্যিক আবাদের দিকে ধাবিত হবেন। সেটিই বাস্তব। ঠিক এ জায়গায় দাঁড়িয়ে সবারই প্রশ্ন জাগে, তাহলে আগামীতে আমাদের প্রধান খাদ্য ভাতের-চালের জোগান আসবে কোথা থেকে?

আমাদের কৃষি পাল্টে গেছে। পাল্টে গেছে জীবনব্যবস্থার সুর। স্বাধীনতার পর দেশের শতকরা ৮৫ ভাগ মানুষ প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ কৃষির ওপর নির্ভরশীল ছিল, বর্তমানে এ হার ৪০ দশমিক ৬ শতাংশ। ১৯৭২-৭৩ সালে জিডিপিতে কৃষির অবদান ছিল ৫৮ দশমিক ০৪ শতাংশ, ২০১৯-২০ সালে তা ১৩ দশমিক ৩০ শতাংশ। জিডিপিতে কৃষি খাতের অবদান কমলেও সামগ্রিক অবদান বেড়েছে প্রায় ৬ গুণ।

বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর হিসাবে আমাদের মোট আবাদি জমি ৮৫ লাখ ৭৭ হাজার হেক্টর। এ জমির মধ্যে তিন ফসলি জমি ১৭ লাখ ৬৩ হাজার হেক্টর। দুটি ফসলি জমি ৩৯ লাখ ১৪ হাজার হেক্টর। এক ফসলি জমি ২২ লাখ ৫৩ হাজার হেক্টর। আমরা আবাদি খেতকে ফসলভিত্তিক বিবেচনায় যেভাবেই ভাগ করি না কেন পাখির দৃষ্টি দিয়ে যদি ওপর থেকে দেখি তাহলে যে কোনো ঋতুতেই সবুজের এ গালিচা আমাদের দৃষ্টি কাড়ে। জমির সর্বোত্তম ব্যবহারে এক অভিযান শুরু হয়ে গেছে দেশে। তিন মৌসুমে ধান, বছরব্যাপী সবজি ও ফল, এর সঙ্গে সাথী ফসল, অন্তফসল, মিশ্র ফসল, সমলয়ে চাষ ইত্যাদি চলছে সাজ সাজ রবে। আর শৌখিন ও উদ্যোগী কৃষক এখন পাল্টে দিচ্ছে আবাদি খেতের গুরুত্ব। একসময় যে জমিতে আবাদের কথাই ভাবা হতো না, হয়তো সে জমিতে এখন বিস্তীর্ণ ড্রাগন বাগান। বরেন্দ্রর যে জমিতে কখনো ফসল হবে এমন কথা চিন্তা করা যায়নি সেখানে এখন একরের পর একর পেয়ারাবাগান। যেখানে পানির জন্য সারাটি বছর হাহাকার ছিল সেখানে এখন চলছে মাছ চাষ। পুকুরে পুকুরেই চাষ নয়। এ চাষ চলে এসেছে উঠোনে। ঘরের ভিতর। ছোট্ট পরিসরে।

বাগেরহাটের মোল্লাহাটের কথা অনেক শুনিয়েছি আপনাদের। সে এলাকার মানুষ না খেয়ে দিনাদিপাত করত। বছরের কয়েক মাস খেতে হতো ঢ্যাপের চালের ভাত। সে এলাকাটি এখন থেকে ৩০ বছর আগেই চিংড়ি চাষে সাফল্যের জন্য খুলনার কুয়েত হিসেবে পরিচিতি অর্জন করে। এখন সেটি দক্ষিণের অন্যতম সমৃদ্ধ ও ধনী মানুষের এলাকা।

দক্ষিণাঞ্চলের যশোরের কথা বলি। গদখালী-পানিসারা গ্রামের মানুষ কৃষির কোনো ভবিষ্যৎ খুঁজে পেত না। এখন ওই এলাকাটি পরিণত হয়েছে বাংলাদেশের নেদারল্যান্ডসে। ফুলের এ স্বর্গরাজ্য ঘিরে আশপাশের বিস্তীর্ণ এলাকার আবাদি খেত চলে গেছে ফুল চাষে। এক টুকরো জমি এখন সোনার চেয়ে দামি। বাণিজ্যিক কৃষির যুগে কৃষক জেনে গেছে তাকে টিকে থাকতে হলে আর্থিক লাভের জায়গায় আপস করার সুযোগ নেই।

দেশের হাওরে ফলছে সোনা ফসল। চরাঞ্চলে সবজি চাষের বিপ্লব ঘটে গেছে। দক্ষিণের জলমগ্ন এলাকাগুলোয় এখন কৃষি, মাছ চাষসহ বছরব্যাপী উৎপাদনমুখী করতে নেওয়া হয়েছে নানা উদ্যোগ।

বহু সময় চলে গেছে। একসময় বাংলাদেশ টেলিভিশনের ‘মাটি ও মানুষ’ অনুষ্ঠানে বারবার বলেছি ধান ও পাট চাষই একমাত্র কৃষি নয়। কৃষি মানে ফলফসলের আবাদ। কৃষি মানে উচ্চমূল্যের ফসল করে আর্থিক উন্নতি করার ব্যাপার। কৃষি মানে মাছ চাষ করে জীবনকে ঘুরিয়ে দেওয়ার প্রয়াস। কৃষি মানে পোলট্রি খামার গড়ে নিজের ভাগ্যোন্নয়নের পাশাপাশি বহু মানুষের কর্মসংস্থানের সুযোগ করে দেওয়া। সে গল্পগুলো এখন বাস্তবতা। এখন কৃষক বোঝে কৃষি মানে শুধু বেঁচে থাকার প্রয়াস নয়। কৃষি মানে বাণিজ্য। কৃষি মানে উন্নয়ন। কৃষি মানে পরিবর্তন। কৃষি মানে নিজ হাতে নিজের জীবন ওপরে তুলে ধরা। তাই কৃষি করতে গিয়ে আটঘাট বেঁধে নামেন সবাই। সবখানে শুধু টাকার কৃষি। তাহলে খাদ্যের কৃষির কী হবে? প্রশ্নটি সহজ করে বললে, আমাদের প্রধান খাদ্য ধান আবাদ এখন যেখানে এসেছে এখান থেকে আর কত দূর যেতে পারবে?

১৯৭১-৭২ সালে আমাদের দেশে আউশ আবাদ ছিল ৩০ লাখ ১ হাজার হেক্টরে, আমন ৫৪ লাখ ১০ হাজার হেক্টরে আর বোরো ৮ লাখ ৬৬ হাজার হেক্টরে। সারা বছরে সব মিলিয়ে আবাদ হয়েছে ১ কোটি ৫১ লাখ হেক্টরে আর উৎপাদন হয়েছে ৯৭ লাখ ৭৪ হাজার মেট্রিক টন। ঠিক তার ৪০ বছর পর আমাদের দেশে ধান আবাদের চিত্রটি একেবারেই অন্য রকম। আমন আবাদ হচ্ছে ১১ লাখ ১৩ হাজার হেক্টরে, আউশ ৫৬ লাখ ৪৫ হাজার হেক্টরে আর বোরো ৪৭ লাখ ৭০ হাজার হেক্টরে। সব মিলিয়ে ১ কোটি ১৫ লাখ ২৮ হাজার হেক্টরে। আর ফলন পাওয়া গেছে ৩ কোটি ৩৫ লাখ ৩৯ হাজার মেট্রিক টন। তার মানে সামগ্রিকভাবে আবাদি জমি কমল প্রায় ৩৫ লাখ হেক্টর, আর উৎপাদন বাড়ল আড়াই গুণ। গবেষক, সম্প্রসারকসহ সবার সমন্বিত কর্মপ্রয়াসে এ জাদু চলে আসছে এখন পর্যন্ত। ২০১৯-২০ অর্থবছরের হিসাব যদি তুলে ধরি বছরে তিন মৌসুম মিলিয়ে ধান আবাদ হয়েছে ১ কোটি ১৭ লাখ ৭২ হাজার হেক্টরে আর ফলন পাওয়া গেছে প্রায় ৩ কোটি ৮৭ লাখ মেট্রিক টন। আবাদি খেতে ফলনশীল বীজ আর আবাদ কৌশলের উৎকর্ষে উৎপাদনের গতি হয়ে উঠেছে ঊর্ধ্বমুখী। কিন্তু বাস্তবতা হলো, একাত্তরের চেয়ে ক্রমান্বয়ে জমি কমতে থাকলেও ধানের উৎপাদন প্রায় চার গুণে পৌঁছে দেওয়ার এ বিশাল সাফল্যের পাশে আজকের দিনে উচ্চমূল্যের ফলফসল আবাদের হিসাবটি আরও বড় হয়ে উঠছে।

বেশি দিনের কথা নয়, গত ১৫ বছরে শুধু সবজি চাষ ও উৎপাদন দুই ক্ষেত্রেই প্রায় দ্বিগুণ প্রবৃদ্ধি এসেছে। আর যদি ফল উৎপাদনের হিসাব ধরি তাহলে সেখানকার সাফল্যের বিস্ময়টি আরও বড়। বাণিজ্যিক ভিত্তিতে ফল উৎপাদনের ব্যাপক সম্প্রসারণের সঙ্গে খাদ্য ও পুষ্টি নিরাপত্তার গভীর সম্পর্ক।

বাণিজ্যিক কৃষির এ জাদুর মধ্যে রয়েছে মাছ চাষও। মাছ চাষের বিবেচনায় বাংলাদেশের সাফল্য আজ বিশ্ববিদিত। সামগ্রিক মাছ উৎপাদনে আমরা এখন পৃথিবীতে চতুর্থ অবস্থানে। সারা দেশেই আবাদি-অনাবাদি, পতিত শত শত হেক্টর জমিতে পুকুর, ঘের কেটে মাছ চাষ করা হচ্ছে। বাংলাদেশে ৩ দশমিক ০৫ লাখ হেক্টর আয়তনের প্রায় ১৩ লাখ পুকুর-দিঘি রয়েছে। দেশের ২৪ হাজার কিলোমিটার দীর্ঘ নদ-নদীর আয়তন প্রায় ১০ দশমিক ৩২ লাখ হেক্টর। এ ছাড়া রয়েছে ১ দশমিক ১৪ লাখ হেক্টর জলায়তনের প্রায় ১১ হাজার বিল, ৫ হাজার ৪৮৮ হেক্টর আয়তনের বাঁওড়, ৬৮ হাজার ৮০০ হেক্টর কাপ্তাই হ্রদ, প্রায় ২.০০ লাখ হেক্টর সুন্দরবন খাড়ি অঞ্চল এবং ২৮ দশমিক ৩০ লাখ হেক্টরের বিশাল প্লাবনভূমি। গত তিন দশকে বাংলাদেশে মাছের উৎপাদন বেড়ে হয়েছে প্রায় ২৫ গুণ।

জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা মাছ নিয়ে তাদের ‘দ্য স্টেট অব ওয়ার্ল্ড ফিশারিজ অ্যান্ড অ্যাকুয়াকালচার ২০২০’ শিরোনামে প্রকাশিত বৈশ্বিক প্রতিবেদনে বলেছে, স্বাদু পানির উন্মুক্ত জলাশয় থেকে মাছ আহরণে বাংলাদেশের অবস্থান বিশ্বে তৃতীয়। পাঁচ বছর ধরে ধারাবাহিকভাবে বেড়েছে মাছের উৎপাদন। ২০১৪-১৫ অর্থবছরে দেশে মাছ উৎপাদন হয় ৩৬ লাখ ৮৪ হাজার টন, ২০১৫-১৬ অর্থবছরে ৩৮ লাখ ৭৮ হাজার টন, ২০১৬-১৭ অর্থবছরে ৪১ লাখ ৩৪ হাজার টন, ২০১৭-১৮ অর্থবছরে ৪২ লাখ ৭৭ হাজার টন এবং ২০১৮-১৯ অর্থবছরে ৪৩ লাখ ৮১ হাজার টন। এ ধারা অব্যাহত থাকলে ২০২০-২১ অর্থবছরে দেশের মাছ উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা গিয়ে দাঁড়াবে ৪৫ দশমিক ৫২ লাখ মেট্রিক টন। মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক ড. ইয়াহিয়া মাহমুদ বলেছেন, বাণিজ্যিক কৃষির যুগে এ বিশাল সাফল্য শুধু উদ্যোক্তাদের অর্থনৈতিক সাফল্য নয়। শুধু বাণিজ্যের গল্প নয়। এটি আমাদের পুষ্টি ও সামগ্রিক খাদ্য নিরাপত্তায় অগ্রগতির গল্প। আমাদের ধানিজমি কমে যাচ্ছে, চালের উৎস কমে গিয়ে আবাদ হচ্ছে মাছ, তা থেকে চাষি টাকা পাচ্ছেন।

একই কৃষি কখনো খাদ্যের উপলক্ষ, কখনো বাণিজ্যের। কখনো রপ্তানির উপলক্ষ, কখনো কর্মসংস্থানের। কখনো ব্যক্তি সাফল্যের, কখনো সামাজিক দায়বদ্ধতার, কখনো এটি শিল্পকারখানার মতো চুলচেরা হিসেবে উৎপাদনমুখী, কখনো প্রতিটি পদক্ষেপে ঝুঁকিপূর্ণ এক অনিশ্চয়তার ক্ষেত্র।

এ সামগ্রিক চিন্তায় কৃষি উৎপাদন, খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা ও বাণিজ্যের দৌড়ে উদ্যোক্তা কৃষকের আর্থিক উন্নতি এবং সবশেষে দরিদ্র ভূমিহীন কৃষকের টিকে থাকার বিষয়গুলোয় আমরা সুষম দৃষ্টি রাখতে পারছি কি না আজকের দিনে বড় প্রশ্ন।

এত কিছুর পরও চালের উৎপাদন বেড়েছে বিগত সময়ের থেকে ঢের বেশি। সেই সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বেড়েছে চাল আমদানির হারও। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যমতে ২০১৯-২০ অর্থবছরে চাল আমদানির জন্য ২ লাখ ৫৩ হাজার ডলারের এলসি (ঋণপত্র) খোলা হয়েছিল। আর এ অর্থবছরের প্রথম মাস শুধু জুলাইয়ে এলসি খোলা হয়েছে ২ লাখ ৬ হাজার ডলারের। চলতি ২০২০-২১ অর্থবছরে চাল আমদানির জন্য ৮৭ কোটি ৬২ লাখ ডলারের এলসি খোলা হয়েছে। যা আগের অর্থবছরের একই সময়ে এলসি খোলার পরিমাণ বেড়েছে ৩৩৫৬.৮৯%। আমদানিনির্ভরতা কোনোভাবেই খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পারে না। ফলে চালের উৎপাদন ও আমদানির মধ্যবর্তী ফাঁক নির্ণয় করে খাদ্যে স্বয়ম্ভরতা অর্জনকে স্থায়ী করতে হবে। আমরা যখন গলা বাড়িয়ে বলছি খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতার কথা তাহলে এখানেও একটি প্রশ্ন আসে- বছর বছর চাল আমদানি করছি কেন?

সবশেষে অবশ্যই আমাদের মাটির জয়গান গাইতে হবে। আমাদের মাটি অপরিসীম উর্বরা। এখানে বীজ পুঁতলে ফসল হয়। এখানে স্বপ্ন দেখলে তা বাস্তবে পরিণত হয়ে যায়। তাই আমাদের মাটিকে সুরক্ষা করে এগিয়ে যেতে হবে। আমাদের কাছে সবই জরুরি। বাঙালির খাদ্যাভ্যাস যেমন রক্ষা করা দরকার। একইভাবে প্রয়োজন পুষ্টি নিরাপত্তা ও সুষম কৃষিবাণিজ্যের পথ সুগম করা।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব।  

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক

৪ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবির নওয়াব ফয়জুন্নেছা চৌধুরানী হলে ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণা
জবির নওয়াব ফয়জুন্নেছা চৌধুরানী হলে ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণা

২০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

তেঁতুলিয়ায় বেড়েছে শীতের আমেজ, তাপমাত্রা ১৩.৯ ডিগ্রি
তেঁতুলিয়ায় বেড়েছে শীতের আমেজ, তাপমাত্রা ১৩.৯ ডিগ্রি

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উত্তরায় বাংলাদেশের প্রথম হায়াত প্লেস হোটেলের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু
উত্তরায় বাংলাদেশের প্রথম হায়াত প্লেস হোটেলের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু

২৯ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

বায়ুদূষণের শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান কত?
বায়ুদূষণের শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান কত?

৩৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাঙামাটিতে কোটা–বিরোধী ঐক্যজোটের ৩৬ ঘণ্টার হরতাল চলছে
রাঙামাটিতে কোটা–বিরোধী ঐক্যজোটের ৩৬ ঘণ্টার হরতাল চলছে

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে জোড়া খুনের আসামি জিয়া গ্রেফতার
মুন্সীগঞ্জে জোড়া খুনের আসামি জিয়া গ্রেফতার

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম মরক্কান হিসেবে আফ্রিকার বর্ষসেরা হাকিমি
প্রথম মরক্কান হিসেবে আফ্রিকার বর্ষসেরা হাকিমি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে তিন ধাপ এগুলো বাংলাদেশে
ভারতকে হারিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে তিন ধাপ এগুলো বাংলাদেশে

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ ঢাকায় আসছেন কমনওয়েলথ মহাসচিব
আজ ঢাকায় আসছেন কমনওয়েলথ মহাসচিব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই
সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আজ ঢাকার কোথায় কোন কর্মসূচি?
আজ ঢাকার কোথায় কোন কর্মসূচি?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পল্লবীতে দুর্বৃত্তদের ছোড়া ককটেল বিস্ফোরণে এএসআই আহত
পল্লবীতে দুর্বৃত্তদের ছোড়া ককটেল বিস্ফোরণে এএসআই আহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেটিং সংস্থার সঙ্গে জড়িত থাকায় ধারাভাষ্যকারের চাকরি হারালেন ম্যাকগ্রা
বেটিং সংস্থার সঙ্গে জড়িত থাকায় ধারাভাষ্যকারের চাকরি হারালেন ম্যাকগ্রা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা
বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ
আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ
হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’
‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

২২ ঘণ্টা আগে | টক শো

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি
গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে শর্ত শিথিল করতে বলেছি : আসিফ নজরুল
মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে শর্ত শিথিল করতে বলেছি : আসিফ নজরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাংবাদিক খাসোগি হত্যাকাণ্ড নিয়ে সৌদি যুবরাজের পক্ষ নিলেন ট্রাম্প
সাংবাদিক খাসোগি হত্যাকাণ্ড নিয়ে সৌদি যুবরাজের পক্ষ নিলেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ